দ্বীনি-Mohol @deenimohol67 Channel on Telegram

দ্বীনি-Mohol

@deenimohol67


'আলো, ছড়াই দ্বীনের পথে...

আমাদের ফেইসবুক পেজ লিংক:www.facebook.com/DeeniMohol67

দ্বীনি-Mohol (Bengali)

আপনি ইসলাম সম্পর্কে অধ্যয়ন করতে আগ্রহী এবং আপনার জীবনে দ্বীন এবং আল্লাহর দিকে প্রবৃত্তি স্থাপন করতে চান? তাহলে 'দ্বীনি-Mohol' চ্যানেলটি আপনার জন্য একটি অত্যন্ত সার্থক স্থান। এই চ্যানেলে আপনি ইসলামী মূলক বিভিন্ন তথ্য, সংবাদ, কাজের পরামর্শ, ধর্মীয় প্রশ্নোত্তর এবং আরও অনেক কিছু পাবেন।nn'দ্বীনি-Mohol' চ্যানেলে আমরা চেষ্টা করি দ্বীনের আলো ছড়িয়ে ফেলতে, যাতে আপনি এই দিকে একটি আলোকিত পথ অনুসরণ করতে পারেন। আমাদের চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন এবং সাথে থাকুন আমাদের ফোরামে।nnযদি আপনি একটি দ্বীন-উন্নত জীবন প্রয়োজন মনে করেন, 'দ্বীনি-Mohol' চ্যানেলটি আপনার জন্য সঠিক স্থান। আপনি এখানে এসে ধর্মীয় বিষয়বস্তু পেতে পারেন এবং আপনার জীবনকে আরও উজ্জ্বল করতে এগিয়ে যেতে পারেন।nnআমাদের চ্যানেলে জয়েন করুন এবং দ্বীনের সুন্দরতা এবং আলোর উজ্জ্বল দিক সম্পর্কে আরও জানুন!

দ্বীনি-Mohol

21 Nov, 07:03


আবূ সা’ঈদ খুদরী ও আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসলিম ব্যক্তির উপর যে কষ্ট ক্লেশ, রোগ-ব্যাধি, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা, কষ্ট ও পেরেশানী আসে, এমনকি যে কাঁটা তার দেহে ফুটে, এ সবের মাধ্যমে আল্লাহ তার গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেন। [সহিহ বুখারী: ৫৬৪১, মুসলিম ৪৫/১৪, হাঃ ২৫৭৩]

দ্বীনি-Mohol

21 Nov, 04:12


সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহু আকবার ♥️

দ্বীনি-Mohol

21 Nov, 01:29


সতর্ক থাকবেন নিজের মাঝে যেন এই মুনাফিকি বৈশিষ্ট্য চলে না আসে!

দ্বীনি-Mohol

21 Nov, 01:27


আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত,
রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক আল্লাহ্ ও শেষ দিনে ঈমান রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়। আর যে লোক আল্লাহ ও শেষ দিনে ঈমান রাখে সে যেন মেহমানের সম্মান করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহতে ও শেষ দিনে ঈমান রাখে, সে যেন ভাল কথা বলে, নতুবা চুপ থাকে।

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 20:43


রমাদানের আর মাত্র ১০০ দিন
বাকি ইনশাআল্লাহ।

اللهم بلّغنا رمضان وتقبّل صيامنا وقيامنا

প্রস্তুতি নেওয়ার নিয়ত করেছেন তো?? সালাফরা সারা বছর অপেক্ষারত থাকতেন কবে রমাদান আসবে আর উনারা ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর অধিক নৈকট্য অর্জন করবেন।।

আমরাও প্রস্তুতি নিচ্ছি তো?

©#Fussilat
#এবারের_রমাদানে_হোক_ভিন্ন_কিছু

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 17:42


কালকে বৃহস্পতিবার
মনে আছে তো সাপ্তাহিক রোজার কথা? যারা রাখতে চান ইন শা আল্লাহ নিয়ত করে ঘুমাবেন।

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 15:20


রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ইন্তেকালের দিন


হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) তখন ইয়ামেনে। তিনি প্রতিদিনের রুটিন মত বিশ্রাম করতে গেলেন। শুয়ে পড়লেন। কয়েক মাস আগেই মাত্র মদিনা থেকে এখানে এসেছেন। ইচ্ছা ছিলো না মদিনা ছাড়ার। কিন্তু কিছুই করার নেই। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদেশ। 

হঠাৎ একটি আওয়াজ আসলো কানে ‘মুয়াজ! রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওফাত হয়ে গেছে আর তুমি জীবনের মজা নিচ্ছো’। ধড়ফড় করে লাফ দিয়ে ঘুম থেকে উঠলেন তিনি। যেনো কেয়ামতের শিঙ্গায় ফুৎকার দেয়া হয়ে গেছে। ঘর থেকে বের হয়ে সানআর অলিতে গলিতে দৌঁড়াতে থাকলেন আর চিৎকার করতে লাগলেন, ‘হে ইয়ামানবাসী! আমাকে যেতে দাও, এ কী দিন দেখতে হলো আমার আঁকার দরবার ছেড়ে এ কোথায় আমি পড়ে রইলাম’! 

ইয়ামানবাসী জিজ্ঞাসা করলো কী হয়েছে মুয়াজ? মুয়াজ (রা.) এর তখন কোনো হুশ নেই। তিনি কোনো উত্তর না দিয়েই ঘোড়া নিয়ে ছুটলেন মদিনার পানে। 

মদিনায় এসে আম্মাজান আয়েশা (রা.) এর ঘরে গেলেন। নিজের পরিচয় দিলেন এবং শোক প্রকাশ করলেন। আয়েশা (রা.) তখন বললেন, ‘মুয়াজ! তুমি যদি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শেষ সময়গুলো স্বচক্ষে দেখতে তাহলে এই দুনিয়ার জীবন তোমার যতই দীর্ঘ হতো না কেনো, কখনোই তা আর ভালো মনে হতো না’।
হজরত আয়েশা (রা.) এর মুখে এই কথা শুনার সঙ্গে সঙ্গে হজরত মুয়াজ (রা.) অজ্ঞান হয়ে যান! 
নিজের জীবনের চেয়েও নবীজিকে সাহাবীরা বেশী ভালোবাসতেন।♥️

মুফতি ইবরাহীম আল খলীল

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 12:02


আপনার সালাতের যত্ন নিচ্ছেন তো?

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 09:58


আমি কালো-সাদা জগতে বাস করি, যেখানে শুধুমাত্র আপনার স্মৃতি আমার পৃথিবীকে জীবন্ত রঙে রাঙিয়ে তোলে, হে রাসুলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! 

আপনার নাম হল সেই সুর, যা আমার আত্মার নীরবতা ভেদ করে প্রতিধ্বনিত হয়।
আমার ডুবে থাকা অন্ধকারে, আপনার নামের আলোর ঝলক আমাকে পথ প্রদর্শন করে! 
 আমার কনকনে শীতলতায়, আপনার প্রতি ভালোবাসার উষ্ণতা আমাকে শান্তির কম্বল দিয়ে আবৃত করে।

আপনার ভালোবাসা আমাকে মহিমান্বিত করে, 
ইয়া রাসুলল্লাহ ﷺ,


~জালিসাহ

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 09:36


উম্মতদের প্রতি ভালোবাসা ♥️


হজরত আবদুল্লাহ বিন আমর বিন আস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবরাহিম আলাইহিস সালামের কথা তেলাওয়াত করলেন-
رَبِّ اِنَّهُنَّ اَضۡلَلۡنَ کَثِیۡرًا مِّنَ النَّاسِ ۚ فَمَنۡ تَبِعَنِیۡ فَاِنَّهٗ مِنِّیۡ ۚ وَ مَنۡ عَصَانِیۡ فَاِنَّکَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
হে আমার রব! তারা (এসব প্রতিমা) বহু মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে। সুতরাং যে আমার অনুসরণ করবে সে আমার দলভুক্ত, কিন্তু কেউ আমার অবাধ্য হলে (তাদের ব্যাপারেও) তুমি তো চরম ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত ৩৬)
اِنۡ تُعَذِّبۡهُمۡ فَاِنَّهُمۡ عِبَادُکَ ۚ وَ اِنۡ تَغۡفِرۡ لَهُمۡ فَاِنَّکَ اَنۡتَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
‘তুমি যদি তাদেরকে শাস্তি দাও, তবে তারা তোমারই বান্দা। আর যদি তাদেরকে ক্ষমা কর, তবে তুমি তো পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ১১৮)

এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই হাত তুলে বলেন-
 ‘হে আল্লাহ, আমার উম্মত! আমার উম্মত!’

আল্লাহ তাআলা বললেন, ‘হে জিবরিল! মুহাম্মদের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন- আপনি কাঁদছেন কেন?’ মহান আল্লাহ সব কিছুই অবগত আছেন। জিবরাইল আলাইহিস সালাম এসে জিজ্ঞাসা করলো।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে নিজের কথা বললেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে জিবরিল! তুমি মুহাম্মদের কাছে গিয়ে বলো, আমি শিগগির আপনার উম্মতের ব্যাপারে আপনাকে সন্তুষ্ট করব এবং আমি আপনাকে কষ্ট দেব না।’ (মুসলিম)

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 08:38


নারীশিক্ষা নিয়ে ডু হালাল ডিজাইনে একটা পোস্ট পড়লাম। পড়তে পড়তে একটা সত্য ঘটনা মনে পড়লো। বলে ফেলি।

বেশ দীর্ঘ একটা প্রশ্ন এসেছিল। ঘটনা সবিস্তারে লেখা হয়েছে। প্রায় দুই ফর্মা। আপনারা অধৈর্য হয়ে যাবেন। কিন্তু, একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের মত পুরো উপাখ্যান আমার খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়তে হয়েছে। সংক্ষেপে ঘটনা হলো, মেয়েটা পারিবারিকভাবে দ্বীনদার। তার বক্তব্য অনুযায়ী পর্দা মেইনটেইন করে চলে। কলেজ শেষ করে ঢাবিতে চান্স পেয়েছিল। বাড়ি থেকে আসা-যাওয়া করে পড়া কঠিন; তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে সিট দরকার ছিল। সিট পাওয়া নিয়ে ঝামেলায় পড়ে গিয়েছিল। তখন অল্প পরিচিত এক সিনিয়র ভাই এগিয়ে আসেন। তার সহযোগিতায় সিট হয়। এবং এই সুবাদে মাঝেসাঝে কথাবার্তা হয়।

আলাপচারিতা এক সময় প্রেমে রূপ নেয়। যেহেতু মেয়েটি পারিবারিকভাবে দ্বীনদার, হারাম সম্পর্কে সে থাকতে চাইছিল না। তাছাড়া যেকোনো সময় ব্যভিচারে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও তারা করছিল। ফলে, মেয়েটির পীড়াপীড়িতে সম্পর্ক হালাল করতে বন্ধুদের উপস্থিতিতে তারা বিয়ে করে নেয়। সম্পর্ক হালাল করার পর বেশ কয়েকবার তারা অন্তরঙ্গ হয়েছে।

মাস কয়েক যাওয়ার পর সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয়। ছেলেটি খারাপ আচরণ করতে থাকে। তাকে গালমন্দ, মারধোর করে। অন্য মেয়েদের সাথে কথা বলে। ইত্যাকার অনেক অভিযোগ। অপরদিকে বাসা থেকে পাত্র ঠিক করে ফেলেছে। সরকারি ভাল চাকরি করে। দেখতেও ভাল। হায়ার এডুকেটেড। বাসা থেকে বিয়ের প্রেসার চলছে। আগের বিয়েটির কথা বাসায় বলা অসম্ভব। জানে মেরে ফেলবে। টিপিক্যাল দ্বীনদার পরিবারে যা হয়। তাছাড়া, ওই ছেলের কাছ থেকে তালাক নেওয়া হয় নি। তালাক সে দিতেও চাইবে না।

এখন প্রশ্ন হলো, তাদের পূর্বের বিয়েটি কি হয়েছে? যেহেতু মেয়ের অভিভাবক জানে না। হয়ে থাকলে মেয়েটি কি পূর্বের স্বামীকে ডিভোর্স দিতে পারবে? ইদ্দত পালন করতে হবে কী? মেয়েটি যদি বাবা-মায়ের পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করে তাহলে পূর্বের বিয়ের কথা ছেলেটিকে জানাতে হবে? কাবিননামায় নিজেকে কুমারী লিখলে কি গুনাহ হবে?

পুরো উপাখ্যান পড়ে বেশ খানিকটা সময় চুপ করে বসে ছিলাম। না জানি এমন কত দ্বীনদার পরিবার মহাপাপের এই অথই সাগরে দুনিয়াবি সার্টিফিকেট অর্জনের আকাঙ্ক্ষায় ছেলে-মেয়েকে ঠেলে দিচ্ছে! গাইনি ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়া কত মেয়ে নিয়মিত জন্মনিরোধক ব্যবহার করছে! গাইনির শরণ নিয়ে এবোরশান করছে! অনাকাঙ্ক্ষিত সন্তানকে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছে। যারা হারাম ও গুনাহ সম্পর্কে অজ্ঞ তাদের দুর্বলতা বোধগম্য; যারা দ্বীন প্র্যাকটিস করে তাদের এই বেপরোয়া ভাব বোধগম্য নয়। উল্টো ফিকহ-ফতোয়াকে কটাক্ষ করে ঈমান নষ্ট করা! এদের তো ইহকাল-পরকাল সব বরবাদ!

সিস্টেমকে মেনে নিলে বিপ্লব হয় না; সিস্টেমের দুর্বলতা বুঝে তারচেয়ে উত্তম বিকল্প প্রস্তাব করতে হয় এবং আন্দোলন জোরালো করতে হয়। আমাদের তো উত্তম বিকল্প আছে; প্রয়োজন শক্তিশালী আন্দোলন ও কুরবানি। তাহলেই সহশিক্ষার এই ভয়ঙ্কর সিস্টেম থেকে মুক্তি সম্ভব।

— নুরুজ্জামান নাহিদ (হাফিঃ)

দ্বীনি-Mohol

20 Nov, 05:17


"আপনি শুধু আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। কিভাবে মিলবে কাঙ্ক্ষিত চাওয়া এটা নিয়ে ভাবা আপনার কাজ নয়।"

~কথা: সংগৃহীত

দ্বীনি-Mohol

19 Nov, 22:55


২০২৪ সালের রমাদান কেমন ছিল?
সময় নিয়ে চিন্তা করুন। ২০২৪ সালের রামাদানে আপনার পারফরম্যান্স অনুযায়ী নিজেকে কত মার্ক দিবেন?
(১-১০ এর মধ্যে একটা মার্ক দিবেন নিজেকে)


এবার যে নম্বরটাই আসুক, নাম্বারের দিকে তাকিয়ে বলুন, "আলহামদুলিল্লাহ। কারণ আল্লাহ আমাকে আরো ~এক বছর বাঁচিয়ে রেখেছেন! আমাকে আত্মসমালোচনার এবং আত্ম পর্যালোচনার সুযোগ দিয়েছেন।

এবার কেনো এই নাম্বার টা দিলেন? সেটা লিখুন।
কোন কোন ভালো দিকের কারণে আমার রেজাল্ট এরকম হলো? সেটা লিখুন, আবার কোন কোন বিষয়ে আমার‌ কত রমাদানে গাফেলতি এবং অলসতা ছিল সেগুলোও লিখব।

রমাদান এর কুরআন রুটিন কিভাবে সাজাবেন?
কোনটা করতে চান, কতটুকু তিলাওয়াত করবেন? কতটুকু অর্থ পড়বেন? মুখস্ত করবেন কি না?
সিদ্ধান্ত নিয়ে এভাবে নিজের কুরআনের রুটিন নিজে সাজিয়ে ফেলুন।

• এই রমাদানে প্রতিদিন কতটুকু কুরআন তিলাওয়াত করবেন ও কখন করবেন? সেটা প্ল্যান করুন। কারো ক্ষেত্রে হতে পারে ১৫ মিনিট, কারো ক্ষেত্রে ১ ঘণ্টা ইত্যাদি।

মনে রাখবেন, তুলনা চলবে নিজের সাথে। অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করবেন না। তাই নিজের রুটিন নিজে তৈরি করব, নির্দিষ্ট করব সময় কখন, কোন সময়ে কুরআন তিলাওয়াত করব।

কুরআনের অর্থ তাফসীর এর জন্য কোন তাফসীর পড়বেন? কতটুকু পড়বেন? কখন পড়বেন সেটা নির্দিষ্ট করে নিন।

একটু হলেও রমাদানে তাফসীর পড়ার চেষ্টা করতে হবে ইন শা আল্লাহ। যাদের তাফসীর বই নেই, নিচের লিঙ্ক থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে সহজেই তাফসীর পড়তে পারবেন ইন শা আল্লাহ।

🔸 কুরআন তাফসির অ্যাপ লিঙ্ক- https://play.google.com/store/apps/details?id=com.greentech.quran


আচ্ছা বলুন তো, কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ কুরআন খতম নাকি তাফসীর বুঝে কুরআনের অর্থ পড়ে যাওয়া?

- দুটোই তো গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রশ্নটা অনেকটা এরকম যে, আমার শরীরে হৃদপিন্ড বেশি গুরুত্বপূর্ণ নাকি ফুসফুস বেশি গুরুত্বপূর্ণ? এই দুইটার কোনটা ছাড়া কি বেঁচে থাকা সম্ভব? একজন মুসলমানের আত্মা কীভাবে বেঁচে থাকবে, সে যদি ডিরেক্টলি আল্লাহর ভাষায় আরবি কুরআন পড়া থেকে দূরে থাকে?? এবং আল্লাহ রব্বুল আলামীন মানুষের জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো বলছেন, সেটা না বুঝেই সারা জীবন কাটিয়ে দেয়??

একটা নতুন ভালো অভ্যাস ঠিক করে ফেলুন যেটা রামাদানে গড়ে তোলা নিয়ে কাজ করবেন।

• হতে পারে আগে তারাবীহর সলাত পরিপূর্ণভাবে আদায় করতাম না কিন্তু এই রমাদান থেকে পুরোপুরি আদায় করার অভ্যাস করবো ইন শা আল্লাহ। অথবা জিকির- দরূদের নিয়মিত অভ্যাস, আউয়াল ওয়াক্তে সলাত আদায়ের অভ্যাস ইত্যাদি।

One at a time। একটাতেই ফোকাস করব। সব একসাথে করে ফেলার চেষ্টা করব না। যেকোনো একটাতেই ভালোভাবে ফোকাস করে রামাদানের দিনগুলোতে নিয়মিত করবো, এবং এখন থেকে সেটা প্র্যাকটিসের শুরু করব ইনশাআল্লাহ।

রামাদানেএকটা বদ অভ্যাস ছাড়ার চেষ্টা করবেন। কোন বদ অভ্যাস ছাড়বেন? সেটা নিজের জন্য নির্দিষ্ট করে ফেলুন।

• হতে পারে, নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করার মনে প্রাণে করার চেষ্টা করা, স্ক্রিন আসক্তি কমানো, গীবত ছেড়ে দেওয়া ইত্যাদি যার যার নিজের আত্ম-পর্যালোচনা অনুযায়ী ঠিক করবেন এবং এখন থেকেই সেটার প্র্যাকটিস শুরু করবেন ইন শা আল্লাহ

এইতো খুব সংক্ষেপে রামাদানের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার কিছু গুরুত্বপূর্ণ গাইডলাইন পয়েন্ট আমরা জানলাম, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকেই রামাদান পর্যন্ত পৌঁছে দেন। আমিন

©️শারিন শফি আদ্রিতা

#রাইটিং_থেরাপি


রুটিন অনুযায়ী এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করুন ইনশাআল্লাহ।

দ্বীনি-Mohol

19 Nov, 18:59


আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার এক নাম হলো—আল ক্বারিব। আল ক্বারিব নামের অর্থ হলো—অধিকতর নিকটবর্তী।

কুরআনে আল্লাহ বলেছেন যে—ঘাঁড়ের শাহী রগ, যে রগটা মস্তিষ্কের সাথে পুরো শরীরের সংযোগ মাধ্যম হিশেবে কাজ করে, সেই রগের চাইতেও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বান্দার নিকটে থাকেন।


আমাদের রব আমাদের এতো নিকটবর্তী, কিন্তু আমাদের জীবনপদ্ধতি দেখলে কে বলবে যে—রবের এই নিকটবর্তী থাকাটাকে আদৌ আমরা উপলব্ধি করি?                                       _Arif_Azad

দ্বীনি-Mohol

19 Nov, 16:40


আমরা সবাই সফল হতে চাই, আল্লাহ প্রিয় হতে চাই। এখন সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এই চাওয়াটা আসলে কতটুকু তীব্র? কতটুকু ইখলাসে পরিপূর্ণ? কতটুকু সত্যিকার নিয়তটা আমার শুদ্ধতা এবং পবিত্রতা দিয়ে ভরপুর?

এই জায়গায় এসে আমরা অনেকেই আটকে যাই। এবং এখানে আটকে গেলেই কিন্তু বিপত্তি। কারণ নিয়ত ভালো না থাকলে কর্মফল ভালো হবে না। প্রতিটা কাজের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল—এটা হল বুখারীর প্রথম হাদিস!

যেমন ধরুন, সামনে রমাদান আসছে। আপনি রামাদানে সফল হতে চান। রমাদানে সফল হওয়ার পেছনে আপনার নিয়ত কি? "হ্যাঁ আমি ভালো মুসলিম হতে চাই", "অনেক ইবাদত করতে চাই"— এরকম একটা উরাধুরা ইচ্ছা আমাদের মনে থাকে তবে আমরা বুঝিনা, এই কথাগুলোর মাঝে খুব ছাড়া-ছাড়া ভাব বিদ্যমান। ভালো মুসলিম হতে চাই খুব ভালো কথা কিন্তু এর জন্য আমাকে কি করতে হবে আমি সেটা ঠিক করেছি? এটা না থাকলে আমার ইচ্ছায় কোন স্বতন্ত্র শক্তি এবং নির্দিষ্টতা নেই। নির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য, এবং শুদ্ধ নিয়ত ছাড়া শুধু "চাই চাই" করে গেলে সফল হওয়া সম্ভব হয় না।

কিছু শুদ্ধ এবং নির্দিষ্ট কংক্রিট নিয়তের উদাহরণ এমন হতে পারে:

🔸 আমি চাই ২০২৫ সালের রামাদানে আল্লাহ যেন আমাকে এমন ভাবে আমল করার তৌফিক দেন, যেটার উসিলায় আমার জীবনের অতীত, বর্তমান ভবিষ্যতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা হয়ে যাবে। সেই বড় উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এখন থেকেই আমি প্রতিদিন ৫০০ বার করে ইস্তেগফার করার রুটিন করব ইনশাআল্লাহ। — এবার দেখুন এটা একটা সলিড নিয়ত হলো আলহামদুলিল্লাহ!

আরো একটি উদাহরণ,
🔸 আমার নিয়ত হচ্ছে খুশুর সাথে যেন প্রতি রাতে তারাবিহ এবং তাহাজ্জুদের নামাজ রমাদানে আদায় করতে পারি এবং এই সালাতের উসিলায় আল্লাহর কাছে পুরষ্কার পাওয়ার আশা রাখি। কল্পনা করি, জান্নাতের আর রাইয়ান গেট থেকে ফেরেশতারা আমার নাম ধরে ডাকতে থাকবে (যদিও আমি এর যোগ্য নই। তাও আল্লাহ দিতে ভালোবাসেন তাই আমি পাওয়ার নিয়ত এবং আশা রাখি)। এই যে আরো একটা সলিড নিয়ত হলো আলহামদুলিল্লাহ। তাহলে এখন থেকেই করনীয় হবে রাতের নামাজের ব্যাপারে সচেতন হওয়া।

এভাবে নিজের নিয়ত গুলোকে সলিড করে নিতে হবে যে কোন কাজে সফল হওয়ার জন্য এবং অফুরন্ত বরকতের দরজা খুলে দেওয়ার জন্য।

আপনার কাজগুলোর পিছনে নিয়ত কেমন?

নিজের নিয়তটাকে সলিড স্বতন্ত্র শক্তিশালী এবং পরিশুদ্ধ করে নিচ্ছেন তো আল্লাহ সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ??

©️শারিন শফি আদ্রিতা

#রাইটিং_থেরাপি
#রমাদান প্রস্তুতি
©#Fussilat

দ্বীনি-Mohol

19 Nov, 13:14


এইবার ঠিকাছে..

দ্বীনি-Mohol

14 Nov, 16:06


জীবন মাঝে মাঝে আছাড় দেয়। নরম মাটিতে ভারী কিছু পড়লে যেমন 'থ্যাক' করে একটা আওয়াজ হয়, তেমন করে জীবনও মাঝে মাঝে আছাড় দিয়ে ধপ করে বসিয়ে দেয়।

সে সময় উপলব্ধি হয়, আসলে আমি কী, আমার আশেপাশে কাদের বাস। বুঝা যায়, এই বিশাল দুনিয়ার বুকে আমার জন্য কতখানি সংকীর্ণতা অপেক্ষা করে আছে।

এই সময়টার জন্য নিজেকে আগে থেকে প্রস্তুত রাখতে হয়। আমার সামনে কী আছে জানি না, কিন্তু যাই থাক আমি যেন অন্তত স্থির থাকতে পারি - এজন্য হলেও দীর্ঘ সময়ের চর্চা দরকার। কিসের চর্চা? তাওয়াক্কুল আর ব্যক্তিত্বের।

বলা হয়, 'যে পাখি একা ওড়ে, তার ডানা দু'টো ভীষণ শক্তিশালী হয়।' মুমিনের দুই ডানা হলো - তাওয়াক্কুল আর ব্যক্তিত্ব।

আমরা ব্যক্তিত্ব গড়ার দিকে মনোযোগী হই না, অথচ ব্যক্তিত্বই আমার একমাত্র বন্ধু - যার সাথে বোঝাপড়া করা যায়। ব্যক্তিত্ব হচ্ছে, নিজের সত্ত্বার সাথে কানেকশনের জানালা।

কারণ, জীবন এতটাই নির্দয় হয় কখনো কখনো যে, ভাষাও নীরব হয়ে যায়। তখন 'আমি ভেঙ্গে পড়েছি' বলার জন্যও একটা স্পেস লাগে। ব্যক্তিত্ব হলো সেই স্পেস। আর তাওয়াক্কুল এসে ব্যক্তিত্বের সাথে বোঝাপড়া করে ভেঙ্গে পড়াকে রোধ করে।

ব্যক্তিত্ব গড়া দরকার। তাওয়াক্কুল আর ব্যক্তিত্বে গড়া ইস্পাত কঠিন মানুষ হওয়া দরকার। যে মানুষটা শুধু এক জায়গায় ভাঙ্গে - জায়নামাযে।

- ফারহীন আল মুনাদি

দ্বীনি-Mohol

14 Nov, 09:19


আবু উমামা আল-বাহিলি রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে বাধা কেবল মৃত্যু।
-সুনান আন-নাসাঈ, হাদিস নং ৯৯২৮-

দ্বীনি-Mohol

14 Nov, 06:11


رَبِّ إِنِّي لِمَا أَنزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِير

অর্থ: ‘হে আমার প্রভু! তুমি আমার প্রতি যে অনুগ্রহ নাজিল করবে, নিশ্চয় আমি তার মুখাপেক্ষী।’
(সূরা কাসাস:২৪)


আপনার জীবনে যে জিনিসটা খুব প্রয়োজন, কিন্তু কোনোভাবে পাচ্ছেন না। তাহলে উত্তম কিছুর নিয়ত করে এ দুআটা বেশি বেশি করবেন ইন শা আল্লাহ। সাথে বিপদের দুআ, ইস্তেগফার,দরুদ শরীফ এর আমল ও করবেন।

দ্বীনি-Mohol

14 Nov, 02:04


رَبِّ إِنِّي لِمَا أَنزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِيرٌ
হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমার প্রতি যে কল্যাণ বর্ষন করবেন, আমি তার ভিখারী (কাসাস ২৪)।
মনে আছে? এই দু‘আ মুসা আ. করেছিলেন। ওই যে দুই নবীকন্যার মেষকে পানি পান করিয়েছিলেন? তারপর গাছের ছায়ায় সহায়-সম্বলহীন অবস্থায় বসেছিলেন? আপাতত এই দু‘আ দিয়েই শুরু করি? ও হাঁ, আরেকটা দু‘আর মধ্যে তো দুনিয়া আখেরাতের সমস্ত চাওয়াই দিয়ে দেয়া হয়েছে, ওই যে, রব্বানা আ-তিনা...........!
.
প্রিয় ব্যক্তির একান্ত সান্নিধ্যে গিয়ে কথা বলার জন্যে কত কি করি! প্রতি রাকাতে দুইবার করে প্রিয় সত্তার একান্ত ঘনসান্নিধ্যে যাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করি, সাথে কথা বলার উদ্দেশ্যে একটা দু‘আ পড়তে পারব না?
.
দু‘আটা হবে নফল বা সুন্নত নামাজের সিজদায়। ফরয নামাযে নয়।
দু‘আগুলো মাসূর মানে কুরআন হাদীসে বর্ণিত হওয়া উত্তম।

সুন্নাত নামাজের প্রতি সিজদায় অন্তত একটি দু‘আ হোক!
.
.
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রাদূ আনহু।

দ্বীনি-Mohol

14 Nov, 02:04


সিজদায় দু‘আ!
-
আল্লাহ তা‘আলা বান্দার সন্নিকটেই থাকেন। বান্দার দায়িত্ব তার দিক থেকেও আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। নৈকট্য বৃদ্ধির মেহনত করে যাওয়া। নৈকট্য ধরে রাখার মুজাহাদা করে যাওয়া। রাব্বে কারীম তার নৈকট্যের কথা ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন,
وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ ۖ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ ۖ
(হে নবী!) আমার বান্দাগণ যখন আপনার কাছে আমার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে, তখন (আপনি তাদেরকে বলুন যে,) আমি এত নিকটবর্তী যে, কেউ যখন আমাকে ডাকে আমি তার ডাক শুনি!
.
এখন আমার দিক থেকে করণীয় কি? রাব্বে কারীম এর পরেই বলে দিয়েছেন,
فَلْيَسْتَجِيبُوا لِي وَلْيُؤْمِنُوا بِي لَعَلَّهُمْ يَرْشُدُونَ
সুতরাং তারাও আমার কথা অন্তর দিয়ে গ্রহণ করুক এবং আমার প্রতি ঈমান আনুক, যাতে তারা সঠিক পথে এসে যায় (বাকারা ১৮৬)।
.
আল্লাহ তা‘আলা আমার কতটুকু নিকটে থাকেন?
وَلَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ وَنَعْلَمُ مَا تُوَسْوِسُ بِهِ نَفْسُهُ ۖ وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْ حَبْلِ الْوَرِيدِ
প্রকৃতপক্ষে আমিই মানুষকে সৃষ্টি করেছি এবং তার অন্তরে যেসব ভাবনা-কল্পনা দেখা দেয়, সে সম্পর্কে আমি পরিপূর্ণরূপে অবগত এবং আমি তার গলদেশের শিরা অপেক্ষাও তার বেশি নিকটবর্তী (কাফ ১৬)।
.
বান্দার জন্যে এ এক অকল্পনীয় নেয়ামত। এক অপরিমেয় অনুগ্রহ। এ নেয়ামতের শুকরিয়াস্বরূপ বান্দার কর্তব্য, এই নৈকট্যের সম্মানহানি ঘটে, এমন কোনও কাজ না করা। কিভাবে দিন দিন আরও বেশি নৈকট্য অর্জন করা যায়, সে ফিকিরে থাকা! বান্দা কখন আল্লাহর বেশি নিকটে থাকে? উত্তরটা নবীজি সা.-এর কাছে শুনি,
أَقْرَبُ مَا يَكُونُ الْعَبْدُ مِنْ رَبِّهِ، وَهُوَ سَاجِدٌ، فَأَكْثِرُوا الدُّعَاءَ
বান্দা সিজদাবস্থায় তার রবের বেশি নিকটে থাকে, তাই তোমরা সিজদাবস্থায় বেশি বেশি দু‘আ করো (আবু হুরায়রা রা. মুসলিম)।
.
নবীজি একটা তথ্য দিয়েছেন, পাশাপাশি একটা পরামর্শও দিয়েছেন। পরামর্শের ধরন অনেকটা এমন,
তুমি এখন রবের সবচেয়ে বেশি নিকটে আছো। তাই যা চাওয়ার এখুনি চেয়ে নাও। চাইলেই পাবে। এত কাছে থেকে চাইলে রব তোমার হাতকে ফিরিয়ে দিবেন না। এত কাছে এসে চুপচাপ থেকো না, দু‘আয় মশগুল হয়ে, নৈকট্যকে সর্বোচ্চ কাজে লাগাও। দু‘আ করলে নৈকট্য আরও বাড়বে। সম্পর্ক আরও গাঢ় হবে। পোক্ত হবে। এ প্রসঙ্গে ইবনে আব্বাস রা. বলেছেন,
كَشَفَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم السِّتَارَةَ وَالنَّاسُ صُفُوفٌ خَلْفَ أَبِي بَكْرٍ
নবীজি পর্দা উঠিয়ে দেখলেন, সাহাবায়ে কেরাম আবু বকরের পেছনে সালাতের জন্যে সফবন্দী হয়ে দাঁড়িয়েছে। নবীজি (সুসংবাদ দিয়ে) বললেন,
أَيُّهَا النَّاسُ، إِنَّهُ لَمْ يَبْقَ مِنْ مُبَشِّرَاتِ النُّبُوَّةِ إِلاَّ الرُّؤْيَا الصَّالِحَةُ، يَرَاهَا الْمُسْلِمُ، أَوْ تُرَى لَهُ، أَلاَ وَإِنِّي نُهِيتُ أَنْ أَقْرَأَ الْقُرْآنَ رَاكِعًا أَوْ سَاجِدًا، فَأَمَّا الرُّكُوعُ فَعَظِّمُوا فِيهِ الرَّبَّ عَزَّ وَجَلَّ، وَأَمَّا السُّجُودُ فَاجْتَهِدُوا فِي الدُّعَاءِ، فَقَمِنٌ أَنْ يُسْتَجَابَ لَكُمْ
হে লোকসকল! নবুওয়াতের সুসংবাদ থেকে শুধু বিশুদ্ধ স্বপ্ন অবশিষ্ট থাকবে। মুসলিম এই সত্যস্বপ্ন দেখবে অথবা তাকে (আল্লাহর পক্ষ থেকে) দেখানো হবে। জেনে রাখো, আমাকে রুকু ও সিজদাবস্থায় কুরআন তিলাওয়াত করতে নিষেধ করা হয়েছে। রুকুতে তোমরা আল্লাহ তা‘আলার তা‘যীম (বড়ত্ব বর্ণনা) করো। সিজদায় গিয়ে জানপ্রাণ দিয়ে দু‘আ করো। খুব সম্ভব কবুল করা হবে (মুসলিম)।
.
নবীজির পরে আর কোনও নবী আসবে না। ওহী আসবে না। তবে নবুওয়াতের ছিঁটেফোটা একটা অংশ থেকে যাবে। অর্থাৎ নবীজিকে ওহীর মাধ্যমে, সত্যস্বপ্নের মাধ্যমে, গাইবের সংবাদ আগাম জানিয়ে দেয়া হত, নবীজির পর ওহী থাকবে না, তবে সত্যস্বপ্নের মাধ্যমে মুমিন বান্দাকে কিছু বিষয় সম্পর্কে আগাম জানানো হবে। শেষ যমানায় এই স্বপ্নগুলোর গুরুত্ব হবে অপরিসীম। আল্লাহর অনেক বান্দা স্বপ্ন দেখে এসেছেন, এখনো দেখছেন।
.
এই গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাতটা পালন করার চেষ্টা করতে পারি। সিজদার তাসবীহ পড়ার পর কুরআন কারীমের দু‘আগুলো পড়তে পারি! সুন্নাতে সুন্নাত আদায় হলো, আল্লাহর কাছে দু‘আও করা হল। আল্লাহ তা‘আলার একান্ত নৈকট্যে আরো কিছুটা সময় বেশি কাটানো হল। এমনতো নয়, আমার দু‘আটা বৃথা যাবে, রাব্বে কারীম দৃঢ় আশ^াস দিয়েই রেখেছেন,
ادْعُونِي أَسْتَجِبْ لَكُمْ
তোমরা আমাকে ডাকো (আমার কাছে চাও), আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেবো (গাফির ৬০)।
.
আমি কি কখনো এই সুন্নতটা আদায় করেছি? না করে থাকলে, আজই কি একবার চেষ্টা করে দেখতে পারি না? রাব্বে কারীমের এতটা কাছে, এতটা সান্নিধ্যে গিয়েও কিছু না চেয়ে ফিরে আসতে কেমন লাগে না? আমার কত কিছুর প্রয়োজন! তবে যা চাইব, রাব্বে কারীমের ভাষাতেই চাইব! নিজের ভাষায় নয়। আমার সব চাওয়াই আল্লাহর কালামের দু‘আগুলোতে আছে। অন্তত এই দু‘আটাতো মুখস্থ করে নিয়েই পারি,

দ্বীনি-Mohol

13 Nov, 23:01


ফজরের আযান ভেসে এলো মসজিদ থেকে..

'
আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ' পর্যন্ত এসে বিলাল (রা.) আর সামনে এগোতে পারলেন না।

নেই, তিনি নেই। ঝরঝর করে কাঁদতে লাগলেন। 'হাইয়া আলাস সালাহ' ঢেকে গেল কান্নার আড়ালে। সবাই নিজের পরানখানি মাটিচাপা দিয়ে এসেছে। বুক ফাঁকা। শূন্য দৃষ্টি। ফাতিমা (রা.) কাঁদছেন আর বলছেন: আনাস! তোমার পক্ষে কী করে সম্ভব হলো, তুমি তোমার রাসূল কে মাটিচাপা দিয়ে রেখে এলে?

বই: পরানবন্দী

দ্বীনি-Mohol

13 Nov, 15:31


দ্বীনি মহল নতুন সাজে আলহামদুলিল্লাহ 🩷

দ্বীনি-Mohol

13 Nov, 12:33


রাসূল ﷺ এর রেখে যাওয়া বাণী সত্য।

আল্লাহুম্মাগফিরলী

দ্বীনি-Mohol

13 Nov, 02:33


মৃত্যু কী তোমাকে ডাকেনি?

দ্বীনি-Mohol

10 Nov, 05:47


কত ভয়ংকর আয়াত!
রাসূলুল্লাহ (সঃ) মানুষের উপর অত্যন্ত দয়ালু ছিলেন বলে কাফিরদের পথভ্রষ্টতা তাঁর নিকট খুবই কঠিন ঠেকছিল। যেমন তারা কুফরীর দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, তেমন তিনি চিন্তিত হয়ে পড়ছিলেন। এজন্যই মহান আল্লাহ তাঁকে এটা হতে বিরত রাখছেন এবং বলছেন-এরই মধ্যে আল্লাহ পাকের নিপুণতা রয়েছে। হে নবী (সঃ)! তাদের কুফরী তোমার বা আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবে না। এসব লোক তাদের পরকালের অংশ ধ্বংস করতে রয়েছে এবং নিজেদের জন্য ভয়াবহ শাস্তির প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। তাদের বিরুদ্ধাচরণ হতে আল্লাহ তোমাকে নিরাপদে রাখবেন। সুতরাং তুমি তাদের জন্য দুঃখ করো না।

আল্লাহ্ আমাদের বোঝার তাওফিক দিন।
তাদের দুনিয়ার আরাম আয়েশ যেন আমাদের বিচলিত না করে।

দ্বীনি-Mohol

10 Nov, 00:45


ইন্নালিল্লাহ,সে আর বেঁচে নেই 💔
কুখ্যাত ভিক্ষুক মহিলা যে কিনা তার চাচি লাগে তার হাতেই মুনতাহার খুন হয়। (মহিলাটির ঘর মুনতাহাদের ঘরের পাশেই) যদিও এখনো সত্যটা জানা যায়নি পুরোপুরি ভাবে তবে উনারা অনেকটাই শিউর। তার আগে ওই মহিলার মেয়েকে আটক করা হয়েছে সন্দেহবশত এবং পরবর্তীতে সম্ভবত রাতের দিকে মহিলাটি মুনতাহার লাশ খালের পাড় থেকে উঠিয়ে পানিতে ফেলার সময় ধরা খায়। ঘটনাটি সিলেটের কানাইঘাটের।

সোর্স: বিভিন্ন লাইভ ভিডিও আর পোস্ট

দ্বীনি-Mohol

10 Nov, 00:28


"তোমরা যদি শোকরগুজারি করো আর ঈমান আনো তাহলে তোমাদেরকে শাস্তি দিয়ে আল্লাহ কী করবেন? আল্লাহ (সৎকাজের বড়ই) পুরস্কারদাতা, সর্ববিষয়ে জ্ঞাত।"
(সূরা আন-নিসাঃ১৪৭)
.

ছোটোবেলায় দুষ্টামি করার কারণে মায়ের হাতে মার খাওয়ার পর মা যখন আদর করে দিয়ে বলতো—কেন এত দুষ্টামি করিস, তোকে মারতে কি আমার ভালো লাগে?
তারচেয়েও বেশি দয়া নিয়ে আল্লাহ যেন বলছেন—আমার বান্দা, কেন গুনাহ করো? তোমার ভালোর জন্যই তো দুনিয়াতে শাস্তি দিয়ে দিই। তোমাকে শাস্তি দিতে কি ভালো লাগে?

কি আশাজাগানিয়া আয়াত! এমন ভালোবাসা কেমন করে উপেক্ষা করি!

(সংগৃহীত)

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 20:46


আল্লাহ তাআলা কুরআনে মুত্তাকীদের অবস্থা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন,
إِنَّ ٱلَّذِینَ قَالُوا۟ رَبُّنَا ٱللَّهُ ثُمَّ ٱسۡتَقَـٰمُوا۟ تَتَنَزَّلُ عَلَیۡهِمُ ٱلۡمَلَـٰۤىِٕكَةُ أَلَّا تَخَافُوا۟ وَلَا تَحۡزَنُوا۟ وَأَبۡشِرُوا۟ بِٱلۡجَنَّةِ ٱلَّتِی كُنتُمۡ تُوعَدُونَ
.
"নিশ্চয় যারা বলে, ‘আল্লাহই আমাদের রব’ অতঃপর অবিচল থাকে, ফেরেশতারা তাদের কাছে নাযিল হয় (এবং বলে,) ‘তোমরা ভয় পেয়ো না, দুশ্চিন্তা করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ গ্রহণ কর তোমাদেরকে যার ওয়াদা দেয়া হয়েছিল।"[১]
.
এই আয়াতে এসকল সুসংবাদ সেসকল মু'মিনদের দেয়া হয়েছে যারা ঈমান আনার পর আল্লাহর আনুগত্যে ইস্তিকামাতের সাথে বা দৃঢ়তার সাথে কায়েম থাকে। এজন্য ইস্তিকামাত অত্যন্ত জরুরী। তাই ইমাম হাসান আল বাসরী [রাহ.] যখনই এই আয়াত তিলাওয়াত করতেন এই দুআ করতেন:
.
اللَّهُمَّ فَأنْتَ رَبُّنَا ، فَارْزُقْنَا الِاسْتِقَامَةَ
.
(আল্লাহুম্মা ফাআনতা রাব্বুনা, ফারযুক্বনাল ইস্তিক্বামাহ)
.
"হে আল্লাহ, আপনিই তো আমাদের রব, কাজেই আপনিই আমাদেরকে ইস্তিকামাত দান করুন"।[২]
.
আমরা অনেকেই এই বিষয়টা কিভাবে আল্লাহর কাছে চাইবো তা নিয়ে সন্দিহান থাকি। দেখুন সালাফের জবানীতেই দুআ পাওয়া গেছে, আলহামদুলিল্লাহ। কাজেই মুখস্থ করে নিন এবং নিয়মিত আমল করুন।
.
[ ১) সূরা ফুসসিলাত: ৩০;
২) ইমাম ইবনু জারির আত তাবারী (রাহ.), জামিউল বায়ান: ৪১/৪৬৫, দারুত তারবিয়্যাহ ওয়াত তুরাস, মক্কা] p: 787

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 15:42


সুনিশ্চিত মৃত্যু জেনেও— অনিশ্চিত দুনিয়ার জন্য দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি।ওইদিকে আখিরাতের ঝুলি একদম ফাঁকা। আমরা মানুষ বড্ড বোকা।


বই-রিপ্লেস ইয়োর হার্ট
লেখক -মোহাম্মদ আশিক
পৃষ্ঠা-৪২

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 15:09


❛ তাঁরা! ❜
-
১: আবু বকর রা. মুরতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ভূমিকা নিয়েছিলেন। প্রথম প্রায় সমস্ত সাহাবী তার সাথে একমত না হলেও, পরে মেনে নিয়েছেন। দেখা গেছে আবু বকরের সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় উভয় দিক থেকেই। অথচ আবু বকর রাষ্ট্রবিজ্ঞান অধ্যয়ন করেননি।

২: উমার রা. সেকালের বড় বড় সুপার পাওয়ার রাষ্ট্রকে গুঁড়িয়ে দিয়েছেন। অথচ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে তার কোনও ডিগ্রি ছিল না।

৩: সারা জীবন প্রচুর সম্পদ উপার্জন করেছিলেন উসমান রা.। অর্থনীতি নিয়ে তার কোনও ডিগ্রি ছিল না।

৪: আলি রা.-এর একেকটি কথা থেকে, প্রজ্ঞা জ্ঞান আর বৈদগ্ধ্য ঝরে পড়ত। দর্শন বিষয়ক তার কোনও ডিগ্রি ছিল না।

৫: খালিদ বিন ওয়ালিদ রা. জীবনে একটি যুদ্ধেও হারেননি। তিনিও কোনও সামরিক মহাবিদ্যালয় থেকে পাস করেননি।

তারা একটা পরীক্ষাতেই পাস করেছিলেন। ঈমানের পরীক্ষা।
তারা একটি মাদরাসাতেই পড়াশোনা করেছিলেন। মাদরাসায়ে মুহাম্মদী।

তারা একটি কিতাবই অধ্যয়ন করেছিলেন। কুরআন কারীম।

রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রাদূ আনহু।

✍️ উস্তায আতিক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 13:16


সূরা কাফিরুন এর আয়াত (২-৫) এ » ' মা ' শব্দটি আছে। এটি নির্দিষ্ট ভাবে টান দিয়ে উচ্চারণ করতে অনেকেই ভুল করে ফেলি। যার ফলে ভুল উচ্চারণে কি মারাত্মকভাবে অর্থ পরিবর্তন হয় তার প্রমাণ আমরা এই ছবিতে দেখতে পাবো ইন শা আল্লাহ।
আল্লাহুম্মাগফিরলি।

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 12:32


কেউ যদি শুধুমাত্র 'সূরা আসর' এর উপরই আমল করে গোটা জীবন কাটিয়ে দেয়, তবুও এই সূরার গুরুত্ব শেষ হবে না।

ইমাম শাফে‘য়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো।’

কী এমন বলা হয়েছে এই ছোট্ট সূরায়?
وَ الۡعَصۡرِ
‘সময়ের কসম।’

আল্লাহ কেন সময়ের কসম করলেন?
সময়কে কেন্দ্র করেই তো সব ঘটে। আমাদের দৈনন্দিন জীবন, উত্থান পতন, দিন রাত। সময়ের ব্যবধানেই অনেক কিছু হয়ে যায়। সময়কে কেন্দ্র করেই ঘুরতে থাকে আমাদের জীবন। কতটা বিস্ময়কর এই সময়! সময়ের গুরুত্ব বোঝাতেই আল্লাহ সময়ের কসম করেছেন। আর আল্লাহ যে জিনিসের কসম করেন, সেটার গুরুত্ব ভাবা যায়!

اِنَّ  الۡاِنۡسَانَ لَفِیۡ خُسۡرٍ
‘নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মাঝে নিমজ্জিত।’
যুগে যুগে পুরো মানবজাতিই ক্ষতির মধ্যে ডুবে আছে। একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে ধ্বংসের দিকে। তাহলে কি সব মানুষই ক্ষতিগ্রস্থ?

اِلَّا  الَّذِیۡنَ  اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ تَوَاصَوۡا بِالۡحَقِّ ۬ۙ  وَ تَوَاصَوۡا بِالصَّبۡرِ
‘কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় এবং পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।’
আগের আয়াতে আল্লাহ মানুষের যে ক্ষতির কথা বলেছেন, পরের আয়াতে সেই ক্ষতি থেকে উত্তরণের উপায়ও বলে দিয়েছেন।

চার শ্রেণির মানুষ কখনোই ক্ষতিগ্রস্থ নয়। যারা—
• ঈমান আনে।
• সৎকর্ম করে
• পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয়
• পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।

একমাত্র আল্লাহকেই রব্ব হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। আল্লাহর কাছে ফিরে আসে। আল্লাহর কথা শোনে, আল্লাহর দেখানো পথে চলে। আল্লাহ যা বলেছেন, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে। আমল করে। এবং শুধু নিজেকেই পরিপূর্ণ করে না। সবাইকে সত্যটা জানিয়ে দেয়। সকল ধরণের বাধা-বিপত্তিতে দাঁতে দাঁত চেপে ধৈর্যের রশি আঁকড়ে ধরে।

–সংগৃহীত

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 11:10


"হে প্রিয়, জেনে রাখো, যখন কোনো পরনারী তোমার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন শয়তান চায় তুমি তার দিকে দৃষ্টি দাও এবং দেখো সে দেখতে কেমন। সে সময় শয়তানের সাথে তর্ক করা উচিৎ যে, আমি কেন দেখব?
এই নারী যদি বিশ্রী হয় তাহলে শুধু শুধু আমি স্বাদবিহীন গুনাহে জড়িয়ে যাব। আর যদি সুন্দরী হয় তবে তো গুনাহের সাথে সাথে মনে আফসোসও সৃষ্টি হবে যে, আমি যদি তাকে পেতাম। অথচ প্রত্যেক নারীকেই তো আর অর্জন করা সম্ভব না।
.
সুতরাং অন্তরে আফসোস জাগানোর দ্বারা কী লাভ? এবার অন্তরই সিদ্ধান্ত নেবে, ঠিক আছে দেখো না। তাহলে গুনাহও হবে না, অন্তরে আফসোসও জাগবে না। মনে স্বস্তি বজায় রাখাই জ্ঞানীদের কাজ"
-ইমাম গাযালী (রাহ.)
.
বইঃ এখন যৌবন যার
-মাওলানা যুলফিকার আহমদ নকশবন্দী

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 10:08


অনেক বোনেদের পেয়ে গেছি আলহামদুলিল্লাহ। এখন আর কাউকে নিচ্ছিনা ইন শা আল্লাহ পরবর্তীতে প্রয়োজন হলে জানাবো 🩷

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 09:16


জেনে রাখ, আল্লাহ'র যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়। [সূরা রা'দ: ২৮]

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 06:53


"যদি আমি এই কোরআন পাহাড়ের ওপর অবতীর্ণ করতাম, তবে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিনীত হয়ে আল্লাহ তা'আলার ভয়ে বিদীর্ণ হয়ে গেছে। আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্য বর্ণনা করি, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।"

(সূরা হাশর: ২১)

দ্বীনি-Mohol

09 Nov, 04:11


বিয়ের ক্ষেত্রে পাত্রীর
দ্বীনদারিতা না দেখে বিয়ে করতে চাইলে..

লেখাটা ফানি হলেও সেলফ রিমাইন্ডার!বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদারিতা দেখাটা খুব বেশিই জরুরি। অন্যথায় পোস্টে তো বলাই আছে:)

দ্বীনি-Mohol

08 Nov, 17:08


আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কুরআনের মধ্যে ত্রিশ আয়াত বিশিষ্ট একটি সূরা আছে যেটি কারো পক্ষে সুপারিশ করলে তাকে মাফ করে দেয়া হয়। এ সূরাটি হল ‘তাবারাকাল্লা যী বিয়াদিহিল মুল্‌ক’।
.
[জামে তিরমিযী, হাদীস ২৮৯১; সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ১৪০০; সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ৩৭৮৬]

দ্বীনি-Mohol

08 Nov, 15:23


উম্মুল মুমিনিন মহীয়সী খাদিজা (রাদিআল্লাহু তা'আলা আনহা) মূলত একজন বিনিয়োগকারী ছিলেন।

পুরুষ ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে তিনি ব্যবসায় বিনিয়োগ করে মুনাফা লাভ করতেন।

[সিরাতু ইবনি হিশাম, খন্ড : ১; পৃষ্ঠা : ১০০]

দ্বীনি-Mohol

08 Nov, 12:32


আসসালামু ওয়ালাইকুম
আটটেনশন প্লিজ 📌

আমাদের দ্বীনি-Mohol পেজ এর জন্য দাওয়াহ মূলক কাজে বোনেদের খুঁজছি। সম্পূর্ণই ফি সাবিলিল্লাহ ইন শা আল্লাহ।

কারা কারা যুক্ত হতে পারবেন?
যারা ডিজাইন পারেন, ভিডিও এডিটিং পারেন, ফটোগ্রাফি/বুকগ্রাফি পারেন, হস্তলিপি পারেন, এবং যারা এসবের মধ্যে কিছুও পারেন না তারাও চাইলে যুক্ত হতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।

কাজ: কুরআনিক আয়াত, হাদিস, ইসলামিক লেখক/শায়খদের লেখা, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ফটোগ্রাফি/বুকগ্রাফি কিংবা এমনিতে কোনো ধরণের ডিজাইন ভিডিও ছাড়া লেখা পেজ এবং অন্যান্য গ্রুপে প্রচার করা। যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করতে আগ্রহী তারা ইনবক্স করবেন।

"যখন কোনো ব্যক্তি মারা যায়, তখন তার সকল আমল বন্ধ হয়ে যায়, শুধু তিনটি আমল ছাড়া: সদকায়ে জারিয়া, এমন জ্ঞান যা থেকে উপকার লাভ করা হয় এবং নেক সন্তান, যে তার জন্য দোয়া করে।"
— (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৩১)

দ্বীনি-Mohol

08 Nov, 06:34


রিমাইন্ডার📌

দ্বীনি-Mohol

26 Oct, 16:40


সর্বশেষ কবে এমন নামাজ পড়েছেন, যখন দুনিয়ার কোনো চিন্তাই মনে উঁকি দেয়নি?
.
সর্বশেষ কবে ইচ্ছে করেছে, সিজদা থেকে মাথা না তুলি? রুকূতে আরেকটু থাকি?
.
সর্বশেষ কবে ইয়াকানা'নুবুদুর তিলাওয়াতে হারিয়ে গেছেন? ফাতিহা পড়ে কেঁদেছেন?
.
যদি মনে করতে না পারেন, তাহলে নিজের দ্বীনদারি নিয়ে প্রশ্ন তুলুন। দ্বীনের তো অনেক কাজ করলেন। কিন্তু আদৌ কি আপনার উন্নতি হয়েছে?

- মহিউদ্দিন রূপম

দ্বীনি-Mohol

26 Oct, 10:04


ইন শা আল্লাহ,জান্নাতে গেলেই স্বাধীন..

দ্বীনি-Mohol

26 Oct, 07:48


শায়েখ আব্বাস আল-আতাউয়ি (রাহিঃ) কে একজন নারীর লাশ দাফনের জন্য জানানো হয়। গোসল এবং কাফন পরানো হয়ে গেলে লাশটির খাটিয়া তোলার মুহুর্তে দেখা যায় লাশটি এতোটাই ভারি হয়ে গেছে যে তা তোলা সম্ভব হচ্ছে না। সেখানে সব মানুষ মিলেও লাশটি ধরে তুলতে হিমশিম খাচ্ছে। কোনোরকম ভাবে লাশের খাটিয়া কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।

কবর তখন প্রস্তুত। যেহেতু মহিলার লাশ তাই শায়েখ মহিলার সন্তানদের বললেন তারা যেন তাদের মায়ের লাশ কবরে নামায়। সন্তানেরা এসে লাশটি ধরে কবরে নামাতে গিয়ে অবাক হয়ে গেলো। ততক্ষণে লাশ আরো বেশি ভারি হয়ে গেছে! এমতাবস্থায় শায়েখ কবরের পাশে দাঁড়িয়ে কুরআনের বিভিন্ন জায়গা থেকে তিলওয়াত শুরু করলেন। একপর্যার্য়ে পায়ের দিকের কিছুটা ভারি কমে আসে এবং উঠানো যাচ্ছিলো। কিন্তু হঠাৎই তিন সন্তানসহ লাশটি ধপ করে কবরের মধ্যে পড়ে যায়!

শায়েখ এ ঘটনা দেখে হতবিহ্বল হয়ে তাদের জিজ্ঞেস করলেন,

-"তোমরা তোমাদের মায়ের লাশ এভাবে আছড়ে ফেলে দিলে কেন?"

সন্তানদেন একজন জবাব দিলো,

-"শায়েখ, লাশ এতো ভারি হয়ে উঠেছে যে আমাদের পক্ষে তা ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছিল না কোনো ভাবেই!"

লাশ কবরে রাখান পর শায়েখ একজন সন্তানকে বললেন লাশটি ঠিকঠাক করে রেখে মুখের বাধন খুলে দিতে। সন্তানটি কবরে নেমে তার মায়ের লাশের বাঁধন খুলতে খুলতে হঠাৎ চিৎকার করে কেঁদে উঠলো। দাফন শেষ হবার পর শায়েখ তাকে নির্জনে নিয়ে গিয়ে বললেন,

-" তুমি ওভাবে চিৎকার করলে কেন? তুমি কি আমার কাছে কিছু লুকাচ্ছো?"

ছেলেটি কোনো উত্তর না দিয়ে বললো,

-" আপনি যদি আমার মায়ের কোনো দোষ বা গোপন বিষয় জেনে গিয়ে থাকেন তবে কাউকে বলবেন না!"

এই কথা বলেই সে দ্রুত সে স্থান ত্যাগ করলো।

---------------------------------

কয়েকমাস পর আরেকটি জানাজায় শায়েখ আব্বাস্ আল-আতাউয়ি (রাহিঃ) উপস্থিত হলেন। তখন ভীড়ের মধ্যে থেকে একজন লোক এসে তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে সালাম দিয়ে জিজ্ঞেস করলো,

-" আমাকে চিনতে পেরেছেন শায়েখ?"

লোকটির মুখভর্তি দাঁড়ি, কপালে সিজদার দাগ। শায়েখ তাকে চিনলেন না। তখন ছেলেটি তার মায়ের লাশের ঘটনাটি বলে বললো,

-"আমি নিজেকে পাল্টে নিয়েছি। দ্বীনকে পরিপূর্ণ ভাবে পালনের চেষ্টা করি।''

শায়েখ তখন তাকে জিজ্ঞেস করলেন,

-"তোমার মায়ের বিষয়টি জানানোর ওয়াদা করেছিলে তুমি কিন্তু তা পালন করোনি। আজকে বলো কী এমন কারণ ছিলো?"

ছেলে তখন ভয়ংকর এক তথ্য দিলো। সে বললো,

-" আমার মা জীবনে কখনো সালাত আদায় করেননি। এক ওয়াক্ত সালাতও আদায় করেনি। যার কারণে কবর তার লাশ গ্রহণ করতে চাচ্ছিলো না। আমি আমার মায়ের কাফন সরিয়ে শেষবার যখন তার চেহারা দেখলাম তখন তা ছিলো কুচকুচে কালো। এ কারণে আমি সেদিন এতো পরিমাণে কান্নাকাটি করছিলাম।"

আমরা অনেক কাফের, বেনামাজিদের স্বাভাবিকভাবে দাফন করতে দেখি। সবার ক্ষেত্রে এমনটা হয়না তবে উদাসীন মানবকূলের জন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে কিছু ঘটনা আল্লাহ তায়ালা আমাদের দেখিয়ে এবং জানিয়ে দেন যাতে আমরা সে ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি।

।। ফর্সা নারীর কালো লাশ ।।

[রেইনড্রপস মিডিয়ার একটি ভিডিওর আলোকে লিখিত সত্যঘটনা]

দ্বীনি-Mohol

25 Oct, 13:15


সুন্দরভাবে আল্লাহর কাছে চাইতে না পারার কারণে নয়, অনেকসময় আপনার অনেক দোয়া কবুল হয় না আপনার গোনাহর কারণেও।

-আরিফ আজাদ

দ্বীনি-Mohol

25 Oct, 06:01


মাগরিবের আগ পর্যন্ত।

→ সূরা কাহাফ পড়া
→ দরূদ ১০০০ বার ﷺ
→ ইস্তেগফার ১০০০ বার
→ মাজলুমের জন্য দো'আ এবং জালিমের জন্য বদ দো'আ

(ইন শা আল্লাহ)

দ্বীনি-Mohol

25 Oct, 02:54


ইয়া রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আপনার পৃথিবীতে না থাকার শূন্যতা আমাকে বড্ড পীড়া দেয়...

লেখা: দ্বীনি মহল

দ্বীনি-Mohol

24 Oct, 16:04


ফোন ওয়ালপেপার.

দ্বীনি-Mohol

24 Oct, 12:38


বিচ্ছেদের পর ছেলেটা বউ পায়। মেয়েটাও স্বামী পায়। কিন্তু সন্তান মা-বাবা দু'জনকে হারায়।

~আদিব সালেহ।

দ্বীনি-Mohol

24 Oct, 07:39


মজলুমকে সাহায্য না করার শাস্তি তাৎক্ষণিক নেমে আসার শাস্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম। অনেক দেশের উপর নেমে আসা দুর্যোগ ও মহাবিপদের কারণ তারা জানেনা। তাদের ধারণা আল্লাহ কেবল সরাসরি জুলুমে সম্পৃক্তদেরই শাস্তি দেন!

~ শায়খ আব্দুল আযীয আত-তারিফী

দ্বীনি-Mohol

24 Oct, 04:11


আর যিনার ধারে-কাছেও যেও না,
নিশ্চয় তা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।

— (সূরা আল-ইসরা, ১৭:৩২)

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বান্দা যখন বিবাহ করে তখন সে তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ করে নেয়। অতএব তাকে তার অবশিষ্ট অর্ধেক দ্বীনের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করা।

— (বাইহাক্বীর শুআবুল ঈমান ৫৪৮৬, সহীহুল জামে’ ৪৩০)

দ্বীনি-Mohol

23 Oct, 17:43


নিজেকে স্মরণ করিয়ে দিন,আর যারা আমার পথে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালায়, তাদেরকে আমি অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আর নিশ্চয় আল্লাহ সৎকর্মশীলদের সাথেই আছেন।

(সূরা আল-আনকাবুত ৬৯)।

দ্বীনি-Mohol

23 Oct, 16:38


রিমাইন্ডার📌

দ্বীনি-Mohol

23 Oct, 16:13


"দ্বীন পুরোটাই চরিত্র। যে চরিত্রে আপনার থেকে এগিয়ে, সে দ্বীনদারিতায়ও আপনার থেকে এগিয়ে।"

~ইবনুল কাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ)
[মাদারিজুস সালিকীন: ২/২৯৪]

দ্বীনি-Mohol

23 Oct, 07:28


শেষ সময়ে এমন এক শ্রেণির মানুষ আসবে, যারা বাহিরে থেকে ভাই ভাই, কিন্তু ভিতরে ভিতরে শত্রুতা পোষণ করে।

— ফুদ্বায়েল ইবনু ইয়াদ রাহিমাহুল্লাহ
সূত্র: সিয়ার সালাফ আস-সালিহীন, ১১০৩৩

দ্বীনি-Mohol

22 Oct, 12:22


এখনো কিন্তু ৬০% অফারে ৩০০০ টাকার কোর্স মাত্র ১১৯০৳+ সাথে কূপন কোড ব্যবহারে রয়েছে অতিরিক্ত ১০০৳ ছাড়। আরো রয়েছে যাদের আর্থিক ভাবে প্রব্লেম তাঁদের জন্যও ৭০% ছাড়ে মাত্র ৮৯০+ সাথে ৪০৳ ছাড়(কূপন কোড ব্যবহারে)। সময়সীমা আজ রাত ১২টা পর্যন্ত।

https://www.facebook.com/@ProShikkha.Official/?mibextid=JRoKGi

দ্বীনি-Mohol

22 Oct, 10:04


সারাদিন পেপার-পত্রিকা-ফেসবুক-টুইটার-টেলিগ্রাম-ইমো-হোয়াটস আপ-ভাইবার-ইনস্টাগ্রাম। বিকেলে-সন্ধ্যায় পাঠ্যবই, রাতে আবার অনলাইন, অথচ তাকের ওপর কুরআনখানা ধূলোমলিন। পরিত্যক্ত! কাঁদছে মাসের পর মাস! কেউ ছুঁয়েও দেখছে না। কীভাবে বরকত আসবে? কী লাভ এই জ্ঞানসাধনায়?

বই: আই লাভ কুরআন

দ্বীনি-Mohol

22 Oct, 04:28


৬০ বছরের জীবনে মানুষের ক্যারিয়ার গড়তে লেগে যায় ৩০ বছর। বাকি ৩০ টা বছর কে সে ফিউচার ভেবে বসে আছে। অথচ সে ভাবে না ক্যারিয়ার গড়তে যে ৩০ বছর চলে গেছে। ক্যারিয়ার গড়ার পর বাকি ৩০ টা বছর কেটে গেলেই মৃত্যু হাজির হবে৷

তারপরও মানুষের হুশ নেই। কথায় কথায় বলে আমার ফিউচার গড়তে হবে৷ অথচ মানুষের একমাত্র ফিউচার হওয়ার কথা ছিলো আখিরাত!

- ইন্তিফাদা

দ্বীনি-Mohol

21 Oct, 14:55


নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন—

‘জেনে রাখ, শরীরের মধ্যে একটি গোশতের টুকরা আছে, তা যখন ঠিক হয়ে যায়, গোটা শরীরই তখন ঠিক হয়ে যায়। আর তা যখন খারাপ হয়ে যায়, গোটা শরীরই তখন খারাপ হয়ে যায়। জেনে রাখ, সে গোশতের টুকরোটি হল ক্বলব (অন্তর)।’
.
[সহিহ বুখারী: ৫২]

দ্বীনি-Mohol

21 Oct, 07:17


'বৃষ্টি ঝড়ে আঁধার প্রান্তরে,

লিরিক্স: মাহের মুহাজির আল হাদরিমি
আর্টিস্ট : মীর মুমিন
ভিডিও এবং এডিটিং : সাদায়ে হক (কিছুটা আমাদের)

দ্বীনি-Mohol

20 Oct, 18:36


মা আয়িশা (রাঃ) বলেছেন,
নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সোমবার ও বৃহস্পতিবার সিয়াম
পালনের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করতেন।

(নাসাঈ : ২৩৬০; তিরমিযী : ৭৪৫)
কালকে সোমবার। যারা রোজা রাখতে চান নিয়ত করে ঘুমিয়েন ইন শা আল্লাহ।

দ্বীনি-Mohol

20 Oct, 17:27


বাকরুদ্ধ।

ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি (মুনাফিক) আরবদের জন্য (কেয়ামতের দিন) সুপারিশ করবেন না। হে আল্লাহর রাসুল! –এক ফি_লি*স্তি*নি বৃদ্ধা মা।
কতটুকু হৃদয় ব্যথিত হলে এমন আহাজারি...©

দ্বীনি-Mohol

20 Oct, 11:31


আগুনে পুড়ে শহীদ হওয়া ছেলেটার নাম শা'বান। বয়স ১৯।
.
আজ HSC রেজাল্ট হলো। এই শাবাবদের বয়স এরকমই। আঠারো-ঊনিশ।
.
যাদের রেজাল্ট খারাপ হয়েছে, তাদের মনে শুধু নিজের রেজাল্ট খারাপের কষ্ট। ঘুরেফিরে মনে এটাই। গতকাল শাবানের ভিডিও দেখে রাতে দিব্যি ঘুমিয়েছে, কিন্তু নিজের খারাপ রেজাল্ট আআজ ঘুমাতে দিবেনা।
.
আর যাদের রেজাল্ট ভালো তাদের মন ভরা আনন্দ। আজ যেনো পৃথিবীতে কোনো কষ্টই নেই।
.
এটা দুনিয়া। নিজের দুঃখই দুঃখ, নিজের সুখই সুখ।
আমার সামান্য জ্বরের উত্তাপ ঊনিশ বছর বয়সী আমার ভাইয়ের ঝলসে যাওয়ার যন্ত্রণার চেয়ে বেশী অনূভুত হয়।

~মাহ্দী ফয়সাল

দ্বীনি-Mohol

20 Oct, 07:17


যারা প্রথম ধাপে এবং দ্বিতীয় ধাপে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছেন তারা জিতছেন। এখন তৃতীয় ধাপেও যারা রেজিস্ট্রেশন করবেন তারাও জিতবেন। পরে কিন্তু আফসোস করবেন কারণ হাঁটি হাঁটি পা পা করে কোর্স ফী তে দেওয়া ডিসকাউন্ট ফুরিয়ে যাচ্ছে। পরে কেউ রেজিস্ট্রেশন করতে চাইলে পুরো কোর্স ফী দিয়েই করতে হবে। তারপর দেখেন আপনারা যা ভালো না করেন।

ক্লাস ডেমো দেখতে চাইলে Pro-Shikkha প্রো-শিক্ষা তে নক দিয়েন।

আর যদি এখনো জয়েন হতে চান বোনেরা আমাকে নক দিতে পারেন অথবা বিস্তারিত কিছু জানার থাকলে পেজ এ নক দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন...

আমার কূপন কোড: PGV2265( ব্যবহারে ১০০৳ ছাড়)

পেজ লিংক: https://www.facebook.com/@ProShikkha.Official/?mibextid=JRoKGi

দ্বীনি-Mohol

20 Oct, 05:59


আপনার পরিচয়?
- আমি একজন মুসলিম।
তার কি প্রমান আছে?
-
নামাজ পড়েন?
- না
তাহলে আপনি নিজেকে মুসলিম হিসেবে দাবি করেন কিভাবে?জানেন আমাদের উপর নামাজ ফরজ?
- হ্যা
তাহলে আপনি পড়েন না কেনো?
- একটু বয়স হোক তারপর পড়বো।
আল্লাহর ইবাদত করতেও বয়স লাগে? বয়স হওয়া পর্যন্ত যে বেঁচে থাকবেন তার কি নিশ্চয়তা আছে?
- জানিনা
তবে এখনো কিসের এতো বাহানা?
- কাল থেকে পড়বো
আজ যে বেঁচে থাকবেন তার ও কি নিশ্চয়তা আছে?
- আজকে থেকেই চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।
আজ এখন থেকেই ইন শা আল্লাহ। আজান হয়েছে চলেন...

#Deenimohol

দ্বীনি-Mohol

20 Oct, 02:38


- উম্মুল মুমিনিন, রসুল স. এর সকল সন্তানের মাতা (ইবরাহীম ব্যতীত), যাকে মক্কাবাসী "মক্কার ফুল" বলে ডিসক্রাইভ করতো!

"Khadijah bint Khuwaylid"

আয়শা র. কে প্রশ্ন করা হলো রসুল স. বাসায় কি কি করতেন?

- "তিনি নিজেই নিজের জুতা পরিষ্কার করতেন, কাপড় পরিষ্কার করতেন এক কথায় তিনি তার স্ত্রীদের কাজে সর্বদা সাহায্য করতেন।"

কিন্তু এইসব কথা খাদিজা র. এর মৃত্যুর পরের।
Khadia RA. was a different class of her own.
তিনি ধনী, সুন্দরী আর রসুল স. এর প্রতি অনেক বেশি পরিমানে যত্নশীল ছিলেন।

Imagine Jibreel A. এসে বললেন, "হে আল্লাহর রসুল, খাদিজা আসছে, তিনি এসে পৌছালে তাঁকে তাঁর রবের আর আমার পক্ষ থেকে সালাম প্রদান করুন। তাঁকে জান্নাতের একটি বিশেষ প্রাসাদের সুসংবাদ প্রদান করুন, যা মুক্তোর (Pearl) তৈরি।" "لاَ صَخَبَ فِيهِ وَلاَ نَصَبَ" যেখানে থাকবে না কোনো কোলাহল, থাকবে না কোনো ক্লান্তি!"

আল্লাহ উনাকে পুরষ্কৃত করছেন। কারন যখন রসূল স. ঘরে আসতেন, খাদিজা র. নিশ্চিত করতেন ঘরে যেন কোনো হট্টগোল না হয়, বাচ্চাদের সামলিয়ে রাখতেন যেন তারা তাদের পিতাকে বিরক্ত না করে। রসুল স. এর ঘর ছিলো তাঁর কমফোর্ট জোন, তাঁর শান্তি। তিনি রসুল স. কে ঘরের কোনো কাজ করতে দিতেন না। উনি ছিলেন ঘরের রাজা! উনি ঘরে আসবেন আর এনজয় করবেন, রেস্ট নিবেন। এইজন্যই আল্লাহ খাদিজা র. কে জান্নাতে কোলাহলমুক্ত, ক্লান্তিমুক্ত ঘরের সুসংবাদ দেন।

তিনি রসুল স. এর Love of the Life. যাঁর মৃত্যুর পরেও তাঁর স্বামী তাঁর প্রশংসা ও দোয়া করতেন।

স্বামীরা হবে ঘরের রাজা! আর স্ত্রীরা হবে তাদের কমফোর্ট জোন, তাদের শান্তি, তাদের সেইফ প্লেইস! স্ত্রীরা হবে খাদিজা র. এর মতো! যিনি কখনো তার স্বামীর সাথে ঝগড়া করেননি। যিনি ছিলেন শীতল বাতাসের মতো। যিনি সর্বদা তাঁর স্বামীকে সাপোর্ট করতেন।

- ইকরা মনি

দ্বীনি-Mohol

19 Oct, 14:19


- সুপ্রভাত।

- সন্ধ্যায়? বুঝেছি, এখন বলবে, আমাকে দেখলে বিকেলকেও সকাল মনে হয়। মিষ্টিকথায় কাজ হবে না, সদাই আনোনি, এখন নিয়ে আসো, যাও।

- শাইখ আতিক উল্লাহ

দ্বীনি-Mohol

19 Oct, 11:18


এক ভাইয়ের সাথে কথোপকথনের অংশ থেকে —

: ভাই, আজকে প্রচুর রাগ আসছে একজনের উপর।

: যে তোমাকে রাগিয়ে দিয়েছে, তার সামনে নিজের রাগকে প্রকাশ না করে - তাকে ১০৳/২০৳/সামর্থ্য অনুযায়ী হাদিয়া দিতে পারো। এছাড়াও, শুকরিয়া জ্ঞাপন করতে পারো জাযাকাল্লাহু খইরন বলে/দুআ করতে পারো তার জন্যে।

: কিন্তু কেন করব এমনটা?

: কেননা সে তোমাকে জান্নাতী হুর পাওয়ার সুযোগ করে দিলো।

: কী? কীভাবে?

: রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তার রাগ প্রয়োগের ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও সংযত থাকে, ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে সৃষ্টিকুলের মধ্য থেকে ডেকে নিবেন এবং তাকে হুরদের মধ্য হতে তার পছন্দমত যে কোন একজনকে বেছে নিতে বলবেন’
[আবু দাঊদ ৪৭৭৭; ইবনু মাজাহ ৪১৮৬; মিশকাত ৫০৮৮]

: সুবহানাল্লাহ। বিশাল নিয়ামত তো...

: অবশ্যই। কিছু তো তাকে হাদিয়া দেওয়াই যায় এত বিশাল এক নিয়ামতপ্রাপ্তির খুশিতে? কী তাইনা?

~মাশওয়ারা

দ্বীনি-Mohol

18 Oct, 15:23


ইয়াহইয়া আস সিনওয়ার শহীদ হয়েছেন।আমরা আরেকজন বীর মুজাহিদকে হারিয়েছি (রহিমাহুল্লাহ)। আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাতের বাসিন্দা হিসেবে কবুল করে নেন।

ভিডিও : কলেক্টেড

দ্বীনি-Mohol

18 Oct, 11:12


*আমলে সালেহ*
পরিস্কার ও বিশুদ্ধ উচ্চারণে সালাম দিবো।
শুরুতে ‘আস’ শেষে ‘কুম’ স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করব।
সালাম দেয়ার সময় আবছাভাবে হলেও মুচকি হাসি ফুটিয়ে তুলব।

নিজে আমল করব।
সন্তান-ছাত্রকে উদ্বুদ্ধ করব।

ইনশা আল্লাহ।
ওয়াফফাকানাল্লাহ
জাযাকুমুল্লাহু খাইরান

- আতিক উল্লাহ

দ্বীনি-Mohol

18 Oct, 08:37


আমাদের প্রকৃত পক্ষে কিসে কল্যাণ রয়েছে আর কিসে অকল্যাণ রয়েছে সেটা একমাত্র আমাদের রব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালাই জানেন।

ভিডিও: ফেইসবুক থেকে কালেক্ট করা।

দ্বীনি-Mohol

18 Oct, 04:40


- শুক্রবার রিমাইন্ডার 📌

• সূরা কাহফ
• ইস্তেগফার(আস্তাগফিরুল্লাহ)
• বেশি বেশি দুরুদ শরীফ পাঠ ﷺ
• আসরের পর থেকে মাগরিব এর আগ পর্যন্ত দোয়া।

মাজলুমদের জন্য দোয়া এবং জালিমদের জন্য বদ দোয়া করতে ভুলবেন না ইন শা আল্লাহ...

দ্বীনি-Mohol

17 Oct, 10:14


আজ আসরের পর থেকে
কাল মাগরিবের আগ পর্যন্ত।

→ সূরা কাহাফ পুরোটা পড়া
→ দরূদ ১০০০ বার ﷺ
→ ইস্তেগফার ১০০০ বার

(ইন শা আল্লাহ)

দ্বীনি-Mohol

17 Oct, 08:37


• অধিক ইবাদতের ধোঁকায় পড়ো না। ইবলিসকেও দীর্ঘ ইবাদতের পর বের করে দেওয়া হয়েছে (তার অবাধ্যতার কারণে)।

• প্রচুর ইলম যেন তোমাকে প্রতারিত না করে। বাল‘আম ইসমে আযম অনেক জানতো, তবুও সে অসম্মানিত ও মর্যাদাহীন হয়েছে।

• নেককারদের সঙ্গ এবং সাক্ষাত পাওয়ায় নিশ্চিন্ত হয়ে যেও না। রাসূলের চেয়ে উত্তম ব্যক্তি আর কে হতে পারে? কিন্তু মুনাফিক ও তাঁর শত্রুরা তাঁর সাহচর্য পেয়েও ভালো হতে পারেনি।

— ইমাম হাতিম আল আ‘সম রহ.
[ মাদারিজুস সালিকিন: ১/৫১০ ]

- সংগৃহীত

দ্বীনি-Mohol

16 Oct, 16:19


প্রতি চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখকে আইয়ামে বীজ বলা হয়। অনেকগুলো সহীহ হাদীস দ্বারা এই তিন দিন রোজা রাখার জন্য উৎসাহিত করার প্রমাণ পাওয়া যায়। নবীজি (সা) নিয়মিত আইয়ামে বীজের রোজা রাখতেন এবং সাহাবীগণকে (রা) এ রোজা রাখতে উৎসাহ দিতেন। নিয়মিত প্রতি চান্দ্র মাসের ৩দিন রোজা রাখা সারা বছর রোজা রাখার সওয়াবের সমতুল্য। কোনো কারণে উক্ত ৩ দিন রোজা রাখতে না পারলে মাসের যে কোনো ৩ দিন অন্তত রোজা রাখি। তাহলেও ইনশাআল্লাহ আমরা সারা মাস রোজা রাখার সওয়াব লাভ করব।

- মুসলিম ডে এপ থেকে

দ্বীনি-Mohol

16 Oct, 14:09


তিনটা কথা আমার কিছুতেই ভোলা চলবে নাঃ—💌

ক. প্রিয় রবের পক্ষ থেকে কোনও নেয়ামত পেয়েছি? সাথে সাথে সাথে 'আলহামদুলিল্লাহ' বলে ফেলব!

খ. রিযিকে টান পড়েছে? রুজি-রোজগার নেই? চালের বন্দোবস্ত নেই? 'আস্তাগফিরুল্লাহ' পড়তে শুরু করে দেব!

গ. বিপদ এসেছে? কোনও উপায় দেখতে পাচ্ছি না? 'লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ' পড়তে থাকব!

ইংশা আল্লাহ

- শায়েখ আতিক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ

দ্বীনি-Mohol

16 Oct, 11:24


মালেক ইবন দীনার রাহিমাহুল্লাহ বলেন,
শরীর যদি অসুস্থ হয়, কোনো খাদ্য, পানীয়, ঘুম আর বিশ্রাম কাজ করে না। একইভাবে অন্তরে যদি দুনিয়ার ভালোবাসা ঢুকে যায়, কোনো ওয়াজ-নসীহত তাতে প্রভাব ফেলে না।

[ মুখতাসারু কিয়ামিল্লাইল, মারওয়াযী, পৃ. ৬৯ ]