Muhammad Sajal

মুক্তিযুদ্ধ ও টেম্পুস্ট্যান্ডই হবে বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত।
-বিএনপি নেতাদের কথায় যা বুঝি আর কি।

https://www.itvbd.com/country/rajshahi/194921/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A7%8E-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AE-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B6-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0?fbclid=IwY2xjawHuIKFleHRuA2FlbQIxMQABHQ_DOIFNjy-xZAu1iZD1JTARa_sbV8Ao2wzKRl1ywXCerykyfpd8nz9kJA_aem_-8Da9Hw7iLmXxvNK6NP1Zw&sfnsn=mo

খোদা কিছু কেড়ে নিয়ে আপনাকে ভালোবেসে যখন আবার তা ফিরিয়ে দেন, তখন সেই দেয়ায় কোন কমতি থাকে না।
শাহানশাহপানা তো একেই বলে!!

কত কোটি কার সাথে ডিল কইরা মুক্তি পাইসে?? এইটারে তো পালানি বলা যায় না। ছাইড়া দিসে।

সব খারাপ কাজ যদি বিএনপি করে তাইলে সরকার কি করে??
এই লোকরে কোন উপদেষ্টা নিয়োগ দিসে??

প্রশ্ন শুনলেই রেগে যাওয়া হইলো হাসিনা সিন্ড্রোম।

"সবকিছু ছেড়েছুড়ে চলে যাই, কাজটা তাইলে তুমিই করো" টাইপের কথাবার্তাও হাসিনার কথাবার্তা।

জুলাই ফাউন্ডেশন নিয়ে তোলা প্রশ্নের উত্তর সার্জিস যেভাবে দিয়েছেন, তার এখনই সাবধান হওয়া উচিত। শুধু তার না, বৈষম্য বিরোধী নেতাদের সবারই চিন্তার জায়গাটা নিয়ে সাবধান হওয়া উচিত।

জুলাই ফাউন্ডেশন এখন পর্যন্ত একটা ব্যর্থ অর্গানাইজেশন। এই দায় অবশ্যই সার্জিস আর স্নিগ্ধর ওপর পড়ে।

৩ মাস পরেও যেহেতু এরা কাজ ঠিকঠাক করতে পারতেছে না, সো, এই দুইজনেরই উচিত ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করা। তারপর কোন এক্সপার্টকে এখানে এপয়েন্ট করা, যারা ২৪ ঘন্টা সময়ই এখানে দিতে পারবে।

প্রয়োজনে বিদেশ থেকে এনজিও বিশেষজ্ঞ আনেন। এই কাজটার উপরেই কিন্তু জুলাই বিপ্লবের সফলতা আর ব্যর্থতা নির্ভর করতেছে। এইটা এভাবে রেখে বিপ্লবের স্পিরিট ছড়ানো সম্ভব না।

সব কাজ আপনাদেরই করতে হবে, এইটা আরো বড় ডিজাস্টারাস মেন্টালিটি। এই মেন্টালিটি হাসিনা আর মুজিবের ছিলো। অথচ আপনারা বিপ্লবী, আপনাদের কাজ আন্দোলন করা। টেকনিক্যাল কাজের জন্য এক্সপার্ট আনেন।

এই সেইম কাজটাই মুজিব করেছিলো ৭২ এ। এক্সপার্ট না বসাইয়া জায়গায় জায়গায় আওয়ামীলীগ বসাই দিছিলো। বাট রাস্তার আন্দোলন আর প্রতিষ্ঠান চালানো যেহেতু এক জিনিস না, সেহেতু অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মুজিবসেনারা সব প্রতিষ্ঠান বেঁচে খেয়ে নেয়।

এই রাগগুলো এক হয়েই ১৫ আগস্টের প্লট তৈরি হয়। বিপ্লবী মুজিব পরিণত হয় সবচে ঘৃণ্য একজন মানুষে।

অথচ মুজিব বুঝেনও নাই যে কখন তিনি বিপ্লবী থেকে ফ্যাসিস্ট হয়ে গেছেন। বুঝেন নাই, কখন তিনি বাংলাদেশের সবচে জনপ্রিয় মানুষ থেকে ঘৃণ্যতমতে পরিণত হয়েছেন।

মুজিবের চে বেশি জনপ্রিয়তা এই পৃথিবীতে খুব কম নেতার ছিলো। জাস্ট মিসম্যানেজমেন্ট এই মুজিবকে দ্য ফলেন ডিকটেটরে পরিণত করে ফেলেছিলো।

আমাদের ছাত্রনেতাদের উচিত আরেকজন মুজিব হওয়ার হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করা। মুজিব তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। আপনারা ঐটাও পাবেন না, কথাটা মনে রাইখেন।

একটা ব্যাপারকে যতটা হাস্যকর বানানো যায়, ততটাই হাস্যকর বানাইতেসে বিপ্লবে অনিচ্ছুক বিপ্লবীরা 🤣🤣

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরির জন্য আলোচনা আগামী সপ্তাহে
https://www.prothomalo.com/bangladesh/9d9m6azk7f

এই মিমটা বাংলাদেশের সম্পর্কে একটা নগ্ন সত্য সামনে নিয়ে এসেছে।

যা হচ্ছে, সবপক্ষ মিলেমিশেই হচ্ছে, এই উপসংহারে আসতে না পারার কোন লেজিট রিজন নাই।

বিডিআর বিদ্রোহের বিচার: অস্থায়ী আদালতে আগুন, নথিপত্র ও আসবাবপত্র পুড়ে গেছে

বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য ঢাকার বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী বিশেষ আদালতের একটি কক্ষে আগুন দেওয়া হয়েছে। প্রধান দুটি ফটক তালাবদ্ধ থাকায় ফায়ার সার্ভিস কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেনি। ফলে আগুনে কিছু নথিপত্র ও আসবাবপত্র পুড়ে গেছে। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ভোরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে চকবাজার থানা পুলিশ।

https://youtu.be/0p_ijtm9hEw?si=nbTUWyA18yyREjef

https://youtu.be/4jRFcmSHCPg?si=Hpdd33l7xGl52-ms

ওবায়দুল কাদেরকে ইন্ডিয়ায় পালাতে সহযোগিতা করেছেন যশোর যুবদলের সাধারন সম্পাদক-দাবী বহিষ্কৃত যুবদল প্রচার সম্পাদকের।

ট্রাম্পের টিম কানাডা ও গ্রীনল্যান্ড মেরিকাতে যুক্ত করে নেয়ার ব্যাপারে লিটারালি ফিজিবিলিটি স্টাডি করে ফেলেছে।

ট্রাম্প এই টার্মে ভীষন এগ্রেসিভ হবে বলে আমি আশঙ্কা করছি। গতবার সে যুদ্ধ করে নাই, এবারে সে করবে। কানাডা এতদিন আসলে ছিল একটা মেরিকান স্ট্র‍্যাটেজিক হিন্টারল্যান্ড।

মেরিকানরা যদি কানাডা জয় করে নিতে চায়, কেউই ঠেকাতে আসবে না।

মীর্জা ফখরুলকে সবার আগে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বিদেশে পাঠানো প্রয়োজন ছিল।

ভদ্রলোক দলীয় ৪২২ শহীদের ভুয়া তালিকা নিয়ে ব্র‍্যাগ করতে গিয়ে যে বেইজ্জতিটা ফেইসবুকে হইসেন, ঐটার পর যেকোন সভ্য দেশে তাকে দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ করতে হত।

ওনার সুবিধা হচ্ছে বিএনপিতে ওনার পদত্যাগ দাবী করার মত কেউ নাই।

বিএনপির সোশ্যাল মিডিয়া পলিসি এবং পাবলিক রিলেশান্স পলিসি যে বা যারা চালায়, এরা ভীষন নিম্নমেধাসম্পন্ন কিছু ডাফার। যে দলটাকে আমরা আরবান স্পেসে মাত্রই একটা লেভেল প্লেইং ফিল্ড করে দিতেসিলাম দেশের স্বার্থে, সেই দলটা সেধে কাদার মধ্যে নামার কারন শুধুমাত্র মীর্জা ফখরুলের নেপোটিজম এবং জঘন্য সোশ্যাল মিডিয়া পলিসি।

বিএনপিকে নতুন বাংলাদেশে ভারত একবার মাত্র ক্ষমতায় আনতে পারবে। এরপর বিএনপি যদি তার লিডারশিপে ফ্রেশ ব্লাড না আনতে পারে, তার সাংগঠনিক স্ট্রাকচার বদলাইতে না পারে, পলিটিক্যাল ইকোনমি বদলাইতে না পারে, বিএনপির খেলা শেষ হয়ে যাবে।

আওয়ামী লীগ বিএনপিকে শেষ করতে পারে নাই, কারন তারা ছিল নিকৃষ্টতর জালিম। কিন্তু বিএনপি নিজে যদি জুলুম করে, সেটা বিএনপিকে এমনভাবে শেষ করবে যা আর কেউ করতে পারবে না।

শহীদদের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ছাত্রদলের ৪২২ জনের তালিকায় ক্লাস সেভেনের তাহমিদকেও ঢুকানো হইসে যা সম্পুর্ন অপ্রয়োজনীয় ছিল।

বেচারারা কবে বুঝবে, এইটা আশি-নব্বই দশক না??

Boomers Nationalist Party তে পরিনত হওয়ার আগে একটু সচেতন হত। আপনারা রাজনীতিটা ঠিকঠাক করলে দেশের মানুষ ভাল থাকবে।

সামনে হয়তো আসছে জিওপলিটিক্যাল হারিকেনের দিন।

https://youtu.be/MTiaFFvGjig?si=0zozd3ACRfpeHuIN

https://youtu.be/eX__YG_9fYU?si=xr1cppZgt_m08-m6

দেশের যে পরিস্থিতি, তাতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার কোন প্রয়োজন নাই। অন্য একটা দলকে আওয়ামী লীগ বানায়ে নিলেই হবে। সেই প্রস্তুতি সুসম্পন্ন। চোখ কান খোলা রাখলেই বুঝতে পারবেন, সেই দলটা কারা হইতেসে।

যে নেতার ওপর সবচে বেশি ট্রাস্ট আমরা রাখসি, তার দিক থেকে যদি পল্টি নেয়া হয়, সিনারিওটা কেমন দাড়াইতে পারে??

https://youtu.be/1vjjTTgvQ3U?si=9DBLXBXCs6XR0OCQ

আপাতত, আমি শুধুই টেলিগ্রামে আছি।

টেলিগ্রামে বড় লেখা লেখা যায় না।

আমি লেখক। কোন ইনফ্লুয়েন্সার না, রাজনীতিবিদ না, না কোন বিপ্লবী বা কোন প্রভাবশালী।

আমি শুধুই লেখক। লেখকের চেয়েও বেশি প্রেমিক, এমন প্রেম, যারে লোকে বলে সুফীয়ানা।

আমি যখন খোদারে খুজলাম, খোদা আমারে দিলেন ভালোবাসার সন্ধান। আমি যখন খোদার কাছ থেকে দূর ছিলাম, খোদা আমাকে দিসিলেন দুনিয়ার সন্ধান।

দুনিয়ার রঙ, রুপের অনেক তালাশী করতে করতে সব রঙের চেয়ে তাজা রঙ আমি খোদার ইশকে পাইসি। ইশকের রঙ গায়ে লাগাইতে গিয়ে বুঝলাম, মউতরে হাভেলিতে দাওয়াত দিয়া জালিমের বিরুদ্ধে হক্বের ফিকিরের চাইতে বড় ইশক আর হয় না।

আমি টেলিগ্রামরেই এখন থেকে আমার ডায়েরি বানাবো। এখন সময় বড় কঠিন, অধিকাংশ লোকের ধারনার বাইরে কঠিন। ইন্ডিয়ান কলোনি হওয়ার কক্ষপথে এখনো আমরা ভালোভাবেই আছি। আমাদের অনেক রাজনৈতিক পক্ষই সচেতনভাবে সেদিকে আমাদেরকে ঠেইলা দিতেসে।

না লেইখা বাইচা থাকার চাইতে লেইখা মইরা যাওয়া ভালো।

যারা আমাকে পড়েন, তারা একটু এই চ্যানেলটায় রেগুলার থাইকেন। অনেকেই এই চ্যানেলের কথা জানেন না। তাদেরকে চ্যানেলটায় এড করে দিয়েন আপনারা।

কোন একদিন আমি লিখতাম না। কোন একটা সময় আমি লিখবো না। কোন একদিন আপনারাও থাকবেন না।

যতদিন আছি, আসেন আমরা বলি আমাদের কথা।

যা বুঝতেসি, ফেইসবুকে যে পলিটিক্যাল শাটডাউন চলে, এইটা মূলত জুলাই ঘোষনাপত্রের হোগামারার একটা অংশ।

"অভ্যুত্থানের সরকার" আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ তো করবেই না, গ্র‍্যাজুয়ালি দেখবেন ইলেকশান চইলা আসতেসে কিন্তু আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয় নাই, রিহ্যাবিলিটেড হইসে। তাদের টাকা পয়সার দখল নিসে বিভিন্ন "স্টেকহোল্ডার" রা।

শেষমেশ যাদের নামে মামলা আছে এদের বাইরে রাইখা হইলেও একটা আওয়ামী লীগ আনার চেষ্টা হবে ইলেকশানে।

https://youtu.be/ZpeVTkVrtmE?si=Os__56w_D3zQCDfw

এই যে দেখেন এক রাতে পপুলার ম্যাক্সিমাম আইডি নাই। এই রকম একটা দিনের কথা আমি সেপ্টেম্বরে লিখসিলাম।

সরকারঘনিষ্ঠ কেউ কেউ দুইদিন আগেও বলসিলো, আমরাই তো রাষ্ট্র।

আজকে দেখেন অবস্থা। তারা যদি রাষ্ট্র হয়, তাইলে রাষ্ট্রের অবস্থাটা আজকে উদাম হয়ে গেল।

স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম যে পলিটিক্যাল রাইটারের ফেইসবুক আইডি ডিজেবল হয় সে আমি। এরপর আমার সাথে আরো কি কি হয়েছে তা বলে আমি দেশে অশান্তি বাড়াতে চাই না।

আজকে যা যা হচ্ছে, এগুলো এই সরকার ও রাজনৈতিক দলসমুহের কর্মফল মাত্র। একেকজন উপদেষ্টাকে তাদের আইডি অফ করে বসে থাকতে হচ্ছে ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়।

অস্লীল কমেডি।

https://www.dailyamardesh.com/amar-desh-special/amdb6nxyg7tww?fbclid=IwY2xjawHhvIlleHRuA2FlbQIxMQABHVLjdblXIxXX3Nrz01ZTZnjeEhGFtOSxnCdQ9NuD6xwZsYtldNWh98L5vg_aem_OsdOupC7MXOXK6xGda7Qnw&sfnsn=mo

নতুন বছরের প্রথম প্রশ্নঃ
কোন রাজনৈতিক দলকে ইলিয়াস হোসাইনের ভিডিওর প্রেক্ষিতে প্রথম আলো নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় নি।
এর কারন আপনারা কি বলে মনে করেন??
জানাক, জামাত ও বিএনপি ৩টাই কি দেশের সাথে গাদ্দারী করার তৈয়ারি করছে?? সরকার ও সমস্ত রাজনৈতিক দল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা কানু ইস্যুতে কেদে উঠলো, কিন্তু ২১শে অগাস্ট ইস্যুতে সবাই চুপ কেন??

ফেইসবুকে আওয়াজ তোলেন। আওয়াজ না তুললে স্বাধীনতা টেকাতে পারবেন না।

বাকি আছে গোমূত্র নিয়া সংঘর্ষ

শিবিরের নবনির্বাচিত সভাপতি জাহিদুল ইসলাম আমার ফেইসবুক ফ্রেন্ডলিস্টে ছিলেন। অত্যন্ত অমায়িক লোক।

একদিন তাদের কিছু দলীয় কার্যক্রমের কঠোর সমালোচনা করি ফেইসবুকে, সেই পোস্টে উনি লাইক দিয়ে আমাকে বলেন এরপর এরকম ভুল করতে দেখলে পোস্ট দেয়ার আগে যেন ইনবক্সে জানাই। তিনি আমাকে পরিষদ বা বিএনপি সিমপ্যাথাইজার বলেন নাই বা কোন ট্যাগ দেন নাই যেহেতু আমি বিএনপির পক্ষে তখন প্রায়ই লিখতাম।

তো এরকম শিবিরের আরেকটা কাজ আমার নজরে এলো, সাথে সাথে তাকে আমি টেক্সট দিলাম এবং যুক্তি উপস্থাপন করলাম যে কেন কাজটা ঠিক হচ্ছে না।

ভদ্রলোক ইন্সট্যান্ট সেই শাখা সভাপতিকে ফোন করে সেই কর্মসুচী বন্ধ করালেন। পরদিন সকালে উঠে আমি তো অবাক।

এই রকম ভদ্রতার গুনটা শিবিরের বর্তমান সভাপতি ও বেশ কয়েকজন সাবেক সভাপতির আছে। একই রকম গুন আমি দেখেছি আখতার হোসেন, আকরাম হোসাইনদের মধ্যে, নাহিদ-আসিফের মধ্যেও কোন কোন ক্ষেত্রে এটা দৃশ্যমান।

এগুলো বড় নেতাদের গুন। কঠিন সমালোচনাকে খুব সহজে মাটি হয়ে গিলে ফেলা এবং লেখক-সাহিত্যিক-ইন্টেলেকচুয়ালদের শত্রু মনে না করা। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার মধ্যে এই গুন ছিল, ছিল বিএনপি ও জামায়াতের কিছু সাবেক নেতার মধ্যে।
একজন ভদ্র রাজনৈতিক নেতা হিসেবে জনাব জাহিদুল ইসলামকে আমি তার সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানাই। এরকম ভদ্রতা যারা দেখাবেন, তারাও সম্মান পাবেন।

আমাকে সত্য বলতে যদি বাধা না দেন, আমি আপনাকে ও আপনার দলকে শ্রদ্ধা করবো।

আমার রাজনৈতিক লক্ষ্য হচ্ছে হক্বের নিযাম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ।

এই কাজে যারা সহযোগিতা করবেন, আমি তাদের সবার শুভাকাঙ্ক্ষী। এই কাজে যারা বাধার সৃষ্টি করবেন, তারা আমার দিক থেকেও প্রতিরোধের মুখোমুখি হবেন। এখানে দল বা মত কোন বিষয় না।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ!!

গতকাল বন বিভাগের ১৯ জন শ্রমিক টেকনাফের জাদিমুড়া পাহাড় থেকে অপহৃত হয়েছে, কে বা কারা করেছে মিডিয়ায় সরাসরি আসছে না।

এই দেশে একজন শ্রমিক বা কৃষকের জীবন কখনো একজন ছাত্রের সমান দামী না, এটা যতদিন না ছাত্ররা লেভেল করবে, ততদিন ছাত্রদের জীবন একজন ব্যবসায়ীর জীবনের সমান দামী হবে না।

এটাই সোশ্যাল সায়েন্স।

৩৬ আইসা ৩১শে মিলবে এই নিয়া নাই অর নেভার অনেক হাকডাক হওয়ার পর ভালমন্দ মিলায় কিছু ব্যাপার হইতেসে।

১)কালকে শহীদ মিনারে কিছু হইতেসে না।
২)সব রাজনৈতিক দল এবং মোস্ট লাইকলি ৩ বাহিনী প্রধান এইটাতে থাকতেসেন।
৩)ড. ইউনুস উপস্থিত থাকতেসেন ইনশা আল্লাহ।

মানে সব মিলায়ে, উপদেষ্টা পরিষদে আসিফ নজরুল কোরাম যা চাইতেসিলো তা হইতেসে না আসলে।

আবার মাহফুজ আলম যা চাইতেসে তাও হইতেসে না।

আমার নাগরিক কমিটির ছোট ভাইদের কারো কারো অনুযোগ আমি তাদের ব্যাপারে প্রায়ই খুবই শ্লেষাত্মক কথাবাত্তা বলি। আসলে, আমি এই মানুষটাই থাইকা যাইতে চাই। পাওয়ার স্ট্রাকচারের বাইরে থাইকা হক্বের একজন পথিক হিসাবে সবাইরে হক্ব কথা বইলা যাইতে পারাটাই আমার কাছে জীবনের সবচে বড় তৃপ্তির বিষয়।

তোমরা ভাই কয়বার জাতীয় ঐক্য করাইলা?? মানে তোমাদের প্রতিটা জাতীয় ঐক্যের গড় আয়ুষ্কাল কত??

দুইদিন পরপর এইগুলা করার চেয়ে সরকারকে কার্যকর করাই আসলে তোমাদের জন্য বেশি দরকারী।

আমি আশা করবো, যদি সবাইকে নিয়াই ঘোষনা হয়, তাইলে সেইটা প্রোক্ল্যামেশান অফ সেকেন্ড রিপাবলিক হবে।

৩১শে ডিসেম্বর পার হওয়ার পর এইটা ২৪ কে অতিক্রম করবে, জুলাই পার হয়ে গেসে ৫ মাস। এখন জুলাই প্রোক্ল্যামেশানের সময় না।

সময় এখন নয়া জনরাষ্ট্রের ঘোষনার, যার লেগ্যাসি থাকবে সুলতানী বাঙ্গালাহর সাথে।

কিন্তু, সাধারনত তোমরা যা করো তা বলো না, যা বলো তা করো না। এইটা ভাল বৈশিষ্ট্য না।

জুলাই প্রোক্ল্যামেশানের পর উপদেষ্টা পরিষদসহ সংবিধান, সরকার, রাষ্ট্রপতি সহ অনেক বিষয় আসবে যেগুলাকে ডিল করতে ফেইল করলে
কেলেঙ্কারি হবে এবং ডাবল ব্যাকলাশ খাইতে হবে। বয়ান দিয়া এই সমস্যার সমাধান হবে না।

একশন্স অলওয়েজ স্পিক লাউডার দ্যান ওয়ার্ডস। কাজের কাজ না করলে এইটা আরো বড় বিপদের দিকে জাতিকে ধাবিত করবে।

বেস্ট উইশেজ টু অল পিপল হু লাভ দিস ল্যান্ড এন্ড পিপল।

হাইদির আল্লাহ!!

প্রথম আলো এবং আওয়ামী লীগ এই দুইটার ব্যাপারে সবচে বড় মিছা কথা হইলো প্রথম আলোরে কয় সংবাদমাধ্যম আর আওয়ামী লীগরে কয় রাজনৈতিক দল।

দুইটাই বাংলাদেশের ভিতরে ইন্ডিয়ান প্রক্সি। ইন্ডিয়ান স্টেইট অর্গ্যানের অংশ এরা। স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সবচে বড় রাষ্ট্রবিরোধী ফ্যাকশন দুইটাকে প্রটেক্ট করা হইতেসে সংবাদমাধ্যম ও রাজনৈতিক দলের কাভারে।

এই রাষ্ট্রবিরোধী বয়ানকে প্রতিহত করেন।

ছাত্রদল সভাপতির উচিত ছিল শুরুতেই দীপ্তিকে খালা ডাকা।

আমার খালাদের বয়স পঞ্চাশ থেকে পচাত্তরের মধ্যে, তাদের সবাইকে দীপ্তির চেয়ে ভাল দেখায়, তাদের ভয়েসও ইন্ট্রাইউটেরাইন প্রিন্যাটাল ম্যাসকুলিনাইজেশনের চক্করে পইড়া এমন ঘ্যাগমার্কা হইয়া যায় নাই।

বয়স নিয়াই যেহেতু খোচাখুচি, তাইলে দীপ্তিরে খালা ডাইকা শুরু করলে প্রথমেই রাকিব চাচা একটা লিডিং এইজ পাইতেন।

তবে, দীপ্তি চৌধুরী ছাত্রদলরে একটা রিয়েলিটি চেক দিসে। যতই বড় রাজনৈতিক দল হোক না কেন বাংলাদেশের মিডিয়া এস্ট্যাবলিশমেন্ট যে তাদের *ল দিয়াও গোনে না, ব্যাপারটা তাদের বুঝা জরুরী ছিল।

মূল্যায়ন যেহেতু করা হবেই না, অতএব শুরু থেকেই মাইন্ড গেম খেললে পুরা টকশোই অন্য রিদমে আগাইতো।

শেখ হাসিনা অবশ্যই নারী, ওম্যান অফ দ্যা ওর্স্ট ফর্ম।
একটি হাইষ্টা হানকি নারী আনচেকড পাওয়ার পাইলে কি সর্বনাশ হওয়া সম্ভব শেখ হাসিনা তার ক্লাসিক এক্স্যাম্পল।

নতুন রাজনীতি দাড় করাতে হলে আগে নতুন রাজনৈতিক অর্থনীতি দাড় করাতে হবে।
রাজনীতির পচনের গোড়ায় আছে অর্‌থনৈতিক পচন।

বাংলাদেশে ইন্টারনেট-বিশেষভাবে ফেইসবুক সম্পুর্ন সরকারী নিয়ন্ত্রনে থাকে, যেভাবে টুইটার থাকে এফবিআইয়ের হাতে। ফেইসবুকে সরকার না চাইলে আপনি দেশের ভেতরে থেকে ভাইরাল বা পপুলার হতে পারবেন না যদি না নিজের পক্ষে মিলিয়ন মিলিয়ন লোক থাকে। এইটা জাস্ট অসম্ভব।

সরকারের পরিকল্পনার পক্ষে আপনার এক্টিভিজম যদি যায় তাহলে কয়েক সপ্তাহেই আপনি লাখ ফলোয়ার ছাড়াতে পারবেন। বিপক্ষে গেলে বছরের পর বছরেও পারবেন না।

সরকারবিরোধী মেগা সেলেব যারা হয়েছেন, তাদেরকে সরকারের বিরুদ্ধে সরাসরি মেটা হেল্প করেছে ইউএস পলিসির অংশ হিসেবে। মেটা যাদের হেল্প করে নি তারা মেগা সেলেব হন নাই। এটাই সায়েন্স।

https://www.bd24live.com/bangla/749656?fbclid=IwY2xjawHbqBdleHRuA2FlbQIxMQABHW4DHlxANjBotzLCRLldzQWmkthJbiCxup8I_7QKhwHrABI2hA6hYU-ZyQ_aem_F-9WwqnkoBddfhF9PPXRhg&sfnsn=mo

বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাসমুহ আজ পর্যন্ত কোন সফল রাজনৈতিক দল বানাইতে পারে নাই, ভবিষ্যতেও পারবে এমন কোন লক্ষন দেখা যাইতেসে না।

গনতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সামনে বিরাট সম্ভাবনা ছিল। নাগরিক কমিটি করতে গিয়ে সেটার বারোটা বাজানো হইসে।

অর্গ্যানিক নেতা আখতার হোসেন, আকরাম হোসাইন, নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, জাহিদ আহসানদের দিয়ে বাংলাদেশ অনেক কিছু পেতে পারতো।

এদের সাথে আরো অনেক ইয়াং লিডারশিপ সামনে চলে আসা ছিল কেবলই সময়ের ব্যাপার।

শিবির ঠ্যাকাও এবং আখতার আটকাও করতে গিয়ে যে কিম্ভুতকিমাকার গড়নের ফরমেশন হইসে, এইটার রাজনৈতিক পটেনশিয়ালের অবশিষ্টাংশ খেয়ে ফেলতেসে সরকারের ব্যর্থতা।

সবশেষ, ছাত্রদলের রাজনীতিতে ইনোভেটিভনেসের অভাব এবং শিবিরের ধরি মাছ না ছুই পানি নীতি মিলায়ে আমরা যারা রাজনৈতিক জগতের সাথে সরাসরি জড়িত হই না, কিন্তু রাজনীতি সচেতন মানুষ তৈরিতে ভুমিকা রাখি, তারা ক্রমেই বিরক্তির সীমায় পৌছায়ে যাইতেসি।

https://dailyamardesh.com/amar-desh-special/amdwcehf63jdx?fbclid=IwY2xjawHbS09leHRuA2FlbQIxMQABHQfqbaMp710v_6ds95DtKNYexs45VTwwyGd-_xhrV6PZ9rnjwdDSuLW31A_aem_jaSGmj6SSAyGolLs83Y05w&sfnsn=mo

১. ৫ই আগস্টের পর আমার এক নিকটাত্মীয়কে নিজের পৈতৃক ব্যবসা ধরে রাখতে স্থানীয় বিএনপির কয়েকটা গ্রুপকে অনেক বড় অংকের টাকা দিতে হইছে। তখন আমি জিজ্ঞেস করছিলাম, এরকম দুর্বৃত্তদেরকে তো দলের হাইকমান্ড থেকে শায়েস্তা করা হচ্ছে। আপনারা সে পর্যন্ত কাউকে ধরেন না কেন? উনাদের উত্তর ছিল, যেভাবেই গেছি, গোড়া সব এক জায়গায়। আর বেশি বাড়াবাড়ি করলে হয়তো সাময়িক একটা সমাধান হবে। কিন্তু পরে যখন সুযোগ আসবে, তখন এখনকার দ্বিগুণ দিতে হবে। দীর্ঘদিনের ব্যবসায়ী উনাদের এই অনুমান আসলে ভুল ছিল না।

এস আলমের ওয়্যারহাউজ থেকে গাড়ি নিরাপদ জায়গায় সরানোর জন্য বিএনপির যেসব নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল, গতকাল তাদেরকে দলে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এই বহিষ্কারাদেশ যে উঠানো হবে, সেটা অনুমিতই ছিল। কিন্তু আমার অনুমান ছিল, ইলেকশনের তফসিল ঘোষণার সম্ভাবনা তৈরি হলেই কেবল সেটা হবে। এখন দেখি তিন মাসের মধ্যেই সেই কাজ করলো।

২. অনেকে ভাবতেছেন, বিএনপি কাউন্সিল দিলে বিতর্কিত কাজের সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে। কিন্তু এখানেও আমার অনুমান, জেলা-বিভাগ পর্যায়ে কাউন্সিলের ঘোষণা আসলেই দেখবেন, দলীয় কোন্দল-বিশৃঙ্খলা এমন চরমে উঠবে যে, সেটা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা বিএনপির হাইকমান্ডের নাই। যেরকম অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বর্তমান অবস্থার উপরে কোন নিয়ন্ত্রণ নাই । লীগ পালানোর আগে দুই বছরের কাছাকাছি সময় অনেক চেষ্টা করেও চিটাগাংয়ে কাউন্সিল করতে পারে নাই। কারণ, ওয়ার্ড পর্যায়ের ঝামেলাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছিল না। ২০০১-০৬ এ যখন খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী আর তারেক জিয়া দল সামলাচ্ছে,তখনও এইসব অভ্যন্তরীণ কোন্দলে খুনোখুনি ঠেকাতে পারে নাই, আর এই সময়ের বিএনপির তো কথাই নাই। এখন ৩৮-৪০ ছুঁই ছুঁই ছাত্রদল সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে দেখে হাসি। তখনকার সভাপতি নাসিরুদ্দিন পিন্টুদের বয়স এর চাইতে বেশি ছিল।

৩. লীগের শাসনামল হয়ে গেছে বৃটিশদের শাসনব্যবস্থার মত। ব্রিটিশরা চলে গেছে। কিন্তু তাদের সেই সেটাপ রেখে গেছে। এবং পরে যারা আসছে, তারা দেখছে খাওয়ার জন্য এর চাইতে ভালো কিছু আর হয় না। সেজন্য সেই ব্যবস্থাকে ঈমানদারীর সাথে রেখে দিছে। বিএনপিও ওইটাই চাচ্ছে। বিএনপি বিচার করবে, সংস্কার করবে - এগুলো নির্জলা মিথ্যা ও প্রতারণার কথা। বিএনপির দূরতম চিন্তাতেও এসব নাই। যতটুকু যা বলছে, এগুলো না বললে খারাপ দেখায়, সেজন্য বলছে। আর কিছু না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পারফরম্যান্সকে নাম্বার দিলে ১০০ তে টেনেটুনে ১৫-২০ এর মধ্যে দিতে হবে। নির্বাচনে জিতে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তারা এটাকে ৩৩ এ নিতে পারবে, সেই বিশ্বাস আমার নাই। বিএনপির পাওয়ার মধ্যে এতটুকুই পাওয়া হবে যে, দলটা ক্রমেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাচ্ছিল। দুই হাজার মানুষ নিজের জীবন আর ত্রিশ হাজার মানুষ নিজেদের অঙ্গহানি করে এদেরকে আরেকবার ক্ষমতায় বসার সম্ভাবনা তৈরি করে দিছে।

সবশেষে গতকাল রাতে ইমরুল হাসান ভাইয়ের লেখা একটা লাইন লিখি, আপনি যদি ক্রিমিনালদের বিচার করতে না পারেন, তাহলে ক্রিমিনালরা সাধু সেজে আপনার বিচার করবে।
-কালেক্টেড

আমি এড করবো, এই সরকারের সবচে বড় ব্যর্থতা হল ডাইরেক্ট একশনে না গিয়ে বিচার ও সংস্কারের মুলা দেখায়ে রাজনৈতিক দল খুলতে চাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া।

গাইবান্ধা জেলা মহিলা বিএনপির সভাপতি হলেন আওয়ামীলীগ নেত্রী ও ওবায়দুল কাদেরের বান্ধবী চাঁদনী!
-জাওয়াদ নির্ঝর

সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত, কিন্তু পরিকল্পনাটা কে করসে এইটা আনক্লিয়ার।

সচিবালয়ের মূলত ৩টা ভবনে ড্যামেজ বেশি হইসে এর মধ্যে ৭ নম্বর ভবনে আছেঃ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়; ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ; শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়; অর্থ মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।

আসিফ মাহমুদ ও নাহিদ ইসলাম, বিধান চন্দ্র রায়, ফাওজুল কবির খান, সালেহউদ্দিন আহমেদের মন্ত্রনালয় এগুলা।

আসিফ মাহমুদ বলতেসেন, তিনি তার মন্ত্রনালয়ের দুর্নীতির তথ্য ফাস করতে যাইতেসিলেন সেজন্য কাজটা করা হইসে।

ভয়াবহ ইন্টেলিজেন্স ফেইলার ছাড়া এই রকম ঘটনা ঘটা অসম্ভব। যুদ্ধাবস্থা ছাড়া এই রকম ঘটনা কোন দেশে ঘটলে আগে ইন্টেলিজেন্স এইজেন্সি ও পুলিস চীফকে শোকজ করা হয় বা সরাসরি বরখাস্ত করা হয়। সরকার কি তা করবে?? যদি না করে, ইন্টেলিজেন্সের কে কে ফেইল করতেসে এগুলা যদি পাবলিকের সামনে এক্সপোজ না করা হয়, তাইলে এই রকম ঘটনার অন্য ইন্টারপ্রেটেশান দাঁড়াবে।

সেইটা কি?? সেইটা ওয়াইল্ড।

সেক্ষেত্রে এমন ঘটনায় সরকার নিজেই জড়িত সেই সন্দেহ জনগনের মধ্যে জেগে উঠতে পারে। সেটা সরকার কোন স্বার্থে করলো, অনেকটা বোঝা যাচ্ছে। প্রশাসনের ওপর চুড়ান্ত নিয়ন্ত্রন স্থাপনই একমাত্র উদ্দেশ্য হওয়া সম্ভব।

পক্ষান্তরে, যদি এইটা ইন্ডিয়ান ষড়যন্ত্র হয়, তাইলেও এইখানে নিদারুনভাবে সরকারী ব্যর্থতা ফুইটা উঠলো। কি লজ্জা!!

টেম্পুস্ট্যান্ড অথবা মৃত্যুঃ প্র‍্যাকটিক্যাল

https://www.banglatribune.com/amp/country/dhaka/878791/%E0%A6%85%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%A6%E0%A6%96%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%98%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%A4-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A6%B2

তানজিল মূলত আহতদেরকে হসপিটালে পৌছাইতে হেল্প করতেছিলেন। পরে নিজেই গুলি খান। পায়ের হাড্ডি টুকরা টুকরা হয়ে যায়। সরকারি কোনো চিকিৎসা পান নাই, এখনো পর্যন্ত কোনো ভাতা বা অনুদানও পান নাই। সংসারের জমানো টাকা খরচ করতে করতে এখন প্রায় নি:স্ব। মা পরের বাড়িতে কাজ করে সংসার কোনোমতে চালায়ে নিচ্ছেন। তানজিলের বাপ নাই, অন্য কোনো ভাই নাই। চারটা বোন।

এমনই নি:স্ব আর অসহায় অবস্থা তানজিলের পরিবারের, উপায় না পেয়ে ছোটবোনকে কাজে দিতে চাচ্ছেন, কিন্তু সেই বোন এতই ছোট যে, কাজেও কেউ নিচ্ছে না।

আমাদের অসহায়, আহত গাজী, মো: তানজিল বিছানায় শুয়ে শুয়ে গোঙায়ে যাচ্ছেন! আমরা কি শুনতেছি?
কাজী ওয়ালী উল্লাহ

এই অধ্যাদেশ সম্ভবত বিএনপির আন্দোলন দমনে সরকার কাজে লাগাইতে পারে।

https://www.dailyamardesh.com/op-ed/amdk1am2nfvse?fbclid=IwY2xjawHYqVRleHRuA2FlbQIxMQABHcCGz5KPdTtQH3WWfLxfxC6X7UQRdOYqJY9KJDcpMfbYiCt4VQ-wFFE91w_aem_pfdG9Ds-qzoQqHMYqZ9aEA&sfnsn=mo

আমার দেশ মানে আমাদের মনের কথা লেখার একটা পত্রিকা

https://youtu.be/t4I8cx-9Org?si=j1ks4Vho_N9pj79p&sfnsn=mo

দ্যা প্রাইস অফ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ইজ, আওয়ামী লীগের গায়ে হাত দেয়া যাবে না, দিলে জেল হবে।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে আ'লীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে লাঞ্চনার ঘটনায় ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গত রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

আহ্বায়কের দায়িত্ব পাওয়া মেহেদী হাসান হিমেল ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী এবং সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী।

সবার বোঝার সুবিধার জন্য বলিঃ
আমি ২০১২-১৩ সেশনে ঢাবিতে ভর্তি হই, ক্যাম্পাসজীবন ২০১৮ সালে শেষ।
আখতার-আকরাম-নাহিদ-হাবিব-সাঈয়্যেদ আব্দুল্লাহরা আমাদের জুনিয়র। বেশিরভাগই ১৫-১৬ সেশন।
আসিফ মাহমুদ-জাহিদরা তাদের জুনিয়র, ১৮-১৯/১৯-২০ সেশন।

এখন চলে ২০২৪-২৫ সেশন।

পয়ত্রিশোর্ধ্বরা ছাত্র রাজনীতির নেতৃত্বে আসবে, এইটা কি ভাল কিছু??

শুধু ছাত্রদল না, সমস্ত রাজনৈতিক দলের তাদের ছাত্রসংগঠন থেকে ২৭ বছরের বেশি বয়সীদের নিয়ে যুব সংগঠনে এড করা উচিত। এরা যুব সংগঠন দুর্বল রাখে যাতে বুইড়াদেরকে কেউ চ্যালেঞ্জ না করে। ফলে মারা খায় ছাত্ররা।

https://www.channel24bd.tv/countries/article/245422/%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B9-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%83%E0%A6%AA%E0%A6%B0-?fbclid=IwY2xjawHXWbNleHRuA2FlbQIxMQABHfgV6fTZEZ6WjpLwUGTuEar45j7A5aHl3KTz_eYRZ14re3TUClnMLAKMgA_aem_l5QZbA0fX4TpYgtygSnOxw&sfnsn=mo

কালকে রাতে মেরিকান ন্যাশনাল সিকিউরিটি এডভাইজর জেক সুলিভ্যান ড. ইউনুসকে কল দিসিলেন।
বলসেন ইন এনি কেইস, মেরিকা বাংলাদেশের সাথে আছে।

ড. ইউনুস এই সরকারে আদতে কতটা পাওয়ারফুল, আদতে উনি কতটা সরকারপ্রধান, এইগুলা নিয়ে নানান হাইপোথিসিস বাজারে চালু আছে।

আমি ২০২২ সালে দেশের একমাত্র মানুষ হিসাবে বলসিলাম মেরিকা ইন্ডিয়াকে ভাইঙ্গা ফেলতে চাবে। এই প্রক্রিয়া এখন রুপ নিতেসে।

ফলে মেরিকা ফখরুলের বিএনপিকে ক্রমশ দূরে ঠেলবে, কারন ফখরুলের কার কার সাথে যোগাযোগ এগুলা মেরিকা ভাল কইরাই জানে।

ফখরুল বিএনপির স্ট্র‍্যাটেজিক লায়াবিলিটিতে পরিনত হওয়ার রাস্তায় আছেন, ফলে তিনি এখন সরকারকে আন্দোলনের প্রচ্ছন্ন হুমকি দিতে বাধ্য হচ্ছেন, যদিও তিনি জানেন এই আন্দোলন তার ইমেজকে আরো খারাপ করবে।

ইভেনচুয়ালি, বিএনপি নতুন মহাসচিব বেছে নেবে মেরিকাকে কনভিন্স করতে, কিন্তু তার আগে বিএনপি যাচাই করে নেবে, হাওয়া কোনদিকে যাচ্ছে। সালাউদ্দিন না রিজভী মহাসচিব হবেন, তার অনেকটাই নির্ভর করবে আসলে মেরিকা তার ভুরাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে কতটা এগ্রেসিভ, তার ওপরে।

আওয়ামী লীগ বা মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সবাই যে ভালোবাসা দেখাইতেসে, এইটা আসলে আওয়ামী লীগ বা মুক্তিযুদ্ধের প্রতি ভালোবাসা না।

আওয়ামী লীগের টাকা পয়সা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দিকেই নজর মূলত। এইগুলা সব দলই খাইতে চায়। বিএনপি, জামাত বা নাগরিকের মধ্যে এই ব্যাপারে কোন তফাত নাই।

কিন্তু এই খাওয়া খাওয়ির ফাকে তারা যে নিজের অজান্তে আবার আওয়ামী লীগের বয়ান বাংলাদেশে এস্ট্যাবলিশ করে দিতেসে এইটাই তাদের জন্য আত্মহননের নয়া তরিকা হয়ে দাড়াবে।

পাবলিক রাস্তায় না নামলে সব রাজনৈতিক দল মিলে আওয়ামী লীগের কি ছিড়তে পারতো, জানা আছে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলি নিজেদেরকে এখন হরিদাস পাল ভাবা শুরু করসে যা তাদের প্রত্যেকের সাথে পাবলিকের দুরত্ব তৈরি করবে।

মুক্তিযুদ্ধকে আওয়ামী লীগ লুটপাটের ব্র‍্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে গেসে। আপনারা সব রাজনৈতিক দল মিলেও এই সত্যিকে মুছতে পারবেন না। আপনাদের কোন ডিসকোর্স নাই বাংলাদেশ নিয়া। ফলে আওয়ামী বিরোধীরা দিনশেষে রাজনৈতিক ফকিন্নীপনার মধ্যেই আটকায়ে থাকে।

বৈশ্বিক কোম্পানি ও প্রধান নির্বাহীদের চোখে নেই বাংলাদেশী গ্র্যাজুয়েটরা | বণিক বার্তা
https://bonikbarta.com/bangladesh/eDxBxSkvwGKz6qhM

সার্জিস আলম তাইলে করতেসে কি??
জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনকে জবাবদিহিতার মধ্যে আনেন। এইরকম অনেক অভিযোগ আসে প্রায়ই।

এই খবরটি সত্য নহে।

আওয়ামী ধর্মে মুক্তিযোদ্ধা হল ফেরেশতা। তার কোন পাপ থাকে না, থাকে কেবলি পুন্য।

https://bangla.thedailystar.net/news/bangladesh/politics/news-638336?fbclid=IwY2xjawHWMK1leHRuA2FlbQIxMQABHXR1SYZOCuX4pXF-9IrN0U6OS2vdSvzuMtKgsSlXBXSdrxMFdPOIN8DaoA_aem_NpDdSB70J1Az32La7c_LjA&sfnsn=moধ

নাগরিক কমিটি বিএনপিকে দেশের প্রথম কিংস পার্টি বলেছে, কিন্তু তথ্যটা সঠিক কিনা তা নিয়ে বিতর্ক থেকে যাবে। বাকশালকে যদি রাজনৈতিক দল বলা হয় তাইলে তারাই প্রথম কিংস পার্টি, যদি জাগদলকে বলা হয় তারাও তাইলে কিংস পার্টি।

নাগরিক কমিটি বিএনপির সাথে অনলাইনে মারামারি করে হাইপে আছি, মীর্জা ওবায়দুল কাদের আলমগীর ও তার চ্যালাপ্যালা, অনলাইন ও অফলাইন ছাপড়ি সংস্থার সদস্যদের আকামের সোদনে বিএনপির পপুলারিটি ঝড়ের বেগে কমতেসে লোকাল লেভেলেও এমনকি।

একটা ভারতপন্থী বা আওয়ামীপন্থী বক্তব্য অনলাইনের সুবাদে এখন আগের চেয়ে অনেক দ্রুত ছড়ায় আর মানুষ এখনো দালাল শনাক্তকরন মুডেই আছে।

ফলে, বিএনপি নিজেদের যে ওজন, সেইটার অনেকাংশ হারায়ে ফেলসে। এমনকি বিএনপির প্রতি সহানুভুতি আছে যে মধ্য ডান গ্রুপগুলার, তাদেরকে জোর করে জামায়াত প্রমান করতে গিয়া বিএনপি নিজের অনেক লোকরেই ট্যাগ দিয়া বেকায়দায় পড়সে। সামনের দিনগুলাতে এই সেইম সাইড বিএনপি আরো বেশি করবে। মাহমুদুর রহমান বা এই লাইনের সেন্টার রাইট লোকজনরে জামাত প্রমান করতে গিয়া একটা সময় আবিষ্কার করবে, নিজের কোর ভোটব্যাংকের সামনে নাগরিক কমিটি বা জামাত ছাড়া কোন অপশন তারা আর বাকি রাখে নাই।

এই ভুলের দিকে বিএনপি আগাইতেসে।

ফখরুল এতই ভাল নেতা যে ফখরুলকে বিপদে ফেলতে যদি সরকার তিন মাস পর ইলেকশান ঘোষনা দেয়ার মত হাই স্টেক চাল দেয়, দেখা যাবে ফখরুল সাহেব হাইকমিশনের পরামর্শ অনুযায়ী এমুই ঠিক করতে যাবেন আর সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাইড়া দেবে নাগরিক কমিটি। এরপর আর কই যায়..বুঝেনই তো!!

এতকিছুর মইধ্যে, অনেকেই তক্কে তক্কে আছে, বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী সব তারা কিনবে, কিনে স্বতন্ত্র দাড় করায় দেবে।

এই কাজ করার ফান্ড নাকি ইতোমধ্যে অন্তত ৪টা রাজনৈতিক দলের কাছে রেডি ছিল বিগত ইলেকশনের আগে। সেই ফান্ড মোটামুটি ইন্ট্যাক্ট আছে। বুঝেন অবস্থা।

ভারত বিএনপিরে দিয়া আওয়ামী লীগরে সেইভ করাইতে চায় কেন জানেন?? এতে সবচে বড় বাশটা খাবে বিএনপি নিজে। আওয়ামী লীগের কাজের পুরা দায় তখন বিএনপির ঘাড়ে বর্তাবে। ঠিক সেদিকেই বিএনপিকে ঠেলতেসেন ফখরুল।

বাই দ্যা বাই, বিএনপিরে নিয়া যেইসব মশকরা নাগরিক কমিটি করে, তার অনেকগুলাতে তারা নিজেরাও পড়তে যাইতেসে অদুর ভবিষ্যতে। তাদের একমাত্র প্লাস পয়েন্ট হইসে বিএনপির হাতে কোন কোয়ালিটি ন্যারেটিভ বিল্ডার নাই। কতগুলা বুইড়া ছাপড়িরে দিয়া ফেইসবুকের দোকান সাজাইসে ফখরুল, নতুনদের মধ্যেও বেশিরভাগই কোন কাজের না। এমনকি, ঢাবি ছাত্রদল পর্যন্ত ছাইড়া দে মা কাইন্দা বাচি সময় পার করতেসে।

বিএনপি বুঝতেসে না, মসীর কাজ অসি দিয়া হয় না। মারদাঙ্গা পোলাপান দিয়া রাজনীতি দখলে রাখা গেলে এখনো দেশ ছাত্রলীগের দখলেই থাকতো। ঐ যুগ শেষ।

এই যুগের রাজনীতির রকস্টার তারাই, যারা ন্যারেটিভ কন্ট্রোল করতে পারে।

প্রবাসী হোক আর গৃহপালিত হোক, ছাগল দিয়া হালচাষ করতে গেলে হবে না।

বিএনপির ভারতপন্থী অংশের মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আওয়ামী লীগকে নিয়ে পচুর গনতন্ত্র করতে চান।
মাশাল্লাহ দিলে এই বাতিল মাল একলাই বিএনপিকে মিম ম্যাটেরিয়াল বানিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন।

https://mzamin.com/news.php?news=141050&fbclid=IwY2xjawHVzXtleHRuA2FlbQIxMQABHdUiUPH_aJwyEZxWKHny_DFZupxvu2-7PolW8pEoxFwOyO4fbf2d-sjJHg_aem_B58D68fjEbcKBKqr67QzWw&sfnsn=mo#gsc.tab=0

২০১৯ সালে খালেদা জিয়া জেলে থাকা অবস্থায় হাসিনার কাছে প্লট বরাদ্দ চাওয়া বিএনপি নেত্রী বলে কি!

ফাহাম কাকাকে ফাহামপাদ লেখার বিরুদ্ধে অবস্থান নিলাম। এইটা অনুচিত।

https://youtu.be/uV6yWp6WJns?si=59_piYYu99A7b7c7&sfnsn=mo

পোলাপান একবার শুরু করলে আর থামে না।

https://www.facebook.com/share/p/18Fx2vNDPj/

জামায়াত কখনো ভারতবিরোধী ছিল না: আমির
https://www.ittefaq.com.bd/708109/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%96%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0

চিন্ময় কৃষ্ণসহ ইসকনের ১৭ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ

বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ইসকন বাংলাদেশের ১৭ সদস্যের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়ে অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে বলেছে।

হিসাব জব্দ করা ব্যক্তিদের নামে ব্যক্তি মালিকানা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্ট স্থগিত থাক‌বে। আগামী ৩০ দিন এসব হিসাবে কোনো ধরনের লেনদেন করতে পারবে না। প্রয়োজনে লেনদেন স্থগিত করার এ সময় বাড়ানো হবে।

ঢাবির ওয়েবসাইট হ্যাকড

চোখের সামনে মানুষ খুন হয়,
খুনীকে সবাই দেখে, সবাই চেনে,
শুধু আমি চিনি না।
কিউ কি,
আব্বা নাহি মানেঙ্গে।

পাতলুন খুলে নেবার ভয়ে
লীগ থাকতে দেশে আসি নি।
তবু আমি বলতে পারি না আওয়ামী লীগ নাজি দল,
তাদের নিষিদ্ধ করা হোক।
কিউ কি,
আব্বা নাহি মানেঙ্গে।

আমি প্রথম আলো চিনি,
চিনি শেখ মুজিব, ইন্দিরা গান্ধী,
চিনি বাঙালী, পাশতুন, বিহারী হিন্দী সব।
খালি ফ্যাসিস্ট এনাবলার কারা তা-ই আমি চিনি না।
কিউ কি,
আব্বা নাহি মানেঙ্গে।

আমি পরের মিডিওক্রিটির বিচার বিবেচনায় ইহকাল ক্ষয় করি,
নিজের লুঙ্গি আমগাছের মগডালে ঝোলে,
তবু আমার খবর থাকে না,
কিউ কি,
আব্বা নাহি মানেঙ্গে।

আমি জামাতী চিনি, বামাতী চিনি,
নিটশে, ফয়েরবাখ, উমবার্তো একো,
নীতিশ, সতীশ, সুরেশ, শশী সবই আমার চেনা,
শুধু বাংলাদেশে কে ভারতপন্থী তাই আমার অচেনা।
কিউ কি,
আব্বা নাহি মানেঙ্গে।

হাসনাত সার্জিসকে "গাড়ি চাপা দেওয়ার চেষ্টা" দেখে যারা খুব মজা পাচ্ছেন, তারা দয়া করে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর কথাটা শুনে আইসেন।

কানাডার মতো দেশে ভারত নিজ্জর নামে এক শিখ নেতাকে হত্যা করে।

এর সাথে জড়িত ছিলো কানাডার ভারতীয় এম্বেসি। হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ভারতের ৬ জন কূটনৈতিক কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করা হয়।

জাস্টিন ট্রুডো কোন রাখঢাক ছাড়াই বলে বসেন, ভারত শুধু এই হত্যা না, বরং কানাডাতে বিভিন্ন সহিংসতা আর বিশৃঙ্খলার সাথে সরাসরি জড়িত।

আর কানাডার পুলিশ বলে, ভারত এসব সহিংসতার সাথে ব্যাপকভাবে জড়িত।

ভারত থেকে কানাডা অনেক দূরে। কানাডা আমেরিকার অন্তরঙ্গ বন্ধু, ন্যাটোর অন্যতম প্রভাবশালী সদস্য রাষ্ট্র।

প্রথম বিশ্বের উন্নত একটা গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র, যারা আমেরিকার সাথে গোয়েন্দা তথ্য আদান প্রদান করে, এমন দেশেই যদি ভারত এই লেভেলের সন্ত্রাস করে আসতে পারে, তাহলেই বাংলাদেশের মতো ছোটখাটো, অনুন্নত এবং রীতিমতো অকার্যকর গোয়েন্দা সংস্থার দেশে ওরা কী কী করতে পারে, চিন্তা করে দেইখেন একটু।

https://www.facebook.com/share/v/13wZNd7Zgj/

https://www.dhakapost.com/country/325758?fbclid=IwY2xjawG0FjxleHRuA2FlbQIxMQABHVgHBkreOY3-jslZCZ4uysAu_VUZs0hkz81rXY3lJD3uqv-Ca-s9_-7B4A_aem_q5-aT1Z9BkxcToGcF9v1cw&sfnsn=mo

ওয়াহুয়াল পিয়াদেতুল হিন্দ, আল গান্ধীয়াতুস সাগীর, মীর্জা ফাখরুল, আ..লামগীর!!

কি যে তামশা চলতেসে রে ভাই...

ফখরুল সাহেবরে প্রথম আলো বলে ভদ্র মহাসচিব। আমরা দেখি, উনি মেজাজ কন্ট্রোল না করতে পাইরা কর্মীদের থাবড়ায়।

উনি মূলত ভদ্র প্রেসের সামনে, বিশেষভাবে ভারত ও আওয়ামী লীগের সামনে। এই ব্যাপারে আমার কোন দ্বিমত নাই।

মীর্জা ফখরুলের পোস্ট শেয়ার দিলাম ফেইসবুকে।
কি কইতেসে, কারে কইতেসে কিছুই বুঝলাম না। ম্যাক্স প্রো লেভেলের কোষ্ঠকাঠিন্য না থাকলে দেশে এত কিছু ঘটার সারাদিন পরে কেউ এই রকম একটা পোস্ট দেয়??

বুমার জেনারেশন না আসলে বুঝেই না, এই যামানায় এইসব চলে না।

বিএনপি এখনও পর্যন্ত ইসকন ইস্যুতে তাদের অবস্থান ক্লিয়ার করে নাই।

এদিকে বিএনপির অস্ট্রেলিয়ান জামাই, স্বাধীন বাংলাদেশের নতুন ডেসপিকেবল নাইমুল ইসলাম খান ফেসবুকে এসে ঘোষণা দিয়েছেন, তার "মনে হচ্ছে" এই খুন ইসকন করেনি। ছাত্রলীগ বা আওয়ামীলীগ করেছে।

এই মনে হওয়া দিয়ে ইসকনকে সেইফটি দেওয়ার চেষ্টা করা হলো কেন?

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তাদের অবস্থান ক্লিয়ার করেছেন। হাসনাত, সার্জিস জানাজায় গেছেন। সার্জিস বলেছেন, উগ্রবাদীদের দমন করতে আমাদের কোন সহানুভূতি থাকবে না।

আসিফ মাহমুদ, নাহিদ ইসলাম একেবারে স্পষ্ট করে ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন।

বাট বিএনপির পক্ষ থেকে কোন স্পষ্ট ঘোষণা নাই কেন? উল্টো বিএনপির জামাইরা যখন ইসকনকে সেইভ করার চেষ্টা করেন, প্রশ্ন জাগে, বিএনপি কি ২০১৮ সালেই আটকে আছে এখনও?

২০১৮ তে বিএনপির কিছু সিনিয়র নেতা ভারতের কাছে যাইয়া বলেছিলেন, জিয়াউর রহমানের ভারতনীতি বিএনপি এখন আর ওউন করে না।

এখনও কি তারা দিল্লীর করুণা পাওয়ার আশা করে?

গত ১৫ বছর ধরে দিল্লী, ওয়াশিংটন দৌড়েও আপপারা বুঝেন নাই যে ওরা আপনাদের ক্ষমতা দিবে না? ২০১৪ তে মোদির জয়ের পর তো আপনারা মিষ্টি খেয়েছিলেন, লাভ হয়েছে?

হয়নি।

লাভ হবেও না।

এতোকিছুর পরেও যদি আবার দিল্লীর সহানুভূতি পাওয়ার আশায় ইসকনিদের বিরুদ্ধে চুপ থাকেন, দিল্লী তো পাবেনই না, ঢাকাকেও আপনাদের হারাতে হবে।

এই বিপ্লব শুধু হাসিনার বিরুদ্ধের বিপ্লব না। এই বিপ্লব দিল্লীর বিরুদ্ধের বিপ্লবও।

আমাদের স্লোগান ছিলো, দিল্লী না ঢাকা? ঢাকা, ঢাকা। দিল্লী বাংলাদেশে এখন পরাজিত শক্তি। দিল্লীর তাবেদারির পরিণতি কী হয়, সেটার উদাহরণ হিসেবে হাসিনাসহ আওয়ামীলীগের সমস্ত নেতা এখন ওখানে পালিয়ে আছেন।

এইটা ভুলে যাইয়েন না।

আমাদের বিপ্লব শেষ হয়নি। ৫ আগস্টের আগে আপনাদের আমরা আমাদের পক্ষে পেয়েছি, আশা করি এখনও আপনারা দিল্লীর বিরুদ্ধে আপনাদের অবস্থান ধরে রাখবেন, জিয়াউর রহমানের মতো সাহস নিয়ে, মাওলানা ভাসানীর মতো দৃঢ়তা নিয়ে ভারতের সকল ল্যাসপেন্সার সংগঠনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন।

এর বাইরে যদি যাওয়ার চেষ্টা করেন, শহীদ সাইফুলকে ওউন না করে যদি ইসকনের পক্ষে আপনাদের ডেসপিকেবল জামাইয়েরা কথা বলতে থাকে, আপনাদের দিল্লী পাঠাতেও কিন্তু এদেশের মানুষ খুব বেশি সময় নেবে না।

Some Despicable Australian গাই from BNP...

https://youtu.be/cFX2mvYKJ7w?si=2faPS5aiqWjpA6wk&sfnsn=mo

বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার দায় শুধু মুসলমানের কেন??

এইটা পাকিস্তান ভাঙ্গার কাফফারা। আমাদের দাদারা পাকিস্তান বানাইদিলো, বাপেরা ভাঙ্গসে, বড় ভাইরা হইসে ভারতের উপনিবেশ। এখন এইজন্য আমাদের কাফফারা দিতে হয়।

এইজন্য, আমাদের প্রজন্মের সামনে দুইটা উপায় খোলা।
১)ভারতে বিলীন হওয়া, স্টেট হিসেবে না, উপনিবেশ হিসেবে।
২)শাহী বাঙলার মানচিত্রকে টার্গেট কইরা সেভেন সিস্টার্স স্বাধীন কইরা দেয়া।

সেইটা করতে হইলে আগে আমাদেরকে নিজেদের রাষ্ট্রের দখল্ল বুইঝা নিতে হবে, শক্তিশালী রাজনৈতিক পক্ষ তৈরি করতে হবে অনেকগুলা এবং ডিপ স্টেটের কন্ট্রোল জিতা নিতে হবে।

প্রথমটা ব্লু পিল্ড ওয়ে, দ্বিতীয়টা রেড পিল্ড। দ্বিতীয় পথে সফল হওয়ার সফরটা ভীষন কঠিন, জামায়াত-হেফাজতের অনেকে হাড়ে হাড়ে জানে।

কিন্তু এই লড়াই আমাদের জেনারেশনকেই শেষ করতে হবে।

বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে ১৮ বছর ধরে ইন্ডিয়ানাইজ করা হয়েছে এটা হল নগ্ন বাস্তব।

বাংলাদেশের সমগ্র রাষ্ট্রযন্ত্র ভারতের কব্জায়, এটা মেনে নিয়ে ক্ষমতায় থাকা ছাত্রদের কাজ করতে হচ্ছে।

আমরা যদি বাংলাদেশকে উদ্ধার করতে চাই, এখান থেকেই আমাদের শুরু করতে হবে। বুঝতে হবে যে প্রতিদিনই জেতার ইচ্ছা থাকলে এধরনের লড়াই জিতে নেয়া যায় না।

মাথা ঠান্ডা করে ভাবেন এবং টুইটার-ইউটিউব এই দুইটা জায়গায় জেতেন।

বাকিটা সরকারকে করতে দেন আগামী ৪৮ ঘন্টা।

আওয়ামী লীগের সাথে আগে আমরা ইবফরমেশন ওয়ার জিতেছি। ভারতের সাথেও আগে সেখানে জিততে হবে।

আদালতের নির্দেশে চিন্ময় দাসকে কারাগারে নিতে সক্ষম হয়নি প্রিজন ভ্যান।
ফলে তার ২য় শুনানির কথা চলছে।
সম্ভবত তাকে ছেড়ে দেয়া হবে।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে চট্টগ্রামের আদালত।

জাহেদ উর রহমানের পিআলো ডিস্টারের আলাপটা নিয়া আমার ৩টা অবজারভেশন আছে, পুরান কথা-ই, আবার নতুন কইরা বলি আর কি…

১. লোকজন নিউজ-আউটলেট হিসাবে সময় টিভি, ৭১, বাংলা ট্রিবিউন বা বিডিনিউজের এগেনেস্টে কথা না বইলা পিআলো ডিস্টার নিয়া চেতে কেন? কারন এইটা না যে, অরা খোলাখুলিভাবে দালালি করে বইলা বলার কিছু নাই, বরং উনারা জাস্ট নিউজ-আউটলেটই, কালচারাল এস্টাবলিশমেন্ট না! পিআলো, ডিস্টার হইতেছে কালচারাল এস্টাবলিশমেন্ট - এইটারে নিউজ-আউটলেটে রিডিউস কইরা ফেললে আসল পিকচারটাই মিস কইরা যাওয়া হবে, যেইটা হইতেছেও আসলে; এইটা হইতেছে সবচে ক্রুশিয়াল জায়গাটা… 

২. সেকেন্ড হইতেছে, আওমি-লিগও তো পিআলো’রে ডিস্টার'রে দেখতে পারতো না! :) আমার কথা হইতেছে বিজেপি কি আরএসএস'র মাতবরি পছন্দ করে নাকি? পিআলো হইতেছে আওমি-লিগরে চালাইতে চায়, ‘ভালো’ বানাইতে চায়, এইটা তো আওমি-লিগের পছন্দ হওয়ার কোন কারন নাই… পিআলো কলকাতার লগে মিলতে চায়, নেহেরু'র স্বপ্ন পূরন করতে চায়, আওমি-লিগ হইতেছে দিল্লির দালালির কাগজ নিয়া ঘুরে, হেডম বেশি দেখাবে না! 

ফারুকীর নাটক দেখবেন, অই যে, অটোবায়োগ্রাফি’টা, তার আক্ষেপ হইতেছে পলিটিকাল পাওয়ার কেন কালচারাল পাওয়ার'রে পাত্তা দেয় না! তো, পিআলো'র সিম্পেথাইজারদেরও ক্ষোভ অই জায়গাটাতেই… 

৩. লাস্টলি, পলিটিকাল পাওয়ার'রে যতটা ভিজিবল হইতে হয়, কালচারাল পাওয়ারের ততটা ভিজিবল হইতে হয় না, দুইটার মধ্যে টেনশনও থাকে, তাই বইলা এইটা এগজিস্ট করে না - এই কথা সত্যি না আর কি; এখন শিং হোক বা লেজ - কালচারাল পাওয়ার যে কোন পলিটিকাল পাওয়ারের ষাঁড়'টারই পার্ট; আর মুশকিল হইতেছে বাংলাদেশে এই বাম-বাকশালিদের কালচারাল এস্টাবলিশমেন্টের বাইরে অন্য কোন এস্টাবলিশমেন্টই নাই, অন্য যেই নিউজ-আউটলেটগুলা আছে, তারা এই বাম-বাকশালি কালচারাল এস্টাবলিশমেন্ট'টারই বি-টিম, সি-টিম… যার ফলে মনেহয়, এরা পিআলো'রেই কপি করতেছে যেন! আসলে তারা সবাই একসাথে একটা কালচারাল এস্টাবলিশমেন্ট'টারেই আপহোল্ড করতেছে একসাথে

তো, আপাতত, এইটুকই…


ইমরুল হাসান ভাই

আলী ইমাম ছিল আসিফ নজরুল কোটার, সাথী ড. ইউনুসের পারসোনাল চয়েস, মোখলেসুর রহমান বিএনপির চয়েস এবং এতে জামাতও সাপোর্ট দিসিলো।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের চয়েসে জামাত সাপোর্ট দিসে।

দোষের বখরা নেয়ার সময় খালি সমন্বয়ক, আর ক্রেডিট নেয়ার সময় সবাই, এইটা তো হয় না।
একই ভাবে, ক্রেডিট শুধু সমন্বয়কের এবং দোষ শুধু বাকি সব দলের, এইটাও না।

এই সরকার হল একটা জাতীয় খিচুড়ি, যা রাজনীতিবিদ, হাইকমিশন-এম্ব্যাসি, সেনা ও ছাত্র নেতৃত্বের সমন্বিত একটা ভজঘট।

ঢাকার মধ্যে আপাতত যত রকম বিপ্লবী কর্মসুচীর ডাক দেয়া হচ্ছে, কয়েকদিন সেগুলিতে পার্টিসিপেট কইরেন না কেউ।

বৈষম্যবিরোধী, ইনকিলাব মঞ্চ এবং বড় রাজনৈতিক দলের কোন প্রোগ্রাম হলেই কেবল স্ট্রিট প্রটেস্টে যাবেন নয় তো যাবেন না।

প্রশাসনের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা ভারতের দালালরা উপদেষ্টাদের যেমন ভোগাচ্ছে একইভাবে ভোগাচ্ছে বিএনপি এবং জামাতকেও, যা বাইরে থেকে বোঝা কঠিন।

এই মুহুর্তে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা, প্রশাসন সব ইনফিল্ট্রেটেড। কে কি করছে খুবই অস্পষ্ট।

আমাদের ধৈর্যশীল হতে হবে।

আলী ইমাম মজুমদার, সিরাজউদ্দিন সাথী ও মোখলেসুর রহমানের করা শয়তানীগুলোর মাশুল দিতে হচ্ছে সরকারকে খুব বাজেভাবে।

https://youtu.be/NCAMnXqGPDE?si=uRNLEykqAfZskp_o

https://banglaoutlook.org/interview/238978?fbclid=IwY2xjawGtMYtleHRuA2FlbQIxMQABHQc4RjAp3Kka5Kd8p6DPetJd1iv0fPRBqviGCuGnA8098x1pCi4Wij1dEQ_aem_O0Lo3nw62CsemYjfnhke_g&sfnsn=mo

https://www.tbsnews.net/bangla/%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF/news-details-281066?sfnsn=mo

https://www.karatoa.com.bd/article/108673?fbclid=IwY2xjawGrYB9leHRuA2FlbQIxMQABHfizoFV3MT5mAOB8vvZg8jMcb2w70iS8qprXHnpjK_K7dRqmYsz78V4rKw_aem_vAGZ6aE48kKiTX1e9IbqdQ&sfnsn=mo

https://samakal.com/bangladesh/article/266212/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E2%80%8C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%82-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6

After the dola...

https://www.theguardian.com/world/2024/nov/18/bangladesh-seek-extradition-ousted-leader-sheikh-hasina-india?CMP=share_btn_url&s=35

বিএনপি'র যেই গ্রুপটা আওমি-লিগরে ফিরাইতে চাইতেছে, অই গ্রুপটাই তাদের কোলাবরেটর হিসাবে কাজ কইরা আসছে এতোদিন

মানে, এই গ্রুপটা সবসময়ই ছিল, যাদের কারনে বিএনপি কোন মুভমেন্টে সাকসেসফুল হইতে পারে নাই; কিনতু এখনো যদি অই গ্রুপটার কথা-ই শোনে, এবং এইটারে তাদের পলিটিকাল পজিশন কইরা তোলে, তারা আরো টেরিবলি সাফার করবে আসলে

স্টুডেন্টদের সাথে বিএনপি'র এই পজিশনে থাকাটা জরুরি যে, আগে পলিটিকাল দল হিসাবে আওমি-লিগের বিচার হইতে হবে, তারপরে তাদের পলিটিকাল এক্টিভিটি বিষয়ে ডিসিশান হবে...

খেয়াল কইরা দেখবেন, গতকালকেও আওমি-লিগের যাদেরকে গ্রেফতার করা হইছে, তারা মোটামুটি হাসি-খুশিই ছিল, কারন তারা জানেন যে, আর যা-ই হোক, তাদের কোন বিচার হবে না!

আর যদি আওমি-লিগের বিচার হয় তাইলে বিএনপি'র যেই গ্রুপটা আওমি-ঘরানার রাজনীতি করে, তাদেরকেও কোন একদিন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াইতে হবে আসলে; কারন জুলুমের রাজনীতি তারাও টিকায়া রাখতে চান...
-ইমরুল হাসান

আমার ফেইসবুক ওয়ালে যান এবং আজকের পোস্ট কপি পেস্ট করেন।

ভারতের মদদপুষ্ট আমলা ও রাজনৈতিক দলসমুহের ষড়যন্ত্রে সরকার পতনের পটভুমি তৈরি করা হচ্ছে ধীরে ধীরে।

এটা হতে দেয়া যাবে না।

https://www.tbsnews.net/bangladesh/hasina-must-return-face-trial-no-objection-al-contesting-polls-yunus-tells-hindu-996751?amp&fbclid=IwY2xjawGozM5leHRuA2FlbQIxMQABHbt7LOuUg9qA-waicaH-zj81_nY1oM12Y_ssmZkK7t0leSA18EM1rfME4Q_aem_tT9qgsh2w7-_ykghjljPiw&sfnsn=mo

https://youtu.be/ZGy2fGVqwbk?si=p7uZPv3jLToFnu3a

https://thedailycampus.com/student-movement-politics/159670?fbclid=IwY2xjawGhIpFleHRuA2FlbQIxMQABHa-96gr919A2UfSKW8awPws2h5yF_bEBIuW0QMAfavCS15cDAVwzZWADBw_aem_zaNS7Dw6RAg0TdqU7r_zJg&sfnsn=mo

শেখ বশির উদ্দিনের ওপর তার সৎ ভাইয়ের কুকর্মের দায় চাপানো অনুচিত।

বরঞ্চ কোকাকোলার এগেইন্সটে মোজো নিয়ে তার যে লড়াই, তাতে তাকে জাতীয় বীরদের একজন বলে আমি মনে করি।

আমরা উপদেষ্টা হিসেবে তার জন্য দো'আ ও শুভকামনা রাখি।

https://youtu.be/c_OIxm4acT0?si=2rvUfcWoJfNQlamb&sfnsn=mo

কোটি টাকায় ছাত্র আন্দোলনের হত্যা মামলার আপোস করলো সাথী এবং আফ্রিদি!
এক কোটি টাকা দিয়ে বাদী জয়নাল আবেদিন এর কাছ থেকে মামলা আপোষ এর হলফ নামা সিগনেচার করিয়েছে মাইটিভির নাসির উদ্দিন সাথী ও তওহীদ আফ্রিদি। জয়নাল আবেদীন এর মেয়েকে চাকরি দিবে বলেও লোভ দিয়েছে সাথী।
এই মামলার মধ্যস্থতা করে জয়নাম আবেদিন এর জামাই সাঈদ মোস্তফা। এই ঘটনা ঘটে আজ। ঢাকা কোর্টের পাশের স্টার কাবাবে আপোস নামা স্বাক্ষর হওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন রিপার্টার মুজিবর,পিএস কবীর,আইনজীবী মোস্তফা ( শুধু মাইটিভি এর মামলা করে) সহ আরও অনেকে।
হলফনামাতে এক কোটি টাকা দিয়ে আপোষনামা করানো সাথী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের গাড়িতে অস্ত্র সাপ্লাই দিয়েছে বলে মামলার নথিতে বলা হয়েছে। এখন আফ্রিদি এবং তার বাপ সাথী কোটি টাকা দিয়ে মুক্ত হয়ে যাচ্ছে।

The best way India can find to distabilize Bangladesh is to sow seeds of discord between the Government, BNP and JI. And this is only possible through intelligence.

Once these three forces can't trust each other, there will be clear opportunities to install a government of their choice. Until then, they will install their people inside the government and the political parties.

মাফ চেয়েও প্রাণ ভিক্ষা পেল না ‘যুবদলকর্মী’, সিনেমার স্টাইলে হত্যা
https://www.channel24bd.tv/countries/article/238532/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AB-%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E2%80%98%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%80%E2%80%99-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%C2%A0

বিএনপির মত দলকে ক্ষমতার বাইরে রেখে ধ্বংস করা কঠিন। বিএনপিকে ধ্বংস করা হবে অসময়ে ক্ষমতায় নিয়ে এসে। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করানো হবে বিএনপির লোক দিয়েই।
২০০১-২০০৬ দ্রষ্টব্য।

https://www.kalbela.com/crime/136607?sfnsn=mo

বাই দ্যা ওয়ে, একটু আগে জানলাম কানাডা ইন্ডিয়াকে টেররিজম স্পন্সরিং স্টেট হিসাবে ঘোষনা দিসে।

ট্রাম্প এবং কমলার লড়াই মূলত মেরিকান ডিপ স্টেট ও গ্লোবালিস্ট ক্যাবালের সাথে গ্লোবাল ইউরেশিয়ানিস্টদের লড়াই। এই লড়াইয়ে ২০২০ সালে ক্যাবাল ট্রাম্পের বিপক্ষে ছিল, এইবার দ্বিধাবিভক্ত।
২০২২ সালের ইউক্রেন যুদ্ধ দুনিয়ার রাজনীতিতে সবচে বড় যে শিফট আনসে, তা হচ্ছে ক্যাবাল আর ইউনিফাইড এনটাইটি হিসাবে কাজ করতেসে না।

ফলে ট্রাম্পকে ক্যাবালের একটা অংশ হেল্প করবে, আরেকটা কমলাকে।

সবকিছুর যোগফল ট্রাম্পের পক্ষেই থাকার কথা।

আমার ঐসব মিডিয়ার বালছাল দেইখা ফোরকাস্টিং করা লাগে না।

স্ট্যাটিস্টিক্যাল কম্প্যারিজন-এনালিটিক্সও চোদা লাগে না।

কারন মেরিকান ডিপস্টেট এবং গ্লোবাল ক্যাবাল কিভাবে কাজ করে আমি জানি।

এইজন্য আমি ২০১৫ এর শুরুতে জানতাম ট্রাম্প জিতবে, ২০১৯ সালে বলসিলাম ট্রাম্প জিতবে কিন্তু তাকে হারানো হবে, ২০২২ সালে বলসিলাম ট্রাম্প আবার আসবে।

মেরিকান ডেমোক্রেসি একটা বিগ জোক।

ইফেক্টিভ ডেমোক্রেসি লাগে আমাদের মত ধইঞ্চা রাষ্ট্রে যেইখানে নিজস্ব ডিপস্টেট দুর্বল।

দুনিয়ার টপ নচ কোন রাষ্ট্র এই বুলশিটের ওপর চলে না যেইখানে এস আলমের বুয়া আর এস আলমের ভোটিং পাওয়ার ইকুয়াল থাকবে। এইসব আইওয়াশ থাকে পাবলিকরে সেলিম বুঝ দেয়ার জন্য। এরপরেও তারা এনশিওর করে এই সেলিম বুঝটা যেন প্রোপারলি দেয়া হয়।

মূল খেলা খেলে ডিপ স্টেট, তারাই ঠিক করে প্রেসিডেন্ট কে হবে।

স্টালিনের কথাই ফাইনাল কথা।
ভোট কে দেয় এইটা বিষয় না, বিষয় হইলো ভোট কে গোনে।

যে ভোট গোনে, সব ইলেকশনে সেই জেতে।

অ্যামেরিকায় চলছে নির্বাচন।

ট্রাম্প এগিয়ে,২৭০ টা ইলেক্টোরাল ভোট যে আগে পাবে সেই মার্কিন ওভাল অফিসে বসবে বলে আশা করা যায়...

দেশের অনেক খবরের মধ্যে পাশের দেশের অনেক খবরই মিস হয়ে যাচ্ছে।

মিয়ানমার চাইনিজ বর্ডারের সম্পূর্ণ কন্ট্রোল কাচিন বিদ্রোহীদের কাছে হারিয়েছে।

নাইপিডো সরকারের হাতে থাকা শেষ বর্ডার আউটপোস্টটা ১ তারিখ রাতে বেদখল হবার পর টানা দু'দিন যুদ্ধ করেও ফিরে পায়নি জান্তা সরকার।

এভাবে চীনের সাথে চোরাগোপ্তা যোগাযোগ ছাড়া সব স্থলের পথগুলো বন্ধ হয়ে গেল মায়ানমারের...

https://www.youtube.com/live/GAnBOiEk_AQ?si=e_ViD8wxsw0xKpbG&sfnsn=mo

https://www.jugantor.com/national/871609

https://youtu.be/hIGk8YvFcu4?si=qcmuHJ-C6S74NfLg

https://youtu.be/C-YAAGsuVJ4?si=hXAu7f1LEeSLA4iB

https://youtu.be/DiJMaGr7IKA?si=tqZ_vgUxgd9Ch8W_

https://www.disclose.tv/id/qzvj3bwxjf/

http://youtube.com/post/Ugkxfpta9TqZhCSoCW47TbiGeDwgflFf5J9d?si=u9WBCTyOq-hkmnqP

https://youtu.be/uFZ_5aQuecc?si=EZIxeb-fgNATzMeJ

ছাত্রদল-শিবির পাল্টাপাল্টি হামলা-গুলি, ছাত্রদল নেতা গুলিবিদ্ধসহ আহত ৭
https://www.channel24bd.tv/countries/article/236806/!

https://bangla.dhakatribune.com/international/87278/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E2%80%98%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%81-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E2%80%99-%E0%A6%A0%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%A0%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4?sfnsn=mo

মিলাদে দাওয়াত না দেওয়াকে ঘিরে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ২০

চাঁদপুর সদর উপজেলার মৈশাদি ইউনিয়নে জেলা বিএনপির সভাপতির সুস্থতা কামনায় মিলাদে দাওয়াত না দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বিকালে মৈশাদি বাজার মসজিদে মিলাদ শেষে সড়কের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

মুসলমানরা কেন জ্ঞান বিজ্ঞানে অগ্রসর হইতে পারে না, পাওয়ার কোশ্চেনকে ডিল না করলে সেইটা আপনি কোনদিন বুঝবেন না।
গতকাল তুর্কী এরোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিতে মোসাদের হামলার উদ্দেশ্য তাদের মিলিটারি টেককে পঙ্গু কইরা দেয়া।

তুর্কীকে যুদ্ধে টাইনা আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা ইজরায়েল এজন্যই করতেসে যে এইটা দুনিয়াতে সুন্নীদের লাস্ট স্টেট যার একচুয়াল নিজস্ব ডিপস্টেট আছে, স্টেট ভিশন আছে, মিলিটারি টেক আছে।

তুর্কী এই লড়াইটা জানপ্রান দিয়ে এড়াইতে চাইতেসে কারন তারা শুরু থেকেই বুঝছে যুদ্ধটা ইজরায়েলের সাথে না, মেরিকার সাথে। মেরিকার সাথে যুদ্ধে তারা জিততে তো পারবেই না, ধ্বংস হয়ে যাবে।

যুদ্ধের ময়দানে শুধুমাত্র যা কাজ করে তা হল সক্ষমতা।

আর এই সক্ষমতার মাপকাঠি হচ্ছে আপনার ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্যাপাসিটি।

এজন্য মুসলিম যেকোন মিলিটারি ইন্ডাস্ট্রিকে ধ্বংস করা ইজরায়েলের একটা প্রাইম এজেন্ডা।

https://www.facebook.com/share/v/SAJpFKgAbAkQrTcw/

#৪৭৩৬

পরিস্থিতি আসলে কোন দিকে আগাচ্ছে??

এক.

এটা দৃশ্যমান, ফরহাদ মজহার-পিনাকী ভট্টাচার্য ছাড়াও সরকারের আভ্যন্তরীন একটা অংশ স্পষ্টতই ড. আসিফ নজরুলের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছেন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মূলত আসিফ নজরুলের অভিভাবকত্ব থেকে বেরিয়ে আসার একটা প্রয়াস নিচ্ছে।

দুই.

ড. আসিফ নজরুল বরাবরের মত প্রথম আলোর লাইনে অবস্থান নিলেও মানবজমিন মূলত এই লাইনটায় আঘাত হেনেছে, এর আগে আমরা পিনাকী ভট্টাচার্যকে এই প্রথম আলো-আসিফ নজরুল অক্ষের ওপরে আক্রমন করতে দেখেছি। এই অক্ষের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন জুলকারনায়েন সায়ের-জিয়া হাসান।

তিন.

এই প্রতিটা অক্ষের সাথে প্রতিনিয়ত ডিল করতে হচ্ছে বিএনপিকে, এবং বিএনপি খুবই সচেতনভাবে রাষ্ট্রপতিকে অপসারনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে, যেভাবে তারা বিপ্লবী জাতীয় সরকার গঠনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল।

চার.

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইনকিলাব মঞ্চ জোরদারভাবে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ ও মুজিববাদী সংবিধান বাতিলের আন্দোলন শুরু করেছে।

পাচ.

সেনাপ্রধান ও সিজিএস দেশের বাইরে, এমতাবস্থায় রাষ্ট্রপতি সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক। প্রধান বিচারপতিকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি করা হতে পারে এমন গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

ছয়.

নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য যে ধরনের পরিবর্তন প্রয়োজন, তা একটি নতুন সংবিধান, শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমুহ(দুদক, নির্বাচন কমিশন, জুডিশিয়ারি, সচিবালয়) ছাড়া আনয়ন অসম্ভব। এই মুহুর্তে বিএনপির বক্তব্য হচ্ছে কাজগুলো করা উচিত একটি নির্বাচিত সরকারের, অনির্বাচিত সরকারের দ্বারা এই কাজটি সম্পন্ন হওয়া দেশকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিতে পারে।

সরকারের বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, এই নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ হতে পারে আগামী বছর ডিসেম্বর মাস।
যদিও বিএনপি মনে করে, সরকার তার মেয়াদ বাড়ানোর কৌশল হিসেবে চুপ্পুকে সরাতে চায়।

এই অবিশ্বাস দেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছে। রাজপথে গনহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট সংগঠন আওয়ামী লীগকে প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে এবং খবর পাওয়া যাচ্ছে যে দেশের ভেতরে বহুস্থানে তাদেরকে দিয়ে গৃহযুদ্ধ লাগানোর পায়তারা সামনে করা হতে পারে।

সাত.

এই জটিল পরিস্থিতিতে সবচেয়ে জরুরী যে কাজ তা হল প্রধান রাজনৈতিক পক্ষসমুহের মধ্যে বোঝাপড়া।

২০০৬ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে যা হয়েছে, এরপর সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার আলাপ আসলে এক প্রকার দুর্ভাগ্যজনক তামাশার ব্যাপার। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা মোটামুটি ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারীই শেষ। ২০০৮ সালের নির্বাচন ছিল একটা নীল নকশার ইঞ্জিনিয়ার্ড ইলেকশান যার মাধ্যমে ইন্ডিয়া ও দিল্লীস্টাররা দেশের সুশীলদের সাথে মিলে বাংলাদেশকে দিল্লীর কলোনি বানিয়েছে।

সব দল মিলে যদি জাতীয় সরকার তৈরি নাও করা যায়, তবু সর্বদলীয় সংবিধান প্রনয়ন কমিটি তো করা সম্ভব।

নতুন সংবিধান প্রনয়ন করে চুপ্পুকে অপসারন গুরুত্বপূর্ণ আমাদের রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বকে নিরাপদ করার জন্যই। কিন্তু ব্যাপারটা হওয়া উচিত সেনাবাহিনী ও বিএনপিকে আশ্বস্ত করার মাধ্যমে যে এখানে তাদের বিরুদ্ধে কোন এজেন্ডা বাস্তবায়িত হবে না। পক্ষান্তরে, বিএনপির কোন কোন নেতার মধ্যে ইদানীং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে যে ধরনের বক্তব্য দেয়ার প্রবনতা আমরা লক্ষ্য করলাম, আল্লাহ ভাল জানেন পাবলিক সেন্টিমেন্ট একটু অন্যরকম থাকলে তাদের দ্বারা কি অসাধ্য সাধন হত এই অস্থির সময়ে।

বিএনপির উচিত এটা স্পষ্ট করা, বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক স্টেকহোল্ডার হিসেবে, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রধান ধারক হিসেবে বাংলাদেশকে তারা একটি নয়া জনরাষ্ট্র হিসেবে নির্মানের জন্য কি কি পদক্ষেপ নিতে চায়। রাষ্ট্রের কলোনিয়াল ধরনকে উপড়ে ফেলে তারা শহীদ জিয়ার স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার পথে সবচে বড় বাধা যে আওয়ামী লীগ, তাকে নিষিদ্ধ করতে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের একটি অংশের এই আপত্তি তাদেরকে পাবলিক সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে দাড় করিয়ে দিচ্ছে। এর ফলে বিএনপি বিরোধী মধ্যবিত্তের রাজনৈতিক অবস্থান সমাজের অন্যান্য স্তরেও ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা ভালোভাবেই বিদ্যমান।

ড. ইউনুসের উচিত সংবিধান সংস্কার কমিশনে সরাসরি যোগ দিতে রাজনৈতিক দলসমুহকে চিঠি দিয়ে আহবান জানানো, দ্রুত প্রোক্ল্যামেশান অফ রিপাবলিকের ব্যাপারে তাদের আশ্বস্ত করা এবং স্বল্পতম সময়ে খসড়া স্বল্পকালীন সংবিধান ঘোষনা করে সর্বসম্মতির ভিত্তিতে সেটাকে অনুমোদন করিয়ে প্রোক্ল্যামেশান অফ রিপাবলিকের অধীনে খসড়া স্বল্পকালীন সংবিধানের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনা করা। এরপর, চুপ্পু থাকুক বা না থাকুক, কিছু যাবেও না, আসবেও না। আর সংবিধান নির্বাচিত সরকার এসে নিজেদের মত করে জনপ্রতিনধিত্বের ভিত্তিতে সম্পুর্ন করবে, প্রয়োজনে গণভোটে পাসও করিয়ে নেবে।

দ্রব্যমূল্য আর ট্রাফিক জ্যামের উৎপাতে নাভিশ্বাস উঠছে জনগনের। এরমধ্যে আওয়ামী লীগের উত্থানের সমস্ত আলামত দৃশ্যমান হচ্ছে। তাই এই সমস্ত বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত দীর্ঘায়িত না করে জাতীয় ঐক্য শক্তিশালী করাই সমস্ত রাজনৈতিক পক্ষের কর্তব্য।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ!!
ইনকিলাব জিন্দাবাদ!!

দিল্লীদাস মাহফুজ আনামের এই ছবিটি ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যার যার স্টোরিতে শেয়ার দিয়ে ঝড় তুলুন। এদের সোশ্যাল শেইমিংয়ের বিকল্প নেই।

https://www.crazycaption.info/2024/10/blog-post_89.html?fbclid=IwY2xjawGDKydleHRuA2FlbQIxMQABHcGtyWcvRAz42N1dj9FEu7WCDD02VbV7SeA5fV5VqhZXylGORVKEdiPxRg_aem_Kwm4ZXkEUE_mJXXJOFM6hA&m=1&sfnsn=mo

ফেইক নিউজ তবে হাইস্যকর

https://www.prothomalo.com/politics/yqjwcj1mge?fbclid=IwY2xjawGCHfRleHRuA2FlbQIxMQABHf9z3Dzk2PoObG6l5I4PBfRoVDSUTv4Cw_drz5G_p7d8PgcSG66BctM-gg_aem_-vJvCqBTGYUPx1cE5IrJ-w&sfnsn=mo

আওয়ামী জোটের নেতা মেননের ২৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ
https://www.ittefaq.com.bd/703745/%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A8%E0%A7%AB-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A6

https://www.prothomalo.com/bangladesh/z779x944jm?fbclid=IwY2xjawGBaBxleHRuA2FlbQIxMQABHcN7sTZPF5mIWzIIyWqo7YeVH1eSdCgAhvzgoo0y7FUOgkIJohueHjXWfA_aem_azpLE8ebntnFb5wTGqURHQ&sfnsn=mo

প্রথম আলো ডেইলি স্টার মূলত স্বাধীন বাংলাদেশে কলকাতার নন্দনতাত্ত্বিক উপনিবেশ। কলকাতা থেকে আগত যে শিক্ষিত মুসলমান মোহাজেররা পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম ইন্টেলেজেনশিয়া গড়েছিলেন, তাদের শেষ দূর্গ প্রথম আলো। মাহফুজ আনাম, মতিউর রহমানের পারিবারিক ঠিকুজি খুজলে আপনি বুঝতে পারবেন আমি কি বলছি। বাংলাদেশের আরবান মিডল ক্লাস কোন জিনিসটাকে কুল মনে করবে আর কোনটাকে ক্ষেত মনে করবে এইটা প্রথম আলো ডিসাইড করে। শুধু তাই না, তারা পলিটিক্যাল পার্টি না হয়ে ও পলিটিক্যাল প্রসেসে ইনফ্লুয়েন্স রাখে। এক এগারোর ডিপলিটিসাইযেশন প্রসেসে তাদের অবদান আমি ভুলিনাই। নিউ ইয়র্ক টাইমস ও এতটা প্রভাব রাখেনা আমেরিকার পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেইপে। মতিউর রহমান মাহফুজ আনাম ডুয়ো নব্বই পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইজন লোক সত্তরের রাজনীতির সন্তান, তাদের বামপন্থার সাথে সংশ্রব আছে কিন্তু এরা মূলত ওল্ড স্কুল কেমালিস্ট সেক্যুলার। তাদের সাথে আওয়ামী লীগের ডাইলেক্টিক সম্পর্ক আছে সত্যি তবে তারা আওয়ামী ইউনিভার্সের অংশ। তাদের বুদ্ধিজীবী লিস্টে এমাজউদ্দীন সবসময় বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবী আর জাফর ইকবাল, আনিসুজ্জামান শুধু বুদ্ধিজীবী। কে ইউনিভার্সাল আর কে পার্টিকুলার, এই ক্যাটাগোরাইযেশন তারা কেমনে করে সেইটা খেয়াল করলেই আপনি তাদের বায়াসটা ধরতে পারবেন। কলকাত্তাইয়া নস্টালজিয়া আপনি তাদের এডিটোরিয়ালে পাবেন। এইটা একটা আশ্চর্য ব্যাপার যে স্বাধীন পাকিস্তানে যেই মোহাজের করণিক ক্লাস সবচেয়ে বেশী সুবিধা পেয়েছে তারাই সবথেকে বেশী ভারতপন্থী ছিলো। আনিসুজ্জামান, কামাল হোসেনরা এর সবচেয়ে বড় প্রমাণ।

কলকাত্তাইয়া বুদ্ধিবৃত্তি বলতে আমি কি বুঝি? বাংলাদেশে কলকাত্তাইয়া বুদ্ধিবৃত্তির সবচেয়ে বড় নমুনা হলেন তসলিমা নাসরিন। তসলিমা একবার হুমায়ুন আহমেদ কেন "নেই" না লেখে 'নাই" লেখেন সেই প্রশ্ন তুলছিলেন। এই অন্ধ অনুকরণ মাথায় রাখেনা যে এই দেশে শুধু ৭১ না, ৪৭ ও ঘটেছিলো।

কলকাত্তাইয়া বুদ্ধিবৃত্তিক অনুকরণের আরেকটা উদাহরণ হলো সাতচল্লিশের পার্টিশন। ব্রিটিশ ইন্ডিয়া যখন ভাগ হয়, তখন ইংরেজরা একে পার্টিশন বলেছিলো। যেই দুই জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশী এফেক্টেড ছিলো তারা হলো পাঞ্জাবী ও বাংগালী। প্রশ্ন হলো পাঞ্জাবীরা যদি পার্টিশনকে "বাটোয়ারা" বলে বাংগালীরা কেন "দেশভাগ" বলে? এইটা কোন দেশ এবং কার দেশ? যেই দেশটা ভাগ হলো তার তো একটা আদিকল্প আছে। কোন দেশ এইটা? মোগলদের বানানো হিন্দুস্তান নাকি কলোনিয়াল ব্রিটিশ ইন্ডিয়া? উত্তর হলো, চন্ডীগড় বা অমৃতসর লাহোরের জমিদারির টাকায় তৈরী হয়নি কিন্তু কলকাতা পূর্ব বাংলার জমিদারী টাকায় তৈরী হয়েছিলো। আর জমিদারেরা লিখতো, প্রজারা তাদের বুলি অনুকরণ করতো।

মাহফুজ আনামদের যে মুজিবফ্যাটিশ, এইটা একটা বুমার ফেনোমেনান। এই ওল্ড স্কুল এক্সক্লুসিভনেস যেইটাকে তারা সেক্যুলারিজম মনে করেন সেইটা একটা ওল্ড রেলিক, ২০২৪ সালের বাংলাদেশে এইটা পানি পাবেনা।

কেন পাবেনা?

বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানে একটা টেকটোনিক শিফট ঘটেছে। এইটাকে যদি আমি একাত্তর বা নব্বইয়ের সাথে তুলনা করি তবে আমি দেখবো যে এইখানে প্রিন্সিপাল এক্টরেরা কেউ লেফট লিনিং না। এইখানে কোন সিরাজুল আলম খান বা কমরেড ফরহাদ নাই। এই শিফট জুলাই অভ্যুত্থানের সবচেয়ে বড় কনসিকুয়েন্স। পাকিস্তান প্রশ্ন না, ভারত প্রশ্নই এইখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম আলো এই প্রশ্নে সবসময়ই ফেইল করবে।

-গোলাম কিবরিয়া

৫ আগস্টের ছাত্রজনতার বিপ্লব পরবর্তী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উল্লেখযোগ্য সংস্কারসমূহ:

১. খুনি হাসিনাকে নিরাপদে পালিয়ে যেতে দেওয়া। ৬২৬ জন অজ্ঞাত ব্যক্তিকে ক্যান্টনমেন্টের নিরাপদ ও মনোরম পরিবেশে আশ্রয় প্রদান করা, পরবর্তীতে তাদের নিরাপদ স্থানে পাঠানো।

২. সকল আওয়ামী পা চাটা শীর্ষ কর্মকর্তাদের (আমিন, সাঈদ, সারওয়ার, কবির, কদমবুছি মাহবুব, জাহাঙ্গীর, ফুফু ফেরদৌস) সেনাবাহিনীর ভিতরে নিরাপদে ও গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখা।

৩. আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করতে জুনিয়র অফিসারদের বাধা প্রদান করা।

৪. আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির ফলে সেনাবাহিনীর উপর জনগণের আস্থা কমিয়ে ফেলা।

৫. গত ১৫ বছর চাকরিরত বিভিন্ন পদের সেনাসদস্যদেরকে রাজনৈতিক ও অনৈতিকভাবে প্রদত্ত শাস্তিসমূহ বাতিল না করা।

৬. গুম, খুন, ভোট ও ব্যাংক ডাকাত মেজর জেনারেল আকবরকে আইনের আওতায় না এনে সেনানিবাসে তার বাসস্থানের মেয়াদ বৃদ্ধি করা।

৭. গুম, খুন ও দুর্নীতির মহানায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুজিবকে নিরাপদে পালিয়ে যেতে দেওয়া।

৮. ২৭ এবং ৩৫ লংকোর্সের কিছু অফিসারদের হাতে সেনাবাহিনীর কর্তৃত্ব তুলে দেওয়া।

৯. আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের পুনর্বাসনে সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সর্বাত্মক সহযোগিতা নিশ্চিত করা।

১০. সেনা অফিসারদের দ্বারা সংগঠিত দুর্নীতি ও RAB এর খুন/গুমের জন্য গঠিত তদন্ত পর্ষদ কর্তৃক কাউকে দোষী সাব্যস্ত না করা।

১১. একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং বেয়াদব RAW এজেন্টকে (ফুফু ফেরদৌস) প্রধান উপদেষ্টার সামরিক সচিব বানানো এবং একজন উৎকৃষ্ট আওয়ামী লেসপেনসারকে (জাহাঙ্গীর) DG, DGFI বানানো।

১২. সেনাবাহিনীর ভেতরে জুনিয়র অফিসার ও সৈনিকদের দ্বারা একটি সম্ভাব্য অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট তৈরি করা।

১৩. অধিকাংশ জ্যেষ্ঠ অফিসার আওয়ামী লীগের সুবিধাবাদী এই ঘোষণা দিয়ে বিতর্কিত এবং RAW দ্বারা মনোনীত অফিসারদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে পোস্টিং দেওয়া।

১৪. সফলতার সাথে একটি প্রহসনমূলক পদোন্নতি পর্ষদ সম্পূর্ণ করা এবং অবহেলিত কর্মকর্তাদের তুলনায় জেনারেলদের ভাই-ব্রাদার ও ভগ্নিপতিকে প্রাধান্য দেয়া।

১৫. কিছু ব্যর্থ ব্যাংক ডাকাত সৃষ্টি করা (রেজা ও তার দল)।

-জুলকারনায়েন সায়ের

আপনার কি মনেহয়, আসিফ নজরুল কি কখনো পিআলোর বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারবে? বা আলী রিয়াজ? বলতে পারছে কোনদিন? উনাদেরকে বানাইছেই তো পিআলো ডিস্টার গং...

মানে, বলবেন-ই বা কেন! পিআলো, ডিস্টার যা কিছু প্রচার করতেছে, উপদেষ্টা বা সরকারের অর্ধেকের বেশি লোক তো বঙ্গবন্ধু-পূজার লোক! উনাদের চিন্তা-ধারার মধ্যে তো কোন ডিফরেন্স নাই!

এই ইনটেরিম গভমেন্টের বেশিরভাগ লোকজন জুলাই-মুভমেন্টের স্পিরিটের লগে এলাইনড না, উনারা পিআলো ও ডিস্টার স্পন্সরড প্রো-ইনডিয়ান নেরেটিভের লোক; আর এই কারনেই পিআলো ডিস্টার এই লাফালাফিগুলা করতে পারতেছে! কারন তারা জানে, সরকারে সব তাদেরই লোকজন!

এই ইনটেরিম গভমেন্ট ভালো-বাকশালিদের সরকার! এই কারনে ভালো-বাকশালিরাই আজকে সবচে বেশি সেইফ ও ক্ষমতায়; এবং যারা জুলাই-মুভমেন্টে যারা ভোকাল ছিলেন, তাদেরকে একটা ভয়ের দিকে ঠেইলা দেয়া হইতেছে আবার। আজকে পিআলো ও ডিস্টারের যেই সাফাই গাওয়া গনহত্যাকারীদের পক্ষে এইটা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা না, বরং সবকিছু কমপ্লিট করার পরের শো-ডাউন!
-ইমরুল হাসান

The Israeli military has released a haunting drone video, capturing the final moments of Sinwar’s life. In the footage, he sits injured, draped in his keffiyeh, amidst the ruins of his world. His body may be broken, but his spirit remains unyielding. As the drone hovers over him, he defiantly raises a stick and throws it, a final act of rebellion against the force that will soon take him.

Sinwar became the fourth Hamas leader in the last two decades to be struck down by Israel, his defiance etched in his final act.

- Yani Shafak

প্রথম আলোর খুব গাড় ফাটছে..

https://www.prothomalo.com/sports/cricket/kfmiknt0dr?utm_source=facebook&utm_medium=social&utm_campaign&utm_content=ap_l8sgjl9qab&sfnsn=mo

From Gaza to Dhaka, Long live Intifada!!

https://www.tbsnews.net/bangla/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/news-details-267506?sfnsn=mo

🇵🇸| Yahya Sinwar’s narration of a saying by Imam Ali (as), he said:

“I have well remembered this saying from Imam Ali”

“There are 2 days in a person's life: a day when death is not your destiny, and a day when death is your destiny. On the first day, no one can harm you, and on the second day, no one can save you."

গাজা নাউ দাবী করছে ইয়াহইয়া সিনওয়ার জীবিত আছেন।

EXCLUSIVE: Sources approached by Clash Report say that Hamas Leader Yahya Sinwar was killed in an incident yesterday, alongside Mahmoud Hamdan and a third senior al-Qassam commander.

Their bodies were recovered from the rubble of the targeted building.

According to the sources, Hamas’ senior leadership was informed of the deaths of Sinwar, Hamdan, and the other commander by yesterday evening.

ইয়াহইয়া শিনওয়ার সম্ভবত ফ্রন্টলাইনে ফুল মিলিটারি গিয়ারে যুদ্ধ করতে করতে শাহাদাত বরন করেছেন। তার সাথে কোন ইজরায়েলী বন্দী ছিল না।