CHINTA BINIRMAN @chintabinirman Channel on Telegram

CHINTA BINIRMAN

@chintabinirman


(ক্রমাগত পরিপক্ক চিন্তা বিনির্মাণের প্রয়াস)
আমাদের লক্ষ্য ইতিহাসের মূল নির্যাস আপনাদের কাছে পৌঁছানো। এবং নতুন নতুন চিন্তার বিনির্মাণ করা। Contact:- @mdfarhan313

CHINTA BINIRMAN (Bengali)

চিন্তা বিনির্মাণ - একটি চ্যানেল যা ক্রমাগত পরিপক্ক চিন্তা বিনির্মাণের প্রয়াস করে। এখানে আমরা ইতিহাসের মূল নির্যাস আপনাদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করি এবং নতুন নতুন চিন্তার বিনির্মাণ করায় আপনাদের উদ্দেশ্যে সাহায্য করতে চাই। যদি আপনি ইতিহাস এবং চিন্তা উভয়ে আগ্রহী হন এবং নতুন জ্ঞান এবং ধারণা অর্জন করতে চান, তাহলে 'CHINTA BINIRMAN' চ্যানেলটি আপনার জন্য একটি অত্যন্ত উপকারী স্থান। একজন বিশেষজ্ঞ দল এখানে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবে এবং আপনাকে ইতিহাস এবং চিন্তার জগতে নিয়ে যাবে। যোগাযোগ করতে পারেন: @Alauddin010101

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 11:53


ওরা দুনিয়াটা ভোগ করুক

নবীজি একদিন চাটাইয়ের বিছানায় শুয়ে ছিলেন। শক্ত চাটাই। নবীজির একপার্শ্বে দাগ বসে গিয়েছিল। উমর রাজিঃ দেখেই কান্না করে দিলেন। নবীজি বললেন। কান্না করছো কেন? উমর বললেন, কায়সার ও কিসরা কি আরামে থাকে আর আপনি কত কষ্টে থাকছেন। নবীজি উত্তরে বললেন, উমর, আমাদের জন্য তো আখেরাত আছেই, তারা দুনিয়াটা ভোগ করুক!

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 09:24


‘যারা ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়; জেনে রাখ, আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’।


• আর-রাদ | আয়াত ২৮

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 09:05


পোর্ক খাওয়া হারাম এটা সবাই জানে। একজন ব্যক্তি একটা দ্বীপে আটকে খাদ্যাভাবে মৃতপ্রায় অবস্থা। তার কাছে কোনো বিকল্প না থাকায় বাধ্য হয়ে এটা খেতে হবে। সেই ব্যক্তি ফতোয়া খুঁজতে গেল, শায়েখ আমার কোনো উপায় নেই। এখন এটা খাওয়া কি হালাল হবে?

অবশ্যই যেটা হারাম সেটা হারামই থাকবে কিন্তু ভিন্ন উপায় না থাকায়, বাধ্য হওয়ায় এটা খাওয়ার ফলে ব্যক্তির গুনাহ হবে না। বিষয়টা সর্বোচ্চ এতটুকুই হবে। শায়েখ এটাকে হালাল বলবেন না কখনোই।

সহশিক্ষা হারাম জানা একদল বাধ্য হয়ে সহশিক্ষায় অংশ নেয়ার দাবী করে। কিন্তু সহশিক্ষাকে হারাম বললে তাদের আঘাত লাগে।
তারা দাবী করে তারা অপারগ অথচ এই অপারগতার মধ্যে থেকেও ইন্সটিটিউশনাল প্রাইড প্রকাশ করে, কেন সহশিক্ষায় যুক্ত থাকতে হবে এই যুক্তি পেশ করে, ক্যাম্পাস, ক্লাস, ফেস্টসহ বিভিন্ন জিনিসের ছবি অপ্রোয়জনে আপলোড করে। একান্ত বাধ্য হয়ে যতটুকু যুক্ত থাকতে হয় এর বাইরেও ক্লাবে যুক্ত থাকা, কো কারিকুলার একটিভিটে ইনভলব হওয়া, শিক্ষাসফরে যাওয়া ইত্যাদি কাজ করে।

তাদের এসব কার্যক্রম পোর্ক খাওয়া ওই ব্যক্তির মতো হয়, যে ব্যক্তি অপারগ দাবী করে পোর্ক খায় অথচ এটাকে কীভাবে রান্না করলে মজা হবে, এটার স্বাদ কেমন, এটা লালন-পালনের প্রয়োজনীয়তা কী ইত্যাদিও একইসাথে বলে।

অপারগতার দোহাই দিয়ে পোর্ক খেয়ে, পোর্কের স্বাদে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া, প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া, খেয়ে আনন্দিত হওয়ার ব্যাপারটা যেমন গুনাহের কাজ এসব ব্যাপারও একইরকম। এক্ষেত্রে অপারগতার দোহাই থাকা সত্ত্বেও গুনাহগার হবে।

আরো একটা সত্য কথা বলি। কোনটা অপারগতা, কোনটা নফসের খায়েশ মেটানো সেটার ব্যাপারে আল্লাহ তা’আলা ভালোভাবেই অবগত আছেন। তাই সবাইকে প্রতারিত করতে পারলেও, আল্লাহর সাথে প্রতারণা করতে পারবেন না। এতটুকু মনে রাখাই যথেষ্ট। - মেরাজ হোসাইন

নোট: পোর্ক- শুয়রের মাংস

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 06:38


টার্গেট দাওয়াহ
আগামীর তাওহীদবাদী প্রজন্ম বিনির্মাণ:


প্রজন্ম আজ শ'রীয়াহ চেনার আগে গণতন্ত্র চেনে।
প্রজন্ম আজ শ'রীয়াহ চেনার আগে সে'ক্যু'লারিজম চেনে৷
প্রজন্ম আজ শ'রীয়াহ চেনার আগে লিবারেলিজম চেনে৷

কিন্তু ;;

আমরা কি পারবো না মোড় ঘুরিয়ে দিতে?
প্রজন্মের স্রোত তা'ও'হীদের দিকে ঘুরিয়ে দিতে।

তাহলে!!

প্রজন্ম আজ গণতন্ত্র চেনার আগে শ'রীয়াহ চিনবে।
প্রজন্ম আজ সে'ক্যু'লারিজম চেনার আগে শ'রীয়াহ চিনবে।
প্রজন্ম আজ লিবারেলিজম চেনার আগে শ'রীয়াহ চিনবে।

সর্বত্র তা'ও'হীদ কে ছড়িয়ে দিতে নিরলস প্রচেষ্টার বিকল্প নেই। উদীয়মান প্রজন্ম কে শুরুতেই শ'রীয়াহ চেনানো হবে ইনশাআল্লাহ।
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তা'ও'হীদ ও সীরাত চেনানো হবে ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহর জমীনে আল্লাহর আইন কায়েমের দীপ্ত শপথ নিবে এই প্রজন্ম।

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 05:04


এই দুনিয়াতে মানুষকে দেওয়া আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার শ্রেষ্ঠ নিয়ায়ামত গুলোর অন্যতম একটি হচ্ছে নেক সন্তান। নেক সন্তান মা-বাবার শ্রেষ্ঠ অর্জনগুলোর একটি।

ছবিতে যে পিচ্চির হাত দেখতেছেন, সে আমার কলিগের ছেলে। খুবই মিষ্টি আর দুষ্টু। আমার হাতে ঘড়ি দেখ সেও তার হাতের ঘড়ি নিয়ে এসে আমার সাথে মিলাবে আর বলবে তার টা ভালো।

বিবি বাচ্চা আর দু-মুঠো হালাল ইনকামের লোকমা যদি নসিবে মিলে যায় তাহলেই তো সুখ। এর থেকে বেশি এই পচা দুর্গন্ধযুক্ত দুনিয়াতে কিইবা চাওয়ার আর পাওয়ার আছে। নেক সন্তান রেখে দুনিয়ার থেকে গরীবি হালতে চলে যাওয়াটাই নিয়ামত। কেননা-

রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন: “মানুষের মৃত্যুর পর তিনটি আমল ছাড়া আর সব আমল বন্ধ হয়ে যায়। সদকায়ে জারিয়া। এমন ইলম, যা দ্বারা উপকৃত হওয়া যায় এবং নেককার সন্তান, যে তার জন্য দোয়া করে।” [সহীহ মুসলিম, হাদীস ৪৩১০]

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 03:40


ভাবা যায়??

এক ৯ বছরের বাচ্চা মেয়ে বলছে তার মাকে, সে বেহেশতে যেতে চায় না। এক বেহেশতে এতোদিন একটা মানুষ কিভাবে থাকে?
বোরিং লাগে না! (nauzubillah)

আরেক বাচ্চা তার বাবাকে বলছে, বেহেশতে ওয়াইফাই নেই, কাজেই সে বেহেশতে যেতে চায় না। (nauzubillah)

প্রথমটা আমার এক ফিমেল হিজাবি কলিগের কাছে শোনা তার নিজের বাচ্চার ব্যাপারে।

দ্বিতীয়টা ফেসবুকে এক বাবা কমেন্ট করেছেন তার নিজের বাচ্চার ব্যাপারে।

উভয় প্যারেন্টই তাদের বাচ্চাদের এরূপ কথা বলার মতো প্রতিভায় পুলকিত। হাসির রিএক্ট দেখলাম চোখেমুখে উভয়েরই।
আমার চোখেমুখে ভয়ের রিএক্ট। কি জেনারেশন আমরা রেখে যাচ্ছি পৃথিবীতে। এদের উপরই কি তাহলে কিয়ামত হবে??

বাসায় ফিরে বাচ্চার মাকে অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম। বাচ্চার মা সাথে সাথে মেয়েকে ডাকলো। বলল, এখনই আবার শিউর হয়ে নেই। অনেকদিন বাসায় জান্নাত জাহান্নামের আলোচনা হয় না। বাচ্চার মেন্টালিটি এখনো ঠিক আছে কি না পরীক্ষা নেয়া দরকার? বর্তমানে বিগড়ে যেতে সময় লাগে না।

জিজ্ঞাসা করল, তুমি কি জান্নাতে যেতে চাও, নাকি জাহান্নামে।
উত্তর দিল জান্নাতে।
বাচ্চার মা বলল, কেন যেতে চাও? পয়েন্টগুলো বলো।
এরপর একে একে পয়েন্ট বলা হলো। আমরাও কিছু হেল্প করলাম।
বাচ্চার মা বলল, দেখো, জান্নাতে কিন্তু ওয়াইফাই নাই। সমস্যা হবে না।
উত্তর এলো, না। এরচেয়ে ভালো জিনিস আছে।
জিজ্ঞাসা করা হলো, জাহান্নামে কেন যেতে চাও না? সেখানের খাবারের নামগুলো বলো। ক্ষুধায় কাঁটাযুক্ত যাককুম ফল, রক্ত পূজ, আগুন, এবং সাপ।
ওকে। ঠিক আছে যাও।

এরপর আজকে আবার ডাকা হলো। আজকের বিষয়বস্তু সম্পত্তি বন্টন। কারণ আমার মা তার ছেলেমেয়েদের শিখিয়েছিলেন, ছেলে মেয়ে সমান। যার জন্য আমার বোনের সেভাবে মাইন্ড সেটআপ হয়েছিল। আমি চাই নাই, আমার সন্তান ভুল মাইন্ড সেটআপ নিয়ে বড় হোক।

বাচ্চার মা জিজ্ঞেস করল, ধরো, তোমার বাবা একটা সম্পত্তি রেখে গেল। এটা তুমি আর তোমার ছোট ভাই মুহাম্মাদ কিভাবে ভাগ করে নিবে?
আমার মেয়ে অনেকক্ষন চিন্তা করে বলল, অর্ধেক অর্ধেক।
বাচ্চার মা বলল, এটা তো তোমার কথা বললা। কিন্তু আল্লাহর কথা বলো। আল্লাহ কিভাবে ভাগ করতে বলছেন?

উত্তর এলো, জানি না।
বাচ্চার মা বলল, দেখ, তোমার কিন্তু কোন খরচ নেই। এখন তোমার খরচ কে চালায়?
- বাবা।
- তোমার বিয়ের পর তোমার খরচ কে চালাবে? তোমার স্বামী চালাবে। বুঝতে পারছ।
আর অন্যদিকে তোমার ভাইয়ের খরচ কে চালাবে?
তাকে নিজেই চালাতে হবে। এমনকি ওর বৌয়ের খরচও ওকেই চালাতে হবে। ওর ছেলেমেয়েদের খরচও চালাতে হবে। এমনকি প্রয়োজনে আমার খরচও চালাতে হবে। এমনকি আল্লাহ না করুক, তুমি যদি কখনো ওর বাসায় উঠতে বাধ্য হও, তাহলে তোমার খরচও চালাবে।

কারণ মেয়েদের খরচ সবসময়ই ছেলেরা চালায়। এটাই মেয়েদের সম্মান।
বুঝতে পারছ?

তাহলে এখন বলো, ওর খরচ কত বেশি। আর তোমার কোন খরচই নেই।
তাহলে এখন বলো, বাবার সম্পত্তিতে ওর কতভাগ পাওয়া উচিত, আর তোমার কতভাগ??

আল্লাহ একটা সমাধান দিছেন। সে অনুযায়ী তুমি পাবে ১ ভাগ, আর তোমার ভাই ২ ভাগ।
ঠিক আছে??

আর কখনো শুনবো না তো, অর্ধেক অর্ধেক পাবা?
- নাহ।
প্যারেন্টিং। এভাবেই আলহামদুলিল্লাহ, নিজের জ্ঞান বুদ্ধিকে আল্লাহর হুকুমের সামনে নত করে দেয়ার নামই মুসলমান।

- সংগৃহীত

মা হিসেবে করনীয় পর্ব-২০

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 02:47


যখন রাসূলুল্লাহ (সা) এর উপর তায়েফের লোকেরা যুলুম করে তখন রাসূলুল্লাহ (সা) এই দোয়াগুলো করেছিলেন আল্লাহর কাছে।
সুবাহানআল্লাহ

CHINTA BINIRMAN

21 Nov, 00:15


আজ বৃহস্পতিবার
২১ নভেম্বর ২০২৪    
১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬  
০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১   
-------------------    
ফজর- ৪:৫৮ মিনিট    
জোহর- ১১:৪৭ মিনিট    
আসর- ৩:৩৬ মিনিট    
মাগরিব- ৫:১৫ মিনিট   
ইশা- ৬:৩২ মিনিট   
--------------------   
আজ সূর্যাস্ত- ৫:১২ মিনিট    
আজ সূর্যোদয়- ৬:১৬ মিনিট

CHINTA BINIRMAN

20 Nov, 17:03


🚨 সতর্ক থাকুন! সাইবার অপরাধীরা এনএফসি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং আপনার 💳 ডিজিটাল ওয়ালেট থেকে তহবিল চুরি করার জন্য Google Pay এবং Apple Pay ব্যবহার করে একটি ভয়ঙ্কর নতুন ক্যাশ-আউট পদ্ধতি আনলক করেছে – কোনো ফোনের প্রয়োজন নেই🚨 সতর্ক থাকুন! সাইবার অপরাধীরা NFC প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং আপনার 💳 ডিজিটাল ওয়ালেট থেকে তহবিল চুরি করার জন্য Google Pay এবং Apple Pay ব্যবহার করে একটি ভয়ঙ্কর নতুন নগদ-আউট পদ্ধতি আনলক করেছে – কোনো ফোনের প্রয়োজন নেই।

ঘোস্ট ট্যাপ নামে একটি নতুন কৌশল ডিভাইসগুলির মধ্যে NFC ট্র্যাফিক রিলে করে, অপরাধীদের বিভিন্ন দেশে নগদ আউট করার অনুমতি দেয়, সনাক্ত করা যায় না।

CHINTA BINIRMAN

20 Nov, 16:24


দুনিয়া প্রতিযোগিতার ময়দান। উড়ন্ত ধুলো যেমন আড়াল করে রাখে ঘোড়সওয়ারদের। তেমনই এখানে গোপন হয়ে আছে কত প্রতিযোগী। কে পদাতিক, কে ঘোড়সওয়ার আর কে উটে আরোহী, তার কিছুই বোঝা যাচ্ছে না এখানে। কিন্তু ধুলো যখন উড়ে যাবে, স্পষ্ট হয়ে যাবে সবই। দুনিয়াতে কার কেমন স্বরূপ তা স্পষ্ট বোঝা মুশকিল। তবে দুনিয়ার ওপারে স্পষ্ট হয়ে যাবে সবার আসল পরিচয়।

سَوْفَ تَرَى إِذَا الْجَلَى الْغُبَارُ أَفَرَسُ تَحْتَكَ أَمْ حِمَارُ

'ধূলিঝড় যখন থেমে যাবে, খুঁজে পাবে তুমি আপন পরিচয় কে তুমি? ঘোড়সওয়ার, না গাধায় আরোহী।'

মিরকাতুল মাফাতিহ শারহুল মিশকাতুল মাসাবিহ। ৫৪৭২, ৮/৩৪৫৪। জাহরুল আকামি ফিল আমছালি ওয়াল হিকামি। ৩/৭৭

বই : দুনিয়া এক ধূসর মরিচীকা

CHINTA BINIRMAN

20 Nov, 07:41


কাসামি শহীদ, রামি আল-হাজুজি, যিনি জেনিনে দখলদার বাহিনীর সাথে সংঘর্ষের সময় শহীদ হন।
#HAMAS

CHINTA BINIRMAN

20 Nov, 05:25


আয়মান সাদিক'কে যারা আদর্শ স্বামী উপাধি দিচ্ছেন তারা কি আদৌ আদর্শ স্বামীর ডেফিনেশন জানেন?

• প্রথমত দাইয়ূস কখনোই আদর্শ স্বামী হতে পারে না। বউকে সবার সামনে প্রেজেন্ট করে আখিরাত নষ্ট করছে,,

• দ্বিতীয়ত পা ধরে সরি বলা, স্বামী তার স্ত্রীর রাগ অভিমান ভাঙাতে অবশ্যই সরি বলতে পারে, একবার নয় অনেকবার ই বলতে পারে কিন্তু পা ধরতে হবে কেন? আবার সেটা মাইকিং করে জানাচ্ছে,? নূনতম লজ্জা থাকলে কাজটা করে থাকলেও মানুষকে এভাবে জানাতো না, স্বামী পরিবারের কর্তা সেখানে তিনি কিভাবে নিজেকে ছোট করে বউকে উচ্চ আসনে বসাচ্ছে? ভুলে যাবেন না এই সেই লোক যে মসজিদে বিয়ে করে পরের দিন গান বাজনা, নাচানাচি, পার্টি করেছিলো। এদেরকে আদর্শ তকমা দেওয়ার আগে দুবার ভাবুন।

আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,

"নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি যদি কাউকে কারো জন্য সিজদাহ করার আদেশ করতাম, তাহলে নারীকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদাহ করে।’’ [তিরমিযি ১১৫৯]

স্বামীর সম্মান মর্যাদা বোঝার জন্য এই একটি হাদিস ই যথেষ্ট মনে করি।

• এই বিষয় টা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা হচ্ছে, ছড়িয়ে যাচ্ছে বিষয়টা, না জানি এখন এই শয়তানি বীজ মেয়েদের মধ্যে ঢুকে গিয়ে দাম্পত্য জীবনে কত অশান্তির সৃষ্টি হবে! স্ত্রীদের এখন তার স্বামী কে সরি বলার মনমানসিকতা ই চলে যাবে, স্বামী'কে বলবে আপনি আমার পা ধরে সরি বলুন। আস্তাগফিরুল্লাহ।

• মেয়ে হয়েও বিষয়টা নিয়ে আপনাদের মতো এত লাফালাফি করতে পারলাম না। যেটা শরীয়ত বিরোধী সেটাকে দেখা মাত্রই ভালো মনে হলেও আদৌ ভালো কি না যাচাই করুন।

Umme Ayesha

অনেকের চোখে সে হয়তো সো কলড আদর্শ স্বামী but sorry to say সে আমার কাছে দাইয়ুস আর গায়রতহীন পুরুষ ছাড়া আর কিছুই নয়।

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 19:37


মহান আল্লাহ মালিকুল মুলক। অর্থাৎ সমগ্র জগতের রাজাধিরাজ বাদশাহ। আর আমরা যারা তাঁর উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছি তাঁরা হলাম খলিফাহ বা মহান আল্লাহর প্রতিনিধি। এই বিশ্বাস যাদের আছে তাঁরা কখনও অরাজনৈতিক হতে পারে না। কারন রাজার নীতি বাস্তবায়নই রাজনীতি।

যারা ইসলাম থেকে রাজনীতিকে ছেটে ফেলেছেন তাঁরা মূলত সেকুলারিজমকেই প্রতিষ্ঠা করেছেন। অনেকে বলবেন প্রচলিত রাজনীতি তো ইসলামিক রাজনীতি না। সেটা ঠিক তবে এতে অংশ নেওয়া ছাড়াই রাজনীতি করা যায়।

আসলে ইসলামি রাজনীতিতে বিরোধী দল বৈধ না। এখানে সরকার পরিবর্তন হয় না যদি না সরকার ইসলাম থেকে বের হয়ে যায়। এখানে রাষ্ট্রপ্রধান নির্বাচিত হয় জ্ঞানীগুনি মানুষের সুপারিশে। যদু মধুর ভোটে না। ইসলামে সর্বসাধারনকে রাষ্ট্রের মালিক মনে করা হয় না। খলিফা থেকে শুরু করে আম জনতা সবার একটাই কাজ আল্লাহর যমীনে আল্লাহর আদর্শ, ন্যায়, নীতি ও আদেশ নিষেধ অনুযায়ী চলা। এই কথাগুলোর প্রচার প্রসারই ইসলামী রাজনিতি। যে মানবে মানবে। যে মানবে না পথভ্রষ্ট হবে।

— S M Nahid Hasan (Hafi.) অত্যন্ত বিজ্ঞ ও বিচক্ষণ ব্যক্তি। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার মেহেরবানীতে দ্বীনি বিষয়ে বেশ জ্ঞান রাখেন। আল্লাহ উনাকে উত্তম জাযা দান করুন, আমিন।

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 14:29


হাইকোর্টের ৩ বিচারপতির পদত্যাগ
#BANGLADESH

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 12:32


"পুত্রবধু তার শশুর শাশুড়ির দেখাশুনা করতে বাধ্য নাকি বাধ্য না?" এই প্রসঙ্গে বেশ কিছু লেখা পড়েছি, ডজনের উপরে হবে। সবার লেখাই আংশিক, এক পাক্ষিক এবং এক দিকের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করে। কিন্তু শুধুমাত্র কন্যা সন্তানদের পিতা-মাতাকে তাদের জামাই দেখা শুনা করতে বাধ্য কিনা, এই কথার আলোচনা হয় না। প্রশ্নটাই কেউ তুলে না!

কারণ, সম্ভবত শুধুমাত্র কন্যা সন্তানদের মা-বাবারা কখনই বৃদ্ধ হন না, অসহায় হন না, বিপদে পড়েন না, তাদের জীবনে কোনো প্রয়োজন নাই। শুধুমাত্র পুত্র সন্তানদের মা-বাবারাই বৃদ্ধ হন, অসহায় অবস্থায় পড়ে যান, তাদের জীবনে ছেলের বউদের সেবা যত্ন খুব দরকার।

(সম্ভবত এটাও যে, বাবা-মায়েরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে শুধু ছেলে সন্তানকেই মানুষ করেন, মেয়ে সন্তানকে কেউ কষ্ট করে মানুষ করে না, তারা বিনাক্লেশেই বড় হয়ে যায়।)

যাই হোক, এবার যদি প্রশ্ন করি যে, "একজন কি তার স্ত্রীর মা-বাবাকে দেখা শুনা করতে বাধ্য, তাদের জন‍্য খরচ করতে বাধ্য (ধরে নিচ্ছি তার স্ত্রীর মা-বাবার শুধু কন্যা সন্তান আছে এবং সবার বিয়ে হয়েছে)?" আমার জানা, ইসলামে এর উত্তর হলো "না, তিনি বাধ্য নন। ইসলাম তাকে এই দায়িত্ব দেয়নি।" একই ভাবে যদি প্রশ্ন করা হয় "একজন মহিলা তার হাজবেন্ডের মা-বাবাকে দেখা শুনা করতে কি বাধ্য?" এরও উত্তর হলো "না, তিনিও বাধ্য নন।"

এখন প্রশ্ন হলো, "তাদের উভয়ের জন‍্যই কি উভয়ের মা-বাবার দেখা শুনা করা উত্তম?" এই প্রশ্নের উত্তর হলো "জ্বী, উত্তম। এবং যদি উভয়ে উভয়ের মা-বাবার প্রতি খেয়াল রাখে, যোগাযোগ রাখে, সামর্থানুসারে খরচ করে - তাহলে তাদের উভয়ের সম্পর্ক আরো মধুর হবে। এবং প্রত্যেকের মা-বাবার সেবার মাধ্যমে তাদের জান্নাতে যাবার সুযোগ বাড়বে ইনশাআল্লহ। পরের প্রজন্ম তাদের নানা-নানী, দাদা-দাদী পাবে। তারা যখন দেখবে তাদের মা-বাবা তাদের দাদা-দাদী, নানা-নানীদের সাথে উত্তম আচরণ করে - তখন তারাও তাদের নিজের মা-বাবাকে সর্বোত্তম আচরণ দিবে ইনশাআল্লহ।"

সুতরাং যখন বলা হয় "পুত্রবধু শশুর শাশুড়িকে দেখা শুনা করতে বাধ্য নয়।" তখন প্রকৃতপক্ষে ইসলামের বিধানটা বলা হয় (ইসলামের বিধান লুকাবার দরকার তো নাই)।

"দেখাশুনা করা উত্তম নাকি উত্তম না?" এ প্রশ্নের উত্তর "অবশ্যই উত্তম"। যদি প্রশ্ন করা হয়, "দেখাশুনা করা কি উচিত?" - সেটা নির্ভর করবে ঐ পরিবারের সকলের উপর। হতেও তো পারে, বউ সেবা করতে চায় কিন্তু শাশুড়ি চরম শুচিবাই, তাদের মিল মহব্বত হচ্ছে না।

বিষয়টা অনেকটা এমন যদি প্রশ্ন করা হয় "আমরা কি তাহাজ্জুদ পড়তে বাধ্য?" উত্তর "না।" যদি প্রশ্ন করা হয় "তাহাজ্জুদ পড়া কি উত্তম/উচিত?" তাহলে উত্তর "সর্বোত্তম এবং উচিতও।"

লেখা : Shiblee Mehdi

এডমিন কমেন্ট:

আমি রুকাইয়াহ ও মানসিক কনসালটেন্সির সাথে জড়িত। আমাদের কাছে যখন স্বামীর আয় উন্নতি নেই এমন বিষয়ে পরামর্শ চাইতে আসেন বোনরা; আমরা বলি স্বামীর মা বাবার প্রতির দায়িত্বে স্বামীকে সাহায্য করুন। সহজ করুন। আপনার স্বামী আপনার জীবন সহজ করলে আপনিও তার জীবন সহজ করুন। মা বাবার দায়িত্ব পূরণ না করলে সন্তানের ভাগ্য ভালো হবে না,আখিরাত ও দুনিয়া কষ্টকর হবে। তাই স্বামীর দায়িত্বটা সহজ করুন, সাহায্য করুন।

এছাড়া সন্তানরা যখন এসব দেখে বড় হবে, একদিন আপনি যখন শ্বাশুড়ি হবেন তখন তারাও মায়ের সেবার বিষয়গুলোতে তাদের স্ত্রীদের বুঝাবে। বৈবাহিক জীবন সেক্রিফাইসের। সাথের মানুষটা জীবন সহজ করার একটা চেষ্টা। যত বেশি স্বামী/স্ত্রীর জীবন সহজ করবেন সে তত বেশি নিজেদের সম্পর্ক ভালো হবে(তবে জীবনসঙ্গীকেও এসব বুঝতে হবে; এসব নিয়ে বিস্তারিত কথা অন্যদিন ইন শা আল্লাহ)

আর এতকিছুর পর ও অশান্তি হলে?
দুআ, সবর ও দুআ।

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 09:22


অনুমতি ছাড়া অবরোধ ও যানবাহন চলাকালে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে মহাসড়কে দুর্ভোগ সৃষ্টি না করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন এই আবেদন দায়ের করার অনুমতি নেন। রিটে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।
আইনজীবী নিজে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, গতকাল সোমবার (১৮ নভেম্বর) তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা রাস্তা বন্ধ করে আন্দোলন করেছিলেন। এমনিভাবে যেন জাতীয় মহাসড়ক অবরুদ্ধ এবং দুর্ভোগ সৃষ্টি না হয়। তার আলোকে আগেই আন্দোলনকারীরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে সভা-সমাবেশ বা মানববন্ধন করবেন বলে।
তা না হলে জনগণের চলাচলের বিঘ্নকারী সংবিধান লঙ্ঘন করে জনগণের জানমাল ও নিরাপত্তাসহকারে স্বাধীনভাবে রাস্তায় চলাচলের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। বিষয়টি মঙ্গলবার আদালতে উপস্থাপন করলে আদালত করার অনুমোদন দিয়েছেন।

সূত্র : নয়াদিগন্ত!

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 07:39


গ্রামে মাইকিং হচ্ছে শিশুদের সরকারি টিকা প্রদান নিয়ে। মাইক থেকে ঘোষণা হচ্ছে, এই টিকাটি বিশ্বের ৪০টি মুসলিম দেশে দেয়া হয়েছে। এই টিকাটি ১০০% হালাল। আপনারা নিশ্চিন্তে শিশুদের এই টিকা দেয়াতে পারেন।
এটা শুনে আমি কিছুক্ষণ 'থ' হয়েছিলাম। শিশুদের জরুরী টিকার জন্যেও মানুষকে এভাবে কনফিন্সড করা লাগছে! বিষয়টি যেমন ইন্টারেস্টিং, তেমনি গবেষণারও। এর থেকে দুইটা জিনিস প্রতিয়মান হয়:
১. এই দেশে আপনি যাই করেন মুসলিম পরিচয় দিয়ে, মুসলমানদের আবেগকে কাজে লাগিয়েই করতে হবে (পজিটিভ-নেগেটিভ দুই অর্থেই)। আপামর জনসাধারণের ইসলামের প্রতি ভালোবাসাকে শ্রদ্ধা করেই করতে হবে।
২. বিগত সরকার মানুষের মধ্যে এত এত অনাস্থা তৈরি করেছে যে, মানুষ এখন সরকারি কোনো কিছুকেই বিশ্বাস করতে পারছে না। কি বলে কি খাওয়াবে, মানুষ তা নিয়ে কনসার্নড৷
আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবপক্ষকে এই বিষয়গুলো মাথায় রেখেই আগাতে হবে। ওয়াজ-মাহফিল বলেন আর রাজনৈতিক নেতার বক্তব্য বলেন, বেফাঁস কথা বললে ইসলামের দোহাই দিয়েও খাওয়াতে পারবেন না, এমনকি শিশুর টিকাও।
- সাইফুল ইসলাম

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 06:31


ইসরাইলি হামলায় নারী ও শিশুসহ কমপক্ষে ৫০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ হামলায় আরো অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজায় ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স।
স্থানীয় সময় সোমবার গাজা উপত্যকায় এ হামলা চালানো হয়।
সিভিল ডিফেন্সের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, উত্তর গাজার বেইত লাহিয়া ও জাবালিয়া, মধ্য গাজার নুসেইরাত শিবির এবং দক্ষিণের খান ইউনিস ও রাফাহ শহরে বাস্তুচ্যুতদের আবাসিক বাড়ি-ঘর ও আশ্রয়কেন্দ্র লক্ষ্য করে ইসরাইলি বোমা হামলা চালানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ইসরাইলি অব্যাহত হামলা ও আগ্রাসনের কারণে গাজার উত্তরাঞ্চলে তাদের কাজ বন্ধ রয়েছে। এর ফলে হাজার হাজার নাগরিক মানবিক সহায়তা, চিকিৎসা সেবা ও ত্রাণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
এদিকে, ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির গণমাধ্যম কর্মকর্তা রায়েদ আল-নামাস গাজায় সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘চিকিৎসা সরবরাহ ও কর্মীর সঙ্কটের কারণে উত্তরাঞ্চলের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অবনতি হচ্ছে।
আল-নামাস বলেন, একেবারে ন্যূনতম সেবা দেয়া হচ্ছে। এছাড়া ১২ হাজার আহত লোককে উপত্যকার বাইরে চিকিৎসা প্রয়োজন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলের দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্তে হামাসের হামলার প্রতিশোধ নিতে ইসরাইল গাজা উপত্যকায় হামলা করে। ওই হামলায় প্রায় এক হাজার দুই শ’ জন নিহত এবং প্রায় আড়াই শ’ জনকে জিম্মি করা হয়।
সোমবার এক বিবৃতিতে গাজাভিত্তিক স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গাজায় চলমান ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৯২২ জনে দাঁড়িয়েছে।

সূত্র : ইউএনবি

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 05:50


মানুষের মুখ খুব শক্তিশালী এক জিনিস। মানুষ যেটা বলে সেটার একটা প্রভাব আছে।

অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি একটা ছেলেকে ক্ষেপানোর জন্য বলা হতো, অমুক মেয়ের সাথে তুই প্রেম করিস। কদিন পরে সত্যি সত্যি তারা প্রেম করা শুরু করে দিয়েছিল।

স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্যর সময় হয়ত স্ত্রী আফসোস করে বলল, আমি পুরোনো হয়ে গেছি - এখন তো আর আমাকে ভালো লাগবে না।

সত্যি সত্যি দেখা যাবে কদিন পরে স্বামীর ঠিক ওই জিনিসটাই মনে হতে থাকবে। অথচ হয়ত সে এ ব্যাপারে আগে ভাবেইনি।

একটা ছেলেকে পরিবারের সবাই বলে, তুই কোনো কাজের না - দেখা যাবে ছেলেটা আসলেই কিছু করতে পারছে না।

এজন্য রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, হয় ভালো কথা বলো নয়ত চুপ থাক।

আমাদের জীবনের বহু ভালো পরিস্থিতি খারাপ থেকে খারাপ হয়েছে শুধুমাত্র আমাদের কথার কারণে।

জিহবা সাবধান ভাইয়েরা। মুখ সাবধান বোনেরা।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথাটাকে দাম দিই - সংসারে শান্তি আসবে, আয়ে বারাকাহ আসবে ইন শা আল্লাহ ।
.
.
- শরীফ আবু হায়াত অপু

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 01:25


আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কারো দুনিয়ার কোনো বিপদ দুর করবে, মহান আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিনের বিপদ থেকে রক্ষা করবেন।
(তিরমিজি : ২৯৪৫)

CHINTA BINIRMAN

19 Nov, 01:25


ভাড়ত নিজের পাছা বাঁচাতে পারে না! তারা করবে বাংলাদেশে আক্রমণ?

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 17:07


খেলা হবে ইনশা-আল্লাহ

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 15:00


মৃত সন্তানকে কোলে করে নিয়ে যাচ্ছে এক ফিলিস্তিনি বাবা, যাকে বিমান হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে ইসরাইল।
#GazaGenocide

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 12:57


হৃদয় বিগলিত করার জন্য, কুরআনের আয়াতগুলো গভীরভাবে উপলব্ধি করার জন্য, রাতের অন্ধকারে আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে তিলাওয়াত করা এবং তার শক্তি, গুণাবলী ও নির্দেশনা নিয়ে চিন্তাভাবনা করার চেয়ে উত্তম আর কিছু নেই।

— শায়েখ আহমাদ মুসা জিবরীল

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 12:26


রাসূল ( صلى الله عليه وسلم) বলেছেন, অচিরেই আমার উম্মতের মধ্যে একটা শ্রেণীর আবির্ভাব ঘটবে, যারা প্রাচুর্যের মাঝে জন্ম নিবে,এবং তাতেই পরিপুষ্টি লাভ করবে।
তাদের সকল প্রচেষ্টার লক্ষ্য হবে রকমারি খাবার ও রঙের বেরঙের  পোশাক লাভ করা। ওরা কথা বলবে দম্ভভরে।

▪️আজকে দুঃখজনক হলেও সত্য ইসলাম প্র‍্যাকটিস করার মধ্যে অধিকাংশ ই ভোগবাদী কনসেপ্টে মনস্থির।
তারা ইসলাম কে ব্যাখ্যা করছে ভোগবাদী ব্যবস্থার আলোকেই।

মোটেও তারা স্বীকার করেনা সেকুদের সফলত আসলে সফলতা নয়। সেকুদের বানানো ক্যারিয়ার আসলে প্রকৃত ক্যারিয়ার নয়। সেকুদের সাজানো রিযিক ব্যবস্থা প্রকৃত রিযিক ব্যবস্থা নয়।

এসব হলো ফি'তনার মায়াজাল। সর্বোচ্চ হলে বলা যায় আমরা বাধ্য হয়ে আছি। কিন্তু মোটেও না। এগুলা কে ইসলামীকরণ করেই তারা সফল হয়েছে। এবং পুরো একটা প্রজন্ম কে সেভাবেই দ্বীনের উপর দাড় করিয়েছে।

যার ফলাফল কি হতে পারে। ফলাফল তাই হবে ফি'তনা যত গভীর হবে এ-ই ভাবেই অভ্যস্ত হতে হবে। হতে হতে একদিন বের হওয়ার রাস্তা থাকবেনা।
কোথায় আজ সীরাতের শিক্ষা।
কোথায় কাহাফের শিক্ষা।
এক চাকচিক্যময় ফি'তনার মোহেই ভরাডুবি হচ্ছে উ'ম্মাহর।
এটাও আজ নির্ণয় করতে ব্যর্থ যে,এ-ই ব্যবস্থাপনা ই এক ভয়াবহ ফাঁদ। যার জালে আটকে আছে উ'ম্মাহ।

~ আল ইন্তিফাদা

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 04:59


একই অবস্থা ওবায়দুল কাদের অথবা সজীব ওয়াজেদ জয়ের মতো কাউকে করে দিতে পারলে কিছুটা শান্তি লাগতো!

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 03:58


নভেম্বর এর শুরু থেকে ইসরায়েলের ২১ সেনা নিহত হয়েছে বলে স্বীকার করেছে ইসরায়েল।

#GazaGenocide #Israel

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 03:57


সব বোঝেন, নিজের ঈমানটা একটু বুঝে নেবেন না? জীবন একটাই। যখন চলে যাবো, আর ব্যাক করা যাবে না!
ড. খোন্দকাার আাব্দুল্লাহ জাহাাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ।

CHINTA BINIRMAN

18 Nov, 03:53


গল্প বলার মাধ্যমে শিশুদের মানসিকতা ও চরিত্র পরিবর্তন করা অনেকটাই সহজ। কারণ গল্প শিশুদের খুব প্রিয় একটি মাধ্যম, যা তাদের মনোযোগ ধরে রাখতে এবং নতুন কিছু শেখাতে সহায়ক হয়।

● কেন গল্প শিশুদের উপর এত প্রভাব ফেলে?

১. শিশুরা গল্প শুনতে ভালোবাসে: গল্প শিশুদের কল্পনাশক্তিকে উদ্দীপিত করে। এতে তারা নতুন জগতের সাথে পরিচিত হয়।
  
২. শিশুরা গভীর মনোযোগ সহকারে গল্প শুনে: গল্পের মাধ্যমে শিশুদের মনোযোগ সহজেই ধরে রাখা সম্ভব, যা অন্য কোনো শিক্ষামূলক পদ্ধতিতে সবসময় সম্ভব হয় না।

৩. অনুপ্রেরণা যোগায়: গল্পে থাকা চরিত্র ও তাদের অভিজ্ঞতা শিশুদের মনে সাহস ও উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে।

● গল্পের মাধ্যমে শিশুর আচরণ ও চরিত্র গঠনের উপায়:

১. ঘুমের পূর্বে গল্প বলা: প্রতিদিন ঘুমের আগে কোনো শিক্ষামূলক বা অনুপ্রেরণামূলক গল্প বলুন। যেমন, নবি বা সাহাবিদের জীবনি,  সততা বা বন্ধুত্বের গল্প, কীভাবে একজন ভালো মানুষ হওয়া যায় এমন গল্প।

২. ছবির মাধ্যমে দেখানো: ছোটদের জন্যে গল্পের এমন বই বাছাই করুন, যেখানে চরিত্রগুলোকে ছবির  মাধ্যমে সাজানো হয়েছে। এই ধরনের গল্প দেখানোর ফলে শিশুরা অজান্তেই সঠিক মূল্যবোধগুলো শিখে ফেলে।

৩. গাড়িতে গল্প: অনেক সময় শিশুরা গাড়িতে বসে বিরক্ত হয়, তখন তাদের ইসলামিক বা শিক্ষামূলক গল্প শোনাতে পারেন। এতে তাদের সময়ও কাটবে এবং কিছু শিখতেও পারবে।

৪. নিজের জীবনের গল্প শেয়ার করুন: মাঝে মাঝে আপনার জীবন থেকে শেখা কিছু গল্প শিশুদের শোনান। যেমন, আপনি কীভাবে একটা বাধা অতিক্রম করেছেন বা কীভাবে একজন সৎ ব্যক্তি হওয়া যায়, সেই অভিজ্ঞতা তাদের সাথে ভাগ করে নিন।

এভাবে গল্পের মাধ্যমে শিশুদের বিভিন্ন মূল্যবোধ শিক্ষা দেওয়া সম্ভব এবং তারা সহজেই তা গ্রহণ করতে পারবে ইন শা আল্লাহ ।

- সংগৃহীত

মা হিসেবে করনীয় (পর্ব-১৭)

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 19:54


আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (ﷺ.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা তোমাদের দেহগুলোকে পবিত্র রাখবে, আল্লাহ তোমাদের পবিত্র করুন। যদি কোনো বান্দা অজু অবস্থায় ঘুমায় তাহলে তার পোশাকের মধ্যে একজন ফেরেশতা শুয়ে থাকেন। রাতে যখনই এ ব্যক্তি নড়াচড়া করে তখনই এ ফেরেশতা বলেন, হে আল্লাহ আপনি এ ব্যক্তিকে ক্ষমা করে দিন, কারণ সে অজু অবস্থায় ঘুমিয়েছে।’

(সহিহ ইবনে হিব্বান: ৩/৩২৮; আলবানি, সহিহুত তারগিব: ১/৩১৭)

মনে থাকবে তো?

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 17:48


যে ব্যক্তি গুনাহ করতে গিয়ে আল্লাহর ব্যাপারে লজ্জা করে, তার সাথে সাক্ষাতের দিনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তাকে শাস্তি দিতে লজ্জা করবেন।

—ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ)
সূত্র: আল জাওয়াবুল কাফী, ১/৬৯

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 15:29


অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল, পারমাণবিক শক্তিচালিত বিমানবাহী রণতরী তৈরির পরিকল্পনা করছে চীন। এবার এই আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ করল দেশটি। রণতরী তৈরির লক্ষ্যে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেল তারা। জানা গেছে, একটি বিমানবাহী রণতরীতে ব্যবহার করার মতো পারমাণবিক চুল্লির একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করেছে বৈশ্বিক নৌসীমায় প্রভাব বিস্তারে মুখিয়ে থাকা বেইজিং। চীন একটি বিশাল রণতরীর জন্য পারমাণবিক শক্তিচালিত প্রপালশন সিস্টেম নিয়ে কাজ করছেÑ এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে ক্যালিফোর্নিয়ার মিডলবারি ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের স্যাটেলাইট ইমেজ এবং দেশটির সরকারি নথিপত্র।
চীন পরমাণু অস্ত্রের জন্য প্লুটোনিয়াম বা ট্রিটিয়াম উৎপাদনে চুল্লি নির্মাণ করছে এমন সন্দেহে দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের সিচুয়ান প্রদেশের লেশান শহরের বাইরে একটি পর্বত এলাকায় অনুসন্ধান চালান মিডলবারি গবেষকেরা। স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি, প্রকল্পের দরপত্র, কর্মীদের নথিপত্র এবং পরিবেশগত প্রভাব বিশ্লেষণ করে তারা জানান, রণতরীর জন্য স্থলে স্থাপনযোগ্য চুল্লির প্রোটোটাইপ বানাচ্ছে চীন। চীনের পারমাণবিক শক্তি ইনস্টিটিউটের অধীনে ‘বেস ৯০৯’ নামে একটি সংরক্ষিত এলাকায় চুল্লিটি রাখা হয়েছে

এবিসি নিউজ

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 15:09


একদিন হাসান বা হুসাইন [রা.] রাসূলুল্লাহর ﷺ বুক বা পেটের ওপর বসেছিলেন৷ তিনি হঠাৎ প্রস্রাব করা শুরু করেন। সাহাবীরা হন্তদন্ত হয়ে তাঁকে নামানোর জন্য এগিয়ে এলে রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন,
دَعُوا ابْنِي، لَا تُفْزِعُوهُ حَتَّى يَقْضِيَ بَوْلَهُ
❝আমার নাতিকে ছাড়, তাঁকে ভয় পাইয়ে দিও না, যাতে করে সে প্রস্রাব শেষ করতে পারে।❞
.
তাঁর প্রস্রাব ঠিকমত শেষ করার পর রাসূলুল্লাহ ﷺ পরিষ্কার হওয়ার জন্য পানি চেয়ে নেন।
.
[ ইমাম আহমাদ (রাহ.), আল মুসনাদ, হা: ১৯০৫৯, আল্লামা শুআইব আরনাউত্বের (রাহ.) মতে সনদ সহিহ] p: 900

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 10:04


আল্লাহর সাথে আপনার সম্পর্ক যত মজবুত আর দৃঢ় হবে লাইফ থেকে তত ডিপ্রেশন তত কমে যাবে। দুনিয়ার মধ্যে আল্লাহর সাথে পার্সোনাল রিলেশানশীপ বিল্ড আপ করার মত শান্তি - দ্বিতীয় কিছুতেই নেই! আপনার ছোট বড় যেকোন সমস্যা - হোক আল্লাহর কাছে বলুন। তাঁর কাছে চান। সাহাবীরা জুতার ফিতারর মত নগন্য জিনিসের প্রয়োজন হলে ও আল্লাহর কাছে চেয়ে নিতেন! নতুন চাকুরি, ক্যারিয়ার বিল্ডআপ, ব্যবসার উন্নতি, হালাল রিযিকের ব্যবস্থা -প্রত্যেকটি জিনিসের ব্যাপারে আল্লাহর মুখাপেক্ষী হোন। প্রতিটি কাজ শুরু করারর আগে আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়ে নিন। দেখবেন আপনার কাজ সহজ হয়ে যাবে,অকল্পনীয় উৎস থেকে আপনার দিকে সাহায্য চলে আসছে।
.
যখন লাইফের প্রতিটা স্টেপে আপনি আল্লাহকে সঙ্গী করে নিবেন, চলার পথের পাথেয় করে নিবেন তখন সব কিছুতেই অন্য রকম শক্তি পাবেন। কাজ করার অনুপ্রেরণা আপনার কয়েক গুন বেশি বেড়ে যাবে। যখন প্রতিটা মূহুর্ত আপনি আল্লাহর সাথে শেয়ার করতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। দুনিয়ার কোন দুঃখ -কষ্টই তখন আপনার কাছে আর বড় হয়ে উঠবেনা। আপনি জানেন আপনার রব আপনাকে দেখছে। আপনার প্রতিটি ঘটনার দীর্ঘশ্বাসের সাক্ষী তিনি।
শুধু দুঃখে কষ্ট আল্লাহকে স্মরণ করবেন ব্যাপারটা কিন্ত এমন না।আপনার আনন্দের সময়গুলোও শেয়ার করবেন আল্লাহর সাথে। আল্লাহ কিন্তু আমাদের একদম মনের খবরও রাখেন। আপনি ভেবে দেখুন - কঠিন কোন কাজে হাত দিচ্ছেন, আপনার সাথে সকল রাজার মহারাজা সাথে আছেন। যিনি চাইলে পুরো দুনিয়া তোলপাড় করে দিতে পারেন, যাঁর ইশারায় সব পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে সেই আল্লাহ সুবওয়ানাহু তা'আলা আপনার সাথে আছেন, আপনার গার্জিয়ান হিসেবে। আপনার সেইফ হাউজ হিসেবে। তখন কি আর আপনি একাকী,অসহায়ত্ব বোধ করতে পারেন?
আপনি যদি শুধু আল্লাহকে খারাপ সময়েই স্মরন করেন। আর সুখের দিনে আল্লাহকে ভুলে যান। আল্লাহর সাথে চান্স নিতে চান। সুখের দিনে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলে যান তাহলে এমন একদিন আসবে তখন আল্লাহ ও আপনাকে ভুলে যাবে যখন আপনার তাঁকে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হবে।
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা কুরানে সুন্দর ভাবে মানুষের অকৃতজ্ঞতাপরায়ন স্বভাবের কথা তুলে ধরেছেন।
"আর যখন মানুষ কষ্টের সম্মুখীন হয়, শুয়ে বসে, দাঁড়িয়ে আমাকে ডাকতে থাকে। তারপর আমি যখন তা থেকে মুক্ত করে দেই, সে কষ্ট যখন চলে যায় তখন মনে হয় কখনো কোন কষ্টেরই সম্মুখীন হয়ে যেন আমাকে ডাকেইনি। এমনিভাবে মনঃপুত হয়েছে নির্ভয় লোকদের যা তারা করেছে।"
(সুরা ইউনুস : আয়াত ১২)
.
দেখুন একদম আমাদের বাস্তব অবস্থা। কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। আল্লাহর উপস্থিতিটা হতে হবে সবসময়ের জন্য। সাহাবী আবু দারদা রাযি. আনহু বলেন,' সুখের সময় তুমি আল্লাহকে স্মরণ করো, দুঃখের দিনে তিনি তোমাকে ভুলবেন না।'
.
দুনিয়ার সব মানুষ আমাকে ভুল বুঝতে পারে, আমি সঠিক হলেও জোর করে মিথ্যা আমার উপর চাপিয়ে দিতে পারে। যার জন্য আপনি জীবন-যৌবন সব শেষ করছেন সেই জীবনসঙ্গী ও আপনাকে ছেড়ে চলে যেতে পারে। নিজের আপন সন্তান ও আপনাকে ভুল বুঝতে পারে।নিজের আপন ভাই-বোন ও হিংসের বর্শবতী হয়ে আপনার বিরুদ্ধে চলে যেতে পারে।
.
অথচ আল্লাহ হলেন এগুলোর সম্পুর্ণ বিপরীত। এত অকৃতজ্ঞতা আর নাফরমানি করা সত্ত্বেও তিনি আমাদের ভুলেন না, আমাদের ছেড়ে চলে যান না। আমরা হাজারো ও অবাধ্যতায় লিপ্ত থেকে ও আল্লাহর কাছে ফিরে আসতে চাইলে তিনি আমাদের দূরে ঠেলে দেন না। বরং পরম মমতায় তাঁর রহমতের চাদরে ঢেকে দেন,কাছে টেনে নেন! আল্লাহ আমাদের শুরু থেকে আমাদের সাথে আছেন এবং শেষ অবধি আমাদের সাথেই থাকবেন।
তবে কেন আমরা আল্লাহর সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন করছিনা? কেন নিজেকে তাঁর কাছে সপে দিচ্ছিনা?
কেন তাঁর কাছে দুয়া করছিনা?আমাদের বুকফাটা আর্তনাদ, প্রতিটা কষ্টের মূহুর্ত, লজ্জার কথাগুলো, ব্যাথার কথাগুলো, শুকিয়ে যাওয়া চোখের পানিগুলো কেন আল্লাহর জন্যে নিবেদন করছি না? যেই কথা কেউ শুনবে না, কারো শোনার সময়ও নেই - সেই কথাগুলো আল্লাহ শোনার জন্যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। কখন তাঁর বান্দা তাঁর কাছে চাইবে তিনি অপেক্ষায় থাকেন। এমনকি দয়াময় আল্লাহ তার গাফেল বান্দাকে ডাকতে থাকেন,তোমাদের কার কি প্রয়োজন আমার কাছে চাও। আমি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।
তারপর ও কি আমরা আল্লাহর কাছে চাইবোনা? নিজের প্রতিটা মূহুর্ত, জীবন- মরন সব আল্লাহর কাছে নিবেদন করবোনা?

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 09:30


রতনে রতন চেনে
মুনাফেক চেনে মুনাফেককে...
প্রথমালু ও তার সাঙ্গোপাঙ্গরা চেনে ফারুকীকে...

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 08:25


আপনারা নিশ্চয়ই ' লিটনের ফ্ল্যাট ' শব্দটি শুনেছেন। আর যারা শুনেছেন তাদের কাছে তো আর অর্থ ভেঙে বলার প্রয়োজন নেই। এ জনপ্রিয় নোংরা টার্মটি বাংলা ভাষায় আসলো কোথা থেকে? বা কে এর উদ্ভাবক ? হ্যাঁ,
যিনি এনেছেন তিনিই হচ্ছেন এই ফারুকী। ২০০৩ সালে রিলিজ হওয়া তার প্রথম চলচ্চিত্র 'ব্যাচেলর 'ছবিতে  এ টার্ম প্রথম ব্যবহৃত হয় । ছবিটিতে একজন মেয়ে বিয়েতে আগ্রহী নয় আর তার সাথে একঝাঁক ছেলে বন্ধুর  জাস্ট ফ্রেন্ড আরকি!) নানামুখী সম্পর্ক বর্ণিত হয়েছে। আর তাকে মাঝে মাঝে ' লিটনের ফ্ল্যাটে ' যাবার অফার দেয়া হয় । সোজা বাংলায় বিয়ে বাদ দিয়ে লিভটুগেদারের নরমালাইজেশন করার কোশেশে ভরপুর ফিল্ম। যা তিনি দুই দশক আগে চেয়েছিলেন সে দিক থেকে তিনি আজ সফল বলা চলে।

পরবর্তীতে রিলিজ করেন তার আরো জঘন্য গল্প নির্ভর চলচ্চিত্র 'থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার' চলচ্চিত্রটি। এখানে পরকিয়া করাকে খুব মহিমান্বিত বা একদম স্বাভাবিক চাহিদা হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। একে মানবিক ইস্যু হিসেবে মেনে নেয়ার সবক দেয়া হয়। একজন মা' ও তো মানুষ, তাই তার পরকিয়া করা খারাপ কিছু নয়। ফারুকী সাহেবের পরকিয়া প্রমোট করার হটাৎ কী প্রয়োজন পড়ে গেলো? হয়তো তিনিই ভালো বলতে পারবেন।

তার অন্যতম বৈদেশিক প্রশংসা কুড়ানো চলচ্চিত্র হচ্ছে ' টেলিভিশন '। সেখানে দেখানো হয় একজন টেলিভিশন রাখার বিরোধী রক্ষণশীল মুসলিমও শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারে টেলিভিশন রাখার গুরুত্ব । টেলিভিশনের গুরুত্ব বোঝানোর কারণ হয়তোবা বুঝতে পেরেছি, টেলিভিশন না থাকলে তো ফারুকীর এসব সামাজিক (!) ফিল্ম মানুষ দেখে সচেতন হতে পারবে না ।

তার আরেকটি সুপরিচিত চলচ্চিত্র হলো সদ্য প্রয়াত ভারতীয় অভিনেতা ইরফান খান অভিনীত 'ডুব' চলচ্চিত্রটি । এখানে গল্পটি তৈরি হয়েছে পরিবারের প্রধান সদস্যের মৃত্যুর পরে দুইটি পরিবারের অটুট বন্ধনের কাহিনী নিয়ে। যেখানে একজন মধ্যবয়স্ক লেখক এক তরুনীর প্রেমে পড়েন যিনি তার মেয়ের বন্ধু। বাহ! এক ফিল্মে  মাকে দিয়ে পরকিয়া ! আরেকটিতে বাবাকে দিয়ে মেয়ের বান্ধবীর সাথে প্রেম ! অসামাজিক বাংলাদেশের মানুষকে সামাজিক করার খুব সুন্দর প্রয়াস তো!!!

সর্বশেষ যে ছবিটি সেন্সর বোর্ডে মুসলিমদের প্রতিবাদের মুখে আটকে আছে , সেটা হলো হলি আর্টিজেনের হামলার ঘটনা উপর নির্মিত । সে সেখানে ইসলামের উপর কি আঘাত করা হয়েছে আল্লাহই জানেন , সেন্সর বোর্ড পর্যন্ত সাহস করছেনা প্রচারের অনুমতি দিতে। ফারুকী সাহেব তো নাছোড় বান্দা এটা রিলিজের জন্য শুকনা কোমরে দড়ি বেঁধে নেমেছেন। যে করেই হোক ছবির মুক্তি চান!! চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এতো গেলো ফিল্মের কথা , নাটকের কথা না হয় থাক । আর তার প্রায় সকল চলচ্চিত্রেই প্রধান নারী চরিত্রে ছিলো তার ওয়াইফ তিশা । আর এই তিশাই দুই বছরের আগে অভিনয় করেছিলো সমকামীদের অধিকার (!) বিষয়ক প্রথম বাংলাদেশি নাটকে।

হাজব্যান্ড-ওয়াইফ মিলে ভালোই শুরু করেছেন । অবশ্য বাঙালিদের যাতে উঠাতে চেষ্টার ত্রুটি করছেন বলার সুযোগ নেই। এজন্য প্রমোট দেয়া শুরু করেছেন , পরকিয়া, লিভটুগেদার, সমকামীতা, অসংলগ্ন প্রেম ইত্যাদি । ডাইলোগে তো সুক্ষ্মভাবে ইসলামী কালচারের উপর আক্রমণ থাকছেই। এদিকে এশিয়া সিনেমা ফান্ড ফর পোষ্ট-প্রোমডাকশন এওয়ার্ড সহ তার দেশি-বিদেশি  এওয়ার্ডের অভাব হয়নি। কোন বাংলাদেশী পরিচালক এত আন্তর্জাতিক সম্মাননা পুরস্কার পেয়েছেন বলে আমাদের জানা নেই। আর ফারুকী হয়ে উঠেছেন তরুণ পরিচালকদের আইডলে।

অশ্লীলতার প্রসার ও সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টির এই কারিগররাই যখন জাতির সেলিব্রিটি , আইডল। তৈরি করেছেন জিয়াউল হক পলাশ ও বান্নার মতো পরিচালক ও অভিনেতাদের যারা অশ্লীল কথাবার্তাকে নাটকের আর্টের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। পরিবারে ভাঙন , দাম্পত্য কলহ , ব্যভিচারের পক্ষে জনমত গড়ে তুলছে এ ফারুকীরা । দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা তুচ্ছ বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে খুব কাঁদা ছোড়াছুড়ি  করতে পারি কিন্তু জাতির শত্রুদের চিনতেও পারি না । এদের বিরুদ্ধে কথা বলার মতো দেশে কোন মানুষ নেই। তখন ভবিষ্যত বাংলাদেশ আরো খুব সুন্দর হবে বলে কী আশা করতে পারি!!
.
সাব্বির হোসাইন মনির

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 08:25


মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী। অনেকেই হয়তো চিনেন এই শশ্রুমন্ডিত মানুষটিকে। যারা চিনেন না তাদের কাছে পরিচয় করিয়ে দেয়া যাক। খুব বুদ্ধিমান (!) সৃজনশীল একজন মানুষ। পেশায় একজন সমাজবিধ্বংসী চলচ্চিত্র পরিচালক‌ ও নাটক নির্মাতা। আরেকটি পরিচয় হলো তিনি সময়ের নোংরাধারার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিশার পতি।

খ্যাতিমান এই চলচ্চিত্র পরিচালকের কাজ আমাদের কাছে অন্য দশজন বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালকের কাজের চেয়ে একটু বেশী জঘন্য মনে হয় । অবাক বা ক্ষুব্ধ হচ্ছেন এ কথা শুনে? বলতে পারেন উনার ছবিতে তো আইটেম সং বা অত্যধিক নগ্নতা থাকে না , তাহলে এতো মানুষ রেখে তার পেছনে লাগলাম কেন? হ্যাঁ প্রশ্ন আশা খুব স্বাভাবিক। তবে আমি মনে করি সুন্দর সামাজিক পরিবেশ ধ্বংসে এই ভদ্রলোক বেশ ভালো ভূমিকা রেখে চলেছেন এবং সৃজনশীল উপায়ে পারঙ্গমতার সাথে অশ্লীলতা ছড়িয়ে চলেছেন।

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 08:03


তারা (ইসকন) যদি ভেবে থাকে দিল্লি তাদেরকে সাহায্য করবে, দিল্লি অনেক শক্তিশালী! তাহলে শুনে রাখুন, দিল্লির থেকেও বড় শক্তি আছে মুসলমানদের।

তাদেরকে (ইসকন) টান দিলে যদি দিল্লি আসে, তাহলে আমাদেরকে টান দিলে ওই বড় শক্তি চলে আসবে। আপনারা চিনতে পেরেছেন তো তাদেরকে?

তারা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে। তারা খোরাসানে আছে। সারাবিশ্বের মুসলিম এক হয়ে আছে!

— শাইখুনা হারুন ইযহার (হাফি.)

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 08:02


ইমাম সাহেবের বেতন ৫ হাজার টাকা না দিয়ে, ৫০ হাজার টাকা দিয়ে বক্তা এনে ওয়াজ করার মানে হলো- 'মাকে ভাত না দিয়ে শাশুড়িকে হজ্ব করানো'!

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 08:00


রাতে ওটি এসিস্ট করার সময় স্যার হঠাৎ বললেন-
স্যার-তোমার বয়স ২৮/২৯ হবে?
আমি-জ্বী স্যার,কেনো স্যার?
স্যার-হালকা হেসে বললেন,এমনি জিজ্ঞাসা করলাম।
একটু পর স্যার আবার জিজ্ঞেস করলেন-
স্যার-তুমি বিয়ে করছো?
আমি-জ্বী স্যার।
স্যার-বউ নিয়ে ঘুরো না?
আমি-আপাতত ঘুরতে পারছি না স্যার।
স্যার-কেনো? টাকা কামাই করতেছো?
আমি-জ্বী স্যার।ডিউটি,স্টাডি আর টাকা কামাই করছি।
স্যার-কত টাকা জমাইলা?
আমি-মোটামুটি স্যার।
স্যার-মোটামুটি কেনো?কিছু টাকা দেই তোমাকে তাহলে।
আমি-দেন স্যার।কত দিবেন?
স্যার-তুমি কত চাও?
আমি-স্যার ৪/৫ লাখ দিয়ে দেন স্যার।
স্যার-গলা ফাটিয়ে হেসে বললেন-তোমাকে ৫০লাখ দেই।
আমি-হেসে বললাম, তাহলে তো ভালো হয় স্যার।
স্যার-কিন্তু আমাকেও কিছু দিতে হবে তাহলে।তোমার বয়সটা আমাকে দাও।তুমি টাকার অভাবে ঘুরতে যাচ্ছো না আর আমি বয়সের ভারে যাচ্ছি না।
ডাক্তার যখন হইছো,না খেয়ে মরবা না,কিন্তু প্রাণের যত্ন না নিলে আনন্দের অভাবে মরে যাবা একটা সময়।

-Dr.Ashiqul Azad Amio

CHINTA BINIRMAN

11 Nov, 01:11


এক মুনতাহা হ°ত্যায় আকাশ-বাতাস কাঁপছে তারমধ্যে আরেক মুনতাহার নিখোঁজ সংবাদ

নাম : নুসরাত জাহান।
থানা : বড়লেখা।
জেলা : মৌলভীবাজার
মৌলভীবাজারের বড়লেখা বাজার থেকে থেকে সাত বছরের "নুসরাত জাহান" নামের শিশুটি গতকাল আনুমানিক দূপুর,১ ঘটিকার সময় স্কুল থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ হয়,, তারপর বাসায় আর ফিরেনি।

কেউ যদি উক্ত মেয়েটিকে পেয়ে থাকেন তাহলে নিচের নাম্বার এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
01747216296

CHINTA BINIRMAN

10 Nov, 21:42


সম্প্রতি উপদেষ্টা হওয়া শেখ বশির ও তার ভাই শেখ আফিল দুজনেই জুলাই গণহত্যার আসামী। দুজনেই লীগের নেতা। তার ভাই শেখ আফিল ছিল লীগের সাবেক এমপি। ৫ই আগস্টের পরে যশোরের চাঁচড়া চেকপোস্টে অবস্থিত আফিলের এগ্রোতে ক্ষুব্ধ জনতা হামলা চালিয়েছিল৷ কাদের উপদেষ্টা বানানো হচ্ছে বুঝেন এবার৷
© মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাসুদ হাফি.

CHINTA BINIRMAN

10 Nov, 21:42


ফারুকীর মত ফ্যাসিবাদের সাংস্কৃতিক এজেন্ট উপদেষ্টার শপথ নিচ্ছে, এইটা কী ধরনের উপহাস ভাই...

শাহবাগী ফারুকী

CHINTA BINIRMAN

10 Nov, 20:15


যে যার মতো নিজেকে লুকিয়ে নেন, বিপ্লব হাত ছাড়া হয়ে গেছে। ইসলাম এবং মুসলমানদের ধ্বংসের মিশন আরো বেগবান হবে৷ কিবলা কেবল ভারত থেকে আমেরিকা মুখী হয়েছে। পরিবর্তন এর বাহিরে কিছুই হয়নি। রক্ত তো আগেও এ বঙ্গে মুসলমান সন্তানেরা দিয়েছে, এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।

খিলাফা ছাড়া আমাদের মুক্তির ভিন্ন কোনো পথ নেই।
হয়তো নিজেকে লুকান নয়তো খিলাফার পথে আগান।

- আদিব সালেহ

CHINTA BINIRMAN

10 Nov, 12:12


যদি নির্জনতার মাধ্যমে শয়তান আপনাকে সবচেয়ে বেশি কাবু করার চেষ্টা করে, তাহলে একাকী থাকা ছেড়ে দিন। কেননা, একাকিত্বের কারণে কিছু গুনাহ মানুষের ওপর চেপে বসে। যখনই সে একাকী হয়, সাথে সাথে শয়তান তার ওপর পরিপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। ফলে গুনাহে লিপ্ত হওয়ার জন্য তার কুপ্রবৃত্তিকে নাড়া দেয়।

অবসর ও একাকী সময়গুলো পুণ্য অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ। কিন্তু সাথে সাথে এটি এমন এক অস্ত্র, যার সামনে একমাত্র সুদৃঢ় মজবুত ও কঠোর ইমানের অধিকারী ছাড়া কেউ টিকতে পারে না। টিকতে না পেরে শয়তানের অস্ত্রে পরিণত হয়ে গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়ে মানুষ। অতএব আপনি যদি দুর্বল ইমানের অধিকারী হয়ে থাকেন, তাহলে কিছুতেই নিজেকে একাকী বা অবসর ছেড়ে দেবেন না। প্রত্যেকেই তো নিজের ইমানের ব্যাপারে জানেন, তাই সে অনুযায়ী কাজ করুন।

বই: যে রোগে অন্তর মরে
পৃষ্ঠা: ১৭৬


♡         ⫹⫺ㅤ   ⎙ㅤ   ⌲
ˡⁱᵏᵉ  ᶜᵒᵐᵐᵉⁿᵗ    ˢᵃᵛᵉ   ˢʰᵃʳᵉ

CHINTA BINIRMAN

10 Nov, 09:43


হিব্রু মিডিয়া :

আমাদের বাহিনী রাফাহ শহরকে মাটিতে সমতল করেছে।

😡

CHINTA BINIRMAN

10 Nov, 09:40


যদি নির্জনতার মাধ্যমে শয়তান আপনাকে সবচেয়ে বেশি কাবু করার চেষ্টা করে, তাহলে একাকী থাকা ছেড়ে দিন। কেননা, একাকিত্বের কারণে কিছু গুনাহ মানুষের ওপর চেপে বসে। যখনই সে একাকী হয়, সাথে সাথে শয়তান তার ওপর পরিপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। ফলে গুনাহে লিপ্ত হওয়ার জন্য তার কুপ্রবৃত্তিকে নাড়া দেয়।

অবসর ও একাকী সময়গুলো পুণ্য অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ। কিন্তু সাথে সাথে এটি এমন এক অস্ত্র, যার সামনে একমাত্র সুদৃঢ় মজবুত ও কঠোর ইমানের অধিকারী ছাড়া কেউ টিকতে পারে না। টিকতে না পেরে শয়তানের অস্ত্রে পরিণত হয়ে গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়ে মানুষ। অতএব আপনি যদি দুর্বল ইমানের অধিকারী হয়ে থাকেন, তাহলে কিছুতেই নিজেকে একাকী বা অবসর ছেড়ে দেবেন না। প্রত্যেকেই তো নিজের ইমানের ব্যাপারে জানেন, তাই সে অনুযায়ী কাজ করুন।

বই: যে রোগে অন্তর মরে
পৃষ্ঠা: ১৭৬

CHINTA BINIRMAN

10 Nov, 09:40


যদি আপনাকে আপনার সালাতের মূল্যায়ন করতে বলা হয়, তাহলে দশের ভেতর কত দিবেন? 

দিয়েছেন নম্বর? আচ্ছা, এবার নিচে দেয়া প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে আরো পুঙ্খানপুঙ্খভাবে আপনার সালাত মূল্যায়ন করে দেখতে পারেন।

♦️নিয়ম♦️

এখানে ১৫টি প্রশ্ন রয়েছে। প্রত্যেক প্রশ্নের জন্য ০ থেকে ৩ পর্যন্ত নম্বর রয়েছে যেখানে, ০ = কখনোই সম্ভব হয়না, ১ = কখনো কখনো, ২ = প্রায়ই, ৩ = সবসময়। 

আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং উপলব্ধির ভিত্তিতে প্রত্যেকটি প্রশ্নের নম্বর দিন। সবগুলো প্রশ্নে নম্বর দেয়ার পর সেগুলো যোগ করে মোট নম্বর বের করুন। তারপর, “ফলাফল” অংশে গিয়ে আপনার সালাতের মান নির্ধারণ করুন। 

♦️প্রশ্ন সমূহ♦️

১) আমি পাঁচ ওয়াক্ত ফরয সালাত সময়মত আদায় করি (ব্যতিক্রম- যখন সালাত আদায় সম্ভব নয় বা অনুমোদিত নয়)।

২) আমি সালাত আদায়কালে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি।

৩) আমি সালাতে পাঠ করা আরবী শব্দগুলোর অর্থ বুঝতে পারি। 

৪) আমি অন্যমনস্ক হয়ে সালাতে কোন ত্রুটি করি না (যেমন, রাকাত সংখ্যা ভুলে যাওয়া)।

৫) আমি সালাতে তিলাওয়াতের সময় সূরায় বৈচিত্র্য আনতে চেষ্টা করি (ফাতিহার পর বিভিন্ন রকম সূরা পড়ি)। 

৬) আমি সুন্নাহ সালাতগুলো আদায় করি। 

৭) আমি তাহাজ্জুদ বা কিয়ামুল লাইল আদায় করি।

৮) আমি ওয়াক্তের শুরুতেই সালাত আদায় করি। 

৯) আমি পরবর্তী ওয়াক্তের সালাতের জন্য অপেক্ষা করি। 

১০) আমি সালাতে প্রশান্তি অনুভব করি।

১১) আমি পর্যাপ্ত সময় নিয়ে ধীরে-সুস্থে সালাত সম্পন্ন করি।

১২) সালাতের প্রত্যেকটি অবস্থানে আমার অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো স্বস্তি অনুভব করে (যেমন, সিজদায়ে, রুকুতে ইত্যাদি)। 

১৩) আমি যখন কোন কারণে কৃতজ্ঞ হই বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হই, তখন সালাত অভিমুখী হই। 

১৪) সালাত শেষে আমি পঠিত সূরা গুলো মনে করতে পারি।

১৫) প্রত্যেকবার সালাতের শেষে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক আরও গভীর হয়েছে বলে আমি অনুভব করি। 


♦️ ফলাফল ♦️

● মোট নম্বর ০-১৫:
আপনার সালাতে উন্নতির মত অনেক জায়গা রয়েছে। তবে হতাশ হবেন না। ধীরে ধীরে সালাতের মাধ্যমে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করুন। রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন,

“আল্লাহ তাআলা বলেন, যে আমার দিকে এক বিঘত অগ্রসর হয়, আমি তার দিকে এক হাত অগ্রসর হই, যে আমার দিকে এক হাত অগ্রসর হয়, আমি তার দিকে দুই হাত অগ্রসর হই। যে আমার নিকটে হেটে আসে, আমি তার দিকে দৌড়ে যাই। [সহীহ মুসলিম]”

● মোট নম্বর ১৬-৩০:
এর অর্থ কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনি দক্ষতা দেখালেও অন্যান্য বিষয়ে জোর দেয়া প্রয়োজন। রাসূলুল্লাহ (সা:) আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন যে,

“তোমরা সালাত আদায় কর, যেভাবে আমাকে আদায় করতে দেখছো” [সহীহ বুখারি]।

এই হাদিস আমাদেরকে প্রতিনিয়ত উৎকর্ষতা অর্জন করতে এবং সচেতনভাবে আমাদের সালাতকে সুন্নাহর অনুগামী করতে স্মরণ করিয়ে দেয়।    

● মোট নম্বর ৩১+:
আপনার সালাতের মান প্রশংসনীয়, বারাকাল্লাহু ফিক। তবে, এটি মনে রাখা জরুরী যে সালাতের সাথে পথচলা একটি ধারাবাহিক বিষয়। সুতরাং, প্রতিনিয়ত সালাতে উৎকর্ষতা অর্জনের চেষ্টা করুন এবং সেই সাথে কৃতজ্ঞতা আদায় করতে সচেষ্ট হোন। আইশা (রা) হতে বর্ণিত একটি হাদীস দেখুন: “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) সালাতে এত দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকতেন যে তাঁর পায়ের চামড়া ফেটে যেত। আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘আপনি কেন এমনটি করছেন যখন আপনার পূর্বের ও পরের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়েছে?’ তিনি বললেন, ‘আমি কি আল্লাহর কৃতজ্ঞ বান্দাও হব না?’ [সহীহ বুখারি ও মুসলিম]”    

[যেকোন মানুষের পক্ষে সালাত ১০০% খুশু সহকারে পড়া কঠিন। কিন্তু আমরা চেষ্টা করে যাবো তাও, ইন শা আল্লাহ্। সেই লক্ষ্যে শীঘ্রই একটি সিরিজ আনা হচ্ছে ইন শা আল্লাহ। চোখ রাখুন নাশিতায়।]

তথ্য কৃতজ্ঞতা: সালাত মূল্যায়নের আইডিয়া নেয়া হয়েছে Arabic Unlocked এর ওয়েবসাইট থেকে। কুরানিক এরাবিক শিখতে তাদের কোর্স কিংবা এপ ট্রাই করে দেখতে পারেন।

Salat series (part-01)
Nashita Wellness 

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 19:21


আমরা বড়ই স্বার্থপর। বিপদের সময় আল্লাহকে ডাকি। এমনিতে বাকি সময় খবর থাকে না। তাও যখন আল্লাহকে ডাকার প্রয়োজনবোধ করি, তখন কেবল সমস্যা থেকে সমাধান এবং নিজের চাহিদার কথাগুলো বলি। যে আল্লাহর কাছে আমরা পরম বিশ্বাস নিয়ে এই আবদারগুলো করি, যাঁর কাছে একটু আশ্রয় খুঁজে পাই, সেই আল্লাহকে আমরা চাই না, সেই আল্লাহর সাথে সম্পর্কটা মজবুত করার কথা চিন্তাও করি না। জীবনে কত দুআই তো করলাম, “হে আল্লাহ, আমার অন্তরে আপনার ভালোবাসা দিন” এ ধরণের দুআ কত দিন করেছি?

©Nusus

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 15:59


২৪ ঘন্টার মধ্যে ইসরায়েলের হামলার ফলে
৩৯ জন নিহত ও ১২৪ জন আহত হবার ঘটনা নথিভুক্ত করেছে গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।


#GazaGenocide #Gaza #PALESTINE #Health

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 15:06


ইতিহাস সাক্ষী যখনি আমেরিকা কোন দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে গেছে সেই দেশ আর শান্তি পায় নি, ধবংস হয়ে গেছে দেশ

History is a witness that when America went to establish peace in a country, that country did not get peace, the country was destroyed

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 13:48


"আপনার অর্ধেক সৌন্দর্য আপনার কথা বলার পদ্ধতি থেকে আসে। আর বাকী অর্ধেক থাকে আপনার চরিত্রে। শরীরে সৌন্দর্যের ভাগ খুবই কম। তাই কথা ও চরিত্র সুন্দর করুন। আপনি পৃথিবীর সেরা সুন্দরদের একজন হবেন।"
.
– শায়খ আহমাদুল্লাহ

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 11:10


বঙ্গদেশে হিজাব:

১. ভিকারুননিসায় থাকাকালীন একবার সব ক্লাসের সব সেকশন এর মেয়েদের ক্লাসের মাঝখান থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হলো। ডাকার তরিকা ছিলো এমন, একজন টিচার আর কয়েকজন সিনিয়র আপু ক্লাসে আসলেন, আঙুল তাক করে করে কয়েকজনকে দাঁড় করালেন, তারপর বললেন সবাই লাইন ধরে বের হয়ে আসো। যেভাবে অপরাধীদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়, ওনাদের জেশ্চার, মুখাবয়ব দেখে আমরা নিজেদের সেই কাতারেই ফেললাম। লাইন ধরে যেতে যেতে পৌঁছাই বড় আপার রুমে। উল্লেখ্য, বড় আপা ওয়াজ দ্য স্ক্যারিয়েস্ট বিইং আলাইভ। সচরাচর কেউ কোনো অপরাধ করলে তাকে বড় আপার রুমে নিয়ে যাওয়া হতো বিচার করার জন্য, বড় আপা স্বভাবতই হরেক রকমের শাস্তি দিতেন। আমাদের লাইন এতো বড় ছিলো যে লাইনের এক মাথা বড় আপার রুমের ভেতর, আরেক মাথা সিড়ির উপর। এতোগুলা মেয়ে কে উনারা এই ইন্সট্রাকশন দিতে নিয়ে আসছেন যে, আমাদের হিজাব ঠিক নাই। হিজাব হতে হবে রুমাল এর মত ছোট, গলা দেখা যেতে হবে(!), শুধুমাত্র মাথাটুকু চাইলে ঢাকতে পারি।

*আইডি কার্ডেও হিজাব পড়া ছবি গ্রহণযোগ্য হবে না। ক্রস বেল্ট দেখা যেতে হবে(?!)। ফলে আমাদের সবার দ্বিতীয়বার ছবি জমা দিতে হয়।

*ভিকারুননিসার নিয়ম ছিলো ক্লাস টেন পর্যন্ত চুলে তেল দিয়ে মাঝখানে সিথি করে দুই ঝুটি/বেণী করে স্কুলে আসতে হবে। ক্লাস ফাইভে পড়ার সময় আমার চুল এতোই ছোট ছিলো যে ঝুটি তো দূরে থাক, হাতে মুঠো করে ধরাও যেতো না। এটা জানা সত্ত্বেও কিছু টিচার ক্লাসে এসে পড়ানোর বদলে হিজাব খুলে দেখতো চুলে তেল আছে কি না!

হিজাব আমার পোশাক এর অংশ, কেউ চাইলেই কিভাবে আমার হিজাব খুলতে পারে আমার মাথায় ঢোকে না। হোক সেটা স্কুলের ভিতরে অথবা বাইরে। ড্রেস কোড চেক করার নামে কারো জামা-কাপড় খুলে কি আপনি দেখেন ভেতরে কি আছে?

২. রাজউকে আসার পর প্রথম দিনই ম্যাক্সিমাম বোরকা-হিজাব পরিহিতার যে নিকনেম দেওয়া হয়, তা হলো- "হুজুর"। ধরেন ক্লাসে পড়া পারেন নাই, বলবে, "কি হুজুর, খালি হিজাব পড়লেই হবে?" ক্লাসে একদিন দেরি হইসে? বলবে, "এতো রঙ ঢং করলে তো দেরি হবেই" যদিও এমন কোনো সত্যতা নাই যে আপনি রঙ ঢংয়ের হিজাব পড়েছেন (পড়লেও তাতে কারো বাপের কিছু না)। এবং এইসব কথাবার্তা তারা ক্লাসের মাঝখানে সবার সামনে দাঁড় করিয়ে পড়ার সময় নষ্ট করে বলবে। মাঝে মাঝে ছুটির পরে রুমে ডেকে নিবে, বাকি টিচারদের দেখিয়ে দেখিয়ে বলবে, "এটা একটা হিজাব পড়ার ধরন হতে পারে? ক্লাসে সং সেজে আসার কোনো দরকার আছে?"

একবার আমার এক বান্ধবী বোরকা পড়ার পারমিশন(!) চাইলে মর্নিং শিফট এর ভিপি স্যার রাগান্বিত কন্ঠে তাকে বলেন, "পর্দা করার জন্য মাদ্রাসা আছে, সেখানে ভর্তি হও, এটা রাজউক কলেজ!" আপনারা জেনে অবাক হবেন যে স্যার এর আয়তন এতোই বেশি যে দরজা দিয়ে ঢোকার সময় ওনার শরীর ৯০° এংগেল এ বাঁকাতে হয়।

এমনও ঘটনা আছে, যে কোনো নিকাব পরিহিতা হাফ ইয়ার্লি পরীক্ষায় ফার্স্ট হইসে, তাকে একজন পিএইচডিধারী পুরুষ শিক্ষক 'জোর' করে নিকাব খুলাইসে এই বলে যে, "তোমার চেহারা না দেখলে আমি পরবর্তীতে তোমাকে চিনবো কিভাবে?"। হাঁটু পর্যন্ত আইকিউ-ওয়ালা সেই শিক্ষক কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্ট এর একজন কুখ্যাত প্রফেসর।

একজন হিন্দু মিস ছিলেন, আমারই একসময়ের ফর্মমাস্টার। উনি কলেজে ওনার বন্ধুসুলভ আচরণের জন্য বেশ পরিচিত ছিলেন। এডজুটেন্ট হওয়ার পর ক্ষমতার লোভে উনি স্টুডেন্টদের সাথে কুকুরের মত ব্যবহার শুরু করেন। উনি আমার এক নিকাব পরিহিতা বান্ধবীকে কলেজের দুই বছর প্রতিদিন নিকাব নিয়ে কথা শুনাইতো। আই রিপিট, প্রতিদিন। কারণ ছিলো এটাই যে হিজাব কেন 'যথেষ্ট' পরিমানে ছোট না। একদিন সবার সামনে চড় দেওয়ার হুমকি দেয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : কলেজের টেইলররা পায়ের জুতা থেকে শুরু করে সব কিছুই সেল করতো, জামা/প্যান্ট/পায়জামা অর্ডারও দেওয়া যেতো। কেনা যেতো না শুধু হিজাব/নিকাব।

প্রতিদিন সকালবেলা টার্ন আউট এর ভয়ে ভয়ে কলেজে যাওয়া লাগতো। লুকায় লুকায় ঢুকসি টানা ৮ বছর। ধরাও খাইছি, বকা তো খাইছিই।

স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক(?) হিসেবে এই বিচার আমি কাকে দিবো আমি জানি না। কে বিচার করবে, কার বিচার করবে বা আদৌ করবে কি না। করলেও ৮ বছর ধরে করা অপমান আপনারা ফিরিয়ে নিতে পারবেন? যদিও আমার মনে হয় না ফিরিয়ে নেওয়ার ইচ্ছাটুকুও আপনাদের মত রেয়ারলি হিউম্যান বিইংদের আছে। সর্বোচ্চ যেটুকু আপনারা করতে পারেন সেটা হলো একটা 'স্যরি' আর সর্বনিম্ন- কিছুই না। কিছু কিছু টিচারের তো 'সিনিয়র' টিচার হওয়ার বদৌলতে ডিকশনারিতে শব্দটাই রাখতে ভুলে যান। আপনাদের উপহাসের স্যরির খ্যাতাপুরি আমি।

আমরা ইথিকাকে ভুলি নাই, ইথিকার মৃত্যুকে কারা ধামাচাপা দিয়েছিলো তাদের ভুলি নাই। কোচিং না করার কারণে পরীক্ষার মার্ক নিয়ে ত্যানাপ্যাঁচানো ইংরেজি কিংবা কেমিস্ট্রি টিচারকে আমরা ভুলি নাই। রিলিজিয়াস এডুকেশন এর যেসব টিচার সব কিছু জেনেও কোনোদিন কোনো প্রতিবাদ করেননি, কোনো প্রশ্ন তোলেননি যে, "হিজাব নিকাব দেখলেই চোখ মুখ এমন রক্তবর্ণ হওয়ার কারণ কি?" আমরা তাদের ভুলি নাই। দীর্ঘ ৮ বছর ধরে সহ্য করা কোনো অন্যায় 'গালি' কে আমরা ভুলি নাই।

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 10:30


অনেক মানুষ নিজেদের জীবনকে নফসের (প্রবৃত্তির) চাওয়া অনুযায়ী কাটিয়ে দেয়। সে আল্লাহর চাওয়াকে গুরুত্বই দেয় না। মন যা চায়, সে তাই করে। এ ব্যাপারে খুব কঠিন কথা এসেছে কুরআনে—
.
اَفَرَءَیۡتَ مَنِ اتَّخَذَ اِلٰـہَہٗ ہَوٰىہُ
.
‘‘তুমি কি তাকে দেখেছো, যে তার প্রবৃত্তিকে (নফসকে) তার উপাস্য বানিয়ে নিয়েছে?’’ [সুরা জাসিয়াহ, আয়াত: ২৩]
.
নফসের এই মন্দ প্রবণতা থেকে যে বাঁচতে পারবে, তার জন্য বিরাট প্রতিদান রয়েছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন—
.
وَاَمَّا مَنۡ خَافَ مَقَامَ رَبِّہٖ وَ نَہَی النَّفۡسَ عَنِ الۡہَوٰی فَإِنَّ ٱلْجَنَّةَ هِىَ ٱلْمَأْوَىٰ 
.
‘‘যে ব্যক্তি তার রবের সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার ভয় করেছে এবং কামনা-বাসনা থেকে নফসকে নিবৃত্ত রেখেছে, জান্নাতই হবে তার ঠিকানা।’’ [সুরা নাযি‘আত, আয়াত: ৪০-৪১]
.
এই নফস যখন আল্লাহর আনুগত্যে অটল থাকে, আল্লাহর নিষেধকৃত বিষয় থেকে বিরত থাকে এবং আল্লাহর ফয়সালায় সন্তুষ্ট থাকে, তখন সেটিকে বলা হয় (اَلنَّفْسُ الْمُطْمَئِنَّة) আন-নাফসুল মুত্বমাইন্নাহ বা ‘প্রশান্ত আত্মা’। মৃত্যুর ফেরেশতা যখন প্রশান্ত আত্মার অধিকারী কারও রুহ কবজ করতে আসেন, তখন মৃত্যুপথযাত্রী ব্যক্তিকে বলা হয়—
.
يَا أَيَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَئِنَّةُ ارْجِعِي إِلَىٰ رَبِّكِ رَاضِيَةً مَّرْضِيَّةً فَادْخُلِي فِي عِبَادِي وَادْخُلِي جَنَّتِي
.
“হে প্রশান্ত আত্মা! তুমি তোমার রবের দিকে ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে। অতঃপর আমার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ করো।” [সুরা ফাজর, আয়াত: ২৭-৩০]
.
#Nusus

অশ্লীলতা ও মনের খারাপ আসক্তি থেকে রক্ষা পেতে নবীজি (স.) এক সাহাবিকে একটি দোয়া শিখিয়েছেন। দোয়াটি হলো—

‘اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ سَمْعِي وَمِنْ شَرِّ بَصَرِي وَمِنْ شَرِّ لِسَانِي وَمِنْ شَرِّ قَلْبِي وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّي

‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন শাররি সাময়ি, ওয়া মিন বাচারি ওয়া মিন শাররি লিসানি ওয়া মিন শাররি ক্বালবি ওয়া মিন শাররি মানিয়্যি।’

অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে কানে মন্দ কথা শোনা থেকে আশ্রয় চাই। চোখ দিয়ে মন্দ কিছু দেখা থেকে আশ্রয় চাই। জিহ্বা দিয়ে মন্দ কিছু বলা থেকে আশ্রয় চাই। অন্তরের খারাপ চিন্তা থেকে আশ্রয় চাই। দেহের কামনা-বাসনার খারাপ চিন্তা থেকেও আশ্রয় চাই।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসায়ি: ২০/১৪৮৪)

➡️ঘুমানোর আগে এটা শিখে নিব ইন শা আল্লাহ

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 05:05


আড়ালে লুকায়িত একটা কথা কি আপনি জানেন? আল্লাহ ওদেরকে আখিরাতে এই পরিমাণ দিবেন যে তারা সন্তুষ্ট হয়ে যাবে, সব দুঃখ কষ্ট বেদনা ভুলে যাবে। যাদের হারিয়েছে সবাইকে ফিরে পাবে। দুনিয়া ও দুনিয়াতে যা কিছু আছে সব ধ্বংসশীল। আজ হোক বা কাল দুনিয়ায় সবার সব কিছুই ধ্বংস হবে। কিন্তু তাদের থেকে আল্লাহ করযে হাসানা নিচ্ছেন যা উত্তম রুপে ফেরত দিবেন। আমি অসহায় গরীব মানুষদের অসহায়ত্ব দেখলে দুঃখে কষ্টে ভেঙ্গে পড়ি প্রায়। কিন্তু পরবর্তীতে একটা সত্য উপলব্ধি করলাম যে, তারা তো আখিরাতে জান্নাত পাবে। তাদের ঈ...মানের সাথে কষ্ট ও ও ধৈর্যের কারণে।
কিন্তু........

কিন্তু চিন্তার বিষয় হলো আমি! আপনি! আমরা! আমাদেরকে আল্লাহ যে শান্তিতে এশো আরাম খাবার দাবার, শান্তির বাসস্থানে ডুবিয়ে রেখেছেন। আমাদের পরিণতি কী হবে? আমাদের তো ক্ষমা ও জান্নাত পাওয়ার মত পরিক্ষার কোনো পর্বই জীবনে আসেনি। আল্লাহ আমাদের জান মাল গ্রহণ করেননি। আমাদের কাছ থেকে কোনো করযে হাসানাও নেননি। আর আমরা তো নিজ থেকে কিছু দেইনি। আখের আমাদের হালত কী হবে?
✍️ মাহরোদ মুহারিব আফফান হাফি.

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 04:32


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -


اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ

(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”[1]

[1] মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২।"

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 04:31


ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি:

'আমেরিকার নির্বাচনে কে জিতবে এটি আমাদের চিন্তার বিষয় নয়, এ বিষয়ে আমরা মোটেই চিন্তা করি না। পশ্চিম সম্পর্কে আমাদের নীতি একই থাকবে, এই লোকটি (বাইডেন) বা সেই লোকটি (ট্রাম্প) যেই ক্ষমতায় থাকুক না কেন।

আমেরিকা একটি দুর্নীতিগ্রস্ত যুদ্ধ-প্রভাবক দেশ। তারা মুখে বলে এক, এবং কাজ করে সম্পূর্ণ তার বিপরীত। আপনি দেখতে পাচ্ছেন তারা ইরাকে, আফগানিস্তানে কী করেছে এবং কীভাবে তাদের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্সের মাফিয়া কর্তারা ইউক্রেনীয়দের রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে বাধ্য করেছিল যা জয় করা যায় না। এবং এখন তারা ইহুদিবাদী শাসনকে সমর্থন করে, বরাবরের মতো, তাদের যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধকে সমর্থন করার কোন সীমা ছাড়াই।
পশ্চিম বা প্রাচ্য যে কোন দেশের সাথেই লেনদেন করতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধার নীতির ভিত্তিতে এবং একে অপরের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করার ভিত্তিতে। এই নীতিগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যমান নেই। এই বোকা (ট্রাম্প) বলেছেন তিনি ইরানের সাথে সুসম্পর্ক চান, কিন্তু তিনিই আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী শহীদ জেনারেল সোলেইমানিকে নির্লজ্জভাবে হত্যা করেছিলেন এবং পারমাণবিক চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন।'

CHINTA BINIRMAN

08 Nov, 02:33


আজ ৪ টা দিন পার হয়েছে, তাকে পাওয়া যায়নি!
আপনার সন্তান? বোন? মেয়ে? ভাগ্নি পরিবারের কেউ সে হলে এরিয়ে যেতে পারতেন? মুনতাহা নামের ছোট্ট মেয়েটার প্রাণের বিনিময়ে তার পরিবার সবকিছু দিতে রাজি কিন্তু কেউই মুনতাহাকে ফিরিয়ে দিচ্ছেনা। মুনতাহাকে ফিরে না পেয়ে, সে কোথায় আছে কেমন আছে জানতে না পেরে তার পরিবার পাগলের মত কান্না করে দিকবিগিগ ছুটে বেড়াচ্ছে। উল্লেখ্য আজ প্রায় ৭ দিনের অধিক সময় সিলেটের কানাইঘাট থেকে মুনতাহা নিখোঁজ । ধারণা করা হচ্ছে মুনতাহাকে বাড়ির পাশ থেকে কেউ নিয়ে গিয়েছে।
মুনতাহাকে ফিরে পেতে তার পরিবার সকল ফেসবুক ব্যবহারকারী ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সহযোগিতা প্রয়োজন। আপনারা মুনতাহাকে আদরের ছোট্ট মেয়ে, ছোট বোন মনে করে পোস্টটি শেয়ার করে পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিন। আপনাদের একটা শেয়ার ই পারে ছোট্ট মেয়েটাকে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিতে হবে।

যোগাযোগ নাম্বার-
মাহবুব মোরশেদঃ ০১৭৯৯৬৭৫৬২৭
সেলিম আহমদঃ ০১৭৩২৪৭৩৪২৬
শামীম আহমদঃ ০১৭২৮১৮৭৬৫৫
শাহাবুদ্দিন আহমদঃ ০১৭৫৩১১২৪৪৮

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 16:56


চোখ বন্ধ করে নিজের ফেলে আসা অতীত চিন্তা করলে, নিজেকে গুনাগার ব্যতীত আর কিছুই অনুভব হয় না!

সময় যাচ্ছে, বেলা ফুরিয়ে আসছে।সবাইকে ফিরে যেতে হবে বারযাকের জীবনে।এইটুকু চিন্তাই যেন, পৃথিবীর সব কিছু থামিয়ে দেয়।

আমি নেই!

কিন্তু এই আমি পরিবার পরিজন, দায়িত্ব, সকলের জীবন গুছাতে ব্যস্ত!

নিজে মোমবাতি হয়ে গলে গিয়ে আপনজনদের আলোকিত করি!

অথচ আমি মরে গেলে তাদের দুয়াতে আমি শামিল হব কি না, তা ব্যকুল হয়ে ভাবি!

কত পরিজন বহুকালে হারিয়ে গিয়েছে, তাদের বা আমরা কয়জন দুয়াতে স্মরণ রেখেছি!💔🤍

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 16:38


যে রাসুলুল্লাহ (صلى الله عليه وسلم)-এর সুন্নতের উপর আমল করবে তাঁকে আল্লাহ তায়ালা চারটি সম্মানী বস্তু দান করবেন:

(১) নেককারদের অন্তরে তাঁর ভালবাসা দান করবেন,
(২) বদকারদের অন্তরে তার ভয় পয়দা করে দিবেন,
(৩) তাঁর রুজীতে বরকত দান করবেন,
(৪) দ্বীনের উপর চলার জন্য তাঁকে মেহনত করার সুযোগ করে দিবেন।

আত তাশাব্বু ফিল ইসলাম-১/১৮
©Ishtiaq Ahmed Tushar

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 15:49


প্যারেন্টিং টিপস

সন্তানের সব আবদার পূরণ করা সবসময় সম্ভব নয়, এবং প্রয়োজনও নেই। কিন্তু যখন কোনো আবদারে ‘না’ বলতে হয়, তখন সেটার কারণ সন্তানকে বুঝিয়ে বলা গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের আবেগ, অনুভূতির কথা মাথায় রেখে যুক্তি দিয়ে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে বললে ইন'শা আল্লাহ সন্তান ঠিকই বুঝে যাবে।

একটু বুঝিয়ে বলি...

ধরুন আপনার সন্তান আইসক্রিম খেতে চাচ্ছে, কিন্তু আপনি জানেন যে তার সর্দি লেগে আছে এবং এই মুহূর্তে আইসক্রিম খেলে সেটা তার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

এক্ষেত্রে আপনি সরাসরি ‘না’ বলার পরিবর্তে তাকে যুক্তিসঙ্গতভাবে বুঝিয়ে বলতে পারেন:

"আব্বু/আম্মু (যেকোন ভালোবাসার নামে), আমি জানি তুমি আইসক্রিম খেতে চাচ্ছ, কিন্তু তোমার এখন সর্দি হয়েছে। আমরা যদি এখন আইসক্রিম খাই, তাহলে তোমার সর্দি আরও বেড়ে যেতে পারে। তুমি পুরোপুরি সুস্থ হলে আমরা অবশ্যই বাসায় আইসক্রিম বানিয়ে খাবো, ঠিক আছে?"

এভাবে সুন্দর ও যুক্তিপূর্ণভাবে ‘না’ বললে, সন্তান বুঝতে পারে এবং ধীরে ধীরে শিখে যায় যে সবকিছু তাদের ইচ্ছামতো না হলেও, সেটার পিছনে কিছু যৌক্তিক কারণ থাকে।

মা হিসেবে করনীয় পর্ব-১৪

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 15:49


আমার ১৯ বছর জাপান লাইফে কোথাও কোনদিন দেখলাম না কোন জাপানিজ মা খাবার নিয়ে বাচ্চার পিচ পিচ ঘুরে ঘুরে বা কার্টুন দেখিয়ে ঠেসে ঠুসে বাচ্চাকে খাবার খাওয়ায়।

অথচ এ আমাদের প্রতিটি ঘরের কমন দৃশ্য ! ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যায় করতে হয় মায়েদের প্রতিদিন বাচ্চাকে খাবার খাওয়ানোর এই যুদ্ধে কিন্তু কেন করি এই কাজ আমরা হয়তো ভেবেই দেখিনা।

আমি নিজেও প্রথম সন্তানের বেলায় এই অত্যাচার মাঝে মধ্যে করেছি বটে অনভিজ্ঞতার কারণে। ভুলিয়ে ভালিয়ে জোর করে খাওয়াতে খাওয়াতে শেষমেশ যখন বমি করে দিতো তখন আফসোস করতাম, ইশ এই শেষ লোকমা টা কেন খাওয়ালাম ! এতো সময় আর পরিশ্রম তো পন্ড হলো !

ছোট একটা মানুষ তার স্টমাক আর কত বড় হবে, অল্পতে তার চাহিদা পূরণ হয়ে যায় কিন্তু আমাদের মন ভরেন, পারলে আমরা নিজেদের মতো এক প্লেট খাবার খাওয়াতে পারলে খুশি হতাম। এই কাজ যদি আমার উপর কেউ প্রয়োগ করতো, প্রতিদিন আমার পেট ভরে যাওয়ার পরেও কেউ জোর জবরদস্ত আমাকে খাওয়াতো যে পর্যন্তনা আমি বমি করি ! আহা নিজের সন্তাদের প্রতি এই জুলুমের কারণে এখনো আমি কষ্ট পাই।

চাহিদার অতিরিক্ত খাওয়া কারোর জন্যই উপকারী বয়ে আনেনা, ক্ষতি ছাড়া। নাদুস নুদুস শরীর ওয়ালা বাচ্চা দেখলে আমার কষ্ট হয়, মনে হয় মাগুলোকে বকা দিই !
.
বহু সুন্নাহর অনুসরণ আমি করতে দেখি জাপানিজদের মধ্যে যা আমাদের মধ্যে নেই, কি লজ্জার বিষয়! এর মধ্যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় দ্রুত ঘুমানো দ্রুত জেগে ওঠা।

এটা যেমন জরুরি বড়দের জন্য তেমনি ছোটদের। বাচ্চার শারীরিক মানসিক বৃদ্ধিতে এটা খুই জরুরি একটা বিষয়। রাতে দ্রুত ঘুমালে সকালটাও হয় দ্রুত, সারাদিনের রুটিন টাই বদলে যায়। আমার বড় মেয়েটা কিছুদিন ডে-কেয়ারে ছিল আমার জব করার কারণে, তখন যে  চমৎকার রুটিন টা আমি দেখেছি তা নিজেও কিছুটা মানার চেষ্টা করেছি। জাপানে একটা বাচ্চা বছর খানিক বয়স হলেই নিজে হাতে খাওয়া শিখানো হয়, চামুচ অথবা চপস্টিক দিয়ে, পরিবার বর্গের সাথে একসাথে খাবার খায়, ছোটদেরও একটা আলাদা চেয়ার থাকে, যতক্ষণ স্বেচ্ছায় খাবে ততক্ষনই, কোন জোরাজুরি নেই।

এরপর বেলা ১0 টার দিকে স্নাক্স খেতে দেয় এরপর দুপুর ১২:৩০ এর দিকে তাদের লঞ্চ খাবার সময়। এরপর দুপুরের ঘুম দিয়ে ৩টার দিকে একটু হালকা খাবার খেয়ে মাঠে খেলতে যায়। খাওয়া যেমন জরুরি তেমনি জরুরি খেলাধুলা শারীরিক ব্যায়াম আর মেইন খাবারের আগে আগে তারা কখনো স্নাক্স খেতে দেয়না যাতে ক্ষুদা নষ্ট না হয়।

৫টার দিকে ঘরে ফিরে গোসল সেরে ৬-৭ টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে ব্রাশ করে ৮টায় বেডে যাওয়া, ৯টার আগেই ঘুম !
.
যখন ঘরে খাবার থাকেনা তখন আমাদেরও ক্ষুদা বেড়ে যায়, মেন্টাল কিছু ব্যাপার এখানে আছে। বাচ্চা যখন দেখবে খাবার টাইম শেষ হলে সে আর খাবার পাবেনা সে তখন ঠিকই খেয়ে নিবে। মা কে একটু শক্ত হতে হবে, দরকার হলে এক বেলা না খাইয়ে রাখতে হবে, দু এক বেলা না খেলে কিছু হয়না।

কোন কিছু নিয়ে অলওয়েজ চাপা চাপা করলে এক ধরণের অনীহা আসতে পারে, উল্টা ক্ষুধামন্দা হতে পারে।
.
আপুরা রুটিন টা যদি ফলো করতে পারো তাহলে গৃহকর্তা ঘরে ফিরলে তার সাথে কিছুটা নিরিবিলি সময় কাটাতে পারবে। সে ঘরে ফেরার আগে নিজেকে একটু প্রস্তুত করতে পারবে এবং এটা খুব জরুরি একটা বিষয়। বাচ্চা হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবে স্বামীকে আগের মতো কোয়ালিটি টাইম দেয়া সম্ভব হয়না তবে খেয়াল রাখতে হবে কোনোভাবেই যেন দূরত্ব তৈরী হয়ে না যায়। কখনো কখনো এই দূরত্ব বড় কোন ফিতনার জন্ম দিতে পারে। বাচ্চার খাওয়া দাওয়ার পিছে প্রয়োজনাতিরিক্ত সময় না দিয়ে কিছুটা সময় বাঁচিয়ে রাখবে স্বামীর জন্যে, ইবাদাত বন্দেগীর জন্যে, কুরআনের একটা ক্লাস করার জন্যে। ওমা তাওফীকী ইল্লা বিল্লাহ।

© Popy Ibrahim

আমার কাছে ও এই বিষয়টি খুব বিরক্তিকর। ঘন্টার পর ঘন্টা সময় অথবা কার্টুন দেখিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ানো।

হয়ত অনেকেই বলবেন আপনার বাচ্চা ভালো তাই আপনি বুঝবেন না।

আচ্ছা একটা প্রশ্নের উত্তর দিন- কার্টুন দেখিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ানো এটা কি আপনার বাচ্চা আপনাকে শিখিয়েছে? না কি আপনি আপনার বাচ্চা কে শিখিয়েছেন??

সময় থাকতে সাবধান হওয়া উচিত...

মা হিসেবে করনীয় পর্ব-১৩

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 15:44


জন্মগত ভাবেই মেয়েদের কাজ রাষ্ট্র পরিচালনা নয় সংসার পরিচালনা। সন্তান মানুষ করা, সালাহউদ্দিন আউয়ুবি (রাহি) এর মতো মুজাহিদ তৈরি করা!

পশ্চিমারা বিকৃত ফেমিনিজম বিশ্বে ছড়িয়ে দিলেও তারা নিজেরা খুব ভালো করেই জানে কার কাজ কোনটা!

বিশ্বে ফেমিনিজম গেলানো আমেরিকাই কখনো তাদের ক্ষমতায় নারী নেতৃত্ব গ্রহণ করে নাই। কারণ একটাই যেই রাষ্ট্রের ক্ষমতা থাকবে নারীর হাতে সেই রাষ্ট্র কখনো উন্নতি করতে পারেনা।

~ সংগৃহিত

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 15:23


হিন্দু বলে এসিড খাওয়ার পরও ছেড়ে দিয়েছে, মুসলমান হলে গুলি করতে দ্বিতীয়বার চিন্তা করত না।

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 15:20


জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এর ৩৫২তম সভায় বাংলাদেশ সম্পর্কে যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধির বক্তব্য -

"বাংলাদেশের বন্ধু হিসেবে, আমরা অন্যান্য সামাজিক অংশীদারদের সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সমর্থন করতে প্রস্তুত। আগামী মাসে আমরা বাংলাদেশের বাণিজ্য, শ্রম কর্মসংস্থান এবং পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই শ্রম সংস্কার বাস্তবায়নের বিষয়ে আলোচনা করব। আমরা আগামী বছরের মার্চে, পরবর্তী গভর্নিং বডির সংলাপকে সামনে রেখে বাংলাদেশ সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে কাজ করতে এবং উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিতে সহযোগিতা করতে আগ্রহী।"

৬ নভেম্বর, ২০২৪

CHINTA BINIRMAN

07 Nov, 13:54


আপনারা যারা সীতাকুন্ডু চন্দ্রনাথ পাহাড়ে উঠেছেন, তারা পাহাড়ের পূর্ব-দক্ষিণ এবং উত্তর পশ্চিম সাইডের মোটা গাছ গুলোকে কখনও খেয়াল করেছেন? যদি কখনও সুযোগ হয় তাহলে দেখবেন- কিছু গাছের এপাশ-ওপাশ ছিদ্র হয়ে আছে, কিছু গাছের একপাশে বেশ গভীর ক্ষত, কিন্তু অপর পাশে নেই। আপনি এই লাইনে এক্সপারটিজ হলে সহজেই ধরে ফেলবেন ক্ষতটা কিসের?

ক্ষতগুলো বুলেটের।

আমার সোর্স এতটুকু কনফার্ম করেই বলেছেন “বুলেট গুলো 12.7‌×99 অথবা 12.7×108 mm ক্যালিবারের”, যেগুলো স্নাইপার রাইফেলে ব্যবহার করা হয়।

খুব সূক্ষ্মভাবে খেয়াল করলে দেখবেন, বুলেটের ছিদ্র থাকা গাছগুলোর অপজিটে স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড বা 45° কিংবা 90° এঙ্গেলে ৪০০/৬০০ মিটারের কোনো ব্যারিয়ার নেই। অর্থাৎ গাছটিকে লক্ষ্যবস্তু হিসেবে নির্ধারণ করে প্রাকটিস হয় এবং আসলেই হয়।

চট্টগ্রামের স্থানীয় যে কেউ ভাল জানবেন, রাতের বেলা এই পাহাড়ে উঠতে গেলে স্থানীয় ছেলেপেলেরা বাঁধ সাধে।

© শাফিন রহমান।

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 16:45


মাগো! আমার সময় হয়ত ঘনিয়ে এসেছে। আমি স্বপ্ন দেখেছি আমি তাদের ঘাঁটি লক্ষ্য করে প্রচন্ড হা-মলা চালাচ্ছি।

তাদেরকে ধরে ধরে ভেড়ার মতো জ-বাই দিচ্ছি। কিছুক্ষণ পরে দেখলাম, আমি শ-হীদ হয়ে যাচ্ছি!

এরপরেই আমি 'সুখময় জান্নাতে' রাসূলুল্লাহ (ﷺ) - এর সামনে দাঁড়িয়ে আছি!

নবীজি (ﷺ) আনন্দে চিৎকার করে আমার উদ্দেশ্যে বলছেন — 'মারহাবা সিনওয়ার, তোমাকে জান্নাতে স্বাগতম'!

ইনশাআল্লাহ শহিদ ইয়াহ্ইয়া সিনওয়ার (রাহিমাহুল্লাহ)-এর দেখা স্বপ্ন এটি। তাঁর লিখিত 'কাঁটা ও পুষ্প' উপন্যাস থেকে অনূদিত।

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 16:27


জি-হা-দ ছেড়েছি, গোলাম হয়েছি! বিয়ে কঠিন হয়ে অল্প বয়সে বিয়ে বন্ধ হয়েছে, সমাজে যি-না, হারাম রিলেশন বেড়েছে। একাধিক বিয়েকে পাপ বানিয়েছি, পর-কীয়া আজ ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে!

তিনটি অবহেলিত সুন্নাহ — জি-হা-দ, দ্রুত বিয়ে, একাধিক বিয়ে [এটা সুন্নাহ না]

একাধিক বিয়েটা আমাদের দেশে খারাপ চোখে দেখা হয়, এ ক্ষেত্রে পশ্চিমারা সফল। আমাদের দেশে একাধিক বিয়ে হয় না, তবে অহরহ পর-কীয়া হয়। আবার মেয়েদের দ্রুত বিয়ে হয় না, এখানে পশ্চিমাদের সফলতা। এখনকার মেয়েদের অল্প বয়সে স্বামী হয় না, তবে বয়ফ্রেন্ড অনেকেরই রয়।

— আদিব সালেহ (হাফি.)

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 16:26


🇧🇩চ্যানেল সম্পর্কে জানতে চাইলে ইনবক্সে আসতে পারেন। Any ans :- @Alauddin010101

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 15:40


আবার ও বলছি বিয়ে করুন। আপনি যদি দ্বীনদার হয়ে থাকেন রিজিকের টেনশন করবেন না। কোনো রকম ভাবনা চিন্তা বাদ দিয়ে জাস্ট নিজের ঈমান হেফাজত ও রিজিক বৃদ্ধির নিয়তে যেভাবে পারেন বিয়ে করুন। ওয়াল্লাহি আপনার ধারনাতেও নেই আপনার জন্য কি অপেক্ষা করতেছে।

আল্লাহ আমাকে মানুষের বদ নজর থেকে হেফাজত করুন- আমি মন থেকে পরিপূর্ণ আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে বিয়ের নিয়ত করার পরেই রিজিকের ব্যাবস্থা হয়েছে। এবং বিয়ের পর রিজিক বৃদ্ধি পেয়েছে সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 15:36


পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেছে যে, মুজাহিদদের অতর্কিত এই অভিযানে ১০ নিরাপত্তা কর্মী নিহত এবং ১৪ জন হয়েছে। অপরদিকে স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে, বৃহস্পতিবার রাতে সামরিক পোস্টে মু*জাহিদ#দের পরিচালিত অভিযানে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অন্তত ২৫ সদস্য নিহত এবং ২০ এরও বেশি সদস্য আহত হয়েছে। অন্য সদস্যরা সামরিক পোস্ট ছেড়ে পালিয়ে গেলে মু*জাহিদ#গণ সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য চেকপোস্টের নিয়ন্ত্রণ নেন। সেই সাথে ঘটনাস্থল থেকে মু*জাহি#দগণ ৬টি অস্ত্র উদ্ধার করেন।

প্রতিরোধ বাহিনীর সংশ্লিষ্ট মিডিয়া থেকে জানানো হয় যে, মু*জাহি#দিনরা এই অভিযানটি মালাকান্দের ডেপুটি গভর্নর উস্তাদ কুরেশি এবং তার ছোট ছেলে শাহ ফয়সাল সহ কয়েকজন মু*জাহি#দের শা*হাদাতের প্রতিশোধ হিসাবে চালানো হয়েছে। এই উপলক্ষ্যে দলটি শ*হীদদের রক্তের প্রতিটি ফোঁটার জন্য শত্রু বাহিনীকে কঠিন হস্তে জবাবদিহি করার অঙ্গীকার নবায়ন করার ঘোষণা করে।

উল্লেখ্য যে, এদিন টিটিপির মু*জাহি#দগণ পাকিস্তানের বান্নু, দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান এবং খাইবার অঞ্চলে আরও ৫টি পৃথক অভিযান পরিচালনা করছেন। ফলশ্রুতিতে শরিয়াহ্ বিরোধী পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর আরও কয়েক ডজন সদস্য হতাহত হয়েছে।

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 14:43


পাজিতরা এলরেডি দেশ ভাগাভাগি শুরু করে দিসে??
#INDIA #BANGLADESH

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 14:03


বেআইনিভাবে অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীর আক্রমণে তিন দখলদার ভারতীয় সেনা ও তাদের সাথে কর্মরত দুই মালপত্র বহনকারী নিহত হয়েছে। এতে আহত হয়েছে আরো দুই সেনা সদস্য। এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে দুই জন নিহতের কথা বলা হলেও পরবর্তিতে আরো এক সেনা সদস্য নিহত হয়।

২৪ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শ্রীনগর থেকে প্রায় ৫৭ কিলোমিটার পশ্চিমে বারামুল্লা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

সেনা কর্মকর্তারা জানায়, স্বাধীনতাকামীরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সেনা সদস্যরা এ সময় পাল্টা গুলি চালায়। দু’পক্ষের মধ্যে কিছুক্ষণ গুলি বিনিময় চলে।

আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় এক পুলিশ কর্মকর্তা।

সে আরো জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুলমার্গের পর্যটন কেন্দ্রের কাছে বোটাপাথরিতে সেনাবাহিনীর একটি গাড়িতে হামলা চালায় স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীর সদস্যরা। এই হামলায় তিন সেনা ও দুই কুলি নিহত এবং তিন সেনা আহত হয়েছেন।

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 05:30


জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এর জুমার খুতবা
অন্য কোন চ্যানেলে না হোক কমপক্ষে BTV তে সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থা থাকা উচিত বলে মনে করি।

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 05:08


বেশীরভাগ হিন্দু দেশের গন মানুষের সাথে একাত্ম নয়। তারা ২৪ গন অভ্যুত্থানের বিপক্ষে। তারা এখন আওয়ামী লীগের হয়ে মাঠে খেলছে। হিন্দু মহাসমাবেশ, লং মার্চ র এর সরাসরি এজেন্ডা এটা বুঝতে আইন্সটাইন হতে হয় না।

আমাদের করনীয় কি?

সরকারের উচিৎ রাস্তাঘাট, মাঠ ময়দান উন্মুক্ত করে দিন এদের আন্দোলন করার জন্য। শুধু চারিদিক থেকে সেনা-বিজিবি দিয়ে এদের ঘেরাও করে রাখুন যাতে সন্ত্রাস করতে না পারে।

সাথে সরকারি ও বেসরকারি সব জায়গা থেকে বিশেষ করে প্রশাসনসহ সবজায়গা থেকে হিন্দু অপসারণ শুরু করুন। হিন্দু দোকানে খাবেন না। হিন্দুদের চাকুরী দিবেন না। এদের দ্রুত ছাটাই করুন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। পেটে ভাত, গায়ে তেল কমে গেলে আন্দোলন কোথায় পালায় দেখতে পাবেন।

-আতিকুর রহমান

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 05:05


ইসরাইলি মিসাইলের খোঁজ চলছে..

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 05:05


🔴 ইসরাইলি মিসাইল ধ্বংস করছে ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 05:04


একজন ফিলিস্তিনি সমর্থক নারী প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে নেটিভ আমেরিকানদের বোর্ডিং স্কুলে গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়ার সময় বাধা দেন, এবং চিৎকার করে বলেন,
"আপনি কীভাবে আমাদের কাছে গণহত্যার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন, যখন একই সাথে গাজায় একটি গণহত্যার ঘটনা ঘটাচ্ছেন?"
এসময় অন্যরাও তাকে স্বাগত জানায়।

উল্ল্যেখ্য যে, নেটিভ আমেরিকানদের বোর্ডিং স্কুলের নির্যাতন হচ্ছে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা, যেখানে মার্কিন সরকার নেটিভ আমেরিকান শিশুদেরকে তাদের পরিবার ও সম্প্রদায় থেকে আলাদা করে নেওয়ার জন্য বোর্ডিং স্কুলে পাঠাত। এই স্কুলগুলিতে শিশুদেরকে তাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয় থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়, এবং অনেক ক্ষেত্রে তাদের উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনও করা হয়।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন সম্প্রতি এই নির্যাতনের জন্য নেটিভ আমেরিকানদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন। সেই সময় একজন ফিলিস্তিনি সমর্থক নারী এই পরিস্থিতিকে তুলে ধরতে এসে চিৎকার করে বলেন যে, বাইডেন কিভাবে একটি গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাইতে পারে, যখন একই সময়ে গাজায় ফিলিস্তিনিদের উপর গণহত্যা চালাচ্ছে।

CHINTA BINIRMAN

26 Oct, 05:03


আমি তো কোনো দিন কোনো পরপুরুষের সামনে যাইনি...

আমরা ছোটবেলা থেকে নানুর পর্দার বিষয়টি খুব গভীরভাবে অনুভব করেছি। পর্দার বিষয়ে তিনি ছিলেন অতি সতর্ক। বাইরের তো দূরের কথা ভিতরের কোনো গায়রে মাহরাম পুরুষ নানুর আঁচলও দেখতে পারেনি কোনো দিন। আমার ওয়ালিদে মুহতারাম হযরত মাওলানা হারুনুর রশীদ দামাত বারাকাতুহুম হলেন নানুর বড় জামাতা। তিনি তাঁর শাশুড়ির পর্দার বিষয়টি এভাবে বলেছেন- ‘আমার বিয়ের পর প্রায় দু’বছর পর্যন্ত আমার শাশুড়ি আমার সামনে আসেননি। জামাতা হিসাবে আদর-আপ্যায়নের সবটুকুই করতেন। কথাও বলতেন। তবে সামনে আসতেন না। ছোট থাকতেই ‘মা’-কে হারিয়েছি, এদিকে শাশুড়িকেও দেখতে পাই না, এটা আমাকে পীড়া দিত। আমার শাশুড়ী ছিলেন বিচক্ষণ। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে একদিন পর্দার আড়াল থেকে বললেন, ‘বাবা! আমি তো কোনো দিন কোনো পরপুরুষের সামনে যাইনি, কথাও বলিনি, তাই আপনার সামনে যেতে সংকোচ লাগে। ধীরে ধীরে এটা ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আপনি কষ্ট নিবেন না।’

এ কারণেই আমার এক দুলাভাই আপাকে বলেছেন, তোমাদের পর্দার ভিত্তি হিমালয় পাহাড়ের মত মজবুত। প্রবল বন্যার স্রোত কোনো কোনো পরিবারের পর্দায় আঘাত হানলেও তোমাদের পর্দায় আঘাত হানতে পারেনি।

নানুকে আমি যেমন দেখেছি, মাসিক আলকাউসার, ডিসেম্বর, ২০১৫

© Mohammad Hossain

CHINTA BINIRMAN

25 Oct, 18:02


আমরা যখন সত্য বলি তখন অনেকে আকাবিরদের সাথে বেয়াদবি মনে করে কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।  আমরা শুধু তাদের কাছ থেকে সঠিক ফতোয়া আশা করি।  কোন দ্বিমত!!!  বাবরীর সময় সবার রক্ত গরম হয়েছিল কিন্তু একই কাজ যখন মুর°°তা°°দ নাপাক বাহিনী করেছিল তখন কেন সাফাই গাওয়া  হল??
  - লাল মসজিদ ও বাবরীর জন্য একই ফতোয়া প্রযোজ্য নয় কেন?
কাশ্মীরের ক্ষেত্রে যে ফতোয়া প্রযোজ্য সেই ফতোয়া ওয়াজিরস্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় কেন?

জামিয়া হাফসা ও লাল মসজিদ ঐ বীরদের আস্তানা যারা খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা) ও নুসাইবা বিনতে কাব (রা) উত্তরসূরী।

CHINTA BINIRMAN

25 Oct, 18:01


সংযুক্ত আরব আমিরাত লেবাননে যে সহায়তা সামগ্রী পাঠিয়েছে তার মধ্যে লিশেনিং ডিভাইস রয়েছে। এই ডিভাইসগুলো আড়িপাতার জন্য ব্যবহৃত হয়।

CHINTA BINIRMAN

25 Oct, 07:28


#আপডেট

তালেবানরা পেশোয়ার প্রদেশের খাইবার এজেন্সির বারা জেলার একটি পাহাড়ে রয়েল ইন্ডিয়ান আর্মিকে (পাক আর্মি) ঘিরে রেখেছে এবং এখনও যুদ্ধ চলছে।

সবাই দোয়া করবেন যাতে মুজাহিদরাই বিজয়ী হয় আমিন