Society - Uncensored @societyuncensored Channel on Telegram

Society - Uncensored

@societyuncensored


@SocietyUncensored

সমসাময়িক বিষয় নিয়ে....

Society - Uncensored (Bengali)

সমাজ - অসংশোধিত একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল, যা সমসাময়িক বিষয়ের উপর আলোচনা করে এবং একটি স্থায়ী কমিউনিটি তৈরি করে। এই চ্যানেলে আপনি পৃথিবীর প্রতিটি বিষয়ে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি পাবেন এবং আপনার মতামত সাঝা করতে পারবেন।nnসমাজ - অসংশোধিত চ্যানেলের মূল লক্ষ্য হল মানুষের ভাবনা এবং মতামতের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করা। এই চ্যানেলে একটি পৌরাণিক নিয়ম নেই, যা মানুষের মতামত এবং ধারণাগুলি প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে মূল্যায়ন করে।nnযারা নতুন ধরণের আলোচনা এবং বিতর্ক চান, তারা অবশ্যই সমাজ - অসংশোধিত চ্যানেলে যোগ দিতে পারেন। এই চ্যানেলে মানুষের বিভিন্ন মতামত আড়াআড়ি হয় এবং বিষয়গুলির উপর চর্চা করা হয়।nnসমাজ - অসংশোধিত চ্যানেল পাশাপাশি যারা নতুন জিনিস শেখার ইচ্ছুক, তারা এই চ্যানেলের সদস্যদের সাথে জড়িত হতে পারেন। এখানে সমসাময়িক বিষয়, প্রয়োজনীয় তথ্য, এবং বিভিন্ন প্রস্তাবনা পাওয়া যায়।nnসমাজ - অসংশোধিত চ্যানেল আপনাকে নিজের মতামত প্রকাশ করার সুযোগ দেয় এবং মৌলিক অধিকার প্রচুর কোডে সংশোধন করে। এই চ্যানেলে আপনি সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে মন্তব্য করতে পারবেন এবং আপনার মতামত জোর দিয়ে প্রকাশ করতে পারবেন।nnতারা যারা আলোচনা এবং বিতর্কে রূচি রাখেন, তাদের জন্য সমাজ - অসংশোধিত চ্যানেল একটি অত্যন্ত উপকারিতা সংস্থা হিসাবে দেখা যেতে পারে। এই চ্যানেলে আপনি অনুপ্রাণিত হতে পারেন এবং নতুন ধরণের বিচার এবং ধারণা গ্রহণ করতে পারেন।nnসমাজ - অসংশোধিত চ্যানেলে যোগ দিয়ে আপনি আপনার ক্ষেত্রে এবং বিষয়ে আরও অধিক শিখতে পারবেন। এই চ্যানেলে নতুন বিষয় এবং রুচির উপর আলোচনা করা হয় এবং মানুষের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করা হয়।nnসমাজ - অসংশোধিত চ্যানেলে যোগ দিন এবং নতুন জ্ঞান, বিচার, এবং ধারণা অর্জন করতে শিখুন।

Society - Uncensored

21 Nov, 12:00


শরীফার গল্প পাঠ্যবইয়ে আবার ঢোকাতে সচেষ্ট, জেন্ডার মতবাদের প্রচারক, এলজি টিভি নিয়ে ওয়ার্কশপ করা মাহীন সুলতানকে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সদস্য করা হল।

লীগ গিয়ে ইউনুস সরকার আসলো লিবারেল মিশনারীদের দাপট কমলো না, বরং বাড়লো। - আসিফ আদনান

Society - Uncensored

21 Nov, 05:53


ঠিক এই বিকাল চারটায় বাংলাদেশের কিছু সাধারণ মানুষ যাবে এদেশে নারীবাদের বিষ ছড়ানোর অন্যতম কেন্দ্র প্রথমালো আর ডেইলিস্টারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে।

ঠিক সেই সময়টাতেই আরেকদিকে ইসলাম এবং নারীবাদ কিভাবে হাত হাত রেখে চলতে পারে - ইসলামী নারীবাদের দিক্ষা চলবে। এটাই সাইন্স!

আমরা যখন এদের নারীবাদী বলতাম, লোকে বলতো আমরা অপবাদ দেই৷ অথচ তারা এই ব্যানার নিয়েই কাজ করতেসে। তো আমাদের সিভিল ডেমোক্রেটিক মুসলিমরা, আমাদের একটু বুঝায় যান, ওনারা আসলে কি করতেসেন - দেশের এরকম মূহুর্তে এনজিওগুলোর সাথে মিলে?!

বিঃদ্রঃ উনি ~ইসলামি নারীবাদ~ ট্যাগটা সরাসরি ক্লেইম করেন নাই। ওনার কমেন্ট সেকশনে দেখলাম বিষয়টা অস্পষ্ট রাখসেন যে পক্ষে না বিপক্ষে। আমরা জানি ওনার কাজগুলো এসবের পক্ষে, কিন্তু যতটুকু মনে হয় এই ট্যাগটা ওউন করবেন না পরিস্থিতি বেগতিক দেখলে। - বিয়ার্ডেড বেঙ্গলি

Society - Uncensored

20 Nov, 16:18


খসড়াতে সুপারিশ করা হলেও, রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার সুপারিশ অনুমোদন পায় নাই উপদেষ্টা পরিষদে। তার মানে দল হিসাবে লীগের কোন শাস্তি হবে না।

উপদেষ্টা পরিষদের বসে থাকা দালালগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। মুখে সিরিয়াস ধরনের গালি আসতেছে, ভালো হয়ে গেছি বলে অনেক কষ্টে সামলাচ্ছি।

এই সারমেয় শাবকদের আর কোন লেজিটিমেসি নাই সরকারে থাকার।

তীব্র প্রতিবাদ হওয়া দরকার। - মেহেদী হাসান

Society - Uncensored

20 Nov, 15:33


https://www.tbsnews.net/bangla/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0/news-details-279261

Society - Uncensored

20 Nov, 07:44


কি বুঝলেন?

Society - Uncensored

20 Nov, 06:40


শেখ ইমরান নজর হচ্ছে একজন নব্য মুতাজিলা।

(মুতাযিলা মানে হচ্ছে যারা ওয়াহী থেকে লজিক কে সুপ্রিম হিসেবে দেখে,কিন্তু এইখানেও একটা ব্যাপার আছে মুতাযিলারা লজিকের ব্যবহার ও ভালোভাবে জানতো না অনেক ক্ষেত্রে)

এই একই লাইনের পথিক হচ্ছে কিবরিয়া সানি,সিক্রেট রিভিলড চ্যানেল এর স্টোরি টেলার।যদিও কিবরিয়া সানি পুরোপুরি মুতাজিলা ও নাহ,তবে শিয়া আদর্শে মাত্রাতিরিক্ত প্রভাবিত।

আপনি যখন প্রথম চার যুগের সালাফুস সালেহীনদের Understanding টা বাদ দিয়ে নিজের মনমতো সব এক্সপ্লেইন করতে চাইবেন তখন গোমরাহ হয়ে যাবেন।

চারটা বই এর সাজেশান দিচ্ছি,যাতে কিভাবে এই Eschatology and Modernism এর জিনিসগুলোর অথেনটিসিটি নিয়ে জানবেন ও বুঝবেন সেটার ধারণা পান

১) বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের ইতিবৃত্ত- ইসমাঈল রেহান (হাফি:)
২) আধুনিক কালের বিচ্যুতি ও ভ্রান্তি- ইমরান রাইহান (হাফি:)
৩) কিয়ামতের আলামত- Mizan Harun (হাফি:)
৪) ফাহমুস সালাফ - Iftekhar Sifat (হাফি:) - Ibtihaj Tahsin

Society - Uncensored

20 Nov, 04:19


আপনি কি খেয়াল করেছেন, পুরো দুনিয়াতে ডানপন্থার ঝোঁক ব্যপকভাবে বাড়ছে?

চীনে ইয়াং ছেলেদের মিডীয়াতে মেয়েলি আচরণ নিষিদ্ধ করেছে। মাস্কুলিন অনেক টিভি শো চালু হয়েছে, ইউটিউবে সার্চ দিলে পাবেন।
ভারতে ইয়াং ছেলেরা হিন্দুত্ববাদের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে।
তুলনামুলক শান্ত দেশ জাপানেও জাতীয়তাবাদি দলের জন্ম হয়েছে।
২য় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবারের মত মুসোলিনির দল ক্ষমতায় গিয়েছে। (জর্জিয়া মালোনি)
২য় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবারের মত জার্মানিতে নিও-নাৎসি পার্টি পার্লামেন্টে আসন পেয়েছে।(AfD )

গাজা যুদ্ধের পর পুরো আরব যেন একচেটিয়া ইসলামচর্চা বাড়াচ্ছে। যদিও সোউদি-আমিরাত উল্টো পথে হাটছে, কিন্তু বাকি আর দেশগুলোতে মুসলিম যুবকদের মধ্যে সশস্ত্র পন্থার গ্রহণযোগ্যতা নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। (হামাস ফ্যাক্ট)

রাশিয়াতে নারীদের ৮টা পর্যন্ত বাচ্চা নিতে বলা হচ্ছে। নাটক-সিনেমায় বাচ্চা নেই এরকম কাপল দেখানো নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।

আর আমেরিকাতে তো দেখলেনই। ৭টি সুইং স্টেটের সবগুলো ট্রাম্প জিতেছে।
রিপাবলিকানদের প্লান প্রজেক্ট ২০২৫ এর হাইলাইট ছিলো অ্যাবর্শন নিষিদ্ধ করবে।
খটকা লাগে না, এরা এত ভালো হয়ে গেলো কিভাবে?
না, এরা ভালো হয় নি। অনেক বড় একটা কারণ আছে।

তরুণদের মোবিলাইজ করার যেকোনো উপলক্ষের মানে হলো সামনে সঙ্ঘর্ষ।

পুরো দুনিয়াতে তরুণদের মেরুকরণ চোখে পড়ার মত বাড়ছেই।

সেই বড় কারণটা হলো, পুরো দুনিয়া এগিয়ে চলেছে যুদ্ধের দিকে। - আনফেজড

Society - Uncensored

19 Nov, 15:47


শু'বাহ ইবনে হাজ্জাজের কাছে এক তরুণ এসে হাদিস সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলো। শু'বাহ যখন জানতে পারলেন, সে তরুণটি একজন পেশাদার বক্তা; তিনি তার সাথে হাদিস নিয়ে কোনও রূপ আলোচনা করতেই অস্বীকৃতি জানালেন।

শু'বাহ রহ. হিজরি দ্বিতীয় শতাব্দীর প্রখ্যাত হাদিস বিশারদ ছিলেন। তাঁকে আমিরুল মুমিনিন ফিল হাদিস বলা হত। পেশাদার বক্তাদের তাঁরা এতখানি বিপদজনক জ্ঞান করতেন যে, তাদেরকে ছাত্র হিসেবেও গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।

সেকালে পেশাদার বক্তাদের 'কাসসাস' মানে 'Story Teller’ বলা হত। ইবনুল জাওযির মতে, এরাই ইলমে হাদিসের সবচে' বড়ো ক্ষতি করেছে। এই পেশাদার বক্তাদের প্রচলন অনেক আগেই হয়েছিল।

এরা কি বলবে না বলবে উসমান রা. তা সুনির্ধারিত করে দিয়েছিলেন। খেলাফতকালে এদের কথাবার্তায় লাগাম দিয়ে রাখত রাষ্ট্রব্যবস্থা। এক বক্তা আয়েশা রা. এঁর কামরার পাশে উচ্চস্বরে বক্তব্য দিতে থাকলে এ ব্যাপারে খলিফার কাছে তিনি অভিযোগ জানান।

আলী রা. এ জাতীয় বক্তাদের বেত্রাঘাতের কথা বলেছেন। সময়ের সাথে সাথে এরা আরও সীমা অতিক্রম করতে শুরু করে।

ইবনে উমার রা. মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় বলতেন, এই বক্তাদের জন্যই আমি মসজিদ থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য হই, এদের ছাড়া আর কিছুই আমাকে মসজিদ থেকে দূরে রাখতে পারত না।

উমাইয়া ও আব্বাসীয় উভয়কালেই এদেরকে রাজনৈতিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। রাজনৈতিক মতের প্রচারমাধ্যম হিসেবেও ব্যবহার করা হয়েছে।

ইতিহাস গ্রন্থগুলোতে পেশাদর বক্তাদের মধ্যে যাদের উল্লেখ আছে, তাদের বেশিরভাগের দিকে খেয়াল করলে দেখা যাবে এদের মধ্যে হক্ব বাতিলের পরোয়া তেমন ছিল না কোনও কালেই।

কিন্তু ব্যবসাটা ঠিকই ছিল। এমন বক্তাও ছিলেন যাদের বিশ জন ক্রিতদাসী ছিল। প্রচলিত পরিমাপে ৭ হাজার ২৯০ ভরি অর্থাৎ দুই মণেরও বেশি সোনা দিয়ে তিনি তাদের কিনেছিলেন। যদিও ইতিহাসে কিছু বিরল ব্যতিক্রমী আলেম বক্তাও ছিলেন।

কিন্তু পেশাদার বক্তাদের থেকে ভালো কিছু আশা করার নেই আসলে। তাদের মিথ্যা থেকে আল্লাহর রাসুলের হাদিসই তো নিরাপদ না। মিথ্যা আর নৌটঙ্কিবাজি এই পেশার অংশ হয়ে উঠেছে।

দলবাজি, গলাবাজির মধ্য দিয়ে নানা হাস্যকর মিথ্যার বেসাতি ছড়িয়েও এরা আদৃত হয়। এদের কপাল ভালো, এরা উমার, আলীর মত ইসলামী শাসনের মধ্যে নাই। - Arju Ahmed

Society - Uncensored

19 Nov, 11:53


এটা আনএক্সেপ্টেবল। এতো কিছুর পর আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে?

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার না করা, এবং তাদের পুনর্বাসনের যে কোনো চেষ্টা জাতির সাথে, কুরবানীর সাথে গাদ্দারী বলে বিবেচিত। যারাই এ কাজ করার চেষ্টা চালাবে তারা গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবে। এবং জাতি ও ইতিহাস তাদেরও বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করাবে, সুনার অর লেইটার। যদি বিএনপি আসলেই এ অবস্থান নিয়ে থাকে তাহলে এটা তাদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ব্লান্ডার হবে।
.
তবে ড. ইউনুসকে ক্লিন চিট দেয়ার কিছু নেই। তিনি নির্বাচনের সময়সীমার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কথা উপেক্ষা করতে পারেন, সব জায়গায় 'ছাত্ররা যা বলবে তাই হবে' বলেন, কিন্তু এখানে এসে এক বিএনপি-র কথায় (যদি আসলেই বিএনপি এমন অবস্থান নিয়ে থাকে) সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন?
.
ছাত্রনেতাদের নিয়ে নানা রকমের প্রশ্ন এবং সংশয় মানুষের মধ্যে গতো তিন মাসে তৈরি হয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য, অবস্থান এবং বক্তব্য স্পষ্ট না। তবে তারা যদি আসলেই আওয়ামী জাহেলিয়াত নির্মূল করায় আন্তরিক হন, তাহলে জনগণকে আবারও তারা পাশে পাবেন। তবে আওয়ামী জাহেলিয়াত উৎখাতে তারাও কতোটা আন্তরিক, আমি নিশ্চিত না।
.
যদি বিএনপি, ড. ইউনুসের ক্যাবিনেট, কিংবা ছাত্রনেতা - কেউই আওয়ামী জাহেলিয়াত উৎখাতে আন্তরিক না হয়, তাহলে প্রয়োজনে জনগণের অগ্রবর্তী অংশকে সে দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে। বাই এনি মীনস নেসেসারি।
Asif Adnan

Society - Uncensored

19 Nov, 06:47


আওয়ামী লীগকে আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ দেওয়া হবে কি না, সে প্রশ্নের উত্তরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘এটা ইতিমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চাইনি। বিএনপি এটা করেছে, বলেছে সব রাজনৈতিক দল অবশ্যই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। সুতরাং তারা ইতিমধ্যে রায় দিয়ে দিয়েছে। আমরা দেশের একটি প্রধান দলের মতামতকে উপেক্ষা করব না।’

#Fridaypost #Bangladesh #election

⚠️সবাই আওয়ামীদের পূর্নাবসন এর কাজই করতেসে

Society - Uncensored

19 Nov, 06:43


ইদের পর আন্দোলন করতো ১৫ বছর এরা....

Society - Uncensored

19 Nov, 05:33


জামাতের লোকজন এগুলো কি করে বেড়াচ্ছে। তারা আওয়ামী লীগের সাথে মাখামাখি করবে, তাদের ব্যাপারে সর্বোচ সফট থাকবে আর কেউ সেটা অপছন্দ করলে তাকে ধরে মারবে।

সবাই দেখি দিনশেষে ফ্যাসিস্টদের দোসর। - অভি ভাই

Society - Uncensored

18 Nov, 10:19


হাসনাত আব্দুল্লাহর ছবিতে মাকসুদ যে থ্রেট দিয়েছে , এইটা শুধু শুরু।
সামনে আরও আসবে।

এখন কার থ্রেট বায়বীয় আগামীতে আওয়ামী লীগ ফিজিক্যালি আসবে।

এইটার কারণ আপনারা আওয়ামীদেরকে চেজ করেন নাই। আওয়ামী লীগের নেতাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সিজ করেন নাই।

প্রতিটা টক শোতে, আওয়ামী লীগের এপোলোজিস্টরা এখনো আছে। প্রতিটা আওয়ামী ব্যবসায়ী যারা প্রথম দুই তিন সপ্তাহে থর থর কম্পো ছিল, তারা এখন বুঝে গেছে, ছাত্র শক্তির ভাই ব্রাদারদের সরকার তাঁদের কিছু ছিঁড়তে পারবে না।
ফলে তারা এখন রি-অর্গানাইজ করছে।

এর পুরো দায় ছাত্র শক্তির ভাই ব্রাদারদের যারা শক্তিশালী লোকদেরকে ক্ষমতার ধারে কাছে ভিরতে দেয় নাই। যারা পিনাকী দার মতো, সায়েরের মতো, আলী রিয়াজের মতো, আনু মুহাম্মদের মতো, মাহমুদুর রহমানের মতো শক্তিশালী ব্যক্তিদেরকে উপদেষ্টা পরিষদে দূরের কথা, কোনো একটা অ্যাডভাইজারি বোর্ডে রাখে নাই।

পুরো দেশের পলিটিকাল ডিরেকশন সেট করছে, আসিফ নজরুলের মতো একজন ইউনিভার্সিটি প্রফেসর যিনি প্রচণ্ড আনস্ট্র্যাটেজিক, মাহফুজ আলম যার সমপরিমাণ রাজনৈতিক ডিলিউশনের ১০টা ছেলেকে যে কোনো মুহূর্তে টিএসসিতে খুঁজলে পাওয়া যাবে, আর সাংবাদিক শফিকুল আলম - যিনি একজন চারণ কবি।

পুরো উপদেষ্টা পরিষদে ও ডক্টর ইউনুসের অফিসে এই তিন জন বাদে, আর কোনো পলিটিকাল লোক নাই।
এই তিনটা মানুষের হাতে পুরো দেশের সকল রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীভূত।

ফলে তারা শক্তভাবে কীভাবে আওয়ামী লীগ ডিল করতে হবে তার কোনো চিন্তাই করতে পারেন নাই।

একটা টাস্ক ফোর্সঃ তারা তৈরি করতে পারে নাই।

প্রথম সপ্তাহ থেকেই বলেছি, প্রতিটা এমপির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সিজ করেন। এইটা বিএফআইইউ এর একটা চিঠিতে হয়ে যেতো।

কিন্তু করেন নাই।

এরা এখনো দুদকে একটা কোয়ালিটি লোক বসাতে পারে নাই। যে এক দুদক দিয়ে পুরো আওয়ামী লীগ সাইজ করে দেওয়া যেতো। সেই দুদকে হাসিনার এপয়েন্টমেন্ট দেওয়া ছাত্র লীগের কর্মীরা বিচার করছে, আওয়ামী লীগের নেতাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ।

বাংলাদেশে দুদককে পরিচালনা করার জন্য শত শত যোগ্য লোক আছে। ১/১১ এর সময়ে দুদক দিয়েই রাজনীতিবিদদের ধরা হয়েছিল। সেইম ফরম্যাট ব্যবহার করতে এদের আপত্তি কি ছিল?

ঘিন্না লাগে এদের কাজ কারবার দেখলে।

আপনারা আওয়ামী লীগ চেজ করেন নাই, চেজ করেছেন, আর্মির ভেতরে কল্পিত শত্রুকে।

এখন আওয়ামী লীগ আপনাকে চেজ করবে।
আমাদেরকে চেজ করবে।
আওয়ামী লীগ পূর্ণ শক্তিতে ফিরে আসবে,
মাকসুদের এই স্ট্যাটাস তার একটা ইঙ্গিত মাত্র।

এর পুরো দায় ঢাবির ছাত্র শক্তির ভাই ব্রাদারদের ক্ষমতার লোভের, যারা পুরো বিপ্লবের লেজিটিমিসি দাবি করে, খুব দ্রুত ক্ষমতায় আসার জন্য এবং রাষ্ট্র ক্ষমতা শুধু নিজের হাতে কুক্ষিগত করে রাখার জন্য তাঁদেরকে প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারে এমন কোয়ালিটির কাউকে উপদেষ্টা পরিষদে বা গুরুত্বপূর্ণ পজিশানে আসতে দেয় নাই, ধরে নিয়ে আসছে কিছু আরাম কেদারায় শুয়ে থাকা রিটায়ারিদেরকে - যাদের আওয়ামী লীগকে চেজ করার কোনো মানসিকতা, উদ্যম আর প্রায়োরিটি নাই।

আর কারো এক আনা দায় নাই।

আমি রাজনীতি, অর্থনীতি, ম্যানেজমেন্ট যতটুকু বুঝি, সেই এই তিন বুঝ থেকে আমার এইটাই বোঝাপড়া যে এই পরিণতির দায় ঢাবির ছাত্র শক্তির ভাই ব্রাদারদের খুব ছোট একটা টিমটার ক্ষমতার লোভের। আর কারো না।
- জিয়া ভাই

Society - Uncensored

15 Nov, 11:17


সাদ নামের একটি ছেলেতার মাকে মে*রেছে,এ তথ্য টা ভুল। সাদের মাকে মে*রেছে বাসার মহিলা মালিক ও দুই লোক।

সোর্স : যমুনা টেলিভিশন।

Here is the link https://youtu.be/-XU2yG6HPvU?si=busbU-SqiVDBpqQB

Society - Uncensored

14 Nov, 19:13


সখি বলিবো কার কথা!
সবাই চায় ক্ষমতা।

পশ্চাৎদেশ বন্ধক রেখে হলেও, ক্ষমতা লাগবে।- মেহেদী হাসান

Society - Uncensored

14 Nov, 09:43


আলেপ উদ্দীন নামের এই কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২০ এর বেশি গুম এবং বিচার বহির্ভূত হত্যার অভিযোগে মামলা দয়ের করা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। তারই একটি- ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানায় ১৫(০৮)২৪ নং হত্যা মামলায় অতিরিক্ত এসপি আলেপ উদ্দীনকে প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গত মঙ্গলবার বিকেলে বরিশাল থেকে ঢাকায় নিয়ে এসেছে ডিবি পুলিশ, গতকাল পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এই পুরো সময় আলেপ তার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে নিজের স্ত্রীর সাথে আলাপ করেছে, তাকে ঢাকা আনা হয়েছে সেটা জানিয়েছে, মোট কথা তার আটক ও জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি তার পরিবার জানে। আজ সকালে ঐ একই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

আর এর মধ্যেই এই খুনীকে রক্ষা করার জন্য প্রথম আলোর দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে গেছে! অবশ্য একটি ভিনদেশী ফান্ডে চলা প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার যে ঐ দেশের 'এ্যাসেট' আলেপ উদ্দীন কে রক্ষার জন্য সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করবে সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।

যারা ঢাকা শহরে থাকেন তাদের নিশ্চই চোখে পড়েছে- গুলশান, বনানী, ধানমণ্ডি এবং বেইলী রোড এলাকা অনেকগুলো আরব/টার্কিশ/ভারতীয় রেস্টুরেন্ট আচমকা বন্ধ হয়ে গেছে। এগুলোর মালিক, স্টাফ কারো কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। আপনাদের অবগতির জন্য বলছি- এগুলো ছিলো ঐ বিশেষ দেশের ক্যামোফ্লেজ আউটলেট। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারও তাই।

একটি দেশ অন্য দেশে তার আনুষ্ঠানিক দূতাবাসের বাইরেও এক বা একাধিক সাংষ্কৃতিক কেন্ত্র, বাণিজ্য কেন্দ্র, দাতব্য প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা সহায়তা কেন্দ্র, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি অনেক কিছুই চালাতে পারে (রাষ্ট্রেীয় অনুমতি সাপেক্ষে)। কিন্তু যখন তারা তাদের হেজিমনি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারের মত প্রতিষ্ঠান চালায় তখন সেগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা নেয়া রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্যই প্রয়োজন।

এবার একটা প্রশ্ন করি?
পলাতক হাসিনা ভারতে বসে একের পর এক ভিডিও বার্তায় কখনো ২৭৭জনকে হত্যা করা নির্দেশ দিচ্ছে, কখনো চট করে ঢুকে পড়ার হুমকি দিচ্ছে, কখনো ট্রাম্পের ছবি নিয়ে মিছিল করে পুলিশের সাথে মারামারি করার পরামর্শ দিচ্ছে। এমন দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র বক্তব্য যদি হাসিনার বদলে অন্য কোন রাজনৈতিক নেতা বিদেশে বসে দিতেন, তাহলে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কতগুলো নিউজ করতো? মতিউর রহমান এবং মাহফুজ আনাম কতগুলো কলাম লিখতেন?

আমি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এর প্রসিকিউটরদের প্রতি আহবান জানাবো- এখনি প্রথম আলোর এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শক্ত আইনী ব্যবস্থা নিতে। ৩ হাজারের বেশি বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং ৭শ'র বেশি গুমের ঘটনায় ভিক্টিমদের পরিবারদের বিচার পাবার অধিকার এই প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার গং যেন কোন ভাবেই বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সেটা এখনি নিশ্চিত করতে হবে। - একেএম ওয়াহিদুজ্জামান