মা'আল কুরআন

@maalqurani


কুরআনের সাথে....

মা'আল কুরআন

25 Sep, 12:46


বিয়ের পর বাড়ির মেয়েটির উদ্দেশ্যে পরিবারের তিন সদস্য থেকে পাওয়া কিছু নাসীহা,

বাবা - কন্যা এটি তোমার বাবার বাড়ি । তুমি যখন খুশি তখন আসবে । যতবার খুশি ততবার আসবে কিন্তু কখনও স্বামীর সাথে ঝগড়া করে এসোনা ।

মা - কন্যা আমার ! আজ থেকে জেনে রেখো এটি তোমার বাবার বাড়ি আর ঐটি তোমার স্বামীর । এ বাড়ির কথা যেন ঐ বাড়িতে না যায় আর ঐ বাড়ির কথা যেন এ বাড়িতে না আসে ।

নানী - বেটি ! স্বামীর সাথে যত খুশি ঝগড়া করো, দিনভর ঝগড়া করো কিন্তু রাতে ঘুমানোর আগে স্বামীর সাথে সব মিটিয়ে ফেলো । কে জানে ! সকালে তোমরা একে অপরকে দেখতে পাবে কিনা ? (ঘুমে মৃত্যুর ফেরেশতা চলে আসতে পারে)

#এক_বুজর্গ_থেকে_শোনা

লিখা: নুসরাত জাহান।


https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

21 Aug, 10:55


বন্যার্ত'দের পাশে দাঁড়ানোর জন্য অথেনটিক সোর্স কমেন্টবক্সে...

📌 আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন:
https://www.facebook.com/share/ghCX7cWxCjSH5m1g/?mibextid=oFDknk

📌 সিরাত ফাউন্ডেশন:

https://www.facebook.com/share/p/C21PGfqmyG87PoLG/?mibextid=oFDknk

📌 3Tk/Day for Ummah

https://www.facebook.com/share/p/1RJwARKxJVhVBPaM/?mibextid=oFDknk

Masuda Binte Bashar আপুর প্রোজেক্ট

https://www.facebook.com/share/p/gLJd2T4eRHe13xJH/?mibextid=oFDknk

©

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

18 Aug, 11:09


একটা প্যারেন্টিং টিপস শেয়ার করি।

বাচ্চাদের তারবিয়াতে যতটা সময় দিবেন তার থেকে বেশি সময় দিবেন দুয়াতে।

আল্লাহ যেন বাচ্চাকে আদব- আখলাক, শান্ত-ভদ্র, অনুগত, গুনধর, সুস্থ-সবল, ঈমান ও তাকওয়া দিয়ে পূর্ণ করে দেন। বাচ্চা যদি কান্না করে, ঘুম-খাবার নিয়ে জ্বালাতন করে, এসব ঠিক করতে তার পেছন যতটা সময় দিবেন তার থেকে বেশি সময় দিবেন দুয়াতে, আল্লাহ যেন তার এসব দূর করে দেন।

জন্মের আগেও দুয়া করবেন, পরেও করবেন, প্রতিদিন করবেন। বাচ্চা পালায় আপনার একমাত্র হেল্পার যদি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা হয়ে যান তবে আপনার আর পেরেশানি কিসে?

বাচ্চার জন্য ঘুমাতে পারেন না, বা কাচা ঘুম ভেংগে যাচ্ছে, মাথা ব্যথা করছে, মেজাজ চটে যাচ্ছে, আল্লাহর কাছে দুয়া করেন, আল্লাহ যেন কাচা ঘুম থেকে উঠলেও আপনাকে সম্পূর্ণ সুস্থ রাখেন, আল্লাহ যেন মাথা ব্যথা না দেন, আল্লাহ যেন আপনার মাথা ও দিলে সুকুন দেন, বাচ্চার প্রতি যেন অনেক মায়া দেন।

সন্তান মা-বাবার উপর ভয়াবহ কঠিন এক দায়িত্ব। বাবা থেকে মায়ের বেশি, এই দায়িত্ব আমরা একা কোনোদিন সুন্দরভাবে পালন করতে পারব না যদি না আল্লাহ আমাদের সহায়তা করেন।
লা হাওলা ওয়ালা ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ এই দুয়াটা বেশি বেশি পড়বেন যখন বাচ্চার প্রতি কোনো কারণে অধৈর্য হয়ে পড়েন৷

১০ বছরের আগে বাচ্চার শরীরে আঘাত করা, তাকে খুব তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে বকা দেওয়া এটা তার প্রতি জুলুম, তার হক নষ্ট করার শামিল। হাদিসে বাচ্চাদের শাসন করার কথা এসেছে সর্বপ্রথম নামাজের জন্য৷ যদি ১০ বছর হয়ে যায় তাও নামাজে গাফেল থাকে তবে তখন তাকে প্রহার করা যাবে। আর সেটা কীভাবে? মিসওয়াক দিয়ে হাতে বা পিঠে। তাও প্রথম ২ মাইর নিজের হাতে দিয়ে এরপর ৩য় মাইর বাচ্চাকে দিতে হবে। প্রথম ২ মাইর কেন নিজের হাতে জানেন? এর হিকমা কী?

আমাদের যখন রাগ উঠে, আমরা প্রহার করতে চাই তখন আমাদের হিতাহিতজ্ঞান লোপ পায়। আমরা জোরে আঘাত করি। আর সেই জোরে আঘাতটা যাতে নিজের হাতেই হয় তাই প্রথম ২ আঘাত নিজেকে করতে হবে, এতে রাগও কমবে, ব্যথাটা নিজে পেলে হিতাহিতজ্ঞানও ফিরে আসবে যে বাচ্চার উপর জুলুম যেন না হয়।

আবারও বলি, সন্তান আমাদের কাছে আল্লাহর আমানত। আমরা তাদেরকে কিনে নেই না আল্লাহর থেকে৷ তাদেরকে উত্তম তারবিয়াত দেওয়া, উত্তম আচরণ করা, সমর্থ্য অনুযায়ী তাদের ভরনপোষণ করা আমাদের দায়িত্ব, এইগুলো পাওয়া তাদের হক।

তাই আমরা বাচ্চার জন্মের আগে থেকে তাদের তারবিয়াত শুরু করব, যাতে তারা শয়তানের প্ররোচনায় না পড়ে। অবাধ্য, বেয়াদব, অশান্ত, ঈমানহীন ইত্যাদি না হয়৷

তারা যেন ছোটো থেকেই মা-বাবার বাধ্য থাকে, তাদের জীবনের প্রতিটা গতিপথে যেন মা-বাবার নজর থাকে। কী করছে, কী ভাবছে, কী করবে, কার সাথে মিশবে ইত্যাদি সব কিছুতে সব সময় মা-বাবার তদারকি, সাপোর্ট ও নাসিহা থাকবে। সব সময় কড়া শাসন, রাগ প্রকাশ, লঘু পাপে গুরু দন্ড, তাচ্ছিল্য, নিচু করা এসব যেন না থাকে। বাচ্চাদের সবচেয়ে কাছের বন্ধুটা, আশ্রয়ের জায়গা, শান্তির জায়গাটা যেন মা-বাবা হয় সেটা নিশ্চিত করা মা-বাবার দায়িত্ব।

আমাদের সময়গুলোর হকদার আমাদের সন্তানরা। দৈনন্দিন যত জরুরী কাজকর্ম আছে, সব শেষে যে সময়টুকু থাকে তা শুধুমাত্র তাদেরই প্রাপ্য। তাদের শরীর ও মনের স্পর্শে থাকা খুব জরুরী।

আর এই সমস্ত কিছু আল্লাহ সহজ করে দিবেন যখন আপনি প্রতিনিয়ত আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবেন। বাচ্চা পালার ক্ষেত্রে সবর চাইবেন না। বরং সাহায্য চাইবেন ও যে সমস্যা সেটা থেকে দ্রুত মুক্তি চাইবেন।

লিখা: যাইনাব আল গাযী।

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

30 Jul, 13:31


তুমি কখনো মনে করো না যে, জালিমরা যা করে সে বিষয়ে আল্লাহ গাফিল। তবে তিনি তাদেরকে সেদিন পর্যন্ত অবকাশ দেন, যেদিন চক্ষু হবে স্থির।

(সূরা ইবরাহীম, আয়াত ৪২)।

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

15 Jun, 05:06


হিসনুল মুসলিম

দোআ: [১১৯] আরাফাতের দিনে দো‘আ

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “শ্রেষ্ঠ দো‘আ হচ্ছে আরাফাত দিবসের দো‘আ। আর আমি এবং আমার পূর্ববর্তী নবীগণ যা বলেছি তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হচ্ছে:

لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَی كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ

একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।

লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মূলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর



তিরমিযী নং ৩৫৮৫; আর শাইখুল আলবানী সহীহুত তিরমিযীতে হাদীসটিকে হাসান বলেছেন, ৩/১৮৪; অনুরূপভাবে সিলসিলা সহীহায় ৪/৬।

©হিসনুল মুসলিম এপ।

মা'আল কুরআন

01 Jun, 15:45


https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

30 Apr, 13:31


হাসান বসরি রহিমাহুল্লাহ বলেন, জীবনের স্বাদ অনুসন্ধান করো তিনটি জিনিসের মধ্যে: সালাত, কুরআন এবং জিকির।

যদি এ তিনটির মাঝে জীবনের স্বাদ ও আনন্দ খুঁজে পাও তবে চালিয়ে যাও এবং সুসংবাদ গ্রহণ করো। আর যদি না পাও তবে আর কি! জেনে নাও, দুয়ার তোমার বন্ধ হয়ে আছে।

আবু নুয়াইম, হিলয়াতুল আউলিয়া: ৪/৩১৮

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

10 Apr, 13:44


تقبل الله منا ومنكم صالح الأعمال....

🌙🌙 ঈদ মুবারক🌙🌙

মা'আল কুরআন

06 Apr, 13:24


"লাইলাতুল কদর হচ্ছে ২৭ কিংবা ২৯ রমাদ্বানের রাত। কেননা সেই রাতে দুনিয়ায় নুড়ি পাথরের চেয়েও বেশি সংখ্যক ফেরেশতা থাকেন"।
.
‌لَيْلَةُ ‌الْقَدْرِ ‌لَيْلَةُ ‌السَّابِعَةِ، أَوِ التَّاسِعَةِ وَعِشْرِينَ، وَإِنَّ الْمَلَائِكَةَ تِلْكَ اللَّيْلَةَ أَكْثَرُ فِي
الْأَرْضِ مِنْ عَدَدِ الْحَصَى
.
~ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
.
[ ইমাম ইবন খুযাইমাহ (রাহ.), আস সহিহ, হা: ২১৯৪] p: 560

লিখা: Manzurul karim

https://t.me/juhod

মা'আল কুরআন

31 Mar, 14:11


লাইলাতুল কদরের রাতে আমল করতে এই গাইডলাইনটা দেখতে পারেন।

সর্বপ্রথম চেষ্টা করবেন দুপুরের দিকে একটু বিশ্রাম করে নিতে, যেন রাত জেগে ইবাদত করার এনার্জি পাওয়া যায় ইন শা আল্লাহ।

১। মাগরিবের পর থেকে অহেতুক স্ক্রিন টাইম, আনমনে স্ক্রল করে যাওয়া, টিভি দেখা থেকে একদম বিরত থাকুন।

২। মাগরিবের পর থেকেই কিন্তু কদরের রাতের শুরু, তাই ইফতারের পরে আপনি কোন ধরনের কথা উচ্চারণ করছেন খেয়াল রাখবেন। গীবত, পরনিন্দা হয়ে গেলে এ সমস্ত গুনাহের প্রভাবে যেন আপনার কদরের রাত যেন নষ্ট না হয়ে যায়।

৩| আপনার পরিস্থিতির বিবেচনা করে একটু ফ্রেশ হয়ে নিতে পারেন গোসল করে। তাহলে পরিষ্কার ঝরঝরা অবস্থায় ইবাদত শুরু করতে পারবেন।

৪। কুরআন পড়তে পারলে রাত ১২:০০ টার আগ পর্যন্ত কুরআন পড়ুন।

৫। রাত ১২:০০ টা থেকে ১:০০ টা পর্যন্ত নফল নামাজ পড়তে থাকুন

৬। রাত ১ টা থেকে ২ টা পর্যন্ত জিকির করুন।

যেমনঃ-

🔸 কদরের রাতে সর্বশ্রেষ্ঠ দুয়াটি বেশি বেশি পড়তে থাকুন— "আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আ'ফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা'ফু আন্নি!"

🔸 আরো জিকির করুন এবং আপনার জান্নাতে একটা একটা করে গাছ লাগাতে থাকুন লাইলাতুল কদরের রাতে, ‌

🔸 সুবহান আল্লহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লহু আকবার।
(১০০+ বার করে)
🔸 লা ইলাহা ইল্লাল্লহ (২০০+ বার)
🔸আস্তাগফিরুল্লহ ( ৫০০+ বার, যত বেশি সম্ভব হয়)
🔸বেশী বেশী দুরুদ পড়া।
🔸 সুবহানাল্লহি ওয়াবিহামদিহি (কমপক্ষে ১০০ বার)

🔸 "লা ইলাহা ইল্লাল্লহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুওয়া আ'লা কুল্লি শাইয়্যিন কদির" (কমপক্ষে ১০০ বার)

🔸 দুয়া ইউনুস - "লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায্ যলিমীন" ।(যত পারেন)

🔸 "সুবহানাল্লহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লহিল 'আযীম।" (কমপক্ষে ১০০ বার) ।

(৯) "লা হাওলা ওয়ালা কুওওতা ইল্লা বিল্লাহ" বেশি বেশি পড়তে পারেন।

(১০) সূরা ইখলাস যত বেশি পড়া যায়।

(১১) স্যায়েদুল ইস্তগফার পাঠ করা।

৬। রাত ২ টা থেকে ৩ টা পর্যন্ত আবার তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ুন। এবার ধীরে-সুস্থে রুকুতে এবং সিজদায় অনেকক্ষণ সময় দিবেন। বিশেষ করে সিজদায় অসম্ভব সময় নিয়ে দুয়া করবেন। সিজদায় বেশী বেশী সময় ব্যয় করুন।

৭। তাহাজ্জুদের পর বিতরের নামাজ পরুন।

৮। সেহরি খাওয়ার পূর্বেই হাত তুলুন মালিকের কাছে। আপনার প্রয়োজনের সব কিছু খুলে বলুন. চোখের পানি ফেলে বলুন, "হে আমার মালিক, আমি আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছেই হাত পেতেছি... (আমাদের ৮ পর্বের দুয়া সিরিজ দেখে দেখে পড়তে পারেন।

🔸🔸 বিস্তারিত দুয়ার লিস্ট পাবেন এই ডকুমেন্টে: https://docs.google.com/document/d/1cCredlbIutTRQgUGBfWq-0kQ-eydN332aDQwCBfJqfI/edit?usp=sharing এই ডকুমেন্ট দেখেও দোয়া পড়তে পারেন)

৯। সেহরি খান।

১০। ফজরের নামাজ পড়ুন।

উপরের কথাগুলো ছড়িয়ে দিন, যারা আপনার কথা শুনে আমল করবে, আপনিও তার সোয়াব পাবেন আশা করি ইনশাআল্লাহ।

রমজানের শেষ দশ দিনের মধ্যে যে কোন রাত শবে কদর হয়ে যেতে পারে। তাই শবে কদরের রাত মিস করতে না চাইলে, দশ রাতেই আমল করুন।

আল্লাহ আমাদেরকে লাইলাতুল কদর পর্যন্ত পৌঁছে দিন।

(মূল লেখা লিখেছে: Baseera
বেশ কিছু পরিমার্জনা করা হয়েছে)

#কুরআন
#রামাদান
#দুয়া

লিখা: মুহতারামা শারিন শাফি।

https://t.me/juhod

মা'আল কুরআন

30 Mar, 14:18


১৫. ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ, ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া লা- হাওলা ওয়া লা- কুওওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহ’ পাঠ করা।

রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "যে-ব্যক্তি ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ, ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া লা- হাওলা ওয়া লা- কুওওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহ’ পাঠ করবে, আল্লাহ তা’আলা তার সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমান গুনাহ মাফ করে দেবেন।"
(তিরমিযি, হা. ৩৪৬০; হাসান)

১৬. ফজরের সালাতের পর ১০০ বার ‘সুবহা-নাল্লা-হ’ এবং ১০০বার ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ পাঠ করা।

রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "যে-ব্যক্তি ফজরের সালাতের পর ১০০ বার ‘সুবহা-নাল্লা-হ’ এবং ১০০ বার ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ পাঠ করে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়; যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়।"
(নাসায়ী, হা. ১৩৫৪, সহীহ)

১৭. বিছানায় দু‘আ পাঠ করা।

রাসূল (সা) বলেছেন, "যে-ব্যক্তি বিছানায় ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ, ওয়াহ্দাহু লা- শারীকা লাহ, লাহূল মুলকু ওয়া লাহূল হামদু , ওয়া হূওয়া ‘আলা কুল্লি শায়্য়িন ক্বদীর, লা- হাওলা ওয়া লা- কুওওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহ, সুবহা-নাল্লা-হ, ওয়াল হামদুলিল্লা-হ, ওয়া লা- ইলা-হা ইল্লাল লাহূ, ওয়াল্লাহু আকবার’ পাঠ করে, তাঁর সমস্ত গুনাহ মাফ করা দেওয়া হয়। যদিও তার গুনাহ সমুদ্রের ফেনার চেয়েও বেশি হয়।"
(ইবনু হিব্বান, হা. ৫৫২৮, সহীহ)

১৮. পরস্পর সাক্ষাতে সালাম দিয়ে মুসাফাহা করা।

রাসূল (সা) বলেছেন, "দুজন মুসলমান পরস্পর মিলিত হয়ে মুসাফাহা করলে পরস্পর বিচ্ছিন্ন হওয়ার পূর্বেই তাদের ক্ষমা করে দেওয়া হয়।"
(আবূ দাউদ, হা. ৫২১২, সহীহ)

একটু চেষ্টা করলে আমরা উপরোক্ত আমলগুলো খুব সহজেই করতে পারি। এতে আমাদের অতিরিক্ত সময়ও লাগবে না।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

লেখকঃ-উস্তায আব্দুল্লাহ মাহমুদ। হাফিয্বাহুল্লাহ
সংগ্রহীত।

https://t.me/juhod

মা'আল কুরআন

18 Mar, 22:54


সূরা ইখলাস পড়ার সময় একটা বিষয় লক্ষ্য রাখতে পার, এই সুরার পরের অংশ আগের অংশের তাফসির,
১: তিনি (হুয়া) কে?
☛ তিনি ‘আল্লাহ’।
২: আল্লাহ কে?
☛ তিনি আহাদ-এক-অদ্বিতীয়।
৩: আলআহাদ কে?
☛ তিনি ‘আসসামাদ-অমুখাপেক্ষী।
৪: আসসামাদ কে?
☛ যার কোনো সন্তান নেই, যিনি কারও সন্তান নন।
৫: যার কোনো সন্তান নেই, যিনি কারো সন্তান নন, তিনি কে?
☛ যার সমকক্ষ কেউ নেই।

আমার মতো (ঈমান-আমলে) গরীব মুসলমানের নামাজগুলো হয় সাধারণত ‘অটো পাইলট’ মুডে। মানে নামাজে সম্পূর্ণ অমনোযোগী হয়েও দুচার রাকাত নামাজ অনায়াসেই পড়ে ফেলি। সুরা-কেরাতও অটো সিলেক্ট হয়ে যায়।
অটো সিলেক্ট নামাজে সূরা ইখলাসের অবস্থান অবিসংবাদিত। একটু যাই হোক, একটু খেয়াল করে পড়তে পারি। আশা করি, ঈমান বৃদ্ধি পাবে। সলাতটা আরেকটু বেশি ‘সলাত’ হয়ে উঠবে। ইন শা আল্লাহ।
সলাতের বাইরেও সকাল-সন্ধ্যার আমলে, শোয়ার আগে তিনবার করে সূরা ইখলাস পড়া সুন্নত। এছাড়া দশবার সূরা ইখলাস পড়লে আল্লাহ তাআলা জান্নাতে একটি বাড়ি বানিয়ে দিবেন। পড়ার সময় একটু খেয়াল করলেই আল্লাহ তাআলার প্রতি আকিদত-মহব্বত আরো পোক্ত হবে। ইন শা আল্লাহ।
ইয়া রব, তাওফিক দান করুন। আমীন।

লিখা: শাইখ আতিক উল্লাহ।

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

06 Mar, 13:53


রামাদানে সহজে ২ বার কুরআনের খতম দেওয়া সম্ভব—ইনশাআল্লাহ্। সেক্ষেত্রে তিনটি পদ্ধতির যেকোনোটি অনুসরণ করা যেতে পারে।
.
[এক.]
প্রত্যেক ওয়াক্তের নামাজের আগে অথবা পরে ৪ পৃষ্ঠা করে পড়া। এতে পাঁচ ওয়াক্তে মোট ৪×৫ = ২০ পৃষ্ঠা (এক পারা) হবে প্রতিদিন। প্রতিদিন ১ পারা মানে ৩০ দিনে ৩০ পারা। অর্থাৎ এক মাসে, এক খতম হবে ইনশাআল্লাহ্। ৪ পৃষ্ঠার জায়গায় ৮ পৃষ্ঠা করে পড়লেই দুই খতম হয়ে যাবে।
.
হাফিজি কুরআনে ২০ পৃষ্ঠায় ১ পারা হয়। সে অনুযায়ী হিসাব করা হয়েছে। যারা অন্য ফন্টে অন্য মুসহাফে পড়বেন, তারা সেভাবে ভাগ করে হিসাব করে নেবেন।
.
যদি নামাজের আগে ৪ পৃষ্ঠা ও পরে ৪ পৃষ্ঠা করে পড়া হয়, তবে প্রতি ওয়াক্তে হবে ৪+৪ = ৮ পৃষ্ঠা। তাহলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে-পরে হবে ৫×৮ = ৪০ পৃষ্ঠা (২ পারা)। প্রতিদিন দুই পারা হলে ১৫ দিনে এক খতম হবে এবং ৩০ দিনে দুই খতম হবে, ইনশাআল্লাহ।
.
[দুই.]
সকাল ৯ টা থেকে ১১ টার মধ্যে ১০ পৃষ্ঠা পড়া। কারণ সাহরি খেয়ে লম্বা ঘুম শেষে তখন আমরা অনেকেই ফ্রি থাকি। মন ফ্রেশ থাকে, তাই এসময় তিলাওয়াত করতে ভালোই লাগে। এরপর জোহরের নামাজের পর আরো ১০ পৃষ্ঠা পড়া। কারণ এই সময়টাও যথেষ্ট প্রশস্ত। মোটিমুটি লম্বা সময় থাকে। তাহলে ১০+১০ = ২০ পৃষ্ঠা, অর্থাৎ এক পারা হবে প্রতিদিন।
.
যদি এর সাথে সংযুক্ত করতে চাই, তবে আসরের পর ৫ পৃষ্ঠা, মাগরিবের পর ৫ পৃষ্ঠা, ইশার পর (ঘুমানোর পূর্বে) ৫ পৃষ্ঠা এবং সাহরিতে বা ফজরের পর আরও ৫ পৃষ্ঠা। তাহলে মোট ৫+৫+৫+৫ = ২০ পৃষ্ঠা বা ১ পারা হবে।
.
অর্থাৎ দিনে-রাতে মিলিয়ে মোট দুই পারা হবে প্রতিদিন। অনেকের ব্যস্ততা থাকতে পারে। তারা একটু এদিক-সেদিক করে নিতে পারেন।
.
যারা এক খতমে সন্তুষ্ট থাকতে চান, তারা উক্ত সময়গুলোতে অর্ধেক করে তিলাওয়াত করলেই হয়ে যাবে।
.
[তিন.]
ফজরের আগে অথবা পরে ৫ পৃষ্ঠা;
সকাল ৯—১১ টার মধ্যে ১০ পৃষ্ঠা;
যোহরের নামাজের পরে ১০ পৃষ্ঠা;
আসরের আগে বা পরে ৫ পৃষ্ঠা;
মাগরিবের নামাজের পরে ৫ পৃষ্ঠা;
ঘুমানোর পূর্বে বা ইশার পরে ৫ পৃষ্ঠা।
সর্বমোট: ৫+১০+১০+৫+৫+৫ = ৪০ পৃষ্ঠা তথা ২ পারা হবে প্রতিদিন।
.
এটা কঠিন মনে হলে:
ফজরের আগে বা পরে ৫ পৃষ্ঠা;
বেলা ৯-১১টার মধ্যে ৫ পৃষ্ঠা;
যোহরের পর ৫ পৃষ্ঠা;
আসরের পর বা রাতে ৫ পৃষ্ঠা;
.
মোট ২০ পৃষ্ঠা তথা ১ পারা হবে প্রতিদিন। অতএব, ৩০ দিনে এক খতম হয়ে যাবে।
.
তবে, বিভিন্ন সময়ের প্রেশার না নিয়ে সকালে ঘুম থেকে ওঠে ৯—১১ টার মধ্যে ২০ পৃষ্ঠা তথা এক পারা, যোহরের পর ১০ পৃষ্ঠা, আসরের পর ৫ পৃষ্ঠা এবং রাতের যেকোনো সময়ে আরও ৫ পৃষ্ঠা পড়লে সেটি আরও সহজ হবে। যারা আসরের পরে ব্যস্ত থাকেন, তারা রাতে এবং ফজরের আগে-পরে সর্বমোট ১০ পৃষ্ঠা পড়বেন। (মোট ২০+১০+১০ = ৪০ পৃষ্ঠা তথা ২ পারা)—এই হিসেবে মোট ২ পারা প্রতিদিন অনায়াসে পড়া সম্ভব, ইনশাআল্লাহ্। কারণ এই সময়গুলোতে ব্যস্ততা কম থাকে।
.
চেষ্টা করেছি, যথাসাধ্য সহজ করে উপস্থাপন করতে। তবুও কিছুটা জটিল ও হিজিবিজি মনে হতে পারে। সেজন্য দুঃখিত। মোটকথা, এগুলো নমুনাস্বরূপ দেওয়া হলো। এবার নিজেদের জন্য কুরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণের সাথে যথাযথ সময়গুলো সেট আপ করে নিন।
.
#Tasbeeh

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

26 Jan, 11:43


সূরা হাক্ক্বহ

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

11 Jan, 10:24


ভালো কিছু নিয়তের লিস্ট দেওয়া হলো যা পবিত্র কুরআন হিফয,তিলাওয়াত ও তাদাব্বুরের সময় আমরা করতে পারি ইন শা আল্লাহ:-

১. হেদায়াতের নিয়ত।
২. অন্ধকার থেকে আলোর পথ প্রাপ্তির নিয়ত।
৩. বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ রোগমুক্তির নিয়ত।
৪. যিকিরকারীদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার নিয়ত।
৫. অন্তরের "হঠকারিতা" দুরীভূত হওয়ার নিয়ত।
৬. তারতীলের মাধ্যমে আল্লাহ পাকের নির্দেশ মানার নিয়ত।
৭. বেহিসাব নেকী অর্জনের নিয়ত।
৮. কিয়ামতের দিন কুরআনের সুপারিশ লাভের নিয়ত।
৯. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশ মানার নিয়ত।
১০. ঈমান-ইয়াকীন বৃদ্ধির নিয়ত।
১১. সুউচ্চ মর্যাদা লাভের নিয়ত।
১২. জান্নাতে সুউচ্চ মাকামে অবস্থানের নিয়ত।
১৩. আল্লাহ পাকের নৈকট্য অর্জনের নিয়ত।
১৪. আল্লাহ পাকের খাছ বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার নিয়ত।
১৫. আল্লাহ পাক আমাকে স্মরণ করছেন,মর্মে নিয়ত।
১৬. জাহান্নাম থেকে মুক্তির নিয়ত।
১৭. জান্নাত অর্জনের নিয়ত।
১৮. আল্লাহ পাক সাথে আছেন,দেখছেন,শুনছেন
, এই নিয়ত।
১৯. কুরআন পাঠকারীরা সম্মানিত ফেরেশতাদের সাথী হবেন,এই নিয়ত।
২০. গোনাহ থেকে বাঁচতে পারার নিয়ত।
২১. বেশি বেশি নেককাজ তাওফীকের নিয়ত।
২২. কুরআনের সাক্ষ্য গ্রহণের নিয়ত।
২৩. কুরআনের প্রতি দৃষ্টিপাতের মাধ্যমে আলাদা ইবাদাতের নিয়ত।
২৪. দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির নিয়ত।
২৫. আল্লাহ পাকের জাত ও গুনাবলী এর পরিচয় পাওয়ার নিয়ত।
২৬. পড়তে কষ্ট হলে,দ্বিগুন সওয়াবের নিয়ত।
২৭. পিতামাতাকে নুরের মুকুট পড়ানোর নিয়ত।
২৮. কুরআন কবরে বন্ধু হিসেবে থাকার নিয়ত।
২৯. জান্নাতী ও উত্তম জীবন-যাপনের নিয়ত।
৩০. নেককার সন্তান-সন্তুতি লাভের নিয়ত।
৩১. সকল হেদায়াতের উপর আমলের নিয়ত।
৩২. দুনিয়াবী ও পরকালীন সকল পেরেশানী থেকে মুক্তির নিয়ত।
৩৩. সকল আমল কবুল হওয়ার নিয়ত।
৩৪. সকল আমলে ইখলাস থাকার নিয়ত।
৩৫. মৃত্যুর পর বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশের নিয়ত।
৩৬. সব ধরণের রিযিকের অভাব দূর হওয়ার নিয়ত।
৩৭. সকল আমল ও কাজে বরকত হওয়ার নিয়ত।
৩৮. সকল সওয়াব রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, তার আল-আওলাদ, সাহাবা, তাবঈ-তাবেঈন,পিতা-মাতা,আত্মীয়স্বজন ও অন্যান্য সকল মুমিনদের রুহের মাগফিরাত কামনা ও মর্যাদা বুলন্দির উদ্দেশ্যে ঈমানে সওয়াবের নিয়ত।

এভাবে চিন্তা করে আমরা আরো নেক নিয়ত করতে পারি।আল্লাহ পাক আমাদের তাওফীক দান করুক আমিন।

- মুহাম্মদ মুস্তাজীবুর রহমান আযহারী।

https://t.me/MaalQurani

মা'আল কুরআন

15 Dec, 00:59


কুয়েট সেন্ট্রাল মসজিদের খতিব মাগরিবের নামাযে সূরা ফাতিহা পড়ার সময় আটকে গেলেন। “مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ” বলার পর আর আগাতে পারছেন না। তার কান্নার দমক থামছে না।
.
হঠাৎ সুফিয়ান আস সাওরী (রহঃ) এর কথা মনে পড়ল। তাঁর ও একই অবস্থা হয়েছিল। কোন এক মাগরিবের নামাযে তিনি إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ বলার পর আর আগাতে পারছিলেন না। “আমরা কেবল তোমার ইবাদত করি, আর তোমার সাহায্য প্রার্থনা করি”- নামাযে বলা এই লাইনটার সাথে তিনি তাঁর বাস্তব জীবনকে মিলাতে পারছিলেন না। আমি কোন আম-জনতার কথা বলছি না। বলছি সুফিয়ান আস সাওরী (রহঃ) এর কথা ! যিনি যদি কারো সামনে হক্ক কথা বলতে না পারতেন, তবে তার যন্ত্রণায় রক্ত-প্রসাব করতেন।
.
সূরা ফাতিহা তো আমিও পড়ি। কম করে হলেও দিনে ১৭ বার। ২২ বছর হয়ে গেল। কই কোনদিন তো চোখে পানি আসেনি, কান্নার দমকে থমকে যাইনি। প্রথমে ভাবতাম আরবী না জানার কারণে হয়তো এমনটা হয়েছে। এখন তো ছোট ছোট সূরার আরবী বললে সরাসরি বুঝতে পারি। তাও তো সেই আগের মতই অবস্থা!
.
কে জানি বলল “পড়ো” বইটাতে খুব সুন্দর করে সূরা ফাতিহার অর্থ বুঝানো হয়েছে। মন দিয়ে পড়লাম। কিন্তু অবস্থার উন্নতি নেই। অথচ আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুর’আনে বলে দিয়েছেন,
.
“যদি আমি এই কোরআন পাহাড়ের উপর অবতীর্ণ করতাম, তবে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিনীত হয়ে আল্লাহ তা’আলার ভয়ে বিদীর্ণ হয়ে গেছে।”[৫৯;২১]
.
যে কুর’আনের ভয়ে পাহাড় বিদীর্ণ হয়ে যেত, সেই একই কুর’আন আমাদের হৃদয়কে একটুও নাড়া দেয় না। একটিবারের জন্যও থমকে যাই না।  অন্তরটা কি পাহাড়ের চেয়েও শক্ত হয়ে গেছে?
কিন্তু কেন?
.
উত্তরটা  দিয়েছেন ইমাম ইবনুল কায়্যিম আল জাওযিয়্যাহ (রহঃ), তাঁর বিখ্যাত পত্র “আল জওয়াব আল-কাফি” তে। আর আমার ধারণা একটু চিন্তা করলে আমরা নিজেরাও এর উত্তর পাব। জানেন এটা কিসের ফলাফল?
.
এটা আমাদের পাপের ফলাফল।
.
“বরং তাদের অন্তরের (পাপ ও কুকর্মের কারণে আস্তরণ) পড়েছে তাদের কৃতকর্মের ফলস্বরূপ”। [৮৩;১৪]

লিখেছেনঃ শিহাব আহমেদ তুহিন।

https://t.me/MaalQurani