Fight Against Fahshaa @fightagainstfahshaa Channel on Telegram

Fight Against Fahshaa

@fightagainstfahshaa


একদিন এই জমিন থেকে বিদায় নেবে সমস্ত অশ্লীল উন্মাদনা, কবর রচিত হবে সব জঞ্জালের, বিইযনিল্লাহ!

Facebook: www.facebook.com/FightAgainstFahshaa
Youtube: www.youtube.com/@FightAgainstFahshaa

Fight Against Fahshaa (Bengali)

ফাহশা একটি সমস্যা যা আমাদের সমাজে দিন দিন বেড়ে চলছে। এটি নিয়ে লড়াই তুলে ধরা করার জন্য 'Fight Against Fahshaa' নামক টেলিগ্রাম চ্যানেলটি তৈরি করা হয়েছে। এই চ্যানেলে পাওয়া যাবে সমস্ত ধরনের ফাহশা বিষয়ক তথ্য, সচেতনতা এবং বিভিন্ন উপায় যেন ফাহশা দূর করা যায়। 'Fight Against Fahshaa' চ্যানেলে যোগ দেওয়ার মাধ্যমে আপনি এই লড়াইয়ে অংশ নিতে পারবেন, এবং আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে এই মানবিক আন্দোলনে যোগ দিতে পারবেন।

চ্যানেলে নতুন নতুন তথ্য, ভিডিও, পোস্ট এবং প্রশ্ন উত্তরের আয়োজন করা হয় যাতে আমরা এই সমস্যার প্রতি সচেতন হতে পারি। যদি আপনি ফাহশার বিরুদ্ধে একটি সক্ষম লড়াই লড়াতে আগ্রহী তাহলে 'Fight Against Fahshaa' চ্যানেলটি সক্রিয়ভাবে ফলো করুন এবং লড়াইয়ে অংশ নিন।

যোগ দেওয়ার জন্য:
Facebook: www.facebook.com/FightAgainstFahshaa
Youtube: www.youtube.com/@FightAgainstFahshaa

Fight Against Fahshaa

16 Jan, 13:52


https://youtu.be/-MligMk57_g?si=4N5t19a2QnNvlbld

Fight Against Fahshaa

05 Jan, 04:43


MYC Monthly Halaqah 01
.
আমাদের আদি নিবাস ছিল জান্নাত। তারপর আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য দুনিয়ায় পাঠালেন। যেন এখানে উত্তম আমল করে আবারও ফিরে যেতে পারি আদি ও আসল নিবাস জান্নাতে।
.
কিন্তু হায়! এক অসামান্য বোকামি করে বসলাম আমরা। গন্তব্যকে ভুলে গিয়ে পথকেই গন্তব্য বানিয়ে ফেললাম। ফলে যা হবার তাই হলো। পথে পথে ঠোকর খেতে খেতে আমাদের অবস্থা হলো নাজেহাল।
.
ভ্রান্তপথের সাথে দোস্তি করা এই আমরা আজ বড় একা ও বিষণ্ন হয়ে পড়েছি। সেকুলার পৃথিবীর যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে প্রাণ ওষ্ঠাগত আমাদের। তবুও এই অসামান্য সংকট থেকে বের হবার পথ খুঁজতে বড়ই অনীহা আমাদের।
.
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা MYC থেকে চেষ্টা করছি আমাদের ভাইদেরকে দুনিয়ার সংকীর্ণতা থেকে জান্নাতের প্রশস্ততার দিকে যাত্রার পথ বাতলে দেওয়ার। সেই প্রচেষ্টা থেকেই আমরা এবার আয়োজন করছি তারুণ্যের নানামুখী সংকট নিরসনে MYC Monthly Halaqah. ধারাবাহিক এই হালাকাগুলোতে আলোচনা হবে তারুণ্যের নানা সংকট ও এর সবচেয়ে সুন্দর সমাধান নিয়ে।
.
মাসিক হালাকার প্রথম পর্বে তারুণ্যের সংকট নিয়ে আলোচনা করবেন তরুণ লেখক ও সম্পাদক জাকারিয়া মাসুদ ভাইয়া।
.
হালাকাহ’র ভেন্যু ও সময়:
ভেন্যু: জিলা স্কুল মোড় মাসজিদ, ময়মনসিংহ
তারিখ: ১১ জানুয়ারি ২০২৫ (শনিবার)
সময়: বাদ যুহর (২:০০ - ৩:৩০)
.
আশেপাশের স্কুল-কলেজের ভাইয়েরা সবান্ধব আমন্ত্রিত। আপনাদের আগমন আমাদেরকে আনন্দিত করবে। আশা করি, আপনারা খালি হাতে ফিরবেন না। কিছু না কিছু শিখে যাবেন ইন শা আল্লাহ।
.
আপনার-আমার নীড়ে ফেরার শুরুটা হোক এই হালাকাহ থেকেই...
.
#MYC #Halaqah #Mymensingh
#MymensinghYouthClub

Fight Against Fahshaa

02 Jan, 17:55


We tried 😔

https://youtu.be/aCZgw_3Uyuk?feature=shared

Fight Against Fahshaa

31 Dec, 02:26


ময়মনসিংহে ৩১ শে ডিসেম্বরের কর্মসূচি:

দুপুর ২:৩০ ঘটিকা - টাউন হল মোড় থেকে রেলি

বাদ আসর - পার্কের তিনটি পয়েন্টে স্ট্রিট দাওয়াহ বুথ ও লিফলেট বিতরণ

সকলেই বিশেষভাবে আমন্ত্রিত।

Fight Against Fahshaa

25 Dec, 15:24


মুসলিম কিশোর বা কমবয়সী তরুণরা কেউ কেউ একটা অনুযোগ করে বলে আমাদের চোখে পড়ল। রাতে স্বপ্নদোষ হলে ফরয গোসল করতে লজ্জা পায়। করলে বাসার সবার নজরে পড়ে যাবে৷ তাই তারা ফজরের নামায কাযা করে। কোন দোয়া পড়ে ঘুমালে স্বপ্নদোষ হবে না, কোন সূরা পড়তে হবে, কী আমল করে ঘুমাতে হবে, কী খেতে হবে ইত্যাদি নিয়ে পাগলের মতো পরামর্শ খুঁজে বেড়ায়। তাদের জন্য এই পোস্ট।
.
ভাই, লজ্জার বিষয়ে লজ্জা করতে হয়। প্রচলিত নাটক-সিনেমাগুলো দেখা লজ্জার ব্যাপার। বিবাহবহির্ভূত প্রেম লজ্জার ব্যাপার। অশ্লীল বিষয় নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করা লজ্জার ব্যাপার। হালকা লজ্জা শরমের অধিকারীরা এগুলো লুকিয়ে চুরিয়ে করে৷ বেশরমরা করে সপরিবারে, জানিয়ে-শুনিয়ে, বন্ধুদের সাথে আড্ডায়।
.
স্বপ্নদোষ লজ্জার ব্যাপার না। শরীরের স্বাভাবিক ব্যাপার। নির্দিষ্ট একটা সময় পরে শরীর আপনাতেই অতিরিক্ত বোঝা বের করে দেয়৷ স্বপ্নদোষ সেরকমই একটা শারীরিক প্রক্রিয়া। এটা কোনো গুনাহও না যে দোয়া-কালাম দিয়ে বেঁধে রাখা জরুরি।
.
আপনার বাবা-মা আপনার বয়স পার করে এসেছেন৷ শারীরিক বিষয়-আশয়ে তারা সবকিছু জানেন৷ জানেন বলেই আপনার জন্ম হয়েছে। স্বপ্নদোষ হলে ফরয গোসল করে নিন। "ছি ছি ছেলেটা বখে গিয়েছে" -- এরকম কোনো চিন্তা বাসার কেউই করবে না।
.
স্বপ্নদোষের কোনো রুটিনও নেই। প্রতিদিনও হতে পারে। একদিনও না হতে পারে। এক রাতে একাধিকবারও হতে পারে। দিনে-রাতে যেকোনো সময়ের ঘুমে হতে পারে৷ স্বপ্ন দেখা ছাড়াও হতে পারে (বা হয়তো স্বপ্ন ভুলে গেছেন)। স্বপ্নদোষের পর সেদিনের মতো যৌনক্ষুধা কমেও যেতে পারে, কারো কারো উলটো বেড়েও যেতে পারে৷ সবগুলোই স্বাভাবিক।
.
পুত্রসন্তানের পিতা-মাতা যারা এই পোস্ট পড়ছেন, তারা যদি স্বপ্নদোষের ব্যাপারে কোনো নেতিবাচক ধ্যানধারণা লালন করে থাকেন, তাহলে এখনই ঝেড়ে ফেলেন। বরং ছেলেকে আগ বাড়িয়ে এসব ব্যাপারে শেখান, সাহস দিন, সান্ত্বনা দিন।
.
{এডমিট ঘুমিয়ে না গেলে কিশোর-তরুণদের এরকম আরো কিছু জিজ্ঞাসা নিয়ে (কিশোরী-তরুণীদের না) ধারাবাহিক পোস্ট হতেও পারে৷ না-ও হতে পারে৷ সবই স্বাভাবিক।}
.
#HujurHoye
#KishoreThriller (আপাতত আর কোনো যুতসই হেশটেগ মাথায় আসছে না)

Fight Against Fahshaa

22 Dec, 16:23


থার্স্টি ফার্স্ট নাইট নামক অপসংস্কৃতি নিয়ে গণমানুষকে সচেতন করার বড় একটা প্ল্যাটফর্ম হলো মাসজিদের মিম্বর। তাই আমরা আমাদের শহরের সম্মানিত ইমাম-খতিবগণকে একটি করে চিঠি পৌঁছে দেবো ইনশা আল্লাহ। চিঠিটা এখানে পাবলিকলি দিয়ে দিচ্ছি, যেন অন্যান্য ভাইয়েরাও সহজে চিঠি ছাপিয়ে নিতে পারেন।
.
//বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
.
প্রিয় সম্মানিত ইমাম!
.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
.
আশা করি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার অশেষ রহমতে আপনি সুস্থ ও সালামতে আছেন। আমরা আপনার খুৎবা ও বয়ান থেকে অনেক কিছু শিখি এবং উপকৃত হই। আল্লাহ তাআলা আপনাকে আমাদের জন্য আরও দীর্ঘ সময় পর্যন্ত হিদায়াতের আলোকবর্তিকা হিসেবে জারি রাখুন।
.
আজকের এই চিঠি লেখার উদ্দেশ্য হলো, আমাদের সমাজে ক্রমবর্ধমানভাবে ছড়িয়ে পড়া অপসংস্কৃতি এবং নৈতিক অবক্ষয়ের বিষয়ে আপনার সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করা। বর্তমান সময়ের অন্যতম একটি জাহিলি ফিতনা হলো থার্স্টি ফার্স্ট নাইট। পশ্চিমা এই অপসংস্কৃতি উদ্‌যাপন বর্তমান মুসলিম সমাজে মামুলি বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এই অপসংস্কৃতি আমাদের মূল্যবোধ, আচার-ব্যবহার এবং ঈমানি শক্তিকে দুর্বল করে দিচ্ছে। আমাদের সামজিক জীবনেও এর নেতিবাচক প্রভাব অগণিত।
.
থার্স্টি ফার্স্ট নাইটের বিভিন্ন উন্মাদনায় বেহুশ হয়ে যাচ্ছে আমাদের তরুণ-তরুণীরা। এই রাতে তাদের পটকাবাজির ফলে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে আমাদের শিশু ও বৃদ্ধরা। গত বছর তো পটাকাবাজির বিকট আওয়াজে রাজধানীতে এক শিশুর মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। মাআজাল্লাহ!
.
আপনার মতো একজন সম্মানিত ব্যক্তিত্বের কাছে আমাদের বিনীত অনুরোধ, যদি আপনি আগামী জুমুআর খুৎবায় বয়ানের মাধ্যমে এই পশ্চিমা অপসংস্কৃতির ক্ষতিকর প্রভাব ও কুরআন-সুন্নাহর আলোকে এ থেকে বেঁচে থাকার জরুরত নিয়ে আলোচনা করেন, তবে এটি আমাদের সমাজের জন্য অত্যন্ত উপকারী হবে। আপনার কথাগুলো আল্লাহর ইচ্ছায় মানুষের অন্তরে গভীর প্রভাব ফেলবে এবং অনেকেই সঠিক পথে ফিরে আসার প্রেরণা পাবে।
.
আমাদের যুব সমাজকে নৈতিকভাবে শক্তিশালী এবং ইসলামের প্রকৃত শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ করতে আপনার সহযোগিতা অত্যন্ত প্রয়োজন। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের এই নিয়তে বরকত দান করুন এবং আমাদের সবাইকে হিফাজত করুন।
.
পরিশেষে, আমরা দুআ করি, আল্লাহ তাআলা আপনার জীবনে বারাকাহ দান করুন এবং আপনাকে দ্বীনের জন্য আরও কার্যকরী ভূমিকা পালনের তাওফিক দান করুন। আমীন।
.
ওয়াসসালাম,
Mymensingh Youth Club এর পক্ষে
ফুলান ইবনে ফুলান//
.
চিঠির শেষে নিজ নিজ ক্লাব/ইউনিটের নাম ও একজন দায়িত্বশীলের নাম লিখে দিয়েন। সম্ভব হলে যোগাযোগের নাম্বারও যুক্ত করে দিতে পারেন।
.
আল্লাহ তাআলা আমাদের সুন্দর নিয়তগুলো বাস্তবায়ন করার তাওফিক দান করুন।

Fight Against Fahshaa

22 Dec, 05:49


ক্রাশ এন্ড কনফেশান পেইজের ইতরামিগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তিন বছর চার মাস আগে কিছু কথা লিখেছিলাম আমরা। পড়তে পারেন।

লিংক - https://www.facebook.com/FightAgainstFahshaa/posts/pfbid07cvCWrasg2e9dj5R7GUaGAmbuVKH2LVYuNZP5Xi8GQkAnvqYSxA5hFGuwM9xdG9cl

Fight Against Fahshaa

21 Dec, 03:44


আমাদের প্রধান কাজ হলো, সমাজে বিদ্যমান বিভিন্ন অবক্ষয় নিয়ে অ্যাকটিভিজম করা। ২০২১ সাল থেকে ময়মনসিংহ শহরে আমরা এটি মোটামুটি নিয়মিতই করে আসছি। সেই ধারাবাহিকতায় এই ডিসেম্বরেও থার্স্টি ফাইর্স্ট নাইটের অপকালচার নিয়ে আমরা কিছু ক্যাম্পেইন করব ইনশাআল্লাহ।

আমাদের এই ক্যাম্পেইনগুলো পরিচালিত হবে Mymensingh Youth Club ব্যানারে। আমাদের পরিচিত কিছু ভাইদের ইউনিট এটি। তাদের সাথে কোলাবোরেশান করে কাজ করব আমরা।

ময়মনসিংহ শহরে থাকেন এমন ভাইদের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে, আপনারা MYC এর সাথে যুক্ত হোন। নিজে যুক্ত হোন, পরিচিতদেরকেও যুক্ত করুন। সবাই মিলে অনেক ভালো কিছু করতে পারব আমরা, ইনশাআল্লাহ।

আর যারা শহরের বাইরে থাকেন, তারা MYC এর প্রচারণায় শামিল হতে পারেন। বোনদের প্রতিও একই আহ্বান থাকবে।

আর শহরের কোন বোন যদি থার্স্টি ফার্স্টের লিফলেট নিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে MYC এর পেইজে মেসেজ দিন। ভাইয়েরা তাদের মাহরামের মাধ্যমে লিফলেট পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করবে।

Fight Against Fahshaa

18 Dec, 10:54


জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায়, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই।

Fight Against Fahshaa

15 Dec, 08:07


RAB বিলুপ্ত করা হোক।

Fight Against Fahshaa

14 Dec, 19:15


সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের ভিডিওর আলাপ বাদ দিলাম। তার ভিডিওর অনেক আগেই আমি বলেছি, ড. আসিফ নজরুল একজন গাদ্দার। এবং আমার দাবির পক্ষে পয়েন্টও বলেছি। সে শুয়োরলীগ নিষিদ্ধের বিরোধিতাকারীদের মধ্য প্রথম দিকের ব্যক্তি। সে এলজিটিভি গোষ্ঠীর পক্ষে খসড়া আইন বানিয়েছে।

প্রথম পয়েন্টটা তার গাদ্দার হবার জন্য যথেষ্ট।

এখন বিষয় হলো, গ্রেফতারকৃত আওয়ামী নেতাদের কোর্ট থেকে হাস্যোজ্জ্বল বদনে বের হবার ছবি-ভিডিও দেখেছেন না? এগুলো কার অবদান বলেন তো? আমার ধারণা, ড. আসিফ নজরুল ষাঁড়ের অবদান।

তাছাড়া বড় বড় আওয়ামী নেতাদের আরামে পালানোর সুযোগ কে করে দিয়েছে? আইন ও স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয় যদি কঠোরতা আরোপ করত, কোনো শুয়োরের হেডম ছিল না পালানোর। আমাদের ভালোবাসার সরকারি স্যারেরাই এই সুযোগ করে দিয়েছেন। হ্যাহ!

আসিফ নজরুল ‘র’ এর থার্ড লেয়ারের এজেন্ট কিনা জানি না। ইলিয়াস হোসেনের ভিডিও থেকে এটার নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া যায় না। তবে প্রশ্ন তো করতেই পারি যে, আওয়ামী ও ভারত বিরোধিতা করেও আসিফ নজরুল বিগত বছরগুলোতে কেন গ্রেফতার হলো না? যেখানে সামান্য ফেসবুক স্ট্যাটাসের কারণে আবরারকে খুন করে ফেলল? রাহিমাহুল্লাহ।

ড. আসিফ নজরুল কি হাসিনা রেজিম দ্বারা নামমাত্র জুলুমেরও শিকার হয়েছে কখনো? আমাদের জানামতে হয়নি। কেন হয়নি? হাসিনা তার এমন একজন বিরোধিতাকারীকে কেন জুলুম ছাড়া রেখে দিল? কিংবা এত এত ভারতবিরোধিতার পরও ‘র’-ই তাকে কেন ছেড়ে দিল? যেখানে ভারতীয় চক্রান্তবিরোধী নিরীহ আলোচনার জন্য গুম করা হয়েছিল কিউট বক্তা আবু ত্বহা আদনানকে? হাফিজাহুল্লাহ।

প্রশ্ন করতে শিখুন। নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সত্যের প্যারামিটার না। সে পোস্ট দিলেই আসিফ নজরুল নিষ্পাপ সাধু প্রমাণিত হয় না।

ড. আসিফ নজরুল একজন গাদ্দার। যারা তাকে বাঁচানোর জন্য উকালতি করবে তারাও গাদ্দার। গাদ্দারের লেভেলের মধ্যে পার্থক্য থাকতে পারে কেবল।

Fight Against Fahshaa

12 Dec, 12:52


একটা ছেলে/মেয়ে প্রেম করত। এরপর তাদের ব্রেকআপ হয়ে গেছে বা বিয়ে হয়েছে। একসময় তারা তাওবা করল। আল্লাহর সন্তুষ্টির তালাশ করতে থাকল এবং মানুষকে হারাম প্রেম থেকে বিরত থাকার নাসীহাহ করতে লাগল।
.
এই পুরো ব্যাপারটা সেই ছেলে/মেয়ের পরিচিত অনেকেই হয়তো জানে। তাই অনেক সময় তারা উক্ত ছেলে/মেয়েকে এই বলে টিটকারি দেয় যে, "আরে, দুই দিনের হুজুর রে! নিজেই প্রেম করসো/প্রেম করে বিয়ে করসো, এখন আবার আসছো প্রেম হারাম এই নসীহত দিতে। ভণ্ডামি ছাড়ো!"
.
না, এই ঘটনায় নসীহতকারী ছেলেটি/মেয়েটি মোটেই ভণ্ড নন। সে ঠিক কাজটাই করছে। বরং ভণ্ড হলো টিটকারি দেওয়া ব্যক্তিটি। নসীহতকারীর নসীহাহ তার নফসপূজার বিরুদ্ধে গেছে বলেই সে চ্যাতে গেছে।
.
সুতরাং, ভাইয়েরা/বোনেরা, অতীতে গুনাহে লিপ্ত ছিলেন বলে কেউ টিটকারি দিলেও আমরা যেন মানুষকে নাসীহাহ দেওয়া থেকে পিছপা না হই। আপনি-আমিই সঠিক পথে আছি ইনশাআল্লাহ।
.
#FightAgainstFahshaa

Fight Against Fahshaa

12 Dec, 10:51


Shame on you Asif Mahmud!

Fight Against Fahshaa

09 Dec, 14:20


[১]
গত সপ্তাহের কথা। মাসকান্দায় একটি সুপার শপ থেকে ফিরছিলাম। হেঁটেই আসছিলাম। হঠাৎ বিপরীত দিক থেকে আসা একটি রিকশায় চোখ পড়ল। রিকশায় মেয়েলোক থাকায় দৃষ্টি নামিয়ে নিলাম। কিন্তু মস্তিষ্ক সিগনাল দিল—রিকশায় অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা ঘটছে। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই চোখ আবার রিকশায় চলে গেল। হ্যাঁ, রিকশায় একটি অস্বাভাবিক ঘটনাই ঘটছিল। মেয়েলোকের ডানপাশে একটি ছেলে বসা। আর সে মেয়েটিকে কিস করছে!
.
হ্যাঁ, ঘটনা এমনটিই ঘটেছে। কেউ কেউ হয়তো সুধারণাবসত বলবেন, ‘ওরা তো স্বামী-স্ত্রীও হতে পারে। বাইরে থেকে দেখে খারাপ ধারণা করা ঠিক না।’ আপনাদের সুধারণার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তারা স্বামী-স্ত্রী হবার সম্ভাবনা শূন্যের কাছাকাছি। কেননা, বাংলাদেশের মতো একটি রক্ষণশীল দেশে কোনো বিবাহিত জুটি বাসার চার দেয়ালের বাইরে এভাবে কিসাকিসি করবে না।
.
[২]
আমাদের দুর্ভাগ্য, বছর কয়েক আগেও একই রকম আরেকটি ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হয়েছিলাম আমরা। জয়নুল আবেদীন উদ্যানের ওপারে ছিল সেটি। সেখানে হয়তো অনেকেই অনেক ঘটনার স্বাক্ষী হয়ে থাকতে পারেন।
.
[৩]
ভ্যালেন্টাইন্স ডে নামক বৈশ্বিক যিনা দিবসে আজকাল কী কী হয়, তা বলাই বাহুল্য। একটু খোঁজ নিলে আমাদের আশেপাশেই সম্ভ্রম হারানো অনেক মেয়ের গল্প শুনতে পারব আমরা। আর এই কথিত ভালোবাসার জন্য আত্ম-হত্যা বা খুনখারাবিও তো কম হয়নি। আল্লাহ তাআলা আমাদের মাফ করুন।
.
[৪]
জেনারেশন জেড-এর ছেলেমেয়েদের কিছু কমন ক্রাইসিস আছে। পড়াশোনায় অনীহা, ডিভাইস-আসক্তি, সিগারেটের নেশা, পর্ন ও প্রেম-আসক্তি, ডিপ্রেশন, সুই-সাইড টেন্ডেন্সি ইত্যাদির কোনো-না-কোনো মহামারিতে ভুগছে জেন-জি’র প্রায় প্রতিটি ছেলেমেয়েই। পিতা-মাতার অবাধ্যতা আর আদব-কায়দার ঘাটতির কথা তো বলাই বাহুল্য।
.
[৫]
নৈতিক অবক্ষয়ের পাশাপাশি আমাদের সমাজে আরেকটি সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে। তা হলো কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ। তথাকথিত আধুনিকতা আর পশ্চিমি পশ সাজতে গিয়ে অনেকেই আক্রমণ করে বসছে এই ভূখণ্ডের সবচেয়ে বেশি মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে চাকরির বাজার—সবখানেই দেখা মেলে মুসলিমদের সাথে বৈষম্য কিংবা ইসলামবিদ্বেষের মতো ঘটনা। দাড়ির জন্য কটু কথা শুনতে হয় মুসলিম ছাত্রদের। নিকাবের জন্য ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া হয় মুসলিম ছাত্রীদের। এ ধরনের ঘটনাগুলো কে না জানে?
.
[৬]
অবক্ষয়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে জুলুম আর বেইনসাফির গল্প। পতিত স্বৈরাচারের আমলের তুলনায় এখন এসবের মাত্রা কিছুটা কমলেও, শেষ হয়ে যায়নি একদম।
.
[৭]
ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজে এই যে এত এত সমস্যা, এত সংকট, এগুলোর সমাধানেই আমরা কাজ করতে চাই। তরুণ প্রজন্মের কাঁধে হাত রেখে বড় ভাই হয়ে সঠিক রাস্তাটা দেখিয়ে দিতে চাই তাদের। সমাজে বিদ্যমান অন্যান্য সমস্যাগুলোও সমাধান করতে চাই। সমাজের প্রতিটি মানুষের মুখে ন্যায় ও ইনসাফ প্রাপ্তির হাসি ফুটাতে চাই।
.
[৮]
আমাদের কাজগুলো হবে সোশ্যাল অ্যাকটিভিজমের মাধ্যমে। আমরা সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাজের মানুষের কাছে তুলে ধরব। তাদেরকে সচেতন করব। এরপর সমস্যা সমাধানে একসাথে কাজ করব। এর জন্য আমরা কখনো লিফলেট বিলি করব। কখনো দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার সাটাব, বা গ্রাফিটি করব। কখনোবা সভা-সেমিনার বা ওয়ার্কশপের মাধ্যমে।
.
[৯]
আমাদের সাথে যুক্ত হোন আপনিও। কিংবা আপনার ছেলেকে আমাদের সাথে দিন। সাপোর্টার হোন। ডোনেট করুন। সমাজ পরিবর্তনের এই লড়াইয়ে আমরা একসাথে লড়তে চাই। আমরা একদিনে সবকিছু পরিবর্তন করতে পারব না; তবে একদিন অবশ্যই পারব ইনশাআল্লাহ। কারণ, আমরা একা নই। আপনারা আমাদের সাথে আছেন এবং থাকবেন। আপনারা সাথে থাকলে আমরা আকাশের ওপারের ওই আকাশটাও ছুঁয়ে দেখার স্বপ্ন দেখার সাহস করতে পারব ইনশাআল্লাহ!
.
আমাদের সাথে যুক্ত হওয়ার দুটি উপায়।
১। আপনি যদি ময়মনসিংহ শহরের বাসিন্দা হয়ে থাকেন এবং আমাদের সকল কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে পারেন, তাহলে আপনি আমাদের সদস্য (Member) হতে পারবেন। সদস্য হওয়ার শর্ত ও নিয়ম এই ফরমে দেওয়া আছে। সদস্য ফরম - https://tinyurl.com/MYCmember
.
২। আর যদি আমাদের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে না পারেন, কিন্তু আমাদের কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার সাথি হতে চান, তাহলে আপনি আমাদের সহযোগী (Supporter) হতে পারেন। সহযোগী হওয়ার শর্ত ও নিয়ম এই ফরমে দেওয়া আছে। সহযোগী ফরম - https://tinyurl.com/MYCsupporter
.
আমাদের অনলাইন ঠিকানাসমূহ:
ফেসবুক - www.facebook.com/MymensinghYouthClub24
ইউটিউব - www.youtube.com/@MymensinghYouthClub
টেলিগ্রাম - https://t.me/MymensinghYouthClub
ইমেইল: [email protected]
.
আমরা নওজোয়ান নিয়েছি এই পণ—
আঁধারের বুক চিরে লিখে যাব আলোর সমীকরণ
স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে শেখাব শুভ্রতার ব্যাকরণ!
.
#MymensinghYouthClub
#Mymensingh #MymensinghCity

Fight Against Fahshaa

08 Dec, 05:41


সিরিয়া স্বাধীন হওয়ার এই সময়টায় শাইখ আরিফীর এই খুতবার কথা মনে পড়ছে। সিরিয়ার মুসলিমদের ওপর জালিম শিয়া স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদের বর্বরতার কিছু ঘটনা তিনি তুলে এনেছিলেন। আট বছর আগে ২০১৬ সালে প্রথম দেখেছিলাম এটি। সম্ভবত ২০১২ সালের খুতবা। রক্তে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার মতো আলোচনা ছিল।

https://youtu.be/6rj-IXyQ6Fk?feature=shared

Fight Against Fahshaa

07 Dec, 17:49


বিলাদুশ শাম (সিরিয়া) হলো সেই ভূমি, যেই ভূমির নিপীড়িত মুসলিমদের নিয়ে আলোচনা করাকে জঙ্গিবাদের ইনডিকেটর বানিয়েছিল প্রথম আলো গ্যাং।

Fight Against Fahshaa

02 Dec, 05:01


এখন থেকে ময়মনসিংহ শহরে সোশ্যাল অ্যাকটিজমের কাজগুলো করবে Mymensingh Youth Club এর ভাইয়েরা। মাঝেমধ্যে তাদের সাথে আমরাও থাকবো ইনশাআল্লাহ।

MYC এর সাথে যুক্ত হবার আহ্বান রইল।

Fight Against Fahshaa

01 Dec, 16:37


পাশের দেশ যতো লাফাবে আন্দোলন করতে করতে যতো বর্ডার এর কাছে আসবে, বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করবে এটা ততো বাংলাদেশের জন্য লাভ।
.
১/ পাশের দেশের মিডিয়া প্রোপ্যাগান্ডার জবাব দেবার ক্ষেত্রে ইউনুস সরকারের চরম ব্যর্থতা পরিলক্ষিত হয়েছে। এভাবে পাশের দেশ যদি বাংলাদেশের মধ্যে ঢুকে পড়ে এটাকে বাংলাদেশের হিসেবে এটাক হিসেবে বিশ্ব মিডিয়াতে খুব সহজে প্রচারের সুযোগ পাওয়া যাবে। বিশ্ব মিডিয়ার নজরের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসবে। ইউনুস সরকার না চাইলেও প্রোপ্যাগান্ডার জবাব দেবার কাজ শুরু করবে । পাশাপাশি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত , বাংলাদেশকে আক্রমণ করা হয়েছে- এসব অনেক পয়েন্ট এনে অনেক কিছু করার সুযোগ পাবে।
.
২/ পাশের দেশ যতো বাড়াবাড়ি করবে, এদেশের ছাত্র-জনতার ঐক্য ততো মজবুত হবে। আপার দল এবং চিন্ময়দের অবস্থা সবার সামনে স্পষ্ট হবে। সমাজে তীব্র মেরুকরণ হবে।
.
৩/ পাশের দেশের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইসলামপন্থীরাই যে ফার্স্ট লাইন অফ ডিফেন্স হবে, দেশের অখন্ডতা স্বাধীনতা রক্ষার জন্য অতীতের মতো এবারও সামনে থেকে ভূমিকা রাখবে তা দেশের আপামর জনতা খুব ভালোভাবে বুঝবে। ইসলামপন্থীদের অবস্থান শক্তিশালী হবে।
.
৪/ সেকুল্যারিজম বা শুধু জাতীয়তাবাদ বা দেশপ্রেম দিয়ে যে পাশের দেশের এই আগ্রাসন বন্ধ করা যাবে না, এ জন্য দরকার বিশুদ্ধ ইসলামী চেতনা এ বিষয়টি স্পষ্ট হবে। দেশের সাধারণ জনগন অবাক হয়ে দেখবে জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করা মানুষজন, দেশপ্রেমের সবক দেওয়া মানুষজন, সেকুলারিজমের পূজারীরা বাংলাদেশের পক্ষে নেই। বরং তারা গাদ্দারি করছে।
.
৫/ যেহেতু সেকুল্যার, সমাজের এলিট, যাদের হাতে ক্ষমতা আছে এমন মানুষজন পাশের দেশের আগ্রাসন থেকে এভূখন্ডকে রক্ষার ক্ষেত্রে গাদ্দারির ভূমিকা নেবে তাই সাধারণ মানুষজন দিন দিন সংঘবদ্ধ হতে থাকবে, সামাজিকভাবে শক্তিশালী হতে থাকবে। ইউনুস সরকার এবং এর পরবর্তী কোন সরকারই জনগনের উপর লীগের মতো পূর্ণ আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না।
.
সার্বিক বিচারে পরিস্থিতি যতো উত্তপ্ত হবে , ততো এ ভূখন্ডের মানুষের জন্য ভালো হবে।
.
আর একটি কথা ভাইয়েরা অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই একেবারে মারমার কাটকাট পরিস্থিতি তৈরি হবে, গাজওয়ার সূচনা হবে, এগুলো খুবই আনলাইকলি। গাজওয়া কেন্দ্রিক অনেক ধরণের ফ্যান্টাসি, বা রোমান্টিসিজম অনেক ভাইদের মধ্যে আছে। এগুলো থাকা ভালো। কিন্তু শুধুমাত্র এই জজবাই আপনার চালিকাশক্তি না হয়। পথ অনেক দীর্ঘ। দীর্ঘসময়ের, সবরের সাথে প্রস্তুতির ব্যাপার জড়িত। অপ্রয়োজনীয় জজবা ক্ষতিকর।
.
~ Enamul Hossain vai

Fight Against Fahshaa

30 Nov, 10:52


তারপর বলেন, ড. আসিফ নজরুল হজরতকে কেমন পেলেন? 😉

Fight Against Fahshaa

29 Nov, 06:07


গাযযা থেকে আলেপ্পো
হিন্দুস্তান থেকে বাঙ্গালাহ

কোথাকার কোনো ঘটনাই বিচ্ছিন্ন ঘটনা না। ঘটনাগুলো বছর কয়েক পর একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে মিলিত হবে হয়তো। আল্লাহু আ’লাম!

Fight Against Fahshaa

28 Nov, 16:11


সময় এসেছে বিএনপি-কে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করার।

Fight Against Fahshaa

12 Nov, 03:28


প্রায় ৫০ দিন আগে বলেছিলাম। অনেকেই হয়তো অবাক হয়েছিলেন তখন। একটি ইসলামী বই পড়ে ব্যাপক প্রশংসা করা সুশীল প্রফেসর স্টুপিড হয় কী করে।

আজকে, ১২ নভেম্বরে এসে বুঝতে পারছেন তো, কেন আসিফ নজরুলকে স্টুপিড বলেছিলাম? কেন তাকে মুসলিমদের শত্রুপক্ষের বলেছিলাম?

চোখ-কান খোলা রেখে চলার চেষ্টা করুন। কোনো মুনাফিককে মাথায় তুলবেন না।

সংযুক্তি: ২২ অক্টোবরের আরেকটি পোস্ট - https://t.me/FightAgainstFahshaa/425

Fight Against Fahshaa

10 Nov, 13:02


তিনমাস আগে যারা শহীদ হয়েছিল, তাদের লালিত আদর্শের বিরোধিতাকারীরাই একে একে সরকারের উপদেষ্টা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার সর্বশেষ সংযোজন- লিটনের ফ্ল্যাটের জনক ফারুকি সাহেব।

আল্লাহ তাআলা আমাদের প্রতি রহম করুন। এই নষ্ট শয়তানদের অনিষ্ট থেকে আমাদেরকে হিফাজত করুন।

Fight Against Fahshaa

05 Nov, 15:43


Mymensingh Deeni Community গ্রুপে ধারাবাহিক সীরাহ কন্টেস্ট চলছে। সেখানে পুরস্কার হিসেবে থাকবে "ষোলো" ম্যাগাজিনসহ আরও সুন্দর সুন্দর কিছু পুরস্কার। মমিসিংগা ভাইবোনেরা যুক্ত হয়ে অংশগ্রহণ করতে পারেন ইনশা আল্লাহ।

Fight Against Fahshaa

22 Oct, 15:06


গতকাল হাসনাত আব্দুল্লাহ ড. আসিফ নজরুলের উদ্দেশ্যে বললেন, “আসিফ স্যার, আওয়ামীলীগকে যদি নিষিদ্ধ না করেন, তাহলে ধরে নেবো আপনি জুলাই আন্দোলনের শহীদ এবং ছাত্রদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।”
.
হাসনাত আব্দুল্লাহ সম্ভবত ব্যস্ততার কারণে কিছু বিষয় খেয়াল করতে পারেননি। ড. আসিফ নজরুলের নতুন করে বিশ্বাসঘাতকতা করার কিছু নেই। ভদ্দরনোক ইতোমধ্যেই বিশ্বাসঘাতকতা করে বসে আছেন।
.
ড. আসিফ নজরুল জুলাই আন্দোলনের শহীদদের সাথে প্রথমবার বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তখন, যখন তিনি বলেছিলেন যে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করা সমীচীন হবে না।
.
ড. আসিফ নজরুল জুলাই আন্দোলনের শহীদদের সাথে দ্বিতীয়বার বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তখন, যখন তিনি বা তার মন্ত্রণালয় মানবাধিকার সুরক্ষা আইনে "এলজিটিভি গোষ্ঠীর" বিকৃত আকাঙ্ক্ষাকে স্বীকৃতি ও সুরক্ষা দিয়ে খসড়া তৈরি করেছেন। জুলাই আন্দোলনের শহীদদের সিংহভাগই মুসলিম হিসেবে এই পশ্চিমা অসভ্যতার বিরোধী ছিল।
.
বিশ্বাসঘাতকদের দ্রুত চিনতে হয়। আর চেনার পর অপসারণ করতে হয়। 'জি স্যার, জি স্যার' করে সুবোধ বালক সেজে থাকলে চলে না ভাইয়া! পরে পস্তাতে হয়।

Fight Against Fahshaa

19 Oct, 12:12


ময়মনসিংহের দ্বীনি ভাইবোনদের জন্য একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ হতে পারে এই গ্রুপটি ইনশা আল্লাহ।

ভাইয়েরা দারুণ সব পরিকল্পনা নিয়ে শুরু করেছেন। কমিউনিটি তৈরি, সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরিসহ নানা পরিকল্পনা আছে ভাইদের।

ময়মনসিংহের ভাইদের প্রতি আবেদন থাকবে, সবাই এই গ্রুপে যুক্ত হোন। নিজে যুক্ত হোন, অন্যকে যুক্ত করুন।

তবে অবশ্যই ময়মনসিংহের বাইরের কাউকে ইনভাইট করবেন না। যেহেতু এটি আঞ্চলিক কমিউনিটি গ্রুপ।

গ্রুপ লিংক - https://www.facebook.com/groups/mymensinghdeenicommunity

Fight Against Fahshaa

07 Oct, 15:34


এড়িয়ে যাবেন না প্লিজ!
.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
.
ময়মনসিংহ, শেরপুর ও নেত্রকোণা জেলার বন্যার কথা অনেকেই হয়তো জানেন। নিকট অতীতে এ অঞ্চলে এমন বন্যা আর হয়নি। আল্লাহ তাআলা হিফাজত করুন।
.
বন্যার্তদের মাঝে শুকনা খাবার পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছি আমরা। আমাদের টিমে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোণার ভাইয়েরা আছেন। এ দুটি জেলার বন্যার্তদের মধ্যে আমরা সরাসরি ত্রাণ পৌঁছে দিতে পারব ইন শা আল্লাহ। আর শেরপুর জেলায় স্থানীয় পরিচিত ভাইদের মাধ্যমে পৌঁছানোর চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ।
.
আমাদের এই ত্রাণ প্রজেক্টে যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী শরিক হবার অনুরোধ করছি। এই অঞ্চলের বন্যা নিয়ে হাইপ নেই বলে এড়িয়ে যাবেন না প্লিজ।
.
অনুদান পাঠানোর নাম্বার:
বিকাশ (পার্সোনাল) -
01797207158
01687962586
.
নগদ (পার্সোনাল) - 01797207158
রকেট (পার্সোনাল) - 017972071589
.
টাকা পাঠানোর সময় রেফারেন্সে Flood লিখে দেওয়ার অনুরোধ।

Fight Against Fahshaa

03 Oct, 17:14


“সত্তরের দশকের শেষ দিকে বিচিত্র একটা প্যাটার্ন দেখতে পেলেন মার্কিন ডাক্তাররা। অদ্ভুত সব রোগ নিয়ে তাদের চেম্বারে হাজির হচ্ছে কিছু রোগী। তাদের রোগগুলো বিচিত্র এবং দুর্লভ। কাপোসি’স সারকোমা নামে বিরল জাতের ত্বকের ক্যানসার, এর আগে যা কেবল ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের পুরুষদের মধ্যে কালেভদ্রে দেখা যেত। নিউমোসিসটিস নিউমোনিয়া নামে নিউমোনিয়ার এমন এক সংস্করণ যাতে এর আগে আক্রান্ত হয়েছে কেবল আফ্রিকান শিশুরা। এমন কিছু ব্যাকটেরিয়া আর পরজীবীর কারণে পেটের সমস্যা যেগুলো গবাদিপশুকে আক্রান্ত করে, মানুষকে না। এই রোগগুলোর যেকোনো একটা একসাথে কয়েকজন রোগীর হওয়াটাই বেশ অদ্ভুত ব্যাপার। কিন্তু ডাক্তাররা দেখলেন রোগগুলো দেখা দিচ্ছে এক সাথে, জোট বেঁধে।
.
এছাড়া রোগীদের প্রায় সবার মধ্যে হালকা জ্বর, ক্রনিক ডায়রিয়া, রক্তস্বল্পতা, ঘুমের মধ্যে ঘামা, দ্রুত ও তীব্রভাবে ওজন কমা, হাতে পায়ে ফাঙ্গাসজনিত ইনফেকশন এবং লিম্ফ নোড ফুলে যাবার মতো উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। কোনো ওষুধে কাজ হচ্ছে না। ইনফেকশন সারছে না, জ্বর কমছে না, থামছে না ডায়রিয়া। লাভ হচ্ছে না অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েও। উলটো দিন দিন রোগীদের অবস্থা খারাপ হচ্ছে। রহস্যময় কোনো কারণে মারাত্বক দুর্বল হয়ে পড়েছে এই রোগীদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা। অথচ এরা সবাই পুরুষ, বয়স ত্রিশের নিচে, এর আগে ইমিউন ডিসঅর্ডারে ভোগার ইতিহাস নেই কারও।
.
ডাক্তাররা রীতিমতো হতভম্ব। কেন এমন হচ্ছে? পরস্পর সম্পর্কহীন বিরল এই রোগগুলো কেন ঝাঁক বেধে আক্রমণ করছে? আর কেনই বা কাজ হচ্ছে না কোনো ওষুধে? বোঝা গেল না কিছুই। তবে খুঁজতে খুঁজতে রোগীদের মধ্যে আরও কিছু মিল পেলেন ডাক্তাররা। রোগীদের সবাই—
👉🏻 সমলিঙ্গের সাথে যৌনতায় আসক্ত পুরুষ
👉🏻 তারা নিয়মিত বহু, বহু লোকের সাথে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়, এবং
👉🏻 তারা বিভিন্ন বিকৃত ও চরম যৌন আচরণে অভ্যস্ত
.
অল্প কিছু দিন পর আরও একটা মিল পাওয়া গেল। রোগীরা সবাই মারা যাচ্ছে। আর তারপর... ব্যাপারটা ছড়াতে শুরু করলো।
.
প্রথম দিকে এ ধরনের রোগীদের দেখা যাচ্ছিল নিউইয়র্ক আর লস অ্যাঞ্জেলিসে। কিন্তু অল্প কয়েক মাসের মধ্যে মায়ামি, স্যান ফ্রানসিসকো, হিউস্টন, বোস্টন এবং ওয়াশিংটনেও বাড়তে লাগলো রোগীদের আনাগোনা। এই প্রতিটা শহর ছিল সমকামিতার প্রতি উদার মনোভাবের জন্য ‘বিখ্যাত’। বুনো বার্লিনের একেকটা আধুনিক প্রতিচ্ছবি।
.
ডাক্তার এবং গবেষকরা বুঝতে পারলেন, বিচিত্র এই অসুখগুলো আসলে নতুন কোনো এক রোগের উপসর্গ। এমন এক ব্যাধি, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা পুরোপুরি ধসিয়ে দেয়। রহস্যময় এই ব্যাধি সংক্রামক। তীব্র গতিতে তা ছড়িয়ে পড়ছে সমকামী পুরুষের মধ্যে। ১৯৮১ সালে অ্যামেরিকার রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থার (সিডিসি) এক প্রতিবেদনে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হলো, ‘সমকামী পুরুষদের মধ্যে রহস্যজনক এক রোগ ছড়িয়ে পড়ছে’। ১৯৮৩ নাগাদ এ রোগে আক্রান্ত হবে স্যান ফ্রানসিসকোর প্রায় অর্ধেক সমকামী পুরুষ। রোগ ধরা পরার এক বছরের মধ্যে মারা যায় এদের কমপক্ষে ৪০%।
.
ডাক্তাররা এ রোগের নাম দিলেন গে রিলেটেড ইমিউন ডেফিশিয়েন্সি, সংক্ষেপে গ্রিড (GRID)। লম্বা এ নামটার বাংলা দাঁড়ায় অনেকটা এরকম, ‘সমকামী পুরুষ সম্পর্কিত রোগ প্রতিরোধ ঘাটতি’। তবে পত্রপত্রিকার পাতায় এবং লোকমুখে জনপ্রিয় হয়ে উঠে আরেকটা নাম- গে প্লেগ, সমকামীদের মহামারি। পরে এই মরণব্যাধি বিশ্বজুড়ে কুখ্যাতি পায় এইডস নামে।”
.
~ আসিফ আদনান
বই : অবক্ষয়কাল, পৃষ্ঠা : ৭৩-৭৪

Fight Against Fahshaa

30 Sep, 03:06


https://youtu.be/73ZGzIweHXo?si=nK5vXPmckXrNseko

Fight Against Fahshaa

29 Sep, 16:26


https://youtu.be/8FbJ8_80sQY?feature=shared

Fight Against Fahshaa

26 Sep, 05:30


ইউনুস সরকার সমীপে...

Fight Against Fahshaa

24 Sep, 04:58


গত দেড় দশকে ঢাবিতে এত পরিমাণ চরিত্রহীন আর ইসলামবিদ্বেষী অভদ্রলোক শিক্ষক হয়েছে যে, বিশ্বাস করা কষ্টকর। সকল চরিত্রহীন ও ইসলামবিদ্বেষী অভদ্রলোককে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হোক।

Fight Against Fahshaa

24 Sep, 04:57


ঢাকা ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞান বিভাগের আজিজুর রহমানের কথা মনে আছে? মাস কয়েক আগে 'ভদ্রলোকের' একটা কমেন্ট এবং আরও কিছু ফেইসবুক অ্যাক্টিভিটি ভাইরাল হয়েছিল।
.
প্রচন্ড ইসলামবিদ্বেষী এই লোকের বিরুদ্ধে মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা অভিযোগ জানিয়েছিল বেশ আগেই। কিন্তু আওয়ামী ঘরানার হওয়াতে 'ভদ্রলোক' পার পেয়ে যেতেন বার বার।
.
জুলাই আন্দোলনের পর ২২ শে সেপ্টেম্বর ক্লাস শুরু হয়। আবারও ডিপার্টমেন্টে দেখা যায় আজিজুর রহমানকে। শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করে গতকাল ২৩ শে সেপ্টেম্বর। কিন্তু তখন বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক কামাল উদ্দীন এরকম তেড়ে এসে শিক্ষার্থীদের উপর চড়াও হন। বলেন শিক্ষার্থীরা নাকি 'জি হ।। দী'!
.
এই কামাল উদ্দিন সাহেবও বেশ ইন্ট্রেস্টিং ক্যারেকটার। তার বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হয়রানীর অভিযোগ আছে। এর জন্য ডিপার্টমেন্ট থেকে সাসপেন্ডও হয়েছেন এক সময়। আরও আছে ক্লাসরুমে নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করা, রোজা রাখতে নিষেধ করা, এবং কর্মচারীদের নামাজে বাধা প্রদানের মতো অভিযোগ।
.
সেই সাথে আওয়ামী কানেকশন তো আছেই, যার কারণে এতোদিন ধামাচাপা পড়েছিল এই সব কিছু। কামাল সাহেবের কীর্তির কিছু স্ক্রিনশট পোস্টে অ্যাড করে দিলাম।
.
শিক্ষার্থীরা এখন অধ্যাপক কামালের পদত্যাগ সহ তিনটি দাবিতে আন্দোলন করছে। তাদের এই দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক। এধরণের ইসলামবিদ্বেষী, অ্যাবিউসিভ, এবং আওয়ামী জাহিলিয়াতের সমর্থকদের কোন ধরণের জবাবদিহিতা করা না হলে আমরা চাই বা চাই, আমাদের আগের বাংলাদেশেই ফেরত যেতে হবে।

- আসিফ আদনান ভাই

Fight Against Fahshaa

24 Sep, 01:21


ড. আসিফ নজরুল একটা স্টুপিড। এটা আর কিছুদিনের মাঝেই এ দেশের মুসলিমরা হাড়ে হাড়ে টের পাব।

আল্লাহ আমাদেরকে হিফাজত করুন।

Fight Against Fahshaa

21 Sep, 15:18


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলিম। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো জন্মের সূচনালগ্ন থেকেই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এই দেশে ইসলামবিদ্বেষ বিদ্যমান। এই ইসলামবিদ্বেষ নিছক কিছু ব্যক্তিবর্গের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এই ইসলামবিদ্বেষ একটি কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ, যার নিয়মিত বহিঃপ্রকাশ ঘটে সরকারি পলিসিতে, প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা, গণমাধ্যমে এবং অন্যান্য নানা সুরতে। একদিকে সমাজে ইসলামের ‘অনুমোদিত’ এবং ‘অঅনুমোদিত’ বিভাজন বিদ্যমান, অন্যদিকে মন মানসেও ইসলামের বিভিন্ন দিকের ব্যাপারে গেঁথে গেছে বিতৃষ্ণা এবং ভীতি।

এতো তীব্র ইসলাম বিদ্বেষ বিদ্যমান থাকা সত্বেও তা নিয়ে জনপরিসরে আলোচনা অনুপস্থিত। অল্পবিস্তর যা আলোচনা বিদ্যমান -তা করা হয় মূলত পশ্চিমা লিবারেলিজমের দর্শনের ভেতর থেকে। ইসলামি বুনিয়াদি অবস্থান থেকে ইসলাম বিদ্বেষকে সম্বোধন করা হয় না। ইসলাম বিদ্বেষ নিয়ে, মুসলিমদের পক্ষে মূলত সেকুলার লিবারেলরা কথা বলে, মুসলিমরা নয়। এই শূণ্যস্থান পূরণে সময়ের দাবী ছিল মুসলিমদের নিজেদের কোনো উদ্যোগ নেবার।

সময়ের দাবী মেনেই বাংলাদেশে বিদ্যমান কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের স্বরুপ ও কারণ উদঘাটন করতে সেপ্টেম্বরের ২৮ তারিখে আমাদের এই আয়োজন। আপনারা সবান্ধব আমন্ত্রিত। আপনাদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ও সমর্থন একান্তই কাম্য।

অনুষ্ঠান সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী পোস্টগুলোতে জানিয়ে দেওয়া হবে ইনশা আল্লাহ্।

— Muslim Social Activists Network

Fight Against Fahshaa

01 Sep, 05:02


প্রিয় পাঠক, সারাবিশ্বের মত আমাদের বাংলাদেশেও বর্তমানে হাতে হাতে, ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেটের রয়েছে সুফল ও কুফল দুটোই। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে ইন্টারনেটভিত্তিক মার্কেটগুলোর মধ্যে অন্যতম ও সর্ববৃহৎ হল পর্নোগ্রাফি মার্কেট। নারী থেকে পুরুষ আর শিশু থেকে বৃদ্ধ, পর্নোগ্রাফি দেখেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই এখন কঠিন।

পশ্চিমা অনেক দেশেই এই পর্নোগ্রাফি নিয়ে একাধিক গবেষণা হয়েছে। উঠে এসেছে নানা তথ্য উপাত্ত নানা অপকারী দিক। কিন্তু আমাদের দেশে এমন গবেষণা তেমন একটা হয়নি বললেই চলে। বাংলাদেশের একটি স্বমানধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলমান আমাদের এই গবেষণায় আমরা আপনাকে অংশগ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি যে এতে করে পর্নোগ্রাফির ব্যাপারে এদেশের মানুষের চিন্তা ও অবস্থান আমাদের সামনে পরিষ্কার হবে। আমরা অনুধাবন করতে পারব এই বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর ভিতর পর্ণগ্রাফীর প্রভাব ও সেই অনুযায়ী নির্ধারণ করতে পারব পরবর্তী কার্যক্রম।

আপনাকে চেনা বা সনাক্ত করা যাবে এমন কোন তথ্যই আমরা সংগ্রহ করছি না এমনকি আপনার জিমেইল এড্রেসও নয়। তাই গবেষণার নিয়মানুযায়ী এখানে আপনার পরিচয় থাকছে সম্পূর্ণ গোপন। সুতরাং আপনি নিশ্চিন্তে প্রশ্নগুলোর জবাব দিতে পারবেন। আর এই গবেষণায় অংশগ্রহণ করলে আপনি জানতে পারবেন আপনার বর্তমান অবস্থা আর সেই অনুযায়ী আপনার নিজের ব্যাপারে পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে পারবেন ।

আমি ডাঃ সালেহ হায়দার। বর্তমানে আইসিডিডিআরবিতে কর্মরত ও নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটিতে পাবলিক হেলথে মাস্টার্স করছি। এইটি আমার থিসিসের কোশ্চেনেয়ার। গবেষণার সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। মাত্র ৮ থেকে ১০ মিনিট সময় লাগবে। এই গবেষণায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ফরম লিংক - https://forms.gle/HT1Zn7FfJZ3euSde6