ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life @islamisthecompletecodeoflife Channel on Telegram

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

@islamisthecompletecodeoflife


পরিপূর্ন মুসলামান হওয়ার জন্য প্রয়োজন ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করা। আর এর জন্য আল্লাহ কি বলেছেন দেখুন- হে ঈমানদার গন! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ কর না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শক্র। (বাকারা : ২০৮)

ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life (Bengali)

ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life নামক চ্যানেলটি একটি অত্যন্ত মূল্যবান স্থান যা ইসলাম এবং মুসলিম জীবনে আলোকিত করে। এই চ্যানেলে আপনি ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান সম্পর্কে মূল্যবান তথ্য এবং সূত্র পাবেন। ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করার জন্য সঠিক নির্দেশিকা এবং মার্গনির্দেশনের সাথে পরিচিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এই চ্যানেলে পাবেন ইসলামি তথ্য, কোরানের বিভিন্ন আয়াত এবং দীনি উপদেশ যা আপনাকে পূর্ণাঙ্গ মুসলামান হওয়ায় সাহায্য করবে। তারা যারা ইসলামে উদ্যোগশীল এবং আগ্রহী, এই চ্যানেল তাদের জন্য অবিচ্ছিন্ন জ্ঞানোদয়। চ্যানেলে একটি নিখুত সাথী এবং মার্গনির্দেশক পাবেন যিনি আপনাকে ইসলামের সঠিক মার্গে পযন্ত নিয়ে যাবেন। আসুন, চ্যানেলে যোগদান করুন এবং ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান সম্পর্কে উপকারিতা পেতে শুরু করুন!

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

25 Jan, 18:32


কবি বলেন,
‘❝গাফেল তুঝে ঘড়িয়াঁ দেতা হ্যায় মুনাদী, গরদুঁ নে ঘড়ী উমর কী এক আওর ঘটা দী।’❞


ওহে উদাসীন! ঘড়ির ঘণ্টা তোমাকে দিচ্ছে এই বার্তা যে, সময়ের ঘূর্ণন তোমার জীবন থেকে আরো এক ঘণ্টা বিয়োগ করল।



বিখ্যাত সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. বলেছেন, ‘যখন সকাল হয়, সন্ধ্যার অপেক্ষা করো না। (সন্ধ্যার আগেই পাকসাফ হয়ে যাও, প্রস্তুত হয়ে যাও।) আর যখন সন্ধ্যা হয় সকালের অপেক্ষা করো না। (সকাল হওয়ার আগেই পাকসাফ হও, প্রস্তুত হও।) তুমি তো জান না, আগামীকাল তোমার নাম কী হবে? (তোমার নাম কি জীবিতদের তালিকায় থাকবে, না মৃতদের তালিকায়?)’সুতরাং সময় থাকতেই প্রস্তুত হও। আল্লাহর নিকট সমর্পিত হও। ভেবো না, এখনও যৌবন! এখনও তারুণ্য!

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

25 Jan, 18:21


'(লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ―আল্লাহ ছাড়া আর কোনো প্রকৃত ইলাহ নেই, মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল)―এ দুটো বাক্য এতই গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক নীতি, যার ওপর এই দ্বীন সুস্পষ্টভাবে দাঁড়িয়ে আছে। আর এটি এমন অনন্য পথ, যা প্রতিটি পথ অনুসন্ধানীকে দারুস সালামে (জান্নাত) পৌঁছে দেয়।'
____
শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
[ আকিদাহর পরিশুদ্ধি ]

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

25 Jan, 17:32


যদি আলেম সমাজের মধ্যে ঐক্য গড়া যায় তাহলেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা পাবে। অন্যথায় বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হবে। জেল থেকে বের হয়ে সংকল্প করলাম, প্রয়োজনে নিজের জীবন দিয়ে হলেও আলেমদের ঐক্য করবই।

মাহমুদুর রহমান
সম্পাদক
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

25 Jan, 16:59


সকল মসজিদে ধনীদের তালিকা থাকে,দরিদ্রদের কেন থাকেনা?

গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা.....


~ শাইখ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

24 Jan, 17:49


ইতিহাসের পাতায় অজেয় এক দুর্ভেদ্য দুর্গের নাম লেখা থাকবে। সেই দুর্গের নাম "খান ইউনুস।"

জ্বি, এটাই হলো উত্তর গাজার সেই খান ইউনুস শহরের আজ জুমা আদায়ের দৃশ্য। যেখানে দখলদার ইহুদীদের কবর রচিত হয়েছে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

24 Jan, 09:59


শহীদ শেখ দিয়া জাকুতের কণ্ঠে পবিত্র কোরআনের আয়াত তেলাওয়াত।

যিনি কয়েকদিন আগে গাজার উত্তরে জাবালিয়া ক্যাম্পে শহীদ হন।
জান্নাতের সবুজ পাখি ইনশাআল্লাহ।

মহান আল্লাহ্ উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

24 Jan, 03:36


অন্তরে প্রশান্তি বয়ে আনে যে খুতবা...

মহান আল্লাহ্ উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

24 Jan, 03:24


🟢 জুমু'আ দিনের বিশেষ আমলঃ

🔹 সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

🔹 বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

🔹  ইস্তেগফার করা-

🔹 গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসামনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

🔹 দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,

আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -

اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”

(মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২)

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Jan, 14:06


দুরূদ শরীফ পড়ার সময়–

ক. মনে মনে নবীজি ﷺ এর প্রতি মহব্বতের কথা কল্পনা করা।

খ. জোর করে হলেও মুখে উচ্চারণের সাথে সাথে,
মনে মনেও নবীজি ﷺ এর কথা কল্পনা করা।

না হলে দুরুদ শরীফ পড়ার সওয়াব পাওয়া যাবে সত্য
কিন্তু দুরূদের ফয়েয (বরকত) লাভ হবে না।

~ শাইখ আতিক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Jan, 13:40


সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

দরুদ শরিফ পাঠের অনেক ফজিলত ও গুরুত্ব.......

~ শাইখ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Jan, 13:37


সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

বৃহস্পতিবার মাগরিব থেকে জুমু'আর দিনের মাগরিবের আগ পর্যন্ত প্রতিটি সেকেন্ড নেকি ও সওয়াবের একেকটি ভান্ডার।
অতএব (পুরো সময়টাতে যত বেশি সম্ভব) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরুদ পাঠ করুন।

— ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Jan, 01:23


আলহামদুলিল্লাহ্!দীর্ঘদিন পর মসজিদুল আ'ক'সার প্রাঙ্গণে জামাতে নামাজ আদায় হচ্ছে!

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Jan, 00:57


আলহামদুলিল্লাহ! গাজায় মসজিদ নির্মান ও সালাত আদায়ের দৃশ্য

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

22 Jan, 01:55


যখন শ-রীয়া-হ আসবে।
তখন ন্যায় বিচার হবে।
একাধিক বিয়ের নিরাপত্তা আসবে।
নারীদের উপর জুলুমের অবসান হবে।
যৌতুক প্রথা বন্ধ হবে।

নারীরা পৈতৃক সম্পত্তির সঠিক বণ্টন পাবে৷
স্বামী পরিত্যক্ত নারীদের রাষ্ট্রীয় ভরণপোষণের ব্যবস্থা হবে৷
জ্বিনা ব্যভিচার বন্ধ হবে৷
পতি*তাবৃত্তির নামে নারী বেচাকেনার অবসান ঘটবে৷
অসচ্ছল নারীরা ঘরে বসেই ভাতা পাবে৷
নারীদের পৃথক শিক্ষালয় হবে৷
নারীদের জন্য আলাদা মার্কেট, বিনোদন পার্ক হবে৷

আমরা যারা ভাবী মাসনা মাসনা করলেই সব সমাধান। এটা নিরেট তামাশা।
নারীদের প্রকৃত সম্মান ও সঠিক মূল্যায়নের ছাদ হলো শ-রী-য়াহ৷

কি অদ্ভুত চিন্তা ভাবনা।। এরা শ-রী-য়াহ ছাড়া নারীদের ব্যাপার গুলো সমাধান চায়। এটা আদৌ সম্ভব নয়।

নারীরা প্রকৃত গৃহের রাণী সেটা শ-রী-য়াহ ছাড়া সম্ভব নয়।
তাই মূল জায়গায় হাত দেন। সিস্টেম ঠিক হলে সব ঠিক হবে৷

~ ইন্তিফাদা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

22 Jan, 01:29


🚫 সবাই সব সেক্টরে খেদমত করা উচিত। সবাই যার যার অবস্থান থেকে খেদমত করছে। এই মতাদর্শ সিংহভাগ মুসলমানের৷ এই চাইতে ভয়ংকর কোনো মতবাদ থাকতে পারে বলে মনে হয় না।

আপনার গ্রামে টেলিভিশন দেখে ২ হাজার লোক। বিশ্ব বিখ্যাত দায়ীদের এনে দাওয়াত দিয়ে হয়তো ২০-৩০ জন কে টেলিভিশন থেকে ফেরানো যাবে৷ বাকি গুলা।
যদি ডিশের লাইন গুলা কেটে দেওয়া যেত তাহলে ২ হাজার লোককেই জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচানো যেত৷

আজ সেক্টর ভিত্তিক দাওয়াতি কাজ করে কত লক্ষ মেয়ে কে সহ-শিক্ষা থেকে বাঁচানো গিয়েছে।
কত লক্ষ মেয়ে কে সতীত্ব হনন থেকে বাঁচানো গিয়েছে।
কত লক্ষ মানুষ কে লিবারেল,নাস্তিকতা থেকে বাঁচানো গিয়েছে।

ডালে ডালে বসে গাছের পাতা কাটা যায়। আবার গাছের পাতা গজায়। অথচ ডাল কাটার সমস্ত শক্তি প্রয়োগ হলে গাছের শিকড় পর্যন্ত উচ্ছেদ করা যেত। তেমনি সেক্টর ভিত্তিক কাজ করে অল্পসংখ্যক লোককে ফিরানো যায়। সমস্ত শক্তি একত্রে আসলে পুরো জাতিকেই জাহেলিয়াত থেকে ফিরানো যেত৷

এজন্যই মূল রোগ নির্ণয় নেই৷ নেই তার চিকিৎসা।
এই জাতির সমস্ত ফ্যাসাদ নির্মূল হবে আল্লাহর পথে যাওয়ার মাধ্যমে। এটাই আল্লাহর দেওয়া নীতি।

সেক্টর সেক্টর করে একটা প্রজন্ম প্যারালাইজড হয়ে গেছে। সে ভুলে গেছে তার আত্মপরিচয়।
সে পরাজিত মানসিকতা কে গ্রহণ করে নিজের পিঠ বাছায়। আর সেটা হয়ে ওঠে আমার সেক্টর ভিত্তিক দাওয়াতি কাজ।
এভাবেই একটা জাতিকে চোখের সামনে বিশাল অন্ধকার গর্তে ফেলে দিচ্ছি।

এভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে মনগড়া কাস্টমাইজড সুবিধার ইসলাম প্রকৃত ইসলাম না।
ইসলাম সেটাই যেটা সমস্ত শক্তির একত্রিত হয়ে কু!ফর কে উচ্ছেদ করবে।
আর মানুষ তাতে দলে দলে দ্বীনে ফিরে আসবে। এটাই ইসলাম। এটাই সীরাত।

জানিনা আপনাদের বুঝাতে সক্ষম হয়েছি কিনা।
এটাই চূড়ান্ত সত্য আমরা যেই ইসলাম পালন করি সেটা ইসলাম না। ইসলাম সেটাই যেটা কে ধ্বংস করতে পশ্চিমারা যুদ্ধ করে।

~ আল ইন্তিফাদা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

21 Jan, 07:11


আফিয়া সিদ্দিকীর বোন ফওজিয়ার সর্বশেষ বক্তব্য!! পাকিস্তানের শাসকদের নিষ্ক্রিয়তার কারণে ডাঃ আফিয়া সিদ্দিকীকে মুক্তি দেয়া সম্ভব হয়নি।  হাতছাড়া হলো আরেকটি সুবর্ণ সুযোগ।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

21 Jan, 05:49


প্রেসিডেন্টের ক্ষমা পেতে পারতেন বোন আফিয়া। কিন্তু, আল্লাহ হয়ত তার প্রিয় বান্দিকে একজন নরকের কিটের ক্ষমার মুখাপেক্ষী করতে চান নাই।

দুনিয়াতে সবচেয়ে কষ্টে থাকা মানুষটাকেও যদি জান্নাতে একবার ঘুরানোর পর প্রশ্ন করা হয়, দুনিয়াতে তুমি কেমন ছিলে! সে বলবে, রবের কসম! দুনিয়াতে কষ্ট কী জিনিস আমি চোখে দেখি নাই।

বোন আফিয়া যে কষ্টের মধ্য দিয়ে গেছেন, জান্নাতই তাঁর যোগ্য পুরস্কার।

~ মেহেদি হাসান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

21 Jan, 05:43


কলিজাটা ফেঁটে যাচ্ছে, হাত কাঁপতেছে,
লিখতে কষ্ট হচ্ছে।
সব কিছু কমপ্লিট ছিল,স্রেফ ন|পা_কিস্তা_ন সরকার কিংবা
না| প|ক সে_ন|বাহি_নীর বা_হিনির মুখপাত্র একটি ফোনকল করলেই ২২ বছর যাবত ব__ন্দি থাকা উম্মাহর বোন আফিয়া মুক্তি পেয়ে যেত।

কিন্তু এরা কেউই ফোন তো করেইনি,
উল্টো তলে তলে মুক্তি দিতে নিষেধ করেছে।
উঠতে-বসতে এই না*পা*কদের জন্য বদ দো'আ করবেন।

আল্লাহর সিংহদের বিজয়ের জন্য
দো'আ করবেন, ইনশাআল্লাহ বীরেরা
এদের পাওনা বুজিয়ে দিবে।
আল্লাহ তাআ'লা আমাদের গাফেলতি ও
কমজোরি কে ক্ষমা করে বোনের মুক্তি তরান্বিত করুক,
না**পাক*দের পরাজিত ও বীরদেরকে বিজয় দান করুক, আমিন।

~ মুসান্না আল ফাইয়াজ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

21 Jan, 02:35


যে কারণে মুক্ত হলোনা ড. আফিয়া সিদ্দিকী।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Jan, 11:12


"আমাদেরকে সরল পথে পরিচালিত কর, সেই লোকদের পথে যাদের উপর তুমি অনুগ্রহ করেছো। সেই লোকদের পথে নয় যাদের উপর গযব নাযিল করেছো এবং তাদের পথও নয় যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।"
— [সুরাহ ফাতিহা, আয়াত: ৬-৭]।
.
"এ'তে (উপরিউক্ত আয়াতসমূহে) সালাফ-ই-সালিহীনের ইত্তেবাহর (অনুসরণ) নির্দেশ করা হয়েছে, এবং এটি তাক্বলীদ (অন্ধ অনুসরণ) নয়।"

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Jan, 00:46


কুরআন থেকে ৫০ টি উপদেশবাণী

১। তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:৪২]

২। সৎকার্য নিজে সম্পাদন করার পর অন্যদের করতে বলো। [সূরা বাকারা ২:৪৪]

৩। পৃথিবীতে বিবাদ-বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:৬০]

৪। কারো মসজিদ যাওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:১১৪]

৫। সে হুকুমের আনুগত্য কর যা আল্লাহ তা’আলা নাযিল করেছেন। [সূরা বাকারা ২:১৭০]

৬। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করো না। [সূরা বাকারা ২:১৭৭]

৭। ঘুষে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা বাকারা ২:১৮৮]

৮। যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করবে, তাদের সঙ্গে তোমরা লড়াই করো। [সূরা বাকারা ২:১৯০]

৯। লড়াইয়ের বিধি মেনে চলো। [সূরা বাকারা ২:১৯১]

১০। অনাথদের রক্ষণাবেক্ষণ করো। [সূরা বাকারা ২:২২০]

১১। রজঃস্রাব কালে যৌনসঙ্গম করো না। [সূরা বাকারা ২:২২২]

১২। শিশুকে পূর্ণ দুই বছর দুগ্ধপান করাও। [সূরা বাকারা ২:২৩৩]

১৩। সৎগুণ দেখে শাসক নির্বাচন করো। [সূরা বাকারা ২:২৪৭]

১৪। দ্বীনের ব্যাপারে কোনো জবরদস্তি নেই। [সূরা বাকারা ২:২৫৬]

১৫। প্রতিদান কামনা করে দাতব্য বিনষ্ট করো না। [সূরা বাকারা ২:২৬৪]

১৬। প্রয়োজনে তাদের সহযোগিতা করো। [সূরা বাকারা ২:২৭৩]

১৭। সুদ ভক্ষণ করো না। [সূরা বাকারা ২:২৭৫]

১৮। যদি ঋণী অভাবগ্রস্ত হয়তবে তাকে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দাও। [সূরা বাকারা ২:২৮০]

১৯। ঋণের বিষয় লিখে রাখো। [সূরা বাকারা ২:২৮২]

২০। আমানত রক্ষা করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]

২১। গোপন তত্ত্ব অনুসন্ধান করো না এবং পরনিন্দা করো না। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]

২২। সমস্ত নবির প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৫]

২৩। সাধ্যের বাইরে কারো উপর বোঝা চাপিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:২৮৬]

২৪। তোমরা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১০৩]

২৫। ক্রোধ সংবরণ করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৩৪]

২৬। রূঢ় ভাষা ব্যবহার করো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৫৯]

২৭। এই বিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৯১]

২৮। পুরুষ ও নারী উভয়ই তাদের কৃতকর্মের সমান প্রতিদান পাবে। [সূরা
আল-ইমরান ৩:১৯৫]

২৯। মৃতের সম্পদ তার পরিবারের সদস্যসের মাঝে বন্টন করতে হবে। [সূরা নিসা ৪:৭]

৩০। উত্তরাধিকারের অধিকার নারীদেরও আছে। [সূরা নিসা ৪:৭]

৩১। অনাথদের সম্পদ আত্মসাৎ করো না। [সূরা নিসা ৪১০]

৩২। যাদের সাথে রক্তের সম্পর্ক তাদের বিবাহ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৩]

৩৩। অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ ভক্ষণ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৯]

৩৪। পরিবারের উপর কর্তৃত্ব চালাবে পুরুষ। [সূরা নিসা ৪:৩৪]

৩৫। অন্যদের জন্য সদাচারী হও। [সূরা নিসা ৪:৩৬]

৩৬। কার্পণ্য করো না। [সূরা নিসা ৪:৩৭]

৩৭। বিদ্বেষী হয়ো না। [সূরা নিসা ৪:৫৪]

৩৮। মানুষের সাথে ন্যায়বিচার করো। [সূরা নিসা ৪:৫৮]

৩৯। একে অপরকে হত্যা করো না। [সূরা নিসা ৪:৯২]

৪০। বিশ্বাসঘাতকদের পক্ষ নিয়ে বিতর্ক করো না। [সূরা নিসা ৪:১০৫]

৪১। ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকো। [সূরা নিসা ৪:১৩৫]

৪২। সৎকার্যে পরস্পরকে সহযোগিতা করো। [সূরা মায়িদা ৫:২]

৪৩। সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। [সূরা মায়িদা ৫:২]

৪৪। মৃত পশু, রক্ত ও শূয়োরের মাংসা নিষিদ্ধ। [সূরা মায়িদা ৫:৩]

৪৫। সৎপরায়ণ হও। [সূরা মায়িদা ৫:৮]

৪৬। অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাও। [সূরা মায়িদা ৫:৩৮]

৪৭। পাপ ও অবৈধ জিনিসের বিরুদ্ধে শ্রম ব্যয় করো। [সূরা মায়িদা ৫:৬৩]

৪৮। মাদক দ্রব্য ও আলকোহল বর্জন করো। [সূরা মায়িদা ৫:৯০]

৪৯। জুয়া খেলো না। [সূরা মায়িদা ৫:৯০]

৫০। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের উপাস্যদের গালমন্দ করো না। [সূরা মায়িদা ৫:১০৮]

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

17 Jan, 15:05


"আমরা ছেলে-মেয়েদের শাসন করি কথা দিয়ে, হাত দিয়ে। বেশি ভাল হলে হয়ত হাত ব্যবহার করি না, শুধু কথা দিয়ে শাসন করি। কিন্তু সন্তানের শাসন-পদ্ধতি কি শুধু হাত আর মুখ ব্যবহার? বকাঝকা করা আর লাঠি হাতে নেওয়া? আসলে এভাবে শাসন হয় না। মূলত সন্তান শাসনের প্রথম কথা হল আমি ভাল হওয়া, এক নম্বরে আমি ভাল হওয়া। আমার আমল-আখলাক, আমার আচার-ব্যবহার, চিন্তা-চেতনা ভাল হওয়া। বাপের রোজগার হালাল হওয়া। এ হল সন্তান শাসনের মৌলিক কথা। মা-বোনদের প্রতি নসীহত, আপনারা স্মরণ রাখবেন, আপনারা হলেন সন্তানের প্রথম মাদরাসা। প্রথম থেকেই মাদরাসা। আপনি যতদিন বেঁচে থাকবেন সন্তান আপনার কাছ থেকে শিখতে থাকবে। কাজেই আপনারা আপনাদের যত্ন  নিন।"

~ মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

17 Jan, 14:20


তুমি কি জানতে চাও, আল্লাহর কাছে তোমার সম্মান কতটকু? তাহলে দেখ, তিনি তোমাকে কোন অবস্থায় রেখেছেন...

- যদি দেখ তিনি তোমাকে তার যিকিরে মশগুল রেখেছেন, তাহলে জেনে রেখ, তিনি তোমাকে স্মরণ করতে চান।

- যদি দেখ তিনি তোমাকে কুরআন দ্বারা মশগুল রেখেছেন, তাহলে জেনে রেখ, তিনি তোমার সাথে কথা বলতে চান।

- যদি দেখ, তিনি তোমাকে ইবাদাত/আনুগত্যে ব্যস্ত রেখেছেন, তাহলে জেনে রেখ, তিনি তোমাকে তার সান্নিধ্যে টেনে নিয়েছেন।

- যদি দেখ, তিনি তোমাকে দুনিয়া দিয়ে ব্যস্ত করে দিয়েছেন, তাহলে জেনে নাও, তিনি তোমাকে দূরে ঠেলে দিয়েছেন।

- যদি দেখ, তিনি তোমাকে লোকজনের সাথে মশগুল বানিয়ে দিয়েছেন, তাহলে জেনে নাও, তিনি তোমাকে অপমানিত করেছেন।

- যদি দেখ, তিনি তোমাকে দুআর দ্বারা ব্যস্ত রেখেছেন, তাহলে জেনে নাও, তিনি তোমাকে কিছু দিতে চান।

অতএব, সবসময় নিজের অবস্থা দেখ। তুমি কোন কাজে মশগুল? আল্লাহ তোমাকে যে কাজে ব্যস্ত রেখেছেন, সেটাই তোমার অবস্থান তাঁর কাছে!

~ ড: রাতিব আন নাবলুসি

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

17 Jan, 00:30


🟠 সূর্য উদিত হওয়ার দিনগুলোর মধ্যে জুমুআ'র দিন সর্বোত্তম। - সহীহ মুসলিম-১৮৬২।

🟢 জুমু'আ দিনের বিশেষ আমলঃ

🔹 সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

🔹 বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

🔹  ইস্তেগফার করা-

🔹 গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

🔹 দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -

اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”

(মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২)

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

14 Jan, 17:45


ডাঃ আফিয়া সিদ্দিকি বলেন,
আমি একদিন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সপ্নে যুগে আমি দেখতে পেলাম,
ওনাকে সওয়াল করলাম ইয়া রাসুলুল্লাহ!

আমি কবে মু ক্তি পাব?
কবে আমার পরিক্ষা শেষ হবে?
এটা বলে আমি রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে কান্না করতে লাগলাম।

তখন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুচকি হাঁসি দিয়ে বললেন,
আরে বেটি এটা তোমার একার পরিক্ষা?

ডা. আফিয়া বলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,এটা আমার পরিক্ষা না তো তাহলে আমি কেন ব*ন্দি?
আমার সাথে এত জু *লু ম করা হচ্ছে,
আমি আর সহ্য করতে পারতেছি না।

আমি এটা বলার পরই দেখলাম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে উঠল,
আমি তখন নিশ্চুপ ও কিছুটা স্তব্ধ হয়ে গেলাম।
তখন দেখলাম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছে।
এরপর আমি নিজেই কান্না শুরু করে দিলাম,
আর অনুতপ্ত হতে লাগলাম আর বলতে লাগলাম কেন আমি রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এই প্রশ্ন করলাম।

তখন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খুব আস্তে করে বললেন,
এটা তো তোমার একার পরিক্ষা না এটা আমার উম্মতের সকলের পরিক্ষা, এটা বলার পর চোখের পানি গড়িয়ে পড়তে লাগল।

এরপর আফিয়া কাঁদতে লাগল,
আর আফসোস করে বলতে লাগল, আমি এই সওয়াল কেন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে করতে গেলাম,
কেন ওনাকে কষ্ট দিলাম।

(ডাঃ আফিয়া সিদ্দিকি ফাক্কাল্লাহু আসরাহ এর বড় বোন ডাঃ ফাওজিয়ার সাক্ষাৎকার থেকে নেওয়া)
-রি-পোস্ট

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

13 Jan, 09:42


 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life pinned «উম্মাহর বোন ড. আফিয়ার সর্বশেষ আপডেট : ১০ লাখ সাক্ষর পূর্ণ হওয়ায় টার্গেট ১৫ লাখ করাতে অনেকেই হতাশ হয়ে পড়েছেন, প্রচার করা বন্ধ করে দিয়েছেন, যা একদমি অনুচিত। মূলত বিষয়টি হল পিটিশনে ১২ তারিখ আজ রবিবার পর্যন্ত ১০ লাখ টার্গেট ছিল, এখন তা পূর্ণ হয়েছে এজন্য এখন…»

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

13 Jan, 09:40


আইয়্যামে বীজ রিমাইন্ডার:

যারা এ মাসের আইয়ামে বীজের রোজা রাখবেন নিয়ত করেছেন, তারা আজ রাতে সাহরি খেয়ে রোজা শুরু করবেন ইনশাআল্লাহ।

আব্দুল্লাহ ইবনে আ’মর ইবনে আ’স রাদিআল্লাহু আ’নহু হতে বর্ণিত : রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, প্রতি মাসে তিনটি করে সিয়াম পালন , সারা বছর ধরে সিয়াম পালনের সমান।

[বুখারীঃ ১১৫৯, ১৯৭৫]

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

12 Jan, 08:23


উম্মাহর বোন ড. আফিয়ার সর্বশেষ আপডেট :

১০ লাখ সাক্ষর পূর্ণ হওয়ায় টার্গেট ১৫ লাখ করাতে অনেকেই হতাশ হয়ে পড়েছেন, প্রচার করা বন্ধ করে দিয়েছেন, যা একদমি অনুচিত।

মূলত বিষয়টি হল পিটিশনে ১২ তারিখ আজ রবিবার পর্যন্ত ১০ লাখ টার্গেট ছিল, এখন তা পূর্ণ হয়েছে এজন্য এখন ১৫ লাখ টার্গেট করা হয়েছে।
ইতিমধ্যে ১১ লাখ + হয়ে গিয়েছে।

১০ লাখ পূর্ণ হওয়াতে ড. আফিয়ার বড় বোন ড. ফাউজিয়া সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন এবং আগামী ১৬ তারিখ পর্যন্ত সবাইকে বেশি বেশি সাক্ষর করার পাশাপাশি প্রচার করার অনুরোধ করেছেন।
এখন ১৫ লাখ টার্গেট চলছে ১৬ তারিখের ভিতরে যদি ১৫ লাখ পূর্ণ হয় তাহলে টার্গেট আরও বৃদ্ধি করা হবে, অর্থাৎ যত বেশি ভোট পড়বে দাবিটা ততো বেশি জোরালে হবে।

প্রিয় ভাইয়েরা, আপনারা দয়াকরে হতাশ হবেন না,
যাদের অধিক জিমেইল আছে তারা অধিক ভোটও দিতে পারবেন।
আফিয়াকে নিজের বোন ভেবে সবাই বিষয়টা প্রচার করুন, সেলেব্রিটিরা এসব প্রচার না করলেও আসুন আমরা প্রচার করি, বোনের পাশে দাঁড়ানো আমাদের ঈমানি দায়িত্ব।
অফলাইনে নিজ নিজ মাদ্রাসা,স্কুল,কলেজ সব জায়গায় এটা প্রচার করুন।

নতুন এই বার্তাটা সবাই প্রচার করুন, হাইলাইটস করুন, এটা নিয়ে সবাই কথা বলুন,
অন্তত দশ-বিশ জনকে হলেও পোঁছে দিন।
মেসেঞ্জারে পোঁছে দিন, সেলেব্রিটিদের আইডিতে গিয়ে লিংক সহ কমেন্ট করুন।
আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুক, আমাদের বোনের মুক্তি তরান্বিত করুক।


https://www.change.org/p/free-dr-aafia-siddiqui-a-call-for-justice-and-clemency?fbclid=IwY2xjawHu1yJleHRuA2FlbQIxMQABHUsLTk2DgLLKTQfETWPan_F0BzshM4ggYYAluiC_vUpOljbxHde6ZIZX4A_aem_SZNlY2zgkRhKIFTcvJT9tQ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

11 Jan, 16:48


UPDATE:

আলহামদুলিল্লাহ বোন আফিয়া সিদ্দিকীর পিটিশন সাইন ১০ লাখ+ হয়ে গেছে। নতুন গোল ১৫ লাখ করে দেওয়া হয়েছে। ১ কোটি লাগলেও আমরা তা পূর্ণ করব ইনশাআল্লাহ।

যারা পিটিশনে এখনো সাইন করেননি তারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন‍্য দ্বীনের স্বার্থে করে ফেলুন ও বেশি বেশি প্রচার করুন।

আপনার এই সিগনেচার বোন আফিয়া সিদ্দিকীর মুক্তির জন্য কোনও অবদান রাখবে কি না সেটা সময়ই বলে দিবে। অন্তত আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার সামান্য একটু উসিলা তো হবে...

আমরা সকলেই বোনের জন্য দুয়া করি। আল্লাহ তায়ালা তাকে দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা করুন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

11 Jan, 14:14


ড. আফিয়া সিদ্দিকী হাফি. এর মুক্তির দাবিতে পিটিশন করা হয়েছে। ১০ লক্ষ স্বাক্ষরের টার্গেট পূরণ করতে আর ১০ হাজার ২০৩ স্বাক্ষর দরকার, রবিবারের মধ্যে। পিটিশনের লিংক নিম্নে। সবাই মিলে প্রচার করি ইনশাআল্লাহ...

ভোট প্রদানের ওয়েবসাইট -
https://www.change.org/p/free-dr-aafia-siddiqui-a-call-for-justice-and-clemency

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

11 Jan, 01:15


বিনা হিসাবে জান্নাত লাভের সহজ একটি আমল......

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

10 Jan, 01:17


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -

اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”

(মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২)

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

09 Jan, 14:08


বৃহস্পতিবার মাগরিব থেকে জুমু'আর দিনের মাগরিবের আগ পর্যন্ত প্রতিটি সেকেন্ড নেকি ও সওয়াবের একেকটি ভান্ডার।
অতএব (পুরো সময়টাতে যত বেশি সম্ভব) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরুদ পাঠ করুন।

— ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ


🟢 একজন সাহাবি রাসূলকে বলেছিলেন, তিনি তাঁর উপর সর্বদা দরুদ পাঠ করবেন। তখন রাসূলুল্লাহ () তাঁকে বলেছিলেন,

‘‘যদি তুমি তাই করো, তবে তোমার সকল চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দূর করা হবে (প্রয়োজন পূরণ হবে) এবং তোমার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে।’’

[তিরমিযি: ২৪৫৭, হাকিম: ২/৪৫৭, হাদিসটি সহিহ]

বস্তুত দরুদ শরিফ পাঠ করলে সহজে দোয়া কবুল হয়ে যায়। হজরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) বলেন, নিশ্চয় বান্দার দোয়া-মোনাজাত আসমান ও জমিনের মাঝখানে ঝুলানো থাকে, তার কোনো কিছু আল্লাহপাকের নিকট পৌঁছে না যতক্ষণ না বান্দা তাঁর নবী () এর প্রতি দরুদ পাঠ করবে। (তিরমিজী শরিফ)।

🔹 শ্রেষ্ঠ দরুদ - দরুদে ইব্রাহিম যা আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে পড়ি

🔹 সবচেয়ে ছোট দরুদ - সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

আসুন আমরা বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি এবং ফিলিস্তিনসহ সারাবিশ্বের নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাইবোন ও মুজাহিদদের জন‍্য দুআ করি।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

08 Jan, 08:15


গণতন্ত্র অর্থ কি?

    গণতন্ত্র শব্দটাই হচ্ছে আগাগোড়া কুফরি।

    গন+তন্ত্র = গণতন্ত্র

    (গন) মানে হচ্ছে জনগন(জনগনের)
    (তন্ত্র) মানে হচ্ছে আইন

    সুতরাং গনতন্ত্র মানে হচ্ছে জনগনের আইন।

    এই গণতন্ত্র বা জনগনের আইন
    আর আল্লাহ তায়ালার বিধান অনুযায়ী
    ইসলামী আইন কখনোই এক হতে পারেনা।

    একদিকে তাওহীদের অবস্থান
    অপরদিকে কুফরি গনতন্ত্রের অবস্থান

    একদিকে আল্লাহ তায়ালার বিধান
    অন্যদিকে
    শয়তান ও মানব রচিত কুফরি সংবিধান।

    হে আখিরাতের পথিক!
    আপনি কার অনুসরণ করবেন?

    আল্লাহ তায়ালার
    নাকি শয়তানের???

    আবার অনেকে আছে
    গনতন্ত্রকে জায়েজ করার জন্য বলে আমরা গনতন্ত্রের কুফরি দিকগুলি মানিনা
    আমরা শুধু ভালটাই গ্রহন করি!

    তাদের কাছে আমাদের প্রশ্ন,
    হে বুদ্ধিজীবী বলুন তো,
    পেশাব যা ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে* নাপাক,

    এখন আপনি যদি পেশাব থেকে
    পাক কিছু পাওয়ার আশা করেন তাহলে বলুন
    পেশাবের কোন অংশটা পাক?

    পেশাবে পাক কিছু খোঁজা
    আর গনতন্ত্রে হালাল কিছু খোঁজা
    একই ব্যাপার।

    হারাম কিছুর আগে শুধুমাত্র ইসলাম
    বসিয়ে দিলেই কি তা হালাল হয়ে যায়?

    মদ,যিনা,খুন,ডাকাতির যেমন কোন ইসলামী রুপ নেই,

    ঠিক তেমনিভাবে কুফরি গনতন্ত্রের ও কোন ইসলামী রুপ নেই।

    এটা সর্ব অবস্থায় হারাম...

    তবুও যদি কেউ এই কুফরিতন্ত্র থেকে
    ফিরে না আসে তবে,
    আল্লাহ তায়ালার ভাষায় বলতে হয়ঃ

    মহান আল্লাহ্ তায়লা বলেনঃ

    “আমিতো বহু জীন ও মানুষকে
    জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি।
    তাদের হৃদয় আছে কিন্তু তা দিয়ে তারা বোঝেনা,
    তাদের চোখ আছে কিন্তু তা দিয়ে তারা দেখেনা এবং*
    তাদের কান আছে কিন্তু তা দিয়ে তারা শোনেনা।
    এরা পশুর মতো বরং তার চেয়েও পথভ্রষ্ঠ। এরাই উদাসীন”
    (সূরা আ’রাফ, আয়াত-১৭৯)।

    আল্লাহ তায়ালা আরো বলেনঃ

    “এরাই তারা, আল্লাহ যাদের হৃদয়,
    কান ও চোখ মোহর করে দিয়েছেন,
    আর ওরাই তো গাফেল।
    নিশ্চয়ই উহারা আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে”
    (সূরা নাহল, আয়াত ১০৮-১০৯)

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

08 Jan, 07:55


একটা গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। পুরো দেশের মানুষ মোটামুটি একমত, দেশে কিছু পরিবর্তন দরকার। সংসদ ভেঙ্গে দেয়া, প্রধান বিচারপতিকে অপসারণের মতো নানা ব্যাপার ঘটে গেছে। তারপরও আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়া অংশটা যখন নতুন সংবিধানে যেতে পারেনি।
.
তারা কিন্তু সেক্যুলার সংবিধান থেকে ইসলামী শাসন অথবা, পুঁজিবাদী সিস্টেম ছেড়ে সমাজতন্ত্রে যাবার মতো মৌলিক কোন পরিবর্তনের কথা বলছে না। ৭২ এর সংবিধানের কাঠামো থেকে বের হয়ে এসে গণপরিষদ বানিয়ে নতুন একটা কনস্টিটিউশানের কথা বলছে। এটাই গণঅভ্যুত্থানের  মাধ্যমে আসা সরকার করতে পারছে না।
.
আর কিছু মানুষ এই ২০২৪ সালে এসেও ভোলাভালা জনগণ আর সমর্থকদের স্বপ্ন দেখিয়ে যাচ্ছে গণতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম কায়েম করার! নির্বাচনী গণতন্ত্রের মাধ্যমে কিভাবে এই মৌলিক পরিবর্তন আনা যাবে? সংসদে কয়টা সিট পাওয়া গেলে রাষ্ট্রের মৌলিক কাঠামো এবং সংবিধানকে পালটে ফেলা (সংশোধনী না) যায়? গতো ১৫০ বছরে এমন কোন উদাহরণ কী আছে যেখানে এধরণের মৌলিক পরিবর্তন নির্বাচনী গণতন্ত্রের মাধ্যমে হয়েছে?
.
এই অসম্ভব ব্যাপারটা কী গণতান্ত্রিক রাজনীতিবিদরা জানেন না? দলগুলো জানে না? জানার তো কথা। জেনেশুনেও, আমাকে ভোট দাও,  ইসলাম নিয়ে আসবো - এভাবে মানুষকে স্বপ্ন দেখানো কিভাবে সৎ আচরণ হয়?

~ আসিফ আদনান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

07 Jan, 07:47


সর্বকনিষ্ঠ শহীদ আব্দুল আহাদ

চার বছরের ছোট্ট শিশু আহাদ—একটি নিষ্পাপ মুখ, যার জীবন ছিল হাসি আর খেলায় ভরা। কিন্তু সেই নিষ্পাপ মুখে হঠাৎই নেমে আসে নৃশংসতার করাল ছায়া। বাবা-মায়ের মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট্ট আহাদ কী বুঝতে পেরেছিল যে তার চোখের সামনে নেমে আসছে এক নির্মম পরিণতি?

ঘরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে বাবা, মা আর আহাদের তিন জোড়া চোখ তাকিয়ে ছিল নিচে। বাইরে চলছিল উত্তাল সংঘর্ষ—পুলিশ, ছাত্রলীগ আর আন্দোলনকারীদের মধ্যে। কিন্তু ঘরের আশ্রয়ও নিরাপদ ছিল না সেদিন। হঠাৎই একটি বুলেট ডান চোখ ভেদ করে ছোট্ট আহাদের মাথায় ঢুকে যায়। মুহূর্তে লুটিয়ে পড়ে শিশু আহাদ।

বাবা আবুল হাসান ভেবেছিলেন ছেলেটি হয়তো মাথা ঘুরে পড়ে গেছে। কিন্তু যখন ছেলেকে তুলতে গেলেন, তার বুকের রক্ত দেখে হিম হয়ে গেল। আহাদের চোখ, মুখ, মাথা রক্তে ভেসে গেছে। নিষ্পাপ সেই শিশুটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। বুলেট কেড়ে নিয়েছিল তার প্রাণ, নিঃশেষ করে দিয়েছিল একটি পরিবারের স্বপ্ন।

শহীদ আহাদ—এই নাম আজ এক প্রতীক। প্রতীক সেই নিষ্ঠুরতার, যা আমাদের দেশে বারবার ছোবল হেনে গেছে। আহাদের দোষ কী ছিল? একটি মাসুম শিশুর জীবন কেড়ে নেওয়ার পেছনে দায়ী কারা?

আজ যখন আমরা আহাদের মতো হাজারো শিশুর, পরিবারের আহাজারি শুনি, তখন মনে হয়, এই দেশটা কি মানুষের জন্য? যে দেশ এক দশক ধরে স্বজন হারানোর বেদনার বুলি আওড়াতে থাকা ক্ষমতালোভীদের হাতে জিম্মি, সেই দেশ কবে জাগ্রত হবে?

জুলাইয়ের উত্তাল সময়ে হাজারো পরিবার তাদের প্রিয়জনকে হারিয়েছে। সেই ক্ষত কিসে পূরণ হবে? আহাদের বাবা-মায়ের শূন্যতা আর হাজারো আহাদের রক্তের জবাব কে দেবে? বাংলাদেশ কি সত্যিই এমন একটি দেশ হতে পারবে, যেখানে আর কোনো আহাদকে এইভাবে প্রাণ দিতে হবে না?

আজ সময় এসেছে প্রশ্ন করার, প্রতিবাদ গড়ে তোলার। আহাদের রক্তের ঋণ শোধ করতে আমাদেরই এগিয়ে আসতে হবে, যাতে আর কোনো ঘরে আহাদের মতো নিষ্পাপ শিশু প্রাণ না হারায়।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

05 Jan, 18:59


আইন অন্যদের থেকে শিখতে হবে কেন?
আমাদের কুর'আন আছে না
!

~ মেজর ডালিম

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

05 Jan, 17:28


বিএনপি অতি দ্রুত নির্বাচন করে ক্ষমতায় বসার চেষ্টায় থাকলেও সংবিধান সংস্কারে মনোযোগী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সময়ক্ষেপণ করায় ভা*র*তের মদদপুষ্ট প্রতিবিপ্লবীরা সক্রিয় হয়ে মুজিববাদ কে ফিরিয়ে আনার জুজু তৈরি করেছে জনমনে। মিডিয়া মহলে ইতোমধ্যে মার্কিন প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী গঠিত হওয়া নতুন রাজনৈতিক শক্তি হাসনাত সারজিসদের "জনশক্তি"র ব্যাপারে অ্যান্টি-ন্যারেটিভ তৈরি হচ্ছে। নেতৃত্বের মসনদকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সামনে দুই ভাগে বিভক্ত হতে যাচ্ছে, যদিও এখন তা গোপনে চলছে। এই বিভক্ত, অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে সেনাপ্রধানই কার্যত দেশের নেতা হয়ে উঠবে। ক্রমেই গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাওয়া দেশের ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে জেনারেল ওয়াকারের। পিনাকি শুধু শুধু জেনারেল ওয়াকারের বিরোধিতায় প্রায়ই মিশরের সিসির কথা উল্লেখ করে না। এটি ইঙ্গিত করে যে, ওয়াকার চাইবে আমেরিকা, চীন, রাশিয়াসহ সকল পরাশক্তি গুলোর মন রক্ষা করতে। অর্থাৎ, বেহাত হওয়া ডিপ স্টেইট পুনরায় সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে যাবে সামনেই। এতে করে কাদের স্বার্থে আঘাত লাগতে পারে, আশা করি তা বুঝতেই পারছেন।

প্রশ্ন আসতে পারে, সামরিক বাহিনীতে প্রধানের চোখ কেন ক্ষমতার মসনদ দখলের দিকে যাবে? এর উত্তর পূর্বেই দিয়েছি, সেনাবাহিনী চায় সংবিধানের আওতায় দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে। কোনো রাজনৈতিক দলের অনুসরণ করে তাদের সেবাদাস হয়ে কাজ করা, যেকোনো দেশের সেনাবাহিনীর মূলনীতির বিপরীত।

~ আবু উসামা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

05 Jan, 17:28


সমন্বয় করে একত্রে কাজ করে। এই সিস্টেম অনুযায়ী দেশের প্রধানমন্ত্রীর অধীনে সামরিক বাহিনী নিয়ন্ত্রিত হয়। এজন্যই বিগত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘদিন দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।

অন্যদিকে, প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেমে রাষ্ট্রপতি কার্যনির্বাহী পরিষদের মূল কেন্দ্রে থাকেন। সামরিক বাহিনীও রাষ্ট্রপতির অধীনে থাকে। এই ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি আইনসভার কাছে কোনো দায়বদ্ধতা রাখেন না। প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেমে বিধান সভায় রাজনৈতিক দলসমূহের আধিপত্য তৈরির সম্ভাবনা কমে আসে এবং সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা বেশি থাকে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো, প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেমে অনাস্থা ভোটের কোনো সুযোগ নেই, কিন্তু পার্লামেন্টারি সিস্টেমে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে আইনসভার সদস্যরা বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, চীনের দিকে ঝুঁকে পড়ায় পা*কি*স্তা*নের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে এই পদ্ধতিতেই ক্ষমতাচ্যুত করেছিল ওয়াশিংটন।

যেকোন দেশের সেনাবাহিনীই চায় সংবিধানের অধীনে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় স্বাধীনভাবে কাজ করতে। কোনো রাজনৈতিক দলের আনুগত্য স্বীকার করে তাদের সেবাদাস হয়ে
কাজ করা যেকোনো রাষ্ট্রের সেনাবাহিনীরই নীতি বিরোধী। কিন্তু আওয়ামী শাসনামলে আমাদের সামরিক বাহিনীতে ভা*র*তের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপের কারণে সামরিক বাহিনী দেশের প্রতিরক্ষায় চাহিদামত গুরুত্বপুর্ণ সব সামরিক অস্ত্র যেমন বাইরে থেকে আমদানী করতে পারেনি, তেমনি নিজ ভূখণ্ডের অধীনে জরুরি সব সামরিক স্থাপনা নির্মাণ করতে যেয়েও বাঁধার সম্মুখীন হয়েছে। সাথে করে বিডিআর বিদ্রোহের রক্তাক্ত ইতিহাস তো আছেই।

তাই ক্ষমতায় এসেই ইউনুস সরকার রাষ্ট্রীয় অস্থিতিশীলতা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার কারণে সামরিক বাহিনীতে সামরিক অভ্যুত্থান সৃষ্টির যেকোনো পরিস্থিতি নিষ্ক্রিয় করতে চীন থেকে যেমন বহুদিনের কাঙ্খিত সিঙ্গেল ইঞ্জিন মাল্টি রোল ফাইটার জেট J-10C অর্ডার করেছে গোপনে। তেমনি করে পা*কি*স্তা*ন থেকে "আবদালি" নামক ৪০০ কিলোমিটার রেঞ্জের মিডিয়াম রেঞ্জের ব্যালেস্টিক মিসাইল অর্ডার করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সাথে করে আমেরিকা থেকে Sikorsky কোম্পানির বিখ্যাত UH-60 Blackhawk হেলিকপ্টার অথবা S-92 ইউটিলিটি হেলিকপ্টার কেনার ব্যাপারে লবিং চালিয়ে যাচ্ছে। আর তুরস্ক থেকে আর্টিলারি কেনার কথাও বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে।

দীর্ঘ আওয়ামী শাসনামলে দিল্লিকে সন্তুষ্ট রাখতে পা*কি*স্তা*নের সাথে বাংলাদেশের কোনরকম সামরিক কিংবা কূটনৈতিক সম্পর্ক রাখা হয়নি। কিন্তু ড. ইউনুস ক্ষমতার মসনদে আসীন হওয়ার পর পা*কি*স্তা*নের মতো পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রের সাথে কূটনৈতিক, সামরিক এবং অর্থনৈতিক টেকসই সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ তৈরী হয়েছে, যা ভা*র*তের কতৃত্ববাদী পররাষ্ট্র নীতির বিরুদ্ধে আমাদের জন্য কৌশলগত অ্যাডভান্টেজ এনে দেবে। কিছুদিনের মধ্যেই পা*কি*স্তা*ন সামরিক বাহিনীর জেনারেল কর্তৃক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ট্রেইনিং শুরু হবে ময়মনসিংহ সেনানিবাসে। পাশাপাশি ফেব্রুয়ারিতে পা*কি*স্তা*ন কর্তৃক আয়োজিত হতে যাওয়া নৌ মহড়ায় অংশ নেবে বাংলাদেশ নৌ বাহিনী। অতএব, জেনারেল ওয়াকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমর্থনে কেন এগিয়ে এসেছেন সেটা স্পষ্ট।

প্রশ্ন হচ্ছে, প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেমের সপক্ষে পরোক্ষ ভাবে নিজের অবস্থান তুলে ধরার ক্ষেত্রে জেনারেল ওয়াকারের আলাদা কোন স্বার্থ থাকতে পারে?

সংস্কারের পর প্রস্তাবিত নতুন সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে উচ্চ কক্ষ এবং নিম্ন কক্ষ বিশিষ্ট দ্বিকক্ষীয় আইনসভা চালু হতে যাচ্ছে। উচ্চ কক্ষে ডিপ স্টেইট রাজনীতির সাথে যুক্ত মিডিয়া পার্সন, এনজিও কর্মী, মিলিটারি পার্সন এবং ব্যবসায়ী মহলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। অন্যদিকে, নিম্নকক্ষে জনগণের সরাসরি নির্বাচিত প্রতিনিধিরা স্থান পাবে। তবে, নিম্নকক্ষের সদস্যরা উচ্চকক্ষের সদস্যদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। তাই নিম্ন কক্ষে সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জন করলেও বিএনপি কিংবা আওয়ামী লীগ উভয়েই মাইনাস হয়ে যাবে নিজেদের দলীয় রাজনৈতিক স্বার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে। সুতরাং, বিদ্যমান পার্লামেন্টারী সিস্টেম অনুযায়ী নিম্ন কক্ষের জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা মনোনীত প্রধানমন্ত্রীর অধীনে থাকার অর্থ হলো
সামরিক বাহিনীর শক্তিমত্তাকে সীমিত পরিসরে আবদ্ধ রাখা। তার উপর আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি কেন্দ্রীক রাজনীতির সমাপ্তি ঘটাতের দেশের রাজনীতিতে মার্কিন স্বার্থ রক্ষায় একান্ত অনুগত নতুন আরেকটি রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঘটাতে ওয়াশিংটনের তৎপরতা সকলেই জানে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

05 Jan, 17:28


" জেনারেলের মাস্টারপ্ল্যান "
————————————————

জুলাই আন্দোলনের অন্তিম মুহূর্তে এসে জনগণের পাশে এসে দাঁড়ায় দেশের সামরিক বাহিনী। তা*গু*তি হাসিনার পলায়নের পর দেশের সকল গণতান্ত্রিক দল সমূহের ঐক্যমতের ভিত্তিতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনে ভূমিকা রেখেছিল জেনারেল ওয়াকারের সেনাবাহিনী। নেতৃত্বশূন্য টালমাটাল রাষ্ট্রে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিশ্চিত গ্রহণ করলেও ধীরে ধীরে যখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপ ওয়াশিংটনের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী বাস্তবায়িত হওয়া শুরু করে ; উপদেষ্টা পরিষদ এবং মিডিয়া সেক্টরে পুনরায় যখন ভা*র*তীয় হি*ন্দু*ত্ব*বাদের কালচারাল দোসরদের প্রতিবিপ্লবী উপস্থিতির মাধ্যমে পুরোনো ফ্যাসিবাদী মহল ব্যাপক শক্তি নিয়ে ফিরে আসার আশঙ্কা তৈরি করে, তখন স্বাভাবিকভাবেই পতিত তা*গু*ত হাসিনার পারিবারিক আত্মীয় জেনারেল ওয়াকারের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হতে থাকে। মরার উপর খাড়ার ঘা হয়ে বিগত ফ্যাসিস্ট আমলে আটকে থাকা সেনাবাহিনীর ২৫৭ জন অফিসারের পদোন্নতি পুনরায় বাধাপ্রাপ্ত হয়, যা নিয়ে সেনাবাহিনির অভ্যন্তর থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।

যে কোনো দেশের রাজনীতির নাট্যমঞ্চে পর্দার পেছনে থেকে সেনাবাহিনী "এক্স-ফ্যাক্টর" হিসেবে কাজ করে। তাই, আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলোতে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে যখন প্রত্যক্ষ রূপে বহিরাগত শক্তির অনাহূত হস্তক্ষেপ দেশের নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ক্রমেই অস্থিতিশীল করে তোলে, তখন সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দেশ রক্ষায় স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে বিদ্যমান সরকারের বিরুদ্ধে মিলিটারি ক্যু করে সামরিক শাসন জারি করা হয়।

তবে নতুন বছরের শুরুতে জেনারেল ওয়াকারুজ্জামান প্রথম আলোকে দেওয়া একটি প্রশ্নোত্তর মূলক আলোচনায় তুলে ধরেছেন, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের জন্য, সেনা সদস্যদের জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকা সুখকর নয়। উদাহরণ স্বরূপ তিনি ওয়ান ইলেভেনের সময়কে নির্দেশ করেন। এছাড়াও তিনি বলেছেন, সেনাবাহিনী যদি তাদের ব্যারাক ছেড়ে রাজনীতিতে মনোনিবেশ করে তবে সামরিক বাহিনীতে চেইন অফ কমান্ডে বিশৃংখলা ঘটে। সাথে করে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একান্ত অনুগত ভৃত্য ড. ইউনুস নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তীকালীন সরকারকে পূর্ণ সহায়তার ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন। তবে তিনি সংবিধান সংস্কার প্রসঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিমত দিয়েছেন। দেশের বিদ্যমান শাসনতন্ত্র অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির মধ্যকার ক্ষমতার ভারসাম্যহীনতা দূর করতে সামরিক বাহিনীকে প্রধানমন্ত্রী নয়, বরং রাষ্ট্রপতির অধীনে কার্যনির্বাহী হিসেবে নিয়োজিত করার সাংবিধানিক নীতি সংস্কারে আহ্বান করেছেন। একই সাথে তিনি পাশ্ববর্তী রাষ্ট্রের আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতির ব্যাপারে মন্তব্য করতে যেয়ে বলেছেন, ভা*র*ত যেমন বাংলাদেশের গুরুত্বপুর্ণ প্রতিবেশী রাষ্ট্র, ঠিক তেমনি বাংলাদেশও ভা*র*তের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী রাষ্ট্র। তাই নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় উভয়ের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ সহায়তা, সম্প্রীতি এবং সমঝোতার সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।

জেনারেল ওয়াকারের আলোচনাটি মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করলে দেখবেন, তিনি প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে সামরিক অভ্যুত্থানের কোনো সম্ভাবনাকে নাকচ করে দিয়ে একদিকে যেমন সারা বছর অনলাইনে সামরিক বাহিনীর বিরোধিতায় জনমত গড়ে তুলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়ে ভা*র*তের হি*ন্দু*ত্ব*বাদী পারপাস সার্ভ করতে শক্তিশালী এক্টিভিজম চালিয়ে যাওয়া পিনাকী গংদের আশ্বস্ত করতে চেষ্টা করেছেন, তেমনি করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সমর্থন জানিয়ে, ভা*র*তের আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতির ব্যাপারে ড. ইউনূসের অনুসরণে ওয়াশিংটনের প্রেসক্রাইব করা উদারনৈতিক চেতনার বয়ানগুলো উপস্থাপন করে ওয়াশিংটনের কাছে নিজেকে বিশ্বস্ত হিসেবে উপস্থাপন করতে। চেষ্টা করেছেন। সাথে করে প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরিতে সামরিক বাহিনীর কার্যক্রমকে প্রধানমন্ত্রীর অধীন থেকে সরিয়ে রাষ্ট্রপতির অধীনে হস্তান্তর করার আলাপ উত্থাপন করে কি জেনারেল ওয়াকার পরোক্ষ ভাবে দেশের পরিবর্তিত সংসদ কাঠামোতে প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেমকেই প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে? এর পেছনে তার কোন স্বার্থ নিহিত রয়েছে?

আগে চলুন পার্লামেন্টারী সিস্টেম এবং প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেম সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা লাভ করা যাক।

বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের বিধান সভাগুলো মূলত দুটি সিস্টেম— ১। সংসদীয় ব্যবস্থা বা পার্লামেন্টারি সিস্টেম এবং ২। প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেম অনুযায়ী পরিচালিত হয়। আমাদের দেশের সংসদীয় কাঠামো পার্লামেন্টারি সিস্টেম অনুযায়ী পরিচালিত হয়। এই ব্যবস্থায় জনগণ আইনসভার সদস্যদের নির্বাচন করে এবং তারপর আইনসভার সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করেন। পার্লামেন্টারি সিস্টেমে প্রধানমন্ত্রীই হচ্ছে আইনসভার মূল ক্ষমতার কেন্দ্র এবং নির্বাহী পরিষদ প্রধান। একত্রে নির্বাহী পরিষদ এবং আইনসভা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

04 Jan, 14:49


ভ্যাট জুলুমের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।

Vat বৃদ্ধি ইস্যু আমাদের দেশের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এর ফলে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি পায়। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এর প্রভাব ধনী দরিদ্র সকলের উপর সমান ভাবে পড়ে। এই ভ্যাট জিনিসটা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম। তাই আমার ধর্মীয় জায়গা থেকে এবং অর্থনৈতিক জ্ঞান থেকে এর বিরোধিতা করছি। আমাদের দেশের মানুষের উপর এই চাপানো জুলুমের কারণ মূলত imf
সে বলেছে ভ্যাট বাড়াতে আর আমরা দেশের মানুষ ও ব্যবসায়ীদের ক্ষতিগ্রস্ত করতে উদ্যত হলাম। দুঃখের জায়গা হচ্ছে রাজনৈতিক দলের নিরব ভূমিকা। এই জায়গা থেকে আহ্বান জানিয়ে গেলাম ইসলাম যে মানুষের ও ব্যবসার জন্য কল্যাণকর তা তুলে ধরতে ভ্যাটের বিরোধিতা করে ইসলামী অর্থনীতির সৌন্দর্য আমরা মানুষের সামনে তুলে ধরি।

~ মোহাইমীন পাটোয়ারী

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

04 Jan, 14:08


১।
নবীগণ মেষ চড়িয়েছেন। হাদীসে স্পষ্ট এসেছে, আল্লাহ এমন কোনও নবী পাঠান নি যিনি মেষ চড়ান নি। মেষ যাঁরা চড়ায় তাঁদেরকে Shepherd বলা হয়।

আর যারা গরু চড়ায় তাঁদেরকে বলা হয় Cowboy। এই শব্দের উদ্ভব স্প্যানিশ শব্দ vaquero থেকে। যার অর্থ দাঁড়ায় যিনি ঘোড়ার পিঠ থেকে গরুর পাল সামলায়।

কাউবয় শব্দটা কানে আসলে চোখে কি ভাসে? ওয়েস্টার্ন মুভির দৃশ্য নিশ্চয়। যাযাবার উশৃংখল একদল লোক যারা সারা বছর গরু চড়িয়ে যখন শহরে ফেরে তখন বিশৃঙ্খলা, অনাচারে লিপ্ত হয়। ম্যানার বলে কিছু থাকে না।

অথচ নবীগণ মেষ চড়ানোর কারণ আল্লাহ তাঁদেরকে ধৈর্যশীল করতে চেয়েছেন। সেই শিক্ষা তাঁদের মধ্যে প্রোথিত করেছেন। গরু চড়ানোয় এই লক্ষ্য অর্জিত হয় না।

আমাদের নবী সা. কখনোই গরু চড়ান নি। তিনি কখনও Cowboy ছিলেন না। যে ব্যক্তিই বলে থাকুন তিনি ভুল বলেছেন।

২।

খাদিজা রা. এঁর কর্মচারী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনোই ছিলেন না। তাঁর সাথে ব্যবসা ছিল মুদারাবা ভিত্তিতে। মূলধন ছিল খাদিজার আর রাসুল সা. সে ব্যবসা পরিচালনা করেছেন। তাঁরা লভ্যাংশ ভাগ করে নিয়েছেন।

খাদিজা রা. এঁর একাধিক ব্যবসা ছিল। কিন্তু মক্কাবাসীদের ব্যবসা যেহেতু আমদানি রফতানি ভিত্তিক ছিল, ফলে তাঁর নিজের পক্ষে এই ব্যবসা পরিচালনা সম্ভব ছিল না। প্রায় সব সিরাতবিদেরাই এমনটি বলেছেন।

জনপ্রিয়তা শুদ্ধতার দলিল না। ফলে মিজানুর রহমান আজহারী যখন রাসুল সা. প্রসঙ্গে বলেন তিনি 'কাউবয়', খাদিজাতুল কুবরার 'কর্মচারী' ছিলেন এইসব কথা তিনি ভুলই বলেছেন।

কিন্তু তাঁর ভুলের বাড়তি সমস্যা হলো, এ ভুল ব্যাপক বিস্তৃতি পায়। আর মানুষ সেটাকে ভুল বলে মানতে চায় না।

৩।

ইসলামের ইতিহাসে পেশাদার বক্তাদের 'কাসসাস' মানে 'Story Teller’ বলা হত। ইবনুল জাওযির মতে, এরাই ইলমে হাদিসের সবচে' বড়ো ক্ষতি করেছে।

ইবনে উমার রা. মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় বলতেন, এই বক্তাদের জন্যই আমি মসজিদ থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য হই, এদের ছাড়া আর কিছুই আমাকে মসজিদ থেকে দূরে রাখতে পারত না।

~ আরজু আহমেদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Jan, 17:55


জুমার_বয়ান_সারাংশ
(০৩ জানুয়ারি ২০২৫ ইং)
বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদ


খতীব: মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ

লেখক: মুহাম্মাদ লুতফেরাব্বী আফনান

বাইতুল মুকাররাম জাতীয় মসজিদের জুমার খুতবায় মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব বলেন: সুন্দর কথা বলা, সুন্দরভাবে বলা কুরআনের নির্দেশনা। এর মাধ্যমে ব্যক্তি-সমাজ-রাষ্ট্র সকল পর্যায়ে মানুষের মাঝে শান্তি-সম্প্রতি বজায় থাকবে। যে কোনো বিষয়ে কথা বলতে হলে ইনসাফের সাথে সুন্দরভাবে বলতে হবে। কাউকে ঘায়েল করে বা আক্রমণাত্মকভাবে কথা বলা অনুচিত। সৎকাজের আদেশ অসৎকাজ থেকে নিষেধ করার ক্ষেত্রে যে কোনো প্রকার জুলুম করা, আক্রমণাত্মক ভাবে ঘায়েল করা, কাউকে গালমন্দ করা বা তিলকে তাল বানিয়ে প্রকাশ করা গুনাহের কাজ। সর্বদা নসিহতের নিয়তে কল্যাণকামী হয়ে সুন্দরভাবে সুন্দর কথা হবে। এর মাধ্যমেই সমাজের সংশোধন হবে।

এক্ষেত্রে তিনি বলেন, ইনসাফের সাথে সুন্দর কথা সুন্দরভাবে বলার কারণে স্বার্থপর মানুষ যদি কষ্ট পায় তাহলে আমার গুনাহ হবে না। কিন্তু আমার উপস্থাপনের অসুন্দর্য বা কথার মাধুর্যতা মার্জিত ভাব না থাকার কারণে যদি কেউ কষ্ট পায় তাহলে এতে গুনাহ হবে। অসুন্দর কথার কারণে দূরত্ব তৈরি হয়, বিভেদ তৈরি হয়; যা অনেক সময় হাতাহাতি বা মারামারির দিকেও নিয়ে যায়। এটি কখনো মুসলমানের কাজ হতে পারে না।

বিশেষভাবে তিনি উম্মাহর মাঝে মতবিরোধপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে সতর্ক করে বলেন: বিদআতের পথে চলতে চলতে কেউ যদি আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাত এর পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়, তাকেও হকের পথে দাওয়াত দেয়ার ক্ষেত্রে আচরণ-উচ্চারণ মার্জিত হতে হবে। তাকে বুঝানোর জন্য দলিল প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে; কিন্তু তাকে কষ্ট দিয়ে কোন কথা বলা যাবে না। আর যাদের গোমরাহী এতটা কঠিন নয়, যা আহলে সুন্নাহ আল জামাত থেকে তাদেরকে বের করে দেয় না, যা বিভিন্ন মুসলিম দল-উপদলের মধ্যে হয়ে থাকে, তাদেরকে আহলে সুন্নাহল জামাতের পথে আহবান এর ক্ষেত্রে আরো বেশি মার্জিত আচরণ করতে হবে।

এই বিষয়টির জন্য কোরআনের দুইটি আয়াত খুব ভালোভাবে মনে রাখতে হবে। প্রথমটি হচ্ছে, ১৫ পারার ১৭ নাম্বার সূরা বানি ইসরাইলের ৫৩ নাম্বার আয়াত। আল্লাহ তায়ালা বলেন—

وقل لعبادي يقول التي هي أحسن إن الشيطان ينزغ بينهم إن الشيطان كان للإنسان عدوا مبينا

অর্থ: হে নবী আপনি আমার বান্দাদের কে বলে দিন, তারা যেন সুন্দর কথা বলে, সুন্দরভাবে বলে। কারণ তাদের মাঝে বিভেদ এবং বিভেদ তৈরি করে দেয়। কারণ শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু।

দ্বিতীয় আয়াত হচ্ছে সূরা আহযাবের শেষে। আল্লাহ তাআলা বলেন— يا أيها الذين آمنوا اتقوا الله وقولوا قولا سديدا —অর্থ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং ভালো কথা বল। আমাদের ঘরে বাহিরে সকল জায়গার জন্য নির্দেশনা পালন করা অপরিহার্য।

এছাড়াও খতিব সাহেব তার আলোচনায় রজব মাসের ফজিলত ও করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করেন। রজব আরবি শব্দ যার অর্থ সম্মানিত। এই মাসকে আল্লাহ তায়ালা বিশেষ চারটি সম্মানিত মাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এই সম্মানিত মাসগুলোতে আল্লাহ জুলুম এবং অন্যায় করতে নিষেধ করেছেন। জুলুম এবং অন্যায় তো সর্বাবস্থায় নিষেধ, তবুও এই সম্মানিত মাসে এর শাস্তি আরো বেড়ে যাবে। তাই সর্বপ্রকার গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা জরুরী।

তিনি বলেন: সাহাবায়ে কেরাম রজব মাস আসলেই রমজানের জন্য দোয়া করতেন এবং রমজানের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতেন। সম্মানিত চার মাসের মধ্যে রমজানের নাম নেই, কারণ এটি এমনি সম্মানিত। অনেকের রমজানের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চান, এক্ষেত্রে আমার বক্তব্য হল, রমজানের আলাদা কোন প্রস্তুতি নেই।

একজন মুমিন পুরো বছর যদি ঈমানী জীবন যাপন করে তাহলে সেটাই তার জন্য রমজানের প্রস্তুতি। মুমিনের সব সময় জীবন গুনাহ মুক্ত হবে। গুনাহ থেকে মুক্ত অবস্থায় রমজানকে প্রবেশ করতে হবে। এটাই রমজানের ইস্তেকবাল এবং প্রস্তুতি। পানাহার, পোশাক, লেনদেন সকল কিছু হালাল হওয়া রমজানের প্রস্তুতির অংশ। অনেকে হারাম থেকে বাঁচার চেষ্টা করেও পারেনা, তাদের জন্য আল্লাহর নির্দেশনা হলো—

ومن يتق الله يجعل له مخرجا ويرزقه من حيث لا يحتسب

অর্থাৎ কেউ যদি আল্লাহর ভয়ে চেষ্টা করে আল্লাহ তার জন্য উপায় বের করে দেন, এবং এবং তাকে অভাবনীয় স্থান থেকে রিজিক দান করবেন। মুমিন হিসাবে তার দায়িত্ব হলো হালালের পথে চলার জন্য চেষ্টা করা।

এছাড়াও রমজানের প্রস্তুতি হিসেবে কোরআন তেলাওয়াত করা জামাতের সাথে পূর্ণ খতমের সাথে আদায় করা ইত্যাদি বিষয়ক তিনি আলোকপাত করেন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Jan, 14:42


আজকের জুমার বয়ানের চুম্বকাংশ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Jan, 10:44


ইয়া রব্বা মুহাম্মাদ! গাজ্জাবাসীর উপর রহম করুন! তাদের হিফাযাত করুন। তাদের কষ্ট দূর করে দিন। নারী ও শিশুদের প্রতি আপনার খাস আফিয়াত নাজিল করুন ইয়া রব্ব!
.
হে আল্লাহ! তাদের স্বাধীন ও শত্রুমুক্ত করুন
আর আমাদের ক্ষমা করুন ইয়া রব্ব! আমিন।
.
আল্লাহুমা সল্লি আ'লা মুহাম্মাদ ওয়া সাল্লিম।

~ আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Jan, 01:05


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -

اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”

(মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২)

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

02 Jan, 13:09


বৃহস্পতিবার মাগরিব থেকে জুমু'আর দিনের মাগরিবের আগ পর্যন্ত প্রতিটি সেকেন্ড নেকি ও সওয়াবের একেকটি ভান্ডার।
অতএব (পুরো সময়টাতে যত বেশি সম্ভব) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরুদ পাঠ করুন।

— ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ


🟢 একজন সাহাবি রাসূলকে বলেছিলেন, তিনি তাঁর উপর সর্বদা দরুদ পাঠ করবেন। তখন রাসূলুল্লাহ () তাঁকে বলেছিলেন,

‘‘যদি তুমি তাই করো, তবে তোমার সকল চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দূর করা হবে (প্রয়োজন পূরণ হবে) এবং তোমার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে।’’

[তিরমিযি: ২৪৫৭, হাকিম: ২/৪৫৭, হাদিসটি সহিহ]

বস্তুত দরুদ শরিফ পাঠ করলে সহজে দোয়া কবুল হয়ে যায়। হজরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) বলেন, নিশ্চয় বান্দার দোয়া-মোনাজাত আসমান ও জমিনের মাঝখানে ঝুলানো থাকে, তার কোনো কিছু আল্লাহপাকের নিকট পৌঁছে না যতক্ষণ না বান্দা তাঁর নবী () এর প্রতি দরুদ পাঠ করবে। (তিরমিজী শরিফ)।

🔹 শ্রেষ্ঠ দরুদ - দরুদে ইব্রাহিম যা আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে পড়ি

🔹 সবচেয়ে ছোট দরুদ - সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

আসুন আমরা বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি এবং ফিলিস্তিনসহ সারাবিশ্বের নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাইবোন ও মুজাহিদদের জন‍্য দুআ করি।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Jan, 14:21


আলহামদুলিল্লাহ্! রজব মাস শুরু হয়ে গিয়েছে,
রমাদান বাকি আর মাত্র দুই মাস। মহান আল্লাহ আমাদেরকে রমাদান পাওয়ার তাওফিক দান করুন


আল্লাহ তাআলা বারো মাসের মধ্যে চারটি মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’ তথা সম্মানিত ঘোষণা করেছেন।

এই চারটি সম্মানিত মাসের একটি হল রজব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, বারো মাসে বছর। তার মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তিনটি ধারাবাহিক : যিলকদ, যিলহজ্ব, মহররম আর চতুর্থটি হল রজব, যা জুমাদাল উখরা  ও শাবান মাসের মধ্যবর্তী মাস।’-সহীহ বুখারী ২/৬৭২

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Jan, 12:59


শহিদ মিনারে ইসলামের পতাকা উড়তে পারবে না,
কিন্তু ইসলাম থেকে নেওয়া শব্দ 'শহিদ' ঠিকই তারা তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যাবহার করবে।
এটাই সেকুল|রিজম!


কালেমার পতাকা যদি নামাতে বলেন তাহলে শহীদ শব্দটা আর বলিয়েন না। ২-৫ জন পতাকা নিয়ে যেতেই পারে, তাই বলে পতাকা নামানো গ্রহণীয় নয়। ৫ আগস্ট বিপ্লবের দিনও অনেকে কালেমার পতাকা হাতে নিয়ে গণভবনে গিয়েছিলেন।

জুলাই আন্দোলনে ধর্মপ্রাণ জনতার হাতে হাতে থাকা কালিমার পতাকার আবেগকে পুঁজি করে ক্ষমতার রদবদল হলো, আর এখন সেই কালিমার পতাকাকেই অবমাননা করা হচ্ছে।

এরপরও যদি কারো বুঝতে বাকি থেকে, ইসলাম এবং মুসলিমদের আবেগকে পুঁজি করেই সেক্যুলার রাজনীতি শক্তিশালী হয়, তাহলে কিছু বলার নেই। জুলাই আন্দোলনের আবেগ ঝেড়ে ফেলা উচিত ইসলামপন্থীদের। নিজেদের বিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Jan, 12:59


জুলাইয়ে মানুষ কেন এ পতাকা নিয়ে নেমেছিলো?

সাধারণ মুসলমানরা যালিমের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অনুপ্রেরণা পেয়েছিলো কোরআন-সুন্নাহ থেকে।  যালিমের পতন হবেই- দ্বীনের এ ওয়াদার উপরে বিশ্বাস রেখেই আল্লাহর নাম নিয়ে তারা মরতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো। ইসলামের বিরুদ্ধে হাসিনার চালানো নিষ্পেশনের বিরুদ্ধেও মানুষ নেমেছিলো।

এ পতাকা তারই বহিঃপ্রকাশ।

শুধু এ পতাকাই নয়, জুলাইয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্লোগানগুলোর একটা হলো তাকবীর। টিয়ারশেলের মধ্যে মানুষ সালাত আদায় করেছে, লুটিয়ে পড়েছে সিজদাহয়। সেক্যুলাররাও তখন আল্লাহর নামে মানুষকে ডাকছিলো।

আজ বিজয়ী হয়ে তোমরা এ পতাকা মুছে দিতে চাও? জুলাই অভ্যুত্থানে ইসলাম ও ইসলামপ্রিয় মুসলিমদের যেকোনো চিহ্ন মুছে দিতে চাও? ধর্ম নিয়ে ধোঁকাবাজি করো?

পারবে না।

হাসিনাও অনেক চেষ্টা করেছিলো। সে তোমাদের চেয়ে অনেক বেশি পাওয়ারফুল ছিলো। পারে নাই। মুসলিমরা এ যমিনেরই সন্তান। ইসলাম এখানের মানুষের জীবন, সংস্কৃতি- সবকিছুতে মিশে আছে। এ ভূমির ইতিহাস ইসলামের ইতিহাস।

আমার দ্বীন
আমার যমিন

~ ইরফান সাদিক

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

04 Dec, 14:12


অনর্থক কাজ একেবারে ছেড়ে দিতে পারলে ভালো। প্রোডাক্টিভিটি বাড়ান যথাসাধ্য। পাতলামি এবং খুব বেশি মজা-মাস্তি পরিহার করুন। গাম্ভীর্যপূর্ণ হওয়ার চেষ্টা করুন।

আপনি যদি এই উম্মাহর জন্য কিছু করতে চান এবং পরবর্তী প্রজন্মকে একটা ম্যাসেজ দিতে চান তাহলে অবশ্যই এমনকিছু বিষয় নিয়ে সিরিয়াস হতে হবে যেগুলো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কলেজে পড়েন বলে নিজেকে ছোট ভাবছেন? টিনএজার বা হাবিজাবি ভাবছেন? এমন ভাবনা থেকে মুক্ত থাকার জন্য নিয়মিত শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে পানাহ চাইবেন। আমাদের পঙ্গু করে রাখছে কিছু আজগুবি চিন্তাভাবনা।

ইসলামে বয়সের এতো স্তর নেই। আজকের মতো এতো স্তর থাকলে মাত্র ১৭ বছর বয়সী মুহাম্মদ বিন কাসিম আরব থেকে এই উপমহাদেশে লড়াইয়ের নিশানা নিয়ে আসতেন না।

প্লিজ, বয়সের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করুন। মুহাম্মদ বিন কাসিমের কাজ করার শপথ নিন। একই মিশন আবার চালাতে হবে—আজ অথবা দুইদিন পর।

~ নজরুল ইসলাম

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

04 Dec, 04:50


"পৃথিবীর গতিপথ মালহামাতুল কুবরার দিকেই অগ্রসর হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে ঈমান ও কুফরের সংঘাত ক্রমেই অনিবার্য হয়ে উঠছে।"

~ মাহমুদুল হাসান গুনুবি হাফি.

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Dec, 13:09


"মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু" এমন একটা কথা ইদানিং বেশ শোনা যাচ্ছে এবং কথাটাকে বেশ মহিমান্বিত করা হচ্ছে, অনেক মুসলিম ব্যক্তিও এমন কথা বলছেন।

বাস্তবতা হলো সেক্যুলার ও অন্যান্যরা এধরণের কথা হয়তো বলতে পারেন, কিন্তু মুসলিমরা সাধারণভাবে এটা বলতে পারেন না।

কারণ, মাতৃভূমির বিশেষ কোনো মর্যাদা ইসলামে নেই, কেবলই মাতৃভূমি হওয়ার কারণে। মাতৃভূমির প্রতি মানুষ যে টান অনুভব করে সেটা স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য, এর কোনো বিশেষ পবিত্রতা নেই।

কোনোকিছু মহিমান্বিত হওয়ার পেছনে মূল বিষয় হলো, মহান আল্লাহর দীন তথা ন্যায়। ন্যায়ের প্রশ্ন অমিমাংসিত রেখে কোনো কিছুর জন্য পবিত্রতা নির্ধারণের কোনো সুযোগ নেই।

খোদ মক্কা নগরি, যার পবিত্রতা সৃষ্টির আদিকাল থেকেই প্রতিষ্ঠিত, যেখানে ছিলো মহান আল্লাহর পবিত্র ঘর, সেই ভুখণ্ড ছেড়েও নবি সা. বেরিয়ে গিয়েছেন মদিনার পথে। ন্যায়ের প্রশ্নে, দীনের প্রশ্নে।

ন্যায়ের পক্ষাবলম্বন করার জন্য প্রয়োজনে মাতৃভূমি ত্যাগ করাকেই বরং মহিমান্বিত করা হয়েছে ইসলামে। নবি সা. যেটা মদিনায় হিজরত করে আমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন।

মুসলিমরা বলতে পারে "হয় শরিয়াহ নয় শাহাদাহ"। কারণ এই শ্লোগানের মধ্যে ন্যায় তথা আল্লাহর দীন এমবেডেড আছে। এর মধ্যে কোনোরকম জাহিলিয়াতের প্রতি আনুগত্যের অবকাশ নেই।

হ্যাঁ, কারো মাতৃভূমি যদি শরিয়াতের ভুমি হয়, ইসলামের ভুমি হয় তখন নির্দিষ্ট সেই ভুমির লোকেরা শরিয়াহকে এমবেডেড বা ডিফল্ট ধরে বিদেশি শত্রুর আগ্রাসন থেকে রক্ষার জন্য যদি " মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু"  তাহলে হয়তো তখন শ্লোগানটাকে সরাসরি জাহিলিয়াত বলা যাবে না, তবুও এধরণের শ্লোগান এড়িয়ে চলাটাই সচেতন মুসলিমদের জন্য শ্রেয়।

বৈদেশিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এই ভূখণ্ডের মুসলিমদের একমাত্র কার্যকর সুরক্ষা হলো ইসলাম। মুসলিমরা কেবল আল্লাহর নামেই হাসিমুখে মৃত্যুর মুখোমুখি হতে পারে, অন্য কোনো কিছুর নামে নয়। অন্য কোনোকিছুর নামে এত শক্তিশালী শত্রুকে মোকাবেলা করা কিছুতেই সম্ভব নয়।

ইসলাম ছাড়া অন্য কোনোকিছু দ্বারা যদি আমরা আমাদের বাঁচাতে চাই তবে আমরা দুনিয়াতেও পরাজিত হবো আর আখিরাতেও লাঞ্চিত হবো।

অতএব, আমাদের শ্লোগান হবে, " হয় শরিয়াহ, নয় শাহাদাহ"

~ আহমাদ রফীক হাফি.

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Dec, 12:51


শত্রুকে তুচ্ছজ্ঞান করা হচ্ছে পরাজিত হবার সর্বপ্রথম ধাপ। আমরা এখনো হেসে উড়িয়ে দিচ্ছি ওদেরকে। অথচ ওদের আদর্শিক এবং সামরিক প্রস্তুতি আছে। আমাদের কিছুই নাই৷ ওরা প্রোপাগান্ডায় এগিয়ে আছে কয়েক হাজার গুণ, আমরা পিছিয়ে৷

শুধুমাত্র 'বর্ডার ক্রস কর এরপর দেখে নেব' বলে আত্মতুষ্টিতে ভুগছি৷ বাস্তবতা হলো ওরা বর্ডার ক্রস করলেও আমি-আপনি একটা পশমও ফালাইতে পারব না।

এখন বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিৎ সত্যিসত্যি নিজেদের করণীয় কাজের দিকে মনোযোগ দেয়া।

করণীয় কাজগুলোর মধ্যে সামরিক প্রস্তুতি, মানসিক এবং আদর্শিক প্রস্তুতি নেয়া। সংবদ্ধ হওয়া। মুসলিম চেতনাকে আঁকড়ে ধরা এবং এটার ব্যপক প্রচার চালানো।

'বাংলাদেশে *ন্দু নের্যাতন হচ্ছে' প্রচার করার ফলে বিজেপি এবং কংগ্রেস এক হয়ে গেছে। অলরেডি বর্ডারে অস্ত্রসহ বিশাল বহর নিয়ে চলে এসেছে আমরা দেখেছি।

একইভাবে 'ডারতে মুসলিম নিধন হচ্ছে' এবং 'আমাদের বাংলাদেশের মুসলমানদের স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা ডারতের জন্য হুমকিতে আছে' ন্যারেটিভ দুইটার প্রচার আপনাকে ব্যপক করতে হবে।

খেলতামাশা, কনসার্ট বা টিকটকে মজে থাকা আপনার বন্ধু/কাজিনকে সতর্ক করতে হবে। আমাদের ঈমানে অনেক ফাঁকফোকর আছে। কিন্তু যখন 'মুসলিম নিধন' চলে আসে তখন যার মাঝে জাররা পরিমাণ ঈমান আছে সেও নড়ে বসে।

সে টিকটকে থাকে, কিন্তু যখন শোনে স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা হুমকির মুখে তখন তার ব্রেইনে একটু ধাক্কা খায়।

এইটাই করতে হবে।
সাথে সামরিক, মানসিক ও আদর্শিক প্রস্তুতি।

কীভাবে সামরিক প্রস্তুতি নেবেন? যেভাবে আরএসএস নেয়। যেভাবে পিষকন নেয়। যেভাবে পা-*জিতরা নেয়। সেভাবেই।

আমরা বীর বাঙালি সবকিছু রুখে দেব - এই বা*ছা* কথা দিয়ে যুদ্ধের চিড়া ভেজে না। যুদ্ধের চিড়া ভেজে অন্যকিছু দিয়ে যা আরএসএসের আছে। ওইটাই আপনাকে অর্জন করতে মনোনিবেশ করতে হবে।

~ আসিফ মুহাম্মদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Dec, 12:32


কোনো দূতাবাসে হামলা মানে সেই দেশে সরাসরি হামলা করা। এটাই আন্তর্জাতিক আইন।

বাঙলাদেশের দূতাবাসে হামলার উপযুক্ত জবাব দিতে না পারলে সিরিয়াস মিস্টেক হবে একটা। সিরিয়াস!

বাঙলাদেশে ভারতের হাইকমিশনারকে ডেকে একদিনের মধ্যে ভারত সরকারকে ক্ষমা চাইতে বলতে হবে। নইলে এই দেশে অবস্থানরত ভারতীয়দের ১ সপ্তাহের মধ্যে ভারতে ফেরত পাঠানো হবে বলে হুমকি দিতে হবে।

এখন এক পা পিছিয়ে যাওয়া মানে সার্বভৌমত্বের সাথে আপোষ করা।

ভারত মনে করেছে কিচাইন করে সুবিধা করতে পারবে। কিন্তু ওদের কিচাইনই দেশকে আবারও সিঙ্গেল ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ করবে। এটা ভালো হবে আরো।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Dec, 09:31


মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক গতকাল থেকে ঢাকার একটি প্রাইভেট হসপিটালে চিকিৎসাধীন আছেন।

তিনি কিডনী জনিত রোগে আক্রান্ত।

পরিবার ও সংগঠন তার সুস্থতার জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

02 Dec, 17:49


প্রবাসী ভাইরা,

সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর ভা*রতের সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের মূল হুমকি হিসেবে ভা*রতের বিরোধিতায় বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ প্রদর্শনে যার যার অবস্থান থেকে রাজপথে নেমে আসুন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশগুলোতে ইন্ডিয়ান অ্যাম্বাসির সামনে প্রতিবাদে সরব হন আপনারা। বিশ্বব্যাপী "বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্ট মুভমেন্ট" শুরু করুন আপনারা।

ভা*রতের হি*ন্দুত্ববাদী আগ্রাসন থেকে এই উম্মাহর অস্তিত্ব রক্ষায় আপনারা আমাদেরই সহযোদ্ধা।

~ আবু উসামা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

02 Dec, 17:40


যদি ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হাইকমিশনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর সহায়তা চাইতে পারে।

সেক্ষেত্রে শান্তিরক্ষা মিশনে সৈন্য সহায়তা বাড়িয়ে সহযোগিতা করতে পারে বাংলাদেশ।

~ আসিফ মাহমুদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

02 Dec, 15:12


আজকে ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ কনস্যুলেটে গিয়ে গেরুয়া বাহিনী বিশাল বহর নিয়ে আক্রমণ করে তছনছ করেছে, সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে ইতোমধ্যে।

এটা ডিপ্লোমেটিক রিলেশন সংক্রান্ত ভিয়েনা কনভেনশন,১৯৬১ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। ওই কনভেনশন মোতাবেক অন্যদেশের কূটনীতিক হাউজকে পরিপূর্ণ নিরাপত্তা বিধান করার দায়িত্ব হোস্ট দেশের। মানে আজকের কনটেক্সট বিবেচনায় নিলে আগরতলার বাংলাদেশ কনসুলেটে যেই আক্রমণ হয়েছে এর পুরো দায়ভার ভা র ত সরকারের।

এরভেতরে আরেকটা খবর হলো,

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি মন্তব্য করেছে—

বাংলাদেশে নাকি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিৎ!

মমতা, ওই গেরুয়া বাহিনী তোমার নিজের চেয়ার ধরে যেমনে টানাটানি করে সেটা সামলাও আগে। তোমাদের দেশের চেয়ে বহুগুণ বেশি শান্তি এখানে আছে, নিজেদের দেশে সংখ্যালঘুর প্রটেকশন দিতে পারো না, আবার আসছো বড় গলায় কথা বলতে! তোমাদের নিজের দেশের সংখ্যালঘুর প্রটেকশনের হিসাব দূরেই রাখলাম, অন্যদেশের দূতাবাসে পর্যন্ত নিরাপত্তা দিতে পারো না, নিজেদের অবস্থা কত জঘন্য সেই হিসাব মাপো বসে বসে।

তোমাদের নিজের দেশের সংখ্যালঘুর প্রটেকশনের হিসাব দূরেই রাখলাম, অন্যদেশের দূতাবাসে পর্যন্ত নিরাপত্তা দিতে পারো না।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিৎ ইমিডিয়েটলি ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘনের জন্য দাদাবাবুদের দেশের সরকারের বিরুদ্ধে শক্ত অভিযোগ দায়ের করা। খুবই উপযুক্ত একটা প্রেক্ষাপট তৈরী হয়েছে এটা করার।

[ বি. দ্র: ওপারে বাংলাদেশের দূতাবাসে হামলা করার খবর শুনে উত্তেজিত হয়ে কোন অবস্থাতেই বাংলাদেশে অবস্থিত ওদের দূতাবাসে কোন টাইপ আক্রমণ বা উষ্কানিমূলক কাজ করতে যাবেন না কেউ। এইটা করলে কূটনীতিক চ্যানেলে এখন যেই সলিড গ্রাউন্ড আছে ওদের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করার, সেটা কিন্তু নষ্ট হয়ে যাবে ]

~ সাঈয়েদ আব্দুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

02 Dec, 13:15


আগরতলায় বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনে হামলা করেছে বিন্দুত্ববাদীরা। দেশের ভেতরে খুন করেছে রাষ্ট্রপক্ষের একজন আইনজীবিকে। ইসকন, সনাতনী জোটসহ বিভিন্ন সংগঠন স্পষ্টতই ডারতীয় হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। ওদিকে শোনা যাচ্ছে অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় চিন্ময় কিংবা বিন্দুত্ববাদীদের কোন উল্লেখ বাদ দেয়া হয়েছে।
.
দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে বিন্দুত্ববাদী প্রকল্প। ডারতের মন রক্ষা করে চলার নীতি গ্রহণ করেছেন গতানুগতিক রাজনীতির খেলোয়াড়রা। মনে করেছেন ডারতকে খুশি করতে পারলে এসব নাশকতামূলক কাজ বন্ধ করবে তারা। বাস্তবতা হল, হাসিনা বা হাসিনার কোন বিকল্পকে ক্ষমতায় আনার আগ পর্যন্ত ডারত খুশি হবে না, ঝামেলা করা বন্ধও করবে না।
.
বিন্দুত্ববাদ এবং ডারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অগ্রবর্তী বাহিনী বাংলাদেশের ইসলামপন্থী ছাত্রজনতা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক অবস্থান নেয়া এবং মেসেজ দেয়া ইসলামপন্থীদের ঐতিহাসিক দায়িত্ব।
.
আগামী ৬-ই ডিসেম্বর জুমাবার এবং বাবরী মাসজিদের শাহাদাতের তারিখ। এই জুমার দিন ইসলামপন্থীদের উচিৎ বিন্দুত্ববাদ ও ডারতীয় আগ্রাসনের প্রশ্নে তাদের রাজনৈতিক বার্তা পুরো দেশ, ডারত এবং বিশ্বের কাছে পৌছে দেয়া।
.
এটি গতানুগতিক শুক্রবারের মিছিল হলে হবে না, যেখানে ৩০ মিনিটে ২০ জন বক্তাকে বক্তব্য দিতে বলা হয়। বরং এই গণজমায়েত থেকে সরকার, ডারত, হিন্দুত্ববাদী শক্তি, দেশের সাধারণ হিন্দু জনগণ এবং মুসলিমবঙ্গকে কিছু সুস্পষ্ট বার্তা দেয়া প্রয়োজন।
.
ঘটনাপ্রবাহ আপন গতিতে এগিয়ে যাবে। এ প্রবাহকে আমরা কাজে না লাগালে সেটা একান্তই আমাদের ব্যর্থতা।

~ আসিফ আদনান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

02 Dec, 10:33


বিবিসির এক নারী সাংবাদিক পোশাকের স্বাধীনতা নিয়ে আ-ফ-গা-নিস্তানের মুখপাত্র আব্দুল কাহার বালখির সাথে দুই বছর আগে একটি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলো। সেটার ভাবানুবাদ করছিঃ

সাংবাদিকঃ নারীদের বোরকা পরার বিধানটা কেমন, মানে তাদের জন্য এটা পরা জরুরি কেন?

আব্দুল কাহারঃ দেখুন প্রশ্নটা আপনার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে করা। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে নারীরা সেক্সুয়ালাইজড কিংবা অব্জেক্টিফাইড হয় এমন কোন কিছু গ্রহণযোগ্য নয়। আমি বোঝাতে চাচ্ছি, মানুষ কিভাবে পরিচালিত হবে সেটা নির্দিষ্ট কিছু মূল্যবোধ বা আইন দ্বারা নির্ধারিত হয় যা সমাজ ভেদে ভিন্ন। এবার আপনার হিজাব সম্পর্কিত প্রশ্নে আসি, বিশেষ করে বোরকার ব্যাপারে। বোরকা আ-ফ-গা-নি-স্তানের একটা স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক পোশাক। ইসলাম নারীদের হিজাব পরার কথা বলে যেভাবে মাদার মেরী হিজাব পরিধান করেছেন। যেভাবে ধার্মিক খ্রিস্টান নারীরা নিজেদের আবৃত করে রাখে সেটার সাথে হিজাবের কোন পার্থক্য নেই।

সাংবাদিকঃ কিন্তু মাদার মেরী শত বছর আগে হিজাব পরেছেন আর এখন ২০২২ সাল চলছে!

আব্দুল কাহারঃ শত বছর না, হাজার বছর আগে পরেছেন। আবারও বলছি, এটা মূলত আইনের উৎস সম্পর্কিত ধারণার বিষয়। আমরা বিশ্বাস করি, আইন আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত যিনি এই পৃথিবী, মহাবিশ্ব ও মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। আপনাকে আমি যে কথাটা বোঝানোর চেষ্টা করছি তা হলো, আপনার বিশ্বাস অনুযায়ী আপনাদের আইন সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন ও বিবর্তনযোগ্য। কিন্তু আমাদের বিশ্বাস অনুযায়ী আল্লাহর দেয়া বিধানমালা অপরিবর্তনশীল এবং আমরা সেটাই মেনে চলার চেষ্টা করি।

সাংবাদিকঃ তার মানে কি এটা নয় যে আপনারা প্রগতিশীলতাকে ধারণ করেন না কারণ আপনাদের আইন হাজার বছর আগ থেকে আটকে আছে? এটা কি ন্যায্য মূল্যায়ন হলো?

আব্দুল কাহারঃ দেখুন, প্রগতিশীলতা বলতে যদি আপনারা পাবলিক স্ফেয়ারে নারীর নগ্নতাকে বোঝান তাহলে অবশ্যই আমরা সেই প্রগতিশীলতাকে প্রত্যাখ্যান করি। আর যদি প্রগতিশীলতা বলতে আপনারা বৈজ্ঞানিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক উন্নতিকে বোঝান তাহলে ইসলামের আদর্শের মাঝেই সেটা রয়েছে। আপনি যদি ইসলামিক ইতিহাস পড়ে দেখেন, দেখবেন মুসলিমরা গণিত, জ্যোতির্বিদ্যাসহ বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্রে অগ্রগামী ছিলো। তাই, আপনারা যদি প্রগতি বলতে নারীদের পর্দাহীনতার কথা বলেন তাহলে সেটাতে আমরা একমত নই, কিন্তু প্রগতি বলতে যদি বিজ্ঞান, সমাজ, অর্থনীতির উন্নতি বলেন তাহলে আমরা সেটা অর্জন করতে চাই।

সাংবাদিকঃ আমার পয়েন্টটা আবার বোঝানোর চেষ্টা করি। আমি নিজে নগ্ন হয়ে রাস্তায় চলাফেরা করি না, আমি সম্মানজনক পোশাক করি এবং অপ্রয়োজনীয়ভাবে নিজের শরীর প্রদর্শন করি না। কিন্তু হিজাবকে আমি অসম্মানজনক মনে করি এই দৃষ্টিতে যে এটা নারীকে লুকিয়ে রাখতে চাইছে এধরনের একটা বার্তা দেয়...

আব্দুল কাহারঃ আমি আপনার শেষ পয়েন্ট অনুসারেই জিজ্ঞেস করছি, নানরা কি নারীদের লুকিয়ে রাখার বার্তা দেয়?

সাংবাদিকঃ ধীরে ধীরে নানরাও এখন সামনে এগিয়ে যাচ্ছে এবং বিশেষ ধরনের পোশাকের অভ্যাস ছেড়ে তারা বের হয়ে আসছেন। তারাও প্রগতিশীল হচ্ছে।

আব্দুল কাহারঃ আচ্ছা, তারমানে পর্দা ছুড়ে ফেলা মানেই প্রগতিশীলতা?

সাংবাদিকঃ নাহ আসলে.....হতেও পারে...

আব্দুল কাহারঃ হতেও পারে? আবার বলছি, প্রগতিশীলতা বলতে যদি বোঝায় মূল্যবোধকে ছুড়ে ফেলা তাহলে আমরা কখনই সেধরনের প্রগতিশীল নই। কিন্তু প্রগতি বলতে যদি বোঝায় বৈজ্ঞানিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক উন্নতি, তবে আমরা সেটা অর্জন করবো এবং আমরা অতীতে সেগুলোতে অগ্রগামী ছিলাম।

সাংবাদিকঃ আমি আসলে পর্দা ছুড়ে ফেলার সাথে প্রগতিশীলতার সম্পর্ক বোঝাতে চাইছি না। আমি বোঝাতে চাইছি এটা আসলে একান্তই নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দ, স্বাধীনতার ব্যাপার। আমার মনে হচ্ছে এখানে মানুষের সেই স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা হচ্ছে।  

আব্দুল কাহারঃ পশ্চিমা সমাজের সব জায়গায় কি মানুষের পুরোপুরি নগ্ন হয়ে চলাফেরার স্বাধীনতা রয়েছে?

সাংবাদিকঃ সেখানে মানুষকে নিজস্ব পছন্দ ও ইচ্ছা অনুযায়ী পোশাক পরার স্বাধীনতা আছে।

আব্দুল কাহারঃ ঘরের ভেতরের কথা বলছি না, পোশাক ছাড়া তারা কি প্রকাশ্যে সব জায়গায় চলাফেরা করতে পারে?

সাংবাদিকঃ পাবলিক স্পেয়ারে? না, এটা অশালীন।

আব্দুল কাহারঃ আমরাও প্রায় একইরকম কথাই বলছি। ব্যক্তিগতভাবে, ঘরের মধ্যে তারা যেকোন ধরনের পোশাক পরতে পারে। কিন্তু পাবলিক স্ফেয়ারে তাদের শালীন পোশাক পরতে হবে।

সাংবাদিকঃ শালীনতার সম্পর্ক কি বোরকার সাথে?

আব্দুল কাহারঃ পর্দার সাথে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 18:05


বাংলায় যখন ইসলামী শাসন ছিলো- তখন হিন্দু নারীরাও পর্দা করতো এবং হিন্দু পুরুষরাও পাঞ্জাবি পাগড়ি পরতো।

রবীন্দ্রনাথের মা - দেবন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী- পদ্মায় গোছল করতে গেলেও পালকি থেকে নামতেন না পুরুষরা দেখবেন বলে।

আবার রবিন্দ্রনাথের পরিবার থেকেই ইংরেজ আমলে মেয়েরা পর্দা ছেড়ে ঘর থেকে বের হয়- ব্রহ্মধর্মের অনুসারী নারীরাই পর্দাহীনতার কালচার তৈরি করে - এরপ্রভাবে বাংলার নারীরাও পর্দামুক্ত হতে শুরু করে।

সুলতানি আমলে হিন্দু নারীরা যে পর্দা করতো- এটা সুলতানরা আইন করে বাধ্য করে নাই আবার ইংরেজ আমলে হিন্দু - মুসলিম নারীরা পর্দা বাদ দিয়েছে এটাও কিন্তু সেকুলাররা আইন করে বাধ্য করে নাই।
.
পর্দা একটা সামাজিক সংস্কৃতির বিষয়। সেকুলাররা আমাদের নারীদের পর্দাহীন করেছে দীর্ঘ সংস্কৃতিক লড়াইয়ের মাধ্যমে - তেমনি মুসলিম শাসনে অন্য নারীরাও পর্দা করে মুসলিম নারীদের সাংস্কৃতিকভাবে পর্দা চর্চার মাধ্যমে। এটা রাষ্ট্র কর্তৃক আইন করে বাধ্য করার কোনো বিষয় না।

আমাদের সমাজকে তাওহীদের আদর্শে রাঙ্গাতে হবে- এমন সমাজ তৈরি করতে হবে যেখানে নিজ থেকেই মানুষ ইসলামি আইন মানার চর্চা করে- এবং না মানলে সামাজিক চাপের মধ্যে পরে।

~ হাসিবুর রহমান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 16:36


জাকির নায়েকের সাথে তুরস্কে একবার দেখা হয়েছিলো আমার। বললাম, বাংলাদেশে পিচ টিভি কেন বন্ধ করে দেওয়া হলো?

উনি বললেন, ‘ডেইলি স্টার’ মিথ্যা সংবাদ করেছে। আমার ফেসবুক পেইজ নেই, আছে টুইটার একাউন্ট। কিন্তু ডেইলি স্টার নিউজ করেছে, ২০১৬ সালের জুলাই মাসে ঢাকার হোলি আর্টিজান সংঘটিত স*ন্ত্রাসী হাম*লাকারী একজন নাকি আমার ফেসবুক পেইজের ফলোয়ার। এর ভিত্তিতে দিল্লী নিউজ করেছে, আমার সাথে জ*ঙ্গি সংযুক্তি আছে। তারপর ঢাকা থেকে অনুরোধ করে দিল্লীর পিচ টিভি বন্ধ করতে, এবং বাংলাদেশেও পিচ টিভি বন্ধ দেয়।

জাকির নায়েক অবশ্য বাংলাদেশীদেরকে একটু রাগ হন। তিনি বলেন, ভারতের অসংখ্য মুসলিম পিচ টিভি বন্ধের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের হাইকোটে একটা কেইসও করতে পারলো না।

~ জোবায়ের আল মাহমুদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 15:20


প্রথমালু আর দিল্লিস্টারের বিরুদ্ধে প্রচারণার কাজগুলো তো প্রায় বন্ধ হয়ে গেল! অথচ কিছুদিন পরেই এরা আবারও দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইন্ধন দেয়া শুরু করবে। শুধু ছোট্ট একটা উদাহরণ দিই, কিছুদিন আগে বাইতুল মোকাররমে মিথ্যা মামলায় বন্দী ফারাবী ভাইয়ের মুক্তির ব্যাপারে সমাবেশ হয়েছিল। আমি সেটা পোস্ট করার পর খুবই বুযুর্গ একজন ব্যক্তি বললেন, গঙ্গীদের মুক্তি করতে আমার এত আগ্রহ কেন? তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, ফারাবী ভাই গঙ্গী কীভাবে বুঝলেন? তিনি তখন চোখ বড় করে উত্তর দিলেন, পত্রিকা-টত্রিকা পড়েন মিয়াঁ! প্রথম আলো পড়ে দেইখেন। ওরে নিয়া অনেক নিউজ করছে ওরা। দেশের প্রথম সারির একটা পত্রিকা তো মিথ্যা লিখতে পারে না।

এটা ছোট্ট একটা উদাহরণ। এমন উদাহরণ আছে অসংখ্য। দেশের সবাই তো আর ফেসবুকে থাকেন না। সত্য-মিথ্যা অনেকেই জানতে পারেন না। গ্রামের লোকজন কয়জন জানেন ফারাবী ভাইয়ের প্রকৃত ব্যাপার? তারা তো পত্রিকার নিউজের ওপরেই নির্ভর করেন। পত্রিকায় যেটা পড়েন সেটাই বিশ্বাস করেন। এভাবেই প্রথমালু পত্রিকা দেশে অসংখ্য মিথ্যা বয়ান প্রতিষ্ঠিত করেছে। অনেক পরিবারের মান-সম্মান ধ্বংস করেছে। অনেকের ভবিষ্যৎ জীবনকে ফেলে দিয়েছে অন্ধকারের মধ্যে। আর কত মানুষকে যে জুলুমের স্বাদ আস্বাদন করিয়েছে, তার কোনো হিসাব নেই।

এরপরও যদি বলেন, প্রথমালুর কোনো দোষ নেই, তাহলে পুরো সাংবাদিকতাকেই আপনি কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দিলেন।

আমাদের করণীয় বেশি কিছু না। ওদের প্রতিষ্ঠিত মিথ্যা বয়ানগুলো সবার সামনে সত্য আকারে তুলে ধরতে হবে। ওদের কালচারাল হেজেমনিকে স্পষ্ট করতে হবে। বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে সবার দিলের মধ্যে এই ব্যাপার গেঁথে দিতে হবে, যেন ওদের নাম শুনলেই কেউ বলে ওঠে, ওরা তো ফ্যাসিস্ট তৈরির আঁতুরঘর।

~ তানজিল আরেফিন আদনান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 15:06


যারা ইরানকে বন্ধু মনে করেন, তারা এবার কি বলবেন? আপনাদের প্রিয় ইরান আলেপ্পোর মু*জাহিদদের নয়, বরং জা*লিম আসাদ সরকারের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। এরপরেও বলবেন— শি'য়ারা আপনাদের ভাই!

~ মাহমুদুল হাছান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 14:52


একজন নিরাপরাধ ডা. জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার যা করেছে, তাদের ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের কারণে ডা. জাকির নায়েক আজ পর্যন্ত নিজের মাতৃভূমি ছাড়া। যদি সভ্য কোনো দেশ হতো আর সত্যিকার বিচার ব্যবস্থা থাকতো, এই অপরাধের বিচার দিয়েই আলো-স্টারকে ধ্বসিয়ে দেওয়া যেতো।

কিন্তু, তারা যেহেতু এই দেশের সুশীল মধ্যবিত্তের প্রতিনিধিত্বকারী, তাই তাদের সাত Khuন মাফ।

~ আরিফ আজাদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 12:16


অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের ঘটনা বাংলাদেশের মানুষের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

যে সকল তথাকথিত সভ্য দেশ আমাদেরকে দিনরাত মানবতা ও সম্প্রীতির সবক শেখায়, এই ঘটনা প্রমাণ করে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে আমরা তাদের থেকে বহুগুণ এগিয়ে আছি।

বিশেষ করে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ, যেখানে প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘু নিপীড়ন চলে, সেই তারা যখন আমাদের সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে, তখন তাদের প্রতি আমাদের শুধু করুণা হয়।    

আমাদের সম্প্রীতি প্রমাণ করে, অন্য অনেক বিষয়ে আমরা পৃথিবী থেকে পিছিয়ে থাকলেও সহনশীলতা, বৈষম্যহীনতা ও সম্প্রীতিতে আমরা বহুগুণ এগিয়ে আছি।

এর প্রধান কারণ দুইটি। প্রথমত, এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান। আর ইসলাম আমাদেরকে অন্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি সংযম ও সহনশীল আচরণ করতে শেখায়। ইসলামের এই শিক্ষার কারণেই এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ সংখ্যালঘুদের প্রতি সব সময় সহানুভূতিশীল আচরণ করে থাকে। 

দ্বিতীয়ত, এদেশের আলেমগণ দেশের সকল সংকটময় মুহূর্তে পরম দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে থাকেন। যার সুফল আমরা সব ধরনের মানুষ ভোগ করে থাকি। এ কারণে আলেমদেরকে দেশের মূলধারায় যতবেশি সম্পৃক্ত করা যাবে, দেশ ও দেশের মানুষ ততবেশি উপকৃত হবে।

~ শাইখ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 12:06


আপডেট

কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার নন্দলালপুর ইউনিয়নের সোন্দাহ গ্রামের 'বায়তুল হামদ জামে মাসজিদ' এর সম্মানিত খতিব ও ইমাম সাহেব Minhaz Al Adnan হাফিজাহুল্লাহকে মাসজিদ কমিটি বহিষ্কার করেন।

বহিষ্কারের কারণসমূহ:
১. তাওহীদ, তা*গু*ত, ইস/কন ও বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে কথা বলা
২. এলাকার যুবকদের সাথে সম্মানিত ইমাম সাহেবের ঘনিষ্টতা ও সুসম্পর্ক মেনে নিতে পারেননি কমিটির ক্যাশিয়ার শামসের। এই ঘনিষ্ঠতা ও সুসম্পর্ককে তারা নিজেদের জন্য থ্রেট বা হুমকি মনে করেছেন।
৩. জুমু'আ পরবর্তী সময়ে এলাকায় একটি তাফসির মাহফিলের ঘোষণা দেওয়ায় কমিটির সাথে বাকবিতন্ডা।

বহিষ্কারের পিছনে মূল ব্যক্তিরা হচ্ছেন:
১. সহ সভাপতি আজিজুর রহমান শাকের বিশ্বাস (দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত থাকার কথা জানান এলাকাবাসী)
২. সেক্রেটারি হামিদ বিশ্বাস (তার ব্যাপারেও আওয়ামী লীগের সাথে জড়িত থাকার কথা জানান এলাকাবাসী)
৩. ক্যাশিয়ার শমসের (কুমারখালি উপজেলা জামাত ইসলামীর সেক্রেটারি)

আলহামদুলিল্লাহ।
বাদ যুহর বায়তুল হামদ মাসজিদে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বৈঠক হয়। বৈঠকে এলাকার মুরুব্বি, যুবক, তরুণ ও কিশোরেরাসহ কুষ্টিয়া ও কুমারখালির উলামায়ে কেরাম, টিম Al Khidmah Organization এর ভাইয়েরাসহ বিভিন্ন অঞ্চলের মুসলিম যুবকেরা উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকের সিদ্ধান্ত:
- সভাপতি পদত্যাগ করেছেন ও কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছেন।
- নতুন কমিটি শীঘ্রই গঠন করবেন এলাকাবাসী।
- অভিযুক্তরা সম্মানিত খতিব ও ইমাম সাহেবের নিকট প্রকাশ্যে এলাকাবাসীর সামনে ক্ষমা চাইবেন৷ ক্ষমা না চাইলে এলাকাবাসী সামাজিকভাবে তাদের বয়কট করবেন।
- সম্মানিত ইমাম সাহেব মিনহাজুল আদনান হাফিজাহুল্লাহকে এলাকাবাসী ইমাম হিসেবে স্বপদে বহাল থাকার অনুরোধ জানালে তিনি জানান যে, যেহেতু এখন তিনি বহিষ্কৃত, সেহুতু নতুন কমিটি গঠন হলে পুনরায় তার সাথে যোগাযোগের আহবান করেন।

সম্মানিত ইমাম সাহেব মিনহাজুল আদনান হাফিজাহুল্লাহ অত্যন্ত সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। এই ভূখন্ডের প্রতিটি মাসজিদের মাজলুম ইমাম সাহেবদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এবং একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের। জাযাকাল্লাহু খাইরান। 

কুষ্টিয়া ও কুমারখালির বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ঈমানের দাবি থেকে, আলিমদের প্রতি ভালবাসার ও ভরসার জায়গা থেকে ছুটে আসা প্রত্যেক কিশোর-তরুণ-যুবকদের মহান রব্বে কারীম আগামীর জন্য কবুল করুন ও উত্তম জাযা দান করুন। আমিন।

এছাড়াও অনলাইনে যেসকল ভাইয়েরা আওয়াজ তুলেছেন প্রত্যেককে জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।

~ মুহাম্মদ হৃদয় হাসান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 10:30


শাম পৃথিবীর হৃদয়। এখানে অশান্তি মানে পুরো পৃথিবীতে অশান্তি। শামের ইতিহাস ও ভবিষ্যৎ- পৃথিবীর ইতিহাস ও ভবিষ্যৎ। মুসলিম হৃদয়ে আছে শামের বিশেষ মর্যাদা।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা শামের ভূমিকে এমন সব গুণে বিশেষায়িত করেছেন, এতো উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছেন, যা অন্য কোনো ভূমিকে করেননি। এর মাটি হাজারো নবীর পদস্পর্শে ধন্য হয়েছে। হাজারো সাহাবি এখানে যু*দ্ধ করেছেন, বসতি গেড়েছেন এবং এই মাটিতে শায়িত আছেন। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মে'রাজের রাতে এখানে সফর করেছিলেন। কেয়ামতের পূর্বে দা*জ্জালের মোকাবেলায় মু'মিনদের যে সৈন্যবাহিনীর কথা বলা হয়েছে, তাদের প্রধান ঘাঁটি হবে শাম। এ ব্যাপারে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে বিশুদ্ধ হাদিসে। উম্মাহর নির্জীবতার সময়ও শাম থাকবে ঈমানের স্নিগ্ধতায় সতেজ।
.
পৃথিবীর শেষ ও চূড়ান্ত সংঘাত, মুসলিম ও কুফফারের মাঝে ভয়াবহ যু*দ্ধ সংঘটিত হবে এই মাটিতে। সত্য ও মিথ্যার শেষ লড়াই এখানেই সংঘটিত হবে। হাদিসে যাকে ‘আল-মালাহিম' (দীর্ঘমেয়াদী ধারাবাহিক যু*দ্ধ) বলা হয়েছে। মহাযু*দ্ধের (মালহামা) যুগে সিরিয়ার রাজধানী দা*মেশকের ‘আল-গুতা' শহরে মুসলমানরা অবস্থান নেবেন। এই পবিত্র ভূমিতে মাহদির সেনারা একত্রিত হবেন রোমানদের (ইউরোপিয়/পশ্চিমা বাহিনী) মোকাবেলা করার জন্য। সাইয়্যেদেনা ঈসা আলাইহিস সালাম দামেশকের সাদা মিনারায় আকাশ থেকে অবতরণ করবেন। এখানে মুসলিম বাহিনী দা*জ্জালের বাহিনীর বিরুদ্ধে মরণপন লড়াই করবে। সাইয়্যেদেনা ঈসা ইবনু মরিয়ম আলাইহিস সালাম দা*জ্জালকে নিজের হাতে হ*ত্যা করবেন।
.
কেয়ামতের পূর্বে সিরিয়া থেকে মুসলমানদের রূহ কবয করা হবে। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, শামের ভূমিতে প্রতিষ্ঠিত হবে হাশরের ময়দান। এ মাটির সবচে বড়ো ফজিলত- এই উম্মাহর বিজয়ী দল (আত-তায়েফাতুল মানসুরা) কেয়ামতের পূর্বপর্যন্ত সিরিয়াতেই অবস্থান করবে। বিশ্বাসঘাতকদের বিশ্বাসঘাতকতা কিংবা আগ্রাসী শত্রুর নিপীড়ন তাদেরকে দমাতে পারবে না। লক্ষ্য করে দেখুন, ক্রু*সেডের দিনগুলোতেও, তাতারদের আক্রমণের সময়ও শাম ছিল উম্মাহর অভেদ্য দুর্গ। অতীতের মতো এই ভূমি এখনো প্রতিরোধের দুর্ভেদ্য দেয়াল হয়ে রয়েছে।
.
আজ সি*রিয়ার মাটিতে সত্য ও মিথ্যার যে সংঘাত চলছে, কৌশলগত কারণে তা অসামান্য তাৎপর্য বহন করে। উম্মাহর ইতিহাসে সবচে ভয়ানক র*ক্তপাত, বরং সমগ্র মানব ইতিহাসেরই সবচে বীভৎস রক্তপাতের পর আজ সিরিয়াতে এমন একটি যু*দ্ধ শুরু হয়েছে যার সুদূরপ্রসারী প্রভাব সমস্ত চেনা-জানা পট-পরিস্থিতিকে পাল্টে দিতে সক্ষম। এবং এমনটি হওয়াই আল্লাহর ইচ্ছা। বিশ্বের পরাশক্তিগুলো বহু আগেই সিরিয়ার এই নাজুক পরিস্থিতির গুরুত্ব অনুধাবন করেছিল। তাই পাল্লা দিয়ে তারা এই অঞ্চলে স্বার্থ উদ্ধারে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছে। একের পর এক কূটকৌশল ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এই পুণ্যভূমিকে তারা ঘায়েল করতে চাইছে। সি*আইএ'র এক প্রাক্তন ডিরেক্টর বলেছিল, ‘বাশারকে টিকিয়ে রাখতে পারাটাই এই দ্বন্দ্বের সবচে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল।'
.
আজ পূর্ব-পশ্চিমের ক্রুসেডাররা শিয়া মালাউনদের সঙ্গী হয়ে এই মাটিতে ভয়ঙ্কর গণহ*ত্যা চালিয়ে যাচ্ছে আহলুস সুন্নাহর উপর। লাখ লাখ মুসলিম নিহত হয়েছে তাদের হাতে। আ*লেপ্পোর গণহ*ত্যা, হামা বা হিমসের গণহ*ত্যার পরও ঘুরে দাঁড়িয়েছে উম্মাহর শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা। তীব্র থেকে তীব্রতর আ*ক্রমণ, অন্তর্ঘাত বা বিশ্বাসঘাতকতা কোনো কিছুই টলাতে পারেনি, পারছে না তাঁদের মজবুত ঈমান।
.
আ*লেপ্পো, হামা-হিমস, ইদলিব- প্রতিরোধ অব্যাহত আছে বছরের পর বছর। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস রাখুন, এই প্রতিরোধ থামবে না, বিইজনিল্লাহ! ওয়াল্লাহি! ওয়াল্লাহি!! এই প্রতিরোধ নিঃশেষ হবে না। আস-সাদেকুল মাসদুক রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, নিশ্চয় তা বাস্তবায়িত হবে। এই ভূমিতেই উম্মাহর ভাগ্যের চূড়ান্ত ফায়সালা হবে। দা*জ্জালকে হ*ত্যা ও ই*হূদিদের উপর পৃথিবীর ইতিহাসের সবচে নৃশংস গণহ*ত্যা এই ভূমির মু*জাহিদদের হাতেই হবে বিইজনিল্লাহ!
.
শামের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত দীর্ঘ একটি হাদিসের সামঞ্জস্য পাওয়া যায়-
‏إِنَّ السَّاعَةَ لاَ تَقُومُ حَتّى لاَ يُقْسَمَ مِيرَاثٌ وَلاَ يُفْرَحَ بِغَنِيمَةٍ...
‘এমন একটি পরিস্থিতির উদ্ভব না হওয়া পর্যন্ত কেয়ামত সংঘটিত হবে না, যখন উত্তরাধিকারও বণ্টিত হবে না, গনিমতের জন্যও আনন্দ থাকবে না'। এরপর তিনি সি*রিয়ার দিকে আঙুল তুলে এর ব্যাখ্যা প্রদান করলেন। ‘আহলুল ইসলামের সঙ্গে যু*দ্ধ করতে শামে বিরাট এক বাহিনী প্রস্তুতি গ্রহণ করবে। ইসলামপন্থীরাও তাদের মোকাবেলায় প্রস্তুত হয়ে যাবেন'।
.
বর্ণনাকারী বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘আপনি কি রোমানদের (খৃস্টানদের) কথা বলতে চাচ্ছেন?'

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Dec, 10:30


ইবনু মাসউদ রাদিআল্লাহু আনহু বললেন, ‘হ্যাঁ। সেই যু*দ্ধটি হবে ঘোরতর। মুসলমানরা জীবনবাজি রেখে লড়বে। তাঁরা শপথ নেবে, বিজয় অথবা শা*হাদাত ছাড়া ফিরব না। দুইপক্ষ লড়াই করবে। এমনকি রাত যখন উভয়ের মাঝে আড়াল তৈরি করবে, তখন তারা আপন আপন শিবিরে ফিরে যাবে। কোনো পক্ষই (নিরঙ্কুশ) জয়ী হবে না। এভাবে একদল আত্ম-উৎসর্গকারী জানবাজ শেষ হয়ে যাবে। তারপর আরেকদল মুসলমান মৃ*ত্যুর শপথ নেবে, ‘বিজয় অর্জন করব, নয়তো জীবন দিয়ে দেব'। উভয়পক্ষ যু*দ্ধ করবে। রাত তাদের মাঝে আড়াল তৈরি করলে চূড়ান্ত ফলাফল ছাড়াই তারা নিজ নিজ শিবিরে ফিরে যাবে। মু*জাহিদদের এই জানবাজ দলটিও নিঃশেষ হয়ে যাবে। তারপর আরেকদল মুসলমান মৃ*ত্যুর শপথ নেবে, ‘হয় জয় ছিনিয়ে আনব, নতুবা জীবন বিলিয়ে দেব'। তাঁরা যু*দ্ধ করবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত যু*দ্ধ চলবে। রাত নেমে এলে উভয়পক্ষ জয় না নিয়ে শিবিরে ফিরে যাবে। এই জানবাজ দলটিও নিঃশেষ হয়ে যাবে।
.
চতুর্থ দিন অবশিষ্ট মুসলমান শত্রুর মোকাবেলায় দাঁড়িয়ে যাবেন। এবার আল্লাহ শত্রুর জন্য পরাজয় অবধারিত করবেন। মুসলমানরা মরণপন যু*দ্ধ করবে। এমন যু*দ্ধ, যা অতীতে কখনো দেখা যায়নি। পরিস্থিতি এমন দাঁড়াবে, মৃতের পাশ দিয়ে পাখিরা উড়বার চেষ্টা করবে; কিন্তু মরদেহগুলো দূর-দূরান্ত পর্যন্ত ছড়িয়ে থাকবে, পাখিগুলো মরে মরে পড়ে যাবে।
.
যু*দ্ধে অংশগ্রহণকারী সৈন্যদের পরিজন তাদের গণনা করবে। শতকরা একজন ব্যতীত কাউকে জীবিত পাবে না। এই অবস্থায় গনিমত বণ্টনে কি আনন্দ থাকবে? উত্তরাধিকার বণ্টনের কি সার্থকতা থাকবে? এই কঠিন পরিস্থিতিতে মানুষ আরো একটি যু*দ্ধের সংবাদ শুনবে, যা এরচেও ভয়াবহ। কেউ একজন চিৎকার করে সংবাদ ছড়িয়ে দেবে, 'দাজ্জাল এসে গেছে। তোমাদের পরিবার-পরিজনকে ফেতনায় নিপতিত করবার চেষ্টা করছে।' শুনে মুসলমানরা হাতের জিনিসপত্র ফেলে ছুটে যাবে। দা*জ্জালের আগমনের সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তাঁরা দশজন অশ্বারোহী প্রেরণ করবে।

রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আমি এই দশ ব্যক্তির নাম, তাদের পিতার নাম, তাদের ঘোড়াগুলোর কোনটির কি রঙ তাও জানি। সে যুগে ভূপৃষ্ঠে যতো অশ্বারোহী সৈনিক থাকবে, তারা হবে তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ সৈনিক।' (সহিহ মুসলিম : খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-২২৩; মুসতাদরাকে হাকেম : হাদিস নং-৮৪৭১, মুসনাদে আবি ইয়ালা : খণ্ড-৯, পৃষ্ঠা-২৫৯)

~ সাইদ আবরার

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

30 Nov, 13:55


ফিলিস্তিনের বিষয়ে একটা নির্মম বাস্তবাত হলো, যেদিন থেকে আমরা আকসার থেকে বেশি সিরিয়ান মুজাহিদ আর সেখানের মানুষের জন্য বেশি চিন্তিত হবো ও সেখানের মুজাহিদের নুসরতের জন্য সার্বজনীন ফতোয়া দিবো, তাঁদের জন্য সকল সম্পদ উতসর্গ করার ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয়ী হবো সেদিন থেকে আকসার আকাশের পরিবর্তন ধীরে ধীরে শুরু হবে। নির্মম আর তিতা হলেও এটাই সত্য! সিরিয়া আর সিরিয়ার মুজাহিদের হাতেই হবে আকসার মুক্তি। এছাড়া আর কারো হাতেই তা সম্ভব নয়। এই বাস্তবাতা আমাদের স্বীকার করতেই হবে।এবং এই বাস্তবতার উপরেই আমাদের উঠে আসতে হবে। মুসলমানদের চিরশত্রু ইরানের হাত ধরে নয়। নয় ফিলিস্তিনের পাশে থাকা তুরষ্ক, জর্ডান বা লিবিয়ার মত মুসলিম নামধারী তাগুত, মুনাফিক বা দুনিয়ালোভি শাসকদের হাতে। আকসার মুসলমানদের মুক্তির একটাই পথ সিরিয়ায় মুসলমানদের বিজয়!

আর বেশি কিছু বলতে পারছি না, হাত শুধু থেমে থেমে আসছে! আল্লাহ আমাদের বাস্তবতা বুঝার তাওফিক দান করুক।

~ আব্দুল্লাহ বিন বশির হাফি.

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

29 Nov, 12:08


#জুমার_বয়ান_সারাংশ (২৯ নভেম্বর ২০২৪)
বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদ
খতীব: মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ

অনুলেখক: মুহাম্মাদ লুতফেরাব্বী আফনান

চট্টগ্রামের তাওহীদ বিরোধীদের হাতে তাওহীদের কালেমা পাঠ করার অপরাধে যাকে শহীদ করা হয়েছে, তার প্রতি ফোটা রক্ত অত্যন্ত দামি। আর হত্যাকারী এবং সমর্থনকারীদের রক্ত তার তুলনায় মূল্যহীন। এই হত্যাকাণ্ডের বিচার আল্লাহর কাছে আমরা না দিলেও আল্লাহ বিচার করবেন। সরকারেরও উচিত এর যথাযথ বিচার করা। এসব ঘাতক সংগঠন দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, অরাজকতা তৈরি করছে এবং দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে, এটা যদি আমরা বুঝতে না পারি তাহলে কিছুই করার নেই।

বাইতুল মোকাররাম জাতীয় মসজিদের জুমার খুতবায় মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব এই কথা বলেন।

তাকওয়ার ধারাবাহিক আলোচনার অংশ হিসাবে তিনি বলেন, তাকওয়ার প্রধান অংশ হচ্ছে তাওহীদ। এজন্য সকল নবীগণ তাওহীদ ও শরীয়তের দাওয়াত নিয়ে এসেছেন। সকল নবীগণ এই কথা বলেছেন— فاتقوا الله وأطيعون —অর্থাৎ তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং আমার অনুসরণ করো। এজন্য মুমিনের প্রধান কাজ হচ্ছে, তাওহীদের উপর অবিচল থাকা এবং তাওহীদ পরিপন্থী সকল কাজ থেকে বেঁচে থাকা।

তাওহীদের উপরে অবিচল ঢাকা এবং এজন্য সর্বস্ব ত্যাগ করার অনন্য উদাহরণ হচ্ছে আসহাবে কাহাফের ঘটনা।

আল্লাহ নিজে তাদের ঘটনা কুরআনে বর্ণনা করেছেন। তারা দৃপ্ত কন্ঠে ঘোষণা করেছেন— ربنا رب السموات والأرض —আমাদের রব হচ্ছেন আসমান জমিনের রব। আল্লাহ ছাড়া আমরা কাউকে ইলাহ হিসাবে মানিনা। তাওহীদ পরিপন্থী কোন কথা বলা জঘন্য বিষয়।

তিনি আরও বলেন, ইসলাম হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ শান্তির ধর্ম। এই ধর্মের মধ্যে মানবজাতির ইহ ও পরোকালীন কল্যাণ রয়েছে। আজকে ইহুদি-খৃষ্টানরা সারা পৃথিবীতে সেবার নামে ধর্মপ্রচার করছে, অথচ তাদের কারো কাছেই শান্তির বার্তা নেই। মানুষ বিজ্ঞানের কল্যাণে চাঁদের ভ্রমণ করছে আর হিন্দুরা এখনও গো-মাতার পিছনে পড়ে রয়েছে।

এগুলো সমালোচনা নয়; আক্ষেপের বিষয়। তাদের ধর্মগ্রন্থসমূহে ইসলামের নবীর আলোচনা রয়েছে। এগুলো গোপন রেখে তারা কখনো মানবতার কল্যাণ করতে পারবে না। কাদিয়ানীরাও ইসলামের নামে তাদের ধর্মপ্রচার করছে। এসব কোন কিছুতেই বাধা আসে না। আর শান্তির ধর্ম প্রচার করতে গেলে, তাওহীদের দাওয়াত দিতে গেলেই সব বাধা আসে।

তিনি বলেন, এসব কাজে অন্যতম সহযোগী হচ্ছে তথ্যসন্ত্রাস সৃষ্টিকারী মিডিয়া, পত্র-পত্রিকা। তারা বছরের পর বছর মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য প্রচারের মাধ্যে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। অন্যায় ভাংচুর বা অনানুমোদিত ভাংচুর যেভাবে অপরাধ, তথ্যসন্ত্রাসও তেমন অপরাধ। আমরা সকল প্রকার অপরাধের বিরুদ্ধে। সকল নাগরিককে এসব অপরাধের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করতে হবে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

29 Nov, 10:15


কালবেলা তার সীমা অতিক্রম করেছে। ওয়াল্লাহি লা ইউগ্যফার।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

29 Nov, 09:15


আল্লাহর নিকট মুমিনের মর্যাদা কাবার চেয়েও বেশি।

~ ড. মিজানুর রহমান আজহারী

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

29 Nov, 01:03


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -

اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”

(মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২)

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

28 Nov, 13:48


বৃহস্পতিবার মাগরিব থেকে জুমু'আর দিনের মাগরিবের আগ পর্যন্ত প্রতিটি সেকেন্ড নেকি ও সওয়াবের একেকটি ভান্ডার।
অতএব (পুরো সময়টাতে যত বেশি সম্ভব) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরুদ পাঠ করুন।

— ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ


🟢 একজন সাহাবি রাসূলকে বলেছিলেন, তিনি তাঁর উপর সর্বদা দরুদ পাঠ করবেন। তখন রাসূলুল্লাহ () তাঁকে বলেছিলেন,

‘‘যদি তুমি তাই করো, তবে তোমার সকল চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দূর করা হবে (প্রয়োজন পূরণ হবে) এবং তোমার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে।’’

[তিরমিযি: ২৪৫৭, হাকিম: ২/৪৫৭, হাদিসটি সহিহ]

বস্তুত দরুদ শরিফ পাঠ করলে সহজে দোয়া কবুল হয়ে যায়। হজরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) বলেন, নিশ্চয় বান্দার দোয়া-মোনাজাত আসমান ও জমিনের মাঝখানে ঝুলানো থাকে, তার কোনো কিছু আল্লাহপাকের নিকট পৌঁছে না যতক্ষণ না বান্দা তাঁর নবী () এর প্রতি দরুদ পাঠ করবে। (তিরমিজী শরিফ)।

🔹 শ্রেষ্ঠ দরুদ - দরুদে ইব্রাহিম যা আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে পড়ি

🔹 সবচেয়ে ছোট দরুদ - সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

আসুন আমরা বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি এবং ফিলিস্তিনসহ সারাবিশ্বের নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাইবোন ও মুজাহিদদের জন‍্য দুআ করি।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

28 Nov, 08:37


হি*ন্দু*ত্ব*বাদী স*ন্ত্রা*সী ই*স*ক*নের সাম্প্রতিক ইস্যুটিকে লিটমাস টেস্ট হিসেবে নিতে পারেন। দেশের বৃহত্তর সম্প্রদায় হি*ন্দু*ত্ব*বাদীদের এই সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন সম্পর্কে সম্যক রূপে অবহিত নয়। মূল ধারার মিডিয়া গুলো, প্রগতিশীল সেক্যুলার মহল, অসাম্প্রদায়িক নামধারী মুসলিমদের অবস্থান আমাদের কাছে স্পষ্ট করে দিয়েছে ক্রমেই ধেয়ে আসা গা*জ*ও*য়া*তু*ল হি*ন্দের লড়াইয়ে এই জাতির বড়ো একটা অংশ মীর জাফরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। সংকট অনেক, তাই আমাদের হি*ন্দু*ত্ব*বাদের বিরুদ্ধে কর্মপন্থাকে সুপরিকল্পিত সাজাতে হবে।

যেই ভূমিতে দাওয়াতী মারহালা যত উত্তম রূপে পূর্ণ হয়, সেই ভূমি জি*হা*দের জন্য শরীয়াহর জন্য তত উত্তম রূপে আবাদ হয়। এই ভূমিতে দাওয়াতী আনজাম যত বিস্তৃত হবে ইসলামপন্থীদের জনসমর্থন তত বাড়বে, ইসলামপন্থীদের তামকিন অর্জন করা তত সহজ হবে।

হি*ন্দু*ত্ব*বাদের বিরুদ্ধে ক্রমেই ধেয়ে আসা অসম এই লড়াই কেবল ইসলামপন্থীদের লড়াই নয়, এই লড়াইকে পুরো জাতির অস্তিত্বের সংকট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য মূল সংকট হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। শত্রুপক্ষ যেকোনো মূল্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে শাহজালালের এই বাংলায় রা*মরাজত্ব কায়েম করতে চায়। তাই শত্রুর পাতা ফাঁদে পা না দিয়ে নিজেদের মধ্যে যুদ্ধের বাস্তবতা সম্পর্কে জনমত গড়ে তুলতে হবে। আধুনিক প্রজন্মের মাল্টি ডাইমেনশনাল ওয়ারফেয়ার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে এবং সেই অনুযায়ী নিজেদের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে সাধ্য অনুযায়ী।

তাই বলছি, এই সংকটকে শুধু ইসলামপন্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বৃহত্তর মুসলিম উম্মাহর কাছে পৌঁছানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করুন। ভারত এবং বাংলায় হি*ন্দু*ত্ব*বাদী আগ্রাসনের প্রামাণ্য চিত্র, ওদের নির্জলা মিথ্যাচার উম্মাহর সামনে স্পষ্ট করতে স্ট্রিট দাওয়াহ্ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে লিফলেট ডিজাইন করে বিলি করুন, পোস্টার ডিজাইন করে দেয়ালে দেয়ালে লাগিয়ে দিন। হি*ন্দু*ত্ব*বাদীদের সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে দেশব্যাপী জনসচেতনতা মূলক বিক্ষোভ মিছিল বের করে নিজের শক্তি প্রদর্শন করুন।

অবশ্যই মনে রাখবেন, নেতৃত্ব এবং বিপ্লবের ন্যারেটিভ অবশ্যই ইসলামপন্থীদের নিজস্ব হতে হবে। যোগ্য নেতৃত্ব, শক্তিশালি ন্যারেটিভ বিপ্লবের বুনিয়াদ রচনা করে।

এলাকায় এলাকায় কাফেলাবদ্ধ হন উলামায়ে কেরামের অধীনে। তাদেরকে সমকালীন রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন করুন। মাসলাকি মতবিরোধ দূরে রেখে মিম্বর গুলোকে জিন্দা করার জন্য মসজিদ ভিত্তিক কাফেলা তৈরি করুন তাওহীদবাদীদের।

মনে রাখবেন দেশব্যাপী হি*ন্দু*ত্ব*বাদী সাম্প্রদায়িক সকল উ*স্কা*নিমুলক কর্মকাণ্ডের মূল কলকাঠি দিল্লি থেকে নাড়া হয়। তাই ভা*র*তের মত শক্তিধর রাষ্ট্রকে ঠাণ্ডা করতে উপমহাদেশের ভা*র*ত বিরোধী প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সাথে কূটনৈতিক এবং সামরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রশাসনকে চাপ দিন, যাতে ভা*র*ত একাধিক ফ্রন্টে অস্তিত্ব সংকটে পড়ে যায়।

দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক ভাবে "বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্ট মুভমেন্ট" চালু করতে হবে আর্থিক ভাবে ভা*র*তকে দুর্বল করতে হলে। সেজন্য বিশ্বব্যাপী সংখ্যালঘু মুসলিমদের প্রতি ভা*র*তের নৃশংস সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন বেশি বেশি প্রচার করুন অনলাইনে বিভিন্ন ভাষায়।

ভা*র*ত এবং হি*ন্দু*ত্ববাদের বিরুদ্ধে মিডিয়া জি*হা*দ ঘোষণা করুন সর্বাত্মক। ফেইসবুকে, টুইটারে, ইউটিউবে সহ যাবতীয় অনলাইন প্লাটফর্মে কনটেন্ট ডিজাইন করে, শর্ট ভিডিও, রিলস বানিয়ে ব্যাপক আকারে প্রচার করুন। জনমত গঠন করুন। হি*ন্দু*ত্ব*বাদ বনাম তাওহীদের মেরুকরণ শক্তিশালী করুন।

ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সব সামরিক এবং আর্থিক ওয়েবসাইট এর বিরুদ্ধে সাইবার ওয়ার ঘোষণা করুন হ্যাকার ভাইরা।

দেশীয় হি*ন্দু*ত্ব*বাদী সংখ্যালঘু মুশরিকদের সাথে যাবতীয় লেন-দেন বন্ধ করে দিন। এদেরকে আপনাদের সমাজে একঘরে করে দিন।

ক্রমেই ধেয়ে আসা গা*জ*ও*য়া*তু*ল হি*ন্দের অসম লড়াইটা ইসলামপন্থীদের একার নয়। তাই কাফেলাবদ্ধ হয়ে শারিরীক ও মানসিক ভাবে নিজেদেরকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করুন। দেশীয় অস্ত্র সংগ্রহে রাখুন নিজের নিরাপত্তায়। মনে রাখবেন, আমরা আগ বাড়িয়ে যুদ্ধটা শুরু করবো না তবে, আমাদের মুসলমানিত্বের দিকে কেউ তির্যক দৃষ্টি দিলে সেই চোখ তুলে নেওয়ার দায়িত্ব আমাদেরই। ঈমানী জজবা প্রদর্শনের জন্য অবশ্যই কৌশলী হতে হবে আমাদের, কারণ যুদ্ধ মানেই ধোঁকা। যুদ্ধের পূর্বে এই প্রস্তুতি পর্বে শক্তি অর্জনের পাশাপাশি শক্তি প্রদর্শন করে শত্রুকে ভীত সন্ত্রস্ত করুন। শত্রুর দুর্বলতাগুলো সচেতনতার সাথে চিহ্নিত করুন।

হি*ন্দু*ত্ব*বাদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ন্যারেটিভ গড়ে তুলতে হলে হাজার বছরের বাঙালি মুসলিম জাতিসত্তার আত্মপরিচয়ের ডিসকোর্স সম্পর্কে অবশ্যই সকলের জানা থাকা উচিৎ। মনে রাখবেন, যেই জাতি নিজেদের ইতিহাস সম্পর্কে গাফেল, রাজনীতির নাট্যমঞ্চে, যুদ্ধের ময়দানে তারা সবসময় অকার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

28 Nov, 08:37


হি*ন্দু*ত্ব*বাদের বিরুদ্ধে কালচারাল ওয়ার জারি করতে বাঙালি মুসলিম জাতির ইসলামী সংস্কৃতিকে আপন করে নিন।

এই উম্মাহর অস্তিত্ব এবং ধারাবাহিকতা রক্ষায় আমাদের আঞ্চলিক শুরা এবং আমির নির্বাচন করে কাফেলাবদ্ধ হওয়া উচিত, আমাদের জামাআহবদ্ধ হওয়া উচিত। এমন একজনকে আমির হিসেবে নির্ধারণ করা হোক, যিনি প্রজ্ঞায়, দূরদৃষ্টিতে, ইলমে, আমলে, ঈমানী জজবায়, কূটনীতিতে, এই উম্মাহর অভিভাবক হওয়ার যোগ্যতা রাখেন।

ইসলামপন্থীদের নেতৃত্ব স্থানীয় থেকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতি বার্তা পৌঁছানো উচিত, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ইসলামপন্থীরা তাদের সহযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। তাই তাদের সামর্থ্যের সর্বোচ্চ প্রয়োগ ইসলামপন্থী নয়, বরং দেশব্যাপী সাম্প্রদায়িক সংঘাতের উপলক্ষ জন্ম দেওয়া হি*ন্দু*ত্ব*বাদী স*ন্ত্রা*সীদের বিরুদ্ধে করে।

ইসলামপন্থীদের নেতৃত্ব স্থানীয় থেকে অবশ্যই দেশীয় মিডিয়াগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য চীনের সাথে কূটনীতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা উচিত। যার অন্ন গ্রহণ করা হয়, তার বিরোধিতা করা সম্ভব না। তাই, দেশীয় মূলধারার মিডিয়াগুলোর পেট দিল্লি এবং ওয়াশিংটন ভরিয়ে রাখে বলেই এরা ৯০% মুসলিমদের এই দেশে ইসলাম ও মুসলিমদের বিরোধিতায় হলুদ সাংবাদিকতার চর্চা করে। তাই চীনের সাথে এই ব্যাপারে কূটনৈতিক চুক্তি করা যায়, যাতে করে চীনের চাপে মিডিয়াগুলো অন্তত ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে বানোয়াট বার্তা পৌঁছানোর ধৃষ্টতা না দেখায়।

এই উম্মতের বিজয়ের মূল সূত্র লেখা আছে তাদের সহজাত ঈমানী চেতনায়। ওহুদ, বদর, খায়বার পেরিয়ে আসা এই উম্মাহ ১৪০০ বছর পেরিয়ে এসেও রণক্লান্ত নয়। আমাদের ঘোড়াগুলো দিল্লি পর্যন্ত পৌঁছে যাবে শীঘ্রই। ওদের রা*ম মন্দির গুড়িয়ে দিয়ে বাবরি মসজিদ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবো আমরা ইন শা আল্লাহ। হি*ন্দু*ত্ব*বাদী শাসকদের গলায় বেড়ি পড়িয়ে আকসা পর্যন্ত নিয়ে যাবে এই উম্মাহ ইন শা আল্লাহ।

~ আবু উসামা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

27 Nov, 17:01


সারজিস হাসনাতরা আমাদের সম্পদ। তারা এ আন্দোলনের ভ্যানগার্ড৷ অনেক সময় সমালোচনা করি, কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, বর্তমান পলিটিকাল স্ফিয়ারে যারা আছে, সারজিস হাসনাতরা আমাদের সবচেয়ে কাছের৷

সরকারকে বলবো, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। এটা নিছক এক্সিডেন্ট নয়, হত্যাচেষ্টা।

~ ডা. মেহেদি হাসান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

27 Nov, 16:11


হাসনাত আর সার্জিসকে যেদিন লিবারেল ব্লক ক্যান্সেল করলো ওর বক্তব্যের কারণে, সেদিনই এই দুজনকে ট্রাক টাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হলো।

হাসনাত আর সার্জিসকে অভিনন্দন জানাই।

দিল্লী যাদের শত্রু, বাংলাদেশের ২০ কোটি মানুষ তাদের বন্ধু হয়ে যাবে।

বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলই যেখানে ইসকনকে নিয়ে একটা শব্দ বলতে রাজি হয় নাই, সেখানে সার্জিস আর হাসনাতের স্পষ্ট অবস্থান আমরা মনে রাখবো।

আমরা মনে রাখবো, আমাদের ভাইয়েরা দিল্লীর চোখ রাঙানিকে ভয় পায়নি, তারা এখনও মৃত্যু অথবা মাতৃভূমির স্লোগানে অটল আছে।

আজকে সার্জিসের বক্তব্যের প্রতিটা শব্দের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি।

দিল্লীর দালালেরা যতবার আমাদের ভাইদের খুন করার চেষ্টা করবে, আমরা তত শক্ত করে আমাদের ভাইকে বুকে জড়িয়ে নিবো।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

~ সাদেকুর রহমান খান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

27 Nov, 14:27


Surah Aal-e-Imran, Verse 200:

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اصْبِرُوا وَصَابِرُوا وَرَابِطُوا وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ

হে ঈমানদানগণ! ধৈর্য্য ধারণ কর এবং মোকাবেলায় দৃঢ়তা অবলম্বন কর। আর আল্লাহকে ভয় করতে থাক যাতে তোমরা তোমাদের উদ্দেশ্য লাভে সমর্থ হতে পার।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

27 Nov, 14:21


আল্লাহু আকবার।
গাজওয়াতুল হিন্দের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

27 Nov, 14:20


আমরা আমাদের ভাই হত্যার বদলা নিবই ইনশাআল্লাহ। ঢাকা থেকে বাবরি মসজিদ পর্যন্ত সেদিন তাওহীদের পতাকা উড়বে ইনশাআল্লাহ।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

27 Nov, 14:19


ইস্কন খেদাও,
দেশ বাঁচাও!

নরসিংদী।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Nov, 12:41


📚 PDF বই 📚
join : https://t.me/+8aU8OSpniio5N2Jl


আমার দ্বীন আমার জমিন
Join : https://t.me/+11FZIGqqX4YzMzRl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Nov, 12:02


রাসূল ( صلى الله عليه وسلم) বলেছেন, অচিরেই আমার উম্মতের মধ্যে একটা শ্রেণীর আবির্ভাব ঘটবে, যারা প্রাচুর্যের মাঝে জন্ম নিবে,এবং তাতেই পরিপুষ্টি লাভ করবে।
তাদের সকল প্রচেষ্টার লক্ষ্য হবে রকমারি খাবার ও রঙের বেরঙের পোশাক লাভ করা। ওরা কথা বলবে দম্ভভরে।

▪️আজকে দুঃখজনক হলেও সত্য ইসলাম প্র‍্যাকটিস করার মধ্যে অধিকাংশ ই ভোগবাদী কনসেপ্টে মনস্থির।
তারা ইসলাম কে ব্যাখ্যা করছে ভোগবাদী ব্যবস্থার আলোকেই।

মোটেও তারা স্বীকার করেনা সেকুদের সফলত আসলে সফলতা নয়। সেকুদের বানানো ক্যারিয়ার আসলে প্রকৃত ক্যারিয়ার নয়। সেকুদের সাজানো রিযিক ব্যবস্থা প্রকৃত রিযিক ব্যবস্থা নয়।

এসব হলো ফি'তনার মায়াজাল। সর্বোচ্চ হলে বলা যায় আমরা বাধ্য হয়ে আছি। কিন্তু মোটেও না। এগুলা কে ইসলামীকরণ করেই তারা সফল হয়েছে। এবং পুরো একটা প্রজন্ম কে সেভাবেই দ্বীনের উপর দাড় করিয়েছে।

যার ফলাফল কি হতে পারে। ফলাফল তাই হবে ফি'তনা যত গভীর হবে এ-ই ভাবেই অভ্যস্ত হতে হবে। হতে হতে একদিন বের হওয়ার রাস্তা থাকবেনা।
কোথায় আজ সীরাতের শিক্ষা।
কোথায় কাহাফের শিক্ষা।
এক চাকচিক্যময় ফি'তনার মোহেই ভরাডুবি হচ্ছে উ'ম্মাহর।
এটাও আজ নির্ণয় করতে ব্যর্থ যে,এ-ই ব্যবস্থাপনা ই এক ভয়াবহ ফাঁদ। যার জালে আটকে আছে উ'ম্মাহ।

~ আল ইন্তিফাদা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

17 Nov, 18:56


প্রধান উপদেষ্টা জুলাই গণহত্যার বিচার করার কথা বলেছেন, তার বক্তব্যে গুম কমিশন, এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যাপারেও কিছু কথা এসেছে। এগুলো ইতিবাচক দিক।
.
তবে, কয়েকটা ক্রুশাল বিষয় বক্তব্যে অ্যাড্রেসড হওয়া দরকার ছিল বলে মনে করি:
.
.
১। আওয়ামী লীগের পলাতক নেতারা কার হেফাযতে ছিল এবং কিভাবে পালালো? এবং এ নিয়ে কোন অ্যাকাউন্টিবিলিটি নেই কেন?
.
২। গণহত্যায় অংশ নেয়া অফিসারদের বিচার হবে কি না?
.
৩। র‍্যাব, সিটিটিসি এবং এধরণের বাহিনীগুলোর ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেয়া হবে কি না? গুম, খুন, মিথ্যা-মামলাকে যারা রেগুলার প্র‍্যাকটিস বানিয়ে ফেলেছিল তাদের কি সেই একই অবস্থায় রেখে দেয়া হবে?
.
কয়েক দিন আগেও র‍্যাব একজন নির্দোষ কিশোরকে নির্যাতন করে তার মায়ের খুনী সাব্যস্ত করেছে। অর্থাৎ, তাদের আগের প্র‍্যাকটিস থেকে তারা বিন্দুমাত্র সরে আসেনি। এই প্র‍্যাকটিস এবং এধরণের বাহিনী রেখে কী ধরণের পরিবর্তন আসবে?
.
৪। আওয়ামী জাহেলিয়াতের অলিগার্কদের ব্যাপারে কী বা আদৌ কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে কি না?
.
৫। উপদেষ্টা নিয়োগে এতো বৈষম্য কেন? কেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কোন উপস্থিতি নেই? কেন ছাত্রশক্তির নেতাদের একচেটিয়া আধিপত্য? কেন মাদ্রাসা ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব নেই?
.
৬। অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী জাহেলিয়াতকে টিকিয়ে রাখা প্রথম কালো- দিল্লী স্টারের সিম্পিং করছে কেন?
.
৭। ভারতীয় প্রপাগ্যান্ডার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাউন্টার ন্যারেটিভে সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। এর জন্য কে দায়ী? প্রেস সচিব? তথ্য মন্ত্রনালয়? নাকি অন্য কেউ? এক্ষেত্রে কার্যকরী কোন পদক্ষেপ নেয়া হবে কি না?

এ বিষয়গুলো অ্যাড্রেসড না হলে সরকারের প্রতি জনমানুষের আস্থা দিন দিন কমতে থাকবে।

~ আসিফ আদনান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

16 Nov, 23:59


প্রথম আলোর যে সত্যমিথ্যা রিপোর্টটি উগ্রবাদী হিন্দুদেরদের হাতে একটা রাজনৈতিক হাতিয়ার তুলে দেয়!

এ রিপোর্টটি করা হয় ভারতীয় নিউজের সাপোর্ট হিসেবে। ভাবখানা এমন যে ভারতীয় মিডিয়া যে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে তা আংশিক হলেও সত্য!

প্রথম আলোর 'ভদ্র কন্সপাইরেসি' না বুঝলে এ জাতীর কপালে আরো দূর্দশা আছে।

এ স্ট্যাটাসটা দিতে দেরী হওয়ার কারণ হলো প্রথম আলোর অনুসন্ধানকে নিজস্ব পাল্টা অনুসন্ধানে পরীক্ষা করে দেখা।
আমাদের অনুসন্ধানে আমরা প্রথম আলোকে চ্যালেঞ্জ করতে প্রস্তুত ইনশাআল্লাহ।

~ শাইখুনা হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

16 Nov, 09:31


খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা।

আসুন উম্মাহর কল‍্যাণে ভিডিও টি বেশি বেশি প্রচার করি ইনশাআল্লাহ।


◆ কথা ছিল এই ভিডিওটা যুব সমাজের মাঝে অনেক বেশি প্রচারিত হবে। আমার সামর্থ্য থাকলে সকলকেই বলতাম এটা দেখার জন্য।

যারা কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করেন, তারা চাইলে প্রচার করতে পারেন। পার্ট পার্ট অংশ যুব সমাজের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন। শরীয়াহর শাসন ও নোংরা গনতন্ত্র/রাষ্ট্রব্যবস্থার মধ্যেকার তুলনা স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

সবাই নিজ নিজ স্থান থেকে যদি প্রচার না করেন তাহলে অন্যদের কাছে পৌছাবেও না, শরীয়াহর সত্য দিকটাও তেমন প্রকাশ পাবে না।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

15 Nov, 18:54


📚 "পড়া মানে জানা"📚। এর কোনো বিকল্প নেই। যতই পড়িবে ততই শিখিবে। প্রচুর পড়াশোনায় ভালো ফলাফল ও জ্ঞান তপস‍্যা বিদ‍্যমান। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে উপকারী ও কল‍্যাণকর জ্ঞান দান করুন (আমিন)।

PDF CH. Join -
https://t.me/+YfPvWt1EpLkyMjg1

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

15 Nov, 18:23


বোন আফিয়া সিদ্দিকীর মুক্তির জন্য শাইখুল ইসলাম মুফতী তাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহ নিজেও আবেদন ফর্মে সাইন করেছেন এবং হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদির মাধ্যমে সকলের কাছে বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন এই সংগ্রামে অংশগ্রহণ করার জন্য।

আমরা সকলেই বোনের জন্য দুয়া করি। আল্লাহ তায়ালা তাকে দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা করুন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

15 Nov, 08:39


আইয়্যামে বীজ রিমাইন্ডার:

যারা এ মাসের আইয়ামে বীজের রোজা রাখবেন নিয়ত করেছেন, তারা আজ রাতে সাহরি খেয়ে রোজা শুরু করবেন ইনশাআল্লাহ।

আব্দুল্লাহ ইবনে আ’মর ইবনে আ’স রাদিআল্লাহু আ’নহু হতে বর্ণিত : রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, প্রতি মাসে তিনটি করে সিয়াম পালন , সারা বছর ধরে সিয়াম পালনের সমান।

[বুখারীঃ ১১৫৯, ১৯৭৫]

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

15 Nov, 07:53


ড. আফিয়া সিদ্দিকির মুক্তির সমর্থনের জন্য ১ কোটি সাক্ষর প্রয়োজন,বিষয়টি গুজব নয় বরং ১০০% সত্য।

তবে সাক্ষর কেবল পাকিস্তানি নাগরিকদের গুলো গ্রহণযোগ্য হবে।


সরকার পরিবর্তনের সময় বন্দীদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার একটি রীতি রয়েছে মেরিকাতে। আফিয়া সিদ্দিকীর মুক্তির ব্যাপারেও তার উকিল আবেদন করেছে। এরজন্য সমর্থন আদায়ে ১ কোটি মানুষের স্বাক্ষর লাগবে। সেই স্বাক্ষর আদায়ের জন্য আফিয়া সিদ্দিকীর বোন মুফতী তাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহ এর কাছে আবেদন করেন, তিনি যেন দেশবাসীকে এই স্বাক্ষর সিটে স্বাক্ষর করতে অনুরোধ করেন।

১ কোটি সাক্ষর হলেই যে মুক্তি পেয়ে যাবে বিষয়টি কিন্তু এমন নয়,
ইতিপূর্বেও কিন্তু এরকম বহু সাক্ষর নিয়েছে কিন্তু মুক্তি মেলেনি।

তবে সাক্ষরটি মুক্তির জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে আশাকরি ইনশাআল্লাহ।

উম্মাহর বীরাঙ্গনা এ বোনটির মুক্তির জন‍্য আমরা যেন বেশি বেশি দুআ করি।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

15 Nov, 05:17


একমাত্র মুক্তির পথ শরীয়াহ🔥

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

15 Nov, 04:29


শহীদ আব্দুল্লাহর শেষ বিদায়ের মুহূর্ত
আমরা যেনো আব্দুল্লাহদের ভুলে নাই।

Follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

15 Nov, 01:02


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -


اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”[1]

[1] মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২।"

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

14 Nov, 13:02


বৃহস্পতিবার মাগরিব থেকে জুমু'আর দিনের মাগরিবের আগ পর্যন্ত প্রতিটি সেকেন্ড নেকি ও সওয়াবের একেকটি ভান্ডার।
অতএব (পুরো সময়টাতে যত বেশি সম্ভব) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরুদ পাঠ করুন।

— ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ


🟢 একজন সাহাবি রাসূলকে বলেছিলেন, তিনি তাঁর উপর সর্বদা দরুদ পাঠ করবেন। তখন রাসূলুল্লাহ () তাঁকে বলেছিলেন,

‘‘যদি তুমি তাই করো, তবে তোমার সকল চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দূর করা হবে (প্রয়োজন পূরণ হবে) এবং তোমার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে।’’

[তিরমিযি: ২৪৫৭, হাকিম: ২/৪৫৭, হাদিসটি সহিহ]

বস্তুত দরুদ শরিফ পাঠ করলে সহজে দোয়া কবুল হয়ে যায়। হজরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) বলেন, নিশ্চয় বান্দার দোয়া-মোনাজাত আসমান ও জমিনের মাঝখানে ঝুলানো থাকে, তার কোনো কিছু আল্লাহপাকের নিকট পৌঁছে না যতক্ষণ না বান্দা তাঁর নবী () এর প্রতি দরুদ পাঠ করবে। (তিরমিজী শরিফ)।

🔹 শ্রেষ্ঠ দরুদ - দরুদে ইব্রাহিম যা আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে পড়ি

🔹 সবচেয়ে ছোট দরুদ - সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

আসুন আমরা বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি এবং ফিলিস্তিনসহ সারাবিশ্বের নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাইবোন ও মুজাহিদদের জন‍্য দুআ করি।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

14 Nov, 13:02


গাজ্জার একজন শহীদ—  যিনি তার মৃত্যুর আগে রক্ত দিয়ে লিখে গেছেন 'لا تصالح' 'তাদের সাথে কখনো সমঝোতা (আপোষ) করো না।

ভাইয়ের কথাটি দেখে ওমর মুখতার রহিমাহুল্লাহ এর একটি কথা মনে পড়ল,
তিনি বলেছিলেন,
" আমরা কখনোই আত্মসমর্পণ করি না, হয়তো জিতি নয়তো শাহাদাত বরণ করি।"

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

14 Nov, 09:34


> কয়েকজনকে বলতে শুনলাম ময়ুখ পাগলাকে খেয়ে ফেলতে। এটা বোকামী। ভারতীয় ইন্টেলিজেন্স এটাই চায় - একটা রিয়েল লাইফ রিঅ্যাকশন হোক।

ময়ূখের মত বস্তুগুলো এই সাইকেলের একেবারে তলার টিয়ারের মানুষ। এদেরকে ওরা রিপ্লেস করে ফেলবে দাফন করার আগেই। আমাদের চোখ দিতে হবে আরো উপরে।

> ভারতীয় স্ট্রাটেজিমেকারদের খুব সম্ভবতঃ কোনো একটা ধাপ শেষ হয়েছে এবং তারা পরবর্তি ধাপ এই রিপাবলিক টিভিকে দিয়ে শুরু করলো।

আমাদের জানা দরকার, অখন্ড ভারতের ব্যাপারটা ওদের শুধু মাঠ গরমের স্লোগান না। এটা খুবই রিয়েল একটা গোল তাদের জন্য। এই গোলে পৌঁছাতে তাদের খুব নির্দিষ্ট কিছু স্টেপ আছে যা তারা একের পর এক বাস্তবায়ন করে চলেছে।

> যেহেতু সেই ধাপ আগাগোড়া আমাদের জানা নেই তাই আমরা এর আগের অনেকগুলো স্টেপ ইগনোর করে গিয়েছি নিজের অজান্তেই।

> চট্টগ্রাম দখলের হুমকীর মত বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান মহারাষ্ট্র ও ইউপির মত জায়গায় খুব কমন ছিলো। তারা ওই এলাকাগুলোতে বাংলাদেশ দখলের ন্যারেটিভ খুব জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে।

> এবার বাংলাদেশের কাছাকাছি এলাকাগুলোতে শুরু করেছে। ময়ুখের মত ক্রেজি পাবলিককে দিয়ে এসব বলানোর সুবিধা হলো, এতে মিডিয়া কাভারেজ ভালো আসে। যে এসব নিয়ে আগ্রহী ছিলো না সে-ও একবার উঁকি দিয়ে দেখবে।

আর বড় হিন্দু নেতারা উল্টোপাল্টা কথা বলার কারণ হলো, প্রতিটি মিডিয়ায় অন্ততঃ একটা করে নিউজ হবে। কয়েকটা বিশ্লেষণ হবে, কিছু ফলোআপ আর ইন্টারভিউ। তারপর পালটা বক্তব্য। এভাবেই একটা লাউড কিছু বলে ৫০০ গুণ কাভারেজ আদায় করে নেয়।

> বাংলাদেশের হিন্দুদের সিগন্যাল দেওয়া হলো। দেশী হিন্দুরা রাষ্ট্রের মধ্যে আরেক রাষ্ট্র বানিয়ে ফেলেছে। তাদের লাখ লাখ মেম্বারের চ্যানেল-গ্রুপ আছে। এক ক্লিকে আশি হাজার সমমনা হিন্দুকে একসাথে নির্দেশনা দিতে পারে। কোনো মিডিয়ার উপর ডিপেন্ড করা লাগে না।

এতে কী হবে জানেন? চট্টগ্রামের ইস্যু নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলবে না, রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা। কিন্তু আদৌ কি প্রকাশ্য বলার প্রয়োজন আছে? সমাবেশ করে যে হিন্দুদের কাছে এই মেসেজটা পৌছে দিতে চাচ্ছিলো, সেটা তারা অলরেডি দিতে পারছে।

আপনাদের ধারণাও নেই এভারেজ হিন্দু বাড়ি আর সার্কেলে কী ধরণের দেশবিরোধী আলোচনা হয়।

আর্মি প্রসংগঃ


> বাংলাদেশ আর্মি নিয়ে আপনার যত অভিযোগই থাক না কেন, এটা অবশ্যই মানবেন, ভারতের বিরুদ্ধে তারা আমাদের ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স। ভারত যে এতদিন আমাদের দেশ দখল করে নেয়নি, সেটার কারণও এই বাংলাদেশ আর্মি।

> বাংলাদেশের কোন এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম নেই। থাকলেও কাজ খুব একটা হতো না। ধরুন, আমাদের ৫৫তম পদাতিক ডিভিশন ইন্ডিয়া থেকে মাত্র ৫০ কিলো দূরে। এইখানে একদম শর্ট রেঞ্জের মিসাইলগুলো এমনিই পৌছে যাবে। এইভাবে সীমান্তবর্তি ক্যান্টনমেন্টগুলো মিসাইলের বিরুদ্ধে একরকম অসহায়।

> আপনারা লাস্ট এক সপ্তাহ ধরে 'সেকেন্ড পিলখানা' ঘটানোর কথা শুনে থাকবেন। চিটাগং দখলের যেকোনো সিনারিওতে এটাই ভারতের জন্য সবচেয়ে রিয়েলিস্টিক স্ট্রাটেজি হবে।

> সামনে বাংলাদেশে নতুন ক্যু হোক বা সেকেন্ড পিলখানা হোক, সেটা অনেক রক্তক্ষয়ী হতে যাচ্ছে। কারণটা খুবই সিম্পল।

সৈনিক পর্যায়ের সোলজাররা ভারত বিরোধী। কিন্তু মাঝারি থেকে থ্রি বা ফোর স্টার জেনারেল পর্যন্ত অফিসাররা শুধু ভারতপন্থীই না, তারা ভারতেরই তৈরি।

একজন সৈনিকের একমাত্র জব আদেশ পালন করা। সামনের ইমারজেন্সীতে কোন সত্যি ইন্টেল পাওয়ার আগেই অফিসাররা আদেশ দিয়ে দেবে। তার উপরে গুজব ছড়াতে র এর লোকজন শান দিয়ে বসে আছে।

ধরুন কোম্পানি কমান্ডার ভারতপন্থী। সে একটা আদেশ দিলো। তার মধ্যে দুইজন প্লাটুন কমান্ডার দেশপ্রেমিক। এবার নিচের অফিসারদের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই বিভক্তি দেখা দেবে।
এই বিভক্তি যেকোনো আর্মির শত্রু।
ইমার্জেন্সিতে আর্মির ডিসিপ্লিন ভেঙ্গে গেলে ইন্ডিয়া এমনিই জিতে গেছে।

> হাসিনা যেই ব্যপকহারে আর্মি ম্যানিপুলেট করেছে, সেইভাবে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া যায়নি। এখন আর্মি অফিসার বরখাস্তের জন্য পাবলিক তো আর মানববন্ধন করতে পারে না।


মনে রাখবেন,
ভারত আমাদের এতবড় শত্রু যে তার কাছে এইসব বাম, লীগ, হাসিনা, সেকুলার, এনজিও  - এগুলো পিপড়ার মত।
এই ফোকাস যেন না সরে।

~ আহমেদ খান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

14 Nov, 08:20


একটা ঘটনা মনে পড়ে গেল। এক ভাইয়ের কথা। তাকে নির্যাতনের এক পর্যায়ে তিনি যখন অচেতনের মত হয়ে যেতেন, তাকে বেঁধে দরজার সামনে ফেলে রাখা হত। নিয়ম ছিল, যারাই যাবে, তারা তাকে পাড়িয়ে পাড়িয়ে যাবে। লাথি দিবে।

লো ক্লাস কামলা গুলোর জন্য ছিল নিজেদের ছা-পোষা জীবনে অহংকার প্রদর্শনের এক চরম সুযোগ। কারণ এমনিতে তাদের কোন সম্মান নেই। তাদের বসেরা গালাগলি করতে করতে তাদের বিভিন্ন অর্ডার দেয়। তারা সার সার সার বলে মুখে ফেনা তুলে কুকুরের মত লেজ নাড়াতে নাড়াতে জিহবা থেকে লালা বের করলেও, পিছন পিছন তারাও তাদের নকল প্রভুদের গালগালই করে।

তো একদিন শুনলাম, কোন একটা টিমের অফিসরুমে ওই সব কামলাদের বসা নিষিদ্ধ করা হইসে। আমি মনে মনে বলি বাহ! এই তোদের সম্মান। কয়দিন পর শুনি অবস্থা বিবেচনায়, তাদের জন্য পুরোনো প্লাস্টিকের চেয়ার দেয়া হয়েছে। তারা সোফায় বসতে পারবে না। সোফায় বসলে অফিসারদের জাত চলে যাবে।

এই অফিসাররা তাদের ক্যারিয়ার কমিশনের জন্য গুম-খুন করে, টাকা-পয়সা কামাই করে। তুই ব্যাটা কি পাস, কতটুকু পাস? অথচ তাদের কথায় তুই হয়ত হাতে হ্যান্ডকাফটা লাগাস। কোর্টে কোর্টে হয়ত তুইই দৌড়াস। কিছু হলে দেখবি, তোর অফিসাররা তোরেই সামনে ঠেলে দিবে মরতে। তারা পালিয়ে বিদেশে চলে যাবে। তুই কই যাবি? এ দুনিয়ায় না হয় বাঁচলি, কিন্তু পরে? তোরে কে বাঁচাবে?

#গুম
#আয়নাঘর
©

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

14 Nov, 08:13


শহীদ ইসমাইল হানিয়া রহিমাহুল্লাহ বলতেন:

نحن قوم نعشق الموتَ كما يعشق أعداؤنا الحياة. نعشق الشهادةَ على ما مات عليه القادة

আমরা তো এমন এক জাতি যারা মৃত্যুকে এমনভাবে ভালবাসি যেমন আমাদের শত্রুরা পার্থিব জীবনকে ভালোবাসে!
আমাদের বিপ্লবী নেতারা যেভাবে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দ্বীনকে সমুন্নত করার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন আমরাও তাদের মতো শাহাদাতকে ভালোবাসি!

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

14 Nov, 07:27


২৪ শে গণঅভ্যুত্থানে আহত হওয়া যশোরের বেনাপোল বড় আচড়াঁ গ্রামের কৃতি সন্তান, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের মেধাবী শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ঢাকা সি এম এইচ হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন।ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মহান সৃষ্টিকর্তা প্রিয় ভাইটিকে যেনো শহীদ হিসেবে কবুল করে নেন।
আমিন।

বাদ মাগরিব শহীদের জানাযার নামাজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হবে।

সকলকে শামিল হওয়ার আহ্বান।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

13 Nov, 14:54


কালো জাদুতে বিশ্বাস করেন?

যদি নাও করেন তবুও এই ভিডিওটা দেখতে পারেন। প্রতিহিংসার কারনে বাচ্চাদের এটা ওটা গিফট করানোর নামে আপনার প্রতিবেশি বা নিকটাত্মীয় কিভাবে আপনার শিশু সন্তানকে কালো জাদুর ফাঁদে ফেলতেছে একবার দেখুন।

সাবধান থাকবেন সবাই

~ সংগৃহিত

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

13 Nov, 14:19


ইতিহাসের আয়নায় পুরুষত্ব 🔥

~জাকারিয়া মাসুম হাফি.,

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

13 Nov, 09:26


"তোমরা কি মনে কর যে, তোমাদের ছেড়ে দেয়া হবে এমনি, যতক্ষণ না আল্লাহ জেনে নেবেন তোমাদের কে লড়াই করেছে এবং কে আল্লাহ, তাঁর রসূল ও মুসলমানদের ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করা থেকে বিরত রয়েছে। আর তোমরা যা কর সে বিষয়ে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত।”

- সূরা তওবা, আয়াত - ১৬

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

13 Nov, 06:11


জুলাই বিপ্লবে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের অবদান।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

12 Nov, 07:38


অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে উম্মাহর উদাসীনতা :

দিন যত এগোচ্ছে, ইমান ও কুফরের দ্বন্দ্ব ততই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। সময় আমাদের জানিয়ে দিচ্ছে, কারা আমাদের মিত্র, আর কারা আমাদের শত্রু। চলমান বৈশ্বিক পরিস্থিতি আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে, সামনের লড়াইটা কী নিয়ে এবং কাদের সাথে হবে। বৈশ্বিক অরাজকতা ও দেশীয় অস্থিরতার পেছনে বর্তমানে একটি বিষয়ই কাজ করছে। আর তা হলো ইসলামের মূলোৎপাটন ও মুসলিম নিধন। একটু মনোযোগের সাথে লক্ষ করলেই চোখে পড়বে, পুরো বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের ওপর নিরন্তর আক্রমণ চলছে। কোথাও সরাসরি এবং কোথাও কূটকৌশলে ও ছদ্মাবরণে। গত কয়েক দশক ধরেই এভাবে ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক আক্রমণ ও প্রোপাগাণ্ডা চলছে। তবে এখন ধীরে ধীরে সব উন্মোচিত হচ্ছে। ক্রমেই প্রকাশ পাচ্ছে বন্ধুর মুখোশের আড়ালে থাকার শত্রুর কুৎসিত চেহারা।

বর্তমানে বিশ্ব কুফফার গোষ্ঠী ইসলামবিরোধী ভয়ংকর এজেন্ডা নিয়ে কাজ শুরু করেছে। তারা মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে একাধারে সামরিক, আদর্শিক ও সাংস্কৃতিক লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছে। একদিকে সরাসরি সামরিক আক্রমণের মাধ্যমে নিধনযজ্ঞ চালাচ্ছে, অন্যদিকে মুসলিম দেশগুলোতে কুফরি মতাদর্শের সয়লাব ঘটিয়ে উম্মাহর ইমান হরণের কাজও এগিয়ে নিচ্ছে। আর বিজাতীয় ও পশ্চিমা কালচারের মাধ্যমে চারিত্রিক অধঃপতন ও আমল নষ্ট করার কাজ তো অনেক আগে থেকেই করে আসছে। কিন্তু আফসোস যে, অধিকাংশ মুসলিম চলমান এ বৈশ্বিক সংকট ও ভয়ংকর লড়াই সম্পর্কে একেবারেই ওয়াকিফহাল নয়। অনেক মুসলিমের এটাও জানা নেই যে, কারা তাদের শত্রু, আর কারা মিত্র। কিন্তু নিজেদের মধ্যকার কোন্দল আর দ্বন্দ্ব নিয়ে ঠিকই তারা সজাগ।

খুব আশ্চর্য লাগে ওই সকল লোকের প্রতি, যারা আজও ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্র ইখতিলাফি বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব তৈরি করে ভাইয়ে ভাইয়ে শত্রুতা সৃষ্টি করে। মাসলাকি দ্বন্দ্ব-বিবাদ জিঁইয়ে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করে এবং উম্মাহর মূল সংকটের জায়গা থেকে দৃষ্টি সরিয়ে রাখে। ইসলাম ও মুসলিমদের কমন শত্রুদের বিরুদ্ধে সীসাঢালা প্রাচীরের মতো এক কাতারে না দাঁড়িয়ে নিজেরাই নিজেদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ইমান ও তাওহিদের বার্তা, কুফর ও রিদ্দাহর কথা, সেক্যুলারিজমের সাথে ইসলামের সংঘর্ষের বয়ান, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রের কুফরের আলোচনা নেই। তথাকথিত মানবতাবাদ, জাতীয়তাবাদ ও পুঁজিবাদসহ পশ্চিমা সব তন্ত্রমন্ত্র ও দর্শনের অসারতা নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। আমাদের যত শক্তি ও মেধা, বেশির ভাগ ব্যয় হয় কেবল মুসলিমদের বিরুদ্ধেই। আল্লাহর কাছে আমরা পানাহ চাই।

তাই উম্মাহর সচেতন ভাইদের সজাগ হওয়ার সময় হয়েছে। নিজেদের মধ্যকার সকল মাসলাকি দ্বন্দ্ব, মাযহাবি ইখতিলাফ ও গোষ্ঠীভিত্তিক বিবাদ দাফন করে কুফফারের বিরুদ্ধে আমাদের একজোট হওয়ার এখনই সময়। নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই এটা প্রয়োজন। নইলে আমাদের কারোরই রক্ষা নেই। কেননা, এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই যে, বর্তমানে সরাসরি ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে। সমগ্র কুফফার ও মুনাফিক গোষ্ঠী একজোট হয়ে কাজ করছে। এখনো যদি সংকট উপলব্ধি না করি এবং এ থেকে উত্তরণের পথ বের না করি তাহলে শীঘ্রই নিজেদের প্রাণ কিংবা ইমান হারাতে হবে। ইমান ও কুফরের চলমান যুদ্ধে কীভাবে ইমানের রক্ষা হবে, সে চিন্তা-পরিকল্পনা আজই করতে হবে। বুদ্ধিমান তো তারাই, যারা সময়ের আগেই প্রস্তুতি গ্রহণ করে এবং জাতিকেও সে পথে আহবান করে।

~ মুফতী তারেকুজ্জামান হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

11 Nov, 14:25


সে'ক্যু'লা'র শাসন ব্যাবস্থায় শাসকের পরিবর্তন হলেও মুসলিমদের ভাগ্য বদলায় না। মুসলিমদের ভাগ্য বদল কেবল তখনই সম্ভব হবে, যখন শাসক নয় বরং শাসন ব্যাবস্থারও পরিবর্তন ঘটবে।
.
একমাত্র কুরআনী শাসন মুসলিমদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে। এর বাহিরে বিকল্প কিছু নেই পৃথিবীর বুকে।

~ মাহমুদুল হাসান গুনুবী হাফি.

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

11 Nov, 12:17


বিশ্বাস করুন— গনতান্ত্রিক ক্ষমতার এই মসনদে কে বসলো, আর কে বসেনি; এটা নিয়ে মোটেও বিচলিত নয়। যতদিন এই কু*ফরি শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন হবে না, ততদিন এই উম্মাহ'কে এভাবেই বারবার হতাশ হতে হবে। শরীয়াহ শাসন ব্যতীত কখনোই ন্যায়বিচার সম্ভব নয়। তাই আমাদের সর্বদা শরীয়াহ কায়েমের জন্য আওয়াজ তুলতে হবে এবং লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।

~ মাহমুদুল হাছান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

11 Nov, 09:06


"যুদ্ধ শুরু হলে রাজনীতিবিদেরা অস্ত্র দেয়, ধনীরা রুটি দেয় আর গরিবেরা তাদের ছেলেদের দেয়। যুদ্ধ শেষ হলে রাজনীতিবিদেরা হাত মেলায়, ধনীরা রুটির দাম বাড়ায় আর গরিবেরা তাদের  ছেলেদের কবর খুঁজে বেড়ায়।"

সার্বিয়ান প্রবাদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

11 Nov, 08:38


নতুন উপদেস্টা ফারুকীর অপসারণ দাবী করছি

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

09 Nov, 19:10


কেউ যদি শুধুমাত্র 'সূরা আসর' এর উপরই আমল করে গোটা জীবন কাটিয়ে দেয়, তবুও এই সূরার গুরুত্ব শেষ হবে না।

ইমাম শাফে‘য়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো।’

কী এমন বলা হয়েছে এই ছোট্ট সূরায়?
وَ الۡعَصۡرِ
‘সময়ের কসম।’

আল্লাহ কেন সময়ের কসম করলেন?
সময়কে কেন্দ্র করেই তো সব ঘটে। আমাদের দৈনন্দিন জীবন, উত্থান পতন, দিন রাত। সময়ের ব্যবধানেই অনেক কিছু হয়ে যায়। সময়কে কেন্দ্র করেই ঘুরতে থাকে আমাদের জীবন। কতটা বিস্ময়কর এই সময়! সময়ের গুরুত্ব বোঝাতেই আল্লাহ সময়ের কসম করেছেন। আর আল্লাহ যে জিনিসের কসম করেন, সেটার গুরুত্ব ভাবা যায়!

اِنَّ  الۡاِنۡسَانَ لَفِیۡ خُسۡرٍ
‘নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মাঝে নিমজ্জিত।’
যুগে যুগে পুরো মানবজাতিই ক্ষতির মধ্যে ডুবে আছে। একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে ধ্বংসের দিকে। তাহলে কি সব মানুষই ক্ষতিগ্রস্থ?

اِلَّا  الَّذِیۡنَ  اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ تَوَاصَوۡا بِالۡحَقِّ ۬ۙ  وَ تَوَاصَوۡا بِالصَّبۡرِ
‘কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় এবং পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।’
আগের আয়াতে আল্লাহ মানুষের যে ক্ষতির কথা বলেছেন, পরের আয়াতে সেই ক্ষতি থেকে উত্তরণের উপায়ও বলে দিয়েছেন।

চার শ্রেণির মানুষ কখনোই ক্ষতিগ্রস্থ নয়। যারা—
- ঈমান আনে।
- সৎকর্ম করে
- পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয়
- পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।

একমাত্র আল্লাহকেই রব্ব হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। আল্লাহর কাছে ফিরে আসে। আল্লাহর কথা শোনে, আল্লাহর দেখানো পথে চলে। আল্লাহ যা বলেছেন, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে। আমল করে। এবং শুধু নিজেকেই পরিপূর্ণ করে না। সবাইকে সত্যটা জানিয়ে দেয়। সকল ধরণের বাধা-বিপত্তিতে দাঁতে দাঁত চেপে ধৈর্যের রশি আঁকড়ে ধরে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

09 Nov, 18:06


হিন্দুদের প্রতি এত আবেগ কেন? গত ১৫ বছরে হিন্দুরা কি করে নায় ভিডিওতে তুলে ধরেছে।

- সংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন


• ভিডিওটি বিভিন্ন সামাজিক মাধ‍্যমে ভাইরাল করুন যাতে মানুষ সর্তক হয়  হিন্দুদের ব‍্যপারে

Follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

09 Nov, 17:55


গণহত্যাকারী খুনিটা আমাদের শত্রুদেশে ছাত্রজনতার ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে গিয়েও এখনো নানান ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

09 Nov, 17:54


আগামীকাল ১২টায় আমিও থাকব গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে,হে প্রিয় কওমি তারুণ্য আসুন সবাই একসাথে মিলিত হই,মাদ্রাসা স্কুল ভেদাভেদ নাই আমরা সবাই ভাই ভাই!

-মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী

Follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

09 Nov, 17:54


আলীগ হলো হেদুদের ক্ষমতার হিডেন সাইনবোর্ড।
আলীগ ক্ষমতাচ্যুত মানে। বাংলাদেশের ক্ষমতা থেকে হেদু মাইনাস৷
তাই হেদুরা চায় তারা আবার দেশের নিয়ন্ত্রণে আনুক৷
তাই আলীগ কে পুনরায় ক্ষমতায় না বসানো পর্যন্ত। তারা একের পর এক কর্মসূচি ও ষড়যন্ত্র করেই যাবে।

যারা ভাবে হেদু আর হেদুত্ববাদ এক না। তারা কী অন্ধ? এত বড় লোকাল পলিটিক্স এরা বুঝে না।।
সমস্ত হেদু দিনদিন ঐক্যবদ্ধ হবে।

কারণ আলীগ কে ক্ষমতায় নেওয়া মানে। তাদের মূল দেশ ভ।রত কে ক্ষমতায় আনা।
বিশ্বাস করেন। ১ টা হেদুও বাংলাদেশ কে নিজের দেশ মনে করে না।
এরা ভ।রত কেই নিজেদের পবিত্র দেশ মনে করে৷

- ইন্তিফাদা

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

09 Nov, 17:52


তারা মারে এবং মরে।
কি জন্য এভাবে বলা হলো কুরআনে।
কোন প্রেক্ষিতে বলা হলো তোমরা
কাফে.রদের যেখানে পাও সেখানে হ.ত্যা করো।

শুধু প্রেক্ষাপট টা একটু অনুধাবন করুন।
কি জন্য র'ক্ত নেওয়ার দরকার। কি জন্য প্রতিপক্ষ কে বিনাশ করার দরকার৷

টানা ১৬ বছর দুর্নীতি লুটপাট, ধর্ষ'ণ, গুম,খু.ন করে তারা বিন্দুমাত্র অনুতপ্ত নয়৷ ২৪ শে এত হাজার হাজার মানুষ মেরেও তারা অনুতপ্ত নয়।
এত শত কোটি টাকা পাচার করেও তারা ক্ষান্ত নয়৷

জমিনে ফ্যা'সা'দ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী গুলোর বিরুদ্ধে জি'হা'দ এজন্যই মানুষের মুক্তির মূলমন্ত্র।

তারপরও মুসলমান জি হা দ বুঝলো না।

জি হা দ নিয়ে যারা নানা সংশয়ে থাকেন। তাদের স্পষ্ট করে বলতে চাই। জাহেলী যুগে যদি জি হাদ না করা হতো৷ শ'ত্রুর রক্ত না নেওয়া হত। তাহলে শতকের পর শতক তারা জমিনে ফ্যা'সাদ সৃষ্টি করে যেতো৷

যদি আলীগ কে জি হা দের ভাষায় জবাব না দেওয়া যায়।
তাহলে তারা ১০ লাখ মানুষ খু.ন করতেও দ্বিধা করবে না৷

জি হা দ কত বড় মুক্তির হাতিয়ার৷ আল্লাহু আকবার। আল্লাহ এমনি এমনি জি হা দ কে এত উচু মর্যাদায় স্থান দেয়নি।

- আল ইন্তিফাদা

Follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

08 Nov, 14:15


জুমার বয়ান (সারাংশ)
বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদ
খতীব: মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ
০৮ নভেম্বর ২০২৪


হামদ ও সানার পর বয়ানের শুরুতে তিনি মজলিসের আদব সম্পর্কে কিছু আলোচনা করেন। এরপর বলেন, রাসুলুল্লাহ সাঃ তার অধিকাংশ খুতবার শুরুতে তাকওয়া বিষয়ক কয়েকটি আয়াত তেলাওয়াত করতেন। এরমধ্যে সুরা আলে ইমরান, নিসা, আহযাব ও হাশর অন্যতম। গত সপ্তাহে সুরা হাশরের আয়াত এবং সূরা নিসার আয়াতের কিছু অংশ আলোচনা হয়েছে। আজকে সূরা আহযাব এর আয়াতের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা জানবো ইনশাআল্লাহ।

يا ايها الذين امنوا اتقوا الله وقولوا قولا سديدا يصلح لكم أعمالكم ويغفر لكم ذنوبكم، ومن يطع الله ورسوله فقد فاز فوزا عظيما

আল্লাহ তাআলা এই আয়াতে মুমিনদেরকে তাকওয়া অর্জন করতে বলেছেন। এরপর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান দিয়েছেন, তাহলো সঠিক কথা বলা। সঠিক কথা মানে হচ্ছে, মিথ্যার মিশ্রণ এবং ভুলের মিশ্রণ ছাড়া সঠিক সত্য কথা।

এই আদেশের ব্যাখ্যা অন্য আয়াতে এসেছে,

ولا تقف ما ليس لك به علم، إن السمع والبصر والفؤاد كل اولئك كان عنه مسؤولا.

অর্থাৎ যে বিষয়ে তোমার জানা নেই তার পিছনে পড়ো না। কারণ তোমার কান, চোখ এবং অন্তর সব বিষয়েই কেয়ামতের দিন তোমাকে প্রশ্ন করা হবে। মানুষের কথা বলার বিধান ও পদ্ধতি কি এই দুই আয়াতে বলে দেওয়া হয়েছে।

আজকে আধুনিক সমাজে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম, সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেভাবে অন্যায় কথা, অসত্য কথা, বিকৃত কথা, বিদ্বেষ ও সম্মানহানির কথা প্রচার করা হচ্ছে, তা শরীয়তের দৃষ্টিকোণে নিন্দনীয় জঘন্য কাজ।
আমি নিয়োগের পরে প্রথম জুমা পড়াইনি, তবুও সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার জুমার বয়ান নামে কি আলোচনা ছড়িয়ে পড়েছে। প্রথম জুমার দিনও যে আলোচনা করেছি তার পরিবর্তে অন্য একটি আলোচনাকে প্রথম জুমার বয়ান নামে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করার নামান্তর।

অনেকে ভাবতে পারে আধুনিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে শরীয়তের কোন নীতিমালা নেই। অথচ সাড়ে ১৪০০ বছর আগে এ সকল বিধান কোরআন এবং সুন্নাহয় দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের কর্তব্য হলো, যখন যে সমাজে যে অবস্থা ও পরিস্থিতি আসে তার বিধান ও নীতিমালা কোরআন এবং সুন্নাহ থেকে জেনে নেওয়া।

কোন কথা শেয়ার করার বিধান কি?

যে কোনো কথা পেলেই বা তথ্য জানলেই তা অন্যদেরকে জানিয়ে দেওয়া বা শেয়ার করা মুমিনের আলামত নয়, এটি মিথ্যাবাদী হওয়া, গুনাহগার হওয়ার জন্য যথেষ্ট। হাদিসে এই বিষয়ে কঠিন নিষেধাজ্ঞা এসেছে। বরং এক্ষেত্রে মূলনীতি হলো—
১- তথ্যসূত্র যাচাই করা।
২- তথ্যের বিষয়বস্তুর সত্যতা ও বিশুদ্ধতা যাচাই করা।
৩- সঠিক ও বিশুদ্ধ হলেও তথ্যটি সাধারণ জনগণের জন্য উপকারী কিনা তা বুঝা।
৪- যদি কোন বিশেষ আমানতের তথ্য থাকে, তবে তাকে ছাড়া অন্য কাউকে না জানানো। যদি সত্যিকার অর্থেই কোন বিষয় সকলের জন্য উপকারী হয় তাহলে তা শেয়ার করা অন্যথায় চুপ থাকা।
হাদিসে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ঈমান এনেছে এবং কিয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাস রাখে সে যেন তম কথা বলে, অথবা চুপ থাকে। কারণ চুপ থাকলে তার সওয়াব না হলেও গুনাহ হবে না।

এখানে আরেকটি বিষয় লক্ষ্যণীয়, যার যে বিষয়ে জ্ঞান নেই, পাণ্ডিত্য নেই, বিশেষজ্ঞতা নেই, সে যেন সেই বিষয়ে কোন কথা না বলে না লিখে। আরেকটি হাদিসে এই বিষয়ে গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বলা হয়েছে—

المسلم من سلم المسلمون من لسانه ويده

অর্থ, মুসলিম হলো ওই ব্যক্তি যার জিহবা ও হাত থেকে মুসলমানগন নিরাপদ থাকে।

এই জিব্বা আকৃতিতে ছোট কিন্তু তার অপরাধ অনেক বড়। আজকের আধুনিক যুগে গণমাধ্যম ও যোগাযোগ মাধ্যমে এই জিহবা ও হাত দ্বারা অনেক রকম অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। মোবাইলে টাচ করা হোক, কম্পিউটারে কিবোর্ডে লেখা হোক, বা মুখেও মাইকে আলোচনা করা হোক সকল ক্ষেত্রেই আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে।

এ সময় জুমার আদব সম্পর্কে বলেন,
জুমার দিন অনেকেই ধাক্কাধাক্কি করে, সামনে আসার জন্য অন্যদেরকে কষ্ট দেয়, এটি গুনাহের কাজ। বিদায় হজের সময় আল্লাহর রাসূল বলেছিলেন لا طرد ولا اذا إيذاء মানে কাউকে ধাক্কা দিও না কষ্ট দিওনা। বিশেষ করে কোন একজন বিশেষ ব্যক্তিকে সম্মান দেওয়ার জন্য বা এগিয়ে নেওয়ার জন্য রাস্তা ফাঁক করতে যেয়ে অন্যকে কষ্ট দেওয়া বা ধাক্কা দেওয়া নিন্দনীয় কাজ।

একবার একটি রাসূলুল্লাহর মজলিসে মানুষকে ডিঙিয়ে আসছিল তখন তিনি তাকে বলেছেন اجلس فانك آذيت وآنيت। তুমি যেখানে আছো সেখানে বসে পড়ো, তুমি দেরিতে এসে আবার মানুষকে কষ্ট দিচ্ছ। এজন্য এগুলো আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।

يصلح لكم أعمالكم ويغفر لكم ذنوبكم

মানুষ যখন তার অন্তরে আল্লাহকে ভয় করবে এবং সঠিক ও সত্য কথা বলবে, আল্লাহ তার গুনাহ মাফ করে দিবেন এবং এবং তাঁর আমলকে সুন্দর করে দিবেন।

এরপর আল্লাহ তায়ালা বলেন,

ومن يطع الله ورسوله فقد فاز فوزا عظيما

যে আল্লাহকে এবং তার রাসূলকে অনুসরণ করবে সে সফলকাম হয়ে গেল।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

08 Nov, 14:15


আল্লাহকে অনুসরণ করার অর্থ হচ্ছে, আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করত: আল্লাহর আদেশকৃত সকল বিধানকে মানা এবং সকল নিষেধকৃত কাছ থেকে বিরত থাকা।
রাসূলকে অনুসরণ করার অর্থ হচ্ছে, রাসুলের সুন্নাহকে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করা।

আজকে এই সময় এই শহরে এই সমাজে এমন কিছু মানুষ আছেন যারা হাদিসকে অনুসরণ করতে চায় না মানতে চায় না। অথচ রাসুলের হাদিসকে অস্বীকার করা সুন্নাহকে অস্বীকার করা রসূলকে অবমাননার নামান্তর। রাসুলের সুন্নাহকে অস্বীকার করলে এবং তাকে শরীয়তের বিধান মনে না করলে তার ঈমান থাকবে না।

কেউ যদি সুন্নতের পরিবর্তে বিদাতকে গ্রহণ করে, অথবা সুন্নত পরিপন্থী কোন মতাদর্শ লালন করে তাহলে সে প্রকৃত রাসুলের অনুসারী হবে না। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে আমাদের জবান ও হাতকে হেফাজত করে উত্তম কথা ও কাজের মাধ্যমে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পরিপূর্ণ অনুসারি হওয়ার তাওফিক দান করুন।

......
জুমার আরবি খুতবাতে উপরোক্ত আলোচনার সারাংশ হৃদয়গ্রাহী আরবীতে উপস্থাপন করেন। নামাজের পরে দোয়াতে সারা পৃথিবীর ইসলাম ও মুসলমানের জন্য, বাংলাদেশের সকল মানুষের শান্তি সমৃদ্ধি সুস্থতা ও ইহকালীন ও পরকালীন কল্যাণের জন্য দোয়া করেন।
দাওয়াত, তালিম, তাজকিয়া, জি.হা.দ ফি সা.বিলি.ল্লাহ সহ দ্বীনের সকল শাখার মানুষের মাঝে অনৈক্য ও অনৈতিক কাজ থেকে বিরত থেকে মহাব্বত, ইকরাম ও ঐক্যের সাথে কাজ করার জন্য দোয়া করেন।

লিখেছেন : মাওলানা লুৎফেরাব্বি আফনান আযহারী

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

08 Nov, 12:02


জালিমের সহায়ক নয়, মজলুমের পক্ষের আওয়াজ হোন।

~ ড.মিজানুর রহমান আজহারী

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

08 Nov, 08:07


আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল ঐতিহ্যে কালিমা লেপনের নানামুখী চক্রান্ত চলমান আছে। সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও ধৈর্য ধারণের আহ্বান করছি। কোনো অবস্থাতেই কারো উস্কানির ফাঁদে কেউ যেন পা না দেয়।

~ শায়খ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

08 Nov, 04:40


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -


اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”[1]

[1] মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২।"

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

06 Nov, 17:59


জন্মগত ভাবেই মেয়েদের কাজ রাষ্ট্র পরিচালনা নয় সংসার পরিচালনা। সন্তান মানুষ করা, সালাহউদ্দিন আউয়ুবি (রাহি) এর মতো মুজাহিদ তৈরি করা!

পশ্চিমারা বিকৃত ফেমিনিজম বিশ্বে ছড়িয়ে দিলেও তারা নিজেরা খুব ভালো করেই জানে কার কাজ কোনটা!

বিশ্বে ফেমিনিজম গেলানো আমেরিকাই কখনো তাদের ক্ষমতায় নারী নেতৃত্ব গ্রহণ করে নাই। কারণ একটাই যেই রাষ্ট্রের ক্ষমতা থাকবে নারীর হাতে সেই রাষ্ট্র কখনো উন্নতি করতে পারেনা।

~ সংগৃহিত

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

06 Nov, 13:52


ইউএস স্বাধীন হয় ১৭৭৬ সালে৷ সেই হিসেবে দেশটির বয়স ২৪৮ বছর। এই দীর্ঘ সময়ে একটিবারের জন্যও ওরা কোনো নারীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে নি৷ মাত্র দুইজন নারী প্রেসিডেন্সি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিল৷ এবার কমলা, আগে (২০১৬ সাল) হিলারি। দুইজনের ভরাডুবি নিশ্চিত হওয়ার পর কেঁদেকুটে ফিরতে হয়েছে বাড়ি। বরাবরই বিশাল ব্যবধানে বেডি মানুষদেরকে পিছনে ফেলে বেডা মানুষ জিতেছে এবং প্রতিবার সেই বেডা মানুষের ভূমিকায় ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প। লোকটা আসলেই নারী বিদ্বেষী৷ দিলটা পাথর। আমাদের উচিত নারী বিদ্বেষী ইউএসের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক বয়কটের ডাক দেওয়া।

ভাবুকদের জন্য শিক্ষা রয়েছে।
দেখেন, এখন আপনারা যা ভালো মনে করেন।

~ নজরুল ইসলাম

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

06 Nov, 13:42


🟢 অসাধারণ  কথা!

হামাসের কর্মকর্তা সামি আবু জুহরি:


“প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট, যিনি গর্ব করেছিলেন যে তিনি হামাসকে নির্মূল করবেন, তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। "বীরত্ব চলে গেছে, হামাস রয়ে গেছে এবং থাকবে, আল্লাহ্ র ইচ্ছা।"

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

06 Nov, 13:19


ট্রা‌ম্পের বিজ‌য়ের পর হামা‌সের মন্তব‌্য:

🔻 আমেরিকান নতুন প্রশাসনের প্রতি আমাদের অবস্থান নির্ভর করে আমাদের ফিলিস্তিনি জনগণ এবং তাদের ন্যায়সঙ্গত বিষ‌য়ের প্রতি তার অবস্থান এবং বাস্তব আচরণের উপর।

🔻 আমেরিকান নতুন প্রশাসনকে অবশ্যই বুঝ‌তে হবে যে, আমাদের জনগণ দখলদারিত্বের মোকাবিলা করে চল‌ছে এবং তারা তা‌দের অধিকার বাধাগ্রস্ত হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত কখ‌নো মে‌নে নি‌বে না।

🔻 ফিলিস্তিনি জনগণের স্বাধীনতা, তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং জেরুজালেমকে রাজধানী করে তাদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় বাধা সৃষ্টিকারী কোনো পদ‌ক্ষেপ আমরা মেনে নেব না।

~ আল জা‌জিরা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

05 Nov, 14:00


হকপন্থি আলেম-উলামাদের সাথে লেগে থাকাটাই কল্যাণের,
দ্বীনের সকল কাজ হকপন্থি আলেমদের নেতৃত্ব মেনেই করতে হবে,
নয়তো এতে গো*মরা*হি আসবেই আসবে,এখানে গো°ম°রাহি আসাটা লাজিম হয়ে যাবে।
আমাদের কাঁদা ছুড়াছুঁড়ি বাদ দিয়ে তাওহীদের ঝান্ডাতলে,হকপন্থি আলেমদের ছায়াতলে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, কারণ সামনের দিনগুলো খুব ভ*য়া-বহ।

তাবলীগের ভালো কাজগুলো অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই, তাবলীগের যদি কোন ফায়দা নাও হয় তবুও তাবলীগে গেলে বেনামাজি মানুষও অন্তত যতদিন মসজিদে থাকে ততোদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সহিত আদায় করে,
অসংখ্য গোনাহ থেকে বিরত থাকে।
মানুষ দ্বীনের অনুগামী হয়,দ্বীনের পথে ফিরে আসে।
অনেক তাবলীগি ভাইকেও আমি জি হ|দী হতে দেখেছি।

বাকি তবলীগের কিছু সংস্করণ করা অত্যন্ত জরুরি,
জি হ|দে র ফজিলত গুলো আমরা অনেকেই তাবলীগের সাথে জুড়ে দিই এসব করা যাবে না।
খণ্ডিত দ্বীনের চর্চা আমাদেরকে বাদ দিতে হবে, পরিপূর্ণ নববী মানহাজের অনুসারী হতে হবে।
আমাদের শুধু আমাদের দাওয়াত,তালীম নিয়ে থাকলেই চলবে না,
দাওয়াতের পাশাপাশি,দ্বীন কায়েম,এদাদ ও
জি হ|দ*কেও আমাদের মিশনের ভিতরে যুক্ত করতে হবে।
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মিশন কেবল দ্বীন প্রচার ছিল না,
দ্বীন কায়েমও ছিল,দ্বীন প্রতিষ্ঠাও ছিল।

আমরা যদি এদাদ, ও জি হ|দ বাদ দিয়ে শুধু দাওয়াত নিয়েই পড়ে থাকি,
যদি শুধু মসজিদ মাদ্রাসা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকি তাহলে শীঘ্রই এমন দিন আসবে যেইদিন আমাদের মসজিদ-মাদ্রাসা গুলো গুঁ°°ড়ি°°য়ে দেওয়া হবে, আমাদের দাওয়াতও বন্ধ করে দেওয়া হবে।
আমাদের প্রতিবেশী দেশ আ র| ক|নেও একসময় ছিল বিশাল বিশাল মসজিদ ও মাদ্রাসা,ছিল শত-শত দাওয়াত ও তাবলীগের সাথী,
কিন্তু  জি হ|দ পরিত্যাগ করায় আজ সেখানে কোনোকিছুরই অস্তিত্ব নেই।
কথাগুলো কেউ সমালোচনা হিসেবে নিবেন না, এগুলো আত্মসমালোচনা হিসেবে নিন।
আল্লাহ আমাদেরকে কথাগুলো বুজা ও আমল করার তৌফিক দান করুক, আমিন।

- মুসান্না আল ফাইয়াজ

Follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

05 Nov, 13:50


এই জনসমুদ্রে সাঁতরাতে সাঁতরাতে একটা দৃঢ় ওয়াদা করি। উম্মাহর প্রয়োজনে, জমিনের পবিত্রতায় এবং বাতিলকে নিশ্চিহ্ন করার স্বার্থে যদি কখনো এভাবে জমায়েত হওয়ার প্রয়োজন পড়ে তাহলে যেন ঠিক ফজরের আগেই জড়ো হয়ে যাই। শক্তিশালী শত্রুর বিরুদ্ধে রাস্তায় নামতে যেন আমাদেরকে কোনো ডরভয় পিছন থেকে টেনে না ধরে এবং হেকমতের নামে আমরাও যেন নিশ্চুপ না থাকি।

আমরা যে পারব তার সাক্ষী হল আজকের সোহরাওয়ার্দী মাঠ। আমরা চোরাপথ ভেঙে চুরমার করতে সক্ষম ইনশাআল্লাহ। এই সক্ষমতার প্রমাণ ইতোমধ্যে দেশবাসী জেনে গেছেন। প্রচণ্ড ঝড়-ঝঞ্ঝার সময় তাবলীগকেও এভাবে ময়দানে নেমে যেতে হবে। আজ পারলে ক্রাইসিস মোমেন্টে কেন নয়?

ইনশাআল্লাহ সবাই মিলে এক পরিবর্তিত জমিন তৈরির চেষ্টা করব।

~ নজরুল ইসলাম

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

04 Nov, 05:08


ইসকনের রাষ্ট্র বিরোধী তৎপরতা নিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সংবাদ সম্মেলন।

৪ নভেম্বর ২০২৩
সোমবার, বিকাল ৪টা
টিএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

04 Nov, 05:07


ভারতীয় মদদপুষ্ঠ সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ইসকন-কে রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ।

Follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

04 Nov, 05:07


ইস'ক'ন হচ্ছে বাংলাদেশে উ'গ্র হি [ন্দু] ত্ববাদীদের স [শ] স্ত্র গ্রুপ। অখণ্ড ভ|রতকামী এই গ্রুপের হাত ধরে বাংলাদেশে লাখ লাখ অবৈধ ভা [র] তীয় নাগরিক প্রবেশ করে গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো সিকিউর করে এবং সার্বক্ষণিক দেশকে অস্থিতিশীল অবস্থায় রাখার চেষ্টা চালায়।

পতিত ফ্য|সিস্টের স্বার্থ রক্ষায় সবচেয়ে একটিভলি যে গ্রুপ কাজ করেছে তারাই হচ্ছে ই[স]কন। সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলও সক্রিয় ই[স]কন সদস্য ছিল যেটার স্বীকারোক্তিমূলক ভিডিও বক্তব্য আপনারা খুঁজলেই পাবেন।

ই[স]কন সাধারণ হি [ন্দু] দের কাছে শুরুতে উ [গ্র] বাদী ট্যাগ খেলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন স্ট্র‍্যাটেজিকাল ওয়েতে আগায় এবং অখণ্ড ভা [র] তের স্বার্থ সামনে রেখে ওদের কাছে গ্রহণযোগ্য অবস্থান সৃষ্টি করে। এই স্বার্থের প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে বাংলাদেশে বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদ|য়িক সংঘ|তের নাটক মঞ্চায়ন করা হয় যেটার ভুক্তভোগী হয় সাধারণ হি [ন্দু] রাই।

আপনারা খেয়াল করলে দেখবেন ভা [র] তে যখনই, যেখানেই মুসলম|নদের উপর নির্য|তন চালানো হয় তখনই “জয় শ্রী র|ম” স্লোগান ব্যবহৃত হয়। [ভা] র তের এই স্লোগান ব্যবহারকারী এবং এই দেশে এই স্লোগান ব্যবহারকারীরা যে একই আদর্শে উদ্বুদ্ধ সেটা আশা করি আলাদা করে বোঝানো লাগবে না।

এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা, এদেরকে বাংলা থেকে উৎখাত করা এখন সময়ের দাবী। অন্যথায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়বে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশে সিভিল ওয়ার হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এটা ঠেকানোর জন্য দেশদ্রোহী ই [স] কনের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে হবে।
ট্রাম্প কেন এদেশ নিয়ে হঠাৎ এত সরব প্রশ্ন জাগেনি মনে?

২০১৯ সালে ফিরে চলুন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্য|তনের খবর নিয়ে যায় প্রিয়া সাহা। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বহির্বিশ্বকে টেনে আনার দায়ে প্রিয়া সাহার কোনো বিচার হয়েছিল? হয়নি, বিচারের কথা চিন্তাও করা যায়নি। কারণ? কারণ প্রিয়া সাহারা ই [স] কনের সদস্য। প্রিয়া সাহা যা করে এসেছে ২০১৯ সালে সেটার প্রভাব হাসিন|র পতনের পরেই পড়বে এটা আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল। তাই ট্রাম্পের টুইট দেখে আশা করি নতুন করে অবাক হননি।

- মেরাজ হোসাইন

Follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

03 Nov, 04:19


‘জয় শ্রী রাম’ একটা পলিটিক্যাল স্লোগান যা গুজরাটের ক*সাই খ্যাত মো+দির দল ব্যবহার করে। ওই দেশের লোকজনও জানে যে এটা একটা রাজনৈতিক স্লোগান, এরসাথে রামের ধর্মীয় মর্যাদা সেভাবে জড়িত নাই।

কিছুদিন আগেই, সম্ভবত নির্বাচনের পর পর, সে দেশের সংসদে রাহুল গান্ধী কথা বলতে উঠা মাত্র মো+দির দলের নেতারা তাকে উদ্দেশ্য করে ‘জয় শ্রী রাম’ বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করে। তাদের স্লোগানের বিপরীতে রাহুল বললো, ‘জয় সংবিধান’।

এতে কি রাহুল ধর্ম অবমাননা করেছে? রাহুল তো জানে এটা বি জে পির স্লোগান, হিন্দু ধর্মের কোনো স্লোগান নয়।

ওই দেশের হিন্দুরা বুঝে স্লোগানটা কার৷ সরকারি দলও বুঝে, বিরোধি দলও বুঝে জয় শ্রী রাম কারা বলে, কেন বলে।

তবে, শুধু বুঝে না আমাদের দেশের কিউট সেক্যুলার, হেভিওয়েট প্রগতিশীল আর সরলমনা (তারা নিজেদের যা ভাবে আর কী) হিন্দুরা।

~ আরিফ আজাদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

02 Nov, 08:45


বাইতুল মুকাররম মসজিদের খতিব আব্দুল মালেক হাফিজাহুল্লাহ এর কারগুজারি

আয়োজক আলেমগণ তার হাতে হাদিয়ার খাম তুলে দিলেন। তিনি খামের সাইজ দেখেই বললেন আপনারা অনেক টাকা দিয়েছেন। এরপর সবার সামনে খাম খুলে দেখলেন যে, অনেকগুলো এক হাজার টাকার নোট। আমার ধারণা অনুযায়ী ৪০ হাজারের নিচে হবে না।

তিনি দুই হাজার টাকা নিলেন তেল খরচ এবং রাস্তার টোল প্রদানের জন্য। দুই হাজার টাকা দিলেন গাড়ির চালককে। এক হাজার টাকা নিলেন নিজের জন্য। বাকি টাকা আয়োজকদের দিয়ে বললেন, এ টাকা দিয়ে আপনারা ইমাম সমাজ একটি সমৃদ্ধ পাঠাগারের সূচনা করুন।

তিনি যখন খাবার খেতে গেলেন, দেখলেন অনেক রকমের খাবার রান্না করা হয়েছে। জিজ্ঞাসা করলেন যে, কে রান্না করেছে? তারপর পকেট থেকে টাকা বের করে সুন্দর করে খামবন্দি করে অনেক টাকা উপহার দিলেন সে মহিলাকে। পরে শুনলেন রান্নাতে পাশের বাসার আরেকজন মহিলা সহযোগিতা করেছেন। তাকেও হাদিয়া দিলেন।

খাবার শেষে তিনি আমাকেও হাদিয়া দিলেন। আমার গাড়ির চালককেও দিলেন। আমার সাথে থাকা দুইজন তালিবুল ইলমকেও হাদিয়া দিলেন।

বলছি শায়খ আবদুল মালিক হাফি. এর কথা। গতকাল খুব কাছ থেকে নানা ধরণের ফিতনায় জর্জরিত মেহেরপুর জেলায় নিজের চোখে দেখা ঘটনাটি বর্ণনা করলাম।

বয়ানের হাদিয়া নিয়ে বক্তাদের নানা অনিয়ম নিয়ে কয়েকদিন পরপর আলোচনা হয়। শায়খের ঘটনাটি আমাদের সকলের জন্য অনেক বড় শিক্ষা।

মাওলানা আবদুল মালেক হাফি. শুধু বড় আলেম ব্যাপারটি এমন না। তিনি সর্বোচ্চ আখলাকে হাসানার অধিকারী মানুষ। বাংলাদেশের জন্য তিনি আল্লাহপ্রদত্ত অনেক বড় নিয়ামত। আল্লাহ তাকে সুস্থতার সাথে দীর্ঘ নেক কর্মমুখর হায়াত দান করুন।

২৭/১১/২০২২ ইংরেজি

~ রেজাউল করিম আবরার

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

01 Nov, 16:30


জাতীয় মসজিদ বাইতুল মুকাররমের আজকের জুমার বয়ানের সারাংশ৷
খতীব: মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ
১লা নভেম্বর  ২০২৪

হামদ ও সানার পর বয়ানের শুরুতে তিনি জুমার দিনের ফজিলত আলোচনা করেন। এরপর বলেন, রাসুলুল্লাহ সাঃ তার অধিকাংশ খুতবার শুরুতে তাকওয়া বিষয়ক কয়েকটি আয়াত তেলাওয়াত করতেন। এরমধ্যে সুরা আলে ইমরান, নিসা, আহযাব ও হাশর অন্যতম।
আজকে সুরা হাশরের আয়াতের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা জানবো ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ তায়ালা আয়াতের শুরু করেছেন 'হে মুমিনগণ' বলে। এটি অত্যন্ত মোহাব্বত ও আবেদনপূর্ণ আহবান। এই আহ্বানের মাধ্যমে তিনি মুমিনদেরকে ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। ঈমানের অন্যতম দিকনির্দেশনা হলো, তাকওয়া অর্জন করা।

তাকওয়া মানে কি, তাকওয়া হচ্ছে আল্লাহর নেয়ামতকে স্মরণ করে, তার সামনে উপস্থিত হওয়ার বিষয়কে মনে ধারণ করে, আল্লাহর নির্দেশিত সকল বিধান পালন করা এবং নিষেধকৃত সকল কাজ থেকে বিরত থাকা।
তাকওয়া মানে শুধু ভয় নয়, কারণ যে ভয়ের পরে করণীয় না থাকে তাকে তাকওয়া বলে না। আরবি শব্দ ওয়াও, কাফ, ইয়া এই মূল ধাতুর অর্থই হচ্ছে বেঁচে থাকা। অর্থাৎ আল্লাহর নিষেধকৃত সকল কাজ থেকে বেঁচে থাকা।

পাশাপাশি আল্লাহ এই আয়াতে মুমিনদেরকে কিয়ামত দিবসের জন্য কী প্রেরণ করেছে, তা চিন্তা করার আদেশ দিয়েছেন।
মুমিনের আসল জীবন হচ্ছে আখেরাতে জীবন। এই আয়াতে আগামীকাল বলা হয়েছে, কারণ আখেরাতের দীর্ঘ জীবনের তুলনায় পুরো দুনিয়ার সময় একদিনের মতোই বা তার চেয়েও কম।

এজন্য প্রতিটি মুমিনের কর্তব্য হল, কবরে যাওয়ার আগে কবরের প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে নিয়ে যাওয়া।
কবরে যে তিন প্রশ্ন করা হবে তার উত্তর শুধু মুখস্ত করে গেলেই হবে না, বরং যদি সত্যিকার অর্থে নিজের জীবনে তা বাস্তবায়ন করা যায় তাহলে আরবি না জানলেও কবরে গিয়ে আরবিতে উত্তর দেওয়া সম্ভব হবে।
কবরের প্রশ্ন সমূহের সারমর্ম হচ্ছে, আল্লাহর উপর বিশুদ্ধভাবে পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং ইসলামকে একমাত্র ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষনবী শ্রেষ্ঠনবী বিশ্বনবী মেনে তার জীবন বিধানকে বাস্তবায়িত করা। বেদাত এবং জাহিলিয়াতমুক্ত জীবন গঠন করা।

এরপর তিনি তাকওয়ার বিভিন্ন প্রকাশক্ষেত্রের মধ্যে থেকে দুইটি প্রকাশ ক্ষেত্র আলোচনা করেছেন।
প্রথম হলো, জুলুম থেকে বেঁচে থাকা। হাদিসে আল্লাহ রাসুল বলেন, তোমরা জুলুম থেকে বেঁচে থাকো। কারণ জুলুম কেয়ামতের দিন গভীর এবং অনেক অন্ধকারের কারণ হবে। 'একটি জুলুম' বা 'একটু জুলুম' যেটাই হোক না কেন, একজনের উপর জুলুম বা একাধিক ব্যক্তির উপর জুলুম সর্বক্ষেত্রেই জালেমের জন্য হবে, তার জীবনে কোন আলো থাকবে না।

জুলুমের অন্যতম প্রকাশক্ষেত্র হলো, দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে দেওয়া। বর্তমানে অন্যায়ভাবে সিন্ডিকেট করে যেভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে পুরো দেশের মানুষকে কষ্ট দেওয়া হচ্ছে পূর্বে কখনোই এমন ছিল না। তারপরও দ্রব্যমূল্য বাড়ানো এবং এভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার ব্যাপারে কঠিন শাস্তির কথা বলা হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি কোন বাজারে অন্যায় ভাবে পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেয়, আল্লাহ কেয়ামতের দিন তাকে আগুনের বড় জায়গায় বসিয়ে শাস্তি দিবেন।

আজকে যারা সিন্ডিকেট করছে তাদের অপরাধ চোর ডাকাত বা অর্থ আত্মসাৎকারীদের মতই ভয়ংকর এবং তাদের এই অতিরিক্ত উপার্জন পরিষ্কার হারাম।

তাকওয়ার দ্বিতীয় প্রকাশক্ষেত্র হলো, সূরা নিসার প্রথম  আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, আদম এবং হাওয়া থেকে তিনি পুরুষ এবং নারী সৃষ্টি করেছেন।
তাই পুরুষের পুরুষ থাকা এবং পুরুষের জন্য আল্লাহর প্রদত্ত সকল বিধান পালন করা ফরজ। নারীর জন্য নারী থাকা এবং নারী হিসাবে আল্লাহ প্রদত্ত সকল বিধান পালন করা ফরজ।

কোন পুরুষ নারীতে রূপান্তর হওয়া অথবা নিজেকে নারী মনে করা, অনুরূপভাবে কোন নারী নিজেকে পুরুষে রূপান্তরিত করা অথবা নিজেকে পুরুষ ভাবা হারাম এবং কবিরা গুনাহ। এটা আল্লাহর সাথে যুদ্ধ করার সমতুল্য। এল জি বি টি বা সমকামিতা একটি রুচিবিরুদ্ধ ঘৃণ্য অপরাধ। এই অপরাধকে সমর্থন কোন মুসলমান দিতে পারে না।

আজকে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলার কথা গণমাধ্যমে এসেছে, যতটুকু জানি বাংলাদেশ সরকার এখনো এই সিদ্ধান্ত নেননি। আমরা আশা করব সরকার এই সিদ্ধান্ত নিবেন না এবং এই মুসলিম দেশে তারা সেটা বাস্তবায়ন করতে পারবেন না।

যে জাতিসংঘ ইজরায়েলের জুলুম থেকে ফিলিস্তিনের শিশুদের রক্ষা করতে পারিনি, যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেনি এমনকি ঔষধ ও খাবার পর্যন্ত অনুরোধ করেও ঢুকাতে পারেনি তারা কিভাবে মানবাধিকারের কথা বলে...!
মানবাধিকার শিখতে হবে আল্লাহর কোরআন এবং রাসূলের সুন্নাহ থেকে। আমরা রাসূলের আদর্শ নিজেরা বাস্তবায়ন করব এবং এর দাওয়াত সর্বত্র ছড়িয়ে দিব ইনশাআল্লাহ।

© Luthferabbe Afnan 

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

31 Oct, 23:49


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -


اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”[1]

[1] মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২।"

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

31 Oct, 18:26


❛  প্রিয় রাসূলুল্লাহ ﷺ ﷺ ❜

নবীজি (ﷺ) ছিলেন একজন রাষ্ট্রপ্রধান।
তিনি ছিলেন একজন প্রধান সেনাপতি।
তিনি ছিলেন স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি ছিলেন অর্থমন্ত্রী।
তিনি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী।
তিনি ছিলেন পূর্তমন্ত্রী।
তিনি ছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী।
সর্বোপরি তিনি ছিলেন একজন আল্লাহর নবী।
তিনি ছিলেন একজন সার্বক্ষণিক শিক্ষক।
তিনি ছিলেন একজন সার্বক্ষণিক প্রধান বিচারপতি। পাঞ্জেগানা ইমাম। সাপ্তাহিক খতীব। সার্বক্ষণিক ওয়াজকারী।
.
এতকিছু সত্ত্বেও তিনি ছিলেন একজন ভালো বন্ধু। ভালো উপদেষ্টা। ভালো ভাই। ভালো ভাতিজা। ভালো খালু। ভালো দুলাভাই। অসাধারণ স্বামী।
.
এতসব ব্যস্ততা, তবুও তিনি পরিবারকে অনেক সময় দিতেন। নিজের কাজ নিজে করতেন। বাড়ির বাজার সদাই করতেন। জুতো সেলাই করতেন। ছাগলের দুধ দোহাতেন। ভালোবাসার মানুষগুলোর সাথে একান্ত সময় কাটাতেন।
.
আম্মাজান আয়েশার দীর্ঘ কথাও অত্যন্ত মনোযোগের সাথে শুনতেন। ধৈর্য ধরে বোঝাতেন। সবাই ঘুমিয়ে পড়লে দু’জনে চুপিসারে দৌড়াদৌড়িও করতেন।
.
শুধু তাই নয়, কখনো রাতের এক তৃতীয়াংশ, কখনো অর্ধেক রাত, কখনো পুরো রাত ইবাদত করে পা ফুলিয়ে ফেলতেন।
= ইয়া হাবীবি! কিভাবে করতেন এতকিছু?
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ ﷺ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

31 Oct, 13:54


বৃহস্পতিবার মাগরিব থেকে জুমু'আর দিনের মাগরিবের আগ পর্যন্ত প্রতিটি সেকেন্ড নেকি ও সওয়াবের একেকটি ভান্ডার।
অতএব (পুরো সময়টাতে যত বেশি সম্ভব) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরুদ পাঠ করুন।

— ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ


🟢 একজন সাহাবি রাসূলকে বলেছিলেন, তিনি তাঁর উপর সর্বদা দরুদ পাঠ করবেন। তখন রাসূলুল্লাহ () তাঁকে বলেছিলেন,

‘‘যদি তুমি তাই করো, তবে তোমার সকল চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দূর করা হবে (প্রয়োজন পূরণ হবে) এবং তোমার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে।’’

[তিরমিযি: ২৪৫৭, হাকিম: ২/৪৫৭, হাদিসটি সহিহ]

বস্তুত দরুদ শরিফ পাঠ করলে সহজে দোয়া কবুল হয়ে যায়। হজরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) বলেন, নিশ্চয় বান্দার দোয়া-মোনাজাত আসমান ও জমিনের মাঝখানে ঝুলানো থাকে, তার কোনো কিছু আল্লাহপাকের নিকট পৌঁছে না যতক্ষণ না বান্দা তাঁর নবী () এর প্রতি দরুদ পাঠ করবে। (তিরমিজী শরিফ)।

🔹 শ্রেষ্ঠ দরুদ - দরুদে ইব্রাহিম যা আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে পড়ি

🔹 সবচেয়ে ছোট দরুদ - সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

আসুন আমরা বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি এবং ফিলিস্তিনসহ সারাবিশ্বের নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাইবোন ও মুজাহিদদের জন‍্য দুআ করি।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

30 Oct, 23:09


এদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস খুলতে দেওয়া হবে না।

~ মামুনুল হক হাফিজাহুল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

30 Oct, 13:58


ঢাকায় জাতিসংঘের হাইকমিশনের মানবাধিকার পরিষদের কার্যালয় খোলার প্রতিবাদ জানিয়েছেন লেখক ও এক্টিভিস্ট ডা. মেহেদী হাসান।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

30 Oct, 13:44


এখন প্রতিরোধের সময়, সচেতন থাকার সময়। অন্যথায়, আগ্রাসন চেপে বসবে। অমীমাংসিত থেকে যাবে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অর্জন।

আমাদের চূড়ান্ত লক্ষমাত্রা অর্জনে চরমভাবে ব্যর্থ হব।

আমরা কিন্তু ব্যক্তস্বার্থ চরিতার্থ করতে নামছি না। আমাদের অধিকার সুরক্ষিত রাখতে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার শপথ নিয়েছি। আমাদের এ লড়াই চালিয়ে যাওয়ার দাবি দেশের জনগণের, শত শত শহীদের দাবি।

আমরা কিন্তু বলেছিলাম—
আবু সাঈদ মুগ্ধ,
শেষ হয়নি যুদ্ধ।

বৈশ্বিক আগ্রাসনকে ছুঁড়ে ফেলতে আসছেন তো?

জাতীয় প্রেসক্লাব পল্টন
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ইং)
দুপুর ১২.০০ টা

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

29 Oct, 21:26


ঢাকায় অফিস খুলতে চাচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা।

মানবাধিকার মানে হলো মানবের অধিকার৷ দেশীয় রাজনীতিতে গুম, হ*ত্যা, ক্রস ফায়ার, জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যাওয়া, ধর্ষণ, বিরুদ্ধমত দমন, অত্যাচার আর নিপীড়নের হিড়িক দেখতে দেখতে মানবাধিকার শব্দটা শোনামাত্রই এসবই আমাদের চোখে ভাসে৷

কিন্তু, যারা মানবাধিকারের ফেরিঅলা সেজে বসে আছে দুনিয়ায়, সেই পশ্চিমাদের কাছে ‘মানবাধিকার’ বলতে কেবল এতোটুকুই নয়। তারা মানবাধিকার বলতে আরো বোঝে—যেকোনো পথ, মত, আর ব্যক্তির ইচ্ছাকে স্বাধীনভাবে চলতে দেওয়া, যতোই সেগুলো উক্ত দেশের কৃষ্টি, কালচার, সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বিশ্বাস, ধর্ম আর অনুভূতির প্রতিকূলে হোক না কেন।

তার মানে, কোনো এক শরিফ যদি হঠাৎ করে বলে সে আসলে শরিফ নয়, মনে মনে সে আসলে শরিফা, আপনাকে সেটা মেনে নিতেই হবে। মেডিকেল রিপোর্ট যতোই বলুক যে সে আসলে শরিফ, সেসব কোনো কাজে আসবে না৷ তার দাবিটাই সব।

আপনার সন্তান যদি একদিন স্কুল থেকে ঘরে এসে ঘেউ ঘেউ শব্দ করে, আর আপনি তাকে শাসাতে গেলে সে যদি বলে যে সে আসলে মানুষ নয়, সে মনে মনে একটা কুকুর, আপনাকে সেটাই মানতে হবে। আপনাকে মানতে হবে যে—মানুষ নয়, আপনি আসলে জন্ম দিয়েছেন একটা কুকুর।

হাসবেন না যেন। পশ্চিমে এরকম ঘটনাগুলো বেশ ঘটছে এখন। বাচ্চা নিজেকে দাবি করছে বিড়াল, সাপ ইত্যাদি বলে৷ এবং বাবা মা, স্কুলের টিচারকেও সেসব মেনে নিতে হচ্ছে, কারণ—মানবাধিকার৷ সে নিজকে কী ভাববে সে সম্পূর্ণটাই তার ব্যক্তিগত বিষয়৷ বাপ মা, ভাই-বোন, স্কুলের মাস্টার, অভিভাবক—কারো কোনো অধিকার নেই তাকে থামানোর৷

শুধু তো তা-ই নয়, মানবাধিকারের নামে এরা সেই বিকৃত পাপ, যে পাপের কারণে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা ধ্বংস করে দিয়েছেন একটা গোটা জাতি, যে কাজ শুধু ইসলাম নয়, সকল ধর্মেই ঘৃণিত আর নিন্দিত, সেই পাপটাকে সমাজে তারা নর্মালাইজ করার জন্য পুরোদমে কাজ চালাবে এবং এদেশের সকল এনজিও তাদেরকে এই কাজে শতভাগ সাহায্য করবে।

দেশের প্রথম সারির পত্রিকা ‘মানবজমিন’ ইতোমধ্যেই তাদের রিপোর্টে সেই বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে।

জাতিসংঘের এই মানবাধিকার সংস্থা এমনই এক আজব চীজ যে, দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশ অফিস খোলার জন্য তাদেরকে অনুমতি দেয়নি এখন পর্যন্ত। শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান তো নয়ই, আমাদের পার্শ্ববর্তী গোদীরাষ্ট্রও এই সংস্থাকে দিল্লিতে অফিস খুলতে দেয়নি।

জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার তদন্ত, তাদের সাহায্য, দরদ আর ভালোবাসা ব্যতীতই আমরা ফ্যাসিস্ট, শতাব্দীশ্রেষ্ঠ স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমল পার করে এসেছি। সুতরাং, আমাদের আগামির দিনগুলোও তাদের কোনোরকম সোহবত ছাড়াই চলে যাবে।

অধিকারের নাম করে আমাদের এই ধর্মপ্রাণ দেশটাতে অশান্তির বীজ বপন করতে আসলে সেটা কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। খেদানো হবে, যেভাবে আমরা খেদিয়েছি স্বৈরাচার।

~ আরিফ আজাদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

29 Oct, 18:57


ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কান্ট্রি অফিস খুলতে দিচ্ছে যারা - তারা কারা? ইন্টেরিম গভমেন্টে বসে থাকা এসব এনজিওবাদীরা কি জুলাই অভ্যুত্থানে রক্ত দিয়েছে? এরা কি গণমানুষের প্রতিনিধিত্ব করে?

উড়ে এসে জুড়ে বসা এদের জন্যই এখন পর্যন্ত জুলাই গণহত্যার বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি না দেখতে পেলেও - বিভিন্ন ভিনদেশী অ্যাজেন্ডা ঢুকানোর অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে।

আবু সাঈদরা যে মতাদর্শে বিশ্বাসী, নতুন বাংলাদেশে সেই মতাদর্শই হবে মেইনিস্ট্রিম। কোনো উড়ে এসে জুড়ে বসা এনজিওবাদীর ইচ্ছায় দেশ চলবে না।

ভারতের দাসী বিদায় করতে রক্ত দিয়েছি৷ সেই রক্তের ওপর ক্ষমতায় গেলো পশ্চিমের দাসরা।

এদেশের ক্ষমতার মসনদে যারায় বসে তারাই কেন দাস হয়ে যায়?
কেন মানুষ হতে পারে না?
কেন ভাবতে পারে না গণমানুষের কথা?

আমাদের সবাইকে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

28 Oct, 11:21


ইসলামী বইমেলার পাঠকদের জন্যে দুটো সুসংবাদ
১.
আজ বাইতুল মুকাররমের পূর্ব গেইটের ইসলামী বইমেলায় আসবেন বরেণ্য লেখক মাওলানা শরীফ মুহাম্মাদ। তিনি মাকতাবাতুল আযহারের ২২ নং স্টলে থাকবেন ইনশাআল্লাহ।
২.
আগামীকাল ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার বইমেলাতে আসবেন মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ আইয়ূবী, মাওলানা রেজাউল করীম আবরার, মাওলানা মুরতাজা হাসান ফয়েজীসহ আরো অনেকেই। আমিও থাকব ইনশাআল্লাহ।
এদিন ওয়ালী উল্লাহ আরমান ভাইয়ের দুটো বইয়ের মোড়ক উন্মোচন হবে ইসলামিয়া কুতুবখানার স্টলের সামনে।

বিভিন্ন কারণে যাদের পক্ষে শুক্রবার বইমেলায় আসা কষ্টকর, তারা এই সুবর্ণ সুযোগের সদ্ব্যবহার করুন।
সবাইকে স্বাগতম।

~ আব্দুল্লাহ আল ফারুক

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

28 Oct, 11:15


আমাকে যখন গুম করা হয় তখন
ছিলো প্রচন্ড শীত। গুম থেকে যখন
কারাগারে প্রেরণ করা হয় তখন একটা
টাউজার আর গেঞ্জ পরা ছিলাম।

কাশিমপুর কারাগারে পাঠানোর কারণে
পরিবারের লোকজন প্রথমে  সাক্ষাৎ করতে
পারেনি।  কারাগারে যাওয়ার পরে
#ফারাবি নামের একটা ছেলে কুশলাদি জিজ্ঞেস করে জানতে চায়
পড়নের পোশাক ছাড়া অন্য কোন পোশাক
লুঙ্গি গামছা আছ কিনা।  আমি জানাই নাই।

তখন ছেলেটা একটা পুরান ছেড়া লুঙ্গি
নিজ হাতে সেলাই করে আমাকে দেয় বলে
ভাই আপাতত এটা পরেন।
এর চেয়ে ভালো লুঙ্গির ব্যবস্থা করতে পারলাম না।  পারলে দিতাম।

প্রচন্ড শীত ছিলো আমার যেহেতু কম্বল
ছিলো না তাই ছেলেটা অনেকে কাছে চেয়ে পরে  একজনের কাছ থেকে একটা কম্বল
এনে দেয়।  অথচ সেই দিনের আগে ও আমাকে চিনতো না আমিও তাকে চিনতাম
না। 
অচিনা এক লোকের জন্য ছেলেটা যেই পরিমাণ আন্তরিকতা দেখিয়েছে
আল্লাহর কছম আমি জানিনা আমার
নিজের মায়ের পেটের ভাই এমন আন্তরিকতা দেখাতে পারতো কিনা।

ছেলেটির বাবা মা বেচে নেই।
একটা স্ত্রমা আছে।
১০_১২ বছর যাবত বন্দী আছে।
আমাদের কে দেখতে মাঝে মাঝে
পরিবারের লোকজন গেলেও তাকে
দেখতে যাওয়ার কেউ নেই।

ছেলেটার অপরাধ একটাই ছিলো
নাস্তিক মুর্তাদ রা যখন ইসলামের বিরুদ্ধে লেখালেখি করতো ও তার লিখনির মাধ্যমে
তার জবাব দিতো।

আল্লাহ তাআলা বাবা মা হারা ছেলেটার
কল্যাণ কর মুক্তির ব্যবস্থা করে দিন।

~ সংগৃহিত

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

28 Oct, 09:42


সবাই আমন্ত্রিত...

রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের উদ্যোগে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে শুরু করে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত রাজধানীতে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে শাহাদাতবরণকারী সন্মানিত শহীদ পরিবারের সদস্যদের সাথে এক মতবিনিময় সভা, প্রাম্যান্যচিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত চলবে এই অনুষ্ঠান।

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

26 Oct, 01:24


গাজা উপত্যকা এমনভাবে গণহত্যার শিকার হচ্ছে, যদি সেখানে কোন গাছ অবশিষ্ট থাকতো, তবে গাছও কথা বলতো; যা পাথরকেও কাঁদাতো, যে পাথরগুলো ক্ষুধার তাড়নায় এই জনপদের অধিবাসীরা পেটে বেঁধে রেখেছে, কিংবা যেগুলো তাদের মাথার উপর ধ্বসে পড়েছে কিংবা যেগুলো তাদের রক্তে ভিজে গিয়েছে কিংবা যেগুলো শুনতে পেয়েছে ক্ষতবিক্ষত ও জ্বলন্ত শরীরের গোঙ্গানির আওয়াজ।

সুতরাং কোথায় তোমরা, হে মুসলিম উম্মত!

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

25 Oct, 18:59


আলহামদুলিল্লাহ্!
ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের শীর্ষ নেতা শহীদ ইয়াহিয়া সিনওয়ারের নামে মসজিদ নির্মাণ করেছে বাংলাদেশের মানুষ।

রাহিমাহুল্লাহ তা'আলা রাহমাতান ওয়াসি'য়্যাহ!

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

25 Oct, 04:42


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -


اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”[1]

[1] মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২।"

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

24 Oct, 12:39


বৃহস্পতিবার মাগরিব থেকে জুমু'আর দিনের মাগরিবের আগ পর্যন্ত প্রতিটি সেকেন্ড নেকি ও সওয়াবের একেকটি ভান্ডার।
অতএব (পুরো সময়টাতে যত বেশি সম্ভব) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরুদ পাঠ করুন।

— ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ


🟢 একজন সাহাবি রাসূলকে বলেছিলেন, তিনি তাঁর উপর সর্বদা দরুদ পাঠ করবেন। তখন রাসূলুল্লাহ () তাঁকে বলেছিলেন,

‘‘যদি তুমি তাই করো, তবে তোমার সকল চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দূর করা হবে (প্রয়োজন পূরণ হবে) এবং তোমার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে।’’

[তিরমিযি: ২৪৫৭, হাকিম: ২/৪৫৭, হাদিসটি সহিহ]

বস্তুত দরুদ শরিফ পাঠ করলে সহজে দোয়া কবুল হয়ে যায়। হজরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) বলেন, নিশ্চয় বান্দার দোয়া-মোনাজাত আসমান ও জমিনের মাঝখানে ঝুলানো থাকে, তার কোনো কিছু আল্লাহপাকের নিকট পৌঁছে না যতক্ষণ না বান্দা তাঁর নবী () এর প্রতি দরুদ পাঠ করবে। (তিরমিজী শরিফ)।

🔹 শ্রেষ্ঠ দরুদ - দরুদে ইব্রাহিম যা আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে পড়ি

🔹 সবচেয়ে ছোট দরুদ - সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

আসুন আমরা বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি এবং ফিলিস্তিনসহ সারাবিশ্বের নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাইবোন ও মুজাহিদদের জন‍্য দুআ করি।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

24 Oct, 04:20


সর্বস্তরের নারীরা জরায়ুমুখ ক্যানসার (HPV) টিকা নেওয়া থেকে দূরে থাকুন!!

HPV অর্থাৎ Human Papilloma virus (হিউম্যান প্যাপিলোমা  ভাইরাস)

এই টিকা দেওয়া থেকে আপনার পরিচিত নারীদের দূরে রাখুন, অনেক বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবে নারী নিজে এবং আগামীর প্রজন্ম। (আগেও জরায়ু টিকা নিয়ে পোস্ট দিয়ে সতর্ক করেছি, লিংক কমেন্টে)

এই HPV টিকা (ভ্যাক্সিন) দেওয়ার ফলে যা যা হবে,

১। এই টিকা বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি করবে। যার ফলে বেশিরভাগ বাচ্চা গর্ভপাত হবে এবং নারী গর্ভধারণে অক্ষম হবে।

২। এই টিকা যারা দিবে তাদের 90% এরও বেশি সম্ভবনা আছে মেয়ে জন্ম হওয়ার। অর্থাৎ মেয়ে বেশি জন্মাবে। (আপনার আশেপাশে বিবাহিতদের দেখুন)

৩। এই টিকা দিলে নরমাল বাচ্চা জন্মদানে নারী অক্ষম হবে বাচ্চা জন্মদানের সময় যে ব্যাথার সৃষ্টি হয় তা হবে না। ফলে সিজারের মত মরণঘাতী পথে যেতে হবে।

৪। অনেক সময় এইধরনের টিকা দেওয়ার ফলে হরমোন বেড়ে যায়। ফলে জরায়ুর ক্যান্সার হয়।

৫। জরায়ু ক্যান্সারের আরো ২টি কারণও আছে সেটা হচ্ছে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল এবং স্যানেটারি ন্যাপকিন প্যাড। (লিংক কমেন্টে দেখুন)

৬। এই টিকা কমবয়সীদের দেওয়া হয়। কারণ তাদের ভিতরে শারীরিক বৃদ্ধি দ্রুত হয়। যার ফলে টিকা'টি দ্রুত বিস্তার করে কাঙ্খিত স্থানে পৌছে বন্ধ্যাত্ব/জরায়ুতে সমস্যা সৃষ্টিকে জোরালো করার সুযোগ পায়।

৭।‌ নারী উচ্চশিক্ষিত,নিজের পায়ে দাঁড়ানোর নামে বিয়ে দেরিতে করছে এটাও একটা সমস্যা। ২৬+ বয়সের পরেও যদি একটা মেয়ে বিয়ে না করে তখন তার জরায়ুতে এর প্রভাব পরে বাচ্চা জন্মদানে অক্ষম হওয়ার প্রবণতা শুরু হয়। আবার বাচ্চা নিতে চায় না বা বাচ্চা দেরিতে নেয়। ফলে তাদের বয়স যদি ৩০/৩৫+ পেরিয়ে যায় তখন জরায়ুতে নানা জটিলতার সৃষ্টি হয়।

৮। যারা সুস্বাস্থ্য মেনে চলে না তাদের জরায়ু মুখে সমস্যা হয় এতে ভায়োডিন দিয়ে ডাক্তারের মাধ্যমে পরিষ্কার করিয়ে নিলে হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৪০/৪৫+ বয়সীদের সমস্যায় জটিল চিকিৎসা লাগে। যারা ইসলামী পবিত্রতার বিধান,পরিষ্কার, স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস মেনে চলে তাদের এধরনের সমস্যা অনেকাংশ কমে যায়।
--
আচ্ছা ফ্রিতে কেউ কিছু দেয়? আর সেটা যদি হয় ইহুদিরা বিশ্বাস কীভাবে করবেন? এত লাখ লাখ ছাত্রীকে ফ্রিতে ভালো কিছু দিবে কীভাবে বিশ্বাস করলেন? আল্লাহ তো কুরআনে ইহুদিদের ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন।
আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনারা আশেপাশে ছোট-বড় এমনকি ৪০+ যাদের তাদের কাছেও বার্তাটি পৌঁছে দিন।

সতর্ক করুন, আপনার আশেপাশে থাকা সকল নারীকে,রক্ষা করুন আগামীর প্রজন্মকে।

~ Last Era Analysis

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Oct, 19:31


ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হয়েছে৷ আলহামদুলিল্লাহ।

তবে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করতে হবে। গাছ বাঁচায়ে রাখা যাবে না।

ইনশাআল্লাহ
শুক্রবার জেগে উঠবে জুলায়ের কাফেলা।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Oct, 18:57


আমার উহুদ দিনের কথা মনে পড়ে।

বদরের বদলা নিতে কুরাইশেরা বিশাল সৈন্যবহর নিয়ে যুদ্ধ করতে আসে। মদিনার অদূরে, উহুদের পাশে এসে তারা তাঁবু ফেললো। কুরাইশদের সেই শিবিরে নেতৃত্ব দিচ্ছিলো সব ডাকাবুকোর দল—আবু সুফিয়ান, খালিদ ইবন ওয়ালিদ, ইকরিমা ইবনু আবু জাহল। তাদের সৈন্যসংখ্যা ছিল তিন হাজার।

এক হাজার মুসলিম সৈন্যবাহিনী নিয়ে এগিয়ে আসেন আল্লাহর রাসুল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। পথিমধ্যে মুনাফিক সর্দার আবদুল্লাহ ইবনু উবাইয়ের কানপড়া আর উস্কানিতে তিনশোর অধিক মুসলিম যুদ্ধ না করে মদিনায় ফেরত চলে যায়৷ আল্লাহর রাসুলের সাথে রইলো সাতশোজন জানবাজ যোদ্ধা।

বেজে উঠেছে যুদ্ধের দামামা।

আল্লাহর রাসুল নিজের খোপবদ্ধ তরবারি বের করে জিগ্যেস করলেন, ‘কে আছো এই তরবারির হক আদায় করবে?’

উপস্থিত অনেকে হাত বাড়াল। কিন্তু, কারো হাতেই তিনি নিজের তরবারিকে সোপর্দ করলেন না।

মাঝ থেকে একজন সাহাবি বলে উঠলেন, ‘ইয়া রাসুলাল্লাহ, এটার হক কী?’

আল্লাহর রাসুল বললেন, ‘এটার হক হচ্ছে, দেহে প্রাণ থাকা অবধি এই তরবারি দিয়ে শত্রুকে আঘাত করে যেতে হবে’।

সেই সাহাবির নাম ছিল আবু দুজানা রাদিয়াল্লাহু আনহু। বীরোচিত সাহস আর যুদ্ধ কৌশলে তিনি এতো সুনিপুণ ছিলেন যে—তাঁর উপস্থিতিই প্রতিপক্ষ শিবিরে কাঁপন ধরিয়ে দিতো।

নবিজীর তরবারির হক আদায়ের জন্য তিনি রাজি হলেন। হাতে পেলেন আল্লাহর রাসুলের পবিত্র তরবারি।

তরবারি হাতে পেয়ে বেশ অদ্ভুত একটা কাণ্ড করলেন তিনি৷ তরবারি হাতে বেশ কলা করে সৈন্যশিবিরে হাঁটতে শুরু করলেন আবু দুজানা রাদিয়াল্লাহু আনহু৷ তার সেই চলনে ফুটে উঠেছে দাম্ভিকতা আর অহংকারের ছাপ।

আল্লাহর রাসুল হাসলেন৷ হেসে বললেন, ‘আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা অন্য কোথাও এমন দাম্ভিকতাকে পছন্দ করেন না—শুধুমাত্র যুদ্ধের ময়দান ছাড়া’।

সাহাবি আবু দুজানার এই দাম্ভিকতা আর অহংকারকে স্বীকৃতি দিলেন আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া একটা ছবিতে সয়লাভ হয় দুনিয়া। দখলদার বাহিনী গুড়িয়ে দিয়ে গেছে ঘর। ধ্বংস করে গেছে একজীবনের সমস্ত স্মৃতি। কিন্তু, সেসব নিয়ে কোনো হাপিত্যেশ নেই একজন জানবাজ যোদ্ধার। সেই ধ্বংসস্তুপের মাঝে, একটা চেয়ারে বসে তিনি হাসলেন পুষ্পের হাসি৷

সেটা কি দম্ভের হাসি ছিল? দখলদার বাহিনীকে উদ্দেশ্য করে বড়ো তাচ্ছিল্য আর অহংকারের? যে ভূমি এখন আজন্ম যুদ্ধ আর লড়াইয়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সেই ভূমিতে এই হাসি কি সাহাবি আবু দুজানা রাদিয়াল্লাহু আনহুর সেই হাসিটার মতোই যা আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল পছন্দ করেছিলেন?

কথা রেখেছিলেন সাহাবি আবু দুজানা রাদিয়াল্লাহু আনহু। প্রত্যক্ষদর্শী সাহাবিরা বলেছেন—‘এতো ক্ষিপ্রতা, তেজ আর সাহস সমেত রাসুলের তরবারি দিয়ে আবু দুজানা যুদ্ধ চালিয়ে গেলেন যে, তিনি যেদিকে যাচ্ছিলেন সেদিকেই নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছিল শত্রুবাহিনী’।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা রহম করুন তাঁর ওপর৷

মাযলুম উপত্যকার আমাদের সেই জানবাজ যোদ্ধাও লড়ে গেছেন মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত। জীবনের শেষ মুহূর্তটাতেও, তিনি একটা লাঠি ছুঁড়ে মেরেছেন শত্রুকে লক্ষ্য করে।

আবু দুজানা রাদিয়াল্লাহু আনহুদের উত্তরসূরিগণ যুগে যুগে উঠে আসে৷ তাদের ধ্বংস করার মতো কোনো মন্ত্র কিংবা কোনো যন্ত্র দুনিয়ায় পাওয়া যাবে না। তারা উঠে আসে সেই রক্তবীজ থেকে যে রক্তবীজ পোঁতা আছে উহুদের প্রতিটা বালুকণায়।

~ আরিফ আজাদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Oct, 18:50


রাহিমাকাল্লাহু ইয়া আবা ইবরাহীম!

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Oct, 18:03


১. অযৌক্তিক এবং অপ্রয়োজনীয় কোনো বিষয়ে কথা বলো না। (যেখানে তোমার কথা বলাতে কোনো ফায়দা নেই সেখানে একদম চুপ থাকবে।)

২. খুব নির্বোধ এবং যথেষ্ট প্রজ্ঞাবান কাউকে তর্কে প্ররোচিত করো না। কারণ প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি তোমার উপর প্রভাব বিস্তার করবে এবং নির্বোধ ব্যক্তি তোমাকে হেয় করবে।

৩. তোমার অনুপস্থিত ভাইকে নিয়ে এমন কিছু বলো না, যা তোমার অনুপস্থিতিতে তোমার সম্পর্কে বললে মেনে নিতে পারবে না বা অসন্তুষ্ট হবে।

৪. প্রতিটি কাজের সময় মাথায় গেঁথে রাখো, সৎকর্মের জন্য পুরস্কৃত হবে এবং মন্দ কাজের জন্য শাস্তি ভোগ করতে হবে।

~ আবদুল্লাহ বিন আব্বাস রাদিআল্লাহু আনহু।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

23 Oct, 09:19


আমেরিকা কিংবা ইউরোপে জরায়ুর টিকা দেয়া হয় না,
অথচ বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল ও অন্যান্য গরীব রাষ্ট্রগুলোকে এসব টিকা দেয়ার মানে কী??

কারণ পশ্চিমারা তাদের কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করতে চায় না, যেটা তারা বাংলাদেশে করতে চাচ্ছে।

চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, জরায়ু ক্যান্সারের মূল কারণ হচ্ছে বহুগামীতা। অর্থাৎ যেসব নারী একাধিক পুরুষের সাথে অবৈধ কাজ করে তাদের জরায়ুতেই হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) আক্রমন করে বেশি। এর দ্বিতীয় কারণ জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি খাওয়া বা ইনজেকশন নেওয়া। ৩০/৩২ বছর পর সন্তান ধারণকেও কিছুটা দায়ী করে কেউ কেউ।

কথা হল- বহুগামীতা ইউরোপ আমেরিকায় ব্যাপক হারে ঘটছে, আমোদের দেশে নয়। অথচ ওসব কথিত সভ্য ও উন্নত দেশগুলোতে কিশোরীদের জরায়ুর টিকা দেয়া হয় না।, দেয়া হয় বাংলাদেশের মত দেশসমূহের কিশোরীদের। কিন্তু আমাদের এখানে বহুগামীতা ওদের থেকে বহুগুণে কম।

এর পরেও আমাদের কিশোরীদের টিকা দেয়া হচ্ছে, কারণ- কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা।

বিভিন্ন এনজিও কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়েও বাংলাদেশের জন্ম নিয়ন্ত্রন করতে পারে নি। এখন তাই জরায়ু ক্যান্সারের নাম করে কিশোরীদের বন্ধ্যাত্ব করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। ২০২৩ সাল থেকে এই কাযক্রম হাতে নেয়া হয়। এর পেছনে ৩টি সংস্থা কাজ করছে-

১. দ্যা ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স (গ্যাভি)
২. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
৩. ইউনিসেফ

এই ৩টি সংস্থা সুন্দর সুন্দর বুলি আওড়িয়ে বাংলাদেশী কিশোরীদের উপর পরীক্ষা চালাচ্ছে জরায়ুর টিকার মাধ্যমে। দ্বিতীয়ত বাংলাদেশের কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করে দেশের জনসংখ্যা কমিয়ে আমাদেরকে প্রজন্মহীন করতে চাচ্ছে।

জরায়ু টিকার নামে বাংলাদেশের কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করে দেশের জনসংখ্যা কমাতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে এই টিকা দেয়ার ক্যাম্পেইন।

সম্ভবত আগামী প্রজন্ম ধ্বংসের নীলনকশা করা হচ্ছে জরায়ু টিকার নাম দিয়ে! সতর্ক হন, সতর্ক করুন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

22 Oct, 17:58


প্রসংগ : জরায়ু ক্যান্সারের টিকার
--++
আমার সন্তানকে অদরকারী ভ্যাক্সিন নিতে দেইনি। ওদেরকে কোভিডের টিকাও  নিতে দেয়নি, যদিও স্কুল থেকে দিতে বলেছিল। যারা সুস্থ স্বাভাবিক লাইফস্টাইলে অভ্যস্ত হবে  তাদের #জরায়ুর টিকা দেয়া আছে বলে মনে করি না।

ইদানিং টিকার নামে অনেক বাড়াবাড়ি চলতেছে।

বলে রাখা ভাল, বাংলাদেশের জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে আমার একটি কম্প্রিহেনসিভ রিভিউ পেপার আছে, সেখানে টিকার কথাও আছে।

জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে অনেক ব্যবসা, অনেক কাহিনী রয়েছে।

জরায়ুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করা তুলনামূলক সহজ। প্রাক-ক্যান্সার স্টেজ থেকে ক্যান্সার হতে প্রায় ১০ বছর সময় লাগে। তাই ৩০ বছরের পর থেকে  জরায়ুর খুব সহজ একটা স্ক্রিনিং টেস্ট করা হলে প্রতিরোধ করা যায়।

জরায়ু ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এইচপিভি ভাইরাস রিস্ক ফ্যাক্টর। এই ভাইরাস এইডস এর  মত ছড়ায়। এই ভাইরাস টেস্ট করে পাওয়া গেলেও ৯০% ক্ষেত্রে ক্যান্সারে কনভার্ট হয় না।

বিশ্বে শুধু মাত্র এই জরায়ু ক্যান্সারের জন্য HPV টেস্টে এক বিলিয়ন ডলার অপচয় বলে তা নিয়ে পেপার প্রকাশিত হয়েছে।  আমাদের প্রকাশিত রিভিউ পেপারে এসব তথ্য রয়েছে।

বয়স্ক মানুষের এই টিকা কোন কাজে লাগে না। বয়;সন্ধিকালীন সময়ে কিশোরীদের দিতে হয়।

ক্যান্সার নিয়ে বিশ্বে পলিটিক্স হয়। স্তনক্যান্সারের ক্ষেত্রে দেরীতে বিয়ে, সন্তান কম নেয়া,  এবং জন্ম নিয়ন্ত্রণের সাথে ঝুকির মাত্রা বেশী।

জরায়ু মুখ ক্যান্সারের ক্ষেত্রে বলা হয় অল্প বয়সে বিয়ে, বেশী সন্তান ইত্যাদি।

বাই দ্য ওয়ে স্তন ক্যান্সার নিয়ে আমার একটা ভাল কোয়ালিটির রিভিউ পেপার আছে।

এরা বাংলাদেশের জরায়ু ক্যান্সারে ঝুকির কথা বলে, কিন্তু স্তন ক্যান্সারের কথা এড়িয়ে যায়। এখান থেকে বুঝা যায় ঘাপলা রয়েছে।

বিশ্বে জনস্বাস্থ্য নিয়ে মাত্রারিক্ত পলিটিক্স হচ্ছে যা দেখে বিরক্ত। 

~ ড সরোয়ার হোসাইন

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

21 Oct, 19:12


 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life pinned «█ "ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামি বইমেলা-২০২৪..." █ █ "বইমেলার প্রয়োজনীয় সব তথ্যাবলী..." █ [ক] ১. বইমেলার স্থান: ঢাকা বায়তুল মোকাররম মসজিদ - পূর্ব গেইট। ২. সময়: প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা। ৩. তারিখ: ২২ অক্টোবর শুরু, শেষ হবে ২২ নভেম্বর (সম্ভাব্য)।…»

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

21 Oct, 09:02


একটা মিথ্যা ঘটনা :
.
আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু যু'দ্ধের মুহুর্তে এক কা'ফিরকে ধ'রাশায়ী করে ওর বুকের উপর চড়ে বসেন। সে কোনো উপায়ান্তর না দেখে আলির মুখে থুথু নিক্ষেপ করে। ফলে তিনি ওকে ছেড়ে দেন। কা'ফির লোকটা অবাক হয়ে এর কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, আমি আল্লাহর জন্য তোমাকে হ'ত্যা করতে উদ্যত হয়েছিলাম। কিন্তু তুমি আমাকে থুথু দেয়াতে আমার মধ্যে একটা ব্যক্তিগত আক্রোশ চলে আসে। তাই ভাবলাম এখন যদি তোমাকে হ'ত্যা করি তাহলে সেটা আল্লাহর জন্য হবে না; বরং ব্যক্তিগত কারণে হবে। তাই তোমাকে ছেড়ে দিলাম। এটা শুনে কা'ফির সৈন্যটা ইসলাম গ্রহণ করে।

ঘটনাটা আমাদের সমাজে বহুল প্রচলিত ও প্রসিদ্ধ। বক্তারা ওয়াজের মঞ্চে আর লেখকরা বইপত্রে ইসলামের আখলাক বর্ণনা করতে গিয়ে এটার প্রসঙ্গ আনেন। অথচ এটা সম্পূর্ণরূপে বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও আলির নামে বানানো মিথ্যা একটা ঘটনা, যা হিজরি ৬ষ্ঠ শতাব্দিতে ইরানি শিয়াদের দ্বারা রচিত হয়েছে। কোনো নির্ভরযোগ্য ইতিহাসের কিতাবেও এটার উল্লেখ নেই। নেই এর কোনো সনদ।

ঘটনাটার রচয়িতা হলেন ৬ষ্ঠ শতকের ইরানি শিয়া ফকিহ আবু জাফর মুহাম্মাদ ইবনু আলি শাহর আশুব (মৃত্যু : ৫৮৮ হিজরি)। তিনি সর্বপ্রথম নিজের লিখিত 'মানাকিবু আলি আবি তালিব' (مناقب آل أبي طالب) বইয়ে (খণ্ড : ১, পৃষ্ঠা : ৩৮১) এই ঘটনাটা উল্লেখ করেন। তবে এর কোনো সনদ উল্লেখ করা হয়নি। এমনকি কোনো সূত্র বা রেফারেন্সও যুক্ত করা হয়নি।

পরবর্তীতে হিজরি একাদশ শতকের আরেকজন শিয়া আলিম আবু আবদিল্লাহ মুহাম্মাদ বাকির আল-মাজলিসির দ্বারা উক্ত ঘটনাটা আবারো ইতিহাসের পাতায় স্থান পায়। তিনি শিয়া রাফিজি ইসনা আশারিয়া সম্প্রদায়ের একজন আলিম। ইরানের ইস্পাহানে জন্মগ্রহণকারী এই ব্যক্তি ১১১১ হিজরিতে মারা যান। তার লিখিত প্রায় ১১০ খণ্ডের একটা হাদিসের বই আছে, যেটাতে লাখের কাছাকাছি হাদিস উল্লেখ করা হয়েছে। বইটার নাম বিহারুল আনওয়ার। এই বইটাতে (খণ্ড : ৪১, পৃষ্ঠা : ৫১) উক্ত ঘটনাটা স্থান পেয়েছে। আগেরটার মতো এখানেও এটা সনদবিহীনভাবেই উল্লেখ করা হয়েছে।

আলি রাদিয়াল্লাহু আনহুর সময়ের পাঁচশ' বছর পরে শিয়ারা এটা বানিয়েছে। এদের বানানো ঘটনাটা পরবর্তীকালে মুসলিম সমাজে ছড়িয়ে পড়ে। এবং মানুষ এই ভুয়া কাহিনীটা বিশ্বাস করে নেয়। ফলে আহলুস সুন্নাহর অনেকের বইপত্রেও এটা স্থান পায়।
.
কাহিনীটা বাস্তবতারও পরিপন্থী :

এটা বাস্তবতার পরিপন্থী হওয়ার কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। সেগুলো হলো,

১। কোনো কা'ফির নিজের মৃ'ত্যু সন্নিকটে দেখেও প্রতিপক্ষের গায়ে থুথু মারার প্রশ্নই আসে না; বরং সে তখন নিজের প্রাণ নিয়েই বিচলিত থাকার কথা।

২। যু'দ্ধ শেষ হওয়ার আগেই আক্রমণকারী কাফি'রকে ছেড়ে দেয়া যু'দ্ধের নীতিবিরোধী। কারণ এমতাবস্থায় ওকে ছেড়ে দিলে তো সে মুসলিমদের হ'ত্যা করবে।

৩। সে যদি থুথু দিয়েই থাকত, তাহলে তো এটা আরো সুস্পষ্ট হয়ে যাওয়ার কথা যে, সে আল্লাহরও শত্রু, আলিরও শত্রু। এমতাবস্থায় ওকে ছেড়ে দেয়ার কোনো মানে হয় না।

৪। কা'ফির লোকটার থুথু নিক্ষেপটা ওর চরম মাত্রার কু'ফরি, অবাধ্যতা ও শ'ত্রুতার প্রমাণ বহন করে। এমতাবস্থায়ও ওকে ছেড়ে দেয়ার প্রশ্নই আসে না।

৫। আলি তো ব্যক্তিগত কারণে যু'দ্ধ করতে আসেননি; বরং ইসলামের বৃহৎ স্বার্থে এসেছিলেন। তাই এমন মুহুর্তে প্রতিপক্ষকে ছেড়ে দেয়ার অর্থ হলো ইসলামের বৃহৎ স্বার্থকে নষ্ট করা।

সর্বোপরি ঘটনাটা যেহেতু বানোয়াট ও ভিত্তিহীন, তাই এটা বিশ্বাস করা ও অপরের কাছে বর্ণনা করা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে।

~ শাইখুল ইসলাম

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

21 Oct, 03:18


█ "ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামি বইমেলা-২০২৪..." █
█ "বইমেলার প্রয়োজনীয় সব তথ্যাবলী..." █

[ক]

১. বইমেলার স্থান: ঢাকা বায়তুল মোকাররম মসজিদ - পূর্ব গেইট।

২. সময়: প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা।

৩. তারিখ: ২২ অক্টোবর শুরু, শেষ হবে ২২ নভেম্বর (সম্ভাব্য)।

মেলায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন নারী-পুরুষ-শিশু সবাই। মেলায় পাওয়া যাবে শিশু থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সের উপযোগী ইসলামী ভাবধারার বই।

[খ]

স্টল ভিত্তিক উল্লেখযোগ্য ইসলামি প্রকাশনী সমূহের তালিকা–

০১ — মাকতাবাতুল ফুরকান
০২ — কানন
০৩ — সীরাত পাবলিকেশন, বুকমার্ক পাবলিকেশন 
০৪ — কালান্তর প্রকাশনী
০৫ — মাকতাবাতুল ক্বলব
০৮ — পুনরায় প্রকাশন, আরিশ প্রকাশন
০৯ — মক্তব প্রকাশন
১০ — মাকতাবাতুল আসলাফ
১১ — রাইয়ান প্রকাশন
১৩ — বইঘর
১৪ — পরিশুদ্ধি প্রকাশন

১৭ — নাশাত পাবলিকেশন
১৯ — প্রচ্ছদ প্রকাশন
২০ — মাকতাবাতুল হুদা
২১ — মাকতাবাতুল আশরাফ
২২ — মাকতাবাতুল আযহার
২৩ — গার্ডিয়ান পাবলিকেশন
২৫ — পথিক প্রকাশন, সাবিল পাবলিকেশন
২৬ — প্রয়াস প্রকাশন
২৭ — মুহাম্মদ পাবলিকেশন
২৮ — ইসলামিয়া কুতুব খানা
২৯ — পেনফিল্ড পাবলিকেশন, দাওয়া পাবলিকেশন
৩০ — মাদানী কুতুবখানা

৩১ — সত্যায়ন প্রকাশন, ইলমহাউজ পাবলিকেশন
৩৪ — দারুল ইলম
৩৫ — রাহনুমা প্রকাশনী
৩৭ — রুহামা পাবলিকেশন
৩৯ — মাকতাবাতুল হেরা
৪০ — আলোকিত প্রকাশনী
৪২ — নবপ্রকাশ
৪৬ — ফাউন্টেন পাবলিকেশন
৪৮ — বইপল্লি
৪৯ — তালবিয়া
৫০ — মাকতাবাতুল হাসান

৫৪ — হসন্ত প্রকাশন
৫৭ — ওয়াফি পাবলিকেশন
৫৮ — ফুলদানী
৬০ — দারুল আরকাম
৬১ — ওয়াহিদিয়া
৬২ — উমেদ প্রকাশ
৬৫ — আর রিহাব পাবলিকেশন
৬৭ — পড় প্রকাশ, সাবাহ পাবলিকেশন
৬৮ — হাসানাহ পাবলিকেশন
৭১ — সিয়ান পাবলিকেশন
৭৩ — মাকতাবাতুন নূর
৭৪ — আশরাফিয়া বুক হাউজ
৭৫ — ইত্তিহাদ পাবলিকেশন
৭৬ — সমকালীন প্রকাশন
৮০ — চেতনা প্রকাশনী

[গ]

➢ বইমেলায় সব বইতে পাবেন ২৫-৩৫% বা আরো বেশী ছাড়, নির্ধারিত মূল্যের বইতেও থাকছে ১০% ডিসকাউন্ট। প্রতি শুক্রবারে বিভিন্ন প্রকাশনীতে থাকছে বিশেষ অফার।

➢ সম্ভব হলে অন্তত একবার বইমেলায় যান। পারলে বন্ধুবান্ধব, পুরো পরিবার নিয়ে যান। ঘরে ছোট বাচ্চা থাকলে সাথে নিতে ভুলবেন না। কোনো বই কিনতে না পারলে শুধু ঘুরার জন্য যান। গিয়ে ঘোরাঘুরি করুন, বই দেখুন।

➢ মেলার সাথেই মেয়েদের নামাজের জায়গা আছে। আর মেলায় সকাল দশটা থেকে দুপুর তিনটা পর্যন্ত ভিড় কম থাকে, তাই বোনেরা এই সময়ে গিয়ে আরামে ঘুরতে পারবেন। ছুটির দিন এড়িয়ে চলুন, একটু কষ্ট করে হলেও অন্য দিন যান।

[ঘ]

মেইনস্ট্রিম মিডিয়া সাধারণত ইসলামী বইমেলার খবর প্রচার করে না। যথাযথ প্রচারণার অভাবে ঢাকার অধিকাংশ মানুষ বইমেলার ব্যাপারে ঠিকমত জানেও না! এই জানানোর কাজটুকু করে দিন।

নিজেদের টাইমলাইন, পেইজ, গ্রুপে ইসলামি বইমেলা নিয়ে দুই লাইনে হলেও কিছু না কিছু পোস্ট করুন—পরিচিতদের মেলার খবর জানিয়ে দিন, যেতে উৎসাহ দিন। জাযাকাল্লাহু খাইর৷

~ ইমতিয়াজ বুরহান

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

19 Oct, 19:19


বিশিষ্ট সালাফী আলেম শায়েখ উসমান খামীস বলেন:
❝মুসলমানদের মৃত্যুতে এবং কাফেরদের বিজয়ে যারা খুশি হবে তারা মুরতাদ।❞

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

19 Oct, 18:37


প্রতিরোধ: স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষার লড়াইয়ের এক অমর অস্ত্র

প্রতিরোধ হলো এক অবিনশ্বর আদর্শ। নেতা চলে গেলে সবকিছু থেমে যায় না, তাদের আদর্শ ও লক্ষ্য চিরকাল জীবিত থাকে। নেতারা আসেন, নিজেদের কর্মের মাধ্যমে আলোকিত করেন, এবং বিদায় নেন। কিন্তু তাদের রেখে যাওয়া অনুপ্রেরণা যুগ থেকে যুগান্তরে প্রবাহিত হয়। তাদের চলে যাওয়া কখনোই সংগ্রামের শেষ টানে না; বরং তাদের প্রস্থান প্রতিরোধের চেতনাকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।

ইসলামের ইতিহাসে অবিনশ্বর প্রতিরোধ:

ইসলামের ইতিহাসে এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যেখানে নেতার বিদায় প্রতিরোধকে দুর্বল করেনি, বরং আরও বলীয়ান করেছে। ইসলামের শত্রুরা সবসময় ভেবেছে, নেতাকে হত্যা করলেই প্রতিরোধ থেমে যাবে। কিন্তু তারা ভুলে যায় প্রতিরোধ একটি আদর্শ, আর আদর্শ কখনো মরে না।

এর একটি উদাহরণ আফগানিস্তানের মোল্লা মোহাম্মদ ওমর রহিমাহুল্লাহ। তিনি চলে গেছেন, কিন্তু তার আদর্শ ও নেতৃত্ব এখনও অনুসারীদের মধ্যে জীবন্ত। তার পরবর্তী নেতারা, যেমন মোল্লা আখতার মোহাম্মদ মনসুর, শহীদ হয়েছেন, কিন্তু প্রতিরোধের পথ কখনো থামেনি। বরং তাদের চলে যাওয়া প্রতিরোধকে আরও বেগবান করেছে।

ফিলিস্তিন: প্রতিরোধের এক অমর উদাহরণ

ফিলিস্তিন মুক্তি সংগ্রাম প্রতিরোধের এক উজ্জ্বল উদাহরণ। এখানে প্রতিরোধ কেবল একটি সামরিক শক্তি নয়, এটি একটি জাতির আত্মা। শায়খ আহমদ ইয়াসিন এবং আব্দুল আজিজ রান্তিসির মতো নেতারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে এই অঞ্চলে  প্রতিরোধের বীজ বপন করেছেন। তাদের রেখে যাওয়া সাহসিকতা নতুন প্রজন্মকে শক্তিশালী ও দৃঢ় করেছে।

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ প্রতিনিয়ত নতুন আকার ধারণ করছে। অসংখ্য বীর তাদের জীবন দিয়ে প্রতিরোধকে অমর করে তুলেছেন। তাদের আত্মত্যাগের চেতনা পরবর্তী প্রজন্মের সাহস ও শক্তির উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নতুন প্রজন্ম ও প্রতিরোধের চেতনা:

নেতারা চলে যান, কিন্তু তাদের চেতনা থেকে যায়। প্রতিটি নতুন প্রজন্ম পূর্বসূরিদের আদর্শ ধারণ করে আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। প্রতিরোধ শুধু যুদ্ধ নয়, এটি ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা ও নিজেদের মর্যাদা রক্ষার লড়াই। শহীদ নেতাদের রক্ত প্রতিরোধের চেতনাকে আরও দৃঢ়ভাবে প্রোথিত করে।

প্রতিরোধের শিক্ষা:

ইসলামের শত্রুরা কখনো যেটা বুঝেনা সেটা হল, নেতার প্রস্থান প্রতিরোধের সমাপ্তি নয়। বরং, প্রতিটি শহীদের রক্ত প্রতিরোধের নতুন জোয়ার তৈরি করে। প্রতিরোধের ইতিহাস বলে, একমাত্র শহিদের রক্তেই প্রতিটি নতুন প্রজন্ম আরও শক্তিশালী এবং প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে ওঠে। আর মুসলিম জাতি তো সবসময় নতুন নেতা তৈরি করে।   যেসব নেতারা তাদের ধর্ম ও জাতির সম্মান রক্ষা করে।

তাই সবশেষে এটাই বাস্তবতা; নেতারা চলে যান, কিন্তু প্রতিরোধের চেতনা, সংগ্রাম ও আশা অমর হয়ে থাকে। কারণ, প্রতিরোধ হলো একটি আদর্শ, যাকে সর্বশক্তিমান আল্লাহ ছাড়া কোনো শক্তি থামাতে পারে না।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

19 Oct, 18:27


আমি প্রমাণ করে গেলাম কোনও মুজাহিদই নিজেকে রক্ষিত রেখে সাধারণ মানুষের জীবন হুমকির মুখে ফেলে না।

সুতরাং ভবিষ্যতে কোনও মুনাফিক বা বেইমান যদি এই মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে বলে, নেতারা লুকিয়ে থাকে আর সাধারণ মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়; তখন আপনারা তার মুখে থুথু মারবেন।

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

19 Oct, 18:26


আমি বারবার সালাহউদ্দিন আইয়ুবির একটা গুণের সাথে
সি°নও°য়ার রহিমাহুল্লাহ এর মিল খুঁজে পাচ্ছি,সেটা কী জানেন?
সালাহউদ্দিন আইয়ুবি রহিমহুলাহ সে°নাপতি হওয়া সত্বেও নিজে তার সে°না°দের সাথে মিলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করতেন।

আর সি°নও°য়ার রহিমাহুল্লাহও সে°নাপ°তি হওয়া সত্বেও নিজে তার সে°নাদের সাথে মিলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করে গিয়েছেন।

একবিংশ শতাব্দীতেও আমাদের এমন অনেক সে*না*পতি ছিলেন যারা সাধারণ সৈ°নি°কদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ে গিয়েছেন।

শায়খ আ°°জ্জ|ম,মো°°ল্লা ও°°ম°র,শায়খ ও°°স|ম|, হাকিমুল উম্মাহ ড. সাহেব,শায়খ সি°নও°য়ার সহ প্রমুখ সবার মধ্যেই ছিল এই মহৎ গুণ।
যারা সাধারণ সৈ°নি°কদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ে গিয়েছেন,ব্যাপারটা ভাবতেই ভাল্লাগে।
আমরা তাদের উত্তরসূরী!
আল্লাহ আমাদেরকে তাদের পথে চলার তৌফিক দান করুক।
রহিমাহুমুল্লাহ,রহমাতান ও'য়াসিয়াহ।

~ মুসান্না আল ফাইয়াজ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

19 Oct, 13:43


দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষ সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে।

এদেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ সিন্ডিকেট। এক শ্রেণির অতিলোভী মুনাফাখোর ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেটের কারণে দেশের কোটি কোটি মানুষ সব সময়ই কষ্টের শিকার হয়।

নবীজী (সা.) বলেছেন, পাপাচারী লোক ছাড়া কেউ মজুতদারী ও সিন্ডিকেট করতে পারে না। [সহিহ মুসলিম, ১৬০৫]

মজুতদারী ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মানুষকে কষ্ট দেওয়া ব্যবসায়ী যতই নামাজ, রোযা, হজ, উমরা কিংবা দান-সদকা করুক না কেন, দুনিয়াতে সে প্রকৃত মুসলিম এবং আখেরাতে মুক্তি লাভ করতে পারবে না।

বরং যে সম্পদের জন্য তাদের এত আয়োজন, সেই সম্পদই একদিন তাদের জাহান্নামের আগুনে পোড়ার কারণ হবে।

যারা সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম বাড়াচ্ছেন, খেটে খাওয়া মানুষের আর্তনাদ কি তাদের কানে পৌঁছে না!

যারা এই অপকর্মের সাথে জড়িত, তাদের প্রতি অনুরোধ, গণমানুষের কষ্ট এবং আল্লাহর সামনে দাঁড়াবার কথা চিন্তা করে এই অন্যায় থেকে ফিরে আসুন।

যে সম্পদ থেকে মজলুমের আর্তনাদ ভেসে আসে, সেই সম্পদ মানুষকে ধনী বানালেও সুখী বানাতে পারে না।

সিন্ডিকেট, মজুতদারি দূর করতে নৈতিকতার চর্চা এবং এর বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগের কোনো বিকল্প নেই। পাশাপাশি খাবারে ভেজাল দিয়ে যারা জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মুখে ফেলছে, তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

মজুতদারদের অনেকে বড় বড় মসজিদ-মাদরাসা পরিচালনা করেন, অনেক দানসদকা করেন, অনেক ভালো কাজ করেন। কিন্তু মানুষকে কষ্ট দিয়ে উপার্জিত অর্থের দান আল্লাহর কাছে গৃহীত হবে না। তাদের এই কাজ গাছের গোড়া কেটে আগায় পানি ঢালার মতো।

~ শাইখ আহমাদুল্লাহ হাফি.

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

19 Oct, 08:28


ধর্ম উপদেষ্টার কাছে পা ধরা অনুরোধ থাকবে উদারতার নামে নিজের দীন ও ঈমানকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না।
.
কোনোরকম ভূমিকা ছাড়াই বলি, ধর্ম উপদেষ্টা সম্প্রতি বৌদ্ধদের কোনো এক অনুষ্ঠানে একটি ঘৃণিত বক্তব্য দিয়েছে। সে বক্তব্যের সবচেয়ে জঘন্য অংশ ছিলো,

“এক সময় অস্ট্রেলিয়া থেকে আফগানিস্তান পর্যন্ত বৌদ্ধদের শাসন ছিলো। আজ তা সংকুচিত।  আর এটা শুধুই আমাদের অসহিষ্ণুতার কারণে”

কতটা জঘন্য ছিলো এই বক্তব্য একটি বারের জন্যও কী কল্পনা করা যায়? আমাদের পূর্বসুরিরা কু]ফ]রের অন্ধকার থেকে ঈমানের নূরের আনার জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ বিলিন করেছে তা অসহিষ্ণুতা ছিলো? কী বলতেছেন এগুলো এমন ঘৃণিত বক্তব্য তো কোনো রামবামও তো দেশে দেয়ার সাহস করে না!

হযরত যদি আপনাদের ভাষাতে আমি এভাবে বলি,

“মাজুসি ধর্মের দ্বারা পরিচালিত পারস্য পুরো পৃথিবীর অর্ধেকের উপরে ছিলো। সাহাবাদের অসহিষ্ণুতার কারণে আজ তা নাই”

তাহলে আপনার বক্তব্য দিয়ে কী আমার এই বক্তব্যকে ডিফেন্ড করতে পারবো!

আপনার এজাতীয় বক্তব্য শুধুই ভুলই নয় বরং ভুল থেকেও বড় কিছু। স্বল্প মেয়াদি এই পদে গিয়ে নিজেকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন তা একটি বার ভেবে দেখবেন। প্রতিটি ধর্মের মজমায় গিয়ে তাদের খুশি করার জন্য যা করতেছেন মনে রাখবেন কস্মিনকালেও তাতে সফল হবেন না। তারা আপনার প্রতি শুধুই এবং শুধু সন্তুষ্ট হবে যখন আপনি ঈমানের গণ্ডিকে পারি দিবেন।
.
আরেকটি বিষয়, মুহতারাম, ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, আপনি লিখিত বক্তব্য পাঠ করছেন। এগুলো কী আপনাকে লেখে যারা দিয়েছে তারাই করেছে না আপনি স্ক্রিপ্টের বাহিরে গিয়ে এগুলো বলছেন!

বি. দ্র. পুরো ভিডিও জুরে বেগানা নারী থাকার কারণে ভিডিওসহ দিতে পারিনি।


~ আব্দুল্লাহ বিন বশির

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 18:50


আমি মানুষের প্রশংসা ও সমালোচনার ক্ষেত্রে খুবই কৃপণ। এর পিছনে আমার নির্দিষ্ট নীতি বা আদর্শ রয়েছে। আজকে দুইজন ব্যক্তির বিষয়ে কিছু বলবো।

১। শায়খুল হাদিস মুফতি জসিম উদ্দিন রাহমানী হাফিজাহুল্লাহ। আমার দৃষ্টিতে বাংলা ভাষাভাষী লোকদের জন্য আল্লাহর তরফ থেকে রহমত স্বরূপ। আকীদা, মানহাজ, ইলম, আমল, তাক্বাওয়া, ইখলাস, সরলতা, স্পষ্টবাদীতা, দুনিয়ার প্রতি অনাগ্রহ, আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আগ্রহ ও প্রচেষ্টা, লৌকিকতাহীন, সাহসী, সত্যবাদী, দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য ফিকির ও গবেষণা, কোরআন ও হাদিসের অনুসরণের ক্ষেত্রে অবিচলতা, দুনিয়া ও সেলিব্রিটিজমের প্রতি নির্লোভ একজন মুখলিস দায়ী। উনি নিজের বিষয়ে অনেক বেশি নিশ্চুপ। যখন ভালো কিছু জানতে পারি কিন্তু প্রকাশ করতে নিষেধ করেন। আপনি যদি উনার সাথে দীর্ঘসময় ধরে চলেন তাহলে উনার প্রতি এক গভীর ভালোবাসা তৈরি হতে বাধ্য। মনে হবে পরিবার ছেড়ে যদি কিছুদিন উনার সান্নিধ্যে থাকতে পারতেন! উনি দলমত নির্বিশেষে প্রতিটি ঘরানার মুমিনদের ভালোবাসেন এবং তাদেরকে খুব সহজেই আপন করে নেন। উনি উম্মাহর বিজয়ের স্বপ্ন দেখেন এজন্য নিজের জীবনের সামান্য পরোয়া করেন না।

২। আসিফ আদনান হাফিজাহুল্লাহ। যিনি এই দেশের মানুষকে নিয়ে ভাবেন এবং উনার ভাবনাকে বাস্তব রূপ দিতে রাতদিন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। কোন ব্যক্তি/দল/গোষ্ঠী/জামায়াতের পক্ষে নয় বরং ছোটখাটো মতবাদ ভুলে গিয়ে ইসলামকে বিজয়ী করার জন্য যিনি প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। যিনি ইসলামের বিরুদ্ধে সুক্ষ্ম চক্রান্ত নিয়ে ভাবেন এবং তার বুদ্ধিবৃত্তিক জবাব দিতে চেষ্টা করেন। উনি পাশে পেয়েছেন কিছু নিষ্ঠাবান মুখলিস দায়ী যাদের চিন্তা চেতনা প্রায় উনার মতো। উনি
সত্যিকারের আলেমদের হৃদয়ের গভীর থেকে ভালোবাসেন।

এই দুইজন দায়ীকে ইদানিং কিছু লোক বিতর্কিত করতে চেষ্টা করছে। আবার অনেকেই নিজের অজান্তেই আলেম ও জেনারেলদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চেষ্টা করছে। এদের থেকে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। এই দুইজন মুখলিস দায়ীকে আমাদের মূল্যায়ন করা উচিত। যদি আমরা জ্ঞানী ও নিষ্ঠাবানদের মূল্যায়ন না করি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যাবে এবং কাফের, নাস্তিকরা আমাদের প্রজন্মকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিবে।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 14:21


দুই বিলিয়ন মুসলিমের সম্মান রক্ষায়, ডানহাতসহ পুরো শরীর রক্তাক্ত হয়ে যাওয়ার সত্ত্বেও, বামহাতে লাঠি নিয়ে, পুরো বিশ্বের বিরুদ্ধে জীবনের শেষবিন্দু দিয়ে লড়ে গেছেন।
রাহিমাকাল্লাহু ইয়া আবা ইবরাহীম!

~ শাইখ আতিক উল্লাহ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 14:06


শহীদ ইয়াহিয়া সিনোয়ার কে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে মুফতি বাংলাদেশের বিশিষ্ট আলেমেদিন শায়েখ মুফতি হারুন ইজহার হাফিজহুল্লাহু এই আবেদন করেন।

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 13:53


হামাসের পলিটব্যুরোর উপ-প্রধান খলিল আল হায়া বক্তব্য দিয়েছেন।

(আরবি)


follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 12:31


হামাস আনুষ্ঠানিক ভাবে ইয়াহইয়া সিনওয়ার এর শহীদ হবার কথা স্বীকার করেছে।

হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য ড. খলিল আল হায়া তার বক্তব্যে এই কথা জানিয়েছেন।

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 07:48


"মুমিনদের মধ্যে কিছু লোক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা সত্যে পরিণত করেছে। তাদের কেউ কেউ (শাহাদাত বরণ করে) তার দায়িত্ব পূর্ণ করেছে। আবার কেউ কেউ (শাহাদাত বরণের) প্রতীক্ষায় রয়েছে। তারা (তাদের সংকল্পে) কোনো পরিবর্তন করেনি।" [সূরা আহযাব : ২৩]
.
হে ইয়াহইয়া সিনওয়ার! জীবিত কিংবা মৃত উভয় অবস্থাতেই তুমি সম্মানিত। কারণ, আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদার কোনো ব্যত্যয় ঘটাওনি। আল্লাহ তোমার ওপর রহম করুন।

~ জাকারিয়া মাসুদ

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 05:09


🔔 জুম্মা রিমাইন্ডার!

◆ সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা-

◆ বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা-

◆  ইস্তেগফার করা-

◆ গোসল করে, পায়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাওয়া, ঈমামের কাছাকাছি বসা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা-

◆ দুআ করা। বিশেষভাবে মুসলিম কবরবাসী ও মাজলুম উম্মাহর জন্য বেশি বেশি দুআ করা,
আর শত্রুর উপর বদ-দো‘আ করতে যেন ভুলে না যায় -


اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيعَ الْحِسَابِ، اهْزِمِ الأَحْزَابَ، اللَّهُمَّ اهزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ


(আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম)।

অর্থ - “হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।”[1]

[1] মুসলিম, ৩/১৩৬২, নং ১৭৪২।"

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

18 Oct, 00:18


ইয়াহিয়া আজ বা কাল বিদায় নিবেন। আবু উবাইদাও বিদায় নিবেন এটাই সত্য। কিতাল কেউ বেঁচে থাকার জন্য বুকে টেনে নেয় না। পার্থক্য এটাই যে তারা সফল আর আমরা মুনাফিক।

~সাইদুল মোস্তফা (হাফি)

 ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life

17 Oct, 14:48


Warning, the news about the assassination of Hamas leader Yahya Sinwar is completely false, and the occupation's publication and circulation of this news is an attempt to collect intelligence information, and it had previously done so with leader Muhammad Deif, please be careful ⚠️

- Gaza now

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl