🔰ইসলামিক,বয়ান🔰

আয়নাঘরের কর্মকাণ্ডকে বৈধতা প্রদানের জন্য ভারতের দালাল প্রথম আলু যা করেছিলো !

🔴 ইসলাম ইনসাইট - উগ্র হিন্দুত্ববাদ

পর্ব ১ - ভারতে ইসলামোফোবিয়ার ভয়াবহ উত্থান: হিন্দুত্ববাদী মিডিয়া সরাসরি ঘৃণা উসকে দিচ্ছে !

ভারতে ইসলামোফোবিয়া এখন নিয়ন্ত্রিতভাবে উগ্রভাবে বাড়ছে। বিজেপি ও আরএসএসের প্রত্যক্ষ মদদে "টাইমস নাও," "রিপাবলিক টিভি," "জি নিউজ," "সুদর্শন টিভি"-এর মতো হিন্দুত্ববাদী মিডিয়া পরিকল্পিতভাবে মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিষ ছড়িয়ে যাচ্ছে। শুধু মিথ্যা তথ্য প্রচারই নয়, তারা সরাসরি মুসলিমদের বিরুদ্ধে সহিংসতা উসকে দিচ্ছে, যা এক ভয়ংকর গণহত্যার ভিত্তি তৈরি করছে।

🚫 হিন্দুত্ববাদী মিডিয়ার ইসলামোফোবিয়া ছড়ানোর ভয়ংকর কৌশল

+ "লাভ জিহাদ" নামক সাজানো অপপ্রচার

হিন্দুত্ববাদী মিডিয়া প্রতিনিয়ত প্রচার করছে যে মুসলিম পুরুষরা হিন্দু নারীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে জোরপূর্বক ইসলাম গ্রহণ করাচ্ছে। যার বিন্দু মাত্ৰ সত্যতা আমরা ভারতের কোনো অঞ্চলে দেখতে পাইনি কিন্তু বাংলাদেশে আমরা তার উল্টো চিত্র দেখতে পাই উগ্র হিন্দুরাই মুসলিম নাম ধারণ করে বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদের টার্গেট করে করে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তাদের ব্ল্যাকমেল করছে নতুবা কৌশলে ভারতে পাচার করছে।

+ হিন্দুত্ববাদীদের ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্র

হিন্দুত্ববাদী মিডিয়া পরিকল্পিতভাবে প্রচার করছে যে মুসলিমরা ভারত দখলের ষড়যন্ত্র করছে। ২০২২ সালে "সুদর্শন টিভি" নির্লজ্জভাবে দাবি করেছিল, "২০৫০ সালের মধ্যে ভারতকে মুসলিমরা ইসলামিক রাষ্ট্র বানাবে।" এই পুরো প্রচার কেবল মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও সহিংসতা উসকে দিতেই তৈরি যার আদৌ কোনো সত্যতা নেই........

[১]
গুম বাংলাদেশে কখনোই বন্ধ হবেনা। কেন জানেন?
কারণ এখনো The Special Powers Act,1974 বিদ্যমান।
এই আইন দিয়ে গুম,হ ত্যা কে বৈধতা দেওয়া হয়ছে। এবং এর কারণে এই আইনটাকে নিকৃষ্টতম কালো আইন ও বলা হয়ে থাকে।

এখন ব্যাখ্যা না দিলে বিষয়টা বিস্তারিত হয়তো অনেকে বুঝবেন না। তাই আমি দেশীয় আইনের আলোকেই দেখাচ্ছি কেন এই আইন সমস্যাজনক। লেখার মধ্যে Special Powers Act এর টা inverted comma এর মধ্যে রাখবো যাতে বুঝতে সুবিধা হয়।

[২]
বাংলাদেশ সংবিধানের Article 33 অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজির করা বাধ্যতামূলক।

Code of Criminal Procedure 1898 (CrPC) এর Section 61 অনুযায়ী, কোনো পুলিশ অফিসার ২৪ ঘণ্টার বেশি কাউকে আটক রাখতে পারবে না, যদি না আদালত অনুমতি দেয়।

এবার দেখেন,

❝The Special Powers Act এর Section 09 কি বলতেছে?
ধারা ৯ অনুযায়ী, সরকার “১৫ দিন” পর্যন্ত কাউকে আটক রাখতে পারে, কারণ না জানিয়ে।❞

এই বিধান খোদ সংবিধান আর CrPC-এর সরাসরি লঙ্ঘন।

[৩]
বাংলাদেশ সংবিধানের Article 31,Article 33 অনুযায়ী, প্রত্যেক নাগরিকের আইনি সহায়তা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। CrPC-এর Section 303 অনুযায়ী, অভিযুক্ত ব্যক্তি তার পছন্দমতো আইনজীবী নিয়োগ করতে পারেন।

Legal Aid Act,2000 অনুসারে, সরকার বিনামূল্যে আইনজীবী সরবরাহ করতে বাধ্য।

❝The Special Powers Act এর Section 11(4) অনুযায়ী, আটক(arrested) ব্যক্তিকে আইনজীবী রাখার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যেতে পারে।❞

[৪]
বাংলাদেশ সংবিধানের Article 35(3) অনুযায়ী, প্রতিটি অভিযুক্ত ব্যক্তি ন্যায়সঙ্গত বিচার পাওয়ার অধিকারী।

CrPC-এর Section 247,248 অনুযায়ী, কোনো বিচার চলতে হলে অভিযোগ প্রমাণের জন্য পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ থাকতে হবে।

❝The Special Powers Act এর Section 27 অনুযায়ী, শুধুমাত্র একজন সাব-ইন্সপেক্টরের (SI) রিপোর্টের ভিত্তিতেই বিচার করা যাবে, অভিযুক্ত ব্যক্তি উপস্থিত না থাকলেও।❞

এটাতো খোদ সেক্যুলার ওয়ার্ল্ডভিউ এর আইন ও ন্যায়বিচারের মৌলিক নীতির পরিপন্থী, কারণ এতে সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়াই কাউকে শা স্তি দেওয়া হতে পারে।

[৫]
বাংলাদেশ সংবিধানের Article 44 অনুযায়ী, মৌলিক অধিকারের কোনো লঙ্ঘন হলে তা আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে।

CrPC-এর Section 436 থেকে Section 450 অনুযায়ী, জামিনযোগ্য অপরাধে আদালতে আবেদন করা যায়।

❝The Special Powers Act এর Section 34 অনুযায়ী, যদি কাউকে আটক করা হয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না বা আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না।❞

এটা আইনগত প্রতিকার (Legal Remedy) পাওয়ার সাংবিধানিক অধিকারেরও স্পষ্ট লঙ্ঘন।

[৬]
বাংলাদেশ সংবিধানের Article 31 & 32 অনুযায়ী, প্রতিটি নাগরিকের জীবন রক্ষার অধিকার (Right to life) রয়েছে।

CrPC-এর Section 367 অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের জন্য সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন লাগবে।

State Vs Blast and Others (2003) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, Extra Judicial Killing সংবিধানের পরিপন্থী।

❝The Special Powers Act এর Section 34(a) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো অপরাধীকে বিচারের পর প্রয়োজনে গুলি করে হ ত্যা করা যেতে পারে।❞

[৭]
১৯৭৪ এর পর থেকে যে সরকার ই আসছে,এই আইনটা কিন্তু বাতিল করেনাই নিজেদের বেনিফিটের জন্য যদিও অনেক লইয়্যার,জাজ সহ লিগাল প্রফেশনের লোকজন এটার বিরোধিতা করছে। এটাতো শুধু মাত্র একটা আইনের কথা বললাম যেটা দিয়ে গুম,হ ত্যা কে বৈধতা দেওয়া হয়ছে এছাড়াও আরো কিছু আইন আছে যেমন Anti Te rro ris m Act,2009 তারপর ২০১৮ সালে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কে বাতিল করে আরো মডিফাইড ভাবে বানানো হয়ছে Cyber Security Act,2023.সেগুলো না হয় অন্যদিন বলবো।

আপাতত প্রতিবাদ করেন The Special Powers Act,1974 যেন বাতিল করা হয়, নয়তো সামনের দিন সিদনায়ার মতো অবস্থা কিংবা জর্জ অরওয়েল এর Animal Firm এর মতো পরিণতি দেখাও অসম্ভব কিছু নয়।

©Ibtihaz Tahsin

এই যে কাল্পনিক গাল-গল্প ছড়িয়ে তারা আমাদের বিজয় উল্লাস কেড়ে নিলো,
আমরা ব্যস্ত হলাম তাদের উপাসনালয় রক্ষায়,

তারা উল্টো দফার পর দফা দিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্রকেই নাকাল করে রাখলো কয়েক মাস।

এখানে তারা বলতে ভারতীয় প্রেস্ক্রিপশনে লাফালাফি করা উগ্রবাদীরা।

        শবে বরাতের মাসায়েল
◈ শবে বরাতের ফযীলত ও গুরুত্ব।
◈ শবে বরাতে করণীয় আমলসমূহ।
◈ সালাতুত তসবীহ-এর ফযীলত ও     আদায় করার নিয়ম।
◈ শবে বরাতে বর্জনীয় কাজসমূহ।

প্রতিদিন এই নিউজ আর কতগুলো দেখতে হবে? বিএনপি আর কত নির্লজ্জ হবে?

তসলিমা নাসরিনকে পুনর্বাসনের স্বপ্ন তৌহিদী জনতা রুখে দিবে : মাওলানা ইমতিয়াজ

https://insaf24.net/news/12/02/2025/206879

আয়নাঘর দেখলাম,
হা-হুতাশ করলাম

ব্যস, শেষ!! এটা হবেনা।।

আয়নাঘর ও জাতিসংঘের রিপোর্ট,
২টা দিয়েই ভারতকে বাধ্য করতে হবে হাসিনাকে ফিরিয়ে দিতে। হাসিনাকে দিলে বাকিদেরকেও আর রাখবে না।

সারাদেশে ৭০০-৮০০ আয়নাঘর থাকতে পারে: প্রেস সচিব

গুম কমিশন ও নিরাপত্তা বাহিনীর তদন্ত অনুযায়ী, দেশে আয়নাঘরের সংখ্যা কয়েকশ’, যা ৭০০-৮০০ হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় আয়নাঘর পরিদর্শন করা হয়েছে এবং আরও অনেক আয়নাঘর শনাক্ত করা হচ্ছে। এসব স্থানে নির্যাতনের শিকার ব্যক্তিরা ভয়াবহ অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছেন, যা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছয়জন উপদেষ্টা ও গুম কমিশনের প্রধানসহ একটি দল নিয়ে কয়েকটি আয়নাঘর পরিদর্শন করেন। এ সময় সেখানে দীর্ঘদিন আটক থাকা ভুক্তভোগীরা তাদের নির্যাতনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

প্রেস সচিব জানান, আয়নাঘরের বিষয়টি জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং গুম কমিশনের রিপোর্ট ভবিষ্যতে একটি বড় দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে। যারা এই নিষ্ঠুরতার সঙ্গে জড়িত, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে।

খুনী হাসিনা

আসলেই 🙄 !!! !!! !!!

"যাত্রাবাড়ীতে জুলাই অভ্যুত্থানে গণহ'ত্যার মহানায়ককে পুরষ্কার স্বরুপ পদায়নঃ
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চলতেছে।

১০ মিনিটে আন্দোলন ক্লিয়ার করে ফেলবে এবং আন্দোলনকে বিএনপি জামায়াত স'ন্ত্রা'সীদের পরিকল্পনা বলা র‍্যাব-১০ এর ফরিদ উদ্দিন এর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা তো দূরের কথা বরং জুলাই হ'ত্যাকাণ্ডের পুরষ্কার হিসেবে তাকে CEO পদে পদায়ন করন হয়েছে। এর যদি উপযুক্ত বিচার না হয় তাহলে এটা হবে জুলাই বিপ্লবের শ'হীদের র'ক্তের সাথে বে'ইমা'নি করা!

যাত্রাবাড়ী গণহ'ত্যার অন্যতম নায়ক র‍্যাব-১০ এর ফরিদ উদ্দিন। এডিশনাল ডিআইজি ২৪ তম বিসিএস এই মহারাজের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে র‍্যাব হেডকোয়ার্টারস ইনভেস্টিগেশন উইং এর সিও হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। সরকার কি সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে?
ফরিদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের জয়েন্ট সেক্রেটারি ছিল।"
©

"ওরা মিথ্যাই বলবে"

আয়নাঘরে তাউহিদী জনতা আগেই লিখে রেখে গিয়েছে

🚨 চোরাগোপ্তা হামলার চক্রান্ত করছে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ: গোয়েন্দা প্রতিবেদন

🚫 ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পতনের ছয় মাস পরও দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ। ভারতে পালিয়ে থাকা খুনি হাসিনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের উসকানি দিচ্ছেন। লন্ডন, আমেরিকা ও ইউরোপে থাকা কিছু আওয়ামী নেতা তার সঙ্গে যোগ দিয়ে নাশকতার পরিকল্পনা করছে।

🔴 গোয়েন্দা প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ চোরাগোপ্তা হামলা, ঝটিকা মিছিল, অগ্নিসংযোগ ও সরকারি স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা করছে। দলটির নেতারা জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে দায়িত্ব ভাগ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে নাশকতার ছক কষছে।

🔹 পুলিশ সদর দপ্তরের গোপন নথিতে বলা হয়েছে, ফেব্রুয়ারিজুড়ে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, যৌথ বাহিনীর টহল বৃদ্ধি এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া, কিশোর গ্যাং ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে নাশকতায় ব্যবহারের প্রচেষ্টা ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আগাম ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন, যে কোনো ধরনের অরাজকতা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। পুলিশের গোয়েন্দা ইউনিট ইতোমধ্যে মাঠে নেমেছে এবং দেশে ও প্রবাসে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের নাশকতা পরিকল্পনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার কাজ করছে।

এখানে কোনো মানুষ থাকতে পারে?
৩০ মিনিটও সম্ভব???

#BanAwamiLeague

বাংলাদেশি কিশোরকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ; জবাবে ভারতীয় কৃষককে ধরে আনলো বাংলাদেশিরা
https://insaf24.net/news/24/01/2025/205272

আরেকটা হিসেব দেই।

Los Angeles এর দাবানলে মেরিকার ক্ষয়ক্ষতির পরিমান হলো ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৫ হাজার কোটি মার্কিন ডলার।

লিংক

আর এদিকে শয়তান বিন সালমান মেরিকাকে দিবে ৬০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার বা ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ সৌদি প্রিন্স এর অর্থ দিয়ে
Los Angeles এর মতো ১২টি শহর গড়ে তোলা যাবে।

এবার পুনরায় হিসেব মিলিয়ে নেয়া যাক। গাজা ধ্বংস করতে মেরিকা ১২.৫ বিলিয়ন খরচ করেছে। অপরদিকে শয়তান বিন সালমান মেরিকায় ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। অর্থাৎ মেরিকা এই অর্থ দিয়ে 600÷12.5= মোট ৪৮ বার কিংবা গাজার মতো ৪৮টি দেশ ধ্বংস করতে পারবে কেবল সৌদির টাকা দিয়ে।

তালেবান সরকার নজদীর বই নিষিদ্ধ করায় অধিকাংশ আরব এবং অনারবী কথিত সালাফীরা যেভাবে তালেবানের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে (টুইটারে বিশেষত) সেগুলো আপনারা দেখলে রক্ত মাথায় উঠে যাবে। এই শয়তান সালাফীরা বলে বেড়াচ্ছে যে, সালাফী দাওয়াহ বন্ধ করার জন্যই আমেরিকা তালেবানের হাতে আফগানিস্তান ছেড়ে দিয়ে চলে গিয়েছে। সালাফীদের প্রতিরোধ করার জন্য আমেরিকা না কি ছাত্র ভাইদের বিলিয়ন বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা করছে। কত বড় মালাউন এবং ফাত্তান হলে এসব বলতে পারে একবার চিন্তা করুন! অথচ এই শয়তান বিন সালমান ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয়ার পর সেই সালাফী শয়তানদের কোনও প্রতিবাদ নেই।

সালাফীদের কথিত তাউহীদের দেশের প্রিন্স শয়তান বিন সালমান আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের নামে অর্থ সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প বলেছে-
❝সৌদি প্রিন্স একজন দারুণ বিস্ময়কর ব্যক্তি। সে আমেরিকায় ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। আমি মনে করি তিনি ১ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবেন।❞

এবার আবারও একটু সংখ্যাটি পড়ুন। সৌদি প্রিন্স ঘোষণা দিয়েছে ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের।

এবার চলুন কিছু হিসেব মিলিয়ে দেখা যাক।

প্রায় দেড় বছর ধরে গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে ইজরায়েলের সর্বমোট ব্যয় এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ছিল ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক্ষেত্রে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর মেরিকা ইজরায়েলকে ১২.৫ (সাড়ে বারো) বিলিয়ন মার্কিন ডলার অস্ত্র সহায়তা দিয়েছে। অর্থাৎ মেরিকা মাত্র ১২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে পুরো গাজা শেষ করে দিয়েছে।

অপরদিকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে মেরিকা ১৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা করেছে। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। যেহেতু রাশিয়াও শক্তিশালী তাই সেখানে ব্যয়ের ভারও বেশি। গাজার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় মাত্র সাড়ে বারো বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়েই গাজা ধ্বংস করতে পেরেছে।

যেমন বিজিবি/বিডিআর আমরা চাই...

⛔ গাজায় এক শহীদ যোদ্ধার অস্ত্র

মুসলমানদের উচ্ছেদ করে নতুন পরিকল্পনা নেতানিয়াহুর৷


নেতানিয়াহুর সরকার জেরুজালেমে তিনটি বড় বসতি নির্মাণ প্রকল্প পরিকল্পনা করছে। এর মধ্যে রয়েছে:

1. কুফর আকাব গ্রামের কাছে পুরনো বিমানবন্দরের স্থানে ৯,০০০ বসতি ইউনিট।


2. শারফাত গ্রামের কাছে ১,১০০ ইউনিট।


3. শেখ জাররাহ এলাকায় একটি হারেদি ধর্মীয় স্কুল নির্মাণ।

কুখ্যাত হাসিনা

আলহামদুলিল্লাহ্!দীর্ঘদিন পর মসজিদুল আ'ক'সার প্রাঙ্গণে জামাতে নামাজ আদায় হচ্ছে!

ইন্নালিল্লাহ! ভ য়া ব হ দূ র্ঘ ট না র শিকার হয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন মধুপুর পীর সাহেব হুজুর নরসিংদী মাধবদীতে, সবাই দোয়া করুন। আয় আল্লাহ রহম করুন 🤲

আমাদের দেশে মোবাইল হারালে মোটামুটি সদকার নিয়ত করা ছাড়া কোনও উপায় নেই।

রিমান্ড তো মাত্র শুরু হয়েছে

⚡ইসরায়েলি সেনা রেডিও:

সেনাবাহিনী স্বীকার করেছে যে হামাসের বেইট হানুন ব্যাটালিয়নের কমান্ডারকে নির্মূল করার দাবি করে যে বিবৃতি প্রকাশ করেছিল তা ভুল।

টাইমস অফ ইসরায়েল সেনাবাহিনীর বরাত দিয়ে:

বেইট হানুন ব্যাটালিয়নের কমান্ডার হুসেন ফাইয়াদের হত্যার বিষয়ে আমাদের বুদ্ধিমত্তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে।

না, এটা গাযা নয়। আবু গারিব, গুয়ানতানামো বা সেদনায়া কারাগার নয়। এটা আপনার আমার সোনার বাংলাদেশ। পীর আউলিয়ার বাংলাদেশ। কোটি মুসলমানের বাংলাদেশ।

ইজ্রাইলিরা অফিশিয়ালি দাবি করেছিলো আল-কাসসাম ব্রিগেড বেইত হানোন কমান্ডার,
শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কমান্ডার আবু হামযা ফায়্যাদকে হত্যা করেছে।

আজ তিনি প্রকাশ্যে আসলেন।
এসে দেয়া বক্তব্যে তিনি বলেন,
❝তথাকথিত শক্তিশালী বাহিনী যদি তার লক্ষ্য পূরণ করতে না পারে তবে তারা পরাজিত,
আর দুর্বল (ভিক্টিম ও সীমিত সামর্থ্যে) যদি পরাজিত না হয় তবে তারা বিজয়ী।❞

⛔ হামাসঃ-

👉 জেনিনে ইজ্রাইলি আক্রমণে প্যালেস্টাইন অথরিটি ফোর্সের অংশগ্রহণ আমাদের জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা ও শহীদদের রক্তকে অস্বীকারের সামিল।❞

⛔ আল-কুদস ব্রিগেড কমান্ডার (পশ্চিম তীর)ঃ-

👉 জেনিনের লড়াই শুরুর পর থেকেই আমাদের যোদ্ধারা ইজ্রাইলিদের ফাঁদে ফেলে লড়াই অব্যাহত রেখেছে।
যুদ্ধ শেষে আমরা যা প্রকাশ করবো তাতে প্রমাণিত হবে যে, গাজায় তারা যে বিজয়ের ছবি নিতে ব্যর্থ হয়েছে তা পশ্চিম তীরেও সফল হবেনা।

বিগত কয়েক দিনে আমরা বেশ কিছু গ্রাউন্ড বেইস বিস্ফোরক ডিভাইসের ব্যবহার শুরু করেছি।

আমাদের যোদ্ধারা জয়েন্ট অপারেশন্স রুমের মাধ্যমে কাসসাম ব্রিগেড ও আল-আক্বসা ব্রিগেডের সাথে একত্রে লড়াই করছে।

বিভিন্ন শহরে রেইড দিয়ে, আহত যোদ্ধাদের ঘেরাও করে ও তাদেরকে আটকের চেষ্টা করে গাদ্দাররা ইজ্রাইলিদের কাজকে সহজ করে দিচ্ছে। যা তাদেরকেই কলঙ্কিত করবে আমাদের জনগণের আত্মত্যাগের সামনে।❞

সে'ক্যু'লা'র শাসন ব্যাবস্থায় শাসকের পরিবর্তন হলেও মুসলিমদের ভাগ্য বদলায় না। মুসলিমদের ভাগ্য বদল কেবল তখনই সম্ভব হবে, যখন শাসক নয় বরং শাসন ব্যাবস্থারও পরিবর্তন ঘটবে।
.
একমাত্র কুরআনী শাসন মুসলিমদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে। এর বাহিরে বিকল্প কিছু নেই পৃথিবীর বুকে।

~ মাহমুদুল হাসান গুনুবী হাফি.

>>>এইমাত্র পাওয়া<<<
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে স্বতন্ত্র ইউনিট হিসেবে ‘আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের’ যাত্রা শুরু

মাধ্যমিকে যুক্ত হচ্ছে আরবি, বাতিল হচ্ছে ৪ লেখকের গল্প ও প্রবন্ধ

জুলাই আন্দোলনে এক চোখ হারানো আব্দুল্লাহ আল শাফিল গতকাল মাঝ রাতে একটা পোস্ট লিখেছে। সেই পোস্টে সে লিখেছে-

"আপনারা খু*নিদের পুনর্বাসন করতে চাইলে আমার চোখ ফেরত দেন।
কবরে চলে যাওয়া আমার ভাইদের কথা না হয় বাদ-ই দিলাম। আফসোস হয় আমার ধুঁকতে থাকা চোখটাও কেন বেঁচে আছে? কেন আমি বেঁচে আছি?

কেউ পারলে উত্তর দিয়েন।

আমি আর নিতে পারতেছি না।"

ঠিক মত এইচএসসি পাশ করতে পারে নাই যে মানুষটা। সেও উপদেষ্টা হয়ে গেছে! লাফাঙ্গা-বখাটে হিসাবে যার পরিচয় ছিল। সেও উপদেষ্টা হয়ে গেছে!

কোন মন্ত্র বলে একজন এইচএসসি পাশ না করা মানুষ উপদেষ্টা হয়ে যায়। আমার ঠিক জানা নেই। আব্দুল্লাহ আল শাফিলের যোগ্যতাও এর চাইতে ঢের বেশি।

শাফিল সাথে সূর মিলিয়ে এবার আমিও বলছি- আন্দোলনের সময় "রিভার্স ব্রেইন-ড্রেইনের" ডাক দিয়েছিলাম স্বয়ং আমি নিজে। ভুল করেছি।

আপনাদের ভুলগুল বাড়তে বাড়তে প্রায় হিমালয়ের সমান হয়ে গেছে মাত্র তিন মাসে। ছয় মাসের মাথায় ডাকলেও আর কাউকে খুঁজে পাবেন না। ফুল স্টপ।

- আমিনুল ইসলাম

নতুন উপদেস্টা ফারুকীর অপসারণ দাবী করছি

এই সরকারটি অফ দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল; বাট নট বাই দ্য পিপল।

বাই দ্য পিপল না হওয়ার কারণে তারা যাকে তাকে সরকারের মধ্যে নিতে পারে। জনগণের হাতে প্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষমতা না থাকলে এইভাবে চুজ এন্ড পিক চলবে। পিক এন্ড চুজ এক ধরনের অ্যারিস্টোক্রেসি, চয়েস ভালো না হলে অথবা একটু বেশি সময় ধরে চললে সেটা অলিগার্কিতে রূপ নিবে।

নির্বাচিত সরকার এর সুবিধা হচ্ছে, জনগণ যাদেরকে পার্লামেন্টে পাঠাবে তাদের বাইরে দশ শতাংশের বেশি টেকনোক্র্যাট পিক এন্ড চুজ করা যাবে না। এই টেকনোক্র্যাটরাও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নীতি আদর্শের মানুষ হবে।

গভর্নমেন্ট বাই দ্য পিপল এর জন্য অবশ্যই নির্বাচন দরকার।

এড. হাবিবুর রহমান

মুজিব বাকশাল করার পর তাজউদ্দীন আহমেদ তাঁর স্ত্রীকে বলেছিলেন, তুমি বিধবা হতে যাচ্ছো।

মুজিব ভাই নিজেও মরবেন। আমাদেরকেও মারবেন।

ইউনূস সরকারও ঐ পথেই যাইতেসে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লীগের দখলে। প্রশাসন এখনও মুক্ত করতে পারে নাই। উপদেষ্টা পরিষদেও লীগ ঢুকাইতেই আছে, ঢুকাইতেই আছে।

কারো কোন কথাই শুনতেছেও না। নিজেরা কিছু করতে পারতেসেও না।

এই বিপ্লব ব্যর্থ হলে উনাদের হয়তো কিছুই হবে না।

উনাদের ব্যাকআপ আছে। উনারা নাও মরতে পারেন। বাট আমাদের মরার বন্দোবস্ত একেবারে নিশ্চিত হয়ে যাবে।

আর কত রক্ত লাগবে দেশকে আওয়ামী মুক্ত করতে হলে? আমাদের রক্ত হাসিনার কাছে নাহয় সস্তা ছিলো, আপনাদের কাছেও সস্তা হলো কেন?

সাদিকুর রহমান খান

জুলাই শেষ হয়নি ভাই

ইউনুস সরকারের উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ পেলেন জুলাই আন্দোলনে ছাত্র হত্যা মামলার আসামী শেখ বশির উদ্দিন ভূইয়া।

যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা🌺
#JuboLeague #BasherKella

বাবার জন্য বাচ্চার এই আহাজারি শোনার মত হিম্মত নেই।

হে আরশের অধিপতি। আপনি তো মাজলুমের ফরিয়াদকে ফেরত দেন না। আমার অক্ষমতাকে ক্ষমা করে মজলুম মুসলমানদেরকে গায়েবী মদত, নুসরত করুন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগ নিয়ে সমালোচনায় সরব হয়েছেন সমন্বয়ক মোসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মাদ।

শাহবাগী ফারুকীরে কারা শুভেচ্ছা জানাচ্ছে এটা গুরুত্বপূর্ণ।

হাসনাত, সারজিসরা যদি এই উপদেষ্টা প্যানেল নিয়ে প্রতিবাদ না করে, তাহলে এদেরকে দালাল বলবেন৷ এদের ডাকে আর কেউ যাবেন না। এদের প্রতিটা পোস্টে দালাল লিখে কমেন্ট করবেন৷

রক্তের সাথে বেঈমানি মানবো না।

- ডা.মেহেদি হাসান

follow
https://t.me/+SKo9Kkgb9Do3OTBl

আপনারা নিশ্চয়ই ' লিটনের ফ্ল্যাট ' শব্দটি শুনেছেন। আর যারা শুনেছেন তাদের কাছে তো আর অর্থ ভেঙে বলার প্রয়োজন নেই। এ জনপ্রিয় নোংরা টার্মটি বাংলা ভাষায় আসলো কোথা থেকে? বা কে এর উদ্ভাবক ? হ্যাঁ,
যিনি এনেছেন তিনিই হচ্ছেন এই ফারুকী। ২০০৩ সালে রিলিজ হওয়া তার প্রথম চলচ্চিত্র 'ব্যাচেলর 'ছবিতে  এ টার্ম প্রথম ব্যবহৃত হয় । ছবিটিতে একজন মেয়ে বিয়েতে আগ্রহী নয় আর তার সাথে একঝাঁক ছেলে বন্ধুর  জাস্ট ফ্রেন্ড আরকি!) নানামুখী সম্পর্ক বর্ণিত হয়েছে। আর তাকে মাঝে মাঝে ' লিটনের ফ্ল্যাটে ' যাবার অফার দেয়া হয় । সোজা বাংলায় বিয়ে বাদ দিয়ে লিভটুগেদারের নরমালাইজেশন করার কোশেশে ভরপুর ফিল্ম। যা তিনি দুই দশক আগে চেয়েছিলেন সে দিক থেকে তিনি আজ সফল বলা চলে।

পরবর্তীতে রিলিজ করেন তার আরো জঘন্য গল্প নির্ভর চলচ্চিত্র 'থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার' চলচ্চিত্রটি। এখানে পরকিয়া করাকে খুব মহিমান্বিত বা একদম স্বাভাবিক চাহিদা হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। একে মানবিক ইস্যু হিসেবে মেনে নেয়ার সবক দেয়া হয়। একজন মা' ও তো মানুষ, তাই তার পরকিয়া করা খারাপ কিছু নয়। ফারুকী সাহেবের পরকিয়া প্রমোট করার হটাৎ কী প্রয়োজন পড়ে গেলো? হয়তো তিনিই ভালো বলতে পারবেন।

তার অন্যতম বৈদেশিক প্রশংসা কুড়ানো চলচ্চিত্র হচ্ছে ' টেলিভিশন '। সেখানে দেখানো হয় একজন টেলিভিশন রাখার বিরোধী রক্ষণশীল মুসলিমও শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারে টেলিভিশন রাখার গুরুত্ব । টেলিভিশনের গুরুত্ব বোঝানোর কারণ হয়তোবা বুঝতে পেরেছি, টেলিভিশন না থাকলে তো ফারুকীর এসব সামাজিক (!) ফিল্ম মানুষ দেখে সচেতন হতে পারবে না ।

তার আরেকটি সুপরিচিত চলচ্চিত্র হলো সদ্য প্রয়াত ভারতীয় অভিনেতা ইরফান খান অভিনীত 'ডুব' চলচ্চিত্রটি । এখানে গল্পটি তৈরি হয়েছে পরিবারের প্রধান সদস্যের মৃত্যুর পরে দুইটি পরিবারের অটুট বন্ধনের কাহিনী নিয়ে। যেখানে একজন মধ্যবয়স্ক লেখক এক তরুনীর প্রেমে পড়েন যিনি তার মেয়ের বন্ধু। বাহ! এক ফিল্মে  মাকে দিয়ে পরকিয়া ! আরেকটিতে বাবাকে দিয়ে মেয়ের বান্ধবীর সাথে প্রেম ! অসামাজিক বাংলাদেশের মানুষকে সামাজিক করার খুব সুন্দর প্রয়াস তো!!!

সর্বশেষ যে ছবিটি সেন্সর বোর্ডে মুসলিমদের প্রতিবাদের মুখে আটকে আছে , সেটা হলো হলি আর্টিজেনের হামলার ঘটনা উপর নির্মিত । সে সেখানে ইসলামের উপর কি আঘাত করা হয়েছে আল্লাহই জানেন , সেন্সর বোর্ড পর্যন্ত সাহস করছেনা প্রচারের অনুমতি দিতে। ফারুকী সাহেব তো নাছোড় বান্দা এটা রিলিজের জন্য শুকনা কোমরে দড়ি বেঁধে নেমেছেন। যে করেই হোক ছবির মুক্তি চান!! চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এতো গেলো ফিল্মের কথা , নাটকের কথা না হয় থাক । আর তার প্রায় সকল চলচ্চিত্রেই প্রধান নারী চরিত্রে ছিলো তার ওয়াইফ তিশা । আর এই তিশাই দুই বছরের আগে অভিনয় করেছিলো সমকামীদের অধিকার (!) বিষয়ক প্রথম বাংলাদেশি নাটকে।

হাজব্যান্ড-ওয়াইফ মিলে ভালোই শুরু করেছেন । অবশ্য বাঙালিদের যাতে উঠাতে চেষ্টার ত্রুটি করছেন বলার সুযোগ নেই। এজন্য প্রমোট দেয়া শুরু করেছেন , পরকিয়া, লিভটুগেদার, সমকামীতা, অসংলগ্ন প্রেম ইত্যাদি । ডাইলোগে তো সুক্ষ্মভাবে ইসলামী কালচারের উপর আক্রমণ থাকছেই। এদিকে এশিয়া সিনেমা ফান্ড ফর পোষ্ট-প্রোমডাকশন এওয়ার্ড সহ তার দেশি-বিদেশি  এওয়ার্ডের অভাব হয়নি। কোন বাংলাদেশী পরিচালক এত আন্তর্জাতিক সম্মাননা পুরস্কার পেয়েছেন বলে আমাদের জানা নেই। আর ফারুকী হয়ে উঠেছেন তরুণ পরিচালকদের আইডলে।

অশ্লীলতার প্রসার ও সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টির এই কারিগররাই যখন জাতির সেলিব্রিটি , আইডল। তৈরি করেছেন জিয়াউল হক পলাশ ও বান্নার মতো পরিচালক ও অভিনেতাদের যারা অশ্লীল কথাবার্তাকে নাটকের আর্টের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। পরিবারে ভাঙন , দাম্পত্য কলহ , ব্যভিচারের পক্ষে জনমত গড়ে তুলছে এ ফারুকীরা । দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা তুচ্ছ বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে খুব কাঁদা ছোড়াছুড়ি  করতে পারি কিন্তু জাতির শত্রুদের চিনতেও পারি না । এদের বিরুদ্ধে কথা বলার মতো দেশে কোন মানুষ নেই। তখন ভবিষ্যত বাংলাদেশ আরো খুব সুন্দর হবে বলে কী আশা করতে পারি!!
.
সাব্বির হোসাইন মনির

আলহামদুলিল্লাহ
আমাদের মুসলিম সাইবার যোদ্ধাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হি*ন্দু মাlaউনদের ❝অগ্নিবীর❞পেইজটা রিমুভ করতে সক্ষম হয়েছে।




#BANGLADESH #attack

মজা আর ফান বাদ দিলে, সত্যি সত্যিই আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা ঢাকায় ঢুকছে।

কাজেই, আওয়ামীলীগ ভয় পেয়ে আসার সাহস করবে না, এইটা কেউ ভাইবেন না।

মনে রাখা দরকার, এরা সুস্থ মানুষ না। এরা মানসিকভাবে বিকৃত। ২০০০ লোক চোখের সামনে মারার পরেও যারা আওয়ামীলীগ করে, ওদের রাইখা পালাইয়া যাওয়ার পরেও যারা হাসিনাকে আপা মানে, তারা সুস্থ মানুষ না। এরা পাগল।

এবং সুস্থ মানুষ বিশ্বাস না করলেও পাগলদের পক্ষে বিশ্বাস করা সম্ভব যে তাদের আপার বিরাট ক্ষমতা। উনি ট্রাম্পকে ম্যানেজ করে আবার ক্ষমতায় আসতে পারবেন।

সো, হাসিনার এই ট্রাম্পের ছবি নিয়ে মিছিল করতে পারাটাকেই এরা সব সমস্যার সমাধান ভাবতেছে।

এরা ভাবতেছে ট্রাম্পের ছবি নিয়ে মিছিলটা করলেই এদের দুর্দশা শেষ। এরা ক্ষমতায় চলে আসবে।

কাজেই এরা মরিয়া হয়ে ঢাকায় আসতেছে। মিছিল করবে। সেই মিছিলে নিজেরা হামলাও করবে।

সমস্যা হলো, এরা পাগল হলেও হাসিনা পাগল না। তাহলে হাসিনা কেন এই পাগলামি করতে বললো?

কারণ হাসিনার চাই লাশ।

এমনকি সেটা যদি নিজের নেতা কর্মীদের হয়, তাও।

এরকম মাঝেমধ্যেই সে নিজের নেতা কর্মীদের উষ্কানি দিয়ে লাশ নিবে। তারপর সেই লাশ বিক্রি করে রাজনীতিতে রেলেভ্যান্ট থাকবেন।

তো এই মুহুর্তে আমাদের কী করা উচিত?

যৌথবাহিনী অলরেডি খুব ভালো অভিযান করছে, ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রচুর গ্রেপ্তারের খবর পাচ্ছি।

বিএনপির পোলাপাইন রাত থেকেই গুলিস্তান মোড়ে অবস্থান নিয়েছে।

হাসনাত আব্দুল্লাহ কলেজের পোলাপাইনকেও ডাক দিয়েছেন।

সবকিছুর পরেও মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা লাশ চান। মানে কালকে যেন কোনভাবেই লাশ না পড়ে।

না, আওয়ামীলীগকে আদর করতে বলি না। অবশ্যই মারবেন। তবে অতি উৎসাহী হয়ে ভিডিও করে খুব আওয়ামীলীগ মারলাম টাইপের ভাব নেওয়ার দরকার নাই। যা মারবেন, রাস্তাতেই মারবেন।

এরপর আর্মির কাছে দিয়ে দেবেন।

কলেজের পোলাপাইন আছে, রক্ত গরম, সো কোনভাবেই যেন মারতে মারতে মেরে না ফেলে।

সবচে ভালো হয়, ১৫ আগস্টের স্ট্র্যাটেজিটা ফলো করলে। শারীরিক আঘাতের চে প্যান্ট লুঙ্গি খুলে নেন। কান ধরে ব্যাঙ বানাইয়া বসাইয়া রেখে যৌথবাহিনীর হাতে দিয়ে দেন।

সবসময়ই চরম প্রতিশোধ নিতে গেলে হবে না।

বরং শত্রুর রাজনীতিটা আপনাকে বুঝতে হবে। ধ্বংস করতে হবে।

আওয়ামীলীগ খুব বেশি হলে ৫০০ লোক জড়ো করতে পারবে। এইগুলাকে পিষে ফেলা ছাত্র জনতার কাছে কোন ব্যাপার না।

বাট আপনার শত্রু হাসিনা যখন উন্মাদ হয়ে লাশ চাইছে, তখন সবচে বড় প্রতিশোধটা হলো, আপনি তাকে কোন লাশ উপহার না দিয়েই তাকে পরাজিত করেন।

শত্রু নিধনের চে শত্রুর রাজনীতি ধ্বংস করে দেওয়া সবসময়ই বেশি ইফেক্টিভ!!

ইনশাআল্লাহ, আগামীকালের আওয়ামী ষড়যন্ত্র ছাত্র জনতা ঐক্যবদ্ধ হাতে প্রতিহত করবে।

সাঈদ ওয়াসিম মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ। মুজিববাদ মুর্দাবাদ।
©️সাদিকুর রহমান

গল্পটা শুনবেন?

রাজার আদেশে পুকুর খনন করা হলো৷ বলা হলো, সন্ধ্যার পর সবাইকে এক ঘটি করে দুধ ঢালতে বলা হলো পুকুরে৷ রাতের অন্ধকারে সবাই ঢেলে গেল - পানি৷ সবাই ভাবলো বাকিরা তো দুধ ঢালবে, আমি এক ঘটি পানিই না হয় ঢাললাম।

গল্প কেন বললাম?
পেজ থেকে জানতে চাওয়া হলো, কাল কে কে জীবন দিতে প্রস্তুত আছো? বিদেশে থাকা নেতাকর্মীরা তারস্বরে চিৎকার করে বললো, দরকার হলে জীবনও দেবো। দেশের কর্মীরা ভাবলো, অনেকেই তো জীবন দেবে, আমারটা পরে দেবো।

জিরো পয়েন্টের অবস্থা কাল এমনই হবে। অনলাইনে এতো হাঁকডাক দেখে সবাই ভাববে, বাকিরা তো যাবে - আমি মাইর না খেয়ে ঘুম দেই।

ডা. মেহেদী হাসান

ব্রেকিং

আগামীকাল ক্যান্টনম্যান্টে হা'ম'*লার পরিকল্পনা করেছে আওয়ামিলীগ। পরিকল্পনাকারীদের মিটিংয়ের ভিডিও

ঢাকা শহর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় (বিশেষ করে জুলাই অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ইস্ট ওয়েস্ট, ব্র্যাক, নর্থ সাউথ), ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট নিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ভয়ঙ্কর গোপন পরিকল্পনা ফাঁস। তাদের এই পরিকল্পনার সাথে যুক্ত আছে ভারতীয় দূতাবাস কর্তৃক আর্থিক মদদপুষ্ট একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী। যেন এখানে ব্যর্থ হলে সা'ম্প্র'দা'য়ি'ক সংখ্যালঘু কার্ড ব্যবহার করা যায়।

অডিও রেকর্ড টি সারাদেশে সব জায়গায় ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করুন অতিদ্রুত। (ফেসবুক লিঙ্ক)

মুহতারাম Moulana Musa Al Hafij hafizahullah #আলেম_প্রতিনিধি হিসেবে #সংবিধান_সংস্কার_কমিশনের আমন্ত্রণ পেয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ!

#ইন্টার্ম_গভর্নমেন্ট কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

🔰ইসলামিক,বয়ান🔰 pinned «https://youtu.be/45zDFasjyFc?si=FSnXbNiFtzKzdWHW»

https://youtu.be/45zDFasjyFc?si=FSnXbNiFtzKzdWHW

ব্যক্তিস্বাধীনতা ও পোশাক স্বাধীনতার ধ্বজাধারীদের স্বরূপ এটাই।

https://t.me/KhanqaSN

ইসলামী বইমেলার সময় বাড়ল আরও ১০ দিন; চলবে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত
https://insaf24.net/news/07/11/2024/198798

ইসকনের উগ্রবাদী কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে : খেলাফত মজলিস

https://insaf24.net/news/07/11/2024/198797

বাংলা নামক অ'ঘো'ষি'ত ভ্যা'ড়'তের এই প্র'দে'শে ঠিকই সব হচ্ছে! মু'স'লি'মদের উপর হা'ম'লা, নি'র্যা'ত'ন হচ্ছে। আমার মু'স'লি'ম ভাইদের বাড়ি-দোকান দ'খ'ল, ভা'ঙ'চু'র হচ্ছে। আবার এসব উ'গ্র'বা'দী স'ন্ত্রা'সী'দেরকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আ'ই'নি সেবাও প্রদান করা হচ্ছে। এসব জানিনা শুধু আপনি, আমি।

আরেকটা ত*থ্য দিয়ে রাখি! সেদিনের হাজারী গলির ঘ'ট'নায় শুধু হি*ন্দু নয়, অসংখ্য মু'স'লি'ম ভাইয়েরাও শুধুমাত্র স'ন্দে'হের ভিত্তিতে গ্রে'ফ'তা'র হয়েছে। তাদেরকেও ‘সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আ'ই'নি সেবা’ দেওয়ার জন্য কেউ প্রস্তুত আছে তো??

⛔ চট্টগ্রামে নওফেলের গুন্ডারা পরিকল্পিত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগাতে পরিকল্পনা করছে।

তাদের প্ল্যানের আগুনের ঘি হিসেবে মাঠে থাকার পরিকল্পনা জঙ্গি সংগঠন ইস্কনের।

যৌথবাহিনীকে এই সন্ত্রাসীদের ধরে উপযুক্ত বিচার করার অনুরোধ রইলো।