As - Silm @assilmbd Channel on Telegram

As - Silm

@assilmbd


Quote Collection of Islamic Literature & Islamic Movement's Leaders.

Social Media Link:
Facebook: fb.com/assilmbd1
Twitter: twitter.com/assilmbd
Instagram: instagram.com/assilmbd
Telegram bot: @assilmbot

As - Silm (English)

Are you interested in exploring the rich world of Islamic literature and the teachings of Islamic movement leaders? Look no further than the As - Silm Telegram channel! As - Silm is a quote collection of Islamic literature and Islamic movement's leaders, providing you with daily inspiration and wisdom from some of the most influential figures in Islamic history. From scholars to activists, this channel offers a diverse range of quotes that will enlighten and uplift your spirit.nnWho is As - Silm? As - Silm is a Telegram channel dedicated to promoting Islamic literature and the teachings of Islamic movement leaders. With a focus on spreading positivity and spiritual enlightenment, As - Silm aims to connect individuals with the profound wisdom of Islamic scholars and activists.nnWhat can you expect from As - Silm? By joining the As - Silm Telegram channel, you will have access to a wide selection of quotes from various Islamic literature and the leaders of Islamic movements. These quotes cover a range of topics, including faith, perseverance, and social justice. Whether you are seeking daily inspiration or looking to deepen your understanding of Islamic teachings, As - Silm has something for everyone.nnDon't miss out on the opportunity to enhance your spiritual journey and connect with like-minded individuals. Join the As - Silm Telegram channel today and immerse yourself in the wisdom of Islamic literature and the teachings of Islamic movement's leaders! Stay connected with us on our social media platforms as well: Facebook: fb.com/assilmbd1, Twitter: twitter.com/assilmbd, Instagram: instagram.com/assilmbd, and interact with our Telegram bot: @assilmbot.

As - Silm

20 Nov, 10:53


শেয়ারের জন্য হাই রেজুলেশন ফাইল

As - Silm

20 Nov, 10:49


❝ফ্রি মিক্সিং, মিউজিক ইত্যাদি জায়েয হ‌ওয়াকে আপনি স্রেফ ভিন্নমত হিসেবে দেখেন আর আমি এগুলোকে বিপথগমিতার, বিচ্যুতির প্রথম পদক্ষেপ বলে মনে করি।❞

-রেদওয়ান রাওয়াহা
#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVision

As - Silm

19 Nov, 12:54


"দাওয়াত দিতে হবে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর উদ্দেশ্যে। তা ব্যক্তিগত দাওয়াতের মতো বিপ্লবীদের জমা করতে সহায়ক না হলেও জনমত গঠনে খুবই কার্যকর। কোনো আদর্শিক বিপ্লব সংগঠিত করার জন্য বেশিসংখ্যক লোকের প্রয়োজন নেই।
তবে সংগঠিত বিপ্লবের সংহতির জন্য, স্থায়িত্বের জন্য, সহযোগিতার জন্য, অধিকাংশ জনগোষ্ঠীর সমর্থন প্রয়োজন। দাঈদের বেশির ভাগ জনগোষ্ঠীর নিকট পৌঁছার সকল উপায় ও উপকরণ কাজে লাগাতে হবে। মানবের বিভিন্ন শ্রেণি, আত্মীয়, শ্রমিক, চাষি, আলেম, শিক্ষক ইত্যাদির মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণির সমাবেশ করে উপযোগী বক্তব্য দান, বিবিধ সময়ে জন্ম-মৃত্যুতে বিয়ে শাদিতে, ঈদ-পর্বে, রাজনৈতিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানাদিতে দাঈদের যোগদান ও সামাজিকতা রক্ষা করাই দাওয়াত।"

বইঃ দাওয়াতে দ্বীন
লেখকঃ অধ্যাপক মফিজুর রহমান


#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVision

As - Silm

15 Nov, 10:57


শেয়ারের জন্য হাই রেজুলেশন ফাইল

As - Silm

15 Nov, 10:56


"ইসলামী রাষ্ট্রের মূল কথা হলো এই বিশ্ব সাম্রাজ্য আল্লাহর। এখানে কোনো ব্যক্তি, জাতি, গোষ্ঠী কিংবা গোটা মানবজাতিরও সার্বভৌমত্বের ওপর কোনো অধিকার নেই।"

-সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদূদী রাহিমাহুল্লাহ

#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVision

As - Silm

14 Nov, 13:08


ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের চিন্তায় ইসলামী রাষ্ট্র নাকি নাকি কল্যাণরাষ্ট্র ?

গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টি জানতে মাসিক ছাত্র সংবাদের প্রকাশিত প্রবন্ধটি পড়ুন।

#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVission

As - Silm

09 Nov, 04:23


মুসলিম কবি ও বিশ্ব দার্শনিক আল্লামা ইকবালের জন্ম ১৮৭৭ সালের ৯ নভেম্বর। তিনি শুধু অবিভক্ত ভারতবর্ষের কবি নন বরং বিশ্বকবি হিসেবে সমাদৃত ভারত ,পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ইরান ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সাহিত্যে অঙ্গনে। পাকিস্তানের জাতীয় কবি ও আধ্যাত্মিক জনক হিসেবেও পরিচিত তিনি।

ইকবাল চর্চা হয় পশ্চিমা বিশ্বেও। একবার তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়, পশ্চিমা দর্শন আপনাকে টানতে পারেনি কেন? ইকবালের জবাব, ‘মদীনার ধুলি আমার চোখের সুরমা হয়ে আছে তাই পশ্চিম আমাকে প্রতারিত করতে পারেনি।’

#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVission

As - Silm

08 Nov, 04:02


"প্রত্যেক মানুষের মধ্যে যে স্বাভাবিক স্বার্থপরতা রয়েছে, তা থেকেই পুঁজিবাদের জন্ম। এর পরিপূর্ণ রূপটি এমন এক মারাত্মক পর্যায়ে উপনীত হয়—যা মানব সমাজের কল্যাণ ও উন্নতির জন্য অপরিহার্য গুণাবলিকে স্থিমিত ও নিষ্প্রভ করে দেয়। ... এই ধরনের অর্থ ব্যবস্থা একদিকে সুদখোর মহাজন, কারখানার মালিক ও অত্যাচারী জমিদার শ্রেণীর উদ্ভব ঘটায় , অন্যদিকে সৃষ্টি করে ঋণভারে জর্জরিত ও অধিকার বঞ্চিত শ্রমিক-মজুর-কৃষকদের সর্বহারা শ্রেণী।"

~সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদূদী রহ.
ব‌ই : সুদ ও আধুনিক ব্যাংকিং

As - Silm

03 Nov, 11:53


শেয়ারের জন্য হাই রেজুলেশন ফাইল

As - Silm

03 Nov, 11:52


"জাহেলিয়াত মানে হচ্ছে আল্লাহর দেওয়া হিদায়তকে অপছন্দ ও অগ্রাহ্য করা, আল্লাহর বিধান মানতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করা।"

ড. মুহাম্মদ নূরুল ইসলাম
ব‌ই : ইসলাম ও অন্যান্য মতবাদ
#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVission

As - Silm

02 Nov, 13:26


“সব নারীই কর্মজীবী”

ইতিহাস জুড়ে নারীর অবদান— তা ঘরের ভেতরে হোক বা সমাজে— অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তারপর এলো শিল্প বিপ্লব। শিল্প বিপ্লবের সময় বৃহৎ আকারে উৎপাদনের জন্য নতুন নতুন কলকারখানা তৈরি হলো। এসব কারখানায় প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন ছিল, যা শুধু পুরুষদের দ্বারা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছিল না। ফলে, নারীদেরও এসব কারখানা ও উৎপাদন কার্যক্রমে কাজ করার জন্য উদ্ভুদ্ধ করা হলো।

পুরুষদের মতো নারীদের শ্রম মূল্য বেশি ছিলো না। অল্প বেতনে অধিক শ্রম নারীদের থেকে নেওয়া যেত। নারীদের এভাবে কর্মক্ষেত্রে আসা পুঁজিবাদী অর্থনীতিকে আরও চাঙ্গা করে তোলে। সুশোভিত ও বিকশিত করে তোলে।

কারণ, ওই যে বলেছিলাম তারা সস্তা-শ্রমে কাজ করতে শুরু করেন। এই সময়ে “কর্মজীবী নারী” ধারণাটিকে পুঁজিবাদীরা জনপ্রিয় করে তোলে।

পূর্বে নারীরা প্রধানত ঘরের কাজে সীমাবদ্ধ থাকলেও শিল্প বিপ্লবের পর তাদেরকে ঘরের বাইরে গিয়ে কাজ করার দিকে উৎসাহিত করা হয়।

এর ফলে, সমাজে নারীদের জন্য নতুন ভূমিকা ও চিত্র তৈরি হয়। যেসব নারী ঘরের বাইরে কাজ করতেন, তাদের “কর্মজীবী”
হিসেবে গৌরবজনকভাবে ট্রিট করা হতো, আর যারা ঘরের অভ্যন্তরে থাকতেন ও কাজ করতেন, তাদেরকে অনেক ক্ষেত্রে কম গুরুত্বপূর্ণ বা অকেজো মনে করা হতো।

যারা বা যেসব নারী ঘরোয়া দায়িত্বের বাইরে গিয়ে কর্মক্ষেত্রে যোগ দেন, এমন নারীদের ক্ষেত্রে “কর্মজীবী নারী” শব্দটিকে এতোটাই গৌরবান্বিত করা হলো যে, যারা বাইরে গিয়ে কাজ করেন না, তাদেরকে রীতিমতো হীনমন্যতার মধ্যে ফেলে দেওয়া হলো।

অথচ এটা যে টোটাল নারী সত্ত্বাকে অপমান করা হলো, তা কেউই বুঝলো না। কেউ কিছু বললোও না।

আমাদের প্রশ্ন হলো, যারা ঘরের বাইরে গিয়ে অন্যের বা বসের মনোরঞ্জন করেন না, সস্তায় শ্রম বিক্রি করেন না, সে সমস্ত নারী কী? “অকর্মজীবী নারী”? তাহলে এই নারীরা বাড়িতে কী করেন— কাজ না করে কেবলই আরাম করেন?

এই যে শ্রমিক হিসেবে বাইরে গিয়ে বা অফিস আদালতে শ্রম দেওয়া নারীদেরকে আকর্ষণীয়, উচ্চ মর্যাদাপূর্ণ হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে, এবং যারা ঘরে থেকে তাদের সন্তানদের লালনপালন করার দিকে মনোযোগ প্রদান করেন, মানবসভ্যতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট— পরিবার— এর রক্ষাকবচের ভূমিকা পালন করেন, তাদের হীন ও অপমান করা করা হয়েছে— এই অন্যায়, অপমান ও বিভাজন থেকে কার লাভ আর কার ক্ষতি হয়েছে?

লাভ হয়েছে পুঁজিবাদী শোষকদের। ক্ষতি হয়েছে মানবসভ্যতার— বিশেষত নারীদেরই।

মূলত শিল্প বিপ্লবের আগ পর্যন্ত আমাদের সমাজে— “কর্মজীবী নারী” ও “অকর্মজীবী নারী”— এমন কোনো বিভাজনই ছিলো না। আমাদের সব নারীই কর্মজীবী ছিলেন।

আমাদের উচিত তাদের বিরুদ্ধে কণ্ঠকে উচ্চকিত করা— যারা গৃহিণীদের কাজকে অগুরুত্বপূর্ণ কিংবা কম অগুরুত্বপূর্ণ মনে করায়।

আসলে আমাদের সমাজে এমন কোনো নারীকে আমরা চিনি না, যিনি কাজ করেন না। আমাদের সোসাইটিতে সব নারীই কর্মজীবী। কখনো কখনো নারীরা পুরুষদের চেয়েও বেশি কাজ করেন— কথিত কর্মজীবী না হয়েও।

~লিখেছেন: রেদওয়ান রাওয়াহা
#AsSilm

As - Silm

02 Nov, 03:16


আমাদের স্বাতন্ত্র্যিকতা কোথায়?


বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির প্রচলিত ধারার কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন নয়। এই সংগঠনটিকে ছাত্রদল কিংবা অন্য কোন ছাত্রসংগঠনের মত মনে করার সুযোগ নেই। ছাত্রদল টাইপের অন্যান্য সংগঠনসমূহের স্থায়ী কোন নীতি-আদর্শ নেই, পরকালীন কোন চিন্তার বাধ্যবাধকতা নেই, মানবচিন্তার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে এদের সংবিধান, কর্মপদ্ধতি কিংবা পলিসি।

অন্যদিকে ইসলামী ছাত্রশিবির তার নামের মাঝেই ইসলামকে ধারণ করে জানিয়ে দিচ্ছে এই দলের মূলনীতি উৎসারিত হবে ইসলাম থেকে। এই দলের নেতৃত্ব কাঠামো অন্য দলের মত নয়, এই দলের কর্মীবাহিনী অন্যান্য দলের মত নয়। এই দলের সংবিধান কিংবা কর্মপদ্ধতিকে শুধুমাত্র দুনিয়াবী দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে পিএইচডি ধারীরাও নির্বোধের মত প্রশ্ন করতে থাকবে। এই দলের কর্মসূচি ও কর্মতৎপরতার মাঝে নেই প্রদর্শনেচ্ছা কিংবা চাকচিক্যের মাধ্যমে লোক জড় করার কৌশল। এ সকল কিছু খালেসভাবে আল্লাহ্‌র দিকে সোপর্দ হয়ে আছে।

এই সংগঠনের নীতি ও আদর্শ নির্দিষ্ট হয়েছে রাসূল (সা) এর জীবন পরিচালনা পদ্ধতি থেকে। এই সংগঠন মানুষের বাহ্যিক বেশ-ভূষা, মোয়ামেলাত কিংবা প্রচলিত ধারার আউটলুকের পরিবর্তনের চাইতে ভেতরগত, চিন্তাগত এবং আদর্শগত পরিবর্তনকে অধিক ফোকাস করে কাজ করে। মানুষকে আল্লাহ্‌র সার্বভৌমত্ব মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তাকে এক আল্লাহ্‌র প্রতিটি বিধান মেনে নেওয়ার মত আত্মসমর্পনকারী চিন্তার অধিকারী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রচেষ্টা চালায়। ফলে একজন ছাত্র যখন আল্লাহকে একচ্ছত্র অধিপতি হিসেবে মেনে নেয়, দুনিয়া পরিচালনার প্রচলিত সকল মত, পথ, পদ্ধতিকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে আল্লাহ্‌র আইন বাস্তবায়নের জন্য একমত হয়ে যায়, তখন অটোমেটিক্যালি তার বাহ্যিক পরিবর্তনের সূচনা ঘটে। তখন তার মাঝে থাকে না কোনো লোভ, থাকে না দুনিয়াপ্রাপ্তির কোনো প্রত্যাশা, শুধুই পরকালীন কল্যাণকে সে সফলতার মূলমন্ত্র হিসেবে ধারণ করে। আর তাই সে হয় নৈতিকতাসমৃদ্ধ, উত্তম মোয়ামেলাতের অধিকারী, বিপ্লবী ও সাহসী চিন্তার মিশেলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় মগ্ন এক উদ্যমী ইনসান। আর এটাই আমাদের স্বাতন্ত্রিকতা।

মানুষ হিসেবে অন্যান্য সংগঠনের চাকচিক্য সবাইকে প্রলুব্ধ করবে— এটা অস্বাভাবিক নয়। তবে ছাত্রশিবিরের দায়িত্বশীল ও কর্মীদেরকে এই আকর্ষণ থেকে প্রভাবমুক্ত হয়ে পলিসি নির্ধারণ করতে হবে। সাময়িক কোনো লক্ষ্য হাসিলের চিন্তা যেন তাদেরকে কোনভাবেই বিভ্রান্ত না করে। এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সজাগ, সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহ্‌র সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার চিন্তা এবং রাসূল সা.- এর জীবনাচরণ অনুসরণই আমাদেরকে স্বাতন্ত্রিকতা দান করেছে। এটাই যদি অন্যদের কর্মসূচির প্রভাবে বাধাগ্রস্থ হয় বা আমাদের চিন্তাকে গতানুগতিক ধারার দিকে ধাবিত করে অথবা আমাদের বৈপ্লবিক পরিবর্তনের প্রত্যাশাকে আটকে দেয়, তাহলে অন্যদের সাথে আমাদের পার্থক্য থাকলো কোথায়? কোথায় থাকলো আমাদের স্বাতন্ত্রিকতা?

লিখেছেন: আব্দুল্লাহ আবিদ
দাওয়াহ সম্পাদক, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির


#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVission

As - Silm

01 Nov, 08:27


এলজিটিভির বিরোধিতা কিন্তু ইসলামিক গ্রাউন্ড ছাড়া অন্য অনেক গ্রাউন্ড থেকে করা যায়। মেডিক্যাল, ফিলোসফিকাল, সোশ্যাল, কালচারাল, মোরাল অনেক গ্রাউন্ড আছে। অ্যামেরিকান কনসারভেটিভরা অনেকেই এ ধরণের আর্গুমেন্ট ব্যবহার করছে।

কিন্তু দেশীয় কোনো সেকুলিবকে আজ পর্যন্ত দেখলাম না এলজিটিভির শক্তভাবে বিরোধিতা করছে।

বুঝলাম ইসলামের কথা বললে জাত যাবে কিন্তু অন্য গ্রাউন্ড থেকেও কেন বিরোধিতা করে না যেখানে কনসার্নগুলো লেজিট?

এটা থেকে আপনি বুঝতে পারবেন দুইটা জিনিস। এরা প্রচণ্ড ভীতু, কনটেনশাস ইস্যুতে এরা ইসলামের পক্ষে থাকতে পারে না জাত যাওয়ার ভয়ে।

এবং দুই, এরা প্রচণ্ড ডগম্যাটিক, লিবারেল বাক্সের বাইরে ভাবতে পারে না।

যারা এসবের বিপক্ষে তাদের মধ্যে সবচে 'বুদ্ধিমান' সেকুলিবটা এই বিষয়ে চুপ করে থাকে।

সত্যের প্রতি এদের কোনো কমিটমেন্ট নাই, এদের কমিটমেন্ট বুকের মধ্যে ইসলামের প্রতি অ্যালার্জি পুষে স্ট্যাটাস কৌ ধরে রাখা।

~গোলাম মোহাম্মদ

As - Silm

31 Oct, 13:07


"ধর্মনিরপেক্ষতা কেবল কিছু খারাপই নয়া এটি সত্য-বিধ্বংসী ইবলিসি কালকূট। ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সামান্যতম ছাড় দেওয়াটাও একজন ঈমানদার মুসলিমের পক্ষে অসম্ভব। নিশ্চয়ই কোনো মুসলিম ধর্মনিরপেক্ষ নয়, আর যে ধর্মনিরপেক্ষ, সে মুসলিম নয়। খোদাদ্রোহী। কেননা, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন একমাত্র সত্য, পূর্ণাঙ্গ মনোনীত দ্বীন হিসেবে ইসলামকে গ্রহণ ও প্রসার করার ঘোষণা দেওয়ার পর আর কোনো মানব রচিত দ্বীন, ধর্ম, বিভিন্ন ধর্মের সহযোগে ককটেল বা সত্য-মিথ্যার, হক-বাতিলের, নূর-জুলুমের সহাবস্থানরূপী ব্যবস্থা স্বরূপ ধর্মনিরপেক্ষতা সম্পূর্ণ গোমরাহি ও ইবলিসি কারবার। দ্বীন বা জীবনব্যবস্থা তথা ইসলামের প্রশ্নে কোনো আপস, ছাড় নেই। মিথ্যার সাথে সহাবস্থান নেই, দ্বীনকে ব্যক্তিগত জীবনে আবদ্ধ রাখার বিষয়ও নেই। সমগ্র জীবনে দ্বীন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য, সাধনা ও সংগ্রামই কেবল গ্রহণযোগ্য।"

-ড. হাসানুজ্জামান চৌধুরী

#AsSilm
#OurMovement
#OurMission
#OurVission

As - Silm

29 Oct, 16:52


আধুনিক যুগ উম্মাহর জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ নিয়ে হাজির হয়েছে। তবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটা এসেছে যুবসমাজের জন্য।

একদিকে শয়তানের পক্ষ থেকে আসা মন্দের চ্যালেঞ্জ, যার মধ্যে রয়েছে পাশ্চাত্যের বস্তুবাদি ও নাস্তিক্যবাদী দর্শনের প্রভাবে চিন্তার ভ্রান্তি, লোভ-লালসা, স্বার্থান্ধতা, স্বেচ্ছাচারিতা; অপরদিকে বিশ্বমানবতার কল্যাণের জন্য যুবসমাজের দিকে ধ্বনিত হ‌ওয়া আহ্বান এই পথভ্রষ্টতার মোকাবিলায় মানবজাতিকে সঠিক পথের দিশা দেওয়ার, মানবতার ধ্বংস থেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গতিপথ পরিবর্তন করে কল্যাণের দিকে ধাবিত করার ও আদম সন্তানদেরকে ধ্বংসের নিম্নস্তরে নিক্ষিপ্ত হ‌ওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার মতো বিরাট চ্যালেঞ্জ।

এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় যুবকদের করণীয় কী ? কোন আদর্শকে সামনে রেখে এই চ্যালেঞ্জর মোকাবেলা করতে হবে ? রসদ সংগ্রহ করবে কোথা থেকে ? বিপ্লবের পদ্ধতিই বা হবে কী ? এসব প্রশ্নের অত্যন্ত সাবলিল জবাব দেওয়া হয়েছে ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে। মাওলানা ম‌ওদূদী রহ. তাঁর ক্ষুরধার চিন্তার পরিস্ফুটন ঘটিয়েছেন এই বক্তব্যে। সাফল্যের পথ বাতলে দিয়েছেন হযরত ইউসুফ (আ.), প্রিয়নবি হযরত মুহাম্মদ (স.) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামের অনুস্রিত পথ ধরে।

মাত্র দুটো কর্মসূচিকে সাফল্যের সোপান হিসেবে উপস্থাপন করেছেন এখানে। কী সেই সফলতার মন্ত্র ? সমাজ বিপ্লবের কর্মধারা ? আসুন জেনে নিই ছোট্ট এই পুস্তিকাটি থেকে। পু্স্তিকাটি ১৯৭৫ সালের ২০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত জমিয়তে তালাবা পাকিস্তানের বার্ষিক সম্মেলনে প্রদত্ত মাওলানা ম‌ওদূদী রহ. এর ভাষণ।

ব‌ই : আধুনিক যুগের চ্যালেঞ্জ ও যুবসমাজ
রিভিউ : মাসুম বিল্লাহ বিন নূর

As - Silm

26 Oct, 12:23


শেয়ারের জন্য হাই রেজুলেশন ফাইল