Death @muslimatundawahchennel Channel on Telegram

Death

@muslimatundawahchennel


muslimatundawahchennel (English)

Are you interested in deepening your knowledge of Islam and engaging in thought-provoking discussions? Look no further than Muslimat Undawah Channel! This channel is dedicated to providing a platform for Muslim women to explore various aspects of their faith, share insights, and connect with like-minded individuals. Whether you are a newcomer to Islam or a seasoned veteran, Muslimat Undawah Channel offers a welcoming and inclusive space for all. Join us as we delve into topics such as spirituality, Islamic teachings, current events, and much more. With a supportive community of members from around the world, you'll have the opportunity to learn, grow, and contribute to meaningful conversations. Don't miss out on this enriching experience - join Muslimat Undawah Channel today and be a part of a dynamic community that celebrates diversity and unity in faith.

Death

03 Feb, 13:02


রামাদানের উপর উইথ দ্যা কুরআনের লেখাগুলো একত্রিত করা হয়েছে শেয়ারের সুবিধার্থে।

▫️শুধু অনলাইন শেয়ারের জন্য।
▫️বিক্রয়যোগ্য নয়।

Death

03 Feb, 11:49


রমাদান শুরুর আগেই রমাদানের প্রস্তুতি হিসেবে "প্রোডাক্টিভ রমাদান" বইটি পড়তে পারেন আপুরা ইন শা আল্লাহ।

নিচে বইয়ের পিডিএফ লিংক দেয়া হল:


https://t.me/AlokitoBooksBD/123376

Death

31 Jan, 06:18


📌 জুমু'আর দিনের সুন্নাহ সমূহ :

    ১) গোসল করা [ বুখারী ৮৭৭ ]
   
    ২) ফজরের সালাতের সূরা
         সাজদাও ইনসান পড়া
           [ বুখারী ৮৯১]
   
    ৩) সূরা কাহাফ পাঠ করা
          [বুখারী ৩/ ২৪৯]
   
     ৪) বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা
         [ আবু দাউদ ১০৪৭ ]
    
     ৫) জুমুআর সালাতের জন্য                                
          তাড়াতাড়ি যাওয়া
          [ বুখারী     ৮৮১ ]
 
     ৬) মসজিদে প্রবেশ করে দুই     
           রাকাত সালাত আদায় করে  
           বসা [ বুখারী ১১৬৭ ]
    
     ৭) মুসল্লিদের ইমামের দিকে মুখ  
            করে বসা [ তিরমিজি ৫০৯]
    
      ৮) নীরব থাকা ও খুতবা সোনা
            [ বুখারী ৯৩৪ ]
   
      ৯) সূরা আলা ও গাশিয়া দিয়
           জুমুআর সালাত আদায় করা
            [ মুসলিম ৮৭৭]
   
      ১০) জুমুআর সালাতের পর ২/৪
               রাকাত নফল সালাত
               আদায় করা
              [ মুসলিম ৯৩৪]
   
       ১১) বেশি বেশি দুয়া করা,
                বিশেষ করে আসরের
                শেষ দিকে
                [ বুখারী ১০৪৮ ]

Death

26 Jan, 14:01


একজন অদৃশ্য সৃষ্টিকর্তা আছেন, মৃত্যুর পরে তার কাছেই ফিরে যেতে হবে।-লরেন বুথ

Death

22 Jan, 18:07


وَا صْبِرْ عَلٰى مَا يَقُوْلُوْنَ وَاهْجُرْهُمْ هَجْرًا جَمِيْلًا


"তারা যা বলে সে ব্যাপারে ধৈর্য ধারণ কর আর ভদ্রতার সঙ্গে তাদেরকে পরিহার ক’রে চল।"
Al-Muzzammil 73:10

Death

05 Jan, 05:14


অনেকের মুখে প্রচুর ব্রণ, মেছতা, ফোঁড়া বা অন্যান্য দাগের কারণে প্রচুর সমস্যায় ভোগেন। ছেলেরা পার পেয়ে গেলেও অবিবাহিত মেয়েরা বেশি সমস্যায় ভোগেন, তারা কিছু আমল করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

১. নিচের আয়াতাংশ প্রতিদিন অন্তত ৪১ বার পড়ে হাতে ফুঁ দিয়ে পুরো মুখে মুুছতে পারেন

مُسَلَّمَةٌ لَّا شِيَةَ فِيْهَا

উচ্চারণ : ‘মুসাল্লামাতুল লা শিয়াতা ফিহা

২. সম্ভব হলে যমযমের পানিতে, না হলে স্বাভাবিক পানিতে নিচের দুআটি পড়ে ফুঁ দিয়ে মুখ ধুবেন,

اَللّٰهُمَّ مُطْفِئَ الْكَبِيْرِ وَمُكَبِّرَ الصَّغِيْرِ اَطْفِهَا عَنِّيْ

৩. ডান হাতের শাহাদাত আঙুল দিয়ে মুখের দিকে ইশারা করে সূরা বাকারার ২৫৯ নং আয়াত নিয়মিত কিছুদিন পড়তে পারেন।

এগুলো শরয়ী রুকইয়ার আমল। প্রথম ও শেষেরটা সরাসরি কুরআনের আয়াত। সালাফদের থেকে এই আমল প্রমাণিত। মাঝেরটা হাদীসে বর্ণিত আমল, যেটা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে প্রয়োগ করেছেন তাঁর এক স্ত্রীর ওপর।

~তানজীল আরেফিন আদনান

Death

17 Dec, 12:53


ইবনুল কাইয়িম রহ. বলেছেন:

- একটানা তিনদিন কুরআন কারীম তিলাওয়াত না করলে, কুরআন ‘বর্জনকারীর’ তালিকায় নাম উঠে যায়।
নবীজি সা. কুরআন বর্জনকারীর বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে অভিযোগ জানিয়ে গেছেন।

তবে সালাতের তিলাওয়াত দিয়ে বাঁচা যায় কি না, আল্লাহ তা‘আলাই ভালো জানেন। তবুও সতর্কতামূলক প্রতিদিন একটা আয়াত হলেও আলাদা করে তিলাওয়াত করে রাখা নিরাপদ। একপৃষ্ঠা তিলাওয়াত করতে কি খুব বেশি সময় লাগে? অন্তত শুনে নিতে?

— শায়েখ আতিক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ্।

Death

15 Dec, 14:40


আপনি কোনো পুরুষকে বদলাতে পারবেন না। কারণ তারা জেদী, একরোখা এবং নিজের বিশ্বাসে অটল। কিন্তু আপনি তাকে ভালোবাসলে, সে নিজ থেকেই বদলে যাবে। তার আচরণ, কথার টোন অটোম্যাটিক পরিবর্তন হবে। নারী শক্তিশালী কেউ না, সে শক্ত হতে গেলে ভেঙে যাবে। প্যাচাতে গেলে কেটে যাবে। সে মূলত কোমল, পানির মতো তরল। এতটাই কোমল যে, তার পরশে পৃথিবীর সবচে শক্ত পুরুষও গলে যেতে বাধ্য।

কখনো সংসারে অমিল দেখা দিলে একবার নিজেকে যাচাই করুন। দেখুন, আপনার আচরণ নারীসুলভ আছে কি না। আপনি কারো শখের নারী হওয়ার আগে ভাবুন, কারো শখের হওয়ার মতো করে তাকে ভালোবাসতে পারছেন কি না। তালাক হয়ে যাবে; সবাই উপস্থিত, সালিশ চলছে। তখনও কোনো স্ত্রী ‘নারী’ হয়ে উঠলে, কোমল স্বরে একবার পুরুষকে চাইলে, স্বামীর পাহাড়সম রাগ নিমিষেই বরফশীতল পানি হয়ে যায়। এটাই দাম্পত্যের রসায়ন। স্বামী-স্ত্রী ছাড়া পৃথিবীর কেউ এর মূল কারণ বোঝে না।

সেজন্য বলি, সমস্যা হলেই মায়ের কাছে ফোন নয়। আপনার পুরুষকে বুঝুন। সে বাহিরে থাকে, টাকা ইনকাম করে। বহুরকম লোকজনের সাথে তার উঠাবসা, লেনদেন। কোনো কারণে তার মেজাজ বিক্ষিপ্ত হতে পারে। নারীর কাজ যত কঠিনই হোক, সে সমাজ ফেস করে না। ফলে নিজেকে সংযত ও নিয়ন্ত্রিত রাখা তার পক্ষে সম্ভব। তাই, আপনার পুরুষ বাইরে থেকে এলে তার যত্ন নিন। চেহারা ফ্যাকাশে দেখলে তখনই কী হয়েছে জিজ্ঞেস না করে তাকে পানি দিন। বলুন একটু গোসল করে আসেন খাবার দিই। পরে ঠান্ডা মাথায় জিজ্ঞেস করুন কী হলো।

পুরুষ কখনো জেতে কখনো ঠকে। তার জেতাটা যেমন ইনজয় করেন, ঠকাটাও মেনে নিন। সে কোথাও লস করেছে মানেই তাকে বকাঝকা করবেন, এমন নয়। হেরে যাওয়ার অনুভব তারও আছে। বরং সাপোর্ট দিন। সহজ করুন। সময় বুঝে পরামর্শ দিন। এই যে ম্যানেজ করার ব্যাপার, এটা নারীদের আছে। আম্মাজান খাদিজার কথা ভাবুন। কীভাবে নবুওয়াতের প্রথম আগমন তিনি সামাল দিয়েছেন। নবিজির কথাটা মনে করুন, খাদিজা! আমি বোধহয় মারা যাব, কে আমাকে বিশ্বাস করবে? খাদিজা শান্ত গলায় নবিজির বুকের বোঝা নামিয়ে দিলেন। তাঁর প্রশংসা করলেন। ব্যক্তিগত আমল উল্লেখ করলেন। কেন খাদিজা সর্বশ্রেষ্ঠ, এই এক ঘটনা তার উপযুক্ত প্রমাণ।

ঠিক এজন্যই নারী সুকুন, নারী শান্তি, নারী পুরুষের মোহ। যে নারীর কণ্ঠ পুরুষের চেয়ে উঁচু, চলাফেরা অতি-আধুনিক, পুরুষোচিত, সে নারী ময়ূর থেকে কাক হতে চায়। নিজের মোহনীয় সৌন্দর্য ছেড়ে বিদঘুটে হতে চায়। এমন নারী যত সুন্দরীই হোক, তার সংসার হয় না। হলেও মরচে ধরে যায়। বাচ্চাকাচ্চা বা সামাজিকতার জন্য কোনরকম টিকে থাকে। একে জীবন বলে না, বলে ঘানি টেনে যাওয়া। সুতরাং নারী, আপনি বরং নারীই হোন। কোমল হোন, শান্ত হোন। নরম হোন, সুকুন হোন। দেখবেন পাথরের মতো পুরুষও, আপনার ফোঁটা ফোঁটা ভালোবাসার সামনে নিজেকে বিলিয়ে দিতে বাধ্য হবে।

©

Death

13 Dec, 18:38


এই উম্মতের এমন মায়েদের প্রয়োজন যাদের গর্ভ পবিত্র, অন্তর পরিশুদ্ধ আর দৃঢ় লক্ষ্য- উমার, খালিদ, উ/সামা রাদিঃ, সালাহউদ্দিণ রহ: গণের উত্তরসূরীদের জন্ম দেওয়া।
____
আসহাবে কাহাফরা ছিলো কম বয়স্ক। সুরা বুরুজের দ্বীনের জন্য নিজেকে কোরবানি করা ছেলেটিও ছিলো বালক।

ঈসমাইল আলাইহিস সালাম যখন তাঁর বাবা ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম কে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজের গলায় ছুরি চালাতে বলেন তখন ঈসমাইল আলাইহিস সালামও ছিলেন বালক।

রাজা জালুতকে হত্যা করে ফি|লি|স্তি•ন বিজয়ে মূখ্য ভূমিকা রেখেছিলেন যিনি, তিনি ছিলেন বালক দাউদ আলাইহিস সালাম ।

আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীরা বেশিরভাগ ছিল ইয়াং। বদরের দিন আবু জাহেলকে হত্যার পিছনে যে দুই ভাইয়ের অবদান ছিল তারা ছিল বালক। বদরের ময়দানে তারা দুই ভাই আবু জাহেলকে খুঁজছিলো। সাহাবী আব্দুর রহমান ইবনে আওফ কে জিজ্ঞাসা করলো - চাচা, এখানে আবু জাহেল কে, আমাকে একটু দেখিয়ে দিন। আব্দুর রহমান ইবনে আওফ জিজ্ঞাসা করলেন - বালক ! তুমি কেন তাকে খুঁজছো? জবাবে বালকটি বললো- আল্লাহর কসম! আমি যদি তাকে দেখতে পাই তাহলে তাকে হত্যা করবো অথবা আমি নিজে মরে যাবো।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা তাঁদের সকলের উপর সন্তুষ্ট হোন।

বোনেরা আমার!

আমরা যারা সন্তানের মা তাদের বলবো, আপনারা উম্মাহর পরবর্তী প্রজন্মের জন্য মেহনত করুন। তাদেরকে এমন উম্মাহ দরদী করে গড়ে তুলুন যেন উম্মাহর সুদিন না আসা পর্যন্ত তারা বিচলিত থাকবে। যেমনটা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীসে বলেছেন - দেহের এক অংশ পীড়িত হলে সারা দেহ জ্বর ও অনিদ্রায় আক্রান্ত হয়।

বোনেরা! আমাদের সন্তানদের চোখে স্বপ্ন তৈরী করে দেন। এমন স্বপ্ন যা পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত তা তাদের ঘুমাতে দিবে না।

আমরা জানিনা, সালাহউদ্দিন আইয়ূবীর মায়ের নাম কি ছিলো। দ্বীনের জন্য কুরবান করা অনেক বীরদের মায়ের নাম আমরা জানিনা কিন্তু সেইসব মায়েদের মেহনতের সুফল এই উম্মাহ ভোগ করেছে বছরের পর বছর আল’হামদুলিল্লাহ।

বোনেরা আমার! সন্তানের মা হিসেবে তাই উম্মাহর খেদমতের জন্য, আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য এটাই হোক আমাদের মেয়েদের একমাত্র এবং একমাত্র ক্যারিয়ার। বিইযনিল্লাহ …

— জাভেদ কায়সার رحمه الله ভাইয়ের বোন নুসরাত আপা।
#nari #parenting #career

Death

13 Dec, 04:04


"মানুষের মধ্যে তাদের হিসাবটাই মৃত্যুর পর বেশি হবে, যারা দুনিয়াতে সুস্থ-সবল ছিল, আবার অবসর সময়ও ছিল।"

— মুহাবিয়াহ ইবনু কুররাহ (রহ.)
সূত্র: আল-মুজালাসাহ ওয়া জাওয়াহিরুল ইলম, ১৩২৫©️

Death

13 Dec, 03:59


রাসূল ﷺ বলেন, "শামের জন্য সফলতা! শামের জন্য কল্যাণ! শামের জন্য উৎকৃষ্টতা!

সাহাবীরা বললেন: এটা কি কারণে ইয়া রাসূলুল্লাহ ﷺ?

তখন তিনি বললেন: “কারণ, দয়াময় রব্বের ফেরেশতারা শামে তাদের ডানা বিছিয়ে রাখে।"

(তিরমিযি: ৩৯৫৪, আহমদ: ৩৫/৪৮৩)©️

Death

02 Dec, 12:44


আমার জীবনে দেখা সেরা নিউস।কাঁদতে বাধ্য করবে এই নিউস💔
https://youtu.be/3QsmHHFQ3Xk?si=qGKxGdSFniza7cHE

Death

02 Dec, 05:30


বংশগতভাবে অভিজাত নারীরা স্বামীকে কখনো খোঁটা দেয় না।

সারা আলাইহাস সালাম তৎকালীন পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী রমণী ছিলেন। তাফসির বিশারদগণ বলেছেন, ইউসুফ আলাইহিস সালাম তার দাদি সারা থেকেই সৌন্দর্য লাভ করেছেন। তার এত সৌন্দর্য সত্ত্বেও তিনি ভদ্র এবং স্বামী-ভক্ত ছিলেন। হক কাজে স্বামীকে সহায়তা করতেন। আল্লাহ-প্রদত্ত সৌন্দর্যের কারণে স্বামীর ওপর অহংকার করতেন না।

তেমনিভাবে আমাদের মা খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা বংশগতভাবে অভিজাত ছিলেন। তার অঢেল সম্পত্তি ছিল, আর স্বামী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন নিতান্ত দরিদ্র, খাদিজা নিজের সমস্ত ধন-সম্পদ স্বামীর হাতে তুলে দেন।

এই পার্থিব ও বস্তুগত পার্থক্য তাদের বিয়ের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতার দেয়াল হয়ে দাঁড়ায়নি। ফলে তিনি স্বামীর কাছে যেমন মর্যাদাবান হয়েছেন তেমনি মৃত্যুর পরেও মর্যাদাবান থেকেছেন। তিনি মাটির নিচে কবরে শায়িত হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার ব্যাপারে কোনো বিরূপ কথা সহ্য করতে পারতেন না। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে বেশি বেশি স্মরণ করতেন। এ কারণে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা'র ঈর্ষা হতো।

একদিন তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে বলে বসেন, 'আপনি এখনো তাকে স্মরণ করেন অথচ তিনি ছিলেন পুরনো দিনের এক বৃদ্ধা নারী। আল্লাহ আপনাকে তার চেয়ে উত্তম স্ত্রী দান করেছেন।' রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, 'আল্লাহর শপথ, আল্লাহ আমাকে খাদিজার চেয়ে উত্তম স্ত্রী দান করেননি। সে এমন এক নারী ছিল আমাকে যার ভালোবাসা প্রদান করা হয়েছে। মানুষ যখন আমাকে বঞ্চিত করেছে সে তখন আমাকে দান করেছে। মানুষ যখন আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছে সে তখন আমাকে আশ্রয় দিয়েছে। তারা যখন আমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে সে তখন আমার প্রতি ঈমান এনেছে।' বুখারি ; ৩৮২১

Death

30 Nov, 11:45


গাজ*ওয়া হি/ন্দ এর প্রস্তুতি
১. খালিস নিয়ত
২.শাহাদাতের তামান্না এবং দুয়া
৩. নিজের মাল খরচ করা আল্লহ এর রাস্তায়
৪. মু/জাহিদের জন্য টাকা সংগ্রহ করা, টাকা দিয়ে সাহায্য করা এবং জেল বন্দি হলে বের করা
৫. মু/জাহিদ, জেল বন্দী এবং শহীদের পরিবার কে দেখাশুনা
৬. মু/জাহিদ কে জাকাত দেয়া (জিহা/দ বাবদ), চিকিৎসা করানো
৭. মুজা/হিদদের মনোবল বাড়ানো এবং উতসাহ দেয়া
৮. মুনাফিকের মুখোশ উন্মোচন
৯. মিডিয়ার মিথ্যাচারের প্রতিবাদ এবং নিজেদের মিডিয়া গঠন
১০.জি/হাদের ব্যাপারে অন্যদের আগ্রহ, প্রশিক্ষণ দেয়া
১১. মু/জাহিদদের নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা রক্ষা করা, দুয়া এবং তাদের পক্ষে ফতোয়া প্রচার
১২.শারীরিক যোগ্যতা অর্জন, অ/স্ত্র প্রশিক্ষণ
১৩. জিহা/দি ওয়েবসাইট বানানো, নাশীদ বানানো, বিভিন্ন ভাষায় জি/হাদি লেখনি অনুবাদ করা
১৪. ইমানের দাওয়াত দেয়া, তাবলিগ করা এবং তাবলিগে সময় দিয়ে কষ্ট করা শেখা।
১৫.প্রাথমিক চিকিৎসা শেখা
১৬.সন্তান দের সাধারণ জীবন যাপন এবং মুজাহাদা শিখানো
১৭. বিলাসি জীবন যাপন এড়ানো এবং আল্লহ এর রাস্তায় বেশি বেশি সময় দিয়ে পরিবার থেকে দূরে থাকার মানসিকতা প্রস্তুত।
১৮.হিজরতের প্রস্ততি
১৯.ফিতনা এবং জিহা/দ বিষয়ক হাদিস,মাসালা জানা
২০. শত্রুদের অর্থনীতি বর্জন করা, বয়/কট করে ধ্বসিয়ে দেয়া।

#effatsaifullah

Death

29 Nov, 04:49


হেফাজতের কিন্তু কোনো কর্মসূচি ছিলোনা সেদিন।

কিন্তু শত্রুপক্ষের লোকজন দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে এক গ্রুপ বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভেতর থেকে হামলা করে। অপর গ্রুপ গেটের বাহির থেকে হামলা করে৷ এবং শেষ পর্যন্ত পুলিশ ও যুবলীগ মসজিদের ভেতরে ঢুকে মুসল্লিদের ব্যাপক লাঠিচার্জ ও গুলি করে।

এমতাবস্থায় পুলিশের উর্ধতন এক অফিসার মাওলানা মামন ভাইকে ফোন করে বায়তুল মোকাররম নিয়ে যান এবং একে মো দি বিরোধী আন্দোলন হিসেবে গ্রহণ করে আলেমদের বিরুদ্ধে একশন প্ল্যান করেন।

হেফাজতের কি পরিমাণ আলেম ও মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার হয়েছিলেন হিসেব আছে ভাই?

এই ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দিলাম এইজন্য যে, আজ শুক্রবার। বায়তুল মোকাররম এরিয়ায় যারা নামাজ পড়বেন দয়া করে জাস্ট একটু সতর্ক থাকবেন।©️

Death

27 Nov, 16:49


সারজিস, হাসানাত, খান তালাত, আসিফ, নাহিদ ভাইসহ অন্যান্য সমন্বয়কের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ছিল। তারা চাইলেই পারতেন লীগের দালালি করে সফলতার শিখরে যেতে। চাইলেই পারতেন লীগের বড় কোনো পদে থেকে কোটি কোটি টাকা কামাতে। বিদেশে সম্পদ নিয়ে পাড়ি জমাতে। চাইলেই পারতেন অনেক কিছু। কিন্তু তারা এসব লোভকে ত্যাগ করে নিজেদের ভবিষ্যৎকে এক অনিশ্চয়তার মধ্যে ঠেলে দিয়েছেন আজীবনের জন্য। অভ্যুত্থান চলাকালিন সময়েও তাদের প্রত্যেককে দেড় কোটি টাকার লোভ দেখানো হয়েছিল। তারা চাইলে সেটা গ্রহণ করতে পারতেন।
তারা এখন চাইলেও আমাদের মতো মুক্ত-স্বাধীন ভাবে চলতে পারেন না। যে-কোনো জায়গায় ঘুরতে যেতে পারেন না। পরিবার নিয়েও শঙ্কা রয়েছে। ভবিষ্যতে সন্তানাদিও কম শঙ্কার মধ্যে নয়। এটা যে কী পরিমাণ বিরক্ত আর কষ্টের, এটা অল্প হলেও বুঝি।
অন্যান্য নেতাদের চেয়েও তাদের শঙ্কা বেশি। কারণ তারা বিপ্লবী। অল্প সত্য কথা বললেই যেখানে জুলুমের শিকার হতে হয়, সেখানে তারা জালেমকে মসনদ থেকে টেনেহিঁচড়ে নামিয়েছেন, তাদের ওপর তো জালিমের সব রক্তচক্ষুগুলো সুযোগের অপেক্ষায় অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে।
তাদের জন্য দুআ করা উচিত সবসময়। আল্লাহ যেন আপদ-বিপদ থেকে হেফাজত করেন। সবসময় সত্যের ওপর রাখেন। আমাদের দুআতে তাদের নাম স্মরণ রাখা জরুরি। আর কিছু না হোক, কত মানুষ তাদের কারণে জুলুম থেকে মুক্তি পেয়েছে, কত মানুষ জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে! তাই তারা আমাদের দুআর হকদার।

তানজিল আরেফিন আদনান হাফি.

Death

27 Nov, 05:17


পথিক তুমি কোন পথে যাচ্ছো? এটা কোন পথ?
তুমি জানো এইটা কোন পথ?

এইটা ওই পথ যে পথে হাটতে গিয়ে আদম (আ.) ক্লান্ত হয়ে গেছিলেন!
এইটা ওই পথ যে পথে হাটতে গিয়ে নূহ (আ.) কান্না করে দিয়েছিলেন!
এইটা ওই পথ যে পথে হাটতে গিয়ে ইব্রাহিম (আ.) কে আগুনে ফেলে দেওয়া হয়েছিলো!
এইটা ওই পথ যে পথে হাটতে গিয়ে ইসমাইল (আ.) কে শুয়ানো হয়েছিলো জবেহ করার জন্য!
এইটা ওই পথ যে পথে হাটতে গিয়ে সস্তা দামে বিক্রি করব দেওয়া হয়েছিলো ইউসুফ (আ.) কে, কয়েকবছর জেল খাটতে হয়েছিলো তাকে!
এইটা ওই পথ যে পথে হাটার জন্য জাকারিয়া (আ.) কে করাত দিয়ে দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছিলো!
এইটা ওই পথ যে পথে হাটার জন্য জবেহ করা হয়েছিলো সায়্যিদিনা ইয়াহহিয়া (আ.) কে!
এইটা ওই পথ যে পথ যেখানে আইয়ুব (আ.) রোগে ভুগেছিলেন!
এইটা ওই পথ যেখানে দাঊদ (আ.) এর কান্না সব সীমা অতিক্রম করেছিলো!
এইটা ওই পথ যেখানে হাটতে গিয়ে ইসা ( আ.) কে নিঃসঙ্গ জীবনযাপন করতে হয়েছিলো!
এবং
এইটা ওই পথ যেখানে রসুলল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অসংখ্য কষ্ট সহ্য করতে হয়েছিলো!

এইটা ওই পথ! তো তুমি কোন পথে আছো? তুমি এখনো খেল তামাশার মধ্যে আছো! পথিক তুমি কোন পথে যাচ্ছো?

~ইমাম ইবনুল কায়্যিম রহিমাহুল্লাহ

Death

26 Nov, 03:22


যেদিন আপনি এটা বুঝে যাবেন অথবা এক্সপেরিয়েন্স করবেন যে, মৃত্যুর পর সেই মৃত মানুষটাকে জীবিত মানুষগুলা কতো জলদি ভুলে যায়, সেদিন থেকে এই যে মানুষকে ইমপ্রেস করার এতো প্রচেস্টা যা করে বেরান, এগুলা আর কোনটাই করবেন না বা করতে ইচ্ছা করবে না।

বাড়ির ভেতরে লাশ রেখে বাড়ির বাইরে হাসাহাসি করতে দেখেছি বহুবার। জানাজা শেষ করে বিরিয়ানী নিয়ে ঝগড়া করতে দেখেছি!! আর আমি, আপনি নিজের মনের শান্তি, ঘরের শান্তি, ঈমান সব নস্ট করে দিচ্ছি এই চিন্তা করে “মানুষ কি বলবে?”©️

Death

20 Nov, 11:02


আয়মান সাদিক'কে যারা আদর্শ স্বামী উপাধি দিচ্ছেন তারা কি আদৌ আদর্শ স্বামীর ডেফিনেশন জানেন?

• প্রথমত দাইয়ূস কখনোই আদর্শ স্বামী হতে পারে না। বউকে সবার সামনে প্রেজেন্ট করে আখিরাত নষ্ট করছে!

• দ্বিতীয়ত পা ধরে সরি বলা — স্বামী তার স্ত্রীর রাগ, অভিমান ভাঙাতে অবশ্যই সরি বলতে পারে, একবার নয় অনেকবার ই বলতে পারে কিন্তু পা ধরতে হবে কেন? আবার সেটা মাইকিং করে জানাচ্ছে? নূন্যতম লজ্জা থাকলে কাজটা করে থাকলেও মানুষকে এভাবে জানাতো না, স্বামী পরিবারের কর্তা সেখানে তিনি কিভাবে নিজেকে ছোট করে বউকে উচ্চ আসনে বসাচ্ছে? ভুলে যাবেন না এই সেই লোক যে মসজিদে বিয়ে করে পরের দিন গান বাজনা, নাচানাচি, পার্টি করেছিলো। এদেরকে আদর্শ তকমা দেওয়ার আগে দু'বার ভাবুন!

• রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন — “আমি যদি কাউকে অন্য কোন লোকের প্রতি সিজদা করার নির্দেশ দিতাম তাহলে অবশ্যই স্ত্রীকে তার স্বামীর প্রতি সিজদা করার নির্দেশ দিতাম।’’ [তিরমিযি, ১১৫৯]

স্বামীর সম্মান মর্যাদা বোঝার জন্য এই একটি হাদিসই যথেষ্ট মনে করি।

• এই বিষয় টা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা হচ্ছে, ছড়িয়ে যাচ্ছে বিষয়টা, না জানি এখন এই শয়তানি বীজ মেয়েদের মধ্যে ঢুকে গিয়ে দাম্পত্য জীবনে কত অশান্তির সৃষ্টি হবে! স্ত্রীদের এখন তার স্বামী কে সরি বলার মনমানসিকতা ই চলে যাবে, স্বামী'কে বলবে আপনি আমার পা ধরে সরি বলুন। আস্তাগফিরুল্লাহ!

• মেয়ে হয়েও বিষয়টা নিয়ে আপনাদের মতো এত লাফালাফি করতে পারলাম না। যেটা শরীয়ত বিরোধী সেটাকে দেখা মাত্রই ভালো মনে হলেও আদৌ ভালো কি না? যাচাই করুন!

• অনেকের চোখে সে হয়তো সো-কলড আদর্শ স্বামী But Sorry To Say সে আমার কাছে দাইয়ূস ও গায়রতহীন পুরুষ ছাড়া আর কিছুই নয়!

© Umme Ayesha [পরিমার্জিত]

Death

17 Nov, 06:33


"তুমি যদি এমন যুগে বাস করো, যখন লোকেরা কাজের চেয়ে কথায় বেশি মুগ্ধ হয়, আমলের চেয়ে জ্ঞান নিয়ে বাকবিতণ্ডা বেশি পছন্দ করে; তাহলে বুঝে নিয়ো, তুমি সবচেয়ে নিকৃষ্ট সময়ে সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষদের সাথে বাস করছো।"
.
— সুফইয়ান ইবনু উয়াইনাহ (রহ.)
সূত্র: ইবতাল আল-হিয়াল, ১/৩৪©️

Death

17 Nov, 03:42


ইয়া রব আপনি আমাকে এমন সন্তান দান করুন।যার উপর আপনি দুনিয়া ও আখিরাতে সন্তুষ্ট থাকবেন।আমার সন্তানের মধ্যে এমন ফিতরাত দান করুন।যেই ফিতরাত দ্বারা সে সঠিক দ্বীনকে আকঁড়ে ধরে রাখতে পারবে। অহ আমার প্রতিপালক আপনি আমাকে এমন সন্তান দান করুন যে আমার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য চুক্ষুশীতলকারী হবে।

মালিক  আপনি আমাকে এমন সন্তান দান করুন।যেই সন্তান আমার আনুগত্য করবে।এমন সন্তান দান করুন যার ক্বলবে শুধু আপনার জন্য ভালবাসা থাকবে।সবর্দা আপনার স্মরণে মগ্ন থাকবে।সর্বদা আপনার অবাধ্যতা কে ভয় করবে।

আপনার হাবিব (সা) এর জীবন কে তার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ তথা রোল মডেল হিশেবে মেনে নিবে।সালাফদের জীবন কে তার আদর্শ হিশেবে মেনে নিবে।

হে আমার প্রতিপালক আপনি আমার প্রতি যেই অনুগ্রহ দান করবেন আমি তারই মুখাপেক্ষী। যে আপনার উপর ভরসা করে আপনি তার জন্য যথেষ্ট। আপনি মহাপবিত্র, দয়াবান, ক্ষমাশীল, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।আমাকে এবং আমার পরিবার কে আপনার সেইসব বান্দাবান্দীদের অন্তর্ভুক্ত করুন  যাদের কে আপনি চিরস্থায়ী জান্নাত দিবেন।আপনি আমার এবং আমার পরিবারের উপর রহম করুন।

আমীন🤍

Death

12 Nov, 16:24


ইয়া রব জমিনে আমার সম্মান খ্যাতি না বাড়লেও আসমানে যেন আমার সম্মান আর খ্যাতি বাড়ে🤍

Death

12 Nov, 07:01


তোমরা যারা, মুখের উপর ঠাসঠাস করে খোঁচা মারা! কথা বলাকে বলো স্পষ্টবাদিতা! বলো স্মার্টনেস! বলো সাহসিকতা! 

কুরআন তাদেরকে বলে "লুমাযাহ" যাদের জন্য অপেক্ষা করছে দূর্ভোগ! তারা নিহ্মিপ্ত হবে হুতামায়! 

হুতামা কি,,??

হুতামা হলো আল্লাহর প্রজুলিত আগুণ, যা হৃদয় পর্যন্ত পৌঁছে যাবে,,!

( সূরা - হুমাযাহ্ ১-৯)©️

Death

10 Nov, 15:39


বিবাহের সময় দশটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত

এক : গাইরে মাহরামের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া
দুই : বিবাহের সময় মহর ধার্য করা আবশ্যক
তিন : বিবাহের পূর্বে প্রস্তাব দেওয়া
চার : বিবাহ প্রকাশ্যে হওয়া উচিত গোপনে নয়
পাঁচ : বিবাহের ক্ষেত্রে কুফু তথা সমতা বজায় রাখা জরুরী ।
কারণ অধিকাংশ সময় তা লক্ষ্য না করলে বৈবাহিক সম্পর্ক সুখকর হয় না ।

ছয় ; বিবাহ অভিভাবকের সম্মতির ভিত্তিতে হওয়া উচিত
সাত : বাসর রাতের পরের দিন ওলিমার আয়োজন করা উত্তম
আট : দাম্পত্য জীবনে পুরুষের শাসন থাকা অপরিহার্য
যদি তার বিপরীত হয় তাহলে সংসারে অশান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা থাকে

নয় : বিবাহের পর পুরুষ তার স্ত্রীর দায়িত্ব নিবে অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব নিবে
দশ : বিবাহের পর স্ত্রী তার স্বামীর খেদমত করবে এবং তার অনুগত থাকবে ও সন্তানদের লালন-পালনের দায়িত্ব স্ত্রীর উপর

কিতাব : হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগা
লেখক: শাহ্ ওলিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী রহঃ

©

Death

08 Nov, 15:29


ইব্রাহিম (আ:) তাওয়াক্কুল করে যখন আগুনে ঝাঁপ দিলেন, আল্লাহর তার জন্যে আগুনকে প্রশান্তিকর ও শীতল করে দিলেন।

আগুন এখনও আছে। দুনিয়ার পরীক্ষা ও কষ্ট আছে‌।
আল্লাহর শীতল করার ওয়াদাও রয়েছে। তবে নেই আমাদের মধ্যে সেই তাওয়াক্কুলের চর্চা।

#রাইটিং_থেরাপি
©️ শারিন

Death

08 Nov, 10:50


বিখ্যাত আল্লাহওয়ালা বুযুর্গ শাকিক আল-বালখি (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,

যে ব্যক্তি কোন দুঃখ-দুর্দশার ব্যাপারে আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো কাছে অভিযোগ করে, সে ইবাদতের মিষ্টতা অনুভব করতে পারে না।’

[আস সিয়ার: ৯/৩১৫]

©️

Death

08 Nov, 08:08


আপনার চরিত্র কেমন?

একাকী অবস্থায় আপনার আসল চরিত্রই আপনার প্রকৃত চরিত্র। একাকী থাকা অবস্থায় আপনার কাজকর্ম যেমন, আল্লাহর নিকট আপনার আসল মর্যাদাও তেমন।

– শায়খ আব্দুল আযীয আত-তারিফী (ফা.আ.)©️

Death

07 Nov, 12:21


[মুহাম্মাদঃ আয়াত নং ২৪]

أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ الْقُرْءَانَ أَمْ عَلٰى قُلُوبٍ أَقْفَالُهَآ

অর্থঃ তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না? না তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?

Death

07 Nov, 09:17


কেউ যদি শুধুমাত্র 'সূরা আসর' এর উপরই আমল করে গোটা জীবন কাটিয়ে দেয়, তবুও এই সূরার গুরুত্ব শেষ হবে না।

ইমাম শাফে‘য়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো।’

কী এমন বলা হয়েছে এই ছোট্ট সূরায়?
وَ الۡعَصۡرِ
‘সময়ের কসম।’

আল্লাহ কেন সময়ের কসম করলেন?
সময়কে কেন্দ্র করেই তো সব ঘটে। আমাদের দৈনন্দিন জীবন, উত্থান পতন, দিন রাত। সময়ের ব্যবধানেই অনেক কিছু হয়ে যায়। সময়কে কেন্দ্র করেই ঘুরতে থাকে আমাদের জীবন। কতটা বিস্ময়কর এই সময়! সময়ের গুরুত্ব বোঝাতেই আল্লাহ সময়ের কসম করেছেন। আর আল্লাহ যে জিনিসের কসম করেন, সেটার গুরুত্ব ভাবা যায়!

اِنَّ  الۡاِنۡسَانَ لَفِیۡ خُسۡرٍ
‘নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মাঝে নিমজ্জিত।’
যুগে যুগে পুরো মানবজাতিই ক্ষতির মধ্যে ডুবে আছে। একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে ধ্বংসের দিকে। তাহলে কি সব মানুষই ক্ষতিগ্রস্থ?

اِلَّا  الَّذِیۡنَ  اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ تَوَاصَوۡا بِالۡحَقِّ ۬ۙ  وَ تَوَاصَوۡا بِالصَّبۡرِ
‘কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় এবং পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।’
আগের আয়াতে আল্লাহ মানুষের যে ক্ষতির কথা বলেছেন, পরের আয়াতে সেই ক্ষতি থেকে উত্তরণের উপায়ও বলে দিয়েছেন।

চার শ্রেণির মানুষ কখনোই ক্ষতিগ্রস্থ নয়। যারা—
- ঈমান আনে।
- সৎকর্ম করে
- পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয়
- পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।

একমাত্র আল্লাহকেই রব্ব হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। আল্লাহর কাছে ফিরে আসে। আল্লাহর কথা শোনে, আল্লাহর দেখানো পথে চলে। আল্লাহ যা বলেছেন, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে। আমল করে। এবং শুধু নিজেকেই পরিপূর্ণ করে না। সবাইকে সত্যটা জানিয়ে দেয়। সকল ধরণের বাধা-বিপত্তিতে দাঁতে দাঁত চেপে ধৈর্যের রশি আঁকড়ে ধরে।©️

Death

07 Nov, 06:11


সে পাপ করলো, একদিন আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে পেয়েও গেল।
আপনি তার পাপের সমালোচনা করে গীবত করলেন। সেটার ক্ষমাও চাইলেন না, পেলেনও না।
দিন শেষে— পাপ করলো সে, পাপী হলেন আপনি।

~শায়েখ ফাহিম বদরুল হাসান

Death

06 Nov, 13:58


https://t.me/PirojpurDawahCircle

জয়েন হয়ে নিন। গুরুত্বপূর্ণ সব সেমিনার একসাথে পাবেন এই চ্যানেলে.....

Death

05 Nov, 06:26


আপনাকে প্রচন্ড কষ্ট দিয়ে, আপনার সাথে বেইনসাফী করে যদি কেউ বাহ্যিক ভাবে সুখে থাকে, খারাপ লাগে আপনার। রাগ হয়, অভিমান হয়। কিন্তু করার থাকে না তখন কিছুই।

“কারো সুখ সহ্য হয় না কেন তোমার” - এসব কথাও শোনা লাগে উল্টো নিজেরই। বোঝানো যায় না কাউকে, এ কষ্ট কারো সুখে থাকা নিয়ে নয়, নিজের সাথে হওয়া প্রতারনার।

চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করার পর যখন কেউ বিশ্বাসের সব দেয়াল ভেঙে দেয়, প্রতারক মানুষটি হাসতে থাকে থাকে তখনো। সে ভাবে জিতে গেলো সে, হেরে গিয়েছি ভাবতে থাকেন তখন আপনিও।

দোর্দন্ড প্রতাপে জালিম হেটে বেড়ায় সগর্বে, মাথা নীচু করে থাকে মাজলুম এক কোনায়।

কুরআনের ছোট্ট একটি সান্তনার বাণী-

“আপনি ধৈর্য ধরুন যতক্ষন না আল্লাহ বিচার করেন” - সুরা ইউনুস:১০৯

অভিশাপ দিবেন না। বলবেন না কোন কটু বাক্য। নিশ্চিত জানুন “যখন আল্লাহ বিচার করেন” কথাটির ওজন এত বেশি, কোন পাহাড়ের চুড়ায় রেখে দিলে, তা থরথর করে কেপে উঠতো।

অপেক্ষা সেদিনের, যেদিন “আল্লাহ বিচার করবেন”। হার জিতের দিন যেদিন, অপেক্ষা সেদিনের।©️

Death

04 Nov, 08:46


এই হাদিসটি আমি আগে কখনই পড়িনি!

ধরুন, আপনি কাউকে দুই মাসের জন্য ১ হাজার টাকা ধার দিলেন। তো হাদিসের ভাষ্যমতে আপনি এখন এই দুই মাস পর্যন্ত প্রতিদিন ১ হাজার টাকা দান করার সাওয়াব পাবেন। কী দারুণ তাই না? আরো ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হল, দুইমাস পর যদি ঋণগ্রহীতা টাকা ফেরত দিতে অপারগ হয় এবং আপনি যদি বলেন, যাও! আরো কিছুদিন সময় দিলাম। যখন সামর্থ হয় ফেরত দিও। তাহলে দুই মাস পর থেকে পরে যতদিন সময় বাড়বে তার বিনিময়ে প্রতিদিন ২ হাজার টাকা দান করার সাওয়াব পাবেন। কী অবাক হলেন?
আসুন এবার হাদিসখানা একটু পড়ে নিই।

عَنْ بريدة، قَالَ : سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ:

হযরত বুরায়দা রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি আল্লাহর রাসুল থেকে বলতে শুনেছি....

" مَنْ أَنْظَرَ مُعْسِرًا فَلَهُ بِكُلِّ يَوْمٍ مِثْلُهُ صَدَقَةٌ ".

যে ব্যক্তি কোনো অভাবীকে [ঋণ আদায়ে] অবকাশ দিবে সে প্রতিদিন ওই পরিমাণ সম্পদ সদকার সাওয়াব পাবে...

قَالَ: ثُمَّ سَمِعْتُهُ يَقُولُ : " مَنْ أَنْظَرَ مُعْسِرًا فَلَهُ بِكُلِّ يَوْمٍ مِثْلَيْهِ صَدَقَةٌ"

হযরত বুরায়দা রা. বলেন, অতঃপর আমি আল্লাহর রাসুলকে [আবার] বলতে শুনলাম, যে ব্যক্তি কোনো অভাবীকে [ঋণ আদায়ে] সুযোগ দিবে সে প্রতিদিন উক্ত ঋণের দিগুণ পরিমাণ সম্পদ সদকার সাওয়াব পাবে...

. قُلْتُ : سَمِعْتُكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ تَقُولُ: " مَنْ أَنْظَرَ مُعْسِرًا فَلَهُ بِكُلِّ يَوْمٍ مِثْلُهُ صَدَقَةٌ "، ثُمَّ سَمِعْتُكَ تَقُولُ : " مَنْ أَنْظَرَ مُعْسِرًا فَلَهُ بِكُلِّ يَوْمٍ مِثْلَيْهِ  صَدَقَةٌ"

আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমি আপনাকে একবার বলতে শুনলাম, যে ব্যক্তি অভাবীকে [ঋণ আদায়ে] অবকাশ দিবে সে প্রতিদিন ওই পরিমাণ সম্পদ সদকার সাওয়াব পাবে। এরপর আবার বলতে শুনলাম, যে ব্যক্তি অভাবীকে [ঋণ আদায়ে] সুযোগ দিবে সে প্রতিদিন উক্ত ঋণের দিগুণ পরিমাণ সম্পদ সদকার সাওয়াব পাবে। [এর ব্যাখ্যা কী?]

. قَالَ لَهُ : " بِكُلِّ يَوْمٍ صَدَقَةٌ قَبْلَ أَنْ يَحِلَّ الدَّيْنُ، فَإِذَا حَلَّ الدَّيْنُ فَأَنْظَرَهُ فَلَهُ بِكُلِّ يَوْمٍ مِثْلَيْهِ صَدَقَةٌ ".

তখন আল্লাহর রাসুল বললেন, ঋণের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রতিদিন ঋণের সমপরিমাণ দানের সাওয়াব হবে। অতঃপর যখন মেয়াদ পূর্ণ হয়ে যাবে—কিন্তু ঋণ আদায়ে অক্ষমতা প্রকাশ করবে—তখন যদি আবার সময় বাড়িয়ে দেওয়া হয়, তাহলে প্রতিদিন ডবল দানের সাওয়াব হবে।
.
[মুসনাদে আহমাদ: ২৩০৪৬]

.
~ সংগৃহীত: Ishtiak Ahmad Tushar (Hafi.)

Death

03 Nov, 14:17


আমিও এভাবে বলতাম।জানতামই না এটা শিরক! জানার আছে এখনো কত বাকি!

📌প্রশ্নঃ বাকিটা আল্লাহর হাতে বলা যাবে কি? আমাদের মধ্যে অনেকেই কোনো একটা বিষয়ে অনিশ্চিত হলে, আমরা বলে থাকি বাকিটা আল্লাহর হাতে। এখন এই কথার মধ্যে কি শিরক মিশ্রিত আছে?

উত্তরঃজ্বি, এ কথাটি বলা যাবে না। বাকিটা আল্লাহর হাতে না, সবটাই আল্লাহর হাতে। আপনার হাতে কোনো কিছুই নাই। অনেক সময় মানুষ বলে বাকিটা আল্লাহর হাতে। এটা জায়েজ নেই।
এটা শিরক মিশ্রিত কথা। কোনোটাই আপনার হাতে নেই। অনেকে এভাবে বলে থাকে যে, আমি এটা করলাম বাকিটা আল্লাহ করবেন। বাকিটা নয়, আপনি যেটা করেছেন এটাও আল্লাহর রহমতে করেছেন।
বলতে হবে সবসময় আমি আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করেছি, তাওয়াক্কুলতু আলাল্লাহ্। যতটুকু আল্লাহ তৌফিক দিয়েছেন ততটুকু করেছি বাকিটুকুর জন্য আল্লাহর উপর নির্ভর করছি।
সুতরাং বাকিটা আল্লাহর হাতে এটা বলা যাবে না। এটা শিরক মিশ্রিত কথা।


শাইখ ডক্টর আবু বকর মুহাম্মদ জাকারিয়া হাফিযাহুল্লাহ©️

Death

03 Nov, 07:11


আবু সাঈদ আল খুদরী (রা.) থেকে বর্ণীত, মানুষ যখন দ্বীন শুরু করে তখন তার সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গ জিহ্বার প্রতি নত হয়ে বলে, "আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর কারণ আমরা তোমার উপর নির্ভলশীল। যদি তুমি ঠিক থাকো তাহলে আমরাও ঠিক থাকব আর যদি তুমি বিচ্যুত হও তাহলে আমরাও বিচ্যুত হবো।" আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণীত, আমি রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে শুনেছি, "বান্দা কখনো কখনো এমন কথা বলে বসে, যা তার কাছে সামান্য মনে হয়। কিন্তু সে কথাই তাকে জাহান্নামের মতো এতো গভীরে নিক্ষেপ করে, যত দূরত্ব রয়েছে পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে।"

Death

02 Nov, 04:17


তিলাওয়াত কারী যে তিলাওয়াত ক্বলব(হৃদয়) থেকে করেন, তিলাওয়াত কারীর সেই তিলাওয়াতই শ্রবণকারীর জন্য হয় হৃদয়গ্রাহী।
সুবহানাল্লাহ!!

Death

01 Nov, 09:09


এক যুবক মসজিদে গিয়ে তার শাইখকে বললো, আমি মুহাম্মাদ সল্লাল্ল-হু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে স্বপ্নে দেখতে চাই।
.
শাইখ বললেন, দরূদ পড়া বাড়িয়ে দাও।
সে ফিরে আসলো এবং অধিক পরিমাণে দরূদ পড়তে থাকলো।
.
কিছুদিন পর শাইখের কাছে গিয়ে বললো, আমি দরূদ পড়ছি কিন্তু ওনাকে তো দেখছিনা।
.
শাইখ বললেন, তুমি কিভাবে দরূদ পড়ো?
যুবক উত্তর দিলো, লোকেরা যেভাবে পড়ে।
‎اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ
.
তার শাইখ তাকে বললো, তুমি মীমের তাশদীদে দুই হরকত পরিমাণ সময় নিয়ে পড়ো, যেনো তাযীম প্রকাশ পায়।
.
যুবকটি ফিরে আসলো এবং এভাবে দরূদ পড়তে পড়তে একসময় তার কাঙ্ক্ষিত প্রিয় মানুষটিকে স্বপ্নে দেখতে পেলো।
(আরবী একটা আর্টিকেল থেকে অনূদিত)
.
আজ শুক্রবার ,দরূদের স্পেশাল দিনকিন্তু দৌড়ানো দরূদ নয়। ধীরে সুস্থে তাযীমের প্রতি লক্ষ্য করে দরূদ পড়া চাই।
.
আল্ল-হুম্মা সল্লি 'আলা মুহাম্মাদ।

Death

25 Oct, 12:38


এক হাদীসে এসেছে-
مَا ذِئْبَانِ جَائِعَانِ أُرْسِلَا فِيْ غَنَمٍ بِأَفْسَدَ لَهَا مِنْ حِرْصِ الْمَرْءِ عَلَى الْمَالِ وَالشَّرَفِ لِدِيْنِهِ.

নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, সম্পদের লোভ ও মর্যাদার লোভ, একজন মুমিনের দ্বীনকে যেভাবে ধ্বংস করে, দুইটি ক্ষুধার্ত নেকড়েও একটি বকরির পালকে তত ধ্বংস করতে পারে না।

-মুসনাদে আহমাদ ৩/৪৫৬ (হাদীস ১৫৭৮৪)

©️মাসিক আল কাউসার

Death

25 Oct, 11:13


দুয়া কবুলের সময় চলছে....

Death

25 Oct, 06:23


প্রতিটি বই সুন্দর। তবে কিছু বইয়ের সৌন্দর্য অতুলনীয় হয়!

Death

25 Oct, 01:11


আমি এমন কিছু মহিলা দেখেছি, যারা একটা সময় অন্যের সন্তানের দোষ ত্রুটি মানুষকে বলে বেড়িয়েছিল (অমুকে প্রেম করে, তমুকে বিয়ের আগেই....!), আর এখন তাদের সন্তানরাই এই একই গুনাহ থেকে মুক্ত থাকতে পারে নাই। হাফেজ, আলেম অথচ মানুষের কাছে বেজ্জতি হতে হচ্ছে হারাম সম্পর্কের জন্য!

জবান দিয়ে মানুষের হক নষ্ট করলে সেটার খেসারত খুব বাজে ভাবে দিতে হয়। এর কোনো মাফ নাই। দিতে হবেই হবে মউতের আগেই৷

আমরা অনেকে মনে করি যা বলছি সত্যই তো বলছি তাই গীবত হবে না৷ কিন্তু না, সত্য হোক আর মিথ্যা, কারও দোষ ত্রুটি নিয়ে আলোচনা করা মানেই গীবত। আর গীবত মানেই রেহাই নাই!

#Zain

Death

24 Oct, 17:29


অই আকাশ পানে নয়তো জায়নামাযে বসে বসে দুয়া করার দিন টি হলো জুমাবার 🤍

Death

24 Oct, 13:25


সাল্লূ আলাইহি! | দরুদ পাঠের ফজিলত
-
রাব্বে কারীম আমাদেরকে হুকুম করেছেন:
-তোমরা তার প্রতি দুরূদ পাঠ করো।
এটা কেন বলেছেন? আমাদের উপকারের জন্যে। লাভের জন্যে। উন্নতির জন্যে। দুরুদ পড়লে কী লাভ?

০১. আল্লাহ তা‘আলা দুরূদ শরীফ পড়তে বলেছেন। দুরূদ পাঠ করলে, আল্লাহর হুকুম পালন করা হবে। এতে আল্লাহ খুশি হবেন। তিনি খুশি হলে, আমাদের আর কিছুর প্রয়োজন হবে না।
০২. সালাত মানে দুরূদ পাঠ। আল্লাহ তা‘আলাও নবীজির প্রতি দুরূদ পাঠ করেন। আমরা যদি দুরূদ পাঠ করি, তাহলে আমাদের একটা কাজ আল্লাহর কাজের সাথে মিলে যাবে। এ-এক দুর্লভ সৌভাগ্য। তবে নবীজির প্রতি আল্লাহর ‘সালাত’ আর আমাদের সালাতের মাঝে পার্থক্য আছে। আমাদের সালাত মানে, নবীজির জন্যে আল্লাহর কাছে রহমতের দু‘আ করা। আর আল্লাহর সালাত মানে, নবিজীর প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষণ করা।
০৩. ফিরিশতাগণও নবীজির প্রতি দুরূদ করেন। আমরা দুরূদ পাঠ করলে, আমাদের কাজ আর ফিরিশতাগণের কাজ এক হয়ে যাবে।
০৫. আমি নবীজির প্রতি একবার সালাত পাঠ করলে, আল্লাহ তা‘আলা আমার প্রতি দশবার সালাত (রহমত) বর্ষণ করবেন।
০৫. একবার দুরূদ পাঠের মাধ্যমে আমার দশটা দরজা (মর্যাদা) বুলুন্দি হবে।
০৬. একবার দুরূদ পাঠ করলে, দশটা নেকি আমার আমলনামায় লেখা হবে।
০৭. একবার দুরূদ পাঠ করলে, আমলনামা থেকে দশটা গুনাহ মুছে দেয়া হবে।
০৮. দুরূদ শরীফ দু‘আ কবুলের জন্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এজন্য দু‘আর আগে দুয়েকবার দুরূদ শরীফ পড়ে নেয়া ভাল।
০৯. দুরূদ পাঠের ফযীলত শুধু দুনিয়াতেই নয়, আখেরাতেও পাওয়া যাবে। দুরূদ পাঠ করলে কেয়ামতের দিন নবীজির শাফায়াত নসীব হবে।
১০. অসংখ্য পাপ করলেও, দুরুদের বরকতে মাফ পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনতা তৈরী হবে।
১১. দুঃখ-দুশ্চিন্তায় আল্লাহ তা‘আলা তার পাশে থাকবেন।
১২. দুরুদপাঠের মাধ্যমে কেয়ামতের দিন নবীজির নৈকট্য লাভ করা যাবে।
১৩. একবার দুরূদপাঠ দশবার সাদাকার সমতুল্য।
১৪. আল্লাহ আমার বিভিন্ন হাজত পুরো করে দেবেন। সমস্যা থাকলে সমাধান করে দেবেন। বিপদ থাকলে উদ্ধার করে দেবেন।
১৫. আমি দুরূদ পাঠ করলে, আল্লাহ তা‘আলা ও ফিরিশতাগণও পাঠ করবেন। আমার সাথে সাথে সাথে।
১৬. আমার চিত্ত বিশুদ্ধ হবে। কলব সাফ হবে। ময়লা দূর হবে।
১৭. মৃত্যুর পূর্বের জান্নাতের সুসংবাদ লাভ হবে।
১৮. কেয়ামত দিবসের ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তির কারণ হবে।
১৯. স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পাবে। কিছু ভুলে গেলে মনে পড়বে।
২০. দুরূদ পাঠ করলে, নবীজি তার উত্তর দেন। সেটা হবে আমার জন্যে বরকতের।
২১. মজলিস-বৈঠকে দুরূদ পাঠ করা হলে, সেটা হয়ে উঠবে উত্তম সভায়। কেয়ামতের দিন এই সভা আফসোসের কারণ হবে না।
২২. দারিদ্র্য দূর হবে। সচ্ছলতা আসবে জীবনে।
২৩. অন্তর থেকে কৃপণতা দূর হয়ে যাবে। মনটা হবে উদার।
২৪. অন্য কারো বদ দু‘আর অনিষ্ট থেকে বাঁচা যাবে।
২৫. জান্নাতের পথ সুগম হবে। কারণ দুরূদ শরীফ তার পাঠকারীর জন্যে জান্নাতের পথকে আসান করে দেয়। দুরূদ পাঠ না করলে, জান্নাতের পথ ভুল হয়ে যায়।
২৬. যে মজলিসে আল্লাহর যিকির হয় না, সে মজলিস থেকে দুর্গন্ধ বের হয। দুরুদ পাঠ করলে, এই দুর্গন্ধ থেকে বাঁচা যাবে।
২৭. কথা-বক্তৃতায় দুরূদ সংযোজন করলে, সেটা পূর্ণতা লাভ করে। বরকতপূর্ণ হয়।
২৮. পূরসিরাতে আলোর প্রাচুর্য থাকবে। পর্যাপ্ত আলোতে সেটা পার হওয়া সহজ হবে।
২৯. মনের রুক্ষèতা রূঢ়তা থেকে বের হয়ে আসা যাবে।
৩০. আল্লাহ তা‘আলা দুরূদ পাঠকারী সম্পর্কে আসমানবাসীদের সাথে প্রশংসাসূচক আলোচনা করবেন।
৩১. জীবনের সবক্ষেত্রে বরকত দেখা দেবে।
৩২. আল্লাহর রহমতের ভাগীদার হওয়া যাবে।
৩৩. নবীজির প্রতি মহব্বতের বহিঃপ্রকাশ হবে। দুরূদ পাঠের মাধ্যমে এই মুহব্বত দিনদিন আরো বৃদ্ধি পাবে।
৩৪. দুরুদ পাঠকারীর প্রতিও নবীজির মহব্বত স্থায়ী রূপ নেবে।
৩৫. বান্দা হেদায়াতের উপর থাকবে। তার কলব তাজা থাকবে।
৩৬. দুরূদ পাঠকারীর নাম নবীজির কাছে পেশ করা হবে। এ-এক মহাসৌভাগ্য।
৩৭. সিরাতে মুস্তাকীমের উপর অবস্থান সুদৃঢ় হবে।
৩৮. উম্মতের প্রতি নবীজির অনেক হক আছে। দুরূদ পাঠের মাধ্যমে সামান্য হলেও হক আদায় করা হবে।
৩৯. দুরূদ পাঠের মাধ্যমে শুধু দুরূদ পাঠই হয়, আল্লাহর যিকির ও হামদও পাশাপাশি হয়ে যায়।

৪০. দুরূদ পাঠ মানে?

ক. দুরূদ পাঠ আসলে একপ্রকার দু‘আ-ই।
খ. আল্লাহ তা‘আলাকে বলা, তিনি যেন তার হাবীব সা.-এর প্রশংসা করেন।
গ. পরোক্ষভাবে নিজের প্রয়োজন-চাহিদার কথা আল্লাহর কাছে তুলে ধরা।
-
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)

© উস্তায আতিক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ

Death

24 Oct, 13:04


ছাত্রলীগকে নি!ষিদ্ধ করা হয়েছে। দায়ী ভাইয়েরা এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন। পরিচিত কেউ ছাত্রলীগের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকলে তাকে কোনো আলেমের সাথে তাবলীগে পাঠিয়ে দিন। একজনও যদি আপনার দাওয়াতের কারণে দ্বীনের পথে ফিরে আসে, এর চেয়ে বড় সফলতা আপনার জীবনে আর কী আছে!

শাসকের দরজা তাদের জন্য বন্ধ হয়ে গেলে দায়ীর দরজা সবার জন্য খোলা থাকে সবসময়। দায়ী আর শাসক এক না। শাসকের দরজা যেখানে বন্ধ হয়ে যায়, দায়ীর দরজা সেখানে খুলে যায়। তাই, সবাই শাসক না হয়ে দায়ী হন।

— তানজীল আরেফীন আদনান (হাফি.)

Death

24 Oct, 06:28


অনলাইনে এত ফিতনার ভীড়ে কুরআন শুদ্ধ করতে পারাটা আল্লাহর অনেক বড় একটি নিয়ামত🤍
আলহামদুলিল্লাহ🍁

Death

22 Oct, 16:46


প্রতিদিন মসজিদের মাইক থেকে ভেসে আসে কতজনের বিদায় ঘন্টা। অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে- কাল আমার বিদায়ীঘণ্টা আমার নিজের কানই শুনবে না!

বইঃ একফালি রোদ্দুর©️

Death

22 Oct, 08:35


যদি ইসলাম চর্চা আপনাকে আক্রমণাত্মক, অসভ্য এবং বদমেজাজী করে তোলে, তাহলে জেনে নিন যে আপনি ইসলামচর্চা করছেন না।
~ড. বিলাল ফিলিপস

Death

21 Oct, 12:51


"ঈমানের পর বান্দাকে যদি দামী কিছু দেওয়া হয়, তাহলে সেটা হবে ধৈর্য। এটা হলো সেই ধৈর্য, যা ক্ষতির সময় ধরা লাগে, বিপদ আপদের সময় লাগে, ফিতনার সময় লাগে।"
.
— ইবরাহীম আত-তাইমী (রহ.)
সূত্র: আস-সবর, ১/২৮

©️ওয়াফিলাইফ

Death

20 Oct, 18:28


দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ব্যক্তি যদি অভিযোগ-অনুযোগের মাধ্যমে নিজের মনকে হালকা করতে না পারে, তাহলে বিষণ্নতা তাকে মেরেই ফেলে।
.
~ ইমাম ইবনুল জাওযী রাহিমাহুল্লাহ
[সাইদুল খাত্বের: পৃ. ৭৯]


আমাদের প্রতিটি অভিযোগ এবং মনের কথাগুলে মহান আল্লাহর নিকট পেশ করব। এতে আমাদের মন হালকা হবে ইন শা আল্লাহ।

Death

20 Oct, 18:05


মিডিয়ার মিথ্যে বা অমূলক সংবাদ মানুষ অর্থ খরচ করে পড়ে, কিন্তু কুরআন-হাদীসের সত্য সংবাদ মানুষ ফ্রিতেও পড়তে চায় না।

মুফতি মাসুম বিল্লাহ

Death

19 Oct, 17:27


দিন শেষে রাত যখন গভীর হয়।তখন নিজের পাপের ওজনের ভারে অন্য কিছুর দহন আর পোড়ায় না!

Death

19 Oct, 09:01


তিনটি বিষয় নিয়ে কখনো (মানুষের সামনে) কথা বলো না :

• (নিজের) গুনাহ
• (নিজের) নেক আমল
• (নিজের) দুঃখ-কষ্ট
.
— ইমাম সুফিয়ান আস সাওরি (রহ.)
[আবু নু‘আইম, হিলইয়াতুল আউলিয়া: ৯৩৯৭]©️

Death

19 Oct, 06:32


যে রেগুলার কুরআন তিলাওয়াত করে আর যে করে না।সে বুঝে না কুরআনের জীবন্ত মুযিযা!

Death

18 Oct, 07:38


কেন বাচ্চা কে কুরআনের হাফেজ/হাফিজা বানাবেন?

১।হিফযের মাধ্যমে কুরআন তার হৃদয়ে সংরক্ষণ হবে।
২।কুরআনের নূর তাকে দুনিয়া এবং আখিরাতের গাইডলাইন দিবে।
৩।কুরআন তাকে দুনিয়াবি ফিতনা থেকে বিরত রাখবে।
৪।আল্লাহ তাবারকাল্লাহ সানিধ্য অর্জন করবে।
৫।আখিরাতে বাচ্চার পিতা মাতা এবং বাচ্চাকে সম্মানিত করবে এবং পুরুষ্কিত করবে।
৬।কুরআনের মোহাব্বত তাকে রাসূল সা এবং সালাফদের অনুসরণ সহজ হবে।

Death

17 Oct, 02:55


যাদের জীবনের সবকিছুতেই একেরপর এক বাঁধা লেগেই আছে, তাদের জন্য ছোট্ট একটি পরামর্শ দেই । উঠতে বসতে, নাইতে খাইতে সারাদিন যতবার সম্ভব ‘সূরা ফালাক’ পড়ুন।

© Raqi Mufti Muhammad Al-Amin