মাজলুমানের আর্তনাদ @saifullah47 Channel on Telegram

মাজলুমানের আর্তনাদ

মাজলুমানের আর্তনাদ
⚔️খালিদের তলোয়ার শান দাও
••••বিশ্বকে করে দাও হুঁশিয়ার
••••জেগে ওঠো হে ঘুমন্ত খালিদ
••••তোমাকে আজ দরকার ,,,,,,,⚔️
7,893 Subscribers
1,922 Photos
1,557 Videos
Last Updated 09.02.2025 15:07

Similar Channels

INB বাংলা
51,130 Subscribers
DOAM বাংলা
35,987 Subscribers
CHINTA BINIRMAN
3,587 Subscribers

মাঝলুমানের আর্তনাদ: একটি গৃহযুদ্ধের পটভূমি

মাঝলুমানের আর্তনাদ একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক, সামাজিক এবং ধর্মীয় আহ্বান যা সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের সামনে এসেছে। এটি বিশেষ করে গৃহযুদ্ধ ও ধর্মীয় সংঘর্ষের পটভূমিতে আবির্ভূত হয়েছে। এই শব্দবন্ধের মাধ্যমে একটি বৃহৎ জনগণের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা, প্রতিরোধ ও সংগ্রামের চিত্র প্রতিফলিত হচ্ছে। এখানে খালিদ নামের একটি ঐতিহাসিক চরিত্রকেও উল্লেখ করা হয়েছে, যার তলোয়ার শান দেওয়ার আহ্বান একটি প্রতীক হয়ে উঠেছে বিশ্বমানবতার চেতনা জাগানোর জন্য। এই আহ্বান একটি সাক্ষাৎকারের মতো, যা আমাদের সজাগ ও সচেতন থাকার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

মাঝলুমানের আর্তনাদ কি?

মাঝলুমানের আর্তনাদ এমন একটি শব্দবন্ধ যা মূলত মানবাধিকার, ন্যায়বিচার এবং মুক্তির জন্য সংগ্রামের প্রতীক। এটি সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মধ্যে একসাথে লড়াই করার আহ্বান জানায়।

এই শব্দবন্ধের মাধ্যমে আমাদের সামনে এসেছে মানুষকে সরিয়ে নেওয়া আর্থিক বৈষম্য এবং রাজনৈতিক অত্যাচারের বিরুদ্ধে একটি সজাগ প্রতিক্রিয়া।

খালিদ চরিত্রের গুরুত্ব কি?

খালিদ একটি ঐতিহাসিক চরিত্র, যিনি ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার তলোয়ার শান দেওয়ার আহ্বান এক ধরনের প্রতীকী প্রকাশ, যা একজন নেতার প্রয়োজনীয়তার কথা বলে।

খালিদ চরিত্রের উল্লেখ আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হলে সাহস এবং পরিচালনার প্রয়োজন।

গৃহযুদ্ধে মাজলুমানের আর্তনাদ কি প্রভাব ফেলতে পারে?

গৃহযুদ্ধের অবস্থা মানুষের মধ্যে ভয়াবহ বিভাজন সৃষ্টি করে এবং মাজলুমানের আর্তনাদ সেই বিভাজনের বিরুদ্ধে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানায়। এটি জনগণের মধ্যে একতা ও সংগ্রামের চেতনা জাগাতে পারে।

এছাড়াও, এই ধরনের আহ্বান গৃহযুদ্ধের সময় তরুণ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করে তাদের অধিকার ও স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামে।

মানবাধিকার ও মাজলুমানের আর্তনাদ এর সম্পর্ক কি?

মাঝলুমানের আর্তনাদ মানবাধিকার রক্ষার একটি স্বরূপ। এই চিত্র মানুষের মৌলিক অধিকারগুলি সুরক্ষিত করার আগ্রহ প্রকাশ করে।

এটি শিশু, নারী এবং সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে, যা সমাজের সামগ্রিক উন্নতির জন্য অপরিহার্য।

আমরা কীভাবে মাজলুমানের আর্তনাদে জেগে উঠতে পারি?

আমরা সচেতনতা তৈরি করে, সমাজে মানুষের অধিকারগুলো সম্পর্কে শিক্ষিত হয়ে এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে মাজলুমানের আর্তনাদে আসলে জেগে উঠতে পারি।

যেমনটি খালিদ চরিত্রের তলোয়ার শান দেওয়ার আহ্বান, আমাদেরও প্রয়োজন সম্মিলিতভাবে কাজ করা যাতে মানবাধিকার ও ন্যায়বিচার বিরাজ করে।

মাজলুমানের আর্তনাদ Telegram Channel

মাজলুমানের আর্তনাদ হলো একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল যেখানে আপনি খালিদের তলোয়ার শান দিয়ে ভিডিও, ছবি এবং অন্যান্য লেন্স সার্চ করতে পারেন। এই চ্যানেলে আপনি বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ও অসাধারণ ঘটনা সম্পর্কে তথ্য পেতে পারেন। এটি একটি মুক্ত চ্যানেল এবং সমস্ত মাজলুমানদের জন্য উন্নত হওয়ার সুযোগ সরবরাহ করে। তারা আপনাকে জেগে ওঠার আহ্বান জানাচ্ছে এবং একটি প্রচেষ্টা করছেন যেন প্রতিটি মাজলুমান সক্ষম হয় এবং তাদের অধিকার রক্ষা করা হয়।

মাজলুমানের আর্তনাদ Latest Posts

Post image

চট্টগ্রাম নিউমার্কেট চত্বরে জাতীয় পতাকার উপর টানানো গেরুয়া পতাকা নামিয়ে ফেলা হয়েছে।

সাব্বাশ বীর চট্টলার তাওহীদি জনতা,,
এই দেশ আমাদের। কোনো হিন্দুত্ববাদী দেশবিরোধী শক্তির না।
এই ভাবে সর্বস্তরের মুসলিম তাওহীদি জনতাকে জেগে উঠতে হবে হিন্দুত্ব বাদী মালাউনদের ষড়যন্ত্রের কালো হাত ভেঙে ঘুড়িয়ে দিতে

26 Oct, 15:46
37
Post image

[ আইডিতে রিচ নেই। সার্চ লিস্টে রেখে লেখাটি কপি করে পোস্ট করুন, শেয়ার করুন দয়া করে। ]

ভা*র*ত এবং চীনের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সাহায্যে ফ্যাসিবাদী শাসন দীর্ঘস্থায়ী হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ।
ভা*র*ত এবং চীন উভয়ের মধ্যে দা-কুমড়ার সম্পর্ক বিদ্যমান থাকার পরও বাঙালি মুসলিম উম্মাহর ভা*র*ত বিদ্বেষকে পুঁজি করে চীনের নাম সাথে জুড়ে দিয়ে চীন বিরোধী যেকোনো ন্যারেটিভ উত্থাপিত হলে ফায়দা আদতে কার হয় বলুন তো?
তার আগে জিজ্ঞেস করি, ড. আলী রীয়াজের পরিচয় জানেন তো?
আলী রীয়াজ একজন বাংলাদেশী-মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও লেখক। তার বেশিরভাগ গবেষণা ও প্রকাশনা ধর্ম এবং রাজনীতি বিষয় নিয়ে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি এবং ইসলামী রাজনীতি সম্পর্কিত। তিনি বাংলাদেশী রাজনীতি এবং দক্ষিণ এশিয়ার মাদ্রাসাগুলি নিয়ে অনেক লেখালেখি করেছেন।
তার কিছু গবেষণার লিস্ট দিচ্ছি -
১। ফেইথফুল এডুকেশন: মাদ্রসাস ইন সাউথ এশিয়া, আলী রীয়াজ, (রাটগার্স ইউনিভার্সিটি প্রেস; ২০১২) আইএসবিএন 0813554225.
২। ইসলামিস্ট মিলিট্যান্সি ইন বাংলাদেশ: এ কমপ্লেক্স ওয়েব (রাটলেজ), আলী রীয়াজ, আইএসবিএন 0415576695
৩। ইসলাম এ্যান্ড আইডেন্টিটি পলিতিক্স এমাং ব্রিটিশ বাংলাদেশিস: এ লিপ অফ ফেইথ (ব্রিটিশ-বাংলাদেশীদের মধ্যে ইসলাম এবং পরিচয়ের রাজনীতি: বিশ্বাসের একটি ধাপ), আলী রীয়াজ, (ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি প্রেস; ২০১৩) আইএসবিএন 0719089557
৪। পলিটিক্যাল ইসলাম এ্যান্ড গভর্নেন্স (বাংলাদেশে রাজনৈতিক ইসলাম ও প্রশাসন) (রাটলেজ সমসাময়িক দক্ষিণ এশিয়া সিরিজ), আলী রীয়াজ, (রাটলেজ; ২০১০) আইএসবিএন 0415576733
৫। রিলিজিয়ন এ্যান্ড পলিটিক্স ইন সাউথ এশিয়া (দক্ষিণ এশিয়ায় ধর্ম ও রাজনীতি), আলী রীয়াজ, (রাটলেজ; ২০১০) আইএসবিএন 0415778018
বুঝলেন কিছু?
আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের রাষ্ট্র গুলোর রাজনীতিটা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় সেটা ওয়াশিংটনের খুব ভালো করেই জানা আছে। তাইতো একদিকে যেমন নিজেদের বহুদিনের বিশ্বস্ত ভৃত্যকে দেশের রাষ্ট্রপতি বানানোর আয়োজন প্রস্তুত করছে, ঠিক তেমনি করে অপরদিকে দেশের রাজনীতিতে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত করতে আরেক বিশ্বস্ত কর্মীকে বেছে নিয়েছে সংবিধান সংস্কারের কাজে, যে কিনা দক্ষিণ এশিয়ায় ইসলাম ও মুসলমানদের রাজনৈতিক চিন্তাধারাকে মার্কিন ফরম্যাটের অনুগামী করতে সিদ্ধহস্ত। মাঝে দিয়ে ক্ষমতার মসনদে যেই থাকুক, পূর্ণরূপে ওয়াশিংটনের গোলামী করতে বাধ্য থাকবে।
আরেকটা বিষয়, সংবিধান সংস্কারের ৯ সদস্য বিশিষ্ট টিমে বাম বাটপার ফরহাদ মজহার শিষ্য, লালনবাদী "মাস্টারমাইন্ড" মাহফুজ আবদুল্লাহও আছে। ড. ইউনুস তো শুধু শুধু তাকে মার্কিন মুলুকে বিশ্ববাসীর সামনে পরিচিত করিয়ে দেয়নি।
বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী তাওহীদবাদীরা যতটা জুলুমের স্বীকার হয়েছে, তার চেয়েও বহুগুণে বেশি জুলুমের স্বীকার হবে সংবিধান সংস্কারের পর। ভয়ঙ্কর ব্যাপার হচ্ছে, তাওহীদবাদীদের উপর হওয়া জুলুমের বৈধতা সাধারণ মুসলিমরাই দেবে। 'ওয়ার অন টেরোর' এর ন্যারেটিভ নতুন করে ফিরে আসবে। মডারেট ইসলামকে জাতীয়করণ করা হবে। তাই, নিজেদের পিঠ বাঁচানোর জন্য হলেও, দাওয়াহর এই ভূমিতে যেকোনো রাজনৈতিক অ্যাকটিভিজমে অংশ হওয়ার পূর্বে সংকটের গভীরতা উপলব্ধি করে উম্মাহর শত্রু-মিত্রর মুখোশ উন্মোচনে মনযোগী হওয়া উচিত দ্বীনি ভাইদের। সেলিব্রিটিজমের অনুগামী হয়ে মূল শত্রু চিনতে ভুল করাকে অভ্যাসে পরিণত করা কল্যাণকর কিছু নয়।

26 Oct, 15:43
50
Post image

লেখক নয়ন চ্যাটার্জী ~ (সনাতনী)

ইসকন কি ? কে তাদের চালায় ? বাংলাদেশে কি তাদের উদ্দেশ্য
প্রথমেই বলতে হয়- ইসকন কিন্তু হিন্দুদের কোন সংগঠন নয়, হিন্দুবেশধারী ই'/হুদীদের একটি সংগঠন। আবু রুশদের লেখা---“বাংলাদেশের গো'য়েন্দা সংস্থার সাবেক প্রধানদের কথা- বাংলাদেশে ‘র’ বইয়ে লেখা আছে-
“‘ইসকন নামে একটি সংগঠন বাংলাদেশে কাজ করছে। এর সদর দফতর নদীয়া জেলার পাশে মায়াপুরে। মূলতঃ এটা ই//হুদীদের একটি সংগঠন বলে জানা গেছে। এই সংগঠনের প্রধান কাজ হচ্ছে বাংলাদেশে উ//স্কানিমূলক ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করা, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সাম্প্রদায়িক দা//ঙ্গা সৃষ্টি।”. (বই- বাংলাদেশের গো'য়েন্দা সংস্থার সাবেক প্রধানদের কথা- বাংলাদেশে ‘র’ পৃষ্ঠা:১৭১)
আপনাদের জেনে রাখা দরকার, ইসকনের সৃষ্টি কিন্তু ভারতে নয় আমেরিকার নিউইয়র্কে। মাত্র ৫০ বছর আগে, ১৯৬৬ সালে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার নাম ‘অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’। অবাক হওয়ার মত বিষয়, এ ব্যক্তি ভারতে কোন হিন্দু শিক্ষালয়ে লেখাপড়া করেনি, লেখাপড়া করেছে খ্রিস্টানদের চার্চে। পেশায় সে ছিলো ফার্মাসিউটিকাল ব্যবসায়ী, কিন্তু হঠাৎ করেই তার মাথায় কেন হিন্দু ধর্মের নতুন সংস্করণের ভুত চাপলো, কিংবা কোন শিক্ষাবলে চাপলো তা সত্যিই চিন্তার বিষয়। স্বামী প্রভুপাদ নতুন ধরনের হিন্দু সংগঠন চালু করতেই প্রথমেই তাতে বাধা দিয়েছিলো মূল ধারার সনাতন হিন্দুরা। অধিকাংশ হিন্দুই তার বিরু’দ্ধচারণ শুরু করে। কিন্তু সেই সময় স্বামী প্রভুপাদের পাশে এসে দাড়ায় জে. স্টিলসন জুডা, হারভে কক্স, ল্যারি শিন ও টমাস হপকিন্স-এর মত চিহ্নিত ইহুদী-খ্রিস্টান এজেন্টরা।
ইসকন একটি উ//গ্র সাম্প্রদায়িক সংগঠন। এ সংগঠনটির বেসিক কনসেপ্ট মধ্যযুগের চৈতন্য’র থেকে আগত। চৈতন্য’র অনতম থিউরী হচ্ছে- “নির্যবন করো আজি সকল ভুবন”। যার অর্থ- সারা পৃথিবীকে যবন মানে মুসলমান মুক্ত করো।
উল্লেখ্য- এ সংগঠনটি হিন্দুদের অধিকাংশ বেসিক কনসেপ্ট স্বীকার করে না। তারা হিন্দুদের উপর সম্পূর্ণ নিজস্ব কনসেপ্ট চাপিয়ে দেয়। এদের চেনার সহজ উপায়- এরা সব সময় ইউরোপীয় সাদা চামড়াদের সামনে নিয়ে আসে। সংগঠনটি মুলত এনজিও টাইপ। এরা নিম্নবর্ণের হিন্দুদের দলে ভিড়িয়ে দল ভারি করে। এ কারণে তাদের আস্তানাগুলো হয় নিম্নবর্ণের হিন্দুদের আস্তানার পাশে। যেমন ঢাকা শহরে স্বামীবাগ মন্দিরের পাশে ইসকন মন্দির হওয়ার কারণ, স্বামীবাগে রয়েছে বিশাল মেথর পট্টি। এই মেথর পট্টির নিচুবর্ণের হিন্দুদের নিয়ে তারা দল ভারি করে। সিলেটেও ইসকনদের প্রভাব বেশি। কারণ চা শ্রমিকদের একটি বিরাট অংশ নিচু বর্ণের হিন্দু। এদেরকে দলে নিয়ে সহজে কাজ করে তারা।
বর্তমানে ইসকন চালায় ডাইরেক্ট ইহুদীরা। ইসকনের মূল নীতিনির্ধারকদের প্রায় অর্ধেক হচ্ছে ইহুদী। এটি আমার কোন দাবি নয়, এক ইসকন নেতারই দাবি।
বাংলাদেশে ইসকন কি চায় ও কি করে ??
স্বাভাবিকভাবে ইসকনের কর্মকাণ্ড শুধু নাচ মনে হলেও আদৌ তা নয়। ইসকনের কয়েকটি কাজ নিম্নরূপ-
১) বাংলাদেশে সনাতন মন্দিরগুলো দখল করা এবং সনাতনদের মেরে পি'/টিয়ে তাড়িয়ে দেয়া। যেমন স্বামীবাগের মন্দিরটি আগে সনাতনদের ছিলো, পরে ইসকনরা কেড়ে আগেরদের ভাগিয়ে দেয়। এছাড়া পঞ্চগড়েও সনাতনদের পি/টিয়ে এলাকাছাড়া করে ইসকনরা। ঠাকুরগাও-এ সনাতন হিন্দুকে হ//ত্যা করে মন্দির দখল করে ইসকন। এছাড়া অতিসম্প্রতি সিলেটের জগন্নাথপুরে সনাতনদের রথযাত্রায় হ।'মলা চালিয়েছে ইসকন নেতা মিণ্টু ধর।
২) বাংলাদেশের মসজিদগুলোতে সাম্প্রদায়িক হ।'মলা করা। কিছুদিন আগে ঢাকাস্থ স্বামীবাগে মসজিদের তারাবীর নামাজ বন্ধ করে দিয়েছিলো ইসকন। নামজের সময় ইসকনের গান-বাজনা বন্ধ রাখতে বলায় তারা পুলিশ ডেকে এনে তারাবীর উপর নি//ষেধাজ্ঞা জারি করে। পরে বিষয়টি নিয়ে সং//ঘর্ষ হয়। এবার হলো সিলেটে।
৩) বাংলাদেশে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক সংগঠন তৈরী করে, উ''গ্রহিন্দুত্ববাদের বিস্তৃতি ঘটানো। যেমন- জাতীয় হিন্দু মহাজোট, জাগো হিন্দু, বেদান্ত, ইত্যাদি। বর্তমান অনলাইন জগতে যে ধর্ম অবমাননা তার ৯০% করে ইসকন সদস্যরা।
৪) বাংলাদেশে সম্প্রতিক সময়ে চাকুরীতে প্রচুর হিন্দু প্রবেশের অন্যতম কারণ-ইসকন হিন্দুদের প্রবেশ করানোর জন্য প্রচুর ইনভেস্ট করে।
৫) সিলেটে রাগীব রাবেয়া মেডিকলে কলেজের ইস্যুর পেছনে রয়েছে ইসকন। ইসকন আড়াল থেকে পুরো ঘটনা পরিচালনা করে এবং পঙ্কজগুপ্তকে ফের লেলিয়ে দেয়। এখন পঙ্কজগুপ্ত জমি পাওয়ার পর সেই জমি নিজেদের দখলে নিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে বিচারবিভাগে ইসকনের প্রভাব মা''রা/ত্মক বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ খোদ প্রধানবিচারপতিও একজন ইসকন সদস্য।
সবার শেষ কথা হচ্ছে- বাংলাদেশে যদি এখনই ইসকনকে নি''ষিদ্ধ না করা হয়, তবে বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের বি''পদ অপেক্ষা করছে, যেই বি'পদে বাংলাদেশে স্বাধীনতা হারালেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না

26 Oct, 15:43
49
Post image

মাস্টার্স পাশ করা ২৬/২৭ বছর বয়সী একজন যুবক-যুবতীকে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করতে হয়। আর পড়ালেখা না জানা ১০, ১২ বছর বয়সী একজন বাস হেল্পার এর দৈনিক হাজিরা প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, যা মাস শেষে ১৪, ১৫ হাজার টাকা হয়।

কেউ কোন ফ্যাক্টরীতে ২০ বছর কাজ করলে তার বেতন হয় ৫০হাজার টাকা, আর ২০ বছর পড়ালেখা করে যখন চাকরির জন্য যায়, তখন তার বেতন হয় ১০ হাজার টাকা। তাহলে আমরা কোথায় যাবো? স্কুলে না ফ্যাক্টরীতে?
হাজার হাজার - লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে পড়ালেখা করে আজ শিক্ষিত মানুষগুলো পরিবারের, সমাজের এবং সবার কাছে অবহেলিত। রাষ্ট্র পড়ালেখা করার জন্য টাকা নিতে পারে। কিন্তু পড়ালেখা শেষ করার পর টাকা ফিরিয়ে দিতে পারেনা!
অনেকেই বলবে ভাল করে পড়ালেখা করলে, ভাল রেজাল্ট করলে ভাল চাকুরী পাওয়া যায়। আসলেই কি পাওয়া যায়? নাকি মোটা অংকের Donation দিতে হয়?
ভাল রেজাল্ট না করলে পাশ দেওয়া হয় কেন? রাষ্ট্র যদি শিক্ষিত মানুষের চাকুরী দিতে না পারে তাহলে রাষ্ট্রের উচিত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ব বিদ্যালয়গুলো বন্ধ করে দেয়া। তাহলে সন্তানদের পড়ালেখার জন্য বাবা মায়ের এতো কষ্ট করতে হতো না। টাকা গুলো সঞ্চয় হতো।
চাকরির অভাবে পরিপক্ক হওয়া ছেলেটা ২৮ বছরেও বিয়ে করতে পারে না।অন্যদিকে বয়স বাড়তে থাকা অবিবাহিত মেয়েটাও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না। না পারছে তারা উপযুক্ত ছেলেকে বিয়ে করতে, না পারছে পাড়া-পড়শির খোটা সহ্য করতে। শুধু এক বুক নিঃশ্বাস ফেলে আফসোস করছে- এ দেশে জন্ম নেয়ার জন্য।
আমাদের অবস্থা আজ এমন দাঁড়িয়েছে যে, যেন গাধার দিকে তাকালে দেখতে পাই নিজের প্রতিচ্ছবি।
আমরা পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু করার চেষ্টা করি 🙏

26 Oct, 12:21
271