ইসলামি বই @islamiboibd Channel on Telegram

ইসলামি বই

@islamiboibd


বিশুদ্ধ ইসলামি জ্ঞানের আঙিনা

ইসলামি বই (Bengali)

ইসলামি বই চ্যানেলটি ইসলামি সাহিত্য ও শিক্ষা প্রবাহের অনলাইন মাধ্যম। চ্যানেলটির আঙিনা হল 'বিশুদ্ধ ইসলামি জ্ঞানের আঙিনা'। এখানে আপনি ইসলামের সঠিক ধারণা পেতে পারবেন এবং ঈমানদারিতার সাথে আরও পরিচিত হতে পারবেন। ইসলামি বই চ্যানেলে বিভিন্ন ইসলামি লেখকের লেখা, ইসলামের সঠিক ধারণা, নামাজের পদ্ধতি, কুরআন ও হাদিসের বিষয়বস্তু, ইসলামের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখার সাথে পরিচিত হতে পারবেন। যদি আপনি ইসলামের সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে এবং এটির সঠিক প্রচার করতে আগ্রহী হন, তাহলে 'ইসলামি বই' চ্যানেলটি আপনার জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে।

ইসলামি বই

29 Jan, 22:33


ইসলামে অবাস্তব কোনো থিওরি নেই

লিঙ্ক: https://youtu.be/shEMEF69hQ0?si=mFNjQubPA9RWaA56

ইসলামি বই

29 Jan, 13:13


ইসলামে অবাস্তব কোনো থিওরি নেই

লিঙ্ক: https://youtu.be/shEMEF69hQ0?si=mFNjQubPA9RWaA56

ইসলামি বই

26 Jan, 00:30


"আমাদের ডায়বেটিস-হার্ট ডিজিজের এই মহামারীর অনেকটাই ব্রিটিশদের শোষনের ফল। আমরা দক্ষিন এশিয়ানরা খুব সহজেই শরীরে চর্বি জমিয়ে ফেলি এবং খুব অল্প মাসল ধরে রাখি, এটাও ব্রিটিশ শাসনের ফল। এর জন্য আমাদের রক্ত-জন্মকে দোষ দিয়ে লাভ নেই।

খুব সম্ভবত ব্রিটিশরা যখন এই অঞ্চলে আসে তখন তাদের আর আমাদের গড় উচ্চতা প্রায় একই রকম ছিল। সুলতানী-নবাবী আমলে আমাদের পাতে ছিল প্রচুর মাছ, যথেষ্ট তেল, ঘি, মাখন, দুধ আর দধি। আমাদের বাড়িতে বাড়িতে ছিল প্রচুর গরু-ছাগল আর হাস-মুরগী। বাংলাদেশ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী অঞ্চল। পুরো আমেরিকা লুট করে স্প্যানিশরা যা না করতে পেরেছে, এক বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান আর মিয়ানমার লুট করে তার অনেক বেশি করেছে ব্রিটিশরা। তাদের শিল্প বিপ্লব হয়েছে মূলত বাংলার কৃষকের রক্তে লাল পাউন্ডের ওপরে। ব্রিটিশ শাসন যখন শুরু হয় তখন সারা পৃথিবীত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মাথাপিছু উৎপাদন ছিল বাংলাদেশে। প্রথম স্থানে ছিল দক্ষিণ ভারতের মহীশুর সালতানাত। মুঘলরা সারা ভারত থেকে যা খাজনা পেত তার অর্ধেক যেত এক বাংলা থেকে, এরপরেও এত সম্পদ ছিল আমাদের দেশে।

কিন্তু ব্রিটিশ শাসন শুরু হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যে প্রথম যে বড় দুর্ভিক্ষটা ঘটে তা পৃথিবীর ইতিহাসের ভয়ংকরতম দুর্ভিক্ষগুলির একটা। ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামের এই মহাদুর্ভিক্ষে মারা যায় বাংলাদেশের প্রতি তিনজনে একজন মানুষ, মোট মৃতের সংখ্যা ছিল প্রায় এক কোটি!!!

এরপর, ১৮৬৬ সালের উড়িষ্যার দুর্ভিক্ষ, ১৮৯৬-৯৮ সালে হওয়া বাংলার দুর্ভিক্ষে আবারো মারা যায় কয়েক লাখ মানুষ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় শুরু হয় আরেক ভয়ংকর দুর্ভিক্ষ, পঞ্চাশের মন্বন্তর নামের এই মহাদুর্ভিক্ষে মারা যায় ১৫ লাখ থেকে ৫০ লাখ মানুষ।

এই বড় বড় দুর্ভিক্ষগুলির ফাকে ফাকে ছোট ছোট আরো প্রায় ডজনখানেক দুর্ভিক্ষ হয় বাংলাদেশে, আর ব্রিটিশ ইন্ডিয়াতে হওয়া মোট দুর্ভিক্ষের সংখ্যা ৩০+।

এই দুর্ভিক্ষগুলিতে বেচে থেকে যারা বংশবিস্তার করতে পেরেছেন, আমরা তাদেরই বংশধর।

ড. মবিন সাঈদ বলেন, স্বাভাবিকভাবেই, ভয়ানক এই দুর্ভিক্ষগুলির সারভাইভারদের মধ্যে দুইটা মেজর এডাপটেশন ঘটেছে।
১) স্টারভেশন এডাপ্টেশন
২) ট্রমা এডাপ্টেশন

স্টারভেশন এডাপ্টেশনের ফলে শরীর খাবার পাওয়ামাত্রই আগে সেটা ফ্যাটে কনভার্ট করতে চায় যাতে ফের যদি না খেয়ে থাকা লাগে, তখন ঐ ফ্যাট পুড়িয়ে শরীর যেন টিকে থাকতে পারে। আবার একই সাথে শরীর চায় যথাসম্ভব কম মাসল ধরে রাখতে। কারন মাসল ধরে রাখা কস্টলি। মাসল ক্যালরি পুড়িয়ে ফেলে, মাসল টিকিয়ে রাখতে বাড়তি প্রোটিন দরকার পড়ে। আমাদের পূর্বপুরুষ তো দুশো বছর ধরে ঠিকমত ভাতই খেতে পান নি, প্রোটিন তো অনেক দুরের কথা।

আবার, ট্রমা এডাপ্টেশনের ফলে শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি কর্টিসোল ডমিনেটেড থাকে, এজন্যও আমাদের পূর্বপুরুষ ঘন ঘন কার্বোহাইড্রেট খেতে চাইতেন, আর তা সহজেই ফ্যাটে কনভার্ট করে ফেলতেন। যে যত বেশি ফ্যাট জমাতে পেরেছে তখন, তার বেচে থাকার সম্ভাবনা ছিল তত বেশি। যার মাসল মাস যত বেশি, তার দুর্ভিক্ষের সময় খাবারও লেগেছে তত বেশি। সেদিক দিয়ে একটা মোটাসোটা পরিবারের চেয়ে একটা শুকনো পরিবারের দুর্ভিক্ষে টিকে থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

এই এডাপ্টেশন করে টিকে যাওয়া আমাদের শরীর তাই এখনো খুব সহজে ফ্যাট জমায়, মাসল ভেঙ্গে ফেলে, খিটখিটে মেজাজে থাকে, অলসতা করে এবং ভাত দেখামাত্রই ভাতের ওপর ঝাপিয়ে পড়তে চায়। আমাদের বুদ্ধিমত্তা গেছে কমে, আমরা হয়ে গেছি সুযোগসন্ধানী।

ব্রিটিশরা যখন চলে যায়, তখন আমরা পথের ফকির, আমাদের শরীর হাড় জিরজিরে, আর পেটে একটা পুটলির মত ভুড়ি। আমরা অলস, আমরা শারীরিকভাবে দুর্বল। আমাদের পাতের সেই ঘি ভাত উধাও হয়ে গেছে আর এর ঠিক পরপরই শুরু হয়েছে সবুজ বিপ্লব।

ব্রিটিশরা আমাদের ডায়বেটিসে আক্রান্ত হবার রিলেটিভ রিস্ক ইউরোপিয়ানদের তুলনায় ৬০০% বাড়িয়ে দিয়ে গেছে, হার্টের রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বাড়িয়েছে ২৫০%।
হ্যা, আমরা টেকনোলজিক্যাল প্রগ্রেস আর ইংরেজী ভাষা পেয়েছি, কিন্তু বিনিময়ে হারিয়েছি আমাদের স্বাস্থ্য।"

- Ananta Bashir

ইসলামি বই

20 Jan, 23:14


ভারতের দিকে খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন সমকামিতা-ট্রান্স প্রজেক্টের পর আমেরিকার লিবারেল প্রজেক্ট কী। লিবারেলিজম মানেই অনৈতিকতা, পাপ, নির্লজ্জতার প্রতি উদাসীন (লিবারেল) থাকা। কী হতে যাচ্ছে সমকামিতা নর্মালাইজেশনের পরের ধাপ? 

ভারতে গত মাসে এক মেয়ে তার আপন জন্মদাতা বাপকে সিঁদুর পরে বিয়ে করেছে। সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবার দাবি তুলেছে। << তরুণী আরও বলেন, "অনেকে অনেক কথা বলতে পারে, সমালোচনা করতে পারে, তবে এতে আমার কোনও লজ্জা নেই। আধুনিক যুগে আমরা বাস করছি। সভ্যতা অনেক দূর এগিয়েছে, তাই বাবা-মেয়ের বিয়েটি সহজভাবে নেওয়া উচিত।" তার মতে, “কোন যুগে আমরা আছি? এতে লজ্জার কী আছে?” তিনি আরও বলেন, "অনেক দিন ধরে বাবাকে ভালোবাসি, তাকে পছন্দ করতাম। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ঠিক করেছি যে আমরা স্বামী-স্ত্রী হব।">> [জনকণ্ঠ ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪]

আধুনিকতা ও ব্যক্তিস্বাধীনতার পরের প্রজেক্ট এটা। বাংলাদেশের দিকে লক্ষ্য করেন। স্বাগতা নামের এক অভিনেত্রী বলছে: ইনশাআল্লাহ লিভ টুগেদার একদিন নর্মাল হবে। সমকামীরা জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দণ্ডবিধি বদলানোর। ট্রান্সরা হিজড়া হিসেবে সমাজে গৃহীত হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি ঠেকানোর।  'বহুত্ববাদ' শব্দের অধীনে আপনি আর কাউকেই ঠেকাতে পারবেন না। এই যুক্তিতে উকিলরা আমাদের যেকোন লিগ্যাল দাবিতে বাতিল করে দিতে পারবে।

সমকামিতা হল সেই ব্যারিয়ার, যেটা উঠে গেলে আপনাকে ও আপনার সন্তানদেরকে এইসব বাপ-মেয়ে, মা-ছেলে ধুমধাম করে বিয়ে করতেসে, এই বমি দেখে যেতে হবে মরার আগে। সুতরাং সমকামিতা-ট্রান্সের বিরুদ্ধে এই লড়াইয়ে আমাদের হারা চলবে না।

আমরা যেকোনমূল্যে এসব দেখে যেতে চাই না। এবং দুনিয়ার বুকে এসব হতে দিতে চাই না।

~ শামসুল আরেফিন শক্তি

ইসলামি বই

16 Jan, 16:51


বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক বলেন, “ভারতের সঙ্গে উগ্রবাদী আচরণ করে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।”

ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমি আপনি যদি প্রতিবাদ করি সেটিই তাদের কাছে “ভারতের বিরুদ্ধে উগ্রবাদী” আচরণ! এটিই হচ্ছে ভারতীয় আধিপত্যবাদ বা ইন্ডিয়ান হেজেমনি! আপনি হয়তো ভাবতে পারেন এগুলো জাস্ট কিছু কথার কথা, বলার জন্য বলা। মোটেও তা নয় বরং এভাবেই তারা ন্যারেটিভ তৈরি করে, আমার আপনার অলক্ষ্যে একদিন তারা এই ন্যারেটিভকেই সামাজিক কাঠামোতে প্রতিষ্ঠা করে ছাড়বে এবং এরপরে ভারতের আগ্রাসনের বিরোধিতা করলেই তা হবে “উগ্রবাদ”।

এভাবেই তারা ভারতের হেজেমনি আমাদের উপরে চাপিয়ে আমাদের কোনঠাসা করতে চায়, এখন বলুন আপনি কি করবেন!

ইসলামি বই

15 Jan, 20:47


একজন রিযিকের আধিক‍্যতা চাইলো, তার ইনকাম বেড়ে গেলো। গাড়ি কিনলো, বাড়ি করলো। কিন্তু সেই সাথে যুক্ত হলো নতুন নতুন খরচ। মেডিকেল চেকআপ, ৮/১০ টা ক্রেডিট কার্ডের বিল, বড় বড় ক্লাবের মেম্বারশীপ ফী। বোনাস হিসেবে আছে আরও নানা দুশ্চিন্তা আর অশান্তি।

আরেকজন রিযিকের বারাকাহ চাইলো। তার চাকরীটা চলে গেলো। একজন আলিমকে হতাশ হয়ে প্রশ্ন করাতে জবাব দিলেন, হারাম ইনকামের চাকরী চলে যাওয়াটাই দুআ কবুলের প্রথম ধাপ।

ছোট খাট আরেকটা চাকরী পেলেও ইনকাম আগের চেয়ে অর্ধেক। আয় কমলেও সেই সাথে সংকুচিত হতে থাকলো ব‍্যয়ও। দিন শেষে তার কোন সেভিংস থাকছে না, কিন্তু নতুন করে তার কোন লোনও যোগ হয় না।
এই তো সেদিন ডাক্তার তার ঘুম আর প্রেসারের ঔষধের ডোজ কমিয়ে দিলেন। ঘুম এখন যদি নিয়মিত হয়, ঔষধ খাবেনই বা কেন।

রিযিকের বারাকাহ এক অদ্ভুত রহমত। আধিক‍্যতা ছাড়াই যা পাওয়া সম্ভব। আল্লাহ! আপনি যা রিযিক দিবেন তাতে সন্তুষ্ট বানিয়ে দিন। এবং তাতে বরকত নাযিল করুন।

~ ©

ইসলামি বই

11 Jan, 11:18


~ কোটি টাকার ড্রোন শোঃ শত কোটির মুজিব বর্ষের পথেই আবার হাঁটছেন না তো! ~

জুলাইয়ে একটি অভ্যুত্থান হয়েছিল, যে অভ্যুত্থানে অনেকে শহীদ হয়েছেন, অনেকে এখনো অসহ্য যন্ত্রনায় বিছানায় কাতরাচ্ছেন! এমন অনেকে আছেন, যাদের পরিবার পথে বসে গেছেন! এমনও অনেকে আছেন যারা দিন গুনছেন, আহত সন্তান কবে মারা যাবেন আর পরিবার বিশাল চিকিৎসা ব্যায়ের বোঝা থেকে হাল্কা হতে পারবে!
এগুলো বাস্তবতা, কোন রাজনৈতিক আলাপ নয়। আমরা দেখছি, ফ্যাসিস্ট এর সাথে যুদ্ধে আহতরা আজ যেন বড়ই অপরিচিত!

ঠিক এরই মাঝে আমরা এও জানতে পারি—জুলাই অভ্যুত্থানের আইকনিক ইমেজগুলো থ্রিডি'র মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে এবার 'ড্রোন শো' এর আয়োজন করতে যাচ্ছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। 'তারুণ্যের উৎসব ২০২৫' এর অংশ হিসেবে এই আয়োজন করা হচ্ছে। এর আগে হয়েছিল আরেক শো।

এই আয়োজনের ব্যয় এখনও নির্ধারণ না হলেও চীন থেকে এসব ড্রোন আনা-নেওয়া বাবদ খরচ হবে প্রায় ৫ লাখ ডলার, যা বাংলদেশি টাকায় প্রায় ৬ কোটি ১০ লক্ষ টাকা! এটুকু শুধুমাত্র ড্রোনের খরচ!
এর বাইরে, চীন থেকে যেসব কর্মী আসবেন, তাদের থাকা-খাওয়ার খরচ বহন করবে বাংলাদেশ সরকার।

কেউ কী বুঝবেন, আইকনিক ইমেজগুলো থ্রিডি'র মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার পেছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করা অপেক্ষা এখন আহতকে যথযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করে সুস্থ করে তোলাই এ দেশের জনগণ এবং দেশের আহত যোদ্ধাদের কাছে অনেক প্রয়োজনীয়!
©

ইসলামি বই

08 Jan, 23:23


আমেরিকান কুকুর দখলদার ইস্রায়েলী সেনারা এক সম্ভ্রান্ত ফিলিস্তিনি মুসলিম মহিলার সাথে কী নিষ্ঠুর নির্যাতন করেছে।
©

ইসলামি বই

08 Jan, 23:16


৭৫ এর ১৫-ই অগাস্টের মূল মাস্টারমাইন্ড লেফটেন্যান্ট কর্নেল সৈয়দ ফারুক রাহমান। ধানমন্ডি ৩২ এর অপারেশনের মেটিকুলাস প্ল্যানিং থেকে শুরু করে অপারেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ফার্স্ট বেঙ্গল ল্যান্সারের হান্টার-কিলার টীম - ফারুকের কৃতিত্ব। এমনকি অপারেশনের সাইটের রেকি-ও ফারুক নিজে করেছিলেন।
.
১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ ইনডেমনিটি অ্যাক্ট বাতিল করে। ১৫-ই অগাস্টের অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে দায়ের করে মামলা। লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফারুক গ্রেফতার হন ১৯৯৬ এর অগাস্টে। তার ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয় আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর, ২০১০ এর জানুয়ারিতে।
.
এটুকু মোটামুটি সরল হিসাব মনে হয়। সমস্যা হল ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল না। ছিল বিএনপি-র নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোট সরকার।
.
যেভাবে দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা, কিংবা ২১শে অগাস্টের মামলা থেকে বিএনপি-র বড় বড় নেতারা এখন খালাস পাচ্ছেন,  চারদলীয় জোটের শাসনামলে সেভাবে লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফারুকরা মুক্তি পাননি কিন্তু। এ পুরো পাঁচ বছরে মামলার গতি কিছুটা কমে আসার বাইরে আর তেমন কিছুই হয়নি।
.
ভালো কথা, ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স খন্দকার মোশতাক জারি করলেও, এটা সংসদে অনুমোদন পেয়ে সংবিধানে যুক্ত হয় ১৯৭৯ সালে, প্রেসিডেন্ট জিয়ার শাসনামলে।
.
১৫-ই অগাস্ট কি অপরাধ নাকি জাতির কল্যানের জন্য কাঙ্ক্ষিত অভ্যুত্থান - এই প্রশ্নের মীমাংসা জরুরী। এটা আসলে বাংলাদেশের রাজনীতির ব্যাপারে একটা প্যারাডাইম শিফটিং প্রশ্ন। 
.
আর বাস্তবতা হল অন্তত ১৯৯৫ এর পর বাংলাদেশের গতানুগতিক রাজনৈতিক শক্তিরা এ প্রশ্নে আওয়ামী লীগের অবস্থানের অনুসরণ করেছে। লীগ বয়ান তৈরি করেছে, বাকিরা রাজি কিংবা নিমরাজি হয়ে ফলো করেছে। আর এভাবেই লীগ জেতে। এভাবেই লীগ ফিরে আসে।
.
ডিসাইসিভ, এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নেয়ার মানুষ এমনিতেই কম হয়। বিশেষ করে আমাদের সমাজে। আর এধরণের মানুষের সংখ্যা আরও কমে যায় অক্ষম সেন্ট্রিসমের কারণে।

~ আসিফ আদনান

ইসলামি বই

05 Jan, 22:28


খুনি হাসিনার জঙ্গি নাটক।
আল্লাহ এই জালিমদের শেষ পরিণতিকে যন্ত্রণাদায়ক করুন।

ইসলামি বই

05 Jan, 19:22


নিঃসন্দেহে মেজর ডালিম একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক ছিলেন। এতে কোনো সন্দেহ নেই।
তবে তিনি (অজ্ঞতার কারণে হোক বা ভিন্ন কোনো কারণে হোক) শান্তিরক্ষা মিশনে সোমালিয়ার মুজাহিদিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধও করেছেন।

দুআ করি, আল্লাহ উনাকে উনার ভুল বুঝার ও জীবদ্দশায় তাওবা করার তাওফিক দান করুন।

ইসলামি বই

04 Jan, 23:21


এদেশে ভারতীয় আধিপত্যবাদের কাউন্টার ন্যারেটিভ একমাত্র ইসলাম।

কোনো সেক্যুলার তোষণকারী মতবাদ ফতবাদ ওয়ার্ক করেনি। তাদের আগেও বুকে টানা হয়েছে, তারা ফ্যাসিবাদকেই ওউন করে বার বার তার পরিচয় দিয়েছে।

ইসলাম ছাড়া অন্য যেকেনোকিছু আরেক হাসিনার জন্ম দেবে, আরেক ভারতদাস/দাসীকে তৈরি করবে।

এঅঞ্চলের মানুষের আত্মপরিচয় ও প্রাণ দেয়ার উদ্দেশ্য স্পষ্টশব্দে ঘোষণায় থাকতে হবে। দুইদিন পর আবার জিগ্যেস করবে, তোমরা কারা, আন্দোলনে কোথায় ছিলে? সে সুযোগ দেয়া যাবে না। নইলে ১০ বছর পর মুসলমানদের আবার 'জুলাইয়ের বয়ানে ইসলাম'  বা 'আলেম বিপ্লবীর খোঁজে' লিখে নিজেদের প্রমাণ করতে হবে লিখে রাখেন।

মুসলমানকে আবারও জুলাই ন্যারেটিভ থেকে মাইনাস করার চক্রান্ত রুখে দিন।

~ শামসুল আরেফিন শক্তি

ইসলামি বই

26 Dec, 11:53


তুরস্কে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে ৫ ঘণ্টার সেনা বিদ্রোহে সহযোগিতার অভিযোগে ৫০ হাজার সরকারি কর্মচারীর চাকরি চলে গিয়েছিল। কি আর্মি, কি পুলিশ, কি প্রশাসন কাউকে ছাড়ে নাই। লাখ খানেকের হয়েছিলো জেল।

আর আমাদের দেশে ১৭ বছরের গুম-খুন-হত্যা-নির্যাতন-দুর্নীতি করাদের টাকা দিয়ে পালা হচ্ছে, ২০০০ মানুষকে নির্মমভাবে শহীদ করার পর যে সরকার আসলো, তারা এই ১৭ বছরের দোসরদের দিয়েই সংষ্কার করছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি সব জায়গায় দোসররা বহাল তবিয়তে আছে, আগের মতোই ক্ষমতা, টাকা ইনকাম।
সরকার বলে সংষ্কার করবো কিন্তু করে না। আর রাজনৈতিক দলগুলো সব বাদ দিয়ে নির্বাচন চায় কিন্তু কেউ আসল জায়গায় হাত দেয় না।

জুলাই অভ্যুথাণ এই দেশের মানুষের মুক্তির জন্য ছিলো, সে মুক্তি আসে নাই। যারা জীবন দিয়েছে তাদের কাছে ক্ষমা চাই। আমরা ব্যর্থ।

-PUSAB

ইসলামি বই

21 Dec, 19:42


স্বৈরাচার হাসিনার আমলের গুম বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ নিউজ।

© মাছরাঙা টেলিভিশন

ইসলামি বই

10 Dec, 21:02


আমরা অজেয়, আমরা অমর
তাওহিদি সুধা করেছি পান...

ইসলামি বই

08 Dec, 20:44


বিংশ শতাব্দী ছিল মুসলিম উম্মাহর পতনের শতাব্দী, একবিংশ শতাব্দী হবে ইসলামের উত্থানের, বিশ্ব শাসনের। ইনশাআল্লাহ।

আমি এই কথা বার বার বলি। মনে প্রাণে যুক্তি দিয়ে বিশ্বাস করি। ২০ বছর আগের মুসলিম উম্মাহর অবস্থা আর বর্তমান অবস্থা এক নয়। ঝিমিয়ে পড়া, ঝরে পড়া, লুকিয়ে থাকা মুসলিমরা আবার জেগে উঠছে। আবারো ঝড় উঠছে। এই ঝড় থামবে না। The Dust will never settle down.

হ্যাঁ। আমাদের ঈমানের ঘাটতি আছে অনেক। আমরা দুর্বল। আমরা এখনো সবকিছুর চাইতে আল্লাহকে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালো বাসতে পারছি না। নিজের জীবন জীবিকার ভয় করি। কমফোর্ট জোনে থেকে প্রতিবাদ করি। কিন্তু প্রতিবাদের মাত্রা বাড়ছে। প্রতিবাদ থেকে প্রতিরোধের দিকে এখন আমরা যাচ্ছি। বিভিন্ন দেশে মুসলিমরা জেগে উঠছে। ইরাক, ইয়ামান, শাম, খোরাসানে ইমাম মাহদির বাহিনী তৈরি হচ্ছে। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মের পূর্ব থেকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা রাসুলের সাহাবী তৈরি করছিলেন। নুসরাত পাঠিয়েছিলেন। এমনিভাবে ইমাম মাহদির বাহিনী তৈরি হচ্ছে। এই বাহিনীর ভাগ্যবান সদস্যরা আমার আপনার মাঝেই বসবাস করছে।  আবারো বলি বিশ বছর আগের মুসলিম আর বর্তমান মুসলিমের অবস্থা এক নয়। ২০ বছর আগের বাংলা আর বর্তমান বাংলার অবস্থা এক নয়।

- Kaisar Ahmad
২০ অক্টোবর, ২০২০

ইসলামি বই

30 Nov, 16:03


আসিফ নজরুল ও দিল্লিকে যে বার্তা দিলেন শাইখ হারুন ইজহার

ইসলামি বই

29 Nov, 17:21


আসিফ নজরুল ও দিল্লিকে যে বার্তা দিলেন শাইখ হারুন ইজহার

লিঙ্ক: https://youtu.be/8-g0b7dpF_U?si=bQwvHH_57uPK4KK9

ইসলামি বই

28 Nov, 21:26


প্রথম অন্ধকার পত্রিকা প্রত্যেকটা শব্দ মেপে মেপে ব্যবহার করে। আইনজীবী হত্যাকারীদের নামটা খুবই সম্মানের সাথে নিয়েছে ওরা। তাই হত্যাকারীদের নামের সাথে ‘তাঁদের’ ‘তাঁরা’ শব্দ ব্যবহার করেছে। বাংলাতে সাধারণত চন্দ্রবিন্দু-সহ তাঁরা/তাঁদের টাইপের শব্দগুলো সম্মান প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার করা হয়। অথচ ওরাই ইসলামপন্থীদের নাম নিলে যথাসম্ভব হেয় করে নেওয়ার চেষ্টা করে। সত্যিই, ওদের হিপোক্রিসি অন্য লেভেলের।

© Shuaib Ahmad

ইসলামি বই

27 Nov, 16:54


মাওলানা সাদ সাহেব কি ইসকনের চেয়েও খারাপ? এই প্রশ্ন আমাদের মনে অনবরত ঘুরপাক খাচ্ছে, বিশেষ করে যখন আমাদের আলিমগণ তার বিরুদ্ধে ঢাকা ব্লক করে আন্দোলন করেছেন। কিন্তু, কাছাকাছি সময়ে যখন উগ্র ইসকনের হামলায় আমাদের একজন মুসলিম ভাই শহিদ হয়েছেন, তখন আলিমগণের নীরবতা আমাদের প্রচণ্ড আশ্চর্য করেছে।

স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে মাইকে গলাবাজি করা সহজ, কিন্তু যখন কঠিন সময় আসে, তখন সৎসাহস দেখানো অনেক কঠিন। উম্মাহর ক্রান্তিলগ্নে আত্মগোপন করা কি দ্বিচারিতা নয়?

এটা আমাদের জাতির জন্য এক দুর্ভাগ্যজনক বাস্তবতা যে, আমাদের নেতৃত্বের ভার এমন কিছু ব্যক্তির হাতে চলে গেছে, যারা সুসময়ে পাশে থাকলেও, দুঃসময়ে একেবারেই অদৃশ্য হয়ে যান। এভাবে নেতৃত্ব দেওয়া জাতির জন্য কখনোই কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না।

© Shuaib Ahmad

ইসলামি বই

27 Nov, 16:33


আল্লাহ আমাদের প্রিয় শাইখকে শত্রুদের অনিষ্টতা থেকে হেফাজতে রাখুন।

ইসলামি বই

18 Nov, 14:51


প্রধান উপদেষ্টা জুলাই গণহত্যার বিচার করার কথা বলেছেন, তার বক্তব্যে গুম কমিশন, এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যাপারেও কিছু কথা এসেছে। এগুলো ইতিবাচক দিক।

তবে, কয়েকটা ক্রুশাল বিষয় বক্তব্যে অ্যাড্রেসড হওয়া দরকার ছিল বলে মনে করি:


১। আওয়ামী লীগের পলাতক নেতারা কার হেফাযতে ছিল এবং কিভাবে পালালো? এবং এ নিয়ে কোন অ্যাকাউন্টিবিলিটি নেই কেন?

২। গণহত্যায় অংশ নেয়া অফিসারদের বিচার হবে কি না?

৩। র‍্যাব, সিটিটিসি এবং এধরণের বাহিনীগুলোর ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেয়া হবে কি না? গুম, খুন, মিথ্যা-মামলাকে যারা রেগুলার প্র‍্যাকটিস বানিয়ে ফেলেছিল তাদের কি সেই একই অবস্থায় রেখে দেয়া হবে?

কয়েক দিন আগেও র‍্যাব একজন নির্দোষ কিশোরকে নির্যাতন করে তার মায়ের খুনী সাব্যস্ত করেছে। অর্থাৎ, তাদের আগের প্র‍্যাকটিস থেকে তারা বিন্দুমাত্র সরে আসেনি। এই প্র‍্যাকটিস এবং এধরণের বাহিনী রেখে কী ধরণের পরিবর্তন আসবে?

৪। আওয়ামী জাহেলিয়াতের অলিগার্কদের ব্যাপারে কী বা আদৌ কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে কি না?

৫। উপদেষ্টা নিয়োগে এতো বৈষম্য কেন? কেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কোন উপস্থিতি নেই? কেন ছাত্রশক্তির নেতাদের একচেটিয়া আধিপত্য? কেন মাদ্রাসা ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব নেই?

৬। অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী জাহেলিয়াতকে টিকিয়ে রাখা প্রথম কালো- দিল্লী স্টারের সিম্পিং করছে কেন?

৭। ভারতীয় প্রপাগ্যান্ডার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাউন্টার ন্যারেটিভে সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। এর জন্য কে দায়ী? প্রেস সচিব? তথ্য মন্ত্রনালয়? নাকি অন্য কেউ? এক্ষেত্রে কার্যকরী কোন পদক্ষেপ নেয়া হবে কি না?

এ বিষয়গুলো অ্যাড্রেসড না হলে সরকারের প্রতি জনমানুষের আস্থা দিন দিন কমতে থাকবে।


©️ আসিফ আদনান

ইসলামি বই

13 Nov, 09:57


ফ্যাসিবাদের দোসরদের পুনর্বাসন নতুন ফ্যাসিবাদ কায়েম করছে, যেখানে বাক-স্বাধীনতা ও নাগরিক অধিকার বিলীন হয়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এমন হঠকারিতামূলক কর্মকাণ্ড দেশবাসীকে হয়তো প্রতিবিপ্লবের দিকে ঠেলে দেবে।

– Shuaib Ahmad

ইসলামি বই

11 Nov, 15:03


সুগন্ধির সৌরভময় জগতের প্রতি ভালোবাসা এবং তার চমৎকার রূপ-রঙে মুগ্ধ সকল সুগন্ধি প্রেমীদের জন্য সুখবর!
আগামী ১৪, ১৫, ও ১৬ নভেম্বর, ধানমন্ডির ভিক্টোরিয়া কনভেনশন হলে আয়োজিত হতে যাচ্ছে ‘সুবাস মেলা’।

এটি একটি বিশেষ আয়োজন, যেখানে আপনি পাবেন দেশের সেরা সব সুগন্ধি এবং সুগন্ধির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানার সুযোগ। মেলার মাধ্যমে সুগন্ধির নানা দিক ও গুণাবলি উপস্থাপন করা হবে, যা সুগন্ধি প্রেমীদের জন্য এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা নিয়ে আসবে। ইনশাআল্লাহ।

আমন্ত্রণ রইল আপনাদের সকলকে, মেলার এই চমৎকার আয়োজনে যোগ দিতে।

তারিখ: ১৪-১৫-১৬ নভেম্বর
স্থান: ভিক্টোরিয়া কনভেনশন হল, ধানমন্ডি।

সুগন্ধি বনিক ভাইয়েরা অপেক্ষা করবে আপনার আগমনের জন্য।

ইসলামি বই

11 Oct, 08:36


ধর্ম উপদেষ্টা সাহেবের অতি সাধুবাদিতা, কুফরি কথাবার্তা ও শিরক কামনা করার মত অপরাধটা মোটেও হালকা নয়। এমন নয় যে, তিনি জাহিল কোনো ব্যক্তি। তিনি অ্যাকাডেমিক পড়াশোনা করা আলেম। তার ক্ষেত্রে জাহালতের উজর পেশ করাটাও কঠিন। অবিলম্বে উপদেষ্টা সাহেবকে জাতির সামনে প্রকাশ্যে তাওবা করা জরুরি। আর উনার এসব ভণ্ডামি কর্মকাণ্ডের দায় শাইখ আহমাদুল্লাহ সাহেবও এড়াতে পারেন না। কারণ তাঁর রিকোমেন্ডেশনে আফম খালিদ সাহেবকে ধর্ম উপদেষ্টার পদ দেওয়া হয়। প্রজ্ঞাশূন্য, ইসলামফোব ও মুজিবপ্রেমী লোকদের ধর্ম উপদেষ্টার জন্য পরামর্শ দেওয়াটা অনুচিত কাজ হয়েছে।

আলিম, সাধারণ মুসলিম সবার জন্য উচিত সবসময় আকিদা চর্চা করা। আকিদার জ্ঞান বাড়ানো। বেশি বেশি মুজাকারা করা। কারণ, সবকিছুর সাথে কম্প্রোমাইজ করা গেলেও, তাওহিদের সাথে কখনোও কম্প্রোমাইজ করা যায় না। আকিদাচর্চার অভাব মানুষকে কতটা ভ্রষ্ট করতে পারে, সেটার নমুনা উপদেষ্টা সাহেবের আচরণ ও উচ্চারণ থেকে উপলব্ধি করা যায়।

© Shuaib Ahmad

ইসলামি বই

04 Oct, 19:33


তখন সমস্যা হয়নি, এখন সমস্যা হচ্ছে।
কারণ.......

ইসলামি বই

30 Sep, 21:47


...

ইসলামি বই

23 Aug, 13:57


মানুষের প্রাণ অনেক Valuable জিনিস...

ইউটিউব থেকে দেখতে: https://youtu.be/hmLunJ7EnPs?si=yflXapeRfVKcgNAF

ইসলামি বই

22 Aug, 15:07


সাদাকা করুন

বন্যার্তদের জন্য ১০ টাকা হলেও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে দান করুন।

সাদাকা পাঠাতে এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন:
https://assunnahfoundation.org/donate/flood

ইসলামি বই

22 Aug, 05:49


এই বন্যায় হয়তো এ-দেশের বহু মানুষ কষ্টে পড়বে, বিপন্ন হবে, বিপদগ্রস্ত হবে। আল্লাহ তাআলা হেফাজত করুন এবং উদ্ধার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সবাইকে বিপদমুক্ত করুন।

কিন্তু, ভারত যে রাতের অন্ধকারে বাঁধ খুলে দিয়ে বন্যা উপহার দিল, সে আসলে বাংলাদেশের সবচেয়ে জাগ্রত সময়ে একটি ভুল যুদ্ধ শুরু করল। সে চাপ দেওয়া ছাড়াই যা পেত, ভুল সময়ে ভুল চাপ প্রয়োগের কারণে হয়তো তার অনেক কিছুই সামনে হারাবে।

ভারতের স্বার্থ, সুবিধা এবং করিডোর ও বাণিজ্যের অনেক কিছুই আগামী দিনে এ-দেশে বাধাগ্রস্ত হবে। তার ভুল পদক্ষেপের কারণে অনুগত পলাতক পাপেটদের সঙ্গে তারও 'স্বার্থের বিদায়' সম্পন্ন হবে। শুধু সময়ের ব্যাপার; ইনশাআল্লাহ।

১৫ জুলাই থেকে যে অভূতপূর্ব পর্ব শুরু হয়েছে, দুষ্ট প্রতিপক্ষের কারণেই এর সমাপ্তি ঘটছে না, এগিয়েই চলেছে। দুষ্টদের প্রতিটি পদক্ষেপ তাদেরই বিরুদ্ধে যাচ্ছে। কিচ্ছু করার নেই।

ইসলামি বই

22 Aug, 05:43


সাদাকা করুন

বন্যার্তদের জন্য ১০ টাকা হলেও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে দান করুন।

https://assunnahfoundation.org/donate/flood

ইসলামি বই

15 Aug, 15:24


২০২৩ সালের ১৫ আগষ্ট ঢাকায় মাওলানা সাঈদী রহ. এর জানাজা পড়তে দেয়া হয়নি।
ইতিহাসের নির্মম পরিহাস, ঠিক তার এক বছরের ব্যবধানে আজ ২০২৪ সালের ১৫ আগষ্ট অনেক বিখ্যাত মানুষের জন্যে শোক প্রকাশের লোকও খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

ইসলামি বই

15 Aug, 01:47


শাহবাগীদের থেকে মুক্তি দিবে কে?

দেখুন: https://youtu.be/GVYyLap_jtk?si=1k4_Kctl2CxqlTb2

ইসলামি বই

11 Aug, 21:33


১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস বাতিল করার জোর দাবী জানাচ্ছি। চল্লিশ বছর পর কোন শোক হয় না।
আর একজন ব্যক্তির জন্য পুরো রাষ্ট্র কেন শোক পালন করবে? অযথাই একটি দিন নষ্ট করার কোন অর্থ হয় না।
এমনিতেই আন্দোলন-সংগ্রামে সকল কিছু স্থবির হয়ে আছে। তার মধ্যে অযথা শোকের নামে একটি কাজের দিন নষ্ট করা দেশের জন্য চরম ক্ষতিকর।

সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে আওয়াজ উঠান!

– শাইখ আবদুল্লাহ বিন আবদুর রাজ্জাক হাফি.

ইসলামি বই

11 Aug, 10:04


বিপদ রয়ে গেল, যা ভয়ঙ্কররূপ ধারণ করে ফিরে আসতে পারে।

ইসলামি বই

08 Aug, 12:14


🔴বিনা অপরাধে জেলবন্দী দ্বীনদার মজলুমদের তালিকাকরণ:
দয়া করে সবাই কপি পেস্ট করুন নিজ টাইমলাইনে।

দীর্ঘদিন ধরে অনেক উলামায়ে কেরাম, নিরীহ দ্বীনদার মুসলিম ভাই ও বোন, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার শিকার হয়ে কারাগারে দিন কাটাচ্ছেন।   সেসকল মজলুমদের মুক্তির জন্য এই প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। ফর্ম রেডি হয়ে যাওয়ার পর, আমরা এই তথ্যগুলো বিভিন্ন মহলে পাঠানোর চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

আপনার পরিচিত কেউ এমন বন্দী থেকে থাকলে নিম্নোক্ত ফর্ম টি পূরন করে দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

https://tiny.cc/mojlum

এছাড়া আপনারও এমন কোন মাধ্যম জানা থাকলে যারা বন্দীদের মুক্তির বিষয়ে কাজ করছেন তবে এই বিষয়ে সহযোগিতা করতে আগ্রহী হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে ভালো হয় ইনশাআল্লাহ।
জাযাকুমুল্লাহ খইরন

https://docs.google.com/spreadsheets/d/1-qGNbdU9I_9R4G-oZb2bfw3b-LTuLfH0iVSEdHO_Cq8/edit?usp=drivesdk

ইসলামি বই

07 Aug, 17:25


অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে সমন্বয়কদের প্রথম সারীর লিডাররা পুরো বিপ্লবকে হাইজ্যাক করতে চাচ্ছে, একান্ত নিজস্ব অর্জন মনে করছে। তারা যে নাম দিবে সেটাই নিতে হবে, এমন একটা দাবী যেন। পুরো দেশের জেলা পর্যায়ে, বিভিন্ন ভার্সিটি পর্যায়ে বিশেষত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি, অতপর সমাজের নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী, সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলিমদের প্রতিনিধি আলেম-ওলামা, শ্রমিকশ্রেণী ও বিভিন্ন পেশাজীবীদের পরামর্শ নিয়ে নাম গুলো পস্তাব করা যেত। ইতিমধ্যে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির গ্রুপ থেকে বলা হয়েছে যে তাদের সাথে কোনো প্রকার যোগাযোগ করা হয়নি। অথচ আন্দোলন যখন সমাপ্ত হচ্ছিল তখন তাদের রক্ত ত্যাগের মাধ্যমে আবারো আন্দোলন জেগে উঠে।

এই লিডাররা যদি মনে করে মানুষ তাদের কথায় নেমে এসেছিল, তাহলে তা হবে মহাভুল। ১৫ বছর ধরে চলা লেডি ফিরাউনের যুলমের অবসান ঘটাতে মানুষ এই কতিপয় ছাত্র নেতাদের কর্মসূচিতে সারা দেয়। ত্যাগ স্বীকার করে। যদি তারা প্রমাণ চায় তাহলে আবার কর্মসূচি দিক, দেখবে তাদের ডাকে কেউ সাড়া দিবে না। প্রি-প্ল্যানড, ম্যানেজড, অরচেসটেড এই আন্দোলনে আমি শুরু থেকে ছিলাম। শুরু থেকেই আমি বিভিন্ন দলের মানুষকে দেখেছি। শাহবাগে বিএনপি-জামায়াত সহ বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মীদের দেখেছি। উনারা জানত আসল দাবী কোনটা। প্রথম থেকে দাবী একটাই ছিল। যা ধাপে ধাপে নিয়ে যাওয়া হল। প্রথমে স্যার সলিমুল্লাহ পদত্যাগের দাবী তুলেন এমনি এমনি না, তিনিও জানতেন এটা কোথায় যাচ্ছে। পরে আসিফ নজরুল স্যার সহ বাকিরাও এই দাবী তুললো। তারাও জানতেন কোথায় যাচ্ছি।  আর তাই ফিরাউনের পতনের সাথে সাথে সবাই বেদখল হওয়া সম্পদ দখলে নিচ্ছে, নেতাকর্মী দের মুক্ত করছে। আচ্ছা যদি শুরু থেকে এটা এক দফা ছিল না তাহলে কিভাবে ১৩ জন সমন্বয়ক বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সাথে কথা না বলে ড. ইউনুসের নাম সাজেস্ট করে। অতপর পূর্ব নির্ধারিত পুরো নিজস্ব চয়নকৃত ব্যক্তিদের তালিকা করে। অ্যামেরিকার তৈরি গ্রেট গেমে জনগন রক্ত দিয়েছে, আমেরিকার বা কতিপয় কিছু ব্যক্তির স্বার্থের জন্য নয়। সবার ত্যাগের দাবী একটাই যে, জনমানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন এখানে ঘটে।

আমি এখনো আশাকরি, ফিরাউনকে তাড়িয়ে আমরা কোনো নমরুদ আনবো না। ভারতকে তাড়িয়ে অ্যামেরিকাকে বসাবো না।

- কায়সার আহমেদ ভাই

ইসলামি বই

07 Aug, 10:18


.
ইউনুসের বিকল্প কে?
প্রস্তাবিত x, y, z সংস্কার - ভালো নাকি খারাপ,
আপনি কি বিএনপি কি চান নাকি?
.
এসব ভিন্ন আলাপ। এগুলো নিয়ে আলাদা কথা বলা যেতে পারে।
কিন্তু আমার কথা এগুলো নিয়ে না। আমার কথা হল স্পষ্ট, যে বয়ান দিয়ে, এই 'সংস্কার' বা 'গঠন'-এর বৈধতা তৈরি করা হচ্ছে তা মিথ্যা।
,
বাংলাদেশের মানুষ এই ছাত্রনেতাদের গঠনতন্ত্র প্রনয়নের ম্যান্ডেট দেয়নি। সংবিধান সংশোধনের ম্যান্ডেট দেয়নি। ইউনুসের আর তার পেছনের বন্ধুদের হাতেও ৬ বছরের জন্য দেশকে তুলে দেয়ার ম্যান্ডেট দেয়নি। তারা রাস্তায় নেমেছে সহমর্মিতা ও হাসিনার পতনের জন্য।
.
আজ যদি কেউ বলে, ইউনুসকে রাষ্ট্রপ্রধান বানানো হবে, নতুন গঠনতন্ত্র প্রনয়ন করা হবে, কিংবা x, y, z সংস্কার করা হবে, এবং এর ম্যান্ডেট জাতি ছাত্রনেতাদের দিয়েছে, রাস্তায় 'ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে'-- তাহলে সেটা হবে গ্রস মিথ্যাচার।
.
আমি বুঝেশুনে 'মিসরিপ্রেসেন্টেশান' এর বদলে 'মিথ্যাচার' শব্দটাই ব্যবহার করছি। কারণ এধরণের কথা যারা বলে তারাও বুঝেশুনে, হিসেব করেই এসব বলে।

(ইন শা আল্লাহ্‌ চলবে)

ইসলামি বই

07 Aug, 10:18


১.
আসেন কঠিন কথাগুলো শুরু করি।
.
হাসিনা পতনের যে আন্দোলন তার বাস্তবতা আমাদের মনে রাখা দরকার, এবং বারবার মনে করিয়ে দেয়া জরুরী। তা না হলে বিভিন্ন বয়ান তৈরি করে সেগুলো দিয়ে অনেক কিছু জাস্টিফাই করা হবে।
.
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকোণ থেকে:
.
এটা কোন নির্দিষ্ট আদর্শ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ছিল না। কোন নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীকে ক্ষমতায় আনার আন্দোলন ছিল না। কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে রাষ্ট্রের প্রধান বানানোর আন্দোলন ছিল না।
.
এটা ছিল একটা পিওরলি রিয়্যাকশানারি বা প্রতিক্রিয়ামূলক আন্দোলন। এই আন্দোলনের প্রধান তিনটা স্লোগান লক্ষ্য করুন-
.
তুমি কে, আমি কে - রাজাকার রাজাকার
.
ভুয়া ভুয়া!
.
ছি ছি হাসিনা, লজ্জায় বাচি না।
.
একটা পিওর রিয়্যাকশান, একটা পিওর রেইজ, আর শেষেরটা নিরেট হাসিনা বিরোধিতা।
.
এই আন্দোলনকে মানুষ যোগ দিয়েছে দুটো কারণে -
.
প্রথমে, আবু সাইদ-মুগ্ধদের খুনের প্রতিবাদে
তারপর, আওয়ামী জাহিলিয়াতের পতনের লক্ষ্যে
.
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক আন্দোলন ১৬ তারিখেই থিতিয়ে যেতে পারতো। খুনী পুলিশের সহায়তায় এই রাতে পাবলিক ইউনিগুলোর দখল নিয়ে ফেলে ছাত্রলীগ। হল বন্ধ করে দেয়। আন্দোলনকারী এবং সমন্বয়কদেরও বের করে দেয় ক্যাম্পাস থেকে।
.
পরের দুইদিন আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যায় প্রাইভেট ইউনি, কলেজ এবং স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। এটা একেবারেই অপ্রত্যাশিত ছিল। প্রাইভেট ইউনির ছাত্ররা বিসিএস দিতে আগ্রহী না। তাদেরকে আন্দোলনে নামতেও আহ্বান করা হয়নি। তবু তারা রাস্তায় নেমে যায় আবু সাইদসহ নিহত ও আহত পাবলিক ইউনির ছাত্রছাত্রীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে।
.
এ দুইদিনে নিহতদের বড় একটা অংশ ছিল ঢাকার আরবান মিডল এবং আপার-মিডল ক্লাসের সন্তান। এসময়টাতেই শহুরে মিডল ক্লাসের বিশাল অংশ হাসিনার বিরুদ্ধে চলে যায়। মোটামুটি স্পষ্ট হয়ে যায়, বাংলাদেশ একটা অদৃশ্য লাইন অতিক্রম করে ফেলেছে। যা হয়েছে, তারপর সব কিছু আর আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে না।
.
এই সময়টাতে এবং ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের সময় আন্দোলনে কী-রোল প্লে করে ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকার ছিন্নমূল মানুষ। অনেক ক্ষেত্রে স্বতঃস্ফূর্ত হলেও, তাদেরকে মোবালাইয করার ক্ষেত্রে প্রায় নিশ্চিতভবেই বিএনপি এবং জামআতে ইসলামীর মতো রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা ছিল। এই শ্রেনীরও কোটা নিয়ে মাথাব্যাথা ছিল না।
.
আন্দোলনের শেষ দিকে কওমী মাদ্রাসাকেন্দ্রিক ইসলামী দলগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল রাজপথে, তারাও কেউ কোটা নিয়ে মাথা ঘামায়নি।
.
ইন্টারনেট ফেরার পর প্রথম ৩-৪ দিন ফেইসবুকে মানুষ খুব ভয়ে ভয়ে কথা বলছিল। এই সময়ে বিভিন্ন ঘরানার যেসব ফেইসবুক আইডি আন্দোলনের পক্ষে জনমত তৈরি করেছে, ভয় ভেঙ্গে মানুষকে কথা বলতে উৎসাহিত করেছে, তাদের অ্যাটলিস্ট ৯০% এর কাছে কোটার কোন প্রাসঙ্গিকতা নেই।
.
বাস্তবতা হল হাসিনার পতনের যে আন্দোলন তার,

- প্রধান উসকানিদাতা হাসিনা

- প্রধান সমন্বয়ক হাসিনা

- প্রধান স্থপতি হাসিনা
.
হাসিনার লাগামছাড়া বক্তব্য, তার চরম ঔদ্ধত্য এবং তার ক্রমাগত মিসস্টেপ পুরো দেশের মানুষকে, দেশের সবচেয়ে অ্যাপলিটিকাল, নির্বিবাদী অংশকেও হাসিনার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে।
.
জুলাইয়ের ২ তারিখ থেকে শুরু করে অগাস্টের ২ তারিখ পর্যন্ত যে কোন সময় দাবি মেনে নিয়ে হাসিনা এই আন্দোলন বন্ধ করে দিতে পারতো। কিন্তু তা না করে, সে বারবার মানুষ খুন করে, তার দম্ভ এবং ১৫ বছরের আওয়ামী জাহিলিয়াতের মাধ্যমে সবাইকে তার বিরুদ্ধে এক কাতারে নিয়ে আসে।
.
.
এই বাস্তবতাগুলো আমাদের মনে রাখা জরুরী।
.
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হাসিনার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে সত্য। কিন্তু মানুষ কীসের জন্য তাদের নেতৃত্ব মেনেছে? কোন বিষয়ে তাদের নেতা মেনেছে?
.
কোটার জন্য? ইউনুসকে ৬ বছরের জন্য সরকার প্রধান বানানোর জন্য? তারা পছন্দমতো নানা সংস্কার করবে, তারপর বলবে জনগণের অভিপ্রায়ের প্রতিফলন স্বরূপ জনগণের পক্ষ হয়ে আমরা এগুলো করেছি - তার জন্যে?
.
না।
.
মানুষ তাদের নেতৃত্ব মেনেছে হাসিনার পতনের জন্য। সোজাসাপ্টা কথা। কোন সৎ এবং বিবেকবান মানুষ এই সত্যকে অস্বীকার করবে না।
.
ছাত্রনেতাদের কৃতিত্ব ও ত্যাগ কেউ অস্বীকার করে না। তারা নির্যাতিত হয়ে বক্তব্য বদলাননি (গুটিকয়েক ছাড়া), তারা বুদ্ধিমত্তার সাথে কর্মসূচী দিয়েছেন, আন্দোলনের গতি ধরে রেখেছেন - এই সব ক্রেডিট তাদের দেয়া যায় নির্দ্বিধায়।
.
কিন্তু কোন নির্দিষ্ট আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য জাতি তাদের নেতা বানায়নি। তাদের এমন কোন ইশতেহার কিংবা ম্যানিফেস্টো ছিল না, যা জনগণ দেখেছে, বুঝেছে এবং সেটায় সমর্থন দিয়েছে।
.
মানুষ রাস্তায় নেমেছে কেবল, এবং কেবলই নিহত ও আহতদের সাথে সংহতি প্রকাশ, গণহত্যার বিচার এবং আওয়ামী জাহিলিয়াতের পতনের উদ্দেশ্য।

ইসলামি বই

06 Aug, 14:49


এই মূহুর্তে যারা তাগুত মুজিবের মূর্তি ভাঙ্গা আর গণভবন লুটিং নিয়ে হাহাকারবাজি করছে, এরা ইদার নির্বোধ, পৃথিবীতে নতুন, অথবা ছুপা আওয়ামী লীগ। এদের চিনে রাখুন।

ইসলামি বই

06 Aug, 14:42


কাশিমপুর আপাতত শান্ত। কারাগারে শাইখ রাহমানীর সাথে মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী কথা বলেছেন।

শাইখুল হাদীস মুফতি জসীমউদ্দীন রাহমানী সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় দশ বছরের বেশি সময় আটক করে রাখা হয়। জামিন পাবার পর আবার নতুন করে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করা হয়। শাইখ রাহমানীর এই বন্দীত্ব, ইসলামী দাওয়াহর ওপর আওয়ামী জাহিলিয়াতের যুলুমের, অন্যতম উদাহরণ।

সবার তার মুক্তির ব্যাপারে সোচ্চার হওয়া উচিৎ। একই সাথে শফিউর রহমান ফারাবীর জামিনের ব্যাপারে আওয়াজ তোলা জরুরী।

ইসলামি বই

06 Aug, 12:26


সবাই নীড়ে ফিরে যায়। কিন্তু একজন নীড়ে ফিরেন না। জানি না, কবে তিনি নীড়ে ফিরবেন! আল্লাহ মাজলুমদের জন্য সহায় হোন।

ইসলামি বই

05 Aug, 21:51


নবি ﷺ-এর ইনতিকালের তিনদিন পর তাঁকে দাফন করা হয়। স্রেফ খলিফা নির্ধারণ করতে যেয়ে এ বিলম্ব।

কার লাশ দাফনে বিলম্ব, ভেবেছেন? শ্রেষ্ঠ মানব মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের।

খলিফা/আমির/রাষ্ট্রপ্রধান নির্ধারণ করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ! মুক্তিকামী সমন্বয়কদের ভুল এখানেই। তাদের অহেতুক বিলম্বের কারণে কতগুলো প্রাণ ঝরে পড়ছে। সকাল পর্যন্ত আরও কী হয় আল্লাহ মালুম। সবাই দুআ করুন, যেন শকুনের কুদৃষ্টি থেকে আল্লাহ এ জমিনকে হেফাজত করেন।

– মাওলানা আবদুল হক হাফি.