সম্ভাব্য সত্য @somvabbosotto Channel on Telegram

সম্ভাব্য সত্য

@somvabbosotto


কিছু লেখা ও তথ্য সংগ্রহ করা, কিছু সাম্প্রতিক খবর শেয়ার করা এবং নিজের অল্প কিছু কথা বলার জন্য...

চ্যানেল সম্পর্কে যেকোনো ফিডব্যাক এই বটের(@Channel_Owner_chat_bot) মাধ্যমে জানাতে পারেন।

সম্ভাব্য সত্য (Bengali)

সম্ভাব্য সত্য চ্যানেলটি হলো এমন একটি স্থান যেখানে আপনি কিছু লেখা ও তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন, সাম্প্রতিক খবর শেয়ার করতে পারবেন এবং নিজের মতো অল্প কিছু মন্তব্য করতে পারবেন। এই চ্যানেলের মাধ্যমে আপনি নিজের মতো বাস্তবায়িতকর তথ্য শেয়ার করতে পারবেন এবং অন্যদের মতো তথ্য মূল্যায়ন করতে পারবেন। যেকোনো প্রশ্ন বা যেকোনো ফিডব্যাক সম্পর্কে চ্যানেল ম্যানেজমেন্টের সাথে আলাপ করতে চাইলে, @Channel_Owner_chat_bot বটে অভিযোগ করতে পারেন। আপনার ধারণা ও মতামত স্বাগতম! ঝলমলের মধ্যে তথ্যের ঝাঁপ নিন এবং সম্পর্কে আলাপ করুন।

সম্ভাব্য সত্য

23 Nov, 02:19


গ্রন্থালোচনাঃ Formations of the Secular by Talal Asad

🎙 জগলুল আসাদ
#themuslimminds #muslimminds #islam

সম্ভাব্য সত্য

22 Nov, 10:58


বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ হলেও এটি সরকারীভাবে নির্মিত হয়নি। পাকিস্তান আমলে ঢাকায় বড় শিল্প উদ্যোক্তা বাওয়ানি পরিবারের পক্ষ থেকে এই মসজিদটি নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। মসজিদের পরিচালনা-ব্যয় নির্বাহের জন্য নিচে বিশাল বড় মার্কেটও নির্মাণ করা হয়। সেই মার্কেট থেকে কোটি কোটি টাকা প্রতিবছর শুধু ভাড়া বাবদ আয় হয়৷

কিন্তু দুঃখজনক হলো, এসব আয়ের খুব সামান্যই মসজিদের কল্যাণে ব্যয়িত হয়৷ বাইতুল মোকাররমের মতো জাতীয় মসজিদের সাউন্ড সিস্টেম সেই মান্দাতা আমলের গড়বড়ে। আজকাল মহল্লার ছোটখাট মসজিদেও আরও উন্নত সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা রাখা হয়। এই মসজিদের ওজুখানা-ওয়াশরুমের দুরবস্থার কথা কী আর বলব! পবিত্রতা হাসিল করতে গিয়ে উল্টো নাপাক হয়ে আসতে হয়। মসজিদ মার্কেটের কোটি কোটি টাকা তাহলে কোথায় ব্যয় হয়?

মূলত এই মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক প্রতিষ্ঠান ইসলামি ফাউন্ডেশনই এই ব্যাপারে গাফেল ও আন্তরিকতাহীন। তারা একটু উদ্যোগী হলেই এসবের সুন্দর ও সহজ সমাধান হতে পারে। মূলত ইফার কর্মকর্তাদের বড় একটা অংশ ঠিকমতো নামাজই পড়ে না৷ তাই মুসল্লিদের সুবিধা-অসুবিধা নিয়েও তারা অত ভাবিত নয়৷

এই বিষয়ে তিনভাবে কাজ করা যেতে পারে-

১. যারা সংবাদিক আছেন, তারা পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করতে পারেন। মসজিদের এত এত টাকা কোথায় ব্যয় হয় এবং মসিজদ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উন্নতি করতে ইফার এই অবহেলা কেন।

২. যাদের লবিং আছে তারা আবেদননামা জমা দিতে পারেন ইফার দায়িত্বশীলদের কাছে।

৩. জুমার পর প্ল্যাকার্ড হাতে মসজিদের গেইটে বা সিঁড়িতে সাউন্ড সিস্টেম উন্নত করণ এবং ওয়াশরুম-ওজুখানার সংস্কারের জন্য মানববন্ধন হতে পারে।

(যত পারেন এটি কপি/শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।)
✍️ মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাসুদ হাফি.

সম্ভাব্য সত্য

22 Nov, 08:06


পর্দার ভেতর থাকার অর্থ অলস ও অকর্মণ্য থাকা নয়। বোনদের বলব, প্লিজ কাজবাজে থাকুন। শুয়ে-বসে থাকলে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। বয়সের আগেই শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমে গেলে পর্দাও করতে পারবেন না। বোরকা পরে লাভ কী, যদি দৈহিক গঠন লুকোতে না পারেন? এজন্য শতভাগ পর্দার স্বার্থে হলেও আপনাদের বাসার কাজবাজ করা দরকার। ঠিক এ-কারণে আমি মেয়েদের চার-‍দেয়ালবন্দি মহিলা মাদরাসায় থাকার পক্ষে না।

তাদের জন্য গভীর ইলমের চেয়ে আমলের উদ্দীপনা এবং বাসাবাড়ির কাজে সক্রিয় থাকা জরুরি। বেইসিক তো শিখতেই হবে, তারপর শিখতে হবে সংসার। স্বামীর পরিবারকে মুঠোয় পুরা নয়, আপন করা জানতে হবে। এসবের শিক্ষা আসে মায়ের কাছ থেকে, আসে ঘনিষ্ঠ নারী আত্মীয়াদের সাথে মিলেমিশে। তাই, তাদের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি পরিবারে সময় দেয়ার সুযোগ থাকতে হবে। দরকারে সিলেবাস ঢেলে সাজাতে হবে।

আপনি শরীরের যত্ন না নিলে পরবর্তীতে নরমালে সন্তান জন্ম দিতে পারবেন না। দৈহিক যে ফিটনেস আপনার থাকতেই হবে, তার ব্যাপারে যত্নশীল হোন। সত্য করে বললে, একজন পুরুষ নারীর ঠোঁটের লিপস্টিকের চেয়ে তার দৈহিক কাঠামোয় বেশি আকর্ষিত হয়। তাই স্বামী সামলাতে ঝগড়া না করে ফিট ও পরিপাটি থাকুন। শুকিয়ে কাঠও হবেন না, মুটিয়ে মাঠও হবেন না। সাজগোজের পাশাপাশি কাজবাজ করুন। সুস্থ থাকুন।

বিয়ের পর পুরুষের কাজ অনেক সময় সহজ হয়। সে দোকানে বসে থাকে, মাদরাসায় জমে থাকে বা এসির বাতাসে বসে কারবার সামলায়। কিন্তু ঘরের মহিলাকে ঠিকই কষ্টের কাজগুলো করতে হয়। বাচ্চা সামলানো, কিচেন ও ঘরদোর গোছানো নিশ্চয়ই অলস কোনো কাজ নয়। তাই নিশ্চিত করুন আপনার বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়ায় পরবর্তী জীবনের যোগ্য হয়ে গড়ে ওঠার ব্যাপার আছে কি না। নতুবা সব দিক থেকে পস্তাবেন। না পারবেন ঠিকভাবে পর্দা করতে, না নিরাপদে সন্তান জন্ম দিতে পারবেন, না স্বামীর চোখে সোহাগী হতে পারবেন।

আল্লাহ জানে কথাগুলো কতজন বুঝবে...

✍️ সাদিক ফারহান

সম্ভাব্য সত্য

22 Nov, 04:07


পোর্ক খাওয়া হারাম এটা সবাই জানে। একজন ব্যক্তি একটা দ্বীপে আটকে খাদ্যাভাবে মৃতপ্রায় অবস্থা। তার কাছে কোনো বিকল্প না থাকায় বাধ্য হয়ে এটা খেতে হবে। সেই ব্যক্তি ফতোয়া খুঁজতে গেল, শায়েখ আমার কোনো উপায় নেই। এখন এটা খাওয়া কি হালাল হবে?

অবশ্যই যেটা হারাম সেটা হারামই থাকবে কিন্তু ভিন্ন উপায় না থাকায়, বাধ্য হওয়ায় এটা খাওয়ার ফলে ব্যক্তির গুনাহ হবে না। বিষয়টা সর্বোচ্চ এতটুকুই হবে। শায়েখ এটাকে হালাল বলবেন না কখনোই।
সহশিক্ষা হারাম জানা একদল বাধ্য হয়ে সহশিক্ষায় অংশ নেয়ার দাবী করে। কিন্তু সহশিক্ষাকে হারাম বললে তাদের আঘাত লাগে।

তারা দাবী করে তারা অপারগ অথচ এই অপারগতার মধ্যে থেকেও ইন্সটিটিউশনাল প্রাইড প্রকাশ করে, কেন সহশিক্ষায় যুক্ত থাকতে হবে এই যুক্তি পেশ করে, ক্যাম্পাস, ক্লাস, ফেস্টসহ বিভিন্ন জিনিসের ছবি অপ্রোয়জনে আপলোড করে। একান্ত বাধ্য হয়ে যতটুকু যুক্ত থাকতে হয় এর বাইরেও ক্লাবে যুক্ত থাকা, কো কারিকুলার একটিভিটে ইনভলব হওয়া, শিক্ষাসফরে যাওয়া ইত্যাদি কাজ করে।

তাদের এসব কার্যক্রম পোর্ক খাওয়া ওই ব্যক্তির মতো হয়, যে ব্যক্তি অপারগ দাবী করে পোর্ক খায় অথচ এটাকে কীভাবে রান্না করলে মজা হবে, এটার স্বাদ কেমন, এটা লালন-পালনের প্রয়োজনীয়তা কী ইত্যাদিও একইসাথে বলে।
অপারগতার দোহাই দিয়ে পোর্ক খেয়ে, পোর্কের স্বাদে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া, প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া, খেয়ে আনন্দিত হওয়ার ব্যাপারটা যেমন গুনাহের কাজ এসব ব্যাপারও একইরকম। এক্ষেত্রে অপারগতার দোহাই থাকা সত্ত্বেও গুনাহগার হবে।

আরো একটা সত্য কথা বলি। কোনটা অপারগতা, কোনটা নফসের খায়েশ মেটানো সেটার ব্যাপারে আল্লাহ তা’আলা ভালোভাবেই অবগত আছেন। তাই সবাইকে প্রতারিত করতে পারলেও, আল্লাহর সাথে প্রতারণা করতে পারবেন না। এতটুকু মনে রাখাই যথেষ্ট।
✍️ মেরাজ ভাই

সম্ভাব্য সত্য

21 Nov, 15:14


😞

সম্ভাব্য সত্য

21 Nov, 09:16


ℹ️ যাদের সহ্য হবে না, তাদের জন্য এই ভিডিওতে জবাব আছে। (যদিও অনেক আগের ভিডিও)
#Polygamy

সম্ভাব্য সত্য

21 Nov, 08:42


▌বহুবিবাহের প্রচলন বা স্বাভাবিকরণ কেনো জরুরি?

❏ ইসলামের কোনো বিষয় সমাজে ট্যাবু হয়ে গেলে, খারাপ চোখে দেখা হলে, ইসলামের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হলে, তার আমল বৃদ্ধি করে ট্যাবু ভেঙে ফেলা অত্যাবশ্যক দায়িত্বে পরিণত হয়, যদিও সাধারণ অবস্থায় ঐ আমলটি ফরজ বা ওয়াজিব পর্যায়ের নাও হয়।

একজন মুসলিমের জন্য এই কারণটি‌ই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়া কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে একাধিক বিবাহ ফরজ হলেও তারা করতে পারে না। (যে কারণে এক বিবাহ ফরজ হয়, এক‌ই কারণ/উদ্দ্যেশ্য পূরণ না হলে ‌একাধিক বিবাহ‌ও ফরজ হতে পারে।)

❏ কুরআন সুন্নাহ এবং সাহাবীগণের সময়ে ইসলামের যে বিষয়কে যেভাবে দেখা হতো, ভাবা হতো, প্রচলন ছিল, ঐভাবেই ভাবতে হবে এবং প্রচলন রাখতে হবে। তা থেকে একটুও বাড়াবাড়ি অথবা ছাড়াছাড়ি কিছুই করা যাবে না।

সমাজে ভারসাম্য-শৃঙ্খলা, ইনসাফ-ইহসান ধরে রাখার জন্য এর বিকল্প নেই।


▌বহুবিবাহের প্রচলন না থাকা, এই বিষয়টিকে খারাপ চোখে দেখা, কঠিন করে ফেলার ফলে-

❏ পুরুষ মানুষ অনেক দেখে শুনে বিবাহ করে, সবদিক থেকে সর্বোচ্চ ভালো পেতে চায়, কোনো রিস্ক নিতে বা ছাড় দিতে চায় না। কেননা বিবাহ কেবলমাত্র একটিই করতে পারবে।

❏ এতে বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, সৌন্দর্যে কমতি থাকা, বয়স্কা নারীদের সহজে বিবাহ হতে চায় না।

একাধিক বিবাহের প্রচলন থাকলে, পুরুষ মানুষ এক-দুইজন বিধবা, কম সুন্দরী, বয়স্কা নারী বিবাহ করতে চিন্তিত হতো না, ফলে এমন নারীদের অবিবাহিত থাকতে হতো না। সমাজে গোটা বিবাহের সিস্টেম সহজ হয়ে যেতো।

❏ নারী/পুরুষ উভয়েই সংসারে ভয়ঙ্কর সমস্যায় পড়লে/সঙ্গী খুব খারাপ/পাপাচারী/জালিম/বেইনসাফী হলে, সহজেই তালাক নিতে/দিতে পারতো। তালাকের পরে পুণরায় অন্য কোথাও বিবাহ না হবার ভয়‌ও করতো না।

❏ উত্তম আখলাকের পুরুষরা একাধিক স্ত্রীকে সাথে নিয়েই ভালো থাকতে এবং রাখতে পারতো।
(যে স্বামী ভালো, সে একাধিক স্ত্রীর নিকটেও ভালো‌ই হতো। যে স্বামী খারাপ সে এক স্ত্রীর কাছেও খারাপ।)

❏ খারাপ/জালিম/অবাধ্য নারী/পুরুষদের পরিবার-সংসার করতে বেগ পেত হতো, কেননা তাকে তার খারাবির কারণে সঙ্গী সহজেই ত্যাগ করে যেতো।
এ থেকেও সাধারণ মানুষ নিজেকে ইসলাহ/সংশোধন করার ব্যাপারে মনোযোগী হতো।

(📜 অর্থাৎ যারা ইনসাফের আলাপ তুলে এই বিষয়ের বিরোধীতা করেন, তাদের সমাধান মূলত বহুবিবাহের প্রচলনের মাধ্যমেই সম্ভব, আর ইনসাফ এক বিবাহের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, এছাড়া সন্তান নেওয়া, ভাইবোন, ব্যবসা, চাকুরী, সার্ভিস সবক্ষেত্রেই ইনসাফ জরুরি। এমনকি অন্যের ক্ষেত্রে শুধু ইনসাফ যথেষ্ট নয়, সাথে যথাসাধ্য ইহসান ও কল্যাণকামীতাও জরুরি)


❏ কেউ‌ই সহজে পরকীয়ার গুণাহে জড়াতো না বা প্রয়োজন হতো না। পুরুষরা প্রয়োজন হলেই একাধিক বিবাহ করতে পারতো, এমনকি স্ত্রীরা নিজেদের সংসারে শান্তির জন্য ভালো সতীন খুঁজে দিতো।

❏ নারীরাও প্রয়োজনে/জরুরি হলে তালাক নিয়ে পছন্দের আলফামেইল খুঁজে নিতো, তাদের তৃতীয়-চতুর্থ স্ত্রী হতেও অনাগ্রহ দেখাতো না। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারীরা লজ্জায় এগুলো প্রকাশ‌‌ই করে না।

সাহাবীগণের সময়ে এগুলো এতোটাই সহজ এবং ভারসাম্য পূর্ণ ছিল, জুবাইর রাঃ-এর বিবাহের ঘটনা বেশ প্রসিদ্ধ। এখানে বলা যাবে না, খুঁজে নিন।


❏ ‌উন্নত হিউম্যান রেইসঃ
পশু পাখির উদাহরণ দিয়ে বুঝা যেতে পারে- উন্নত প্রজাতির, শক্ত-সবল, সুস্থ-স্বাস্থ্যবান, অধিক ফার্টাইল জাতের মধ্যে মেটিং হলে উন্নত ব্রিড পাওয়া যায় বা সম্ভাবনা অধিক থাকে।

অর্থাৎ এমন পুরুষের অধীনে এমন একাধিক নারী থাকলে, তাদের অনেক সন্তান-সন্ততি হতো, এক‌ইসাথে উন্নত হিউম্যান রেইসের রেশিও বৃদ্ধি পেতো।
বিপরীতে দুর্বল নারীরা এমনিতেই বেশি সন্তান জন্ম দিতে পারে না আর দুর্বল পুরুষের অধীনে একাধিক স্ত্রী থাকে না।
একটা জাতি দীর্ঘমেয়াদে শক্তি-সামর্থ্য-রাজত্বের ওপর টিকে থাকতে, উন্নত জাতিসত্তা বা মেধাবী জনসম্পদে সমৃদ্ধ হতে এটার প্রচলন খুবই জরুরি।

❏ এটা জীবজগতের ফিতরাতের অনুকূলে, আর ফিতরাত বিরোধী নিয়মে অভ্যস্ত হলে, সে সমাজে আকল বিকৃতি/সাইকোপ্যাথের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।

উন্নত মেরুদন্ডী জীবজগতের মধ্যে দেখুন- সিংহ থেকে মোরগ-মুরগী সবখানে এক‌ই বিষয়, পুরুষ প্রজাতি অপর পুরুষের সাথে তার সঙ্গী ভাগাভাগি করে না, যেকোনো উপায়ে বাকিদেরকে পরাজিত করে বিতাড়ন করে, বিপরীতে বিজয়ী পুরুষের অধীনে একাধিক নারী প্রজাতি থাকলেও তারা এজন্য লড়াই করে না।

অর্থাৎ পুরুষের একাধিক বিবাহ নারীদের ফিতরাতের বিরোধী নয়, ‌অসুস্থ সমাজের প্রভাবে তাদের আকল বিকৃত হয়ে গেছে। বরং তাদের ফিতরাত এতটুকুই যে- একাধিক বিবাহ পরবর্তী অপর সতীন থেকে অধিক গুরুত্ব পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা।


...এমন অসংখ্য জরুরি বিষয় রয়েছে। আল্লাহ্ প্রদত্ত এই একটা বিষয় সমাজ থেকে উঠে যাওয়ার ফলে শতশত ফিতনা-ভোগান্তি সমাজে জেঁকে বসেছে, আর নারীরাই অধিক ভুক্তভোগী।
✍️ Mahmud Ul Hasan ভাই

সম্ভাব্য সত্য

21 Nov, 04:22


এত এত প্রমাণ তারপরও তেমন কোনো পদক্ষেপ নাই।

সম্ভাব্য সত্য

21 Nov, 02:41


শিডিউল পোস্ট

আগামীকাল ইনশাআল্লাহ...

সম্ভাব্য সত্য

20 Nov, 04:52


: তাই বলে আপনারা চান নারীরা চার দেওয়ালে বন্দী থাকুক?
- না তো! ছাদ আর ফ্লোর মিলিয়ে ছয় দেওয়াল। ঘর জিনিসটা একটা আয়তাকার ঘনবস্তু। ছয়টা তল এর।
.
: >:( ফাইজলামি রাখেন! আমি বলতে চাইছি...
- ... এই ছয় দেওয়ালে বন্দী রাখার অধিকারই আপনাকে কে দিয়েছে এই তো?
.
: হুম! বলুন কে দিয়েছে?
- দেখুন আমি বেদুঈন বা এস্কিমো ছাড়া এ পর্যন্ত কোনো ঘর দেখিনি যা এই কয় দেওয়াল ছাড়া তৈরী। আমরা তো আর এস্কিমো না যে ইগলু বানিয়ে নারীদের থাকতে দিবো। আমরা তো আর বেদুঈন না যে তাবুর মধ্যে রাখবো তাদের।
.
: আপনি আমার প্রশ্নটাই...
- ... এড়িয়ে গিয়েছি?
: তাই তো!
.
- ওকে! আপনি বলতে চাইছেন নারীরা চার দেওয়ালে বন্দী হয়ে ঘরে থাকবে না। জব নেবে আর ক্যারিয়ার গড়বে। দেখুন, অফিসেও চারটাই দেওয়াল আর... :D
: >:( >:(
.
✍️ #HujurHoye

সম্ভাব্য সত্য

19 Nov, 14:29


কারো বাপ এসে আমাদেরকে সফল করে দিয়ে যায় নাই
রক্ত দিয়ে হাসিনাকে বিদায় করসি আমরা

শহীদদের বন্ধু-পরিবার-সহযোদ্ধারা এখনও মরে নাই
আহতরা এখনও এ মাটিতেই আছে
মাত্র ২% মানুষ লাগবে। এর বেশি না।

আবার নামতে বাধ্য কইরো না
জুলাইয়ের ভুল আবার করবো না
হাসিনাকে দেশ ছেড়ে যাইতে দিসি
তোমরা যে গর্তে লুকাবা সেখান থেকে টেনে হেঁচড়ে বের করে ঝুলাই রাখবো

গুলির ভয় দেখাইও না। মরতেই নামসি আমরা
জানের মায়া নাই, পরিবারের পিছুটান নাই
তোমাদের কোনো বাপরে ডরাই না
আবু সাঈদ ডরায় নাই, ইয়ামিন ডরায় নাই

শেষ দেখার আগে ছাড়বো না এবার।
✍️ ইরফান সাদিক ভাই

সম্ভাব্য সত্য

19 Nov, 08:26


তাহলে পাকিস্তান কী দোষ করলো? পাকিস্তানের সাথে আবার একত্রিত হলেই হয়। আমরাও তাহলে নিউক্লিয়ার শক্তির দেশ বলতে পারবো।

বিএনপি এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয় নাই। সো, তারা বলার কে?

⚠️ এখনই যদি আন্দোলন পুনরায় শুরু করতে না পারেন। তবে সামনে সকলের জন্যই খারাবি আছে। এই সুদখোর শুয়োর ইউনুসকে খেদানোর এখনও সময় আছে।

সম্ভাব্য সত্য

18 Nov, 16:59


ফারুকী শাহবাগী ছিলো, সে কেন উপদেষ্টা হলো ?
প্রথম আলো আওয়ামীলগের দালাল ছিলো, তাকে কেন ধরা হলো না ?
নতুন সরকারে অনেক আওয়ামীলীগারকে কেন পুনর্বাসন করা হচ্ছে ?

এই প্রশ্নগুলো যখন আমি শুনি, তখন আমি অবাক হই না।
এই প্রশ্নগুলো যারা করে, এটা তাদের দোষ না, তাদের জ্ঞানের দোষ।
কারণ তারা পলিটিকাল অ্যানালাইসিসটা শিখেছে পিনাকীর মত লোক থেকে।
পিনাকী তার লক্ষ্য উদ্দেশ্য অনুসারে পাবলিককে পলিটিকাল অ্যানালাইসিস শিখিয়েছে।
আমিও কিন্তু ২০১৭ সালের পলিটিকাল অ্যানালাইসিস শিখিয়েছিলাম,
আমার অ্যানাইসিসটা ছিলো উপর থেকে, মানে আন্তর্জাতিক পলিটিকাল দল (ডেমোক্র্যাক ব্লক, রিপাবলিকান ব্লক ইত্যাদি) দিয়ে।
আমার অ্যানালাইসিস যদি মানুষ বুঝতো তবে তাদের বার বার তাদের ধোকা খেতে হতো না।

প্রথমে আমি শিখিয়েছিলাম,
আওয়মীলীগের জন্ম হচ্ছে সোভিয়েত ব্লক থেকে।
ভারতে কংগ্রেসের মাধ্যম হয়েও তারা সোভিয়েত ব্লকের সাথে সংযুক্ত হতো।
তবে বর্তমানে আওয়ীলীগ ডেমোক্র্যাট ব্লক এবং রিপাবলিকান ব্লকের মধ্যে একটা ব্যালেন্স করে চলে।
মানে তাদের সাথে সমন্বয় করে, যেন ঐ বিদেশী শক্তিগুলো আওয়ামীলীগের ক্ষমতায় টান না দেয়।

প্রশ্ন হচ্ছে-
ডেমোক্র্যাট ব্লক কারা ?
যারা এনজিও, পরিবেশবাদী, সমকামী-ট্র্যান্সজেন্ডার, নারীবাদী ইত্যাদি। এদের মধ্যে লিবারেল আছে, মডারেট ধার্মীক আছে, সোশ্যাল আছে।

আর রিপাবলিকান কারা ?
অনেক আছে। তবে বেশি হচ্ছে- ব্যবসায়ী, মারাদাঙ্গা গ্রুপের একটা অংশ, সেনাবাহিনীর মধ্যে একটা অংশ।
এদের মধ্যে গ্লোবালিস্ট আছে, ন্যাশনালিস্ট আছে।

ঘটনা হচ্ছে-
আপনি যখন শাহবাগী-নন শাহবাগী দিয়ে পলিটিক্স বুঝতে চাচ্ছেন,
তখন ভুল হচ্ছে।
কারণ আপনি নিজেও শাহবাগ সৃষ্টির রহস্য সম্পর্কে জানেন না।
শাহবাগ তৈরী হয়েছিলো ডেমোক্র্যাটদের দিয়ে,
পরে সেটা আওয়ামীলীগ হ্যাইজ্যাক করে।
ঠিক যেমন- মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ডেমোক্র্যাট ব্লকের তৈরী।
এটা মুক্তিযুদ্ধের পরে তৈরী হয়নি, হয়েছে ৯১ এর পরে।
জাহানারা ইমাম, হুমায়ুন আহমেদ, জাফর ইকবাল সবাই কিন্তু ডেমোক্র্যাট ব্লকের লোক।
তারাই গণ আদালত তৈরী করে, লেখালেখি করে এই চেতনা তৈরী করে।
আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাটা ডেমোক্র্যাটদের থেকে হাইজ্যাক করে মাত্র।

আবার ২০১৩ সালে শাহবাগ আন্দোনলে মূল অর্গানাইজার ছিলো দৃক গ্যালারির শহিদুল আলম।
যেই শহীদুল আলম এখন ইউনুসের বিদেশ সফর সঙ্গী।
তারমানে, আপনি যে শাহবাগ-নন শাহবাগ দিয়ে পলিটিক্স বুঝতে চাচ্ছেন,
সেই প্যারামিটারটা আসলে ভুল।
কারণ- আপনি আওয়ামীলীগকে ক্ষমতা থেকে সরাতে পেরেছেন,
কিন্তু আওয়ামীলগের হাতে যারা ন্যারেটিভ তুলে দিতো,
মানে ডোমোক্র্যাটরা, সেই ডেমোক্র্যাটদের কিন্তু ক্ষমতায় বসিয়েছেন।

আবার
আওয়ামীলীগকে সরিয়ে দিয়েছেন এটা ঠিক।
কিন্তু আওয়ামীলীগ যাদের বুদ্ধিতে পাঠ্যক্রমে ট্রান্সজেন্ডার ঢুকিয়েছিলো,
সেই ডেমোক্র্যাট ব্লকের লোকদের ক্ষমতা বসিয়ে দিয়েছেন।

তাই ফারুকী কেন উপদেষ্টা হলো ?
এই প্রশ্নটা আসলে অবান্তর।
কারণ ফারুকী হচ্ছে ডেমোক্র্যাট ব্লকের লোক।
সে আওয়ামীলীগের মধ্যে ঢুকে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতো।
এখন তাদের দল ক্ষমতায় এসেছে, তাই সে তো সেখানে পদ পাবেই।
এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নাই।

একই ভাবে ডেমোক্র্যাট ব্লকের দৈনিক প্রথম আলো-ডেইলিস্টার এতদিন আওয়ামীলীগকে দিয়ে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতো, এখন তাদের দল ক্ষমতায় এসেছে।
সুতরাং তাদের সাইজ দেয়া তো দূরের কথা, বরং তাদের এজেন্ডাগুলো এখন সরাসরি বাস্তবায়ন হবে।
সুতরাং এগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নাই।
✍️ Noyon Chatterjee

সম্ভাব্য সত্য

18 Nov, 16:24


বিগত ১৬ বছর, শত নিরপরাধের পায়ে ডান্ডাবেড়ী দেখেছি ; প্যারোলে মুক্তি নিয়ে ডান্ডাবেড়ী পায়ে পিতামাতার জানাজা পড়তে দেখেছি!

অথচ আজ খুনিদের হাতেই হাতকড়া নেই !

জুলাই স্পিরিট কি ১০১ দিনেই থমকে গেল?
©

সম্ভাব্য সত্য

18 Nov, 08:10


Conspiracy About Muslim Women

সম্ভাব্য সত্য

17 Nov, 16:58


আগামীর অশান্ত বাংলাদেশে এমন একটা প্রতিপক্ষ আমাদের রয়েছে, যাদের কথা সবসময় আড়ালে থেকে যায়।

আগামীতে বাংলাদেশে সিভিল ওয়ার বা ভারতীয় আক্রমণ - যেটাই ঘটুক, এই পক্ষটা আমাদের একদম গলা চেপে ধরবে।

এই পক্ষটা হলো এনজিও।

আমরা এই মুহুর্তে হয়তো এই ভেবে নিশ্চিন্ত থাকছি যে গেরিলা যুদ্ধ আমাদের আপার হ্যান্ড দেবে। কিন্তু ভারত বা তার প্রক্সিদের সাথে গেরিলা যুদ্ধে জিততে গ্রামাঞ্চলের সাহায্য ছাড়া সম্ভব নয়। এটা পৃথিবীর কেউ পারেনি। আফগান, ভিয়েতনাম, আলজেরিয়া - যত জায়গায় বহিঃশক্তির বিরুদ্ধে জয় এসেছে তা প্রথমতঃ এই গ্রামের বদৌলতে।
আফগানে যখন মিডিয়াতে দেখাচ্ছিলো মাত্র ৫-১০টা জেলা দখলমুক্ত, সেখানে প্রকৃতপক্ষে ৮০ ভাগ রুরাল এরিয়া তালেবানরা আগেই দখল করে নিয়েছিলো।

এটা সত্যি, গেরিলা যুদ্ধের বড়টাই হবে আরবান ওয়ারফেয়ার, যেমনটা আমরা ইরাকে বা গাজায় দেখছি। কিন্তু গ্রাম নিয়ে যদি আপনি নিশ্চিত না থাকতে পারেন, সাপ্লাই লাইন আর সেইফহাউজের অভাবে আরবান ওয়ারফেয়ার চালিয়ে যাওয়া যাবে না। গ্রাম আমাদের জন্য থ্রেট হবে না - কেবল এই নিশ্চয়তা পেলেই কেবল আরবান গেরিলা ওয়ারফেয়ারে একটা ভালোমানের ফাইট আশা করা যায়।

কিন্তু ভয়ঙ্কর আনফরচুনেট একটা বিষয়, রুরাল এনজিওরা বাংলাদেশের গ্রামগুলোর ব্যপারে যে মনস্তাত্বিক দখল রাখে, বাংলাদেশে আর কোনো পক্ষের সেরকম দখল নেই। খোদ বাংলাদেশ সরকারেরও এদের মত এত ভালো আইডিয়া নেই।

এক ভাইয়ের এঞ্জিওর অফিসে গিয়েছিলাম। মাথা ঘুরে যাওয়ার জোগাড়। ২০টা গ্রাম নিয়ে কাজ করে। ওই গ্রামগুলোর কার হাড়িতে কী রান্না হচ্ছে সেই খবরও এনজিও রাখে। এখানকার অর্ধেক গ্রামবাসী প্রত্যেককে তারা চেনে। লিটারালি।

৫০,০০০+ এনজিও এভাবে একটা একটা মানুষ ধরে ধরে করাপ্ট করে ফেলছে। সুদ ঢোকাচ্ছে, নারীদের লজ্জ্বা চিরজীবনের মত ভেঙ্গে দিচ্ছে। সেইসব নারীদের গর্ভে আরো কয়েক লেভেল বেশী বেহায়া আর করাপ্ট সন্তান জন্ম নিচ্ছে।
জাস্ট মুসলমানের কিশোরী মেয়েদের নিয়েই কাজ করে ১০,০০০+ এনজিও। ভেবে দেখুন, এত বাজেট, এত মেধা, এত রিসোর্স মাত্র একটা ডেমোগ্রাফিক টার্গেট করে। থ্রেটের মাত্রা বুঝতে পারছেন?

গ্রামের এই অশিক্ষিত, দরিদ্র মানুষদের জীবনযাত্রা নিয়ে তারা ল্যবরেটরি পর্যায়ের গবেষণা করে। ফলে হাজার বছরের পরীক্ষিত বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণা দিয়ে তারা এই মানুষগুলোর মাইন্ডম্যাপ হাতের তালুর মত স্পষ্ট করে স্টাডি করতে পারে। আপন ভাইয়ের চেয়ে এনজিওগুলো বেটার বিহ্যাভিয়ার ট্রাক করতে পারে।

*******
এদের বিরুদ্ধে কি করা যায় বলতে গেলে অনেকেই চলে আসে মুখস্ত কথা নিয়ে। মুসলমানদের এই এনজিওগুলোর চাইতে বেটার এঞ্জিও বানাতে হবে - একদম বাজে কথা। দুনিয়ার সব কিছুরই বেটার ভার্সন হয় না।

বাজেট অনেক বড় ইস্যু। একটা দুই রুমের অফিসে প্রত্যেকে মিনিমাম ৫০,০০০+ বেতন পায়। তাও ৯টা-৫টা অফিস। এই এত বেকারের দেশে এরকম স্যালারি আর কে দিতে পারবে? তাদের একেকজন অডিটর মিনিমাম দেড়লাখ টাকা পায়। ব্রাকের একজন ড্রাইভারও ৩৫,০০০+ বেতন পায়। একজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের সাথে কথা বলেছিলাম। সে তখন ৪৫+ পেতো।

মুসলমানেরা বাজেট দিয়ে কম্পিট করতে পারবে না।

সামনে সঙ্ঘর্ষের দিনে এই এনজিওগুলো এত বছরের কালেক্ট করা তথ্যগুলো দিয়ে শত্রুপক্ষকে হেল্প করবে। ওই মানের রিসোর্স আমাদের তো বটেই, সরকার কিংবা আর্মির কাছেও নেই।
এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ ইরাক যুদ্ধ। ত্রাণের আর চিকিৎসার বেশে থাকা এসব 'ভলান্টিয়ার'গুলো ইউএস আর্মিকে আগাগোড়া সার্ভ করে গেছে।

এদের একমাত্র ঔষধ সেটাই যেটা নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, ইয়েমেন আর পাকিস্তানে কাজ করেছে। এদের কালেক্ট করা তথ্য হাতিয়ে নিয়ে পিটিয়ে বের করে দেওয়া। আর কোনোভাবে এদের সাথে পারা যায় না।

বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্য এই এঞ্জিওদের বেসরকারিভাবে ট্রাক করা জরুরী। আর বিপদ আসলে সবার আগে এই থ্রেট দূর করতে হবে। নাহলে এরা আমাদের বাঁচতে দেবে না।
✍️ Ahmad Khan