Hasan Muhammad @contruction23 Channel on Telegram

Hasan Muhammad

@contruction23


contruction23 (English)

Are you interested in the world of construction and looking for a place to connect with like-minded individuals? Look no further because 'contruction23' is the perfect Telegram channel for you! Led by the knowledgeable Hasan Muhammad, this channel is dedicated to all things construction-related. From discussing the latest trends in the industry to sharing valuable tips and tricks for both professionals and enthusiasts, 'contruction23' is your go-to source for all things construction. Hasan Muhammad, with years of experience in the field, provides valuable insights and expertise that you won't find anywhere else. Whether you're a newbie looking to learn more about construction or a seasoned pro wanting to stay updated, this channel has something for everyone. Join 'contruction23' today and become a part of a thriving community passionate about construction!

Hasan Muhammad

20 Nov, 09:44


এই রামছাগল আর গাধার কথা শোনার পর কিছু গাধা আনন্দিত হবে জানি

Hasan Muhammad

20 Nov, 07:54


এই কথাটাই কিছুদিন আগে লিখেছিলাম যে, কেউ রাজনীতি করলে তাকে স্পষ্ট করেই বলতে হবে যে "আমরা ইসলাম প্রতিষ্ঠার না, ক্ষমতার রাজনীতি করছি"। এখন সে ইসলামপন্থী হলেই তাকে "ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবো" এমন মিথ্যাচার থেকে বের হতে হবে। গণতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে পারা হলো আজমত, কিন্তু আপনি আমি যতদিন এখানে যতদিন ইসলাম প্রতিষ্ঠা না করতে পারবো, ততদিন আপনাদের আমাদের কেউ না কেউ রাজনীতিতে প্রতিনিধিত্বশীল থাকতে‌ হবে। কারণ মরা থেকে বেঁচে থাকা ভালো, আপনি নিজে মরার কথা ভাবলেও সমাজের অধিকাংশ মানুষের কথা ভাবলে তাদেরকে বাঁচানোর চিন্তা করতে হবে।

কিন্তু দাওয়াহর ক্ষেত্রে আমাদের মূল ফোকাস হলো গণতান্ত্রিক রাজনীতির সর্বোচ্চ বিরোধীতা এবং খিলাফাহ শাসনব্যবস্থা তুলে ধরা। এজন্য যারা গণতান্ত্রিক রাজনীতি করবে, তাদের ফোকাস করতে দাওয়াহ সামাজিক সংস্কারের দিকে। কিন্তু আমাদের যারা রাজনীতি করে তাদের মূল উদ্দেশ্য থাকে নিজের স্বার্থ, তাদের চিন্তার ক্ষেত্রে না সমাজের ব্যাপারে সৎ আর না রাষ্ট্রের ব্যাপারে।

বাংলাদেশে ভৌগলিকভাবে ততদিন মুসলিমরা শক্তিশালী হবে না যতদিন না:

> প্রশাসনিকভাবে ইসলামি ন্যারেটিভ প্রচার করা হবে। এখন এই ন্যারেটিভ যেকোনোভাবেই‌ হোক ইসলামী ন্যারেটিভ হলো এখানকার সার্বভৌমত্ব এবং মুসলমানদের জাতিসত্তা রক্ষার একমাত্র মাধ্যম। কারণ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব লুকায়িত হচ্ছে ৪৭ আদর্শিক অবস্থানে অর্থাৎ ইসলাম। এখানে যদি সেক্যুরাজিম বা অন্য কিছু ঢুকানো হয় তাহলে সহজেই বি নদুত্ব বাদ প্রবেশ করবে।

> দ্বিতীয় হলো পাক যতদিন স্বাধীন ও শক্তিশালী না হবে, ততদিন বাংলাদেশ ডা র তেল জন্য থ্রেট হতে পারবে না। পাক স্টাবলিশমেন্টের সাথে আমাদের আদর্শিক দ্বন্দ্ব আছে, এবং থাকতে পারে, কিন্তু পাক শক্তিশালী না হতে পারা আমাদের জন্য থ্রেট। পাক দুর্বল বলেই ডা রত এতো‌ হম্বিতম্বি করতে পারে। আমি পাক প্রশাসনের চেয়ে বেশি সাপোর্ট করি টিটি পিকে, কিন্তু আমাদের ভৌগলিক পরিস্থিতিতে ক্ষমতায় যেই থাকুক না কেন পাকে, তার সাথেই আমাদের প্রচণ্ড বন্ধুত্বপূর্ণ কৌশলগত সম্পর্ক রাখতে হবে। যদিও পাক যেই উদ্দেশ্য স্বাধীন হয়েছিলো, তা একমাত্র টিটি পির মাধ্যমেই অর্জন সম্ভব তালিবদের নেতৃত্বে।

আর আদর্শিকভাবে আমাদের দায়িত্ব হলো ডা রতের বিরুদ্ধে আমাদের আদর্শিক লড়াই। তাওহীদ রিসালাত আখেরাত এই তিনটা বিষয়ের উপর ফোকাস করা। আর ব্যাক্তি গঠনে আমাদের কার্যক্রম হলো ইলম তাসাউফ ও জি***দের দিকে মনোনিবেশ করা।

Hasan Muhammad

19 Nov, 04:57


ইমাম মহীউদ্দীন নববী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন —

“যদি পুরুষ বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে যান এবং দেখার পর তাকে পছন্দ না হয় তবে তাকে চুপ থাকতে হবে। তার জন্য এটি বলা জায়েজ নয় যে, 'আমার তাকে পছন্দ হয়নি', কারণ এটি ঐ নারীর জন্য অপমানজনক।”

[রাওযাতুত তালেবীন, ৭/২১]

Hasan Muhammad

19 Nov, 03:46


ওয়া আলাইকুমুস সালাম

তাসাউফ আমি চর্চা করি না, তবে আমি ইনশাআল্লাহ চর্চা করবো। এটা কিভাবে ফাংশন করে এটা জেনেছিলাম মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরি রহ একটা বই পড়ে। উনার নাম বই লিখে সার্চ দিলে পাবেন ইনশাআল্লাহ।

আর ইংরেজি যা আছে সেগুলো পড়িনি, তাই সাজেস্ট করতে পারছি না। তবে সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ সংগ্রামী সাধকদের জীবনীতে তাসাউফের প্রভাব নায়েক আলোচনা করেছেন বিভিন্ন আলেমদের জীবনী আলোচনা করার সময়। আসলে এটা যতটা না তাত্ত্বিক, তার চেয়ে বেশি প্র্যাক্টিক্যাল। এজন্য তাসাউফের ফাংশন লেখাজোখা কম পাবেন, কিন্তু তাসাউফের গুরুত্ব ও লক্ষ্য উদ্দেশ্য নিয়ে অনেক লেখা আছে।

ইমাম গাজালি রহ তাসাউফেথ ফাংশন নিয়ে আলোচনা করেননি, করেছেন কিভাবে তাসাউফ মানুষের অন্তরকে আল্লাহমুখী করে। শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ একইভাবে কাজ করেছেন, এটার ফাংশনাল সিস্টেমটা আসলে ব্যাক্তির উপর নির্ভরশীল। বাকি লক্ষ্য উদ্দেশ্য হলো মানুষের জীবনকে সেই মুসাফিরের মতো করা; যে ব্যাপারে হাদিসে বলা‌ হয়েছে যে, দুনিয়াতে মানুষের জীবন হলো মুসাফিরের মতন, যে একটা গাছের নিচে বিশ্রাম নিচ্ছে, কিছুক্ষণ পর আবার আখেরাতের পথে যাত্রা শুরু করবে।

আমি তাসাউফ নিয়ে একটা বিস্তারিত কাজে হাত দিয়েছি ইনশাআল্লাহ। আপনারা অনেক কিছুই জানতে পারবেন ওই বই থেকে।

Hasan Muhammad

19 Nov, 03:27


Hasan Muhammad pinned «নেন এবার চিঠি লিখেন https://chithi.me/hasan66»

Hasan Muhammad

19 Nov, 03:14


নেন এবার চিঠি লিখেন

https://chithi.me/hasan66

Hasan Muhammad

18 Nov, 03:53


গুরু শিষ্যের বই একসাথে

Hasan Muhammad

17 Nov, 07:57


মিযান হারুন যা বলেছে তাতে অনেক বকোয়াস আছে আবার সামান্য কিছু সত্যও আছে। আব্দুল্লাহ ফারুকতো চূড়ান্ত অন্ধ। কিন্তু আমি নিজেও মনে করি মাকদিসিকে এদেশে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা শুধু অনুচিত না বরং কাউন্টার প্রোডাক্টিভ। আমাদের আদর্শ হিসাবে রাখতে হবে মুজাদ্দিদে আলফে সানি, আওরঙ্গজেব, শাহ ওয়ালিউল্লাহ, টিপু সুলতান, সাইয়্যেদ আহমাদ শহীদ, শাহ ইসমাইল শহীদ, তিতুমীর প্রমুখকে।

Hasan Muhammad

17 Nov, 05:57


সত্যি কথাই বলি গতবছর ইরফান সাদিকের সাথে আমার সালাফিজম নিয়ে ঝগড়া হয়েছিলো। এরপর গত এক বছরে আমি খুবই গভীরভাবে সালাফিজম নিয়ে পড়াশোনা করেছি, শায়খ নজদী থেকে সালফিদের বর্তমান রূপ পর্যন্ত। মূলত তাদের সাথে ঝগড়ার পরই আমি দেওবন্দিয়াত আর সালাফিজমের পড়াশোনা করি।‌ কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ আমি সালাফিজম থেকে থেকে দেওবন্দীদের ভিত অধিক শক্তিশালী পেয়েছি। এটা শুধু ইলমি দিক থেকেই না, রাজনৈতিক স্ট্রাটেজি এবং দূরদর্শিতার দিক থেকেও। এরপর থেকেই আমি নিজেকে দেওবন্দি বলি, এর আগে কখনো বলি নাই। অনলাইনে এসব আলোচনা করি না, কারণ এতে করি পরিবেশ নষ্ট হবে। তবে আমি এতটুকু নিশ্চিত উপমহাদেশে দেওবন্দিয়াত ছাড়া কোন আন্দোলন শক্ত হতে পারবে না।

আমি ইরফান সাদিককে মন থেকেই ‌শ্রদ্ধা করি‌, আমি নিশ্চিত সে আমার বেশি ইখলাস ওয়ালা মানুষ। আমার চেয়ে বেশি তাঁর অন্তর পরিষ্কার। কিন্তু আমি কখনোই সালাফিয়াতকে দেওবন্দীদের উপর দেখি না, ইলমি যোগ্যতা এবং রাজনৈতিকভাবে দিক থেকেও। এটা হচ্ছে তূলনা। (তবে আরবের মুজাদ্দিদ শায়খ আযযাম রহ মতো ব্যাক্তিদের কথা ভিন্ন। উনি সালাফি হয়েও অধিক ভারসম্যপূর্ণ ছিলেন আলহামদুলিল্লাহ।) তাদের সাথে একটা পর্যায়ে ঝগড়ার ফায়দা হলো তারা আমাকে ইতিহাস আরো গভীরভাবে পড়তে সাহায্য করেছে। এজন্য ইরফান সাদিক ভাই বিশেষভাবে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য।

তবে একবিংশ শতাব্দীতে সালাফাজম উপেক্ষা করা যায় না। কিন্তু সালাফিছম এককভাবে কখনোই শক্তিশালী হতে পারবে না। কারণ তাদের ইলমি শিকড় খুবই দুর্বল, এজন্য তারা আরবের প্রত্যেক ভূমিতেই প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। কিন্তু তাদের আধুনিক স্ট্রাটেজি দুর্দান্ত, এজন্য মোল্লার উমর রহ কাছে তাদের বায়আত আমাদের এই আন্দোলনকে বেগবান করে সফল করেছে। মোল্লা উমর অবশ্যই বিজয়ী হতো, কারণ তাদের ঐতিহাসিক এবং ইলমি শিকড় অনেক গভীরে কারণ তারা দেওবন্দী এবং একই সাথে তাদের ঐতিহাসিকভাবে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ইতিহাস আছে। সাইয়েদ আহমেদ বেরেলভী থেকে রেশমি রুমালেও আফগানরা ছিলো।

যদি আরব মুজাহিদরা যুদ্ধে না আসতো, তবুও মোল্লা উমর রহ বিজয়ী হতো। কিন্তু সেটা তখন আফগানিস্তানে সীমবদ্ধতা থাকতো কিন্তু ইসলামী রাষ্ট্র অবশ্যই হতো। কিন্তু আরব মুজাহিদের বৈশ্বিক স্ট্রাটেজি ইমারতে ইসলামিয়াকে একটা বৈশ্বিক মঞ্চ হিসেবে তুলে ধরেছে। এটা আরব মুজাহিদদের অবদান কোন সন্দেহ ছাড়াই ।

Hasan Muhammad

17 Nov, 05:32


একটা সংক্ষিপ্ত কিন্তু অযৌক্তিক ও জ্ঞানহীন আলাপ। দেওবন্দিয়াত যদি ইসলাম প্রতিষ্ঠা নাই করতে পারে, তাহলে তালিবরা কিভাবে দেওবন্দী আর কাসেম নানুতুভীর অনুসারী দাবি করে? জামশেদ ভাই কি ইতিহাস জেনে কথা বললো নাকি উত্তেজিত অবস্থায় আবেগ থেকে বললো? হাজী তুরুঙজাইয়ের কথা কি সে জানে? দারুল হাক্কানীয়া দেওবন্দীদের, মোল্লা উমর হাক্কানীয়ার ছাত্র। আমি আগেও প্রমাণ দিয়েছি কয়েকবার বাংলাদেশে ইসলামী রাষ্ট্র না‌ আসার কারণ হলো এখানকার ভৌগলিক সমস্যা, এটা মোটেই দেওবন্দীয়াতের সমস্যা না। এই ধরনের কথা বললে সবচেয়ে নির্মম বাস্তবতা হলো সালাফিজম এবং সালাফিয়াত সবচেয়ে ব্যর্থ আন্দোলন, তারা কি মিশরে আলজেরিয়ায়, ইয়ামান অথবা সিরিয়ার কোথাও সালাফিজম দিয়ে শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা করতে পারছে? বরং সালাফিজম প্রত্যেক ভূমিতেই পরাজিত হয়েছে। এই ধরনের অজ্ঞানতা প্রসূত অযৌক্তিক আলাপ দিয়ে বিভক্তি করে আগামী দশ বছরেও কি সম্ভব এই অঞ্চলে ইসলামি রাষ্ট্র আনা? মানুষের কোন কোন জায়গা অবসেশন থাকতে পারে, কিন্তু মিথ্যা আবেগ আর অযৌক্তিক বক্তব্য দিয়ে ইসলাম আসে না, এটা মনে রাখা উচিত।

Hasan Muhammad

16 Nov, 16:04


পাঠকের ক্লিক

Hasan Muhammad

16 Nov, 15:39


বগুড়ায় উম্মে আসমা হত্যাকাণ্ড।

সাদ বিন আজিজ তার মাকে হত্যা করেনি। কিন্তু বিনা অপরাধে সাদ কে গ্রেফতার এবং মিডিয়াতে নিজের মায়ের খুনি হিসেবে সাদ কে যেই অপবাদ দেওয়া হয়েছে। তা কোনোভাবেই গ্রহণ যোগ্য নয়।

সাদ কে অপবাদ দেওয়ার সময় সবাই ঢালাও ভাবে সেই মিথ্যা নিউজ শেয়ার দিয়েছে।

কিন্তু সত্য ঘটনা সামনে আসার পর যখন প্রমানিত হলো- সাদ তার মা'কে হত্যা করেনি। তখন কেউ সেই নিউজ শেয়ার করছেনা।

নিজে সত্য জানুন। এবং শেয়ার করে অপরকে সত্য জানিতে সাহায্য করুন।

যা সাদের সাথে হয়েছে, তা আর কোনো সন্তানের সাথে না হউক।

নিউজ লিংক- https://x.com/bjtyban/status/1857808987812737226?s=46

Hasan Muhammad

16 Nov, 13:39


ইশরাক একজন কনজারভেটিভ লিবারেল। প্রচলিত সমাজ ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে লিবারেলিজমের চর্চা করে আর এগুলোকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চায়। তাই এদের আচরণ ও আদর্শ দেখে এদেরকে ধার্মিক মনে হয়।

কিন্তু কনজারভেটিভ লিবারেলরা ধার্মিক না। তারা কেবলমাত্র প্রচলিত সংস্কৃতিকে ধারণ করে সেটার সাথে লিবারেলিজম ও সেকুলারিজমকে মিলিয়ে পালন করে।

ধার্মিকদেরকে সাধারণত ডানপন্থী ধরা হয় আর কনজারভেটিভ লিবারেলরা center right, আর পূর্ণাঙ্গ ধার্মিকদেরকে far right গ্রুপে ফেলা হয়।

উদাহরণ - জর্ডান পিটারসন Conservative Liberal Christian

Hasan Muhammad

16 Nov, 02:14


ইখওয়ানি-জামাতি পলিটিক্সের সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হলো তারা মাকাসিদের নামে দ্বীন বিকৃত করে ফেলে। দ্বীন বিকৃত করতে করতে তারা তাদের আদর্শই এখন ধ্বংস করে ফেলেছে। আপনি এজন্য তাদের প্রতিটা চিন্তার সাথে কাজের সাংঘর্ষিকতা খুঁজে পাবেন। আপনি যখন কাউকে প্রশ্ন করবেন জামাত ইসলামী কেন করো? সে বলবে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য, কিন্তু বাস্তবে তারা করছে গণতান্ত্রিক রাজনীতি। তহলে কথা কাজে মিল কোথায়? গণতান্ত্রিক রাজনীতি দিয়ে "এনলাইটেনমেন্টের" প্রাচীন গ্রিকো-রোমান রাজনীতির চর্চা করে বলছেন ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবেন? হাস্যকরই মনে হবে এবং বড় ধরনের মিথ্যাচারও বটে।

কথা ও‌ কাজের মধ্যে স্পষ্টতা থাকা জরুরি। আমি মনে করি মুসলমানদের একাংশের জন্য রাজনীতি করা ওয়াজিব। এটা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের সুন্নাহ। কিন্তু রাজনীতি করার অর্থ গণতান্ত্রিক রাজনীতি করা না, আবার মৃত্যুবরণ করার চেয়ে একটা অংশ গণতান্ত্রিক রাজনীতি করুক, এটাও জায়েজ কিন্তু কাজটা হারামই থাকবে। এজন্য জামাত বা গণতান্ত্রিক রাজনীতি যারা করবে তাদের সকলের কাছে‌ স্পষ্ট করে বলা উচিত আমরা ক্ষমতার রাজনীতি করি ইসলাম প্রতিষ্ঠার রাজনীতি না। আপনারা এটা বলতে পারেন, আমরা অন্যান্য গণতান্ত্রিক দলের চেয়ে আদর্শিক এবং রাজনৈতিক দিক থেকে ভালো ফাংশন করতে পারবেন, কিন্তু ইসলাম প্রতিষ্ঠার না। কল্যাণ রাষ্ট্র তত্ত্বের মূল কথাও এটাই, এটা ইসলামী রাষ্ট্র না বরং গণতান্ত্রিক রাজনীতির‌ মধ্যে সবচেয়ে ভালো মডেল।

বাকি আমাদেরকেও‌ রাজনীতিতে আগ্রহী হতে হবে, নিষ্ক্রিয়তা কখনো জাতির মাঝে পরিবর্তন আনে না। কিভাবে রাজনীতি করবেন এটা আপনাকে বুঝতে হবে, এটাই রাজনীতির‌ সৌন্দর্য। আপনি নিছক আদর্শের দোহাই দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে চান, তাহলে সম্ভব না। এটাই সিয়াসাহ আর শরিয়াহর সংঘর্ষের জায়গা। এজন্য উমাইয়া থেকে উসমানি শাসনামল পর্যন্ত প্রত্যেক যুগেই উলামা শ্রেণীর সাথে শাসকদের দ্বন্দ্ব ছিলোই, কেন ছিলো? কারণ প্রায়োগিক ক্ষেত্রে হুবহু কপি করা যায় না। সিয়াসাহ নিয়ে সবচেয়ে গভীর আর প্র্যাগমেটিক কাজ হলো ইমাম ফখরুদ্দিন রাজি, ইমাম গাজালী, জুয়াইনি রহ ইনাদের। কিন্তু ইমাম ইবনে তাইমিয়ার কাজটা ভিন্ন ধাঁচের হলেও তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপদেশমূলক, কিন্তু কাছাকাছি।‌ আদর্শের নামে কখনো রাজনীতি বিমূখ হওয়া যাবে না, এটা ভালো লক্ষণ না।

Hasan Muhammad

13 Nov, 12:22


বেশি না, আর অল্প কয়েক বছর গেলেই দেখবেন ইশারাক শাহবাগীদের পক্ষে বলবে।

Hasan Muhammad

13 Nov, 08:58


দূর ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখে যদি নিকট ভবিষ্যত ধ্বংস করে দেন , তাহলে আর কখনো দূর ভবিষ্যত আপন করতে পারবেন না। আবেগ আর বাস্তবতা সমন্বয় করে চলা উচিত। তাগুতি শাসনব্যবস্থার দোহাই দিয়ে মূলধারার রাজনীতি থেকে উলামাদের দূরে রাখার ফলাফল কি এতদিন আমরা দেই নাই? ইসলাম ও মুসলমানরা‌ সবসময়ই রাজনীতিতে অপ্রাসঙ্গিক থেকেছে, এজন্য তারা নিজেদের অধিকার কখনো আদায় করতে পারে নাই। এখন আমরা আধিপত্য অর্জনের কথা বলতেছি, সমাজ প্রভাব বিস্তারের কথা বলতেছি, এটা কিভাবে সম্ভব যদি আপনি মূলধারায় না আসেন?

সংবিধান সংস্কারে গেলেও আমাদের বিপদ না‌ গেলেও আমাদের বিপদ। গেলে আমরা তাগুতি শাসনব্যবস্থাকে সহযোগিতা করছি, না গেলে আমরা নিজেদের অধিকার এবং মুসলমানদের ভবিষ্যতকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছি। এখন এই দুইটা বিপদ থেকে কোনটা সবচেয়ে কম ক্ষতিকর এবং লাভজনক? আমাদের আলেমরা এবং বিশুদ্ধ ইসলামপন্থী যুবকরা রাজনীতি থেকে দূরে, এজন্যই দেখা যায় সবসময়ই শাহবাগীরা প্রশাসনে জায়গা করে নেয়, কারণ আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে বুদ্ধিজীবী শ্রেণী রাজনীতিতে সক্রিয় না‌, আর এই শূন্যতাটা পূরণ করে শাহবাগী সেকুলাররা।

দেখেন সংবিধান সংস্কারে গেলে দেশ ইসলামী রাষ্ট্র কখনোই হবে না, আবার আর্ম স্ট্রাগল করতে পারবেন না এখানে। একই সাথে ডা র ত সম্পূর্ণ ধ্বংস না হলে এখানে ভৌগলিক দূরত্বের কারণে আপনি ইসলামী শাসনব্যবস্থা আনতেও পারবেন না। বাঙ্গালায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা অনেক দূর ভবিষ্যত নিকট ভবিষ্যত না, ডা র কে ধ্বংস না করে অসম্ভব। আরেকটা ফিল্ড হতে পারে তা হলো মিয়ানমার, যেখানে আরসা সক্রিয় হচ্ছে‌ এবং শক্তিশালী হচ্ছে। কিন্তু উভয় পরিস্থিতিতে আমাদের সুযোগ এখনো অনেক কম।

এই অবস্থায় বিশুদ্ধবাদী হয়ে রাজনীতিতে থেকে দূরে থাকার ফায়দা কি হবে? নিজেরা নিজেরা সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে? এরচেয়ে ভালো আপাতত আমাদের এই অঞ্চলের মুসলমানদের অধিকার ও বি নদুত্ব দমনে কাজ করা উচিত। কারণ এটা আমাদের পক্ষে নিকট ভবিষ্যতেই সম্ভব, এটা হতে পারে আমাদের মূল লক্ষ্য উদ্দেশ্যের প্রথমধাপ। আসিফ ভাই সুন্দর বলেছেন দিলি হোসাইনের পডকাস্টে, আমাদের জাহাজ ছিদ্র অবস্থায় এখন মাঝ সমুদ্রে ডুবন্ত। এটাকে তীরে (খেলাফতে) ভিড়ানোর চেয়ে এখন গুরুত্বপূর্ণ হলো জাহাজকে ডুবতে না দেওয়া। আমাদের এখন সেই কাজটাতেই মনোযোগ দিতে হবে।

এরমানে এটা না যে আমাদের গণতান্ত্রিক রাজনীতির নির্বাচন প্রক্রিয়াতে অংশগ্রহণ করতে হবে সবাইকে। মূল কথা হলো আপনি আপনি কতটুকু প্রভাব অর্জন করতে পারছেন সরাসরি রাজনীতিতে না থেকেই। আদর্শ কপি পেস্ট করা সম্ভব, কিন্তু রাজনৈতিক কার্যক্রম কপি পেস্ট করে হয় না, তার উপর যদি আমাদের মতো বিচ্ছিন্ন ভূখণ্ড, যার চার পাশে রয়েছে বি নদুত্ব বাদ, ঈমানী দুর্বলতায় পাশপাশি রাজনৈতিক স্থবিরতা, তখন তো আমাদের আরো সৃজনশীল হতে হবেই‌। অযোগ্যরা সবসময়ই কপি পেস্ট করার নীতিতে চলে, আর আদর্শহীন মূর্খরা করে অনুকরণ (ইশরাক)। আল্লাহ আমাদের পাথেয় দিয়েছেন, পথ দিয়েছেন, বুদ্ধি দিয়েছেন। আমাদেরকে সেভাবেই কাজে লাগাতে হবে। ইলম, তাসাউফ জি হা দ।

Hasan Muhammad

13 Nov, 04:33


দিলি হোসাইনের সাথে আসিফ আদনান ভাইয়ের আলোচনাটা শুনতে পারেন।
https://youtu.be/D_tuqdBmOHk?si=wiJSI1G2REMYgPNs

Hasan Muhammad

12 Nov, 16:48


সিয়ানের প্রথম অনুষ্ঠানে যে শামসুল আরেফিন শক্তি ভাই যেই একটা প্রস্তাবনা পেশ করেছিলেন, অন্য সব আলোচনার চেয়ে ওইটা আমার কাছে রাজনৈতিক দিক থেকে সবচেয়ে ম্যাচিউর মনে হয়েছে। আমার তাঁর সাথে কোন যোগাযোগ নেই, তবে কেউ পারলে বলবেন উনি উনার প্রস্তাবনা নিয়ে যাতে মাওলানা মূসা আল হাফিজ, মাওলানা মামুনুল হকে সহ অন্যান্যদের আলেমদের কাছে পেশ করে। কারণ, রাজনীতিতে আমাদের মূলধারায় আসতে হলে ওইটা থাকা জরুরি ।

রাজনৈতিক উলামা ছাড়া সফল‌ লবিং করা সম্ভব না, রাজনীতিতে বিশুদ্ধবাদী হয়ে চলা অসম্ভব। কূপমন্ডুকরা তালিবদের উপর দোষারোপ করে নাই? মাওলানা মাদানীর‌ উপর? আমাদের মূল মাকসাদ এখানে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা আপাতত মোটেই না, এখানে মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বশীল করাই হচ্ছে মূল লক্ষ্য। আপাতত ফোকাস করতে কিভাবে বি নদুত্ব বাদ দমন করা যায়। ইসলামী ন্যারেটিভ যদি প্রশাসন থেকে আসবে না, কারণ কারণ সেক্যুলার আর লিবারেল বেশি, এবং ইসলামপন্থীরা পর্যাপ্ত পরিমাণের চেয়ে অনেক কম। এজন্য আমাদের মাঠকর্মী থাকলেও রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব কম।

Hasan Muhammad

11 Nov, 12:32


একটা প্রবাদ তো সবাই শুনেছেন, "নৌকা আর ধানের শীষ, দুই সাপের একই বিষ"। কেন এই বিষ জানেন, সেটা হলো সেক্যুলারিজম ও গণতন্ত্র। সেক্যুলারিজম আর গণতন্ত্র হলো এমন একটা নৈতিকতাহীন ম্যাকানিজম, যা সবাইকে স্বৈরাচার বানায়। কারণ সেক্যুলারিজমে আইন হচ্ছে সর্বোচ্চ নৈতিকতা। এখন আইন যদি মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যের (ফিতরাত) বিপরীত হয়, তবুও এটাই হলো সর্বোচ্চ নৈতিকতা।

শরিয়াহ নিছক আইনের উপর জোর দেয়‌ না, বরং শরঈ আইনের উৎস হলো ফিতরাত। এজন্য আপনি শরঈ আইনের মূল কনসেপ্টকে একটা আয়াতের মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবেন, কিন্তু আপনি সেক্যুলার ও‌ লিবারেল আইনকে একটা ফ্রেজ বা প্যারা-ফ্রেজের মধ্যে সীমাবদ্ধ করতে পারবেন না, আপনি অবশ্যই কোন না কোন সাংঘর্ষিকতা ও সীমাবদ্ধতা লক্ষ্য করবেন।

Hasan Muhammad

11 Nov, 06:16


সেক্যুলার V/S ইসলাম প্রস্তাবনা

বাংলাদেশ প্রশাসনিকভাবে ডা-রতের হাত থেকে কিছুটা মুক্ত হলেও তা পুরোপুরিভাবে ডা-রতীয় আধিপত্য থেকে মুক্তি লাভ করে নাই। এখানকার রাজনীতি এতটাই পেঁচানো যে মাঝে মাঝে মনে হয় ডা-রত বিরোধী সবচেয়ে বড় আওয়াজটাই আবার আবার ডা-রতের এজেন্ট কি না।

জুলাই পরবর্তী সরকার ব্যবস্থা কোন একটা ন্যারেটিভ দাঁড় করাতে সবচেয়ে বাজেভাবে ব্যর্থ হয়েছে। খুনি হাসিনার পর নতুন কোন ন্যারেটিভ ছাত্র সমাজের পক্ষ থেকে কিন্তু উঠানো হয় নাই বা তারা কোন প্রস্তাবনাও পেশ করে নাই। ফলে সেই কপি করা সংবিধান আর হাসিনার কিছু সংস্কার ছাড়া রাষ্ট্রযন্ত্রে বড় কোন পরিবর্তন আসে নাই বললেই ভালো।

খুনি হাসিনার আমলে এই অঞ্চলের মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে বড় বাঁধা কি ছিলো? ইসলমা ও মুসলমান প্রশ্ন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমরা কি এই সরকার আমলেও ইসলাম ও মুসলমান প্রশ্নের কোন সমাধান পাচ্ছি? এর সহজ উত্তর হচ্ছে না‌। সেক্যুলারিজম ও গণতন্ত্র এখানের কোন সমাধান না, আমি যদি ধর্মীয় দিক বাদ দিয়ে বলি, বাংলাদেশে নিছক সেক্যুলারিজম কোন সমাধান না।‌ কেননা বিগত সরকারের আমলে সেক্যুলারিজমের নামেই প্রশাসনে বি নদুত্ব বাদ জায়গা করে নিয়েছিলো, আজকেও‌ ঠিক সেটাই ঘটছে।

সেক্যুলারিজম ও গণতন্ত্রের নামে শাহবাগীরা কি ফিরে আসে নাই‌? সেক্যুলারিজমের আগের বি নদুত্ব বাদ এখনো রয়ে‌ গেছে, আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে এখন বি নদুত্ব বাদের বৃষ্টি কম হচ্ছে। কিন্তু এমন কি সবসময়ই থাকবে ? না এমন সবসময়ই থাকবে না, বরং বি নদুত্ব বাদ আরো শক্তিশালী হবে। যদিও প্রশাসন খাঁটি "ইখলাসওয়ালা" সেক্যুলার হয় তবুও তারা সেক্যুলারিজম দিয়ে আদর্শিক সমস্যাকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করতে পারবে না। কেন পারবে না?

কেননা সেক্যুলার গণতান্ত্রিক কাঠামো এমন একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব উপস্থাপন করে, যেখানে আপনি ধর্মীয় ও আদর্শিক সমস্যার সমাধান হিসেবে "সমস্যাকে" আপনি সম্পূর্ণ নির্মূল করতে পারবেন ‌না।‌ কারণ সেক্যুলারিজম 'ডিভাইড এন্ড রুল' পলিসিতে চলে, এজন্য দেখা যায় সেক্যুলারিজমের নামে বি নদুত্ব বাদকে স্পেস দিয়ে "রাষ্ট্রবিরোধী" কার্যক্রম করা থেকে বিরত রাখবে, কিন্তু নির্মূল করবে না। সেক্যুলার রাষ্ট্র সবসময়ই ভাবে যে এটা ভবিষ্যতে আমার কোন এক শত্রুকে মোকাবেলায় কাজে লাগবে। সেই কাল্পনিক শত্রু মোকাবেলার সময় আসতে আসতে সেই সন্ত্রাসী শক্তি আরো বড় হয়, আর সেই সরকার-প্রশাসন ও‌ পলিসি মেকাররা ‌বিলুপ্ত হয়ে যায়।

কানাডায় এই ধরনের প্যাটার্নেই কিন্তু শিখরা নিজেদের জায়গা করেছে, একই সাথে আর এস এস সেখানে শক্তিশালী হয়েছে। ধর্মবিরোধী এতো মতবাদের ছোট থেকে বড় হওয়ার পেছনে ঠিক এই ধরনের প্রসেস‌ বিদ্যমান, সেটা হলো সেক্যুলারিজম।

এবার যদি আমরা রাজনৈতিকভাবে এই সমস্যার একটা সমাধান চাই, যেটা বাংলাদেশকে সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করবে, তা হলো প্রশাসনের সম্পূর্ণ ইসলামায়ন। এই প্রশাসন তবুও কুফুরি প্রশাসনই থাকবে, কিন্তু বি নদুত্ব বাদ সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত তখনই হবে যখন সেক্যুলারিজমের ফালতু ও অযৌক্তিক ন্যারেটিভের বিপরীতে ইসলামী ন্যারেটিভ জায়গা করে নিবে। এটা হলো সহজ ও যৌক্তিক সমাধান। এটা মনে রাখবেন রাজনীতিতে বেশি বেশি তাত্ত্বিক আলাপ কোন কাজের না, এজন্য আমরা যখন সেক্যুলারিজমের বিপরীতে ইসলামায়নের কথা বলি, তখন সেটা মোটেই "সেক্যুলার ইসলামিক" তত্ত্বের জায়গা থেকে না, যেটা এখন পশ্চিমা একাডেমির হট টপিক। বরং আমাদের অবস্থান প্রতিকূল পরিবেশে সাময়িক কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ফলাফলের কথা চিন্তা করে।

এতে করে দেশ কুফরী রাষ্ট্রই থাকবে, কিন্তু ইসলামকে ন্যারেটিভ করে কাজ করলে বি নদুত্ব বাদ এবং সার্বভৌমত্ব বিরোধী সকল সন্ত্রাসী কার্যক্রম দূর করা সম্ভব একই সাথে ইসলামের রাষ্ট্রীয় কাঠামোকে মানুষের কাছে সাধারণ করার একটা সুযোগ খুলে যাবে। এভাবে কাজ করলে আমরা পাক ইস্তানের মতো একটা রাষ্ট্রীয় কাঠামো পাবো, যেখানে বি নদুত্ব বাদের কোন অস্তিত্ব থাকবে না। কিন্তু পাক ও আমাদের পার্থক্য থাকবে হলো পাক ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলে ধোঁকা দিয়েছে, আমরা এ দ্বারা "ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে" বলি‌না, বরং এই অঞ্চলে আমাদের সবচেয়ে বড় শত্রুকে আমরা ধ্বংস করতে করতে পারবো, একই সাথে সমাজে ইসলামকে মূলধারা হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবো। আসল ব্যাপার হলো নিজের দাবিতে সৎ এবং স্পষ্ট থাকতে হবে‌। অস্পষ্ট ও অসৎ দাবি করেই জামাত অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে, আমরা সেই পথে না‌; স্পষ্ট কিন্তু নিউট্রাল।

Hasan Muhammad

10 Nov, 11:55


আজ রফিকুল ইসলাম মাদানি কি পরিমান মিডিয়া এক্সপোজার পেয়েছেন, দেখেছেন? আমি আলেমদের ট্রেড ইউনিয়ন টাইপ সংগঠন খুব একটা পছন্দ করি না৷ রাজনীতি করতে হবে মানুষের সাথে থেকে মানুষের মাঝে। গনমানুষ থেকে বিভক্ত থেকে কোন গোষ্ঠীভিত্তিক রাজনীতি করে আলেমরা কখনো দেশের মূলধারার রাজনীতিতে গুরুত্ব পাবে না। তবে আরও একটা বিষয় চমৎকার লেগেছে। যেটুকু বক্তব্য মাদানির শুনলাম বেশ পরিপক্ব লেগেছে। মাহফিলগুলোতে সে যেমন বোকা বোকা কথা বলে এখানে মোটেই তার গন্ধও পাইনি। (অন্তত আমি যেটুকু শুনেছি সেটুকুতে) শাইখুল হিন্দ বা হুসাইন আহমাদ মাদানি রহ কেউ একদিনে শাইখুল হিন্দ বা মাদানি হয় নাই। লেগে থাকতে হবে।

Hasan Muhammad

09 Nov, 07:50


সম্পূর্ণ জাতির এখন এই একটা অবস্থা। আমরা জ্ঞানকে "অর্জনের সিড়ি" হিসেবে ব্যবহার করি, এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মকে সভ্য করতে নয়।

আগে একসময় জ্ঞান ছিলো আধ্যাত্মিকতা সমন্বিত রূপ। মু'তাজিলাদের মাধ্যমে জ্ঞান যখন বস্তুবাদের রূপ ধারণ করে, তখন জ্ঞান তার আধ্যাত্মিক শক্তি হারিয়ে ফেলে, জ্ঞান অর্জন তখন বস্তবাদ অর্জনের সমান্তরাল হয়ে উঠে।

চিন্তা করুন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম ইলম নিতেন , আর তাদের আত্মশুদ্ধি হতো, কিন্তু আমরা ইলম অর্জন করি কিন্তু আমাদের আত্মিক পরিবর্তন ঘটে না। কেন ঘটে না? যেই কুরআন সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম পাঠ করেছেন, সেই কুরআনই তো আজকে আমাদের সামনে। কিন্তু তাদের আর আমাদের মধ্যে পার্থক্য হলো, তাদের জ্ঞান তাদের অন্তরে প্রভাব বিস্তার করতো, আর আমাদের জ্ঞান আমাদের বস্তুবাদী "দুনিয়ার অর্জনকে" প্রভাবিত করে।

ইমাম ফখরুদ্দিন রাজি এতো বড় মাপের আলেম হওয়ার পর নিজের শেষ জীবনে শূণ্যতা নিয়ে ছিলেন। আল গাজালির সমতুল্য ইলমের অধিকারী কেউ এখনো পর্যন্ত আসেন‌ নাই। পুরো গ্রিক দর্শনকে ভাজা মাছের মতো উল্টে দেওয়ার যোগ্যতা রাখতেন, কিন্তু উনি তাসাউফে চলে যান। যখন উনি তাসাউফে যান, তখনই তাঁর কালজয়ী রচনা ইহইয়াউ উলুম-আদ্দীন রচনা করে ফেলেন।‌


আজকের যুগে জ্ঞান এখন বস্তবাদের সমান্তরাল হয়ে গেছে যদি না তার মধ্যে তাসাউফ ও রুহানিয়াত থাকে। মুসলমানদেরকে কাফেরদের থেকে পার্থক্য করে এই রুহানিয়াত। আধুনিকতা হলো গ্রিক দর্শনেই পুনর্জন্ম, আর আমরা গ্রিকদের সেই নতুন জীবনের যুগ পার করছি। এজন্য ইলম এখন বস্তবাদ অর্জনের মাধ্যমে হয়ে উঠেছে। মাদরাসাতেও বিপ্লব জেগে না উঠার কারণ হলো রুহানিয়াত বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া। আর আমাদের মধ্যে রুহানিয়াত না থাকার কারণ হলো ইলম না থাকা।

Hasan Muhammad

08 Nov, 09:27


বায়তুল মোকাররম বইমেলা,‌পূর্ব গেইট প্রয়াস প্রকাশন

Hasan Muhammad

07 Nov, 14:41


যারা সিম্পসানসের উপায় ঈমান আনছিলো, তাদের কি হবে এবার?

Hasan Muhammad

07 Nov, 13:39


মেজর জিয়ার সাক্ষাৎকারটা শুনলাম। তার সাক্ষাৎকার শোনার বিশেষ একটা আগ্রহ থাকার কারণ হলো ২০২১ সালে যখন আমাকে আর আমার বন্ধুকে গুম করা হয়, তখন সোয়াটের টিম আমাদের জিজ্ঞেস করেছিলো যে আমাদের সাথে মেজর জিয়ার কোন সম্পর্ক আছে কি না। এজন্য তাকে নিয়ে জানার আগ্রহ বেড়ে যায়। ওই সময় সোয়াট মেজর জিয়াকে ইসলামিক মিলিট্যান্ট হিসাবে ট্রিট করছিলো, আর ভুয়া আনসার আল ইসলামকে তার সাথে সম্পৃক্ত করে একটা মিথ সাজিয়ে সবাইকেই এর সাথে যুক্ত করার চেষ্টা করছিলো।


বাকি তার স্প্রিট দেখে আমার ধারনা, এরকম যদি যদি প্রতিটা সেনাবাহিনীর মধ্যে ইসলামের প্রতি ভালোবাসা থাকে, এবং ইসলামপন্থীরাও যেমন উৎসাহী, তাতে আমি নিশ্চিত ভা র ত এখানে আক্রমণের কল্পনাও করবে না। মূলত এই অভ্যুত্থানের পর ভারতের সকল পরিকল্পনা মাঠে মারা গেছে‌‌। এখন আমাদের উপর সবচেয়ে চাপটা হলো সিআইএর মাধ্যমে পরিচালিত পাহাড়ি অঞ্চলে বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম। এটাই হলো এখন আমাদের সবচেয়ে বড় উইক পয়েন্ট।

Hasan Muhammad

06 Nov, 08:31


ট্রাম্প নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছে, যে জেরুজালেমকে ইসর| ইলের রাজধানী ঘোষণা করেছিলো। অনেকে ভেবেছে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ বন্ধ করবে, দেখা যাক কি হয়।

Hasan Muhammad

06 Nov, 03:32


আসল কথা হলো যতক্ষণ পর্যন্ত শাসনব্যবস্থা পরিচালনার যোগ্যতা তৈরি না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোন ব্যাক্তি লড়াই করে নতুন শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না। নিঃসন্দেহে সে যুদ্ধ করে পুরাতন শাসনব্যবস্থা ধ্বংস করতে পারবে, কিন্তু যতক্ষন পর্যন্ত সে প্রশিক্ষিত ব্যাক্তি না পাবে, ততদিন পর্যন্ত সে নতুন সরকার ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারবে না।” ‌‌

—মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সিন্ধী, ইসলমী রাষ্ট্র চিন্তার পুনর্গঠন

Hasan Muhammad

05 Nov, 12:54


আমি মূলধারা মনে করি আলেম ওলামাদেরকে, আমাদের আন্দোলন আর চিন্তাগত পরিবর্তনে‌ যদি আলেমরা সম্পৃক্ত ‌না থাকে, তাহলেই আমাদের আন্দোলন কখনো ব্যাপকতা লাভ করতে পারবে না। হাজারো হলেও আমরা মূলধারার আলেমদের থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে যাচ্ছি, ফলে আমাদের মধ্যে থেকে কোন শক্তিশালী নেতৃত্ব আসছে না এবং একই সাথে সামাজিক সামাজিক পরিবর্তনের পাশপাশি আমাদের রাজনৈতিক প্রভাব তৈরি হচ্ছে না।

আমরা যতই বিচ্ছিন্নভাবে কার্যক্রম করি না কেন, আমরা মূলধারার আলেমদের হতে না পারলে আমরা সমাজের হতে পারবো না। এটা মাথায় রাখতে হবে মূলধারার মানেই প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত হওয়া না। আপনি একটা সমাজের বৈপ্লবিক পরিবর্তন চান অথবা আংশিক সংস্কার, উভয়ক্ষেত্রেই আপনাকে ভেতর এবং বাহিরের উভয় শক্তি এবং বুদ্ধিকে কাজে লাগাতে হবে। পার্থক্য হলো পরিবর্তনের ফাংশনকে কে কিভাবে চিন্তা করে। আমরা এটাকে যত সহজেই ব্যাখ্যা করতে চাই না কেন, বাস্তবে তা মোটেই সহজ কিছু না।

মূলধারার নামে প্রগতিশীল (ইসলমা বিদ্বেষীদের কাতারে) হতে গিয়ে অনেকেই ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে। আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত মূলধারা হলো আলেম-ওলামা। রাষ্ট্রযন্ত্রের অংশ হওয়া আমাদের উদ্দেশ্য না, আমার উদ্দেশ্য হলো আমাদের সাথে আলেমদের সম্পৃক্ত করতে পারা‌। আমাদের দ্বীনি কার্যক্রম থেকে আলেমরা আমাদের সমর্থন দেয় নৈতিকতার দিক থেকে, কিন্তু আমাদের চিন্তাধারার সাথে আলেমদের চিন্তার অনেক পার্থক্য আছে। এই চিন্তার পার্থক্যকে আমরা কিভাবে দূর করবো? আমাদের কাজের প্রতি আলেমদের সমর্থন আছে, কিন্তু আমাদের কাজের সাথে আলেমদের সম্পৃক্ততা নাই কেন? এই প্রশ্নের সমাধানটা আমাদের করতে হবে‌।

এটার একটা সমাধানে না আসে আমরা দাওয়াতি কাজ‌ করলেও এটার কোন সমাধান আসবে না। এটা মনে রাখতে হবে সমাজের একটা অংশের পরিবর্তন মানে গোটা সমাজের পরিবর্তন না। সমাজের একটা ছোট্ট অংশ রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন করতে, কিন্তু তা আমূল বদলে দিতে যথেষ্ট না। আগে চিহ্নিত করতে হবে দূর্বলতার জায়গুলোকে‌। আমি একটা প্রস্তাব রাখতে চাই। যেই সভা সেমিনার এখন সাধারণ মানুষের জন্য করা হচ্ছে, তা মাদ্রাসাগুলোতে করানো যায় কি না, সেটা চিন্তা করা যেতে পারে। কারণ এখানে ইসলামের মূলধারা হচ্ছে মাদরাসা এবং আলেম ওলামা। এজন্য পরিবর্তনের আওয়াজ যদি সেখান থেকে আসে, তাহলে এটা সমাজে বুস্ট করবে অনেক বেশি‌।

Hasan Muhammad

04 Nov, 06:49


বই: ইসলামী রাষ্ট্র চিন্তার পুনর্গঠন

Hasan Muhammad

04 Nov, 02:28


তাসাউফ নিয়ে কেউ কথা বললে ভাই আপনাদের অর্ধেক কথা কেউ বলবে‌ন না, বললে পুরোটা বিস্তারিত জেনে শুনে বলা উচিত। নাচহ-গানের তাসাউফ আল মূলধারার তাসাউফ এক না। আপনি আব্দুল কাদের জিলানী, গাজালি, শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী, আশরাফ আলী থানভী আর হাজি ইমাদাদুল্লাহ মক্কীদের কিভাবে বাইপাস করেন? প্রত্যেকটা মাযহাবেই ভাই তাপাউফের গুরুত্ব তখনো ছিলো এখনো আছে। কিন্তু তাসাউফের নামে ভন্ডদের কথা বলেন, হকপন্থীদের কথা বলেন না কেন?

তালিবরা এখনো পুরোদমে এবং কঠোরভাবে তাসাউফ চর্চা করে, যদি কারো সাথে আপনাদের যোগাযোগ হয় প্রশ্ন করে দেখবেন, উনারা সবাই নকশবন্দী তরীকার তাসাউফ চর্চা করে। এমনকি খলিফা সি রা জু দ্দী ন হা ক্কা নী নিজেও এখনো চর্চা করেন। তার নামের শুরুতে খলিফা লাগার কারণ হলো তিনি ইজাযত প্রাপ্ত হয়েছেন এই ধারায়। তাহলে আপনারা বলেন আপনি না জেনে অর্ধেক কথা বললেন, তাহলে দোষ কাদের?

ইবনে আরাবির কথা অনেকেই বলেন, অথচ খোদ ইবনে আরাবি থাকাকালীন সময়েও এই নাচ গান ছিলো না। ইবনে তাইমিয়া নিজে তাসাউফ চর্চা করে গিয়েছেন, অথচ এটা কেউ বলেন না, ঠিকই বলে ইবনে আরাবিকে যিন্দিক বলে ফতোয়া দিছেন ইবনে তাইমিয়া। অথচ ইবনে তাইমিয়া রহ এটাও বলেছেন যে, ইবনে আরাবির কথা অনেক ক্ষেত্রেই বহু অর্থবোধক, তাকে নিয়ে অস্পষটতা থাকে, কিন্তু তার কিছু ছাত্রদের ব্যাপারে তিনি সরাসরি কাফের ফতোয়া দিয়েছেন। কারণ তারা একেতো আলেম ছিলো না, তার উপর রহস্যবাদের নামে হারাম হালাল করে ফেলতো, এটা ইবনে আরাবির মধ্যে ছিলো না। আর যেই ফুসুসুল হিকামের কথা বলে অনেকে যিন্দিকার ফতোয়া দেয়, এটার মধ্যে ইবনে আরাবির কথার বিপরীতে তার ওই কাফের ছাত্রদের অনেক বাক্য প্রবেশ করেছে, মানে তার মূল বইকে অনেক বিকৃত করা হয়েছে। এটা নিয়েও বিস্তারিত আলাপ করেছেন সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ, পড়ে দেখতে পারেন। ‌আচ্ছা সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী সুফি ছিলেন, তার ব্যাপারে আপনারা কি মন্তব্য করবেন? অথচ অর্ধেক কথা বলে পুরো হকপন্থীদের বাতিল করে দেওয়া হচ্ছে।

আমি মোটেই তাসাউফ এখনো চর্চা করি না। তবে যদি আল্লাহ তৌফিক দান করে, অবশ্যই করবো। তবে সুফিরা সুন্নাহ্য উপর চলেন‌। উপমহাদেশে দেওবন্দ প্রতিষ্ঠার পর মাদরাসাই হলো সুফিদের দরবার উস্তাদরাই করতেন তাসাউফ‌। কিন্তু এখন পরিমাণ কম, এজন্য দেখেন না মাদ্রাসাগুলোর‌ অবস্থা দিন দিন জেনারেলদের মতো হচ্ছে। কেন হচ্ছে? কারণ রুহানিয়ত উঠে যাচ্ছে

যারা তাসাউফ ধারণাপ্রসূত কথা বলেন, অন্তত উপরোক্ত আলেমদের লেখা পড়ে তাদের জীবনী ও ইতিহাস পড়ে বলবেন ইনশাআল্লাহ।

Hasan Muhammad

02 Nov, 17:09


এই বক্তব্য গুরুত্বপূর্ণ

https://www.facebook.com/share/v/s2oLyKPNW9DixAR2/

Hasan Muhammad

02 Nov, 15:20


বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষন ⚠️⚠️⚠️

আলহামদুলিল্লাহ বইটা ইতিমধ্যেই অনেকের হাতে পৌঁছে গেছে। মাওলানা সিন্ধী একজন প্রতিভাবান আলেম ছিলেন তাঁতে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু তিনি ভুল থেকে মুক্ত ছিলেন না। এটা অনস্বীকার্য যে মাওলানার ভুলের মাত্রা অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি। কিন্তু এই বইটার মধ্যে ওই ধরনের ব্যাপক পদস্খলনমূলক কথা নেই‌, যেমনটা মাওলানার সামগ্রিক চিন্তার উপর ভর করে কিছু লোক বলছেন না পড়েই‌। গণতন্ত্র নিয়ে উনি যেখানে যেখানে ভুল করেছেন, সেখানে সেখানে আমি আন্ডার লাইন‌ করে দিয়েছি, সাথে সাথে টিকাও দিয়েছি।

বইয়ের শুরুতে "অনুবাদকের কথা" শিরোনামে আমি সতর্কতা দিয়ে মাওলানা সিন্ধির ভুল চিন্তাধারার উপর সাইয়েদ সুলাইমান নদভী'র রহ লেখার একটা সাম আপ দিয়েছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত প্রকাশক বায়তুল মোকাররম বইমেলার আগে বই ছাপানোর কারণে ওই অনুবাদকের কথাটা ছুটে যায়। এটা নিয়ে আমি প্রকাশকের সাথে কথাও বলেছি, তিনি আন্তরিকভাবে ক্ষমা চেয়েছেন এবং এটা পরবর্তী সংস্করণে যুক্ত করবেন বলে ওয়াদা করেছেন। আমি অনুবাদকের কথার পিডিএফ ড্রাইভ কমেন্ট বক্সে দিচ্ছি।

অবশ্যই আমি পাঠ প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষা থাকবো ইনশাআল্লাহ।

Hasan Muhammad

02 Nov, 10:00


😁

Hasan Muhammad

01 Nov, 15:49


বিএনপি ফ্যাস্টিটদের কাতারে হাঁটছে

Hasan Muhammad

31 Oct, 17:15


এটা কিছুক্ষণ আগেই ট্রাম্পের পোস্ট। আর ট্রাম্পের সাথে আগ থেকেই খুনি মোদীর ভালো‌ সম্পর্ক। বাংলাদেশের জন্য সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ আসতেছে। প্রিয়া সাহা কিন্তু ট্রাম্পের কাছেই বিন্দু মাইনোরিটি নিয়ে ট্রাম্পের কাছে বিচার দিছিল। কংগ্রেস আসায় হিসেব উল্টে গেলেও এখন আগের হিসাব পুনরায় ফিরতে পারে। কারণ এবার ডিপস্টেট ট্রাম্পকেই সরকার বানাবে।

Hasan Muhammad

31 Oct, 14:53


ভাই কলরব কতো বড় বাটপার শুনেন, আজকে এলাকায় মাহফিল হচ্ছে। আর বাটপার কলরব লিটরেলি এ আর রহমানের "কুন ফায়াকুন" গাইতেছে। ইসলামী সংগিত হলেও মানতাম, কিন্তু ভাই ডাইরেক্ট ছবির গান কিভাবে! হামদের নামে এসব কি!

Hasan Muhammad

31 Oct, 08:16


এই ব্যানারটা ফেসবুকে পাশপাশি টুইটারে এই হ্যাশট্যাগ সহ সবাই পোস্ট করেন। টার্গেট হলো এটাকে ট্র্যান্ডে নিয়ে আসা

#BanProthomAlo
#BoycottProthomAlo
#UnfollowProthomAlo

Hasan Muhammad

26 Oct, 13:50


শিবির এই ধরনের গবেট কবে থেকে উৎপাদন শুরু করলো? আগে জানতাম শিবিরের বেশিরভাগ কর্মী লিবারেল ইসলামিস্ট। কিন্তু কিছু হলেও তাদের জ্ঞান বুদ্ধি আছে। কিন্তু এই ধরনের ছাপরি মাল কবে থেকে আসা শুরু হয়েছে?

Hasan Muhammad

25 Oct, 15:49


এক বড় ভাই আজকে মেলা থেকে পাঠিয়েছেন ছবিটা। বইটা বায়তুল মোকাররম বইমেলায় হসন্ত আর প্রয়াস প্রকাশনীর স্টলে পাবেন। অনলাইনে পাবেন বাতায়ন পাবলিকেশন এবং Wafilife.com ।

Hasan Muhammad

25 Oct, 13:10


বায়তুল মোকাররম আজকে গেছিলেন বা আগামীকাল যাবেন কেউ?

Hasan Muhammad

25 Oct, 09:38


মুফতি আব্দুল মালেক হাফি. নিষেধ করার পরও আপনারা তাঁর ছবি তুললেন, এখন তা আবার অনলাইনে ছেড়ে দিয়ে কি নিজেকে খুব ভক্ত প্রমাণ করছেন?

Hasan Muhammad

24 Oct, 04:20


মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সিন্ধী রহ বলেন:

Hasan Muhammad

24 Oct, 01:03


ইসমাইল হানিয়াহ, ইয়াহিয়া সিনওয়ার, শায়খ আহমাদ ইয়াসিন উনারা ছিলেন কাদেরীয়া তরীকার আর অন্যদিকে আমিরুল মুমিনিন এবং খলিফা সিরাজুদ্দীন হাক্কানী হলেন নকশবন্দী তরীকার।

Hasan Muhammad

22 Oct, 16:36


আনন্দের ব্যাপার হচ্ছে আগামীকাল থেকে বায়তুল মোকাররম বইমেলায় বাইটি পাওয়া যাবে ইনশআল্লাহ। আমার বিশ্বাস বাইটা পাঠকদের জন্য নতুন একটা অভিজ্ঞতা হবে। বাইটি বাতায়ন পাবলিকেশন থেকে আসছে এবং বায়তুল মোকাররম বইমেলায় হসন্ত প্রকাশনী এবং প্রয়াশ প্রকাশনীর স্টলে পাওয়া যাবে।

Hasan Muhammad

22 Oct, 08:48


আচ্ছা আমার কাছে কখনো কখনো মনে হয়েছে, আল্লাহ জুয়াইনি, বাকিল্লানী, ইমাম রাজী এবং হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজালীর চেয়ে শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী কোন কোন ক্ষেত্রে এগিয়ে। পলিম্যাথ হিসাবে রাজী, বাকাল্লানী গাজালীর পরে আপনি আর কারো যদি নাম রাখতে চান, তবে গাজালীর পরে অবশ্যই আপনাকে শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভীর নাম রাখতে হবে। কারণ তিনি ইলমের দিক থেকে যেমন ছিলেন গাজালীর সমপর্যায়ের আবার একই সাথে ছিলেন তাসাউফের সর্বোচ্চ আসনে। (মাওলানা মূসা হাফিজ বলছেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ এর এমন ব্যাক্তিত্ব হয়ে উঠার পেছনের রহস্য হচ্ছে তাসাউফ।) মাওলানা মূসা আল হাফিজের বক্তব্য: https://www.facebook.com/share/v/8hec6cPnLseVxsGF/

কারণ শাহ সাহেব শুধু যে ইলমি খেদমত করেছেন তা নয় , বরং তিনি উপমহাদেশের ইসলামের রাজনৈতিক জাগরণের পথিকৃৎ ছিলেন। সাইয়েজ আহমেদ বেরেলভী বরং শাহ ইসমাইল শহীদের আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তিই ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে দেওবন্দ এটার উপরেই প্রতিষ্ঠিত হয়। কারণ উপরোক্ত আলেমরা এমন পরিবেশে ছিলেন, যেখানে সমাজ পরিবর্তনে তাদেরকে চিন্তা করতে হয়নি। সমাজের মধ্যে রিদ্দাহ ও জিনাহ ব্যাভিচারী ছড়িয়ে পড়েনি। কিন্তু শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী এমন ব্যাক্তিত্ব ছিলেন যিনি ইলমি ময়দানের পাশপাশি রাজনৈতিক ময়দা শামাল দিয়েছেন।

উদাহরণ বলা যায়:

-তিনি শাহ আবদুল আজিজকে গঠন করেন যান এবং শাহ আবদুল আজিজ রহ সাইয়েদ আহমেদ বেরেলভী আর শাহ ইসমাইল শহীদের জামাত তৈরি করেন।

-তার কথাতেই মুঘল সাম্রাজ্য রক্ষা করতে আহমাদ শাহ আবদালী ভারতে এসে মারাঠাদের কোমর আজীবনের জন্য ভেঙ্গে দেন। কিন্তু মুঘলরা ক্ষমতা সুসংহত করতে ব্যর্থ হয়।

-তার চিন্তাধারা উপরেই দেওবন্দ প্রতিষ্ঠা হয় এবং রেশমি রুমাল আন্দোলনের সূচনা হয়, পরবর্তীতে তা স্বাধীনতা আন্দোলনে রূপ নেয়।

-তার উত্তরসূরী মাহমুদ হাসান দেওবন্দীর সীমান্তের আ ফ গান অঞ্চলে জি হা দ চালিয়ে যায়, এবং এবং তাদের বংশধররাই আজকে তা লি বা ন। বলে রাখা ভালো আমিরুল মুমিনিন আবদালী বংশের, আর খলিফা সি রা জুদ্দীন হা ক্কা নী নকশবন্দী তরীকার সুফি।

এজন্য আমার কাছে মাঝে মাঝে মনে হয় শাহ সাহেব এগিয়ে থাকবেন।

Hasan Muhammad

20 Oct, 09:22


একটা প্রশ্ন রাখি,

ধরেন আপনার কাপড়ে নাপাকি লাগছে, এখন আপনি যদি সেটাতে হাত না দিয়ে পরিষ্কার করতে চান তাহলে কি সম্ভব? আপনি না করলেও কাউকে না কাউকে করতেই হবে। কিন্তু কেউ হাত না দিলে কি সেটা এমনি এমনি পরিষ্কার হবে?
.
বর্তমান ইসলামপন্থীদের কার্যক্রমের উপর আমার অনেক সন্দেহ তৈরি হয়েছে। নিছক আবেগ আদর্শ কোন সমাধান দিচ্ছে বলে আমি দেখছি না, যেই বিষয়টাই ফোকাস করা উচিত ছিলো তারা সেটাতে করেন নাই। গণতান্ত্রিক ইসলামপন্থীদের রাজনীতিও কোয়ালিটিফুল না। আমরা বারবার মূলধারা বিচ্ছিন্ন কেন হচ্ছি? শুনেন হাসিনার আমলে আপনারা যেই অবস্থানে ছিলেন, আজকেও ঠিক সেখানেই আছেন। বিশুদ্ধবাদী হতে গিয়ে আমরা বিচ্ছিন্ন কেন?

দাওয়াত ও তাবলীগ এটা আজীবন করতে হবে, এটা সবারই ঈমানী দায়িত্ব। এটার ফলাফল দুনিয়াতে না হলেও আখেরাতে অবশ্যই আমরা পাবো। এই কাজ প্রতিটা মুসলমানই জীবনে কমবেশ করে। কিন্তু কথা হলো আমরা মূলাধারা থেকে বারবার বিচ্ছিন্ন হই কেন? সমস্যা কোথায়? কিসের অভাব?

Hasan Muhammad

19 Oct, 15:17


”রাজনীতি একটি খেলা, চালাক লোকেরা খেলে। আর বোকা লোকেরা সেটা দিনভর চর্চা করে।” এটা নাকি রুশোর কথা শুনলাম।

কিন্তু কথাটা নির্ঘাত সত্য। ইসলামপন্থীদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো তারা সিয়াসত বুঝে না। তারা মনে করে সিয়াসত এমন জিনিস যেখানে গায়ে কোন কাঁদা লাগবে না- এটা ভুল। সিয়াসত এমন জিনিস যেটা খেলা আপনার জন্য বাধ্যতামূলক। এজন্য তালিবরা সিয়াসতে হকের উপর থাকার পরও সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে। কারণ কী? কারণ জাতির বেশিরভাগ মানুষের অবস্থা হলো তারা শরিয়াহর ব্যাপারে দক্ষ না, এবং কেউ দক্ষ হলে তার মধ্যে সিয়াসতের বুঝ নাই।

কারো আদর্শ আছে, কিন্তু না আছে ইলম আর না আছে সিয়াসতের বুঝ, আছে শুধু আদর্শ। কিন্তু নিছক আদর্শের কোন মূল্য নেই , কারণ নিছক আদর্শ দিয়ে আপনি জাতির মধ্যে কোন দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তন আনতে পারবেন না, যা হবে তা হলো সাময়িক। পাশপাশি আপনার দরকার হলো ইলম ও সিয়াসতের বুঝ এবং রাজনৈতিক দক্ষতা। জাতির মধ্যে পরিবর্তন আসে দুইটা কাজের মাধ্যমে দাওয়াত ও রাজনৈতিক সক্রিয়তা। যারা যারা বিশুদ্ধবাদী আদর্শের কারণে রাজনীতি থেকে দূরে থাকে, তারা হলো উটপাখির মতো, যাদের নামের সাথে কাজের মিল নাই। রাজনীতিকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে তাসাউফ এবং ইলম চর্চা ছাড়া যাবে না। এই তিনটাকে যারা এক সাথে নিয়ে চলতে পারবে, তারা আজ হোক বা কাল, ফিনিক্স পাখির মতো আবার আকাশে উড়বে।

Hasan Muhammad

19 Oct, 15:17


হামাসের সাথে একিউয়ের সাথে অতীতের তিক্ততার আলাপ করা অপ্রয়োজনীয়। ওখানে হামাসই নেতা, একিউকে সেখানে তাদের সমীহ করে চলতে হবে। কারণ ফিলিস্তিনে একিউয়ের রাজনৈতিক লেজিটিমেসি কম বরং হামাসের বেশি। এজন্য একিউ এখন সেখানে যদি প্রধান হয়ে চায়, তবে তাহলে ফিলিস্তিনের প্রতি অনেক সহমর্মিতা আমরা হারাবো। হামাস চায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা একিউও তাই চায়। সুতরাং দলের প্রতি গুরুত্ব না দিয়ে স্বাধীনতার প্রতি দিন।

আর আমি সর্বশেষ যতটুকু জানি, বর্তমান তালিবরা হামাসকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। সুতরাং অতীতের আলাপ বাদ দিয়ে নতুনভাবে চিন্তা করতে হবে‌

Hasan Muhammad

19 Oct, 09:17


আহমাদ মুসা জীবরিলের মতো দায়েশি সিম্পথাইজারদের আমি কখনো পছন্দ করি নাই। তাদের সর্বোচ্চ সমালোচনা করেছি, সতর্ক করেছি। আমি দেওবন্দী বলে সমালোচনা করি না, বরং সালাফিজম নিয়ে গত এক বছরে অনেক পড়াশোনা করেছি আলহামদুলিল্লাহ, এটা আল্লাহর রহমত আমার উপর, এবং তাদের আচরণ সম্পর্কেও অবগত।

কিন্তু সমস্যা হলো সত্য বললে বলবেন তারা হক বলে দেখে আমরা হিংসামি করি। এবার আহমাদ মূসা জীবরীলের মুখ থেকেই শুনেন। দায়েশের প্রতি নূন্যতম শ্রদ্ধা রাখে, এরাও ভবিষ্যতে এই অঞ্চলে ইসলামের ক্ষতির কারণ হবে, যদি না আল্লাহ তাকে হেদায়েত দান করে।

ভিডিওটা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইকে

Hasan Muhammad

18 Oct, 17:44


বীরপুরুষের মৃত্যুও বীরপুরুষের মতো। আল্লাহু আকবার

Hasan Muhammad

18 Oct, 15:01


মুফতি আব্দুল মালেক হাফি খতিব হওয়া নিয়ে অনেক পক্ষের দুশ্চিন্তা আফসোস করতেছেন। আমি বলবো আপনারা নিজেদের দাবিতেই সৎ না, আর যদি সৎ হোন, তাহলে আপনারা বোকা। ধরেন মুফতি আব্দুল মালেক হাফি না দিয়ে যদি মাজারিকে দায়িত্ব দেওয়া হলো, তাহলে আপনারা অনেক খুশি হবেন? রাজনীতিকে এতো ভয় পান কেন? এই গুরুত্বপূর্ণ পদ আপনারা এখন দিয়ে দিতে চাচ্ছেন অযোগ্যদের হাতে!

ভাই আপনি কুফুরি রাষ্ট্রের সবই যদি আপনার বিপক্ষের লোকদের হাতে ছেড়ে দিতে চান, তাহলে কয়েকদিন পর নিজেদেরকে ভারতীয় মুসলমানদের মতো অবস্থা দেখবেন। নিজেদের হাতে কিছুই থাকবে না, কিন্তু অধিকার আদায় নিয়ে দাবি তুলবেন। কিন্তু অধিকার দিলে প্রশ্ন করবেন যে এটা কি জায়েজ হবে? প্রথমত ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবেন এই জিনিসটা থেকে ফোকাস সরিয়ে আগে দাওয়াত ও অধিকারের ময়দানকে গুরুত্ব দিন।

আমি চাই খতিব ওবায়দুল হকের মতো যুগ ফিরে আসুক, শামসুল হক ফরিদপুরী, হাফেজ্জি হুজুরের দিনগুলো ফিরে আসুক। বিরাট জনসংখ্যার আধ্যাত্মিক সমস্যার সমাধান আর তাদেরকে প্রকৃত দ্বীনের দাওয়াত না দিয়ে আপনি ইসলামী রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখাটা অযৌক্তিক।  আরেকটা কথা,  যারা কাজ করে না কাজের যোগ্যতা ও মুরোদ নাই, তারা কখনো সমালোচিত হয় না। আদর্শের নামে গা বাঁচানোর ধান্দা বাদ দিতে হবে ভাই‌। আপনি আসলেই জাতির পরিবর্তন চাইলে আপনাকে রাজনীতি শিখতে হবে বুঝতে হবে।

Hasan Muhammad

18 Oct, 03:51


এটা সত্য হয়ে থাকলে লাখো কোটি শুকরিয়া

Hasan Muhammad

17 Oct, 17:56


Never say that those martyred in the cause of Allah are dead—in fact, they are alive! But you do not perceive it. (1-154)

We love death more than the disbelievers love life. That is why many of our enemies have been wiped out in these 1400 years, but the power of Islam remains. InshAllah, this time too the victory will be ours.

Hasan Muhammad

17 Oct, 16:49


বসে বসে কুতর্ক করতে চাইলে সারাদিন করতে পারবেন৷ কিন্তু যেসব সরকারি সেক্যুলার ধারায় শিক্ষিত ইসলামপন্থীদের আপনারা আলেম না মানার কথা বলছেন তারা কিন্তু ঠিক শাইখুল হাদিস ওয়াত তাফসির, সাবেক কাযি, আমিরুল মুমিনিন শাইখ হাইবাকে তাদের আদর্শিক আমির মনে করে। তারা কাযিউল কুযাত আব্দুল হাকিম সাহেবের ফতোয়া মাথার উপর রাখে। মৃত উলামাদের কথা না হয় বাদই দিলাম। ফলে বোঝার চেষ্টা করেন তাদের সংঘাত আলেমদের সাথে না। বরং অন্য কিছুর সাথে। সত্যিকারের আলেম বিদ্বেষীদের আপনারা অনেকেই তেল মারেন। এজীবনেতো আর কম দেখলাম না৷ বাহ্যত এমন দ্বীনদার অনেক মানুষও দেখেছি যারা মনে করে কুরআন, হাদিস পড়লেই চলবে। এগুলো ব্যাখ্যায় উলামাদের অনুসরণের কোন বাধ্যবাধকতা নাই। এমন বহু মানুষ এদেশে আছে। আপনারা না চিনলে সেটা আপনাদের সীমাবদ্ধতা। কিন্তু এজন্য আসল আলেমবিদ্বেষীদের ছেড়ে বুকের ইশকে আগুনে ছটফট করা আশিকদের আজেবাজে গালাগালি করার ফাতরামি ছাড়ুন। এটা স্বীকার করুন আপনারা ইলায়ে কালিমাতুল্লাহ লড়াইয়ে সিপাহসালার হওয়ার পরিবর্তে খানকাহি জিন্দেগী বেছে নিয়েছেন। বাস্তবতা হলো তাও না। উলামায়ে কেরামের মাঝে খানকাহি মেহেনতই বা কয়জন করে। সেই ময়দানও মোটামুটি ভন্ডদের দখলে। আলেমদের বিশাল অংশ আছে এখন গনতান্ত্রিক দলের নেতা হওয়া এবং মাদ্রাসার দখলদারি ধরে রাখার তালে।

যাইহোক আমার কথা হলো দুই দলই ইখলাস অবলম্বন করুন এবং কল্পনাবিলাস ছাড়ুন। এদেশে ইলায়ে কালিমাতুল্লাহ সম্ভব না এটা স্পষ্ট ঘোষণা করুন। পাশাপাশি বিশুদ্ধ দ্বীনি বুঝ যেন মুসলমানদের ভেতর টিকে থাকে সেই মেহেনত করুন।

Hasan Muhammad

17 Oct, 07:52


https://dailyinqilab.com/bangladesh/news/695055?fbclid=IwY2xjawF9db1leHRuA2FlbQIxMQABHag44JnITk5nGDuBlq323aEnQM48Be_bYOTawNikBHeeWg9G5eQ1LFKUvg_aem_KunFT0apQrDGMcHwLDWc6w

Hasan Muhammad

16 Oct, 17:07


বাতায়ন পাবলিকেশনের ফেসবুক পেইজ থেকে প্রি অর্ডার করতে পারবেন।