Chintapotroprokashon- চিন্তাপত্র প্রকাশন

ইলতিযামুল ইনকিয়াদ ও আনুগত্যের স্বীকারোক্তির তাৎপর্য:
আল্লাহ, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তার আনীত শরীয়াহর প্রতি পূর্ণাঙ্গ আনুগত্যকে নিজের ওপর অবধারিত হিসাবে মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়াকে ইলতিযামুল ইনকিয়াদ বলা হয়।
ঈমান গ্রহনযোগ্য হওয়ার জন্য এটা অবশ্যই অপরিহার্য। মৌলিক স্বীকৃতির সাথে আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ হওয়াও জরুরি। এ কারণে আবু তালেব আল্লাহর শানে প্রশংসা মূলক ও স্বীকারোক্তিমূলক অনেক কবিতা আবৃত্তি করা সত্বেও তাকে মুমিন হিসাবে গণ্য করা হয়নি।

বিস্তারিত জানতে পড়ুন,

#বই- নাওয়াকিদুল ঈমান উসূলুত তাকফীর
লেখক- মাওলানা হেলালুদ্দীন পুকুরিয়বি

বইটি পাওয়া যাচ্ছে ইসলামি বইমেলায় উমেদের স্টলে।

চিন্তাপত্রের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে
স্টল নং ৬২

বইমেলার শেষ শুক্রবার
জমজমাট করে ফেলুন।
বইমেলায় আসুন, বই কিনুন।

চিন্তাপত্রের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে ইসলামি বইমেলায় উমেদের স্টলে.....
স্টল নং ৬২

মেলা শেষ হতে চলছে দ্রুত সংগ্রহ করে নিন

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
মুফতি হারুন ইজহার হাফিঃ এর দারসের সংকলন -
আল- কুরআনের দারস ০১ বইটি পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

নাওয়াকিদুল ঈমান ও উসুলুত তাকফির
মাওলানা হেলালুদ্দিন পুকুরিয়বী

বইটি পাওয়া যাচ্ছে ইসলামি বইমেলায় উমেদের স্টলে।

চিন্তাপত্রের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে
স্টল নং ৬২

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
মুফতি হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ
নুসূকের আলোকে জাহালিয়্যাহ্ বইটি পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
মুফতি হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ
জীবনের অর্থগুলো কুরআনের শব্দে শব্দে বইটি পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

সাইয়েদ কুতুবের বোন হামিদা কুতুব বলেছেব, ১৯৬৬ সালের ২৮ আগস্টে সাইয়েদ কুতুবের ফাঁসির ব্যপারে বাদশাহ আবদুন নাসের একমত হলো। তখন হামদি রাসুলি কুতুবের ফাঁসির নির্দেশনামা দেখিয়ে বলল, এখন আমাদের সামনে আর একটি মাত্র সুযোগ বাকি আছে। আমরা যদি একটু সচেষ্ট হই, তাহলে হয়তো তাকে রক্ষা করতে পারব। কারণ, তার মৃত্যুর কারণে যে ক্ষতি হবে, তা শুধু মিসরের ক্ষতি নয়; বরং গোটা ইসলামি বিশ্বের ক্ষতি।  তিনি যদি একটু বিনয়ভাব প্রকাশ করেন, তাহলে আমরা তার ফাঁসির হুকুমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে পরিণত করে দিব। তারপর ছয়মাস গেলে তার মুক্তির ব্যবস্থা করব।
আসুন, তাড়াতাড়ি আসুন। হাতে সময় একেবারে কম।

হামিদা বললেন, আমি সাইয়েদ কুতুবের নিকট গেলাম। বললাম যদি তুমি একটু বিনয়ভাব প্রকাশ করো, তাহলে এরা ফাঁসির হুকুম মওকুফ করে দিবে।
সাইয়েদ কুতুব তখন বললেন, শোনো হামিদা! আমি আল্লাহর নিকট কোন কাজের ব্যপারে অপারগতা প্রকাশ করব? আল্লাহর দ্বীনের জন্য যে কাজ করেছি সে কাজের অপারগতার কথা বলব? আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি, যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য কাজ করতাম, তাহলে বিনয় ভাব প্রকাশ করতাম। কিন্তু আল্লাহর জন্য যা করেছি, তার জন্য এমন করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
তারপর বললেন, হে হামিদা! যদি আমার আয়ু শেষ হয়ে থাকে, তাহলে এ নির্দেশ বাস্তবায়িত হবে না। কেউ তা বাস্তবায়িত করতে পারবে না সুতরাং বিনয়
ভাব প্রকাশের কারণে আমার আয়ু বৃদ্ধিও পাবে না হ্রাসও পাবে না।

বই-শাসকের সামনে সালাফের সত্যোচ্চারণ
সংকলক- সাইদ হোসাইন

আপনাদের উদ্দেশ্যে আমি কারাগারের কিছু ভাইদের কথা বলেছি, যারা সেখানে কুরআন মুখস্থ করছে। এমনই এক ভাই আমাকে একদিন রাজশাহী কারাগারে আরবি ব্যকরণের একটি জায়গায় আটকে দিল।
তিনি কিন্তু আলিম নন, সাধারণ শিক্ষিত হয়েই কারাগারে প্রবেশ করেছেন।
তিনি আমাকে সূরা নিসার ১৬২ নং আয়াতে আটকে দিলেন। আমি অবাক হয়ে গেলাম এই ভেবে যে, সাধারণ শিক্ষিত হয়ে তিনি কিভাবে কুরআনের জটিল ব্যাকরণগত বিষয়ে প্রশ্ন করল?

শাইখ হারুন ইজহার হাফিঃ এর দরসের সংকলন:
আল- কুরআনের দারস ০১ বই থেকে

চিন্তাপত্রের নতুন দুটি বই-সহ সকল বই পাওয়া যাচ্ছে
ইসলামী বইমেলায়!

প্রফেসর ড. আ.ছ.ম তরীকুল ইসলামের
বই- ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া
বইটি পাওয়া যাচ্ছে বইমেলায়!

ইসলামী বইমেলা-২০২৪
বায়তুল মোকাররম পূর্ব গেইট
স্টল নং -৬২

চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে!

শিরক-বিদআতের বিষয়ে আমাদের অবস্থান মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহ্হাব রহিমাহুল্লাহর তাশাদ্দুদ ও আহমদ রেজা খাঁর তাসাহুলের মাঝামাঝি।
তাওহীদে হাকেমিয়্যা, আল ওয়ালা ওয়াল বারা, শাসকের সাথে আচরণ ও তাকফীরের ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান দাঈশের তাশাদ্দুদ ও মাদখালী, মুদাহিনদের তাসাহুলের মাঝামাঝি।

🖊️মাওলানা হেলালুদ্দীন পুকুরিয়বী

এযুগে ব্যাংকিং ব্যবস্থা আমাদের জীবনের একটি অপরিহার্য অনুষঙ্গ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এছাড়া মানব জীবন অনেকটা অচল। মানুষের দৈনন্দিন অর্থনৈতিক জীবন পরিচালনার জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনা শরণাপন্ন হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান হওয়ার কারণে মানব জীবনের এই অপরিহার্য অনুসঙ্গ ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাতেও রয়েছে ইসলামের চমৎকার বিধি-বিধান ও নির্দেশনা। ইসলামিক সেই মৌলিক হুকুম আহকাম অক্ষত রেখে যুগে প্রয়োজন মেটানোর ক্ষেত্রে উদ্ভৃত সমস্যার সমাধান ও সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচনের যে ইসলামের যুগোপযোগী নীতিমালা রয়েছে, মুসলিম গবেষক মূলত সেই আলোকে ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাকে যথাযথভাবে সমৃদ্ধ করেছেন। বরং বলা যায়, ইসলামি নিয়ম পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনা যাতে প্রচলিত ব্যাংক ব্যবস্থাপনার সাথে পাল্লা দিয়েও সফলতার কাঞ্চনজঙ্ঘায় উন্নতি হতে পারে, সেভাবেই তাকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা হয়েছে।

মাত্র কদিন আগেও ব্যাংক ব্যবস্থাপনা আধুনিক যুগে অচল বলে মুখে ফেনা তুলতেন, তারাও আজ এর ঈর্ষণীয়  সফলতা দেখে বিস্মিত হয়ে, এটিই তো আধুনিক সময়ে সবচেয়ে ' উপযুক্ত ব্যাংক ব্যবস্থাপনা -তা অকপটে স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন।

আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার শুকরিয়া, চারিদিকে আজ ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনার জয়জয়কার সুদি ব্যবস্থাপনার অসারতা,অনুপযোগিতা, অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধানে ব্যর্থতা, দারিদ্র বিমোচনে এর পশ্চাৎপদতা আজ সর্বজনবিদিত বিষয়। এরই বিকল্প হিসেবে সফল অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় হচ্ছে ইসলামি অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা, আর ইসলামী ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনা হচ্ছে তারই অংশ বিশেষ সফল একটি পদ্ধতির নাম।  ইসলাম শরীয়া হচ্ছে ইসলামী ব্যাংক ব্যবস্থাপনার হৃদপিণ্ডবিশেষ। ইসলামি ব্যাংক ব্যবস্থাপনার অর্থই হচ্ছে ইসলামিক শরীয়তসম্মত ব্যাংক ব্যবস্থাপনা।

✅'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া
বইটি পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

মনে আছে?
বইমেলায় গিয়ে চিন্তাপত্রের বই কিনে ভিডিও করে আমাদের 'চিন্তাপত্রের দরবার' গ্রুপে পোস্ট করুন। মেলা শেষে তিনজনকে নির্বাচিত করে পুরষ্কৃত করা হবে ইনশাআল্লাহ।

চিন্তাপত্র প্রকাশনীর বই পরিচিতি ~

https://youtu.be/RrBUdDwOe1Q?si=300C5knNShbxUmim

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ ধর্ম, যেখানে মানবের যে- কোনো সময়ের যে- কোনো স্থানে উখিত যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের সকল ব্যবস্থা হাজির করে রেখেছে।  বর্তমানে উত্তরাধনিক সমাজব্যবস্থার অন্যান্য সকল শাখার পাশাপাশি অন্যতম একটি দিক হলো আর্থিক ব্যবস্থাপনা। এর সাথে বিদ্যমান ব্যাংকিং ব্যবস্থা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে বর্তমান সময়ে ইসলাম ও তার চেতনা ধারণকারী মুসলিম সমাজে পক্ষ বিপক্ষ বহু আলোচনা বিদ্যমান আছে। যেহেতু প্রাচীন ব্যবস্থা বাতিল হয়ে নতুন পৃথিবী দিন দিন নতুন নতুন চিন্তা ও পরিস্থিতি নিয়ে  অগ্রসর হচ্ছে, এমতবস্থায় বিদ্যমান ব্যবস্থাকে বাতিল করে দেওয়ার সুযোগ নেই। পক্ষ বিপক্ষ যাই থাকুক, বিদ্যমান ব্যবস্থার ইসলামি সমাধানও জরুরি। বক্ষ্যমাণ গন্থে তা-ই বলা হয়েছে।

বই - ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া
প্রফেসর ড. আ.ছ.ম তরীকুল ইসলাম

✅বইটি পাওয়া যাচ্ছে বইমেলায়!

ইসলামী বইমেলা-২০২৪
বায়তুল মোকাররম পূর্ব গেইট
স্টল নং -৬২

চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে!

একবার ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের কিছু বিষয়ে সাদৃশ্যমূলক আলোচনার একটি লেকচার দিয়েছিলাম। সেখানে বিভিন্ন কট্টর হিন্দুদের সংগঠনের কিছু অনুসারীও ছিল। তারা আমাকে সেখানে আক্রমণ করতে ছুটে এল। তারা গালিগালাজ করছিল আর আমি তাদের মুচকি হাসি উপহার দিচ্ছিলাম । শাইখ দিদাত এই লেকচারের ভিডিও দেখে বললেন,

'বেটা, তারা তোমাকে গালি গালাজ করছে আর তুমি মুচকি হাসি দিচ্ছ কিভাবে?

তখন আমি শাইখকে উত্তর দিলাম, 'শাইখ, আপনি শয়তানের সাথে আগুনের সাহায্যে লড়াই করেন। আর আমি না হয় পবিত্র পানি দিয়েই করলাম। 'এবং এই কথা বলার পরেই শাইখ আমাকে যে সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন, সেখানে লেখা ছিল,

'বেটা, যে অর্জন আমার করতে ৪০ বছর লেগেছে, তা তুমি চার বছরে অর্জন করে ফেলেছ। আলহামদুলিল্লাহ।'

তো আমি যা বুঝাতে চাচ্ছি তা হলো, আমি আমার দাওয়াতের ধরন পরিবর্তন করেছি। কখনো শাইখ দিদারের মত আক্রমণাত্মক। কখনো কোমল, কখনো বিনয়ী আবার কখনো যুক্তিবাদী। আমি পৃথিবী জুড়ে অনেক বক্তার বক্তৃতা দেখেছি সময়ের অভাবে সবার কথা বলে উঠতে পারব না। সে সময় আমার ক্যাসেট লাইব্রেরিতে বিশ্বের নানান ধরনের বক্তার বক্তব্যে চার-পাঁচ হাজার ভিডিও সংরক্ষিত ছিল। দাওয়াত শেখার জন্য আমাকে এসব ভিডিও দেখতে হতো। আমি তাদের বক্তব্য শুনেছি, যুক্তিগুলো শুনেছি আবার নিজেও অধ্যয়ন করেছি। এটাই ছিল বৈচিত্র।

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তা'আলার শোকর। শাইখ দিদার আমাকে দেহের রোগের চিকিৎসক থেকে মনের রোগে চিকিৎসকে পরিবর্তন করেছেন। আর ডাক্তার ইসরাত আহমেদ রহিমাহল্লাহ আমাকে ডাক্তারি পেশা ছাড়তে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। এই দুই ব্যক্তি আমার জীবনের সবচেয়ে বেশি প্রভাব রেখেছেন। এরাই আমার মূল অনুপ্রেরণা।

বহমান জীবনের স্রোতধারা বই থেকে -
অনুবাদ ও সংকলন: আম্মারুল হক

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যক্তি ফিরআউনের স্ত্রী ছিলেন মুমিনা।
তিনি আল্লাহর কাছে দুআ করছেন,

وَ ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا امۡرَاَتَ فِرۡعَوۡنَ ۘ اِذۡ قَالَتۡ رَبِّ ابۡنِ لِیۡ عِنۡدَکَ بَیۡتًا فِی الۡجَنَّۃِ وَ نَجِّنِیۡ مِنۡ فِرۡعَوۡنَ وَ عَمَلِهٖ وَ نَجِّنِیۡ مِنَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
(সুরা তাহরীম)

দেখুন, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর, ধনী রাজার স্ত্রী আল্লাহর কাছে জান্নাতের একরটি বাড়ি চাইছেন। কত সুন্দর দুআ! একজন তাগুতের স্ত্রী আল্লাহর কাছে এই দুআ করছেন! আর কত উদাহরণ প্রয়োজন?  এটাই তো সফলতার সেই সূত্র যেটার কথা আমি আপনাদের বলছি তা হলো, আল্লাহর সাহায্য সঙ্গে থাকলে কেউই ব্যর্থ করতে পারবে না; আর আল্লাহর সাহায্য থেকে বঞ্চিত হলে কেউই সফলতা দিতে পারবে না।

বই- বহমান জীবনের স্রোতধারা
অনুবাদ ও সংকলন- আম্মারুল হক


'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
বহমান জীবনের স্রোতধারা
বইটা পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

وَمَا هٰذِهِ الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا لَهۡوٌ وَّلَعِبٌ​ؕ وَاِنَّ الدَّارَ الۡاٰخِرَةَ لَهِىَ الۡحَـيَوَانُ​ۘ لَوۡ كَانُوۡا يَعۡلَمُوۡنَ _

এ পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক- বৈ কিছুই নয়। পরকালের জীবন প্রকৃত জীবন যদি তারা জানত
( সুরা আল-আনকাবুত)


বই- জীবনের অর্থগুলে কুরআনের শব্দে শব্দে
লেখক- মুফতী হারুন ইজহার হাফিঃ

ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামী বইমেলায়
চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী ﷺ ইরশাদ করেন, আল্লাহর নিকট সবচেয়ে তিনজন মানুষ ঘৃণিত : হারাম শরীফে যে অপকর্মে লিপ্ত হয়,
ইসলামের অভ্যন্তরে যে জাহিলি রীতি- নীতি অনুসরণ করে, যে অন্যায়ভাবে রক্তপাতের উদ্দেশ্যে কারো রক্তপাত দাবী করে।

বই- নূসুকের আলোকে জাহালিয়্যাহ্
লেখক - মুফতী হারুন ইজহার হাফিঃ

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
মুফতি হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহর
নুসূকের আলোকে জাহালিয়্যাহ্
বইটি পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

আলহামদুলিল্লাহ, দারসুল কুরআনের বিগত দুবছর ধরে তারাবিহ পড়াচ্ছি সুরা বাক্বারা এবং সুরা
আলে -ইমরান দিয়ে। হযরত উমর রা. এর ঘটনা হয়তো মনে আছে আপনাদের। তিনি বহু সময় সুরা বাকারা মুখস্থ করার পর সবাইকে মেহমানদারি করিয়াছিলেন। আমরাও কিছু কিছু কুরআন মুখস্থ করার পর সবাইকে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহুল আজিজ। কারাগারে মজলুম ভাইদের জন্যও আমরা হাদিয়া প্রেরণ করব ইনশাআল্লাহ। স্বাচ্ছন্দ্য অবস্থায় কুরআন মুখস্থ করা থেকে বছরের পর বছর মজলুম অবস্থায় থেকে কুরআন মুখস্থ করা মানুষগুলো আমাদের পক্ষ থেকে কিছু পুরস্কার আশা রাখে ইনশাআল্লাহ। আমি আগেই বলেছি আমার কোন তাত্বিক আয়োজন নেই, এটা বাস্তবিক আয়োজন।
আমি কুরআন মুখস্থের আয়োজনকে একটি বাস্তবিক আয়োজনে আনতে চাই।

আল- কুরআনের দারস ০১
শাইখ হারুন ইজহার হাফিঃ

বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে......

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
সকল বই পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া
বইটি পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
বহমান জীবনের স্রোতধারা
বইটা পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
শাসকের সামনে সালাফের সত্যোচ্চারণ
বইটা পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
সুফিবাদের শুদ্ধি
বইটা পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

'চিন্তাপত্র প্রকাশন' প্রকাশিত
মুফতি হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহর
তিনটি বই পাওয়া যাবে ইসলামী বইমেলায়
উমেদের স্টলে.....

স্টল নং ৬২

কারও মাঝে বাহ্যত দৃষ্টিতে নাওয়াকিদুল ঈমানের কোনো বিষয় পরিলক্ষিত হওয়ার সাথে সাথে তাকে কাফের হিসাবে আখ্যায়িত করার ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন অপরিহার্য। এ ক্ষেত্রে ইসলামি শরিয়াহর বিভিন্ন নিয়ম ও শর্তাবলি রয়েছে যেগুলোকে 'উসূলুত তাকফির' বলা হয়। তাকফিরের ব্যপারে সতর্কতা অবলম্বনের স্বার্থে উসূলুত তাকফির সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা আবশ্যক

বিস্তারিত জানতে পড়ুন,

বই- নাওয়াকিদুল ঈমান উসূলুত তাকফীর
লেখক- মাওলানা হেলালুদ্দীন পুকুরিয়বী।

বইটি পাওয়া যাচ্ছে......
ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামী বইমেলায়....

চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

সাইয়েদ কুতুবের বোন হামিদা কুতুব বলেছেব, ১৯৬৬ সালের ২৮ আগস্টে সাইয়েদ কুতুবের ফাঁসির ব্যপারে বাদশাহ আবদুন নাসের একমত হলো। তখন হামদি রাসুলি কুতুবের ফাঁসির নির্দেশনামা দেখিয়ে বলল, এখন আমাদের সামনে আর একটি মাত্র সুযোগ বাকি আছে। আমরা যদি একটু সচেষ্ট হই, তাহলে হয়তো তাকে রক্ষা করতে পারব। কারণ, তার মৃত্যুর কারণে যে ক্ষতি হবে, তা শুধু মিসরের ক্ষতি নয়; বরং গোটা ইসলামি বিশ্বের ক্ষতি। তিনি যদি একটু বিনয়ভাব প্রকাশ করেন, তাহলে আমরা তার ফাঁসির হুকুমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে পরিণত করে দিব। তারপর ছয়মাস গেলে তার মুক্তির ব্যবস্থা করব।
আসুন, তাড়াতাড়ি আসুন। হাতে সময় একেবারে কম।

হামিদা বললেন, আমি সাইয়েদ কুতুবের নিকট গেলাম। বললাম যদি তুমি একটু বিনয়ভাব প্রকাশ করো, তাহলে এরা ফাঁসির হুকুম মওকুফ করে দিবে।
সাইয়েদ কুতুব তখন বললেন, শোনো হামিদা! আমি আল্লাহর নিকট কোন কাজের ব্যপারে অপারগতা প্রকাশ করব? আল্লাহর দ্বীনের জন্য যে কাজ করেছি সে কাজের অপারগতার কথা বলব? আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি, যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য কাজ করতাম, তাহলে বিনয় ভাব প্রকাশ করতাম। কিন্তু আল্লাহর জন্য যা করেছি, তার জন্য এমন করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
তারপর বললেন, হে হামিদা! যদি আমার আয়ু শেষ হয়ে থাকে, তাহলে এ নির্দেশ বাস্তবায়িত হবে না। কেউ তা বাস্তবায়িত করতে পারবে না সুতরাং বিনয়
ভাব প্রকাশের কারণে আমার আয়ু বৃদ্ধিও পাবে না হ্রাসও পাবে না।

বই-শাসকের সামনে সালাফের সত্যোচ্চারণ
সংকলক- সাইদ হোসাইন

কারাগার থেকে আসার পরে অনাধ্যাত্মিক পরিবেশে আছি এখানে। খাবারও তো প্রতিটা সময় মাছ-মাংস আছে। কারাগারে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এসব দেখিনি। কারাগারে একদিন খুব গরুর গোশত খেতে ইচ্ছে করছিল। আল্লাহকে বললাম, আল্লাহ! অনেকদিন ধরে গরুর গোশত খাই না। আল্লাহ এই নাফস একটু গোশত খেতে চায়। তুমি এই শয়তান নাফসকে গরুর গোশত পারলে ব্যবস্থা করে দাও। পরদিন দেখি রবিউল আউয়ালের ১২ তারিখ! কারাগারে গরুর গোশত চলে এসেছে! একেবারে বাস্তব কথা বলছি। এই কথাগুলো কোনো ফ্যান্টাসি নয়। এগুলা কিছু ঘটনা হয়ে যায় এমন। আধ্যাত্মিক বিষয় বলছি। কিন্তু আমি ওলি নই, তখন আমি হয়তো ওলি ছিলাম। হা হা হা। হুট করে পরদিনেই দেখি এক বাটি গরুর গোশত। ১২-ই রবিউল আউয়াল উপলক্ষ্যে দিয়েছে!

শাইখ Harun Izhar হাফি.র 'আল কুরআনের দারস ০১' বই থেকে।

একজন দাঈর জীবন কতরকম হাসি কান্না, পাওয়া না পাওয়ার সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যায় তা আম জনতা কখনোই বুঝতে পারবে না। কিছুটা হলেও অনুভব করতে বইটা পড়ুন।

বইমেলায় উমেদের স্টলে পাবেন।

চিন্তাপত্র প্রকাশনীর কাজই হলো চিন্তার বিনির্মান ঘটানো। আমরা এমন কিছু বই আমাদের কাছে প্রকাশ করে থাকি যে বইগুলো শুধু  সুখপাঠ্য বই হবে তা নয়, বরং তা আপনার চিন্তার জগতে নতুন ভাবনার উদ্রেক ঘটাবে। ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ভিত্তিক বই নিয়ে আমাদের আয়োজন। কখনো সালাফদের সাহসী উচ্চারণে মুগ্ধ হয়ে হারিয়ে যাবেন চিন্তার জগতে , কখনো চিনবেন জাহালিয়্যাহর অন্ধকার। কখনো বা কুরআনে নূরে উদ্ভাসিত হয়ে যাবে আপনার হৃদয়।
নাওয়াকিদে ঈমান সমুহের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা পাবেন আমাদের বইয়ে। এছাড়াও আমরা একজন মজলুম দায়ীর তিনটি বই প্রকাশ করেছি।

শাইখ হারুন ইজহার হাফিঃ এর তিনটি বইসহ
চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে.....

উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

'আল- কুরআনের দারস' কোন নির্দিষ্ট কোনো রচনা নয়, নয় কোনো বিষয়ভিত্তিক পাঠ। এই রচনা মূলত শাইখ হারুন ইজহার হাফিঃ এর দীর্ঘদিনের দারসের অংশবিশেষের সংকলন। যে দারসগুলো প্রথমদিকে পাক্ষিক পযার্য়ে দিলেও পরে প্রতি জুমুআতেই হয়ে এসেছে শাইখের একক তত্বাবধানে, নিজ প্রচেষ্টায়। আমরা অনেক আগেই ভেবে রেখেছিলাম, শাইখ যে দারসগুলো দিয়ে যাচ্ছেন, তা সাজিয়ে গুছিয়ে পাঠ্যরুপ দিলে কেমন হয়! যেই ভাবা সেই কাজ, আমরা শাইখের কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করলে তিনি খুশি মনে আমাদের অনুমতি দেন। আমরা কাজ শুরু করে দিই। কিন্তু পরপর শাইখ গ্রেফতার হয়ে গেলে আমাদের কাজ থেমে যায়। পরবর্তী সময়ে আমরা শাইখের কারাগারে রচিত পান্ডুলিপি 'জীবনের অর্থগুলো কুরআনের শব্দে শব্দে ০১' প্রকাশ করি। দীর্ঘ বিরতির পর আমরা আবারও এই প্রকল্প হাতে নিয়ে তা আঞ্জাম দিতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।

আম্মারুল হক
সিইও, চিন্তাপত্র প্রকাশন

কুরআনের বয়ানে ইলম:
ভাইয়েরা আমার, আজকের বিষয়বস্তু হলো,
আল- ইলমু ফিল কুরআন তথা কুরআনের বয়ানে ইলম। কুরআনে ইলম বলতে কী বোঝায়, এই প্রশ্নে নিয়েই আমাদের আলোচনা। কারণ আমাদের সমাজে ইলমের গুরুত্ব, ফজিলত এগুলো সম্পর্কে ব্যপক আলোচনা রয়েছে। যে ইলম আমাদের সমাজে প্রচলিত, যে অর্থে সে অর্থ কুরআনের কতটুকু ধারণ করে তা বুঝতে হবে।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা ইলম বলতে যা বুঝিয়েছেন, প্রচলিত যে ইলমের মহত্ত্ব আমরা বয়ান করি, ফোকাস করি বর্তমান সমাজে- আসলে কি সে অর্থেই ইলম, যেটার কথা আল্লাহ বলেছেন? এ বিষয়টা নিয়েই আমরা আলোচনা করব।

বিস্তারিত পড়ুন,,,,
আল কুরআনের দারস (১)
মুফতী হারুন ইজহার

✅ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামী বইমেলায়
চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

আধুনিক যুগে ব্যাংকিং ব্যবস্থা মানবজীবনের একটি অপরিহার্য অনুষঙ্গ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া মানবজীবন অনেকটা অচল। মানুষের দৈনন্দিন অর্থনৈতিক জীবন পরিচালনার জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থার শরণাপন্ন হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনবিধান হওয়ার কারণে মানবজীবনের এ অপরিহার্য অনুষঙ্গ ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাতেও রয়েছে ইসলামের চমৎকার বিধি- বিধান ও নির্দেশনা।

বিস্তারিত পড়ুন
বই- ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া
প্রফেসর ড. আ.ছ.ম তরীকুল ইসলাম

🎉🎉ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামী বইমেলায়
চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

ইলতিযামুল ইনকিয়াদ ও আনুগত্যের স্বীকারোক্তির তাৎপর্য:
আল্লাহ, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তার আনীত শরীয়াহর প্রতি পূর্ণাঙ্গ আনুগত্যকে নিজের ওপর অবধারিত হিসাবে মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়াকে ইলতিযামুল ইনকিয়াদ বলা হয়।
ঈমান গ্রহনযোগ্য হওয়ার জন্য এটা অবশ্যই অপরিহার্য। মৌলিক স্বীকৃতির সাথে আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ হওয়াও জরুরি। এ কারণে আবু তালেব আল্লাহর শানে প্রশংসা মূলক ও স্বীকারোক্তিমূলক অনেক কবিতা আবৃত্তি করা সত্বেও তাকে মুমিন হিসাবে গণ্য করা হয়নি।

বিস্তারিত জানতে পড়ুন,
#বই- নাওয়াকিদুল ঈমান উসূলুত তাকফীর
লেখক- মাওলানা হেলালুদ্দীন পুকুরিয়বী

★সংগ্রহ করতে নক করুন আমাদের ইনবক্সে।

✅🎉 ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামী বইমেলায়
চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

আপনার পছন্দের কপিটি আজই সংগ্রহ করুন.......

বইমেলায় যাচ্ছেন কারা কারা?
ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামী বইমেলায় চিন্তাপত্রের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

ঢাকা বায়তুল মোকাররম ইসলামী বইমেলায়
চিন্তাপরের সকল বই পাওয়া যাচ্ছে উমেদের স্টলে।
স্টল নং ৬২

আলহামদুলিল্লাহ,  দারসুল কুরআনের বিগত দুবছর ধরে তারাবিহ পড়াচ্ছি সুরা বাক্বারা এবং সুরা
আলে -ইমরান দিয়ে।  হযরত উমর রা. এর ঘটনা হয়তো মনে আছে আপনাদের। তিনি বহু সময় সুরা বাকারা মুখস্থ করার পর সবাইকে মেহমানদারি করিয়াছিলেন। আমরাও কিছু কিছু কুরআন মুখস্থ করার পর সবাইকে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহুল আজিজ। কারাগারে মজলুম ভাইদের জন্যও আমরা হাদিয়া প্রেরণ করব ইনশাআল্লাহ।  স্বাচ্ছন্দ্য অবস্থায় কুরআন মুখস্থ করা থেকে বছরের পর বছর মজলুম অবস্থায় থেকে কুরআন মুখস্থ করা মানুষগুলো আমাদের পক্ষ থেকে কিছু পুরস্কার আশা রাখে ইনশাআল্লাহ।  আমি আগেই বলেছি আমার কোন তাত্বিক আয়োজন নেই, এটা বাস্তবিক আয়োজন।
আমি কুরআন মুখস্থের আয়োজনকে একটি বাস্তবিক আয়োজনে আনতে চাই।

আল- কুরআনের দারস ০১
শাইখ হারুন ইজহার হাফিঃ

বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে......

এই খুশিতে চিন্তাপত্রের বই কিনে প্রিয়জনদের তো উপহার দিতে পারেন.....

*কুরআন হৃদয়ের বসন্ত*

কুরআন বুঝতে হলে ইলমের মৌলিকত্ব প্রয়োজন।  কারাগারে যাওয়ার পর আমার ওপর আল্লাহর রহমত নাযিল হওয়া শুরু হলো। আমি ইলমের মৌলিকত্বের সন্ধান পেলাম। প্রথমে আল্লাহ তাআ'লা ইলম করে দিলেন অন্তরে।  মাথা ঘুরতে লাগল 'মাত্বাউন' শব্দটি।
মাথায় বাজতে লা, দুনিয়াটা সাময়িক।  তখন আশেপাশে আরও যারা মাজলুম আছে, তাদের কথা চিন্তা করতাম।  ভাবতাম আরে! জমিন নিয়ে কী করব, মুক্ত হয়ে কি করব, কয় বছরই বা বাঁচব? ২০১০ সালে গ্রেপ্তার হওয়ার পর জীবনের প্রতি সম্পূর্ণ অনীহা চলে এল। অনীহা মানে হতাশ নয় কিন্তু। কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে আমার সংসার হয়েছে, টাকা পয়সা উপার্জন করেছি, কথা বলেছি এবং খাওয়াদাওয়াসহ  তাবৎ কাজকর্ম করেছি। কিন্তু পার্থিব এই জীবনের কর্মযজ্ঞের প্রতি ঘৃণা নিয়েই এসব করেছি। পার্থিবতার নাগপাশ থেকে মুক্ত হওয়ার উদগ্র বাসনা মোহ কেটে যাবার একমাত্র উপকরণ ছিল 'মাত্বাউন' শব্দটি। শুধু এই শব্দই নয়, আরও অনেক শব্দই মনের দুয়ারে উঁকি দিয়েছে। পুরো একটা তাফসির তখনই লিখে ফেলেছিলাম, ২০১০ সালে।

আল কোরআনের দারস
শায়েখ হারুন ইজহার হাফিঃ

https://link.boitoi.com.bd/Cti2

কুরআন বলে জীবন হলো,

كُلُّ نَفْسٍ ذَآئِقَةُ ٱلْمَوْتِۗ وَإِنَّمَا تُوَفَّوْنَ أُجُورَكُمْ يَوْمَ ٱلْقِيَٰمَةِۖ فَمَن زُحْزِحَ عَنِ ٱلنَّارِ وَأُدْخِلَ ٱلْجَنَّةَ فَقَدْ فَازَۗ وَمَا ٱلْحَيَوٰةُ ٱلدُّنْيَآ إِلَّا مَتَٰعُ ٱلْغُرُورِ

'প্রত্যেক প্রাণীকে আস্বাদন করতে হবে মৃত্যু। আর তোমরা কেয়ামতের দিন পরিপূর্ণ বদলা লাভ করবে। তারপর যাকে দোজখ থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, তার কার্যসিদ্ধি ঘটবে। আর পার্থিব জীবন ধোঁকা ছাড়া অন্য কোনো সম্পদ নয়।'

—সুরা আলে ইমরান: ১৮৫

বই– জীবনের অর্থগুলো কুরআনের শব্দে শব্দে (১)

লেখক– মুফতী হারুন ইজহার।

★বইটি সংগ্রহ করতে নক করুন আমাদের ইনবক্সে..

বইটি পড়তে পারেন বইটই আ্যপে মাত্র ৪০ টাকায়!
বইয়ের লিংক

https://link.boitoi.com.bd/7R2r

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যক্তি ফিরআউনের স্ত্রী ছিলেন মুমিনা।
তিনি আল্লাহর কাছে দুআ করছেন,

وَ ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا امۡرَاَتَ فِرۡعَوۡنَ ۘ اِذۡ قَالَتۡ رَبِّ ابۡنِ لِیۡ عِنۡدَکَ بَیۡتًا فِی الۡجَنَّۃِ وَ نَجِّنِیۡ مِنۡ فِرۡعَوۡنَ وَ عَمَلِهٖ وَ نَجِّنِیۡ مِنَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
(সুরা তাহরীম)

দেখুন, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর, ধনী রাজার স্ত্রী আল্লাহর কাছে জান্নাতের একরটি বাড়ি চাইছেন। কত সুন্দর দুআ! একজন তাগুতের স্ত্রী আল্লাহর কাছে এই দুআ করছেন! আর কত উদাহরণ প্রয়োজন? এটাই তো সফলতার সেই সূত্র যেটার কথা আমি আপনাদের বলছি তা হলো, আল্লাহর সাহায্য সঙ্গে থাকলে কেউই ব্যর্থ করতে পারবে না; আর আল্লাহর সাহায্য থেকে বঞ্চিত হলে কেউই সফলতা দিতে পারবে না।

বই- বহমান জীবনের স্রোতধারা
অনুবাদ ও সংকলন- আম্মারুল হক

✅ বইটি পেয়ে যাচ্ছেন ৪০% ছাড়ে মাত্র ১৮০ টাকায়!

সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে.....

গতকালের পরের অংশ-

তো তার জবাব আমার কাছে তৈরি ছিল। তাফসিরে কাশশাফও আমার পাশেই ছিল। তার আগ্রহ বৃদ্ধির জন্য আমি তাফসির খুলে তাকে দেখিয়ে দিলাম। তার সেই প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি তার প্রসঙ্গ এনেছি ইলম এবং ঈমানকে একসাথে করার ব্যপারে প্রাসঙ্গিক হিসেবে। তিনি যে আয়াত আমার সামনে বললেন,
তা হলো,

لٰكِنِ الرّٰسِخُوۡنَ فِی الۡعِلۡمِ مِنۡهُمۡ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡكَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِكَ وَ الۡمُقِیۡمِیۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ الۡمُؤۡتُوۡنَ الزَّكٰوۃَ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ اُولٰٓئِكَ سَنُؤۡتِیۡهِمۡ اَجۡرًا عَظِیۡمًا

কিন্তু যাদের মধ্যে যারা জ্ঞানে পরিপক্ব আর মুমিনগণ তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে আর তোমার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে, তাতে বিশ্বাস স্থাপন করে, তারা নামাজ কায়েমকারী ও জাকাত আদায়কারী। এবং আল্লাহ ও শেষদিনের প্রতি বলেন বিশ্বাসী, এদেরকেই আমি শীঘ্রই মহা পুরস্কার দান করব।

একই আয়াত আমরা আলে ইমরানের সাত নম্বর আয়াতে পড়েছি। আলে ইমরানের সাত নাম্বর আয়াতের সাথে আমরা আগেই পরিচিত হয়েছি।
যেখানে মুতাশাবিহের কথা আছে। আকিদা নিয়ে আমরা যারা বেশি কথা বলি, চিন্তা করি, ফেসবুকে বেশি দেখাশোনা করি, আল্লাহর সিফাত নিয়ে যে আয়াতকে কেন্দ্র করে তর্কবিতর্ক আছে, সেই আয়াত টাই হলো আল ইমরানের সাত নাম্বার আয়াত। সেই সুবাদে তো এই আয়াত আমাদের অনেকের কাছে পরিচিত।
তো এখানে অর্থাৎ সূরা নিসা তে আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তা'আলা ইলেম ও ঈমানকে একসাথে করেছেন, ঠিক হুবহু সূরা আল ইমরানের ৭ নাম্বার আয়াতেও একই কাজ করেছে।
এখানে আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'য়ালা বলেছেন,
لكن الراسكون في العلم منهم المؤمنون
তাদের মধ্যে যারা ইলমে গভীর এবং মুমিন।
আল্লাহ তায়ালা একই সাথে ইলম ও ঈমানের কথা উল্লেখ করেছেন। এলিমে যারা গভীর এবং যারা মুমিন। আল্লাহ তাআলা রাসূলকে দোয়া শিক্ষা দিতে গিয়ে বলেছেন ' ওয়াকুল রাব্বি জিদনি ইলমা '-আপনি বলুন হে আমার রব আমার ইলম বৃদ্ধি করে দাও।

عَنْ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم جِهَارًا غَيْرَ سِرٍّ يَقُولُ ‏ "‏ أَلاَ إِنَّ آلَ أَبِي - يَعْنِي فُلاَنًا - لَيْسُوا لِي بِأَوْلِيَاءَ إِنَّمَا وَلِيِّيَ اللَّهُ وَصَالِحُ الْمُؤْمِنِينَ ‏
আমর ইবনু আস রাযি. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন,  আমি রাসুলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছি, ' জেনে রেখো, অমুক বংশ ( আত্মীয়তার কারণে) আমার বন্ধু নয়; বরং আল্লাহর নেককার মুমিনগণই হলেন আমার বন্ধু।

(সহিহ মুসলিম)

বই– সুফিবাদের শুদ্ধি
মূল– মুসলিহুল উম্মাহ মুফতীয়ে আজম ফয়জুল্লাহ রহ.
অনুবাদ– মুফতী মাসউদুর রহমান চৌধুরী

https://link.boitoi.com.bd/yRrb

আপনাদের উদ্দেশ্যে আমি কারাগারের কিছু ভাইদের কথা বলেছি, যারা সেখানে কুরআন মুখস্থ করছে। এমনই এক ভাই আমাকে একদিন রাজশাহী কারাগারে আরবি ব্যকরণের একটি জায়গায় আটকে দিল।
তিনি কিন্তু আলিম নন, সাধারণ শিক্ষিত হয়েই কারাগারে প্রবেশ করেছেন।
তিনি আমাকে সূরা নিসার ১৬২ নং আয়াতে আটকে দিলেন। আমি অবাক হয়ে গেলাম এই ভেবে যে, সাধারণ শিক্ষিত হয়ে তিনি কিভাবে কুরআনের জটিল ব্যাকরণগত বিষয়ে প্রশ্ন করল?

চলবে....

শাইখ হারুন ইজহার হাফিঃ এর দরসের সংকলন:
আল- কুরআনের দারস ০১ বই থেকে

এ ঘটনা বিস্তারিত আসছে আগামীকাল ইনশাআল্লাহ

আমি শুনেছি আপনি আরবী ভাষার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।  আপনি আমাকে একটু সময় দেবেন?
ডক্টর ফা আব্দুর রহিম হেসে বললেন,
'আপনি কি  সেই ডাক্তার জাকির নায়েক, যিনি কয়েক মাস আগে মদীনায় বক্তৃতা করে গেছেন?

আমি বললাম 'জ্বি, আমিই সেই ব্যক্তি।'
তিনি শুনে বললেন, 'আমি আপনার বক্তৃতার মজলিসে প্রথম সারিতে বসে ছিলাম'

আমি অবাক হয়ে বললাম ' কী বলছেন! সত্যিই আপনি ছিলেন?'
তিনি বললেন, হ্যাঁ। আমি আপনার বক্তব্যে বেশ মুগ্ধ হয়েছি। আপনি আমার কাছে কী চান বলুন?'

আমি বললাম,  আপনার কাছে দৈনিক কয়েক ঘন্টা সময় চাই। আপনি আমায় বলুন, আরবী শিখতে আমার কয়দিন লাগতে পারে?'
তিনি বললেন, আপনার পাঁচ মাস লাগবে। এবং এই পাঁচ মাস আমি আপনাকে দৈনিক পাঁচ ঘন্টা করে সময় দেবো।

আমি বিস্ময়ে বললাম, 'একা একা আমাকে দৈনিক পাঁচ ঘন্টা সময় দেবেন মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং আরবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।
এটা তো আমার রবেরই অনুগ্রহ। আলহামদুলিল্লাহ।

বই - বহমান জীবনের স্রোতধারা
অনুবাদ ও সংকলন - আম্মারুল হক

★চমৎকার এই বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন ইনবক্সে....

বইটি পড়তে পারেন বইটই আ্যপে মাত্র ৮০ টাকায়

বইয়ের লিংক https://link.boitoi.com.bd/7R2r

বড়ই পরিতাপের বিষয়!
অজু ভঙ্গের কারণ, নামাজ ভঙ্গের কারণ জানলেও অনেকে ঈমান ভঙ্গের কারণসমূহ জানে না।

ঈমান ভঙ্গের কারণসমূহ এবং তাকফিরের নীতিমালা সম্পর্কে জানতে পড়ুন,

মাওলানা হেলালুদ্দিন পুকুরিয়বীর লেখা
বই- নাওয়াকিদুল ঈমান ও উসুলুত তাকফির
বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে।
অথবা বইটি পড়তে পারেন বইটই আ্যপে মাত্র ৪৫ টাকায়!
বইয়ের লিংক -
https://link.boitoi.com.bd/9zGd

https://link.boitoi.com.bd/JNvG

ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী ﷺ ইরশাদ করেন, আল্লাহর নিকট সবচেয়ে তিনজন মানুষ ঘৃণিত : হারাম শরীফে যে অপকর্মে লিপ্ত হয়,
ইসলামের অভ্যন্তরে যে জাহিলি রীতি- নীতি অনুসরণ করে, যে অন্যায়ভাবে রক্তপাতের উদ্দেশ্যে কারো রক্তপাত দাবী করে।

বই- নূসুকের আলোকে জাহালিয়্যাহ্
লেখক - মুফতী হারুন ইজহার হাফিঃ

বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে....

✅বইটি পড়তে পারেন বইটই আ্যাপে মাত্র ৪৫ টাকায়!
বইয়ের লিংক...

ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া বইয়ের চমৎকার রিভিউ!

সূচনা :
ইসলাম সত্য আর সুন্দরের ধর্ম। শুধু ধর্মই নয়—একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা, যেখানে মানুষের ব্যক্তি জীবন থেকে নিয়ে রাষ্ট্রীয় জীবনের যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের সকল ব্যবস্থা বিদ্যমান।

জীবন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অনুষঙ্গের পাশাপাশি অন্যতম একটি একটি অনুষঙ্গ হলো আর্থিক ব্যবস্থাপনা।এর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থা। যতই আমরা ইগনোর করার চেষ্টা করি না কেন,বিদ্যমান এই ব্যবস্থাকে এভয়েড করার কোন উপায় নেই আমাদের। ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হওয়ায় মানব জীবনের এ অপরিহার্য অনুষঙ্গেও রয়েছে ইসলামের চমৎকার বিধিবিধান ও দিকনির্দেশনা।

হুকুম-আহকাম অক্ষত রেখে যুগের প্রয়োজনে যাবতীয় সমস্যার সমাধান ও সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচনের যে ইসলামের যুগোপযোগী নীতিমালা রয়েছে,মুসলিম গবেষকগণ মূলত সেই আলোকে ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাকে যথাযথভাবে সমৃদ্ধ করেছেন।

মাত্র ক'দিন আগেও ইসলামি ব্যাংক ব্যবস্থাপনা আধুনিক যুগে অচল বলে যারা মুখে ফেনা তুলতেন, তারা ও আজ এই সাফল্য দেখে বিস্মিত হয়ে, এটিই যে আধুনিক সময়ে সবচেয়ে উপযোগী ব্যাংক ব্যবস্থাপনা— তা অকপটে স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন। (ফালিল্লাহিল হামদ)।

ইসলামে ব্যাংক ব্যবস্থা:
ইসলাম পরিপূর্ণ জীবনবিধান হিসেবে মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ অর্থনীতিকে যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করেছে। ইসলামের মূল উৎস আল-কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদিসেও অর্থনীতি সম্পর্কে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মনীষীগণ ফিকহশাস্ত্রেও এবিষয়ে অতুলনীয় অবদান রেখেছেন।
অসংখ্য ইসলামি উৎসগ্রন্থে ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যবসা-বানিজ্য, আর্থিক লেনদেন, আর্থিক সেবাপ্রদান— যা মূলত বর্তমান যুগের ব্যাংকিং জগতের মূল কার্যক্রম বিষয়েও তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক দিকনির্দেশনা রয়েছে।
সে পরিপ্রেক্ষিতে ইসলামি ব্যাংকিং কার্যক্রমের শুধু ধারণাই নয় ; বরং বাস্তব কর্মকাণ্ড ও ইসলামি সমাজে ইসলামের প্রথম যুগ থেকেই যে প্রচলিত ছিল,তা সন্দেহাতীতভাবেই প্রমানিত, যা আধুনিক ইসলামি ব্যাংকব্যবস্থার মূলভিত্তি।

ইসলামি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা :
বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের শেষদিকে মাও.মাওদুদী রাহ. এর মাধ্যমে বর্তমানে ইসলামি অর্থনীতি প্রচলনের প্রয়োজনীয়তা সচেতন মুসলিম উম্মাহর মধ্যে তোলপাড় শুরু করে। যার অনিবার্য পরিণতিতে মুসলিম দেশগুলোতে ইসলামি অর্থ ও ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। ফলশ্রুতিতে আজকের ইসলামিক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

লেখক সম্পর্কে :
ড.আ.ছ.ম.তরীকুল ইসলাম। জন্ম ১৯৬২ সালে খুলনার সাতক্ষীরায়। পিতা.তাছির উদ্দিন। মাতা. আমীনাহ বিনতে লুকমান।
ও বিদেশের বড় বড় ইউনিভার্সিটি থেকে শিক্ষা লাভ করেন, এবং ১৯৮৮ সালে রিয়াদ ইউনিভার্সিটি থেকে আরবী ভাষা শিক্ষাদান পদ্ধতির উপর ডিপ্লোমা এবং ১৯৯৬ সালে ঢা.বি.হতে আরবী ব্যাকরণে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
প্রাথমিক সময়ে তিনি সৌদি তথ্য মন্ত্রণালয়ের পাবলিকেশন্স অধিদপ্তরে সেন্সর অফিসার এবং চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভগীয় প্রদান ছিলেন। তিনি দীর্ঘ প্রায় একযুগ বাংলাদেশ ইসলামি ব্যাংক এর শরিয়া সুপারভায়জরি বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এবং বর্তমানে তিনি কুষ্টিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দাওয়াহ ও ইসলামি শিক্ষা বিভাগের প্রফেসর হিসেবে দায়িত্বরত আছেন

বই সম্পর্কে :
আধুনিক যুগে ব্যাংকিং ব্যবস্থা মানব জীবনের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হিসেবে দেখা দিয়েছে। চলমান এই ব্যবস্থাকে ইগনোর করার কোন জো নেই। মানুষের দৈনন্দিন অর্থনৈতিক জীবন পরিচালনার জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থার শরণাপন্ন হওয়ার বিকল্প নেই।
এই কম্প্রোমাইজিং সিচুয়েশনকে সামনে রেখে, সুদের মতো ভয়ংকর পাপের ছোঁয়া যাতে এ ব্যবস্থাকে কলুষিত ন করে, সেই বিষয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে বিভিন্নভাবে এই বইয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
সুতরাং, ব্যাংকিং ব্যবস্থপনার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলেই যেন এই ডিউটি পালন করতে যেয়ে শরীয়তের কক্ষপথ থেকে বিচ্যুৎ না হন, তার একটি নির্দেশনাই হচ্ছে এই বইয়ের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়।
মোটকথা, ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়াহ পরিপূর্ণভবে পালনে এই বই অনন্য ভুমিকা রাখবে বলে নিশ্চয়তা প্রদানে কোন প্রকার সংশয় নেই।

ইতিকথা:
ইসলামি নিয়ম-পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে ইসলামি ব্যাংক ব্যবস্থাপনার সাথে পাল্লা দিয়ে ও উন্নিত হতে পারে সফলতার উচ্চ শিখরে। সেভাবেই এটিকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা হয়েছে।

বই পরিচিতি :
বই: ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরিয়া
লেখক: প্রফেসর ড.আ.ছ.ম.তরীকুল ইসলাম
সম্পাদক: আম্মারুল হক

রিভিউদাতা: আমিনুল ইসলাম।

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ ধর্ম, যেখানে মানবের যে- কোনো সময়ের যে- কোনো স্থানে উখিত যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের সকল ব্যবস্থা হাজির করে রেখেছে।  বর্তমানে উত্তরাধনিক সমাজব্যবস্থার অন্যান্য সকল শাখার পাশাপাশি অন্যতম একটি দিক হলো আর্থিক ব্যবস্থাপনা। এর সাথে বিদ্যমান ব্যাংকিং ব্যবস্থা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে বর্তমান সময়ে ইসলাম ও তার চেতনা ধারণকারী মুসলিম সমাজে পক্ষ বিপক্ষ বহু আলোচনা বিদ্যমান আছে। যেহেতু প্রাচীন ব্যবস্থা বাতিল হয়ে নতুন পৃথিবী দিন দিন নতুন নতুন চিন্তা ও পরিস্থিতি নিয়ে  অগ্রসর হচ্ছে, এমতবস্থায় বিদ্যমান ব্যবস্থাকে বাতিল করে দেওয়ার সুযোগ নেই। পক্ষ বিপক্ষ যাই থাকুক, বিদ্যমান ব্যবস্থার ইসলামি সমাধানও জরুরি। বক্ষ্যমাণ গন্থে তা-ই বলা হয়েছে।

বই - ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া
প্রফেসর ড. আ.ছ.ম তরীকুল ইসলাম

আমার আত্মা শান্ত হয়েছে কারাগারের নির্জনে গিয়ে। শুধু যখন আমার সঙ্গী ছিল আল- কুরআন, আল- কুরআন, আল- কুরআন। আর যেটাকে আমি এক্সপেরিয়েন্স করেছি, যেটাকে আমি এক্সপেরিমেন্ট করেছি, পরিক্ষা করেছি বিভিন্নভাবে, যেটাকে অনুশীলন করেছি সেটা হলো তাহাজ্জুদের নামাজ, রাতের গভীরতার সময় তখন প্রশান্ত মনে কিছু জিনিস আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা ঢেলে দিয়েছেন এবং তাকওয়ার এমন সহজ সরল বাস্তব অর্থ আল্লাহ আমাদের সামনে নিয়ে এসেছেন, যেটা আমরা আগে এত হাজার বই- পুস্তক পড়েও কিন্তু বুঝতে পারিনি, মনকে শান্ত করতে পারিনি।

আল কুরআনের দারস ০১
মুফতী হারুন ইজহার হাফিঃ

✅বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে....

https://link.boitoi.com.bd/7R2r

শয়তান বিশেষত তাদের পেছনেই লেগে থাকে, যারা ব্যক্তিজীবনে সফল এবং আল্লাহর নৈকট্যলাভে ধন্য হয়েছে।

বই– বহমান জীবনের স্রোতধারা
অনুবাদ ও সংকলন– আম্মারুল হক


সংগ্রহ করতে নক করুন আমাদের ইনবক্সে...

তো যা বলছিলাম, শাস্ত্রীয় বিষয়ে আমরা বেশি সময় দিয়ে ফেলছি। বর্তমানে তরুণদের বড় একটা ব্যস্ততা কেটে যায় শাইখদের লেকচার শোনা এবং বই পড়ার মধ্য দিয়ে। এটা অবশ্যই আমরা করব। কিছুদিন আগেও আমরা অত্যন্ত স্নেহভাজন ভাই শামসুল আরেফিন শক্তির সাথে আমার দেখা হয়েছে। তারা এই সমাজের জাহেলী স্রোতকে মুক্ত করছে তাদের উচ্চাঙ্গ সাহিত্য এবং চিন্তা দিয়ে। কিন্তু সেসব করার আগে আমাদেরকে কুরআন পড়তে হবে। তাদের বইও পড়তে হবে কারণ, এগুলো না পড়লে আবার কুরআনকে সমাজে এপ্লাই করতে পারবেন না। কুরআন পড়বো আমরা অনুবাদ সহ। কিন্তু সমাজের চিত্র বোঝার জন্য বুদ্ধি ভিত্তিক বই অবশ্যই লাগবে। কিন্তু একটা সমস্যা হলো, লেখকদের বই পড়ি, কিন্তু যেসব গুণ ও কারণ তাদের লেকচারার ও লেখক বানিয়েছে,তা আমাদের মধ্যে আনতে চাই না।

যেমন, জাকির নায়েকের কথায় ধরুন। আমরা তার লেকচার শুনি কিন্তু জাকির নায়েক যে কারণে জাকির নায়েক, সে কারণগুলো আমার আপনার মধ্যে নেই।
এখন শাড়িতে লেটার শোনা এবং লেখকদের বই পড়া হয়, কিন্তু কুরআন নেই।

বলুন তো, আজ সূরা কাহাফ আমরা কয়জন পড়েছি ?

যদিও এই আমল খুব বড় সহীহ হাদিসের মধ্যে নিয়ে কিন্তু ফজিলতার হাদিসের মধ্যে আছে। তবুও সেটা আমল। আর বলুন তো আজ আমরা কয়জন কোরআন পড়েছি? অনেকেই বলতে পারছেন না। আমাদের এই আল কোরআনের দরসে যদি এই খরা হয়ে থাকে, তাহলে বাইরে যারা আছে তাদের কি অবস্থা হবে একবার ভেবে দেখুন। আমরা দূরে সরে গেছি কোরআন থেকে। আমাদের কাছে বিভিন্ন এক্সপ্রেশনাল আইডিয়া, এক একেকটা জিনিস গুলো ফোকাসেবল থাকে। এসব বেশি কাজ করছে আমাদের মধ্যে আমলের নামে। মনে রাখতে হবে, মূল জায়গা নয়। কুরআন আমাদের মূল জায়গা। সুতরাং এখানে আমি যা দ্ব্যর্থহীনভাবে আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছি তা হল ঈমান আগে। প্রচলিত যে শাস্ত্রও ইলম, তা অনেক পরের জিনিস। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা কুরআনে ঈমান এর সাথে ইলমের কথা বলেছেন ইলমের অর্থ ইনফরমেশন।
ইনফরমেশন এর আগে ঈমান।

বই আল-কোরআনের দরস ০১
শাইখ হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ

চিন্তাপত্রের নতুন দুটি বই-

📖 আল-কুরআনের দারস০১
শাইখ হারুন ইজহার হাফিঃ

📖ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনা ইসলামী শরীয়া
প্রফেসর ড. আ.ফ.ম. তরিকুল ইসলাম

✅৩০% ছাড়ে সংগ্রহ করুন এখনই........

https://link.boitoi.com.bd/9zGd

ইমাম আবু জাফর তাহাবি রহ. বলেন—

وأهل الكبائر من أمة محمد ﷺ في النار لا يخلدون إذا ماتوا وهم موحدون وإن لم يكونوا تائبين بعد أن لقوا لقوا الله عارفين. وهم في مشيئته وحكمه. إن شاء غفر لهم وعفا عنهم لفضله كما ذكره الله في كتابه ويغفر ما دون ذلك لمن يشاء وإن شاء عذبهم بقدر جنايتهم فى النار بعد له ثم يخرجهم منها برحمته وشفاعة الشافعين من أهل طاعته ثم يبعثه إلى جنته.

'উম্মতে মুহাম্মদির কবিরা গুনাহে লিপ্ত ব্যক্তিরা জাহান্নামে স্থায়ী হবে না, যদি তারা তাওহিদ ও ঈমানের ওপর মৃত্যুবরণ করেন। যদিও তারা তাওবা না করে; কিন্তু আল্লাহর সাথে মুমিন অবস্থায় সাক্ষাৎ করে। মহান আল্লাহ চাইলে তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে ক্ষমাও করে দিতে পারেন।'

পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে—

ويغفر ما دون ذلك لمن يشاء

'এ ছাড়া অন্যান্য গুনাহ আল্লাহ যাকে চান, ক্ষমা করবেন।'
অথবা তাদেরকে তাদের অপকর্মের শাস্তি দিয়ে পুনরায় সুপারিশের মাধ্যমে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।

#বই – নাওয়াকিদুল ঈমান ও উসূলুত তাকফীর
লেখক– মাওলানা হেলালুদ্দীন পুকুরিয়বী

সংগ্রহ করতে নক করুন আমাদের ইনবক্সে..

বইটি পড়তে পারেন বইটই আ্যপে মাত্র ৪০ টাকায়!

বইয়ের লিংক --
https://link.boitoi.com.bd/9zGd

প্রহরী মাইসারা শপথে ফিরে এলো এবং খলিফা কে বলল, মসজিদে নববীতে শুধুমাত্র একজন বর্ষিয়ান মহাদ্দিসই পেলাম, আমি তাকে ইশারায় ডাকলাম, কিন্তু তিনি দাঁড়ালেন না।
তাই আমি তার নিকটবর্তী হয়ে বললাম এইমাত্র আমিরুল মু'মিনীন ঘুম থেকে উঠে আমাকে বললেন,
যাও গিয়ে দেখো মসজিদে নবাবিতে কোন মুহাদ্দিস আছে কিনা, থাকলে তাকে ডেকে নিয়ে আসো।
তখন তিনি শান্ত স্বরে দৃঢ়তার তার সাথে বললেন, 'আমি তার নিকট হাদিস বর্ণনা করতে যেতে পারব না। তবে মসজিদে দরসের মজলিসে বেশ জায়গা আছে, তিনি ইচ্ছে করলে আসতে পারেন।'

এ কথা শুনে আব্দুল মারওয়া ইবনে মালেক দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।
তারপর উঠে দাড়ালেন আর এ কথা বলতে বলতে মসজিদে নববির দিকে রওনা হলেন তিনি হলেন সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব।
হায়! তুমি যদি তার নিকট না যেতে! তার সাথে কথা না বলতে!

শাসকের সামনে সালাফের সত্যোচ্চারণ বই থেকে....
সংকলন -সাইদ হোসাইন

✅বইটি আপনার বাজেটের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছে মাত্র ১০০ টাকায়!(৩০% ছাড়ে)

অর্ডার করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে....

*কুরআন হৃদয়ের বসন্ত*

কুরআন বুঝতে হলে ইলমের মৌলিকত্ব প্রয়োজন। কারাগারে যাওয়ার পর আমার ওপর আল্লাহর রহমত নাযিল হওয়া শুরু হলো। আমি ইলমের মৌলিকত্বের সন্ধান পেলাম। প্রথমে আল্লাহ তাআ'লা ইলম করে দিলেন অন্তরে। মাথা ঘুরতে লাগল 'মাত্বাউন' শব্দটি।
মাথায় বাজতে লা, দুনিয়াটা সাময়িক। তখন আশেপাশে আরও যারা মাজলুম আছে, তাদের কথা চিন্তা করতাম। ভাবতাম আরে! জমিন নিয়ে কী করব, মুক্ত হয়ে কি করব, কয় বছরই বা বাঁচব? ২০১০ সালে গ্রেপ্তার হওয়ার পর জীবনের প্রতি সম্পূর্ণ অনীহা চলে এল। অনীহা মানে হতাশ নয় কিন্তু। কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে আমার সংসার হয়েছে, টাকা পয়সা উপার্জন করেছি, কথা বলেছি এবং খাওয়াদাওয়াসহ তাবৎ কাজকর্ম করেছি। কিন্তু পার্থিব এই জীবনের কর্মযজ্ঞের প্রতি ঘৃণা নিয়েই এসব করেছি। পার্থিবতার নাগপাশ থেকে মুক্ত হওয়ার উদগ্র বাসনা মোহ কেটে যাবার একমাত্র উপকরণ ছিল 'মাত্বাউন' শব্দটি। শুধু এই শব্দই নয়, আরও অনেক শব্দই মনের দুয়ারে উঁকি দিয়েছে। পুরো একটা তাফসির তখনই লিখে ফেলেছিলাম, ২০১০ সালে।

আল কোরআনের দারস
শায়েখ হারুন ইজহার হাফিঃ

বই-বহমান জীবনের স্রোতধারা
অনুবাদ সংকলন: আম্মারুল হক।
মূল্য- ৪০% ছাড়ে ১৮০৳

বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে....

আল্লাহ তায়ালা বলেন,

ۘؔ وَ الرّٰسِخُوۡنَ فِی الۡعِلۡمِ یَقُوۡلُوۡنَ اٰمَنَّا بِهٖ ۙ كُلٌّ مِّنۡ عِنۡدِ رَبِّنَا ۚ وَ مَا یَذَّكَّرُ اِلَّاۤ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ

ইলমের মধ্যে যারা গভীর তারা বলে আমরা ঈমান এনেছি।

ইলমের সাথে সম্পর্ক আক্ষরিকতার সাথে নয়। শাস্ত্রের সাথে সম্পর্ক নয় এবং ইলেমের সাথে ইনফরমেশন এরও সম্পর্ক নেই। আমরা আজ ইলমকে ইনফরমেশন থেকে সরাতে চাই। আজ আমরা ইলমকে পরিভাষা থেকে সরাতে চাই। আজ আমরা ইলমকে শাস্ত্র থেকে বিচ্যুত করতে চাই। এগুলো হচ্ছে ইলমের শাখা-প্রশাখা। ইলমের সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়, কিন্তু ইলমের মূল বিষয় নয়।
আপনি যদি মানুষের চামড়াকে মূল মানুষ মনে করেন,
আমার চামড়ার পরও তো আমার মনুষ্যত্ব মন, এটা আমার মূল মনুষ্যত্বের জায়গা। আমার রূহ, আমার কলব আমার দেমাগ-আমার মানবীয় সৃষ্টির মূল জায়গা। কিন্তু এগুলো বাদ দিয়ে আমার উপরের চামড়া কে কি 'আমি' বলা চলে?
আমার যেটার মূল মানবীয় সৃষ্টি তথা আমার মস্তিষ্ক, তা আমার ভিতরে বিদ্যমান, যদিও সেটা দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু এখন যদি আমি বলি, ভিতরে মগজ না থাকলেও সমস্যা নেই, হার্ট না থাকলেও সমস্যা নেই, রুহ না থাকলেও সমস্যা নেই, শুধু দেহটা সুন্দর হলেই চলবে। আমার এ কথা যৌক্তিক হবে না। আস্ত একটা লাশ, খুব সুন্দর হলেও প্রাণহীন, সে জীর্ণশীর্ণ মানুষ নয়। তেমনই পাখা সমুদ্র যে কোন কিছুই কিন্তু পাখি নয়। আর অভ্যন্তরীণ সৃষ্টিগত বৈশিষ্ট্যই তার মৌলিক জিনিস। এবার এই উদাহরণ টুকু মিলিয়ে নিন ইলমের সাথে। ইলমের মৌলিকত্ব হচ্ছে ঈমান। ইলমের যে মৌলিক জায়গা, মৌলিক যে উপাদান এবং মূল ইনগ্রেডিয়েন্টস , তা কিন্তু ঈমান। তার যে বাহ্যিক রূপান্তর এবং এক্সপ্লেন্যাশন, সেটাই হলো ইলমের শাস্ত্রীয় রূপ। ইলমের পরিভাষা।

ঘর সাজাতে বইয়ের চেয়ে সুন্দর কোন বস্তু নেই।

বই- ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ইসলামি শরীয়া
প্রফেসর ড. আ.ফ.ম তরীকুল ইসলাম
বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে.....

জর্দানের সুন্দর ' ফাহল' নগরী। ইরাক-জর্দান এলাকায় এটা রোমানদের শেষ দূর্গ। নিরুপায় রোমক বাহিনী মুসলিম সেনাপতি আবু উবায়দা রাযি. এর কাছে সন্ধির প্রস্তাব দিল। সন্ধি সম্বন্ধে আলোচনার জন্য সেনাপতি আবু উবাইদা রা. মুয়াজ ইবনে জাবাল রা. কে পাঠালেন রোমক শাসক সাকলাবের দরবারে। মুয়াযবরা. দরবারে পৌঁছলে সাকলাব তাকে পরম সমাদরে একটি কারুকার্যখচিত আসনে বসবার জন্য অনুরোধ করলেন। কিন্তু মুয়াজ রা.- দরবারের মাটিতে বসে পড়লেন। সাকলাব বললেন, আমরা আপনাকে মর্যাদা দিতে চাই, কিন্তু আপনি নিজেই আপনার সম্মান নষ্ট করেছেন।

মুয়াজ রাযি. বললেন, যে আসন দরিদ্র প্রজাদের বক্ষরক্তে চারু চিত্রের রুপ ধারণ করেছে, সে আসনকে আমি ঘৃণা করি।

সাকলাব বলল, এই আসন দরিদ্র প্রজাদের অর্থে নির্মিত তা আপনি কেমন করে বুঝলেন?

মুয়াজ রা. বললেন, আপনার জৌলুসপূর্ণ বেশভূষা আর আপনার সৈন্যদের বেশ দেখেই এটা আমি বুঝেছি।

বই- শাসকের সামনে সালাফের সত্যোচ্চারণ
সংকলক - সাঈদ হোসাইন

বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে.....

কুরআনের বয়ানে ইলম:
ভাইয়েরা আমার, আজকের বিষয়বস্তু হলো,
আল- ইলমু ফিল কুরআন তথা কুরআনের বয়ানে ইলম। কুরআনে ইলম বলতে কী বোঝায়, এই প্রশ্নে নিয়েই আমাদের আলোচনা। কারণ আমাদের সমাজে ইলমের গুরুত্ব, ফজিলত এগুলো সম্পর্কে ব্যপক আলোচনা রয়েছে। যে ইলম আমাদের সমাজে প্রচলিত, যে অর্থে সে অর্থ কুরআনের কতটুকু ধারণ করে তা বুঝতে হবে।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা ইলম বলতে যা বুঝিয়েছেন, প্রচলিত যে ইলমের মহত্ত্ব আমরা বয়ান করি, ফোকাস করি বর্তমান সমাজে- আসলে কি সে অর্থেই ইলম, যেটার কথা আল্লাহ বলেছেন? এ বিষয়টা নিয়েই আমরা আলোচনা করব।

বিস্তারিত পড়ুন,,,,
আল কুরআনের দারস (১)
মুফতী হারুন ইজহার

https://link.boitoi.com.bd/Cti2

وَٱضْرِبْ لَهُم مَّثَلَ ٱلْحَيَوٰةِ ٱلدُّنْيَا كَمَآءٍ أَنزَلْنَٰهُ مِنَ ٱلسَّمَآءِ فَٱخْتَلَطَ بِهِۦ نَبَاتُ ٱلْأَرْضِ فَأَصْبَحَ هَشِيمًا تَذْرُوهُ ٱلرِّيَٰحُۗ وَكَانَ ٱللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ مُّقْتَدِرًا..

'তাদের কাছে পার্থিব জীবনের উপমা বর্ণনা করুন। তা পানির ন্যায়, যা আমি আকাশ থেকে নাজিল করি। অতঃপর এর সংমিশ্রণে শ্যামল সবুজ ভূমিজ লতা-পাতা নির্গত হয়; অতঃপর তা এমন শুষ্ক চূর্ণ-বিচূর্ণ হয় যে, বাতাসে উড়ে যায়। আল্লাহ এ সবকিছুর ওপর শক্তিমান।'

—সুরা কাহাফ: ৪৫

বই– জীবনের অর্থগুলো কুরআনের শব্দে শব্দে (১)
লেখক– মুফতী হারুন ইজহার

সংগ্রহ করতে নক করুন আমাদের ইনবক্সে..

আল-কুর‌আনের দারুস ০১ ব‌ইয়ের চম‌ৎকার রিভিউ:✍️সিরাজাম বিনতে কামাল

প্রথম দর্শনে:
_____ ‘আল কুরআনের দারস’ নামটা দেখেই ভীষণ ভালো লেগে গেলো। কারণ আমার কাছে অনেকেই কুরআন রিলেটেড বইয়ের সাজেশন চান। পরিচিত বোনেরা এমন বইগুলো পড়তে চান। তাদেরকে দারুণ একটি বই সাজেস্ট করতে পারব বলেই ভালো লাগলো।

দ্বিতীয়ত, আমরা মেয়েদের সাধারণত কোনো দারসে বসার সুযোগ হয় না৷ তালিমে বসা হলেও সেখানে সাধারণত কুরআন থেকে আলোচনা হয় না৷ শাইখ হারুন ইজহার হাফি. রচিত এমন একটি বই কুরআন প্রেমীদের জন্য দারুণ উপহার। আনন্দের কথা বইটি খন্ড আকারে আরও আসবে। ইন শা আল্লাহ। এটি প্রথম খন্ড।

আকর্ষণীয় দিক:
____ শর্ট পিডিএফ খুলে জানতে পারি বইটি শাইখের বিগত বেশ কয়েকবছর ধরে দেওয়া দারসের অংশবিশেষ, যা তিনি প্রতি জুমুআতে দিতেন। এটি নির্দিষ্ট কোনো রচনা নয়, নয় কুরআনের বিষয়ভিত্তিক আলোচনা। বরং কুরআনের সামগ্রিক আলোচনা।

কারাগারে থাকা অবস্থায় একটি মাত্র শব্দ ‘মাত্বাউন’ (দুনিয়ার প্রত্যেক বস্তু যা ভোগ করা যায়) শাইখের চিন্তাভাবনায় ব্যাপক প্রভাব ফেলে৷ তখনই ২০১০ সালে তিনি লিখে ফেলেন পুরো একটি তাফসির। এবং তিনি বলেন, কারাগারের জুলুম নির্যাতন মানুষকে কুরআন থেকে দূরে রাখতে পারে না বরং আরও কাছাকাছি এনে দেয়।

যখন মানুষ কুরআন থেকে দূরে সরে গিয়েছে তখন কুরআনের বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলন গড়ে তুলার নতুন এক প্রয়াস এই বই৷

বই সম্পর্কে:
____ বইটিতে মোট ৫ টি অধ্যায় রয়েছে।
১. আত তাকওয়া: জীবন বাস্তবতায় এর প্রতিফলন ও সমকালীন ইসলামপন্থায় এর সংকট
২. নিফাক: অন্তরালের কর্দয কলব
৩. ইলম বনাম শাস্ত্রীয় ইলম
৪. আল্লাহর প্রতিশ্রুতি প্রথম পর্ব
৫. কুরবানি: মিল্লাতে ইবরাহিমের চেতনা

৫ টি অধ্যায়ে প্রায় ৪৫ টি শিরোনামে আলোচনা সজ্জিত।

কারাগারে বসেও কারাবন্দীদের মধ্যে কুরআন শেখার প্রতিযোগিতা বেশ উৎসাহব্যঞ্জক ছিলো। এছাড়াও ইলম ও শাস্ত্রীয় ইলম এর আলোচনাটা একদমই নতুন জেনেছি। ইলমের মধ্যেও যে প্রকারভেদ রয়েছে তা জানা ছিলো না, পূর্ববর্তী ইলম থেকে পরবর্তী ইলমের মধ্যে যে তফাৎ রয়েছে তাও ছিলো অজানা। ইলমের ক্রমধারা, কীভাবে একের পর এক শরীয়তের বিভিন্ন বিধান এসেছে, হাদিস সহীহ হওয়ার ৫টি গুণ, ওহী আর পুথিগত বিদ্যায় পার্থক্য, ফিকহের মূলনীতি ইত্যাদি কয়েকটি বিষয়ে শর্ট পিডিএফে পড়তে পেরেছি।

কুরআনের বিভিন্ন আয়াত দিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে, প্রয়োজনীয় টীকা ও রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে পাঠকের সুবিধার্থে। আলোচনায় সহজ শব্দ ব্যবহার করায় পাঠকের জন্য সুখপাঠ্য হবে বলেই আশা করি।

শাইখ এক জায়গায় উল্লেখ করেছেন সমাজের চিত্র বুঝার জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক বই অবশ্যই দরকার যেমন শামসুল আরেফীন শক্তি স্যারের লেখাগুলো। তেমনি কুরআনও পড়তে হবে অনুবাদসহ। দুটোর সমন্বয়েই সমাজে কুরআনের বিধান এপ্লাই করা যাবে।

মাওলানা মাহমুদুল হাসান দেওবন্দি রাহ.— যিনি দেওবন্দের প্রথম ছাত্র, ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রাম ও ব্রিটিশবিরোধী জি'হাদে যার অবদান আজও শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়। তিনি কারাগার থেকে বের হয়ে বলেন— এই উম্মাহর অধঃপতনের কারণসমূহ তিনি কারাগারে বসেই নির্ধারণ করতে পেরেছেন। আর মূল কারণ হলো কুরআনের সাথে দূরত্ব।

আর কুরআনের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তুলতেই শাইখের এই প্রচেষ্টা। আমার মনে হয় মাদ্রাসা পড়ুয়াদের চেয়েও জেনারেল পড়ুয়াদের জন্য বইটি আরও বেশি উপকারী হবে। ইন শা আল্লাহ!

শেষ কথা:
___আল্লাহ বলেন, ‘এই সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য রয়েছে হিদায়াত।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত: ০২)
শাইখ আলোচনা করেছেন আয়াতের ধরন নিয়ে। কোনোটা মুহকামাত, কোনোটা মুতাশাবিহাত। মুত্তাকীদের জন্য কুরআন হিদায়াত হলেও যাদের ভেতর বক্রতা আছে তারা মুতাশাবিহাত আয়াত নিয়েই ভুল ব্যাখ্যার মাধ্যমে ফিতনা ছড়ানোর চেষ্টা করে।

আমাদের সাধারণদের জন্য কুরআনের আয়াত বুঝা, আয়াতের পেছনে নিগূঢ় রহস্য উদঘাটন করা আসলেই কঠিন। যেমন সূরা কাহাফের মুসা আ: ও খিজির আ: এর ঘটনার মাধ্যমে আমরা জানতে পারি, চোখের সামনে আসলে যা ঘটে তা-ই চূড়ান্ত নয় বরং এর পেছনেও কোনো অজানা কারণ থাকতে পারে।

আমার মনে হয় তাফসির পাঠের মাধ্যমে এমন জটিল বিষয়গুলোও কিছুটা সহজ হয়৷ তবে নিজ উদ্যোগে তাফসির পাঠ করলেও কেউ কেউ এক অর্থকে অন্য অর্থে রূপান্তর করে দিতে পারেন।

এমতাবস্থায় আমার মনে হয়, শাইখের মুখ নিঃসৃত বাণীসমূহ যা একসাথে মলাটবন্দী হয়েছে তা আসলেই আমাদের জন্য আনন্দের। যেখান থেকে আমরা খুঁটিনাটি অনেক বিষয় জানতে পারবো। পাবো সন্তোষজনক ব্যাখ্যা। যেহেতু এটা প্রকাশের উদ্দেশ্যে লিখিত কোনো বই নয়। বরং উপস্থিত শ্রোতার মাঝে কুরআনের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার অসামান্য প্রয়াস। আর কথাগুলো বলাও হয়েছে বর্তমান পরিস্থিতি আর মনস্তাত্ত্বিক চিন্তাধারার উপর ভিত্তি করে। করা হয়েছে প্রয়োজনীয় সংযোজন-বিয়োজন। তাই বইটির ব্যাপারে বেশ আগ্রহ প্রকাশ করছি।

বই: আল কুরআনের দারস ০১
লেখক: শাইখ হারুন ইজহার
প্রকাশনায়: Chintapotro Prokashon - চিন্তাপত্র প্রকাশন
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৭৬
মুদ্রিত মূল্য: ৩০০৳
প্রি অর্ডার মূল্য: ২১০৳ (৩০% ছাড়ে)

সাইয়েদ কুতুব রহ. উম্মাহর ভুলে যাওয়া এক সিংহ পুরুষ.

সাইয়েদ কুতুবের বোন হামিদা কুতুব বলেছেব, ১৯৬৬ সালের ২৮ আগস্টে সাইয়েদ কুতুবের ফাঁসির ব্যপারে বাদশাহ আবদুন নাসের একমত হলো। তখন হামদি রাসুলি কুতুবের ফাঁসির নির্দেশনামা দেখিয়ে বলল, এখন আমাদের সামনেন আর একটি মাত্র সুযোগ বাকি আছে। আমরা যদি একটু সচেষ্ট হই, তাহলে হয়তো তাকে রক্ষা করতে পারব। কারণ, তার মৃত্যুর কারণে যে ক্ষতি হবে, তা শুধু মিসরের ক্ষতি নয়; বরং গোটা ইসলামি বিশ্বের ক্ষতি।  তিনি যদি একটু বিনয়ভাব প্রকাশ করেন, তাহলে আমরা তার ফাঁসির হুকুমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে পরিণত করে দিব। তারপর ছয়মাস গেলে তার মুক্তির ব্যবস্থা করব। আসুন, তাড়াতাড়ি আসুন। হাতে সময় একেবারে কম।

হামিদা বললেন, আমি সাইয়েদ কুতুবের নিকট গেলাম। বললাম যদি তুমি একটু বিনয়ভাব প্রকাশ করো, তাহলে এরা ফাঁসির হুকুম মওকুফ করে দিবে। সাইয়েদ কুতুব তখন বললেন, শোনো হামিদা! আমি আল্লাহর নিকট কোন কাজের ব্যপারে অপারগতা প্রকাশ করব? আল্লাহর দ্বীনের জন্য যে কাজ করেছি সে কাজের অপারগতার কথা বলব? আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি, যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য কাজ করতাম, তাহলে বিনয় ভাব প্রকাশ করতাম। কিন্তু আল্লাহর জন্য যা করেছি, তার জন্য এমন করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
তারপর বললেন, হে হামিদা! যদি আমার আয়ু শেষ হয়ে থাকে, তাহলে এ নির্দেশ বাস্তবায়িত হবে না। কেউ তা বাস্তবায়িত করতে পারবে না্ সুতরাং বিনয়
ভাব প্রকাশের কারণে আমার আয়ু বৃদ্ধিও পাবে না হ্রাসও পাবে না।

★বই-শাসকের সামনে সালাফের সত্যোচ্চারণ.
সংকলক- সাইদ হোসাইন

✅বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে নক করুন আমাদের ইনবক্সে,,,

অথবা বইটি পড়তে পারেন বইটই আ্যপে মাত্র ৪৫ টাকায়!

✅বইয়ের লিংক-
https://link.boitoi.com.bd/FLWA