Ammarul Hoque @ammarulhoque Channel on Telegram

Ammarul Hoque

@ammarulhoque


We're glimpses blinked by infinity

Ammarul Hoque (English)

Are you someone who is intrigued by the mysteries of the universe and the infinite possibilities it holds? If so, then you need to check out the Telegram channel 'Ammarul Hoque' created by the user @ammarulhoque. This channel is dedicated to exploring the wonders of the cosmos and our place in it, offering glimpses into the vastness of space and time that surrounds us. From stunning images of distant galaxies to thought-provoking quotes about the nature of reality, Ammarul Hoque is a must-follow for anyone who loves to ponder the mysteries of existence. Join us on this journey of discovery, where we are constantly reminded that we are just fleeting moments in the grand scheme of infinity. Subscribe to 'Ammarul Hoque' today and let your mind be opened to the wonders of the universe.

Ammarul Hoque

07 Nov, 02:11


ইয়াহইয়া সিনওয়ার ও তার সাথের মুরাবিত্বীনগণ শাহাদাতের সময় অভূক্ত ছিলেন। খালি পেটে তিনদিন জিহাদ করে শহীদ হয়েছেন। আমাদের সময়ের 'গাযওয়ায়ে আহযাব' গাযযার রিবাত্ব। আমাদের ঈমানের লিটমাস টেস্ট গাযযার রিবাত্ব। আমাদের খুযলান এতটা চরমের পৌঁছে গেছে যে শোক প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই যেন করার নেই।

ইন্তিফাদা ফাউন্ডেশন থেকে আমরা গতবছর যুদ্ধ শুরু হবার সাথে সাথে সবার আগে বাংলাদেশ থেকে টাকা পয়সা তোলা শুরু করেছিলাম। এরজন্য ফ্যাসিবাদের সময়ে নানান গোয়েন্দা বাহিনী, ব্যাংক সবখানে আমাদের নানান জবাবদিহিতা, ভ্যারিফিকেশনের সম্মুখীন হতে হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর মদদে আমরা এই রিবাত্বে আনসারদের ভূমিকা পালন করেছিলাম আলহামদুলিল্লাহ। এখন তো সহজ হয়ে গেছে। সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে সাহায্য পাঠাচ্ছে ফিলিস্তিনে। আলহামদুলিল্লাহ। অবশ্য ইন্তিফাদার ডোনাররা আমাদের খাত সম্পর্কে জানে। ফিলিস্তিন উলামা পরিষদের মাধ্যমে আমরা কিছু বিশেষ খাতেও আমাদের উত্তোলিত আমানত প্রেরণ করে থাকি।

যাই হোক, গাযযার এই সঙ্গীন মুহুর্তে ইন্তিফাদা ফাউন্ডেশন থেকে আবারও আপনাদের আমানত চাওয়া হচ্ছে। নিজেদের মঙ্গলময় হাত বাড়িয়ে দিন। ইন্তিফাদার দায়িত্বশীল হিসেবে আপনাদের কাছে এই আর্জি রইল। আল্লাহ তায়ালা আপনাদের আমানত উম্মতের রিবাত্বের জন্য কবুল করুন। আমিন।

01779053767 bkash/nagad personal রেফারেন্সে RG লিখে দেবেন।

ব্যাংক একাউন্ট:

1 UCB bank
Sadarghat branch, Chittagong
ac no: 1353201000027268
acount holder: MD AMMARUL HOQUE


ইন্তিফাদা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বড় এমাউন্ট পাঠালে সেটার রিসিট কপি নিতে আমার ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন ইনশাআল্লাহ।

Ammarul Hoque

05 Nov, 03:42


আমি প্রথম তাবলীগে যাই ছয় সালে। বাবার সাথে তিনদিনের জামাতে। এরপর বুঝজ্ঞান ভালোভাবে হবার পর চব্বিশ ঘণ্টার জামাতে যাওয়া হতো বাইতুস সালাম পড়াকালীন সময়ে। চল্লিশ দিনের জন্য যাই ২০১৭ সালে। রোখ পড়েছিলো সিলেট, বিয়ানীবাজার উপজেলায়। আমাদের যিনি আমীর ছিলেন তিনি বেশ সজ্জন ব্যক্তি। তাবলীগের বহু পুরনো সাথী এবং উসূলী দাওয়াতী লাইনের অভিজ্ঞ ব্যক্তি। তিনি আলিম ছিলেন না। ফলাফল, সমস্যা শুরু হবার পর তিনি অবধারিতভাবেই সাদপন্থী হয়ে যান। চট্টগ্রাম লাভলেইন মারকাযে ব্যাপকভাবে হাঙ্গামার সময় তার এক নতুন রূপ দেখতে পাই। এমনকি তার মুখে আমি এও শুনতে পাই যে, 'সাদ সাহেব আমাদেরকে জাহান্নামে নিয়ে গেলে আমরা সেখানেও যাব।'

যাই হোক, আমি সতেরো সালে তার দায়িত্বে তাবলীগে সময় দেয়ার সময় তাবলীগকে চিন্তার জায়গা থেকে দেখতে শুরু করেছিলাম। তাবলীগের মনস্তাত্ত্বিক কাঠামো, এর সামাজিক আবেদন ও প্রান্তিক প্রভাবের যে ডগমা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা স্রেফ গতানুগতিক ভাবাদর্শ নয় বরং এই কাজের প্রতিষ্ঠাতার শতাব্দীর দূরদর্শিতার এক অবধারিত রূপই এটা। কেউ যদি তাবলীগ নাও করে, তবুও উপমহাদেশের সামাজিক আধ্যাত্মিকতায় এটা ছেয়ে রয়েই যাবে যে, তাবলীগের কাজ চলমানই আছে। এটা মূলত কাজের শক্তি না, চিন্তার শক্তি। দাওয়াতী আরো যত কাঠামো আছে এগুলো তাবলীগের বিকল্প কখনোই হবে না। কারণ, বিশ্বাসের ইনকিলাবে কোনো বুনিয়াদী পরিবর্তন হয় না। বুনিয়াদী পরিবর্তন আনে সোশিও পলিটিকো ইনকিলাব। দাওয়াতের নয়া কাঠামো বিশ্বাসের ইনকিলাব হলে তাবলীগ একটা ক্ল্যাসিক সোশিও ইনকিলাব।

তাবলীগের চলমান অস্থিরতাকে যারা ছোটখাটো সমস্যা বা 'হুজুরদের খেয়ে দেয়ে কাজ নেই' টাইপ চিন্তার ফেলে দেয়ে তারা হয় তাবলীগ করে না নয়তো তাবলীগকে পছন্দ করে না। তাবলীগের এই সমস্যাকে শুধু বিরোধ বলে এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ একেবারেই নেই। তাবলীগের সামাজিক প্রভাব অত্যন্ত শক্তিশালী এবং জনসম্পৃক্ত। যে চেইন তাবলীগের প্রত্যেকটা ধাপে মেইন্টেইন হয় একে সহজে পাশ কাটিয়ে উপমহাদেশের সোশিও পলিটিকোতে টেকা যাবে না। আর একারণেই সে সমস্যার সূচনা হয়েছে সেটা নিরঙ্কুশ দ্বীনি জায়গা থেকে নয় বরং এই সামাজিক আধিপত্যলাভের জায়গা থেকে। এই বিরোধকে নিছক একটা দ্বীনি অনৈক্য ট্যাগ দিয়ে যারা এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা ভুলের উপর আছে। এই অনৈক্যের রুটেও আছে আধিপত্যবাদের কালো ছায়া। তাই এর সমাধান কিন্তু ঐক্য নয়, বরং মাইনাস ও শূরায়ী নিজামের একছত্র নেতৃত্ব।

যেহেতু এই কাজ নিও সোশিও পলিটিকোকে রিপ্রেজেন্ট করে তাই আজকের মঞ্চ থেকে আধিপত্যবাদ, সামাজিক ইসলাম বিদ্বেষ ও মাওলানা কলিম সিদ্দিকীর ব্যাপারেও আওয়াজ উঠুক....

Ammarul Hoque

04 Nov, 02:16


ওয়ালাইকুমুস সালাম।

আপনি যোগাযোগ করতে পারেন। আমার সঠিক মনে পড়ছে না। অনেককেই ঋণ দিয়েছি, দুঃখজনকভাবে সময়মত কেউই পরিশোধ করে না। আবার অনেকে তো নানান নাটকীয়তা সাজিয়ে ব্যবসায় বিনিয়োগ করা লক্ষ লক্ষ টাকাও আত্মসাৎ করে বসে আছে!

Ammarul Hoque

04 Nov, 02:12


প্রকাশনা ব্যবসা বহুত ঝামেলার কাজ রে ভাই। লক্ষ লক্ষ টাকা লগ্নি করতে হবে। কতজনের সাথে ডীল করতে হবে! বাংলাবাজারের অলিগলি চেনাসহ কতধরণের প্যারা যে আছে। প্রকাশক হওয়ার পর থেকে এসব প্যারায় নিজের কাজের গতিসহ কমে গেছে। তবুও হিম্মত থাকলে লেগে থাকতে পারলে নামতে পারেন। তবে আমার চেয়ে ভালো পরামর্শ দিতে পারবে আমার চেয়ে বড় প্রকাশকরা। আমি ক্ষুদ্র প্রকাশক।

Ammarul Hoque

04 Nov, 02:08


ওয়ালাইকুমুস সালাম। বিয়ে জিনিসটা পুরাটাই তাক্বদীরের এক অমোঘ খেলা। চাওয়াচাওয়িতে কিছু যায় আসে না। আল্লাহর কাছে দুআ করে যেতে পারেন। আল্লাহ পাক যেন তাকদীরটা ভালো রাখেন। ভালোই ভালোই এনে দেন। এছাড়া আসলে কিছু নেই। কখন কোন সময় কার সাথে বিয়ে হবে কে আপনার জীবনে কল্পনাতীতভাবে এসে যাবে সেটা আল্লাহ পাক ছাড়া আর কেউ জানে না বুঝলেন!

Ammarul Hoque

04 Nov, 02:05


ওয়ালাইকুমুস সালাম।

হিন্দুত্ববাদের যে আস্ফালন দেখা যাচ্ছে তাতে এরচেয়ে বড় বিপদও আসতে পারে। দেশীয় কুফফারদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে সশস্ত্র সংগ্রাম একটা বোকা কথা। নিজেরাই মারা পড়বে। কারণ, বাংলাদেশ এখনো কোনো সংঘাতের ভূমি না। সাধারণ বিধর্মীরা দ্বীনের শত্রু না, নিরীহ জনতা। তাও সংখ্যায় কম। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শত্রু ভারতীয় আধিপত্যবাদী শক্তি ও তাদের রাজনৈতিক দোসররা। এদেরকে শক্তিহীন করতে দরকার আত্মনির্ভরতা ও শক্তিশালী ডিপ্লোম্যাসি। মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ ও ভারতীয় এজেণ্ডা প্রতিহতকরণে আমাদেরকে বেশি মনোযোগী হতে হবে। আর সাধারণ জনতার মাঝে দাওয়াহ দিয়ে দিয়ে সামাজিক শক্তি প্রতিষ্ঠার দিকেই বেশি জোর দিতে হবে।

বাংলাদেশের মানুষের আবেগ বেশি একথা সত্য। দ্বীনের উপর চলার চেয়ে দ্বীন নিয়ে মাতামাতিই বেশি পছন্দ করে। তবে ঐক্যহীনতার প্রধাণ কারণ এটা নয়। বরং রাজনৈতিক অপরিপক্বতা এবং প্রতিক্রিয়াশীলতা। বাংলাদেশে ইসলামপন্থীদের শক্তিশালী কেন্দ্রীয় কোনো নেতৃত্ব ও স্বতন্ত্র কোনো আদর্শ নেই। এগুলোই মূল সমস্যা।

Ammarul Hoque

04 Nov, 01:57


ওয়ালাইকুমুস সালাম। শেষোক্তটাই সঠিক।

Ammarul Hoque

04 Nov, 01:56


মোজাদ্দেদীয়া তরিকা মূলত মোজাদ্দিদে আলফে সানি ধারার একটা সুফিবাদী সিলসিলা। নকশেবন্দিয়া ধারা থেকে এসেছে। এই ধারায় প্রচলিত সুফিবাদের নামে শিরক বিদআত গুলো নিষেধ। সুফিবাদী ধারা হিসেবে এটা অন্যগুলোর চেয়ে ভালোই আছে। যদি শিরক, বিদআত না করে তাহলে বিয়েশাদী হতে সমস্যা নেই।

Ammarul Hoque

04 Nov, 01:51


ওয়ালাইকুমুস সালাম।

১. তিলাওয়াত শুদ্ধিকরণ। তাজভীদ, মাখরাজ সবার সহীহ করা।
২. অনুবাদ। দৈনিক অন্তত তিনটা আয়াত তিলাওয়াত ও অনুবাদ। অনুবাদের জন্য সিয়ান প্রকাশনীর শব্দে শব্দে অনুবাদ আছে। সংগ্রহ করুন।
৩. তাফসীর। এরজন্য মাআরিফুল কুরআন, তাফসীরে উসমানী রাখুন।
৪. তাদাববুর। এরজন্য নাশাতের বৈচিত্র্যময় কুরআন রাখতে পারেন। আব্দুল্লাহ আল মাসউদ ভাইয়ের কুরআন নিয়ে করা কাজগুলো। সাথে উমেদের কুরআন নিয়ে করা বইগুলো রাখা যেতে পারে।
৫. তারবিয়াহ। কুরআনের আলোচনায় যা আসে তার উপর আমল, নিজেকে গঠন এগুলোর প্রতি মনোযোগী হওয়া।

Ammarul Hoque

04 Nov, 01:47


ওয়ালাইকুমুস সালাম।

না, শরীরের অঙ্গ ক্রয়, বিক্রয়, দান এগুলো সম্পূর্ণ হারাম। এগুলোর মালিক আপনি নন, আল্লাহ এগুলোর মালিক। অর্থের প্রয়োজন হলে কায়িক শ্রম করুন। মাটি কাটুন, ঝালমুড়ি বিক্রি করুন, রিকশা চালান।

Ammarul Hoque

30 Oct, 16:27


সে অনেককাল আগের কথা। এক যে ছিলো দেশ। দেশে রাজ করতো এক অত্যাচারী বাদশাহ। অত্যাচারী তো বটেই, তারউপর ছিলো অবিশ্বাসীও। এক আল্লাহকে না মেনে করতো মূর্তিপূজা। আল্লাহ বড়ই নাখোশ হলেন। তবুও চাইলেন, একটা সুযোগ দেয়াই যাক। নবী পাঠালেন। সত্যের পথ দেখালেন। কিন্তু বাদশাহ তো দাম্ভিক, অহংকারী। সে নবীর কথা শুনলোই না, উল্টো যারা শুনেছে তাদের উপর অত্যাচার শুরু করলো। তো সেই দেশে একদল যুবক ছিলো, যারা সত্যের দেখা পেয়ে বর্তে গিয়েছিলো। তাদের এক কথা, তারা কিছুতেই এপথ ছাড়বে না। অবশেষে যখন তাদেরকে বাদশাহর পাইক-পেয়াদা ধরতে এলো, তারা বাড়ী ছেড়ে, শহর ছেড়ে, দেশ ছেড়ে পালিয়ে এক পাহাড়ী গুহায় ঢুকে ঘুমিয়ে পড়ল। তারপর...

গল্প শুনতে ভালো লাগে? আচ্ছা! সেই গল্প যদি হয় কুরআনের গল্প, সত্য গল্প, শিক্ষা ও অনুপ্রেরণার গল্প, হক্বের উপর টিকে থাকার গল্প তবে কেমন হয়? যে গল্পের শেষে থাকবে জীনম চলার পাথেয়, ইহকালীন জীবনের দিকনির্দেশনা আর পরকালের সুখ সমৃদ্ধির পাথেয়। এমন গল্প শুধু কুরআনই বলতে পারে। দিতে পারে জীবনের অজানা রহস্যের সমাধান। মহান আল্লাহর দয়ায় Ammar's Online Institution - AOI আপনাদেরকে এই গল্প শোনাতেই তো আয়োজন করেছে সূরা কাহাফের তাফসীর। কুরআনের গল্পের সাথে শিখে নিতে পারবেন, শব্দ ও বাক্য বিশ্লেষণ, শানে নুযুল, সমসাময়িক আলোচনা সহ অনেক কিছুই...

আলহামদুলিল্লাহ, দীর্ঘ বিরতির পর বরাবরের মতই শুরু হতে যাচ্ছে আমাদের 'ধারাবাহিক সূরাভিত্তিক তাফসীর' কোর্সের সিজন ০৪। আগামী ৮ই নভেম্বর রোজ জুমাবার থেকে শুরু হতে যাওয়া সূরা কাহাফ এই কোর্স আমাদের এই আয়োজনের ১৬তম কোর্স। ইতিপূর্বে যারা আমাদের তিনটি সিজনে পনেরোটি সূরায় অংশ নিয়েছে তাদের জন্য রইল সুখবর। অপেক্ষার পালা অবশেষে শেষ হলো। আর যারা এবারই প্রথম আমাদের এই আয়োজনে অংশ নিতে যাচ্ছেন, আপনাদের স্বাগতম জানাচ্ছি। আমাদের আয়োজনে অংশগ্রহণ করে নিজের শূন্য আত্মাটা পূর্ণ করুন কুরআনি সুবাসে।

কোর্সের বিস্তারিত:

সূরাভিত্তিক তাফসীর কোর্স সিজন ০৪
কোর্স নং ১৬ - সূরা কাহফ
সেশন সংখ্যা - ১০

কোর্স ফি ২৫০৳ (এককালীন)

প্রথম দারস - ৮ই নভেম্বর রোজ জুমাবার
দারস শিডিউল - প্রতি শুক্র ও শনিবার (রাত ১০.০০ - ১১.০০)

যুম অথবা গুগল মিটে ক্লাস হবে। সকল ক্লাস লাইভ হবে।

★ক্লাসের পর রেকর্ড দেয়া হবে★

ভর্তি পদ্ধতি -

01779053767 bkash/nagad personal এ ২৫০৳ ফি পাঠিয়ে নক করুন আমাদের ইনবক্সে/01954191758 (what's app) এ অথবা আমাদের টেলিগ্রামে।

Ammarul Hoque

27 Oct, 04:25


আমি সারাহ মুসআব আল বারশ। আমার বয়স আট। আমি উত্তর গাযযার জাবালিয়া থেকে বলছি। আমার বাবা মুসআব শহীদ হয়েছেন। আমার দুই হাত ও দুই হাতের মুঠিভরা স্বপ্ন খুইয়েছি। তবুও দেখো হাসছি। আমার এই হাসি তোমাদের কাপুরুষতার বুকে শেল হয়ে বিঁধে তোমাদের কলিজা এফোঁড়ওফোঁড় করে দিক।

আমাকে দেখো। আর তোমাদের খুযলান অনুভব করো।

Ammarul Hoque

25 Oct, 03:01


Ammarul Hoque pinned «Ask me anything, anonymously ;) https://hushup.app/ehem»

Ammarul Hoque

25 Oct, 00:02


উজবেকিস্তান অথবা নেপাল কিংবা আবার উমরাহ ইনশাআল্লাহ। দুআ চাই।

Ammarul Hoque

25 Oct, 00:01


বাগদাদিকে নিয়ে যে সময় শাইখ কথা বলেছিলেন সে সময় জাওয়াহিরিও অত্যন্ত দরদ নিয়ে হে হাসানের নাতি বলেও সম্বোধন করেছিলেন। যে সময়কার কথা, সেসময় অনেকেই খারেজী বলেনি। পরবর্তীতে অনেকেরই অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে। শাইখের পরবর্তী লেখাগুলোতেও এর ছাপ আছে।

যাই হোক, তবুও আইএসের সামগ্রিক কর্মকাণ্ড সামনে রেখে আকিদার চুলচেরা বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছতে হবে।

Ammarul Hoque

24 Oct, 23:54


শরীয়াহর আলাদা কোনো রাষ্ট্রবিজ্ঞান নেই। ইসলামী ব্যবস্থাপনা চলে ফিকহ, ইজতিহাদ ও ফতোয়ার উপর। খিলাফাতে রাশেদা ও ইসলামি শাসনকালগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে এগুলো বুঝতে পারবেন। আর বিদ্যমান যে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করছেন সেটাও আপনি চালিয়ে যেতে পারেন। পড়াশোনার বিকল্প নেই। মৌলিক চিন্তায় পরিবর্তন না এনে পড়াশোনা চালিয়ে গেলে মিথ্যার ফাঁকফোকর ধরা সম্ভব হয়।

Ammarul Hoque

24 Oct, 23:50


ওয়ালাইকুমুস সালাম।

প্রথমত, আমি থিংক ট্যাংক না। সেটার যোগ্যতাও আমার নাই। বাকী ভাইদের ব্যাপারে একথা সত্য। আর তাদের মত হওয়া ব্যাাপারটা একদিনের কাজ না। দীর্ঘদিনের পড়াশোনা, অভিজ্ঞতা ও সদিচ্ছা তাদেরকে এই জায়গায় এনেছে।

কিছু সাজেশন দিতে পারি মৌলিকভাবে।

১. বিচ্ছিন্ন পড়াশোনা না করে একাধারে একাগ্রতার সাথে আকিদা, ফিকহ শিখবেন।

২. এই উপমহাদেশের ইতিহাসের গোড়া থেকে অধ্যয়ন করবেন। এদেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ইতিহাসের সাথে ধর্মীয় বোঝাপড়া নিয়ে পড়াশোনা করবেন।

৩. দাওয়াত, তালিম ও তাযকিয়ার মেইনস্ট্রিম ধারাগুলোর চিন্তা নিয়ে পড়াশোনা করবেন।

তখন একটা স্ট্রাকচার তৈরি হবে ইনশাআল্লাহ।

Ammarul Hoque

24 Oct, 23:45


এটা এক ধরণের অসুস্থ আলস্য। কী করব সেটা ঠিক করা হয়ে থাকলে এধরণের টেন্ডেন্সি আসে না। সমস্ত প্রতিকূলতায়ও মানুষ তার যা করার করে নেয়। কোনো বাঁধা তাকে দাবিয়ে রাখতে পারে না। আমার প্রবল ধারণা হচ্ছে যে, আপনি কী করবেন সেটা আপনি স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছেননি এখনো। আগে ঠিক করুন। তারপর কাজে নেমে পড়ুন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে। আল্লাহ আপনাকে তাওফিক দিন।

Ammarul Hoque

24 Oct, 15:20


Ask me anything, anonymously ;)

https://hushup.app/ehem

Ammarul Hoque

24 Oct, 15:20


নসীহত দিতে পারেন। গালিও দিতে পারেন। যা পারেন দেন দেখি! মন ভালো আর খারাপ দুইটাই করি বহুদিন পর...

Ammarul Hoque

23 Oct, 10:26


আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

যে ব্যক্তি মসজিদে যাওয়া আসা করে আল্লাহ তায়ালা তার প্রতিবার যাওয়া আসার বিনিময়ে জান্নাতে মেহমানদারি প্রস্তুত করেন।

[সহিহ বুখারী]

Ammarul Hoque

17 Oct, 20:23


এই উম্মাহর লড়াইয়ের রাস্তা বহুত লম্বা। বদর থেকে দাজ্জাল দমন পর্যন্ত। মাঝপথের বিপদ সহ্য না হলে পথ ফুরোবে কিভাবে!

Ammarul Hoque

17 Oct, 01:39


বেকারত্ব সমস্যার সমাধান সৃজনশীলতা। একজন সৃজনশীল মানুষ বেকার থাকতে পারে না। আর সৃজনশীলতার অন্যতম রূপ হলো লেখালেখি। আপনার সৃজনশীল প্রতিভা জাগাতে করে নিন 'লেখালেখি ও প্রুফরিডিং কোর্স'

এক ঝলক দেখে নিন সূচিপত্র। কোর্সে জয়েন করতে 01779053767 bkash/nagad - personal e ৫০০৳ পাঠিয়ে আপনার ভর্তি নিশ্চিত করুন। বিস্তারিত দেখুন:

https://t.me/Ammarsonlineinstitution/407

Ammarul Hoque

16 Oct, 12:41


লেখালেখি ও প্রুফরিডিং কোর্সের প্রথম ক্লাসের আউটলাইন এগুলো। যদি প্রথম ক্লাসেই এতগুলো বিষয় কভার করা হয়, তাহলে চিন্তা করে দেখুন পুরো কোর্সটা কতটা পূর্ণাঙ্গ হতে যাচ্ছে! আর ফীও কিন্তু একেবারে হাতের নাগালে। দেরি না করে দ্রুত রেজিষ্ট্রেশন করে এই অসাধারণ কোর্সটিতে যুক্ত হয়ে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে লেখক ও প্রকাশক মহলে নিজেকে গ্রহনযোগ্য করে তুলুন!

Ammarul Hoque

15 Oct, 03:32


রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

তোমাদের কেউ যদি একটা খেজুর দিয়ে হলেও জাহান্নামের আগুন থেকে নিস্তার পেতে পারে তবে যেন সে তা-ই করে।

Ammarul Hoque

14 Oct, 15:21


আপনি কি লেখক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে চান? আপনার কল্পনার কথামালা কি ভাষায় প্রকাশ করতে বেগ পেতে হয়? চলুন তবে জেনে নিই ২১শে অক্টোবর থেকে আমাদের শুরু হতে যাওয়া 'লেখালেখি ও প্রুফরিডিং কোর্স' সম্পর্কে...

অনেকেই মনের গহীনে লেখক হবার স্বপ্ন লালন করেন। কেউ বা চিন্তা করেন মৌলিক লেখালেখির, আবার কারো ঝোঁক অনুবাদের দিকে। কিন্তু নিজের সৃজনশীল লেখালেখি প্রকাশকদের কাছে গ্রহণযোগ্য পান্ডুলিপি হয়ে ওঠে না। পাঠকপ্রিয়তা পায় না। এর অন্যতম কারণ হলো, প্রস্তুতির অভাব এবং নিজেকে তৈরি করার পেছনে সময় না দেয়া। প্রতিটি কাজের কিছু নিয়মকানুন অবশ্যই আছে। ঠিক তেমনিভাবে লেখালেখিরও নিয়ম কানুন আছে। বিশুদ্ধ বানান, উপযুক্ত সম্পাদনা, প্রুফরিডিং সহ বেশ কিছু বিষয় লেখালেখির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এগুলো শিখে নিলে লেখালেখির যাত্রা সহজ হবে ইনশাআল্লাহ। আর এযাত্রায় Ammar's Online Institution - AOI আছে আপনাদের সাথে।

নবীন লেখক, অনুবাদক ও লেখালেখির জগতে পা রাখতে ইচ্ছুক অনুরাগীদের জন্য আমরা আয়োজন করতে যাচ্ছি একটি বিশেষ লাইভ কোর্স। লেখালেখি ও প্রুফরিডিং। সুনামধন্য পাবলিশিং হাউজ 'বিহান' এর প্রতিষ্ঠাতা অভিজ্ঞ ও পোড়খাওয়া সম্পাদক মুতিউল মুরসালিন সাহেব আপনাদের হাতেকলমে শেখাবেন লেখালেখি কীভাবে করতে হয়। কোর্সটি করে নিলেই আপনার ঝুলিতে জমা হবে নতুন অভিজ্ঞতা। ফলে সহজেই আপনি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারবেন লেখক-প্রকাশক মহলে।

কোর্সের বিস্তারিত:

লেখালেখি ও প্রুফরিডিং কোর্স
ইন্সট্রাক্টর: মুতিউল মুরসালিন
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক: বিহান

ক্লাস শিডিউল:

২১শে অক্টোবর থেকে ২৫শে নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।
২১শে অক্টোবর থেকে সপ্তাহে ৩দিন মোট পনেরোটি লাইভ ক্লাস।
শনি - সোম - বুধ (রাত ৯.০০-১০.৩০)
ক্লাসের পর টেলিগ্রাম গ্রুপে রেকর্ড ও লেকচার নোট দেয়া হবে।
স্লাইডের মাধ্যমে হাতে কলমে বোঝানো হবে।

★নারী পুরুষ সকলেই অংশগ্রহণ করতে পারবে★
★কোর্স শেষে সার্টিফিকেট দেয়া হবে★

ভর্তির নিয়ম:

01779053767 bkash/ nagad - personal এই নাম্বারে ফি পাঠিয়ে নক করুন আমাদের পেইজ অথবা (হোয়াটসঅ্যাপ 01954191758 নাম্বারে)

Ammarul Hoque

13 Oct, 14:35


যারা কথা বেশি বলে বেফাঁস মন্তব্য তারাই বেশি করে। মিথ্যাও তারা বেশিই বলে। এইজন্যই রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

كَفَى بالمرءِ كذِبًا أن يحدِّثَ بِكُلِّ ما سمِعَ

:যা-ই শুনে তা বলতে থাকা একজন লোকের মিথ্যাবাদী হবার জন্য যথেষ্ট।

এইজন্য যারা সবকিছু নিয়ে, সবাইকে নিয়ে মুহুর্তে মুহুর্তে কথা বলে, স্ট্যাটাস দেয়, গণহারে অভিযোগ করতে থাকে তাকে সন্দেহের তালিকায় রাখবেন। তার প্রত্যেকটা কথা যাচাইয়ের তালিকায় রাখবেন। যাচাই ছাড়া কারো ব্যাপারে কারো মন্তব্য মেনে নিয়ে তাকে দোষারোপ করলেন তো ধরে নেবেন যে, আপনি কারো উপর যুলুম করতে যাচ্ছেন।

আল্লাহ পাক বলেন:

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنۡ جَآءَكُمۡ فَاسِقٌۢ بِنَبَاٍ فَتَبَیَّنُوۡۤا اَنۡ تُصِیۡبُوۡا قَوۡمًۢا بِجَهَالَۃٍ فَتُصۡبِحُوۡا عَلٰی مَا فَعَلۡتُمۡ نٰدِمِیۡنَ

হে ঈমানদারগণ, যদি কোনো ফাসিক তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে, তাহলে তোমরা তা যাচাই করে নাও। এ আশঙ্কায় যে, তোমরা অজ্ঞতাবশত কোন দলকে আক্রমণ করে বসবে, ফলে তোমরা তোমাদের কৃতকর্মের জন্য লজ্জিত হবে। [সূরা হুজুরাত: ০৬]

Ammarul Hoque

13 Oct, 00:40


ফিলিস্তিন ও ইহুদিবাদের সংঘাত দুই আকিদার সংঘাত। একটি হলো তাওহিদের আকিদা। যা নিয়ে এসেছেন ইবরাহিম আলাইহিস সালাম। তা নবায়ন করেছেন সায়্যিদুল মুরসালিন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। শেষ যামানায় তা পুনঃনবায়ন করবেন সায়্যিদুনা ঈসা আলাইহিস সালাম। অপরটি হলো শিরক, বিদআত ও প্রতারণার আকিদা। যার ভিত্তি গেড়েছে পাদ্রী ও যাজক শ্রেণি। নিজেরাই নিজেদের আকিদা লিখে আল্লাহর নামে চালিয়ে দিয়েছে। অথচ, তা আল্লাহর তরফ থেকে আসেইনি।

Ammarul Hoque

12 Oct, 17:10


وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ الَّذِي آتَيْنَاهُ آيَاتِنَا فَانسَلَخَ مِنْهَا فَأَتْبَعَهُ الشَّيْطَانُ فَكَانَ مِنَ الْغَاوِيْنَ- (الأعراف ১৭৫)-

‘আপনি তাদেরকে শুনিয়ে দিন সেই লোকটির অবস্থা, যাকে আমরা আমাদের নিদর্শন সমূহ দান করেছিলাম। অথচ সে তা পরিত্যাগ করে বেরিয়ে গেল। আর তার পিছনে লাগল শয়তান। ফলে সে পথভ্রষ্টদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল’ (আ‘রাফ ৭/১৭৫)।