Come Towards Allah @cometowardsallah1 Channel on Telegram

Come Towards Allah

@cometowardsallah1


তুমি তোমার রবের কাছে ফিরে এসো সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে

- সূরা আল-ফাজর (আয়াত-২৮)

Come Towards Allah (Bengali)

আল্লাহর দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্য এই চ্যানেলটি 'আল্লাহর দিকে এসো' নামে নির্মিত হয়েছে। এটি একটি সংগঠিত স্থান যেখানে মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন চরম সন্তুষ্টি এবং আনন্দের মাধ্যমে তাদের ঈমান ও বিশ্বাস প্রকাশ করতে পারে। এই চ্যানেলটির মুখ্য লক্ষ্য হলো মানুষকে তাদের একান্ত রব, আল্লাহর কাছে পৌঁছানোর মার্গ প্রদর্শন করা। সূরা আল-ফাজর (আয়াত-২৮) এর উক্তি 'তুমি তোমার রবের কাছে ফিরে এসো সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে' একটি নিরাপদ ইন্সপিরেশন যা এই চ্যানেলের উদ্দেশ্যের সাথে সঙ্গত। যদি আপনি পরিপূর্ণ মধ্যমে আপনার ঈমান প্রকাশ করতে চান এবং আল্লাহর মধ্যে নিজেকে প্রেরণা অর্জন করতে চান, তবে 'আল্লাহর দিকে এসো' এই চ্যানেলটি সম্পর্কে আরও অনুবাদ যোগ করতে থাকুন।

Come Towards Allah

07 Feb, 18:00


নামাজ পড়ার সময়ই পাচ্ছি না।

দিনে একবার কুরআন তেলাওয়াত করবো, সময় কোথায়?

লাস্ট কবে তাহাজ্জুদ পড়েছি মনে নাই।

ফরজ শেষে নফল নামাজ পড়বো? ভাই, সুন্নত পড়ারই টাইম পাই না।

একটা ইসলামি বই পড়ার সময় পাই না। চাকরি, পড়াশোনায় এতো ব্যস্ততা যাচ্ছে। বলার মতো না।

.

উপরে যে সিনারিও বললাম, সেগুলো আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই জীবনে আছে। আমরা সময় পাই না। শুধু ধর্মীয় কাজ করার সময় পাই না এমন না। দুনিয়াবি কাজেও দেখা যায় সময় নাই।

স্ত্রী অভিযোগ করে, "আগের মতো সময় দাও না।"

বন্ধু অভিযোগ করে, "কই থাকিস? দেখা পাই না?"

মা অভিযোগ করে, "ফোন দেয়ারও সময় নাই তোর? এতো ব্যস্ত?"

অফিসের বস অভিযোগ করেন, "প্রতিদিন আপনার লেইট হয় কেনো?"

.

আমাদের প্রত্যেকের জীবনে এমন কী ঘটছে যার জন্য আমরা সময় বের করতে পারছি না?

না দুনিয়ার জন্য, না দ্বীনের জন্য, না পরিবারের জন্য না নিজের জন্য।

কী হচ্ছে আমাদের সাথে?

.

উত্তরটা খুবই সহজ।

.

দুনিয়ার ব্যস্ততার কারণে আমরা আল্লাহর জন্য সময় দেয়া কমিয়ে দেই। ফরজ নামাজ পড়ে সুন্নত পড়ি না। রাত জেগে মিটিং করি, কিন্তু কুরআন তেলাওয়াত করি না। বছরেও একবার তাহাজ্জুদ পড়ার 'সময়' (!) পাই না।

.

আমরা যখন আল্লাহর জন্য সময় দেয়া কমিয়ে দেবো, এর শাস্তি হিসেবে আল্লাহ দুনিয়াতে আমাদের কর্মব্যস্ততা বাড়িয়ে দিবেন।

দুনিয়াতে কর্মব্যস্ততা বাড়লে উপার্জন বেশি হবার কথা না?

না, সেটাও হবে না।

এতো ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও আমাদের উপার্জন বাড়বে না, উপার্জন বাড়বে না মানে রিজিক বাড়বে না। অভাব-অনটন দূর হবে না।

আল্লাহ বলেন, "হে আদম সন্তান! তুমি আমার ইবাদতের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করো, আমি তোমার অন্তরকে ঐশ্বর্যে পূর্ণ করে দেবো এবং তোমার অভাব দূর করে দেবো। তা না করলে আমি তোমার দুই হাতকে কর্মব্যস্ততায় পূর্ণ করে দেবো তোমার অভাব-অনটনও দূর করবো না।" [জামে আত-তিরমিজি: ২৪৬৬]

.

নেক্সট টাইম যখনই মনে হবে- সময় পাচ্ছি না, সময়ে বরকত পাচ্ছি না, কেমনে যে সময় চলে যায় বুঝতেই পারি না; তখন মনে করবেন আপনি আল্লাহর জন্য পর্যাপ্ত সময় বের করছেন না বলেই সময় পাচ্ছেন না।

আল্লাহ আমাদেরকে সময়ের সদ্ব্যবহার করার তাওফিক দান করুন।

#সফলদের_অভ্যাস
#HabitsOfTheSuccessfulPeople

Come Towards Allah

07 Feb, 15:25


Shihab Ahmed Tuhin ভাইয়ের চমৎকার একটা লেখা খুঁজে পেলাম, ফেসবুক মেমোরিজের বদৌলতে —

“আমি বিয়ের আগে সবসময় দৃষ্টি হিফাযত করে চলার চেষ্টা করতাম। জানো! আমি যাকে বিয়ে করেছি তাকে কেউ আহামরি সুন্দরী বলে না। কিন্তু আমার কাছে তাকে দুনিয়ার সবচে' সুন্দরী মেয়ে মনে হয়।”

এক ভাই কথাগুলো আমাকে বেশ কয়েক বছর আগে বলেছিলেন। মন থেকেই বলেছিলেন হয়তো। যার কারণে এতোদিন পরেও কথাগুলো আমার মনে থেকে গেছে। ইন শা আল্লাহ আরো বহুদিন মনে থাকবে।

একটি বইতে পড়েছিলাম, যারা খুব বেশি পর্নোগ্রাফিতে অভ্যস্থ, তাদের মধ্যে নারীর শরীর নিয়ে একটি মিথ্যা ধারণা সৃষ্টি হয়। নীল জগতের এডিটিং আর সার্জারির সাথে সে বাস্তব জগতকে গুলিয়ে ফেলে। তাই সে চিন্তা করতে শুরু করে, বিয়ে করে হয়তো ঠকেছে।

অন্যদিকে, যারা নিজের দৃষ্টি হিফাযত করে চলে, তাদের মধ্যে এমন মানসিকতা গড়ে ওঠার সম্ভবনা কম। তাই স্ত্রী যদি সামান্য রূপবতীও হয়, তাকে অসম্ভব রূপবতী মনে হয় - যার দিকে ঘন্টার পর ঘন্টা তাকিয়ে থাকা যায়। অনেকটা ওই কবিতার মতো-

ہم نے اس کو اتنا دیکھا جتنا دیکھا جا سکتا تھا
لیکن پھر بھی دو آنکھوں سے کتنا دیکھا جا سکتا تھا

“আমি তাকে এত দেখেছি, এত দেখেছি, যতখানি দেখা যায়,
তবুও - এই দুটি চোখ দিয়ে কতোই বা আর দেখা যায়!”

রূপবতী হোক বা না হোক, কিছুদিন গেলে রূপ দিয়ে আর চলে না। তখন সম্পর্কটা চলে কম্প্রোমাইজে। পারষ্পরিক বোঝাপড়ায়।

আচ্ছা, কখনো এভাবে ভেবে দেখেছেন? যে মেয়েটাকে কালো বলে আমরা ব্যঙ্গ করছি, অসুন্দর বলছি— সে যদি জান্নাতে যায়, তবে হুরের চেয়েও রূপবতী হবে। দুনিয়াতে তো আমরা কেবল তার সাময়িক রূপটা দেখি।

কিছু শিক্ষাঃ
(তুহিন ভাইয়ের কথা না, নিজস্ব সংযোজন এই পয়েন্ট)

১) বিয়ের পূর্ব থেকেই হাRaম সম্পর্ক থেকে নিজেকে হেফাযত করা জরুরি
২) নজর হেফাযতের আমলের গুরুত্ব অনেক। শাইখ উমায়ের কোব্বাদী হাফিযাহুল্লাহর মতে, এই আমল আল্লাহর ওলী (বন্ধু) হওয়ার অন্যতম পাথেয়। এ ব্যাপারে শাইখের আলোচনাটির লিংক কমেন্টে দিলাম।
৩) নীল জগতের বিষয়াদি দেখে নিজের স্ত্রীকে তার সাথে তুলনা দিয়ে তার জীবনটা নষ্ট করার থেকে এডিক্টেড ভাইদের আগে কিছু সময় নিয়ে এসব থেকে বের হয়ে এরপর বিয়ের জন্যে আগানো উচিত। কেননা আমরা এমন কেইসও পেয়েছি যেখানে বিবাহিত অবস্থাতেও এসবের এডিকশনের কারণে নানাবিধ সমস্যায় দম্পতিকে পড়তে হচ্ছে...
©
https://youtu.be/Sj3_Y4T7K28?si=PnKmpLdYWqe9JelY

Come Towards Allah

27 Jan, 20:20


এক লোক ফল বিক্রেতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল—
ক্রেতা : আপেলের কেজি কত?
বিক্রেতা : ১০ রিয়াল।
ক্রেতা : কলা?
বিক্রেতা : ৮ রিয়াল
ক্রেতা : কমলা?
বিক্রেতা : ৬ রিয়াল।

ক্রেতা-বিক্রেতা দামাদামী চলছে এমন সময় জনৈকা বয়স্ক মহিলা দোকানে ঢুকেই জিজ্ঞেস করল,
মহিলা : আপেলের কেজি কত?
বিক্রেতা : ৩ রিয়াল।
মহিলা : কলা?
বিক্রেতা : ২ রিয়াল
মহিলা : কমলা?
বিক্রেতা : ২ রিয়াল।

মহিলাটি বলল, এগুলো ১ কেজি করে আমাকে দিন।

ওদিকে পুরুষ ক্রেতাটি তো হতবাক। চোখ রাঙিয়ে দোকানদারকে কিছু বলতে যাবে, এমন সময় সে চোখের ইশারা দিয়ে বলল, একটু অপেক্ষা করুন।

মহিলাটি দাম চুকিয়ে দোকান থেকে বিদায় নেয়ার পর দোকানদার বলল, ভাই! আমার উপর খারাপ ধারণা করবেন না। আমাকে অ-স‍‌ৎ ও ধোঁ-কা-বাজ মনে করবেন না। আল্লা-হর কসম! আমি আপনাকে প্র-তারণা করতে চাইনি।

এই মহিলাটি কয়েকজন 'ইয়াতীম' বাচ্চার মাতা। আমি জানি তারা অভাবী পরিবার। ঐ ইয়াতীমগুলোর জন্য আমি মহিলাটিকে বিভিন্নভাবে সহায়তার কথা বলেছি। কিন্তু মহিলাটি তা প্রত্যাখ্যান করেছে। সে চায় তার সন্তানরা যেন কারো গ-লগ্রহ না হয়। কারো কাছে হাত বাড়াতে না হয়।

তাই তাদেরকে সহযোগিতা করার জন্য অনেক ভেবে-চিন্তে আমি এই পন্থা অবলম্বন করেছি। যেন বুঝতে পারে যে, সে কারো মুখাপেক্ষী নয়।

এর মাধ্যমে আমি আমার রবের সাথে ব্যবসা করতে চেয়েছি। সামান্য কিছু হলেও এই অভাবী মহিলা এবং তার ইয়াতীমগুলোর খেদমত করতে চেয়েছি। আমার আমল নামায় কিছু সওয়াব যেন আল্লাহ লিখে দেন।

আল্লাহর কসম, সপ্তাহে সে মাত্র ১ বার আসে। আর যেদিন সে আমার নিকট থেকে ক্রয় করে নিয়ে যায়, সেদিন আমার প্রচুর ব্যবসা হয়। অনেক লাভবান হই। কিভাবে যে আমার কাছে রিযিক আসে আমি অনুভব করতে পারি না।

ঘটনা শুনে পুরুষ ক্রেতাটির চক্ষু দুটি অশ্রুসিক্ত হয়ে উঠল। দোকানদারের মাথায় চুম্বন করে বলল, আল্লাহ তোমাকে উত্তম বিনিময় দান করুন।

- শায়খ আব্দুল্লাহিল কাফি!

Come Towards Allah

11 Jan, 15:47


এটা পড়ুন। আমাদের বোন আফিয়া সিদ্দিকীর বিষয়: https://telegra.ph/বন-আফয়-সদদক-01-11

Come Towards Allah

11 Jan, 15:29


ড. আফিয়া সিদ্দিকীর মুক্তির দাবিতে পিটিশনে আর মাত্র ৫৩৮১ স্বাক্ষর লাগবে। সবাই মিলে সহযোগিতা করলে, ১০ লক্ষ হতে আর বেশি সময় লাগবে না, ইনশাআল্লাহ্।

📌 পিটিশন লিংক : https://www.change.org/p/free-dr-aafia-siddiqui-a-call-for-justice-and-clemency

Come Towards Allah

11 Jan, 10:49


দুনিয়াতে দুরুদ পড়লেও তো লাভের শেষ নেই। প্রতি সপ্তাহে একজন ফেরেশতা রওযায় গিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সামনে তালিকা পেশ করে, আপনার অমুক অমুক উম্মত এই সপ্তাহে আপনার ওপর এতবার দুরুদ পাঠ করেছে। আহ! মাশুকের দরবারে আশেকের নাম উচ্চারিত হবে।

একবারও যদি এমন হয়, আমার দুরুদ পাঠের সংখ্যার পরিমাণ অন্যদের তুলনায় বেশি হয়েছে, তাহলে নিশ্চয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার নামটার প্রতি বিশেষ ভাবে খেয়াল করবেন। আমার নামটা মনে রাখবেন। আমার প্রতি তার বিশেষ টান থাকবে। এরপর কেয়ামতের দিন হাওযে কাউসারের সামনে যদি তাঁর মনে পড়ে যায় আমার কথা, তখন হয়তো এটাও বলবেন, আরে তুমি সেই ব্যক্তি না, যে দুনিয়াতে আমার ওপর খুব বেশি বেশি দুরুদ পড়তে! তোমার নাম তো প্রতি সপ্তাহেই আমার সামনে পেশ করা হতো। তোমাকে চিনেছি আমি। চলো আমার সাথে জান্নাতে। একসাথে থাকব আমরা। আগে হাউযে কাউসারের পানি পান করে নাও। এরপর নিজের হাতেই পানি তুলে দিবেন আমার হাতে!

ডিপ্রেশনে ভুগে জীবনকে শেষ করতে চাওয়া প্রিয় পাঠক! কেমন লাগবে আপনার, যদি সত্যিই এমন কিছু হয় আপনার জীবনে? এটা অসম্ভব কিছু নয়। যা বলা হলো সবই সম্ভব। এখন আপনিই সিদ্ধান্ত নিন, কোন ভালোবাসা আপনি পেতে চান, দুনিয়াতেই শেষ হয়ে যাওয়া অস্থায়ী ভালোবাসা, নাকি জান্নাতেও পাওয়া যাবে এমন স্থায়ী ভালোবাসা?

🔹বই: দ্বীনের পথে রাহনুমায়ী
উমেদ প্রকাশ থেকে আসবে ইনশাআল্লাহ

Come Towards Allah

11 Jan, 10:49


ডিপ্রেশন দূর করার অন্যন্য উপায়:

দুরুদের ফযিলত বলে শেষ করার মতো না। দুরুদের দ্বারা পেরেশানী, দুঃখ-কষ্ট ও ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘটনা অনেক রয়েছে। দুরুদ হলো জ্বলন্ত আগুনে ঠান্ডা পানি ছিটানোর মতো। যখন দেখবেন মন প্রচণ্ড খারাপ হয়ে আছে। কাউকেই সহ্য হচ্ছে না। কিচ্ছু ভালো লাগছে না। তখন ঘরের এক কোণে চুপ করে বসে যান। অথবা নীরব কোনো জায়গায় যান। এরপর শান্তশিষ্ট ভাবে বসে ধীরে ধীরে দুরুদ পড়া শুরু করুন। ধ্যানের সাথে পড়ুন। চোখ বন্ধ করে পড়ুন। ছোট্ট দুরুদ পড়লেও হবে, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। শেষে একটু ইশকের ফ্লেভার যুক্ত করতে পারেন, ইয়া সাইয়েদী বলে। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইয়া সাইয়েদী!

আহ! কল্পনায় ভাসবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সামনে বসে আপনি দুরুদ পড়ছেন। তিনি সরাসরি শুনছেন আপনার দুরুদ। একটু কল্পনা করুন, কেমন লাগবে তখন? দুনিয়ার কোনো দুঃখ-কষ্ট তখন আপনাকে ছুঁতে পারবে? বিষাদের কোনো রং আপনাকে বেদনার রঙে রঙিন করতে পারবে?

ইশকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই। একবার যে এই ইশকে সামান্য ডুব দিয়েছে, দুনিয়ার কোনো ইশক তাকে কাবু করতে পারবে না। দুনিয়ার কোনো ভালোবাসা তাকে ব্যস্ত রাখতে পারবে না। পার্থিব কোনো কিছু তার মন খারাপ করে দিবে না। ডিপ্রেশন বলে কোনোকিছু তার জীবনে থাকবে না। ডিপ্রেশন তো তারই হয়, যে পার্থিব কিছু পাওয়ার আশায় থাকে। আর একজন আশেকে রাসূলের দুনিয়া থেকে পাওয়ার কিছুই নেই। সে চায় শুধু দুনিয়াতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দিদার, আর আখেরাতের তাঁর শাফায়াত। সাথে যদি জান্নাতের তাঁর ছায়াতেও একটু আশ্রয় হয়, এরচেয়ে ভাগ্যের আর কী আছে জীবনে?

🔹বই: দ্বীনের পথে রাহনুমায়ী
উমেদ প্রকাশ থেকে আসবে ইনশাআল্লাহ।

Come Towards Allah

07 Jan, 17:00


তাগুত কাকে বলে? প্রধান তাগুত কারা?

লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ (لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ) এর প্রধান দাবি কী?
- লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ (لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ) এর প্রদান দাবি হচ্ছে তাগুতকে বর্জন করা, যা বাক্যটির প্রথম অংশেই বলা হয়েছে।

তাগুত কাকে বলে?
- তাগুত হচ্ছে ঐসব ব্যক্তি, যারা মানুষকে আল্লাহ ব্যতীত নিজেদের আনুগত্যের দিকে আহ্বান করে এবং আল্লাহর আইনের বিপরীতে নিজেরাই আইন তৈরি করে মানুষকে তা মেনে চলতে বাধ্য করে।

ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) বলেন, "তাগুত হচ্ছে ঐ সকল উপাস্য, নেতা-নেত্রী যাদের আনুগত্য করতে গিয়ে সীমালঙ্ঘন করা হয়। আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলকে বাদ দিয়ে যাদের কাছে বিচার-ফায়সালা চাওয়া হয় অথবা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের ইবাদাত করা হয়।
অথবা আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন দলিল-প্রমাণ ছাড়া যাদের আনুগত্য করা হয়। অথবা আল্লাহর আনুগত্য মনে করে যে সকল গাইরুল্লাহর আকীদাহ ইবাদাত করা হয়। এরাই হলাে পৃথিবীর বড় বড় তাগুত।
তুমি যদি এই তাগুতগুলাে এবং মানুষের অবস্থার প্রতি লক্ষ্য কর তবে অধিকাংশ মানুষকেই দেখতে পাবে যে, তারা আল্লাহর ইবাদাতের পরিবর্তে তাগুতের ইবাদাত করে। আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের কাছে (কুরআন ও সুন্নাহর কাছে) বিচারফায়সালা চাওয়ার পরিবর্তে তাগুতের কাছে বিচার-ফায়সালা নিয়ে যায়। আল্লাহ এবং রাসূলের আনুগত্য করার পরিবর্তে তাগুতের আনুগত্য করে। আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করে তাগুতের নির্দেশ পালন করে।" [১]

মুহাম্মাদ হামেদ আল-ফী (রহ.) বলেন, তাগুত সম্পর্কে সালাফদের বিভিন্ন বক্তব্য থেকে যা জানা যায় তার সারমর্ম হলাে:
"আল্লাহর আনুগত্য, আল্লাহর রাসূলের আনুগত্য ও ইবাদাত এবং আল্লাহর জন্য দ্বীনকে একনিষ্ঠ করার পরিবর্তে যাদের আনুগত্য ও ইবাদাত করা হয় অথবা আল্লাহর ইবাদাতের সঙ্গে যাদেরকে মাধ্যম হিসেবে অথবা আল্লাহর অংশীদার হিসেবে আনুগত্য করা হয় তারা সকলেই তাগুত।
এ তাগুত জিন শয়তান, মানুষ শয়তান, গাছ, পাথর ইত্যাদি সবই হতে পারে। এমনিভাবে আল্লাহর আইন বাতিল করে মানবরচিত সকল আইন-কানুন অবশ্যই এই তাগুতের অন্তর্ভুক্ত।
যেমন: আল্লাহর হুদুদ, হাদ্দল কিসাস (খুনের বদলে খুন), হাদুস সারিকা (চোরের হাত কাটার বিধান), হাদ্য যিনা (যিনা-ব্যভিচারের শাস্তি)। এমনিভাবে আল্লাহর হারামকৃত বস্তুকে হালাল করা। যেমন, সুদকে হালাল করে দেয়া, যিনা-ব্যভিচারকে হালাল করে দেয়া।
মানবরচিত সকল আইন-কানুন যেমন তাগুত, তেমনিভাবে যারা এগুলাে তৈরি করেছে, যারা এ সকল মানবরচিত আইনে বিচার-ফায়সালা করে সেসব বিচারক এবং যারা মানবরচিত আইনের বিচার-ফায়সালাকে বাস্তবায়ন করে সে সকল বাহিনী এবং যারা এই মানবরচিত সংবিধান পরিচালনায় সক্রিয়ভাবে জড়িত তারাও তাগুত।
এমনিভাবে আল্লাহর নাযিলকৃত বিধানের পরিবর্তে যে সকল আইনের বই রচনা করা হয়েছে সে বইগুলাে এবং যারা এগুলাে রচনা করেছে চাই তারা জেনে-বুঝে রচনা করুক বা বুঝে করুক তারা সকলেই রাসূলুল্লাহ যে সত্য নিয়ে এসেছিলেন তা হতে লােকদেরকে ফিরিয়ে রাখার কারণে অর্থাৎ আল্লাহর ইবাদাত ও আনুগত্য থেকে ফিরিয়ে গায়রুল্লাহর ইবাদাত ও আনুগত্যের দিকে আহ্বান করার কারণে তাগুত বলে বিবেচিত। [২]

প্রধান প্রধান তাগুত কারা?
- বৈশিষ্ট্যের দিক দিয়ে তাগুতের সংখ্যা অনেক। তবে ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল ওয়াহহাব (রহ.) পাঁচ ধরনের তাগুতকে প্রধান তাগুত হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, যা উলামাদের নিকট সবচেয়ে গ্রহণযােগ্য। সেগুলাে হলাে:
১। শয়তান : গাইরুল্লাহর ইবাদতের দিকে আহ্বানকারী শয়তান।
২। শাসক : আল্লাহর আইন পরিবর্তনকারী জালেম শাসক।
৩। বিচারক : আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান বা আইন ছাড়া যে বিচার ফায়সালা করে।
৪। গণক : যাদুকর, জ্যোতিষী অথবা আল্লাহ ছাড়া যে ব্যক্তি ইলমে গায়েব।
জানে বলে দাবী করে।
৫। পীর-ফকীর, দরবেশ, সন্ন্যাসী প্রবৃত্তি ও বাপদাদার অন্ধ অনুসরণ।
▬▬▬▬●◈●▬▬▬▬
১. এ'লামুল মুওক্কেঈন: ১/১৫০
২. হাশিয়া ফাতহুল মুজিদ, পৃ: ২৮২
বইঃ আকীদাহ: শাইখ আব্দুর রহমান বিন মুবারক আলী।

Come Towards Allah

05 Jan, 01:39


আপনি আপনার বন্ধুবান্ধবের মতোই হয়ে যাবেন। এটাই স্বাভাবিক। বন্ধুত্বের প্রভাব এতোটাই তীব্র আমাদের উপরে!

এজন্যেই কুরআন-হাদীসে বন্ধু নির্বাচন করা নিয়ে প্রচন্ডভাবে সতর্ক করা হইসে। আপনি আল্লাহর খুশির জন্য আল্লাহওয়ালা বন্ধুবান্ধব নির্বাচন করলে, আল্লাহ সেটাকেই আপনার জন্য আখিরাতে কল্যাণের কারণ বানিয়ে দেবেন।

অন্যদিকে আল্লাহর ব্যাপারে সিরিয়াস না, এরকম বন্ধুবান্ধব যদি থাকে, তাহলে দুনিয়াতেই দেখবেন এই বন্ধুত্ব আপনাকে কোথায় নামিয়ে আনে! নফল-সুন্নাত আর আচার-আচরণ তো বটেই, নিজের ফরজ ইবাদাতও নষ্ট করে জীবন থেকে আল্লাহকে হারিয়ে ফেলাটা জাস্ট সময়ের ব্যাপার হবে।

আল্লাহ-বর্জিত বন্ধুত্বের ফলাফল দুনিয়াতেই খুব করুণ হয়ে থাকে।
সাথে আখিরাতের ভয়াবহ পরিণতি তো আছেই।
___Muhammad Touaha Akbar

Come Towards Allah

04 Jan, 13:52


প্রিয় ভাই,

সেদিন রাত বারোটায় যখন তুমি বাড়ির ছাদ থেকে আকাশে 'টাকা' ওড়াচ্ছিলে; বরং পোড়াচ্ছিলে, ঠিক তখন হয়তো তোমার বাড়ির নিচে পথের ধারে শুয়ে থাকা কোনো বনী আদম একটু কাপড়ের অভাবে শীতে কাঁপছিল!

তোমার ওড়ানো ফানুস দেখে ফুটপাতের অসহায় মাকে ক্ষুধাকাতর শিশু জিজ্ঞেস করেছে, আকাশে কিসের আগুন, মা?

তুমি স্বাধীন মানুষ। আনন্দ-উল্লাস করতেই পারো। তাই বলে কোনো অর্জন বা যৌক্তিক উপলক্ষ ছাড়াই আকাশে 'টাকা' পোড়াবে? নতুন বছরের আগমন যদি আনন্দের উপলক্ষ্য হয়, তবে বছরের বিদায় কি বিষাদের কারণ নয়? তুমি কি কখনো বছরের বিদায়ে কেঁদেছো? আমাকে উত্তর দিতে হবে না। একটু নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন রাখো প্লিজ।

জীবন একটাই। সেটাকে হেঁয়ালিপনায় নষ্ট না করে এসো সুন্দরের পথে, কল্যাণের পথে। রবের কাছে একদিন দাঁড়িয়ে হিসেব দিতে হবে জীবনের প্রতিটি ছোটবড় কাজের।জীবন এতো মূল্যহীন বস্তু নয় যে, জীবনের মূল্যবান মুহূর্তগুলো তুচ্ছাতিতুচ্ছ বরং অনর্থক কাজে নষ্ট করবে!

- শায়েখ আহমাদুল্লাহ (হাফি.)

Come Towards Allah

03 Jan, 06:06


ইয়া রব্বা মুহাম্মাদ! গাজ্জাবাসীর উপর রহম করুন! তাদের হিফাযাত করুন। তাদের কষ্ট দূর করে দিন।
নারী ও শিশুদের প্রতি আপনার খাস আফিয়াত নাজিল করুন ইয়া রব্ব!

হে আল্লাহ! তাদের স্বাধীন ও শত্রুমুক্ত করুন
আর আমাদের ক্ষমা করুন ইয়া রব্ব! আমিন।

আল্লাহুমা সল্লি আ'লা মুহাম্মাদ ওয়া সাল্লিম।

~আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান

Come Towards Allah

01 Jan, 14:04


রজবের চাঁদ উঠেছে আলহামদুলিল্লাহ.
আর মাত্র ৬০ দিন পরে রমজান।

নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরো রজব মাসজুড়ে বেশি বেশি বরকতের দোয়া পড়তে বলেছেন । তাহলো-
اَللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِىْ رَجَبَ وَ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ
উচ্চারণ : ‘আল্লহুম্মা বারিকলানা ফি রজাবা ওয়া শা'বানা ওয়া বাল্লিগনা রমাদ্বন।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনি রজব ও শাবান মাসকে আমাদের জন্য বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান মাস পর্যন্ত পৌঁছে দিন।

#siraat_foundation
#Siraat_Institute

Come Towards Allah

01 Jan, 01:19


📍মাহরাম= যাদের সাথে বিয়ে হারাম।
📍গায়রে মাহরাম= যাদের সাথে বিয়ে জায়েজ।

জরুরী কাজে ঘরের বাহিরে গেলে যে পর্দা করতে হয় তা যিনি পর্দা করেন না তিনিও জানেন। অথচ বুরকা পড়েন, নিক্বাবও করেন এমন অনেক মা বোনদের খুঁজলে পাওয়া যাবে উনারা মাহরাম কী, গায়রে মাহরাম কী তা জানেন না। শুধুমাত্র বাহিরে গেলে “পর্দা করতে হবে” এই ধারণা নিয়ে পড়ে আছেন।

আমরা পুরুষরাও এই ব্যাপারে সম্পূর্ণ বেখেয়াল।
অথচ একজন পুরুষের জন্য যেমন ঘরের বাহিরের পরনারীকে দেখা হারাম, ঠিক তেমনি নিজের আত্মীয়স্বজনদের মধ্যকার গায়রে মাহরামদের দেখাও হারাম। যেমনঃ চাচি, মামি, ভাবি, শালি, মেয়ে কাজিন ইত্যাদি। একজন নারীর জন্যও পর্দার একই হুকুম। যেমনঃ খালু, ফুফা, দুলাভাই, ভাসুর, দেবর, চাচা শ্বশুর, মামা শ্বশুর, ফুফা শ্বশুর, ছেলে কাজিন ইত্যাদি।

অনুরূপভাবে একজন নারীর জন্য যেমন বাইরের পুরুষদের দৃষ্টি থেকে নিজেকে ঢেকে রাখা ফরজ, আত্মীয়দের মধ্যকার নন মাহরামদের সামনে দেখা দেয়াও তাদের জন্য হারাম।

অথচ একজন পুরুষ তার চাচাত,মামাত,ফুফাতো বোনদের সাথে বসে আড্ডা দেয়, ৩২ দাঁত বের করে হাসাহাসি করে, মামি, চাচিদের মায়ের মতো মনে করে, ভাবির সাথে গল্পগুজব করে, হাসে। অথচ তাদের সাথে পর্দা আর বাইরের একজন নারীর সাথে পর্দার হুকুম একই।

একজন নারী দেবরকে ভাই মনে করে, জামাইয়ের চাচা,ফুফা,খালু,দুলাভাই অমুখ তমুখের সামনে বসে কথাবার্তা বলে। অথচ তাদের সাথে পর্দা আর বাইরের একজন পুরুষের সাথে পর্দার হুকুম একই।

অনেকে মনে করেন বয়সে আমার চেয়ে ছোট বলে তার সামনে পর্দা করা জরুরী নয়। অথচ এটি সম্পূর্ণ ভুল। একজন নারী বালেগ হলে তার যেমন পর্দা করা ফরজ হয়ে যায় ঠিক তেমনি একজন পুরুষ বালেগ হলে তার সামনে একজন নারীর বয়স চল্লিশ হলেও পর্দা করা ফরজ হয়ে যায়। এটি সম্পূর্ণ খোঁড়া যুক্তি যে একজন ১৪/১৫ বয়সের ছেলের সামনে আবার পর্দা কিসের।

তথাকথিত সামাজিকতার দোহাই দিয়ে ইসলামের হুকুমকে লঙ্ঘন করলে আল্লাহ্র বা আল্লাহ্র রাসূল(স) এর কিছুই আসবে যাবে না, ক্ষতি যা হওয়ার আমাদেরই হবে, যা বুঝে আসবে হাশরের ময়দানে। তখন বুঝে কোন লাভই হবে না। সময় থাকতেই সংশোধিত হয়ে আল্লাহ্র পথে ফিরে আসা দরকার। মহান আল্লাহ্ আমাদেরকে পর্দার হুকুম যথাযথভাবে মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ইসলামিক শরীয়াহর পরিভাষায় "মাহরাম" বলতে বুঝায় যাদেরকে বিয়ে করা হারাম এবং যাদের সাথে দেখা করা বা দেখা দেওয়া জায়েয। ছেলেদের ও মেয়েদের উভয়ের মাহরাম ব্যক্তিদের সংখ্যা ১৪ জন।

📍ছেলেদের জন্য ১৪ জন মাহরাম হলেনঃ

মায়ের মতো(৫ জন)–

(১) মা
(২) খালা
(৩) ফুফু
(৪) শাশুড়ী
(৫) দুধ-সম্পর্কীয় মা

বোনের মতো (৫ জন)–

(৬) আপন বোন
(৭) দাদী
(৮) নানী
(৯) নাতনী
(১০) দুধ-সম্পর্কীয় বোন

মেয়ের মতো (৪ জন)–

(১১) মেয়ে
(১২) ভাই এর মেয়ে
(১৩) বোনের মেয়ে
(১৪) ছেলের বউ

📍মেয়েদের জন্য ১৪ জন মাহরাম হলেনঃ

বাবার মতো (৫ জন)–

(১) বাবা
(২) চাচা
(৩) মামা
(৪) শ্বশুর
(৫) দুধ-সম্পর্কীয় বাবা

ভাইয়ের মতো (৫ জন)–

(৬) আপন ভাই
(৭) দাদা
(৮) নানা
(৯) নাতী
(১০) দুধ-সম্পর্কীয় ভাই

ছেলের মতো (৪ জন)–

(১১) ছেলে
(১২) ভাই এর ছেলে
(১৩) বোনের ছেলে
(১৪) মেয়ের জামাই

[সূত্রঃ সুরা আল-বাক্বারাঃ ১৩৩, সুরা আন-নিসাঃ ২৩, সুরা আন-নূরঃ ৩১]



মাহরাম আর গায়রে মাহরাম এর প্র্যাক্টিক্যাল সংজ্ঞা এর চেয়ে সহজভাবে বুঝানো সম্ভব নয়। যারা আমল করবে নিজের জন্যই করবে, যারা জেনে বুঝেও আল্লাহর বিধানকে অগ্রাহ্য করবে তাদের আমলের ফায়সালা তাদের মালিকের সাথেই কাল হাশরের ময়দানে হবে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে যথাযথ পর্দা করে চলার তাওফিক দান করুন।
আমিন।


~সংগৃহীত

Come Towards Allah

27 Dec, 18:08


পড়া মনে থাকে না?
সমাধান: দুরুদ

মেধা কম?
সমাধান: দুরুদ

আমলে মন বসে না?
সমাধান: দুরুদ

দ্রুত হজ-উমরায় যেতে চান?
সমাধান: দুরুদ

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বপ্নে দেখতে চান?
সমাধান: দুরুদ

হাশরে তাঁর অবধারিত সুপারিশ পেতে চান?
সমাধান: দুরুদ

জান্নাতে তাঁর কাছাকাছি থাকতে চান?
সমাধান: দুরুদ

আল্লাহ তাআলার প্রিয় হতে চান?
সমাধান: দুরুদ

দুরুদে-দুরুদে ঝলসে যাক আমাদের যবান। জিহ্বা যেন সাক্ষ্য দেয়, তাকে দিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্চারণ করা হয়েছে দুরুদ— সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

Tanjil Arefin Adnan

Come Towards Allah

25 Dec, 13:01


“নেককারদের সাথে চলাফেরা করলে মানসিকভাবে প্রশান্তিতে থাকা যায়। এমনকি একজন নেক সঙ্গী পাওয়া মানে কল্যাণের আধার পাওয়া। তুমি যদি কখনো গাফেল হয়ে পড়ো, তারা তোমাকে আখিরাতের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে। আর তোমার যদি আখিরাতের কথা মনে থাকে, তারা তোমাকে আমল করতে সহায়তা করবে।”
.
—  যুন-নূন আল-মিসরি (রহ.)

সূত্র: সিফাতুস সাফওয়া, ২/৩৮৭
.
আপনার বন্ধুবান্ধবের সার্কেলে এমন মানুষ আছে তো? যদি না থাকে, তাহলে এখনই সময় নিজের সার্কেল নিয়ে ভাবুন। চিন্তা করুন, আপনি কাদের সাথে চলছেন এবং কোন পথে হাঁটছেন।

~wafilife

Come Towards Allah

23 Dec, 17:55


হোমপেজ স্ক্রল করতে গিয়ে দৈনিক ইত্তেফাকের একটি খবরে চোখ আটকে গেলো। কিছুক্ষণের জন্য থমকে গেলাম! মুহূর্তেই শরীরে একটা কাঁপুনি চলে আসলো!

খবর....

“গিটার বাজাতে বাজাতে অর্থহীন ব্যান্ডের সাবেক গিটারিস্টের মৃত্যু”।

লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ। কী ভয়ঙ্কর মৃত্যু! কী নিকৃষ্ট পরিণতি! ভাবতে পারেন?

কিছু মানুষ সারাজীবন দুআ করে,

হে আল্লাহ! মৃত্যুর সময় আমার শেষ বাক্য যেন হয় 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'। কিছু মানুষ সারাজীবন সিজদায় গিয়ে রব্বের কাছে কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করে, ইয়া রাব্ব! আমার মৃত্যুটা যেন হয় আপনার সামনে সিজদারত অবস্থায়। আপনি দেখবেন, এই মানুষগুলোর মৃত্যু ঠিক তেমন অবস্থায়ই হয়, যেমনটি তারা কামনা করতো।

সুতরাং বোঝা গেলো, সুন্দর মৃত্যু তথা 'ঈমানের সাথে মাউত' এটা কোনো কাকতালীয় বিষয় নয়। এটা মানুষের সারাজীবনের কর্মযজ্ঞের ফসল।

একজন মানুষ 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু' এর সাক্ষ্য দিতে দিতে দিতে দুনিয়া থেকে বিদায় নিচ্ছেন, অপরজন গিটার বাজাতে বাজাতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করছে!

লেখা দীর্ঘায়িত করবো না। ছোট্ট একটি হাদীস দিয়ে লেখাটি শেষ করে দিচ্ছি। যার বোঝার, সে এটা থেকেই বুঝে নেবে।

মুসলিম শরীফের হাদীসঃ

প্রত্যেক ব্যক্তিকে কিয়ামতের দিন ঐ অবস্থায় উত্থিত করা হবে, যে অবস্থার উপর সে (দুনিয়াতে) মৃত্যু বরণ করেছে।

যে মানুষটি গিটার বাজাতে বাজাতে মারা গেলো, এখন আপনি তার হালত নিয়ে একবার চিন্তা করুন।

লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আযীম।

-শাবীব তাশফি হাফি.

Come Towards Allah

21 Dec, 17:20


আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (ﷺ.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা তোমাদের দেহগুলোকে পবিত্র রাখবে, আল্লাহ তোমাদের পবিত্র করুন। যদি কোনো বান্দা অজু অবস্থায় ঘুমায় তাহলে তার পোশাকের মধ্যে একজন ফেরেশতা শুয়ে থাকেন। রাতে যখনই এ ব্যক্তি নড়াচড়া করে তখনই এ ফেরেশতা বলেন, হে আল্লাহ আপনি এ ব্যক্তিকে ক্ষমা করে দিন, কারণ সে অজু অবস্থায় ঘুমিয়েছে।’

(সহিহ ইবনে হিব্বান: ৩/৩২৮; আলবানি, সহিহুত তারগিব: ১/৩১৭)

মনে থাকবে তো?

Come Towards Allah

17 Dec, 06:23


কেউ বলছে আল্লাহর ছেলে আছে, আর আপনি তাকে তার অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। এটা আপনার কাছে উদারতা? আর আল্লাহ, যিনি সমস্ত ত্রুটি আর দুর্বলতার উর্দ্ধে, তাঁকে নিয়ে এমন একটা কথা আপনার গায়ে লাগলো না। নিজেকে "উদার" দেখাতে যেয়ে, নিজের ঈমান বিক্রি করে দিলেন।

মুসলিম হওয়া মানেই শিরক থেকে দূরে থাকা- একমাত্র আল্লাহই রব- এটা অন্তর দিয়ে, কথা দিয়ে, কাজ দিয়ে মানা। মানা তিনি ছাড়া আর কোনো সত্য উপাস্য নেই। এখন ওরা মানে যে আল্লাহর সন্তান আছে- আপনি মানেন না সেটা, খালি ওদের এই মানাটায় শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন- এই কথাটার কোনো মানে আছে?

মুসলিমদের নিজের মত চলার উপায় নেই- চলার কথা আল্লাহর মত। আর আল্লাহ এই বিষয়টি নিয়ে বলেছেন:

"আর তারা বলে, ‘দয়াময় সন্তান গ্রহণ করেছেন।’

তোমরা তো এমন এক বীভৎস বিষয়ের অবতারণা করছ;

যাতে আসমানসমূহ বিদীর্ণ হয়ে যাবার উপক্রম হয়, আর যমীন খণ্ড-বিখণ্ড হবে এবং পর্বতমণ্ডলী চুর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে আপতিত হবে"

(সূরা মারিয়াম: ৮৮-৯০)

এখন ক্রিসমাস উইশ করে, সেইসব ফটোতে লাইক দিয়ে, লাভ দিয়ে, উদারতা দেখাতে প্রয়োজনে বাসাটা ক্রিসমাসের জন্য সাজিয়ে, সন্তানকে ক্রিসমাসের "কালচার" শিখিয়ে আপনি সেটা করছেন যার কারণে আসমান জমিন বিদীর্ণ হওয়ার উপক্রম হয়। অথচ আপনার "নামে মুসলিম" হৃদয় একটু কাঁপেও না।

এরপরও নিজেকে বলবেন যে আপনি মুসলিম, মুমিন, আর ঈদের সময় ঈদও করবেন, পূজার সময় পূজা।

আল্লাহ কি আপনার প্রাইভেট প্রপার্টি নাকি যে যা বলবেন সেটাই "ইসলাম" হতে হবে? ঈমান আছে এই দাবি যদি থাকে- তাহলে চেষ্টা করুন নিজেকে আর নিজের পরিবারকে এই সমস্ত শিরক, কুফরী থেকে দূরে রাখতে।

-জানা নেই কোনটা শিরক?
জানুন!

-আর ইসলাম এত কঠিন না?
না ভাই, আপনার কথায় তো ইসলাম চলে না। চলে আল্লাহ আর আল্লাহর রাসূলের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথায়। কুরআন সুন্নাহ থেকে এনে দেখাবেন কোথায় অন্য ধর্মের কালচার/উৎসব করতে ইসলাম উৎসাহিত করেছে। পাবেন না। নিষেধই করেছে। বার বার। সেটাই পাবেন।

অনেক তো হলো। এবার ছেড়ে দিন শিরক আর কুফরীর সাথে একাত্মতা। আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করতে দেখেও বুক ভেঙে যায় না- কেমন মুসলিম আপনি?

(ডিসেম্বর ২০২২)
-নায়লা নুজহাত

Come Towards Allah

17 Dec, 06:23


“নেককাররা বলেন,
ছয় কাজে অন্তর নরম হয়ঃ—

১) ক্বিয়ামুল লাইল,
২) কুরআন তিলাওয়াত,
৩) পাকস্থলীকে খালি রাখা,
৪) নেককারদের বন্ধু বানানো,
৫) যিকির এবং
৬) ভোরের ইস্তিগফার। ”

- শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম রাহিমাহুল্লাহ

Come Towards Allah

13 Dec, 15:02


❝ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট না থাকার আরেকটি ধরন হলো, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের দাওয়াত দেওয়া, রাষ্ট্রকে দ্বীন থেকে আলাদা করার প্রতি আহ্বান করা।❞
.
~ শাইখ মুহাম্মাদ সালিহ আল মুনাজ্জিদ [হাফি.]
.
[ অন্তরের আমল: ২/২৮, অনু: আব্দুল্লাহ ইউসুফ, রুহামা পাবলিকেশন, এপ্রিল ২০১৯ ঈ.] p: 886

Come Towards Allah

03 Dec, 00:53


আপনি যেদিন বুঝতে পারবেন—আল্লাহ শুধু আপনার প্রচেষ্টাটুকু দেখেন, কিন্তু ফলাফল আল্লাহ একান্তই তাঁর হাতে রেখেছেন—সেদিনই আপনি সত্যিকারের মুক্তি পাবেন; নিজের প্রতি নিজের এবং অন্যদের মাত্রাহীন প্রত্যাশা থেকে মুক্তি! কোনো কিছুই আসলে আপনার হাতে নেই, আপনার নিজের চেষ্টাটুকু ছাড়া। চেষ্টার হকটুকু আদায় করুন, ব্যাস! বাকিটা আল্লাহ দেখবেন।
#sean

Come Towards Allah

02 Dec, 15:38


স্নিগ্ধ একটা ছবি। এটি দেখে কোন সাহাবীর কথা আপনার মনে পড়ে?

Come Towards Allah

02 Dec, 12:44


অট্টহাসির বিপদ

ইমাম সমরকন্দী (রহ.) বলেন, অট্টহাসি থেকে বেঁচে থাকো। কারণ, অট্টহাসিতে আটটি ক্ষতি রয়েছে। সেগুলো হলো—

১। জ্ঞানী ও বুদ্ধিমানরা তোমাকে তুচ্ছজ্ঞান করবে।
২। মূর্খ ও অজ্ঞ তোমার উপর সাহসী হয়ে উঠবে।
৩। তুমি যদি মূর্খ হয়ে থাক, তাহলে তোমার মূর্খতা আরো বৃদ্ধি পাবে। আর যদি জ্ঞানী হয়ে থাক, তাহলে তোমার জ্ঞান লোপ পেয়ে যাবে। কারণ, হাদীসে এসেছে কোনো আলেম যখন অট্টহাসি হাসে, তখন তার জ্ঞান কমে যায়।
৪। এর ফলে তুমি অতিতের গুনাহের কথা ভুলতে শুরু করবে।
৫। এর ফলে তোমার মধ্যে ভবিষ্যতে গুনাহ করার সাহস তৈরি হবে। কারণ, হাসি তামাশা মানুষের অন্তরকে কঠিন করে দেয়।
৬। এতে তুমি মৃ*ত্যু ও মৃ*ত্যুর পরবর্তী অবস্থা ভুলে যাবে।
৭। তোমার হাসি দেখে যে হাসবে, তার পাপও তোমার হবে।
৮। দুনিয়াতে অধিক হাসির ফলে আখেরাতে অনেক কাঁদতে হবে। আল্লাহ তা'আলা আদেশ করেছেন-

فَلْيَضْحَكُوا قَلِيلًا وَّلْيَبْكُوْا كَثِيرًا جَزَاءً بِمَا كَانُوْا يَكْسِبُونَ-
অর্থ : তারা যেন কম হাসে এবং বেশি কাদে। (সূরা তাওবা : ৮২)

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় হযরত আবু যর গিফারী রাযি. বলেন, দুনিয়া যেহেতু ক্ষণস্থায়ী, তাই যত মন চায় হাসুক। ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার হাসি যত বেশিই হোক না কেন, তা অল্প। কিন্তু তারা যখন আখেরাতে যাবে তখন তাদের সদা কাঁদতে হবে। এটা হলো বেশি কান্নার অর্থ। فَلْيَضْحَكُوا قَلِيلًا وَّلْيَبْكُوْا كَثِيرًا جَزَاءً بِمَا كَانُوْا يَكْسِبُونَ — এ আয়াতে এ কথাই বলা হয়েছে।

সূত্র : তাম্বীহুল গাফিলীন, ১ম খন্ড, পৃ. ৩৩৯-৩৪০।

Come Towards Allah

02 Dec, 12:37


কাল আপনাদেরকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, যারা নামাজ পড়ে না তারা কেন নামাজ পড়ে না?

সূরা কিয়ামায় আল্লাহ দিচ্ছেন তার উত্তর। আল্লাহ বলছেন, فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی সুতরাং সে বিশ্বাস করেনি এবং সে নামাজ পড়েনি।

অর্থাৎ —তার যথাযথ ঈমান নেই বলে, সে নামাজ পড়ছে না।

ধরুন, আপনার হাতে ক্ষমতা আছে, আর আপনি দাউদাউ আগুনের গর্ত খুঁড়ে যে কোনো মানুষকে যদি বলেন যে, তুমি যদি এখনই নামাজ না পড়ো তোমাকে এই গর্তে ফেলে দিব, সে সাথে সাথে নামাজ পড়বে। সে পড়বে কারণ আঈনাল ইয়াকিনের কারণে তার বিশ্বাসে কোনো ফাটল নেই।

তাহলে বোঝা যাচ্ছে—আল্লাহ তায়ালা যে আমাদেরকে শাস্তির ভয় দেখিয়েছেন, তার উপর আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস নেই। হ্যাঁ আমরা মুখে বলছি, আমরা আল্লাহকে বিশ্বাস করি, কিন্তু অন্তরে এই বিশ্বাসের ভিত খুবই নড়বড়ে।

আল্লাহ তাআলা এই সূরাতেই বলছেন, ‘ধ্বংস তোমার জন্য! হ্যাঁ ধ্বংস!' তারপর আবার বলছেন, আবার শুনো, ধ্বংস তোমার জন্য! হ্যাঁ ধ্বংস!’ আল্লাহ বারবার বলছেন, সেদিন চোখ ঝলসে যাবে, তাদের সাথে মেরুদণ্ড ভাঙ্গা আচরণ করা হবে, যখন প্রাণ কণ্ঠাগত হবে...’

আল্লাহ বলছেন, 'মানুষ কী মনে করে যে তাকে এমনি ছেড়ে দেয়া হবে?'

এতরকম সতর্কবাণীর পরও মানুষের এই বিশ্বাসই নেই যে, আল্লাহ তায়ালা যা বলছেন সে তার সম্মুখীন হবে। সে বলছে তার ঈমান আছে, কিন্তু আসলে তার দিব্য চোখে দেখতে পাওয়ার মতো ঈমান নেই। থাকলে সে অনুভব করতে পারত জাহান্নাম সত্যি আর নামাজ না পড়ার কারণে সে জাহান্নামে পতিত হবে। [যদি আল্লাহ অতি ভাল কোনো মানুষকে কোনো কারনে মাফ করে দেন তবে সেটা ভিন্ন কথা।]

একইভাবে বেনামাজির জান্নাতের বেলায়ও চোখে দেখার মতো দৃঢ় বিশ্বাস নেই।

দুঃখে-কষ্ট-ব্যাথায় বিপদগ্রস্থ, যন্ত্রণাগ্রস্থ, অসুস্থ, মানসিকভাবে বিপর্যস্ত কোনো মানুষকে যদি আপনি কোন কন্ট্রাক সাইন করিয়ে দিয়ে বলেন—এই যে প্রাসাদ দেখতে পাচ্ছ ফাইভ স্টার হোটেলের চেয়েও ঝাঁকজমকপূর্ণ, এটা তোমার। এখানে তুমি যে দেশীয় যে খাবার অর্ডার করবে সাথে সাথে হাজির করা হবে। যতক্ষণ চাও রিলাক্স করবে। কোন দুশ্চিন্তা তোমাকে স্পর্শ করবে না। তুমি যতদিন চাও এখানে থাকবে, তুমি চিরযৌবনপ্রাপ্ত থাকবে। তার বদলে তোমাকে শুধু একমাস নামাজ পড়তে হবে। সে এক মাস কেন, চোখে দেখতে পাচ্ছে বলে, সব দুঃখ কষ্ট ভুলে কোনরূপ হা হুতাশ ছাড়া দিনের পর দিন নামাজ পড়ে যাবে। সে ভাববে, এই তো দেখা যাচ্ছে কিছুদিন পর পেয়ে যাচ্ছি চিরসুখের জীবন।

অলসতা মানুষকে নামাজ থেকে দূরে রাখে না। কারণ বেনামাজিরাও কাজ করে ভাত খায়। মজবুত ঈমান নেই বলে মানুষ নামাজ পড়ে না, তাদের ঈমান এতই নড়বড়ে যে তারা শুধু মুখে ঈমান এনেছে, অন্তরে আল্লাহর শাস্তির ব্যাপারে, জান্নাতের সুসংবাদের ব্যাপারে পরিপূর্ণ ঈমান নেই।

এ কারণেই আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, 'আমাদের মাঝে ও তাদের মাঝে চুক্তিই হলো নামায। সুতরাং যে ব্যক্তি তা পরিত্যাগ করে, সে কাফের।'
[হাকিকতে কাফের নয়, উদাহরণস্বরূপ কাফের ]

এবার একটা কুইজ : পৃথিবীতে এক ধরনের মানুষ আছে, যাদের কখনো নামাজ কাজা হয় না। পড়তেও দেরি হয় না। বলুনতো তারা কে?.

_মাজিদা রিফা

Come Towards Allah

25 Nov, 14:23


যখন দুনিয়া নিয়ে মগ্ন থাকা মানুষদের সাথে যখন মিশি, তখন এই দুনিয়ার ক্ষমতা, টাকা, যোগ্যতা, ক্যারিয়ার ইত্যাদির অভাব বুঝি।

আর যখন আখিরাত নিয়ে মগ্ন থাকা মানুষদের সাথে যখন মিশি, তখন ঈমান, আমল, ইলম, তাকওয়ার অভাব বুঝি!

কত আজব! একই দুনিয়ায় কত জগৎ! আহ... আল্লাহ আমাদেরকে 'সিরাতাল মুস্তাকিম' এর পথের পথিক করে দিন। আ-মিন ইয়া রব্বুল আ'লামিন।

"আর দুনিয়ার জীবন তো ধোঁকায় সামগ্রী ছাড়া কিছুই নয়!" [সুরা হাদীদ, আয়াত ২০]

মুহাম্মাদ শাহীনুর রহমান

Come Towards Allah

19 Nov, 17:44


দুনিয়াতে হেসে খেলে চলা মানুষটা হয়তো ওপারে গিয়ে আর হাসবে না।

চোখ ভর্তি অশ্রু, মন ভর্তি যন্ত্রণা নিয়ে চলা মানুষটা হয়তো ওপারে গিয়ে আর কাঁদবে না।

❝ এ — সময় শীঘ্রই ফুরিয়ে যাবে ❞

লেখা: সংগৃহীত

Come Towards Allah

02 Nov, 18:38


এটা আশ্চর্যের নয় যে, আমি আল্লাহকে ডাকি। বরং এটাই সবচে আশ্চর্য আর বিস্ময়কর যে, আল্লাহ আমাকে ডাকেন।

Come Towards Allah

02 Nov, 15:13


আমি যাকে তার প্রাপ্য সম্মানের চেয়ে যতটুকু অতিরিক্ত সম্মান দিয়েছি, সে আমার ঠিক ততটুকু ক্ষতি করেছে।

- ইমাম শাফিয়ি (রাহিঃ)

Come Towards Allah

26 Oct, 09:27


সহজ রুকইয়াহ পেসক্রিপশন
.
প্রতিদিন ফজরের পরে প্রথমে (১/৩/৫ বার) দুরুদ শরীফ পড়ুন। এরপর সূরা আহযাব, ইয়াসিন, আর রাহমান, ওয়াকিয়াহ, নূহ, জুমুআ, ইনশিরাহ একবার করে পড়ুন। সেই সাথে আয়াতুল কুরসি, চার কুল ও মাসনুন আমল পড়ুন।
.
যাদের জ্বিন-জাদুর সমস্যা আছে তারা উপরের আমলের সাথে মাসনুন আমলের এই দুআটি ১০০বার পড়ুন—
لاَ إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ، وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِيْ وَيُمِيْتُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ
.
এরপর ১০০ বার ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন পড়ুন।
সব শেষে আবার দুরুদ শরীফ পড়ুন।
.
এরপর পানিতে ফুঁ দিন। গায়ে হাত মাসেহ করে নিন। সারাদিন এই পানি খান। গোসল করুন। ঘরে ছেটান। একটানা ১৪ দিন অন্তত এই আমল নিজের জ্বিন, জাদু, নজর, আর্থিক সমস্যা ইত্যাদি থেকে মুক্তির নিয়তে করে দেখুন। ইনশাআল্লাহ দারুণ ফলাফল পাবেন।

#rukaiyamabrura
#quranrecitation #ruqyah

Come Towards Allah

24 Oct, 17:57


আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের চট্টগ্রাম শহরে Youth Club Chittagong উদ্যোগে Youth Club Library তৈরি করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই সকলের জন্য তা উন্মুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

লাইব্রেরিতে বসে পড়ার ব্যবস্থা ও প্রয়োজনে বই ধার নেয়ারও ব্যবস্থা থাকবে ইনশাআল্লাহ।

আপনারা চাইলে সদকায়ে জারিয়া হিসেবে আমাদের এই লাইব্রেরিতে বই ডোনেট করতে পারেন। আপনাদের কাছে থাকা ভালো মানের বই ডোনেট করতে পারেন বা বই কিনেও এই লাইব্রেরিতে ডোনেট করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। ডোনেশনের লিংক

ইসলামিক লাইব্রেরি যেহেতু একটা শিক্ষিত মুসলিম জাতি গঠনে সহায়তা করে, আশা করি আপনারাও আমাদের সাথে জাতি গঠনে অংশীদার হবেন।

© The Ilm Of Sunnah

Come Towards Allah

15 Oct, 10:27


শয়তান তো চাইবেই রোজ আপনাকে পথ থেকে সরাতে। আর না হলেও হিফজ/রিভিশনের স্পিড কমাতে। কুরআন মুখস্থ করা তো ওর স্বপ্ন না। আপনার স্বপ্ন। আপনিও তাই বার বার চেষ্টা করবেন পথে আসতে। বার বার চেষ্টা করবেন এগিয়ে যেতে।
©

Come Towards Allah

11 Oct, 13:10


উমার রা. গেলেন গীর্জায়। নামাজের সময় হলে তিনি যাজককে বললেন, আমার নামাজ পড়া প্রয়োজন। বিজয়ী উমার রা. কে যাজক বললেন, আপনি এখানেই নামাজ পড়ুন।

উমার রা. অস্বীকৃতি জানালেন। তিনি গীর্জার বাইরে সিড়িতে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় শেষে যাজককে এসে বললেন, আজ আমি এখানে নামাজ পড়লে- আমার পরে মুসলিমরা বলত উমার এখানে নামাজ পড়েছেন।

তারা এটাকে মসজিদে রূপান্তরিত করত। এই আশঙ্কায় আমি এখানে নামাজ পড়ি নি। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা, রাসুল সা. এঁর ভাষায় যিনি ছিলেন সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী। তিনি এতটুকুই সতর্ক ছিলেন সংখ্যালঘুদের ব্যাপারে।

আরেকবার এক অমুসলিমের জায়গায় একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়। উমার রা. সেটা জানতে পেরে সেই মসজিদকে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন। মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়। আজও সে জায়গা রয়ে গেছে।

আজকে পূজার মণ্ডপে যারা ইসলামি সংগীত গেয়েছেন, এই দায় তাদেরই। তাদের এই কাজকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি। পূজার মণ্ডপে গান গাইতে যাওয়ার অনুমতিই তো ইসলাম দেয় না।

সেখানে ইসলামি সংগীত গাওয়া ইসলামেরই অবমাননা। এই কাজ যারা করেছে তারা শরিয়াতকেই অবমাননা করেছে। যে কারণেই হোক, এ বছর এমনিই বহু শঙ্কা আছে পূজা নিয়ে। এই কাজ একটা বাজে উদাহরণ। মূর্খতা সুলভ।

- আরজু আহমেদ

পোস্ট কালেক্ট ফ্রন সাদা এপ্রোন

Come Towards Allah

30 Sep, 10:59


"বরং আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূৰ্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। আর তোমরা আল্লাহকে যে গুণে গুণান্বিত করছ ((আল্লাহ সম্পর্কে অযথা বহু মিথ্যে কথা বানিয়ে নিয়ে যা বলছ )তার জন্য রয়েছে তোমাদের দুর্ভোগ!"
.
بَلۡ نَقۡذِفُ بِٱلۡحَقِّ عَلَى ٱلۡبَـٰطِلِ فَیَدۡمَغُهُۥ فَإِذَا هُوَ زَاهِقࣱۚ وَلَكُمُ ٱلۡوَیۡلُ مِمَّا
تَصِفُونَ.
.
[সূরা আম্বিয়া: ১৮] p: 849

Come Towards Allah

06 Sep, 18:06


"এমন অনেক মানুষই আছেন যারা নিজেদের প্রশংসা পছন্দ করেন, অথচ আল্লাহর কাছে হয়তো তার মশার পাখার সমান মূল্যও নেই"।
.
~ ইমাম আবু ইসহাক আল ফাযারী [রাহ.]
.
[ ইমাম আবু নুআইম আল আসবাহানী (রাহ.), হিলইয়াতুল আউলিয়া: ৮/২৫৫, মাতবাআতুস সাআদাহ,মিসর, ১৯৭৪ ঈ.] p: 814

Come Towards Allah

21 Aug, 19:58


অতিবৃষ্টি বন্ধের দুআ

اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا ولَا عَلَيْنَا، اللَّهُمَّ علَى الآكَامِ والظِّرَابِ، وبُطُونِ الأوْدِيَةِ، ومَنَابِتِ الشَّجَرِ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা হাওয়া-লাইনা ওয়ালা 'আলাইনা; আল্লাহুম্মা 'আলাল আ-কামি ওয়াজ্‌ জিরাব, ওয়া বুতুনিল আওদিয়াহ; ওয়া মানাবিতিস শাজার।

অর্থ: হে আল্লাহ! আমাদের আশপাশে বৃষ্টি দিন, আমাদের ওপরে নয়। হে আল্লাহ! পাহাড়-টিলা, খাল-নালা এবং গাছ-উদ্ভিদ গজানোর স্থানগুলোতে বৃষ্টি দিন।

[সহিহ বুখারী ১০১৪; আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯৫৩;  ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৯৫৯]


🌙 Join now- Come Towards Allah

Come Towards Allah

21 Aug, 04:50


ফিতনার সাথে লড়াই করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছেন? চারপাশে সব অন্ধকার দেখছেন? ভাবছেন আমৃত্যু কি এভাবেই থেকে যাবে সব?

থাকুক না! দুনিয়া তো ধ্বংস হবারই ছিলো। ঈমানটা নিয়ে জীবনটা কাটিয়ে দিন। বিনিময়ে যদি আল্লাহ্ জান্নাতে বিশ্রামের ব্যবস্থা করে দেন তাহলে কি মন্দ হবে?

জান্নাতের একটা মুহূর্তই তো দুনিয়ার সব ক্লান্তি মুছে দিতে যথেষ্ট। চলুন, আল্লাহর কাছে বরং জান্নাতে গিয়ে বিশ্রাম করার তৌফিক চাইতে থাকি।

~সংগৃহীত

Come Towards Allah

10 Aug, 03:57


মাশাল্লাহ! দ্বীনদার ভাইদের উদ্যোগে আয়োজিত আজকের দেয়ালে গ্রাফিতি অঙ্কন

প্লেস : চকবাজার, চট্টগ্রাম।
তারিখ : ০৯/০৮/২০২৪

The Ilm Of Sunnah

Come Towards Allah

09 Aug, 17:19


Bearded Bengali:

গুমের মূল ঘটনাঃ

https://www.facebook.com/share/p/2gGjMnoQnxX9mgyS/?mibextid=oFDknk

গুম সংক্রান্ত উনার অন্য আরো লেখাঃ

১.
https://www.facebook.com/share/p/21pJneL9MC61uac9/?mibextid=oFDknk

২.
https://www.facebook.com/share/p/FzhcFb2K7n9NqD7a/?mibextid=oFDknk

৩.
https://www.facebook.com/share/p/KyBPFwFP6DRoj7oP/?mibextid=oFDknk

৪.

https://www.facebook.com/share/p/zZx17G1yiAEdqAj2/?mibextid=oFDknk

৫.

https://www.facebook.com/bb3ngali/posts/122133840074284139‌

৬.
https://www.facebook.com/share/p/hqrBZ2mpo5MJwWu3/?mibextid=oFDknk

৭.
https://www.facebook.com/share/p/MSd1qxSrjAGwAYNb/?mibextid=oFDknk

Enamul Haque Mony: [ Video ]

https://www.facebook.com/share/v/dqPCanBEUYMGa4DB/?mibextid=oFDknk

Topu Ahmed:

১.
https://www.facebook.com/share/p/aViUo283W9wtTAZy/?mibextid=oFDknk

২.
https://www.facebook.com/share/p/EnPCJ48ya2reJRkk/?mibextid=oFDknk

৩.
https://www.facebook.com/share/p/aZ4MPLD8e3higFN7/?mibextid=oFDknk

৪.
https://www.facebook.com/share/p/ackNZJZSoRynkoir/?mibextid=oFDknk

৫.
https://www.facebook.com/share/p/eRT1S9mMo39eBK8S/?mibextid=oFDknk

৬.
https://www.facebook.com/share/p/mAXV6E1gt4QbfHBh/?mibextid=oFDknk

Come Towards Allah

09 Aug, 17:19


Documentary:

https://www.facebook.com/share/v/onrqZ1VmpDScawm5/?mibextid=oFDknk

Barrister Arman bhai:

https://www.facebook.com/share/p/1uPzeqGFJPTW2Uwz/?mibextid=oFDknk

Ifaz Ahmed:

https://www.facebook.com/share/p/8zMYrp5KP2nPRYJo/?mibextid=oFDknk

Md Foyez:

https://www.facebook.com/share/p/L2QDyPRvBiWTj5KK/?mibextid=oFDknk

Rizwanul Kabir Bhai:
পর্ব ১ঃ
https://www.facebook.com/share/cZzJFE1prjbR9vYV/?mibextid=oFDknk

পর্ব ২ঃ
https://www.facebook.com/share/p/YUKTMpv8ZPBJ17rx/?mibextid=oFDknk

শেষ পর্বঃ

https://www.facebook.com/share/p/dmC4iFbCgR16v68R/?mibextid=oFDknk

Come Towards Allah

07 Aug, 18:48


শেখ হাসিনাকে পুরোপুরি জানতে হলে এই নিষিদ্ধ বইটি পড়তে হবে।

বইঃ : আমার ফাঁসি চাই।
লেখক: মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু( শেখ হাসিনার একসময়ের ব্যাক্তিগত সহকারী )
©

Come Towards Allah

05 Aug, 18:35


ইসলামী রাষ্ট্র না চাইলে আপনি মুসলিম না। বিশ্বাস না হলে আলেমদেরকে জিজ্ঞাসা করুন, কুরআন হাদিস খুলে দেখুন।

Loud and clear!

-Mayraj Hossain

Come Towards Allah

30 Jul, 15:10


❝যে হারে সকলে প্রোফাইল চেঞ্জ করলেন ঠিক সে হারেই এই বিষয়টির ব্যাপারেও সকলে আওয়াজ তুলুন❞

যেদিন প্রথম ছাত্রদের পাশে আসিফ স্যারের দাঁড়ানোর ভিডিওটি সামনে আসে সেদিন ভিডিওটি দেখেই অন্তরে ভয় অনুভব হয়েছিল, মনেহচ্ছিল এবার বুঝি এই জা*লি*মরা আর এনাকে ছাড়বে না পূর্বের সমস্ত রাগ এবার এই প্র*তিবাদের মাধ্যমে তার উপর চড়াও করা হবে, এবং দুঃখজনক ভাবে হলোও তাই

আচ্ছা আপনারা যারা আসিফ স্যারের ব্যাপারে আওয়াজ তুলছেন না, আপনারা কি ভুলে গেলেন ইনিই সেই মানুষটা আপনার সন্তানকে যখন স*ম*কা*মিতা ট্রা*ন্স*জে*ন্ডারের পাঠ শেখানো হচ্ছিল আপনার সন্তানকে ধ্বং*স করার প্রচেষ্টা যখন করা হচ্ছিল ইনিই সেই মানুষটা যিনি বলিষ্ঠ কন্ঠে পাঠ্যবই থেকে সেই শ*রীফ/শ*রীফার পাঠের পৃষ্ঠা ছিঁড়ে প্র*তিবাদ জানিয়েছিলেন ! ইনিই তিনি যিনি এই উম্মাহর স্বার্থে আওয়াজ তুলছিলেন !

তাহলে আজ তার বিপদে এই উম্মাহ নীরব কেনো ?

আপনার সন্তানকে স*ম*কা*মিতা এবং ট্রা*ন্স*জে*ন্ডারের বেড়াজাল থেকে বাঁচাতে যে মানুষটা আওয়াজ তুলেছিল আজ তাকে বাঁচাতে আপনি নীরব কেনো ?

নিরপরাধ অসুস্থ একজন মানুষকে ৬ দিনের রিমান্ড দেয়া হলো কেনো ?

আওয়াজ তুলুন, দুআ করুন তানাহলে রবের সামনে অপরাধী রূপে হাজির হতে হবে ! মনে রাখবেন কিন্তু আল্লাহ ছাড় দেন ছেড়ে দেন না !

❝নিচের ছবিতে তার শাহাদাত আঙ্গুলটির দিকে খেয়াল করুন তো ! (আল্লাহু আকবর)❞

প্লিজ এই ব্যাপারে কেউ চুপ থাকবেন না
আসিফ মাহতাব স্যারের মুক্তি চাই
#ReleseAsifMahtab
#makefreeasifmahtab
#ReleseAsifMahtab
#makefreeasifmahtab
#ReleseAsifMahtab
#makefreeasifmahtab
#ReleseAsifMahtab
#makefreeasifmahtab

Come Towards Allah

29 Jul, 10:07


❝তোমরা তোমাদের যুদ্ধসমূহে (নিহতদের ব্যাপারে) বল যে অমুক শহীদ, অমুক শহীদ হয়ে মারা গেছে? তোমরা (এর মাধ্যমে) হয়তো স্বীয় বাহনের(আমলনামার) বোঝাই কেবল বাড়াচ্ছো (কেননা কে আসলেই শহীদ হয়েছে তা কেবল আল্লাহ জানেন)।
তোমরা এভাবে বলো না; বরং তোমরা এভাবে বল যেভাবে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
مَنْ مَاتَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَوْ قُتِلَ فَهُوَ شَهِيدٌ
.
'যে আল্লাহর পথে জীবন দেয় বা নিহত হয় সে-ই শহীদ'।"
.
~ উমার ইবনুল খাত্তাব [রা.]
.
[ ইমাম ইবনু হাজার আসকালানী (রাহ.), ফাতহুল বারী: ৬/৯০, তাঁর মতে হাদিস হাসান] p: 747

Come Towards Allah

26 Jul, 18:24


পড়েছেন?

https://www.facebook.com/share/p/irqGekpof48ihibU/?mibextid=oFDknk

https://www.facebook.com/share/p/dX9fLdRPTLthGxBr/?mibextid=oFDknk

https://www.facebook.com/share/p/pbX2wvCP1d7RXLQs/?mibextid=oFDknk

6,015

subscribers

447

photos

16

videos