Asif Adnan (Unofficial) @asifadnanunofficial Channel on Telegram

Asif Adnan (Unofficial)

@asifadnanunofficial


এখানে মুহতারাম আসিফ আদনান ভাইয়ের ফেসবুক, ব্লগসহ বিভিন্ন প্লাটফর্মের লেখাগুলো একত্রিত করার চেষ্টা করব। ইংশাআল্লাহ

Asif Adnan (Unofficial) (Bengali)

আসসালামু আলাইকুম! আপনাদের জন্য একটি নতুন টেলিগ্রাম চ্যানেল পরিচালিত করতে উদ্যোগী হলাম 'Asif Adnan (Unofficial)'. যা '@asifadnanunofficial' নামে পরিচিত। এই চ্যানেলে মুহতারাম আসিফ আদনান ভাইয়ের ফেসবুক, ব্লগ এবং অন্যান্য প্লাটফর্মের লেখাগুলি একত্রিত করা হয়েছে। এটি আপনাদের জন্য একটি অদ্ভুত স্থান হতে পারে যেখানে আপনি মুহতারাম আসিফ আদনান ভাইযের জনপ্রিয় লেখা পড়তে পারবেন এবং তার সাথে আপনার মতামত আদান-প্রদান করতে পারবেন। যারা মুহতারাম আসিফ আদনান ভাইয়ের কর্মকান্ড এবং মতামতে আগ্রহী, তাদের জন্য এই চ্যানেলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগ হতে পারে। তাহলে আর অপেক্ষা কেন? এখনই যোগ দিন 'Asif Adnan (Unofficial)' চ্যানেলে এবং মুহতারাম আসিফ আদনান ভাইয়ের প্রতিটি লেখা উপভোগ করুন! আল্লাহ হাফেজ।

Asif Adnan (Unofficial)

19 Nov, 09:22


যদি বিএনপি, ড. ইউনুসের ক্যাবিনেট, কিংবা ছাত্রনেতা - কেউই আওয়ামী জাহেলিয়াত উৎখাতে আন্তরিক না হয়, তাহলে প্রয়োজনে জনগণের অগ্রবর্তী অংশকে সে দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে। বাই এনি মীনস নেসেসারি।

Asif Adnan (Unofficial)

19 Nov, 09:21


এটা আনএক্সেপ্টেবল। এতো কিছুর পর আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে?

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার না করা, এবং তাদের পুনর্বাসনের যে কোনো চেষ্টা জাতির সাথে, কুরবানীর সাথে গাদ্দারী বলে বিবেচিত। যারাই এ কাজ করার চেষ্টা চালাবে তারা গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবে। এবং জাতি ও ইতিহাস তাদেরও বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করাবে, সুনার অর লেইটার। যদি বিএনপি আসলেই এ অবস্থান নিয়ে থাকে তাহলে এটা তাদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ব্লান্ডার হবে।
.
তবে ড. ইউনুসকে ক্লিন চিট দেয়ার কিছু নেই। তিনি নির্বাচনের সময়সীমার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কথা উপেক্ষা করতে পারেন, সব জায়গায় 'ছাত্ররা যা বলবে তাই হবে' বলেন, কিন্তু এখানে এসে এক বিএনপি-র কথায় (যদি আসলেই বিএনপি এমন অবস্থান নিয়ে থাকে) সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন?
.
ছাত্রনেতাদের নিয়ে নানা রকমের প্রশ্ন এবং সংশয় মানুষের মধ্যে গতো তিন মাসে তৈরি হয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য, অবস্থান এবং বক্তব্য স্পষ্ট না। তবে তারা যদি আসলেই আওয়ামী জাহেলিয়াত নির্মূল করায় আন্তরিক হন, তাহলে জনগণকে আবারও তারা পাশে পাবেন। তবে আওয়ামী জাহেলিয়াত উৎখাতে তারাও কতোটা আন্তরিক, আমি নিশ্চিত না।

Asif Adnan (Unofficial)

18 Nov, 10:02


পালংবাদ জাতীয় আলাপের মূল সমস্যা কোথায়? সমস্যা হল, এসব আলাপের মাধ্যমে ইসলামী পরিভাষা ব্যবহার করে সেক্যুলার শাসন আর মতাদর্শের বৈধতা তৈরি করা হয়। এবং অবধারিতভাবে আন্ডারমাইন করা হয় ইসলামী শাসনকে।
.
মানুষ দুনিয়াতে আল্লাহর খালীফাহ, চারপাশের অন্যান্য সৃষ্টির প্রতি মানুষের দায়িত্ব আছে, মানবজাতির প্রতি আমাদের দায়িত্ব আছে - এই অবস্থানগুলো নিয়ে কোন মুসলিমের আপত্তি নেই। কিন্তু প্রশ্ন হল, এই দায়িত্বগুলো পালন করা হবে কিভাবে?
.
আল্লাহর খালীফাহ হিসেবে মানুষ অন্যদের এবং নিজ সমাজের টেইককেয়ার করবে কিভাবে? এক্ষেত্রে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোন পথ ও পদ্ধতি ঠিক করে দিয়েছেন?
.
উত্তর হল, ইসলামী শরীয়াহ। দুনিয়াতে আল্লাহর খালীফাহ হিসেবে মানুষের যে ভূমিকা তা পূর্ন করার উপায় হলো ইসলামী শরীয়াহ অনুসরন করা, শরীয়াহ বাস্তবায়ন করা। আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করা। অর্থাৎ ইসলামী শাসন।
.
এটাকে শরীয়াহ না বলে পালনবাদ কেন বলতে হচ্ছে? কারণ, পালনবাদ - ইসলামী শরীয়াহ চায় না। সে চায় সমাজতন্ত্র। পালনবাদ হল শাসনের ব্যাপারে সমাজতান্ত্রিক চিন্তাধারাকে ইসলামী ফ্লেভার দেয়ার চেষ্টা। সেক্যুলার শাসনের ইসলামী বৈধতা আবিস্কারের প্রয়াস।
.
আরও ভেঙ্গে বলি। ধরুন, কেউ বললো - আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ। আমরা তাঁর খলীফাহ, আমাদেরও এখন নিজেদের এবং অন্য সব সৃষ্টির পালন করতে হবে, আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী।
.
এতোটুক আপনি মেনে নিলেন। তারপর প্রশ্ন আসবে, এই 'পালন; করার ব্যাপারটা কি আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর দেখানো পথে হবে? নাকি এটা মানুষের বানানো আইন, আর পশ্চিমাদের ঠিক করা স্ট্যান্ডার্ডে হবে?
.
একজন মুসলিম বলবে, এটা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর দেখানো পথে হবে। সে ক্ষেত্রে এটার নাম শরীয়াহ। এটাকে পালনবাদ নাম দেয়ার কিছু নেই।
.
কিন্তু পালনবাদের প্রবর্তকরা ইসলামী শরীয়াহ চান না। তারা চান মানুষের বানানো আইন ও মতবাদের শাসন। তারা এমন একটা শাসন চান যেটা মৌলিকভাবে শরীয়াহর সাথে সাংঘর্ষিক, আর বিধানের দিক থেকে পদে শরীয়াহর সাথে যার সংঘাত পদে পদে। এজন্যই তাদের জোড়াতালি দিয়ে পালনবাদ আবিস্কার করতে হয়।
.
পালনকর্তার নাম ইনভোক করে আপনি পালনবাদের কথা বলবেন, কিন্তু সেই 'পালন' করার সময় আর আল্লাহর কথা শুনবেন না, তখন শাসন করবেন কুফরের মাধ্যমে - এটা কেমন কথা হলো?
.
একই অবস্থা দেখবেন মাকাসিদুশ শরীয়াহ নিয়ে আলাপের ক্ষেত্রেও। শরীয়াহর মাকসাদ কিভাবে অর্জিত হবে তা তো শরীয়াহ যিনি নাযিল করেছেন তিনিই বলে দিয়েছেন। শরীয়াহর মাকসাদ অর্জিত হবে শরীয়াহ বাস্তবায়নের দ্বারা। আর শরীয়াহ বাস্তবায়নের সময় একাধিক জায়েজ বিষয়ের মধ্যে একটাকে বেছে নেয়ার সময় কোনটা শরীয়াহর মাকসাদের অধিক নিকটবর্তী বলে মনে হচ্ছে সেটাকে প্রাধান্য দেয়া হবে।
.
কিন্তু আজ অনেকে মাকাসিদুশ শরীয়াহ এর কথা বলে শরীয়াহকে অকার্যকর করতে চায়। শরীয়াহ বাস্তবায়ন চায় না, কিন্তু মাকাসিদুশ শরীয়াহর উদাহরণ দেয়। অদ্ভূত কথা। শরীয়াহর মাকসাদ কিভাবে অর্জিত হবে তারা কি সেটা আল্লাহর চেয়ে বেশি বোঝার দাবি করতে চায়? নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক।
.
মাকাসিদুশ শরীয়াহ নিয়ে এই জাতীয় বয়ান এবং পালংবাদের আলাপের মূল সমস্যা একই জায়গায়। এসব আলাপ যারা করেন তারা ইসলামী পরিভাষা ব্যবহার করেন ইসলামের বিরুদ্ধে। ইসলামী পরিভাষা ব্যবহার করে তারা কুফরের শাসনের বৈধতা তৈরির চেষ্টা করেন।
.
এধরনের প্রতারণামূলক আলাপের চেয়ে স্পষ্টভাষী সেক্যুলারদের সোজসাপ্টা কথা উত্তম।

Asif Adnan (Unofficial)

18 Nov, 06:18


https://songramernotebook.com/archives/39488

Asif Adnan (Unofficial)

18 Nov, 06:18


রবিবাবা
~পালংবাদ

Asif Adnan (Unofficial)

17 Nov, 04:57


~পালংবাদ

Asif Adnan (Unofficial)

15 Nov, 22:31


সেলফি, অটোগ্রাফ, ব্যক্তিকেন্দ্রিক অতি ভক্তি বা উচ্ছাস, এধরনের ব্যাপারগুলো সেলিব্রিটি কালচারের অংশ হিসেবে আমার অপছন্দ। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ছবি তোলার ব্যাপারে অনেক আলেমগণের শক্ত অবস্থান আছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি এই অবস্থান অনুসরণের চেষ্টা করি। যদিও সবসময় পারি না। আল্লাহ মাফ করুন। সেলফিসহ অন্য কোন ধরনের ছবি তোলার ব্যাপারটা একারণে আমি এড়িয়ে যাই। তবু ভিডিওর থাম্বনেইল, বিভিন্ন ডিজিটাল পোস্টারে ইত্যাদিতে আমার ছবি ব্যবহার হয়। এগুলোও এড়াতে পারলে ভালো, যদিও সব ক্ষেত্রে এগুলো আমার ব্যক্তিগত ডিসিশনের বিষয় হিসেবে থাকে না।
.
যারা আমার ছবি প্রোফাইল পিকচার হিসেবে দিয়েছেন বা আমার ছবি দিয়ে বিভিন্ন ইমেজ ইত্যাদি বানাচ্ছেন , তারা একাজগুলো না করলেই খুশি হবো। যদি উপকারি মনে হয় তাহলে আমার ভিডিওগুলো ক্লিপ বা রীলস হিসেবে শেয়ার করতে পারেন। বা আমার লেখা শেয়ার করতে পারেন। ছবি বানানো এবং শেয়ার করার ব্যাপারটা কমাতে পারলে ভাল হয়।

Asif Adnan (Unofficial)

15 Nov, 22:30


আলেপ উদ্দীন নামের এই কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২০ এর বেশি গুম এবং বিচার বহির্ভূত হত্যার অভিযোগে মামলা দয়ের করা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। তারই একটি- ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানায় ১৫(০৮)২৪ নং হত্যা মামলায় অতিরিক্ত এসপি আলেপ উদ্দীনকে প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গত মঙ্গলবার বিকেলে বরিশাল থেকে ঢাকায় নিয়ে এসেছে ডিবি পুলিশ, গতকাল পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এই পুরো সময় আলেপ তার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে নিজের স্ত্রীর সাথে আলাপ করেছে, তাকে ঢাকা আনা হয়েছে সেটা জানিয়েছে, মোট কথা তার আটক ও জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি তার পরিবার জানে। আজ সকালে ঐ একই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

আর এর মধ্যেই এই খুনীকে রক্ষা করার জন্য প্রথম আলোর দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে গেছে! অবশ্য একটি ভিনদেশী ফান্ডে চলা প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার যে ঐ দেশের 'এ্যাসেট' আলেপ উদ্দীন কে রক্ষার জন্য সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করবে সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।

যারা ঢাকা শহরে থাকেন তাদের নিশ্চই চোখে পড়েছে- গুলশান, বনানী, ধানমণ্ডি এবং বেইলী রোড এলাকা অনেকগুলো আরব/টার্কিশ/ভারতীয় রেস্টুরেন্ট আচমকা বন্ধ হয়ে গেছে। এগুলোর মালিক, স্টাফ কারো কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। আপনাদের অবগতির জন্য বলছি- এগুলো ছিলো ঐ বিশেষ দেশের ক্যামোফ্লেজ আউটলেট। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারও তাই।

একটি দেশ অন্য দেশে তার আনুষ্ঠানিক দূতাবাসের বাইরেও এক বা একাধিক সাংষ্কৃতিক কেন্ত্র, বাণিজ্য কেন্দ্র, দাতব্য প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা সহায়তা কেন্দ্র, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি অনেক কিছুই চালাতে পারে (রাষ্ট্রেীয় অনুমতি সাপেক্ষে)। কিন্তু যখন তারা তাদের হেজিমনি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারের মত প্রতিষ্ঠান চালায় তখন সেগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা নেয়া রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্যই প্রয়োজন।

এবার একটা প্রশ্ন করি?
পলাতক হাসিনা ভারতে বসে একের পর এক ভিডিও বার্তায় কখনো ২৭৭জনকে হত্যা করা নির্দেশ দিচ্ছে, কখনো চট করে ঢুকে পড়ার হুমকি দিচ্ছে, কখনো ট্রাম্পের ছবি নিয়ে মিছিল করে পুলিশের সাথে মারামারি করার পরামর্শ দিচ্ছে। এমন দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র বক্তব্য যদি হাসিনার বদলে অন্য কোন রাজনৈতিক নেতা বিদেশে বসে দিতেন, তাহলে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কতগুলো নিউজ করতো? মতিউর রহমান এবং মাহফুজ আনাম কতগুলো কলাম লিখতেন?

আমি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এর প্রসিকিউটরদের প্রতি আহবান জানাবো- এখনি প্রথম আলোর এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শক্ত আইনী ব্যবস্থা নিতে। ৩ হাজারের বেশি বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং ৭শ'র বেশি গুমের ঘটনায় ভিক্টিমদের পরিবারদের বিচার পাবার অধিকার এই প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার গং যেন কোন ভাবেই বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সেটা এখনি নিশ্চিত করতে হবে।

A K M Wahodujjaman

Asif Adnan (Unofficial)

15 Nov, 22:29


এই ছেলেটি তার মাকে হ'ত্যা করেনি। হ'ত্যা করেছে মূলত ভাড়াটিয়া, তাদের অনৈতিক কাজের কথা জেনে যাওয়াতে তারা এই কাজ করে।

র‍্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, মায়ের হ'ত্যাকারী তার নিজেরই ছেলে সাদ।

অতীতের মতোই মিডিয়া ট্রায়াল করে ছেলেটিকে ভয়াবহ বিপদের দিকে ঠেলে দিয়েছিল ডেথ স্কোয়াডের সদস্যরা।

সাদ এর বাবা অভিযোগ করেছেন, নির্যাতন করে এমন স্বীকারোক্তি আদায় করেছিল র্যাব।

র‍্যাবের যেসব সদস্য এমন করেছে তাদের শনাক্ত করে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হোক।
Abu Sufian