Sorowar's talks @sorowar_talks Channel on Telegram

Sorowar's talks

@sorowar_talks


Challenges of changing world

Sorowar's talks (English)

Welcome to Sorowar's talks, a Telegram channel dedicated to discussing the challenges of the changing world. Sorowar, the founder and host of the channel, is a well-known thought leader and speaker who delves into various topics related to the evolving landscape of our society. With a keen interest in global issues, Sorowar's talks provide valuable insights and perspectives on how we can navigate through the complexities of our modern world. Who is Sorowar? Sorowar is a renowned public speaker and influencer known for his thought-provoking discussions on current affairs and social issues. His talks are not only insightful but also engaging, making them accessible to a wide audience. What is Sorowar's talks? Sorowar's talks is a platform where individuals can come together to exchange ideas and engage in meaningful conversations about the challenges we face in today's rapidly changing world. From discussions on technology and innovation to debates on social justice and environmental sustainability, this channel covers a wide range of topics that are relevant to our daily lives. Join Sorowar's talks today to be part of a community that is passionate about understanding the world we live in and exploring ways to create a better future for all. Together, we can navigate the challenges of the changing world and work towards a more inclusive and sustainable society.

Sorowar's talks

19 Feb, 09:32


ক্যারিয়ার গাইডেন্স নিয়ে সেই বইটির বর্ধিত ভার্সন বের হতে যাচ্ছে। বইটির ফাইনাল প্রচ্ছদ। এই সংস্করণ আগেরটার তুলনায় অনেক সমৃদ্ধ। কয়েকটি সিভি এবং মোটিভেশন লেটারের নমুনা দিয়েছি। রিসার্চ কেন দরকার, কিভাবে শিখতে হয় তা নিয়ে নতুন চ্যাপ্টারও আছে।

Sorowar's talks

18 Feb, 07:05


বইটির ফাইনাল প্রচ্ছদ
ব্র‍্যাকগ্রাউন্ডে বিভিন্ন শ্লোগান যোগ করা হয়েছে। আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারীতে বইটির মোড়ক উন্মোচন হবে, ইনশাল্লাহ

Sorowar's talks

16 Feb, 15:06


https://youtu.be/yFqG5CJ3hXA?si=WhFiYKazwbHErL9

Sorowar's talks

15 Feb, 14:25


৫০ বছর বয়সের আগে বই লেখার পরিকল্পনা ছিলো না। কিন্তু ২০২১ সালে প্রথম বই (বিসিএস নাকি বিদেশে উচ্চশিক্ষা) প্রকাশ করা হয় আমেরিকা প্রবাসী এনায়েত ভাইয়ের চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে। এরপর ২৭ আগস্ট ২০২২ সালে ফেসবুকে একটা পোস্ট দেয়ায় পরিবার ও সমাজ বিরোধী গ্রুপ ঝাপিয়ে পড়ে। পরিবারকে রক্ষা করার লক্ষ্য নিয়ে ২০২৩ সালে প্রকাশিত হলো " সন্তান প্রতিপালনে এ যুগের চ্যালেঞ্জ'- বইটি। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২৫ বইমেলায় প্রকাশিত হলো ' সমতার আড়ালে..... বইটি।

ছাত্র-জনতার আত্নত্যাগ ডকুমেন্টেশন করতে ঐতিহাসিক গবেষণাধর্মী বই.... ২৪ গনঅভ্যুত্থানে শহীদের শেষ মুহুর্তগুলো... প্রকাশিত হবে ২৪ ফেব্রুয়ারিতে, ইনশাল্লাহ।

#sorowar_diary

Sorowar's talks

14 Feb, 14:04


বর্তমানের পিতামাতাদের জানা জরুরী। এই দিবস (ভ্যালেন্টাইন্স ডে) কেন্দ্রিক শুধুমাত্র আমেরিকায় প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলারের মার্কেট গড়ে উঠেছে। পরিবেশ এবং জন স্বাস্থ্যের আলোকে আলোকপাত করেছি। সমাধান হিসেবে সন্তানদের কমিউনিটি ভিত্তিক কাজে জড়িত হওয়া জরুরী।

https://youtu.be/-6mCkvUf2G8

Sorowar's talks

11 Feb, 17:53


'সমতার আড়ালে সম*কামিতা মিশন' বইটি নিয়ে আমার আলোচনা। এত নেগেটিভ জিনিস কিভাবে পুরো বিশ্বে চাপিয়ে দিলো? সমকামিতার ব্র্যাক মডেল?

ড মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

11 Feb, 13:20


আমার সাম্প্রতিক বইটির (সমতার আড়ালে সমকামিতা মিশন) বিষয়বস্তু- অধিকারের মোড়কে আমাদের উপরে কী চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে? এই মিশনারি তৎপরতার মোকাবিলায় আপনি প্রস্তুত তো?

ড মোহাম্মাদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

11 Feb, 01:46


সমাজ বিরোধী এবং রাসুলুল্লাহ (সা) এর বিরুদ্ধে কুতসা রটনাকারী নষ্ট লেখিকার কিছু বই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ অনেক আগেই। মেলায় বই বিক্রি উদ্দেশ্য ছিলো না, উত্তেজনা তৈরি করা ছিল তাদের একমাত্র লক্ষ্য। তার একটি প্রমান- লেখিকার বইটি প্রমোট করতে আমার বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছে ডেইলি স্টারের এক সাংবাদিক (স্ক্রিনশট পোস্টের নীচে)। সেই পরিবার ও সমাজ বিধংসী মতবাদ প্রচারে ডেইলি স্টার, প্রথম আলো এবং ঢাকা ট্রিবিউন সরাসরি জড়িত। বইতে অনেক অকাট্য প্রমান রয়েছে।

আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে নিয়মতান্ত্রিক প্রতিবাদ করলে এই পরিস্থিতি এড়ানো যেতো। তাতক্ষনিক উত্তেজনার ফাদে পা দিয়ে ভুল করেছেন কিছু মুসলিম যুবক।

এই ঘটনার উত্তেজনায় এক তরুন উপদেষ্টা সম্ভবত ব্যক্তিগত হীনমন্যতার কারণে (মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে উঠে আসা) তৌহিদি জনতা ট্যাগিং করে আসন্ন নতুন দলের ইমেজ সংকট তৈরি করতে যাচ্ছেন।

মুসলিম আইডেন্টিটি নিয়ে হীনমন্যতার কিছু নেই। এই পরিচয়ে বলিয়ান হয়ে 'ফেরাউনে'র মত ক্ষমতাধরদের পতন হয়েছে।

মব, তৌহিদি জনতা- সেই দলের বুদ্ধিজীবীদের নতুন অস্ত্র।

উপদেস্টাসহ সাধারণ মুসলিমদের সচেতনতা কাম্য।

Sorowar's talks

08 Feb, 15:16


বইটির আজকে মোড়ক উন্মোচন হয়েছে

Sorowar's talks

06 Feb, 14:23


সেই বইটি তৈরি করার জার্নিতে অনেকের অনুপ্রেরণা ছিলো। তা না হলে এটা সম্ভব হতো না। সমাজ বিধংসী মতবাদ প্রতিরোধের সহযোদ্ধা, প্রিয় ব্যক্তিত্বের সাথে।

Sorowar's talks

05 Feb, 13:25


আমার সেই বইটির মোড়ক উন্মোচন হবে একুশে বইমেলায়, শনিবার বিকেল ৪:৩০টায়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। আপনাদের আমন্ত্রণ রইল। বই মেলায় দেখা হবে, ইনশাল্লাহ।

Sorowar's talks

02 Feb, 16:25


বিস্তারিত জানতে- https://insidemedicine.substack.com/p/breaking-news-cdc-orders-mass-retraction?utm_campaign=post&utm_medium=web&triedRedirect=true

Sorowar's talks

02 Feb, 16:25


এই শব্দগুলো দিতে মেডিকেল ফিল্ডের জার্নাল ভরে গিয়েছে

Sorowar's talks

02 Feb, 16:24


ব্রেকিং নিউজ-
মেডিকেল ফিল্ডে গণহারে জার্নাল পেপার প্রত্যাহার এবং রিভিশন করা নির্দেশ দিয়েছে আমেরিকার সিডিসি। মেডিকেল ফিল্ডে সেই ট্রান্সজেন্ডারবাদীরা বিভিন্ন টার্ম উলোট-পালট করে ফেলেছিল যাতে ছেলে মেয়ে বুঝা না যায়। জেন্ডার নিউট্রাল শব্দ। এই কথাগুলো আমি বছরখানিক আগে লিখতাম। তখন আমাকে হেয় করা হয়েছে, এখন ট্রাম্প বলছে তাই সব ঠিক।
আমার লিখিত- সমতা আড়াল সমকামিতা মিশন- বইতে এইসব কাহিনী দিয়ে ভরপুর।

Sorowar's talks

01 Feb, 13:56


আড়াই বছরের দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম, চাকুরীচ্যুতির ঝুঁকি এবং ফ্যামিলিকে বঞ্চিত করে অবশেষে ৫৬৫ পৃষ্ঠার বইটি হাতে পাইলাম। আলহামদুলিল্লাহ।

Sorowar's talks

31 Jan, 04:27


ইলন মাস্ক।

Sorowar's talks

30 Jan, 06:40


এই বিষয়ে শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ!

Sorowar's talks

26 Jan, 03:50


https://seanpublication.com/product/somotar-arale-somokamita-mission/?fbclid=IwY2xjawIChHZleHRuA2FlbQIxMAABHT5F-kEqdd52JCfK1n4xURb-BW-kmwGgnh20Ku7wJ984UPIP618YWe7B-g_aem_OflYOJ2k1BnzOj6ayFKQXA

Sorowar's talks

26 Jan, 03:49


আমার এই বইতে USAID ফান্ডেড 'সমতা; প্রজেক্টে কথা আছে। এটি দেশে বন্ধু সোশ্যাল পরিচালনা করতো। USAID সব প্রজেক্টে DEI (Diversity, Equality and Inclusive) পলিসির আলোকে চলা বাধ্যতামূলক ছিল। ট্রাম্পের এক নির্দেশে (উনি DEI বিরোধী) বিশ্বব্যাপী USAID এর সব প্রজেক্ট সাময়িকভাবে ৯০ দিনের জন্য বন্ধ করেছে (ব্যাতিক্রম ইজিপ্ট, হিজরেল ছাড়া)। রিভিউ করে সিদ্ধান্ত নেয়া নিবে তারা। ট্রাম্পের মূল লক্ষ্য সেই ডিইআই ইস্যু। আগামী সপ্তাহে বইমেলায় এটির মোড়ক উন্মোচন হবে। প্রি-অর্ডার করার জন্য লিংক নীচে দেয়া হলো

Sorowar's talks

26 Jan, 01:37


সমতা শব্দের মাধ্যমে যে সমকামিতা প্রচার করত সেটি প্রমাণিত হইল!

Sorowar's talks

26 Jan, 01:20


এটির মাধ্যমে দেশের ৬টি ডিভিশনে সমকামিতা প্রচার করা হতো। ড দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যও এই প্রজেক্টে জড়িত ছিলেন, মিডিয়াতে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি সংসদে এন্টি-ডিসক্রিমিনেশন আইন তৈরিতে প্রেস কনফারেন্স করে বলেছিলেন।

Sorowar's talks

21 Jan, 01:56


আশা করছি বাংলাদেশের উপদেষ্টারা অন্তর্ভুক্তি (ইনক্লুসিভ) শব্দের অর্থ এখন আপনাদের বোঝার কথা! ট্রাম্প কিন্তু DEI (Diversity, Equality, and Inclusion) প্রোগ্রামই লক্ষ্য করেছেন, বিশেষত জেন্ডার তথা এলজিবিটি ইস্যুতে। অনেকে হেসে উড়িয়ে দিচ্ছিলেন যে, এটা সরোয়ার বানিয়ে বলে। দেখলেন তো, ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহন অনুষ্ঠানে এই বিষয়টি সামনে এনেছেন; লিঙ্গের সংজ্ঞা তিনি নির্ধারণ করেছেন—বায়োলজিক্যাল পুরুষ এবং নারী।

বাংলাদেশে সেই গ্রুপ এখন হয়তো কিছুদিন ধোঁকা দিতে 'হিজরা'দের আচলে নীচে লুকিয়ে থাকবে।

ট্রাম্পের ঘোষণায় সমকামিতা মতবাদের অবসান হবে না, তবে সমকামিতার চরমপন্থী ভার্সনকেই মার্কিন প্রশাসন লক্ষ্য করছে, তবে কাওমি লুত আইডিওলজিকে নয়।

অনেক সমকামী আছেন যারা 'ফেইক নারী বা পুরুষ সাজা' মতবাদের বিরুদ্ধে, কিন্তু নিজেরা গে বা লেসবিয়ান।

সচেতন না হলে, এটা বাংলাদেশে বহুত্ববাদের মাধ্যমে ভবিষ্যতে আমদানি হবে। তাই বহুত্ববাদের সংজ্ঞা নির্দিষ্ট করতে হবে।

ড মোহাম্মাদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

19 Jan, 12:54


বহুত্ববাদ শব্দ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেবের শংকা
https://youtu.be/k9Eg8obS36I?si=5z9OCY0eyqhZSXfM

Sorowar's talks

18 Jan, 01:42


ড আলী রিয়াজ এর বিবিসি সাক্ষাতকার
https://www.bbc.com/bengali/articles/cm27vg31dl8o

Sorowar's talks

18 Jan, 01:41


সংবিধানে এলজিবিটি ঢুকানো হচ্ছে বহুত্ববাদ নামক ছাতার ব্যানারে।

থার্ড জেন্ডার নামে। থার্ড জেন্ডার মতবাদ শুরু হয়েছিল সমকামী অধিকারের জন্য।

জার্মানি কার্ল হাইনরিখ উলরিখস (সমকামি) ১৮৬৯ সালে নিজেকে থার্ড জেন্ডার দাবী করেন। সেখান থেকেই এটা এসেছে।

ড আলী রিয়াজ বিবিসিকে বলেন-

"ড বহুত্ববাদের মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতা বা সেক্যুলারিজমের চেয়ে বৃহত্তর মূল্যবোধ অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেছি আমরা," বলছিলেন সংস্কার কমিশন প্রধান অধ্যাপক
আলী রীয়াজ।

"যেখানে দলিতদের জায়গা হবে, থার্ড জেন্ডার, এথনিক মাইনরিটি (জাতিগত সংখ্যালঘু), রিলিজিয়াস মাইনরিটি (ধর্মীয় সংখ্যালঘু) সবার জায়গা হবে। দলিত, থার্ড জেন্ডার থেকে শুরু করে সব ধর্ম, বর্ণ, গোত্রের মানুষের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি," যোগ করেন তিনি।

বাংলাদেশে হিজড়াকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছিল হিজড়া লিংগ বা লিংগ প্রতিবন্ধী হিসেবে।

ব্র‍্যাকের সমকামিতা প্রকল্পের মিডিয়া পার্টনার প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের ট্রান্সজেন্ডার প্রকল্পের সেলিব্রেটিরা নিজেদের থার্ড জেন্ডার হিসেবে উপস্থাপনও করে।

মোদ্দা কথা থার্ড জেন্ডার পরিভাষা অনেক ব্যাপক যার মাধ্যমে সমকামিতা অন্যান্য বিকৃতিও অন্তর্ভুক্ত করা যাবে।

দীর্ঘদিন এই বিষয়ে কাজ করার আলোকে মুসলিম নাগরিক হিসেবে আপনাদের সচেতন করলাম।

ড মোহাম্মদ সরোয়ার সরোয়ার।

Sorowar's talks

16 Jan, 12:43


শহীদ মীর মুগ্ধের হত্যাকান্ডের পুরো ভিডিও দেখুন কিভাবে পুলিশের
গুলিতে তার রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয় এবং ঐ জায়গায় লুটিয়ে পড়ে সাথে সাথে।

আবু সাঈদ মুগ্ধ
শেষ হয়নি যুদ্ধ

ইনকিলাব জিন্দাবাদ
-PUSAB

Sorowar's talks

16 Jan, 02:12


বাংলাদেশের মূল সমস্যা আদর্শগত।
যারা এই বিষয়ে কলকাঠি নাড়ে, তারা মূলত পর্দার আড়ালে অবস্থান করেন—কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের খেতাব ধারণ করে, কেউ বুদ্ধিজীবীর মুখোশ পরে নিজেদের ঘরনার পত্রিকায় লেখেন, আবার কেউ এন জিও (সুশীল সমাজ) এর আড়ালে কাজ করেন।

তাদের ষড়যন্ত্রে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে, জীবন দেয়, কিংবা জেলখানায় মানবেতর জীবনযাপন করে। অথচ এই অনুঘটকরা সব সরকারের আমলেই সুবিধা ভোগ করে আসছে।

পাঠ্যপুস্তকের বিষয়টি ১৯৭১ সালের পর থেকে পর্দার আড়ালে থাকা বামপন্থীরাই নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। গত ১৫ বছর প্রফেসর জাফর ইকবাল এর দখলে ছিল।

বর্তমানে এটি নিয়ন্ত্রণ করছে একই ঘরানার রাখাল রাহা, যার প্রকৃত নাম সাজ্জাদুর রহমান। তিনি সেই গ্রুপের আনুগত্য লাভ করতে সম্ভবত ছদ্দনাম নিয়েছেন, এখন এটাই সরকারী কাগজপত্রে ব্যবহার হচ্ছে! শিক্ষা উপদেষ্টা কার্যত নিজের আদর্শের ছাত্রের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছেন।

সমআকামী, আদিবাসী অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয়।

পাঠ্যপুস্তক একটি জাতির মনন, চিন্তা-চেতনা ও মূল্যবোধ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমাদের সন্তানরা এগুলো থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করে।

জনপরিসরের সব বিষয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।

Sorowar's talks

15 Jan, 12:13


বিএনপি কি দেউলিয়া হতে চায়? ডাকসুতে ছাত্রদল এলজিবিটি তথা সমকামিতা বিষয়ক (জেন্ডার সমতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক) সম্পাদক পদের দাবী জানিয়েছে!

Sorowar's talks

15 Jan, 06:58


শহীদ মুগ্ধ এর জীবনী লিপিবদ্ধ করার জন্য ওর বড় ভাইয়ের সাক্ষাতকার নিলাম।
"২৪ অভ্যুত্থানে শহীদদের শেষ মুহূর্তগুলো-" প্রকাশিতব্য বইয়ের জন্য।

Sorowar's talks

15 Jan, 01:19


প্রথম আলোর পুচ্ছে আগুন লেগেছে। যারা জোর করে 'আদিবাসী' চাপিয়ে দিতে চায় সেই গ্রুপটিই সমকামিতা নিয়ে সোচ্চার। আলো-স্টার মিডিয়া ফ্রন্টের নেতৃত্বে। এরা দেশের বিরুদ্ধে।

Sorowar's talks

14 Jan, 13:58


আমাদের টিমের প্রকাশিতব্য বই- '২৪ গণঅভূত্থানে শহীদের শেষ মুহুর্তগুলো... থেকে

Sorowar's talks

13 Jan, 13:45


ট্রাম্প কাক্কু ক্ষমতায় বসার আগেই সেই গ্রুপ ভদ্র হয়ে যাচ্ছে! মার্ক জাকারবার্গ তার মেটা অফিসে পুরুষদের বাথরুমে মাসিকের প্যাড সরিয়ে ফেলার পলিসি গ্রহন করেছে। সেই পুরুষরা যারা নিজেদের মেয়ে ভেবে ফেইক মাসিকের ভান করে তাদের দু:সময় শুরু হয়ে গেছে।

Sorowar's talks

09 Jan, 12:56


ফাতিহা আয়াতের বাবার সাথে আজকে সাক্ষাতে আলোচনা হলো। এসডিজি'র সাথে L-জিটিভি এজেন্ডা ওতোপ্রোতভাবে জড়িত- এই বিষয়টি অবগত করা হয়েছে। তিনি শব্দের মারপ্যাঁচ সম্পর্কে তেমন সচেতন ছিলেন না। উনাকে প্রয়োজনীয় রেফারেন্স ডকুমেন্টও দেয়া হয়েছে।

জাতিসংঘের মত আন্তর্জাতিক সংস্থা শব্দের মারপ্যাঁচ দিয়ে উন্নয়নশীল দেশে সমাজের জন্য ক্ষতিকর মতবাদ (L-জিটিভি, ফ্যামিনিজম) প্রচার করে- এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি।

ড মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

08 Jan, 09:40


গুরুত্বপূর্ণ- ফাতিহা আয়াতের উদ্যোগ সম্পর্কে সচেতনতা
+++
ফেসবুক সেলিব্রিটি ফাতিহা আয়াত সম্প্রতি জাতিসংঘের এসডিজি (SDG) এজেন্ডা বাংলাদেশে প্রমোট করতে স্কুল পর্যায়ে প্রতিযোগিতা আয়োজন করছেন। এসডিজি এজেন্ডায় কিছু ভালো বিষয় থাকলেও, সমাজ বিধ্বংসী এলজিবিটি/সমকামিতা মতবাদও এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই এজেন্ডার বাস্তবায়নে জাতিসংঘকে একটি মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
.
আমাদের দেশে জাতিসংঘের নাম অত্যন্ত সমীহের সঙ্গে দেখা হয়। তবে বাস্তবতা হলো, জাতিসংঘের নিজস্ব কোনো আয়ের উৎস নেই। তারা বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে এবং তা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অনুদান (সহজ ভাষায়- ভিক্ষা) হিসেবে দেয়। এই অনুদানদাতাদের নিজস্ব এজেন্ডা থাকে। অনেক এলজিবিটি সংশ্লিষ্ট সংস্থাও জাতিসংঘে ফান্ডিং করে।
.
জাতিসংঘ নীতিগতভাবে এই এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নে কাজ করছে এবং মুসলিম দেশগুলোতে তা শব্দের মারপ্যাঁচ ব্যবহার করে কার্যকর করছে।
ফাতিহার উদ্দেশ্য মহৎ হতে পারে, কিন্তু তার মাধ্যমে এই এজেন্ডার বাস্তবায়নের একটি ক্ষেত্র তৈরি হতে পারে।
.
মজার বিষয় হলো, ফাতিহার বাবা আসিফ মাহতাব উৎসকে নিজের মেয়ের এই এসডিজি উদ্যোগে অংশ নিতে দেখা করেছেন। যে শরীফা ইস্যুর জন্য আসিফ মাহতাব পরিচিত সেই তাকে দিয়েই যদি এজেন্ডার বাস্তবায়নে ব্যবহার করা হয়, তা হবে রীতিমত বিস্ময়কর। এসডিজি যে শরীফা মতবাদের সাথে জড়িত, তার কিছু রেফারেন্স দিয়েছিলাম। এর ভিত্তিতে আসিফ মাহতাব সেই উদ্যোগে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানান। অর্থাৎ আসিফ মাহতাব এসডিজি উদ্যোগের জড়িত হননি
.
শুনেছি, সাইফুর’সকেও এই উদ্যোগে যুক্ত করা হয়েছে। কিছুক্ষণ আগে সাইফুর’স এর পরিচালক নিপু ভাইকে বিষয়টি জানালাম। উনি এসব তথ্য আগে জানতেন না।
.
বিশ্বের মোড়লরা যেভাবে এই এজেন্ডা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে, তাতে আমাদের সমাজ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করতে আরও বেশি সচেতন হতে হবে।

ড মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

07 Jan, 04:51


সমকামিতা ইস্যুতে প্রতিবাদ তাহলে সফল হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। খবর বলছে, তিনি অবসরে গেছেন!

Sorowar's talks

06 Jan, 01:58


দেশের একজন বিখ্যাত ব্যক্তিকে আমার কর্মরত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বানানোর জন্য ব্যক্তিগতভাবে অনেক চেষ্টা করেছিলাম কয়েক বছর আগে। নাম বললে অনেকেই চিনবেন। বুয়েট ক্যাম্পাসে কয়েকবার দৌড়াদৌড়ি করেছি, ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছি, এমনকি উনার বাসাতেও গিয়েছি। বিভিন্ন ট্রাস্টি বোর্ড মেম্বারের কাছেও গিয়েছি। এতে অনেক সময় ব্যয় হয়েছে।

আমার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সবাই চিনতে পারে! "নর্থ সাউথের পাশের বিশ্ববিদ্যালয়" এই তকমা ঘুচে যায়!

উনাকে বললাম, সিভি দেন। কিন্তু তিনি দিলেন না, ভাবখানা এমন যেন উনার নামই যথেষ্ট! সিভি গুরুত্বহীন। অবশেষে নেট ঘেঁটে সম্ভাব্য ভিসি প্রার্থীর সিভি বানালাম।

উনাকে ভাইভাতে ডাকা হলো। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি বললেন, ভিসি হতে তার ইচ্ছে নেই! ভাইভা বোর্ডের লোকজনও অবাক হয়েছিলেন।

আসলে মনে মনে আশা করছিলেন, তাকে ভিসি হতে জোরাজুরি করা হবে।

এক সময় গ্রামের রীতি ছিল, মেহমানকে খাবারের সময় জোরাজুরি না করলে তারা খেতে চাইতেন না। মেহমানকে খেতে জোরাজুরি করা নিয়মের মত ছিল।

অবশেষে তিনি ভিসি নির্বাচিত হননি, যদিও লিস্টে রাখা হয়েছিল। মজার ব্যাপার হলো, মুখে বলতেন ভিসি হতে চান না, কিন্তু নিয়মিত আমাকে ফোন করে ভিসি নির্বাচনের আপডেট জানতে চাইতেন। তখন আমার মনে হতো, হয়তো তিনি আমাকে খুব পছন্দ করেন! মনে হতো এত সহজ-সরল মানুষ!

ভিসি নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পর তিনি আর কোনোদিন যোগাযোগ করেননি।

একজন সহজ-সরল মানুষের সাক্ষাৎকার দেখে সেই ঘটনাটা মনে পড়ে গেল!

ড মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

06 Jan, 01:56


কেন তাড়াতাড়ি নির্বাচন দরকার?

শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে স্বৈরশাসনের পতন হয়েছে। পজিটিভ পরিবর্তনের আশায় শিক্ষার্থী-জনতা জীবন দিয়েছে। কিন্তু ৫ আগস্টের পর উপদেষ্টা পরিষদ গঠনে ভয়ংকর ভুল হয়েছে। যাদের রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক বিষয়ে তেমন অভিজ্ঞতা নেই, তারাই দায়িত্ব নিয়েছে।

শিক্ষার্থী নেতৃত্বের প্রতি দেশের মানুষের ছিল গভীর আস্থা। তারা অনভিজ্ঞ হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার উপর অত্যধিক নির্ভর করেছে, যার রাজনীতি এবং দেশের আর্থ-সামাজিক বিষয়ে তেমন ভালো ধারণা নেই। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই এটি স্বীকার করেছেন। কিন্তু দেশ তো এনজিও সিস্টেমে চলে না।

৩১ ডিসেম্বরের দিকে, শিক্ষার্থীদের সমর্থন করার পরিবর্তে, উপদেষ্টা পরিষদ তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। এতে শিক্ষার্থীদের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা অনেকটাই কমে যায়। ৫ আগস্টের পরপর তারা বিপ্লবী ভূমিকা নিতে পারতেন, কিন্তু অনভিজ্ঞ উপদেষ্টাদের কারণে তা সম্ভব হয়নি।

এই আন্দোলনে যারা আহত হয়েছেন, তাদের চিকিৎসার দায়িত্ব সরকার পালন করতে পারেনি। যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের পরিবারের দায়িত্বও সরকার নেয়নি।

সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো, যারা অপরাধ করেছে, তাদের বিচার করা যায়নি। বরং অপ্রয়োজনীয় মামলা দিয়ে কিছু মানুষকে বন্দী করা হয়েছে। উপদেষ্টা সরকারের নিষ্ক্রিয়তার কারণে পতিত সরকারের জুলুমকারীরা আবার সমাজে দৃশ্যমান হচ্ছে এবং তাদের প্রভাব দিন দিন বাড়ছে।

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার তেমন কোনো প্রতিফলন হয়নি। সরকার প্রাথমিক অগ্রাধিকারও সঠিকভাবে ঠিক করতে পারেনি।

আইন-শৃঙ্খলার অবস্থাও ভালো নয়।

এমন পরিস্থিতিতে এই এনজিও নির্ভর সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে, শিক্ষার্থী আন্দোলনের প্রতি যে সহানুভূতি ছিল, তা আরও কমে যাবে।

বাংলাদেশ আবার একটি সুযোগ মিস করেছে।

তাই, মিনিমাম সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করাই মঙ্গলজনক। সঠিক নির্বাচন হলে, নির্বাচিত দলও ক্ষমতার দাপটে অতিরিক্ত শয়তানি করতে পারবে না।

আমাদের দেশের অবস্থা আশানুরূপ পরিবর্তন পেতে আরও ২০-৩০ বছর সময় লাগতে পারে।

শিক্ষার্থী-জনতার ত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি স্বাভাবিক রাজনৈতিক ধারায় ফিরতে যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, উপদেষ্টারা যত বেশি সময় ক্ষমতায় থাকবেন, সেই সম্ভাবনাও ততই ক্ষীণ হয়ে যেতে পারে।

ড মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

04 Jan, 11:09


বই এখানে প্রি-অর্ডার করা যাবে
++
মানব সভ্যতা যে উল্টো পথে যাত্রা শুরু করেছে, তার একটি অকাট্য প্রমাণ হলো এলজিবিটি তথা সমকামিতাবাদকে বৈশ্বিক এজেন্ডা হিসেবে অগ্রাধিকার দেওয়া। বিশ্বব্যাপী নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে আমূল পরিবর্তন ঘটলেও আমরা এর গভীরতা সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারছি না, এমনকি স্পষ্ট ধারণাও গড়ে ওঠেনি।

এলজিবিটি সম্পর্কে কিছু বিচ্ছিন্ন ও আংশিক তথ্য-উপাত্ত কেউ কেউ জানেন, তবে তা অনেকটাই "অন্ধের হাতি দেখা" গল্পের মতো। একজন অন্ধ ব্যক্তি হাতির শুঁড় ধরে সেটিকে মোটা দড়ি বলে মনে করতে পারেন, আবার আরেকজন পা ধরে সেটিকে গাছের কাণ্ড বলে ভাবতে পারেন। এলজিবিটি মতবাদের পুরো বিষয়টিকে সুনিপুণভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে এই শক্তিশালী রেফারেন্সসমৃদ্ধ বইটিতে।

বইটিতে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে, যেমন: সমকামী আচরণ কি আসলেই অধিকারের বিষয়? যদি সমকামিতাকে অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়, তবে দেশের সিস্টেম (পলিসি, আইন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য) কীভাবে পরিবর্তিত হয়? সমকামী আচরণের কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কি রয়েছে? কেন এবং কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, এনজিও এবং জাতিসংঘের মাধ্যমে এটি বৈশ্বিক এজেন্ডায় পরিণত হলো? সমকামিতা-বান্ধব বিশ্ব গড়তে কারা অর্থায়ন করছে? পরিবার ও সমাজবিরোধী এবং স্বাস্থ্যগত ক্ষতিকর প্রভাব সত্ত্বেও এই আন্দোলন প্রচারের পেছনের মূল অনুপ্রেরণা কী? বাংলাদেশে সমকামী অধিকার আন্দোলনের সূচনা কবে, কারা এর নেতৃত্ব দিচ্ছে এবং এ পর্যন্ত এর কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে?

বইটিতে রেফারেন্স হিসেবে প্রকাশিত জার্নাল নিবন্ধগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি রেফারেন্সের স্ক্রিনশট ও প্রতিবেদনের শিরোনাম (বাংলা ও ইংরেজি) দেওয়া হয়েছে, যা গুগল সার্চের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া সম্ভব। ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম ইংরেজিতে উল্লেখ করা হয়েছে যাতে চ্যাটজিপিটি বা গুগল সার্চের মাধ্যমে আরও বিস্তারিত জানা যায়। প্রমাণের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও QR কোডের মাধ্যমে বইয়ে যুক্ত করা হয়েছে, যা স্মার্টফোন দিয়ে স্ক্যান করে সরাসরি ইউটিউব লিংকে ভিজিট করা যাবে। এছাড়াও, কিছু গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্সের (পিডিএফ কপি) QR কোড যুক্ত গুগল ড্রাইভ লিংক দেওয়া রয়েছে।

বই: সমতার আড়ালে সমকামিতা মিশন
লেখক: ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৫৫০
কভার: হ্যার্ডব্যাক
মূল্য: ৭৫০ (MRP)
প্রি-অর্ডার মূল্য: ৪৮৮ (৩৫% ডিসকাউন্টে)
প্রকাশের সম্ভাব্য সময়: ১২ জানুয়ারি ২০২৫

প্রি-অর্ডার করতে ভিজিট করুন: https://seanpublication.com/product/somotar-arale-somokamita-mission/

সিয়ান | বিশুদ্ধ জ্ঞান | বিশ্বমান

Sorowar's talks

03 Jan, 10:08


দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় আমাদের প্রথম কলাম। প্রস্তাবিত সাইবার বুলিং আইনটি মারাত্নক। এটি দিয়ে এলজিবিটি গোষ্ঠী আমাদের কথা বলার অধিকার হরণ করতে পারবে। সপ্তম পৃষ্ঠায় https://eamardesh.com/

Sorowar's talks

03 Jan, 06:49


দেশের রাজনীতি কোন দিকে যাচ্ছে?
+++++++++++++
গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীরা নেতৃত্ব দিলেও জয়ের দ্বারপ্রান্তে বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশটি এর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারমুক্ত আওয়ামী লীগ আগের মতো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। তারা চাইলেও সেই দেশটি তা হতে দেবে না। ৫ আগস্টের পরবর্তী সরকার গঠন সেই পরিকল্পনার আলোকে করা হয়েছে। ডারতকেও আগের মতো আর বাংলাদেশে খবরদারি করতে দেওয়া হবে না।

এই দেশে ইসলাম একটি বাস্তবতা। চাইলেও এটা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। নিকট অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে, ক্ষমতাধর দেশটি তাদের ইচ্ছা জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া থেকে সম্ভবত সরে এসেছে। ইসলামের বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির কৌশল নির্ধারণ করা হয়েছে বলে মনে হয়। দেশের পরিচিত সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা ইতোমধ্যে বিভিন্ন পক্ষ নেওয়া শুরু করেছে। আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীরা যাদের বিশ্লেষণ পছন্দ করত, তাদের কেউ কেউ সুর পাল্টানো শুরু করেছে।

ক্ষমতাপ্রত্যাশী জাতীয়তাবাদী ধারার দলটি গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে দুর্বল করে ফেলেছে। অন্যদিকে তারা জামাতে ইসলামিকে '৭১-এর চেতনার দোহাই দিয়ে আবার আটকানোর চেষ্টা করছে। লিবারেল সোশ্যাল মিডিয়া ও টক শো ইনফ্লুয়েন্সাররা মেরিকার পক্ষ নিয়ে আবার নতুন করে চেতনার ফিল্টার তৈরির কাজ শুরু করেছে। এতে পতিত দলের সমর্থকরাও জাতীয়তাবাদী ঐক্যে যোগ দিবে।

দেশের রাজনীতিতে জাতীয়তাবাদী (যাদের মধ্যে '৭১-এর চেতনার সমর্থকরাও অন্তর্ভুক্ত) এবং ইসলামপন্থী শক্তি ভূমিকা রাখবে। মেরিকা ইসলামপন্থী জোটকে সরাসরি বাধা দেবে না, তবে তারা এমনভাবে প্রভাব বিস্তার করবে যাতে রিপাবলিকানদের মতো লঘু লিবারেল (Diluted Liberalism) রাজনৈতিক নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়।

জাতীয়তাবাদী জোট বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের গ্রহণ করবে না, বরং তাদের ওপর আরও চাপ প্রয়োগ করবে। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা ইসলামপন্থী জোটের সাথে জড়িত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে সব ইসলামপন্থী দল এবং শিক্ষার্থীরা সম্মিলিতভাবে জাতীয়তাবাদী ধারার দলকে চাপে ফেলে দিতে পারে। সমস্যা হলো শিক্ষার্থীরা ইসলামিক ট্যাগ নিতে চাইবে না। এখানেই লঘু লিবারেল দর্শনের ইস্যু তৈরি হবে।

স্বাভাবিক ইসলামপন্থী দলগুলোর কেউ কেউ লঘু লিবারেল দর্শনে একমত নাও হতে পারে। তবে সামনের নির্বাচনে অস্তিত্বের সংকটে পড়ে তা মেনে নেয়ার সম্ভাবনাই বেশী। তবে সামনের রাজনীতিতে ইসলামপন্থীদের মধ্যে বিভাজন স্পষ্ট হয়ে উঠবে।
সবকিছু দেখে আমার মনে হচ্ছে রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাট মডেল ধারার দিকে দেশের রাজনীতি ধাবিত হচ্ছে।

ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

02 Jan, 10:30


অবশেষে আমার সেই বইটি প্রকাশিত হবে (সম্ভাব্য ১২ জানুয়ারি), ইনশাল্লাহ।

Sorowar's talks

02 Jan, 03:30


আমার ফেসবুক আইডি হ্যাকাররা নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছিল গতকাল রাতে। কিছুক্ষণ আগে ফেরত পাইলাম

Sorowar's talks

01 Jan, 07:17


আমার দেশ পত্রিকার তথ্যগুলো থেকে পরিস্থিতি সম্পর্কে কিছুটা ক্লু পাওয়া যেতে পারে
https://www.dailyamardesh.com/amar-desh-special/amdb6nxyg7tww?fbclid=IwY2xjawHhvIlleHRuA2FlbQIxMQABHVLjdblXIxXX3Nrz01ZTZnjeEhGFtOSxnCdQ9NuD6xwZsYtldNWh98L5vg_aem_OsdOupC7MXOXK6xGda7Qnw&sfnsn=mo

Sorowar's talks

01 Jan, 06:34


২০২৫ সাল রাজনৈতিক অস্থিরতার বছর!

২০২৪ সালে আল্লাহর ইচ্ছায় একটি মিরাকল ঘটেছিল। ফেরাউনের পতন জনমনে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস সৃষ্টি করেছিল, মানুষ আশান্বিত হয়েছিল। প্রবাসীদের অনেকেই দেশে ফিরে কন্ট্রিবিউট করার চিন্তাভাবনা শুরু করেছিলেন।

অভ্যুত্থান-পরবর্তী উপদেষ্টা নির্বাচন বাংলাদেশকে চরম রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। এই বছর ক্ষমতা প্রত্যাশী প্রধান দুই দল প্রকাশ্যে সংঘাতে লিপ্ত হতে পারে।

ক্ষমতা প্রত্যাশী দলটি নির্বাচনে জয়লাভ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ও প্রশাসন দখলের জন্য বিবাদে জড়িয়ে পড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে কুলিয়ে উঠতে পারবে না। তবে প্রশাসন দৃষ্টিকটুভাবে হলেও তাদের দখলে যাবে।

মনে রাখতে হবে, ক্ষমতাসীন দলটিও অশান্তিতে পড়ে যাবে। তারা কখনোই পতিত সরকারের মতো জুলুমকারী হয়ে উঠতে পারবে না। "আমার দেশ," পিনাকী-ইলিয়াসদের সামাল দেওয়া তাদের জন্য অত্যন্ত দুরূহ হবে। বামপন্থী মিডিয়াগুলোও সমালোচনায় অংশ নেবে।

শিক্ষার্থীরা নতুন শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেও আপাতত রাজনীতিতে তেমন সুবিধা আদায় করতে পারবে না। গতকালের ঘোষণাপত্রের ইস্যুতে তারা রাজনৈতিকভাবে অনেক পিছিয়ে পড়েছে।

আমার বিশ্বাস, দেশের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে বিশ্বের একটি ক্ষমতাশালী দেশ। আগে ডারত সরাসরি এই দেশটি নিয়ন্ত্রণ করত। এখন তাদের মাধ্যমে ডারতের প্রভাব কায়েম হবে। শেখ হাসিনা এবং তার পরিবার বাতিলের খাতায় চলে গেছেন।

লড়াকু শিক্ষার্থী-জনতা জীবন দিয়ে ফেরাউনের পতন ঘটালেও, তাদের প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে। এটি মেনে নেওয়া আমার নিজের জন্যও অত্যন্ত কষ্টদায়ক।

দিনশেষে শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে পারে মুসলিম আইডেন্টিটি ধারণকারী সাধারণ জনগণ, কওমি মাদ্রাসা ও পীর ঘরানার মানুষ।
আমাদের দেশটি রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল বা শক্তিশালী হোক, তা বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশটি চাইবে না। তারা অবাধ গণতন্ত্রও চায় না। কারণ, তাতে ইসলামপন্থীরা ক্ষমতার প্রধান ভাগীদার হয়ে উঠবে নিশ্চিতভাবে।

বাংলাদেশের গণতন্ত্র হবে পরোক্ষভাবে ম্যানুপুলেটিভ, যেখানে বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে জনমত নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

আগামী ১০ বছর সম্ভবত অস্থিরতা বিরাজ করবে, এবং দেশ অর্থনৈতিকভাবে নাজুক অবস্থায় পতিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।

আমার মতে, ক্ষমতা প্রত্যাশী ইসলামি দলটি আগামী ২০-৩০ বছরেও ক্ষমতার প্রধান স্টেকহোল্ডার হতে পারবে না। ইসলামপন্থী দলগুলোর শক্তিশালী কোনো কৌশল নেই, এবং তারা বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি সম্পর্কে আপডেটেড নয়। তারা নিজেদের বাবলে বাস করতে পছন্দ করে।

পতিত দলের পলাতক নেতারা দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করে নির্বাসিত জীবনে কিছুটা মানসিক বিনোদন নিতে চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। এমনো হতে পারে পশ্চিমাদেশগুলো প্রেসক্রিপশনে আর্মি ক্ষমতা নিলে অবাক হবো না।

ক্ষমতা প্রত্যাশী দলটি জাতীয় সরকার গঠন করলেও অস্থিরতা তেমন কমতে নাও পারে। শিক্ষার্থীরা সেই দলটিকে মেনে নেবে না। ইতোমধ্যেই তা সুস্পষ্ট হয়ে গেছে। ১৫ বছর ধরে নিপীড়িত কর্মীদের নিয়ন্ত্রণ সেই দলের প্রধান চাইলেও সম্ভবত করতে পারবেন না।

এটি আমার ব্যক্তিগত নির্মোহ বিশ্লেষণ। আমি চাই, এই বিশ্লেষণ ভুল প্রমাণিত হোক। দোয়া করছি, যেন আমাদের দেশটি সব দিক দিয়ে এগিয়ে যায়। যদিও তা সম্ভব নয়, কারণ গত ২০ বছরে শিক্ষাব্যবস্থা এমনভাবে ধ্বংস করা হয়েছে যে এটি সংশোধন করতে আরও ২০ বছর লেগে যাবে।

এই দেশের মানুষকে, আগামী প্রজন্মকে হয়তো আরও অনেক লড়াই করতে হবে...

ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

30 Dec, 01:59


https://www.dailynayadiganta.com/education/19679642/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%97-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF

Sorowar's talks

29 Dec, 06:03


মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের নির্দেশিকায় শব্দের মারপ্যাঁচ দিয়ে ট্রান্সজেন্ডাবাদ ঢুকানোর প্রতিবাদে শিক্ষাবোর্ডের সামনে মানববন্ধন
https://www.facebook.com/watch/live/?ref=watch_permalink&v=1786165588454596&rdid=IpzyowPBxhIwBDzQ

Sorowar's talks

27 Dec, 05:17


ইসলামোফোবিয়া নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে অবধারিতভাবে শাহবাগ চলে আসে। সেই উত্তাল দিনগুলিতে ব্র‍্যা-ক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেছি। অফিসের পরিবেশ ছিলো চাপা উত্তেজনায়। হুজুররা কি বাংলাদেশ টেক ওভার করবে? এমন উৎকন্ঠা কট্রর সেক্যুদের মধ্যে দেখেছি।

সিংগাপুর থাকাকালীন সময়েই (২০০৯-২০১০) ক্লোজ সার্কেলে, ব্লগের কমেন্টে বলতাম দেশে আস্তিক্য-নাস্তিক্য বড় সংঘাত হবে। তখন ভাইয়া, ছোটভাই হেসেই উড়িয়ে দিতো। তুই বেশি চিন্তা করিস...

২০১৩ সালে ব্র‍্যা-ক বিশ্ববিদ্যালয় ৯০% মুসলিমদের দেশে প্রথম অফিশিয়ালি নিকাব ব্যান করেছিল। এটা মানুষ ভুলে গিয়েছে। রেজিস্ট্রার ইশফাক ইলাহী (বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত) সরাসরি মুক্তমনা এবং ডারতপন্থী ছিলেন। তিনিই নিকাব ব্যানের মূল উদ্যোক্তা ছিলেন।

সেই সময়ে ব্রা-ক সমআকামী অপরাধ বিরোধী আইন বাতিল করতে উদ্যোগ গ্রহন করে।

২০১৩ সালে সমআকামী গ্রুপ বয়েজ অব বাংলাদেশ ওপেনলি কার্মকান্ড শুরু করে ব্রা-ক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মেন্টরিং-এ। প্রথম লেসবিয়ান কমিকস ঘটা করে উদ্বোধন করে। ডেইলি স্টার, প্রথম আলো, ঢাকা ট্রিবিউন ছিলো সমআকামীদের মিডিয়া পার্টনার।

ব্লাস্টের নির্বাহী পরিচালক সমআকামী অপরাধ আইন বাতিল, সমআকামী ম্যাগাজিনের (ধী, রূপবান) উদ্বোধন নিয়ে উত্তজেনায় ছিলেন। মিডিয়াতে ওপেনলি কথা বলতেন।

২০০৭ সালে কেয়ারটেকার সরকারের সময় ব্রা-ক, আলো-স্টার জনপরিসরে সেমিনার ডেকে সমআকামী অধিকার দাবী করে। সমআকামী অধিকার নিয়ে ২০০৭ সালে ডেইলিস্টার স্পেশাল প্রতিবেদ ছাপে - Pushing Boundaries

হেফাজত নিকাব ইস্যুতে বিবৃতি দেয়ায় ব্র‍্যা-ক খুব ভয় পেয়েছিল।

ক্লাস বাদ দিয়ে শাহবাগ অনুষ্ঠান পালন, মোমবাতি প্রজ্জলন, মানব চেইন বিভিন্ন এক্টিভিটিতে ব্যাপক উদ্দীপনা। মুখে মুখে ফা/সি চাই আলোচনা।

এমন অবস্থা তৈরি হলো শাহবাগে হাজিরা না দিলে তারা দেশ বিরোধী, রাজাকার।

আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা বার বার বুঝিয়েছিলেন শাহবাগে হাজির দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিতে। তা না হলে দেশে টিকতে পারব না।

অবশেষে আল্লাহ আমাকে শাহবাগে নেননি।

শাহবাগ টিকে গেলে বাংলাদেশে ইসলামের উপর খড়্গ নেমে আসত, ধর্ম পালন করা কমিউনিস্ট দেশের মত অবস্থা হতে পারত।

আল্লাহর ইচ্ছায় সেই শাহবাগ ইস্যুতেই এই দেশের ইসলামের ভীত আগের তুলনায় শক্ত হয়েছে। ইসলামকে পরাজিত করা আর তাদের সম্ভব হবে না।

ভবিষ্যতে এই দেশে ইসলামিক আইডেন্টিটি বাস্তবতা।

#sorowar_diary

Sorowar's talks

26 Dec, 15:15


দেশের সুশীল, এনজিওরা এই আচরণকে অধিকার হিসেবে দাবী করে

Sorowar's talks

25 Dec, 10:00


https://www.thedailystar.net/opinion/views/news/government-should-not-be-swayed-the-opinions-small-extremist-minority-3648986?fbclid=IwY2xjawHYtu1leHRuA2FlbQIxMQABHec0NThM0OqCxd-ElmYwm3j-bHiRxdIyq28WooZZcUVWHTneNEcCoN1Itw_aem_FHkxT2IjxeUuQWgbCA35nA

Sorowar's talks

25 Dec, 09:59


শরীফার ইস্যুতে (ট্রান্সজেন্ডার ) ইস্যুতে তাদের সুরক্ষার দাবীতে ব্র্যা-কের পক্ষ থেকে এন্টি-সাইবার বুলিং -টাইপের আইন করার দাবী জানানো হয়েছিল

Sorowar's talks

25 Dec, 05:15


সাইবার বুলিং অপরাধ আইন যেভাবে অপব্যবহার হতে পারে-

ট্রাnযেন্ডার ইস্যু নিয়ে ২০২২ সালে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। জার্নাল পেপার সাবমিট করার সময় বাধ্যতামূলক এলজিবিটি ফর্ম পূরন করার প্রতিবাদে। তখন এত কিছু জানতাম না। বাংলাদেশ থেকে সমআকামী গ্রুপ অস্ট্রেলিয়ার ওলংগং (যেখানে অনানারি এসোশিয়েট প্রফেসর এফিলিয়েশন আছে) বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার নামে ট্রা-ন্সফো-বিক, হো-মোফবিক হিসেবে অভিযোগ করে। জাস্ট সেই কারণে এইচআর তাতক্ষনিক মিটিং করে আমাকে সচেতন করে।

হ্যারি পটারের বিখ্যাত লেখিকা তথাকথিত ট্রা-nফোবিক কমেন্ট করার জন্য দুবছর জেল শাস্তি গ্রহন করতে প্রস্তুত বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন।

ব্যাপারটা শুরুতে বুঝা যায় না। বাংলাদেশে সবকিছু অপব্যবহার করা হয়। এই বিষয়টা সুনির্দিষ্টভাবে করতে হবে।

Sorowar's talks

25 Dec, 04:31


সচেতনতা কাম্য
এইটা সাবজেক্টিভ বিষয়। যে কেউ ক্লেইম করতে পারে যে সে বুলিং এর স্বীকার। যেমন ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে সচেতন করলেও তারা বলতে পারবে বুলিং এর স্বীকার, ট্রান্সফোবিক!

এটা যদি আইনে পরিনত হয়, তাহলে নতুন ফ্যাসিবাদ কায়েমের সুযোগ তৈরি হবে। সমকামিতাবাদ নিয়ে সচেতনতাও তৈরি করা কঠিন হতে পারে। তাই খুব ভাল করে ডিফাইন করতে হবে।

Sorowar's talks

24 Dec, 18:56


শব্দের মারপ্যাঁচ দিয়ে এলজিবিটি প্যাকেট করার চেষ্টা করছে

https://samakal.com/bangladesh/article/272014/%E0%A7%A7%E0%A7%AE-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A7%80

Sorowar's talks

23 Dec, 18:23


বাংলাদেশে সেক্যু মিডিয়ার গোমড় ফাঁস করছি। কয়েকদিন ধরে একজন মেয়ে 'ছেলে'তে পরিণত হওয়ার ঘটনা ফলাও করে প্রচার করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার স্বাভাবিকীকরণের পায়তারা। এই ঘটনাগুলো জন্মগত যা বয়ঃসন্ধির সময় সচারাচর ঘটে থাকে। মেয়ের মত দেখা গেলেও সে বায়োলজিক্যাল ছেলেই ছিল। এটা জন্মগত তথা মেডিকেল সমস্যা।

এরাই মূলত হিজড়া বা ইন্টারসেক্স। অন্য দিকে ট্রান্সজেন্ডার মেডিকেল/জন্মগত কোন সমস্যা নয়। এটা পুরোটাই মানসিক ব্যাপার।

বাংলাদেশে আইসিডিডিআরবি, বন্ধু সোস্যাল হিজড়াকে ট্রান্সজেন্ডার এর সমার্থক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স**মকামিতা স্বাভাবিকীকরণ করা।

প্রথম আলো হচ্ছে তাদের মূল মিডিয়া পার্টনার। একটা সূত্র মনে রাখতে হবে- বাংলাদেশে সেখানেই ইসলাম বিরোধিতা, সেখানেই প্রথম আলো অবধারিতভাবে থাকবেই।

জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিতব্য- বাংলাদেশে এনজিওদের সমকামিতা মিশন- ৫৫০ পৃষ্ঠার বইতে এই বিষয় নিয়ে বড় একটি চ্যাপ্টার রয়েছে যেখানে ছবিসহ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ড সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

23 Dec, 07:52


জাহাজবাড়ি হত্যাকাণ্ড। কি ভয়ংকর, নির্মম। ক্ষমতা মানুষকে অন্ধ করে দেয়। আল্লাহ এদের বিচার করো
https://youtu.be/caAs-bL4thw?si=10r1a3TuTbUxS8xO

Sorowar's talks

22 Dec, 13:55


'আমার দেশ' ইস্যুতে কয়েকটি অভিজ্ঞতামূলক ভবিষ্যৎ বানী!

১। 'আমার দেশ' যদি তাদের নীতি ধরে রাখতে পারে তবে অন্যসব গণমাধ্যমে পজিটিভ প্রভাব পড়বে। এর ফলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক দল আত্নপ্রকাশ করবে এবং তারা ক্ষমতার ভাগীদার হতে পারে।

২। আমার দেশ পত্রিকা কিছুদিনের মধ্যে জামাতি বা ইসলামপন্থী তকমা পেয়ে যাবে যদি তারা মাঠ লেভেলের নিরপেক্ষ রিপোর্টিং করে।

এই দেশের মানুষের আইডেন্টিটি যে ইসলাম তা এই পত্রিকার মাধ্যমে ফুটে উঠতে পারে।

তবে, ব্যক্তিগতভাবে যে বিষয়টি লক্ষ্য করব তা হচ্ছে বিশ্বের অন্যতম বি/কৃতির (সমকামিতা/এলজিবিটি) এজেন্ডার প্রতি এই পত্রিকার স্টান্ড কেমন হবে।

এই পত্রিকা কি বিশ্ব রাজনীতির ইস্যুর কথা বলে কওমে লু/ত এর ইস্যু এড়িয়ে যাবে?

এইটা মাহমুদুর রহমান সাহেবের জন্য লিটমাস টেস্ট হতে পারে যা সময়ই বলে দিবে। ভাল কিছু আশা করছি।

#sorowar_newbangladesh

Sorowar's talks

28 Nov, 15:39


এলজিবিটি এজেন্ডার কার্যক্রম চলছে, জাতিসংঘও পাশে আছে!
https://www.prothomalo.com/bangladesh/vwrt4zbub3

Sorowar's talks

28 Nov, 09:45


https://en.m.wikipedia.org/wiki/International_Society_for_Krishna_Consciousness

Sorowar's talks

27 Nov, 15:20


সংবিধানে এভাবে সমকামিতা ঢুকে যেতে পারে। মাহফুজ হয়ত সেটা মিন করেনি, কিন্তু একটি শব্দ দিয়ে ১৫-২০ বছর পর লিংগবাদ স্বাভাবিক হতে পারে। সচেতনতা কাম্য

Sorowar's talks

27 Nov, 02:10


দেশে এনজিও ততপরতায় আরো বেশি নজরধারী করতে হবে। এগুলো কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে হবে। ইসকন এনজিও হিসেবে কার্যক্রম শুরু করেছিল। তেমনিভাবে আরো অনেক এনজিও দেশের মূল্যবোধ বিরোধী কাজে জড়িত। এরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাথে লবিং করে পাঠ্যপুস্তকে শরীফার ইস্যু ঢুকিয়েছিল। প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, ব্র‍্যা-কসহ অনেক এনজিও এসব পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছে।

Sorowar's talks

27 Nov, 01:38


আমেরিকার নির্বাচনে ডেমোক্রেটদের পরাজয়ের নেপথ্যে ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে বেশী বাড়াবাড়ি একটা কারণ। নিউ ইয়র্ক টাইমস, এই বিষয়ে প্রতিবেদন ছেপেছে!

বিশ্বে ট্রান্স ইস্যু দুর্বল হয়ে যাবে যেটা নিয়ে প্রকাশিতব্য বইতে অনুমান করেছিলাম। জোর করে ছেলেদের মেয়ে বানানো এবং মেয়েকে ছেলে বানানো কোন সমাজ মানতে চাইবে না।

তবে সমকামিতার সফট ভার্সন (গে, লেসবিয়ান, বাইসেক্সুয়াল) আরো স্বাভাবিক হবে। এগুলো পশ্চিমে মাথা কম।

অনেক ট্রান্স বিরোধী আছেন যারা নিজেরা গে বা লেসবিয়ান।

https://www.nytimes.com/2024/11/26/us/politics/transgender-activists-rights.html

Sorowar's talks

26 Nov, 15:55


আইনজীবী শহীদ সাইফুল আরেক শহীদ আবু সাঈদ, যা বাংলাদেশের জন্য আখেরে পজিটিভ হবে।

১. এই ঘটনায় ইসলামিক বন্ধন দেশে শক্তিশালী হবে। যারা আগে কিছুটা দ্বিধাদ্বন্ধে ছিলেন তারাও বিশ্বাস করা শুরু করবেন যে এই দেশ টিকে থাকতে মুসলিম আইডেন্টিটির গুরুত্ব।

২. অনেক ভেকধারী সুশীল এবং মিডিয়ার মুখোশ উন্মোচন হবে।

৩. ইসলামিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য তৈরি হবে।

৪. পতিত সরকারের ফিরে আসার সম্ভাবনা আরো ক্ষীন হয়ে যাবে।

৫. বর্তমান সরকার আগের চেয়ে কঠোর হতে সাহস দেখাতে পারে।

এসব নির্ভর করবে আমরা যদি ধৈর্য ধরে ডেটা ভিত্তিক পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারি।

তারা চাচ্ছে দাংগা, আমাদের ধৈর্য ধরে বিচার চেয়ে চাপ তৈরি করলে বেশি কার্যকরী হতে পারে।

Sorowar's talks

26 Nov, 04:25


২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগীয় চেয়ারম্যান হয়ে অনুধাবন করেছিলাম যে বৈরি পরিবেশে প্রশাসন চালানো কতটা কঠিন কাজ।

রিসার্চের কাজে যখন কয়েক মাসের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় ছিলাম, তখন আমাকে এই পজিশন নেওয়ার জন্য অফার করা হয়। এর আগেও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম রিসার্চে ফোকাস করার ইচ্ছার কারণে। অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার আগে বোঝানো হলো, আমাকে অফার দেয়া হলে যেন প্রত্যাখ্যান না করি। অভিজ্ঞতা ও সিনিয়রিটির আলোকে আমাকে এই পজিশন দেওয়া হয়।
.
অস্ট্রেলিয়ায় বসে অনেক পরিকল্পনা করেছিলাম—কীভাবে ডিপার্টমেন্টকে আরও গতিশীল করা যায়। সবকিছু লিস্ট করেছিলাম। প্রথমেই একাডেমিক নৈতিকতার সংস্কার, স্টুডেন্ট ক্লাবকে আরও প্রডাক্টিভ করার পরিকল্পনা করেছিলাম। দেশের ডোমাইন স্পিসিফিক একাডেমিকদের নিয়ে প্রতিমাসে সেমিনার আয়োজন এবং শিক্ষার্থীদের জন্য জার্নাল ক্লাবের মাধ্যমে গবেষণায় আগ্রহী করার উদ্যোগও ছিল।
.
চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথম মিটিংয়েই বুঝলাম, অফিস পলিটিক্স কতটা শক্তিশালী। পরিকল্পনা শেয়ার করার পরই দেখলাম, প্রায় সবাই বিরোধিতা করছেন। আমি একা, যদিও ডীনের পুরোপুরি সমর্থন ছিল। কিন্তু সহকর্মীদের সহযোগিতা ছাড়া কোনো সংস্কার করা ছোট পর্যায়ে অসম্ভব মনে হতে পারে। তবে উপাচার্য যদি ট্রাস্টি বোর্ডের সহযোগিতা পান, অনেক কিছুই সম্ভব।
.
এত চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে গেলাম যে, কোনো সিদ্ধান্তই কলিগরা মানতে চাইত না। তারা ট্রাস্টি বোর্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে পুঁজি করে মিটিংয়ে পরোক্ষ হুমকি দিত! বিস্মিত হয়েছি। কেউ বলত, "তিনি আমার ক্যাডেট কলেজের বড় ভাই," কেউ বলত, "তিনি আমার আঙ্কেল বা পরিবারের বন্ধু।"
.
পরে তারা দল বেঁধে শুধু চেয়ারম্যান পদ থেকেই নয়, আমাকে পুরো আইইউবি থেকে সরানোর পরিকল্পনা করল। ২৫টি অভিযোগ টপ ম্যানেজমেন্টের কাছে জমা দেওয়া হলো, যার মধ্যে বেশ কিছু ছিল চেয়ারম্যান ও ডীনের বিরুদ্ধে।
.
মাস্টার্সের একটি কোর্স নিচ্ছিলাম। সেখানকার কিছু শিক্ষার্থীকে হাত করে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হলো যে, আমি নাকি পড়াতে পারি না! বিস্মিত হলাম, তখনকার উপাচার্য তাদের পক্ষ নিলেন। আমাকে ক্লাস থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো! রীতিমতো হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম।
.
চেয়ারম্যান হিসেবে পলিসি মিটিংয়ে গিয়ে বিভিন্ন সংস্কার নিয়ে কথা বলতাম। বেশিরভাগ মানুষ পলিসি মিটিংয়ে চুপ থাকেন, চা-কফি খান আর "ইয়েস ইয়েস" বলেন। কেউ কলার্ড হতে চান না। ভাবখানা এমন, "বেতন তো পাচ্ছি, প্রতিষ্ঠানের কি হবে তাতে আমার কী!"
.
তবুও, পলিসি মিটিংয়ে ক্রিটিক্যাল ফিডব্যাক দিয়েছিলাম। এর ফলে আইইউবিতে রিসার্চের জন্য এথিক্যাল বোর্ড তৈরি হলো, লাইব্রেরিতে বসুন্ধরার শিশুরা যেন ছুটির দিনে বই পড়তে পারে, এবং প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাসের উদ্যোগ নেওয়া হলো। তবে ভিসি পরিবর্তনের কারণে এগুলো (এথিক্যাল বোর্ড ছাড়া) আর বাস্তবায়িত হয়নি।
.
ব্র্যাকের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর আন্দালিবের নেতৃত্বে আইইউবির ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছিল। সেখানে জরিপে দেখা গেল, আমাদের সময়ে আমাদের স্কুল পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে সবচেয়ে শিক্ষার্থী-বান্ধব ছিল। ডীন ও হেডদের দরজা সন্ধ্যা পর্যন্ত খোলা থাকত। শিক্ষার্থীদের সমস্যা হলে তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করার চেষ্টা করতাম।
.
শেষমেশ সহকর্মীদের অভিযোগে ক্লান্ত হয়ে ইউরোপিয়ান বংশোদ্ভূত উপাচার্য ট্রাস্টি বোর্ডের শরণাপন্ন হলেন। এটি বিশাল বিষয় হয়ে দাঁড়াল। দুদিনব্যাপী ট্রাস্টি বোর্ড কমিটির সামনে "কোর্ট"-এর মতো জেরা হলো।
.
তারা এমনভাবে উদ্‌যাপন করেছিল যেন আমাদের চাকরি চলে যাচ্ছে। কিন্তু রায় আমাদের পক্ষেই এলো। তাদের তিনজনের চাকরি চলে গেল।
.
সেই কাঙ্ক্ষিত সংস্কার আর হলো না। পরবর্তীতে স্থবিরতা গ্রাস করল। রিসার্চে মনোনিবেশ করে মানসিকভাবে চাঙ্গা থাকার চেষ্টা করলাম।
.
এই দেশে সংস্কার করা যে কত কঠিন, তা অনুভব করেছি। উপদেষ্টা পরিষদ কতটা চাপে থাকে, তা কিছুটা বুঝতে পারি।

একটি একাডেমিক ডিপার্টমেন্টেই এত কাহিনি—এ দেশের মতো দেশে সরকার চালানো যেন নৌকা দিয়ে মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার মতো দুরূহ কাজ।


#sorowar_diary

Sorowar's talks

26 Nov, 02:11


https://youtu.be/CnlRKFKeUIo?si=rETuMvHqpsgeOe3X

Sorowar's talks

26 Nov, 01:09


৭১ এবং ২৪ এর পার্থক্য যেখানে
৭১- এ স্বাধীন হওয়ার পর নিজেদের মত করে দেশের দর্শন বা আদর্শ ঠিক করেছিলেন হাতে গোনা কিছু লোক। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে জয় লাভ করে সেক্যুলার আইডেন্টিটি ধারণ করে, পুরো বিজয়কে ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয় প্রকান্তরে। সেক্যুলার আদর্শের সত্যিকারের প্রকাশ হওয়া শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে।

১৯৭১-এ সোশ্যাল মিডিয়া ছিল না। মানুষ জানতো না কি হচ্ছে।

২৪-এ বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে জেতার পর আবার আদর্শিক লড়াই শুরু হয়েছে। প্রভাবশালী ইনফ্লুয়েন্সাররা প্রথম আলোর আদর্শকে কেন্দ্র করে ভাগ হয়ে গেলো। সামনে আরো স্পষ্ট হবে।

অন্যদিকে দেশের মিডিয়া পরিচিত বুড়ো প্রফেসররাও সরাসরি আদর্শিক ইস্যুতে সমাজের মূল্যবোধ বিরোধী মতবাদের পক্ষে এক ছাতার নীচে একত্র হয়েছেন।

২৪-এ আমরা সাধারণ মানুষরা এই ব্যাপারটা কিছুটা হলেও অনুধাবন করতে পারছি।

দিনশেষে আদর্শই মানুষের পরিচয়। আখেরাতে এই আদর্শ নিয়েই মূলত সবকিছু নির্ধারিত হবে।

#sorowar_diary #Islamophobia #এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

25 Nov, 14:26


ফর্ম ফিলাপ সংক্রান্ত যে কোন সমস্যায় নিচের গ্রুপে কমেন্ট করুনঃ https://www.facebook.com/groups/3842264582654252

Sorowar's talks

25 Nov, 14:24


এই গুগুল ফর্ম পূরন করুন
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfVm3GlDVHo4zmgx3AYXZ5QIk9eaMFqANC3UpAjkLTFS6vl7Q/viewform

Sorowar's talks

25 Nov, 14:21


বিশ্বব্যাপী যে সমআকামের ফিতনা চলছে, আপনি কি নিজেকে, নিজের সন্তানদের, নিজের স্বজনদের সেই ফিতনা থেকে বাঁচাতে চান, সেজন্য সক্রিয়ভাবে নিয়মতান্ত্রিকভাবে কোন আন্দোলনে শরীক হতে চান, তবে 'মূল্যবোধ রক্ষা আন্দোলন'ই হতে পারে সেই প্ল্যাটফর্ম যা আপনাকে সারা দেশের মূল্যবোধ সচেতন মানুষদের সাথে সংযুক্ত করবে। নিবন্ধনের লিংক কমেন্টে।

Sorowar's talks

24 Nov, 13:40


আজকের বক্তব্য https://youtu.be/bLed1W4VP3E?si=_Tq8bhklaLum2UAX

Sorowar's talks

23 Nov, 15:14


https://youtu.be/CPeub6Jl3vU?si=6hrTV_ozGRAk-OiU

Sorowar's talks

23 Nov, 14:25


প্রফেসর আনু মুহাম্মদ স**-মকামী অধিকার দাবী করছেন শব্দের মারপ্যাঁচ দিয়ে। হায়, মুসলিম প্রফেসররা নিজেদের আইডেন্টিটির কথা বলতেও লজ্জা পান। কিন্ত তারা গর্বের সাথে বলেন! সামনের সময় অনেক চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে।

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

23 Nov, 13:30


APCOM হচ্ছে ইন্ডিয়া বেইজড সমকামী অধিকার প্রতিষ্ঠান। তারা এওয়ার্ড দেয়। বন্ধু সোশ্যালকে দিয়েছিল। দক্ষিন এশিয়ায় সমকামিতা প্রচারে এই প্রতিষ্ঠানের ফাউন্ডার শিবানন্দ খান উদ্যোগে হয়েছিল
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Asia_Pacific_Coalition_on_Male_Sexual_Health

Sorowar's talks

23 Nov, 13:27


বাংলাদেশের এই প্রতিষ্ঠান স**মকামিতার প্রচারের জন্য এওয়ার্ড পেয়েছে। বন্ধু সোস্যালের মত।

Sorowar's talks

23 Nov, 03:53


প্রথম আলোর খোয়াড়ে বেড়ে উঠা সুলতানা কামালরা দেশের গণমানুষের বিরুদ্ধে কাজ করে আসছেন বছরের পর বছর ধরে। ২০১৪ সালে জাতিসংঘের মাধ্যমে বাংলাদেশে স কামিতা লিগাল করতে চাপ দেয়। সেই সময় আব্দুল মোমেন সাহেব (যিনি জাতিসংঘের স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন, পরে মন্ত্রী হোন) এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। এই সুলতানা কামাল দু:খ ভারাক্রান্ত মনে প্রতিবাদ জানান। প্রথম আলো ডেইলি স্টার পত্রিকা ফজলে আবেদ সাহেবের সাথে একাট্টা হয়ে স*কামিতা লিগাল করতে প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। সুলতানা কামালের স্বাক্ষর করা প্রতিবাদের কপি 'বয়েস অব বাংলাদেশ' ফেসবুক পেইজে এখনো শোভা পাচ্ছে।

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

22 Nov, 11:50


https://dailyinqilab.com/motropolis/news/705656?fbclid=IwY2xjawGtTVRleHRuA2FlbQIxMQABHS35t1c1Y7MPy4-8iZhTHA2_41PYXdU8EzJq9hQMF5L2FSEJNLzMpqvyWw_aem_ZBaOZttMSpoctreORUY3SQ

Sorowar's talks

22 Nov, 08:03


সমকামিতা মুভমেন্টে হচ্ছে শব্দের খেলা। তারা নতুন পোশাকে এলজিবিটি প্রসার করা শুরু করেছে। নিয়মিত আপডেট থাকা জরুরী। নতুন অস্ত্র-

"Cultural Pluralism" a new alternative term for "Diversity" and "Inclusion"

LGBTs are playing with words. Politics of Words.

https://easysociology.com/sociology-of-culture/understanding-cultural-pluralism-embracing-diversity-and-inclusion/

Sorowar's talks

22 Nov, 07:59


সমকামী কর্মীরা খুবই সক্রিয়। সচেতনতা কাম্য। মাঝের জন্য বন্ধু সোস্যালে স*-মকামী এক্টিভিস্ট ছিল। এই বন্ধু সোস্যাল শরীফার গল্প পাঠ্যপুস্তকে ঢুকিয়েছিল। সংবিধান, বিভিন্ন পলিসিতে তারা শব্দের মারপ্যাঁচে পচা জিনিস ঢুকাতে ততপর।

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

21 Nov, 15:18


৭১ সালের যুদ্ধ হয়েছিল বৈষম্যের প্রতিবাদে। কিন্তু এটা ছিনতাই করে সেক্যুলারিজম আনা হলো। মুসলিমদেরই ভিলেন বানালো। ২৪-এও একই ঘটনার ঘটতে যাচ্ছে। এবার হতে পারে সমকামিতা বান্ধব। এটা হবে শব্দের মারপ্যাঁচে, যা বুঝা যাবে ১৫-২০ বছরে। মুসলিমরা অসচেতন।

আমাদের চুপ থাকার নীতি ৭১ এর মত বুমেরাং হবে। লিখে রাখেন।

কই এত প্রতিবাদের পরও ফারুকী টিকে গেছে।

এভাবে মুসলিমদের চেয়ে চেয়ে দেখতে হবে।

Sorowar's talks

21 Nov, 11:56


আমার ফেসবুক পোষ্টে কমেন্ট করতে পারেন। ফেসবুক রিচ কমিয়ে দিয়েছে
https://www.facebook.com/share/p/1DXANQZ9J3/?mibextid=oFDknk

Sorowar's talks

21 Nov, 11:55


এই টিমে আরো সমকামী অধিকার কর্মী আছে, যেমন ব্যারিস্টার সারাহ।হোসেন। নারীবাদীরা নৈতিকভাবেই সমকামিতার সমর্থক

Sorowar's talks

21 Nov, 11:53


এলজিবিটি এলার্ট
ব্রোকের মাহীন সুলতান কট্রর সআমকামী অধিকার কর্মী। তিনি সরকারের পলিসি মেকিং এক টিমে ডাক পেয়েছেন। তিনি শরীফার ইস্যুতে ডেইলিস্টারে সাক্ষাতকার দিয়ে আমাদেরকে (যারা প্রতিবাদ করেছে) মৌলবাদী হিসেবে গালি দিয়েছেন। নারীপক্ষের হয়ে উনারা সেই ২০০৭ সাল থেকে পশ্চিমা পচা মতবাদ দেশে আমদানি করতে কাজ করছেন।

তিনি সেই সাক্ষাতকারেই স্বীকার করেছেন যে ব্রোক সমআকামী অধিকার নিয়ে কাজ করে।

সচেতনতা কাম্য

Sorowar's talks

20 Nov, 13:22


LGBTQ প্রভাবমূক্ত পরিবার গঠনে করণীয় | প্রফেসর মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন
https://www.youtube.com/watch?v=b3-4SRRNDV4

Sorowar's talks

19 Nov, 07:43


১৬০০+ জন মানুষ শহীদ হলো, ৩০+ হাজার মানুষ আহত হলো, পংগুত্ব এবং অন্ধত্ব বরণ করল, এরপরও বিচার ছাড়াই নির্বাচনে তাদের আনতে ক্ষমতা প্রত্যাশী দলটি মরিয়া উঠল! এটা কি শহীদদের সাথে মশকরা করা হলো না? বাংলাদেশে আরেকটি সংঘাত আসন্ন মনে হচ্ছে।

Sorowar's talks

17 Nov, 07:46


আমার একটা টিম বৈষম্য বিরোধী শহীদের জীবনী নিয়ে কাজ করছে। সিস্টেম্যাটিক ঐতিহাসিক ডকুমেন্টশন, যা বই আকারে প্রকাশিত হবে, , ইনশাল্লাহ। শহীদের পিতামাতার সাক্ষাতে আলাপ করতে গিয়ে ডেটা কালেকশন টিমের দুজন কান্নায় ভেংগে পড়ে, পিতামাতার অবস্থা কেমন তা সহজেই অনুমেয়। এক কিশোর শহীদের ঘরে খাবার ছিল না, দুপুরের না খেয়েই বের হয়েছিল... এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ফোন আসে, লাশ সংগ্রহের জন্য...

#sorowar_diary

Sorowar's talks

16 Nov, 15:18


জনগনের ভাষা বুঝতে পারলে জনগণ পাশে থাকবে। We are with you.

Sorowar's talks

14 Nov, 17:41


আরেকটি ভাল খবর শেয়ার করছি। এল জি টিভি ইস্যু ঢাবির ভর্তি ফর্মে ছিল। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পর তারা চেঞ্জ করলেও প্যাচ রেখে দিয়েছিল। বাংলায় ঠিক করলেও ইংরেজি ফর্মে তা বহাল তবিয়তে ছিল। শিক্ষার্থীরা লেগেছিল, অবশেষে ফর্ম পরিবর্তন হয়েছে। এটা আমাদের একটি বিজয়। শিক্ষার্থী সচেতন হলে এই দেশে পজিটিভ পরিবর্তন হবে। বুড়োদের দিয়ে কোন আশা নেই। তবে কিছু সিনিয়র মানুষ আড়ালে সহয়তা করেন।

Sorowar's talks

14 Nov, 17:39


একটা বিষয় ভাল লাগে। এখন এলজিবিটি সম্পর্কিত ভাষা বাংলাদেশের মানুষ বুঝতে পারে। সন্ধ্যা থেকে অনেক মেসেজ পাচ্ছি, ছাত্রদলে নতুন কমিটির নতুন পদ নিয়ে।

Sorowar's talks

14 Nov, 17:39


বিএনপি পায়ুসঙ্গমবাদের দিকে হাটছে।
বেশিরভাগ কর্মী, লিডার পায়ুসঙ্গমবাদ মানবে না। তারপরও কিছু লিডার এটা চাপিয়ে দিচ্ছে। বিএনপি সমর্থকদের প্রতিবাদ করা উচিত

Sorowar's talks

13 Nov, 17:43


বাংলাদেশে সামনে কী হতে যাচ্ছে?
ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব- সবার মধ্যে এক ধরনের উৎকণ্ঠা, অনিশ্চয়তা কাজ করছে। সবাই আশ্বস্ত হতে চান, ইতিবাচক কিছু হোক চান...

বাস্তবতা হলো- এমন ভয়ের রাজত্বে বাস করতাম যে আল্লাহর কাছে জালিমের বিরুদ্ধে দোয়া করা ছাড়া আর কোন রাস্তা ছিল না। বেশিরভাগ মানুষ নিপীড়িত হয়ে আল্লাহর দিকে চেয়ে ছিল জালিমের পতনের জন্য। মাত্র ৩ সপ্তাহের অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটে গেল যা মিরাকল ছিল এবং এই পরিবর্তন আল্লাহর পক্ষ থেকেই হয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা ছিল উছিলা মাত্র। .
সবাই আশাবাদী হয়ে উঠল, প্রফেসর ইউনুসকে ঘিরে স্বপের জাল বুনতে লাগল। কিন্তু দেখা গেল, উপদেষ্টার নির্বাচনে তিনি বড় ভুল করে ফেললেন।

বয়স্ক এবং এনজিও কেন্দ্রিক লোকজন টিমে নিলেন, যাদের বাংলাদেশের মানুষের সাথে তেমন কানেকশন নেই... সারা জীবন এনজিও ফান্ডিংয়ের ছকে বাধা কাজ করেছেন, দেশের মানুষের স্বাভাবিক চাওয়া তাদের রাডারে ধরা পড়েনি।

অর্থাৎ, এনজিও উপদেষ্টারা কাজের ফোকাস ঠিক করতে পারেননি, অন্যের পরামর্শও নেননি।

তারা ভাবতে লাগলেন, দেশটিকে অন্তর্ভুক্তিমূলক করে ফেলবেন। সমাজ কল্যাণ উপদেষ্টা ১৭ আগস্ট মিছিলও করলেন সম*আ*কামী অধিকারের জন্য!! ভাবা যায়! এটা কি বাংলাদেশের মানুষের চাওয়া?
আহতরা হাসপাতালে কাতরাচ্ছে, কিন্তু উপদেষ্টারা কপচাচ্ছেন আইডিওলজি নিয়ে...

প্রফেসর ইউনুস রাষ্ট্র পরিচালনায় অযোগ্য মানুষ, দেশ সম্পর্কেও তাঁর তেমন ধারণা নেই... মোটিভেশন দিয়ে একটা দেশ চলে না...
আমাদের দেশের সব সেক্টরেই পিছিয়ে, পড়াশোনা তেমন হয় না, যোগ্য লোকের বড় অভাব।

প্রফেসর আসিফ নজরুলের টক শো দেখে মনে হতো লোকটা যোগ্য। কিন্তু তিনি একজন ব্যর্থ ম্যানেজার। নিজের পরিচিত সার্কেল উপরে নির্ভর করতে গিয়েছেন, যোগ্য লোক খোঁজায় প্রাধান্য দেননি। তার দায় প্রফেসর ইউনুসের চেয়ে বেশি...

হাতে-পায়ে ধরে বুঝাতে চেষ্টা করেছিলাম যেন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঐক্য অটুট থাকে, পাবলিক-প্রাইভেট-মাদ্রাসা শিক্ষার্থী এক থাকে। যদিও বন্ধন কমে গেছে, তবে এখনো চেষ্টা করলে ঐক্য গড়ে উঠবে।
শিক্ষার্থীদের চাপ ছাড়া এই দেশে আগামী ২০-৩০ বছরেও পরিবর্তন হবে না। পিরিয়ড।

এখন কিছু পজিটিভ কথা বলছি...
১। আমরা আর হাসিনার যুগে ফিরে যাবো না...
২। আমাদের কষ্টার্জিত কথা বলার স্বাধীনতা সহজে কেড়ে নিতে পারবে না, কেননা ৫ আগস্ট আমাদের অনুপ্রেরণা।
৩। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আগের মত চিন্তা-চেতনা পরিহার করতে বাধ্য হবে। ফ্যাসিবাদের দিকে পা বাড়াবে না,
৪। ইসলামপন্থীরা আগের চেয়ে রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী হবে। ইয়াং জেনারেশনের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ ইসলাম ঠিকমতো পালন না করলেও ইসলামি স্পিরিট ধারণ করে।

বাংলাদেশে ইসলামকে দমিয়ে রাখা কঠিন হবে। ইসলামিক আইডেন্টিটি ধারণ করার সাথে জড়িয়ে আছে আমাদের দেশের সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্ব, প্রকৃত স্বাধীনতা।
#sorowar_newbangladesh

Sorowar's talks

13 Nov, 11:01


পিএইচডি থিসিস জমা দেওয়ার চাপ থেকে মুক্তির যে অনুভূতি, আজকে সেই অনুভূতিই পাচ্ছি।

দীর্ঘ ২ বছরের বেশি পরিশ্রমের পর অবশেষে বইটা লেখা শেষ করেছি। ভূমিকা (বই লেখার পেছনের কারণ) এবং প্রথম পরিচ্ছেদ (উল্টো যাত্রা) ফাইনাল করেছি।
এখন পাবলিশারের পালা। তারা পেজ মেকআপ শেষে ডামি কপি প্রিন্ট করে আমাকে দেবে এবং আরেক দফা প্রুফরিড করবে। এরপরই বইটি প্রকাশিত হবে, ইনশাআল্লাহ।
এই বই লেখার সময় পরিবারের ওপর প্রচুর চাপ গেছে। খারাপ আদর্শ উন্মোচন করা সত্যিই কঠিন পরিশ্রমের কাজ...

আর কোনো বই লিখলে নাকি আমার স্ত্রী আম্মা-ভাই-বোনকে বিচার দেবেন! চিন্তার জগতে এতটাই ডুবে থাকি যে পরিবারের সঙ্গে থেকেও মানসিকভাবে যেন অনেক দূরে থাকি।
ব্যস্ততার কারণে সন্তানদের বড় হওয়ার সময়টাও ঠিকমতো দেখছি না। তাদের সঙ্গে স্মৃতি গড়ার সুযোগ না পেলে হয়তো ভবিষ্যতে তারা আমাকে মনে রাখবে না—তখন হয়তো আফসোসের আর শেষ থাকবে না। পরিবার না থাকলে বেঁচে থাকার অর্থই খুঁজে পেতাম না...

সন্তানদের জন্য মায়ায় সেমিনার বা রিসার্চের জন্য খন্ডকালীন বিদেশেও যেতে ইচ্ছে করে না। অস্ট্রেলিয়ার ফেলোশিপ ৬ মাসের ছিল, যেটা কমিয়ে ৪ মাস করেছিলাম। বাসা ছিল (ওলংগং) সমুদ্রের পাশে—অদ্ভুত সুন্দর পরিবেশ! তবু সন্তানদের কথা ভেবে মনটা হাহাকার করত; মনে হতো দৌড়ে বাংলাদেশে চলে আসি...

সন্তানদের জন্য এত মায়া কাজ করে, কিন্তু একাডেমিক কাজের চাপে তাদের জন্য পর্যাপ্ত সময় বের করা হয়নি। এমনকি বাসায় থাকলেও, তারা বলে আমার উপস্থিতিটা তেমনভাবে অনুভব করে না...
#sorowar_diary

Sorowar's talks

12 Nov, 12:27


বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে জাতিসংঘের ব্যানারে এলজিবিটি/সমকামিতা প্রমোশনের কাজ চলছে। সমস্যা হচ্ছে এগুলোর ভাষা এমন যে তা পড়ে কেউ ধরতে পারবে না। যেমন জাতিসংঘের শ্লোগান- Leaving no one behind, অর্থাৎ কাউকে বাদ দিয়ে নয়। এই শ্লোগানের জন্ম হয়েছে এলজিটিভি আইডিয়া পুশ করতে। SDG বা টেকসই উন্নয়নের ইন্ডিকেটরেও সেই পচা জিনিসে পরিপূর্ণ করে ফেলা হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে আমার ক্যাম্পাসেও বড় বড় ব্যানারে এগুলো শোভা পাচ্ছে! সোশ্যাল সায়েন্সের শিক্ষকরা এসব জেনেও চুপ থাকেন। টাকা দিলে উচ্চশিক্ষিতরা যেকোন কাজ করতে রাজি।

এলজি টিভি এই বিশ্ব সিস্টেমের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেছে।

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

11 Nov, 08:26


নতুন উপদেস্টা ফারুকীর অপসারণ দাবী করছি

Sorowar's talks

11 Nov, 07:52


ফারুকী সমকামিতার ইস্যু উদযাপন

Sorowar's talks

11 Nov, 07:51


তাসনীম খলিল এবং ফারুকী দুজনেই সমকামী গ্রুপের।

Sorowar's talks

10 Nov, 14:04


উপদেষ্টা ফারুকীর আসল চেহারা

Sorowar's talks

09 Nov, 02:05


সচেতনতা কাম্য। গণতন্ত্রের নামের আড়ালে প্রফেসররা পায়ু-স-ঙ্গম অধিকার কমিটি বানিয়েছে। এরা দেশের মূল্যবোধ পরিবর্তন করতে মরিয়া।
#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

08 Nov, 16:05


দেখেন এরা পায়ুসঙ্গম অধিকার চাচ্ছে। ইসলামের বিরুদফহে সরাসরি অবস্থান নিয়েছে ড সলিমুল্লাহ গ্রুপ। আমাদের এই লিংকে গিয়ে প্রতিবাদ করা দরকার
https://www.facebook.com/share/p/187QwrGQwe/

Sorowar's talks

08 Nov, 14:10


এরাই সেই গ্রুপ

Sorowar's talks

08 Nov, 14:09


দেশে এরা পায়ুসঙ্গম অধিকার প্রকাশ্যে আনার কাজ শুরু করেছে।

Sorowar's talks

06 Nov, 10:47


ট্রাম্পের সাফল্যের মূলে ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছেন ইলন মাস্ক। ট্রাম্পকে মেরে ফেলার ঘটনা ইলনকে সরাসরি কেম্পেইনে নামতে অনুপ্রাণিত করে। অন্যদিকে মুসলিম ভোটাররা সুইং স্টেটগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। মুসলিম ভোট ব্যাংক এতদিন ডেমোক্রেটদের দখলে ছিল। সবকিছু মিলে অভাবনীয় ঘটনা ঘটেছে। ট্রাম্প কোন যুদ্ধে জড়াবেন না, যুদ্ধ বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিজয়ী বার্তায়। মেরিকা জ্ঞান-বিজ্ঞানে এবার বেশী ফোকাস করবে যা ট্রাম্পের বক্তব্য শুনে মনে হলো।

Sorowar's talks

01 Nov, 15:29


জুমার বয়ান (সারাংশ)
বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদ
খতীব: মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ
১লা নভেম্বর ২০২৪

হামদ ও সানার পর বয়ানের শুরুতে তিনি জুমার দিনের ফজিলত আলোচনা করেন। এরপর বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার অধিকাংশ খুতবার শুরুতে তাকওয়া বিষয়ক কয়েকটি আয়াত তেলাওয়াত করতেন। এরমধ্যে সুরা আলে ইমরান, নিসা, আহযাব ও হাশর অন্যতম।
আজকে সুরা হাশরের আয়াতের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা জানবো ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ তায়ালা আয়াতের শুরু করেছেন 'হে মুমিনগণ' বলে। এটি অত্যন্ত মোহাব্বত ও আবেদনপূর্ণ আহবান। এই আহ্বানের মাধ্যমে তিনি মুমিনদেরকে ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। ঈমানের অন্যতম দিকনির্দেশনা হলো, তাকওয়া অর্জন করা।

তাকওয়া মানে কি, তাকওয়া হচ্ছে আল্লাহর নেয়ামতকে স্মরণ করে, তার সামনে উপস্থিত হওয়ার বিষয়কে মনে ধারণ করে, আল্লাহর নির্দেশিত সকল বিধান পালন করা এবং নিষেধকৃত সকল কাজ থেকে বিরত থাকা।
তাকওয়া মানে শুধু ভয় নয়, কারণ যে ভয়ের পরে করণীয় না থাকে তাকে তাকওয়া বলে না। আরবি শব্দ ওয়াও, কাফ, ইয়া এই মূল ধাতুর অর্থই হচ্ছে বেঁচে থাকা। অর্থাৎ আল্লাহর নিষেধকৃত সকল কাজ থেকে বেঁচে থাকা।

পাশাপাশি আল্লাহ এই আয়াতে মুমিনদেরকে কিয়ামত দিবসের জন্য কী প্রেরণ করেছে, তা চিন্তা করার আদেশ দিয়েছেন।
মুমিনের আসল জীবন হচ্ছে আখেরাতের জীবন। এই আয়াতে আগামীকাল বলা হয়েছে, কারণ আখেরাতের দীর্ঘ জীবনের তুলনায় পুরো দুনিয়ার সময় একদিনের মতোই বা তার চেয়েও কম।

এজন্য প্রতিটি মুমিনের কর্তব্য হল, কবরে যাওয়ার আগে কবরের প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে নিয়ে যাওয়া।
কবরে যে তিন প্রশ্ন করা হবে তার উত্তর শুধু মুখস্ত করে গেলেই হবে না, বরং যদি সত্যিকার অর্থে নিজের জীবনে তা বাস্তবায়ন করা যায় তাহলে আরবি না জানলেও কবরে গিয়ে আরবিতে উত্তর দেওয়া সম্ভব হবে।
কবরের প্রশ্ন সমূহের সারমর্ম হচ্ছে, আল্লাহর উপর বিশুদ্ধভাবে পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং ইসলামকে একমাত্র ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষনবী শ্রেষ্ঠনবী বিশ্বনবী মেনে তার জীবন বিধানকে বাস্তবায়িত করা। বেদাত এবং জাহিলিয়াতমুক্ত জীবন গঠন করা।

এরপর তিনি তাকওয়ার বিভিন্ন প্রকাশক্ষেত্রের মধ্যে থেকে দুইটি প্রকাশ ক্ষেত্র আলোচনা করেছেন।
প্রথম হলো, জুলুম থেকে বেঁচে থাকা। হাদিসে আল্লাহর রাসুল বলেন, তোমরা জুলুম থেকে বেঁচে থাকো। কারণ জুলুম কেয়ামতের দিন গভীর এবং অনেক অন্ধকারের কারণ হবে। 'একটি জুলুম' বা 'একটু জুলুম' যেটাই হোক না কেন, একজনের উপর জুলুম বা একাধিক ব্যক্তির উপর জুলুম সর্বক্ষেত্রেই জালেমের জন্য অন্ধকার হবে, তার জীবনে কোন আলো থাকবে না।

জুলুমের অন্যতম প্রকাশক্ষেত্র হলো, দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে দেওয়া। বর্তমানে অন্যায়ভাবে সিন্ডিকেট করে যেভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে পুরো দেশের মানুষকে কষ্ট দেওয়া হচ্ছে পূর্বে কখনোই এমন ছিল না। তারপরও দ্রব্যমূল্য বাড়ানো এবং এভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার ব্যাপারে কঠিন শাস্তির কথা বলা হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি কোন বাজারে অন্যায় ভাবে পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেয়, আল্লাহ কেয়ামতের দিন তাকে আগুনের বড় জায়গায় বসিয়ে শাস্তি দিবেন।

আজকে যারা সিন্ডিকেট করছে তাদের অপরাধ চোর ডাকাত বা অর্থ আত্মসাৎকারীদের মতই ভয়ংকর এবং তাদের এই অতিরিক্ত উপার্জন পরিষ্কার হারাম।

তাকওয়ার দ্বিতীয় প্রকাশক্ষেত্র হলো, সূরা নিসার প্রথম আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, আদম এবং হাওয়া থেকে তিনি পুরুষ এবং নারী সৃষ্টি করেছেন।
তাই পুরুষের পুরুষ থাকা এবং পুরুষের জন্য আল্লাহর প্রদত্ত সকল বিধান পালন করা ফরজ। নারীর জন্য নারী থাকা এবং নারী হিসাবে আল্লাহর প্রদত্ত সকল বিধান পালন করা ফরজ।

কোন পুরুষ নারীতে রূপান্তরিত হওয়া অথবা নিজেকে নারী মনে করা, অনুরূপভাবে কোন নারী নিজেকে পুরুষে রূপান্তরিত করা অথবা নিজেকে পুরুষ ভাবা হারাম এবং কবিরা গুনাহ। এটা আল্লাহর সাথে যুদ্ধ করার সমতুল্য। এল জি বি টি বা সমকামিতা একটি রুচিবিরুদ্ধ ঘৃণ্য অপরাধ। এই অপরাধকে সমর্থন কোন মুসলমান দিতে পারে না।

আজকে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলার কথা গণমাধ্যমে এসেছে, যতটুকু জানি বাংলাদেশ সরকার এখনো এই সিদ্ধান্ত নেননি। আমরা আশা করব সরকার এই সিদ্ধান্ত নিবেন না এবং এই মুসলিম দেশে তারা সেটা বাস্তবায়ন করতে পারবেন না।

যে জাতিসংঘ ইজরায়েলের জুলুম থেকে ফিলিস্তিনের শিশুদের রক্ষা করতে পারেনি, যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেনি এমনকি ঔষধ ও খাবার পর্যন্ত অনুরোধ করেও ঢুকাতে পারেনি তারা কিভাবে মানবাধিকারের কথা বলে...!
মানবাধিকার শিখতে হবে আল্লাহর কোরআন এবং রাসূলের সুন্নাহ থেকে। আমরা রাসূলের আদর্শ নিজেরা বাস্তবায়ন করব এবং এর দাওয়াত সর্বত্র ছড়িয়ে দিব ইনশাআল্লাহ।

Collected from Luthferabbe Afnan

Sorowar's talks

01 Nov, 15:29


আজকে বায়তুল মোকারম মসজিদের জুম্মা খুতবায় সেই ধবংসপ্রাপ্ত মতবাদ সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকারের নমুনা নিয়েও আলোচনা করেছেন মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব। আলহামদুলিল্লাহ। এখন আর চুরি করে, সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের ঘুষ/লবিং করে এই পশ্চিমা পরিবার, সমাজ বিরোধী মতবাদ ঢুকানো অনেক কঠিন হবে। কিন্তু তারা থেমে থাকবে না, তারা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে, মেডিকেল ফিল্ডের ভাষা পর্যন্ত পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছে। আমরাও বসে থাকব না, সচেতনতা তৈরী করে যাবো যতদিন পর্যন্ত বেচে থাকি। ইনশাল্লাহ।

#sorowar_diary

Sorowar's talks

31 Oct, 14:38


এই ছবিটা দেখে আব্বার কথা মনে পড়ল।
ছেলেবেলা কেটেছে মধুপুরের বিএডিসি খামারে, ৮ বছর। পরে জামালপুর বদলি হলো।টিনের বাসা ভাড়া করা হলো জামালপুর শহরে। মামার কেনা জমি শহরে দখল হতে পারে। তাই আব্বাকে প্রস্তাব দেয়া হলো সেখানে ঘর উঠিয়ে থাকতে... একজনের বেতনে ১০ জনের সংসার। সততার সাথে লড়াই করে চলা আব্বা সংসার চালানোর চিন্তায় টেনশনে হাপানি'তে ভুগতেন।
আব্বা ক্ষেত্র বিশেষে সু;সাহসিক ছিলেন সততার ব্যাপারে। বিএডিসি'র এক দূর্নীতির ঘটনা অফিসের ২৯ জন একদিকে, আব্বা ছিলেন একা অন্যদিকে... অবশেষে ঢাকার টিম তদন্ত করলে আব্বা জয়ী হোন...।
প্রায় এমন ঘটনা আমার ক্ষেত্রেও হয়েছে আইইউবিতে। আমার জব খেতে গিয়ে কয়েকজনের জব চলে যায় এবং এটা ট্রাস্টি পর্যায়ের তদন্তের পরে...আব্বার মত কোন কিছু ডুপ্লিকেট হলে সন্তান হিসেবে অন্যধরনের ভাল লাগে...
আব্বা, অবশেষে সিদ্ধান্ত নিলেন... সেই জমিতে টিনের চাল এবং পাটের শোলার বেড়ার ঘর... আমরা বিএডিসি'র কলোনীর এপার্টমেন্টে থাকতাম। কারেন্ট ছিল... রানিং ওয়াটার ছিল...
সেই আমরাই এমন বাসায় উঠলাম সেখানে বিদ্যুৎ নেই (শহর হলেও), বর্ষাকালে ঘরে পানি উঠত নিয়মিত... আমরা চকির উপর বসে থাকতাম...।
হারিকেনের আলোতে পড়তাম... আমরা দুই ভাই (কানাডা প্রবাসী মনোয়ার) দোয়াতের আলোতে বেশী পছন্দ করতাম... কালির সংগ্রহ করে দুষ্টামী...
আব্বা পাশের ঘর থেকে উচ্চ কন্ঠে আওয়াজ দিতেন... অ্যাই, তো পড়ছিস... শব্দ তো শুনা যায় না......
সেই স্মৃতিগুলোই এখন মূল্যবান মনে হয়......
আব্বা, আসলেই গ্রেটম্যান ছিলেন আমাদের কাছে......
#sorowar_diary
#sorowar_babar_golpo

Sorowar's talks

31 Oct, 08:31


@Face The People-ফেস দ্যা পিপল
আপনারাও দায়ী ছিলেন গ্লোবের টিকা সেনসেশনলাইজড করতে। অনেক বড় দূর্ণীতিকে মার্কেটিং করেছিলেন না জানার কারণে। আপনাদের এখন নৈতিক দায়িত্ব এই বিষয়ে কথা বলা। সে সময় আপনারা আমাদের পাত্তা দেননি। মিডিয়া হতে হবে সত্যের প্লাটফর্ম, শুধু নাম কামাইয়ের জন্য নয়।

পাঠক আপনারা আওয়াজ তুলুন, ফেস দ্যা পিপলকে জানান
https://www.facebook.com/facethepeoples

Sorowar's talks

31 Oct, 07:09


গ্লোবের টিকা নাটকের তদন্তে এই ভিডিও গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। গাজীপুরের বানর ধরে এনে টিকা টেস্ট করে সেই টিকা নিরীহ জনগণের উপর এপ্লাই করার প্রস্তুতি চলছিল...

ড মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন।

Sorowar's talks

31 Oct, 07:02


টিকা ইস্যু নিয়ে কিছু অজানা কথা…
গ্লোবের টিকা (বংগভ্যাক্স) তদন্ত স্বাস্থ্য সেক্টর বদলে যাওয়ার অনুঘটক হবে।
.
কোভিডের সময় যখন চিকিৎসকদের ওপর পরীক্ষামূলক এক চায়নিজ টিকা প্রয়োগের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছিল, তখন তাদের নিরাপত্তার বিষয়ে কথা বলতে আমি চ্যানেল ২৪-এর লাইভে আসি। এর আগে, সিনোভ্যাক টিকা নিরাপদ হবে কিনা, তা নিয়ে মূলধারার মিডিয়ায় আমাদের টিমের সাথে আইসিডিডিআরবি-র বিজ্ঞানীদের (মূলত বাংলাদেশি) পরোক্ষ বিতর্ক হয়। নিরাপত্তার স্বার্থে প্রবাসী টিমমেটরা আমার নাম পত্রিকায় উল্লেখ করত না।
.
এই টিমটি আমার উদ্যোগে গঠিত হয়েছিল, এবং সে সময় আমরা প্রচুর পরিশ্রম করেছি। বিশেষ করে নেদারল্যান্ডসের ইমিউনোলজিস্ট বন্ধু রেজা করিম খুবই উদ্বিগ্ন থাকত, ও বায়োলজিক্স এর (যার মধ্যে টিকা সবচেয়ে ক্রিটিক্যাল) নিরাপত্তার নিশ্চিত হচ্ছে কিনা তা মূলত তার কাজেরই অংশ…
.
চিকিৎসকরা এমনিতেই ফ্রন্টলাইনে ঝুঁকিতে আছেন; এরপর যদি অনিরাপদ টিকা প্রয়োগ করা হয়, তাহলে সেটি আরও অমানবিক হবে। এই চিন্তা থেকে ঝুঁকি নিয়ে জনপরিসরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।
.
চ্যানেল ২৪-কে বুঝালাম, আপনারা টিকার নিরাপত্তা নিয়ে ফোকাস করুন; দেখবেন স্বাস্থ্য এবং বিজ্ঞান বিষয়ক ইস্যুতে আপনাদের চ্যানেলের সুনাম বাড়বে। আমেরিকা ও ইউরোপের বিজ্ঞানীদের সাথে যোগাযোগ করানোর শুরুর দিকের কাজগুলো আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ছিল। আমেরিকায় কীভাবে টিকা প্রদান করা হয় এবং এর এথিক্স কীভাবে মেইনটেইন করা হয় - এসব বিষয় প্রথমবারের মতো ওপেন মিডিয়ায় (চ্যানেল ২৪) আলোচনা হয়।
.
টক-শোর পরিচিত মুখ সায়ন্ত সাখাওয়াত আমার ঢাকা কলেজের বন্ধু। তাকে ফোনে অনেক বুঝিয়েছি যেন টক-শো’তে টিকার নিরাপত্তা ইস্যু নিয়েও ফোকাস করে। সাখাওয়াতও সেটি নিয়ে সচেতনতা তৈরি করেছে এবং আর্টিকেল লিখেছে।
.
ভোরের কাগজের সিনিয়র এক রিপোর্টারও আমার ঢাকা কলেজের বন্ধু, যিনি এখন একুশে টিভিতে কাজ করেন। তাকেও বুঝিয়েছিলাম। সে লাল কালিতে ফ্রন্ট পেজে টিকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করেছিল। সাখাওয়াত এবং রাশেদের প্রতিবেদনে আমার মতামত ছিল।
.
এরপর এলো গ্লোবের টিকার নাটক, #বংগভ্যংক্স । একজন ব্যক্তি প্রেস কনফারেন্সে এসে আবেগে কেঁদে ফেললেন, আর তাতে দেশের সবাই আবেগে গা ভাসিয়ে দিলেন... “আমরাও পারি... আমরা মডার্না ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার চেয়ে পিছিয়ে নেই...” কত বড় মিথ্যা কথা প্রচারিত হতে থাকলো… মনে হলো বাংলাদেশ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ান হয়েছে…
সে প্রেস কনফারেন্সের বক্তব্য শুনেই আমি ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলাম, বলেছিলাম এটা মিথ্যা দাবি। তৎক্ষণাৎ গালির বন্যা বয়ে গেল...
মাইক্রোবায়োলজি কমিউনিটি আমার বিরুদ্ধে বিষোদগার করল, মিটিং করল... সিপিং গ্যাংয়ের মতো আক্রমণ করল... এর মাত্রা এতই বেশি ছিল যে অসংখ্য মাইক্রো গ্র্যাজুয়েট, সিনিয়র ও জুনিয়রদের ব্লক ও আনফ্রেন্ড করতে বাধ্য হয়েছি...
.
টিকা যেহেতু বাংলাদেশ তৈরি করছে, তাই এর বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না... এতে মাইক্রোবায়োলজির সম্মান হচ্ছে (সেই আবেগী ছেলেটিও আমাদের ঢাবি’র মাইক্রো ডিপার্টমেন্টের)... এটা কি কোনো যুক্তি হলো? আমেরিকার প্রবাসী বিজ্ঞানীরাও (একাডেমিক, যাদের বায়োটেক ইন্ডাস্ট্রিতে কোনো অভিজ্ঞতা নেই) গ্লোবের টিকা ইস্যুতে হয়ে উঠলেন ‘বক-বিজ্ঞানী’… হতভম্ব হওয়ার মতো ব্যাপার…। এ থেকে বোঝা যায় আমরা কতটা আবেগপ্রবণ…
.
সেই সময় সবচেয়ে বেশি কষ্ট লেগেছিল যখন আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটি ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে আমার বিরুদ্ধে অবস্থান নিলো... কয়েকদিন শকড ছিলাম এই একটি ঘটনায়; মনে হয়েছিল যেন আদরের ছোট ভাই মারা গেছে…কয়েক মাস লেগেছিল স্বাভাবিক হতে…
.
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে টিকার নিরাপত্তার বিষয়ে যদি চুপ থাকি, তবে আল্লাহর কাছে কী জবাব দেবো? এখানে ভুল টিকার কারণে দেশের মিলিয়ন মিলিয়ন সুস্থ মানুষ একসাথে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে… টিকার নিরাপত্তা এতটাই সংবেদনশীল বিষয়… এখানে কোনো শর্টকাট নেই… এথিক্সের ছাড় নেই…
.
গ্লোবের টিকা ইস্যু নিয়ে তদন্ত হলে দেশের স্বাস্থ্য সেক্টর আমুল পরিবর্তন হতে পারে…।

ড মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন

Sorowar's talks

30 Oct, 15:52


চলমান টিকা নিয়ে ভিডিও বার্তা
https://fb.watch/vy3VSb6BBo/

Sorowar's talks

29 Oct, 16:07


এনজিও চিন্তা প্রসূত সিদ্ধান্ত মানব না, জনগণ কেন্দ্রিক সব সিদ্ধান্ত হতে হবে

Sorowar's talks

29 Oct, 13:24


ভয়ংকর সিদ্ধান্ত। সমকামিতা এই দেশ মেনে নিবে না

Sorowar's talks

29 Oct, 10:21


জরায়ুর টিকা নেয়ার পর এ পর্যন্ত ৬০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এটা খুবই অস্বাভাবিক ঘটনা। ভয়ে এমন হওয়ার কথা নয়। যে টিকা দেয়া হচ্ছে তার গুনগত মান নিয়ে বড় রকমের প্রশ্ন রয়ে গেছে। এই টিকা চায়না থেকে আমদানী এবং আইডিডিআরবি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করেছে। এটার তদন্ত হওয়া জরুরী। টিকা দেয়ার আগে প্রতিটি পিতামাতাকে টিকার সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে জানানো অবশ্যই কর্তব্য। কিন্তু সেটা করা হয়নি।

এই টিকা নিয়ে ২০ বছর ধরে কাজ করছেন কাজ করছে আমার প্রবাসী বন্ধু রেজা করিম। তার মতে-
“HPV-র এই তিনটি টিকা ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং আমেরিকায় এপ্রুভাল পেয়েছে: Gardasil 9, Gardasil and Cervarix. এগুলোর বাইরে অন্য টিকা দেশে না দেয়ার পরামর্শ দেব। এই পরামর্শ এই তিনটি টিকার অনেক অনেক বছরের গবেষণার ডাটার উপর ভিত্তি করে। Many many years of post-marketing efficacy and safety data are also available for those vaccines..”

ড সরোয়ার

Sorowar's talks

29 Oct, 06:05


নাজুক সময়ে তারা সুযোগ নেয়। https://mzamin.com/news.php?news=133612#gsc.tab=0

Sorowar's talks

29 Oct, 06:04


এটা মানব জমিনের রিপোর্ট
জাতিসংঘে কাজ করছেন এমন একাধিক কূটনীতিক জানান, জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস কখনো কখনো এমন এজেন্ডার বিকাশে কাজ করে থাকে যেগুলো সর্বজনীন নয়। যেমন তারা সমকামীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা, সমন্বিত যৌন শিক্ষার বিকাশে কাজ করে যা অনেক দেশের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার পরিপন্থি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাবেক একজন কূটনীতিক বলেন, কিছু স্পর্শকাতর পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়নে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস কাজ করে। অথচ চুক্তি করা বা অফিস স্থাপনের অনুমতি দেয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে কোনো দেশই ব্যবস্থা নিতে পারে না। এটি করলে উভয় সংকট তৈরি হয়।

Sorowar's talks

29 Oct, 05:53


উনার সম্পর্কে পজিটিভ মূল্যায়ন করেছিলাম। পজিশনে গিয়ে চেঞ্জ হয়ে গেছেন। সুশীলদের খুশী রাখার টুল গ্রহন করেছেন। আমার আগের মূল্যায়ন নৈতিক কারণে উঠিয়ে নিলাম।

Sorowar's talks

29 Oct, 05:48


আমাদের স্যারও সুশীল হয়ে উঠছেন! উনার পক্ষে অনেক পজিটিভ মূল্যায়ন করেছিলাম। পজিশনে চেঞ্জ হয়ে গেছেন। সুশীলদের খুশী রাখার টুল গ্রহন করেছেন। আমার আগের মূল্যায়ন নৈতিক কারণে উঠিয়ে নিলাম।

Sorowar's talks

28 Oct, 19:14


জরায়ু টিকা নিয়ে কেন কনসার্ন?
প্রথমেই বলে নিচ্ছি- শিশুদের এপিআই এর টিকাগুলো নেয়া উচিত মনে করি। আমার সন্তানদের দিয়েছি। টিকা মানেই খারাপ এমন ঠিক নয়।
বাংলাদেশের জরায়ু টিকার কেম্পেইনে আসল তথ্য লুকানো হয়। বেশী বাচ্চা নেয়া এবং কম বয়সে বিয়ে করাকে মাঠ পর্যায়ে যুক্তি হিসেবে বলা হয় যা বিকৃত উপস্থাপন। বাছ-বিচারহীন যৌন মিলনের ফলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ঝুকি বেশী- এটা বলা হয় না, এড়িয়ে যাওয়া হয়। এত ছলনার কোন দরকার ছিল না।

কোভিড টিকা শিশুদের দরকার ছিল না। যখন কোভিড কমে গেলো তখন আমাদের দেশে বাচ্চাদের টিকা দেয়া শুরু করলো। এটা স্রেফ পলিটিক্স এবং বিগ ফার্মার ব্যবসা জড়িত ছিল। এটা ছিল হঠকারিতা।
হাতে সময় নেই, তাই টিকার ব্যাপারে ডা মেহেদি হাসানের বক্তব্যের সাথে মোটামুটি একমত। উনার পোষ্ট কপি করলাম
----
বাচ্চাদের ইপিআই এর টিকাগুলো আমি দিতে উপদেশ দেই, তবে ইন জেনারেল, টিকার ব্যাপারে স্কেপটিক হবার সুযোগ আছে। আনটেস্টেট টিকা এবং বিগ ফার্মার হিডেন এহেন্ডা নিয়ে প্রশ্ন করার অবকাশ আছে।
কোভিডের সময় টিকা নিয়ে যে জোচ্চুরি হয়েছে, সেটা সবার কাছে এখন পরিস্কার৷ আশ্চর্যে বিষয় হলো, কোভিড যখন কমে গেলো তখন আমাদের দেশে বাচ্চাদের টিকা দেয়া শুরু করলো। স্কুলগুলোতে বাচ্চাদেরকে একটা আনটেস্টেড টিকার ভিক্টিম কেন বানাতে হলো?
এইচপিভি টিকা এখন স্কুলে দেয়া হচ্ছে। এইচপিভি একটা সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ইনফেকশন। এইচপিভি ইনফেকশন মোস্টলি নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়। এই ইনফেকশন যাদের হয়, তাদেরও খুবই মাইনর একটা পোরশনের ক্যান্সার হয়। টিকা যে সেটা ১০০% ইফেক্টিভলি প্রিভেন্ট করতে পারে সেটাও না। আর যে টিকাটা দেয়া হচ্ছে সেটার কোম্পানি, নিয়েও কিছু কন্ট্রোভার্সির আলাপ দেখতেছি৷ সবকিছু মিলায়ে একটা ফিসি স্মেল এখানে আছে।
ব্যক্তিস্বাধীনতার এই যুগে সেইফ সেক্সাুয়াল প্রাক্টিসকে প্রোটম না করে, অবাধ এবং বিকৃত যৌনতা প্রোমোট করা হচ্ছে সেটা বর্তমান সমাজে এসটিআই(সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ইনফেকশন) প্রধান করন। প্রতিকার না করে বিশ্ব ভোগবাদি সমাজ হাঁটছে টিকা পিছনে৷
বর্তমান মেডিকেল সেক্টরের এরকম বহু সেল্ফ কনফ্লিক্টিং স্ট্যান্ডের উদাহরণ দিতে পারবো৷ তারা আর্লি মেরেজকে খারাপ বলছে কারণ আর্লি প্রেগনেন্সি স্বাস্থঝুকি আছে। আবার তারা আর্লি সেক্সকে উৎসাহিত করছে। অবৈধ গর্ভপাত বাড়ছে, সেটার স্বাস্থ্য ঝুকি আরো বেশি। এটা কমানোর জন্য তারা স্কুলে সেইফ সেক্সুয়াল প্রাক্টিস, কন্ডোম, পিল ইটিসি শেখাচ্ছে।
এরকম উদাহরণ আরো অনেক দিতে পারবো।
বর্তমান ভোগবাদী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা রোগকে পোষে, সাথে প্রতিরোধ ব্যবসা চালু রাখে টিকা ও ওষুধের মাধ্যমে।

Sorowar's talks

28 Oct, 10:21


জরায়ুর টিকা দেয়ার যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে, সে তুলনায় লক্ষাধিক থ্যালাসেমিয়ার রোগী এবং তাদের পরিবার মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে তা নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কোন আগ্রহ নেই। এ থেকেই বুঝা যায় এখানে বড় বিজনেস জড়িত।

আমার মেয়েকে এই টিকা দেয়া থেকে জেনে-বুঝেই বিরত রেখেছি। যারা সুস্থ ও স্বাভাবিক লাইফস্টাইলে চলবে তাদের সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

৩০+ বছরের পর থেকে জরায়ুর সিম্পল টেস্ট করে এটা প্রতিবোধ সম্ভব। প্রাক ক্যান্সার থেকে ক্যান্সারে পরিনত হতে ৮-১০ বছর লাগে।

এই টিকার দর্শনে নারীবাদ জড়িত রয়েছে। একারণে পশ্চিমা দেশগুলো এটাকে পুশ করে। তারা চায় নিরাপদ যৌনতা যেখানে বিয়ে শাদী কোন বিষয় নয়।

Sorowar's talks

27 Oct, 17:26


https://www.kalbela.com/ajkerpatrika/special-event/133503

Sorowar's talks

27 Oct, 12:16


নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য কি কোন আইনজীবী গোষ্ঠী নেই? বন্যার্তদের জন্য শত কোটি টাকার ফান্ডিং করে জনগণ, কিন্তু ন্যায্য বিচারের জন্য তেমন আগ্রহ দেখিনা। ইসলামিক আইডেন্টিটি ছাড়া এই দেশ বিলীন হয়ে যাবে। দেশের ইসলামপন্থী পলিটিক্যাল পার্টিগুলো গোছানো নয়। প্রতিষ্ঠান তৈরি করা ছাড়া আপনার অধিকার কেউ দিবে না।

#sorowar_newbangladesh

Sorowar's talks

25 Oct, 16:39


https://www.thedailystar.net/law-our-rights/news/the-missing-q-constitution-making-3736006

Sorowar's talks

25 Oct, 16:37


ডেইলি স্টার স *মকামী দেশ বানাতে ২০০৬ সাল জড়িত। নতুন বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কারের সময় পায়ু*সং*গম অধিকার আদায়ে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে। মাহফুজ আনাম দেশের মূল্যবোধ এবং আইন বিরোধী কাজ প্রমোট করছেন। উনার বিচার দাবী করছি।

#sorowar_newbangladesh

Sorowar's talks

24 Oct, 18:19


একটা গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ- নিজস্ব অভিজ্ঞতার আলোকে

জ্বরের সিজন চলতেছে। সম্প্রতি বাসায় দুজনের জ্বর হয়েছিল। বাসায় কারোর অসুখ দেখা দিলে আমার একমাত্র ফোকাস থাকে তারা ঠিকমত পানি/স্যালাইন পান করছে কিনা সেটা মনিটর করা। মেয়ে এবং শিশুদের মাঝে পানি পানে একধরণের অনীহা কাজ করে।
পর্যাপ্ত পানি পান করলে জ্বর খুব সহজে ম্যানেজ হয়, শরীরিক দূর্বলতাও কমে যায়। অনেকবার পর্যবেক্ষণ করেছি। সন্তানের অসুখ হলে সব কাজের ফোকাস সরিয়ে তাদের fluid ম্যানেজমেন্ট বিশেষ মনোযোগ দেই।
এটা জানার পরও এই সহজ কাজটি বেশীরভাগ মানুষ ভুলে যায়। তাই পরিবারের অন্যদের এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া দরকার।
#sorowar_diary

Sorowar's talks

24 Oct, 05:25


একজন সন্তানের মা কান্নাকাটি করতেছেন, সন্তানের #থ্যালাসেমিয়া হয়েছে ভেবে ভেংগে পড়েছেন। বোনকে শান্তনা দেয়ার জন্য ঐ শিশুর মামা আমার সাথে যোগাযোগ করে। ছেলেটি আবার আইইউবি'র স্টুডেন্ট। সোস্যাল মিডিয়াতে থ্যালাসেমিয়া নিয়ে লেখালেখির কারণে আমাকে চিনে।

সকালে থ্যালাসেমিয়ার রিপোর্টগুলো দেখালো। শিশুটির থ্যালাসেমিয়া হয়নি, ও হচ্ছে একজন #বাহক। যারা বাহক তারা সুস্থ, স্বাভাবিক। এটা জানার পর শান্ত হয়েছে... মনে প্রশান্তি আনতে পরামর্শ দিলাম আমার রিসার্চ কলোবোরেটর এক প্রফেসরের সাথে সাক্ষাত করতে...

এমন কেইস কয়েকটি ঘটেছে। একজন মা তো আমেরিকার থেকে ফোন করে কানতেছিলেন... পরে বুঝিয়েছিলাম এটা সমস্যা নয়। সেই শিশুটি সুস্থভাবে বড় হচ্ছে আমেরিকায়...

সেই প্রফেসর আপার বললেন, লোকজন থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে ঘুরাফিরা করছে, কিন্তু আবার অনেক বাহক ভয়ে ভেংগে পড়ে...

বাহকদের এই বিষয়টা ব্যাখ্যা করা হচ্ছে জেনেটিক কাউন্সিলিং এর অংশ।

শুধু বাহক টেস্ট করলেই হবে না। যারা বাহক প্রমানিত হবে, তাদেরকে কাউন্সিলিং করতে হবে যে এটা সমস্যা নয়...

থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে সচেতন নেই বললেই চলে। দুই বাহক বিয়ে করা যাবে না, তাহলে থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ ১০০% নিশ্চিত হবে।

বাংলাদেশ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে থ্যালাসেমিয়া প্রবন দেশ, প্রায় ২ কোটি বাহক রয়েছে দেশে, দিন দিন এটা বাড়তে থাকবে...

এত বড় একটা জনস্বাস্থ্য সমস্যা, কিন্তু এটাকে স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে রাষ্ট্র স্বীকৃতিই দেয়নি।

এক লক্ষের বেশী পরিবার এই রোগের ভার বহন করছে... কিন্তু রাষ্ট্রযন্ত্র ফোকাস করছে পচা একটা মতবাদ (যার সচেতনতার জন্য আমার জব টার্মিনেশন করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছিল) প্রতিষ্ঠায় যাদের সংখ্যা দেশে মাত্র ৮ হাজার (সর্বশেষ জরীপে)।

বাংলাদেশটা এমনই, নিজেদের সমস্যা কোথায় তা বের করতে পারে না... পশ্চিমাদের গোলামীত্বে চলার অভ্যাস... এটা থেকে বের হতে পারছে না...

আমার বিশ্ববিদ্যালয়কে গত ৮ বছর ধরে একটা বিষয় বুঝাতে চেষ্টা করছিলাম থ্যালাসেমিয়া ইস্যুতে। এটা যদি আইইউবি করত, তবে এই বিশ্বে আইইউবি পরিচিত হতো ..... বড় ব্র্যান্ডিং হতে পারত...

এখন এই আইইউবিকে চেনাতে হয় নর্থ সাউথের পাশের একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে... হা হা হা...

#sorowar_thal
#sorowar_research

Sorowar's talks

24 Oct, 05:25


আব্বার কথা মনে পড়ছে এক আনন্দের ঘটনায়......
.
২০১৬ সালের কথা। আমাকে ইন্ড্রাস্ট্রি থেকে রিজাইন দিতে বাধ্য করা হয় । হেকেপ একাডেমিয়া-ইন্ড্রাস্ট্রি প্রজেক্টের এক মিলিয়ন ডলার রিসার্চ গ্রান্ট পাওয়ার ইস্যুকে কেন্দ্র করে আইসিডিডিআরবি'র এক বিখ্যাত বিজ্ঞানী এবং প্রয়াত এক বিখ্যাত প্রফেসর ( যিনি আমার স্যার এবং কলিগ ছিলেন) প্রেসার দেয় ইন্ড্রাস্ট্রিকে যেন আমাকে বাদ দেয়া হয়। আমার এক ফেসবুক স্টাটাসকে ইস্যু বানিয়েছিল তারা। সেই স্টাটাস ছিল আনন্দের...

চাকুরী চলে যাওয়ার খবর জেনে আব্বা খুব আপসেট হয়ে যান। তিনি ফোনে প্রায়ই বলতেন, তুই বিদেশে চলে যা ...... তোকে এই দেশে ক্ষতি করবে... এর এক মাস পর আব্বা হঠাত করে আল্লাহর কাছে চলে গেলেন একত্ববাদের কালিমা পড়তে পড়তে। মৃত্যুর ২ ঘন্টা আগে একসাথে ডিনার করেছিলাম। আব্বার প্লেটে খাবার উঠিয়ে দিয়েছিলাম... যে মানুষের সাথে সকালে বাজারের যাওয়া প্ল্যান ছিল সেই মানুষের জানাজা পড়িয়েছি...

আব্বার মৃত্যুর পর সিংগাপুরের পারমানেন্ট রেসিডেনশিপ ক্যান্সেল করে দেই, যেন দেশ থেকে পালাতে না পারি। মরলে দেশেই মরব, আর বিদেশে যাবো না...

একদিকে জব নেই, অন্যদিকে সবচেয়ে প্রিয় মানুষ আব্বাও নেই...
শোক কাটাতে থ্যালাসেমিয়া নিয়ে বাংলাদেশের জন্য প্রথম কম্প্রিহেনসিভ পেপার লেখার কাজে হাত দিয়েছিলাম... পেপার লিখতে লিখতে চোখ ভিজে যেত আব্বার কথা মনে পড়ে...... তখন মনে হতো এই পেপার আব্বার জন্য লিখছি, এই কাজ যেন সাদাকায়ে জারিয়া হয়...।

স্বপ্ন দেখতাম, দেশের মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ যেত উপকৃত হয়। আব্বা যেন সেটা সাদাকায়ে জারিয়া হিসেবে কবরে পেতে থাকেন ।

দেশে প্রায় ২ কোটি থ্যালাসেমিয়ার বাহক, কিন্ত এই রোগের সম্পর্কে নেই তেমন সচেতনতা...এত বড় সমস্যার পরও এটা স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি।

অবশেষে আজকে জানলাম নবম শ্রেনীর পাঠ্যপুস্তকে থ্যালাসেমিয়ার কথা অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে.. লেখাটা আমি তৈরী করে দিয়েছিলাম.... #BRF এর ৮ বছরের কাজের নির্যাস পাঠ্যপুস্তকের অংশ হয়েছে......

আলহামদুলিল্লাহ।

#sorowar_diary,
#sorowar_babar_golpo
#sorowar_thal
#sorowar_research
#community_based_research

Sorowar's talks

23 Oct, 13:47


সাদাত ভাইয়ের লেখা
+++
১.
রংধনু আল্লাহর অপরূপ সৃষ্টি, এটাকে নেগেটিভভাবে উপস্থাপন করা কি ঠিক হচ্ছে?

আচ্ছা "+" কি কোন খারাপ চিহ্ন?
এটাতো একটি সাদামাটা গাণিতিক চিহ্ন।
কিন্তু আপনি কি আপনার পাঞ্জাবীতে এই চিহ্ন পছন্দ করবেন
অথবা মসজিদের মিনারে এই চিহ্ন থাকা পছন্দ করবেন?
করবেন না, কারণ এটা এখন আর নিছক একটি গাণিতিক চিহ্ন নয় এটি একটি ধর্মীয় সিম্বল।

রংধনু দেখতে যতই ভালো লাগুক না কেন, রংধনু সিম্বল এখন আর সাদামাটা কোন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, এটি এখন বিকৃতকামী কওমে লুতের প্রতীক।
বিকৃতকামীরা যেহেতু চাইছে সবকিছুতে এই প্রতীককে ব্যাপকভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের বিকৃত মতবাদের প্রসার ঘটাতে, আমাদেরকেও খুব সচেতনভাবেই রংধনু প্রতীক এড়িয়ে চলতে হবে এবং যেখানে যেখানে এই প্রতীক এতদিন ব্য়বহার হয়ে আসছে সেখান থেকে এই প্রতীক সরিয়ে ফেলতে হবে।

২.
বিএনপি কি "জয় বাংলা" শ্লোগান মেনে নেবে?
বিএনপি কি "হাতা কাটা কালো কোট" নিজেদের পোষাক বানাবে?
বিএনপি কি "নৌকা" মার্কা গ্রহণ করতে পারে?

না, কারণ এগুলো আওয়ামী লীগের হয়ে গেছে।
একই কারণে আমরাও "রংধনু" শব্দটাকেই মেনে নিতে পারি না, কারণ বর্তমান পৃথিবীতে এটা সমকামী আন্দোলনের প্রতীক হয়ে গেছে।

৩.
অন্তর্ভুক্তিমূলক বা Inclusive শব্দটা শুনতে ভালোই লাগে। কিন্তু আমরা জানি এই শব্দ দিয়েই কালচারাল সাম্রাজ্যবাদীরা দেশে দেশে সমকামিকাকে বৈধ করে চলেছে। আপনি যতকিছুই অন্তর্ভুক্ত করেন না কেন কোন দেশ, সমাজ, শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, উন্নয়ন, গণতন্ত্র কোন কিছুকেই পশ্চিমা মানদণ্ডে ১০০% ইনক্লুসিভ হিসেবে গণ্য করা হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত সমকামী গোষ্ঠীকে আপনি তাতে অন্তর্ভুক্ত না করবেন। কাজেই এই শব্দটা আমাদেরকে বিচলিত করার যৌক্তিক কারণ রয়েছে।
৪.
কাজেই বিএনপি যখন বলে "প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সকল মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক “Rainbow Nation" প্রতিষ্ঠা করা হইবে।" তখন তা আমাদের শঙ্কিত করে, আতঙ্কিত করে।
৫.
বিএনপি বলতে পারে আরে এটা তো আর সেই রেইন বো না, এটা হচ্ছে সাউথ আফ্রিকা মডেলের রেইন বো নেশন। আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে এত দেশ থাকতে বিএনপিকে এত সাউথ আফ্রিকা থেকে মডেল ধারতে হচ্ছে। আর সেই রেইন বো নেশন সাউথ আফ্রিকার ইতিহাসও তো আমরা কত বেশি জানি।

১৯৯৪ সালঃ
নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন এবং তিনিও দেশটির বিভিন্ন জাতি, সংস্কৃতি, এবং ধর্মের বৈচিত্র্য উদযাপন করার লক্ষ্যে "রেইনবো নেশন" ধারণাকে সমর্থন করেন।

১৯৯৬ সালঃ
দক্ষিণ আফ্রিকা তার নতুন সংবিধানে লিঙ্গ এবং যৌন অভিমুখিতা (সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন) এর ভিত্তিতে বৈষম্যকে নিষিদ্ধ করে। এটি ছিল বিশ্বের প্রথম সংবিধান যেখানে এই ধরনের সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

২০০৬ সালঃ
দক্ষিণ আফ্রিকা আফ্রিকার প্রথম দেশ এবং বিশ্বে পঞ্চম দেশ হিসেবে সমকামী বিবাহকে বৈধতা দেয়। এর মাধ্যমে LGBTQ তথা সমকামী ব্যক্তিরা আইনি স্বীকৃতি পায়।

বিএনপি কি সাউথ আফ্রিকার দেখানো পথেই হাঁটছে কি-না আমরা জানতে চাই।
৬.
ওপরের সব আলোচনাকে একপাশে রেখে আমরা জানতে চাই,
৬.১ LGBT স্বীকৃতির প্রশ্নে বিএনপি-র অবস্থান কী?
৬.২ ট্রান্সজেন্ডার আইন প্রশ্নে বিএনপি-র অবস্থান কী?
৬.৩ বাংলা ভাষায় কি শব্দের আকাল পড়েছে যে "রংধনু", "অন্তর্ভুক্তিমূলক" এই শব্দগুলো বাদ দিয়ে বিএনপি নিজেকে প্রকাশই করতে পারছে না?

Sorowar's talks

22 Oct, 13:01


আজকের ঘটনা,
জার্নিতে যাওয়ার সময় আমার এক সাহসী মামার সাথে ফোনে কথা বলতেছিলাম। ব্যারিস্টার সুমন নাকি গ্রেফতার হয়েছে... ইত্যাদি... পাশের জন আলাপ শুনে প্রশ্ন করল, দেশের অবস্থা কেমন মনে হচ্ছে?

ভদ্র লোক মনে হলো পয়সাওয়ালা মানুষ। বিমানে পাশাপাশি সিট, অফিসের কাজে সম্ভবত ঢাকার বাইরে যাচ্ছিলেন।

তিনি হতাশায় নিমজ্জিত, নতুন বাংলাদেশ মনে নিতে পারছেন না। বার বার বুঝাতে চেষ্টা করছিলেন, আগেই ভাল ছিল... তারপর বলা শুরু করলেন... .

আবু সাঈদ সন্ত্রাসী, শিক্ষার্থীরা সন্ত্রাসী...

স্তম্ভিত হলাম যখন বললেন আর্মি যদি দুটা জায়গায় ব্রাশ ফায়ার করত, তাহলে সব ঠান্ডা হয়ে যেত... আজকের অবস্থা হতো না, আর্মিরা কথা শুনেনি...

সেই মানুষটি একজন বাবা, ছেলে ইঞ্জিনিয়ার... উনার জন্য মায়া হচ্ছিল

উনার লেন্সে ইসলামপন্থীরা সবাই সন্ত্রাসী...অপরিচিত মানুষের সামনে ঘটঘট করে এসব বলেই যাচ্ছিলেন... থামানো যাচ্ছিল না...

উনাকে স্বাভাবিক করতে বুঝালাম, ভাই অন্যায়কে অন্যায় বলা উচিত। দিনশেষে তো আমাদের কবরেই যেতে হবে, তাই না?

আমার বাবা মারা গেছে, অনেক আত্নীয় মারা গেছে, যারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তা করতেন... এখন তাদের কথা কেউ কি মনে করে? ...

কবরে কিন্তু একা একা ফেস করতে হবে...তাবলীগের দাওয়াত দিলাম...

দেশে এমন লোক প্রচুর... আমার ধারণা ১০-১৫% হতে পারে.. যাদের বুলেট মারলেও মনের অবস্থা পরিবর্তন করা সম্ভব হবে না...এরা বৃদ্ধ জেনারেশনের...

.... উনারা এখনো খুব আশাবাদী, পালিয়ে যাওয়া প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরে আসবেন, চরম প্রতিশোধ নিবেন......

লাস্টে বললাম, আপনার স্বপ্ন পূরণ হবে না... এ যুগের সন্তানরা আমাদের মত চিন্তা করে না...

তিনি এতই আবেগতাড়িত হয়ে পড়ছিলেন যে বিমানের লোক এসে বললেন, ভাই একটু আস্তে... পিছনের সিটের মানুষ ঘুমাচ্ছে...

#sorowar_diary

Sorowar's talks

21 Oct, 17:19


আমার পেপার- Cervical Cancer Screening and Prevention in Low- and Middle-Income Countries: A Perspective from Bangladesh। https://www.banglajol.info/index.php/BJM/article/view/66268

Sorowar's talks

21 Oct, 17:17


আমার পেপার- Breast cancer in South Asia: a Bangladeshi perspective https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/25182670/

Sorowar's talks

21 Oct, 17:11


প্রসংগ : জরায়ু ক্যান্সারের টিকার
--++
আমার সন্তানকে অদরকারী ভ্যাক্সিন নিতে দেইনি। ওদেরকে কোভিডের টিকাও নিতে দেয়নি, যদিও স্কুল থেকে দিতে বলেছিল। যারা সুস্থ স্বাভাবিক লাইফস্টাইলে অভ্যস্ত হবে তাদের #জরায়ুর টিকা দেয়া আছে বলে মনে করি না।

ইদানিং টিকার নামে অনেক বাড়াবাড়ি চলতেছে।

বলে রাখা ভাল, বাংলাদেশের জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে আমার একটি কম্প্রিহেনসিভ রিভিউ পেপার আছে, সেখানে টিকার কথাও আছে।

জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে অনেক ব্যবসা, অনেক কাহিনী রয়েছে।

জরায়ুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করা তুলনামূলক সহজ। প্রাক-ক্যান্সার স্টেজ থেকে ক্যান্সার হতে প্রায় ১০ বছর সময় লাগে। তাই ৩০ বছরের পর থেকে জরায়ুর খুব সহজ একটা স্ক্রিনিং টেস্ট করা হলে প্রতিরোধ করা যায়।

জরায়ু ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এইচপিভি ভাইরাস রিস্ক ফ্যাক্টর। এই ভাইরাস এইডস এর মত ছড়ায়। এই ভাইরাস টেস্ট করে পাওয়া গেলেও ৯০% ক্ষেত্রে ক্যান্সারে কনভার্ট হয় না।

বিশ্বে শুধু মাত্র এই জরায়ু ক্যান্সারের জন্য HPV টেস্টে এক বিলিয়ন ডলার অপচয় বলে তা নিয়ে পেপার প্রকাশিত হয়েছে। আমাদের প্রকাশিত রিভিউ পেপারে এসব তথ্য রয়েছে।

বয়স্ক মানুষের এই টিকা কোন কাজে লাগে না। বয়;সন্ধিকালীন সময়ে কিশোরীদের দিতে হয়।

ক্যান্সার নিয়ে বিশ্বে পলিটিক্স হয়। স্তনক্যান্সারের ক্ষেত্রে দেরীতে বিয়ে, সন্তান কম নেয়া, এবং জন্ম নিয়ন্ত্রণের সাথে ঝুকির মাত্রা বেশী।

জরায়ু মুখ ক্যান্সারের ক্ষেত্রে বলা হয় অল্প বয়সে বিয়ে, বেশী সন্তান ইত্যাদি।

বাই দ্য ওয়ে স্তন ক্যান্সার নিয়ে আমার একটা ভাল কোয়ালিটির রিভিউ পেপার আছে।

এরা বাংলাদেশের জরায়ু ক্যান্সারে ঝুকির কথা বলে, কিন্তু স্তন ক্যান্সারের কথা এড়িয়ে যায়। এখান থেকে বুঝা যায় ঘাপলা রয়েছে।

বিশ্বে জনস্বাস্থ্য নিয়ে মাত্রারিক্ত পলিটিক্স হচ্ছে যা দেখে বিরক্ত।

ড সরোয়ার

Sorowar's talks

18 Oct, 09:25


যারা আকাশের রঙধনুর সাথে তুলনা করে বিষয়টাকে নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেন

Sorowar's talks

18 Oct, 08:56


'রেইনবো নেশন' মতবাদ স্পষ্ট হওয়া কেন জরুরী?

রেইনবো নেশন" শব্দটি আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু প্রবর্তন করেন এবং ১৯৯০-এর দশকে নেলসন ম্যান্ডেলা এটিকে জনপ্রিয় করেন, যা বর্ণবাদ-পরবর্তী দক্ষিণ আফ্রিকার একতা ও বৈচিত্র্যের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই ধারণায় কেবল জাতিগত ও বর্ণগত বৈচিত্র্যই নয়, যৌন অভিমুখিতা (সমআকাম) এবং লিঙ্গ পরিচয়ের বৈচিত্র্যও ( অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ LGTV মতবাদ রেইনবো কনসেপ্টের ফান্ডামেন্টাল একটা অংশ।

১৯৯৬ সালে গৃহীত দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ-পরবর্তী সংবিধানটি ছিল বিশ্বের প্রথম সংবিধান, যা যৌন অভিমুখিতার ভিত্তিতে বৈষম্য নিষিদ্ধ করেছিল।

বাংলাদেশে ক্ষেত্রে যে কৌশলে এটি ঢুকিয়ে দেয়া হবে না, তার নিশ্চয়তা কি?

পশ্চিমাদের খুশী করার জন্য তথা দাসত্ব করার জন্য অনেকেই মুখিয়ে আছে।

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

18 Oct, 05:26


রে*ই*ন বো নেশন হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যতম স্বাতন্ত্র্য।
বাংলাদেশেও কারা যেন রে*ই*ন বো নেশন কায়েম করতে চায়?
জ্ঞাতব্য-১
দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন এবং জোহানেসবার্গে প্রতিষ্ঠিত পুরুষ ও নারী সমআকামী জনগোষ্ঠী রয়েছে। এছাড়া প্রিটোরিয়া এবং ডারবানে ছোট ছোট সমআকামী জনগোষ্ঠী রয়েছে৷
জ্ঞাতব্য-২
কেপ টাউন-কে "আফ্রিকার LজিবিTeeকিউ রাজধানী" বলা হয়।
সমৃদ্ধ LজিবিTeeকিউ দৃশ্যের কারণে অনেকের কাছে কেপ টাউন একটি প্রিয় গন্তব্য।
জিজ্ঞাসাঃ
আমরা কি ভবিষ্যতে বগুড়াকে
বাংলাদেশের LজিবিTeeকিউ রাজধানী হিসেবে দেখতে যাচ্ছি??

-Sadat bhai- https://www.facebook.com/bngsadat/posts/pfbid038ENZa44eKrnoGBQCyTpx6RKqa2T1zETuh8UFknezMJfUR3wmmSasGxsPTHqa8zQGl

Sorowar's talks

18 Oct, 05:18


https://www.youtube.com/watch?v=glZjF-VLQOA

Sorowar's talks

17 Oct, 10:01


এটা শর্ট ভার্সন।

প্রথম আলোর আনিসুল হক এত বড় ইসলাম বিদ্বেষী জানা ছিল না। কুরআনের আয়াত নিয়ে কি পরিমানে ব্যাংগ করেছেন। ওর তো বিচার হওয়া উচিত। https://www.facebook.com/me.AntiVirus2.0/videos/898943568855188

Sorowar's talks

17 Oct, 09:32


দেখুন পুরো আলোচনা। প্রথম আলোর আনিসুল হকদের এত ইসলাম বিদ্বেষ। তিনি কুরআনের অনেক আয়াতকে ব্যাংগ করেছেন অশ্লীলভাবে। এরাই ফ্যাসিবাদ এনেছে।
https://www.youtube.com/watch?v=upsUniIbS3E&t=1s

Sorowar's talks

15 Oct, 18:35


আপনাদের বিশ্বাস হবে কিনা জানি না।
আজকের সমস্যা ঘনিভূত হওয়ার মাসখানিক আগে থেকে সমন্বয়কদের (সারজিস এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ) সাথে গোপনে সাক্ষাত করে পরামর্শ দিতে চেয়েছিলাম। শিক্ষার্থীরা যাতে মাঠে থাকে, তা না হলে নতুন বাংলাদেশে স্বপ্ন অধরাই থেকে যাবে। প্রাইভেট এবং পাবলিক ইস্যু মিটিয়ে ফেলে...

বেশ কিছু মানুষকে রিকুয়েস্ট করেছিলাম তারা যেন আমার সাথে যোগাযোগ করে দেন। এমনকি পিনাকী সাহেবকেও মেসেজ পাঠিয়েছিলাম এই বিষয়টা যেন ফোকাস করেন। দাদাকে বলেছিলাম, ফিল্ডে থাকি, শিক্ষার্থীদের মন-মানসিকতা বুঝি...

সারজিসদের সাথে যে চিকিতসকের যোগাযোগ আছে তার সাথে সাক্ষাত করে রিকুয়েস্ট করেছিলাম।

আজকে ঠিকই তারা বুঝতে পারছে, আগামীকাল নাকি মাঠে নামছে।

এতদিনে কিছুটা দেরী হয়ে গেছে, আগের চেয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা কঠিন হতে পারে...

#sorowar_diary

Sorowar's talks

12 Oct, 06:48


অনেকে বলেন আপনি শুধু পচা বিষয় নিয়ে সচেতনতা করেন।

কই আমরা তো তেমন কিছুই দেখছি না। এদেশের মানুষ মানবে না।

কিন্তু ঘটনা হচ্ছে যারা এটা নৈতিকভাবে বিরোধী তারাও সেই পচা এজেন্ডা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে কাজ করছেন!

উদাহরণ দিলে বুঝা যাবে। আপনার জমি ডেভেলপারকে দিলেন বাসা তৈরি করতে। ডেভেলপার এই বাসা তৈরি করতে ইট, রড কিনবে, পাইলিং করবে, অর্থাৎ অনেক কিছু করবে যা পাইলিং করা কর্মীরা জানে না, রড বিক্রেতারাও ওয়াকিবহাল নন। তাদের কাজ শুধু সেটা করে দিয়ে চলে যাওয়া।

এখন একটা গ্লোবাল এজেন্ডার পচা প্রকল্প এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যারা ইউজার এন্ডে কাজ করছেন তারা তেমন নাও জানতে পারেন, কিন্তু তারা প্রজেক্ট বাস্তবায়নের ক্রিটিক্যাল অংশ।

সেই পচা এজেন্ডা অনেক ডিজিজ হয়, যেমন এইডস, গনোরিয়া, সিফিলিস, তারা নেশা করে ইত্যাদি।

এখন গবেষক হিসেবে আপনি সিকুয়েন্সিং করছেন, কেউ ডাটা এনালাইসিস করছেন, কেউ ফিল্ড থেকে স্যাম্পল আনছেন।

দিনশেষে আপনার প্রচেষ্টায় সেই পচা এজেন্ডা বাস্তবায়নের বয়ান তৈরি হবে, পলিসি হবে।

যারা এই গ্লোবাল পচা এজেন্ডায় জড়িত তাদের মধ্যে হিজাব, নিকাব, তাবলীগী, নামাজী, তাহাজ্জুদ গোজারও আছেন।

এজন্য কেরিয়ার নির্বাচন করার আগে ভাল করে ভাবতে হবে। আখেরাতে আল্লাহ অজুহাত শুনবেন না।

আমরা সেই সময়ে বাস করছি যখন হাতে জলন্ত কয়লা রাখা সহজ, কিন্তু ঈমান রাখা তারও অনেক কঠিন হতে পারে।

আল্লাহ আমাদের সন্তান ও বংশধরদের রক্ষা করুন।

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ
#sorowar_education
#sorowar_career

Sorowar's talks

11 Oct, 18:43


দেশে কতজন হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার রয়েছে?
মাত্র ৮ হাজার (৮,১৪২ জন, ২০২২ জনশুমারী)
কল্পনা এবং বাস্তবতার এত ফারাক!
আমেরিকার এত বড় ফান্ড এবং বিবিএস, সরকারের কিছু কর্মকর্তাকে খাম দিয়ে, মাঠ লেভেলে ট্রেইনিং দেয়া পরও তাদের সংখ্যা মাত্র ৮,১৪২ জন (২০২২ জনশুমারী)। ট্রান্সজেন্ডারদেক হিজড়া বানানো হয়েছে। এরপর এই অবস্থা। কিন্তু পশ্চিমারা এটাকে এত্তবড় ইস্যু বানিয়ে দিয়েছে। শিক্ষাব্যবস্থাসহ সব জায়গায় ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। যততত্র ফর্মগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে।
দেশের সব ট্রান্সজেন্ডার এখন টেকনিক্যালি হিজড়া।

Sorowar's talks

11 Oct, 15:35


শুনতে কষ্ট লাগলেও এটা সত্য যে শব্দের খেলায় বোকা হয়ে দেশের অনেক বাহ্যিকভাবে ইসলাম প্র্যাক্টিশিং মানুষ সকামী অধিকার প্রতিষ্ঠার কাজ নিরলসভাবে করে যাচ্ছেন। যারা প্রজেক্ট আনছেন তারা এমনভাবে ডেভেলোপারের মত কাজ ডিজাইন করেছেন যে কর্মী বুঝতেই পারছেন না তারা সকামী অধিকার প্রচেষ্টায় কাজ করছেন, সেই টাকা দিয়ে সন্তানদের জন্য আহার কিনছেন, সম্ভবত মসজিদ-মাদ্রাসাতেও দান করছেন!

এত উচ্চশিক্ষিত হয়ে এই বিষয়টা নিয়ে চিন্তা না করতে পারলে আখেরাতের জবাব কিভাবে দিবেন?

যারা বুঝতে পারছেন, তাদের উচিত বিকল্প জবে সুইচ করা।

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ

Sorowar's talks

11 Oct, 05:49


অবশেষে- ধর্ম যার যার উৎসব সবার- এই শ্লোগানটি মাঠে মারা গেল, একজন গ্রেফতার হওয়ার বিনিময়ে। নিজেদের ধর্মীয় আইডেন্টিটি নিয়ে হীনমন্যতার বহিঃপ্রকাশ ছিল সেই শ্লোগানটি।

Sorowar's talks

10 Oct, 09:37


উন্নয়নশীল দেশে নাজুক সময়গুলোতে পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদীরা বেশী সক্রিয় থাকে। স্বাধীনতার পর এনজিও গোষ্ঠীর মাধ্যমে তারা দেশে আসন গাড়ে। তখনই জন্ম হয় ব্র্যাক, গ্রামীন যারা নারীবাদী আইডিওলজিকে উপজীব্য করে বিদেশী ফান্ডিং পেতেন। দেশে যেহেতু সমস্যা তাই সরকারও এদের প্রমোট করত। এভাবেই তারা শক্তিশালি হয়ে উঠে। ২০০৭ সালের নাজুক সময়টাতে সমকামিতা আইডিওলজি ব্র্যাক দেশে প্রতিষ্ঠা করতে ঘোষণা দেয়। এরপর ২০১৩, ২০১৮, ২০২৩, ২০২৪ এবং নতুন সরকার- এই নাজুক সময়গুলোর তারা সুযোগ নেয়। রাজনৈতিক সরকারের অনুপস্থিতিতে এনজিও তথা পশ্চিমারা অনেক সক্রিয় থেকে তাদের এজন্ডা পুশ করে। মনে রাখতে হবে, তারা কখনোই এই দেশকে পুছে না... তারা নিজেদের স্বার্থেই কাজ করে...

Sorowar's talks

10 Oct, 09:36


এই পোষ্ট লিখতে হচ্ছে একটা বিষয় স্পষ্ট করার জন্য-

আমার পর্যায়ে একাডেমিক এবং রিসার্চ প্রোফাইলের লোকরা সেই পচা বিষয় নিয়ে কথা বলতে এড়িয়ে যান। এই বিষয়ে সচেতনতার চেষ্টা না করলে ফেসবুকের অনেক সেলিব্রেটি এক্টিভিস্টরা বুকে জড়াইয়া নিতো...

যাদের আপনারা ইদানিং খুব পছন্দ করেন তাদের প্রায় সবার সাথে আমার ভাল যোগাযোগ ছিল। বাদ সেধেছে শুধুমাত্র সেই পচা ইস্যুটাই...

ইউনুস সাহেবের প্রেস সচীবের সাথে কথা হতো, মেসেজ দিতাম...। আমার লিখিত প্যারেণ্টিং বইটা গিফট হিসেবে পাঠিয়েছিলাম... উনার সাথে গ্রামগঞ্চে বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান ছিল।

তিনি একদিন ফোন করে বুঝালেন, কি দরকার আছে সেই পচা ইস্যু নিয়ে কথা বলার... আপনি গবেষণা করেন... আমরা চাইলেও অনেক কিছু পারি না এই বিশ্বে... শত্রু বাড়াইয়া কি লাভ... তিনি এসব নসিহত অনেষ্টলি দিয়েছিলেন...

চুপচাপ থাকলে এই সরকারের আমলে ব্যক্তিগত কেরিয়ার অনেক ভাল হতে পারত। শুনতে কষ্ট লাগলেও সত্য এই যে দেশে কর্মঠ এবং প্রো-এক্টিভ লোকের বড়ই অভাব... নতুন বাংলাদেশ করতে সবচেয়ে বেশী দরকার যোগ্য মানুষ...

আমাদের সন্তান এবং বংশধরদের চিন্তায় সেই পচা ইস্যু নিয়ে কথা বলতে হয়... আমার কি ইচ্ছে করে না সবার মত চলতে?

এই বিষয়টা গত কয়েক বছরে এত ব্যাপক পর্যায়ে চলে গেছে যা অনুধাবন করতে পারলে নিন্দুকরাও (যারা মুসলিম কিন্তু এই বিষয়ে এড়িয়ে যেতে চান) সচেতনতায় লেগে যেতেন।

এই বিষয়ে সচেতনতা তৈরী করতে মুসলিম একাডেমিকরা রীতিমত লজ্জা পান, কিন্তু অন্য পক্ষের একাডেমিশিয়ানরা এই বিষয়টা দেশে বাস্তবায়ন করতে জনপরিসরেই কথা বলা শুরু করেছেন।

প্রফেসর সলিমুল্লাহ খানের মত বিখ্যাত মানুষ যার ভক্ত সাধারন মুসলিম এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। তিনি অধিকারের পক্ষে দাড়ান। উনাকে প্রধান উপদেস্টা, কমছে কম শিক্ষা উপদেস্টা বানাতে ফেসবুকে রব উঠেছিল।

তিনি সেই পচা আচরণের অধিকারে পক্ষে ওপেনলি কথা বলা শুরু করেছেন,। এটা যেহেতু পশ্চিমা মতবাদ, তাই আমাদের গ্রহণ করতে হবে, আজ হোক বা কাল হোক...সেই আইন বাতিল করতে হবে... তিনি ফ্রয়েডের সবকিছুর সাথে একমত হলেও এই পচা ইস্যুর সাথে দ্বিমত প্রকাশ করেন (ফ্রয়েড সাহেব নাস্তিক্য ধারার লোক হলেও সেই আচরণকে সহ্য করতে পারতেন না) ...

শুধু তাই নয়, তিনি এই পচা আচরণকে অধিকার হিসেবে ধরে ফ্যাসিবাদের সাথেও জড়িয়ে দিয়েছেন...

ব্যক্তিগতভাবে এই বিষয়টা আমার দেশের গবেষনা এবং পিএইচডি'র কাজের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই এ বিষয়ে চুপ থাকা নৈতিকভাবে অন্যায়। দেশকে ভালবাসলে এই বিষয়ে চুপ থাকা অসম্ভব...

পার্থীব পজিশন, বিখ্যাত হওয়ার টার্গেট কোন কালেই ছিল না... যদি থাকত তবে ক্যারিয়ারের জন্য সরকারের এই সময়টা স্বর্ণসময় হতে পারত...

আখেরাতে বিশ্বাস করি... আর সন্মান দেয়ার মালিক হচ্ছেন আল্লাহ...

#এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ
#sorowar_diary

Sorowar's talks

09 Oct, 17:05


প্রফেসর সলিমুল্লাহ খান পায়ুসংগম অধিকারের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তিনি চার্চ এবং কওমি মাদ্রাসা প্রসংগ আনলেন অপ্রাসংগিকভাবে। আচরণ এবং অধিকারের মধ্যে তিনি পার্থক্য করতেই ব্যর্থ হয়েছেন। আমাদের সামনের সময়গুলো কঠিন হতে যাচ্ছে। তারা একাট্টা হয়ে মাঠে নেমেছেন। উনি সেই ১০ বছরের পুরাতন মন্তব্যের কথা বলে নিজের মন মত বয়ান তৈরী করলেন। আল্লাহ এদের উন্মোচন করে দিচ্ছেন।

Sorowar's talks

07 Oct, 12:57


একটি পজিটিভ কাজ করার সুযোগ নিতে পারেন।
শেরপুরের বন্যার্তদের সহযোগিতায় আমাদের একটি টিম কাজ করবে।

ড সরোয়ার

#FloodVictims