ইসলামিক বই @akidamanhaj Channel on Telegram

ইসলামিক বই

@akidamanhaj


Path of Salehin through Najdi silsilah.

ইসলামিক বই (Bengali)

ইসলামিক বই চ্যানেলটির নাম দেখেই মনে হয়, এই চ্যানেল আপনাদের জন্য একটি অমূল্য সম্পদের উপার্জনকারী স্থান। যেখানে আপনি পাবেন ইসলামিক বই, যা আপনার আত্মার উন্নতির পথে সহায়ক হতে পারে। এই চ্যানেল পরিচালিত হয় 'akidamanhaj' নামের ব্যবহারকারী দ্বারা, এবং এখানে আপনি 'নাজ্দী সিলসিলার' মাধ্যমে সালেহীন এর পথ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবেন। আপনি যদি মানবতার পাঁচটি সূত্রগুলির মাথায় তাজ গড়াতে চান, তাহলে এই চ্যানেলে যোগ দিন এবং আপনার আত্মীয় এবং পরিবারকে একটি পরিপূর্ণ ইসলামিক জীবনের দিকে নিয়ে যান।

ইসলামিক বই

14 Jan, 20:00


তালেবানের প্রাক্তন গভর্নর বর্তমান ইমারতকে তাকফির করেছেন।

ইসলামিক বই

13 Jan, 21:23


পথভ্রষ্ট মুরতাদ তালিবান সরকার নিষিদ্ধ করল কিতাবুত তাওহীদ।

বিদাতিরা সালাফিদের আকিদাকেই মূলত ভয় পায়, কেননা আকিদা আর তাওহীদ যার ঠিক , সে কখনোই তালিবান সরকারকে মুসলিম মনে করবে না।

ইসলামিক বই

13 Jan, 21:17


প্রকৃত আলিমরা হয় অকুতোভয় , শুধু আল্লাহকেই ভয় করে।

আর বাংলাদেশের কিছু বাদে সব আলিমরাই দুনিয়ালোভী, এদের থেকে পা চাটা ছাড়া আর কিছু আশাই করা যায় না।

ইসলামিক বই

05 Jan, 11:01


উলামায়ে-সূ বলতে আপনারা কী বুঝেন? "উলামায়ে সূ" শব্দটা শুনলে কী ধরণের মানুষের চেহারা কল্পনায় ভাসে? আপনারা হয়তো ভাবেন "উলামায়ে সূ" ব্যক্তি/গোষ্ঠী পড়াশুনা জানে না, আরবী ইবারত পড়তে জানে না, দেখতেও নির্বোধদের মতো, সমাজের মানুষ যাকে গন্য করে না- এরকম কিছু।

কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে-"উলামায়ে সূ"-গণ হয়তো আপনার কল্পনার বিপরীত। তাদের কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করছিঃ
১. উলামায়ে-সূ হচ্ছে সেসব লোকেদের অন্তর্ভুক্ত, যাদের দেখলে আপনার হৃদয়ে শ্রদ্ধা-ভক্তি তৈরী হয়, যাদেরকে দেখতে বুজুর্গদের মতো।
২. উলামায়ে সূ-দেরকে মিডিয়ায় প্রচার করা হয়। তারা হয়ে উঠে জন-বরেন্য ব্যক্তিবর্গ।
৩. উলামায়ে সূ-দের লেবাস, লম্বা দাড়ি, নূরানী চেহারা থাকে।
৪. উলামায়ে সূ-গণ বাকপটু হয়ে থাকে, যেকোনো অপকর্মকেও সৌন্দর্য মন্ডিত করে ব্যাখ্যা করার বিষয়ে তারা দক্ষ হয়ে থাকে।
৫. উলামায়ে সূ-দের উস্তাদ হয়তো উত্তম হতে পারে। কিন্তু তারা নিজেরা নিকৃষ্ট।
৬. উলামায়েসূ-দের অনেক অনেক ছাত্র থাকে।
৭. উলামায়ে সূ-দের বিশাল ভক্তকূল থাকে, যারা তার কথার আনুগত্যে তৎপর।
৮. উলামায়ে-সূ-রা বিশাল হাদিসের কিতাব খুলে ছাত্রদের দারস দেয়।
৯. উলামায়ে সূ-দের বিভিন্ন টাইটেল থাকে- আল্লামা, মুফতি, শাইখুল হাদিস, শাইখুল ইসলাম, হাকিমুন নফস, মহিউস সুন্নাহ, পীরে-কামেল ইত্যাদি। [এসকল টাইটেল নিজেরাই নিজেদের দিয়ে থাকে, কখনো তাদের নিজেদের লোকেরাই দেয়।]
১০. উলামায়ে সূ-গণ হয়ে থাকে নির্লজ্জ, দ্বীনের অমর্যাদার বিষয়ে তাদের মাঝে কোনো গায়রত নেই।
১১. উলামায়ে সূ-গণ অনেক সময়ই জিহাদ কিতালের কথা বলে থাকে, কিন্তু তাদেরকে সে দিকে আহ্ববান করা হলে পালিয়ে যায়।
১২. উলামায়ে সূ-গণ উম্মাহ প্রতি বয়ে যাওয়া লাঞ্ছনা, নিপিড়ণ ইত্যাদি নিয়ে কখনো অশ্রু ঝড়ায় না। তবে সুবাহানাল্লাহর ফজিলত আর ইস্তেগফারের বয়ান করতে গেলে কেঁদে ভাসিয়ে ফেলে।
১৩. উলামায়ে সূ-গণ নিজের মাদ্রাসা, মাসজিদের উন্নয়ণে টাকা ঢালতে পারে, কিন্তু কখনো কোনো মুজাহিদের পিছনে ও জিহাদের কাজে সম্পদ খরচ করে না, কোনো শহীদের পরিবারের পুরোপুরি দায়িত্ব নেয় না, কারাবন্দী মাজলুমদের মুক্তির জন্য ছুটে না।
১৪. উলামায়ে সূ-গণ দাওয়াহর কথা বলবে, তাবলীগের কথা বলবে, শান্তি প্রিয় ইসলামের বুলি আওড়াবে, দয়ার নবী, মায়ার নবী, রহমতের নবীর গল্প শোনাবে- কিন্তু কখনোই দ্বীনের কঠোরতা, রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা, জিজিয়া আদায়, হদ কায়েম, ক্বিসাস নেওয়া, আদালত পরিচালনা আর তাগুতি সংবিধান উপড়ে ফেলার কথা বলবে না।
১৫. উলামায়ে সূ-গণ হয়ে থাকে দেশ প্রেমিক, জাতীয়তাবাদী। তারা মুক্তি যুদ্ধের কথা বলবে, ভাষা আন্দোলনের প্রশংসা করবে, শহীদ মিনারে ফুল না দিয়ে খাম্বার সামনে কুরআন তিলাওয়াতের কথা বলবে, জাতীয় পতাকাকে সম্মান করবে, পতাকা কখনো কখনো মাথায় বাঁধবে, মুক্তি যুদ্ধের চেতনার কথা বলবে, কখনো কখনো রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকবে।
১৬. উলামায়ে সূ-গণ কখনো কখনো মূর্তি ভাঙার বিরুদ্ধে কথা বলবে, আবার কখনো কখনো মুর্তি কেউ ভাঙতে আসলে তাদের হাত ভেঙে ফেলার হুমকি দিবে।
১৭. উলামায়ে সূগণ মাঝে মাঝে তার ভক্তদের সামনে জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য জালিম শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলবে, আবার কিছুদিন বাদেই তাগুত শাসকের আনুগত্যের সবক দিবে।
১৮. উলামায়ে সূ-গণ ঐক্যের বুলি আওড়াবে ঠিকই, কিন্তু নিজেরা উদ্যোগ নিয়ে কখনোই ঐক্য করতে আসবে না।
১৯. এরা সর্বদাই মুজাহিদিনদের কাজের বিষয়ে রাগান্বিত থাকে, কখনো বিরুদ্ধে বলে, কিন্তু কখনোই পক্ষে কথা বলবে না।
২০. ভিন্ন রাষ্ট্রের যোদ্ধাদের প্রশংসা করতে পারে, তবে নিজের রাষ্ট্রের যোদ্ধাদের বলে থাকে ফিতনাবাজ, সন্ত্রাসী।

লিস্ট আরো বড় হয়ে যাবে। এ পর্যন্তই থামছি। ভবিষ্যতে উলামায়ে সূ-দের বিষয়ে আল্লাহর রাসূল ﷺ-এর হাদিসগুলো উল্লেখ করবো ইনশাআল্লাহ।

ইসলামিক বই

31 Dec, 04:06


ইনসাফ নয় ইসলাম। 

বর্তমানে তথাকথিত ইসলামপন্থী নেতৃত্বগুলো থেকে "ইনসাফের সমাজ চাই" শ্লোগান আসছে৷ তারা খুব কৌশলে সেক্যুলারিজম জায়েজ করে ফেলছে৷ 

ইনসাফ কাফেরদের অঞ্চলেও থাকতে পারে ।কিন্তু সেখানে ঈমান নাই, আল্লাহ'র ভয় নাই। 

 মুসলমানদের আদেশ করা হয়েছে আল্লাহ ভীতির মাধ্যমে ইনসাফ কায়েম করতে যা একমাত্র ইসলাম কায়েমের মাধ্যমেই সম্ভব৷

ইসলামিক বই

28 Dec, 00:42


মানবতা, বাক স্বাধীনতা,  উদারতা, নারী অধিকারের সংজ্ঞা জাতিসংঘ, এমিনেষ্টি, ইউনোসকো, ইউনিসেফ বা আমেরিকা থেকে নেয়া হবে না।  এসবের সংজ্ঞা আসবে কুরআন হাদিস  থেকে। এবং ব্যাখ্যা আসবে সাহাবী এবং সালাফদের থেকে।

এটাই খিলাফতের সিস্টেম।

ইসলামিক বই

27 Dec, 01:44


ছাত্রলীগ যিন্দিক লীগ ।
এদের উপর হারবি কাফিরের বিধান আরোপ হবে।

ইউ নো হোয়াট টু ডু।

ইসলামিক বই

24 Dec, 17:12


মিডিয়ার প্রপাগাণ্ডায় পুরো উম্মাহ আচ্ছন্ন।

মোল্লা ওমর রাহিমাহুল্লাহ এবং ওসামা বিন লাদে/ন রাহিমাহুল্লাহ' জীবিতকালে এবং দাও/লাতুল খিলা/ফা প্রতিষ্ঠার আগে তালেবান - আল কায়েদা/কে সাধারণ মুসলমান তো অবশ্যই আলেমরা পর্যন্ত ঘৃণা করত৷ কারণ মিডিয়ার প্রচারণা।

যখন খিলাফ/ত কায়েম হলো এবং তালেবান - আল কায়ে/দা খিলাফতের বিরোধিতা করল তারপর থেকে তালেবান মিডিয়ার দ্বারা প্রণোদিত হতে শুরু করল। বাংলার মুসলমানদের মধ্যে তালেবানের জনপ্রিয়তা হু হু করে বাড়তে লাগলো।পাশাপাশি আল কায়েদা সাপোর্টারদের উপরও তাগুতের আক্রমণ কমে গেল৷ আল কায়েদা/র প্রচুর চিন্তাবিদ ফেইসবুক ইউটিউব এ বিশাল ফ্যান ফলোয়ার নিয়ে হাজির হওয়া শুরু হলো।

অন্যদিকে তালেবান - আল কায়েদা/র প্রতি সেই ঘৃণিত মনোভাব দাও/লাতুল খিলাফার উপর ট্রান্সফার হয়ে গেলো।

ইসলামিক বই

21 Dec, 15:28


দুনিয়ায় বিপর্যয় ও দুর্যোগ আসে দুই কারণে।

প্রথমটি হলো আল্লাহর আযাব, তার নাফরমানির কারণে।

আর দ্বিতীয়টি হলো মুমিনদের জন্য, আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষা।

ইসলামিক বই

20 Dec, 21:34


বার বার হজ্ব, উমরা করার কোনো প্রয়োজন নেই।
জীবনে একবার হজ্বই যথেষ্ট।

কারণ হজ্বের টাকার বিশাল অংশ ব্যায় হয় মুসলিমদের হত্যায় কাফিরদের আর্থিক ও সামরিক সহযোগিতার মাধ্যমে, সৌদী সরকারের হাত ধরে।

নফল আমলের থেকে মুসলিমদের রক্ষা করা বেশী ফজিলতের ও গুরুত্বের।

ইসলামিক বই

19 Dec, 08:15


নারীর যেমন অলংকার আছে, পুরুষেরও অলংকার আছে।

পুরুষের অলংকার হলো অস্ত্র ।

ইসলামিক বই

19 Dec, 02:39


কেউ যদি ইমাম আবু হানিফার ফতোয়া সঠিক নয় যেনেও তার ফতোয়াকে নবি সা: এর কথার উপর প্রাধান্য দেয় তাহকে যে কাফির।

[বি.দ্র. হানাফি মাযহাব অনুসরণ করার পর কেউ যদি সহীহ হাদিসের বিপরীতে আমল করে এবং সে যদি ভাবে যে হানাফি মাযহাবের আলিমরা হয়তো সহীহ দলিলের আলোকেই এই মত দিয়েছেন এবং এই কারণে সহীহ হাদিস থাকতেও হানাফি ফতোয়া আমল করে তাহলে কাফির নয়। এই কারণে যে,আল্লাহ কুরআনে অজ্ঞদের জ্ঞানীদের কাছে জিজ্ঞাসা করতে বলেছেন। তবে কারো যদি অই পরিমাণ ইলম থাকার পরও সে সহীহ হাদিস ত্যাগ করে তাহলে সে কাফির।]

ইসলামিক বই

18 Dec, 16:53


ইমাম সুলাইমান ইবনু সাহমান আন নাজদি رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ বলেন,

«من اعتقد أن تحكيم شريعة الإسلام يفضي إلى القتال والمخالفة وأنه لا يحصل الاجتماع والألفة إلا على حكم الطاغوت فهو كافر عدو لله ولجميع الرسل»

"যে ব্যক্তি বিশ্বাস করে/মনে করে যে, ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী শাসন করলে তা যুদ্ধ-বিগ্রহ ও মতবিরোধ/হানাহানির দিকে নিয়ে যায় এবং ত্বগূতের শাসন ব্যতীত ঐক্য ও সংহতি অর্জন করা যায় না তবে এই ব্যক্তি কাফির, আল্লহ ﷻ ও সমস্ত রসূলের (عليهم السلام) শত্রু।"

[দুরারুস সানিয়্যাহ ১০/৫১০]

ইসলামিক বই

17 Dec, 09:01


যাকে তাকে তোমার সন্তানের শিক্ষক বানিয়ো না। বরং দ্বীনদারি দেখে শিক্ষক নির্বাচন করো। কারণ, বাচ্চারা শিক্ষকের দ্বীনদারির দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং সেভাবে নিজেদের গড়ে।

আবু ইসহাক আল-যুবনায়ানী রাহিমাহুল্লাহ।

[তারতীবুল মাদারিক, ২/১৫৭]

ইসলামিক বই

17 Dec, 07:04


হাজী বকর। মূল নাম সামির আবদে মুহাম্মাদ। ছদ্মনাম আবু বকর আল ইরাকী। তিনি ছিলেন ইরাকের সাদ্দাম হোসাইনের সময়ে ইরাকী সেনাবাহিনীর কর্নেল পদমর্যাদার এবং সাদ্দামের গোয়েন্দা বাহিনী ইরাকী ইন্টালিজেন্স সার্ভিসের মেজর। সংক্ষেপে তার কিছু ইতিহাস তুলে ধরি।

২০০৩ সালে আমেরিকার ইরাক আক্রমণের সময়ে হাজী বকর ছিলেন সাদ্দামের বাহিনীর একজন মেজর। সাদ্দামের পক্ষে ইরাকের যুদ্ধে অংশ নেন। গোয়েন্দা ইউনিটও পরিচালনা করতেন তিনি। পরবর্তীতে তিনি ইসলামী স্টেট এ যুক্ত হোন। খেলাফতের পেছনে হাজী বকর ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। নিজেকে আড়ালে রাখতেই পছন্দ করতেন। সামনে থেকে শায়েখ আবু বকর বাগদাদীর ডান হাত হিসেবে কাজ করতেন। পরবর্তীতে খিলাফাহর ঘোষণা, সিরিয়ায় আক্রমণের পেছনেও ওনার ভূমিকা অন্যতম। আইএসের সামরিক কাউন্সিলের প্রধান ছিলেন তিনি। শায়েখ বাগদাদীর নিরাপত্তার দায়িত্ব নিজের হাতে নিয়েছিলেন।

এই সময়ে আইএসের সাথে সাদ্দামের অনেক সাবেক মেজর জেনারেলরা যুক্ত ছিল। ইরাকী সরকারপক্ষের অনেকেও আইএসের সাথে যুক্ত ছিল।

এত বড় বড় পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে তারা দ্বীনের জন্য কাজ করেছেন, খিলাফাহকে শক্তিশালী করেছেন।

আল্লাহ এনাদের কবুল করুক।

ইসলামিক বই

16 Dec, 05:05


শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ বলেন,

«يَجِبُ أَنْ يُعْرَفَ أَنَّ وِلَايَةَ أَمْرِ النَّاسِ مِنْ أَعْظَمِ وَاجِبَاتِ الدِّينِ؛ بَلْ لَا قِيَامَ لِلدِّينِ وَلَا لِلدُّنْيَا إلَّا بِهَا.»

"এটা অবশ্যই জানা আবশ্যক যে, ইমাম (খলিফাহ) নির্ধারণ করা দ্বীনের বড় ওয়াজিব সমূহের অন্যতম। বরং, খিলাফাহ ছাড়া দ্বীন ও দুনিয়ার কোন অস্তিত্বই নেই!"

[মাজমুউল ফাতাওয়া: ২৮/৩৯০]

ইসলামিক বই

15 Dec, 06:02


ইমাম ইবনুল কাইয়্যুম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,

فإن الرياسه سكرة كسكرة الخمر أو أشد ولو لم يكن للرياسة سكرة لما اختارها صاحبها على الآخرة الدائمة الباقية فسكرتها فوق سكرة القهوة بكثير

“নেতৃত্বের একটা ঘোর এবং নেশা আছে, যা মদের নেশার মতো কিংবা এর চেয়েও বেশি পরিমাণে। নেতৃত্বের এই নেশা যদি না থাকত, তাহলে চিরন্তন স্থায়ী আখিরাতের বদলে কেউ একে বেছে নিত না। এই নেশা কফির নেশার চেয়েও অনেক বেশি।”

[বাদায়েউল ফাওয়ায়েদ, ৩/১৩২]

ইসলামিক বই

14 Dec, 14:35


وَمِنْ أَهْلِ الرَّيِّ:
181- إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى الْفَرَّاءُ.
182- وَأَبُو زُرْعَةَ عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الْكَرِيمِ الرَّازِيُّ.
183- وَأَبُو حَاتِمٍ مُحَمَّدُ بْنُ إِدْرِيسَ الْحَنْظَلِيُّ.
184- وَأَبُو عُبَيْدِ اللَّهِ مُحَمَّدُ بْنُ مُسْلِمِ بْنِ وَارَةَ.
185- وَأَبُو مَسْعُودٍ أَحْمَدُ بْنُ الْفُرَاتِ نَزِيلُ أَصْبَهَانَ.

وَمِنْ بَعْدِهِمْ:
186- عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ أَبِي حَاتِمٍ.

وَمِنْ أَهْلِ طَبَرِسْتَانَ:
187- إِسْمَاعِيلُ بْنُ سَعِيدٍ الشَّالَنْجِيُّ.
188- وَالْحُسَيْنُ بْنُ عَلِيٍّ الطَّبَرِيُّ.
189- وَأَبُو نُعَيْمٍ عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ عَدِيٍّ الْإِسْتِرَابَاذِيُّ.
190- وَعَلِيُّ بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ سَلَمَةَ الْقَطَّانُ الْقَزْوِينِيُّ.

আমি বলি:

"তারা আমার পূর্বসূরি; হে জাহমের ছানক! যদি আমাদের সমাবেশে তুমি তাদের মতো কাউকে উপস্থাপন করতে পারো— তবে করো।"

ইসলামিক বই

14 Dec, 14:35


জাহমিয়া সম্প্রদায় প্রায়ই সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য দাবি করে যে, অধিকাংশ শীর্ষস্থানীয় আলেম তাদের মতবাদ অনুসরণ করতেন। তারা নিজেদের মতের পক্ষে আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে যারা ভুল করেছে তাদের সংখ্যাধিক্যকে প্রমাণ হিসেবে তুলে ধরে।

এখানে আমি আমাদের একজন মহান ইমামের বক্তব্য তুলে ধরছি। তিনি হলেন ইমাম হিবাতুল্লাহ আল-লালকায়ি (রহ.), যিনি ৪১৮ হিজরিতে ইন্তেকাল করেছেন। তিনি তাঁর সময় পর্যন্ত যেসব আলেম ও সুন্নাহর ইমাম হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন, তাদের নাম উল্লেখ করেছেন।


وَمِنَ التَّابِعِينَ مِنْ أَهْلِ الْمَدِينَةِ:
35- سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ.
36- وَعُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ.
37- وَالْقَاسِمُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ.
38- وَسَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ.
39- وَسُلَيْمَانُ بْنُ يَسَارٍ.
40- وَمُحَمَّدُ بْنُ الْحَنَفِيَّةِ.
41- وَعَلِيُّ بْنُ الْحُسَيْنِ بْنِ عَلِيٍّ.
42- وَابْنُهُ مُحَمَّدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ حُسَيْنٍ.
43- وَعُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ.
44- وَكَعْبُ بْنُ مَاتِعٍ الْأَحْبَارِ .
45- وَزَيْدُ بْنُ أَسْلَمَ.

وَمِنَ الطَّبَقَةِ الثَّانِيَةِ:
46- مُحَمَّدُ بْنُ مُسْلِمٍ الزُّهْرِيُّ.
47- وَرَبِيعَةُ بْنُ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ.
48- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ بْنِ هُرْمُزَ.
49- وَزَيْدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ.
50- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ حَسَنٍ.
51- وَجَعْفَرُ بْنُ مُحَمَّدٍ الصَّادِقُ.

وَمِنَ الطَّبَقَةِ الثَّالِثَةِ:
52- أَبُو عَبْدِ اللَّهِ مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ الْفَقِيهُ.
53- وَعَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ أَبِي سَلَمَةَ الْمَاجِشُونُ.

وَمِنْ بَعْدِهِمُ:
54- ابْنُهُ عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ.
55- وَإِسْمَاعِيلُ بْنُ أَبِي أُوَيْسٍ.
56- وَأَبُو مُصْعَبٍ أَحْمَدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ الزُّهْرِيُّ.

وَمَنْ عُدَّ عِلْمُهُ مَعَهُمْ:
57- يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ الْيَمَامِيُّ.
مِنْ أَهْلِ مَكَّةَ أَوْ مَنْ يُعَدُّ مِنْهُمْ:
58- عَطَاءٌ.
59- وَطَاوُسٌ.
60- وَمُجَاهِدٌ.
61- وَابْنُ أَبِي مُلَيْكَةَ.
وَمِنْ بَعْدِهِمْ فِي الطَّبَقَةِ:
62- عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ.
63- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ طَاوُسٍ.
64- ثُمَّ ابْنُ جُرَيْجٍ.
65- وَنَافِعُ بْنُ عُمَرَ الْجُمَحِيُّ.
66- وَسُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ.
67- وَفُضَيْلُ بْنُ عِيَاضٍ.
68- وَمُحَمَّدُ بْنُ مُسْلِمٍ الطَّائِفِيُّ.
69- وَيَحْيَى بْنُ سُلَيْمٍ الطَّايِفِيُّ.
70- ثُمَّ أَبُو عَبْدِ اللَّهِ مُحَمَّدُ بْنُ إِدْرِيسَ الشَّافِعِيُّ الْفَقِيهُ.
71- ثُمَّ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ الْمُقْرِي.
72- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ الزُّبَيْرِ الْحُمَيْدِيُّ –

رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ أَجْمَعِينَ.

وَمِنْ أَهْلِ الشَّامِ وَالْجَزِيرَةِ أَوْ مَنْ يُعَدُّ فِيهِمَا مِنَ التَّابِعِينَ:
73- عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَيْرِيزٍ.
74- وَرَجَاءُ بْنُ حَيْوَةَ.
75- وَعُبَادَةُ بْنُ نُسَيٍّ.
76- وَمَيْمُونُ بْنُ مِهْرَانَ.
77- وَعَبْدُ الْكَرِيمِ بْنُ مَالِكٍ الْجَزَرِيُّ.

ثُمَّ مِنْ بَعْدِهِمْ:
78- عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عَمْرٍو الْأَوْزَاعِيُّ.
79- وَمُحَمَّدُ بْنُ الْوَلِيدِ الزُّبَيْدِيُّ.
80- وَسَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ التَّنُوخِيُّ.
81- وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ يَزِيدَ بْنِ جَابِرٍ.
82- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ شَوْذَبٍ.
83- وَأَبُو إِسْحَاقَ إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُحَمَّدٍ الْفَزَارِيُّ.

ثُمَّ مِنْ بَعْدِهِمْ:
84- أَبُو مُسْهِرٍ عَبْدُ الْأَعْلَى بْنُ مُسْهِرٍ الدِّمَشْقِيُّ.
85- وَهِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ الدِّمَشْقِيُّ.
86- وَمُحَمَّدُ بْنُ سُلَيْمَانَ الْمِصِّيصِيُّ الْمَعْرُوفُ بِلُوَيْنٍ.

وَمِنْ أَهْلِ مِصْرَ:
87- حَيْوَةُ بْنُ شُرَيْحٍ.
88- وَاللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ.
89- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ لَهِيعَةَ.

وَمِنْ بَعْدِهِمْ:
90- عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ.
91- وَأَشْهَبُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ.
92- وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْقَاسِمِ.
93- وَأَبُو إِبْرَاهِيمَ إِسْمَاعِيلُ بْنُ يَحْيَى الْمُزَنِيُّ.
94- وَأَبُو يَعْقُوبَ يُوسُفُ بْنُ يَحْيَى الْبُوَيْطِيُّ.
95- وَالرَّبِيعُ بْنُ سُلَيْمَانَ الْمُرَادِيُّ.
96- وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ الْحَكَمِ الْمِصْرِيُّ.

وَمِنْ أَهْلِ الْكُوفَةِ:
97- عَلْقَمَةُ بْنُ قَيْسٍ.
98- وَعَامِرُ بْنُ شَرَاحِيلَ الشَّعْبِيُّ.
99- وَأَبُو الْبَخْتَرِيِّ سَعِيدُ بْنُ فَيْرُوزَ.
100- وَإِبْرَاهِيمُ بْنُ يَزِيدَ النَّخَعِيُّ.

ইসলামিক বই

14 Dec, 14:35


101- وَطَلْحَةُ بْنُ مُصَرِّفٍ.
102- وَزُبَيْدُ بْنُ الْحَارِثِ.
103- وَالْحَكَمُ بْنُ عُتَيْبَةَ.
104- وَمَالِكُ بْنُ مِغْوَلٍ.
105- وَأَبُو حَيَّانَ يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ التَّيْمِيُّ.
106- وَعَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ أَبْجَرَ.
107- وَحَمْزَةُ بْنُ حَبِيبٍ الزَّيَّاتُ الْمُقْرِي.
108- ثُمَّ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى.
109- وَسُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ.
110- وَشَرِيكُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْقَاضِي.
111- وَزَايِدَةُ بْنُ قُدَامَةَ.
112- وَأَبُو بَكْرِ بْنُ عَيَّاشٍ.
113- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ.
114- وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مُحَمَّدٍ الْمُحَارِبِيُّ.
115- وَيَحْيَى بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ أَبِي غَنِيَّةَ.
116- وَوَكِيعُ بْنُ الْجَرَّاحِ.
117- وَأَبُو أُسَامَةَ حَمَّادُ بْنُ أُسَامَةَ.
118- وَجَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ.
119- وَمُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ الطَّنَافِسُ.
120- وَأَبُو نُعَيْمٍ الْفَضْلُ بْنُ دُكَيْنٍ.
121- وَأَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ يُونُسَ.
122- وَأَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ.
123- وَأَخُوهُ عُثْمَانُ.
124- وَأَبُو كُرَيْبٍ مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلَاءِ الْهَمَذَانِيُّ.

وَمِنْ أَهْلِ الْبَصْرَةِ:
125- أَبُو الْعَالِيَةِ رُفَيْعُ بْنُ مِهْرَانَ الرِّيَاحِيُّ – مَوْلَى امْرَأَةٍ مِنْ بَنِي رِيَاحٍ.
126- وَالْحَسَنُ بْنُ أَبِي الْحَسَنِ الْبَصْرِيُّ.
127- وَمُحَمَّدُ بْنُ سِيرِينَ.
128- وَأَبُو قِلَابَةَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ زَيْدٍ الْجَرْمِيُّ.

وَمِنْ بَعْدِهِمْ:
129- أَبُو بَكْرٍ أَيُّوبُ بْنُ أَبِي تَمِيمَةَ السِّخْتِيَانِيُّ.
130- وَيُونُسُ بْنُ عُبَيْدٍ.
131- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَوْنٍ.
132- وَسُلَيْمَانُ التَّيْمِيُّ.
133- وَأَبُو عَمْرِو بْنُ الْعَلَاءِ.
134- ثُمَّ حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ.
135- وَحَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ.
136- وَيَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ.
137- وَمُعَاذُ بْنُ مُعَاذٍ.
138- ثُمَّ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ.
139- وَوَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ.
140- وَأَبُو الْحَسَنِ عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ الْمَدِينِيُّ.
141- وَعَبَّاسُ بْنُ عَبْدِ الْعَظِيمِ الْعَنْبَرِيُّ.
142- وَمُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ.
143- وَسَهْلُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ التُّسْتَرِيُّ.

وَمِنْ أَهْلِ وَاسِطَ:
144- هُشَيْمُ بْنُ بَشِيرٍ الْوَاسِطِيُّ.
145- وَعَمْرُو بْنُ عَوْنٍ.
146- وَشَاذُّ بْنُ يَحْيَى.
147- وَوَهْبُ بْنُ بَقِيَّةَ.
148- وَأَحْمَدُ بْنُ سِنَانٍ.

وَمِنْ أَهْلِ بَغْدَادَ:
149- أَبُو عَبْدِ اللَّهِ أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ حَنْبَلٍ.
150- وَأَبُو زَكَرِيَّا يَحْيَى بْنُ مَعِينٍ.
151- وَأَبُو عُبَيْدٍ الْقَاسِمُ بْنُ سَلَّامٍ.
152- وَأَبُو ثَوْرٍ إِبْرَاهِيمُ بْنُ خَالِدٍ الْكَلْبِيُّ.
153- وَأَبُو خَيْثَمَةَ زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ.
154- وَالْحَسَنُ بْنُ الصَّبَّاحِ الْبَزَّارُ.
155- وَأَحْمَدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الدَّوْرَقِيُّ.
156- وَمُحَمَّدُ بْنُ جَرِيرٍ الطَّبَرِيُّ.
157- وَأَحْمَدُ بْنُ سَلْمَانَ النَّجَّادُ الْفَقِيهُ.
158- وَأَبُو بَكْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ الْحَسَنِ النَّقَّاشُ الْمُقْرِي.

وَمِنْ أَهْلِ الْمَوْصِلِ:
159- الْمُعَافَى بْنُ عِمْرَانَ الْمَوْصِلِيُّ.

وَمِنْ أَهْلِ خُرَاسَانَ:
160- أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ الْمَرْوَزِيُّ.
161- وَالْفَضْلُ بْنُ مُوسَى السِّينَانِيُّ.
162- وَالنَّضْرُ بْنُ مُحَمَّدٍ الْمَرْوَزِيُّ.
163- وَالنَّضْرُ بْنُ شُمَيْلٍ الْمَازِنِيُّ.
164- وَنُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ الْمَرْوَزِيُّ.
165- وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مَخْلَدٍ الْمَعْرُوفُ بِابْنِ رَاهْوَيْهِ الْمَرْوَزِيُّ.
166- وَأَحْمَدُ بْنُ سَيَّارٍ الْمَرْوَزِيُّ.
167- وَمُحَمَّدُ بْنُ نَصْرٍ الْمَرْوَزِيُّ.
168- وَيَحْيَى بْنُ يَحْيَى النَّيْسَابُورِيُّ.
169- وَمُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الذُّهْلِيُّ.
170- وَمُحَمَّدُ بْنُ أَسْلَمَ الطُّوسِيُّ.
171- وَحُمَيْدُ بْنُ زَنْجَوَيْهِ النَّسَوِيُّ.
172- وَأَبُو قُدَامَةَ عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ السَّرَخْسِيُّ.
173- وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ السَّمَرْقَنْدِيُّ.
174- وَمُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ الْبُخَارِيُّ.
175- وَيَعْقُوبُ بْنُ سُفْيَانَ الْفَسَوِيُّ.
176- وَأَبُو دَاوُدَ سُلَيْمَانُ بْنُ الْأَشْعَثِ السِّجِسْتَانِيُّ نَزِيلُ الْبَصْرَةِ.
177- وَأَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ النَّسَوِيُّ.
178- وَأَبُو عِيسَى مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى التِّرْمِذِيُّ.
179- وَمُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ بْنِ خُزَيْمَةَ.
180- وَمُحَمَّدُ بْنُ عَقِيلٍ الْبَلْخِيُّ.

ইসলামিক বই

14 Dec, 06:36


ছবিটি ২০২৩ সালের।

সিরিয়ার সীদনা কারাগারের পার্শ্ববর্তী একটি নালার পানি রক্তে লাল হয়ে যায়।

তাহলে চিন্তা করুন কতশত মানুষকে জবাই করলে ড্রেনের পানি এমন লাল হতে পারে?

ইসলামিক বই

14 Dec, 04:46


আল কায়েদা আর তালেবানের বর্তমান অবস্থা।
মুজাহীদ থেকে কাফিরদের শাবক।

ইসলামিক বই

14 Dec, 04:26


কত্ত সুন্দর মৃ'ত্যু সুবহানাল্লাহ!
অ্যান্টনি ওয়েনরাইট, যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের একটি সুপার মার্কেটে কাজ করতেন।

তার আর কোনো পরিবার ছিল না, কিন্তু তার মুসলিম সহকর্মীরা তার পরিবারের মতো হয়ে গেল। দুর্ভাগ্যবশত, অ্যান্টনি পাকস্থলীর ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং তিনি প্রকাশ করেন যে তিনি চান তার শেষ নি:শ্বাস গির্জায় নয়, মসজিদে হোক। যাইহোক, তিনি তখনও মুসলিম ছিলেন না, তাই তাকে শাহাদাহ গ্রহণে উৎসাহিত করা হয়েছিল।

তিনি মুসলমান হওয়ার ২৪ ঘন্টা পরে, জুমুআর দিনে, তিনি ইন্তেকাল করেন এবং আল্লাহর জিম্মায় চলে যান।
কি সুন্দর তার পরকালের শুরু!

আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নাসিব করুন।

ইসলামিক বই

12 Dec, 19:10


এটাই হলো সিরিয়ার উমাইয়া মসজিদের কুব্বাতুন নাসর (নাসর গম্ভুজ)। এই গম্ভূজের নিচেই সহিহ বুখারীর দারস দিতেন শাইখ ইবন তাইমিয়্যাহর ছাত্র হাফিয আল মিযযি।

একবার রজব মাসের ১২ তারিখে রুটিনমাফিক সহিহুল বুখারীর দারস শেষে তিনি ইস্তিসকা (বৃষ্টি প্রার্থনা) -র ফযিলত বর্ণনার জন্য ইমাম বুখারীর "খালকু আফ'আলিল ইবাদ" বই থেকে জাহমীদের খণ্ডনে রচিত একটি অধ্যায় পড়ানো শুরু করেন। সেই সময় উপস্থিত আশ'আরী আলিমদের মধ্যে কেউ কেউ খুবই রেগে গিয়ে বলতে লাগলেন, " মনে হচ্ছে তো এই অধ্যায়টির কথাগুলো আমাদের বিরুদ্ধেই বলা হচ্ছে ।"


তখন তারা ক্ষিপ্ত হয়ে কাযী ইবনু সাসরা - এর কাছে বিচার নিয়ে গেলো। ইবনু সাসরা আবার শাইখ ইবনু তাইমিয়্যাহর চরম বিরোধী ছিলেন। কাজেই সে ইবনু তাইমিয়্যাহর ছাত্র মিযযি কে জেলেবন্দী করে৷

শাইখ ইবনু তাইমিয়্যাহর কানে এই খবর পৌঁছালে তিনি খুবই বিচলিত হয়ে পড়েন এবং হাফিয আল মিযযিকে জেল থেকে ছাড়ানোর জন্য বাদশাহর প্রাসাদে চলে যান। তিনি সেখানে গিয়ে সেই কাযী ইবনু সাসরা কে পেয়ে গেলেন। তিনি রীতিমতো কাযীর সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে গেলেন। অবশেষে নিরুপায় হয়ে কাযী হাফিয মিযযিকে ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

ইসলামিক বই

03 Dec, 10:11


সাহাবিদের অন্তরে ইসলামবিদ্বেষী কাফেরদের প্রতি সহজাত ঘৃণা ছিল। তারা আল্লাহর সাথে শিরককারীদের অন্তর থেকে ঘৃণা করতো।

আধুনিক লিবারেল সমাজব্যবস্থা মুসলিমদের অন্তর থেকে এই ঘৃণাবোধ কেড়ে নিয়েছে। ফলে একজন ধার্মিক মুসলিমও ইসলামবিদ্বেষী কাফেরদের সাথে কোলাকুলি করতে কোনো দ্বিধাবোধ করে না।

ইসলামিক বই

02 Dec, 20:38


"বান্দা যদি কোনো পাহাড় সরাতে আদিষ্ট হয় আর যদি সে কাজে আল্লাহর ওপর যথার্থ ভরসা করতে পারে, তবে সে পাহাড়ও সরিয়ে দিতে পারবে।"

[ইমাম ইবনুল কাইয়িম, মাদারিজুস সালিকিন  : ২/১১৩]

ইসলামিক বই

02 Dec, 18:01


জান্নাত ও জাহান্নাম কি ধ্বংস হয়ে যাবে?

জান্নাত ও জাহান্নাম ধ্বংস হয়ে যাওয়া নিয়ে একাধিক মত রয়েছে।

প্রথম মত: জাহম ইবন সফওয়ানের মতে জান্নাত ও জাহান্নাম উভয়টি ধ্বংস ও শেষ হয়ে যাবে। আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ তার এই কথা নাকচ করেছে, তাকে বিদআতী আখ্যা দিয়েছে, তাকে পথভ্রষ্ট বলেছে এবং তার ব্যাপারে আওয়াজ তুলেছে। কারণ, তার এই মতটি বাতিল ও সুস্পষ্ট দলীল পরিপন্থি। জাহম একজন কাফির। পাঁচশত আলিম জাহমিয়াদের কাফির আখ্যা দিয়েছেন।
হিন্দুস্তানের সুমনিয়া সম্প্রদায়ের একদল দার্শনিক যখন তার সাথে বিতর্ক করে, তখন সে তার রবেদর ব্যাপারে সন্দেহ করে এবং চল্লিশদিন সালাত বর্জন করে। এরপর শয়তান তার মগজে এঁকে দেয় যে, আল্লাহ তাআলার অস্তিত্ব মূলত কোনো সত্তা ও গুণ ছাড়াই অস্তিত্ব। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলার অস্তিত্ব মূলত নিছক মগজ ও মেধায় বিদ্যমান অস্তিত্ব। তার এ কথার দাবি হলো, আল্লাহর অস্তিত্বকে অস্বীকার করা।
কাজেই তার থেকে জান্নাত-জাহান্নাম ধ্বংস হয়ে যাওয়ার মত কোনো বিস্ময়কর মত নয়।

দ্বিতীয় মত: তৃতীয় হিজরী শতাব্দীতে মুতাযিলাদের শাইখ, আবু হুযাইল আল্লাফের মত হলো,
জান্নাতী ও জাহান্নামীদের নড়াচড়া ও অনুভূতি ধ্বংস হয়ে যাবে। তারা এক লম্বা সময় পর জড়পদার্থ হয়ে যাবে। তারা হয়ে পড়বে পাথরের মতো। তারা কোনো রকম নড়াচড়া করবে না। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) [1] তাঁর 'নুনিয়্যাহ' ও অন্যান্য গ্রন্থে তার সমালোচনা করেছেন এবং তার নিন্দা করেছেন। তিনি তাকে উপহাস করে বলেন, 'আপনার কথা মেনে নিয়ে যদি এমন একদিন আসে, যখন নড়াচড়া ধ্বংস হয়ে যাবে, তাহলে তার অবস্থা কী হবে, যে একটি কাঁদি নিবে এরপর মুখে নেওয়ার সাথে সাথে হঠাৎ নড়াচড়া ধ্বংস হয়ে যাবে? সে কি এই অবস্থাতেই থেকে যাবে?! সে কি মুখ খোলা অবস্থায় থেকে যাবে?।' এরপর ইবনুল কাইয়্যিম তার নিন্দা করেছেন এবং এ জাতীয় বেশকিছু সুরত উল্লেখ করেছেন।
মোটকথা এটি একটি বাতিল মত। এর তুলনায় জাহমের কথা আরও বাতিল।

তৃতীয় মত: কিছু সালাফ থেকে বর্ণিত আছে যে, একটা লম্বা সময় পর জাহান্নাম ধ্বংস হয়ে যাবে। তারা কিছু আসার দ্বারা দলীল পেশ করে। তবে সেসবের অধিকাংশ আসার দুর্বল। যেমন একটি আসার উমার (রা.) ও অন্যদের থেকে বর্ণিত হয়েছে, 'জাহান্নামীরা যদি জাহান্নামে অনেক অনেক বেশি সময় পরিমাণ অবস্থান করে, তাহলে একদিন তারা সেখান থেকে বের হবে।[2]
তারা বলেন, 'নাফরমানদের বের হওয়া এবং কাফিরদের বের হওয়ার মাঝে পার্থক্য রয়েছে। নাফরমানদেরকে বের করা হবে জাহান্নামের অস্তিত্ব টিকে থাকা অবস্থায় আর কাফিরদেরকে বের করা হবে জাহান্নাম শেষ হয়ে যাওয়ার পর। বন্দিখানা টিকে থাকা অবস্থায় বন্দিখানা থেকে বের করার মাঝে এবং বন্দিখানা শেষ হয়ে যাওয়ার পর বন্দিখানা থেকে বের করার মাঝে পার্থক্য রয়েছে। কাফিরদেরকে বের করা হবে না, কিন্তু জাহান্নাম শেষ হয়ে যাবে। কিছু বিদ্বান উভয়ের মাঝে সমন্বয়সাধন করে বলেছেন, সালাফদের থেকে জাহান্নাম শেষ হয়ে যাওয়ার যে মত বর্ণনা করা হয় তা এ অর্থে প্রয়োগ করা হবে যে, 'যে জাহান্নাম শেষ হয়ে যাবে তা মূলত (তাওহীদপন্থি) নাফরমানদের জাহান্নাম। এটি জাহান্নামের সবচেয়ে উঁচু তলা বা স্তর। যখন এখান থেকে নাফরমানরা বের হয়ে যাবে তখন তা শেষ হয়ে যাবে ও ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু কাফিরদের স্তর টিকে থাকবে।'
এটি একটি সুন্দর মত। কেননা জাহান্নামের একাধিক স্তর রয়েছে। উঁচু স্তর হলো নাফরমানদের স্তর। আর কাফিরদের স্তর ধ্বংস হবে না।

চতুর্থ মত: জান্নাত ও জাহান্নাম উভয়টি চিরস্থায়ী; তা কখনো ধ্বংস হবে না ও শেষ হবে না। এর দলীল হলো নিম্নরূপ:

এক. আল্লাহ তাআলা জান্নাতের নিয়ামতের ব্যাপারে বলেন,
"এটা এক নিরবিচ্ছিন্ন পুরস্কার।" [সূরা হুদ,আয়াত:-১০৮]

দুই.আল্লাহ তাআলা বলেন,
  "তারা সেখানে চিরস্থায়ী থাকবে।"[সূরা নিসা,আয়াত:-৫৭]

তিন.জাহান্নাম সম্পর্কে অনুরূপভাবে আল্লাহ বলেন,
   " তারা সেখানে চিরস্থায়ী থাকবে।"
[সূরা আহযাব,আয়াত:-৬৫]

চার.তিনি আরেক আয়াতে বলেন,
  "সেখানে তারা যুগ যুগ ধরে অবস্থান করবে।"
[সূরা নাবা,আয়াত:-২৩]

পাঁচ. আল্লাহ তাআলা বলেন,
   "তারা সেখান থেকে বহিষ্কৃতও হবে না।
[সূরা হিজর,আয়াত:-১৫]

ছয়. অন্য আয়াতে বলেন,
    "এভাবে আল্লাহ তাদের কার্যাবলি তাদেরকে দেখাবেন, তাদের জন্য আক্ষেপম্বরূপ। আর তারা কখনো আগুন থেকে বহির্গমণকারী নয়।" [সূরা বাকারা,আয়াত:-১৬৭]

সাত. তিনি আরও বলেন,
   "যখনই তা স্তিমিত হবে তখনই আমরা তাদের জন্য আগুনের শিখা বৃদ্ধি করে দেব।" [সূরা ইসরা,আয়াত:-৯৭]

এসব দলীল প্রমাণ করে জান্নাত ও জাহান্নাম চিরস্থায়ী ও চিরবিদ্যমান।
এটাই সঠিক মত, যার পক্ষে সুস্পষ্ট দলীলসমূহ প্রমাণ বহন করে।

_____
[1]
শারহু কাসীদা ইবনিল কাইয়্যিম আন-নুনিয়্যাহ, ২/৩৩৭;হাদীল আরয়াহ,১/৩৪৯।

[2]আসারটি দুর্বল; হাসান বাসরী ও উমার ইবনুল খাত্তাবের মাঝে বিচ্ছিন্নতার কারণে। রফউল আসতার, ১/৯।

ইসলামিক বই

02 Dec, 02:51


“ যখন আপনি মারঈয়াম আলাইহিস সালামকে অপবাদ দানকারীদের বংশধর ও তাদের সমগোত্রীয়দের দ্বারা অভিযুক্ত হোন, তখন সেটাই করেন যা তিনি করেছিলেন:

তাদের সাথে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন এবং পথ চলতে থাকুন।

[শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল হাফিজাহুল্লাহ]

ইসলামিক বই

30 Nov, 13:42


"‘বিশুদ্ধ তাওহীদ’ ব্যতীত কোন ঐক্য ও বিজয় নেই। শিরকের উপর থেকে তারা কখনোই বিজয়ী হবে না, আর না তারা ত্বাগুত এবং ভ্রষ্টতার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিজয়ী হতে পারবে!

বরং, তারা কেবল বিজয়ী হতে পারবে, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’র উপর ঐক্যবদ্ধ এক উম্মাহ হয়েই। "

[শাইখ সুলাইমান ইবনু নাসির আল উলওয়ান ফাক্কাল্লাহু আসরহ ]

ইসলামিক বই

30 Nov, 12:17


আমাদের উলামাগণ। তারা সালাফদের প্রতিষ্ঠিত মানহাযের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।

আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন।

ইসলামিক বই

29 Nov, 11:02


May Allah guide all of our sisters.

ইসলামিক বই

28 Nov, 11:53


"পৃথিবীটা মানুষের হোক, ধর্ম থাকুক অন্তরে
মসজিদে ঘন্টা বাজুক , আজান হোক মন্দিরে।"

- এধরনের কথা যারা বলে , তারা মুরতাদ ।

আর সহনশীল মুসলিম মাত্রই মুশরিক।

ইসলামিক বই

26 Nov, 16:12


আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

"আমার উম্মতের দুই দল হাউজে কাউসারে আসতে পারবে না এবং জান্নাতে প্রবেশ করবে না:

১. কদরিয়াহ (যারা তাকদির অস্বীকার করে)।
২. মুরজিয়া (যারা ইমান থেকে আমলকে পৃথক করে )।"

عن أنس قال رسول الله :

صنفان من أمتي، لا يردان على الحوض، ولا يدخلان الجنة :

القدرية، والمرجئة».

[হাদিসের মানঃ সহিহ,
সিলসিলাতু সহিহাহঃ 2748]

ইসলামিক বই

25 Nov, 20:15


ইবনুল কাইয়্যিম রহ. বলেন,

"যদি অন্তর যথেষ্ট বিশুদ্ধ বা সম্মানজনক না হয় এবং সমস্ত মন্দ ও বিদ্বেষ থেকে দূরে না থাকে, তবে তা আল্লাহকে ভালবাসা, জানা এবং আকাঙ্ক্ষা করার অযোগ্য।

পক্ষান্তরে, মানুষের অন্তরের সর্বনিম্ন বর্ণনা এই যে, সে সর্বশক্তিমান আল্লাহর পরিবর্তে পার্থিব জীবনকে ভালবাসে এবং কামনা করে।"

[আল-ফাওয়াইদ, পৃষ্ঠা 48]

ইসলামিক বই

24 Nov, 13:03


চুবেলি আহমেত, তুরস্কের তাগুতের প্রধান ইমাম।

ধর্ম ও রাজনীতিতে সে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। উনি মৃতদের কাছে প্রার্থনা করতে উৎসাহিত করেন। তিনি বলেন: "আপনি সরাসরি আল্লাহর কাছে চাইতে পারেন না, যেভাবে আপনি সরাসরি একটি পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন ইউনিটের সাথে সংযোগ করতে পারেন না। যে বলে আমি সরাসরি আল্লাহর সাথে সংযোগ করি, সে মুলত শয়তানের সাথে সংযোগ স্থাপন করে!"

তিনি "ফায়ারপ্রুফ কাফন" বিক্রি করার চেষ্টা করেছিলেন এবং দাবি করেছিলেন যে এটি কবরের শাস্তি থেকে রক্ষা করে। তিনি দাবি করেন যে তার মতাদর্শের পীরেরা তাদের অনুসারীদের পকেটে রাখবে এবং তাদের সিরাতের সেতুর উপর দিয়ে নিয়ে যাবে।

এক পর্যায়ে তিনি ফেতুল্লা গুলেনের প্রশংসা করেন। একবার তিনি এরদোগানের প্রশংসা করতে শুরু করেন। সম্প্রতি তিনি আতাতুর্কের বিষয়ে প্রশংসামূলক কথা বলেছেন।

তিনি টিভিতে মুসলমানদের সম্পর্কে অনেক মিথ্যা দাবি করেছিলেন, ক্রমাগত মুসলমানদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, অন্যায়ভাবে সাধারণদের গ্রেপ্তারে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ।

শায়েখ আবু হানজালা ( তুরস্কের একজন তাওহীদবাদি সালাফি আলিম ) তাকে দুইবার বিতর্কে আমন্ত্রণ জানালেও তিনি তা এড়িয়ে যান। আমার মনে হচ্ছে টিভিতে লক্ষ লক্ষ লোকের সামনে তাকে ডাকা হবে এবং এবার তাকে এই বিতর্কে বসা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না।

ইনি হলেন তুরস্কের ফারিস আল হাম্মাদি।

ইসলামিক বই

23 Nov, 19:55


"কোনো প্রকার ইলম ছাড়াই যে আল্লাহর ইবাদত করে সে সংশোধন করার চেয়ে বিবাদই বেশি করে।"

[উমার ইবনুল আবদিল আযিয,
ইমাম ইবনু তাইমিয়াহ, আল-ইসতিকামাহ ২/২২৯ ]

ইসলামিক বই

23 Nov, 19:52


আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

"অন্যান্য মহিলাদের উপর আয়েশার শ্রেষ্ঠত্ব অন্যান্য খাবারের উপর থারিদের (এক প্রকার খাবার) শ্রেষ্ঠত্বের মত।"

[সহীহ আল-বুখারী 3770]

ইসলামিক বই

22 Nov, 13:57


শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমীয়া (রহ.) বলেন,

"বিদাতিদের (আশআরি-মাতুরিদের, জাহমি,মুতাজিলাও অন্যান্য বিদআতি দল) সাথে যারা সম্পৃক্ত হবে, তাদের পক্ষে ওকালতি করবে, তাদের প্রশংসা করবে, তাদের বই-পুস্তককে সম্মান করবে, তাদের সমালোচনা করাকে অপছন্দ করবে, তাদের পক্ষে ওযর আপত্তি পেশ করবে যে ওযর আপত্তি বা কথাগুলো একমাত্র মূর্খ ও মুনাফিকই বলে থাকে তাদেরকে শাস্তি দেওয়া অত্যবশ্যক।

এমনকি যার তাদের অবস্থার কথা অবগত হয়েও তাদের বিরুদ্ধে সাহায্য করবে না তাদেরকেও শাস্তি দেওয়া ওয়াজিব; কেননা তাদের মুকাবিলা করা একটি বড় ওয়াজিব।"

[মাজমূ‘উল ফাতওয়া ২/১৩২]

ইসলামিক বই

22 Nov, 10:18


দুরুদ শরীফ কেবল কিছু শব্দ নয়, এটি প্রেম ও অনুরাগের এক অমোঘ সুর, যা আমাদের হৃদয়ে নবীজীর (সা.) প্রতি গভীর ভালোবাসা জাগিয়ে তোলে। প্রতিটি দুরুদ পাঠের সঙ্গে যেন আমাদের আত্মা তাঁর পবিত্র স্মৃতিতে নিমগ্ন হয়, আকাশে ছড়িয়ে পড়ে প্রশান্তির মৃদুমন্দ বাতাস।

এটি এমন এক দোয়া, যা আমাদের মনকে করে পরিশুদ্ধ, জীবনকে ভরে তোলে বরকত আর রহমতে। দুরুদের প্রতিটি উচ্চারণে থাকে আল্লাহর করুণার স্পর্শ, যা দুঃখকে দূর করে, মনে আনে প্রশান্তি আর অন্তরে জাগায় সেই শুভাশিস, যা আমাদের চিরন্তন মুক্তির পথে পরিচালিত করে।

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম...

ইসলামিক বই

22 Nov, 10:10


"দুআর আগে, মাঝে ও শেষে রাসুলের প্রতি সালাত (দরুদ) পাঠ করাটা এমন অধিক শক্তিশালী কারণ, যার মাধ্যমে দুআ কবুল হওয়ার আশা করা যায়।"

[ইমাম ইবনু তাইমিয়াহ ,ইকতিযাউস সিরাতিল মুসতাকিম : ২/২৪৭ ]

ইসলামিক বই

21 Nov, 16:14


হিন্দুত্ববাদ, খ্রীষ্টানিজম, ইহুদিজমসহ পৃথিবীতে যত বাতিল ধর্ম কিংবা মতবাদ আছে সেগুলোর মধ্যে সবচাইতে নিকৃষ্ট ধর্ম বা মতবাদ হল গণতন্ত্র।

আর এই গণতান্ত্রিক কুফরের যিন্দিক ভার্সন হল গণতান্ত্রিক ইসলামপন্থা নামক মতবাদ।

এই মতবাদ সারা বিশ্বের এক ইঞ্চি জমির মধ্যে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে না পারলেও কোটি কোটি মানুষের ঈমান ধ্বংসে ঠিকই অবদান রেখেছে।

ইসলামিক বই

21 Nov, 16:11


বহুবিবাহের প্রচলন বা স্বাভাবিকরণ কেনো জরুরি?

ইসলামের কোনো বিষয় সমাজে ট্যাবু হয়ে গেলে, খারাপ চোখে দেখা হলে, ইসলামের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হলে, তার আমল বৃদ্ধি করে ট্যাবু ভেঙে ফেলা অত্যাবশ্যক দায়িত্বে পরিণত হয়, যদিও সাধারণ অবস্থায় ঐ আমলটি ফরজ বা ওয়াজিব পর্যায়ের নাও হয়।

একজন মুসলিমের জন্য এই কারণটি‌ই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়া কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে একাধিক বিবাহ ফরজ হলেও তারা করতে পারে না। (যে কারণে এক বিবাহ ফরজ হয়, এক‌ই কারণ/উদ্দ্যেশ্য পূরণ না হলে ‌একাধিক বিবাহ‌ও ফরজ হতে পারে।)

কুরআন সুন্নাহ এবং সাহাবীগণের সময়ে ইসলামের যে বিষয়কে যেভাবে দেখা হতো, ভাবা হতো, প্রচলন ছিল, ঐভাবেই ভাবতে হবে এবং প্রচলন রাখতে হবে। তা থেকে একটুও বাড়াবাড়ি অথবা ছাড়াছাড়ি কিছুই করা যাবে না।
 
সমাজে ভারসাম্য-শৃঙ্খলা, ইনসাফ-ইহসান ধরে রাখার জন্য এর বিকল্প নেই।
 
বহুবিবাহের প্রচলন না থাকা, এই বিষয়টিকে খারাপ চোখে দেখা, কঠিন করে ফেলার ফলে-

পুরুষ মানুষ অনেক দেখে শুনে বিবাহ করে, সবদিক থেকে সর্বোচ্চ ভালো পেতে চায়, কোনো রিস্ক নিতে বা ছাড় দিতে চায় না। কেননা বিবাহ কেবলমাত্র একটিই করতে পারবে।

এতে বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, সৌন্দর্যে কমতি থাকা, বয়স্কা নারীদের সহজে বিবাহ হতে চায় না।

একাধিক বিবাহের প্রচলন থাকলে, পুরুষ মানুষ এক-দুইজন বিধবা, কম সুন্দরী, বয়স্কা নারী বিবাহ করতে চিন্তিত হতো না, ফলে এমন নারীদের অবিবাহিত থাকতে হতো না। সমাজে গোটা বিবাহের সিস্টেম সহজ হয়ে যেতো।
 
নারী/পুরুষ উভয়েই সংসারে ভয়ঙ্কর সমস্যায় পড়লে/সঙ্গী খুব খারাপ/পাপাচারী/জালিম/বেইনসাফী হলে, সহজেই তালাক নিতে/দিতে পারতো। তালাকের পরে পুণরায় অন্য কোথাও বিবাহ না হবার ভয়‌ও করতো না।

উত্তম আখলাকের পুরুষরা একাধিক স্ত্রীকে সাথে নিয়েই ভালো থাকতে এবং রাখতে পারতো। 
(যে স্বামী ভালো, সে একাধিক স্ত্রীর নিকটেও ভালো‌ই হতো। যে স্বামী খারাপ সে এক স্ত্রীর কাছেও খারাপ।)
 
খারাপ/জালিম/অবাধ্য নারী/পুরুষদের পরিবার-সংসার করতে বেগ পেত হতো, কেননা তাকে তার খারাবির কারণে সঙ্গী সহজেই ত্যাগ করে যেতো।
এ থেকেও সাধারণ মানুষ নিজেকে ইসলাহ/সংশোধন করার ব্যাপারে মনোযোগী হতো।

অর্থাৎ যারা ইনসাফের আলাপ তুলে এই বিষয়ের বিরোধীতা করেন, তাদের সমাধান মূলত বহুবিবাহের প্রচলনের মাধ্যমেই সম্ভব, আর ইনসাফ এক বিবাহের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, এছাড়া সন্তান নেওয়া, ভাইবোন, ব্যবসা, চাকুরী, সার্ভিস সবক্ষেত্রেই ইনসাফ জরুরি। এমনকি অন্যের ক্ষেত্রে শুধু ইনসাফ যথেষ্ট নয়, সাথে যথাসাধ্য ইহসান ও কল্যাণকামীতাও জরুরি।

   
কেউ‌ই সহজে পরকীয়ার গুণাহে জড়াতো না বা প্রয়োজন হতো না। পুরুষরা প্রয়োজন হলেই একাধিক বিবাহ করতে পারতো, এমনকি স্ত্রীরা নিজেদের সংসারে শান্তির জন্য ভালো সতীন খুঁজে দিতো।
 
নারীরাও প্রয়োজনে/জরুরি হলে তালাক নিয়ে পছন্দের আলফামেইল খুঁজে নিতো, তাদের তৃতীয়-চতুর্থ স্ত্রী হতেও অনাগ্রহ দেখাতো না। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারীরা লজ্জায় এগুলো প্রকাশ‌‌ই করে না।

সাহাবীগণের সময়ে এগুলো এতোটাই সহজ এবং ভারসাম্য পূর্ণ ছিল, জুবাইর রাঃ-এর বিবাহের ঘটনা বেশ প্রসিদ্ধ। এখানে বলা যাবে না, খুঁজে নিন।
 
 
উন্নত হিউম্যান রেইসঃ

পশু পাখির উদাহরণ দিয়ে বুঝা যেতে পারে- উন্নত প্রজাতির, শক্ত-সবল, সুস্থ-স্বাস্থ্যবান, অধিক ফার্টাইল জাতের মধ্যে মেটিং হলে উন্নত ব্রিড পাওয়া যায় বা সম্ভাবনা অধিক থাকে।

অর্থাৎ এমন পুরুষের অধীনে এমন একাধিক নারী থাকলে, তাদের অনেক সন্তান-সন্ততি হতো, এক‌ইসাথে উন্নত হিউম্যান রেইসের রেশিও বৃদ্ধি পেতো।
বিপরীতে দুর্বল নারীরা এমনিতেই বেশি সন্তান জন্ম দিতে পারে না আর দুর্বল পুরুষের অধীনে একাধিক স্ত্রী থাকে না।
একটা জাতি দীর্ঘমেয়াদে শক্তি-সামর্থ্য-রাজত্বের ওপর টিকে থাকতে, উন্নত জাতিসত্তা বা মেধাবী জনসম্পদে সমৃদ্ধ হতে এটার প্রচলন খুবই জরুরি।

এটা জীবজগতের ফিতরাতের অনুকূলে, আর ফিতরাত বিরোধী নিয়মে অভ্যস্ত হলে, সে সমাজে আকল বিকৃতি/সাইকোপ্যাথের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।

উন্নত মেরুদন্ডী জীবজগতের মধ্যে দেখুন- সিংহ থেকে মোরগ-মুরগী সবখানে এক‌ই বিষয়, পুরুষ প্রজাতি অপর পুরুষের সাথে তার সঙ্গী ভাগাভাগি করে না, যেকোনো উপায়ে বাকিদেরকে পরাজিত করে বিতাড়ন করে, বিপরীতে বিজয়ী পুরুষের অধীনে একাধিক নারী প্রজাতি থাকলেও তারা এজন্য লড়াই করে না।

অর্থাৎ পুরুষের একাধিক বিবাহ নারীদের ফিতরাতের বিরোধী নয়, ‌অসুস্থ সমাজের প্রভাবে তাদের আকল বিকৃত হয়ে গেছে। বরং তাদের ফিতরাত এতটুকুই যে- একাধিক বিবাহ পরবর্তী অপর সতীন থেকে অধিক গুরুত্ব পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা। 
   
 
.........এমন অসংখ্য জরুরি বিষয় রয়েছে। আল্লাহ্ প্রদত্ত এই একটা বিষয় সমাজ থেকে উঠে যাওয়ার ফলে শতশত ফিতনা-ভোগান্তি সমাজে জেঁকে বসেছে, আর নারীরাই অধিক ভুক্তভোগী।

ইসলামিক বই

21 Nov, 07:05


শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ বলেন,
"অনেক আলিম এ মত পোষণ করেছেন যে, কোনো নারীর জন্য কোনো পুরুষের দিকে তাকানো বৈধ নয়, কামনা-বাসনার ইচ্ছাসহ কিংবা কামনা-বাসনার ইচ্ছা ব্যতীত।"

[মাজমুউল ফাতাওয়া: ১৫/৩৯৬]

ইসলামিক বই

20 Nov, 17:54


ডিপ্রেশন বা হতাশা কাটানোর ৬ টি কার্যকর আমল:

১. একটানা ১৫-২০ মিনিট  কুরআন তিলাওয়াত করা। শর্ত হলো তিলাওয়াত বিশুদ্ধ হতে হবে।

২. ইস্তিগফার বা দুয়া ইউনুস একনাগাড়ে পড়ে যাওয়া।

৩. রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর মনোযোগ সহকারে অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ। যত মনোযোগ দেওয়া হবে আমল তত কাজে দিবে।

৪. অত্যাধিক পরিমাণে লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়া।

৫. প্রতিদিন মনোযোগ সহকারে আল্লাহ তা'আলার কাছে লম্বা সময় দুয়া করা এবং দুয়ার পূর্বে অল্প বা বেশি সদাকা করে দুয়া শুরু করা।

৬. অত্যধিক পরিমাণে আল্লাহর জিকির করা।

কখনো যে কোন এক আমলেই কাজ হয়ে যেতে পারে । সবগুলো আমল করতে পারলে উত্তম হয়।

ইসলামিক বই

20 Nov, 17:50


শায়েখ নাসির আল-ফাহাদ কারাগারে বসে পানি মিশ্রিত কফিকে কালি ও ছোট এক লাঠির টুকরোকে কলম হিসেবে ব্যাবহার করে উত্তরাধিকার আইনের উপর এই গুরুত্বপূর্ণ নোটগুলি লিখেছিলেন।

আল্লাহ তার মুক্তি ত্বরান্বিত করুন, আমিন।

ইসলামিক বই

20 Nov, 17:30


আল্লাহর আবিদা তথা মুসলিম নারীগণ সর্বদা ঘরে অবস্থান করবেন।

প্রয়োজনীয় যাবতীয় বিষয়ের ব্যবস্থা পিতা/স্বামী/ভাই/সন্তান করে দিবে।

অনলাইনে‌ জগতে পাবলিক অ্যক্টিভিটি এবং আইডেন্টিটি রাখবে না, কমিউনিকেশনের উপায় বন্ধ রাখবে।

বাড়ি উচু প্রাচীর দিয়ে সম্পূর্ণ ঘিরে নিবে। রোদ পোহানো, খেলাধুলা/শরীর চর্চার ব্যবস্থা থাকবে।

নিকটস্থ মসজিদের মক্তবে নারীদের জন্য ৪-৫ বছরের ফরজ ইল্ম অর্জনের ব্যবস্থা করতে হবে। নারীরা মাহরামদের সাথে যাতায়াত করবে অথবা ঘরোয়া ভাবে শিখবে।

কোনো ধরনের ভার্সিটি , তথাকথিত স্কুল বা কলেজে পড়াশুনা থেকে মেয়েদের বিরত থাকতে হবে।

একান্ত নিরুপায় হ‌ওয়া ছাড়া বাড়ি থেকে বের হবে না।

ইসলামিক বই

16 Nov, 18:40


ইমাম আহমাদ রহ. বলেছেন–

"ব্যক্তির উপর নির্ভর করা পথভ্রষ্টতা, আর যুক্তির উপর নির্ভর করা বিদআত।"

[দারউত তাআরু্য:৪/১৩৩, ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ]

ইসলামিক বই

14 Nov, 18:42


নিশ্চয়ই আরব শাসকরা মুরতাদ ও যিন্দিক।

ইসলামিক বই

13 Nov, 19:47


বিদআতের (বাতিলের) দিকে বার বার তাকালে (বিদআতি বই পড়লে বা বিদআতিদের দারসে বসলে) , তা অন্তরকে হক গ্রহণ থেকে বিমুখ করবে।

[হিলায়াতুল আউলিয়া- আবু নুআইম রহি.]

ইসলামিক বই

12 Nov, 14:54


তাগুত আর মুরতাদ যখন একসাথে বসে , শয়তানও খুশি হয়।

ইসলামিক বই

11 Nov, 16:20


(بصوتِ أَميرِ المؤمنينَ تقبَّلهُ اللهُ)  
أبو بكرٍ الحُسَيْنيُّ القُرَشيُّ البَغْداديُّ

ইসলামিক বই

11 Nov, 16:18


মুরতাদ আর যিন্দিকিজমের চুড়ায় উঠছে এই উলামায়ে সু মাওলানা মাসুদ।

জ বা ই করা ছাড়া এই মুরতাদের আর কোনো ক্ষমা নাই।

ইসলামিক বই

10 Nov, 13:45


সালাফদের মধ্যে কতিপয় আলিম ছিলেন খৃষ্টান সন্ন্যাসীদের সন্তান অথবা তাদের বংশদ্ভূত।

যখন খালিদ বিন ওয়ালিদ রাদ্বি'আল্লাহু আনহু "আইনে তামর" এর যুদ্ধাভিযানে গেলেন, তিনি আইনে তামর নামক জায়গার এক গীর্জার ভিতরে ৪০ জন সন্ন্যাসীকে পেলেন যারা ইঞ্জিল অধ্যয়ন করছিলো। তাদের মধ্যে ছিলেন সিরিন, ইয়াসার এবং নুসাইর এবং তারা পরবর্তীতে মুসলিম হয়েছিলেন।

১. সিরিন ছিলেন তাবেঈদের মধ্যে অন্যতম আলিম মুহাম্মাদ ইবনু সিরিন এর পিতা।
২. ইয়াসার ছিলেন প্রাচীন সিরাহ (জীবনী) লেখক মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব এর দাদা।
৩. নুসাইর ছিলেন আন্দালুস বিজয়ী বীরযোদ্ধা মুসা ইবনু নুসাইর এর পিতা।

উক্ত ৪০ জন এর অবশিষ্টরা এমন সন্তানের জনক ছিলেন যাদেরকে মদিনার উলামাদের মধ্যে গণ্য করা হতো।

ইসলামিক বই

08 Nov, 22:35


“যেকোনো যুগে তুমি যদি সঠিক ইসলামপন্থী দলটি খুঁজে না পাও, তাহলে চিহ্নিত ইসলামবিদ্বেষী এবং ইসলামের পরীক্ষিত শত্রুদের দিকে তাকাও। দেখো, তারা কোন দলটির প্রতি সবচেয়ে বেশি ক্ষিপ্ত।

কারণ, সঠিক ইসলামি দল চিনে নিতে মুসলমানেরা ভুল করলে ও ইসলামের চিহ্নিত শত্রুরা কখনো ভুল করে না।"

[ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ)]

ইসলামিক বই

08 Nov, 18:27


কাফির ধনকুবের ইলম মাস্ক নিজ সন্তানকেও ট্রান্সজেন্ডার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারেনি।

আর আমাদের দেশের সুশীলরা ভাবছে ওয়েস্টার্ন কান্ট্রিতে গিয়ে নিজ সন্তানকে দ্বীনের উপর ঠিক রাখতে পারবে।

এসব দুনিয়াদার আহাম্মক বাবা-মায়েদের হাশর ফেরাউনের সাথেই হবে ইনশাল্লাহ।

ইসলামিক বই

08 Nov, 18:20


তথাকথিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম যিন্দিক,মুশরিক শাসক শেখ মুজিব।

ইসলামিক বই

07 Nov, 20:21


"আপনার অর্ধেক সৌন্দর্য আপনার কথা বলার পদ্ধতি থেকে আসে। আর বাকী অর্ধেক থাকে আপনার চরিত্রে। শরীরে সৌন্দর্যের ভাগ খুবই কম।

তাই কথা ও চরিত্র সুন্দর করুন।
আপনি পৃথিবীর সেরা সুন্দরদের একজন হবেন।"

ইসলামিক বই

07 Nov, 14:08


পশ্চিমা কাফেরদের অনুসরণ করাটাই এখন জাতে উঠার লক্ষণ, স্মার্ট হওয়ার একমাত্র উপায়।

পশ্চিমারা হার্ডকোর ইসলাম বিদ্বেষী। বাংলাদেশের উচু শ্রেণীতে নিজের নাম লিখানোর জন্য অসংখ্য মানুষ ইসলাম বিদ্বেষী হয়।

ভার্সিটি পড়ুয়াদের দিকে খেয়াল করলেই এর সত্যতা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়।

বর্তমানের তথাকথিত স্মার্ট আর স্বাধীনচেতা ব্যক্তি মানেই ইসলাম বিদ্বেষী।

ইসলাম বিদ্বেষীরা সবাই যিন্দিক (কাফির), যদিও নিজেদের এরা মুসলিম দাবি করছে।

ইসলামিক বই

06 Nov, 17:41


আমাদের ব্যাকআপ চ্যানেল।

https://t.me/ahsdue

ইসলামিক বই

06 Nov, 17:03


হি ন্দু রা কি আমাদের ভাই ?

হিন্দুরা সবাই মুশরিক , এদের ভাই বলা ব্যক্তি হয়তো জাহেল নয়তো তাদের মতোই মুশরিক ।

হিন্দুদের সাথে মুসলিমদের সম্পর্ক হলো মনিব আর চাকরের মতো । এদের মেয়েরা আমাদের দাসী হওয়ার যোগ্য , এছাড়া আর কিছুরই যোগ্য নয়।

এদের ভাই বলা ব্যক্তি হলো ওই মনিবের মতো যে নিজের ব্যক্তিত্ব ত্যাগ করে (আকিদা/তাওহীদ) এসব নিম্ন শ্রেণীর লোকদের সাথে মিশে গিয়েছে।

ইসলামিক বই

05 Nov, 16:38


ইবনে রাহঊহ বলেছেনঃ

"যে ব্যক্তি নামাজের সময় শেষ না হওয়ার আগেই খাটি অজুহাত দিয়ে ইচ্ছে করে সালাত ছেড়ে দেয়, সে কাফের।"

[শাইখ আহমদ মুসা জিবরীলের লেকচার থেকে নেয়া]

ইসলামিক বই

03 Nov, 15:32


"এমনকি যদি আমার জীবনের আর মাত্র দশ দিন বাকী থাকে এবং আমি জানতাম যে, আমি শেষ দিনে মারা যাবো তথাপিও যদি এই কয়েকদিনের মধ্যে আমার বিয়ে করার সুযোগ থাকে তবে আমি ফিতনার ভয়ে বিয়ে করব।"

«لو لم يبق من أجلي إلا عشرة أيام وأعلم أني أموت في آخرها يوما لي فيهن طول النكاح لتزوجت مخافة الفتنة

[আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ رضي الله عنه,সুনানু সাঈদ ইবনু মানসুর: ৪৯৪]

ইসলামিক বই

03 Nov, 15:24


আমরা বিশ্বাস করি, তাঁরা (সালাফ) আল্লাহর নাম ও গুণাবলিকে মুতাশাবিহ (অস্পষ্ট বা দ্ব্যর্থবোধক) মনে করতেন না; বরং তাঁরা ওগুলোর অর্থ জানতেন, কিন্তু ধরন নিয়ে প্রশ্ন করতেন না।


[শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম বই—আকিদাহর পরিশুদ্ধি- পৃষ্ঠা : ৮৬]

ইসলামিক বই

03 Nov, 13:14


"পাপগুলো হৃদয়ে তাওবাহর ইচ্ছা একটু একটু করে এতটা দুর্বল করে দেয় যে এক সময় হৃদয় থেকে সে ইচ্ছা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যায়। তখন ব্যক্তির শরীর অর্ধেক মারা গেলেও সে আল্লাহর কাছে আর তাওবাহ করে না।"

[ইবনুল কাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ) আল-জাওয়াবুল কাফী, ৫৬]

ইসলামিক বই

03 Nov, 12:59


পর্ন দেখতে তিনটি জিনিস লাগে —

1. চিন্তা
2. ডিভাইস
3. জায়গা

এই তিনটির মধ্যে যেকোনো একটা সরিয়ে নিন, আপনি পর্ন দেখতে পারবেন না!

[বই : ঘুরে দাঁড়াও]

ইসলামিক বই

03 Nov, 11:44


ইমাম উসমান ইবনে সাইদ দারেমী (২৮০ হি.) বলেন :

আল্লাহ তা'আলা মূসা(আলাইহিস সালাম) ও  হারুন(আলাইহিস সালাম)-কে বলেছেন : {নিশ্চয়ই আমি তোমাদের সঙ্গেই আছি, আমি শুনছি এবং দেখছি} আর তা আরশের উপর থেকেই।

وَهَذَا كَقَوْلِهِ تَعَالَى لِمُوسَى وَهَارُونَ: {إِنَّنِي مَعَكُمَا أَسْمَعُ وَأَرَى} [طه: ٤٦] مِنْ فَوْقِ الْعَرْشِ.

[রাদ্দ আলাল জাহমিয়্যাহ, দারেমী শাফেয়ী (পৃষ্ঠা ৪৪)]

ইসলামিক বই

01 Nov, 20:13


আরবের মরুচারী ওই রসূলের সাহাবীগণ আমাদের মতো অতো জিওপলিটিক্স বুঝতেন না। বুঝতেন না গ্রিক ফিলোসফি, কালরাচাল হেজিমনি কিংবা বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব। তবুও তারা ছিলেন সম্মানিত। শুধু মাত্র এ জন্যই যে তারা কুরআনের আয়াত সমূহে ও রাসূলেদের আদেশের ব্যাপারে ছিলেন, "আমরা শুনলাম ও মানলাম।"

আবু বকর (রা) খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পর হয়তো বলতে পারতেন, দুই পরাশক্তি রোমান ও পারস্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবতরণ হওয়ার পূর্বে আমাদের উচিৎ আরো কিছুটা সময় নিয়ে সম্পদশালী হওয়া কিংবা শক্তি সংখ্যা বৃদ্ধি করা। কিন্তু তিনি তা করেন নি। অভ্যন্তরীণ ফিৎনা ও আক্রমণের সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও তিনি পরাশক্তি রোমানদের বিরুদ্ধে অল্প বয়সী উসামা বিন যায়েদ (রা) এর নেতৃত্ব অভিযান পাঠালেন, শুধু মাত্র রসূলের সুন্নতের অনুসরণ করতে গিয়ে।

তারা তো ছিলেন সেই রসূলেরই সাহাবী, যিনি মক্কা বিজয়ের পর একই সাথে সমস্ত রাজা বাদশাদের চিঠি পাঠিয়েছিলেন, "হয় ইসলাম গ্রহণ করো, নাহয় জিজিয়া দাও, নাহয় ফয়সালা হবে তরবারির দ্বারা।" পুরো বিশ্ব অবাক বিষ্ময়ে হতবাক হয়েছিলো। মেষপালক এই মরুচারীদের কে দিয়েছিলো এই "দুঃসাহস"!

তাদের বিজয় আর আমাদের পরাজয়ের কারণ বুঝতে কি এখনো সন্দেহ থাকে? অথচ আমরা নিজেদেরকে তাদের অনুসারী বলে দাবী করি। তারা ছিলেন একজন রবের দাস, আর আমরা হচ্ছি আকলের পূজারী। তারা দ্বীনের জন্য নিজেদের উৎসর্গ করতেন, আর আমরা নিজেদের জন্য দ্বীনকে উৎসর্গ করে দেই।

ইসলামিক বই

01 Nov, 18:59


সাহাবিদের আকিদা অনুসরণ ছাড়া আদর্শিক মুক্তি সম্ভব নয়।

আর জিহাদ ছাড়া কাফিরদের থেকে মুক্তি সম্ভব নয়।

আকিদা আর জিহাদ একই গাছের দুই শাখা।

ইসলামিক বই

01 Nov, 18:57


গণতন্ত্র কু/ফরী যেহেতু এর নেতারা মু/রতাদ/কা/ফির এটাই স্বাভাবিক।

সেটা যেই হোক, হোক মুরসি বা ইয়াহইয়া সিনওয়ার, হোক মাওলানা ভাসানী বা শেখ মুজিব।

ইসলামিক বই

01 Nov, 12:19


বিদআতিরা উচু বড় বই দেখলে কিতাব মনে করে, আর কিচ্ছা দেখলে হাদীছ মনে করে,
এবং প্রকৃত হাদীছ দেখলে ফিতনা মনে করে।

এরাই হলো ভন্ড কবর পূজারী, মাজার পূজারী।

ইসলামিক বই

01 Nov, 11:07


আমাদের সাথে বিদআতি দেওবন্দিদের সবসময়ই দুরত্ব ছিল । কে কত বড় আলিম সেটা দেখার প্রয়োজন নাই।

যে ব্যাক্তিই সালাফদের আকিদা ও মানহাযের বিরোধীতা করবে, সেই বিদাতি।

[বই- কাশফুশ শুবহাতের বাংলা অনুবাদ 'কুবুরীদের সংশয় নিরসন' পৃষ্ঠা-১১ দ্রষ্টব্য।]

ইসলামিক বই

31 Oct, 17:11


হ্যাঁ, আমরা কঠোর নাজদি সালাফি আকিদা গ্রহণ করি।

কারণ আমরা জানি এটাই একমাত্র সালাফদের অনুসরণকারি ফিরকা। এছাড়া যারাই আছে সবাই বিদআতি। তারা এজন্য বিদআতি যে, তারা সালাফদের,সাহাবাদের পথ ত্যাগ করে খালাফদের গ্রহণ করেছে।‌

এই আমাদের আকিদা, এই আমাদের মানহায।

ইসলামিক বই

31 Oct, 16:51


আল্লামা ইবনুল জাওজি রাহিমাহুল্লাহ তার আত-তিব্বু ওয়াল ফাওয়াইদ গ্রন্থে গুনাহের অনেক ক্ষতির কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন:

1. ইলম থেকে বঞ্চিত হওয়া।

2. নিজের ভেতর শূন্যতা অনুভব করা।

3. কাজকর্ম কঠিন হওয়া।

4. শারীরিকভাবে নিজেকে দুর্বল অনুভব করা।

5. আল্লাহর আনুগত্য থেকে বঞ্চিত হওয়া।

6. কাজেকর্মে বরকত না থাকা।

7. কাজকর্মে সমন্বয় না থাকা।

8. গুনাহের কাজে অভ্যন্ত হওয়া।

9. আল্লাহর ব্যাপারে গুনাহকারীর ভেতর উদাসীনতা তৈরি হওয়া।

10. লোকজন তাকে অশ্রদ্ধা করে।

11. জীবজন্তুও গুনাহকারীকে লানত করে।

12. সে সর্বদা অপমানিত হতে থাকে।

13. গুনাহকারীর অন্তরে সিলমোহর পড়ে যায়।

14. লানতের শিকার হয়ে তার দুআ কবুল হয় না।

15. তার কারণে জলে ও স্থলে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়।

16. তার আত্মমর্যাদাবোধ কমে যায়।

17. লজ্জা-শরম চলে যায়।

18. নিয়ামত দূর হয়ে যায়।

19. আজাব আপতিত হয়।

20. গুনাহকারীর হৃদয়ে সর্বদা ভয় বাস করে এবং সে শয়তানের বন্ধুতে পরিণত হয়। তার জীবনের যবনিকাপাত হয় মন্দের ওপর এবং পরকালীন শাস্তি অনিবার্য হয় অনন্তকালের জন্য।

ইসলামিক বই

28 Oct, 08:16


ওয়াল্লাহি আহলুস সুন্নাহর (সালাফি) লোকেরা কঠোর নয় , মানুষ ছাড় দিতে দিতে নরম হয়ে গিয়েছে। এজন্য তারা সব কিছুকেই কঠোরতার চোখে দেখে।

ইসলামিক বই

27 Oct, 15:16


"আর আল্লাহ যখন কোনো কিছু হারাম করেন তখন তার মূল্যও হারাম করেন।"


وَإِنَّ اللهَ إِذَا حَرَّمَ شَيْئًا حَرَّمَ ثَمَنَهُ

রাসূলুল্লাহ ﷺ

[ ইমাম ইবনু হিব্বান (রাহ.), আস সহিহ, হা: ৩১৭৩] p: 889

ইসলামিক বই

27 Oct, 12:12


যেসব মুসলিম যুবকদের জ.. ঙ্গী  ট্যাগ দিয়ে গু. ম করা হত তাদের স্ত্রীদের ধরে আনা হত যাতে করে অভিযুক্ত আসামী  ১৬৪ ধারার কালো আইনে জবানবন্দি দেয়।

আর এই মুসলিম মেয়েদের বড় একটা অংশ কে ভার তের গোয়েন্দাদের কাছে হস্তান্তর করার কাজটাই সন্তু ষ শ র্মার নেতৃত্ব হতো।

প্রথম পর্যায়ে বেন জির হারুন, এডি সি ইমরানদের নেতৃত্ব এসব ভাইদের স্ত্রীদের তাদের সামনে ধ. র্ষ. ন করা হতো, এরপর ভার তে পাচার করতো স ন্তু ষ শ র্মা।

[বি.দ্র. শায়েখ হারুণ ইজহারের মানহাযকে প্রমোট করা উদ্দেশ্য না , উদ্দেশ্য সত্য তুলে ধরা]

ইসলামিক বই

26 Oct, 09:39


"ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট না থাকার আরেকটি ধরন হলো, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের দাওয়াত দেওয়া, রাষ্ট্রকে দ্বীন থেকে আলাদা করার প্রতি আহ্বান করা।"

শাইখ মুহাম্মাদ সালিহ আল মুনাজ্জিদ [হাফি.]

[ অন্তরের আমল: ২/২৮, অনু: আব্দুল্লাহ ইউসুফ, রুহামা পাবলিকেশন, এপ্রিল ২০১৯ ঈ.] p: 886

ইসলামিক বই

25 Oct, 04:03


একবার খলিফা হারুনর রশিদ ইমাম মালিককে জিজ্ঞেস করলেন,

“কেউ যদি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সাথে বেয়াদবি করে, তবে তার বিধান কী?”

ইমাম মালিক জবাব দিলেন,

“নবী (ﷺ) কে গালি দেওয়ার পর উম্মতের আর বেঁচে থাকার কী সার্থকতা রয়েছে?”

[আশ-শিফা, কাযি ইয়ায]

ইসলামিক বই

25 Oct, 03:37


যে ব্যক্তি তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করে না, আমি তাকে মুসলমান ই মনে করি না।

(ইমাম ইবনুল কাইয়্যুম রাহিমাহুল্লাহ)

ইসলামিক বই

25 Oct, 02:11


শাইখ আব্দুল মুহসিন আল আব্বাদ حفظه الله কে তার নিজ গৃহে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল:
"কোন ব্যক্তির জন্য কি পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে কুরআন হিফয করা সম্ভব? "

উত্তরে শাইখ বলেন:
“হ্যাঁ, আমি নিজেও পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে কুরআন হিফয সম্পন্ন করেছি ।
সাহাবাদের  رضوان الله عليهم অনেকেই বৃদ্ধ বয়সে ইসলাম পেয়েছেন অথচ তাঁরাও হাফিয ছিলেন।

(১৬ই জুমাদা উল আখিরাহ, ১৪৪১ হিজরী)

আরবী থেকে عمران حسين

আলহামদু লিল্লাহ! তারাই আমাদের পূর্বপুরুষ, আমরা তাদের অনুসরণেই চলতে পছন্দ করি । আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন।

ইসলামিক বই

23 Oct, 08:49


৬০ বছরের জীবনে মানুষের ক্যারিয়ার গড়তে লেগে যায় ৩০ বছর। বাকি ৩০ টা বছর কে সে ফিউচার ভেবে বসে আছে। অথচ সে ভাবে না ক্যারিয়ার গড়তে যে ৩০ বছর চলে গেছে। ক্যারিয়ার গড়ার পর বাকি ৩০ টা বছর কেটে গেলেই মৃত্যু হাজির হবে৷

তারপরও মানুষের হুশ নেই। কথায় কথায় বলে আমার ফিউচার গড়তে হবে৷ অথচ মানুষের একমাত্র ফিউচার হওয়ার কথা ছিলো আখিরাত!

আর আখিরাতের প্রস্তুতি‌ হিসেবে দুনিয়াতে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করার মেহনতে যুক্ত থাকা ( খিলাফার জন্য কাজ করা ).

ইসলামিক বই

22 Oct, 09:23


ঈমান এর বিপরীত শব্দ হচ্ছে কুফর। কুফর অর্থ অস্বীকার করা। সুতরাং ঈমান অর্থ স্বীকার করা।
আর বিশ্বাস করার আরবী হচ্ছে তাসদীক, ঈমান নয়।

শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ।

ইসলামিক বই

22 Oct, 09:22


আল্লাহর ইস্তিওয়ার (সমুন্নত হওয়া) বাস্তবতা অস্বীকারকারী লোক হল মুওয়াত্তিল (আল্লাহর সিফাত অস্বীকারকারী), আর আল্লাহর ইস্তিওয়াকে মাখলুক (সৃষ্টির) পরস্পরের ইস্তিওয়ার সাথে সাদৃশ্যদানকারী লোক হল মুমাসসিল (উপমাদাতা), আর 'কোনোকিছুই আল্লাহর ইস্তিওয়ার সদৃশ নয়'—বলনেঅলা লোক হল মুওয়াহহিদ ও মুনাযযিহ (আল্লাহকে সবধরনের দোষত্রুটি থেকে পবিত্রকারী)।

[ইমাম ইবনুল কায়্যিম আল-জাওযিয়্যাহ
,মাদারিজুস-সালিকীন: ২/৮৫]

ইসলামিক বই

22 Oct, 09:16


আল্লাহ তা'আলার সৃষ্টিজগত থেকে উপরে থাকার বিষয়টি অস্বীকারকারী কোনো একজন  শাইখ একবার হঠাৎ এক প্রয়োজনের স্বার্থে ইবনে তাইমিয়্যাহর শরণাপন্ন হন। কিন্তু ইবনে তাইমিয়্যাহ ইচ্ছা করেই তাকে অপেক্ষায় রাখেন।

দীর্ঘসময় অপেক্ষারত থাকার পরে উনি হতাশ হয়ে যান এবং তার মাথাটা আকাশের দিকে ইশারা করে বলতে থাকেন, "হে আল্লাহ (হায় আল্লাহ)"। তখন ইবনে তাইমিয়্যাহ তার দিকে তাকালেন এবং বললেন, "তুমিই ঠিক আছো। তোমার মাথাটা উপরের দিকে কেন ইশারা করলে? তোমার উপরের দিকে কেউ আছে নাকি?"

তখন সে অনুতপ্ত হয়ে বললো, "আস্তাগফিরুল্লাহ"। যেই মাত্র স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যের কারণে মাথা উপরে তুলে আল্লাহর উপরে থাকার বিষয়টির স্বীকৃতি তার বোধগম্য হলো সেই মুহুর্তেই সে তার ভুল থেকে ফিরে এলো।

[দারুত তা'আরুদিল আক্বল ওয়ান নাক্বল,৬/৩৪৩]

ইসলামিক বই

22 Oct, 03:26


শাইখ মুহাম্মাদ ইবনু সালিহ আল-উসাইমিন রাহিমাহুল্লাহ বলেন,

"আল্লাহ যার দৃষ্টি অন্ধ করে দিয়েছেন সে হকের আলো-সমূহের সামনে অবস্থান করলেও সে তা দেখে না। আল্লাহর কাছে পানাহ চাই।"

[শারহুল আকিদাতিল ওয়াসিতিয়্যাহ: ৩৩]

ইসলামিক বই

20 Oct, 07:59


দুনিয়াতে সফল ব্যক্তি কে?

রাসুল ﷺ বলেছেন—

قَدْ أَفْلَحَ مَنْ أَسْلَمَ وَرُزِقَ كَفَافًا وَقَنَّعَهُ اللَّهُ بِمَا آتَاهُ

‘‘সে ব্যক্তি সফল হয়েছে, যে ইসলাম গ্রহণ করেছে, পরিমিত রিজিক পেয়েছে এবং আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন, তাতে তাকে তুষ্ট করেছেন।’’

[সহিহ মুসলিম,২৩১৬]

ইসলামিক বই

20 Oct, 05:07


ইনশাআল্লাহ, একদিন আল সৌদের ভূমি মক্কাতেও পূর্ণ শরিয়াহ কায়েয হবে ।

আবারও খিলাফার ছায়াতলে আসবে এই কা'বা।

ইসলামিক বই

17 Oct, 07:25


কেউ যদি একটি মাত্র কবিরা গুনাহ নিয়ে তাওবা ছাড়া মৃত্যুবরণ করে, তাহলে সেই একটি কবিরা গুনার জন্যই তাকে জাহান্নামে যেতে হবে।
কারণ যার একটিমাত্র কবিরা গুনা আমলনামায় পাওয়া যাবে, তার আমলনামা মিজানের পরিমাপ করা হবে না, বরং তাকে সরাসরি জাহান্নামের জন্য পাঠিয়ে দেয়া হবে।

মিজানে তাদের আমলনামাই মাপা হবে যাদের সগিরা গুনাহ রয়েছে। অতএব তওবা করার আশায় কবিরা গুনাহ করতে থাকা ভাইদের বলবো, আপনি হয়তো জানেন না কিন্তু ইতিমধ্যেই আপনার সময় ফুরিয়ে এসেছে।

ইসলামিক বই

17 Oct, 01:17


আপনাদের কে ছোট একটা ইনফরমেশন দেই,সম্রাট নবম লুই মু সলি মদের কে পরাজিত করার জন্য চিন্তাযুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিল সেটা আপনারা জানেন।

এখন মূল কথায় আসি,
সেই নবম লুই এর সময় থেকে উসমানী খেলা ফত যাওয়া পর্যন্ত সারা মুসলিম দুনিয়া থেকে তারা লুটপাট কিংবা কিনে কিংবা কোনো ভাবে সংগ্রহ করে মুসলিম দুনিয়ার সকল বই তারা সংগ্রহ করছে আজকের ব্রিটেন এর "Oxford Library" তে।

এখন সেখানে Library Access পেতে গেলে আপনাকে টাকা দিয়ে ঢুকতে হবে,মেম্বার হতে হবে। অথচ এগুলো কিন্তু সব মুসলিম দুনিয়ার ই সম্পদ।

এই কারণে ওরিয়েন্টালিস্টদের ব্রেইনগুলো অনেক শার্প কারণ তারা খুব সূক্ষ্ণভাবে ইসলাম এর মূল মেসেজ কে চেইঞ্জ করে দেয়। এবং এগুলোর ধোঁকায় পড়া মুসলিম আজ ও জানেনা তারা কিভাবে ওরিয়েন্টালিস্টদের দ্বারা ব্রেইনওয়াশড।

ইসলামিক বই

17 Oct, 01:14


এক আরব নারী তাঁর মাথার কাপড় খুলে রেখেছিলেন, এমতাবস্থায় তাঁর নিকটে এক পরপুরুষ প্রবেশ করে এবং তাঁর মাথার চুল দেখে ফেলে। এজন্য উক্ত মহিলা তাঁর মাথা মুণ্ডন (ক্লিনশেইভ) করে ফেলেন। আর বলেন, আমার যেই চুল বেগানা পুরুষ দেখে ফেলেছে, তা আমার সাথে থাকতে পারে না। (ঈষৎ পরিমার্জিত)

[আবু মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ ইবনু কুতাইবা আদ-দিনাওয়ারি, উয়ুনুল আখবার (বৈরুত : দারুল কুতুবিল ইলমিয়্যা, প্র. ১৪১৮ হি.),খ.৪পৃ. ৮৭.]

ইসলামিক বই

16 Oct, 16:08


"ইমাম ফুযাইল বিন ‘আয়্যাদ রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন:

"আমি চাই যে, একটি লোহার দুর্গ থাকুক আমার এবং একজন বিদআতির মধ্যে।"

[আল-ইবানাহ আল-কুবরা, ইবনে বাত্তাহ ৪৯৮]

ইসলামিক বই

16 Oct, 16:04


"শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. :

"আল্লাহর কিতাব (কোরআন) অধ্যয়ন করা ছাড়া সুখের নিশ্চয়তা কোথাও নেই।"

[মাজমূআ আল-ফাতাওয়া ৭/৪৯৩]"

ইসলামিক বই

16 Oct, 15:48


হাবীব ইবনে আবী সাবিত রহ. বলেন:

"একজন মানুষের উত্তম চরিত্র হল যে, সে তার সঙ্গীর সাথে হাসিমুখে কথা বলে।"

[رىضة العقلاء لابن حبان ٧٧]

1,208

subscribers

500

photos

15

videos