Tazkiyah Society @tazkiyah_society_dawah Channel on Telegram

Tazkiyah Society

@tazkiyah_society_dawah


অন্যদের আল্লাহর দিকে পরিচালিত করে, নিজে পথ হারানোর ব্যাপারে সতর্ক হও!

সর্বদা আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাও যেন তুমি সেতু না হও যা পার হয়ে অন্যরা জান্নাতে চলে যায়, আর তোমাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হয়।

– ফুদাইল ইবন ইয়াদ (রহ.)
[ সিয়ারু আ'লামিন নুবালা, ৬/২৯১ ]

Tazkiyah Society (Bengali)

আপনি কি আল্লাহর দিকে পরিচালনা করা একটি সমাজিক সংস্থা খুঁজছেন? তাহলে 'Tazkiyah Society' চ্যানেলটি আপনার জন্য একটি আদর্শ স্থান। এটির উদ্দেশ্য হল মানবিক শৃঙ্খলা এবং দাওয়াহ প্রচারের মাধ্যমে মানব সমাজে আল্লাহর দরবারে পরিচিত করা।

এই চ্যানেলে 'Tazkiyah Society' সদস্যরা প্রতিদিন আল্লাহর দিকে উত্সাহিত হওয়ার প্রস্তাবনা করে এবং নিজেকে আল্লাহর সৃষ্টির পরিচয় করতে উৎসাহিত করে।

এটি মূলত একটি শিক্ষামূলক চ্যানেল, যেখানে সদস্যরা আল্লাহর পথে সঠিক পড়ান পক্ষে মার্গদর্শন পায়। 'Tazkiyah Society' চ্যানেলের সদস্যরা আল্লাহর ইচ্ছামতো জীবন পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে পরস্পরের সুপ্রেষণা করে।

সুতরাং, 'Tazkiyah Society' চ্যানেলটি যারা নিজেকে উন্নত করার প্রতিশ্রুতি দেয়, তাদের জন্য এটি একটি অত্যন্ত উপকারী সম্প্রদায়।

Tazkiyah Society

14 Feb, 13:19


শবে বরাত বা মধ্য শা'বানের রজনীতে যা করা যাবে না —

- মসজিদে মাইক বাজিয়ে বয়ান, দুআ-দুরুদ, যিকির ইত্যাদি
- দলবদ্ধভাবে কবরস্থানে গমন৷ (তবে একা গেলে সমস্যা নেই)
- মসজিদ বা স্থাপনায় আলোকসজ্জা
- সাধারণ নিয়মের বাইরে বিশেষ ব্যতিক্রমী নিয়মে নামায আদায় করা
- এ রাতকে ভাগ্য রজনী মনে করা
- এ রাতকে শবে কদরের সমপর্যায়ের মনে করা
- শিরনি-হালোয়ার আয়োজন

শবে বরাতে যা করবেন —

- আল্লাহ তাআলার কাছে কৃত গোনাহের জন্য ক্ষমা চাইবেন৷
- অপর মুসলিমের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ পরিহার করবেন৷
- একাকী বেশি বেশি নেক আমল (পেছনের জীবনের কাযা নামায, নফল নামায, তিলাওয়াত, যিকির-আযকার) করবেন৷
- আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করবেন৷
- দান-সাদাকা করবেন৷

– মুফতি জিয়াউর রহমান

Tazkiyah Society

12 Feb, 12:47


সব আয়না খুলে আলামত ধ্বংস করার পরে আয়নাঘরের অ্যাক্সেস দিয়েছে। ভিডিও দেখার পর ব্যক্তিগত অবজারভেশন:

- পার্টিশন ওয়াল ভেঙ্গে ফেলেছে, ভিডিওতে বুঝা যাচ্ছে।
একটা রুমে তিনটা এডজাস্ট ফ্যান মানে একটা রুমকে তিনটা ভাগে ভাগ করা ছিল।

- জানালা নতুন করে লাগানো হয়েছে।

- দুই লেয়ারের দরজা ছিল বন্দিদের ভাষ্য অনুযায়ী সেই দরজা কৈ?

- ওয়ালে নতুন আনফিনিশড প্লাস্টার।

- শত শত বন্দীর ফোন নাম্বার অ্যাড্রেস কন্ট্রাক্ট ডিটেল সব মুছে ফেলা হয়েছে।

- প্রত্যেকটা রুমে নতুন করে রং দেওয়া হয়েছে।

- সিসিটিভি ছিল সেটার ফুটেজ নাকি এখন আর নেই, হার্ডডিস্ক কে জব্দ করেছে!

এই রেনোভেশন গুলো তো বর্তমান সময় করা হয়েছে হাসু ভেগে যাওয়ার আগে নয়, কারা করল?

– নাসের বাবু

Tazkiyah Society

08 Feb, 15:55


এখনকার তরুণ-তরুণীদের যারা ফেসবুকে ‘ইন এ রিলেশনশিপ’ দিয়ে রাখেন, অথবা বন্ধু-বান্ধবদের সাথে সেটা গর্বভরে প্রকাশ করেন, গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে গেলে ছবি তুলে স্টোরিতে দেন, এ কাজকে গৌরবের বিষয় মনে করেন, আপনারা কি একবারও ভেবেছেন, আল্লাহ না করুন এ অবস্থায়ই যদি আপনার মৃত্যু হয়ে যায়, তাহলে প্রকাশ্যে ইন এ রিলেশনশিপ লেখাটা মুছে যেতে পারবেন?

নাহয় আপনি নিজেই সাক্ষী রেখে গেলেন, আপনার রিলেশন আল্লাহ তাআলার সাথে ছিল না; ছিল বেগানা এক নারীর সাথে। আপনি রাতের পর রাত জেগে রবের সাথে সম্পর্ক বাড়াননি; বরং এক নারীর সাথে অবৈধ সম্পর্কে মজে ছিলেন। উপরন্তু অবৈধ সম্পর্ক হলো জিনারই নামান্তর। হাদীসের মধ্যে আছে, কেয়ামতের একটি আলামত হলো প্রকাশ্যে জিনা শুরু হয়ে যাবে। তাহলে আপনাদের দ্বারাই কি এই আলামত শুরু হয়ে গেল?

বইঃ দ্বীনের পথে রাহনুমায়ী
লেখকঃ মাওলানা তানজীল আরেফীন আদনান

Tazkiyah Society

05 Feb, 18:13


আজকে কথা প্রসঙ্গে অনুভব হল, আমরা কেবল ১৫ বছরের স্বৈ’রাচারের পতন আর আজকে শেখ মুজিবের বাসভবন ভেঙ্গে কতটা খুশি হচ্ছি।

কিন্তু যারা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর আল্লাহর শরীয়াহ কায়েম করেছে, তা’গুতি নেজামকে উপড়ে ফেলে ইসলামের নেজামের পতাকা উড্ডীন করেছে, কু’ফুরি ব্যবস্থার প্রতিটি চিহ্নকে মুছে ফেলেছে এবং তা’গুতের দোসরদের নিজ হাতে ধরে ধরে মে’রেছে, তাদের আনন্দের মাত্রাটা কতটুকু ছিল!

– মাওলানা ইফতেখার সিফাত

Tazkiyah Society

04 Feb, 10:43


এগারো বছরের মেয়েকে যারা ছোট ভেবেছিলেন তারা নিশ্চয়ই এই মেয়ের বয়ফ্রেন্ড দেখে অবাক হয়েছেন? ভেতরে ভেতরে পচে যাওয়া সমাজের এসব রূপ কি আসলেই নতুন?

সমাজে এগুলো কী পরিমাণ নরমালাইজড হলে শপিং মলে, রাস্তাঘাটে মেয়েটা বয়ফ্রেন্ডের হাত ধরে হাঁটলেও কেউ ডাক দেয় না ব্যাপারটা ভেবে দেখেছেন? এই সমাজ নিয়ে চিন্তা হয় না? নিজের সন্তানদেরকে মূল্যবোধ শিক্ষা দেয়া যায় না? যেন নিখোঁজ হওয়ার আগেই নিজের মূল্য বুঝতে পারে?

যাই হোক, খবরে দেখলাম আজকেই পুলিশ বের করলো যে মেয়েটা প্রেমিকের সাথে পালিয়েছে, হ্যাঁ, এগারো বছর বয়সেই।

– মেরাজ হোসেন

Tazkiyah Society

03 Feb, 15:33


একদিকে “সব জায়গায় ধর্ম টেনে আনবেন না” বলবেন, অন্যদিকে ইসলামকে, মুসলমানদেরকে পূজামণ্ডপে টেনে নিতে চাইবেন, এটাকেই আপনারা সেক্যুলারিজম বলেন?

সেক্যুলার হইতে গেলে ঈমান বিসর্জন দেয়া লাগবে বিষয়টা পরিষ্কার করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা আমাদের মুসলমান পরিচয় নিয়েই গর্ববোধ করি, সেক্যুলার হইতে গিয়া ঈমান বিসর্জন দিতে পারব না। দুনিয়ায় সুশীল সাজতে গিয়া পরকাল হারাইতে পারব না।

– মেরাজ হোসেন

Tazkiyah Society

02 Feb, 15:29


এসে গেছে যিনা দিবস। সাথে আসবে কাছে আসার গল্পও। ক্লোজআপ শুধু আমাদের দেশেই কাছে আসার নাটক বানায় তা না, অন্যান্য দেশেও বানায়। নিচে যে স(ম)ক।মি কাছে আসার নাটকের ছবি দেখছেন এটা তারা বানিয়েছে ফিলিপাইনে। এখানেও এদের স্লোগান হলো ফ্রি লাভ।

ফ্রি লাভ কী জিনিস?

ফ্রি লাভ মানে হলো সোজা বাংলায়, আপনি যার সাথে ইচ্ছা শারিরীক সম্পর্ক করবেন। ছেলে ছেলের সাথে, মেয়ে মেয়ের সাথে, বাবা মেয়ের সাথে, ভাই বোনের সাথে, প্রাপ্তবয়স্ক শিশুর সাথে। আমার কথা আপনার বিশ্বাস না হলে যৌ[ন বিপ[লবের ইতিহাস ও এর থিওরি যারা দিয়েছে তাদের লেখা দেখুন।

এ ফ্রি লাভই প্রচার করে ক্লোজআপ ও যিনা দিবসের সব প্রপোনেন্টরা।

– ইরফান সাদিক

Tazkiyah Society

01 Feb, 12:29


সারজিসের হাফেজা বিয়ে ও বাস্তবতা –

এটা লক্ষণীয় যে সারজিস উচ্চ শিক্ষিত ও যথেষ্ট প্রভাবশালী হয়েও, আধুনিক শিক্ষিত কোনো নারীর উপর আস্থা রাখতে পারেনি৷

দিনশেষে সবাই আস্থার জায়গা খোজে। নির্ভরতার জায়গা খোজে৷ পূত পবিত্র, অনুগত স্ত্রী চায়৷

- সারজিস এর আকীদা মানহাজ বিশুদ্ধ নয় এটা সত্য৷ এটাও সত্য হাজারো দাওরা হাদীস, হাফেজ এমন আকীদা পোষণ করে।

- হাফেজা মানেই বিশুদ্ধ, জ্ঞানসম্পন্ন, ধার্মিকতার লাইসেন্স না৷ সিংহভাগ হাফেজ/হাফেজা মানেই তোতাপাখি।

- হাজারো দাওরা পাস আছে ত্ব-গু-ত কী জানেনা৷ অথচ তারাও আলেম। হাজারো হাফেজ আছে তাও-হীদ বুঝে না৷ অথচ পুরো কুরআন তার মুখস্থ৷

- মেয়েপক্ষ ধার্মিকতা না দেখে অবস্থান দেখে৷ এটা সত্য। এর মানে এই না সব মেয়েরাই অর্থ কে প্রাধান্য দেয়। অধিকাংশ মেয়ে গরীব, ধার্মিক পাত্র কামনা করলেও। সেটা পরিবারের সিদ্ধান্তের বাইরে যেতে পারে না।

- হাফেজা/আলেমা হওয়ার পরেও কেউ যদি অধার্মিক বা টাকা প্রাধান্য দেওয়া পাত্রের সাথে বিয়ে মেনে নেয়৷ তাহলে বুঝতে হবে তার এই হাফেজা/আলেমা লকব ট্র‍্যাডিশন মাত্র৷

- মেয়েরা গরীব পাত্র বা বেকার পাত্র কে প্রাধান্য দেয় না৷ এই অভিযোগ সত্য যেমন৷
তেমনি সত্য ছেলেরা সবার আগে দ্বীন প্রাধান্য দেয় না৷।
আগে নারীর সৌন্দর্য তারপর দ্বীন৷ এটাই সিংহভাগ ছেলেদের বাসনা।

তারাই অভিযোগ করে মেয়েরা দ্বীন প্রাধান্য দেয় না৷ আবার তাদের কাছেই যখন দেখতে অসুন্দর কোনো দ্বীনদার পাত্রীর প্রস্তাব আসে। তারা নানা অজুহাতে কেটে পড়ে।

- প্রত্যেক পিতাই গরীব হালতে বিয়ে করলেও। তার মেয়ের জন্য সে অর্থবিত্ত চায়৷ সেটা দ্বীনদার না থাকুক৷

- অধিকাংশ ছেলেরাই তার বোনের জন্য তার কাছের কোনো দ্বীনি ভাইয়ের কাছে বিয়ে দিতে চায় না৷ অথচ তার শত অভিযোগ অন্যরা ক্যানো বেকার ও অর্থ কে প্রাধান্য দেয়৷

- অধিকাংশ মেয়েই ধার্মিক হওয়া সত্ত্বেও সে বিত্তশালী স্বামী কামনা করে৷ বিলাসী লাইফ সেটেল করতে চায় বিয়ের মাধ্যমে৷ চাহিদা সম্পন্ন মডারেটস মেয়েদের ছড়াছড়ি চতুর্দিকে৷
যারা বায়োডাটায় শর্ত জুড়ে দেয় অমুক তমুক ক্যাটাগরির ছেলে লাগবে৷

পরিশেষে এটাই শেষ কথা৷ চতুর্দিকে চাকচিক্যের অবিরাম বর্ষণ৷ কিছুই বলে ফায়দা নেই৷

– আল ইন্তিফাদা

Tazkiyah Society

30 Jan, 12:53


সুইডেনে কুরআন পোড়ানো কুখ্যাত ইসলামবিদ্বেষী সালওয়ান মোমিকাকে গু’লি করে হ’ত্যা!

সুইডেনের স্টকহোমের একটি অ্যাপার্টমেন্টে স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যায় ইসলামবিদ্বেষী সালওয়ান মোমিকার গু’লিবিদ্ধ মৃতদেহ পাওয়া যায়।

আল্লাহু আকবার!
আল্লাহু আকবার!
আল্লাহু আকবার!

Tazkiyah Society

29 Jan, 13:07


ভারতের বিহারে মাদ্রাসার শিশু বাচ্চাদের ধরে জোরপূর্বক "জয় শ্রীরাম" স্লোগান দেয়াচ্ছে হি’ন্দু সন্ত্রাসীরা। বাচ্চারা "জয় শ্রীরাম" বলতে অস্বীকৃতি জানালে কাঁচের বোতল ভেঙে তাদেরকে হ’ত্যার ভয় দেখিয়ে "জয় শ্রীরাম" বলতে বাধ্য করে।

সম্প্রীতি বজায় রাখার দায়িত্ব কি শুধু মুসলিমদের?

Tazkiyah Society

27 Jan, 17:15


শবে মেরাজের করণীয় ও বর্জনীয় আমল কি কি?

– শায়খ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ

Tazkiyah Society

25 Jan, 11:18


শিক্ষক পিতৃতুল্য, শিক্ষক বাবার মতো, শিক্ষকের সামনে কীসের নিকাব? কীসের পর্দা?

এই যে বাবা-মায়ের অসচেতনতার জন্য একটা মেয়ের জীবন শুরু হওয়ার আগেই শেষ হয়ে গেল, সহশিক্ষা, পর্দার বিধান উপেক্ষার জন্য শিকারী এবং শিকার একই খাঁচায় বন্দী হলো এটার দায় কি বাবা-মা নেবে?

এই প'শু'র কোনো বিচার হবে? কিন্তু এই বোনটা যে ফিতনার সাথে এক্সপোজড হলো সেটা থেকে জীবনেও রিকভার করতে পারবে? আল্লাহ রহম করুন!

– মেরাজ হোসেন

Tazkiyah Society

19 Jan, 14:38


সেক্যুলারিজম আমাদের সাথে ইনসাফ করতে পারেনি, কখনো পারবেও না। সেক্যুলারিজমকে ধন্যবাদ, বাস্তবতায় আমাদেরকে বারংবার ফিরিয়ে দিয়ে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন বাস্তবায়নে উদ্বুদ্ধ করায়।

শতবছর ধরে গণতন্ত্র, সেক্যুলারিজমের আসল চেহারা দেখেও যেসব মুসলিম এগুলোকে মুক্তির মাধ্যম হিসেবে ভাবে তারা নিঃসন্দেহে পথভ্রষ্ট। তারা অবশ্যই গোমরাহ।

– মেরাজ হোসেন

Tazkiyah Society

16 Jan, 15:48


আমার বাচ্চাদেরকে এভাবে প্রশ্ন করি না, "নামাজ পড়বে না?" কারণ এই প্রশ্নের উত্তর 'হ্যাঁ' অথবা 'না' হতে পারে। কিন্তু এটার উত্তর তো 'না' হওয়া যাবে না।

বরং প্রশ্ন করি, "নামাজ পড়েছো?" যদি ওরা বলে "এখনো পড়িনি আব্বু।" তখন হাসি মুখে বলি "সমস্যা নাই, এখুনি পড়ে নাও। যাও অজু করে আসো, আমি রেডি করে দিচ্ছি।"
.
অফিস হতে রাতে ফিরলে বেশ খুশির সাথে বলি:
- তোদের হাব-ভাব দেখেই বোঝা যাচ্ছে, আজ সব নামাজ আদায় করেছিস।
- না আব্বু, এশার নামাজ এখনো পড়ি নাই।
- তাই? আমারও পড়া হয়নি। চল, একসাথে পড়ে নেই।
.
আমরা মা-বাবারা বাচ্চার স্কুলের ড্রেস আইরন করে রেডি করে দেই। খাবার টেবিলে নাস্তা রেডি করে দেই। মোজা-জুতা রেডি করে দেই। স্কুলের ব্যাগে বই-খাতা ভরে রেডি করে দেই। পানির পটে পানি ভরে রেডি করে দেই। টিফিন বক্সে টিফিন ভরে রেডি করে দেই।
.
আমরা কয়জন মা-বাবা বাচ্চার নামাজের জন্য জায়নামাজ পেতে রেডি করে দেই!?

– শিবলী মেহেদী

Tazkiyah Society

16 Jan, 13:44


একদিন যুদ্ধ শেষ হবে।
ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে আমরা নতুন করে স্বপ্ন দেখবো। পাখিরা ফিরে আসবে নীড়ে,
ফুল ফুটবে কনক্রিট ভেদ করে।
একটু একটু করে আবার গড়ে উঠবে সভ্যতা,
মুক্ত প্রাণে আবার গাওয়া হবে ইনসাফের গান।

যুদ্ধবিরতি...

Tazkiyah Society

15 Jan, 12:43


A visual representaion of 'দ্বিধাহীন কাছে আসার গল্প'
.
.
'নারী স্বাধীনতা' আধুনিক নারীদের একটি মন্দির।

এই দুর্ভাগা সন্তানটিকে সেই মন্দিরের বেদীতে বলি দিয়েছে তাঁরই 'স্বাধীন' 'আত্মনির্ভরশীল' জননী।

– সাজিদ হাসান

Tazkiyah Society

13 Jan, 15:38


সমাজে এঙ্গেজমেন্ট বা বাগদানের প্রচলন আছে। আমার কথা হলো, বিয়ের আগে কনেকে আংটি পরিয়ে রেখে দিতে হবে কেন?

বিয়ের কথাবার্তা ফাইনাল হলে আকদ হয়ে গেলেই তো হয়। ওয়ালিমা বা অনুষ্ঠান না হয় পরে করা যাবে। এভাবে দীর্ঘ সময় আংটি পরিয়ে রাখাতে কয়েকটা গুরুতর সমস্যা হয়ঃ

১। হবু বর-কনের মাঝে দিনের পর দিন রসালো ফোনালাপ চলতে থাকে। যেটা স্পষ্টতই হারাম।

২। ছেলে বিভিন্ন সময় মেয়ের বাড়িতে যায় দেখা করতে। মেয়ের সাথে কথা বলতে। এটাও তো নাজায়িয।

৩। অনেকসময় প্রতিবেশীরা বদনাম রটিয়ে বিয়ে ভেঙ্গে দেয়। শয়তানের কুমন্ত্রণা ও মানুষের বদনজরের কারণেও ভেঙে যেতে পারে বিয়ে। শুভ কাজে তো দেরি করা উচিত নয়।

৪। হবু বর হয়তো কনের ছবি দেখে দেখে সময় কাটায়। তার মনে সর্বক্ষণ একজন বেগানা নারীর কল্পনা-জল্পনা চলতে থাকে।

– মুফতি আবুল হাসনাত কাসিম

Tazkiyah Society

13 Jan, 12:47


🚨 হত্যার ভয় দেখিয়ে অসহায় মুসলিম মেয়েকে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করল হিন্দু যুবক, থানায় অভিযোগ দেওয়ায় বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ।

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর থানার রাণীরবন্দরের নশরতপুর ইউনিয়নের বশির মেম্বার পাড়ায় মাহফুজা আক্তার (১৫) নামের এক অসহায় মুসলিম মেয়েকে হত্যার ভয় দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে একই গ্রামের উপেন চন্দ্র পাল (৩৫) নামের এক হিন্দু যুবক।

মাহফুজা আক্তার প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় বিভিন্ন ভয় ভীতি এবং তার মাকে মারার হুমকি দেখিয়ে জোরপূর্বক শারীরিক নির্যাতন করে উপেন চন্দ্র পাল (কালু)।

ধর্ষণের পর হুমকি-ধামকি ও শারীরিক নির্যাতনে অতিষ্ট হয়ে, গত ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করে মাহফুজা। এরই জের ধরে গত চলতি মাসের ৭ জানুয়ারি মাহফুজার বাড়ির চতুর্দিক খড় দিয়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে এই পুরো মুসলিম পরিবারকে পুরিয়ে মারার চেষ্টা করে উপেন চন্দ্র পাল (কালু)।

আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, ঘটনার প্রায় ১ মাস কেটে গেলেও এখন পর্যন্ত এই ভয়াবহ অপরাধের দায়ে হিন্দু যুবককে আটক করেনি পুলিশ। অন্যদিকে অপরাধী ও তার সহযোগীরা এখনো ঐ মুসলিম মেয়ে ও তার পরিবারকে বিভিন্ন হুমকি ধামকি দিয়েই চলেছে।

#JusticeForMahfuja

Tazkiyah Society

10 Jan, 08:28


এক সপ্তাহও হয়নি, আমেরিকা জা’রজ রাষ্ট্রটাকে ৮ বিলিয়ন ফান্ড দিয়েছে ছোট্ট শিশুদের হ৩্যা করার জন্য। বো’মা মেরে তাদের ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দিয়েছে, পুড়িয়ে দিয়েছে স্বপ্ন। তীব্র শীতে তারা মানবেতর জীবনযাপন করছে।

আগুন লাগা খুশির কোন বিষয় নয়, তবু আ’মেরিকায় আগুন লাগাতে মানুষ খুশি কেন হচ্ছে?  এটাও ভেবে দেখা দরকার। এই খুশি হওয়াকে অমানবিক ট্যাগ দেবার আগে আমেরিকাকে সন্ত্রা=\সী রাষ্ট্র ট্যাগ দাও, তারপর কথা বলতে আসো।

– ডা. মেহেদী হাসান

Tazkiyah Society

09 Jan, 12:29


পাত্রীর ছবি তুলে নিয়ে যাওয়া

ছেলেপক্ষের মহিলারা পাত্রীর ছবি তুলে নিয়ে যান পরিবারের অন্যান্য মহিলা বা ছেলেকে দেখানোর জন্য। শুধু এটুকুতে কোনো সমস্যা নেই। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটা এটুকুতে সীমাবদ্ধ থাকে না; বরং এই ছবি পরিবারের অন্যান্য পুরুষের কাছেও চলে যায়, তারাও দেখে। তাই ছবি তোলাই উচিত না। তবে কোনো পরিবারের দ্বীনদারির ওপর যদি আস্থা হয়, সেটা ভিন্ন ব্যাপার। আর পাত্রপক্ষেরও বিষয়টি মাথায় বাখা উচিত, শুধু পাত্র বা মহিলাদের ব্যতীত অন্য কাউকে ছবি দেখানো জায়েয নেই। এটা সুস্পষ্ট আমানতের খেয়ানত হয়। একজন মেয়েকে অন্যের কাছে পর্দাহীন করে দেয়ার দায়ভারও মাথায় নিতে হবে।

বইঃ পর্দা গাইডলাইন
লেখকঃ মাওলানা তানজীল আরেফীন আদনান

Tazkiyah Society

08 Jan, 12:23


প্রশ্নঃ বিয়ের আগে জেনা করলে বিয়ের সময় মিথ্যা বলা যাবে কি?

উত্তরঃ তওবা করার দ্বারা দ্বীনদারি ফিরে আসে, তাক্বওয়া ফিরে আসে। কিন্তু কুমারীত্ব ফিরে আসেনা। কেউ যদি কাউকে খু’ন করার পরে তওবা করে তাহলে তার পাপ আল্লাহ মাফ করে দিতে পারেন কিন্তু মারা যাওয়া ব্যক্তি আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবেনা। অকুমারি কেউ নিজেকে কুমারী হিসেবে জাহির করে বিয়ে শাদী করাও জায়েজ নেই। এজন্য সবচেয়ে সহজ সমাধান হলো, যারা জীবনে এ ধরণের পাপ করে পরে তওবা করেছেন তারা এমন কাউকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেয়া যে নিজেও পূর্বে ভুল করে পরে তওবা করেছে।

উত্তর প্রদান করেছেন -
মুফতি আফফান বিন শরফুদ্দীন

Tazkiyah Society

07 Jan, 14:36


স্ত্রী বেগানা পুরুষের সামনে মুখ ঢাকতে চায় না; করণীয় কী?

সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাকিহ আশ-শাইখুল আল্লামা ইমাম সালিহ বিন ফাওজান আল-ফাওজান হাফিজাহুল্লাহ (জন্ম ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.) প্রদত্ত ফতোয়া—

প্রশ্নঃ “আমার স্ত্রী নিকাব (মুখ ঢাকার বস্ত্রবিশেষ) পরতে অস্বীকার করে। আমি দীর্ঘদিন তার এ কাজের প্রতি ধৈর্যধারণ করেছি এবং তাকে নিকাব পরার নসিহত করেছি। এই কারণে আমি যদি তাকে তালাক দিই, তাহলে আমি কি পাপী হব?”

উত্তরঃ “না। বরং আল্লাহ চাইলে এই কাজের জন্য আপনি সওয়াব পাবেন। সে যদি নিজেকে পর্দাবৃত করতে অস্বীকার করে তাহলে তাকে তালাক দেওয়া আপনার জন্য ওয়াজিব। আর আল্লাহ আপনাকে তার চেয়ে উত্তম কারও ব্যবস্থা করে দেবেন।”

নোটঃ ইসলামি শরিয়তে যে পুরুষের সাথে একজন নারীর বিবাহ বৈধ, সেই পুরুষই তার জন্য গাইরে মাহরাম বা বেগানা পুরুষ। অর্থাৎ পিতা, আপন চাচা, আপন ভাই, আপন মামা, আপন শ্বশুর প্রমুখের মতো যাদের সাথে একজন নারীর চিরতরে বিবাহ হারাম, তারা ছাড়া সবাই তার জন্য বেগানা পুরুষ। এমন পুরুষদের সামনে পর্দা মেইন্টেইন করা উক্ত নারীর জন্য ফরজ।

অনুবাদকঃ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ মৃধা

Tazkiyah Society

05 Jan, 08:52


“ইসলাম নিয়ে আমরা সংসদ সাজাবো” অথচ এই সংসদটাই গঠিত হয়েছে ইসলামকে উৎখাত করে।

“ধাপে ধাপে শরীয়াহ আইনের দিকে যাব” অথচ শরীয়াহকে বাদ দিতেই লেখা হয়েছিল মানবরচিত সব সংবিধান।

ভদ্রলোক, শোনেন, কু’ফর এবং ইসলাম একইসাথে প্রতিষ্ঠিত অবস্থায় থাকে না। কুফরের অধীনে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয় না, ইসলামের অধীনে কু’ফর প্রতিষ্ঠিত হয় না।

সুন্দর সুন্দর কথা বলে অডিয়েন্স ধরে রাখা যায় কিন্তু হকের পথে থাকা যায় না। সুন্দর কথার আড়ালে হক গোপনের কারণে যে হাজার হাজার মানুষের মাথায় ভ্রান্তচিন্তা ঢুকলো, সেটার দায় কে নেবে? সেলিব্রেটি হওয়াটাই নাজাতের জন্য যথেষ্ট হবে তো?

– মেরাজ হোসেন

Tazkiyah Society

03 Jan, 12:43


গা’যযায় ২০২৫ সালের শুরু এভাবেই...

আমাদের নতুন বছর শুরু হয়েছে বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসরণ করে, অন্যদিকে গা’যযা বাসী নতুন বছর শুরু করেছে গণহ৩্যার শিকার হওয়ার মাধ্যমে...

ভিডিও সোর্সঃ ডোম বাংলা

Tazkiyah Society

31 Dec, 11:53


আরেকটি থার্টিফার্স্ট নাইট সামনেঃ–

বিখ্যাত আলিমদের শত শত ফাতওয়া ও লেকচার অগ্রাহ্য করে কিছু মানুষ আদিম নেশায় ঘর থেকে বের হবে আজ রাত। কোনো কিছুকেই তারা মানবে না, সকল পবিত্র বিধানকে তারা তুচ্ছজ্ঞান করবে।

বড় অদ্ভুত প্রজন্ম; আফসোস!

রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন –

“আমার ও লোকদের উদাহরণ হলো এমন লোকের মত - যে আগুন জ্বালালো আর যখন (আগুনের আলোর মাধ্যমে) তার চারদিক আলোকিত হয়ে গেলো, তখন কীটপতঙ্গ ও ঐ সমস্ত প্রাণী যেগুলো আগুনে পুড়ে, তারা তাতে (ঝাঁপ দিয়ে) পুড়তে লাগলো। তখন সে সেগুলোকে (কীটপতঙ্গগুলোকে) আগুন থেকে ফেরানোর চেষ্টা করলো। কিন্তু সেগুলো (কীটপতঙ্গগুলোকে) তাকে পরাজিত করলো এবং আগুনের মধ্যে পতিত হলো। (তদ্রূপ) আমিও তোমাদের কোমর ধরে আগুন থেকে বাঁচাবার চেষ্টা করছি। কিন্তু তোমরা তাতেই পতিত হচ্ছো।”

(সহীহ : বুখারী ৬৪৮৩, মুসলিম ২২৮৪, তিরমিযী ২৮৭৪, আহমাদ ৭৩২১, ইবনু হিব্বান ৬৪০৮, সহীহ আল জামি‘ ৫৮৫৮, সহীহ আত্ তারগীব ৩৬৬০)

নিশ্চয়ই রাসুলুল্লাহ ﷺ সত্য বলেছেন। সত্য বলেছেন। সত্য বলেছেন।

লেখাঃ মুহাম্মাদ জাভেদ কায়সার রাহিমাহুল্লাহ

Tazkiyah Society

30 Dec, 12:17


“মেরেজ ডে” নিয়ে শয়তানের কী চাল! এক ঢিলে কতটা পাখি শিকার করছে – ভেবে দেখেছেন কি?

১. একজন মেয়ে পর্দা ছেড়ে তার সব কিছু পর-পুরুষদের কাছে উন্মুক্ত করে দিচ্ছে। এতে তার পর্দা লঙ্ঘনের গুনাহ হচ্ছে।

২. একজন স্বামী তার বউকে সকলের কাছে প্রদর্শনী বস্তু বানিয়ে দিয়েছে। এতে স্বামী-সহ মেয়ের বাপ-ভাই দাইয়ুসে পরিণত হচ্ছে।

৩. অনুষ্ঠানে আগত সকলেই বেগানা নারীকে দেখে চোখের জি’না করছে। এতে আগত সকল ব্যক্তির-ই গুনাহ হচ্ছে।

বইঃ শয়তানের বিরুদ্ধে লড়াই

Tazkiyah Society

30 Dec, 02:33


পড়া মনে থাকে না?
সমাধান: দুরুদ

মেধা কম?
সমাধান: দুরুদ

আমলে মন বসে না?
সমাধান: দুরুদ

দ্রুত হজ-উমরায় যেতে চান?
সমাধান: দুরুদ

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বপ্নে দেখতে চান?
সমাধান: দুরুদ

হাশরে তাঁর অবধারিত সুপারিশ পেতে চান?
সমাধান: দুরুদ

জান্নাতে তাঁর কাছাকাছি থাকতে চান?
সমাধান: দুরুদ

আল্লাহ তাআলার প্রিয় হতে চান?
সমাধান: দুরুদ

দুরুদে-দুরুদে ঝলসে যাক আমাদের যবান। জিহ্বা যেন সাক্ষ্য দেয়, তাকে দিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্চারণ করা হয়েছে দুরুদ – সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

– মাওলানা তানজীল আরেফীন আদনান

Tazkiyah Society

27 Dec, 15:18


মূর্খলোক ৬টি বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে চেনা যায়:

১) সামান্য বিষয়ে রেগে যাওয়া,
২) অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে কথা বলা,
৩) অপাত্রে দান করা,
৪) গোপনীয়তা ফাঁস করে দেওয়া,
৫) যাকে তাকে বিশ্বাস করা,
৬) বন্ধু-শত্রু আলাদা করতে না পারা।

– মুহাম্মাদ ইবন মনসুর রাহিমাহুল্লাহ
সূত্র: বাহজাতুল মাজালিস, পৃ. ১১৭

Tazkiyah Society

24 Dec, 11:22


২৫শে ডিসেম্বর বড়দিন পালন/শুভেচ্ছা জানানোর অর্থ হলো – আপনি সাক্ষ্য দিচ্ছেন আল্লাহ তা'আলা এই দিনে পুত্র সন্তান জন্ম দিয়েছে! (নাউজুবিল্লাহ)

Tazkiyah Society

19 Dec, 02:41


গাযযা...

Tazkiyah Society

18 Dec, 12:31


দেশে যেসব কাহিনী দেখছেন সেগুলো টার্গেট কিlling মিশনেরই অংশ। এগুলোকে বিভিন্ন দু’র্ঘটনা হিসেবে সাজানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সাংবাদিক ইলিয়াসকে আপনারা দেখতে পারেন না অথচ তার প্রত্যেকটা কথা সত্যে পরিণত হচ্ছে।

সার্বিক পরিস্থিতি কিন্তু মোটেও সুবিধার না। আপনারা ভাবছেন ওরা থেমে গেছে অথচ ওরা এখনো সক্রিয়ভাবে মিশন পরিচালনা করছে।

– মেরাজ হোসেন
.
.
যাদের র’ক্ত, শ্রম-ঘামের উপর দিয়ে সরকারে বসলো, সেই বিপ্লবীদের যদি রাষ্ট্র নিরাপত্তা দিতে না পারে! এর থেকে লজ্জার কি হতে পারে? অবশ্য তাদের লজ্জা আছে কিনা সেটাও জানার বিষয়...

Tazkiyah Society

16 Dec, 04:57


বিজয়ী দেশগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম রাষ্ট্র হলো মক্কা। সর্বোত্তম ব্যক্তি তা বিজয় করেন। সর্বোত্তম মাস রমজানে এবং সর্বোত্তম দিন “শেষ দশ দিনে” তা বিজিত হয়। মর্যাদা পাওয়ার সবগুলো কারণ একত্রিত হওয়ার সত্ত্বেও বিজেতা কোনো “বিজয় দিবস” ঘোষণা করেননি।

কোনো জাতীয় দিবস রাষ্ট্রকে ঝুঁকিমুক্ত করতে পারেনা, ঠিক তেমনি জনগণকে সরকারের সাথে সম্পৃক্ত করতে পারেনা। মিশরে জাতীয় দিবস মোট দশটি, তিউনিসিয়ায় সাতটি, আর লেবাননে পাঁচটি। যার যত বেশি দিবস তার পতনও তত দ্রুত হয়েছিল!

যখন থেকে বিজয়ের ধারা আরম্ভ হয়েছিল তখন থেকেই রাষ্ট্রের বিজয় উৎযাপন করতে দিবস নির্ধারণ করার কোনো নজির ইসলামের ইতিহাসে পাওয়া যায়না। কারণ মুসলিমদের প্রকৃত দিবস ও উৎসব হলো ঈমানের বাস্তবায়ন ও মানুষকে স্বাধীন করার মাঝে। মনে রাখবেন, আল্লাহ রাষ্ট্রকে সৃষ্টি করেছেন মানুষের সম্মানার্থে, মানুষকে রাষ্ট্রের সম্মানার্থে নয়।

– শাইখ আব্দুল আজিজ আত-তারিফী

Tazkiyah Society

24 Nov, 14:35


এ পর্যন্ত অনেকগুলো আন্দোলনের মাধ্যমে লীগ ফেরার চেষ্টা করেছে, কোন আন্দোলনে গু’লি চলে নাই। কিন্তু আজ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীকে এভাবে দমন করা হলো৷ কালচারাল জমিদারদের ক্ষমতার প্রদর্শনী এটা।

তবে এটা ওদের পতনের শুরু, ইনশাআল্লাহ। বল প্রয়োগ করে ওরা আমাদের থামাতে পারবে না। আমরা তোমাদের শত্রুতা কবুল করলাম। হয় তোমরা ধ্বংস হবা, অথবা আমরা - সে পর্যন্ত যুদ্ধ চলবে।

কালচারাল ওয়ার, অ’স্ত্রের যুদ্ধের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের ঘুমানোর সময় না এখন।

– ডা. মেহেদী হাসান

Tazkiyah Society

24 Nov, 13:35


সচিবালয় কিংবা গণভবনের সামনে অবস্থান করলে গুলি চলে না। কিন্তু প্রথম কালো, দিল্লী স্টারের সামনে শান্তিপূর্ণভাবে দাঁড়িয়ে থাকলেও গুলি, সাউন্ড গ্রেনেড চলে।

সাংস্কৃতিক জমিদারদের ক্ষমতার ব্যপ্তি বোঝার জন্য এটুকু যথেষ্ট হওয়া উচিত।

– আসিফ আদনান

Tazkiyah Society

23 Nov, 03:36


সমস্ত রকম দুষ্টু জিন এবং কালো জাদুটোনা থেকে বাঁচার ৫টি গুরুত্বপূর্ণ আমল:

১. নিজের ঘর কুরআন দিয়ে আলোকিত করা। অধিক পরিমাণে কুরআন তিলাওয়াত বিশেষ করে ঘরে দৈনিক সূরা বাক্বারা তিলাওয়াত করা। এর ফলে শয়তান এবং দুষ্ট জিন থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

২. সকাল সন্ধ্যার হাদিসে বর্ণিত দুয়া অবশ্যই নিয়মিত পড়া।

৩. ঘরে কোন হারাম জিনিস যেমন প্রাণীর ছবি, বাদ্যযন্ত্র, টেলিভিশন ইত্যাদি না রাখা।

৪. যতবার ঘরে প্রবেশ করবে সালাম দিয়ে প্রবেশ করা, বিসমিল্লাহ বলে প্রবেশ করা। প্রত্যেক বৈধ কাজ যেমন খাওয়া, কাপড় পরা, ঘুম, ইস্তিঞ্জা এসবের শুরু তে বিসমিল্লাহ বলার অভ্যাস করা।

৫. সকাল সন্ধ্যা এবং ঘুমের আগে ৩ বার করে মোট ৯ বার এবং প্রত্যেক নামাজের পর সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস তিলাওয়াত করা।

– শায়খ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ্

Tazkiyah Society

22 Nov, 12:21


পুরুষকে নারী আর নারীকে পুরুষ ভাবার কোনো সুযোগ এই জমিনে হবে না। রাসূল ﷺ সাড়ে চৌদ্দশত বছর পূর্বেই সংস্কারের কথা বলে গিয়েছেন। জাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর পথ দেখাতে আল্লাহ কিছু নেক বান্দাকে দাঁড় করিয়ে দেন, আ-মীন।

Tazkiyah Society

18 Nov, 16:29


একজন মুসলিমের জীবনে যত সমস্যা রয়েছে এবং এর কারণ সবকিছু এখানে বলা হয়েছে, সকলের উচিত এই নাসীহাহ্ গুলো থেকে শিক্ষা নেওয়া।

ইমাম হাফিজ ইবনুল কাইয়িম রাহিমাহুল্লাহ বলেন –

তিনটা জিনিস শরীরকে অসুস্থ করে:

(১) কথা বেশি বলা।
(২) অধিক নিদ্রা ও বিশ্রাম।
(৩) অতিরিক্ত পানাহার করা।

চারটা জিনিস শরীরকে ধ্বংস করে:

(১) দুঃশ্চিন্তা ও পেরেশানি,
(২) দুঃখ ও হতাশা,
(৩) ক্ষুধা,
(৪) অনর্থক অধিক রাত্রি পর্যন্ত জেগে থাকা।

চারটা জিনিস চেহারাকে মলিন করে এবং আনন্দ ও সম্মান কেড়ে নেয়:

(১) মিথ্যা,
(২) ঔদ্ধত্য ও অহংকার,
(৩) ইলমি বিষয় ছাড়া অতিরিক্ত প্রশ্ন করা,
(৪) লজ্জাহীনতা ও অশ্লীলতা।

চারটা জিনিস আনন্দ ও সম্মান ফিরিয়ে আনে:

(১) তাক্বওয়া,
(২) সত্যবাদীতা,
(৩) দানশীলতা এবং
(৪) আত্মসম্মান রক্ষা।

চারটা জিনিস রিযক বৃদ্ধি করে:

(১) রাত জেগে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা,
(২) সূর্যোদয়ের পূর্বে অধিক পরিমানে আল্লাহর যিকর করা,
(৩) নিয়মিত দান করা এবং
(৪) দিনের শুরু ও শেষে আল্লাহর যিকির করা।

চারটা জিনিস রিযক কমিয়ে দেয়:

(১) (ফজরের পরে) সকাল বেলা ঘুমিয়ে থাকা,
(২) সালাতে ত্রুটি বা কম করা,
(৩) অলসতা এবং
(৪) প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতা।

[যাদুল মা’আদ; চিকিৎসা অধ্যায়ঃ ৪/৩৭৮]

Tazkiyah Society

17 Nov, 10:57


আল্লাহর কাছে চাওয়ার পর যদি তাৎক্ষণিক আপনার চাওয়া পূরণ না হয়, এতে হতাশ হবেন না। অনেক সময় আল্লাহ না দিয়ে পরীক্ষা করেন। বান্দার অন্তরে আল্লাহর জন্য কতটুকু জায়গা রয়েছে তা তিনি যাচাই করে দেখেন। দুনিয়াবি কতো কাজে মানুষ একটু সুখের জন্য কতো অসহনীয় কষ্ট সহ্য করে। তাহলে আখিরাতের বিশাল প্রাপ্তির সামনে ক্ষণিকের না পাওয়া কি সহনীয় হতে পারে না?

বইঃ তিনিই আমার রব (২য় খন্ড)
পৃষ্ঠাঃ ১১৪

Tazkiyah Society

15 Nov, 09:01


اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়াসাল্লিম আ’লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ। 💚

Tazkiyah Society

14 Nov, 15:33


বহু পরিশ্রমে, বহু অপেক্ষার পর পাওয়া কিছু রুটি। এতো পরিশ্রম, এতো কষ্ট, এতো ধাক্কাধাক্কি আর তীব্র প্রতিযোগিতার পর যখন রুটিগুলো পাওয়া হলো; তখন.....
.
এগুলো দেখলে মনে হয়, আল্লাহ বোধহয় আমাদের কখনো মাফ করবেন না। মনে হয়, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বোধহয় কখনো আমাদের জন্য শাফা'আত করবেন না। আমরা বোধহয় আর কখনো জান্নাতে যেতে পারবো না।
.
খেতে বসলে একটু মনে কইরেন মানুষগুলোর কথা। এক বছরের বেশি তো হয়ে গেল। অনেকের কাছেই হয়তো এগুলো নরমাল হয়ে গেছে, এখন আর হয়তো অন্তরে সেভাবে লাগে না। এমন যেন না হয় ভাইবোনেরা, এমনটা যেন কখনো না হয়।
.
র’ক্তমাখা এই কয়েকটা রুটি থেকে একটা রুটিই আমাদের নাজাতের পথকে রুদ্ধ করে দিতে যথেষ্ট!
.
ইয়া আল্লাহ, আমাদেরকে আপনি সাহায্য করুন। আমাদের উম্মাহকে আপনি সাহায্য করুন। আমাদের গুনাহর কারণেই আজ এই অবস্থা। আমাদেরকে গুনাহ ত্যাগ করার তাওফীক দিন, ইয়া আল্লাহ! আমাদের পবিত্র করুন, শক্তি দিন, সাহস দিন। এই ব্যথা, এই দৃশ্যগুলোর ভার অন্তর যে আর নিতে পারছে না, ইয়া রব্ব!

লেখাঃ Pro-Shikkha প্রো-শিক্ষা

Tazkiyah Society

10 Nov, 17:15


সকালে:
আওয়ামীলীগ ঠেকাতে, "তোরা সবাই রাজুতে আয়, অমুক-তমুক কলেজ কোথায়? আসেন সবাই"

দুপুরে:
মুজিববাদ চাই না, এই দেশে।
মুজিববাদ মুর্দাবাদ - ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

রাতে:
সাবেক আওয়ামীলীগ এমপির ভাই বসির আর মুজিবপ্রেমী ফারুকী উপদেষ্টা এবং শপথের সময়ও বা’কশাল মুজিবের ছবি ঝুলায় রাখা।

এই হইলো আমাদের গরম বিপ্লবী সরকার।

মনস্টারমাইন্ডরা এরপর থেকে আবার রাজুতে, জিরো পয়েন্টে ডাকিস ভন্ডের দল।

নিজেরাই নিজেদের পতনের কারিগর৷

লেখাঃ সংগৃহীত ও পরিমার্জিত

Tazkiyah Society

10 Nov, 03:27


একটা নিষ্পাপ বাচ্চা, হাসিমাখা মুখে, দূরে কোথায় তাকিয়ে আছে, ক্যাপশনে লেখা নিখোঁজ — এরকম পোস্ট ঘুরছিল না নিউজফিডে গত কয়েকদিন ধরে?

বাচ্চাটার নামটা হয়তো খেয়াল করেন নি, আমি করিও নি। মেয়টার নাম ছিল মুনতাহা।

মুনতাহা মেয়েটা মারা গেছে। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন। মেরে মাটিচাপা দিয়ে রেখেছিল ঘাতক। মেরেছে পাশের ঘরের চাচী-ই।

এটাই জীবন। চোখের সামনে ফুলসদৃশ নাম না জানা মেয়েটার নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তিতে ছেয়ে গেল শহর। এক ফাইন মর্নিংয়ে ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে ডুকে দেখলেন মেয়েটাকে মেরে বাড়ির পাশেই পুতে রাখা হয়েছিল এবং মেয়েটার নাম ছিল মুনতাহা।

– হাম্মাদ ওসামা

Tazkiyah Society

09 Nov, 10:53


এখন পশ্চিমাদের তথাকথিত পোশাকের স্বাধীনতা কোথায়? কোথায় তাদের ব্যক্তিস্বাধীনতা, নারী-স্বাধীনতা?

এগুলো শুধুই তাদের আওড়ানো ফাঁপা বুলি মাত্র, যেগুলো তারা নিজেরাই মেনে চলে না। তারা সারা বিশ্বকে এগুলো শিখিয়ে বেড়ায় কিন্তু নিজেরাই মানে না। ওরা সারা পৃথিবীতে নারী ক্ষমতায়নের কথা বলে কিন্তু নিজেরাই প্রেসিডেন্ট হিসেবে নারীদের নির্বাচিত করে না। কি অতুলনীয় ডাবল স্ট্যান্ডার্ড!

কিন্তু আমরা মুসলিমরা এসব ফাঁপা বুলি বিশ্বাস করে বসে আছি...

Tazkiyah Society

06 Nov, 17:07


একটা সত্য কথা বলি! জানি না কথাটা কয়টা মিম্বার, মাইক্রফোন বা সেমিনার থেকে উঠে আসবে! আগেই স্বীকার করছি এই অধম বান্দার নিজেরই সেই সুযোগ, সামর্থ্য বা যোগ্যতা কোনটাই নেই! তবে চিন্তা, আকিদা ও দুরদর্শিতার জায়গাটা স্পষ্ট আছে আলহামদুলিল্লাহ! কথাটা হলো -

বাংলাদেশে আমাদের মতো তরুণদের, তাওহীদপন্থী জনতার, তুল্লাবদের, আমিরদের এমনকি প্রত্যেক প্র‍্যাক্টিসিং মুসলিমদেরই বাধ্যতামূলক 'ইদাদের' অর্থাৎ প্যারা-মিলিটারি সামরিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এখন সময়ের দাবী!

আমি জানি না এ ভাষা কজন আল্লাহর বান্দার ক্বলবে তা'সির করবে। তবে এটা আমার ব্যক্তিগত মত, হারানো সুন্নাত, সালাফদের আদর্শ ও আগামীর প্রতিবাদ এ বিজয়ের অন্যতম মৌলিক হাতিয়ার!

– আবু ত্ব-হা মুহাম্মাদ আদনান

Tazkiyah Society

06 Nov, 02:57


এই পোস্টটি ফেস দ্যা পিপলের পেইজে ছিল, ১০ মিনিটের মধ্যে ডিলিটেড।

আসল খবর যেটা “অদৃশ্য শক্তি”র চাপে মিডিয়ায় প্রকাশ হচ্ছে না।
.
.
ধরেন, কোনো এক প্রগতিশীল ব্যক্তি দেশের নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল জামায়াত-শিবিরকে জnগি সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিলো। এরপর জামায়াতের লোকজন ওই ব্যক্তির বাড়ি-ঘর, দোকান-পাটে গিয়ে ভাঙচুর করে আসলো।
.
মিডিয়ার অবস্থান কী হতো? কল্পনা করেন একটু। তাnডবের হেডলাইনে মিডিয়াগুলোর একের পর এক কলাম এবং প্রতিবেদন..
.
অন্যদিকে দেশের মূল্যবোধের বাহিরে গিয়ে ডারতীয় ফান্ডিং-এ চলা একটা সংগঠনকে নিষিদ্ধ চাওয়ার পর - একজন মুসলিম ব্যক্তির জান-মালের ওপর মব হলো।
.
মজার বিষয়টা হলো - ওই ব্যক্তিকেই আবার ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হয়েছে এবং কোনো মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে দেখবেন না এটাকে তাnডব হিসেবে উল্লেখ করে চেতনা উজাড় করে দিতে।
.
ভাবতে হবে বিষয়গুলো।
.
আমাদের অবশ্যই নিজ কওমের অস্তিত্ব, নিরাপত্তা ও ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে।

– খিজির হায়াত

Tazkiyah Society

05 Nov, 16:51


ভিডিওটা উত্তর প্রদেশ, গুজরাট বা ডারতের কোনো রাজ্যের নয়, এটা চট্টগ্রামের ভিডিও।

ইস্কন নিয়ে মাহমুদুর রহমানের বক্তব্য নিজের ফেসবুক আইডিতে শেয়ার দেয়ার কারণে চট্টগ্রামের হাজারি গলিতে এক মুসলিম ব্যবসায়ীর দোকানে জয় শ্রীরাম শ্লোগান দিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে।

পুলিশ হামলাকারীদের গ্রেফতার না করে উল্টো ভিক্টিমকেই গ্রেফতার করে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছে।

ইয়া শাবাব, তুমি ফিলি$৩ এ যেতে না পারার কারণে আফসোস করো অথচ Yaহুদি তোমার ঘরের কিনারায়...

Tazkiyah Society

22 Oct, 12:17


সারাদিন পেপার, পত্রিকা, ফেসবুক, টুইটার, টেলিগ্রাম, ইমো, হোয়াটসএপ, ভাইবার, ইনস্টাগ্রাম, বিকেলে-সন্ধ্যায় পাঠ্যবই, রাতে আবার অনলাইন, অথচ তাকের ওপর কুরআনখানা ধূলোমলিন।

পরিত্যক্ত! কাঁদছে মাসের পর মাস! কেউ ছুঁয়েও দেখছে না। কীভাবে বরকত আসবে? কী লাভ এই জ্ঞানসাধনায়?

বই: আই লাভ কুরআন

Tazkiyah Society

22 Oct, 02:39


কারাগারে এক ভাইয়ের কাহিনী, বর্ণনা করেছেন কারাগারের আরেক ভাই :

আব্দুুল্লাহ (ছদ্ম নাম) ভাই প্রায় সময় আমাদের কোর্ট পড়ত উনার সাথে। উনার স্ত্রী প্রতি কোর্টে খাবার নিয়ে আসতেন। উনার স্ত্রীও জেনারেল শিক্ষিত! সম্ভবত সফটওয়্যার ইন্জিনিয়ার। ভাইয়ের ফাঁসির রায় হওয়ার পর উনার স্ত্রী'র জন্য ভার্সিটির প্রফেসরসহ অনেক এলিট ফ্যামেলি থেকে ভালো ভালো প্রস্তাব আসতে থাকে।

তো ভাই প্রায় সময় উনার স্ত্রীকে বলতেন — তুমি অন্য জায়গায় বিবাহ করে নাও! আমার সম্পূর্ণ অনুমতি আছে। আমার তো প্রায় ম!মলার ফঁ!সি (৩টা শ!তিমে রাসূল হ!ত্যা) বের হওয়ার সম্ভাবনা নেই, প্রায়ই বলতেন!

তো একদিন, সম্ভবত উনি যাওয়ার আগের কোর্ট অথাৎ ২২ এর অক্টোবরের দিকে আমাদের একসাথে কোর্ট পরে। উনার স্ত্রী সেদিন মজাদার অনেক খাবার আনেন আমাদের জন্য। সেদিন ভাই পূর্বের মত বললেন — অন্য জায়গাতে বিবাহ করে নাও! তোমার বয়স অনেক কম! সামনে স্পেশাল ক্যারিয়ার রয়েছে। সেদিন উনার স্ত্রী'র আবেগময় এক বক্তব্য আমাকে এতটা কাঁদিয়েছে! ওয়াল্লাহি! আমার এখনো মনে হলে চোখ দিয়ে অনিচ্ছায় পানি বের হয়ে আসে! (আমার চোখে পানি চলে আসছে)

উনার স্ত্রী আমাদের বোন সেদিন বলেছিলেন —

“আপনি এত্ত স্বার্থপর কেন? আপনি একাই জান্নাতে যেতে চান? আমাকে নিবেন না? আমাকে আপনার থেকে পৃথক করে - জান্নাতে একা যাওয়ার ইচ্ছে করেছেন? এতো স্বার্থপর কবে থেকে হলেন? ক!রাগার বুঝি মানুষকে স্বার্থপর বানাই! আগে জানতাম না!” একটুকু বলে হাউমাউ করে কান্না করে দেন! ভাই বিশ্বাস করবেন না! যারা সেদিন কোর্টের গারদে ছিলো! এমন কেও ছিল না যে কান্না করেনি। এক ভাই এটা শুনে ফ্লোরে পরে কান্না করে দিলো।

আমরা সবাই কাঁদতে লাগলাম! আর আফসোস করলাম! আহ্! যদি এমন কেও জীবনে আসে! কতই না সৌভাগ্যবান হতাম!

– আহমাদ সাদিকুর রহমান

Tazkiyah Society

21 Oct, 13:32


আমাদের সবার সময়ের বরকত দরকার। রিজিকের বরকত দরকার। কিন্তু আমরা ইবাদাতে তাড়াহুড়ো করি তার জন্য আল্লাহ সময়-রিজিকের বরকত কেড়ে নিচ্ছেন।

স্বাভাবিকভাবে এখন প্রশ্ন জাগে যারা ইবাদত করে না তারা কি তৃপ্তিতে থাকে?

– ইশতিয়াক আহমাদ তুষার

Tazkiyah Society

20 Oct, 12:31


বেশ কিছুদিন আগেই খেয়াল করলাম আমার ব্রেইন আসলে আমার বিরুদ্ধে কাজ করে। এই ব্যাপারটা নিশ্চিত করার পুনরায় একটু পর্যবেক্ষণ করলাম। দেখলাম, কাহিনী সত্য।

যখন বিদ্যুৎ থাকে না, তখন ফ্যান বন্ধ থাকলেই গরম লাগে। এজন্য বিদ্যুৎ আসার পরেও অনেকক্ষণ ফ্যান বন্ধ রেখে কিংবা সাধারণভাবেই অলসতা করে ফ্যান না চালিয়ে আধাঘণ্টাও দেখলাম, তখন আবার এভাবে গরম লাগে না। বিদ্যুৎ আছে, চাইলেই ফ্যান ছাড়তে পারব এই মাইন্ডসেটই যেন নির্ধারণ করছে যে আমার এখন গরম লাগবে না।

এভাবেই দুর্বল ঈমানদার ব্যক্তির ব্রেইনও তার বিরুদ্ধে কাজ করে। আল্লাহর ব্যাপারে সুধারণা না থাকার কারণে তার মাইন্ডসেট এমন থাকে যে, বিপদ এড়ানোর ক্ষমতা তার নেই। তাই বিপদে পড়লে সে নিজেকে উদ্ধার করতে পারবে না ভেবে আরো দুর্বল হয়।

অপরদিকে তকদিরের প্রতি বিশ্বাস আছে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে যার ঈমানের জোর বেশি, সে প্রতিকূল পরিবেশেও শান্ত থাকে এটা ভেবে যে আল্লাহ চাইলেই তাকে সাহায্য করবেন। আল্লাহর ফয়সালার প্রতি সন্তুষ্ট থাকা তাকে বিপদ থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। তার ব্রেইন তাকে ধোঁকা দিতে পারে না।

এজন্যই বিশ্বাসীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা কম, এথিস্টদের মধ্যে বেশি। এজন্যই ঈমানের নেয়ামত পেয়ে আপনি একবার আলহামদুলিল্লাহ পড়তেই পারেন।

– মেরাজ হোসেন

Tazkiyah Society

18 Oct, 14:43


ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, উনার ডান হাতের কবজি ই'সর|য়েলি জ’ঙ্গিদের শেলের আঘাতে উড়ে গিয়েছিল। সেজন্য তিনি বাম হাতে ড্রোনের দিকে লাঠি নিক্ষেপ করেছিলেন।

ইয়াহইয়া সিনওয়ারই সম্ভবত আমাদের জীবদ্দশায় দেখা একমাত্র জাতীয় নেতা, যিনি সশস্ত্র যুদ্ধ করতে করতে শ’হীদ হয়েছেন। উনার মৃতদেহ উদ্ধারের পর দেখা যায় তার গলায় ছিল কেফিয়্যাহ পেঁচানো, তার হাতের পাশে ছিল AK-47 রাইফেল।

তিনি টানেলে বা বাঙ্কারে লুকিয়ে ছিলেন না। ই’সর|য়েল তাকে টার্গেট করে হ’ত্য| করেনি। তারা জাস্ট তিনজন গেরিলা যোদ্ধার আক্রমণের মুখোমুখি হয়েছিল, যাদের একজন সিনওয়ার নিজে। অধীনস্থ যোদ্ধাদের সাথে কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে যুদ্ধ করতে করতে বীরের মতো শ’হীদ হয়েছেন।

দুই বিলিয়ন মুসলিমের সম্মান রক্ষায়, ডানহাতসহ পুরো শরীর র-ক্তাক্ত হয়ে যাওয়ার সত্ত্বেও, বামহাতে লাঠি নিয়ে, পুরো বিশ্বের বিরুদ্ধে জীবনের শেষবিন্দু দিয়ে লড়ে গেছেন।

Tazkiyah Society

17 Oct, 16:45


ফ্যা’সিবাদ মরে নাই। মুসলিম প্রধান দেশে সব কিছুর কথা বলা যায় শুধু শরীয়াহর কথা বলা যায় না...

যতই শাসক বদলাক, ক্ষমতার পালাবদল হোক শরীয়াহ্ শাসন ছাড়া এসব সেক্যুলার কালচারাল হেজেমনি দিনশেষে আরেকটি স্বৈরাচারী একটা শাসন ব্যবস্থাই জন্ম দেবে প্রতিবার। তথাকথিত গনতন্ত্র, মানবাধিকার নিজেই একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা গায'যা সেটা পুরো দুনিয়ার মানুষকে বুঝিয়ে দিয়েছে তারপরও মানুষ যদি না বুঝে, আফসোস।

Tazkiyah Society

17 Oct, 14:51


ইয়াহইয়া সিনওয়ার শ’হীদ হননি। গ| য| নাও চ্যানেলে এটাকে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ইনফো কালেক্টের জন্য ই’সর|ইলি চাল হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।

আমরা নীরব থাকি আপাতত। অপেক্ষা করি।

হে আল্লাহ! আপনি উত্তম ফয়সালা করুন।

Tazkiyah Society

16 Oct, 12:23


১ ডলার = ৬৬ আফগানি
১ ডলার = ১২০+ টাকা

এক দেশ স্বাধীনতার মাত্র তিন বছর পার করেছে, আর আরেক দেশের স্বাধীনতার পঞ্চাশ+ বছর হয়ে গেছে।

আফগানিস্তানের এত উন্নতি দেখার পরও যারা শরীয়াহ্, ইসলামি শাসন, ইসলামি ইমারতের সৌন্দর্য খুঁজে পায় না, তারা জন্মান্ধ।

Tazkiyah Society

15 Oct, 16:19


PSC তে ভালো রেজাল্ট করা ছেলেটি পরে বুঝতে পারলো হুদায় এটা কিছুই ছিলনা আনুষ্ঠানিকতা মাত্র!

JSC তে ভালো রেজাল্ট করা ছেলেটি জানতে পারলো, JSC রেজাল্ট নাম মাত্র, সত্যিকারের খেলা হবে SSC তে!

SSC তে ভালো রেজাল্ট করা ছেলেটি জানতে পারলো, মূল খেলা নাকি HSC তে হয়!

এদিকে HSC চলমান পরীক্ষা দেয়া ছেলেটা জানে, মূল খেলা হয় Admission এ!

ওই দিকে সদ্য গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করা ছেলেটি জানে, মূল খেলা তো সবেমাত্র শুরু...

সফল ক্যারিয়ার শেষে সদ্য অবসরে গিয়ে লোকটি জানে, "এ জীবন কিছুই না, মৃত্যুর পরের জীবনই আসল জীবন!”

– রাসেল আহমেদ
.
তুমি যা-ই হারাও না কেন, বিকল্প খুঁজে পাবে। কিন্তু আল্লাহকে হারালে কে হবে তাঁর সমান...

Tazkiyah Society

15 Oct, 08:58


এই বাবুটার গায়ে যে গেঞ্জি, ওখানে লেখা,
“হ্যালো লাভলি গার্ল।”

এই বাচ্চাটাও তো আর দশটা বাচ্চার মতো সযত্নে বড় হওয়ার কথা। জাতিসংঘের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনিসেফ অবশ্য এই বাচ্চাদেরকে দেখে না এবং তাদের তথাকথিত মানবাধিকার, মানবতাও জেগে উঠে না কারণ এই বাচ্চারা মুসলমান। এই বাচ্চাদের জন্য সুশীলদেরও মন কাঁদে না...

মুসলিমদের র’ক্তের মূল্য বিশ্বের কাছে বরাবরই মূল্যহীন...

Tazkiyah Society

13 Oct, 15:22


মুসলিম জাতির দ্বীন ও দুনিয়ায় এত অধঃপতন কেন?

১) আমরা কুরআনকে ছেড়ে দিয়েছি।
২) নিজেরা পরস্পর মতানৈক্যে লিপ্ত হয়েছি।

– শাইখুল হিন্দ মাওলানা মাহমুদ হাসান রাহিমাহুল্লাহ
বই: উম্মাহর প্রতি ঐক্যের আহ্বান

Tazkiyah Society

12 Oct, 12:22


আপনার সন্তানের সূরা ফাতিহার শিক্ষক আপনি নিজে হোন!

তাহলে সে সারাজীবনে যতবার সালাতের ভিতরে এবং বাহিরে সুরা ফাতিহা পড়বে, আপনি ততবার নেকি পেতেই থাকবেন, যদি আপনি মারা যান তাহলেও এই নেকি চলতেই থাকবে।

– শায়খ সুলায়মান আর-রুহায়লি
প্রফেসর, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

Tazkiyah Society

11 Oct, 16:42


দেখিনি কোনো হিন্দু মেয়েকে
কুরআন তেলাওয়াতে মশগুল,
দেখেছি অনেক মুসলিম
মেয়েকে পূজায় দিতে ফুল।

দেখিনি কোনো হিন্দু যুবককে
ওয়াজ শুনতে মসজিদে-মাহফিলে,
দেখেছি অনেক মুসলিম যুবককে
পূজা দেখতে যায় মন্দিরে।

দেখিনি কোনো হিন্দু মেয়েকে
হিজাব পরে চলা ফেরা করে,
দেখেছি অনেক মুসলিম নারীকে
হিন্দু রীতির নীড়ে।

কী হলো মুসলিম?
কেনইবা তোমার ভিন্ন ধর্ম প্রীতি,
কেনো ভালো লাগেনা তোমার
নিজ ধর্মের রীতি?


– সংগৃহীত