কলা বিজ্ঞানী

#DiverseEye #quotes #history #Bangladesh #BNP

কাম্রুলস্কি মামুনভরা বাঙালিকে সভ্য হওয়ার সবক দিবে না এখন?

#কলাবিজ্ঞানী #KolaBiggani #satire #humor #shahbagi

Naach meri bulbul, tujhe paisa milega...

#কলাবিজ্ঞানী #KolaBiggani #satire #humor #Bangladesh

জুকার কোনদিন মানুশ হবে না। উপরের ওয়ার্ডপ্রেসের ব্লগের লিংকটারে স্প্যাম ধরে ডিলিট করে দিল, আন্দোলনের মধ্যে একটা টেলিগ্রাম পোস্টের লিংকরে স্প্যাম ধরছিল।🙄

আর্কাইভ করে রাখার লোভ সামলাইতে পারলাম না:

https://kolabiggani.wordpress.com/2025/01/10/কালের-কন্ঠ-সম্পর্কে-বিশি/

কালের কন্ঠ সম্পর্কে বিশিষ্টজনদের মতামত:

থুমাদের আব্বো কী মাইন্ড কব্বে এইডা পোস্টাইলে?

শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদে আসিফ নজরুল সাহেব পূর্ব ঘোষণা দিয়ে যাকে নিয়োগ দিয়েছিল, সে ৫ আগস্টের দিন মুজিবের মূর্তি ভাঙা নিয়ে ইন্সটাতে কান্নাকাটি করেছিল।

আর এখন শিল্পকলা একাডেমির জুলাই গনঅভ্যুত্থানের প্রদর্শনীতে মুজিবরে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে ঢোকাইয়ে দেওয়া দেখে মাইনশে কান্না করছে, হায়্রে ভক্সদগণ!

Free service

বড়াইবাড়ী যুদ্ধ: কুড়িগ্রামে ২০০১ সালের যে সংঘাতে ১৬ জন ভারতীয় বিএসএফ নিহত হয় বিডিআরের হাতে।

রৌমারীর ঘটনার পর মেজর জেনারেল ফজলুর রহমানকে বিডিআরের প্রধানের পদ থেকে সরিয়ে সেনাবাহিনীতে ফেরত আনা হয়।

এরপর ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেনাবাহিনী থেকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয় মেজর জেনারেল ফজলুর রহমানকে।

২০১২ সালে বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মেজর জেনারেল (অব.) ফজলুর রহমান বলেন, সে ঘটনার জন্য তাকে দায়ী করা হলেও এর কোন ভিত্তি নেই।

"অনেকে বলেন শেখ হাসিনার সরকারকে বিপদে ফেলার জন্য আমি এটা করেছিলাম। কেউ কেউ বলেন যে বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে গণ্ডগোল সৃষ্টির জন্য আমি এটা করেছিলাম।"

জেনারেল রহমান বলেন, "আপনারাই বিচার করুন। বর্ডারে রক্ষণাবেক্ষণ করবার দায়িত্বেই আমাকে নিয়োজিত করা হয়েছে। আমি যদি ঐ সময়ে আপোষ করতাম, তাহলে এই সমালোচনা আমাকে শুনতে হতো না। আমার তো কাজই হলো সীমান্ত রক্ষা করা এবং সীমান্তের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেয়া।"

বিবিসি বাংলা
এপ্রিল ২০২১

ছবিতে বাংলাদেশি জনগণ নিহত বিএসএফকে বাঁশে ঝুলিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

05 August 2024
Bangladesh 2.0

এখন থেকে ইচ্ছেমতো ফেসবুক, ইন্সটাতে লগি-বইঠাদের মেন্টালি ইল কইতে পারবা!🔪

জুকার তো বাক-স্বাধীনতা দিতে চাইতেছে শরীফাদের জন্য, থুমরা কী প্রস্তুত বাক স্বাধীনতার স্বাদ নেওয়ার জন্য?☠️

News: https://news.sky.com/story/metas-new-guidelines-allow-users-to-say-lgbt-people-are-mentally-ill-13285449

🔪🔪

৭ বছর পর

Bangladesh is reportedly negotiating with Turkish defense firm Otokar Otomotiv ve Savunma Sanayi A.S. (Otokar) for the purchase of 26 Tulpar light tanks to bolster its armored capabilities.

Deliveries are expected to begin in 2025, signaling a significant step in Bangladesh‘s ongoing military modernization strategy.

News: Türkiye Today
04 Jan 2025

আমরা আমাদের সঙ্গীদের চেহারার ভিন্নতাকে গ্রাহ্যের মধ্যে আনি না,
কারন আমাদের আত্মার গুন্জন হু হু করে বলে
আমরা একআত্মা, এক প্রাণ।
শহীদের চেহারার কোন ভিন্নতা নেই।

Tweet: https://x.com/KolaBiggani/status/1872589122977816687?t=FwbiCSmMz9wouwJ5DEHHFQ&s=19

Tweet: https://x.com/KolaBiggani/status/1872268817856081963

#DiverseEye #Quotes #bangladesh

তেমন কিছু না, দুই বছরের কারাদণ্ড ও অনধিক ১০ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড!

Copyright Disclaimer: All credit for copyright materiel used in video goes to respected owner.

Disclaimer: This post has no intention of bullying or harassment and does not condone any harm.

Chief Adviser GOB দেশে হঠাৎ করে সাইবার বু লি ং এর আইন নাকি তৈরি হয়ে যাচ্ছে অথচ এটা নিয়ে কোন আলোচনা-সমালোচনা মতামত, গণভোট কিছুই হইছে বলে জানি না। তো এইডা কি আপনাগো জমিদারি নাকি যে আপনাদের কোন এনজিও যা প্রেসক্রাইব করবে কোন আলোচনা ছাড়াই আপনারা আমগো উপ্রে চাপায় দিবেন?

গনতন্ত্র মানে হইলো কয়েকজন জমিদারেরা তাদের প্রজাদের জন্য যেটা ভালো মনে করবেন সেটাই আইন বানিয়ে দিবেন। আর গরিব প্রজারা তা মানতে বাধ্য থাকিবে! জমিদারের মতই গণের মত!😄

বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীকে পুলিশ গুম করার পর ডেইলি স্টার সেটা নিয়ে নিউজ করছে, সেখানে ইলিয়াস আলীকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে এভাবে-

‘His name spread fast on campus as he was one of the top armed cadres of BNP-backed Jatiyatabadi Chhatra Dal. He had taken part in many armed battles among student groups and intra-party conflicts.

He had been accused in several murder, arms and other criminal cases.’

ডেইলি স্টার
১৯/০৪/২০১২

#DiverseEye #News #Bangladesh #BDR #Pilkhana

০৭ জুন ২০০৭

প্রথম আলো
ফখরুল সাহেবের পিও সম্পাদক মতিউর রহমানের মন্তব্য প্রতিবেদন

ছবি: সংগ্রামের নোটবুক

Tweet: https://x.com/KolaBiggani/status/1871192339894735102

https://x.com/KolaBiggani/status/1870905437148864822?t=LAVSeI2izjzg5J5W5vOSgw&s=19

Tweet: https://x.com/KolaBiggani/status/1870878515769532424?t=Qh5x7SLUGZE3MISUGTRITw&s=19

পাতায় পাতায় হাওয়া ভবন!

#কলাবিজ্ঞানী #KolaBiggani #satire #humor #Bangladesh

শহীদ ওয়াসিম(রাহি.) -র ছবি না থাকায় আসিফ নজরুল থেকে ছোটবড় বিন্পির লোকজনের যে প্রতিবাদ দেখছি লীগের নেতাদের টেম্পুস্ট্যান্ডের কোন নেতা শেল্টার দিয়ে ওইপারে পার করে দেওয়া নিয়েও এতোটা সিরিয়াস হইতে দেখি নাই।

কিংবা কয়েকদিন আগে হাসপাতালে ঢুকে চাঁদাবাজি থেকে ছাত্রদলের একজন জুলাই গনঅভ্যুত্থানের কর্মীকে প্রথম আলোর টো Ka ই বলা নিয়েও এমন কোন প্রতিবাদ চোখে পড়ে নাই।

দিনশেষে চেতনা ব্যবসায় মূল!

Tweet:
https://x.com/KolaBiggani/status/1870395663214837861?

পোলার মা তার খুনি মদ্যপ ছেলের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় দিতে নিষেধ করছে🥵

আগের পোস্টের কনটেক্সট:

সবসময় সাথেই রাখুন।

#SatireAlert

আওয়ামী লীগের এমপির ভাইরে উপদেষ্টা বানানোর জন্যে হাজারো মানুষ প্রাণ দেয় নাই, আমরাও এতো কিছু বিসর্জন দেই নাই, আমার ভাইও কুত্তার মতো মাইর খায় নাই। যদি আওয়ামী লীগ এমপির ভাইরে উপদেষ্টা বানাইতে হয় আর সুপারিশের উপ্রে নিয়োগ দেয়া হয়। তাহলে বিপ্লব চালাইতে হবে, আপনাদের চোখে আংগুল দিয়া তিনমাস দেখাইছি, এখন দরকার হইলে হোগায় লাথি দিয়া দেখাবো। কিন্তু হাজারো মানুষের আত্মত্যাগের সাথে বেঈমানি করতে দিবোনা। ইনশাল্লাহ।

প্রশ্ন হইলো, শুধুমাত্র ছবি সরায়ে রিমুভড লিখে পোস্ট করলেই সব সমস্যার সমাধান হবে কিনা?

সাথে ফারুকীরেও যদি সরানো হয়? কিংবা গনঅভ্যুত্থানের হাম লায় যে উপদেষ্টার নামে মামলা চলমান তারেও যদি বাদ দেওয়া হয়? সমাধান কী হবে আদৌ?

৫আগস্টের ২দিন পার না হতেই ৭ আগস্ট গনঅভ্যুত্থানে সবচেয়ে সক্রিয় ভূমিকা রাখা সংগঠনের মধ্যে অন্যতম প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠন(PUSAB) বিবৃতি দেয় যে, ভবিষ্যতে কিংবা বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোন ভূল পদক্ষেপের দায় তারা নিবে না। কারন? তাদের সাথে কোন পরামর্শই করা হয় নাই! এখন স্বাভাবিকভবেই প্রশ্ন উঠে, ৫ আগস্টের পর থেকে যে সফট লীগরে ক্ষমতায় আনা, আলী রিয়াজের মতো লীগের গঙগিদমন থিংক ট্যাংকরে সংবিধান সংশোধনের দায়িত্ব দেওয়া কিংবা আন্দোলনের স্লোগান পরিবর্তন করার মতো অপচেষ্টাগুলো যে করা হইলো এগুলোর দায়ভার কার?

উপদেষ্টা পরিষদে যে ছাত্রদের পক্ষ থেকে গনতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির তিনজন যাবে এই সিদ্ধান্ত কারা নিল? কাদের সাথে পরামর্শ করে নিল? এখন দুদিন পরপর যে আকামগুলা হচ্ছে সেই সিদ্ধান্ত গুলোই বা কারা নিচ্ছে? ভবিষ্যতে কে কোন দায়িত্ব পাবে এগুলো কাদের সাথে পরামর্শ করে নেওয়া হবে? বিপ্লবরে কাওরান বাজারের কোলে কারা তুলে দিয়ে আসলো? উপদেষ্টা পরিষদে প্রথম আলো কিংবা ডেইলি স্টারের কোটা/ছাড়পত্র না পেয়ে ঢুকছে এমন কেউ কী আছে?

🥵

সমন্বয়কদের কুসুম কুসুম বিরোধিতা দেখলে মবি আসতেছে সত্যি বলতে। আপনাগো পিছে পুরো দেশের জনগণ এখন পর্যন্ত র ক্ত হাতে দাড়ায় আছে আর আফনের ভাই-ব্রাদাররা ২/৩ জনের বুদ্ধিতে পুরো দেশের ফুন ম্রে, কাওরান বাজারের ইয়েতে তেল মালিশ দোসাইতেছে।

সারজিস আলম ভাই প্রশ্ন তুললো এলাকা অনুপাতে উপদেষ্টা বন্টনের ব্যপারটাতে। আমার প্রশ্ন হইলো, কাওরান বাজারি কোটা/ছাড়পত্র ছাড়া উপদেষ্টা হইছে এমন ২/৩ টা উপদেষ্টার নাম কন। জাস্ট ২/৩ টা।

আপাতত মনের ভাব সম্পুর্ণরুপে প্রকাশ করার জন্য কায় কাউস ভাইয়ের ভাষায় বলতে চাই,

‘একটা জিনিস আমি বুঝিনা। এই খা&কির পোলাদের আসলে সমস্যাটা কোথায়? এদের হাতে আমরা আর্মি দিলাম, পুলিশ দিলাম, প্রশাসন দিলাম. আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটা নেতা দিলাম, হাসিনারে লা ত্থি মা&রা ভাগায়া পাছার নিচে চেয়ার দিলাম, কমসে কম এক লাখ এক ডাকে হাযির হবে এমন আগুনের মতো পোলাপাইন দিলাম তারপরও খা&কির পোলারা কলিকাতা হার্বালের অভাগে ভুগতে থাকা ধ্বজভঙ্গের মতো খাড়া হইতে পারতেছে না ক্যান?

তোদের বসানো হইছে বা লের চামড়া ছিলার জন্য আর তোরা আছস ক্যাম্নে সেক্যুলার সংবিধান বানাবি, কোন ফাঁক দিয়া সাতরঙ ঢুকাবি, ক্যাম্নে আবার সেই একাত্তরের চেতনা ব্যবসা চালু করবি সেই তালে।’

সমন্বয়ক মাসুদ দুদিন আগে টকশোতে ভ্যা ভ্যা করে কেন্দে দিল যে, তারা নাকি কিছু করতে গেলে শুধু বিন্পিই বাঁধা দিচ্ছে। লীগরে নিষিদ্ধ করতে পারছে না শুধুই বিন্পির জন্য।

এদিকে পোলার পিও মস্টরমইন্ড উপদেষ্টারা সফট লীগার/বিটীমরে ক্ষমতায় বসায়ে দিচ্ছে নিজেদের ইচ্ছেমতো, মোটামুটি বিপ্লব ধরে নিয়ে গিয়ে কাওরান বাজারের আচলে তুলে দিয়ে আসতেছে। আবার টকোশোতে কেন্দেও দিচ্ছে। ভালোই তো!

চাঁদপুরের হাইমচরে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মামলা তুলে না নেওয়ায় আহসান হাবিব (২৭) নামের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক সমন্বয়ককে কুপিয়েছেন বিএনপির কর্মীরা।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকালে হাইমচর সরকারি কলেজের সামনে বিএনপির একাংশের কর্মীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে জখম করেন।

পরে তাকে হাইমচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় মিরাজ নামের একজনকে আটক করেছে পুলিশ।

আহত আহসান হাবিব বলেন, ‘গত ৪ আগস্ট হাইমচর উপজেলায় শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে হামলা চালান আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। ওই ঘটনায় গত ১৭ আগস্ট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুর হোসেন পাটোয়ারীসহ ৪৩ জনের নামে আমি মামলা করি। সেই মামলা তুলে নিতে উপজেলা বিএনপি নেতা আব্দুল জলিল মাস্টার আমাকে বারবার হুমকি দিচ্ছিলেন। সেই জের ধরে তার কর্মীরা আমার ওপর হামলা চালায়।’

বিস্তারিত: https://www.jagonews24.com/m/country/news/979622

এখন কলকাতার আলোতে আকাশ পোদ্দার বসু দাবি করছে 'তুমি কে আমি কে..' স্লোগান নাকি সাএ ইউনিয়নের পোলাপানের উপস্থিত বুদ্ধির ফসল! কফাল!

#কলাবিজ্ঞানী #KolaBiggani #satire #humor #Bangladesh #শাহবাগী

২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় জাফর ইকবাল,

#DiverseEye #News #quotes #Bangladesh #QuotaReformMovement

‘স্ত্রীর কাছে স্বামীই সবচেয়ে দামি সম্পদ। আমার সেই সম্পদ আর নেই। পুলিশ আমার স্বামীকে গু লি করে হ ত্যা করেছে। আমাদের বেঁচে থাকার স্বপ্নটুকু কেড়ে নিয়েছে। বাচ্চা দুইটার ভবিষ্যতের কথা ভেবে কত আশা নিয়ে ঢাকায় গেছিলাম। এখন তো আমার আর কিছুই থাকলো না। কে দেখবে আমার অবুঝ বাচ্চাদের? কার কাছে বিচার চাইবো, আমরা তো গরীব মানুষ। আল্লাহর কাছে বিচার চাইছি।’—অশ্রুসিক্ত নয়নে কাঁদতে কাঁদতে এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন স্বামী হারানো রাহিমা বেগম (২৯)।

সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ২০ জুলাই ঢাকার বড়বাড়ী জয়বাংলা রোড এলাকায় পুলিশের গুলিতে রিকশাচালক মনজু মিয়ার মৃত্যু হয়। ওই দিন খাবার নেওয়ার জন্য বাসার বাইরে বের হলে হঠাৎ গুলিবিদ্ধ হন তিনি। পুলিশের গু লিতে ঝাঁঝরা শরীরে ছটফট করতে করতে লুটিয়ে পড়েন মনজু মিয়া। স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিউজ: https://www.dhakapost.com/country/299661

*** korcho bhaia, shei hocche!

#কলাবিজ্ঞানী #KolaBiggani #satire #humor #Bangladesh #shahbagi

লেনিন শেখাতে হবে!

বিচার বিভাগ সম্পর্কে প্রথম আলো সম্পাদক বিরূপ মন্তব্য করেন বর্তমান সরকারের শাসনামলেও। ২০১০ সালের ২৪ অক্টোবর টিআইবির অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে মতিউর রহমান অভিযোগ করেন, সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সরকারিভাবে বাধা দেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন রাজনৈতিক দল, সন্ত্রাসী সবাই আমাদের বিরুদ্ধে। এমনকি আদালত কখনো কখনো তাদের ক্ষমতার বাইরে গিয়ে সংবাদপত্রকে শাস্তি দিয়েছে। ’

ওয়ান ইলেভেনে বিতর্কিত ভূমিকার কথা অবশেষে স্বীকার্ও করেছেন মতিউর রহমান। ওয়ান ইলেভেনের পর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিতর্কিত ভূমিকার জন্য ভুল স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে করজোরে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন মতিউর রহমান। ২০১০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সংবাদপত্র মালিক সমিতির (নোয়াব) নেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রথম আলো সম্পাদক বলেন, ‘ওয়ান ইলেভেন-পরবর্তী আমাদের কিছু কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, এজন্য আমরা দুঃখিত। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এটা করা ছাড়া তখন আমাদের উপায় ছিল না। তবে ওই ভুমিকা ভুল ছিল। ’

আর প্রথম আলোর ভুল, মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত খবরের কারণে আদালতে দৌড়াতেও কম হয়নি মতিউর রহমানকে। দেশে হয়তো এমন কোনো জেলা আদালত পাওয়া যাবে না যেখানে মতিউর রহমান হাজিরা দেননি তার সংবাদপত্রের ভুল প্রতিবেদনের জন্য। হাইকোর্টেও তাকে হাজিরা দিতে হয়েছে এ কারণে। আর এসব হাজিরাতে অনিবার্যভাবে তাকে ক্ষমা চাইতে হয়েছে। কোথাও কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা।

এভাবেই প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান সাংবাদিকতার আবরণে বিতর্কিত ভূমিকার জন্য কখনো দুঃখ প্রকাশ, কখনো ক্ষমা চেয়ে আসছেন। তার এই দু:খ প্রকাশ আর ক্ষমা চাওয়ার নাটকের অবসান কখন হবে?

নিউজ: বাংলা নিউজ২৪
বাংলাদেশ সময় ২২১৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০১২

#DiverseEye #News #Bangladesh

হাত কচলে জীবন যাচ্ছে, তওবা করেও অপরাধ থামছে না মতির

ঢাকা: তখন তাদের প্রাণের ওয়ান ইলেভেন। দৈনিক প্রথম আলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে একের পর এক তৈলমর্দনের পাশাপাশি ২০০৭ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ‘আলপিন’ নামের রম্য ম্যাগাজিনে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) কে নিয়ে ব্যঙ্গ-কার্টুন প্রকাশ করে।

মহানবীকে নিয়ে বিদ্রুপাত্মক কার্টুন প্রকাশ করায় দেশজুড়ে ধর্মীয় সংগঠনগুলো কঠোর আন্দোলনের ডাক দেয়। উত্তপ্ত হয় রাজপথ।
ধর্মপ্রাণ অনেকেই এ আন্দোলনে অংশ নেন। দ্রুত প্রথম আলোর প্রকাশনা বন্ধ করতে এবং মতিউর রহমানকে গ্রেপ্তার করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি আহবান জানান দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
তোপের মুখে পড়েন প্রথম আলোর সম্পাদক মস্কোপন্থি সৌখিন ক ম্যু নিস্ট না**ক মতিউর রহমান।

সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে ‘‌‌বিশেষ আঁতাত’ থাকার কারণে তখন সরকারের পক্ষ থেকেও প্রথম আলোকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়।
জানা যায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ তখন তার প্রেসসচিব ডেইলি স্টারের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ফাহিম মোনায়েমের সাথে আলোচনা করে এ বিষয়ে সুরাহা করতে দায়িত্ব দেন আইন ও তথ্য উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে।

মইনুল হোসেন চিন্তা করে দেখেন বায়তুল মোকাররমের খতিবের কাছে মতিউর রহমানকে তওবা পড়ালে বিষয়টির সুরাহা হতে পারে। প্রথম আলো সম্পাদককে তওবা পড়ানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হয় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে। সভাকক্ষে তখন মাওলানা উবায়দুল হক, মইনুল হোসেন, মতিউর রহমান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রায় শতাধিক আলেম ওলামা।

সেদিন কীভাবে তওবা পড়েছিলেন মতিউর রহমান?

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে সালিশের সেই সময় উপস্থিতদের একজনের বরাতে কথোপকথনের উল্লেখযোগ্য অংশ এখানে তুলে ধরা হলো:

মইনুল হোসেন: হুজুর, বিষয়টা সুরাহা করেন আল্লাহর ওয়াস্তে।

মাওলানা উবায়দুল হক: সুরাহা কীভাবে হবে? উনি যা করেছেন তাতো ক্ষমার অযোগ্য। উনার (মতিউর রহমান) বোঝা উচিত ছিল এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান....

মতিউর রহমান: হুজুর আমি...

মাওলানা উবায়দুল হক: আপনি চুপ করুন...(মতিকে ধমক দিয়ে...)

মইনুল হোসেন: আপনি একজন বড় আলেম, দেশে যাতে এ ইস্যুতে বিশৃঙ্খল অবস্থা সৃষ্টি না হয় সে জন্য আপনার কাছে নিয়ে এসেছি। আপনি সুরাহা করুন মেহেরবানি করে।

মাওলানা উবায়দুল হক: উনাকে তওবা পড়তে হবে এ কবিরা গুনাহের জন্য।

মতিউর রহমান: আমি এটার জন্য অনুতপ্ত...।

মাওলানা উবায়দুল হক: অনুতপ্ত বললে হবে না। মন থেকে তওবা পড়তে হবে।

মতিউর রহমান: জ্বি হুজুর...।
(মঈনুল হোসেন তখন মতিকে মাওলানার হাত ধরতে ইশারা করেন)

মাওলানা উবায়দুল হক: আপনি এই ধৃষ্টতা দেখাতে কীভাবে সাহস পেলেন?

মতিউর রহমান: এটা আমার অজ্ঞাতে...

মাওলানা উবায়দুল হক: আপনি সম্পাদক...আপনি অজ্ঞাতে বললেইতো হলো না...

মইনুল হোসেন: হুজুর একটা মীমাংসা করুন...

মাওলানা উবায়দুল হক: উনাকে খাস দিলে তওবা পড়তে হবে...।

মইনুল হোসেন: যদি এতে মীমাংসা হয় তবে তাই হোক…

(মতিউর রহমান তখন এদিক ওদিক তাকান)

মাওলানা উবায়দুল হক: পড়ুন আস্তাগফিরুল্লাহি রাব্বি মিন কুল্লে জাম্বিউ...

মতিউর রহমান: আস্তাগফিরুল্লাহি রাব্বি মিনকুল্লে জাম্বিউ... (মাওলানা উবায়দুল হকের হাত ধরে)

বায়তুল মোকাররমের খতিবের মাধ্যমে এভাবে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চান মতিউর রহমান। সেদিন সালিসী বৈঠকে উপস্থিত একাধিক আলেম এভাবেই ঘটনার বর্ণনা দেন। বৈঠকে উপস্থিত আলেমরা জানিয়েছেন, মাওলানা উবায়দুল হকের কাছে প্রথম আলো সম্পাদক ওয়াদা করেছেন জীবনে কখনো আর ধর্মে আঘাত আসে এমন কিছু প্রকাশ করবেন না।

অপসাংবাদিকতার জন্য দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চাওয়া নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে দৈনিক প্রথম আলো ও পত্রিকাটির সম্পাদক মতিউর রহমানের। কখনো তিনি ক্ষমা চেয়েছেন মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে, আবার কখনো দুঃখ প্রকাশ করেছেন অবৈধ অগণতান্ত্রিক শক্তির পক্ষ নেওয়ার কারণে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনীতির নানা বাঁকে মতিউর রহমান ও তাঁর সম্পাদিত পত্রিকাটির অবস্থান ছিল অস্বচ্ছ ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। রাজনীতি থেকে রাজনীতিকদের উচ্ছেদ করে এলিট সোসাইটিকে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার প্রয়াস চালিয়েছে দৈনিকটি। দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র উল্লেখ করে করে অসাংবিধানিক শক্তিকে ক্ষমতারোহণে উৎসাহ জুগিয়েছে প্রথম আলো ।

সেনা সমর্থিত সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে স্বাগত জানিয়ে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান শুধু লিখেই ক্ষান্ত হননি; এ বিষয়ে অসংখ্য সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, টেলিভিশন চ্যানেলে টক শোতে অংশ নিয়ে এর সপক্ষে বক্তব্যও দেন তিনি।

২০০৭ সালের ১৫ জানুয়ারি এটিএন বাংলার ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশে জরুরি অবস্থার পক্ষে তিনি সরাসরি সাফাই গান, সশস্ত্র বাহিনীকে সরাসরি ভূমিকা রাখার উসকানি দেন। এমনকি বিদেশি রাষ্ট্র, বিশেষ করে দাতা দেশগুলোর ভূমিকারও প্রশংসা করেন তিনি। এটিএন বাংলার স্টুডিও থেকে সরাসরি সম্প্রচারিত হয় সে অনুষ্ঠান।

পোলাডার পেজ তো দেশে থেকেই চালানো হচ্ছে মনে হচ্ছে!

মোটামুটি বছরখানেক পর ইলিয়াস হোসেনের কোন ভিডিও পুরোপুরি দেখলাম। ' কলকাতার আলোর অফিসে গ ঙ্গি তালিকা তৈরির ' শিরোনামের। চাইলে দেখতে পারেন।

আর প্রশ্ন তো ঐটাই রইলো, আলেমরা মামলা কেন করছে না? মানে আপনাদের যে এতোদিন গ ংগি হিসেবে প্রচার করা হলো সেটার বিচার কেন চাচ্ছেন না আপনারা?

ভিডিও: https://youtu.be/uFZ_5aQuecc?si=kJoE_SdRJjQbCYI-

বিজয়ের দিন
০৫ আগস্ট ২০২৪, সিলেট

🫦

কলা বিজ্ঞানী pinned «ফেসবুকে ঢুকতে সমস্যায় পড়ছেন?»

কলা বিজ্ঞানী pinned Deleted message

বেডির চামড়া বেপ্সা তো আগেই এক্সপায়ার্ড হইছে এখন আবার রেসিডেন্টও, হ্লার এখন আর সুগার ডেডিও নাই যে একটা ব্যবস্থা করে দিবে! Sad!

দিল্লি স্টারের কাছে হামাস হইলো মিলিট্যান্ট গ্রুপ।

নিউজ: লিংক
আর্কাইভ: লিংক

ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন!

[ মু’মিনদের মধ্যে কতক লোক আল্লাহর সঙ্গে কৃত তাদের অঙ্গীকার সত্যে পরিণত করেছে। তাদের কতক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে (শা হা দাত বরণ) করেছে আর তাদের কতক অপেক্ষায় আছে। তারা (তাদের সংকল্প) কখনো তিল পরিমাণ পরিবর্তন করেনি। আল আহ্‌যাব: ২৩ ]

কলা বিজ্ঞানী pinned «🔴 BREAKING: Hamas confirms leader Yahya Sinwar killed by Israeli forces in Gaza. News: Al Jazeera English»

🔴 BREAKING: Hamas confirms leader Yahya Sinwar killed by Israeli forces in Gaza.

News: Al Jazeera English

রেজিস্ট্যান্সের পক্ষ থেকে এখনও স্বীকার করা হয়নি, কিন্তু অফিশিয়ালি অস্বীকারও করা হয়নি। আবু উবায়দা এই প্রসঙ্গে কিছুই না বলে বক্তব্য শেষ করেছেন। সম্ভবত তাদের কনফার্ম হওয়ার জন্য যোগাযোগ করতে সময় লাগছে।

তবে ছবি, ইসরায়েলের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা এবং প্রায় সব অ্যানালিস্টের সেটা মেনে নেওয়া থেকে বোঝা যাচ্ছে, ইয়াহইয়া সিনওয়ার সম্ভবত আসলেই শহিদ হয়েছেন।

গত এক বছর ধরেই ইয়াহইয়া সিনওয়ার ছিলেন জীবন্ত শহিদ। এবার তিনি জাস্ট পরিণত হলেন মৃত শহিদে। এটুকুই পার্থক্য।

অন্তত সেই ২০১৭ সাল থেকেই তিনি শহিদ হওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। ইসরায়েল তাকে হত্যা করার জন্য খুঁজছে জানার পরেও প্রকাশ্য জনসভায় ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে গাযার রাজপথে নির্ভয়ে হেঁটেছিলেন।

ইসরায়েল তার বাড়িতে বম্বিং করে ধ্বংস করে দেওয়ার পর সেই ধ্বংসস্তুপের উপর চেয়ারে বসে হাসিমুখে পোজ দিয়েছিলেন।

সিনওয়ার কখনোই শাহাদাতকে ভয় করেননি। তিনি ঘোষণা করেছিলেন, দখলদার বাহিনী আমাকে যে শ্রেষ্ঠ উপহারটা দিতে পারে, সেটা হচ্ছে শাহাদাত। অবশেষে সেই উপহারটাই তিনি অর্জন করেছেন।

এর আগে অনেক অনেক বড় নেতাকে আমেরিকা, ফ্রান্স, ইসরায়েল হত্যা করেছে। কিন্তু তারা সবাই মারা গেছে হয় দৈনন্দিন কাজকর্ম করা অবস্থায়, অথবা আত্মগোপনে থাকা অবস্থায়।

ইয়াহইয়া সিনওয়ারই সম্ভবত আমাদের জীবদ্দশায় দেখা একমাত্র জাতীয় নেতা, যিনি সশস্ত্র যুদ্ধ করতে করতে শহিদ হয়েছেন। তার গলায় ছিল কেফিয়্যাহ পেঁচানো, তার হাতের পাশে ছিল একে-৪৭ রাইফেল।

তিনি টানেলে বা বাঙ্কারে লুকিয়ে ছিলেন না। ইসরায়েল তাকে টার্গেট করে হত্যা করেনি। তারা জাস্ট তিনজন গেরিলা যোদ্ধার আক্রমণের মুখোমুখি হয়েছিল, যাদের একজন সিনওয়ার নিজে।

অধীনস্থ যোদ্ধাদের সাথে কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে যুদ্ধ করতে করতে বীরের মতো শহিদ হওয়াই আল্লাহ তার ভাগ্যে রেখেছিলেন। যতদিন ফিলিস্তিনের নাম দুনিয়ার বুকে থাকবে, ততদিন শাইখ আইজুদ্দিন আল-কাসসামের মতো ইয়াহইয়া সিনওয়ারের এই লিজেন্ডও অমর হয়ে থাকবে।

ঘটনা পরিক্রমা:

ইসরায়েলি সেনারা রাফাহর 'তেল সুলতান' এলাকায় টহলের সময় তিনজন হামাস সদস্যের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের সময় দুটো ট্যাঙ্কের শেল ছোড়া হয়।

সংঘর্ষের পরে তিনজন হামাস সদস্য নিহত হয়। পরে ইসরায়েলি সেনারা মৃতদেহগুলো পরীক্ষা করতে গেলে দেখতে পায়, তাদের মধ্যে একজনের চেহারা ইয়াহিয়া সিনওয়ারের মতো।

এরই সূত্র ধরে ইয়াহিয়া সিনওয়ারের নিহত হওয়ার বিষয়টি সামনে আসে।

পরবর্তীতে ডিএনএ টেস্টের জন্য ল্যাবে পাঠানো হয়।
কয়েকজন কর্মকর্তা বিভিন্ন মিডিয়াতে নিশ্চিত করেছেন যে এটি সিনওয়ার।
তবে ইসরায়েল অফিসিয়ালি কোনো বিবৃতি এখনো দেয়নি।
অপরদিকে হামাসও নিরবতা অবলম্বন করছে।
mh/17

- সরোয়ার আলম

ইয়াহিয়া সিনওয়ারের দেহের ডিএনএ পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। প্রাথমিক পরীক্ষার ফলাফল নিশ্চিত করেছে, ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে শহীদ করা হয়েছে।

মতিয়া চৌধুরী মারা গেছে।