সুখময় জীবনের সন্ধানে :⬇ @ruhirkhurak2 Channel on Telegram

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

@ruhirkhurak2


আমাদের এই ছোট্ট হায়াতের জীবন সুখময় করতে আসুন আমরা নিজে জানি এবং অন্যকে জানতে সহযোগিতা করি।আপনার নিকটে যদি এ সংক্রান্ত কোন ভাল পোস্ট বা লিখা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই অ্যাডমিদের সাথে যোগাযোগ করুন। এডমিনরা আপনার বিষয়টি এই চ্যানেলে দিয়ে দিবে।
ইনশাআল্লাহ !!!

সুখময় জীবনের সন্ধানে (Bengali)

সুখময় জীবনের সন্ধানে - আপনি কি আপনার জীবনে সুখ এবং সন্তুষ্টির অনুভুতি খুঁজছেন? আপনি যদি হ্যাঁ বলেন, তাহলে 'সুখময় জীবনের সন্ধানে' নামক চ্যানেলটি আপনার জন্যই তৈরি করা হয়েছে। এই ছোট্ট হায়াতের মাধ্যমে আমরা সহযোগিতা করে আপনাদের জীবনকে সুখময় করার উপায় ছাড়াচ্ছি। আমরা নিজেই এই উপায় জেনেছি এবং আপনাদের সাথে এ মূল্যবান জ্ঞানটি শেয়ার করতে চাই।nnযদি আপনার নিকটে কোন সুন্দর পোস্ট বা লিখা থাকে যা 'সুখময় জীবনের সন্ধানে' চ্যানেলে ভাল লাগতে পারে, তবে অবশ্যই অ্যাডমিনদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমাদের এডমিনদের খুব খুশি হবে আপনার অবদান পেতে। তারা আপনার বিষয়ে আলোচনা করতে সাজি রয়েছে।nn'সুখময় জীবনের সন্ধানে' চ্যানেলে যোগ দিন এবং সুখের পথে একসাথে হাত ধরে যান! ইনশাআল্লাহ!!!

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

28 Dec, 02:20


চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের শহীদি মিছিলে যোগ হলেন মাদরাসা শিক্ষার্থী মো. আরাফাত (১২)। নাজেরা শেষ করে তিন পারা কোরআন মুখস্থ করা আরাফাত উত্তরা জামিয়া রওজাতুল উলুম মাদরাসার ইবতেদায়ি আউয়ালের শিক্ষার্থী ছিলেন।

৫ আগস্ট উত্তরা আজমপুরে আন্দোলনের সময় গুলিবিদ্ধ হন। আধুনিক হাসপাতাল ও কুর্মিটোলায় ফেরত পাঠানোর পর সিএমএইচে ভর্তি করা হলেও তিন মাস চিকিৎসাধীন থেকে আজ ২২ ডিসেম্বর ইন্তেকাল করেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজীয়ুন।

ঘাতক বুলেট আরাফাতের বাম পাজর ভেদ করে মেরুদণ্ড ভেঙে ডান দিক দিয়ে বের হয়ে যায়, ফলে একটি কিডনি নষ্ট হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৪ ডিসেম্বর বিদেশ নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু তার আগেই শহীদ হন। আল্লাহ শহীদ আরাফাতকে জান্নাত নসিব করুন।

এই অভ্যুত্থানে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের এমন ত্যাগ ও সাহসিকতা ইতিহাসের পাতায় নতুন অধ্যায়ের সৃষ্টি করেছে।

©

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

25 Dec, 05:54


▪️তিন কুল-এর আমলের ছহীহ্ পদ্ধতি :

হযরতওয়ালা মুফতী সাহেব হুজুর দামাত বারাকাতুহুম বলেন, তোমরা আমাদের মাধ্যমে যে সব ইলম পাচ্ছো সবই হযরত মুহাদ্দিস সাহেব হুজুর রহ. এর ইলম। আমাদের কিছুই না। আমরা মুহাদ্দিস সাহেব রহ. এর কাছ থেকে যে সব বিশেষ ইলম পেয়েছি তার একটি হলো তিন কুলের আমল প্রসঙ্গে। অনেকেই এখানে ভুল করে থাকে। সহীহ নিয়ম হলো, সাধারণত দুই সময় তিন কুলের আমল করা হয়। (১) ফজর ও মাগরিবের পর (২) শোয়ার সময়। “উভয় ক্ষেত্রে আমলের নিয়ম ভিন্ন”। ফজর ও মাগরিবের সময়, প্রথমে একসাথে তিন বার সূরা ইখলাস পড়তে হবে। এরপর একসাথে তিনবার সূরা ফালাক্ব, সবশেষে একসঙ্গে তিনবার সূরা নাস।

আর শোয়ার সময় এক একটি করে অর্থাৎ প্রথমে সূরা ইখলাস একবার এরপর সূরা ফালাক্ব একবার, সূরা নাস একবার, এভাবে তিনবার পড়বে এবং প্রত্যেক বার সারা শরীরে দম করবে।

শাইখুল হাদীস মুফতী মনসূরুল হক দামাত বারাকাতুহুম
জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা

সংগৃহিত
────⊱◈🌼◈⊰─────

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

24 Dec, 16:31


ওয়েস্টে বসবাসরত ভাইবোনদের প্রতি একটা রিমাইন্ডার: 🍀

ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকে অথবা তারও আগে থেকেই ইউরোপের প্রায় প্রতিটি দেশে ক্রিসমাস কেন্দ্রিক সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ শুরু হয়ে যায়।

ক্রিসমাসকে কেন্দ্র করে লাইটিং, বিভিন্ন ধরনের সাজসজ্জা, বিভিন্ন শপিংমলে ক্রিসমাস ট্রি সাজিয়ে রাখা হয়। অনেক মুসলিম ভাইবোন এইসব এস্থেটিক জিনিসপত্র ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে পিকচার তুলেন।

পিকচার তুলা ইটসেল্ফ ইখতেলাফি বিষয় হলেও ইসলাম ছাড়া অন্যকোনো ধর্মীয় সেলিব্রেশনের সাথে জড়িত কোনো সিম্বলের সাথে পিকচার তুলা যে হারাম ও নিকৃষ্ট গুনাহ, এতে কোনো সন্দেহ নাই।

আমাদের সামান্য অসচেতনতার কারনে হয়তো ফলস বিলিফেরর সাথে জড়িত সিম্বল ও ইনফ্রাস্টাকচারকে এক্সেপ্ট, এপ্রোভ ও গ্লোরিফাই করা হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশে তো কোনোদিন দেখা যায় না- কেউ পুজার লাইটিংয়ে গিয়ে পিকচার তুলে ক্যাপশন দিচ্ছে "পুজা ভাইব", তাহলে এসব লাইটিংয়ের সাথে পিকচার তুলে "ক্রিসমাস ভাইব" ক্যাপশন দেন কেন, আমার ঠিক বোধগম্য না।

আই মিন, পুজা আর ক্রিসমাস উদযাপন দুটোই তো শিরকের সাথে জড়িত রিচুয়াল। দুটোকেই এক্সেপ্ট ও এপ্রোভ করা মারাত্মক পর্যায়ের গুনাহ।

পুজোর ক্ষেত্রে গুনাহ মনে হলেও ক্রিসমাসের ক্ষেত্রে তা মনে হয় না কেন? নাকি ওয়েস্টের সব নষ্টামির মতো তাদের শিরকও এস্থেটিক মনে হয়?

অনেক উলামার মতে, ক্রিসমাসে গ্রিট করা, এপ্রোভ করা ও কোনো ফর্মে তাদের উৎসবকে এপ্রোভ করা কুফর পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে।

শিরকের মতো জঘন্য বিষয়ে থেকে সতর্কতা কাম্য। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

24 Dec, 16:10


টিফিন পিরিয়ডের সময় আর্ট পেপারে আঁকাআঁকি করছিলাম। একটু পর বাইরে তাকিয়ে দেখি আপদমস্তক কালো কাপড়ে ঢাকা এক মেয়ে ক্লাশের বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন। হাত-পা মোজা পরিহিত, চোখ দুটো ছাড়া কিছুই দেখা যায় না। হয়তো কারও সাথে দেখা করতে এসেছেন।অভিভাবক হবেন নিশ্চয়!

সেদিকে মনোযোগ দিলাম না। আঁকাআঁকির খাতাটি নিয়ে আঁকতে শুরু করলাম।একটু পরে কানের কাছে একটি আওয়াজ ভেসে উঠল,কর্ণকুহরে কোনো গোলোযোগ ছাড়াই শুনতে পেলাম, আলতো সুরে কেউ যেন বলল, 'আসসালামু'আলাইকুম'।

সালাম শুনে হকচকিয়ে উঠলাম।
মাথা উচিয়ে দেখলাম, সেই বোরকা পরিহিতা যিনি একটু আগে কক্ষের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
নেকাব করার কারণে তার বয়স আন্দাজ করতে পারছিলাম না কিন্তু বয়সে আমার চেয়ে বড় হবেন তা নিশ্চিত। তবে সালাম দিলেন কেন? 

আমি যখন সালাম প্রসঙ্গে ভাবনার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছিলাম ঠিক সেই মুহূর্তে মেয়েটি আবার জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে আমাকে বলল,

'এটি কি কমার্স সেকশন?' তার এ প্রশ্নে আমার গভীর চিন্তায় ছেদ পড়লো। আমি মাথা নেড়ে বললাম,

'না, এটি সায়েন্স সেকশন, কমার্স সেকশনটি পাশে'। এক সেকেন্ডের ভেতর মেয়েটি আবার বলল,
'আপনি কি নোমিকে চিনেন'?

মেয়েটির আপনি সূচক সম্বোধন শুনে আমার চোখ দুটোর সাইজ রসগোল্লার মত হলো। প্রথমে সালাম তারপর 'আপনি'। মেয়েটির এমন আচরণে আমি রীতিমতো বিস্মিত হলাম। মেয়েটির প্রশ্নের কথা আমার মাথা থেকে উবে গিয়ে তৎক্ষণাৎ আমাকে আপনি করে ডাকার রহস্য মাথায় জেঁকে বসলো। নিশচয় আমাকে দেখতে বয়স্ক লাগে, ভাবলাম তাই ব্যঙ্গ করে আমায় আপনি করে ডাকছেন। অপমান আর ক্ষোভে চেহারাটা পাংশু হয়ে গেলো। প্রশ্নের উত্তর দেয়া প্রয়োজন মনে না করে চুপ মেরে বসে রইলাম।

আমার উত্তর প্রকাশে অনীহা দেখে আমার হয়ে সোনিয়া বলল, 'হ্যাঁ চিনি,কমার্সের স্টুডেন্ট'।

'আপনাদের মধ্যে থেকে কেউ কি একটু ডেকে দিবেন' সোনিয়াকে বলল সে।
'নিশ্চয়' এই বলে সোনিয়া 'ঝাঁ' করে ক্লাশ থেকে বেরিয়ে গেল।

মেয়েটি তারপর আমাকে বলল, 'আমি কি আপনার পাশে বসতে পারি?'

এমনিতেই আমার মনটা ঘোলাটে হয়ে ছিলো তার কারণে তাই কোনোরকম বাক্যব্যয় না করে একটু জায়গা ছেড়ে দিলাম তার বসার জন্যে। এরপর আবার আঁকাআঁকিতে মন দিলাম, সেইসাথে আড় চোখে মেয়েটির দিকেও নজর রাখছিলাম। একটু পর মেয়েটি একটি কাণ্ড করে বসলো।
আমার অমুমতিবিহীন ড্রইং খাতাটি একপ্রকারভাবে হাত থেকে 'ছোঁ' মেরে ছিনিয়ে নিলো। এরপর এর আদ্যোপান্ত ঘুরেফিরে দেখল। খানিক পর মুচকি হেসে বলল,
'পেইন্টিংগুলো কার করা?'
একটু ইত:স্তত হয়ে বললাম, 'আমার'
-'আপনার নাম কি'
-'নুসাইবা'
- আপনি খুব ভালো আঁকেন নুসাইবা।
মুচকি হেসে বললাম, 'ধন্যবাদ'।

আমাদের বাক্যালাপের মাঝে সোনিয়া আর নোমিও চলে আসলো। আর এসেই নোমি বলল, 'আরে আফরা আপু আপনি?'
নোমির মুখে আফরা আপু নামটা শুনে আমরা একে- অপরের মুখ দেখাদেখি করলাম। আমাদের বিস্ময়ের কারণও ছিলো। আফরা নামটার সাথে আমরা সবাই পরিচিত। আমাদের মধ্যে নোমি সবথেকে বেশি ভালো গল্প করতে পারতো। আমরা তার গল্প শুনতে সবসময় মুখিয়ে থাকতাম।

আর তার গল্পের বেশিরভাগ জুড়েই থাকে এই মেয়েটি। আফরা আপু নোমির একজন টিউটর অথচ নোমির গল্পগুলো শুনে মনে হতো সে তার প্রিয় বোনটির গল্প করছে। আফরা আপুকে এত ভালোবাসার কারণ যখনি আমরা বান্ধবী নোমির কাছ থেকে জানতে চাইতাম তখনি সে বলতো, "উনাকে দেখলেই বুঝতে পারবি কেনো উনাকে এতো ভালোবাসি।" ব্যস! প্রকাশ করি না করি, সেইদিন থেকেই আফরা আপুকে দেখার কম-বেশি একটি বাসনা আমাদের সবার মধ্যেই তৈরী হয়েছিলো। তাই আফরা আপুকে দেখে আমরা সকলেই খুশি হলাম কিন্তু সেইসাথে একটু বিস্মিতও হলাম তার হঠাৎ আগমনে। আমাদের বিস্মিত হতে দেখে তিনি নিজেই ব্যাপারটি খোলাসা করে দিলেন এই বলে,

“ভালো হতো যদি কোনো একটা সুন্দর সকালে নির্মল পরিবেশে আপনাদের সাথে আমার প্রথম দেখা হতো। যদি আপনাদের দেখার উদ্দেশ্যে আসতাম তাহলে সেরকম একটি সময়ই আপনাদের জন্য বাছাই করে নিতাম। কিন্তু আজ এসেছি ভিন্ন একটি কারনে। জানতে ইচ্ছে হচ্ছে নিশ্চয়?” উত্তরের অপেক্ষা না করে তার মোজা পরিহিত হাত দিয়ে ব্যাগ থেকে একটি কার্ড বের করলেন। তারপর আবার বলতে লাগলেন একটু গম্ভীর হয়ে,

"এই যে রিপোর্ট কার্ডটি দেখছেন, এটি নোমির ষাণ্মাসিক পরীক্ষার। সে দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়াতে এতদিন তোমাদের ক্লাস টিচারের টেবিলে চাতক পাখির মতো আমার অপেক্ষায় ছিলো। আফরা আপুর কথায় মজা পেয়ে আমরা সবাই হো হো করে হেসে উঠলাম। হাসলো না কেবল নোমি আর উনি। বরং নোমি বেশ লজ্জা পেয়েই মাথা নিচু করলো। তার নাজুক অবস্থা লক্ষ্য করে আফরা আপু বললেন, এমন একটা দিন আসবে যেদিন নিজেদের ফলাফল দেখে অনেকের অবস্থায় নোমির মতো হবে।

আমরা আপুর কথা কিছুই বুঝতে পারলাম না। আপু বলতে থাকলেন–একদিন আমরা সবাই মারা যাব। আর তারপর আমাদের সবাইকে রবের নিকট ফিরে যেতে হবে। দুনিয়ার জীবনে আমরা যে পরীক্ষা দিয়েছি তার ফল পাব হাশরের ময়দানে। আমাদের এক্সামে ভালো শিক্ষার্থীরা যেমন গোল্ডেন এপ্লাস পায় তেমনি সেদিন আল্লাহর নেককার বান্দারাও তেমন ভালো রেজাল্ট করে আল্লাহর নিকটে থাকবে। সূরা

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

24 Dec, 16:10


ওয়াকিয়ায় তাদের বলা হয়েছে অগ্রগামী। তাদের ভালো ফলাফলের জন্য তারা খুব খুশি হবে। আল্লাহ কুরআনের অন্যত্র বলছেন–

"অনেক মুখমণ্ডল হবে সেদিন উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর অনেক মুখমণ্ডল হবে ধূলি-ধূসরিত। তাদের কালিমা আচ্ছন্ন করে রাখবে। "[৮০:৩৮-৪১]

আর যারা দুনিয়ায় আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানের কথামতো চলেছে তারা দুনিয়ার এ পরিক্ষায় অকৃতকার্য হবে। তাদের ঠিক নোমির মতোই সেদিন লজ্জা পাবে। কোটি কোটি লোকের সামনে এমন মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকাটা কতই না অপমানজনক। শুধু তাই নয়, সেদিন নিজের রিপোর্ট কার্ড (আমলনামা) সবাইকে পড়ে শুনাতে হবে।

খারাপ-ভালো সব কাজের কথা বলতে হবে। নিজের বন্ধুর নামে যেসব গীবত করেছি,মাকে মিথ্যা বলেছি, এক্সামে চুরি করে লিখেছি সব। এখানের এক্সামে কোনো সাব্জেক্টে নম্বর কম আসলে আমরা রিপোর্ট কার্ড লুকিয়ে ফেলি বা মিথ্যা বলি। কিন্তু আখিরাতে সেসবের সুযোগই থাকবে না। তাইতো অপরাধীরা সেদিন লজ্জিত আর ভীত হবে।

"সেদিন অনেক হৃদয় ভীত-বিহ্বল হবে। তাদের দৃষ্টি হবে নত।"[৭৯:৮,৯]

আচ্ছা আমরা তো সবাই চাই সেদিন আমাদের মুখগুলো সহাস্য-প্রফুল্ল হোক, ধূলি-মলিন না হোক। কিন্তু তার জন্যে কি আমরা কোনো পাথেয় সংগ্রহ করেছি?

এতক্ষণ যে দাঁত কেলিয়ে হাসছিলাম আপুর প্রশ্নে আমাদের সকলের মুখ ভয়ে সেটিয়ে গেলো। এবার আমরা সকলেই একসঙ্গে মাথা নিচু করলাম। আপু আবার বললেন,

'ভেবে দেখেছেন দুনিয়ায় একবার ব্যর্থ হলে আরো সুযোগ থাকে কিন্তু আখিরাতে আর কোনো অবকাশ দেয়া হবে না। কারণ এক্সামের সময় শেষ হলে কি আর লেখার সুযোগ থাকে? তেমনি দুনিয়ার এই পরিক্ষায় আমাদের সময় মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। মারা গেলে আমাদেরও আর কোনো ভালো কাজ করার সুযোগ থাকবে না। আর ভালো কাজ করে আল্লাহকে খুশি করতে না পারলে আমরাও অকৃতকার্য হব। তবুও আমরা কতটা গাফেল!

__
রেজাল্ট
❤️❤️উম্মে মারিয়াম

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

19 Dec, 15:33


প্রিয় জুম্মাবার

কাহাফের নূরে
দরুদের মোহাব্বতে
ইস্তিগফারে সিক্ত জবানে
নতুন জামায় আতরের সুঘ্রাণে
আর, বাদ আসরের মকবুল দোয়ায়
তুমি জ্বেলে দাও ঈমানের নূর।

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

18 Dec, 07:12


এক সাহাবী (রাদিআল্লাহু তা'য়ালা আনহু)  জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছেন তিনটি গুণের কারণে:

১. কোনো মুমিনের ব্যাপারে অন্তরে বিদ্বেষ পোষণ না করা।
২. কারো নি'য়ামতের ব্যাপারে হিংসা না করা।
৩. ঘুমানোর আগে সবাই কে ক্ষমা করে দেওয়া।

[ মুসনাদে বাযযার/১৯১৮ ]

ঘুমানোর আগে গুণ গুলো অর্জনের চেষ্টা করি, ইনশাআল্লাহ।

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

12 Dec, 16:58


১ বার দরুদ পড়লে –

– আল্লাহ তায়ালা ১০ টা রহমত দেন,
– ১০ টা গুনাহ মাফ করেন,
– ১০ টা মর্যাদা বাড়িয়ে দেন,
– আল্লাহর ফেরেশতারা দুয়া করেন,
– আল্লাহর রাসূল ﷺ এর কাছে দরুদ পৌঁছে দেওয়া হয়। পৌঁছানোর সময় আমার নাম, আমার বাবার নাম বলা হয়।
– এরপর নবীজি ﷺ নিজে দুয়া করেন। সালাম দিলে সালামের জবাব দিয়ে দেন।

– যে বেশি বেশি দরুদ পড়বে, আল্লাহ তায়ালা তার দুনিয়ার টেনশন, মনের কষ্ট দূর করে দিবেন।
– তার দুয়া কবুল করবেন।
– আখিরাতে সে রাসূল ﷺ এর শাফায়াত পাওয়ার বেশি যোগ্যতা অর্জন করবেন।

আর কিছু বাকি আছে দুনিয়া আখিরাতে

শুক্রবার শুরু হয়ে গেছে চলুন দুরুদ পড়ি ইনশাআল্লাহ

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

12 Dec, 07:20


আজ আমার সিজারের পাঁচদিন হলো। এখনো একা-একা হাঁটতে পারি না। আমার হাজবেন্ড আমার বাহুটা ধরে, বাথরুমে নিয়ে যায়। আজও তাই হচ্ছিলো। কিন্তু হঠাৎই তার মোবাইল বেজে উঠল। তাই জরুরী ফোন কিনা! 
তাই উনি আমার দেবরকেআমাকে ধরতে ইশারা করে, দ্রুতই
বেলকনিতে চলে গেলো! এবার আমার দেবর, আলতো করে ধরলো আমার বাহুটা!!! 
ইশ্ আজ যদি সুস্থ থাকতাম দৌড়ে পালিয়ে নিজেকে বাঁচাতাম। কিন্তু সে শক্তি যে নেই আমার শরীরে! হঠাৎই মনে হলো, 
আল্লাহ! নন মাহরামের হাতের স্পর্শ পাওয়ার আগেই, যদি ঐ অপারেশন টেবিলেই চলে যেতাম তোমার কাছে! ভালো হতো না কি! 
না, হতো না হয়তোবা! 
তাই বেঁচে আছি। আলহামদুলিল্লাহ! 
আমি এখন বৃদ্ধাপ্রায়। ২৫ বছর কেটে গেলো বিয়ের। আমার ছেলের বয়স ২৩ বছর। আমার আরও একটা মেয়েও হয়েছে। ওর বয়স ২০। আজ খাবার টেবিলে ছেলের দিকে তাকিয়ে বললাম, বাবা, দাড়িটা আর কাটিস না, রেখে দে। একটা হাসি দিয়ে ছেলে আমাকে বলল, 
বাবার আগেই আমি দাঁড়ি রাখবো! তার এই কথাটার যুতসই কয়েকটা জবাব জানা ছিলো। কিন্তু না, বলা যাবে না! আমার উনিও তো এখনো দাড়ি রাখেনি! ছেলেকে বলতে গিয়ে, যদি ছেলের বাপ কষ্ট পেয়ে যায়! 
বেলকনিতে দাড়িয়ে, ঐ বিশাল আকাশটা দেখছি। আজ ২৫ বছর পর! তোমার কথাগুলো খুব মনে পড়ছে মা। তুমি না বলেছিলে সব ঠিক হয়ে যাবে! কই মা, কিছুই তো ঠিক হলো না! উল্টো তোমার মেয়েটাই এখন জীবন্ত লাশ! 
যৌবন বয়সটাও ঠিকঠাক পর্দা করা হলো না, তোমার মেয়ের!! 
তবে জানো মা! একটা জিনিস ঠিকই ছিলো! তোমার মেয়েকে কোনদিন অভাবের ছিটে ফোটাও দেখতে হয় নি! তোমার জামাই তো আজও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে!! কিন্তু তারপরে ও বুকের ভিতরে একটা বিশাল শূণ্যতা! আমি তো শুধু কোন নামাজীকে বিয়ে করতে চাই নি! আমি একজন সাহাবাকে বিয়ে করতে চেয়ছি! যে নিজের জীবনের চেয়েও ভালোবাসবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল(সাঃ)-কে। 
জানো মা, আজও আমার মনে হয়, যদি চলে যেতে পারতাম, ২৫ বছর আগের দিনগুলোতে! ছোট্ট নুজাইরার, বোরকা নিকাবগুলো যদি আবার ফিরে পেতাম! সেগুলোতে একটা শান্তির পরশ আছে মা! আল্লাহকে ভালোবাসার এবং তাঁর ভালোবাসা পাবার এক অনাবিল শান্তি.... 
সংগৃহিত 
.

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

12 Dec, 07:20


- একজন দ্বীনি বোনের আর্তনাদ !  
আমি নুজাইরাহ। আজ আমার বিয়ে। বিয়ে পুরোপুরি ঠিক করার পর আব্বু আমার মতামত শুনতে চেয়েছিলো একবার। বড্ড হাসি পাচ্ছিলো! 
আমার "হ্যাঁ, না" জবাব উনি তখনই শুনতে চেয়েছে যখন 'না' বলার দরজা বন্ধ প্রায়। বাবার কথার কোন উত্তর দেই নি। নীরবতাকে সম্মতির বহিঃপ্রকাশ মনে করে বাবা চলে গেছে। কাঁদো কাঁদো কন্ঠে মাকে বলেছিলাম, 
মা, লোকটার যে দাড়ি ছিলো না, টাখনুর উপর প্যান্টও নেই! দ্বীন সম্পর্কে কি পরিপূর্ণ ধারণা আছে তার? 
আমাকে কি পরিপূর্ণ পর্দা করতে দিবে? 
মায়ের জবাবটা এমন ছিলো— 
"ছেলেটা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। দশ গ্রামে ছেলেটার ভালো নাম। এতো ভালো চাকরী করে। তোর পর্দা, তোর কাছে। ও তোকে বাধা করবে কেনো!" 
আমি বরাবরের মতো আজও বাবা মায়ের একটু বেশিই বাধ্য সন্তান! তাই বিয়ের আয়োজন নির্বিঘ্নে এগিয়ে চললো... 
এই পরিসরে আমি আমার সম্পর্কে একটু বলে নেই, খুব ইসলামিক নয় সামাজিক একটা পরিবারে আমার জন্ম। এখানে কেউ দ্বীন মেনে চললে, সবাই খুশি হয়, কিন্তু না মানলেও খুব একটা রাগ করে না। সেই সুবাদে আমার পর্দা করতে কোন সমস্যা হয়নি এখানে। গত দু বছর আগে, পর্দা সম্বন্ধে, ইসলাম সম্বন্ধে তেমন কিছুই জানতাম না! কিন্তু আমার এক দ্বীনদার বান্ধবীর কাছে এসব সম্বন্ধে অনেকটাই জেনেছি। খুব ভালো লেগেছে আল্লাহর দেওয়া প্রতিটা বিধি নিষেধকে। তাই নিজেরই জীবনে সেগুলো বাস্তবায়নে আপ্রাণ চেষ্টা করেছি দুইটা বছর। অনাবিল এক শান্তি আছে, আল্লাহকে হুকুমদাতা মেনে নিতে পারায়। এটা খুব বুঝেছি এই দুই বছরে। 
আমি এখন শশুড়বাড়িতে। সবাই বেশ ভালোই। এ বাসাটা একেবারে গ্রামে। বিশাল আঙিনা। 
চাকরির সুবাদে শহরের যাওয়ার কথা উঠলেও বৃদ্ধ শশুড়-শাশুড়িকে রেখে যাওয়াটা ভালো লাগছিলো না। তাই এখানেই থাকা। বাসার সদর দরজাটা সব সময় খোলাই থাকে কে কখন বাসায় ঢুকে বলাই যায় না। পরিবেশটা খুব অস্বস্তিকর লাগে আমার কাছে। আমার দেবর-ভাসুরের সামনে গেলে উড়নার একপাশটায় মুখটা ঢেকে দেই। কিন্তু বিষয়টা কারও কাছেই ভালো লাগে না তেমন! 
সেদিন আমার উনি তো বলেই দিলো, এটা কি বেশি বেশি নয়। ওরা তো বাড়িরই লোক। আর মুখ খোলা রাখাটা কি জায়েজ নয়। তারপরও একতরফা সংগ্রামটা করেই গেলাম কিছুদিন। কিন্তু লাভ হলো না। 
রান্না করতে, কাপড় মেলতে অথবা বাবার চা টা দিতে গিয়ে একবার না একবার গায়রে মাহরামদের সামনে পড়তেই হচ্ছে!! 
আজ দুপুরে গোসল সেরে ফ্যানের নীচে চুল শুকাচ্ছিলাম। অবশ্য এসময়ে ঘরের দরজাটা লাগিয়েই দিতাম। কিন্তু কাল মা বলল, দিনের বেলায়ও দরজা লাগানোর কি প্রয়োজন? 
তাই আজ খোলাই ছিলো দরজাটা। আজ হঠাৎ আমার ছোট দেবর ঘরে ঢুকে পড়ল। আমাকে দেখে একগাল হেসে বলল, 
ভাবী আজ তো তোমার চুলও দেখে ফেললাম! তারপরে আরও একতরফা হাসতে হাসতে বলল, ভাইয়ার নেইলকাটার টা নিতে এলাম, দাও তো। 
অগত্যা নেইল কাটার টা এগিয়ে দিয়ে ধপ করো বসে পড়লাম বিছানায়। কান্না এলো, খুব করে কান্না এলো। কিন্তু কাঁদারও বেশি সময় নেই যে। মা ডাকছে বাবাকে ভাত বেড়ে দিতে হবে। এভাবেই চলছে দিনগুলো.... 
হঠাৎ একদিন আমার দেবরের এক বন্ধু বাসায় এলো। আঙিনায় কাজ করছিলাম। বুঝতেই পারি নি পেছন থেকে কখন এসে পড়েছে। হঠাৎ আমার সামনে এসে দাঁড়ালো! ওড়না দিয়ে মুখটা ঢেকে ফেললাম। তবে দেরী হয়ে গেলো! ছেলেটা আমার চেহারা ভালো করেই দেখেছে। কমেন্ট করতেও ভোলে নি! 
"বাহ্! ভাবীর চেহারাটা তো বেশ মিষ্টি!" 
আমি তখন পুরো বোবা বনে! 
পর্দা করার পর থেকে কেউ আমাকে সুন্দর, কিউট, মিষ্টি বলার সুযোগটা ও পায় নি কোনদিন! 
ইশ্, আমি বুঝি অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি! কই বুক ফেঁটে কান্নাটা তো আসছে না আর! 
তবে আজ সারাদিন ছেলেটার "মিষ্টি" কথাটা বুকের মধ্যে হাতুড়ির আঘাত করছে অবিরাম। কোন কাজেই শান্তি পাচ্ছি না। 
আমার বিয়ের দুবছর হলো। আমি নার্সিং হোমে আজ। কাল সিজার করে আমার এক ছেলে হয়েছে। আমি এখন পুরোই শয্যাশায়ী! নড়তে পারছি না। আমার স্বামীই আমার দেখাশোনা করছে। আজ আমার ননদ আর ননদের স্বামী এসেছে আমাকে দেখতে! আমার গায়ে একটা চাদর জড়িয়ে দেওয়া আছে! নড়তে না পারলেও বুঝতে পারছি, আমার পা দুটো টাখনু পর্যন্ত বাইরে বেড়িয়ে আছে। আমার ননদের স্বামী আমার পায়ের দিকের সোফায় গিয়ে বসল! আমি যখন তার দিকে তাকালাম তখন দেখি তার চোখদুটো আমার পায়ের দিকেই নিবন্ধ! এখন তো আমার শক্তি নেই আমার পা দুটোকে ঢেকে দেওয়ার!! 
আর ওকে (স্বামী) বলার মতো কোন ইচ্ছেই নেই এখন! 
এটা তার কাছে নিছকই ছেলে মানুষই মনে হবে! 
অতীত স্মৃতিগুলো কেনো জানি খুব মনে পড়ছে আজকে। যখন থেকে শুনেছি, এই পা দুটো ঢাকাও ফরয। তখন থেকে কতনা বিড়ম্বনার মধ্যে ও পা দুটোকে ঢেকে রেখেছি। মোজা না পড়ে কখনই বাড়ি থেকে বের হই নি। আজ যে পারলাম না! 

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

05 Dec, 22:18


জুম'আর সালাত পড়তে এসেছি। অজুখানায় ঢুকে দেখি একটা বাচ্চা পানির কল ছেড়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাবলাম.. হয়তো পানি নিয়ে খেলা করছে। একেবারেই ছোট বাচ্চা। এই বয়সের বাচ্চারা সুন্দর কিছু দেখলে খেলায় মেতে ওঠে।
কিন্তু কাছে গিয়ে দেখি সে ওযু করছে। হাত ধোয়ার সময় বলছে— এক... দুই... তিন...। এভাবে তিনবার করে নিজের ছোট্ট ছোট্ট আঙুল দিয়ে হাত-পা ধৌত করছে।
তাকে বললাম— মাশা আল্লাহ। তুমি তো ভালোই ওযু করতে জানো দেখি!
আমার কথা শুনে ভাঙা ভাঙা বুলিতে সে যা বলল তা ছিল এমন—
'ওযু করা এক্কেবারে সহজ। এতে আমার অসুবিধা হয় না কখনও। অসুবিধা হয় নামাজে দাঁড়াতে গেলে। ছোট বলে সবাই আমাকে পেছনের কাতারে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু আমি তো অন্যদের মতো দুষ্টুমি করি না। তখন বরং ওদের দুষ্টুমির কারণে আমিও নামাজ পড়তে পারি না ঠিকমতো।'
বললাম— 'তোমার আব্বুর সাথে নামাজে দাঁড়াবে। তাহলে কেউ তোমাকে পেছনে পাঠাবে না।'
বলল— 'আব্বু মারা গেছেন। প্রতিবেলা নামাজের সময় হলে আম্মু আমাকে মসজিদে পাঠান। আর বলে দেন, আব্বুর সাথে দেখা করতে চাইলে; নামাজ পড়ে তার জন্য দুআ করো। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আব্বুর সাথে সুন্দর একটা জায়গায় তোমার দেখা হবে।'
এটি কোনো গল্প নয়। বাস্তব ঘটনা। জানি না.. কে সেই মহিয়সী; যিনি এমন পবিত্র ফুলের জন্ম দিয়েছেন। সালাম তাকে।

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

04 Dec, 12:05


এদেশে হচ্ছেটা কী

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

04 Dec, 02:38


📌আগে পিন পোস্টটি পড়ে নিন 📌!!
📢👇📢👇📢👇📢👇📢

🚨 গ্ৰুপের কিছু নীতিমালা🚨 ▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄

السلام عليكم و رحمة الله و بركاته


بسم الله الرحمن الرحيم

১:প্রশ্নের শুরুতে অবশ্যই সালাম দিতে হবে।

২:প্রশ্ন করার পূর্বে অবশ্যই বেশি সমস্যা না হলে আপনার নাম এবং সংক্ষিপ্ত ঠিকানা লিখতে হবে।তা না হলে উত্তর দেওয়া হয় না।

৩:এক ম্যাসেজে একটার বেশি প্রশ্ন করা যাবেনা।

৪:প্রশ্ন করা ব্যতীত অন্য ম্যাসেজ করা যাবে না। আইডি প্রোফাইলে নিজের ছবি ও জীবজন্তুর কোন ছবি  এবং অসুন্দর কোন ছবি থাকতে পারবে না।

৫:প্রশ্ন অবশ্যই বাংলা ভাষায় লিখিত  করতে হবে,তবে লক্ষণীয় ম্যাসেজ যত ছোট করা যায়।

৬:দৈনন্দিন আমলের সম্পর্কে প্রশ্ন করতে হবে।বিতর্কিত কোন প্রশ্ন করা নিশেধ।বিতর্কিত প্রশ্ন করলে এর উত্তর দেওয়া হবে না।

৭:ইচ্ছে করলে আপনিও অন্য মহিলা সাথীদের অ্যাড করতে এই গ্রুপের লিংকটি শেয়ার করতে পারবেন।

৮:গ্রুপে মাসায়েল সম্পর্কিত কোন বিষয় ছাড়া অন্য কোন ছবি ; ভিডিও ; অডিও বা লিংক  এবং ম্যাসেজ করা নিষেধ,চাই সেটা যত ভাল ম্যাসেজ হোক না কেন।তবে হ্যাঁ এডমিনদের করার অনুমতি রয়েছে ।

৯.প্রশ্নের ব্যাপারে কোন প্রকার দলিল চাওয়া যাবে না।কারন এটা দলিল দেওয়ার জায়গা নয় । তবে হ্যাঁ যদি দলিলের একান্তই বেশি প্রয়োজন হয় তাহলে হযরতের পার্সোনালে চাওয়ার অনুমতি আছে।

১০. সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের সম্মানিত হযরত মুফতী মাসুদুর রহমান কাসেমী দামাত বারকাতুহু প্রদান করবেন।
হযরত ব্যতীত অন্য কেউ জানা থাকলেও প্রশ্নের উত্তর দিবেন না।


১১. এই গ্রুপটির কার্যক্রম সম্পন্ন টেলিগ্রাম বট  #AntiHyperlinkBot,#grouphelpBot দ্বারা নিয়ন্ত্রিত । তাই কেউ কোন লিংক শেয়ার করার চেষ্টা করবেন না করলে ব্যান হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।

১২. হযরত যেহেতু  মাদ্রাসায় খেদমত করে থাকেন তাই আপনাদের প্রশ্নের উত্তর সাথে সাথে  না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি উত্তর পাওয়ার জন্য একটু  ধৈর্য ধারণ করতে হবে ।

১৩. কোন আইডি থেকে যদি কাউকে বিরক্ত করা হয় তাহলে অবশ্যই গ্রুপের এডমিনকে অথবা গ্রুপের ভিতর প্রমান সহকারে  জানানোর  অনুরোধ করা হচ্ছে ।

১৪. এই গ্রুপটা যেহেতু শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য তাই এই গ্রুপের মধ্যে যদি কোন পুরুষ আইডি কারো নজরে পড়ে বা এড থাকে তাহলে অবশ্যই গ্রুপের এডমিন দের জানানোর জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে এবং পুরুষদের অনুরোধ করা যাচ্ছে যে তারা যেন সসম্মানে লিভ নিয়ে এই গ্রুপ থেকে বের হয়ে যান।

১৫. তিনদিনের ভিতরে উত্তর না পেলে আগের প্রশ্ন টি কেটে পুনরায় নতুন করে আবার প্রশ্ন করলে ভাল হয় ।

১৬. প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার সাথে সাথে আপনার প্রশ্নটিই কেটে দিলে ভালো হয় ।

১৭. গ্রুপের সৌন্দর্য রক্ষাতে এই গ্রুপের সকল পোস্ট এক মাস পর্যন্ত গ্রুপে থাকবে এরপরে অটোমেটিক ডিলিট হয়ে যাবে তাই আপনার প্রয়োজনীয় পোষ্ট বা মাসালা আপনার নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে ।

১৮. গ্রুপের সকল কার্যক্রম কিভাবে আরো সুন্দরভাবে পরিচালনা করা যায় তার জন্য আপনাদের মূল্যবান মতামত সরাসরি গ্রুপের ভিতর বলতে পারবেন ।

হযরতের বিগত দিনের (6000 +)প্লাস মাসআলা-মাসায়েল ও জীবন পরিবর্তন করার মতন নসিহত টেলিগ্রাম অ্যাপ এ  একসাথে পেতে নিচের লিঙ্কে জয়েন হতে পারেন ।

ইসলামী প্রশ্নের উত্তর চ্যানেল
t.me/MuftiMasudKasemi

মাসআলা জানতে,

প্রশ্ন করতেঃ
আপনাদের প্রশ্ন ও আমাদের জবাব মহিলা গ্রুপ
https://t.me/+UQRIWRDSNlNlNTRl

এই লিংক আপনাদের কাছে আমানত শুধু আপনাদের মহিলা বন্ধু মহলে শেয়ার করতে পারবেন তাদের জয়েন হওয়ার জন্য।

উত্তর শুনতেঃ
আমাদের জবাব
t.me/moftimasudqasemi2

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

21 Oct, 22:44


🔺রেড এলার্ট||
#বার্তাটা উম্মাহের বোনদের এনজিওদের ষড়যন্ত্র থেকে বাচাতে বেশি বেশি শেয়ার দিতে হবে.!

আজ সকালে আমাকে এক ভাই ইনবক্সে মেসেজ দিয়ে জানাল যে,
ওনার শশুরের মহিলা মাদ্রাসায় জ°রা°য়ূ টিকার নামে মেয়েদেরকে টিকা দেওয়ার জন্যে কতক ডাক্তার ওনার শশুরের সাথে যোগাযোগ করতেছে।
এরকম হয়তো আরও অনেকের সাথে যোগাযোগ করবে।
স্কুল-কলেজেও ওরা যাবে।

২৪-ই অক্টোবর থেকে ৭ টি বিভাগে (ঢাকা বিভাগ ব্যতীত)
ইপিআই কর্তৃক ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদেরকে বিনামূল্যে জরায়ু ক্যা°ন্সার প্রতি°রোধ নামে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হতে যাচ্ছে।

এসব আমাদের দু_শম°নদের (এনজিওর) ষ°ড়°যন্ত্র।
এসব ফাঁ°দে কেউ পা দিবেন না,
এসব টিকা দিলে বিভিন্ন রোগ শরীরে দানা বাঁধবে,এক কথায় এটা বি°ষ বলতে পারেন।
সন্তান জন্ম দানেও সমস্যা হতে পারে,ওরা মুসলিমদের সন্তান সংখ্যা যেন কম হয় এজন্যই বিভিন্ন ট্যাভলেট, টিকা,সিজার এসব প্রক্রিয়া বের করেছে।

নিজে একবার চিন্তা করুন এসব এনজিওরা কেন আমাদের ফ্রী-তে টিকা দেয়?
এসব এনজিও সব কা*ফে*রদের প্রক্সি ওরা কী কখনোই আমাদের বন্ধু হতে পারে?

মাওলানা আ°°সে ম ও°°ম°র রহিমাহুল্লাহ এসব টিকা থেকে অনেক আগেই সতর্ক করে গিয়েছেন।

আপনারা নিশ্চয়ই জানেন আ*ফ*গানে কিছুদিন আগে এসব এনজিওদের টিকা নি*ষি*দ্ধ করেছে মো*ল্লা*রা।
কেন করেছে তা তো উপরে বললামেই।

আমাদের সরকার হল পাপেট ও এনজিও মনা সরকার এসব বন্ধ করবে তো দূর কী বাত সরকার আরও এসবে সাহায্য করবে, স্কুল কলেজে হয়তো বাধ্যও করা হতে পারে টিকা নিতে।
তাই আমাদের নিজেদেরকেই সতর্ক ও সাবধান হতে হবে,এসব থেকে বেঁচে থাকতে হবে।

আমরা মা-বোনেরকে সতর্ক করছি এসব টিকা নিবেন না, যেভাবেই পারুন বিরত থাকুন,আমাদের অনেক সন্তান প্রয়োজন,আমাদের অনেক মু জ|হি দ প্রয়োজন অধিক সন্তান নিন।

ভাইদেরকে বলছি,আপনারা আপনার মা-বোন, স্ত্রী কন্যাকে এসব টিকা থেকে রক্ষা করুন।
মহিলা মাদ্রাসার মুহাতামিম ও টিচার্সরা সতর্ক হোন।
জনস্বার্থে বার্তাটি প্রচার করুন, এটা জলদি ভাইরাল করুন,আজ বিশ তারিখ তিন দিন পরেই কিন্তু চব্বিশ তারিখ,তাই এটা এখনি সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে।

🖋️মুসান্না আল ফাইয়াজ- Protect Our Sisters
copied

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

16 Sep, 02:51


আবু লাহাব রাসূল সা. এর জন্ম অর্থাৎ মিলাদুন্নবিতে এত খুশি হয়েছিল, সে ১২০০০ দিনারে দাসী মুক্ত করে দিয়েছিল। ১২০০০ দিনার বর্তমানে ১২ কোটিরও বেশি হবে।

এই আবু লাহাবই যখন রাসূল সা. এর কাছ থেকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'র দাওয়াত পায় তখন সে বলেছিল "তুমি ধ্বং*স হও" (নাউজুবিল্লাহ).

এই যুগেও মিলাদুন্নবি আসলে এক দল অনেক খুশি হয়। কিন্তু যখনই রাসূল সা. এর আনীত পূর্ণাঙ্গ দ্বীনের আলোচনা করা হয়, দাওয়াত প্রচার করা হয় তাদের অবস্থাও আবু লাহাবের কাছাকাছি চলে যায়।

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

15 Sep, 16:04


২৪ দিনে কুরানুল কারীমের ফ্রি ক্লাসের রেজিস্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন-  (ক্লাশ শুরু-৫ই অক্টবর) https://www.internetmadrasa.com/content/classes/ramadanquranulkarim

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

18 Aug, 04:57


বদ নজর ফুটফুটে শিশুকে শেষ করে দেয় ৷ বদ নজর থেকে বাচার উপায় ৷ মুফতি আরিফ বিন হাবিব ৷ arif bin habib

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

12 Aug, 11:19


আমরা এমন একটা দেশ চাই যেখানে,

• নিকাব পরার জন্য ক্লাসে টিচাররা অপমান করবে না। কালো বোরকাকে জঙ্গি বলবে না।

• ভাইবা বোর্ডে ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি দিবে না। পরীক্ষার হলে নিকাব খোলার জন্য পীড়াপীড়ি করা হবে না।

- সংগৃহীত

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

12 Aug, 10:11


হে বোন, রাস্তায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করা এটা কি তোমার শান? তুমি কেন হিজাব পড়ে রাস্তায় নেমে ট্রাফিকের কাজ করবে? তোমার মাঝে কি আত্মমর্যাদা বলতে কিছুই নেই? নাকি সব বিলিয়ে দিয়েছো সুশীলদের কুশিক্ষার ধোঁকায় পড়ে?
.
তুমি ঘরের মানুষ ঘরে থাকবে, অপ্রয়োজনে বাহিরে যাওয়া থেকে বিরত থাকবে। পরপুরুষের দৃষ্টি থেকে নিজেকে হেফাজত করবে। কোন পরপুরুষের সাথে অতিপ্রয়োজন ছাড়া কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখবে। একজন মুসলিম রমনী হিসেবে এটা হওয়ার দরকার ছিলো তোমার আত্মমর্যাদার দাবি। কিন্তু আজ সেটা কোথায় হারিয়ে ফেলেছো তুমি? একবারও চিন্তা করেছো কি?

collected

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

10 Aug, 17:08


হে আমার মেয়ে! জীবন সায়াহ্নে দাঁড়িয়ে আপন মেয়ের প্রতি একজন বয়োবৃদ্ধ পিতার হৃদয় নিংড়ানো উপদেশ -

উপদেশ নং-১

হে আমার মেয়ে! আজ আমি চল্লিশের কোঠা পার হয়ে পঞ্চাশের কোঠায় উপনীত এক প্রৌঢ় যে যৌবনকে বিদায় জানাচ্ছে। এখন আমার নতুন কোন স্বপ্ন বা উচ্চ আকাঙ্খা নেই।

আমি অনেক দেশ ও শহর ভ্রমণ করেছি। বহু জাতির কৃষ্টি-কালচারের সাথে পরিচিত হয়েছি। জীবন ও জগৎ সম্পকে অনেক ধারণা অর্জন করেছি। আজ আমার কাছ থেকে কয়েকটি কথা শোন। কথাগুলো সঠিক ও সুস্পষ্ট। এগুলো আমি আমার বয়স ও অভিজ্ঞতার আলোকেই বলছি । আমি ছাড়া অন্য কেউ তোমাকে এগুলো বলবে না।

আমি অনেক লিখেছি। মিম্বারে ও সমাবেশে দাঁড়িয়ে অনেক ভাষণ দিয়েছি। অনেক নসীহত পেশ করেছি। উত্তম চরিত্র অর্জনের আহবান জানিয়েছি । সকল প্রকার অন্যায় কাজ ও অশ্লীলতা বর্জনের ডাক দিয়েছি । নারীদেরকে ঘরে ফিরতে ও কুরআনের সুপ্রসিদ্ধ বিধান পর্দার আবরণে আবৃত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছি।

লিখতে লিখতে কলম দুর্বল হয়ে গেছে। কথা বলার সময় মুখে তা আটকে যাচ্ছে । এত কিছু করার পরও আমি মনে করি না যে, আমরা কোন অ-শ্লী-ল কাজ সমাজ থেকে দূর করতে পেরেছি। বেহায়াপনা দিন দিন বেড়েই চলছে । পাপাচারিতা দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে এবং অ-শ্লী-ল-তা দেশ থেকে দেশাস্তরে ছড়িয়ে পড়ছে। আমার মনে হয় কোন ই-স-লা-মি দেশই এই আ-ক্র-ম-ণ থেকে মুক্ত নয়। মিশর, সিরিয়া, তথা সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যের সীমা পার হয়ে পাকিস্তান, বাংলাদেশসহ সমগ্র এশিয়ায় এর আক্রমণ বেড়েই চলছে। মহিলারা বের হচ্ছে পর্দাহীন হয়ে, সৌন্দর্যের স্থানগুলো প্রকাশ করে। মুখমন্ডল, বক্ষদেশ ও কেশ উন্মুক্ত করে ।

আমার ধারণা নসীহত করে আমরা সফল হইনি এবং ভবিষ্যতেও হবে না। হে আমার কন্যা! তুমি কি জান কেন আমরা সফল হইনি? কেননা, আমরা এখনও গ্রহণযোগ্য পন্থায় নসীহত করতে পারিনি এবং সংশোধনের দরজায় পৌঁছুতে পারিনি ।

হে আমার মেয়ে! সংশোধনের দরজা তোমার সামনে । দরজার চাবিও তোমার হাতে । বন্ধ তালা খুলে ভিতরে প্রবেশ করলেই সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে ।

উপদেশ নং-২

হে আমার মেয়ে! আমরা তোমার দ্বীনি বোনদেরকে আল্লাহর ভ-য় দেখিয়েছি, কিন্তু কাজ হয়নি। অতঃপর অ-বৈ-ধ সম্পর্ক ও ব্য-ভি-চা-রে লিপ্ত হওয়ার কারণে ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেছি। কিন্তু কোন ফল হয়নি। এ বিষয়ে অনেক বই লেখা হয়েছে। বহু বক্তৃতা দেয়া হয়েছে। তাও ব্যর্থ হয়েছে। এখন আমি ক্লান্ত । শরীরে পরাজিত সৈনিকের ন্যায় ময়দান ছেড়ে বিদায় নিতে যাচ্ছি। আমরা বিদায় নিয়ে তোমার দ্বীনি বোনদের ইজ্জত-সম্ভ্রম ও সতীত্ব রক্ষার দায়িত্ব তোমার হাতেই ছেড়ে দিচ্ছি। তোমার বিপদগামী বোনদেরকে উদ্ধার ও সংশোধনের দায়িত্ব তোমার উপরই রেখে দিয়ে তোমার সফলতার দিকে চেয়ে আছি ।

উপদেশ নং-৩

হে আমার মেয়ে! তুমি জেনে রেখো যে, তোমার হেফাজত তোমার হাতেই। একথা সঠিক যে, পাপের পথে অগ্রসর হওয়াতে পুরুষকেই প্রথম দায়ী করা যায়। নারীগণ কখনই প্রথমে এ পথে অগ্রসর হয় না। তবে তাদের সম্মতি ব্যতীত কখনই তারা অগ্রসর হতে পারে না । নারীগণ নরম না হলে পুরুষেরা শক্ত হয় না। মহিলারা দরজা খুলে দেয় আর পুরুষেরা ভিতরে প্রবেশ করে ।

উপদেশ নং-৪

হে আমার মেয়ে! তুমি যদি চো-রে-র জন্য ঘরের দরজা খুলে দাও । আর চোর চুরি করে পালিয়ে যাওয়ার সময় চিৎকার করে বল, হে লোকসকল! আমাকে সাহায্য কর । আমাকে সাহায্য কর । তাহলে তোমার চেচামেচি করা কি ঠিক হবে? তোমার কান্নাকাটিতে কি লাভ হবে? তোমার সাহায্যের জন্য কেউ কি এগিয়ে আসবে?

উপদেশ নং-৫

হে আমার মেয়ে! যদি তুমি জানতে পারতে যে, পুরুষেরা হচ্ছে নে-ক-ড়ে, আর তুমি হচ্ছে ভে-ড়া, তাহলে কিন্তু তুমি নে-ক-ড়ে-র আ-ক্র-ম-ণ থেকে ভেড়ার ন্যায় পলায়ন করতে । তুমি যদি জানতে পারতে যে, সকল পুরুষই চো-র তাহলে কৃপণের ন্যায় তুমি তোমার সকল মূল্যবান সম্পদ পুরুষদের থেকে হেফাযত করার জন্য সিন্দুকে লুকিয়ে রাখতে। মনে রেখো, নে-ক-ড়ে কিন্তু ভে-ড়া-র গোশত ছাড়া অন্য কিছু চায় না। আর পুরুষ তোমার কাছ থেকে যা ছিনিয়ে নিতে চায় তা কিন্তু ভে-ড়া-র গোশতের চেয়ে অনেক মূল্যবান। তা যদি তোমার কাছ থেকে চলে যায়, তাহলে জেনে রাখবে তা হারিয়ে তোমার বেঁচে থাকার চেয়ে ম-রে যাওয়া অনেক ভাল। সে তোমার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদটি নষ্ট করতে চায়, যার মধ্যে নিহিত রয়েছে তোমার সম্মান, যা নিয়ে তুমি গর্ব কর এবং যা নিয়ে তুমি বেঁচে থাকতে চাও। নে-ক-ড়ে কর্তৃক ভে-ড়া-র গোশত ভক্ষণের চেয়ে পুরুষ কর্তৃক নারীর সতীত্ব হরণ শতগুণ নৃ-শং-স ও বেদনাদায়ক। সে তোমার সতীত্বই ভ-ক্ষ-ণ করতে চায়।

উপদেশ নং-৬

হে আমার মেয়ে! আল্লাহর শপথ কোন পুরুষ যখন কোন যুবতী মহিলার দিকে দৃষ্টি দেয় তখন সে মহিলাটিকে ব-স্ত্র-হী-ন অবস্থায় কল্পনা করে। এছাড়া সে অন্য কিছু চিন্তা করে না । তোমাকে কোন যুবক যদি বলে, সে তোমার উত্তমচরিত্রে মুগ্ধ, তোমার আচার-ব্যবহারে আকৃষ্ট এবং সে কেবল তোমার সাথে একজন বন্ধুর মতই আচরণ করে এবং সে হিসাবেই তোমার সাথে কথা বলতে চায়; তাহলে তুমি

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

07 Aug, 14:05


সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জান-মাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছে। যেকোন নাশকতামূলক কর্মকান্ড, হানাহানি এবং প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখিন হলে নিকটস্থ সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো। এক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গুজবে আতঙ্কিত হয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকুন।
সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সহায়তা প্রাপ্তির লক্ষ্যে নিম্নলিখিত নম্বরসমূহে যোগাযোগ করুনঃ


বরিশাল বিভাগ

১। বরিশাল
০১৭৬৯০৭২৫৫৬
০১৭৬৯০৭২৪৫৬

২। পটুয়াখালী
০১৭৬৯০৭৩১২০
০১৭৬৯০৭৩১২২

৩। ঝালকাঠি
০১৭৬৯০৭২১০৮
০১৭৬৯০৭২১২২

৪। পিরোজপুর
০১৭৬৯০৭৮২৯৮
০১৭৬৯০৭৮৩০৮

চট্টগ্রাম বিভাগ

১। নোয়াখালী
০১৬৪৪-৪৬৬০৫১
০১৭২৫-০৩৮৬৭৭

২। চাঁদপুর
০১৮১৫-৪৪০৫৪৩
০১৫৬৮-৭৩৪৯৭৬

৩। ফেনী
০১৭৬৯-৩৩৫৪৬১
০১৭৬৯-৩৩৫৪৩৪

৪। লক্ষীপুর
০১৭২১-৮২১০৯৬
০১৭০৮৭৬২১১০

৫। কুমিল্লা
০১৩৩৪-৬১৬১৫৯
০১৩৩৪-৬১৬১৬০

৬। ব্রাক্ষণবাড়ীয়া
০১৭৬৯-৩২২৪৯১
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯

৭। কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা
০১৭৬৯১০৭২৩১
০১৭৬৯১০৭২৩২

৮। চট্টগ্রাম (লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতিত)
০১৭৬৯২৪২০১২
০১৭৬৯২৪২০১৪

ঢাকা বিভাগ

১। মাদারীপুর
০১৭৬৯০৭২১০২
০১৭৬৯০৭২১০৩

২। কিশোরগঞ্জ
০১৭৬৯১৯২৩৮২
০১৭৬৯২০২৩৬৬

৩। টাঙ্গাইল
০১৭৬৯২১২৬৫১
০১৭৬৯২১০৮৭০

৪। গোপালগঞ্জ
০১৭৬৯-৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯-৫৫২৪৪৮

৫। রাজবাড়ী
০১৭৬৯-৫৫২৫১৪
০১৭৬৯-৫৫২৫২৮

৬। গাজীপুর
০১৭৮৫৩৪৯৮৪২
০১৭৬৯০৯২১০৬

৭। মুন্সিগঞ্জ
০১৭৬৯০৮২৭৯৮
০১৭৬৯০৮২৭৮৪

৮। মানিকগঞ্জ
০১৭৬৯০৯২৫৪০
০১৭৬৯০৯২৫৪২

৯। নারায়ণগঞ্জ
০১৭৩২০৫১৮৫৮

১০। নরসিংদী
০১৭৬৯০৮২৭৬৬
০১৭৬৯০৮২৭৭৮

১১। শরিয়তপুর
০১৭৬৯০৯৭৬৬০
০১৭৬৯০৯৭৬৫৫

১২। ফরিদপুর
০১৭৬৯০৯২১০২
০১৭৪২৯৬৬১৬২

ঢাকা মহানগর

১। ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এ্যালিফেন্ট রোড এবং কাঁটাবন
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯

২। ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান এবং বনশ্রী
০১৭৬৯০১৩১০২
০১৭৬৯০৫৩১৫৪

৩। ঢাকার মিরপুর-১ হতে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর
০১৭৬৯০২৪২১০
০১৭৬৯০২৪২১১

৪। ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকা
০১৭৬৯০৯২৪২৮
০১৭৬৯০৯৫৪১৯

ময়মনসিংহ বিভাগ

১। শেরপুর
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০২৫২৪

২। নেত্রকোণা
০১৭৬৯২০২৪৭৮
০১৭৬৯২০২৪৪৮

৩। জামালপুর
০১৭৬৯১৯২৫৪৫
০১৭৬৯১৯২৫৫০

৪। ময়মনসিংহ
০১৭৬৯২০৮১৫১
০১৭৬৯২০৮১৬৫

খুলনা বিভাগ

১। বাগেরহাট
০১৭৬৯০৭২৫১৪
০১৭৬৯০৭২৫৩৬

২। কুষ্টিয়া
০১৭৬৯-৫৫২৩৬২
০১৭৬৯-৫৫২৩৬৬

৩। চুয়াডাঙ্গা
০১৭৬৯-৫৫২৩৮০
০১৭৬৯-৫৫২৩৮২

৪। মেহেরপুর
০১৭৬৯-৫৫২৩৯৮
০২৪৭৯৯২১১৫৩

৫। নড়াইল
০১৭৬৯-৫৫২৪৫৬
০১৭৬৯-৫৫২৪৫৭

৬। মাগুরা
০১৭৬৯-৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯-৫৫৪৫০৬

৭। ঝিনাইদহ
০১৭৬৯-৫৫২১৫৮
০১৭৬৯-৫৫২১৭২

৮। যশোর
০১৭৬৯-৫৫২৬১০
০১৭৬৯-০০৯২৪৫

৯। খুলনা
০১৭৬৯-৫৫২৬১৬
০১৭৬৯-৫৫২৬১৮

১০। সাতক্ষীরা
০১৭৬৯-৫৫২৫৩৬
০১৭৬৯-৫৫২৫৪৮

রাজশাহী বিভাগ

১। রাজশাহী
০১৭৬৯১১২৩৮৬
০১৭৬৯১১২৩৮৮

২। চাঁপাইনবাবগঞ্জ
০১৭৬৯১১২০৭০
০১৭৬৯১১২৩৭২

৩। পাবনা
০১৭৬৯১২২৪৭৮
০১৭৬৯১১২৪৮০

৪। সিরাজগঞ্জ
০১৭৬৯১২২৪৬২
০১৭৬৯১২২২৬৪

৫। নাটোর
০১৭৬৯১১২৪৪৬
০১৭৬৯১১২৪৪৮

৬। নওগাঁ
০১৭৬৯১২২১১৫
০১৭৬৯১২২১০৮

৭। জয়পুরহাট
০১৭৬৯১১২৬৩৪

৮। বগুড়া
০১৭৬৯১১২৫৯৪
০১৭৬৯১১২১৭০

রংপুর বিভাগ

১। রংপুর
০১৭৬৯৬৬২৫৫৪
০১৭৬৯৬৬২৫১৬

২। দিনাজপুর
০২৫৮৯৯২১৪০০
০২৫৮৯৬৮২৪১৪

৩। নীলফামারী
০১৭৬৯৬৮২৫০২
০১৭৬৯৬৮২৫১২

৪। লালমনিরহাট
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
০১৭৬৯৬৮২৩৬২

৫। কুড়িগ্রাম
০১৭৬৯৬৬২৫৩৪
০১৭৬৯৬৬২৫৩৬

৬। ঠাকুরগাঁও
০১৭৬৯৬৬৬০৬২
০১৭৬৯৬৭২৬১৬

৭। পঞ্চগড়
০১৯৭৩০০০৬৬২
০১৭৬৯৬৬২৬৬১

৮। গাইবান্ধা
০১৬১০৬৫২৫২৫
০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬

সিলেট বিভাগ

১। সিলেট
০১৭৬৯১৭৭২৬৮
০১৯৮৭৮৩৩৩০১

২। হবিগঞ্জ
০১৭৬৯১৭২৫৯৬
০১৭৬৯১৭২৬১৬

৩। সুনামগঞ্জ
০১৭৬৯১৭২৪২০
০১৭৬৯১৭২৪৩০

৪। মৌলভীবাজার
০১৭৬৯১৭৫৬৮০
০১৭৬৯১৭২৪০০

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

03 Aug, 17:50


মুহূর্ত এখন পাশে থাকার।

চলমান পরিস্থিতিতে আহতদের জরুরি প্রয়োজনে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স ও মেডিকেল সেবার জন্য কল করুন বেকম্যান'স-এর এই হটলাইন নাম্বারেঃ +৮৮০১৭৫৫৫২৫০০৫

তবে মনে রাখবেন,
• এই সেবা শুধুমাত্র ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য প্রযোজ্য।
• সেবাটি সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত প্রযোজ্য থাকবে।
• শুধুমাত্র বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে আহতদের জন্যই ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স এবং মেডিকেল সার্ভিস প্রযোজ্য।
• একই সময়ে সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক সেবাপ্রার্থীদেরকেই সেবাদান করা হবে।
• মেডিকেল সেবা বেকম্যান’স কর্তৃক নির্ধারিত কিছু হাসপাতালগুলোতে দেয়া হবে।
• যেকোন সময়ে যেকোন পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষ সেবাদান সংক্রান্ত শর্তাবলি পরিবর্তন কিংবা স্থগিত করার সম্পূর্ণ অধিকার রাখে।

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

03 Aug, 04:07


30-7-2024 Mongolbar, Baitul Haq Jame Masjid Dhalkanagar, Dhaka

হযরত থানবী রহ. বলেন, মাদ্রাসাগুলোয় এলমে-দ্বীন শিক্ষা দেওয়া হয়। এর সঙ্গে দরকার ইসলামী জিন্দেগি শিক্ষা দেওয়া। যাতে জিন্দেগিও ইসলামী হয়।

ছোটবেলা থেকেই নিজেকে আল্লাহ ওয়ালা বানানো চাই। গুনাহ থেকে, গুনাহের চরিত্রের লোকদের থেকে, গুনাহের পরিবেশ থেকে নিজেকে দূরে রাখা চাই এবং নেক লোকদের সাথে ওঠাবসা করা চাই আল্লাহওয়ালা হওয়ার জন্য।

নেক লোক মানে
লম্বা নামায?
লম্বা পাগড়ী?
লম্বা দাড়ি?
লম্বা কুর্তা?
কিন্তু সে
নজর হেফাজত করে না,
যবান গীবতে ভরা;
এই লোক আল্লাহওয়ালা না, নেক লোক না।

নেক লোক মানে যিনি সর্ব বিষয়ে নেক, সর্ব বিষয়ে নির্দাগ জীবন নিয়ে চলেন।

লম্বা নামাজ পড়া ভালো আমল এবং দ্বীনী পোশাক পড়া ভালো আমল। এগুলো নেক লোকদের আলামত। কিন্তু এতটুকু যথেষ্ট না। নিজেকে পবিত্র আখলাক-চরিত্র এবং জিন্দেগি ওয়ালা বানানো চাই। তখন মানুষ নেক মানুষ হয়। অর্থাৎ সে মিথ্যা থেকে দূরে থাকে কি না, গীবত থেকে বাঁচে কি না, কুদৃষ্টি থেকে বাঁচে কি না, সুশ্রী ছেলেদের এবং নারীদের থেকে নজর হেফাজত করে কি না, এবং শরঈ পর্দা করে কিনা? সেটাও দেখা জরুরী।

কাপড়চোপড় পবিত্র রাখার যতটা ফিকির শরীর পবিত্র রাখার ফিকির আরো বেশি হওয়া জরুরী। শরীরকে পাক-পবিত্র রাখার জন্য যতটা ফিকির তার চেয়ে বেশি ফিকির থাকতে হবে অন্তরাত্মা এবং জীবনকে পবিত্র রাখার জন্য। আর অন্তরাত্মা এবং জীবন পবিত্র থাকে গুনাহ থেকে মুক্ত থাকার দ্বারা।

যবান হেফাজত জরুরী জান্নাতে যাওয়ার জন্য, জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য।
এক ঈমানওয়ালার জিন্দেগীর বড় শোভা হলো সব সময় আল্লাহকে রাজিখুশি করার মুজাহাদা করা।

#KhanqahBD #ShahAbdulMatinBinHusain

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

18 Jul, 05:04


কোটা আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আমার একজন বড় ভাই এর সাথে গতকাল ফোনে কথা হয়েছিলো। যিনি অনেক বড় একজন ইউটিউবার এবং বিভিন্ন সরকারী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত। তিনি নাম গোপন করে একটা পরামর্শ দিয়েছেন এবং বলেছেন যদি একমাত্র এটা বাস্তবায়ন করতে পারো তাহলে সরকার বাধ্য হবে তোমাদের এই আন্দোলন নিয়ে কিছু একটা সিদ্ধান্ত নিতে।
সেটা হচ্ছে, বাংলাদেশের সমস্ত ব্যাংকগুলোর সামনে গিয়ে একত্রিত হয়ে ব্যাংক এ ঢুকার সকল রাস্তা ব্লক করে ব্যাংক এর সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া।
কারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা রাস্তাঘাট বন্ধ হলে এতে করে শুধুমাত্র সাধারণ জনগণের ভোগান্তি হবে যেটায় সরকারের কিছুই যায় আসে না। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো বন্ধ করা গেলে কোটি কোটি টাকা লেনদেন বন্ধ থাকবে, হাজার কোটি কালো টাকা আটকে যাবে। নিম্ন থেকে শুরু করে একদম বড় বড় ব্যবসায়ীদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি হবে। এবং তখন তারাই সরকারকে চাপ দিবে কোনো একটা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য
Copy
Share koro

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

18 Jul, 05:03


এখন সত্যিই দু'আ ছাড়া কিছুই করার সুযোগ নেই। রব্ব ﷻ এর কাছে রোনাজারি করে বেশি বেশি দু'আ করুন। জালিমের উপর লানতের দু'আ এবং নিরীহ ছাত্র ও জনগণের হিফাযতের জন্য দু'আ করতে থাকুন। রব্ব ﷻ এর ক্ষমতার সামনে নিশ্চয়ই শত্রুপক্ষের নাশই অনিবার্য।

☘️ প্রথম দুয়া:

اَللّٰهُمَّ إِنَّا نَجْعَلُكَ فِيْ نُحُوْرِهِم، وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شُرُوْرِهِمْ

উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা ইন্না নাজ্‘আলুকা ফী নুহূরিহিম ওয়া না‘উযু বিকা মিন শুরূরিহিম।

অর্থ: হে আল্লাহ! আমরা আপনাকে তাদের গলদেশে রাখছি এবং তাদের অনিষ্ট থেকে আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আবু দাঊদ ২/৮৯, নং ১৫৩৭।

☘️ দ্বিতীয় দুয়া:

اَللّٰهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، سَرِيْعَ الْحِسَابِ، اِهْزِمِ الْأَحْزَابَ، اَللّٰهُمَّ اهْزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ

উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-বি সারী‘আল হিসা-বি ইহযিমিল আহযা-ব। আল্লা-হুম্মাহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম!

অর্থ :হে আল্লাহ, কিতাব নাযিলকারী, দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী! আপনি শত্রুবাহিনীকে পরাভূত করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করে দিন।
মুসলিম, ৩/১৩৬২, হাদিস নং ১৭৪২।

☘️ তৃতীয় দুয়া:
اَللّٰهُمَّ اكْفِنِيْهِمْ بِمَا شِئْتَ

উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মাকফিনীহিম বিমা শি’তা

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি যা ইচ্ছে তা দ্বারাই এদের মোকাবিলায় আমার জন্য যথেষ্ট হোন।
মুসলিম ৪/২৩০০, নং ৩০০৫।

☘️ চতুর্থ দুয়া:
حَسْبُنَا اللّٰهُ وَنِعْمَ الْوَكِيْلُ

উচ্চারণ: হাসবুনাল্লা-হু ওয়া নি‘মাল ওয়াকীল।

অর্থ: আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট, আর তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধায়ক। সূরা আল ইমরান - ৩ঃ১৭৩

☘️ পঞ্চম দুয়া:

اَللّٰهُمَّ أَنْتَ عَضُدِيْ، وَأَنْتَ نَصِيْرِيْ، بِكَ أَحُوْلُ وَبِكَ أَصُوْلُ، وَبِكَ أُقَاتِلُ

উচ্চারণ: আল্লহুম্মা আনতা ‘আদ্বুদী, ওয়া আনতা নাসীরী, বিকা আহূলু, ওয়া বিকা আসূলু, ওয়া বিকা উক্বা-তিলু।

অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমার শক্তি এবং আপনি আমার সাহায্যকারী; আপনারই সাহায্যে আমি বিচরণ করি, আপনারই সাহায্যে আমি আক্রমন করি এবং আপনারই সাহায্যে আমি যুদ্ধ করি।
আবূ দাউদ ৩/৪২, নং ২৬৩২; তিরমিযী ৫/৫৭২।

☘️ ষষ্ঠ দুয়া:
اَللّٰهُ، اَللّٰهُ رَبِّيْ لَا أُشْرِكُ بِهِ شَيْئًا

উচ্চারণ: আল্লাহু আল্লাহু, রব্বী, লা উশরিকু বিহী শাই’আন

অর্থ: আল্লাহ! আল্লাহ! (তিনি) আমার রব্ব! আমি তাঁর সাথে কোনো কিছু শরীক করি না।

☘️ সপ্তম দুয়া:
لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّيْ كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِيْنَ

উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায-যা-লিমীন।

অর্থ: আপনি ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, আপনি পবিত্র-মহান, নিশ্চয় আমি যালেমদের অন্তর্ভুক্ত।
সূরা আল আম্বিয়া

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

14 Jul, 04:33


🟤 বর্জনীয় দিক:

এ দিনটিকে কেউ কেউ শুধু কারবালার শোকানুষ্ঠান হিসেবে উদযাপন করতে নিচের কাজগুলো করেন যা বর্জনীয়:

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রিয় নাতি হযরত ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুর হৃদয়বিদারক শাহাদাত দিবস হিসেবে শরীরে আঘাত করেন যা সম্পূর্ণ অনুচিত। আমাদের প্রিয় নবী থেকে শুরু করে সাহাবায়ে কেরামদের মাঝে এমন কোনো ঘটনার নজির পাওয়া যায় নি।
অনেকে শরীর রক্তাক্ত করেন। আমাদের অনুকরণীয়রা কখনোই এমনটি করেন নি তাই এসব থেকে বিরত থাকতে হবে। হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই যারা মুখ চাপরায়, কাপড় ছিড়ে এবং জাহেলী যুগের কথাবার্তা বলে।’
কিছু অঞ্চলে তাজিয়া মিছিল তথা যুদ্ধের সাজ-পোশাক ঘোড়া নিয়ে রাস্তায় বের হওয়ার প্রচলন রয়েছে। অথচ এসব ব্যাপারে ইসলামের কোনো অনুমোদনই নেই।

যেহেতু এই মাস সিয়াম পালনের জন্য উত্তম এবং এ মাসে তওবা কবুলের সুযোগ রয়েছে তাই আসুন আমরা এ মাসে যথাসম্ভব সিয়াম পালন ও ইস্তেগফার করি। আল্লাহ তাআলা আমাদের নিয়ত, আমাদের আমল আমাদের ইবাদতগুলোকে কবুল করে নিন আমিন।
.

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

14 Jul, 04:33


আপনি জানেন কি, চার সম্মানিত মাসের প্রথম মাস মহররম, যাকে আরবের অন্ধকার যুগেও বিশেষ সম্মান ও মর্যাদার চোখে দেখা হতো। আবার হিজরি সনের প্রথম মাসও মহররম। মহররম মাসকে হাদিস শরীফে শাহরুল্লাহ তথা আল্লাহর মাস বলে অভিহিত করা হয়েছে।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
❝রমাদানের পর যদি তুমি সিয়াম রাখতে চাও, তবে মহররম মাসে রাখো। কারণ, এটি আল্লাহর মাস।❞ (জামে তিরমিজি: ১/১৫৭)
মূলত 'মহররম' শব্দের অর্থই সম্মানিত। কিন্তু এই মাস সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা খুব কম মুসলমানদের আছে। তাই ৩টি পয়েন্টে আজ মহররম মাস নিয়ে আলোচনা করা হল।🟤 ইতিহাস:

মহররম মাস ঈমাম হোসাইনের ঘটনার জন্য সবার কাছে পরিচিত। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শুধু কারবালার ঘটনা নয়, এই মাসকে তাৎপর্যপূর্ণ করেছে আরও কয়েকটি ঘটনা। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হল: 
হযরত মুসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফেরাউনের অত্যাচারের কারণে তাঁর দলবলসহ অন্যত্র চলে যান। পথিমধ্যে নীল নদ পার হয়ে তিনি ফেরাউনের হাত থেকে আশুরার দিন মুক্তি পান। (সহীহ বুখারী ১/৪৮১)
একই সময়ে ফেরাউন তার দলবলসহ নীল নদের পানিতে ডুবে মারা যায়।
🟤 ফজিলত:

যেহেতু আল্লাহ রব্বুল আলামিন এ মাসকে সম্মানিত করেছেন তাই এ মাসের বিশেষ ফজিলত রয়েছে।
▪️ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ❝আমি আশাবাদী যে, আশুরার রোজার কারণে আল্লাহ তাআলা অতীতের এক বছরের (সগিরা) গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।❞ (সহিহ মুসলিম : ১/৩৬৭)
উল্লেখ্য, আশুরার রোজা রাখতে হয় দুটি। কারণ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদিনায় হিজরতের পর দেখেন ইয়াহুদিরা ১০ মহররম রোজা পালন করছে। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, "আমরা হযরত মুসা আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসরণ করার ব্যাপারে তোমাদের চেয়ে অধিক হকদার।" এরপর তিনি বলেন, "তোমরা আশুরার রোজা রাখ এবং ইহুদিদের সাদৃশ্য পরিত্যাগ করে অর্থাৎ আশুরার আগে বা পরে আরও একদিন রোজা রাখ।’ (মুসনাদে আহমদ: ১/২৪১)
সুতরাং আমাদের দেশের চাঁদ দেখা অনুযায়ী যারা সিয়াম পালন করতে চান তারা আগামীকাল ১০ মহররম তথা ১৭ জুলাই ও ১১ মহররম তথা ১৮ জুলাই আশুরার সিয়াম পালন করতে পারেন ইনশাআল্লাহ। বলাবাহুল্য, শুধুমাত্র শনিবার সিয়াম পালন করা মাকরুহ।

▪️❝এ মাসে এমন একটি দিন আছে, যে দিনে আল্লাহ তাআলা একটি জাতির তওবা কবুল করেছেন এবং ভবিষ্যতেও অন্যান্য জাতির তওবা কবুল করবেন।❞ জামে তিরমিজি : ১১৫৭)

অর্থাৎ এই মাসে তওবা কবুল হবে ইনশা আল্লাহ। তাই আমরা বেশি থেকে বেশি ইস্তেগফার করার চেষ্টা করব।

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

13 Jul, 06:13


'আল-লাতিফ' এবং 'আল-কুদ্দুস' আল্লাহ তা'আলার দুইটি পবিত্র নাম।

এই দুইটি নাম ব্যবহার করে ট্রল করা হয় অনেক বেশি।  অনেক সময় প্র‍্যাক্টিসিংরাও মনের অজান্তে এসব ফাঁদে পা দিয়ে ফেলেন।

কারো দেরি করার অভ্যাস থাকলে 'লেট লতিফ' নামে ডাকা হয়। আর 'কুদ্দুস' নাম নাটক সিনেমা সহ অনেক ট্রল/ মিম পেইজে ব্যবহার করা হয়।

আমাদের পড়াশোনা এমনিতেই নেই বললেই চলে। কিন্তু এই বেসিক জ্ঞান গুলো না থাকা দু:খজনক। 

আল্লাহ তা'আলার নামের প্রতি অসম্মান যে ভয়ংকর একটা গুনাহ এই চেতনাই নেই।

আল্লাহ তা'আলা হিফাজত করুন আমিন।

সাবিহা

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

12 Jul, 07:48


আল্লহ’র আরশের ছায়াতলে আশ্রয় পাবেন তার মধ্যে এক শ্রেণী হলো যৌবনকালে ইবাদতরত আল্লহ’র বান্দা-বান্দিরা। আচ্ছা আখওয়াতি, মোটামুটি আমরা সবাই এই সময়টাই পার করছি। তাই না? এই সময়টা যেমন খুব স্পেশ্যল, তেমনি নানান পরীক্ষা-নীরিক্ষাও সম্মুখে আসে। জেনে না জেনে গুনাহ হয়ে যায় কতো শত! 

দুনিয়ার নানান উত্থান পতনের এই ছন্দে মাঝে মাঝে নিজেকে খুব গুটিয়ে নিতে ইচ্ছে হয়, তাই না? সবকিছু যখন পরিস্থিতির প্রতিকূলে হয় নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়?

একটু ভাবুন, কেউ নেই আশেপাশে। আপনি একা। আপনার ঘুম হচ্ছে না। অন্তরটা ব্যথিত। ব্যাথা বেদনায় একদম জর্জরিত। ক্রন্দনরত আপনার সুশ্রী নয়ন। এলোমেলো হাজারো ভাবনা। থমকে গিয়েছে আপনার চিন্তাশক্তি? কি কZেবে পাচ্ছেন না? হারিয়ে গেছে দিলের সুকুন? ঠিক এ সময়েই-আপনি হারিয়ে যান প্রায় ১৫০০ বছর আগের যামানায়। অশ্রুমাখা এই সুশ্রী নয়ন দিয়ে টুপটাপ করে বৃষ্টি ঝড়ছে। মনে হচ্ছে যদি আজকে আমার নবীজি ﷺ থাকতেন, আমি ছুটে যেতাম। আমার রক্তের সম্পর্ক আত্মীয়দের দ্বারা আমি কষ্ট পেয়েছি? আমার খুব কাছের কারো দ্বারা ক্ষত বিক্ষত হয়েছি? আমার দ্বীন পালনে কোনো সাহায্যকারী নেই? ইয়া আল্লহ!  আপনার রসুলুল্লাহ ﷺ এর কাছে ছুটে যেতাম। তাঁকে (ﷺ) সব বলতাম। চুপটি করে বসে শুধু কান্না করতাম।

মনে পড়ে যায় সেই মহান সহাবির কথা যার বুকে হাত দিয়ে আমার সর্দার ﷺ দুআ করেছেন, আর তাঁর দুআর বরকতে সেই যুবক সাহাবি আর কখনো ঘোড়া থেকে পড়ে যাননি।

প্রায় ১৫০০ বছর আগে যদি আমার জন্ম হতো আমি আল্লহ্'র হাবিব ﷺ এর মজলিশে ছুটে যেতাম। কষ্টগুলো জানাতাম। তাঁকে দুআ করতে বলতাম তাঁর সুউচ্চ বন্ধুর কাছে। তিনি হয়তো আমার জন্যও দুআ করতেন, তাঁর দুআর বরকতে আমিও আরো মজবুত ঈমান ওয়ালা হয়ে নতুন উদ্দীপনায় ছুটে যেতাম! সব কষ্ট নিমিষেই দূর হয়ে যেত! সুন্দর সুন্দর মাশোয়ারা আমার হৃদয়ে পরিপূর্ণ হতো। হায়, কতই সৌভাগ্যবান সেই হৃদয়টা তখন হতো! ইয়া আল্লহ! আপনার রসূল ﷺ বিহীন এই দুনিয়ায় এখন আমি কার কাছে ছুটবো? কোথায় ছুটব? কার থেকে দু'আ নিব? 

অতঃপর কান্নার বাঁধ ভেঙে প্রবল বেগে অশ্রুরা গড়িয়ে পড়ছে, আর জবান থেকে দুরূদের বৃষ্টি! দুরুদের বৃষ্টি! নিঃশ্বাস পরিমাণ দুরূদ পেশ করলেও তো নবীজীর ﷺ হক আদায় সম্ভব না।

اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ ، وَ عَلَى آلِ مُحَمَّدٍ

স্মরণ করুন আমাদের রব বলেন-

إِنَّ ٱللَّهَ وَمَلَٰٓئِكَتَهُۥ يُصَلُّونَ عَلَى ٱلنَّبِىِّۚ يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ صَلُّوا۟ عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا۟ تَسْلِيمًا 

“নিশ্চয় আল্লহ এবং তাঁর ফেরেশতাগন নবীর প্রতি অনুগ্রহ করেন। হে মুমিনগণ, তোমরাও নবীর উপর অনুগ্রহ প্রার্থনা করো (দরূদ পাঠ কর) এবং যথাযথ শ্রদ্ধাভরে সালাম জানাও।” - সূরা আল-আহযাব, আয়াত ৫৬
আর - রহমান আমাদের রব। প্রতি দুরূদে নিস্তব্ধ সমুদ্রের মতো বইছে সুকুন। আল্লহ মেহেরবানী করে চোখ দুটোকে বিশ্রামের সুযোগ দিলেন। আর স্বপ্নে নবীজী  ﷺ এর দিদার.. অসম্ভব তো না!

মাঝে মাঝে এমন কল্পনাও খুব মুহাব্বতের হয়। এমন গল্পেও হারিয়ে গিয়ে আর ফিরতে ইচ্ছে হয় না। 

দুরূদ আখওয়াতি, দুরূদ! প্রতি দুরূদে ১০ বার রহমত। ১০ টি গুনাহ মাফ। ১০ টি স্তর উন্নীত হয়। ফেরেশতাদের দুআ লাভ হয়। ঝুলন্ত দুআ ঊর্ধ্বে উঠে। 

ইয়া আখাওয়াতি! দুরুদ পড়ুন! দুরুদ, দুরুদ, দুরুদ! দুরুদ সমস্যার সমাধান। দুরূদ হাজত পূরণের মাধ্যম।

আল্লহ চাইলে অন্তর প্রশান্ত হবেই হবে। সুকুনের বন্যা প্রবাহিত হবে পুরো হৃদয়জুড়ে। জীবনের কঠিন সময় গুলো কী কী উত্তম ভাবেই না পার হয়ে যাবে, বি-ইযনিল্লাহ। আল্লহ ﷻ জীবনটাকেই অবিশ্বাস্য ভাবে সহজ করে দিবেন। আপনার সকল ইচ্ছাগুলো কী সুন্দর করেই না পূর্ণতা পেয়ে যাবে ইন শা আল্লহ। তখন খুশিতে বারংবার আওড়াবেন-

فَبِأَىِّ ءَالَآءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ  

সুতরাং, নেমে পড়ুন দুরুদের প্রতিযোগিতায় আর লুফে নিন সমস্ত সুযোগ। তবে বলুন কিসের সুযোগ?

اللهم صل على محمد وعلى ال محمد كما صليت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد
اللهم بارك على محمد وعلى ال محمد كما باركت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

12 Jul, 07:48


-আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু-

🔴🔵শুক্রবার সূরা কাহাফ পাঠ করতে ভূলবেন না,, বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকেই সময় শুরু হয়ে যায় । তাই যার কাছে সূরা টি বেশি বড় মনেহয় সে ভাগে ভাগে পড়তে পারেন,,

~বেশী বেশী দুরুদ ও ইস্তেগফার পাঠ করতে থাকুন এবং আছর থেকে মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে অধিক পরিমাণ নেক দোয়া প্রার্থনা করুন  ।

✓ দোয়া করার শুরুতে ও শেষে অবশ্যই মহান আল্লাহ র প্রশংসা ও নবীজীর উপর দুরুদ পরে নিবেন ইন শা আল্লাহ 🔴🔵

বিদ্র : [ যারা হায়েজ অবস্থায় আছেন তারা বাংলা অর্থ ও তাফসির পড়ে নিতে পারেন এবং অডিও শুনতে পারেন ইন শা আল্লাহ ]

                   "اللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبَيِّنَا مُحَمَّدٍ"

সুখময় জীবনের সন্ধানে :

10 Jul, 14:42


মৃত্যুর পর সওয়াল-জওয়াব এবং এর পরবর্তী প্রতিদান ও শাস্তি ইসলামী আকিদার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
মৃত্যুর পর সওয়াল-জওয়াব হওয়ার জন্য লাশ মাটিতে দাফন করা এবং লাশ অক্ষত থাকা জরুরি নয়; বরং এ সময়ে বান্দার দেহ যেখানে যেভাবে থাকুক আল্লাহ তাঁর কুদরতে ঐ দেহের সাথে রূহের সম্পর্ক করে দিবেন এবং সওয়াল-জওয়াব ও শান্তি বা শাস্তি সব কিছুই হবে। লাশ মাটিতে দাফন করা হোক বা না হোক এবং লাশ অক্ষত থাকুক বা না থাকুক এর সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। যেমন হাদীস শরীফে এসেছে, হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান এবং হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা.সহ অন্যান্য সাহাবী থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের আগে এক ব্যক্তি ছিল, যে মৃত্যুর সময় তার ছেলেদেরকে অসিয়ত করেছে যে, আমি তো আল্লাহর নিকট কোনো ভালো আমল জমা রাখিনি। জেনে রাখ,আমি যখন মৃত্যুবরণ করব তোমরা আমার দেহকে আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে প্রবল বাতাসের দিন সমুদ্রে উড়িয়ে দিবে। অতপর ছেলেরা অসিয়তমতে মৃত্যুর পর তার দেহকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাই করে প্রবল বাতাসের দিন সমুদ্রে উড়িয়ে দিয়েছিল। পরে আল্লাহ তাআলা ঐ ছাইগুলো জমা করে তাকে জীবিত করে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমাকে এ কাজে কিসে প্ররোচিত করল? সে বলল, একমাত্র আপনার ভয়ই আমাকে এ কাজ করতে বাধ্য করেছে। তখন আল্লাহ তাআলা তাকে মাফ করে দিলেন। Ñসহীহ বুখারী,হাদীস ৬৪৮০, ৬৪৮১; সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৭৫৭; মুসনাদে আহমদ, হাদীস ২৩৩৫৩; কিতাবুর রূহ ৭৪; মিরকাতুল মাফাতীহ ১/৩১০

.