Shamsul Arefin Shakti Official @shamsularefin2091 Channel on Telegram

Shamsul Arefin Shakti Official

@shamsularefin2091


Physician | Author | Dreamer

Shamsul Arefin Shakti Official (English)

Are you looking for a channel that will inspire you to chase your dreams and live your best life? Look no further than Shamsul Arefin Shakti Official! This Telegram channel is the official platform of renowned physician, author, and dreamer, Shamsul Arefin Shakti. Through his channel, Shakti shares valuable insights, motivational messages, and thought-provoking content to help you unleash your full potential and achieve your goals. Whether you are a fan of his books, want to learn more about his medical expertise, or simply need a daily dose of inspiration, this channel is the perfect place for you. Join Shamsul Arefin Shakti Official today and embark on a transformative journey towards self-improvement and personal growth!

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Feb, 19:45


বিচার ফিচার কিছু হবে টবে না। আলেপকে জনতার হাতে তুলে দিন।

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Feb, 19:08


সফল করুন।

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Feb, 10:21


হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর চাপ বাড়ছে ভারতে। সম্ভবত নিজে বাঁচতে ভারত হাসিনাকে হত্যা করবে। প্রথমে বলবে: মানসিক চাপ নিতে না পেরে অসুস্থ। এরপর বলবে: মরে গেছে। শেষ ইচ্ছা অনুসারে মরদেহ টুঙ্গিপাড়ায় বাপের পাশে দাফন করা হবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Feb, 10:05


এসো নারী, ভয় নাই। ৬+ এর পর আর ইচ্ছা নাই।

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Feb, 09:40


গতকাল অডিওতে যা বলেছিলাম। জানাক লীগের প্রতি সফটনেস দেখাচ্ছে। আরও সফটনেস দেখাবে। লীগমনাদের ভোট টার্গেট। এজন্য এক্সশিবিরদের ঝেড়ে ফেলল।

Shamsul Arefin Shakti Official

17 Feb, 23:03


হেফাজতের নেতৃবৃন্দ যদি রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, তবে হেফাজতের নেতৃত্ব অরাজনৈতিক আলিমদের হাতে ছেড়ে দিন। শাতিম ইস্যুতে তরুণ আলিমগণ চাপ প্রয়োগ করুন।

Shamsul Arefin Shakti Official

17 Feb, 22:41


এখন হেফাজতের টাইম নাই। তরুণ আলিমগণ তীব্র চাপ তৈরি করুন। এই ইস্যুতে খালি বিবৃতি চলবে না। মাঠে নামতে হবে। নইলে হেফাজত ভেঙে দিক। উস্তাদ এক জিনিস, নেতা আরেক জিনিস। উস্তাদের জন্য আনুগত্য নিঃশর্ত। নেতার জন্য আনুগত্য নিঃশর্ত না। এই পার্থক্য না করতে পারলে কওমি অঙ্গন এগোতে পারবে না।

আবদুল কাইয়্যুম ফতেহপুরী সাহেবের পোস্ট:

শাতেমরা যখন চবিতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো আমরা সাধ্যমতো প্রতিবাদ করেছি। জামায়াতের দরকার এখন শাতেম নিয়ে কথা বলার৷ (কিন্তু বলবে না, কারণ) রাজনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা নাই!

হেফাজতের একজন নেতা ওয়াদা দিয়েছেন সেদিন বাদ এশা মামলা করবেন। আমি বলেছিলাম: হুজুর বাদি আমরাও হতে পারি, কিন্তু আমরা চাই, মামলাটা হেফাজতের পক্ষ থেকে হোক! তিনি কথা দিয়ে আমাকে মামলা করতে বলে বকাঝকা শুরু করলেন। বাদ মাগরিব থেকে ইউনিভার্সিটির একদল তরুণ ভাইদের নিয়ে বসে আছি। দশটা বাজে হুজুর সাফ জানালেন তিনি মামলা করবেন না!

রাসূলের ইজ্জত রক্ষায় হেফাজত প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

এমনি বললাম আরকি এখন রাসূলের ইজ্জত রক্ষার সময় হেফাজত নেতাদের নাই!

Shamsul Arefin Shakti Official

17 Feb, 05:57


কাহিনী হইল এমন:

১.
মূল খেলাটা খেলতেসে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তার খায়েশ হলো নতুন দলের সেক্রেটারি হওয়া। এজন্য সে নিজেই কিছু লোকজনরে উস্কে দিলো আখতারকে মাইনাস করা হচ্ছে এই বলে। এর মাধ্যমে সে আপাতত আখতারকে নতুন দলের সেক্রেটারি হইতে দিলেও নির্বাচনের কাছাকাছি সময়ে সে উপদেষ্টা থেকে পদত্যাগ করে আখতারকে সরিয়ে দলের সেক্রেটারি হয়ে বসবে। আখতার এমনেও মাইনাস, ওমনেও মাইনাস।

২.
জুনায়েদ ভাইকে নাগরিকের একটা বড় অংশ সেক্রেটারি হিসেবে চাচ্ছে। কারণ শুধু ফেমাস ব্যক্তি দিয়া তো পার্টি চলবে না৷ জুনায়েদ ভাইয়ের সাংগঠনিক দক্ষতা নতুন দলের জন্য অপরিহার্য। আবার জুনায়েদ ভাইদের বিরোধী গ্রুপটাও চায় জুনায়েদ ভাইরা থাকুক। প্রচুর পরিশ্রম করুক। পার্টি গুছিয়ে দিক। এসবের পাশাপাশি শিবিরের সংবিধানের ৩৪ নং ধারা অনুযায়ী পদের প্রতি লোভহীনতাও প্রদর্শন করুক। আগের মতো শিবিরের সাপোর্ট, শক্তি ও জনবল তাদের চাই। শুধু মূল পদের দিকে হাত না বাড়ালেই চলে।

৩.
জুলাইয়ের ভূয়া মাস্টারমাইন্ড হলেও এখনকার ঘটনার মাস্টারমাইন্ড কিন্তু মাহফুজ। আসন্ন নির্বাচনে বিরোধী দলের নেতা হয়ে ২০৩০ এ প্রাইম মিনিস্টার হওয়ার স্বপ্নে বিভোর মাহফুজ বড় ধাক্কা খেয়েছে নাহিদের কাছ থেকে। নাহিদ নতুন দলের প্রধান হয়ে গেলে মাহফুজের রাজনীতি শেষ। ক্ষমতার অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে মাহফুজ দুর্বল হয়ে পড়ায় সাবেক শিবির আখতার এবং সাবেক শিবির জুনায়েদকে মুখোমুখি দাঁড়া করিয়ে দুজনকেই ধ্বংস করে যেকোনো মূল্যে নতুন দলের শীর্ষ পদে আসতে চায়।

৪.
এক্স-শিবির ভার্সেস এক্স শিবিরের এই দ্বন্দ্বে জুনায়েদ ভাইয়েরা হেরে গেলে নাগরিক কমিটি একটা নতুন গণঅধিকার পরিষদে পরিণত হবে। এক্স শিবিরের হাজার হাজার নেতাকর্মী জানাক থেকে বের হয়ে যাবে। কিন্তু বের হওয়ার পর নতুন কোনো রাজনৈতিক শক্তি হয়ে উঠতে পারবে না তারা। জানাকও শেষ, এক্স শিবিরও শেষ। ফলাফল বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ব্যাক করবে অতি অল্প সময়ের মধ্যে। আর জুনায়েদ ভাইয়েরা টিকে গেলে আওয়ামী লীগের ফেরার পথ বন্ধ হয়ে যাবে। এন্টি শিবির গ্রুপটার একটা অংশ জানাক ছেড়ে বিএনপিতে চলে যাবে।

[শাকিল]

Shamsul Arefin Shakti Official

16 Feb, 13:08


এই যে 'তৌহিদি জনতা' উপর দোষ চাপিয়ে বার বার পার পেয়ে যাবার যে কালচার, এটাকে বন্ধ করতে কি করা যায় সবাই ভাবেন। কারণ এইটা এমন একটা কৌশল যার প্রতিবাদের কোনো সম্ভাবনা নাই। অথচ ইসলাম ও মুসলমানকে স্টুপিড প্রমাণ করা হয়ে গেল। মুসলমানের আবেগ অনুভূতিকে খ্যাত প্রমাণ করা হয়ে গেল। নাম উল্লেখ না করেই ইসলামপ্রিয় ধার্মিক জনগণকে ভিলেন প্রমাণ করা হয়ে গেল। অথচ কেউ এইটার প্রতিবাদও করতে পারল না। কারণ এই নামে আসলে কেউ নাই।

তৌহিদি জনতা শব্দটা ইউজ যে-ই করবে, তাকে ঘাড় ধরে স্পেসিফাই করতে বাধ্য করুন। প্রেসার তৈরি করুন। ননস্পেসিফিক শব্দ বলে ছাড় দেয়া যাবে না। কাউকে লক্ষ্য না বানিয়েও আমাদের সবাইকেই লক্ষ্য বানিয়ে ফেলা হয় এর দ্বারা। মসজিদের ইমাম থেকে নিয়ে নামাজি ছেলেটা... সবাইকেই ডিহিউম্যানাইজ করা হয়, খলনায়ক বানিয়ে ফেলা হয়।

এটা আর করতে দেয়া হবে না। ছাই দিয়ে ধরুন।
#আমরা_সবাই_তৌহিদি_জনতা

Shamsul Arefin Shakti Official

16 Feb, 07:16


টাকার চেয়ে সন্তানকে কম মূল্য দিলেন ফরিদা। টাকার জন্য সন্তানকে বঞ্চিত করলেন মহীয়সী ফরিদা।

Shamsul Arefin Shakti Official

15 Feb, 18:40


আমাদের দাওয়াতী টীমগুলোর আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবে 'কাউন্টার জার্নালিজম'।

ডেইলি স্টার, প্রথম আলো, ট্রিবিউন, কালবেলা এরা যখন 'তৌহিদি জনতা', আলেম-ওলামা নিয়ে নিউজ করবে, বিপরীতে সত্য সংবাদটা অনলাইনে হাজির রাখা হবে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ। মুদ্রার অপর পিঠটাও আমাদের হাজির রাখতে হবে।

যেমন, এই ফ্যাসিবাদী প্রো-হাসিনা মিডিয়াগুলো জনগিবাদের নামে যা যা করেছে, ভবিষ্যতে যা যা করবে তার মিথ্যা এক্সপোজ করে পাল্টা নিউজ সংগ্রহ করে, আশপাশের একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীদের ভিডিওসহ অনলাইনে পোস্ট করতে হবে।

টাঙ্গাইলে কোথায় ফুলের দোকান নাকি ভেঙেছে। ভিডিওতে দেখা গেল দোকান অক্ষত, তখনও টেপ দিয়ে তোড়া বানানো চলছে। কিছু পুরনো গতদিনের ফুল নিচে পড়ে আছে। শিরোনামে দোষ তৌহিদি জনতার। আসলে ঘটনা কি? আশপাশের দোকানদাররা কী বলছে। সাধারণ পথচারী কি বলছে? কর্মচারীরা কি বলছে? আসলে দেখা গেল কাহিনি ভিন্ন। বাগবিতণ্ডার জেরে, ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে বা অন্য কোন ইস্যু এখানে আছে। মিডিয়াগুলোর অসততা ধরিয়ে ন্যারেটিভ তৈরি করাও আমাদের টীমগুলোর জরুরি দায়িত্ব।

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Feb, 17:03


দোষটা মাহফুজদের না। দোষটা আমাদের। আমরা সংগঠিত হতে পারি না। যোগ্যতা অর্জন করতে পারি না। প্রয়োজনীয় রিসোর্স সংগ্রহ করতে পারি না। আমরা আমাদের সহজ শিকারে পরিনত করেছি। জঙ্গলের আইনে দুর্বল এবং অসংগঠিত হওয়ার চেয়ে বড় কোন পাপ নাই।

ক্ষমতার সাথে ট্রেড করা না শিখলে ক্ষমতা বা গুরুত্ব কোনটাই অর্জিত হয় না। কোন সংগঠন, পরিকল্পনা, যোগ্যতা এবং দৃঢ়তা ছাড়া আবেগে, হুজুগে যতদিন ইসলামপন্থীরা দৌড়াদৌড়ি করতে থাকবে ততদিন এই জিল্লতি চলবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Feb, 17:02


এদেশে যেসব ইসলামি রাজনৈতিক ফোর্স রাস্তায় নামে তাদের ভেতর আমার প্রথম পছন্দ হেফাজত, দ্বিতীয় জমিয়ত, তৃতীয় চরমোনাই এবং তারপর খেলাফত মজলিসের দুই গ্রুপ।

চরমোনাই পির এবং তার পুরো দলের মূর্খতা নিয়ে আমি বেশ বিরক্ত। কিন্তু যত যাই বলি তারা আমাদের আকিদা ও চিন্তার। তাদের ভুল থাকলেও আমি আমার মেয়ে চরমোনাইয়ের দলের কারও সাথে দিতে রাজি আছি, সেক্যুলার বা লিবারেল ইসলামিস্ট কারও কাছে না।

আমার পরামর্শ হলো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আপনার যদি নামতে ইচ্ছা করে তবে আমাদের ঘরানার কারও সাথে নামুন।

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Feb, 17:01


আজ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি উঠেছে। ফেসবুকে সাপোর্ট দিতে পারেন। কিন্তু তারা একটা আপোষে না আসা পর্যন্ত, দেনা-পাওনার হিসাবে একটা চুক্তিতে না আসা পর্যন্ত রাজপথে নামবেন না। এমনকি কোনভাবে এদের সাপোর্ট করবেন না। কি করতে হবে সেটা শিখতে পারেন বিএনপির কাছে। দেখুন লীগের প্রতি সফট সিগনাল দিয়ে সরকারকে ব্ল্যাকমেইল করে তারা ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি আদায় করে নিয়েছে।

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Feb, 14:59


আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জন্য তৌহিদি জনতা ব্যানারে আলাদা সমাবেশ হোক। হেফাজত ও অন্যান্য ইসলামী দলগুলো অন্য জায়গায় সমাবেশ ডাকুক। আমরা সবাই থাকবো সেখানে।

#BanBAL

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Feb, 14:20


আলেম ও তৌহিদি জনতা আম্ব্রেলার নিচে সকল ভাই, যারা গত ৬ মাসে নিজেদের নিগৃহীত, অবহেলিত মনে করেন। মাহফুুজের ঔদ্ধত্য ও হুমকিতে কষ্ট পেয়েছেন, সবাইকে অনুরোধ করবো: যদি আত্মসম্মান থেকে থাকে আপনার, যদি গায়রত থেকে থাকে, যদি শাহবাগীদের সাথে তাদের দহরম মহরম আপনাকে কষ্ট দিয়ে থাকে, যদি আবারও গণহত্যার হুমকি আপনার পুরনো স্মৃতিকে নাড়া দিয়ে থাকে।

আগামীতে তাদের যেকোন ডাক, সমাবেশের আহ্বান বয়কট করুন। বয়কটের মাধ্যমে প্রমাণ দিন যে আপনাকে গুনতে হবে। আপনি বানের জলে ভেসে আসেন নি। আপনি জুলাইয়ে রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছেন। তারা একা একাই নেতা হয়ে যায়নি যে গণহত্যার হুমকি দিবে, হোমো স্যাকার বানানোর হুমকি দিবে।

যদি তারা আপনার এজেন্সি স্বীকার করে, আপনার মতকে সম্মান করে তবে মাহফুজকে প্রত্যাহার করে তার প্রমাণ দিক। অন্যথায় শীতল পিঠ প্রদর্শন অব্যাহত রাখুন। সামনের কর্মসূচি বয়কট করুন। তবে তাদের হাসিনাবিরোধী ও ভারতবিরোধী যেকোনো দাবিতে নৈতিকভাবে পাশে থাকুন।

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Feb, 12:24


এখন থেকে ছাত্র-সমন্বয়কদের সাথে তৌহিদি জনতা (গণতান্ত্রিক-অগণতান্ত্রিক সবাই) একটা বোঝাপড়ায় আসতে হবে। টেইকেন ফর গ্রান্টেড সমর্থন আর দেয়া যাবে না। জুলাইয়ের চেতনার কথা বলে বলে একের পর এক ইসলাম-মুসলমান নিয়ে তাদের বিমাতাসুলভ আওয়ামীসুলভ শাহবাগীসুলভ আচরণ থামানোর এটাই উপায়। যেন জুলাই রক্ষার ঠ্যাকা একমাত্র তৌহিদি জনতার। হাসিনা জুজুর ভয় দেখিয়ে মুসলমানের নিজের স্টেইক ঠেকিয়ে দেয়া হয়েছে। ইসলাম-অবমাননা বন্ধ করলে, ৯০% জনতার জন্য ইসলামবান্ধব পলিসি করলেই হাসিনা এসে যাবে, এইসব ভূগোল বুঝায়ে ৬ মাস পার করে দেয়া হইসে। হাসিনা এলে তখন দেখা যাবে। তৌহিদি জনতাই সবার আগে হাসিনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামবে।

ইসলাম-মুসলমানের স্টেইক বুঝে না নিয়ে, বারগেইনিং ছাড়া তাদের আর কোনো ইস্যুতে আমরা নেই।

১.
সরকারে তৌহিদি জনতার মুখপাত্র থাকতে হবে।জুলাইয়ে অগ্রণী সেনাপতি, প্রথম শিক্ষক হিসেবে রাজপথে ছাত্রদের সমব্যথী আসিফ মাহতাব উৎস স্যারকে উপদেষ্টা করতে হবে। জামাতে ইসলামীকে আহ্বান জানাচ্ছি তাদের ড. মাসুদ বা ড. মির্জা গালিবকে উপদেষ্টা বানাতে চাপ দেবার জন্য।
২.
প্রতিটি সংস্কার কমিশনে তৌহিদি জনতার প্রতিনিধি থাকতে হবে। একজন সর্বজনগ্রাহ্য আলিম বা ধর্মপ্রাণ মুসলমান স্কলার থাকবেন। নারী কমিশন কুরআনবিরোধী সুপারিশ করার সাহস কীভাবে পেল? মানে সেখানে ইসলাম জানে ও মানে, এমন একজনও নেই।
৩.
তার হাসিনাসুলভ ঔদ্ধত্য ও রেসিজমের জন্য মাহফুজকে পদত্যাগ করতে হবে। এর বদলে মাহিন সরকারকে বা প্রাইভেট ভার্সিটি সমন্বয়কদের থেকে উপদেষ্টা করা হোক।
৪.
র্যাব- সিটিটিসি বিলুপ্ত করতে হবে। ধর্মীয় উগ্রতার সঠিক সংজ্ঞা তৈরি এবং তা নিয়ন্ত্রণের জন্য মান্যগণ্য আলিমদের সমন্বয়ে কমিটি করা হোক। কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিব, শাইখ আহমাদুল্লাহ, মুসা আল হাফিজ, হারুন ইজহার সাহেব সহ প্রভাবশালী আলিমদের নিয়ে বোর্ড গঠন করা হবে, তারা ঠিক করবে উগ্রবাদ কোনটা। সেমতে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
৫.
গ্র্যান্ড মুফতির পদ তৈরি করা হোক। পদমর্যাদায় তিনি হবেন মন্ত্রী/উপদেষ্টা মর্যাদার। তাঁর আহ্বান তৌহিদি জনতা মানবে।
৬.
ব্লাসফেমি আইন করতে হবে। শরীয়া আদালত করতে হবে। অন্তত দিওয়ানী বিষয়গুলোতে।

আপনারা মাথা খাটালে আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বের হবে। ফ্রি ফ্রি আনুগত্য অনেক হয়েছে। তার বদলে হাওয়াই দোষারোপ আর বিষোদগার ছাড়া আর কিছুই পাননি। মুখে বলছেন রক্ত দিয়েছেন, সে রক্তের মূল্য কোথায়। মূল্য বুঝে নেন। জগতে কেউ কাউকে সেধে অধিকার দিয়ে যায় না।

হাসিনা আসলে দেখা যাবে। সে দেখা আমরাই আগে দেখবোনে। তোমাদের বার বার জুজু আসলো জুজু আসলো ভয় দেখানো লাগবে না। জুজু আসলে কী করতে হয়, আমাদের চেয়ে তোমরা ভালো জানো না। ফ্রি সার্ভিস আর না।

যদি একমত হন, তবে আমার এই পোস্টের পক্ষে জনমত গড়ে তুলুন।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Feb, 13:50


১.
তসলিমার বইকে ইসলামোফোবিয়া বলা যাবে না। আল্লাহ-রসুলকে গালাগালি ইসলামোফোবিয়া না।
২.
প্রকাশক শতাব্দী ভবো যে দাড়িটুপিওলাদের জঙ্গি বললো, মৌলবাদী বলল, গায়ে হাতও তুলল। এটাকে ইসলামোফোবিয়া বলা যাবে না।
৩.
কী হয়েছে সেটা জানার আগেই তিড়িং করে ফাল দিয়ে ছাগলের ৩ নং বাচ্চা আলেম ও মুসলমানদের লাস্ট ওয়ার্নিং দিয়ে দিল। হোমো স্যাকার (হত্যাযোগ্য না-মানুষ) বানিয়ে আবারও শাপলা গণহত্যার ঘোষণা দিল। এটাও ইসলামোফোবিয়া না। বলা যাবে না।
৪.
অটো হুজুররা সবকিছুতে দোষী, এই মানসিকতাটাও ইসলামোফোবিয়া বলা যাবে না।

যে এগুলোকে ইসলামোফোবিয়া বলে কার্ড খেলবে, এদেরকে হেয় করতে চাইবে তারা খবিশ। তারা সমন্বয়কদের শত্রু। তাদের খবর আছে সামনে। মাহফুজের পোস্টে কোনো ইসলামোফোবিয়া নাই। খবরদার হুজুরেরা।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Feb, 12:52


এখন একটা জঙি হামলার নাটক ঘটানো ছাড়া ছাত্র-সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির ইমেজ উদ্ধারের উপায় নেই।

তাদের এখন দেখাতেই হবে, হুজুররা আসলেই খারাপ। তারা মারামারি করে। জঙিপনা করে।

সামনে এটাই তারা করবে। এটাই রাজনীতি। সাবধান করছি না। সাবধান হয়ে লাভ নাই। আবার ক্র্যাকডাউনের ভিকটিম হবার মানসিক প্রস্তুতি নিন।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Feb, 02:58


অভ্যুত্থানের পরে শরিয়া চাই নাই। অধিকারও না। শুধু চেয়েছিলাম মানুষ হতে। কিন্তু আমরা ঠিক আগের মতোই না-মানুষই আছি। একটুও আগাই নাই। আমরা মানুষ না, আমরা 'তৌহিদি জনতা' মাত্র।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Feb, 01:55


মাহফুজ বলির পাঁঠা পেয়ে গেছে। পাঁঠা বলি দিয়ে সে দেবতাদের খুশি করবে। মোদ্দাকথা, সে আরেকটা শাপলা ম্যাসাকারের আল্টিমেটাম দিয়ে রেখেছে। আলেম ও ইসলামপন্থীদের আবারও 'না-মানুষ' বানানোর আগাম ঘোষণা আছে এই কমেন্টে।

হোমো-স্যাকার মানে হল 'না-মানুষ'। যাদের জীবনের কোনো দাম নেই। যার রক্ত বৈধ।

নতুন হাসিনা নিপাত যাও।
#নির্বাচন_দিয়ে_সরে_যাও
#সংস্কারের নামে গুমখুন আর চাই না।

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Feb, 19:43


শীঘ্রই আবার জঙ্গি নাটক শুরু হতে যাচ্ছে। ইসলামপন্থী-দের রাজনৈতিক কর্মসূচি-ভিত্তিক এক্টিভিজমের ক্ষেত্রে আরো সচেতনতা কাম্য!

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Feb, 19:10


সকল ইসলামপন্থীদের উদ্দেশ্যে বলছি, এ বিপ্লব আপনার না। আপনি আগেও বেহুদা রক্ত দিয়েছেন, এবারও বেহুদা রক্ত দিয়েছেন। আপনি গত ১৬ বছরও ২য় শ্রেণীর নাগরিক ছিলেন, এখনও তাই আছেন। ইসলামপন্থীদের এদেশে কখনোই কোনো স্টেক নাই। কাউকে নিজের বলে ভুল করবেন না।

আপনাকে দয়া করে ইসলাম পালন করতে দিয়েছে সমন্বয়ক রাজারা। চুপচাপ পালন করেন। আপনাদের একটাই রাজনীতি: টিকে থাকা ও টিকিয়ে রাখা।

আপাতত প্রধান দল ও সম্ভাব্য সরকার বিএনপির সাথে মিলে টিকে থাকাটাই আপনাদের রাজনীতি হওয়া উচিত। দ্রুত নির্বাচন হলেই পলিটিক্যালি ম্যাচিউর দল ক্ষমতায় আসবে। তাদের সাথে পলিটিক্যাল গিভ এন্ড টেইকে টিকে থাকবেন। এসব পলিটিক্যালি ইম্ম্যাচিউর পাঠচক্র-প্রোডাক্ট ইউটোপিক তত্ত্বমারানিদের গুটি হওয়া থেকে বাঁচতে পারবেন। কখনও ডাকবে, কখনও ছুঁড়ে ফেলবে, কখনও ডেভিল হান্টের হুমকি দিবে। এই জিল্লতি থেকে বাঁচতে পারবেন।

আমি এদের যেকোনো ডাউট দিতাম। এখন থেকে আমার খুব শিক্ষা হইসে। দ্রুত নির্বাচন চান। এদের চাপে না রাখলে এরা আপনারেই বার বার ফোঁস করে ওঠে। এদের চাপে রাখেন নির্বাচন চেয়ে। চাপে রাখলে 'ও আলেম ও ওলামা' বলে নির্লজ্জের মতো শীৎকার করবে। সুতরাং এদের চাপেই রাখেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

09 Feb, 14:00


আমি ভাবতেসি অন্য কথা। বিএনপি এখন সেন্টার লেফট হইসে। সেন্টার রাইট হচ্ছে নাগরিক কমিটি। জামাতে ইসলামী এখন কোথায় খেলবে?

বিএনপি এখন মুক্তিযুদ্ধ আর ভারত বেচবে। নাগরিক কমিটি মুক্তিযুদ্ধও বেচবে, জুলাইও বেচবে, ভারতবিরোধিতাও বেচবে। জামাতের বেচার জন্য কিন্তু ইসলাম ছাড়া আর কিছুই রইল না। (বেচা পজিটিভ অর্থে) তাহলে জামাত যে লিব্রল ডেমোক্রেটিক ভাব ধরছে, সেইটা তো পাবলিক আর খাইলো না। কারণ সেইটা জানাকই বেচতেসে মুক্তিযুদ্ধ সহ, যেটা জামাতের নেই। জামাতকে ইসলামের দিকে আরও সরে আসা ছাড়া গতি নাই।

দ্বিতীয়ত, শিবির দুইভাগ হবে। অধিকাংশ শিবির হবে জানাকমুখী। কারণ জামাত এতদিন যে এরদোয়ানমুখী প্রচারণা চালিয়েছে, সেটা শিবির দেখবে জানাকের মধ্যে। আর শিবিরের প্রাচীনপন্থী অংশ আসবে জামাতে।

তাহলে পলিটিক্যাল জুজুবুড়ি আবারও জামাতই হইল। বলি হতে হবে জামাতকেই, সাথে আমরা অগণতান্ত্রিক ইসলামিস্টরা তো আছিই জেলখানায় আপনাদের সঙ্গ দেয়ার জন্য।

অনেক ভাই আশঙ্কাপ্রকাশ করেছিলেন, শিবিরের ছেলেরা আসিফ আদনান প্রভাবিত হয়ে গেল গেল গেল। এখন দেখা যাচ্ছে, শিবির ভাঙছে ঠিকই। তবে পোলাপান নিয়ে যাচ্ছে জানাক।

একেই বলে ভবের মাঝে রঙের খেলা। গণতান্ত্রিক রাজনীতি আবারও জামাতের জন্য কাল হচ্ছে। আবদুর রহীম রহ. এর কথায় যদি জামাত বিপ্লবের পথে হাঁটতো, ভালো করতো হয়তো। আল্লাহ ভালো জানেন সামনে কী হবে।

আমরা তো বলি-ই। আমাদের সাথে আর কে বলি হচ্ছে বুঝার চেষ্টা করলাম আরকি।

Shamsul Arefin Shakti Official

09 Feb, 13:08


https://youtu.be/i94CSt14s2A?si=DJVgihQmyzJaZ6aS

Shamsul Arefin Shakti Official

09 Feb, 12:58


ফখরুল আওয়ামী লীগের পোষা ছিল। বিএনপির কর্মীদের উচিত ফখরুলকে লাথি দিয়ে খেদানো এবং তারেক জিয়াকে দেশে আনা।

Shamsul Arefin Shakti Official

08 Feb, 15:28


কমপক্ষে ৫ বছরের পুরো বাজেট। পুরো বাংলাদেশ ৫ বছর চলতে পারতো এই টাকায়।
গত বছর বাজেট ছিল ৭ লাখ কোটি টাকার। অবশ্য ওরা দুর্নীতি সহই বাজেট করেছে। দরকারী বাজেট আরও অনেক কম।

Shamsul Arefin Shakti Official

08 Feb, 05:43


শাহবাগী চিনবেন শাহবাগীপনা দেখে। ট্যাগিং করে রক্ত হালাল করতে চায়। গুম-খুনের যোগ্য বানাতে চায় মানুষকে এটাই শাহবাগ দর্শন।

আমি কখনোই আওয়ামী শাহবাগী ছিলাম না। ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে নামাজ শুরু করি। ২০১৩ এর মার্চে তাবলীগে চিল্লায় চলে যাই। শাহবাগের সময় আমি পাঁড় তাবলীগপন্থী। আওয়ামী লীগের সাথে আমার সম্পর্ক শেষ ২০১২ এর ডিসেম্বরেই। এই ডিসেম্বরের ২৭ তারিখে মেডিকেলে লীগের কমিটি দেয়। সবাই পদপদবী দিয়ে ভিজিটিং কার্ড বানালেও আমি আর বানাইনি। দল করব না তো বানাবো কেন।

শাহবাগ এসব শাহবাগীদের পেছন দিয়ে ভরে দেয়া হবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

06 Feb, 18:08


যেকোন আদর্শিক বিপ্লবের আগে আগের স্ট্রাকচার ভেঙে একটা বুর্জোয়া বিপ্লব হয়েছে ইতিহাসে। সেটা আদর্শিক না, কেবল জালেম স্বৈরাচার থেকে মুক্তির একটা বিপ্লব। ক্ষমতা আল্টিমেটলি ক্যাপিটালিস্ট এলিটদের হাতেই থাকে। রুশ বিপ্লব, চীনা বিপ্লবে একই ঘটনা। সেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে সিরাজুল খানদের নিউক্লিয়াসও ৭১-কে বুর্জোয়া বিপ্লব হিসেবে নিয়েছিল। এর ফলে পুরো পরিবর্তন হয় না। জাস্ট আদর্শিক দলের কিছুটা কাজের সুযোগ তৈরি হয়, যাকে কাজে লাগিয়ে আদর্শিক শক্তি আরও সুসংহত হয়। দাওয়াতী কাজ করতে পারে, শক্তিশালী হতে পারে।

আমার ধারণা হল, চলমান সংস্কার কার্যক্রম, বিপ্লব বিপ্লব ভাব সেই জিনিস। একইভাবে আফগানের কমিউনিস্ট তাড়ানো, সিরিয়ায় বাশার তাড়ানোকেও এইভাবে বুঝতে পারেন। বুর্জোয়া বিপ্লব সুসংহতভাবে করতে পারলে দল গোছানো সহজ হয়।

তবে এগুলো ইনহেরেন্টলি টেকসই না। আদর্শবাদী নয় বলে। কিছুকাল পরেই নতুন বিপ্লবের দরকার পড়ে। আর সেই সুযোগটাই আদর্শিক দলটা নেয়।

ইসলামপন্থীরা পিনাকীর ন্যারেটিভে নাচাটা অনেকের আপত্তির জায়গা। তারা নিজের ন্যারেটিভেই নাচতেসে। পিনাকীর সাথে স্টেপ যতখন মিলতেসে ততখন।

এসব বায়বীয় বিশ্লেষণ বাদ দিয়ে যদি কাজের কাজগুলো করতেন কতই না ভালো হতো।

Shamsul Arefin Shakti Official

05 Feb, 11:03


কী হবে এখন? বলসিলাম আপনাদের বেশি কাঁদায়েন না। আর বেশি কাঁদালে উড়াল দেবে আকাশে।

Shamsul Arefin Shakti Official

04 Feb, 11:00


https://youtu.be/L5XbLWp6zvY?si=EkW5FLrua2tGOBmH

Shamsul Arefin Shakti Official

03 Feb, 16:03


হাম রাহে-ওয়াফা কে রাহরু হ্যায়
মনজিল হি পে যা কার দম লেঙ্গে

আমরা ঈমানপথের পথিক
মনজিলে পৌঁছেই দম নেবো। ইনশাআল্লাহ।

Shamsul Arefin Shakti Official

03 Feb, 15:34


৩ পর্বের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা। মূল: শায়খ মুহাম্মাদ ছালেহ আল-মুনাজ্জিদ https://at-tahreek.com/article_details/5312

Shamsul Arefin Shakti Official

03 Feb, 13:20


হাজারো মুসলিম তৌহিদি তরুণের স্বপ্নের এক কাপ চা। দুনিয়ার এক কাপ শরাবান তহুরা।

Shamsul Arefin Shakti Official

03 Feb, 10:43


https://www.getbengal.com/details/goddess-of-music-saraswati-was-worshipped-in-brothels-of-kolkata

Shamsul Arefin Shakti Official

01 Feb, 17:18


https://youtu.be/QM7rIhrfk8g?si=RavLLyfcQ678COta

Shamsul Arefin Shakti Official

31 Jan, 02:08


আমি বুঝলাম না, বিরাট বিরাট পণ্ডিতরা বলতেসে ২৪-এর পর শাপলা-শাহবাগ রাজনীতি বিভাজন অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছে ইত্যাদি। আমি বুঝলাম না, এনারা এইটা সচেতনভাবেই বুঝে বলতেসে, নাকি শিশু বলে বলে ফেলসে জাস্ট।

শাপলা যা যা চেয়েছে, তা কি আদায় হয়ে গেছে? শাতিম-নাস্তিকদের কী শাস্তি হয়েছে, বা নির্ধারণ করা হয়েছে? বরং এখনও হাসিনা জুজুর ভয় দেখিয়ে শাতিমদের প্রটেকশন দেয়া হচ্ছে।

শাপলায় হাজার শহীদ প্রাণ দিয়েছে কি ফারুকীকে উপদেষ্টা দেখার জন্য? সামিনা লুৎফা মামুনস্কিদের বইপ্রণেতা দেখার জন্য?

এখনও শাপলার স্পিরিট নিয়ে বার বার শাপলাপন্থীদের মাঠে নামা লাগতেসে। হিজাব, পর্দা, পাঠ্যবই নিয়ে নিজের অধিকার চাইতে হচ্ছে। আর সুশীলরা বলছে শাপলা শেষ, শাপলার দরকার নেই।

এখন শাপলার দাবিগুলো নিয়ে কেউ দাঁড়াক। দেখেন তাকে সমন্বয়ক, জানাক, এক্স-শিবির, নব্য সুশীল সমাজ ও আত্মাচাটা বুদ্ধিবীজীরা তাকে উগ্রবাদী, জেমবি, তৌহিদি জনতা বলে ট্রল ও ট্যাগবাজি করে কিনা। তাদের রক্তকে আবার হালাল করে কিনা। ডেফিনিটলি করবে ও করছে।

তার মানে শাপলা-শাহবাগ বাইনারী বা বিভাজন নাই নাই, দরকার নাই, প্রাসঙ্গিক নাই প্রভৃতি বলে বলে যারা ফেনা তুলছে, তারা শাপলার স্পিরিটের বিরুদ্ধে যাচ্ছে এবং শাহবাগ স্পিরিটকে সেইফজোন দিচ্ছে বুঝে বা না বুঝে।

জুলাইয়ের পর আমি মনে করি শাহবাগের পুনর্বাসন হয়েছে হাসিনাবিরোধিতার মোড়কে। ভূত একজনের ঘাড় থেকে নেমে আরেকজনের ঘাড়ে ভর করেছে জাস্ট।

What doesn't destroy you, makes you stronger. July makes shahbag stronger, coz it didn't destroy him.

Shamsul Arefin Shakti Official

31 Jan, 01:57


জনসংখ্যা ষড়যন্ত্র

আগামী একশো বছরের জনসংখ্যার পর্যালোচনা দেখলে বুঝবেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যা আর বিশেষ বাড়বে না, বরং ধীরে ধীরে কমবে। একটা মুসলিম প্রধান দেশে কীভাবে কত দ্রুত জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ প্রজেক্ট সফল হয়ে গেল ভাবাও যায় না।

বিবেচনাহীন সন্তানগ্রহণের সমালোচনা আপনি করতেই পারেন, সংখ্যার চেয়ে গুণগত উন্নয়নের কথাও আনতে পারেন, তবে মনে রাখতে হবে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পটা ইটসেলফ তবে কিন্তু ছাড়া একটা ইসলামবিদ্বেষী, বর্ণবাদী প্রজেক্ট : ‘গরীবদের সন্তান বাড়লে ধনীদের খাবার যদি খেয়ে ফেলে, ‘কুকুর-বিড়াল’দের সংখ্যা কম থাকাই ভালো, তারা কি খাওয়াতে-শিখাতে পারবে? সুতরাং জনসংখ্যা কমানো জরুরী।'

ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বাংলাদেশের চাইতে বেশ খানিকটা বেশি। যার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে একসময় বৃহত্তর বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে পালতে হবে। গড় আয়ু বৃদ্ধির ফলে এটা আরও অনেক কঠিন হয়ে উঠবে। সরকারের মধ্যে টনক নড়লেও গণসচেতনতা ছাড়া এর সমাধান সম্ভব নয়। ভারতে বাড়বে জনসংখ্যা, তারা পরিণত হবে বিশ্বের সবচেয়ে সংখ্যাগুরু দেশে। রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশকেও এর চাপ বহন করতে হবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

31 Jan, 01:52


জামাতিরা আমাদের সামিনে যেসব মডেল তুলে ধরেছিল তার ভেতর একটা ছিল হাসান তুরাবি৷ ওমর আল বশিরের শাসনের অন্যতম একজন তাত্ত্বিক গুরু হাসান তুরাবি। যদিও দুজনের ভেতর পরে দুরত্ব তৈরি হয় তথাপি সুদানের রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে তুরাবির আদর্শিক প্রভাব অনস্বীকার্য। অথচ দুঃখের বিষয় হলো কয়েক দশক শাসনের পরে সুদানে ইসলামপন্থীরা চূড়ান্ত প্রান্তিক অবস্থানে এবং রাজনীতির মেইনিস্ট্রিমে তাদের অবস্থান নেই বললেই চলে।

বলা হয় অতিরিক্ত ঝুঁকিমুক্ত থাকতে চাওয়াও ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। আপনাকে অবশ্যই প্র‍্যামেটিজম আইডিয়ালিজমের মাঝামাঝি একটা ফাইনলাইন খুঁজে বের করতেই হবে। শুধু জাগতিক উন্নয়নে জোর দিয়ে কখনো একজন ইসলামপন্থী শাসক রাষ্ট্রকে স্থিতিশীলতা দিতে পারবে না। অবশ্যই রাষ্ট্রের মৌলিক শিক্ষা কাঠামো বদলাতে হবে। অবশ্যই জনগনকে পরিপূর্ণরূপে ইসলামের দীক্ষা দিতে হবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

30 Jan, 16:51


সিরিয়ার বিপ্লবটা আমাদের আগে আগে হলে ভালো হতো। কীভাবে বিপ্লব করতে হয় একটা বাস্তবজ্ঞান থাকত সামনে। পরে হয়ে লস হয়ে গেল।

Shamsul Arefin Shakti Official

30 Jan, 14:48


https://youtu.be/f1vrbdBgfuA?si=cuOEe1b3aS2s6AVu

Shamsul Arefin Shakti Official

29 Jan, 07:50


এইতো লাইনে আসছে। জেন্ডার রোল উল্টে দেবার পশ্চিমা ষড়যন্ত্র নিপাত যাক। জ্বলে যাচ্ছে লিবটার্ডদের।

Shamsul Arefin Shakti Official

29 Jan, 07:44


ভারত আব্বুর অর্ডার।

Shamsul Arefin Shakti Official

26 Jan, 19:31


নিকাব করার কারণে শনাক্ত করা যায়নি।

Shamsul Arefin Shakti Official

26 Jan, 19:26


ক্যাডেট কলেজে অত্যধিক বান্দর ছিলাম। কিন্তু সবচে বান্দরামির সময়টায় (ক্লাস ১১- ১২) একদম ঠাণ্ডা হয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম। কেন বলছি।

দুই ধরনের সাজা ছিল। একধরনের সাজা হল: এক্সট্রা ড্রিল। মানে খেলার টাইমে খেলতে না দিয়ে বিশেষ একটা ক্লাউন টাইপ ড্রেস পরে (শার্টপ্যান্ট একসাথে সেলাই করা) একটা ব্যাগে ৩টা ইট নিয়ে এক মাইল দৌড়ানো এবং নানান শারীরিক পানিশমেন্ট দেয়া হত, আর্মির লোকেরা দিত। মাথা ঘুরায়ে বমি করিয়ে ফেলানো টার্গেট থাকত। আমার ওতে অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল, খুব একটা কষ্ট হত না।

ফলে আমার মতো বর্বর ছেলেদের টাইট দিতে মেজর সাহেব প্ল্যান চেঞ্জ করলেন। এসব শারীরিক শাস্তির বদলে জরিমানা করা শুরু করলেন। বাপ-মা জেনে যেত ছেলের সুকীর্তি। এক দুইবার হবার পর করা হতো 'প্যারেন্টস কল'। মা-বাবাকে ডেকে বেশ শাসানো হতো। মায়েরা এলে কেঁদে ফেলতেন কেউ কেউ। সন্তানের জন্য অপমান হওয়া লাগতো। আমারও দুয়েকবার এমন হবার পর আমিসহ বর্গী টাইপ ছেলেপেলে সাইজ হয়ে গেল। আমি যা করি তার দায় আমি নিতে রাজি, আমার বাপ-মা কেন?

ভার্সিটিতে ওপেন কালচারের নামে সন্তানরা কী করছে এটা মা-বাবা আত্মীয়স্বজনকে জানানো এটা ভালো উপায় হতে পারে এসব প্রতিরোধের। এভিডেন্স-সহ মা-বাবার কাছে পৌঁছনো। এটা অথোরিটিরই করার কথা ছিল, কিন্তু সোকল্ড ওপেন কালচারে এসব বৈধ। কনসার্টে গাঁজা খাওয়া বৈধ, কিন্তু কালিমার পতাকা ওড়ানো বিরাট অপরাধ। সামাজিক চাপ তৈরি করে ব্যক্তিস্বাধীনতার নামে এসব বেহায়াপনা বন্ধ এভাবেই করতে হবে। মুসলমানের গুনাহ গোপন রাখার ফতোয়া লিবারেল, সেক্যুলার, নাস্তিক, এগনোস্টিকদের পরিবেশ নষ্ট করার জন্য টেনে আনবেন না ভায়া। এটা আর মুসলমানের দোষ
গোপন করা এক বস্তু না। ছেলের বডিকাউন্ট যে ৬+ হয়ে গেছে, ছেলে যে রুহ চেটে আত্মা পেনিট্রেশনের মাকামে পৌঁছে গেছে, এই সুকীর্তি বাপমায়ের জানা উচিত।

ডিবেটের নামে যে টপিক তারা সিলেক্ট করেছে, এই পার্ভার্টদের বাপ-মা আত্মীয়দের জানান তাদের সন্তান কী পরিমাণ পার্ভার্ট হয়েছে। নারী ক্ষমতায়নে পর্নোগ্রাফি নরমাল হওয়া দরকার, এই ধরনের বাক্যও যেসব পার্ভার্টের মাথায় আসে, না জানি এই গুনধর সন্তান কী কী ভার্সনের পর্নো দেখে। হয়তো ইনসেস্ট পর্ন, রেপ পর্ন, এনিমেল পর্নে আসক্ত হতেও পারে।

সামাজিক অবক্ষয় সামাজিক ভাবে প্রতিহত করুন।

Shamsul Arefin Shakti Official

23 Jan, 15:47


চাঙ্গা হচ্ছে সার্ক। চাপে ভারত।

Shamsul Arefin Shakti Official

22 Jan, 04:57


এরকম একটা কমপ্লিট কৃষি ক্যালেন্ডার আছে কিনা আমাদের? না থাকলে তৈরি করা দরকার। একটা মাসে টোটাল কৃষি জগতে কি কি হচ্ছে। কোন মাছ ডিম ছাড়ে, কোন পাখি বাচ্চা দেয়, কোন ফসল কি অবস্থায় থাকে।

এরপর সেটা কেন্দ্র করে ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সেমিনার হতে পারে। নাম দেয়া যাক 'সমন্বিত উন্নত কৃষি' পুরো পরিবেশ মাথায় রেখে কৃষি। কৃষি নিয়ে ঢুকে সমাধান ইসলামী শরীয়াহতে, তা শিখিয়ে বেরিয়ে আসবেন।

এগ্রি ভার্সিটিগুলোর দাওয়াহ কমিউনিটিগুলো মাথায় নিতে পারেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

22 Jan, 03:56


ব্যাপারটা সহজ করে দিই। ফ্যাসিবাদ বনাম অফ্যাশিবাদ, কিংবা হাসিনা বনাম নন-হাসিনা... এসব দিয়ে পড়লে মূলে যেতে পারবেন না।

মূল হইল : আল কুফরু মিল্লাতুন ওয়াহিদা। দেখেন এই দেশের জন্ম ইসলাম দিয়ে (ইসলামের মূলা ঝুলায়ে)। এই বেঙ্গল বেসিনের পুরা জিওপলিটিক্সটাই ইসলাম। পক্ষ-বিপক্ষ ইসলামকে কেন্দ্র করেই। ইসলাম ও মুসলমানকে (শাপলা) আটকাতে বিরোধীপক্ষ কারা (শাহবাগ)? ভারত, ভারতের বাচ্চা আওয়ামী লীগ ও বাম। এরা এ অঞ্চলে ইসলাম ও মুসলমানকে শক্তিশালী হতে দেবে না। এজন্য ন্যারেটিভ তৈরি করেছে গত ৫০ বছর ধরে। সেই ন্যারেটিভকে যে ধারণ করবে সেই এন্টি-শাপলা। এই আদি-দ্বন্দ্বকে যে দৃষ্টি থেকে ঝাপসা করতে চাইল, সে তো শাহবাগকেই দায়মুক্তি দিতে চাইল। দেশ এখনও শাহবাগই চালাচ্ছে।
- ছাত্র-সমন্বয়ক, জানাক মিলে শাপলা-শাহবাগ দ্বন্দ্ব ঝাপসা করতে চায়।
- বিএনপি শাহবাগের ন্যারেটিভ সার্ভ করে নব্য শাহবাগী হতে চায়।
- আর হাসিনার ডিপ স্টেট (আর্মি, আমলা, জুডিশিয়াল, প্রথম আলো) তো আগেরটাই।

মেঘমল্লাররা সেই খুঁটির জোরেই নাচে।

শাহবাগ আমাদের শত্রু। শাহবাগের বিপরীতে ইসলামপন্থীরা (শাপলাপন্থী) ছাড়া কেউ নাই। গণতান্ত্রিক ও অগণতান্ত্রিক। দেশের সার্বভৌমত্বের ঠিকাদার আমরাই।

Shamsul Arefin Shakti Official

20 Jan, 07:47


কত বড় ওলী দেখসেন, দুআ করার আগেই কবুল হয়ে যায়। তাও ৫-৬ মাস আগে। ফকিরের কেরামতি দেখসেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

20 Jan, 06:40


ক্যারিয়ার ওম্যানরা চাইলে সন্তান পরিত্যাগ করতে পারবেন। নারীর ক্ষমতায়নের পথে দেশ এগিয়ে গেল। কর্মজীবী অ-মায়েদের (unmothering) জন্য এই সুবিধা রাখার জন্য ইউসুপ সরকারকে ধন্যবাদ।

আরও সুবিধা হলো 'অনিচ্ছাকৃত' গর্ভধারণকারী অ-মায়েদের। বিভিন্ন মার্ক্সবাদী বিপ্লব, লালন সাধনা ও নুডুলস রান্না নিশ্চিন্তে করতে পারবেন পুরুষের মতো। বেহায়াপনাটা বৈষম্যহীন হইল। উপকার হইসে।

আমি সন্তানহীন নারীদের কখনো 'আগাছা' বলিনি, এটা তো তার নিজের সিদ্ধান্ত না। একটা সন্তানের জন্য তাদের আকুতি ও চেম্বারে চেম্বারে পাগলের মত ঘোরা আমি দেখেছি। সন্তান না থকলেও তাদের হৃদয়টা 'মা'। আমি এসব হৃদয়হীন অ-মায়েদের 'আগাছা' বলেছি, ভবিষ্যতেও বলবো যারা নিজে টাকার জন্য সন্তানহীনতা বেছে নিয়েছে। তারা সমাজে যে অবদান রাখার জন্য সন্তানহীনতা বেছে নিয়েছে, তার চেয়ে বেটার অবদান বহু পুরুষ রাখতে পারে। সমাজের জন্য এরা আগাছা। সন্তানের চেয়ে টাকার মূল্য যাদের কাছে বেশি, তাদের সম্মান করার কোনো কারণ আমি খুঁজে পাই না।

Shamsul Arefin Shakti Official

20 Jan, 06:13


ভারতের দিকে খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন সমকামিতা-ট্রান্স প্রজেক্টের পর আমেরিকার লিবারেল প্রজেক্ট কী। লিবারেলিজম মানেই অনৈতিকতা, পাপ, নির্লজ্জতার প্রতি উদাসীন (লিবারেল) থাকা। কী হতে যাচ্ছে সমকামিতা নর্মালাইজেশনের পরের ধাপ?

ভারতে গত মাসে এক মেয়ে তার আপন জন্মদাতা বাপকে সিঁদুর পরে বিয়ে করেছে। সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবার দাবি তুলেছে। << তরুণী আরও বলেন, "অনেকে অনেক কথা বলতে পারে, সমালোচনা করতে পারে, তবে এতে আমার কোনও লজ্জা নেই। আধুনিক যুগে আমরা বাস করছি। সভ্যতা অনেক দূর এগিয়েছে, তাই বাবা-মেয়ের বিয়েটি সহজভাবে নেওয়া উচিত।" তার মতে, “কোন যুগে আমরা আছি? এতে লজ্জার কী আছে?” তিনি আরও বলেন, "অনেক দিন ধরে বাবাকে ভালোবাসি, তাকে পছন্দ করতাম। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ঠিক করেছি যে আমরা স্বামী-স্ত্রী হব।">> [জনকণ্ঠ ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪]

আধুনিকতা ও ব্যক্তিস্বাধীনতার পরের প্রজেক্ট এটা। বাংলাদেশের দিকে লক্ষ্য করেন। স্বাগতা নামের এক অভিনেত্রী বলছে: ইনশাআল্লাহ লিভ টুগেদার একদিন নর্মাল হবে। সমকামীরা জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দণ্ডবিধি বদলানোর। ট্রান্সরা হিজড়া হিসেবে সমাজে গৃহীত হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি ঠেকানোর। 'বহুত্ববাদ' শব্দের অধীনে আপনি আর কাউকেই ঠেকাতে পারবেন না। এই যুক্তিতে উকিলরা আমাদের যেকোন লিগ্যাল দাবিতে বাতিল করে দিতে পারবে।

সমকামিতা হল সেই ব্যারিয়ার, যেটা উঠে গেলে আপনাকে ও আপনার সন্তানদেরকে এইসব বাপ-মেয়ে, মা-ছেলে ধুমধাম করে বিয়ে করতেসে, এই বমি দেখে যেতে হবে মরার আগে। সুতরাং সমকামিতা-ট্রান্সের বিরুদ্ধে এই লড়াইয়ে আমাদের হারা চলবে না।

আমরা যেকোনমূল্যে এসব দেখে যেতে চাই না। এবং দুনিয়ার বুকে এসব হতে দিতে চাই না।

Shamsul Arefin Shakti Official

20 Jan, 05:33


আয়, তোরে সুযোগ দেই। আয়।

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Jan, 17:38


মুমিনের আলামত:

فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ حَتّٰي يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوْا فِيْۤ اَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِّمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا

অতএব তোমার রবের কসম, তারা মুমিন হবে না যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক নির্ধারণ করে, তারপর তুমি যে ফয়সালা দেবে সে ব্যাপারে নিজদের অন্তরে কোন দ্বিধা অনুভব না করে এবং পূর্ণ সম্মতিতে মেনে নেয়। [৪:৬৫]

মুনাফিকের আলামত :

وَاِذَا قِيْلَ لَهُمْ تَعَالَوْا اِلٰي مَاۤ اَنْزَلَ اللّٰهُ وَاِلَي الرَّسُوْلِ رَاَيْتَ الْمُنٰفِقِيْنَ يَصُدُّوْنَ عَنْكَ صُدُوْدًا ۚ

আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে। [৪:৬০]

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Jan, 06:10


সাধনা চলবে... পরিস্থিতি যাই হোক।

Shamsul Arefin Shakti Official

17 Jan, 13:31


দেখেন কী বের হলো?
- এনসিটিবির সামনে মারামারির পিছনে দায়ী বের হল তাদের নিজেদেরই একজন। (জানাক-এর শাহাদাত ফরাজী)।
- উপজাতিদের পক্ষে কারা হামলা করেছে? বের হল এক্সশিবির আরমানুল।
- ওদিকে সমন্বয়ক জনাব তারেক জনাব ইশরাকের পোস্টে গিয়ে বাতাস পেয়ে পেয়ে পোস্ট করলো পিছনে ধর্মীয় 'উগ্রবাদী' গোষ্ঠী আছে। পরে যখন রাজারবাগ বের হল, তখন সুর বদলে বললো উগ্রবাদী বলতে এদেরই বুঝিয়েছে। মাইগড! রাজারবাগী উগ্র হইল কবে? এদের তো কেউ উগ্রবাদী বলে চেনে না।

জানাক ও সমন্বয়ক তারেক যাদের থিংকট্যাংক মনে করে, অনুষ্ঠানে ডাকে, পোস্টে গিয়ে গলে পড়ে, তারা গত দুইদিন একচেটিয়া প্রোপাগাণ্ডা করলো এর পিছনে আমি আর মেহেদি ভাই দায়ী। উগ্রবাদী তো তোমরা রাজারবাগীকে বলো না ভাই, আমাদেরকেই বলো সবসময়। এখন সুর পাল্টে সাধু সাজলে ভাবছো আমরা কিছু বুঝবো না।

এরা এভাবেই হাওয়ার উপর ট্যাগ দেয়। চিনে রাখুন। আওয়ামী লীগ যেমন শিবির-জঙ্গি বলে বলে হাজারও মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছিল নিজ রাজনীতির জন্য। এরাও তেমন নিজ রাজনীতির জন্য আমাদের বেছে নিয়েছে ডিহিউম্যানাইজ করতে। ভবিষ্যতেও যেকোন কিছুতে এভাবেই আমাদের জড়াবে বার বার। মিথ্যা কথা বার বার বললে সত্য হয়ে যায়। হয়ত এদের এই বার বার বলাটা একদিন আমাদের রক্ত বৈধ করে দেবে। আরবান সমাজও মেনে নেবে। অথচ তাদের নিজেদের লোকই জড়িত।

ভাই, ক্ষমতা চিরকাল থাকে না। আওয়ামী লীগও যাদের শেখাতে পারলো না, তাদের আর কে বুঝাবে এটা।

বামরা শিবিরকে দোষ দিল। আর শিবিরের ছেলেরা দোষ দিল আমাকে-মেহেদি ভাইকে। শিবিরেরও বলি দেবার জন্য একটা পাঁঠা লাগবে। আওয়ামী লীগ পাঁঠা বানিয়েছিল শিবিরকে। আর আমরা হচ্ছি শিবিরের পাঁঠা। উঠতে বসতে বলি দেয়, সামনেও দেবে। তোমরা যাদের কথা শুনে, যাদের পোস্ট ফলো করে বলি চড়াচ্ছো, তা তো আমরা দেখছিই, অস্বীকার করে লাভ কি? আল্লাহ ফয়সালা করবেন তোমাদের। যেহেতু তোমরা দীনী ভাই, তোমাদের ব্যাপারে বিদ্বেষ রাখিনা, আল্লাহর সোপর্দ করলাম ভাই তোমাদের।

Shamsul Arefin Shakti Official

17 Jan, 13:30


'বহুত্ববাদ' হল 'সেক্যুলারিজম'-এর বড়ভাই। সেক্যুলারিজমেও যা যা জায়গা পেত না, বহুত্ববাদে সেগুলোও জায়গা পেয়ে গেল। চমচামিতা, ট্রানগন্ডার, যারা নিজেদের কুকুর মনে করে, যারা আত্মহত্যার অধিকার চায়, গর্ভপাতের অধিকার চায়, পশুকামের অধিকার চায়, যারা অজাচারের অধিকার চাইবে, গাঁজা বৈধ হোক চাইবে। 'বহুত্ববাদ' শব্দের অধীনে সবাই স্বীকৃতি পেল। সব বৈধ হয়ে গেল।

বহুত্ববাদ বাদ দিতে হবে।
দিতেই হবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

16 Jan, 17:02


উপজাতি সমন্বয়ক মেয়েটা আর আরেকটা ছেলে আইসিইউতে আছে শুনেছি। এরা যদি কেউ মারা যায়, আমি আর মেহেদি ভাই সিরিয়াস বিপদে পড়তে যাচ্ছি। অবশ্যই আমাদের আইনী ব্যবস্থা নিতে হবে নিজেদের সেফটির জন্য। আপনাদের যার যার কাছে এ সংক্রান্ত স্ক্রীনশট আছে, একটু দিয়ে সাহায্য করবেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

16 Jan, 16:48


https://www.dhakapost.com/economy/337154

Shamsul Arefin Shakti Official

16 Jan, 16:45


বঙ্গবন্ধু শেখ মজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি নাম বদলাতে হবে। আর লোগোটা একটা ছাপড়ি লোগো।

Shamsul Arefin Shakti Official

16 Jan, 16:17


ক্লিনিশিয়ান হবার আগ্রহ মরে যাবার এটা একটা বড় কারণ। ২য় কারণ হল: ছোট ডাক্তারদের উপর ডায়গনোস্টিক সেন্টারের সফট প্রেসার (টেস্ট বেশি দেবার)।

এখন ভালো আছি। রুগী দেখি না, মেডিকেল স্টুডেন্টদের পড়াই। বয়ান করতে আমার ক্লান্তি নেই।

দেশী ডাক্তারদের প্রতি নেগেটিভ ধারণা উৎপাদন ভাঁড়তের একটা প্রজেক্ট। এই প্রজেক্টকে রুখে দিতে আপনাদের সকলের সহযোগিতা আমাদের দরকার। হ্যাঁ, ডাক্তারদের অনেক দোষ। সিস্টেমের দোষে সবাই দোষী, ডাক্তাররাও সিস্টেমের বাইরে নয়।

এই মিথ্যা সাংবাদিকতাগুলো রুখে দিতে পারলে আমরা সকলে লাভবান হব। নইলে ডাক্তাররা নর্মাল চিকিৎসা দিতেও ভয় পাবে। ছোট ছোট সমস্যাতেও আপনাদের ভারতে দৌড়তে হবে। একবার প্রফেসরের সাথে রাউন্ডে ছিলাম। রুগীর লোক স্যারকে আগ বাড়িয়ে বলছে: 'স্যার, অপারেশন কোথায় করাবো? ইন্ডিয়া নিয়ে যাবো?' তেমন বড় কিছু না, আমাদের মেডিকেলে হরহামেশা হচ্ছে। স্যার বললেন: 'হ্যা হ্যা, ইন্ডিয়াই সবচেয়ে ভালো হবে।' আমরা একটু অবাক হলাম। স্যার পরে আমাদের বুঝিয়ে দিলেন: অসুখে শরীরের সাথে মনও অসুস্থ হয়। আমি এখানে অপারেশন করে তার শরীরকে সুস্থ করতাম, মন সুস্থ করতে পারতাম না। ওটা রয়েছে ইন্ডিয়ায়, ইন্ডিয়া না লেগে তার মন সুস্থ হবে না।

মফস্বলে সাংবাদিকতা আরও ভয়াবহ। আন্ডার-ম্যাট্রিক ছাপড়ি সাংবাদিকরা টাকা খেয়ে যে নিউজ করে তার মাঝে মুখরোচক নিউজ বড় সংবাদপত্ররা পিক করে কোনো যাচাই ছাড়াই। যার ভুক্তভোগী আমিও। আজও টাকা দিয়ে করানো সংবাদটা আমার পিছু ছাড়েনি। মানহানির মামলা করা যেত, অনেক আগের কাহিনী বলে সাক্ষ্যপ্রমাণও তেমন নেই। নইলে সত্যিই করতাম।

এদেশের সকল সাংবাদিকতাকে একটা জবাবদিহিতার আওতায় আনা দরকার। একটা মিথ্যা সংবাদ যে কারও জন্য ট্রমার কারণ।

Shamsul Arefin Shakti Official

15 Jan, 16:58


জায়গায় জায়গায় আওয়ামী সফট পাওয়ারগুলো শক্ত হয়ে জেঁকে বসেছে। আওয়ামী মিডিয়া লীগ, আওয়ামী শিল্পপতি লীগ, আমলা-পুলিশ-সেনা-লীগ। অভ্যুত্থানে আহতরা এখনও উন্নত চিকিৎসা পায়নি। নিহতদের পরিবারের পুনর্বাসন হয়নি। প্রথম আলো জুলাই ন্যারেটিভ নির্মাণ করে দিচ্ছে। দেয়াল লিখন মুছে ফেলা হচ্ছে। পাঠ্যপুস্তকে হাসিনার নাম নেয়া হয়নি। ভারত এসে দফায় দফায় মিটিং করে যাচ্ছে। সংবিধানে 'বহুত্ববাদ' শব্দের আড়ালে সমকামী গোষ্ঠী সামনে আসছে।

আর উপদেষ্টারা আছেন কেন 'ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থান' বলা উচিত না। ছাত্রীরা মাইন্ড করতে পারে।
কেন বোতল ব্যবহার না করে জগ ব্যবহার করা উচিত।
সমন্বয়করা ব্যস্ত কেন উপজাতিদের 'আদিবাসী' বলার অধিকার আছে তা নিয়ে।
আর জানাক-বৈছাআ-শিবির মিলে আছে শক্তি-মেহেদিদের জঙ্গি প্রমাণ নিয়ে। যেখানে দূর দূর তক এই সংগঠনের কারও সাথে আমাদের পরিচয় নেই।

সেই হচ্ছে ব্রো। সেই।

Shamsul Arefin Shakti Official

15 Jan, 12:25


https://www.bbc.com/bengali/articles/cgmyvekgr93o

Shamsul Arefin Shakti Official

15 Jan, 05:21


সো এনজয় ...

Shamsul Arefin Shakti Official

13 Jan, 17:03


৮০-৯০ এর দশকে ইউরোপ-আমেরিকায় যৌনবিপ্লব সংঘটিত হয়। উন্মত্ত যৌনতায় ভেসে যায় পশ্চিমা দুনিয়া। বন্যপশুর মতো সমকামিতা, উভকামিতায় লিপ্ত হয় লক্ষ লক্ষ তরুণ-তরুণী রাতারাতি নেমে আসে GIDS (Gay Immunodeficiency Disorder) যা শুরুতে হত কেবল সমকামীদের। পরবর্তীতে উভকামীদের সুবাদে নারীদের মাঝে যখন ছড়িয়ে পড়ল তখন পরিচিতি পেল AIDS নামে।

শুরুতে পায়ুমিলনকে এইডসের জন্য হাইরিস্ক আচরণ বলা হতো। এজন্য এক রিভিউ পেপারে পাওয়া যায়: শুরুতে সমকামীদের মাঝে পায়ুমৈথুন ৯৯% চর্চা হতো। এইডসের সাথে পায়ুমৈথুনের ক্লোজ সম্পর্ক পাওয়ার পর, সমকামীদের প্রিয় আচরণ হয়ে ওঠে মুখমৈথুন, পায়ুমিলন নেমে যায় ৩/৪ নং-এ।

এখন পাওয়া গেল, এটাও হাইরিস্ক যৌন আচরণ। যার ৬ জন পার্টনার, তার ৮ গুণ বেশি সম্ভাবনা গলায় ক্যান্সার হবার। একে মুখমৈথুন না বলে কণ্ঠমৈথুন বললে বেশি এপ্রোপ্রিয়েট হয়।

https://thenewzpost.com/2025/01/13/oral-sex-is-now-the-main-cause-of-throat-cancer/

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Jan, 01:27


জুমআবারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি আয়োজনের সাক্ষী হবার সুযোগ হল। নওমুসলিম ভাই ও বোনদের এক হালাকা। ভাইয়েরা মসজিদে, বোনেরা পার্শ্ববর্তী এক বাসায়। ৫০+ নওমুসলিম ভাইবোন জড়ো হয়েছিলেন।

হাসিনার আমলে বহু নওমুসলিম আইনগত, সমাজগত, সাম্প্রদায়িক জুলুমের শিকার হয়েছেন। ইসলাম গ্রহণকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে সার্বিকভাবে। এমনকি নিরাপত্তাহীনতার কারণে শাহাদা পড়ানো হয়নি, এমন উদাহরণও আছে।

সামাজিকভাবে নওমুসলিমদের নিরাপত্তা (মর্যাদাগত, অর্থনৈতিক, বন্ধনগত) প্রতিষ্ঠা করতে পারলে ইসলাম গ্রহণের হার বেড়ে যাবে। ইসলামী রাষ্ট্রে এটা খুব ভালোভাবে হয়, একটা আপওয়ার্ড সোশ্যাল মবিলিটি ইসলামগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। শিকাগো ইউনির ইতিহাসের প্রফেসর রবার্ট সি.ডেভিস তাঁর Christian slaves, Muslim masters বইয়ে দেখিয়েছেন, নওমুসলিমদের উন্নত জীবনমান, সামাজিক মর্যাদা ও ক্ষমতা উত্তর আফ্রিকার ৩টা শহরে (কায়রো, আলজিয়ার্স, তিউনিস) কীভাবে দাসদের মাঝে ইসলামগ্রহণের হার বাড়িয়ে দিয়েছিল। বছরে ৩৭% দাস ইসলাম কবুল করতো।

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Jan, 02:33


বিনম্র শ্রদ্ধা...

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Jan, 01:55


শুরু হল বাৎসরিক অফার। কমেন্টে দেখুন। ৫১০/- টাকা ছিল। এখন অফারে ৩৫০/-। এখন নিয়ে রাখলে পরে করতে পারবেন। রেকর্ডেড ক্লাস।

https://youtu.be/pXwXFYFX62k?si=ve-wvS3mfHMYmtBW

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Jan, 01:15


এই মিথ্যা কথা বলার রাজনীতি জামাত তো কম কম করে। লীগ তো এটাকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়েছিল। বিএনপিও লীগের থেকে ভালোই শিখেছে।

১. জনগণ কীভাবে ঠিক করবে? সে কিন্তু জানে গণভোট হবে না এই ইস্যুতে যাতে জনগণ মতামত জানাবে।
২. সে নিজেই লীগ নিষিদ্ধকরণ বাধা দিচ্ছে। আবার বলছে জনগণ ঠিক করবে।

আমাদের শরীয়ত কাফেরের সাথে ওয়াদা, চুক্তি ইত্যাদি ভঙ্গ করাকেও যেখানে জায়েজ করে না, সেখানে মুসলমানদের সাথে দিনের পর দিন এভাবে মিথ্যা কথা বলাটা কেমন?

আমি একটা কাজ করবো না, কিন্তু মুখে বললাম ইনশাআল্লাহ করব। এটাকেও আমাদের শরীয়ত 'নিফাকের আলামত' সাব্যস্ত করেছে। সেখানে এভাবে কথা বলতে পারাটা খুব যোগ্যতা, খুব রাজনীতি, খুব কৌশল একটা।

একজন মুসলমানের শান-মান, আত্মমর্যাদার সাথে এই রাজনৈতিক যোগ্যতা কতটুকু যায়।

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Jan, 01:03


গণতন্ত্রের সবচেয়ে নিকৃষ্ট জিনিস কোনটা লাগে জানেন? 'শিরক ফিল তাশরী' (শরীয়ত প্রণয়নের শির্ক) বাদ দিলে আমার কাছে সবচেয়ে দমবন্ধ লাগে হল, আপনাকে প্রচুর পরিমাণে:
১. মিথ্যা কথা বলা লাগে।
২. এমন কথা বলতে হয়, যা আপনি আসলে মনে করেন না, বিশ্বাস করেন না, মীন করেন না।
৩. শব্দের খেলা খেলতে হয়।
৪. মনে এক কথা, কাজে অন্য কথা, মুখে আরেক কথা বলা লাগে।
৫. কথাবাজির মাধ্যমে ধোঁকা দেয়া লাগে

একজন মুসলমান হিসেবে যা অত্যন্ত কষ্টকর। জামাতের আমীরকে কথাটা বলতে হয়েছে। কিন্তু আমি হলফ করে বলতে পারি তিনি এটা বিশ্বাস করেন না। আবার দেখেন অনেক জামাতের ভাই, আমাকে গালাগালি করতে আসবে, তারাও এটা মনে করে না, আবার তাদের আমীর এটা 'কথার কথা' বলেছে, এটা তারাও মনে করে। তবু তারা আমাকে গালি দিবে, আমীরকে সাপোর্ট করবে। এবং এভাবে দুমুখো কথা বলাকে একটা রাজনৈতিক যোগ্যতা মনে করা হবে।

একজন মুসলমান হিসেবে এটা অত্যন্ত কষ্টের যে, আমি এমন কথা বলছি, যা আমি বিশ্বাস করি না। সম্ভবত ইসলামের ভাষায় একে 'নিফাক' বলে। গণতান্ত্রিক রাজনীতি আপনাকে দিয়ে বার বার এই নিফাক করাবে। প্রতি মুহূর্তে আপনি নিজের কাছে নিজে ছোট হতে থাকবেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

05 Jan, 07:47


ভোকাল নাস্তিক মানেই তো কোনো না কোনো মাত্রায় শাতিম। পপুলিজম কাউকে কাউকে নাস্তিকদের ভাইও বানিয়ে দেয়। 'মানুষ-শয়তানের ভাই' হওয়া থেকে আল্লাহ যেন রক্ষা করেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

04 Jan, 16:17


এদেশে ভারতীয় আধিপত্যবাদের কাউন্টার ন্যারেটিভ একমাত্র ইসলাম।

কোনো সেক্যুলার তোষণকারী মতবাদ ফতবাদ ওয়ার্ক করেনি। তাদের আগেও বুকে টানা হয়েছে, তারা ফ্যাসিবাদকেই ওউন করে বার বার তার পরিচয় দিয়েছে।

ইসলাম ছাড়া অন্য যেকেনোকিছু আরেক হাসিনার জন্ম দেবে, আরেক ভারতদাস/দাসীকে তৈরি করবে।

এঅঞ্চলের মানুষের আত্মপরিচয় ও প্রাণ দেয়ার উদ্দেশ্য স্পষ্টশব্দে ঘোষণায় থাকতে হবে। দুইদিন পর আবার জিগ্যেস করবে, তোমরা কারা, আন্দোলনে কোথায় ছিলে? সে সুযোগ দেয়া যাবে না। নইলে ১০ বছর পর মুসলমানদের আবার 'জুলাইয়ের বয়ানে ইসলাম' বা 'আলেম বিপ্লবীর খোঁজে' লিখে নিজেদের প্রমাণ করতে হবে লিখে রাখেন।

মুসলমানকে আবারও জুলাই ন্যারেটিভ থেকে মাইনাস করার চক্রান্ত রুখে দিন।

Shamsul Arefin Shakti Official

04 Jan, 16:11


Fascism যে স্পেশালি ইসলামের উপর দমনপীড়ন চালিয়েছে এবং এতদাঞ্চলের মানুষের মুসলিম পরিচয়কে মুছে দিতে চেয়েছে সেটা অবশ্যই ঘোষণায় থাকতে হবে।

অগণিত মানুষ-ছাত্র-জনতা হাসিনার উপর এই কারণে খেপা ছিল এবং ইসলামের মুক্তির জন্য, আলিম-ওলামার মুক্তির জন্য জিহাদের চেতনায় শাহাদাতের তৃষ্ণায় অকাতরে প্রাণ দিয়েছে। এই বাক্যটা ছাড়া কোনো ঘোষণাপত্র মানি না। শত শত পঙ্গু, অন্ধ ভাইও মানবে না।

আওয়াজ উঠান। হাসিনার সেক্যুলারিজমের চেয়ে আরও সেক্যুলার সাজার জন্য মুসলিমবঙ্গের মানুষ আন্দোলন করেনি।

Shamsul Arefin Shakti Official

04 Jan, 11:25


https://youtube.com/shorts/RDXgNAZuY68?si=3rWrjV7OEh3GPSHT

Shamsul Arefin Shakti Official

04 Jan, 10:58


https://youtube.com/shorts/EVC3phmDSHw?si=UB3L-OsDQO-uT9FE

Shamsul Arefin Shakti Official

04 Jan, 02:03


.
(১৫) শ্রেষ্ঠ মানুষেরা (১৬ পর্ব)
এটিতে ১১ জন নবির জীবনকাহিনি আলোচিত হয়েছে।
https://youtube.com/playlist?list=PLRRmxaFCrLnUhtZtRFOaksM17ftYoRvBT
.
(১৬) শেষের গল্প (২০ পর্ব)
এই সিরিজে সুন্দর ও ভয়ংকর কিছু মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে হৃদয়গ্রাহী আলোচনা করা হয়েছে। https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclu4Wd0frgipbpDyjWPFMwya
.
(১৭) রামাদানের চিঠি
রামাদানকে অর্থবহ করতে মোট ৯ পর্বের ছোট ছোট কিছু গুরুত্বপূর্ণ রিমাইন্ডার বেশ সহজ ভাষায় আলোচনা করেছেন হাফেজ আবু তাসমিয়া আহমাদ রফিক।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcltKoopEnFmVCBgou5SUoGDh
.
#ভালো_কিছুর_সন্ধান (নবম পর্ব)
আগের সবগুলো পর্বের লিংক কমেন্টে পাবেন।
.
#Nusus

Shamsul Arefin Shakti Official

04 Jan, 02:03


আজ আমরা সেরা ১৭টি অডিও লেকচার সিরিজ সম্পর্কে আপনাদের তথ্য দেবো (লিংকসহ)। জীবনের মূল্যবান সময়গুলো বাজেভাবে ব্যয় না করে এগুলো শুনে ফেলুন। অনেক অনেক উপকৃত হবেন, ইনশাআল্লাহ।
.
(১) বিশ্ববিখ্যাত The Hereafter Series
এই লেকচার সিরিজটির প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না। মৃত্যু থেকে শুরু করে, কবরের জীবন, কিয়ামতের ছোট-বড় বিভিন্ন আলামতের বিবরণ এবং বর্তমান সময়ের সাথে এর সমন্বয়, হাশরের মাঠ, মিজান, পুলসিরাত, হিসাব-নিকাশ থেকে নিয়ে জান্নাত-জাহান্নামের বিস্তারিত আলোচনা আছে এতে। শায়খ আনওয়ার আল ইয়ামানি (রাহ.) ইংরেজি ভাষায় জুমার বয়ানে এই সিরিজটি পরিপূর্ণ করেছিলেন। এরপর এটি সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়। ‘পরকালের পথে যাত্রা’ শিরোনামে বাংলাতেও এটি অনূদিত হয়েছে এবং ডাবিং হয়েছে। যারা ইংরেজি শুনে বুঝতে পারেন, তারা অবশ্যই ইংরেজিটা শুনবেন। তবে, বাংলাটাও খুব ভালো হয়েছে।
২২ পর্বে এই সিরিজটির লিংক (বাংলা): https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclupkLZaHSrkfK3Py2r6xFe2
.
(২) সীরাহ : শায়খ আবদুল কাইয়ুম
বাংলা ভাষায় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনের উপর সর্বশ্রেষ্ঠ কাজ এটি। মোট ১৫১ টি পর্বে শায়খ আবদুল কাইয়ুম নবিজির সম্পূর্ণ জীবন নিয়ে আলোচনা করেছেন। যাদের সুযোগ আছে, অবশ্যই এটি শুনে শেষ করবেন।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLA0cV1UDgWf1cMzqW6osE_JBH0Kyw2nTl
.
(৩) সীরাহ : মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (নবিজির বিস্তৃত জীবন)
.
প্রখ্যাত ইতিহাসবেত্তা ড. আলি সাল্লাবি রচিত নবিজির সিরাতের অনুকরণে এই সিরিজটি প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি মোট ৭০ পর্বে সমাপ্ত। নবিজীবনের কাহিনি এবং তা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা জানার জন্য এটি খুবই যথার্থ মাধ্যম। লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcluLIl0V0JxYBE8pzkXA4FOu
.
(৪) কুরআনের ৩০ নং পারার ৩৭ টি সুরার তাফসির, শায়খ আবদুল কাইয়ুমের।
https://youtube.com/playlist?list=PLDfP1yNs-Ic9TsR4HLldl5Nn5VrdyjidD
.
(৫) পথিকৃৎদের পদচিহ্ন: নবিদের জীবনী
শায়খ আনওয়ারের আরেকটি জনপ্রিয় লেকচার সিরিজ, যেটির ইংরেজি শিরোনাম The Footsteps of Prophets. বাংলায় ‘পথিকৃৎদের পদচিহ্ন’ শিরোনামে ডাবিং হয়েছে। এটিতে আদম (আ.) থেকে শুরু করে সকল নবির জীবনী এবং তাঁদের জীবনের বিভিন্ন ঘটনা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাগুলো আলোচিত হয়েছে। তবে, আমাদের নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লামকে নিয়ে আলাদা করে বিস্তৃত পরিসরে আলোচনা এসেছে।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcltUMVK4M00U_tkAvhviodPZ
.
(৬) তাওহিদ সিরিজ (৪৬ পর্ব)
শায়খ আহমাদ জিবরিলের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি লেকচার সিরিজ। ইসলামের বেইসিক অনেক বিষয়ের আলোচনা আছে এতে। শুনে শেষ করলে অত্যন্ত উপকৃত হবেন। এটি বাংলায় ডাবিং করেছে মুবাশশিরিন মিডিয়া।
.
প্রথম ২৮ পর্বের লিংক:
https://youtube.com/playlist?list=PLHP919Hrr_j2pVQBhgteczkgtyR_2iRtn
বাকি ১৮ পর্বের লিংক:
https://youtube.com/playlist?list=PLHP919Hrr_j04aprdKZFvDwx-PRbkC8JD
.
(৭) অন্তরের রোগ ও এর প্রতিকার (৮ পর্ব)
শায়খ আবদুল কাইয়ুমের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লেকচার সিরিজ। আসলে এই টপিকের আলোচনা আমরা সেভাবে শুনি না, অথচ এটির গুরুত্ব অনেক।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLDfP1yNs-Ic_3lJ7wmvMvj792-aI6Ts_K
.
(৮) ধূলিমলিন উপহার রমাদান
এটি শায়খ আহমাদ মুসা জিবরিলের Gems of Ramadan লেকচার সিরিজের অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে। রমাদানের উপর রচিত এই সিরিজটি অনন্য ও অসাধারণ; অগণিত শিক্ষা ও উপদেশে ভরপুর। মোট ২৮ টি পর্বে সমাপ্ত।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclt_XvpICHJ48ualJVGsmlU8
.
(৯) আবু বকর (রা.)-এর জীবনী (১৭ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclsyO32h45uXpP43DsOGS2v4
.
(১০) উমর (রা.)-এর জীবনী (২৬ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclumrm5tPGHbAugxAreBl0fa
.
(১১) উসমান (রা.)-এর জীবনী (১০ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcls_qfn_bQJkvR7l4lU9KDYw
.
(১২) আলি (রা.)-এর জীবনী (১৮ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcltlEmWHfVZ3uuPzWqa3s2vw
.
(১৩) জীবন - মৃত্যু - জীবন (১০ পর্ব)
বাসিরার এই সিরিজটি বেশ সুন্দর। মৃত্যু থেকে নিয়ে জান্নাত-জাহান্নাম পর্যন্ত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপের উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
https://youtube.com/playlist?list=PLRRmxaFCrLnWmKoxyUnS_fCDCTE6Ewd12
.
(১৪) আলোর পথে যাত্রা (৭ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLRRmxaFCrLnXjae73CpcYQd1M0wkfNtR7

Shamsul Arefin Shakti Official

03 Jan, 16:45


সংবিধান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ আলাপ আছে। জরুরি দেখাটা।

https://youtu.be/1vjjTTgvQ3U?si=Wd0lD2AuZ38hzLfe

Shamsul Arefin Shakti Official

02 Jan, 15:56


https://youtu.be/HCN3nnGGw-g?si=Z-NWbOCycoqSbsoB

Shamsul Arefin Shakti Official

02 Jan, 04:16


অসুস্থতা বেড়েছে। আগামীকাল 'মুসলিম মাইন্ডস' আয়োজিত সেমিনারে যাওয়া হবে কিনা তা অনিশ্চিত। আমার বক্তব্যের বিষয় : জুলাই অভ্যুত্থান কেন ব্যর্থ হচ্ছে। আমি যে আলাপটা করতে চেয়েছিলাম, তা হচ্ছে এইটা। পড়ে আপনার সমালোচনা জানাবেন।

~ জুলাই অভ্যুত্থান কেন ব্যর্থ হচ্ছে ~

জুলাই ব্যর্থ না। জুলাই যেটুকু করতে চেয়েছিল, সেটুকু করেছে। জুলাইয়ে এই করা দরকার ছিল, ঐ করা উচিত ছিল, এগুলো অবান্তর মনে হয়। জুলাই এর বেশি করতে চায়নি। তার এক দফাটা সে রক্ত দিয়ে আদায় করে দিয়েছে।

শুধু ২৪ ইটসেলফ বিপ্লব (revolution) না। তবে বিপ্লবের শুরু হলে হতে পারে। বিপ্লব একটা লম্বা প্রক্রিয়া, অধিকতর রক্তক্ষয়ী। বিপ্লবের উদ্দেশ্যই হল মূলোৎপাটন এবং আমূল পরিবর্তন। নতুন এক রাষ্ট্র / সমাজ-ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে বিপ্লব হয়। ভেঙেচুরে দিয়ে নতুন করে গড়া হয়। রুশ বিপ্লব, ফরাসী বিপ্লব, আমেরিকান বিপ্লব, চীনে সাংস্কৃতিক বিপ্লব।

বিপরীতে অভ্যুত্থান (uprising/insurrection) একটু শর্ট প্রক্রিয়া, কিছুটা কম রক্ত লাগে। উদ্দেশ্য থাকে সরকার বদল বা স্বৈরাচার উৎখাত। পুরো ব্যবস্থা উৎখাত ও নয়া বন্দোবস্ত লক্ষ্য নয়। ৬৯ এর আয়ুব-বিরোধী গণঅভ্যুত্থান বা ৯০ এর এরশাদবিরোধী, ২৪ এর হাসিনা বিরোধী অভ্যুত্থান।

শুধু ২৪ একটা অভ্যুত্থান। এবং সফল অভ্যুত্থান। এর দফা একটাই : হাসিনার পতন। রাষ্ট্র সংস্কার ইত্যাদি সব পরবর্তী আলাপ। সুতরাং অভ্যুত্থান হিসেবে ২৪ অলরেডি সফল। যদি একে বিপ্লব বলতে চান, তবে সফল কিনা তা বলার সময় আসেনি। কারণ বিপ্লব প্রক্রিয়াটা চলমান। এখন ছাত্ররা যা করছে বা করতে চাচ্ছে সেটা হল বিপ্লব। এবং এজন্য তাদের শত্রুও তৈরি হয়েছে নতুন করে, যারা বিপ্লব প্রক্রিয়াটা আটকাতে চায়। তারা জুলাইকে অভ্যুত্থান থেকে বিপ্লব হয়ে উঠতে দিতে চায় না। পরিবর্তন চায় না।

১.
বিপ্লবের শত্রু হিসেবে আমরা বিএনপিকে এখন দেখতে পাচ্ছি। অভ্যুত্থানের সহযোগী কিন্তু বিপ্লবের শত্রু। তারা পুরনো ব্যবস্থায়ই থাকতে চায়। কারণ সেটাই তাদের ক্ষমতায় গমন এবং ১৬ বছরের ক্ষুধা মেটাতে উপযোগী। ভারত তোষণ ও ভারতীয় ন্যারেটিভ সার্ভ করে তারা ভারতের কাছে নিজেকে লীগের বিকল্প হিসেবে দাঁড় করাতে বদ্ধপরিকর। ভারতীয় ব্যবস্থাগুলোর (প্রথম আলো গং) পূর্ণ সমর্থন তারা দিচ্ছে এবং লীগ ২.০ হয়ে উঠছে। দ্রুত নির্বাচন এবং তাতে বিএনপির বিজয়ের দ্বারা বিপ্লবের ব্যর্থতা সম্পন্ন হবে। এবং ইতিহাসে ২৪ একটা সফল অভ্যুত্থান হিসেবেই রয়ে যাবে, বিপ্লব হয়ে উঠবে না।

২.
ছাত্র সমন্বয়করা নিজেরাও নানাভাবে সজ্ঞানে-অজ্ঞানে বিপ্লব-প্রক্রিয়ার শত্রু হয়ে উঠতে পারে। তারা নিজেরাও রাষ্ট্রসংস্কার আর না চাইতে পারে বা পিছিয়ে যেতে পারে। যেকোনোভাবে রাজনৈতিক গ্যাঞ্জাম থেকে এক্সিট চাইতে পারে। বা আবেগের বশে বিপ্লবনাশী কাজ করতে পারে। যেমন অথর্ব ইন্টেরিম সরকার দ্বারা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল হওয়া। তোমরা এমন করলে কিন্তু আমি আর থাকব না, এই টাইপ কথায় তারা পিছু হটলে তাও বিপ্লব প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে যাওয়া। বিপ্লব তার গতিতে চলবে, আবেগ দিয়ে চলবে না। মান-অভিমানে বিপ্লবের কিছু আসে যায় না। মান-অভিমানী গাল-ফুলানোও বিপ্লব-প্রক্রিয়া বাধা হয়ে দাঁড়ানো।

৩.
আর বিপ্লবের শত্রু হিসেবে প্রতিবিপ্লবী শক্তি তো আছেই। আওয়ামী আমলা-পুলিশ-আর্মি গত ১৬ বছরে গড়ে ওঠা শতভাগ প্রতিবিপ্লবী শক্তি। স্ট্যাটাস ক্যো বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর।

ছাত্র-জনতাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সামনে ২টা অপশন। আগের ব্যবস্থার পুনরাবৃত্তি। নয়তো, নয়া ব্যবস্থা। বিপ্লব পরের ধাপগুলো আরও রক্তাক্ত, আরও কঠোর। আর সেটা না হলে 'নতুন লীগ'কে মেনে নেয়া, বরণ করে নেয়া। ৩য় কোন অপশন আসলে নাই।

বিপ্লবের বন্ধু কারা দেখা যাক। বিপ্লবের এই প্রক্রিয়া সফল হোক কারা চায়?
১.
ছাত্র-জনতা তো চায়ই।
২.
আর চায় গণতান্ত্রিক ও অগণতান্ত্রিক ইসলামপন্থীরা। কারণ তারা সাবেকী ব্যবস্থার বেনিফিশিয়ারী না, বরং নির্যাতিত। সাবেকী ব্যবস্থায় তাদের স্বপ্নপূরণেরও সুযোগ নেই। তাই তারা নতুন কিছু চায়, তা যতটুকুই হোক, তাদের স্বপ্নের দিকে পজিটিভ ডেভলপমেন্ট।
৩.
এছাড়া সচেতন ডানপন্থী সমাজও সংস্কার চায়, তারাও বিপ্লবের বন্ধু।

বিপ্লব প্রক্রিয়ার নানান ফেইজে নতুন নতুন নেতৃত্ব দেখা যাবে। পুরনো নেতৃত্ব কেউ সহযোগী রয়ে যাবে। কেউ কেউ বিপ্লববিরোধীও হয়ে যেতে পারে। কেইস স্টাডি করতে পারেন: রুশ বিপ্লব বা ইরান বিপ্লব নিয়ে।

আমার চাওয়া বিপ্লব সম্পন্ন হোক।
জুলাই একটা অভ্যুত্থান থেকে পূর্ণ বিপ্লব হয়ে উঠুক।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

Shamsul Arefin Shakti Official

01 Jan, 17:38


https://youtube.com/shorts/MqQFiCvSyhw?si=poai867EtYUilkZ5

Shamsul Arefin Shakti Official

01 Jan, 14:48


ধর্মপ্রাণ খৃষ্টান জার্মান সাইকিয়াট্রিস্ট Baron Frederick Von Gagern MD তাঁর হস্তশ্চয়তঃ মৈথুনম্ সম্পর্কিত বইয়ে* বলেন:

মানুষের দুইটা সত্তা আছে। বৈষয়িক সত্তা (secular self) ও আধ্যাত্মিক সত্তা(spiritual self)। [ইসলামে আমরা এভাবে আলাদা করি না। আমাদের সকল secular বা পার্থিব কাজকামও আধ্যাত্মিকভাবে দায়বদ্ধ]

প্রত্যেক বাপমায়ের উচিত বয়ঃসন্ধিকালে সন্তান যাবার আগেই তার spiritual self-কে পূর্ণ বিকশিত করে দেয়া। আপনার সন্তান, তার সকল চাহিদা, তার সকল পরিপার্শ্ব, বিশ্বপ্রকৃতি সবকিছু যে মহান স্রষ্টার সাথে কানেক্টেড ও দায়বদ্ধ, এই বোধকে দৃঢ়তমভাবে তার মনে গেঁথে দেয়া, আর সেটা হতে হবে বয়ঃসন্ধির আগেই। তাঁর দৈহিক চাহিদা ও তা পূরণের উপকরণ নিছকই বস্তু নয়, বরং বস্তুসত্তার ঊর্ধ্বে এসবই এক স্রষ্টার নিআমত, উপহার, আমানত। চাহিদাকে তাঁর মর্জিমতোই পূরণ করতে হবে। মানে তার ব্যক্তিসত্তা তৈরি হবার আগেই তার আধ্যাত্মিক পরিচয় ও দায়দায়িত্ব তাকে বুঝিয়ে কমপ্লিট করে দেয়া।

তাহলেই বয়ঃসন্ধিকালীন যৌন-অপরাধ (পর্নো, হস্ত, ব্যভিচার) এবং যৌনবিকৃতি (সমকামিতা ইত্যাদি) থেকে সন্তানকে রক্ষা করা সম্ভব বলে লেখক মনে করেন। খুব জরুরি প্যারেন্টিং টিপস্।

Shamsul Arefin Shakti Official

01 Jan, 10:36


দালালসাহিত্য কেন্দ্রের প্রজেক্ট বন্ধ হয়ে গেলে দেখেন তো দীনী ভায়েরা গাড়িগুলো কিনে নিতে পারেন কিনা। জেলায় জেলায় একটা। ভ্রাম্যমান ইসলামী পাঠাগার প্রজেক্ট।

Shamsul Arefin Shakti Official

30 Dec, 01:07


এইসব পায়ুকামী, নিকৃষ্ট বেহায়া সম্প্রদায়কে সব জায়গা থেকে বহিষ্কার শুরু হয়েছে পশ্চিমে।

Shamsul Arefin Shakti Official

26 Dec, 13:11


https://youtu.be/Jg7RY23V0Yc?si=Mdrs9wBO6J4ZJp7c

Shamsul Arefin Shakti Official

25 Dec, 13:29


সাইবার বুলিং-ফুলিং এর আইন লাগবে না, কোর্টের ৩১ লক্ষ জমে যাওয়া মামলার নিষ্পত্তি করুন। সরকারি কর্মকর্তাদের নজরদারির জন্য ন্যায়পাল আইন বাস্তবায়ন করুন। লুঙ্গি খুলে পাগড়ি বাঁধার বিলাসিতা বন্ধ করুন।

যে আইন আছে তারই বাস্তবায়ন নাই। আইনের শাসন নাই। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নাই। এলিট এলিট শ্রুতিমধুর আইন তৈরি করে নতুন ফ্যাশিস্ট হবার খায়েশ জাগসে। এসব ফালতু সুসংবাদ নিয়ে আসছে একেকটা সদ্য গজানো তালেবর।

অবশ্যই হাসিনার কালাকানুন এদেশে হতে দেয়া যাবে না। আওয়াজ উঠান। হাজারও জরুরি কাজ রেখে এসেছে ফাউ আলাপ পাড়তে।

Shamsul Arefin Shakti Official

20 Nov, 17:59


কথা ৩ প্রকার।
- সত্য কথা
- মিথ্যা কথা
- তাউরিয়া (কথাটা সত্যই, তবে উদ্দেশ্য ভিন্ন)

৩ প্রকার কথাই বক্তা জানে কী উদ্দেশ্যে বলছে। সত্য বলেছি, মিথ্যা বলেছি, আমি জানি আমার উদ্দেশ্য কী।

আরেক প্রকার কথা আছে: 'রাজনৈতিক কথা'। এর উদ্দেশ্য কী বক্তা নিজেও জানে না, কিন্তু বলে। উদ্দেশ্য যখন যেমন পরিস্থিতি তেমন ঘুরিয়ে নেয়া যাবে। একেকবার একেক কথা।

এটা গণতান্ত্রিক পদ্ধতির আরেক বৈশিষ্ট্য। সব দেশের। জনগণকে এরা ভোদাই মনে করে। কথা বার বার ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে খেলতে থাকে। অনিশ্চয়তা তৈরি করে।

ইসলাম এমন না। ইসলাম শত্রুর সাথেও স্ট্রেইটফরোয়ার্ড। শত্রুকে দেয়া কথাও নড়চড় করে না। যেখানে এরা নিজ দেশের মানুষের সাথে কথার খেলা খেলে। শরীয়াহ সবলের এই অনিশ্চয়তা থেকে দুর্বলকে মুক্তি দেয়। দেশ পরিচালনা কোন খেলা না, জনগণের আমানত ও খেদমত। ইবলিসের মতো কথার খেলা দেখতে হবে আর কতকাল কে জানে।

#শরীয়াহ_ছাড়া_সমাধান_নাই

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Nov, 14:05


লালন, পালন, ইসকন...
বাবা তোমার দরবারে সব পাগলের খেলা।

Shamsul Arefin Shakti Official

13 Nov, 12:32


শনিবার সিয়ান সেমিনারে থাকছি ইনশাআল্লাহ সকাল সকাল। আলোচনার বিষয়:
আধুনিক আমলাতন্ত্রের কী কী সমস্যা এবং ইসলামী রাষ্ট্রে এর সমাধান কীভাবে হবে।

জার্মান সমাজবিদ ম্যাক্সভেবার আমলাতন্ত্রের ৬ টি বৈশিষ্ট্য বলেছেন। প্রতিটি বৈশিষ্ট্যই একইসাথে দরকারি এবং সমস্যা তৈরিকারক।

আর আমলাতন্ত্রের মৌলিক সমস্যা ৫টা, যেগুলো আমলাতন্ত্রে অনিবার্য। কীভাবে এসবের সমাধান হবে, তা নিয়ে লোকপ্রশাসন স্কলাররাও হয়রান। আমি জিগ্যেস করেছিলাম কেবিনেট সচিবকে একটা ক্লাসের শেষে: 'স্যার, সুশাসন তো বুঝলাম। কিন্তু আক্ষরিক অর্থেই দুর্নীতির পর শাস্তি ছাড়া দুর্নীতির আগেই দুর্নীতি ঠেকানোর কোনো কর্মকৌশল আছে'। ভীষণ স্মার্ট হ্যান্ডসাম কেবিনেট সচিব মুচকি হেসে বললেন: এটা আসলে নেই।

ব্যুরোক্রেসির মূল ডিলেমা : Accountability-Autonomy dilemma
Law-Output dilemma
কীভাবে হাসিনা কাজে লাগিয়েছে এবং ইসলাম কীভাবে সেটা সমাধান করে এসেছে। এসব হাবিজাবি নিয়েই আলাপ করবো যদি মিনিট চল্লিশেক টাইম পাই।

ইনশাআল্লাহ...

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Nov, 02:04


প্রাচ্যবিদদের বই পড়তে গেলে সবার আগে আপনাকে মনে রাখতে হবে, সে অমুসলিম। সে শত্রুপক্ষ। এবার আপনি পড়তে পারেন।

দুঃখের বিষয়, মেসেঞ্জারে প্রায়ই এমন মানুষ আমি খুঁজে পাই, প্রাচ্যবিদদের কথায় তাদের ঈমান টলে যাচ্ছে। ভাই, অমুক বইটা পড়ে আমি নামাজে শান্তি পাচ্ছি না, এটার জবাব কী হতে পারে, হ্যান ত্যান।

অনেক ভালো ভালো কথা লিখলেও সে কিন্তু শত্রুপক্ষই। সালেহ আহমদ শামীর সীরাত বা রাহীকুল মাখতুম পড়ার সময় আমরা যেমন হৃদয়টা গছিয়ে দিয়ে পড়ি। প্রাচ্যবিদদের লেখা পড়লে ততখানিই ভুরু কুঁচকে পড়তে হবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Nov, 01:42


মুসলমানরা কি পারবে? মন্টোগোমারি ওয়াট বলেছে: পারবে না।

তার মতে, তাওহীদের ব্যাপারে মুসলমানদের থেকে মানবজাতির শেখার আছে। কিন্তু নৈতিকতার ব্যাপারে ইউরোপই বেশি উন্নত।

MUHAMMAD: Prophet and Statesman
William Montgomery Watt

Shamsul Arefin Shakti Official

07 Nov, 18:05


https://youtu.be/8TXbvbUlejo?si=vh46mBTJ1U7TKc3U

Shamsul Arefin Shakti Official

05 Nov, 01:27


https://youtu.be/OiPsyNcZpB0?si=2lYbfZ3gGh7RUqRM

Shamsul Arefin Shakti Official

05 Nov, 01:07


আসিতেছে... ইনশাআল্লাহ।
প্রশ্ন জাগাতে... প্রশ্ন চেনাতে...
শামিল হোন ক্যারাভানে।

Shamsul Arefin Shakti Official

03 Nov, 01:49


https://youtu.be/YOPIFaUxsG0?si=0hYP4KlwNJhDjpiO

Shamsul Arefin Shakti Official

03 Nov, 01:00


দাওয়াতী কর্মপন্থা .... https://youtu.be/TXehMpm3hks?si=FJmH0IYPjzKo_xu-

Shamsul Arefin Shakti Official

02 Nov, 04:35


https://youtube.com/shorts/MWNhakOxxDg?si=JuMCAGuPADpQp_I_

Shamsul Arefin Shakti Official

02 Nov, 00:13


Marco Mula [MD PhD, Consultant in Neurology and Neuropsychiatry] এবং Michael R Trimble [Emeritus Professor
of Behavioural Neurology, Institute
of Neurology, University College London]

শিল্পীদের মাঝে মানসিক রোগের প্রাদুর্ভাব নিয়ে এক রিভিউয়ে প্রসঙ্গটা টেনেছেন। যদিও পশ্চিমা একাদেমিয়াতে মিউজিক নিয়ে পজিটিভ আলাপই বেশি, বিশেষ কিছু জনরা নিয়ে নেগেটিভ রিসার্চও আছে (যেমন রক মেটাল, স্যাড মিউজিক ইত্যাদি)। এই রিভিউয়ে তাঁরা ওয়েস্টের বিখ্যাত গায়ক-মিউজিশিয়ানদের জীবনী নিয়ে গবেষণা করে দেখেছেন।

[Marco Mula and Michael R Trimble, Music and madness: neuropsychiatric aspects of music, Clinical Medicine Vol 9 No 1 February 2009]

যেমন ৪০ জন জ্যাজ মিউজিক শিল্পীর মাঝে ২৮%-এর মুড ডিজর্ডার, ২.৫% এর আত্মহত্যাপ্রবণতা, ৭.৫% এর সাইকোটিক ডিজর্ডার এবং ৫%-এর এংজাইটি। ৫২.৫% ছিল হিরোইঞ্চি। ক্ল্যাসিকাল শিল্পীদের ৩৫-৪১% এর মুড ডিজর্ডার ছিল। আমাদের সময়ের শিল্পীদেরকে অনেককে আমরা আত্মহত্যা করতে দেখেছি।

[বই: এই অবেলায়, সন্দীপন প্রকাশনী, আসছে ইনশাআল্লাহ]

Shamsul Arefin Shakti Official

01 Nov, 23:05


সিয়ান সেমিনার (সিস্টার্স অনলি)
বিশেষ করে বোনেরা শুনতে পারেন। আপনাদের গ্রুপগুলোতে শেয়ার করলে ভাল হয়।
[সামনে ২ লাইন পুরুষ অডিয়েন্স। একদম পিছনে ১০ লাইন বোনরা আছেন। অডিয়েন্সে পুরোটাই অন্ধকার। শুধু স্টেজে আলো আছে।]

https://youtu.be/B5vAnUqcd-k?si=K0r7b0C6Z9kXXGLv

Shamsul Arefin Shakti Official

31 Oct, 10:23


অথচ সাফ গেমসে জয়ের চেয়ে এই হাফেজের জয় আরও বেশি বড় বিশ্বদরবার। সাফ গেমসের খবর কয়টা দেশ জানে, আর এই হাফেজের জয়ের খবর কতগুলো দেশ কাভার করে। কার হাত থেকে পুরস্কার নিচ্ছে।

আমাদের সমাজে-রাষ্ট্রে ইসলামবিদ্বেষের সূক্ষ্ম প্রকাশ এটা। ইসলাম নিয়ে বললেই ইউসুফ সরকারকে চাপের মধ্যে পড়তে হবে নানা জায়গা থেকে। প্রথমআলো-দিল্লিস্টার কলাম লেখবে। নানান বুদ্ধিবেশ্যা দুয়ো দেবে। এই যে ভয়, এই ভয় ফ্যাশিজমের তৈরি। খুনী হাসিনার তৈরি। ভারতবিরোধিতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার রক্ষাকবচ এই জমিনে একমাত্র ইসলাম। স্বাধীনতার দেয়ালে সিমেন্ট ইসলাম। এই ইউসুফ সরকার বুঝলে ভালো হতো। হাসিনার তৈরি করা ভয়কে কাঁচকলা দেখানোর মধ্যেই স্বাধীনতা নিহিত।

Shamsul Arefin Shakti Official

31 Oct, 10:19


বাংলাদেশের রাজনীতিই ইসলাম। এই জমিনটুকুর জন্মই ইসলাম দিয়ে। এই দেশের ফ্যাশিজমও ইসলামের বিরুদ্ধে। এই দেশের ভারতবিরোধিতাও ইসলামেরই গ্রাউন্ডে। যাদের ইনক্লুড করার জন্য বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের গান তোলেন, তারা গত ১৬টা বছর কীসের পক্ষে থেকেছে, তা আর নতুন করে বলার কী আছে। সবাই এখন ন্যাকা সাজতেছে।

যেকোনোমাত্রার ইসলামবিদ্বেষ ও মুসলিমবিদ্বেষই ফ্যাশিজমের জনক। গুম-খুনের জাস্টিফায়ার। দেখুন কীভাবে ইসলামবিদ্বেষের গ্রাউন্ডে ফিরে ফিরে আসে ফ্যাশিবাদ। বিএনপি এই ভুলটা এবারও করছে।

Shamsul Arefin Shakti Official

31 Oct, 03:11


জাবি ক্যাম্পাসে শিবির চাই না। ইনাদের সমস্যা হয়। ইউসুফ সরকারের কাছে আকুল আবেদন। ফরহাদ মজহার স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এই পাতাখোর বাঘিনীদের শিবিরের হাত থেকে বাঁচান।
শিবিরমুক্ত জাবি চাই
আকাশভরা তারা চাই।

Shamsul Arefin Shakti Official

29 Oct, 23:58


[2/2] - বাংলাদেশে জাতিগত কোনো সংঘাত হয়নি। বাংলাদেশে সিভিল ওয়ার অথবা ভঙ্গুর নিরাপত্তা অবস্থা নেই।
.
- এই অফিস স্থাপন করতে দিলে বাংলাদেশকে সিভিল ওয়ারে পতিত ভঙ্গুর নিরাপত্তার দেশ হিসেবে স্বীকার করে নেয়া হিসেবে দেখা হতে পারে।
.
- জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর সব সময় দাতা সংস্থার অর্থায়নে পরিচালিত হয়। দাতা সংস্থাগুলো এই সংস্থাকে যেকোনো দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি প্রণয়নে প্রভাব সৃষ্টির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। কোন দেশের কোনো নীতি যখন দাতা দেশগুলোর বিপক্ষে যায়, তখন তারা মানবাধিকারকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে এই কার্যালয়ের মাধ্যমে।
.
- কিছু স্পর্শকাতর পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়নে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস কাজ করে। অথচ চুক্তি করা বা অফিস স্থাপনের অনুমতি দেয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে কোনো দেশই ব্যবস্থা নিতে পারে না। এটি করলে উভয় সংকট তৈরি হয়।
.
- মানবাধিকার কমিশনের কান্ট্রি অফিসের মাধমে এলজি টিভি এজেন্ডা প্রসারের তীব্র আশংকা রয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয় ঘোষণা নিয়ে মানবাধিকারের নামে এলজি টিভির বৈধতা ও সামাজিকীকরণের জন্য কাজ করে আসছে বহু বছর যাবত।
.
- বাংলাদেশে ভূরাজনৈতিক অবস্থানগত বিভিন্ন জটিলতা আছে। যেমন রোহিঙ্গা রিফিউজিদের অবস্থান, মিয়ানমারের যুদ্ধ, বঙ্গোপসাগর নিয়ে পরাশক্তিদের টানাপোড়েন ইত্যাদি। এই জটিল সমীকরণের মধ্যে ঢাকায় এই কার্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত জটিলতা আরও বৃদ্ধি করবে।
.
এর ফলে তথাকথিত আদিবাসী আন্দোলন মাথা চাড়া দিয়ে উঠার প্রবল আশংকা রয়েছে।
.
পার্বত্য চট্টগ্রামের নিরাপত্তা হুমকিতে পড়া এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করার আশঙ্কা রয়েছে।
.
ইয়েমেন, সুদান, তিউনিসিয়া অভিজ্ঞতা পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, কমিশনের কান্ট্রি অফিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় অ্যামেরিকা ও ইস্র।। লবির অপতৎপরতা বৃদ্ধি পাবে। যা ইতোমধ্যে ইয়েমেন, সুদান ও তিউনিসিয়াতে ঘটেছে।
.
জনগণের মূল্যবোধ, আকাঙ্ক্ষা এবং দেশের স্বার্থের বিরুদ্বে গিয়ে একতরফাভাবে এ সিদ্ধান্ত নেয়ার কোন অধিকার উপদেষ্টাদের নেই। এটা মূলত এনজিও লবির লোকেদের মাধ্যমে নেয়া সিদ্ধান্ত। হাসিনার আমলে যেভাবে ইচ্ছেমতো নানা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া হতো, ঠিক একইভাবে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
.
দাজ্জালী সাম্রাজ্যবাদীদের মদদে চাপিয়ে দেয়া এই সিদ্ধান্ত কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। পশ্চিমের রংধনু সাম্রাজ্যবাদ আমদানীর জন্য বাংলাদেশের মানুষ দিল্লীর দাসত্বের জিঞ্জির ভাঙ্গেনি।

(কালেক্টেড)

Shamsul Arefin Shakti Official

29 Oct, 23:58


ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয় করার সম্ভাব্য দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব
.
বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের কান্ট্রি অফিস খোলার প্রস্তাব দিয়েছে জাতিসংঘ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, গত মাসে ঢাকায় মানবাধিকার অফিস খোলার প্রস্তাব আসে। অবিশ্বাস্য দ্রততায় এ সংক্রান্ত একটি চুক্তির খসড়া পাঠায় জেনেভা। [সূত্রঃ দৈনিক মানবজমিন]
.
- দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশেই ওএইচসিএইচআর-এর অফিস খোলার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। বিশেষত শ্রীলংকা ও নেপাল বহু চাপের মুখেও তাদের দেশে মানবাধিকার কমিশনের কান্ট্রি অফিস খুলতে দেয়নি। ঢাকায় কার্যালয় করা হলে এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের ওপর চাপ তৈরি হতে পারে।
.
- প্রধানত দীর্ঘ আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও সিভিল ওয়ারে ভঙ্গুর ১৭টি দেশে (যেমন- বুরকিনো ফাসো, কম্বোডিয়া, চাঁদ, গুয়াতে-মালা, গায়েনা, সাইবেরিয়া, সুদান, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন ইত্যাদি) মানবাধিকার কমিশনের কান্ট্রি অফিস রয়েছে।
[1/2]

Shamsul Arefin Shakti Official

27 Oct, 12:17


প্রশ্ন করার ধরন দেখেন। এই প্রাণভোমরা বাঁচিয়ে রেখে আমরা আশা করতেসি আওয়ামী লীগ মরবে?

Shamsul Arefin Shakti Official

26 Oct, 08:26


এই সুশীলমারানিদের জন্যই কামের কাম কিছু হয় না। লীগ ক্ষমতায় আবার এলে সুশীলমারানিদের সাথে মেয়ে বিয়ে দিবে। আর ডলা খাবে ইসলামপন্থীরা।

Shamsul Arefin Shakti Official

25 Oct, 17:32


এই পর্যায়ে একটা ভিন্ন আলাপ টানি।

২০২২ সালে খুনী হাসিনার আমলে এরকমই এক রবিউল আউয়াল বইমেলায় দক্ষিণ গেটে Mahmudul Hasan Css ভাই একে একে দুইজনের সাথে মোলাকাত করান। তৎকালীন শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি হাফেজ রাশেদ ভাই এবং কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি রাজীব পলাশ ভাই। আমি প্রথম দেখাতেই তাদের অনেকখন বুকে জড়িয়ে রাখি। দীনের জন্য যে কুরবানি তাদের করতে হয়েছে, আমাকে তা করতে হয়নি। মজলুম দীনী ভাইয়ের প্রতি আমার সে আবেগ তারা টের পেয়েছেন কিনা আমার জানা নেই। শত মতপার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু কালেমার ভাই হিসেবে সম্পর্কটা সবার আগে। রাম-বাম-লীগের বিপরীতে অবশ্যই আমার ভাইয়ের পক্ষে আমি সবার আগে দাঁড়াবো।

কেন জানি হঠাৎ গতকাল মসজিদে রাজীব ভাই এবং আজ বইমেলায় হাফেজ রাশেদ ভায়ের সাথে আবার দেখা হয়ে গেল। আরও দেখা হল বর্তমান সিপি মনজুর ভায়ের সাথে। অত্যন্ত আন্তরিক মানুষ মাশাআল্লাহ। এনাদের সাথে তাঁদের অনলাইন ঝগড়াটে ফলোয়ারদের মিল খুঁজে পাই না।

খুনী হাসিনার যুগে সেই এক রেস্টুরেন্টের দুইতলায় হাফেজ রাশেদ ভাই 'দেখেন ভাই, একদিন ঠিক এই জমিনে ইসলাম কায়েম হবে' বলে ঝর ঝর করে কেঁদে দিলেন। আমার ও মাহমুদ ভায়েরও চোখে পানি। ৩০ সেকেন্ড ঐ একসাথে কান্না আমার মনে যে 'আমার ভাই' অনুভূতির জন্ম দিল, তা সবসময় আমার মনে থাকবে।

দেখুন, গণতন্ত্রকে হয়ত মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মেনে নিতে পারবো না নিজের কর্মকৌশল হিসেবে। পশ্চিমাবিশ্বেও গণতন্ত্রের প্রচুর ক্রিটিক চলে। আমিও আকিদা ও কৌশলের দিক থেকে মউত তক গণতন্ত্রের সমালোচনা করেই যাব একাডেমিক পয়েন্ট থেকে। কিন্তু ঐ ৩০ সেকেণ্ডের ভ্রাতৃত্ব, ঐ ৫ সেকেণ্ডের বুকে চেপে ধরে রাখা মউত তক ভুলা সম্ভব না। এরপর থেকে আমি তাড়না অনুভব করেছি কিছু করার। #আমিও_শিবির এটা কার চালু করা আপনারা হয়ত জানেন, বা না জানলে নাই। ইত্যাদি সব করেছিলাম ঐ ভ্রাতৃত্বের দায় থেকে, ঐ ৩০ সেকেণ্ড।

খুনী হাসিনার বিরুদ্ধে রাজপথে শিবিরের ছেলেরা যেমন ছিল, অগণতান্ত্রিক ইসলামপন্থী ছেলেরাও ছিল, আমরাও ছিলাম, কওমীর ছেলেরাও ছিল। একসাথেই আমরা হটিয়েছি ফ্যাসিবাদ। হাসিনার আমলেও একসাথে জেল খেটেছি, আবার বন্ধু দেশের মিলিটারি ইন্টারভেনশন হলে একসাথেই লড়তে হবে, মরতে হবে।

আমার নিজের ভায়ের সাথে, বাপের সাথেও তো আমার ১০০% মতের মিল হয় না। উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য ছিল, আছে, থাকবে। এসব সহই আমাদের মাঝে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ার জায়গা আছে। আদর্শিক পার্থক্য সহই ঐক্যের জায়গাও আছে। আজও এনডিএফ (জামায়াতের ডাক্তার সংগঠন) এর একজন দায়িত্বশীল বড়ভায়ের সাথে কথা হল স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কারে একসাথে কাজ করার ব্যাপারে। ভাই আমার বইও কিনলেন।

কিন্তু আজ সকালে দায়িত্বশীল এক ছেলের বক্তব্য থেকে জানলাম, আমরাই নাকি প্রধান থ্রেট শিবিরের জন্য। কিছু অনলাইন ছাপড়ি বহিষ্কৃত শিবির যা বলছে, হুবহু সেটাই বলল সে। সেই পুরনো জেমবি, কখনো আয়েস, কখনও কিউ, কখনও এইচটি সব মিলিয়ে আমাদেরকেও একসাথে গুলিয়ে শিবিরের শত্রু হিসেবে ঘোষণা করলো। অচিরেই হয়ত মেরিকা স্টাইলে 'ঝঙি' বলে পুলিশের হাতে তুলেও দেবে।

সমস্যা নেই। এসব বহিষ্কৃত অনলাইন ছাপড়ি যদি আপনাদের সিদ্ধান্তকে ঠিক করে দেয়, কিছু বলার নাই। তবে, যদি কেন্দ্র থেকেই থ্রেট মনে করে, আমি ব্যক্তিগতভাবে বসতে রাজি আছি। ইনফো গ্যাপ যদি থাকে, সেটা পূরণ করে নিজের পক্ষ থেকে দায়মুক্ত হতে আমার আপত্তি নেই। এরপর আপনারা আল্লাহর হাওয়ালা। এরপর আপনাদের কোনো সিদ্ধান্ত, কোনো অনলাইন-অফলাইন এটাক হাশরের মাঠে উত্থাপন করবো। তিনিই আমাদের মাঝে ফয়সালা করবেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

25 Oct, 08:11


মিলিয়ে নিন।

ছোটবেলায় ডালিম কুমারের গল্প পড়েছিলেন? রাক্ষসদের প্রাণভোমরা লুকানো থাকে দীঘির নিচে। এক ডুবে তুলে এনে মাটিতে রক্তের ফোঁটা না ফেলে মারতে হয়, নইলে রাক্ষসরা মরে না।

এই দেখেন, আওয়ামী রাক্ষসের প্রাণভোমরার পাহারাদাররা। এদেরকেই ডালিমকুমাররা বুকের রক্ত দিয়ে ক্ষমতায় বসাইসে। এরা সযতনে লীগের প্রাণভোমরা ন্যারেটিভ (লীগের সফট পাওয়ার) টিকায়ে রাখছে।

প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার থাকলে লিখে রাখেন আর ১০ বছরের মাথায় জনতাই ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনবে ২০০৮ এর মতো। উপরে উপরে নিষিদ্ধ হবে। হয়ত ফিরবে অন্য নামে। মুক্তিযুদ্ধ, শেখমুজিবের চেতনা টিকে থাকলে সেটা পূরণ করতে কেউ কেউ না কেউ ফিরে আসবে।

Shamsul Arefin Shakti Official

25 Oct, 07:51


সার্ভিসিং ছাড়া যতবার ছেড়ে দিবেন, ততবার ফিরে আসবে। হালকা সার্ভিসিং করা হউক।

Shamsul Arefin Shakti Official

24 Oct, 02:53


তরুণ দাঈদের সংগঠনগুলোর একটা দাওয়াতী কৌশল হতে পারে এমন:

বিভিন্ন জাতিসংঘ ঘোষিত দিবস আছে। যেমন ডায়বেটিস দিবস, এইডস দিবস, পরিবেশ দিবস, দারিদ্র্য বিমোচন দিবস। এগুলো আমরা পিক করবো। এগুলোকে ঘিরে কিছু লো-এফোর্ট কাজ করতে পারি।

বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা কীভাবে দারিদ্র্য টিকিয়ে রাখে আর ইসলামী শরীয়াহ কীভাবে দারিদ্র্য দূর করে, সেটা নিয়ে পোস্টারিং, লিফলেট, হ্যান্ডবিল। কীভাবে বর্তমান ব্যবস্থা এইডস প্রোমোট করে, আর ইসলাম কীভাবে এইডস দূর করে, সেটা নিয়ে পোস্টারিং, লিফলেট, হ্যান্ডবিল। যেমন নিচে ডায়বেটিস দিবস নিয়ে কেমন পোস্টার হতে পারে, একটা ডেমো করলাম। লিফলেট করলে আরও সায়েন্টিফিক আলোচনা ঢুকানো যায়, ইসলামের স্ট্রেস রিলিভিং মেকানিজমগুলো দেয়া যেত।

ডিজাইন আরও দারুণ হতে হবে, জেন-জি স্টাইল। এটা খ্যাত হয়ে গেছে। স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি, মসজিদ, কোনো সমাবেশ গ্যাদারিং এলাকায় এগুলো দেয়া বা সাঁটানো। ইসলামই যে সকল সমস্যার ফিতরাতী সমাধান, এই ট্যাগলাইনটা বার বার হাইলাইট করতে হবে। কেউ ভালো পোস্টার বা লিফলেট ডিজাইন করালে সবার জন্য ওপেন করে দিবেন মেহেরবানি করে।

Shamsul Arefin Shakti Official

21 Oct, 05:29


আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগকে সার্ভিসিং করা হয় নাই অভ্যুত্থানের পর। এইজন্য মাঝে মাঝে ম্যালফাংশন করতেসে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ম্যালফাংশন করছে।

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 22:13


২২ তারিখ চট্টগ্রামে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত এখানে:

https://www.facebook.com/100091002439794/posts/pfbid02GoPaVKgSHYnRQVaoHwCRto17n1FYQ9JfQxo8qNXwL6zZ9pt7mobBsNQfCoHNYWsql/?app=fbl

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 15:24


শখের আবার শেষ নাই। মাইনষের কত রকম হাউশ যে অয়।

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 01:19


একটা সীরাতের কাজ করছিলাম মাঝখানে। পরে থেমে গেল কাজ। মূলত সীরাতের নানান ছোট ছোট ঘটনা নিয়ে পশ্চিমারা থিসিস করেছে, পিএইচডি করেছে। একেকটা ছোট ঘটনার উপর। সেখানে পশ্চিমা জ্ঞানতত্ত্বের বিষাক্ততা যেমন আছে, আবার গুরুত্বপূর্ণ নানান ইনসাইটও আছে। কয়েকটা আর্টিকেল পেলাম যেখানে মদীনায় নবিজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সমাজ নির্মাণ করেছিলেন, তা নিয়ে প্রচুর আলোচনা।

একটা আলোচনা এমন ছিল, নবিজির যুগে ভ্রাতৃত্ববোধ ছিল গোত্রকেন্দ্রিক। অতিগোত্রান্ধতা (আসাবিয়াত) ছিল এসব সমাজের বৈশিষ্ট্য। মরুর কঠোর পরিবেশে সারভাইভালের জন্য এটা দরকারী ছিল, ন্যাচারাল ছিল। গোত্রব্যবস্থা ছিল একজন মানুষের টিকে থাকা ও বিকাশের জমিন। গোত্রবিচ্ছিন্নতা মানে মৃত্যু। এজন্য কাফালাত ও মাওয়ালি সিস্টেমগুলো এসেছে। কোন গোত্রের অধীনে থাকা, কোনো গোত্রের পরিচয়ে থাকা, অভিভাবকত্বে থাকা। নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়, নানান বিপদে গোত্র দায়িত্ব নেয়। নিতে বাধ্য থাকে। ইত্যাদি।

হিজরতের পর আরবরা এক নতুন সমাজ দেখলো। গোত্রের ঊর্ধ্বে উঠে সমাজ গঠন হতে দেখলো প্রথমবারের মতো। আরবদের এতোদিনকার ইতিহাস-পরম্পরা-গৌরব- শ্রেষ্ঠত্ববোধ ইত্যাদি জাতিবাদী অসাড় কুসংস্কারের মূলে কুঠার মেরে নবিজি তৈরি করলেন এক নতুন সমাজ। একজন মুহাজির ও একজন আনসারকে ভাই-ভাই বানিয়ে দিলেন জোড়ায় জোড়ায়। উখুওয়াত, ধর্মের ভাই। দীনী-দুনিয়াবি সকল বিষয়ে পরস্পর সহায়তার অঙ্গীকারে আবদ্ধ। আনসাররা তাদের আয় রোজগারের অংশ, ব্যবসার শেয়ার, ঘরবাড়ির অংশ মুহাজির ভাইকে দিয়ে দিল। উত্তরাধিকারও ভাইকে দেবার একটা নিয়ম ছিল যা পরে রহিত হয়। এমনকি ইবনে আওফ রা. এর ভাই তাঁকে অফার করেছিলেন: একাধিক স্ত্রীর মাঝে একজনকে তালাক দিবেন উনি যাতে ধর্মভাই তাকে বিবাহ করে নিতে পারে। যা ইবনে আওফ রা. করতে অস্বীকার করেন।

এই যে গোত্রান্ধতার পরিবর্তে এক নতুন ভ্রাতৃত্ব, এটা হয়ে গেল নতুন সমাজের বুনিয়াদ। ইসলামী সমাজ গঠনে অর্গানিক ভ্রাতৃত্ববোধ গুরুত্বপূর্ণ। তবে নবিজির কর্মপন্থা থেকে বুঝা গেল, এটা ইসলাম চায় গোত্রকেন্দ্রিক না হয়ে দীনকেন্দ্রিক হোক। এই গোত্রব্যবস্থার খারাপ দিক আছে, ভালো দিকও আছে। ইসলামী সভ্যতা গঠনে এই অর্গানিক গোত্রের অবদান প্রচুর। এক ডাকে এক লাখ সেনা জড়ো হওয়া এই ব্যবস্থা ছাড়া সম্ভব হতো না। আর খারাপ দিক বা আসাবিয়াত (গোত্রান্ধতা) দূর করতে নবিজি দীনকেন্দ্রিক ভ্রাতৃত্বকে গোত্রীয় ভ্রাতৃত্বের উপরে স্থান দিয়েছেন মদীনায় ভেঙেচুরে।

আফগান সংস্কৃতি গোত্রকেন্দ্রিক (রুক্ষ প্রকৃতি)। বিপরীতে বাংলাদেশে এই গোত্রসিস্টেম প্রয়োজন হয়নি বলে তেমনভাবে অনুপস্থিত। পেশাভিত্তিক গোত্র ছিল, যা শক্তিশালী হয়ে ওঠেনি। আর বৃটিশের হাতে পড়ে সেটা নাই হয়ে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ জায়গা নিয়েছে। সবচেয়ে কাছাকাছি যেটা এখানে হয়েছে, তা হল 'পীরভাই' সিস্টেম। একই পীরের ভক্তমুরিদানের মাঝে এক ধরনের বন্ধন কাজ করে। যা পরস্পরের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করে। এই ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদী বন্ধনহীন সমাজ আসলে ইসলামী বিপ্লবের উপযুক্ত না। জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনেও আমরা দেখেছি, ছাত্রদের উপর অব্যাহত দমনপীড়ন খুনেও একটা পর্যায় অব্দি জনগণ রাস্তায় নামেনি। শক্ত সমাজব্যবস্থা থাকলে ইনফ্যাক্ট ফ্যাসিস্ট জন্মই হতো না। এটা ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজের বৈশিষ্ট্য যে তাদের শাসন করা সহজ, তাদের নিজ নিজ ভোগবিলাসে মত্ত রাখা সহজ।

সুতরাং এ ভূখণ্ডে ইসলামী বিপ্লবের জন্য আগে ইসলামী অর্গানিক বা সেমি-অর্গানিক সমাজবন্ধন নির্মাণ জরুরি। যেহেতু অর্গানিক গোত্রীয় সমাজ নির্মাণ সম্ভব নয়, মদীনায় নবিজির পদক্ষেপমতো সেমি-অর্গানিক সমাজ নির্মাণ আমাদের জন্য একটা মডেল হতে পারে, যার দ্বারা সামাজিক শক্তি ও বন্ধন তৈরি হবে। এজন্য যা যা দরকার:
১. ইমাম ও বাইয়াত
২. উখুওয়াত

১.
ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজে একক ব্যক্তির পিছনে জমা হওয়াটাও কঠিন। সেক্ষেত্রে যেটা হতে পারে, একাধিক ইমামের পিছনে জনগণ একতাবদ্ধ হবে। পরে ইমামরা নিজেদের মাঝে কোন একজনকে বাইয়াত দেবেন। আনুগত্য অমৌখিকও হতে পারে।

২.
নবিজি মদীনায় মুহাজির-আনসারদের মাঝে যে মেলবন্ধন করে দিয়েছেন, ইমামরা তাদের ভক্ত-মুরিদানদের মাঝে জোড়ায় ভাই-ভাই করে দেবেন। যারা পরস্পর পরস্পরের দীন-দুনিয়ার জিম্মাদার। এটার রূপরেখা কেমন হবে সে বিষয়ে বিজ্ঞরা আলোচনা করতে পারেন। এর দ্বারা বৃটিশ-আরোপিত এনলাইটেন্ড ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজ ধ্বংস হবে। প্রকৃত অর্থে মাল্টিলেয়ার বন্ডিং তৈরি হবে।

এটা এমন হতে পারে একজন আলিম-একজন জেনারেল শিক্ষিত, বা দু'জন জেনারেলশিক্ষিত দীনদার (একজন পুরনো একজন নতুন সাথী)। শুনতে হাস্যকর শোনা যেতে পারে, আমার ধারণা আরবদের কাছেও নবিজির উখুওয়াতের স্টেপটা হাস্যকর লেগেছিল। হা হা, এ আবার কেমন জিনিস, তাই কি হয় নাকি, পাগলামি, হা হা। এর বেনিফিট কিছুদিন পরেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। গোঁড়া গোত্রান্ধতার বদলে এক আন্তঃগোত্র নতুন সমাজ, যার বুনিয়াদ ঈমান। সগোত্র কাফেরের চেয়ে পরগোত্রের মুমিনের সাথে মিলে সমাজ নির্মাণ। সম্পর্কহীন লোকের সাথে বন্ধন, ফেলো-ফিলিংস,

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 01:19


গ্রুপ-সলিডারিটি নির্মাণ এটা সেসময়কার এক যুগান্তকারী বৈপ্লবিক চিন্তা।

যেসব স্থানে যুবকরা (ছাত্র-আলিম) একসাথে কাজ করছেন কিছু মডেল এমন করে দেখা যেতে পারে ফাংশন করছে কিনা। বা কি কি ধরনের সমস্যা উদ্ভূত হচ্ছে। ইসলামী রাষ্ট্রচিন্তার আগে স্ট্রং সমাজ গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ। এটা স্কিপ করলে হচ্ছে না। আমি জাস্ট চিন্তা করলাম, খুব বেশি সলিড করা হয়নি। আপনারাও নানা আঙ্গিকে পজিটিভ নেগেটিভ মতামত দিতে পারেন।

সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Oct, 16:48


সমাজতন্ত্রের স্বপ্ন দেখায়া নিজেই গরিবের সম্পদ চুষে পুঁজিবাদী হয়ে যাওয়ার যে ব্যাপার্টা...

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Oct, 02:29


Shamsul Arefin Shakti Official pinned «এই ৩টা আলোচনা একসাথে শুনতে হবে। তাহলে একটা ক্লিয়ার মেসেজ পাবেন। বাঙালি আত্মপরিচয় https://youtu.be/io9B49zOT_U হিন্দু জাতীয়তাবাদ ও ইসলামবিদ্বেষ https://youtu.be/tnH95ja4-X8 আওয়ামী লীগের সফট পাওয়ার https://youtu.be/OH_oLPE7uZc»

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Oct, 02:21


আমার শায়েখ হাফিজাহুল্লাহ দুআর মধ্যে খুব কাকুতিমিনতি করে একটা কথা বলেন: আয় আল্লাহ! আপনি তো সব জানেন ও ঢেকে রাখেন। আমার দিল তো এতো নাপাক, যদি আপনি প্রকাশ করে দিতেন, তাহলে এই সংবর্ধনার বদলে থুথু দিতো লোকে। আল্লাহ আমার গুনাহগুলো মাফ করে দেন।

তাবলীগে শিখেছি: নিজের গুনাহের উপর লজ্জিত হতে। সবাই মনে হয় আমার চেয়ে আল্লাহর কাছে প্রিয়। এই মজলিসে আমার গুনাহ মনে হয় সবচেয়ে বেশি। ডাউন-টু-আর্থ হওয়া ইসলামে খুব গুরুত্বপূর্ণ গুণ।

এর বিপরীতটা হল, গুনাহের উপর ঔদ্ধত্য। গুনাহ করা সত্ত্বেও নিজেকে বড় ভাবা, অন্যদের মূর্খ-গাধা-গোঁড়া মনে করা, ট্রল করা। নিজে যে গুনাহ করি অন্যকে সেই গুনাহ বা তার চেয়ে কম গুনাহের কারণে লজ্জা দেয়া, উপহাস করা, মজা নেয়া।

আরও উপরের ধাপ হল, গুনাহের ব্যাপারে নির্ভীক হয়ে যাওয়া ও প্রকাশ্যে গুনাহ করতে থাকা। গুনাহের জাস্টিফিকেশন বের করা। জোর করে খুঁড়ে দলিল বের করা। দলিল বাঁকিয়ে মিলিয়ে দেয়া।

লজ্জিত পাপী আর উদ্ধত পাপী। তুলনীয়. বাবা আদম আ. ও ইবলিস। (যদিও নবীরা পাপ করেন না, নবীরা মাসুম। জাস্ট বুঝানোর জন্য)। গুনাহ হবার পর ডাউন-টু-আর্থ হয়ে গেলে আল্লাহ ইজ্জত বাড়িয়ে দেন। আর গুনাহ করে উদ্ধত হলে আল্লাহ মাটির সাথে মিশিয়ে দেন।

আর অনলাইন জুলুমের ব্যাপারে সতর্ক থাকি সবাই। একটা মুখের কথা, একটা কমেন্টও জুলুম হতে পারে। আমাদের ট্রল সেক্যুলারদের অব্যাহত না%দানি ও কুফফারদের নিয়ে (অসৎকাজে নিষেধ হিসেবে) ও তাদের সহযোগী মুসলিমদের অনড় নাদানি নিয়ে। মুসলমানদের নিয়ে নয়। শরীয়তের সীমায় উলামায়ে কিরামের বৈধ দালিলিক মতপার্থক্য নিয়ে ট্রল নয়। আপনি যদি জেনে থাকেন এটাও ইসলামের একটা হুকুম, নিজে মানতে পারেন আর না পারেন, সেটাকে ছোট করবেন না, সেটার প্রচারককে হেয় করবেন না। সেটা আপনার চোখে যতই অপ্রাসঙ্গিক বা গোঁড়া লাগুক।

সাম্প্রতিক কিছু ইস্যু নিয়েই বললাম। হয়ত কোন আল্লাহর বান্দা আপনার নাম ধরে কাবার চত্বরে তওয়াফ করতে করতে আপনার নামে বিচার দিয়ে এসেছে: আল্লাহ! মুসলিমদের মাঝে অমুক অমুক আপনার দীনকে বিকৃত করছে, সেক্যুদের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে আপনার বান্দাদের কষ্ট দিচ্ছে। আল্লাহ, আপনি আপনার হিকমত ও শান মোতাবেক তাদের নিবৃত্ত করেন।

আল্লাহর ধৈর্য্যের পরীক্ষা নেয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।

Shamsul Arefin Shakti Official

17 Oct, 04:56


এই ৩টা আলোচনা একসাথে শুনতে হবে। তাহলে একটা ক্লিয়ার মেসেজ পাবেন।

বাঙালি আত্মপরিচয়
https://youtu.be/io9B49zOT_U
হিন্দু জাতীয়তাবাদ ও ইসলামবিদ্বেষ
https://youtu.be/tnH95ja4-X8
আওয়ামী লীগের সফট পাওয়ার
https://youtu.be/OH_oLPE7uZc

Shamsul Arefin Shakti Official

15 Oct, 13:51


ঘটনা কি? ভাবখানা এমন, ভারত ফ্রি পাঠাচ্ছে সবকিছু। হঠাৎ গত ২ দিন ধরে মিডিয়ার ভারতবন্দনা এতো বেড়ে গেল? ভারতের ইমেজ পুনরুদ্ধার করে দিচ্ছে ভারতের দালাল বিডি মিডিয়া। গত ১৬টা বছর ভারতের ভূমিকা ভুলিয়ে দেবার চেষ্টা?

Shamsul Arefin Shakti Official

13 Oct, 08:02


https://www.bbc.com/bengali/articles/c30l1e06y74o?fbclid=IwY2xjawF4XcdleHRuA2FlbQIxMQABHX3MMvhDoYb6I3cn0EisBC_Mz6IYANdV5OJmvdLsWMQTONH0tWMZWKWKEQ_aem_XoaOwsIioMyWPDjho5YskQ

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Oct, 15:47


গত আড়াই মাসে খুব বুঝা হয়ে গেছে এই সরকার ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে (কখনও জামাত, কখনও আলেমওলামা) খোঁচানো ছাড়া কিছুই করতে পারবে না।
- ৬০০+ আওয়ামী দালাল পার পেয়ে বেরিয়ে গেছে।
- আওয়ামী দালাল মিডিয়া (প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গং) বহাল তবিয়তে আওয়ামী ন্যারেটিভ প্রচার করছে।
-আওয়ামী আমলাতন্ত্র বহাল তবিয়তে আছে। বরখাস্ত হয়েও আবার কী জানি কার ইশারায় ফেরত চলে আসছে।
- আওয়ামী লীগের মত গণহত্যাকারী দলকে না৳ৎসী পার্টির মতো নিষিদ্ধ করা তো দূর কি বাত, উল্টো বঙ্গবন্ধু, লীগ এসবের ফজিলত শোনা লাগতেসে উপদেষ্টাদের মুখে।
- অভ্যুত্থানে আহতদের ৫০ হাজার টাকা দিয়ে তামাশা করা হচ্ছে।
- অভ্যুত্থানে নিহতদের কোনো সম্মাননা ইত্যাদি না করে উল্টো আওয়ামী আমলাদের দ্বারা শহীদদের লাঞ্ছিত করা হচ্ছে।
- হেলিকপ্টার থেকে গুলিবর্ষণকারী পুলিশ, বিডিআর অফিসার সবাই বহাল তবিয়তে। সার্ভিসে আছে। কোনো স্টেপ নেয়া হয়নি। না কোনো মামলা।
- ভারতীয় সেনা এসে এদেশে গুলি করে ছাত্রদের মেরে গেছে, কোনো হৈচৈ নাই।
- উল্টো পুলিশের গুলি থেকে আত্মরক্ষা কেন করল, এই দোষে ছাত্রদের গ্রেপ্তার করছে আওয়ামী দালাল পুলিশ।

অথচ এগুলোর দৃশ্যমান আলাপ শুরু হবার জন্য ৩ মাস কি যথেষ্ট সময় ছিল না? আওয়ামী দালাল নির্মূল মঞ্চ (আদানিম) গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি। গণশুনানি ও গণআদালতের মাধ্যমে এসব অপরাধীদের বিচার করবে জনগণ। দাবি পূরণ না হলে লাগাতার অবস্থান ও কর্মসূচির আহ্বান করছি। গুতা না দিলে যে কাজ করতে চায় না, তাকে গুতার উপর রাখাই দরকার।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Oct, 12:40


তওবা করি আসেন। বার বার তওবা করি। গুনাহ না করা সত্ত্বেও নবিজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দিনে ৭০ বার তওবা করতেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Oct, 06:38


লালখান বাজারে।

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Oct, 14:55


আমি ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ছাত্রদের নিয়ে এবং উপজেলা-জেলায় স্কুল-হাইস্কুলের ছাত্রদের নিয়ে বিজ্ঞানমেলা করার উপর জোর দিচ্ছি। সেখানে মুসলিমদের বিজ্ঞান করার ইতিহাস প্রদর্শনী করা হবে। বিজ্ঞানের ভিত্তি যে মুসলিমদের হাতে গড়া, নতুন প্রজন্ম তা জানবে। গত ৫০ বছরে ইসলামের যে মার্জিনালাইজড ইমেজ তৈরি করা হয়েছে, সেটা ভাঙা জরুরি। ইসলামের হারানো গ্ল্যামার ফেরত আনতে হবে। ইসলামের এই গ্ল্যামারের পিছনে যে রাষ্ট্রব্যবস্থা ও শরীয়া আইনের শাসন মূল ভূমিকা রেখেছে, সেটা এই প্রজন্মকে জানাতে হবে। আবার হারানো গৌরব ফেরত আনতে ইসলামী শাসন দরকার, সেটা তাদের মনমগজে গেঁথে দিতে হবে। এজন্য আমার কাঠগড়া বইয়ের ৩৮-৭৫ পৃষ্ঠার ডেটাগুলো কাজে লাগান। এইসব তথ্য দিয়ে পোস্টার, ব্যানার, স্লাইড তৈরি করে এসব মেলায় দেখানো হবে। এই তথ্যগুলো দিয়ে উপস্থিতদের মাঝে আলোচনা হবে। দাঈদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

Shamsul Arefin Shakti Official

09 Oct, 14:39


https://youtu.be/obDH3-0LYF0?si=S3PxSKT1OaGnYJqR