মুসলিম বাংলা - Muslim Bangla

আপনারা অনেকে জানেন , বিগত কয়েক মাস যাবত মুসলিম বাংলা ফাউন্ডেশন এর দুটি কিতাবের কাজ চলমান রয়েছে। পাণ্ডুলিপিদ্বয় দেখা হয়েছে কয়েক দফা।
কাল ১৮ জানুয়ারি,২০২৫ মুসলিম বাংলাঅফিসে এসে স্ব-শরীরে সেমিফাইনাল পাণ্ডুলিপি দেখার প্রোগ্রাম ছিলো। ১০ জন মুফতী হজরত কালকে ফজরের পর থেকে দিনব্যাপী সময় দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ্‌। আজকেও সকাল থেকে কাজ চলছে। দু'আ চাই আল্লাহ্‌ যেন মাকবুলিয়াত দান করেন। https://youtube.com/shorts/dXobQF5PZ3k?feature=share

জাগতিক পড়ালেখা, গবেষণার ব্যাপারে রসূল ﷺ এর নির্দেশনা কি ?
- মুফতী আব্দুল মালেক সাহেব।

ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা দৈনিক আমার দেশকে দেওয়া দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য তুলে ধরেন। কথা বলার সময় মাঝেমধ্যেই তিনি কাঁদছিলেন। জড়িয়ে যাচ্ছিল কথা। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ আমলে একজন উচ্চশিক্ষিত রক্ষণশীল মুসলিম নারীকে কীভাবে রিমান্ডে নির্যাতন করা হয়েছে, সে নির্মমতার গল্প শোনান।

শাপলা চত্বরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে লালখানের ‘কথিত বিস্ফোরণে’ র‍্যাব হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা করে। এ মামলায় হেফাজত নেতা মুফতি হারুন ইজাহারকে আটক করা হয়। শাকিলা মুফতি হারুন ইজাহারসহ কয়েকজন হেফাজত নেতাকর্মীর জামিন করান। পরবর্তীতে শাপলা চত্বরের ঘটনায় করা বিভিন্ন মামলায় সাড়ে ৩০০ নেতাকর্মীর জামিনের জন্য পিটিশন দেন তিনি। কিন্তু কবছর ধরে বিরোধী দলের মামলা পরিচালনা করায় তার বিরুদ্ধে সরকারের কাছে নেগেটিভ রিপোর্ট যায়।...

ফীলাস্তিন বাচ্চাদের বাচ্চাদের বাঁধ ভাঙ্গা উল্লাস , তাকবীর, উল্লাস ও কান্না
আল্লাহ্‌ রব্বুল ইজ্জত তাঁর নিরাপত্তার চাদরে আমাদের ভাই বোনদের ঢেকে রাখুন।

বাংলাদেশ, ইন্ডিয়াতে আজ রাতে সাহরী। আপনি রোযা রাখছেন তো ?

*মিসওয়াক করা*
টুথব্রাশ এবং মিসওয়াক উভয়টাই দাঁত পরিষ্কার করে। তবে ব্রাশ করলে দাঁত পরিষ্কার করার সাওয়াব হয়ত পাবেন; কিন্তু মিসওয়াকের ফজিলত পাবেন না। মিসওয়াকের ফজিলত পেতে হলে মিসওয়াকই করতে হবে। হাদীস শরীফে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন
السِّوَاكُ مَطْهَرَةٌ لِلْفَمِ مَرْضَاةٌ لِلرَّبِّ
মিসওয়াক মুখের পবিত্রতা, রবের সন্তুষ্টির মাধ্যম।
আর আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টিই তো মুমিনের সবচেয়ে বড় চাওয়া ও পরম পাওয়া। আল্লাহ তাআলা বলেন
وَرِضْوَانٌ مِنَ اللَّهِ أَكْبَرُ
আর আল্লাহর সন্তুষ্টি সবচেয়ে বড় বিষয়।

নিয়মিত মিসওয়াকে ঈমানী—মৃত্যু
একারণেই আল্লামা ইবনু আবেদীন রহ. বলেন, মিসওয়াকের উপকারিতা তিরিশেরও অধিক।
أَدْناها إماطَةُ الأذَى
তন্মধ্যে সবচেয়ে ক্ষুদ্র উপকার হচ্ছে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
وَأَعْلَاهَا تَذْكيْرُ الشَهادةِ عِنْدَ المَوْتِ
আর সর্বোচ্চ উপকার হচ্ছে মৃত্যুর সময় কালিমা শাহাদাহ স্মরণ হয়।

মিসওয়াকের আরো উপকারিতা
হাফেজ ইবনুল কাইয়্যিম রহ. মিসওয়াকের অনেক উপকারিতার কথা উল্লেখ করেছেন। তার মধ্য থেকে যে কয়টি মনে আছে বলে দেই! যেমন
يَشُدُّ اللِّثَةَ
দাঁতের মাড়ি শক্ত করে।
وَيَجْلُو الْبَصَرَ
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।
وَيُصْلِحُ الْمَعِدَةَ
পাকস্থলী রোগমুক্ত করে।
وَيُنَشِّطُ لِلْقِرَاءَةِ، وَالذِّكْرِ وَالصَّلَاةِ
তেলাওয়াত জিকির ও নামাযের জন্য উদ্যমী করে তোলে।
وَيُرْضِي الرَّبَّ
আল্লাহ তাআলাকে খুশি করে।
وَيُعْجِبُ الْمَلَائِكَةَ
ফেরেশতাদেরকে মুগ্ধ করে।
وَيُكْثِرُ الْحَسَنَاتِ
নেকিসমূহ বৃদ্ধি করে।
তাছাড়া এটি পকেট থেকে বের করলেই নামাযের কথা মনে পড়ে।
এটি পকেট থেকে বের করলেই সুন্নাতের কথা মনে পড়ে।
এটি পকেট থেকে বের করলেই রাসূলুল্লাহ ﷺ—এর কথা মনে পড়ে। এটি পকেট থেকে বের করলেই আল্লাহর কথা মনে পড়ে।

মৃত্যুর আগমুহূর্তেও মিসওয়াক
মিসওয়াকের প্রতি নবীজির কী পরিমাণ ভালোবাসা থাকলে তিনি মৃত্যুর আগমুহূর্তেও মিসওয়াকের কথা ভুলে যান নি। তখনও তিনি মিসওয়াক করেছিলেন। আম্মাজান আয়শা রাযি. বলেন, নবীজি যেদিন ইন্তেকাল করেছিলেন, সেদিন তিনি আমার ঘরে ছিলেন। আমার বুকে মাথা রেখে ইন্তেকাল করেছিলেন। সেদিন তিনি ছিলেন প্রচণ্ড অসুস্থ। তিনি অসুস্থ হলে আমাদের মধ্যকার কেউ দোয়া পড়ে তাঁকে ঝাড়ফুঁক করতেন। তাই আমি তাঁকে ঝাড়ফুঁক করছিলাম। এসময় আমার ভাই আবদুর রহমান আসলো। তার হাতে ছিল মিসওয়াকের একটি তাজা ডাল। নবীজি তখন সেদিকে এমনভাবে তাকালেন যে, আম্মাজান আয়েশা রাযি. বলেন
وعَرَفْتُ أنَّه يُحِبُّ السِّوَاكَ
আমি বুঝলাম যে, তিনি মিসওয়াককে ভালোবাসেন।
আমি তখন জিজ্ঞেস করলাম, আমি কি আপনার জন্য মিসওয়াক নিব? তিনি মাথা নাড়িয়ে জানালেন যে, হ্যাঁ। তখন আমি মিসওয়াকটি নিলাম। কিন্তু মিসওয়াক ছিল তার জন্য শক্ত, তাই আমি জিজ্ঞেস করলাম, আমি কি এটি আপনার জন্য নরম করে দিব? তখন তিনি মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ বললেন। তখন আমি তা চিবিয়ে নরম করে দিলাম। এরপর তিনি ভালোভাবে মিসওয়াক করলেন।
আয়শা রাযি. যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন উক্ত ঘটনা যখনই মনে করতেন, তখনই আল্লাহ তাআলার শোকর আদায় করতেন। শোকর আদায়ের পদ্ধতিও ছিল দারুণ সুমিষ্ট। শোকর আদায় করতেন এভাবে
الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي جَمَعَ بَيْنَ رِيقِي وَرِيقِهِ فِي آخِرِ يَوْمٍ مِنَ الدُّنْيَا
সকল প্রশংসা ওই আল্লাহর জন্য যিনি নবীজির জীবনের দুনিয়ার শেষ দিনে তাঁর মুখের লালা এবং আমার মুখের লালা একত্র করে দিয়েছেন।

গতকাল, যখন ভারতীয় সেনাবাহিনী সীমান্তে অবৈধ স্থাপনা তৈরি করতে এসেছিল, তখন স্থানীয় বাঙ্গালীরা বাংলাদেশী সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সাথে এগিয়ে এসেছিল। ভারতীয় সৈন্যরা গুলি করতে চাইলে বাংলাদেশের জনগণ তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারা তাদের অস্ত্র কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে!!
বাংলাদেশের জনগণ এর আগে কখনও এমন দৃশ্য দেখেছে কি ?

আজকে কি আপনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর স্বলাত পাঠিয়েছেন? (দু্রূদ পড়েছেন?)
মদিনা তাইয়্যিবাতে অনেক জায়গায় দেয়ালে এমন লেখা দেখতে পাবেন।

ইন্না লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাহি রজিউন।
আজ সকালে খুলনা দারুল উলমের সাবেক নায়েবে মুহতামিম উস্তাদ হজরত রফিকুর রহমান আল্লাহর প্রিয় হয়ে গেছেন রহিমাহুল্লাহ..
হুজুরের মৃত্যুর আগে করে যাওয়া অসিয়ত।

চেহারা ভাল না, ভালভাবে গুছিয়ে কথা বলতে পারে না, টাকা পয়সা নাই - এসমস্ত মানবিক দুর্বলতার কারনে কত গুনাহ থেকে একজন মানুষ বেঁচে যায়।
বাটপারী করতে পারে না, ধোঁকা দিতে পারে না, খোঁচার জবাবে খোঁচা দিতে জানে না।
এসমস্ত ত্রুটিগুলোর জন্য সে হয়তো সারাজীবনই ধাক্কা খেয়ে যায়। হীনমন্যতায় ভোগে। অথচ এটাই একসময়ে তার চরম সৌভাগ্যের কারণ হবে।
কিয়ামতের দিনের এক অদ্ভুত শিরোনাম আল্লাহ দিয়েছেন-
“হার-জিতের দিন”
বিজয়ের গর্বে গর্বিত বহু মানুষই সেদিন পরাজিত নত মস্তকে দাঁড়িয়ে থাকবে। সারাজীবন অবজ্ঞার পাত্র হয়ে থাকা মানুষগুলো হয়তো সেদিন হাসতে হাসতে পার হয়ে যাবে।
- মুফতী রিজওয়ানুল কবীর

পুরান ঢাকার নিউ রাজধানি, রাজধানি ও রাজ হোটেল গরু রাখে না।

কিছু ভাই এ রেস্টুরেন্টগুলোতে গিয়ে গরু না রাখার কারণ জানতে চেয়েছিলেন। হোটেল কতৃপক্ষ জানিয়েছে, হিন্দু কাস্টমাররা পছন্দ করেন না বলে তারা গরু রাখেন না।

এখন, এই রেস্টুরেন্টে মুরগী বা খাসি খাওয়া মুসলমানদের জন্য জায়েজ হবে কিনা সেটা ভেবে দেখা দরকার। যারা হিন্দু কাস্টমারদের কারনে গরু রাখে না, তারা আল্লাহ নামে জবাই করা মুরগী বা খাসি কি হিন্দুদের খাওয়াবে বলে মনে হয়? আর আল্লাহর নামে জবাই না করলে আপনার জন্য সে গোস্ত খাওয়া জায়েজ হবে না।
সাবধানতা অবলম্বন জরুরি।

- ডাঃ মেহেদী হাসান

🌙 আলহামদুলিল্লাহ্‌, বাংলাদেশ, ইন্ডিয়াতে রজবের চাঁদ দেখা গেছে। রমাদানের সুঘ্রাণ নিয়ে রজবের মুবারক আগমন ঘটেছে।

আলহামদুলিল্লাহ! ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ!

মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে মুসলিম বাংলার হাদীস বিভাগের ২০তম হাদীসের কিতাব লাইভ করা হয়েছে। মহান আল্লাহ তাআলার প্রবিত্র গ্রন্থ আল-কুরআনের পর যার স্থান, তা হলো হাদীসে রাসূল ﷺ।
https://muslimbangla.com/hadith-book/1050/chapters

হাদীস মুমিনের অন্তরকে পবিত্র ও উজ্জল করে তোলে। এবং মুমিনের জীবনকে করে তোলে ইমানের সাজে সজীব, ইমানের রঙে রঙিন।

হাদীসের মধ্যে সর্বাধিক আকর্ষণ রয়েছে “হাদীসে কুদসী”তে। সে আকর্ষণ কে সামনে রেখে মুসলিম বাংলার হাদীস বিভাগ থেকে প্রকাশ পেয়েছে শায়েখ মুহাম্মাদ আওয়ামা রহ. রচিত কিতাব সমূহের মধ্য থেকে তাহকীক কৃত সুপ্রসিদ্ধ কিতাব যা সারা বিশ্বের মুসলিম পণ্ডিত ও ইসলামী ব্যক্তিত্বের নিকট সুপরিচিত।
(من صحاح الأحاديث القدسية)
"সহীহ হাদীসে কুদসী"

সকলের নিকট দু'আর দরখাস্ত, মহান আল্লাহ তায়ালা যেন হাদীসের কার্যক্রম গুলো সুচারুরূপে সম্পন্ন করার তাওফীক দান করেন। আমীন

অপসংস্কৃতি দূর করে সুন্নাহ র আমাল শুরু হোক নিজের ঘর, নিজের এলাকা থেকে।
দ্বীনের দাওয়াহ ছড়িয়ে পড়ুক সর্বত্র।

হলি আর্টিজানের এক মাস পর আমাকে আমার বাচ্চার স্কুলের সামনে থেকে তুলে নিয়ে বিনা অপরাধে ১০ মাস গুম করে রাখে, র‍্যাব-১ এ।

এরা নিজেরাও জানত যে এই ঘটনার সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই; এমনকি জিজ্ঞাসাবাদে এই ঘটনা নিয়ে তারা একবারও আমার উপর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তোলেনি। কিন্তু দশ মাস গুম ঠিকই রেখেছে।

এরপর এক মধ্যরাতে চোখ বেধে ঢাকার অদূরে এক নির্জন রাস্তায় ফেলে যায়।
আমাকে যখন নিয়ে যায় ভেবেছিলাম মেরে ফেলতেই নিয়ে যায়। তাওবা ইস্তেগফার পড়ে প্রস্তুত হয়ে ছিলাম।

- আহমেদ রফিক

কেবলমাত্র মাদ্রাসার ছাত্র এবং আলেম-ওলামা হলেই যখন জ'ঙ্গী ট্যাগ দিতো, আলেমদেরকে অপমানিত করার জন্য দেখে দেখে হেঁদু পুলিশদের দায়িত্ব দেওয়া হতো নি'র্যা'তন করার জন্য, হেঁদু পুলিশরা যখন অতি উৎসাহী হয়ে মুসলমানদের উপর জু'লু'ম করতো, তখন কোথায় ছিল তোমাদের সুশীলতা? আমার দেশ হেঁদু উল্লেখ করে শিরোনাম করেছে আর তাতেই তোমাদের জা'ত চলে গেল? প্রথম আলো, জনকণ্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলোর ব্যাপারে তোমরা চুপ ছিলে কেন? সত্য লুকাতে হবে কেন? ভুক্তভোগীর যা বয়ান সেটাই মিডিয়ার বক্তব্য হতে হবে।
- মীর জাহান

আপনি হয়তো থার্টি ফার্স্ট উৎযাপন করেন না কিন্তু
পথভোলা যুবাদের দাওয়াহর নিয়তে কথাগুলো শুনুন, ওদের বুঝান, থামান।https://www.youtube.com/watch?v=BuJ26KEcA4c

আওয়াজ তুলুন, প্রতিবাদ করুন। এটা ঈমানী অস্তিত্বের বিষয়। এনজিও আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে মাদ্রাসাতে আঘাত করছে। এটা ঘুমিয়ে থাকার সময় নয়।
এই ভয়াবহ বিষ থেকে NCTB, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয় সহ রাষ্ট্রের সকল স্তর মুক্তি পাক। আল্লাহ্‌র জমিনে আল্লাহ্‌র দ্বীন ই বাকী থাকবে। আমি থাকি বা না থাকি।

জায়োনিজম ক্রিসমাস ট্রি

যারা এখনো মসজিদ, বাসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নেননি, অর্ডার করতে পারেন সারা বছরের নামাজের সময়সূচী।
আপনার মসজিদ বা প্রতিষ্ঠানের নামে করে দেয়া হয়। হোম ডেলিভারি দেয়া হয়।
আলাদা করে আপনার জেলা/ থানার জন্য টাইম এডজাস্ট করার প্রয়োজন নেই।
পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রমাদান,১৪৪৬ এর পরে ক্যালেন্ডারের মূল্য থেকে বাড়বে। তার আগেই অর্ডার করুন।
প্রি-অর্ডার লিঙ্ক ঃ_ https://forms.gle/gWCnLkJG7T8YELrf7 এখানে সকল বিস্তারিত পাবেন ।

মুসলিম বাংলা ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে জুলাই-আগস্ট নি/হত, আহতদের মাঝে সর্বপ্রথম আরাফাতকেই হাদিয়া পৌঁছে দেয়া হয়েছিলো।
ওর বাবার সাথে CMH এর সামনে আমাদের সাক্ষাতকার লিঙ্ক_ https://muslimbangla.com/hero/grant-recipients-details/4 । যাদের পক্ষে সম্ভব হয় জানাযায় থাকার চেষ্টা করি।
আল্লাহ্‌ রব্বুল ইজ্জত আরাফাতের পরিবারকে সরবে জামিল নসীব করেন। পরিবারের জন্য আল্লাহ্‌ই যথেষ্ট হয়ে যান।

আলহামদুলিল্লাহ, অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে, বহু রক্ত, জেল জরিমানা র শেষে "আমারদেশ" পত্রিকা র চলা শুরু হলো আবার।

আল্লাহ রব্বুল ইজ্জত এই পত্রিকাকে দ্বীন ও দেশের কল্যাণে অটুট রাখেন। দেশ প্রেমিক মাহমুদুর রহমান কে আল্লাহ হেফাজত করুন, হেদায়েত দান করেন।

নতুন শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষক আসিফ মাহতাবের চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রতিবার ঘটনা ঘটার পরে প্রতিবাদের পরে বই প্রত্যাহার, এভাবে জনগণের অর্থ অপচয় কবে বন্ধ হবে? কেন এতো লুকাছুপা ?

কি কি প্রিন্টে আসছে , প্রিন্টের আগে আমাদেরকে জানানোর দাবী তুলুন, আওয়াজ তুলুন। শেয়ার করুন।

গতকাল এক লোক জার্মানির ক্রিসমাস মার্কেটে ফুলস্পিডে মানুষের উপর গাড়ি চালায় দেয়। ৮০ জনের মতো আহত। কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন এর দায় স্বীকার করে নাই, লোকের কাছে কোনো অস্ত্র ছিল না, লোকটার মোটিভ কি ছিল এখনো কেউ জানতো না, কিন্তু গাড়িচালক একটা সৌদি নাগরিক। শুধুমাত্র এটা দেখে ঘটনার ৩০ মিনিটের মধ্যে টেররিজম টেররিজম বলে ওয়েস্টার্ন মিডিয়া ভরায় দিল। এখন বের হইলো, সেই সৌদি নাগরিক মুসলিমই না, সে নাস্তিক, হিজরাeel লাভার। বাংলাদেশের নাস্তিক ব্লগাররা যেমন এসাইলাম নিয়ে পালায়, এই হালায়ও তেমনে পলাইছিল সৌদি থেকে। সৌদি সরকার ওরে ফেরত চাইছিল কি যেন অপরাধের জন্য ,জার্মানি দেয় নাই, মুক্তমনা বলে কথা। এসব ইনফো সামনে আসার পর থেকে আর কেউ টেরোরিস্ট শব্দটা ব্যবহার করতেছেনা।
আমেরিকায় এবছর ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪৮৮ টা Mass Shooting হইছে
২০২৩ সালে হইছে ৬০৪ টা
২০২২ সালে ৬৪৭ টা
আমি একটা সিংগেল জায়গায় দেখি নাই এসবক্ষেত্রে টেরোরিস্ট শব্দটা ব্যবহার করতে। হামলাকারী হয় 'Shooter', 'Gunman', 'Armed Guy', 'Suspect'.
মজা না?

- তানযীরুল ইসলাম নিবিড়

#জুমার_বয়ান_সারাংশ (২০ ডিসেম্বর ২০২৪)
বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদ
খতীব: মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ

শ্রুতিলেখক: মুহাম্মাদ লুতফেরাব্বী আফনান

বাইতুল মুকাররাম জাতীয় মসজিদের জুমার খুতবায় মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব বলেন: দ্বীনের কাজে বিভক্তির মূল কারণ হচ্ছে হকের পথ ছেড়ে বিচ্যুত ব্যক্তির অনুসরণ করা। এই বিভক্তি দূর করে একতাবদ্ধ হওয়ার একমাত্র সমাধান হচ্ছে সেই পথ ছেড়ে হকের পথে ফিরে আসা। উলামায়ে কেরামের রাহবারি ও নির্দেশনা মেনে কাজ করা। এজন্য আমাদেরকে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করতে হবে, যেনো আল্লাহ আমাদের অন্তরগুলোকে হক কবুল করার জন্য প্রস্তুত করে দেন।

তিনি বলেন: যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা করছে তাদেরকে কঠোর হস্তে প্রতিহত করা আবশ্যক। যে কোনো অপরাধই জুলুম, তবুও আল্লাহ বিশেষভাবে জুলুমের উল্লেখ করে বলেছেন: "তোমরা অপরাধ এবং জুলুমের পক্ষে সহযোগিতা করো না।" জালেমদেরকে সমর্থন করা বা সহযোগিতা করা জায়েজ নেই। এবং উপযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা আবশ্যক।

এছাড়াও খুতবাতে তিনি শীতকালে এবাদতের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেন। তিনি বলেন : হাদিসে এসেছে— الشتاء ربيع المؤمن —শীতকাল হচ্ছে মুমিনের বসন্ত। শীতকালে দিন ছোট এবং রাত বড় হয়। তাই সালফে সালেহীনের আমল ছিল, দিনের বেলা রোজা রাখা এবং রাত্রে জাগরণ করা। মুত্তাকী হওয়ার জন্য আমাদেরকে এই চর্চায় অভ্যস্ত হতে হবে। আমরা যদি রাতের প্রথম ভাগে ঘুমিয়ে যাই তাহলে স্বাভাবিকভাবেই শেষ রাতে উঠতে পারবো ইনশাল্লাহ।

তিনি বলেন : বিতরের নামাজের উত্তম পদ্ধতি হচ্ছে, শেষ রাত্রে আদায় করা। তাহাজ্জুতের নামাজের পরে সর্বশেষ নামাজ বিতির আদায় করা। হাদিসে এভাবেই নির্দেশনা এসেছে। তবে কেউ যদি শেষ রাত্রে উঠতে না পারে, তার জন্য উত্তম হলো এশার সুন্নতের পরে দুই চার রাকাত নফল পড়ে তারপর বিতর আদায় করা।

এরপর তিনি রাতে ঘুমের পূর্বের বিভিন্ন দোয়া ও তার অর্থ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। পাশাপাশি সর্বাবস্থায় দোয়া করার গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন: ফরজ নামাজের পরে সম্মিলিত দোয়া ধারাবাহিক কোন আবশ্যক সুন্নত নয়। তাই কখনো কখনো সেটাও দেওয়া যায়। কিন্তু নামাজের পরে দোয়া কবুল হয় বিধায় প্রত্যেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ সহকারে দোয়া করা উচিত।

হাদিসে এসেছে, দোয়াই ইবাদত অন্য বর্ণনা মতে, দোয়া এবাদতের মূল। তাই নিজের জন্য,দেশের শান্তি সমৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য আমাদের দোয়া করতে হবে। এই দেশের নাগরিক হিসাবে আমাদের উপর এটি দেশের হক। পাশাপাশি মুসলিম উম্মার জন্য বিশেষত সি.রি।য়া ও ফিলি.স্তি.নের জন্য আমরা দোয়া করব ইনশাআল্লাহ।

নাস্তিক এবং ইসলামবিদ্বেষী ব্লগার রাজিব ওরফে ‘থাবা বাবা’ কে যখন মেRe ফেলা হয়, রাজিবের জানাযা যে ইমাম/হুজুর পড়াবে, তাকে মেRe ফেলার একটা প্রচ্ছন্ন হুমকি অনলাইনে দেয় শফিউর রহমান ফারাবি।
ফারাবির দোষ শুধু এতোটুকুই। এই ইস্যুতে তার নামে মামলা হয় এবং তাকে জেলেও যেতে হয়।
সে মামলাতে অবশ্য খালাসও পায় ফারাবি। তারপর, ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে যখন মুক্তমনা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা এবং আরেক নাস্তিক ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায়কে মে Re ফেলা হয়, সেই ঘটনায় সন্দেহভাজনের তালিকাতে নাম চলে আসে ফারাবির এবং সেই মামলায় এখন পর্যন্ত তাকে জেলে পঁচতে হচ্ছে।
তার দোষ ওই একটাই—রাজিবের জানাযার ইমামকে ফারাবি হুMki দিয়েছিল।
সে না রাজিবের ঘটনায় জড়িত ছিল, না অভিজিতের ঘটনায় জড়িত ছিল। তার সম্পৃক্ততা প্রমাণ করতে পারেনি প্রশাসন বা উক্ত ঘটনাগুলো যাদের তদন্তাধীন ছিল তারা।
শাফিউর রহমান ফারাবিকে আমরা যারা ২০১২/১৩ থেকে চিনি, আমরা প্রায় সকলেই জানতাম যে সে খুব একা ছিল। তখন শুনেছিলাম যে, তারা মা মারা যায় এবং তার বাবা পুনরায় বিয়ে করে৷ সেই সৎ মা ফারাবিকে সহ্য করতো না একদম৷ পারিবারিকভাবে একা হয়ে পড়ায় ফারাবি মানসিকভাবে কিছুটা বিপর্যস্তও ছিল। তার এই মানসিক অবস্থার কিছু ছাপ তার তখনকার অ্যাক্টিভিজমে পড়ে থাকতে পারে।
( তার পারিবারিক ঘটনাটা তখনকার অ্যাক্টিভিস্টদের তরফে শোনা৷ যেহেতু আমরা ব্যক্তিগতভাবে কানেক্টেড/পরিচিত ছিলাম না, তাই ভেরিফাই করতে পারিনি।)
একটা সাধারণ স্ট্যাটাস, যে ধরণের স্ট্যাটাস আজকালকার সময়ে মানুষ অহরহ দেয়, সেটার সূত্র ধরে একজন যুবকের জীবনটা জেলের ঘানি টানতে টানতে ফুরিয়ে যাবে, এটা কতোটা ন্যায়সংগত?
ফারাবি যদি অপরাধী হতো, আওয়ামিলীগ কেন ফারাবির বিচার করল না? আমার স্পষ্ট খেয়াল আছে, ফারাবিকে গ্রেফতারের বিষয়টা অভিজিৎ রায়ের বাবা অজয় রায় নিজেও পছন্দ করেননি৷ ওই ঘটনায় যাদের গ্রেফতার করা হচ্ছিল সেগুলোকে ‘লোক দেখানো’ বলে মন্তব্য করেছিলেন অজয় রায়৷ অজয় রায় আরো বলেছিলেন, ‘ফারাবিকে ধরে কী হবে, সে তো ঘটনাস্থলেই ছিল না’।
বর্তমান সরকারে আছেন, ভবিষ্যতে সরকারে যাবেন এবং বিরোধি দলে যাবেন এমন অনেক লোকজন আমার লেখাজোকা পড়েন বলে জেনেছি। ছাত্রনেতাদের অনেকে আমার বন্ধুতালিকাতে আছেন। আপনাদের কাছে অনুরোধ, আপনারা ফারাবি শফিউর রহমানের বিষয়টা একটু দায়িত্ব নিয়ে দেখেন। ২০১৫ থেকে ২০২৪, এতোগুলো বছর একজন মানুষ স্রেফ কিছু না করে, একটা ’মাথা গরম’ করা ফেইসবুক পোস্টের জন্য জীবন থেকে এতোগুলো বছর হারিয়ে ফেললো, এর কী জবাব আমরা তাকে দিবো?
আমাদের শ্রদ্ধাভাজন আলিম উলামাগণের কাছে অনুরোধ, সরকারের কাছে আপনারা ফারাবির মুক্তির বিষয়টা উত্থাপন করুন। ব্লগ যামানার নাস্তিকতার তুমুল আস্ফালনের যুগে, ফারাবি শফিউর রহমান ছিলেন আমাদের একজন অগ্রসেনানী। ফারাবি আমাদের ভাই৷ আমরা তার মুক্তি চাই।

- আরিফ আজাদ

আপনার বা‌ড়ি‌তে গভীর রা‌তে একদল লোক জোরপূর্বক সশস্ত্র প্রবেশ কর‌লো এবং আপনার ‌লোকজন‌কে হতাহত কর‌লো, আপ‌নি তা‌দের কী বল‌বেন?
শরিয়াহ ও প্রচ‌লিত আইনের ভাষায় তা‌দের‌ প‌রিচয় কী?
- ডাকাত, তাই না?
তা হ‌লে ১৮‌ ডি‌সেম্বর'২৪ টঙ্গী ইজ‌তিমা মা‌ঠে বিনা অনুম‌তি‌তে পাহারাদার‌দের মারধর ক‌রে যারা প্রবেশ ক‌রে‌ছে এবং ঘুমন্ত মানুষদের ওপর হামলা ক‌রে‌ ক‌য়েকজন মানুষ‌ হ/ত্যা ক‌রে‌ছে, অসংখ্য মানুষকে আহত ক‌রে‌ছে, তা‌দের আপ‌নি কী বল‌বেন?
হাঁ, তারা স‌ত্যি ডাকাত ছিল, যার আধু‌নিক নাম স/ন্ত্রাসী। তারা ডাকাত হ‌য়ে প্রবেশ ক‌রে‌ছিল, খু‌/নি হ‌য়ে থে‌কে‌ছিল, এবং চো‌রের মত পা‌লি‌য়ে‌ছিল।
কুরআন সুন্নাহ ও ফিক‌হের কিতা‌বে মুহারাবা বা ডা‌কাতির যে সংজ্ঞা উল্লেখ আছে, আমার জানাম‌তে তা পুরাপু‌রি সেই আক্রমণকারী‌দের ওপর ফিট হয়ে যায়। আর এরূপ ডাকা‌তির বিধান শরীয়‌তে মৃত্যুদণ্ড।
- মাওলানা সাইফুদ্দিন গাজী

তাবলীগ জামাতের হতাহতে আপনি নিরপেক্ষ। কেননা আপনি তাবলীগ করেন না। হতে পারে তাবলীগ করা পছন্দও করেন না। এজন্য এই টাইপ মারামারিকে আপনি এন্জয় করেন। খোচা দিয়ে নানা কথাও বলে ফেলেন।

অথচ আপনার চোখে পানি আসার কথা ছিল। নামাজে দাড়িয়ে যাওয়ার কথা ছিল। একদম দিল থেকে দুআ করার দরকার ছিল, আল্লাহ! এরা আমার ভাই! আমার দ্বীনি ভাই। আমার রক্তের সম্পর্কের চেয়েও তারা আমার কাছে আপন। আপনি তাদের ভুল বোঝাবুঝিগুলো মিটিয়ে দিন। তাদের ত্রুটিগুলোকে সংশোধনের সৌভাগ্য দিন।

না আপনি তা করেন নি। তা না করে বরং আপনার মজা লাগছে। ঠাট্টা করছেন। নিষ্পাপ সাজছেন। অথচ আপনি সেই রাসুলের উম্মত, যেই রাসুল (ﷺ) রাতকে রাত ক্রন্দনরত অবস্থায় পার করে দিয়েছিলেন, কেবল উম্মতের কথা চিন্তা করে। আপনার সেই চিন্তার ছিটাফোটাও নাই। দিলে ব‍্যাথা নাই, চোখে পানি নাই।
আপনি তাবলীগওয়ালাদের প্রশ্ন করেন, এরা কেমন মুসলমান? কিন্তু একই প্রশ্ন আয়নায় সামনে দাড়িয়ে কি করেন?

- মুফতী রিযওয়ানুল কবীর
( ঈষৎ পরিমার্জিত )

শফিউর রহমান ফারাবী
যিনি ১৩ সালে শ|হব|গিদের হৃদয়ে কম্পন সৃষ্টি করেছিলেন। সর্বপ্রথম কলম ধরেছিলেন না'স্তি'কদের বিরুদ্ধে।
কিন্তু মিথ্যা মামলায় প্রায় দীর্ঘ ১১ বছর যাবত চার দেওয়ালে আবদ্ধ। ভাবতে পারেন ১১ বছর কতদিন সময়?
ওনার জীবন-যৌবন সব চার দেওয়াল কেড়ে নিয়েছে। নবী প্রেমে উজ্জীবিত জোয়ান মানুষটা আজ বৃদ্ধ হয়ে গিয়েছে।
ছাত্র-জনতা, আলেম-ওলামা দল-মত নির্বিশেষে, এই মাজলুম ভাইয়ের মুক্তির আওয়াজ তুলুন!

- আসিফ সৈকত

সাদপন্থী মানসিকতা-২
আমাদের মসজিদে সাদিয়ানিরা ভেতরে কাজ করত, শুরায়ি নেজাম মসজিদের বারান্দায় মেহনত করত। উভয় দলই জোহরের পর তালিম করে। মাদরাসার তালিবে ইলমরা শুরায়ী নেজামের অধীনে মেহনত শরীক হত। একদিন সাদিয়ানীদের তিনজন আমার সাথে দেখা করতে এল। আমি ছিলাম না। আরেকজন ওস্তাদকে হুমকি দিয়ে বলে গিয়েছিল,
-মাদরাসার ছাত্ররা মসজিদের বারান্দায় তালীমে বসতে পারবে না। যদি বসে, তাহলে ছাত্রদের কিছু হলে, আমরা দায়ী থাকব না।
সুস্পষ্ট হুমকি। আমরা চুপচাপ হজম করলাম। কিছু বললাম না। ঝামেলা পাকাতে মন চাইল না। যে তিনজন হুমকি দিতে গিয়েছিল, তাদের একজন কোকাকোলা মাদরাসায় হামলায় শরীক ছিল। সে হামলায় একজন আলিম শহীদ হয়েছিলেন।
আমাদের প্রশ্ন ছিল: মাদরাসার কেউ তাদেরকে বাধা দেয়নি। কিছু বলেনি। কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত, তাই ঝামেলায় জড়ায়নি। তারাই গায়েপড়ে ছাত্রদের ক্ষতি করার হুমকি দিয়ে গেল।
মাদরাসার সবাই রীতিমতো অবাক!
এ কেমন কথা!
মাদরাসার ছাত্ররা কোথায় তালিম করবে না করবে, এটা তারা ঠিক করার কে?
- শাইখ আতীক উল্লাহ

পিনাকী ভট্টাচার্যের ভিডিওটা বেশ ভালো হয়েছে। কোন এক অজানা কারণে বহু আগে থেকেই মানুষগুলোকে আমার অস্বস্তি লেগেছে। আমি জানি না কেন।
তাবলীগের লোকেরা একটা প্র্যাক্টিস খুব করে। সেটা হল, 'বড়রা বলেছেন' 'বড়দের কথা মানার মাঝেই কামিয়াবি'। এই সোকল্ড 'বড়'-দের রেফারেন্সিংটা ইসলামের মেজাজ পরিপন্থী। ইমাম মুসলিম বর্ণনা করেছেন ইবনে সীরীন রহ. থেকে: "এই ইলম হচ্ছে দীন, অতএব ইলম কার কাছ থেকে নিচ্ছো, তা খেয়াল করবে"। (মিশকাত) অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে এই কথাটা আপনি কার মুখে শুনেছেন। 'বড়দের কথা' নাম দিয়ে যা মন চায় চালিয়ে দিয়ে দিয়ে এই কাজটার আজ এই অবস্থা।
মিম্বরে বসে কে কথা বলছে, এটাও জানতে নিরুৎসাহিত করা হতো। বলা হত: কে কথা বলছে সেদিকে ফোকাস করো না, কার কথা বলছে (আল্লাহর) সেদিকে খেয়াল দাও। এটা ডেফিনেটলি ইসলামের মেজাজ পরিপন্থী। অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে, চিনতে হবে, খেয়াল করতে হবে কার কাছ থেকে আপনি দীনের কথা শুনছেন, নিচ্ছেন। এবং তার যোগ্যতা কী, তিনি কাদের কাছ থেকে শুনেছেন বা শুনতে পারেন।
একদিকে 'ইলম' দফার অধীনে তাহকীকী (যাচাইয়ের) মেজাজ তৈরির কথা বললেন, অন্যদিকে 'আমাদের বড়রা বলেছেন' নাম দিয়ে অমুক-তমুকের কথা চালিয়ে দেবার প্র্যাক্টিস। অবশ্যই দীনের কথা আলিমদের থেকেই নিবেন। আর জেনারেল শিক্ষিত দাঈরা স্পষ্টভাবে বড় কোনো আলিমের রেফারেন্স দিলে মানতে পারেন। যতখন আমরা আলিমদের কথাকে পুনরুচ্চারণ করছি, আমাদের কথা নিবেন, ব্যতিক্রম মনে হলে আলিম থেকে যাচাই করবেন।
বিঃদ্রঃ সাদ সাহেবপন্থীদের (শিক্ষিত মানুষজন) সিরিয়াসলি পুনর্মূল্যায়ন করা দরকার তাদের নেতৃত্বে থাকা লোকদের। পিনাকীদার পয়েন্টগুলো একটাও অমূলক নয়। বহু আগে থেকেই তাদের ব্যাপারে সাথীদের সুধারণা নেই।
আর ভারতের পক্ষে নিজামুদ্দিন কর্তৃপক্ষ বা কর্তাব্যক্তিদের ম্যানিপুলেট করা সহজ। যেভাবে একটা সময় আওয়ামী লীগ হেফাজত নেতৃত্বকে ম্যানিপুলেট করেছে। বেশি না, মাথা দুয়েক্টাকে ব্ল্যাকমেইল করলেই এটা সম্ভব। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিশেষ করে। দরকার হলে একা একা কাজ করেন, ভারতের দাবার ঘুঁটি হবার চেয়ে।
- ডাঃ শামসুল আরেফিন শক্তি

মামলায় মাওলানা সা'দ সাহেবের নাম থাকা এখন জরুরী

মূল ক্রিমিনাল ও হোতাদের পাশাপাশি। তিনি ইতিহাসে ফাত্তানের জায়গা নিলেন।
বিশেষ মহলের সাথে অদৃশ্য বোঝাপড়া ও তার নীতিগত সমর্থন ছাড়া এ আক্রমণ ত্মক উন্মাদানা সম্ভব ছিলোনা। ঠিক ১৮ সালের মত। ঐ মহল থেকে সা'দপন্থীরা জোর খাটার ন্যয্যতা হাসিল করেছেন জোরালো লবিং এর মাধ্যমে।
কোন না কোন উপর মহলের একাংশের একটা মৌন সংকেত সন্ত্রাসীদের জন্য মনস্তাত্ত্বিক বলের কারণ ছিলো।

যদিও কেউ এখন কিছু স্বীকার করবেনা।

রাষ্ট্রের কোন মহলের ঐ নিরব সিগনালের কারণ অসতর্কতা বা অদূরদর্শিতা হলে তা উদ্বেগজনক, কিন্তু তার চেয়ে বেশী বিপজ্জনক বিষয় হতে পারে যদি এসবের পিছনে কোন বিদেশি রাষ্ট্রের গোপন এজেন্ডা থাকে।

ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ে যে গোষ্ঠীর কোন অংশীদারিত্ব নেই, তারা হঠাৎ করে হিন্দুজাগরণবাদীদের মত দৃশ্যপটে এভাবে হাজির হওয়া গভীর সন্দেহের কারণ।
এখানে হাসিনার প্রেতাত্মা কর্তৃক অভ্যন্তরীণ ধর্মীয় রূপেে উপস্থিতিটাও অসম্ভব নয়, কেননা নানা সামাজিক বিশৃঙ্খলাগুলো প্রতিবিপ্লবের ক্ষেত্র রচনা করে।

এমন গোলোযোগে দৃষ্টি অন্যত্র ফিরিয়ে বাইরের আধিপত্যবাদী শক্তি তার স্বার্থের রূপকল্প বাস্তবায়নে মোক্ষম সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করে।
বিশেষ করে যদি এ সংঘাত সামাজিকভাবে আরে বিস্তৃত ও দীর্ঘ করা যায় তাহলে বিদেশী এজেন্ডার জন্য সুখকর এর চেয়ে আর কিছু নেই।
সংকটের সমাধানের আলাপে আমাদের একথা বিস্মৃত হলে চলবেনা যে, অপরিনামদর্শী ও অপরিপক্ক, কাপুরষ ও হঠকারী কোন বয়ান ও অবস্থানকে মানুষ আর সলিউশন হিসেবে নিবেনা।
একটা মার্মান্তিক বিয়োগান্তিক অধ্যায় রচিত হলো, কিন্তু প্রজ্ঞা থাকলে এটাই একটা সুযোগ চূড়ান্ত সমাধানের জন্য।
আফসোস এ সমাজ আমাদের ইমারহ্ /জামাআহ্' এর শরঈ টার্মগুলো বুঝার চেষ্টা করেনি, সমাধানের চূড়ান্ত বুনিয়াদ একমাত্র যেখানেই বিদ্যমান।

- মুফতী হারুন ইজহার

আলহামদুলিল্লাহ হজ্জের নিবন্ধের সময় ১৫ ই ডিসেম্বর -২০২৪ তারিখ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।

গেরুয়া কালারের গেঞ্জি পরিহিত লম্বা ছুরি হাতে নেওয়া এই লোক যে আলিফ ভাইকে কো-পা-চ্ছে তার একটা স্পষ্ট ভিডিও পাওয়া গেছে৷ কেউ ছাদ থেকে ভিডিওটি করছে। মিলিয়ে নিন৷

জানাযা শুধু নয়, এক ধারাবাহিক সুদূরপ্রসারী ভূরাজনৈতিক মুক্তিসংগ্রামের ডাক ইনশাআল্লাহ!
জমিয়তুল ফালাহ চত্বর আজ এক ঐতিহাসিক টার্নিংপয়েন্ট সৃষ্টি করলো। তারিখটা স্মরণ রাখবেন।
শহীদ সাইফুলের লাশকে বুকে ধারণ করে বীরচট্টলার জমিয়তুল ফালাহ জামে মসজিদ যেন শহীদ বাবরি মসজিদের দিকে তাকিয়ে আছে........
- মুফতী হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লহ

যারা মোবাইলের হোম স্কিনে মুসলিম বাংলা উইজেট অ্যাড করতে পারছেন না তাদের জন্য, https://youtu.be/zhwOWc52so4

কাল রাতের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

চট্টগ্রামে আদালত চত্বরে আজকে যা হয়েছে তা রীতিমতো বিভীষিকাময়! গ্রেফতারকৃত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে আদালতে তোলার পর জামিন না মঞ্জুর করে আদালতে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপরই আদালত চত্বরে হামলে পড়ে চিন্ময় এর অনুসারীরা।
কোর্ট চত্বরে চিন্ময়ের সমর্থকেরা সাইফুল ইসলাম নামে একজন আইনজীবীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে জনসম্মুখে প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শী লোকজন জানিয়েছেন সংবাদমাধ্যমকে। সেই হামলায় সেখানেই সাইফুল মারা যান। আরও ৬-৭ জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছে। চিন্ময়ের অনুসারীরা আদালত চত্বরের মসজিদও ভাঙচুর করেছে।
থমথমে একটা পরিবেশ বিরাজ করছে। ইতোমধ্যে অতিরিক্ত বিজিবি নিয়োগ করা হয়েছে। তবে রাতের বেলা আরও অতিরিক্ত পুলিশ-বিজিবি-আর্মি মোতায়েন করে কড়া নজরদারির ভেতর রাখা উচিৎ।
আর চিন্ময়ের সমর্থক যারা কুপিয়ে ওই আইনজীবীকে মেরে ফেললো, এদের প্রত্যেককে একেবারে চিরুনি অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তাছাড়া চিন্ময়ের যেসব সমর্থকেরা কোর্ট চত্বরে এভাবে হামলা করেছে এবং এইরকম নারকীয় কাজ ঘটানোর উষ্কানি দিয়েছে, এদের প্রত্যেককে কঠোর আইনী শাস্তির আওতায় আনতে হবে, এক্ষেত্রে কোন ছাড় দেওয়া চলবে না।
আর ওই সংশ্লিষ্ট এলাকার মুসলমানদের উচিৎ নিজেদের হাতে আইন তুলে না নেওয়া। কোন অবস্থাতেই পাল্টা আক্রমণ করা যাবে না। এটা করলে পুরো ব্যাপারটাই অন্যদিকে মোড় নিবে, তখন এটাকে সাম্প্রদায়িক দা ঙ্গা হিসাবে এস্টাবলিশ করে ফায়দা তুলবে একটা গোষ্ঠী এবং পাশের দেশ। তাই সবারই উচিৎ অস্থিতিশীল পরবেশ তৈরী না করে ধৈর্যধারণ করে সতর্কদৃষ্টি রাখা এবং আইনিভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে সহায়তা করা।
- সাইয়েদ আব্দুল্লাহ

আবারও বলি, সরকারের উচিত অত্যন্ত দ্রুততার সাথে চিন্ময় দাশকে কোন ইস্যুতে, কোন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গ্রেফতার করেছে সেটা দেশবাসীকে জানানো।
চিন্ময় দাশ শুধু ইসকনের সদস্য হলে সরকার তাকে গ্রেফতার করতো না। ইসকনের হাজার হাজার সদস্য দেশে, সরকার সবাইকে গ্রেফতারের রেড অ্যালার্ট জারি করেনি।
চিন্ময় কী করতে যাচ্ছিল যা কী না সরকার দেশের জন্য থ্রেট মনে করেছে?
পালানোর জন্য চিন্ময় কেন এমন একটা সময়কে বেছে নিল যখন ঢাকায় বিশৃঙ্খলা তুঙ্গে?
চিন্ময়ের দ্বারা হতে যাওয়া অপরাধটা কতোটা গুরুতর আর সেন্সেটিভ হলে, তাকে গ্রেফতার আর তার জবানবন্দি না রাখতে ইসকন একজন মুসলিম আইনজীবীকে দিন দুপুরে Ku Pi Ye মেরে সরকারকে হুশিয়ারি দিতে চাইল?
ইউনুস সরকার যদি চায় আমরা সর্বোতভাবে তার পাশে দাঁড়াই, তার উচিত দেশবাসীর সাথে লুকোচুরি না করা৷ যা ঘটতে যাচ্ছিল বা যা ঘটতে পারে—তা দেশবাসীকে খোলামেলা জানান। প্রেস বিফ্রিং করে জানান। আমরা বুক চিতিয়ে স্বৈরাচার হটিয়েছি, আমরা যেকোনো বিপদ আর দূর্যোগেও পাশে দাঁড়াবো।
তবে, আমাদের অন্ধকারে রাখবেন না। আমাদের সত্যিটা জানান।
ইসকন, চিন্ময় আর তাদের নাটের গুরুদের এই ষড়যন্ত্র লুকোবেন না জনগন থেকে। লুকোলে বিপদ বাড়বে বৈ কমবে না।
- আরিফ আজাদ

নেশা করে না, সিগারেট খায় না, ঠিক সময়ে বাড়ি ফেরে, কারণে অকারণে টাকা চায় না, নিয়মিত বাসায় ফোন করে, রেজাল্ট ভালো, প্রেম করে না, খারাপ বন্ধুদের সাথে মেশে না।

এর সাথে সুধু একটা জিনিস যোগ হলেই আপনি গোঙ্গি, আর তা হলোঃ
ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলে, নামাজ পরে।

বোরখা পরা, টুপি পরা, নামাজ পরা, মসজিদে যাওয়া কিভাবে গঙই হতে পারে, তা বাংলাদেশে স্বৈরাচারের দোসর এই সব পত্রিকা ভালো জানে। সাধারণ মানুষের পক্ষে তা জানা সম্বব না।

এটা সাংবাদিকতা না, এটা ধর্ম বিদ্বেষ।
- আবু হুরায়রা বিন আমান

ডানে কুয়েটের সিরাত কনফারেন্সের ব্যানার, বামে ড্যান্স ফেস্টের।

বিষয়টা কাকতালীয় হলেও দেখে সাথে সাথেই যেকোনো মুসলিমের সূরা ওয়াকিয়াহর কিয়ামত দিবসের সেই আয়াতগুলো অবশ্যই মনে পড়বে,

"আর তোমরা বিভক্ত হয়ে পড়বে তিন দলে। সুতরাং ডান পার্শ্বের দল, ডান পার্শ্বের দলটি কত সৌভাগ্যবান! আর বাম পার্শ্বের দল, বাম পার্শ্বের দলটি কত হতভাগ্য! আর অগ্রগামীরাই অগ্রগামী। তারাই সান্নিধ্যপ্রাপ্ত।" - সূরা ওয়াকিয়াহ (৭-১১)
কেউ হারাবে হারামের উন্মত্ততায়,
কেউ বা হালালের মিষ্টি সুধায়।

- প্রকৌশলী আসিফ রউফ

মাওলানা তারেক মাসুদের একটা বয়ান সামনে এসেছিল অনেকদিন আগে। এজন্য বয়ানের বিষয়বস্তু যা মনে আছে সেভাবে লিখে দিচ্ছি:

“এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে স্কাইপিতে পরপুরুষদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলতে দেখে অনেকদিন ধরেই। ব্যাপারটা সহ্য করতে না পেরে মুফতি সাহেবের কাছে গেল ফতোয়া নেয়ার জন্য।

কোনো ধরণের শাসনেই কাজ হয় না দেখে মুফতি সাহেব বললেন তালাক দিয়ে দিতে। কিন্তু লোকটা বললো, তালাক দেয়া সম্ভব না। মুফতি সাহেব জিজ্ঞাসা করলেন, কেন?

কারণ হলো তারা দুজনেই লন্ডনের নাগরিক। লন্ডনের নিয়ম অনুযায়ী তালাক হয়ে গেলে স্ত্রী অর্ধেক সম্পত্তি পাবে এবং নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ একটা খরচ দিতে হবে। কিন্তু তার বর্তমানে এমন অবস্থা নেই।
তখন তিনি মনে মনে বললেন, পশ্চিমাদের সুবিধা গ্রহণ করবে কিন্তু মূল্য দেবে না তা তো হবে না।”

ওদের বাইরে যত চাকচিক্য দেখা যায়, ভেতরটা ততটাই নোংরা। এখন লোকটার একটাই উপায় তা হলো নিজের স্ত্রীকে অন্য লোকের সাথে ভিডিওকলে কথা বলতে দেখায় অভ্যস্ত হওয়া।

ধরলাম আপনার স্ত্রী ঠিক থাকবে। কিন্তু পরবর্তী প্রজন্মকে মানুষ করবেন কীভাবে? তাদেরকে শাসন করতে গেলে, তাদের লাইফস্টাইল নিয়ে কথা বলতে গেলেও আইনের মাইরপ্যাচে পড়ে জেলও খাটতে হতে পারে তাদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার জন্য। আপনার চোখের সামনেই তারা নীতি, নৈতিকতা বিসর্জন দেবে আর আপনি বসে বসে দেখা ছাড়া কিছুই করার থাকবে না।

এসব দেশে গিয়ে দুনিয়াবী কিছু ফায়দা পাবেন ঠিকই তবে নিজের পরকাল, পরিবারের ঈমান-আমল সবই হারানোর সম্ভাবনাই বেশি।

- মেরাজ হোসাইন

ইসলামপন্থীদের এবং বামপন্থীদের সাথে আচরণের বৈষম্য দেখেন।
দুনিয়া মুমিনের জন্য কারাগার আর কারাগার বাম-রামদের জন্য শ্বশুরবাড়ি।
বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ!
ইউটোপিয়া।
- ডাঃ মেহেদী হাসান

বামপন্থীরা খুব সুন্দরভাবে মাওলানা ভাসানীকে ব্যবহার করেছে এবং করছে , আর ভাসানী বুঝে অথবা না বুঝে ব্যবহৃত হয়েছেন।
ইতিহাসকে তুলে ধরা এখানে উদ্দেশ্য, কারো ব্যক্তিগত দোষ চর্চা, বিশেষ করে মৃত মুসলমানের দোষ চর্চা কোনভাবেই এখানে উদ্দেশ্য নয়।

জাতিসংঘের ক্যামেরায় উত্তর গাজার অবস্থা।

যারা বলেছিলেন মাওলানা আবদুল মালেক সাহেবের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নেই; ফলে তিনি বাইতুল মোকাররমের মত জাতীয় মসজিদের খতিব হিসেবে মানানসই নন তাদের জন্য এই কথাগুলো। মূলত একজন প্রকৃত আহলে ইলম সরাসরি রাজনীতি না করলেও রাজনৈতিকভাবে সচেতন হয়ে থাকেন।

বাবার জন্য বাচ্চার এই আহাজারি শোনার মত হিম্মত নেই।

হে আরশের অধিপতি। আপনি তো মাজলুমের ফরিয়াদকে ফেরত দেন না। আমার অক্ষমতাকে ক্ষমা করে মজলুম মুসলমানদেরকে গায়েবী মদত, নুসরত করুন।

ওয়া মুতাসিমা!
আমাদের উদ্ধারে আপনি কি এগিয়ে আসবেন?
জীবিতরা বেঁচে থেকেও মৃত। তাদের কাছে আবেদন করে লাভ …
- মাওলানা মাসুম বিল্লাহ

কনটেক্সট: জানুয়ারি থেকে সুইজারল্যান্ডে হিজাব নিষিদ্ধ!

#বিজ্ঞানমনষ্ক #post #Islamophobia #hijab #switzerland

লেবানন ফ্রন্টে ইজরায়েলের ৫ সেনা নিহত এবং ১৬ সেনা আহত।

~ কারুনের ছানাপোনা হারুন ~

ঠিক যেভাবে কারুন মুসা আলাইহিস সালামকে ফাঁসাতে নারী কেলেঙ্কারি নাটক সাজিয়েছিলো, হাসিনাগং হারুনরা আরও নিখুঁতভাবে ওলামায়ে কেরামের চরিত্র হননের চেষ্টায় ১৫ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে।

আল্লাহ্‌ তাদেরকে এই পরিশ্রমের উপযুক্ত বদলা বুঝিয়ে দিন।

ব্যক্তিস্বাধীনতা ও পোশাক স্বাধীনতার ধ্বজাধারীদের স্বরূপ এটাই।

পোস্টের লেখাটা কমেন্টে দেয়া হলো।

ভিডিওর রিচ হবে না নিশ্চিতভাবে। নিজ দায়িত্বে মুনাফিকদের স্বরূপ শেয়ার করে অন্যদের জানান।
বিশ্ব রাজনীতি এবং চলমান ইতিহাস না জানা থাকলে আপনি পরবর্তী কর্মপরিকল্পনায় অংশ নিতে পারবেন না।

'নাসরুম মিনাল্লাহি ওয়া ফাতহুন কারিব'
- 'আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় নিকটবর্তী।' (সুরা : সফ, আয়াত : ১৩)

https://www.youtube.com/watch?v=tmRuMbZ_kcU

https://youtu.be/WSdBUaFTncM?si=Y5SJ-TOwnL5QXSvJ

এন্ড্রয়েডঃ- https://play.google.com/store/apps/details?id=com.tos.namajtime
আইফোনঃ- https://apps.apple.com/app/id878084956
ওয়েবসাইট ও ডেক্সটপঃ- https://muslimbangla.com/
ফেসবুক সাপোর্টঃ- https://www.facebook.com/groups/375898930686355
ফেসবুক পেজঃ- https://www.facebook.com/MuslimBangla.org

আলহামদুলিল্লাহ!
মহান আল্লাহ তাআ'লার অশেষ রহমতে "কুতুবে সিত্তাহ্" এর অন্যতম সুনানের কিতাব (الجامع الكبير سنن الترمذي) "সুনানে তিরমিযী" র পূর্ণ কিতাবের প্রথম পর্যায়ের তাহকীক করে বসানোর মাধ্যমে লাইভ করা হয়েছে। - https://muslimbangla.com/hadith-book/3/chapters

বিবিসি’কে গাজা বিষয়ে নিরপেক্ষতার আহ্বান জানিয়ে ইংল্যান্ডের ২৩৭ জন সাংবাদিকের খোলা চিঠি

বিস্তারিত পড়ুন: https://qawmitimes.com/632

গতকাল বুয়েটের আহসানুল্লাহ হলে পূজা উদযাপনের সময় এভাবে "জয় শ্রী রাম" (ত্রিশূল সহ) স্লোগান ইউজ করা হয়। সাথে জয় শ্রী রাম শ্লোগানও দেওয়া হয়।
.
"জয় শ্রীরাম" একটা রাজনৈতিক স্লোগান। ব্যাপারটা এমন না যে একটা "পুরনো ধর্মীয় স্লোক" হঠাত করে "বেহাত হয়ে গেছে"। এই ওয়ার্ডিং এ এটা কোনো টেক্সটে পাওয়া যায় না। এটা মেইড, নট ফাউন্ড। এটার উৎপত্তি ১৯৮০ সালের শেষ দিকে। অযোধ্যার বাবরী মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির বানানোর দাবিতে ১৯৯০ সালে বিজেপি প্রেসিডেন্ট কে এল আদভানির "রাম রথযাত্রায়" এটা প্রথমবারের মতো ওয়াইডলি ইউজ হয়। "জয় সিয়া রাম" অর্থাৎ "সীতা-রামের জয়" সম্ভাষণকে চেইঞ্জ করে এটা তৈরী করা হয় একটা বিশেষ রাজনৈতিক পারপাসে।
এজন্যই এটা এখন বিজেপি, আরেসেস, ইসকনসহ ভাড়তজুড়ে আরও অনেক উগ্রবাদী দলের স্লোগান।
.
বুয়েটে ইসকনের কার্যক্রম আছে এটা জানা কথা। বুয়েট কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি - এখানে ইসকনের ইনভলভমেন্টে এটা করা হইছে কি না - সেটা তদন্ত করে দেখতে। কালিমার পতাকার মাধ্যমে কোনো উগ্রবাদী গোষ্ঠীর অনুপ্রবেশ নিয়ে যেমন ভিজিলেন্ট ছিলেন, এই "জয় শ্রীরাম" নিয়েও সেরকম ভিজিলেন্ট থাকবেন আশা করি।
.
আরেকটা জিনিস। এতোজন পূজাপালনকারী শিক্ষার্থীর সামনে এই জিনিসটা বানানো হইলো, কেউ প্রতিবাদ করলো না? কেউ বললো না যে এটা প্রব্লেমেটিক? নাকি সম্প্রীতি রক্ষার দায়িত্ব শুধু এক পক্ষের?
- প্রকৌশলী সাইফুল্লাহ বিন ইউসুফ

জুমার নামাজে বাইতুল মুকাররম ঠিক কবে এত মানুষের সমাগম দেখেছে সেটা বলা মুশকিল।

ইসরায়েলের জ্বালানি মন্ত্রী এলি কোহেন বলেছে:

❝আমেরিকা সৌদি আরব 🇸🇦, আমিরাত 🇦🇪 এবং বাহরাইন 🇧🇭 থেকে আমেরিকার সাথে যোগাযোগ করে। তারা আমেরিকাকে ইসরায়েলকে সমর্থন করতে বলে (এর বিনিময়ে তারা অর্থ প্রদান করবে) কারণ এটি মধ্যপ্রাচ্যের জন্য সঠিক কাজ।❞

ইজরায়েল নিজে এই কথা স্বীকার করার পর আর কী বাকি থাকে বলুন?

হায়রে গাদ্দার মুনাফিক আরব।

মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন যেখানে ছবি নিজেই কথা বলে।

জর্ডানের কামাল বিয়ে করেন ১৬ বছরে, পরবর্তী ১৬ বছরে ৭ সন্তান এবং ১ম মেয়ের বিয়ে। পরবর্তী বছরে নানা।
এবার আমাদের দেশের সামাজিক অবস্থা চিন্তা করি। ৩৫ বছর চলে যায় চাকরী খুঁজতে।
আমাদের সমাজে মেয়ে, ছেলে সকলের গড় বিয়ের বয়স প্রায় ৩০ ।
কি ছিলো রসূল ﷺ এর দিকনির্দেশনা আর কোন পথে আমাদের চলা !
“হে বেদুঈন পথিক! আমার ভয় হইতেছে তুমি কাবা শরীফে পৌঁছিতে পারিবে না; যে পথ তুমি ধরিয়াছ উহা কাবার পথ নহে বরং তুর্কিস্থানের পথ।”

সিনওয়ারের শাহাদার পর শাইখ আলী সাল্লাবী যেভাবে মূল্যায়ন করলেন-
.
জায়েদ বিন হারেসা নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন, তিনি শহীদ হয়ে গেলেন।
তারপর জাফর বিন আবি তালিব নেতৃত্ব নিলেন, তিনিও শহীদ হয়ে গেলেন। এবার আব্দুল্লাহ বিন রওয়াহা , তিনিও শহীদ হয়ে গেলেন।
.
শেষমেশ খালিদ আসলেন এবং বিজয় করলেন।
.
আল্লাহর তরবারী খালিদের আসা সময়ের ব্যাপার মাত্র ইন শা আল্লাহ্।
আল্লাহ্ খালিদের আগমন ত্বরান্বিত করুন।
আমিন
.
রদ্বিইয়াল্ল-হু 'আনহুম!
রহিমাহুমুল্ল-হ্!
(জীবনের অন্তিম মুহূর্তেও কুফফারের দিকে বাম হাতের লাঠিটি নিক্ষেপ করে গেলেন।)

বাইতুল মোকাররমের খতীব সাহেব এর পরিচিতি, বয়ান, প্রবন্ধ, এবং কিতাব
এক ঠিকানায়

বাইতুল মোকাররমের খতীব সাহেব এর পরিচিতি, বয়ান, প্রবন্ধ, এবং কিতাব
এক লিঙ্কে

আজ থেকে সাত দিন আগে ১০ অক্টোবর ২০২৪ মক্কা মুকাররমার মিনা প্রান্তরে ভারী বর্ষণের ফলে রাস্তায় পানির দৃশ্য। পানি ঠেলে গাড়ি চালিয়ে যাওয়া, চলতে চলতে সাইলেন্সার পাইপ দিয়ে পানি প্রবেশ করে গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যাওয়া, এগুলো মরুর দেশে ছিল অকাল্পনিক। কুদরতের ফায়সালা, অনেক কিছুই এখন আর আগের মত নেই।
- মুফতী ইসহাক মাহমুদ

রেফারেন্স হিসাবে রেখে দিচ্ছি।

জীবনের সব ক্ষেত্রে রসূল ﷺ এর অনুসরণ করতে পারলে শুধু পানি নয়,
জামা, খানা, বাড়ি, বাহন, কথা, সময় , অর্থ -- কত দিকে অপচয় রোধ করা যেত?

Live stream finished (41 minutes)