FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ @frommuslims Channel on Telegram

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

@frommuslims


ওয়েবসাইট:
https://www.frommuslims.com

[ফ্রম মুসলিমস্ এর অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল]

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ (Bengali)

ফ্রম মুসলিমস্ - এটা একটি অদ্ভুত ও উদ্দীপক টেলিগ্রাম চ্যানেল, যা মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য নির্মিত। এই চ্যানেলে আপনি মুসলিম সম্প্রদায়ের সমস্ত সমস্যা এবং বিষয়ে তালাশ করতে পাবেন। এটি নিয়ে আমরা বিশেষ অনুষ্ঠান, আয়োজন এবং মতামত সহ বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী ভাগ করে থাকি। যদিও আমাদের চ্যানেলের ম্যাইন ফোকাস মুসলিম সম্প্রদায়ের মৌলিক ধারাবাহিকতা, সহযোগিতা এবং সমাধানের উপর আছে, তার বাহিতভাবে আমরা মানবতা, ভালোবাসা এবং সহযোগিতা নীতির প্রচার ও প্রসারণ এবং মানবিক মানবতার জন্য কাজ করছি।

যারা মুসলিম সম্প্রদায়ের বিভিন্ন আলোচনা এবং মন্তব্য পেতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য এই চ্যানেলটি একটি আদর্শ স্থান। আমাদের চ্যানেলে যোগ দিয়ে সকল প্রকার প্রশ্ন, ধারাবাহিকতা, এবং সমস্যার সমাধান সম্পর্কে আলোচনা করা যাবে। এই চ্যানেলে যোগ দিতে এবং এর সুন্দর সামগ্রী থেকে উপভোগ করা সহজ এবং সহনীয়।

আপনি এই উদ্যোগের সাথে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রিত। তাই, এখনই আমাদের চ্যানেলে যোগ দিন এবং একটি আলোকিত মুসলিম সম্প্রদায়ের একতা অনুভব করুন!

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

15 Jan, 20:01


যেসব ব্যাপারে শাহবাগীরা মুসলিম:

১. অতীত জিজ্ঞেস করা পাপ

২. তওবাহ করলে আল্লাহ ও মাফ করে দেয় বান্দা কেন করবেনা

৩. অন্যের দোষ গোপন রাখলে আল্লাহ তার দোষ গোপন করবেন।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

15 Jan, 11:19


যেসব টপিকে শাহবাগীরা বাঙালি

১. মুসলমান
২. মুক্তিযুদ্ধ
৩. বিহারি
৪. পাকিস্তান
৫. ঈদ, রোজা
৬. পহেলা বৈশাখ
৭. রোহিঙ্গা
৮. পশ্চিমবঙ্গ

যেসব টপিকে শাহবাগিরা মানুষ

১. উপজাতি
২. ওয়েস্টার্ন জামা-কাপড়, মিউজিক ও ফাস্ট ফুড
৩. থার্টি ফার্স্ট নাইট
৪. বলিউড

©️ রাইট বললেন

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Jan, 19:46


Channel photo updated

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

09 Jan, 10:12


বাংলা: https://telegra.ph/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%B0-%E0%A6%95-%E0%A6%98%E0%A6%B0%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%9C-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%A7%E0%A6%AF-01-08

ইংরেজি: https://muslimskeptic.com/2021/10/06/are-wives-responsible-for-housework-in-islam/

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

05 Jan, 14:08


রসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজের ব্যাপারে বলেন..
১/ انا نبي الملحمة
.❝আমি যোদ্ধা নবী,❞
২/ بعثت بالجهاد
❝আমি জিহাদের সহিত প্রেরিত হয়েছি।❞
৩/ بُعِثْتُ بِالسَّيْفِ
আমি (কিয়ামতের পূর্বে) তরবারি-সহ প্রেরিত হয়েছি।❞
৪/أُمِرْتُ أَنْ أُقَاتِلَ النَّاسَ
আমি লোকদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাবার জন্য নির্দেশিত হয়েছি,
অন্য হাদিসে
‎“‏وَاعْلَمُوا أَنَّ الْجَنَّةَ تَحْتَ ظِلاَلِ السُّيُوفِ”
❝তোমরা জেনে রাখ, তরবারির ছায়া-তলেই জান্নাত।❞
(বুখারী ২৮১৮)

তাওরাতে আছে..
‎"وصفته في التوراة : نبي الملحمة عيناه حمراء و ان من شدة القتال"
.তাওরাতে তাঁর গুণাবলীঃ মহাযুদ্ধওয়ালা নবী, যুদ্ধেও কঠোরতার কারণে তাঁর চোখ রক্তিম বর্ণের হবে।❞

-মাওলানা আব্দুল হাফিজ হারুনি হাফিজাহুল্লাহ

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

05 Jan, 06:00


বন্ধুত্ব ও শত্রুতা সম্পর্কিত কুরআনের ১০টি আয়াতঃ

1. ❝হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের ছাড়া অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা তোমাদের সর্বনাশ করতে ত্রুটি করবে না। তারা তোমাদের মারাত্মক ক্ষতি কামনা করে। তাদের মুখ থেকে তো শত্রুতা প্রকাশ পেয়ে গিয়েছে। আর তাদের অন্তরসমূহ যা গোপন করে তা অধিক ভয়াবহ। অবশ্যই আমি তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্ট বর্ণনা করেছি। যদি তোমরা উপলব্ধি করতে।❞ - সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৩:১১৮

2. ❝তারা কামনা করে, যদি তোমরা কুফরী করতে যেভাবে তারা কুফরী করেছে। অতঃপর তোমরা সমান হয়ে যেতে। সুতরাং আল্লাহর রাস্তায় হিজরত না করা পর্যন্ত তাদের মধ্য থেকে কাউকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না।❞ - সূরা আন নিসা, আয়াত ৪:৮৯

3. ❝যারা মুমিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের কাছে সম্মান চায়? অথচ যাবতীয় সম্মান আল্লাহর।❞ - সূরা আন নিসা, আয়াত ৪:১৩৯

4. ❝হে মুমিনগণ, তোমরা মুমিনগণ ছাড়া কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তোমরা কি আল্লাহর জন্য তোমাদের বিপক্ষে কোন স্পষ্ট দলীল সাব্যস্ত করতে চাও?❞ - সূরা আন নিসা, আয়াত ৪:১৪৪

5. ❝হে মুমিনগণ, ইয়াহূদী ও নাসারাদেরকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।❞ - সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত ৫:৫১

6. ❝তোমাদের বন্ধু কেবল আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও মুমিনগণ, যারা সালাত কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে বিনীত হয়ে। যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রসূল এবং ঈমানদারগণকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে (সে দেখতে পাবে যে) আল্লাহর দলই বিজয়ী হবে। হে মুমিনগণ, তোমরা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যারা তোমাদের দীনকে উপহাস ও খেল-তামাশারূপে গ্রহণ করেছে, তাদের মধ্য থেকে তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে ও কাফিরদেরকে। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক।❞ - সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত ৫:৫৫-৫৭

7. ❝তারা যদি আল্লাহর, নাবীর ও তার প্রতি যা নাযিল হয়েছে তার উপর ঈমান আনতো তবে তাদেরকে (অর্থাৎ কাফিরদেরকে) বন্ধুরূপে গ্রহণ করত না, কিন্তু তাদের অধিকাংশই ফাসিক।❞ - সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত ৫:৮১

8. ❝হে ঈমানদারগণ, তোমরা নিজদের পিতা ও ভাইদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যদি তারা ঈমান অপেক্ষা কুফরীকে প্রিয় মনে করে। তোমাদের মধ্য থেকে যারা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তারাই যালিম।❞ - সূরা আত তাওবা, আয়াত ৯:২৩

9. ❝আর সেদিন যালিম নিজের হাত দু’টো কামড়িয়ে বলবে, ‘হায়, আমি যদি রাসূলের সাথে কোন পথ অবলম্বন করতাম’! 'হায় আমার দুর্ভোগ, আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম'।❞ - সূরা আল ফুরকান, আয়াত ২৫:২৭-২৮

10. ❝হে ঈমানদারগণ, তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তাদের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করো না, অথচ তোমাদের কাছে যে সত্য এসেছে তা তারা অস্বীকার করেছে এবং রাসূলকে ও তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে এজন্য যে, তোমরা তোমাদের রব আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছ। তোমরা যদি আমার পথে সংগ্রামে ও আমার সন্তুষ্টির সন্ধানে বের হও (তবে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না) তোমরা গোপনে তাদের সাথে বন্ধুত্ব প্রকাশ কর অথচ তোমরা যা গোপন কর এবং যা প্রকাশ কর তা আমি জানি। তোমাদের মধ্যে যে এমন করবে সে সরল পথ হতে বিচ্যুত হবে।❞ - সূরা আল মুমতাহিনা, আয়াত ৬০:১

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

26 Dec, 10:24


মুশরিকদের তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানানো।
(চার মাযহাবের ফাতওয়া!)

[১] হানাফী মাযহাব:

«ذمي سأل مسلما على طريق البيعة لا ينبغي للمسلم أن يدله على ذلك؛ لأنه إعانة على المعصية».
(الفتاوى الهندية ١٧/ ٣٥، والمحيط البرهاني في الفقه النعماني ٥/ ٣٦٢)

অনুবাদ: “যদি কোনো ذمي (অর্থাৎ কোনো অমুসলিম) মুসলমানের কাছে بیعہ(অর্থাৎ গির্জা ঘর বা তাদের উপাসনালয়) এর পথ জানতে চায়, তাহলে উক্ত মুসলমানের জন্য তাকে পথ দেখানো জায়েয হবে না। কারণ তা পাপের কাজে সাহায্য করবে।”

●ফায়দা:
•এইটা শুধুমাত্র খ্রিস্টানদের গীর্জা ঘরের পথ দেখানো সম্পর্কে। বলা হয়েছে এতে অন্যায়(পাপ) আছে। তাহলে ভাবুন যদি এটি তাদের শিরকযুক্ত উৎসবে শুভেচ্ছা জানানো সম্পর্কে হতো তাহলে কি ফাতওয়া আসতো??

[২] মালিকি মাযহাব:

↝আব্দুর রহমান বিন কাসিম আল-আতাকী (মৃত্যু:১৯১হি.) বলেন‚ ইমাম মালিক বলেছেন:

«ولا يكري دابته منهم إذا علم أنهم إنما استكروها ليركبوها إلى أعيادهم».
(المدونة الكبرى رواية سحنون التنوخي ٤/ ٤٣٤)

অনুবাদ: “যদি কেউ (অর্থাৎ কোনো অমুসলিম) তাদের কোনো (শিরকযুক্ত) উৎসবের সাওয়ারী করার জন্য সাওয়ারী ভাড়া চায় তাহলে তাকে সাওয়ারী ভাড়া তে দিবে না।”

●ফায়দা:
• ইমাম মালিকের এই কথাটি শুধুমাত্র অমুসলিমদের কোনো শিরকযুক্ত উৎসবে সাওয়ারী ভাড়া তে না দেওয়ার সম্পর্কে। তাহলে ভাবুন যদি প্রসঙ্গ তাদের শুভেচ্ছা জানানোর হতো তাহলে তিনি কি ফাতওয়া দিতেন?

[৩] শাফেঈ মাযহাব:

↝ইমাম আল-দামিরী শাফেঈ ফিকহ এর সুপরিচিত গ্রন্থ "المنهاج" এর ব্যাখ্যাগ্রন্থে বলেন:

«يعزر من وافق الگفار في أعيادهم، ومن يمسك الحية، ويدخل النار ومن قال لذمي: يا حاج، ومن هنأه بعيد، ومن سمى زائر قبور الصالحين حاجا، والساعي بالتميمة؛ لكثرة إفسادها بين الناس».
(النجم الوهاج في شرح المنهاج ٩/ ٢٤٤)

অনুবাদ: “এমন ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়া হবে যে কাফিরদের সাথে তাদের উৎসবে মানিয়ে নেয় অথবা যে খেলার অভিনয়ে সাপ ধরে দেখায় অথবা যে আগুনে প্রবেশ করে দেখায় অথবা যে ذمي (কোনো অমুসলিম) কে হাজী বলে ডাকে অথবা যে ذمي কে তার উৎসবে শুভেচ্ছা জানায় অথবা যে সালেহীনদের কবর জিয়ারতকারিকে হাজির লকব দেয় অথবা যে কালো জাদুর মাধ্যমে মানুষের মাঝে ফাসাদ সৃষ্টি করে।”

*একই কথা আল্লামাহ খতিব আল-শারবিনি "المنهاج" এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ «مغني المحتاج إلى معرفة معاني ألفاظ المنهاج» তে বলেছেন।

[৪] হাম্বলী মাযহাব:

↝ইমাম মনসুর আল বুহওয়াতি আল হাসানী আল হাম্বলী (মৃত্যু:১০৫১হি.) বলেন:

“শায়খ মুহতারাম বলেছেন যে‚ ইহুদী, খ্রিস্টান ইত্যাদি এবং অন্যান্য কুফফারদের উৎসবে যোগদান করা হারাম। এবং তাতে ক্রয়-বিক্রয় করাও তাদের জন্য (হারাম)।

↝ইবনু নাজ্জার এর (৯৭২হি.) "المنتهٰى" কিতাবে বলা হয়েছে:

“আমাদের তাদের(অমুসলিমদের) উৎসবে ক্রয় ও বিক্রয় করা যাবে না। কারণ এইটাতে তাদের সম্মান রয়েছে এবং তাদের সালাম করার অনুরূপ।”
(كشاف القناع عن متن الإقناع، باب أحكام الذمة ٧/ ٢٥٨)

{ইমাম আহমাদ এর এই বিষয়ক ফাতওয়া হলো:
‘যদি অমুসলিমদের কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাজারে মেলা বসে এবং সেখানে বিভিন্ন জিনিস ক্রয় বিক্রয় হয়। মুসলিমরা সেখানে যাওয়া আসা করে এবং মূল বিষয় হলো সেখানে শিরকযুক্ত কিছু হয় না এবং সেগুলো শুধু বাজারেই হয়। তাদের কোনো উপসনালয় এ নয়। তাহলে সেই বাজারে যাওয়া জায়েয রয়েছে।
অর্থাৎ ইমাম আহমাদ এর মতেও শিরকযুক্ত কিছু থাকলে তাদের সাথে শরিক হওয়া যাবে না। তাহলে তাদের শুভেচ্ছা জানানোর প্রশ্নই উঠে না।’}

[নোট: ذمي মূলত কোনো অমুসলিমকে বুঝাতে ব্যাবহার করা হয়। যারা জিজিয়া দেয়ার শর্তে মুসলিম দেশে থাকে। হাদিসে এটা অনেক জায়গাতে ব্যাবহৃার হয়েছে ওই বিধর্মীদের জন্য যারা জিযিয়া দেয়ার শর্তে মুসলিমদের অধিনে বাস করতো]

﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏
মূল: আবু রজব হাম্বলী
অনুবাদক: ডি.এম. নাজমুস সাদাত

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

20 Dec, 05:45


আত তাহরীক তাঁদের আসল মানহাজে ফিরে যাক। আমিন।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

19 Dec, 10:56


🎬 অশ্লীলতা থেকে বেঁচে থাকার উপায় কি?
🎙️ শাইখ আবু বকর যাকারিয়া (হাফিঃ)

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

18 Dec, 19:10


হিল্লা বিয়ে স্ত্রীকে তিন তালাক দেওয়ার পর লজ্জিত হয়ে ভুল বুঝতে পেরে তাকে ফিরে পেতে ‘হালালা’ পন্থা (হিল্লা বিয়ে) অবলম্বন বৈধ নয়। অর্থাৎ, স্ত্রীকে হালাল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে কোন বন্ধু বা চাচাত-মামাতো ভায়ের সাথে বিবাহ দিয়ে এক রাত্রি বাস করে তালাক দিলে পরে ইদ্দতের পর নিজে বিবাহ করা এক প্রকার ধোঁকা এবং ব্যভিচার। যাতে দ্বিতীয় স্বামী এক রাত্রি ব্যভিচার করে এবং প্রথম স্বামী ঐ স্ত্রীকে হালাল মনে করে ফিরে নিয়েও তার সাথে চিরদিন ব্যভিচার করতে থাকে। কারণ, প্রকৃতপক্ষে স্ত্রী ঐভাবে তার জন্য হালাল হয় না।

যে ব্যক্তি হালাল করার জন্য ঐরূপ বিবাহ করে, হাদীসের ভাষায় সে হল ‘ধার করা ষাঁড়’। ৫৪৩ (ইরওয়াউল গালীল ৬/৩০৯) এই ব্যক্তি এবং যার জন্য হালাল করা হয়, সে ব্যক্তি (অর্থাৎ প্রথম স্বামী) আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের অভিশপ্ত। (মিশকাত ৩২৯৬)

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Dec, 16:29


আলী (রাঃ) বলেন, ঘনঘোর যুদ্ধের বিভীষিকার মধ্যে আমরা রাসূল (ﷺ)-এর পিছনে গিয়ে আশ্রয় নিতাম। তিনিই সর্বদা শত্রুর নিকটবর্তী থাকতেন।

[মুসনাদে আহমাদ হা/৬৫৪, সনদ সহীহ]

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Dec, 15:54


আরবীতে বলা হয়ে থাকে :

لا تنظر إلى من قال وانظر إلى ما قال.

অর্থাৎ, কে বলল তা দেখিও না; কি বলল তা দেখো।

অতএব, কখনো ব্যক্তির বয়স অথবা র‍্যাঙ্ক দেখে ব্যক্তির কথাকে সত্যায়ন করবেন না। সম্মান শুধু সত্যের জন্য - মিথ্যার জন্য নয়।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

11 Dec, 17:18


‘নারায়ে তকবির - আল্লাহু আকবর’ — ১৯৭১ এর অন্যতম স্লোগান।
ভাটি এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ আমার অহংকার, সালেহ চৌধুরী (২০১৭), পৃ ২০৩-২০৪


১৯৭১ এ চিন্ময়রা আমাদের সাথে লড়ে নি, পীনাকিরা লড়েছে।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

10 Dec, 19:44


হিসনুল মুসলিম

দোআ: [৩১] খারাপ স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন দেখে যা করবে


সৎ ও ভাল স্বপ্ন আল্লাহর তরফ হতে হয়ে থাকে। আর মন্দ স্বপ্ন শয়তানের তরফ হতে হয়ে থাকে। তাই যখন কেউ পছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখে তখন এমন লোকের কাছেই বলবে, যাকে সে পছন্দ করে। ...

আর, খারাপ বা অপছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখলে যা যা করা উচিৎঃ

১. তার বাম দিকে হাল্কা থুতু ফেলবে। (৩ বার)

২. শয়তান থেকে এবং যা দেখেছে তার অনিষ্ট থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইবে প্রার্থনা করবে। (৩ বার)

৩. কাউকে এ ব্যাপারে কিছু বলবে না।

৪. অতঃপর যে পার্শ্বে সে ঘুমিয়েছিল তা পরিবর্তন করবে।

৫. যদি ইচ্ছা করে তবে উঠে সালাত আদায় করবে। [১]


[১] মুসলিম, ৪/১৭৭২, ১৭৭৩, নং ২২৬১, ২২৬[২]

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

08 Dec, 21:04


ক্লোজ আপ: কাছে আসার পরের গল্প

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

02 Dec, 19:36


শত্রুকে দুর্বলভাবা পরাজয়ের অন্যতম কারণ। বাংলাদেশকে দখল করার বিষয়টা পা জি* তরা অনেক সিরিয়াসলি নেয়, সুতরাং তাদেরকে দুর্বল না ভেবে প্রস্তুতি নেয়া উচিত। শত্রু যতই দুর্বল হোক, শত্রু যতক্ষণ অক্ষত থাকবে, ততক্ষণ আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। দিন ঘনিয়ে আসছে।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

02 Dec, 16:42


🎬 চার অবস্থায় জিহাদ ফরজে আইন।
🎙️মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল-মাদানী (হাফিঃ)

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

02 Dec, 16:15


বলা যায় ভারতের তরফ হতে ইনডাইরেক্ট যুদ্ধের ঘোষণা এসেছে।
যুদ্ধ শুরু হলে এই দেশের সমন্বয়রা, বাঙ্গু সেক্যুরা কি আন্দোলন করে, সেক্যুলার আইন দিয়ে, নিজে মৃত্যুবরণ করে দেশকে বাঁচাবে?
২৪ এও অস্ত্র হাতে নেওয়া শেখায় নি তারা, এখনো শিখাবে না।
আমাদের লিডারের অভাব নেই। ইমান ওয়ালা মানুষের সংকট আমাদের। যারা ইসলামের জন্য জীবন দিবে, মাতৃভূমির জন্য নয়। ইসলামের জন্য জান দিতে গেলে যে অতিপ্রাকৃতিক সাহায্য মুসলিমরা তাদের ১৪শত বছরের ইতিহাসে পেয়েছে সে সাহায্য ভূমির জন্য জান দিতে গেলে পাবেন এই আশা কখনো করবেন না। কারণ ইসলামকে জান্নাত জাহান্নামের রাস্তা বানিয়েছেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা, ভূমিকে নয়।
যদি মুসলিম হিসেবে লড়তে চান তাহলে লড়বেন ইসলাম কায়েমের জন্য, ভূমি বাঁচানো বা দখলের জন্য নয়, কোন আউল ফাউল মত বা আইন বাস্তবায়নের জন্য নয়। তাহলেই প্রকৃত শহিদ হিসেবে গণ্য হতে পারবেন, যাদের গোসল দেওয়ানো হয় না, কাফন পড়ানো হয় না।
মানুন আর না মানুন, এটাই বাস্তবতা। এটা গেঁথে নিন হৃদয়ে।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

21 Nov, 07:01


🍁 মুসা (আঃ) মাদইয়ানের ঐ মেয়েটাকে বিয়ের জন্য মোহরানা স্বরূপ কাজ করে দিয়েছেন দশটা বছর। চিন্তা করতে পারেন একটা মেয়ের মোহরানা দশ বছর কাজ করে দেওয়া। বোঝাই যাচ্ছে ঐ মেয়েটা সাধারন কোন মেয়ে ছিল না। অসাধারণ কোন গুণ মূসা আলাইহিস সালাম তার মধ্যে দেখেছেন তাই দশ বছর কঠোর পরিশ্রম করে তার মোহরানা পরিশোধ করেছেন। কিন্তু সেই মেয়েটার কি এমন গুণ ছিল যার জন্য মূসা (আঃ) এত পরিশ্রম করলেন ?

🍁কুরআনুল কারীমে আল্লাহ ঐ মেয়ের সেই গুণটি উল্লেখ করেছেন: আর তা হলো 'লজ্জা'।
فَجَآءَتۡہُ اِحۡدٰىہُمَا تَمۡشِیۡ عَلَی اسۡتِحۡیَآءٍ
“তখন নারী দুজনের একজন লজ্জা-জড়িত পায়ে তাঁর কাছে আসল।”[সূরা ক্বছাছ:25]

আল্লাহ ঐ নারীর অন্য কোন সৌন্দর্য বর্ণনা করেননি কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুণটি বর্ণনা করেছেন—'লজ্জা'—কারণ এটা না থাকলে কোন নারী আর নারী থাকে না।

লজ্জাহীনতার কারণেই নারী নগ্ন হয়ে হয়ে ঘুরে বেড়ায়। বলা হয়ে থাকে: লজ্জা নারীর ভূষণ। অর্থাৎ লজ্জা আছে তো শরীরে ভূষণ (তথা পোষাক) আছে আর লজ্জা নেই তো শরীরে পোশাক নেই। লজ্জা ছাড়া কখনোই কোন নারীর নারীত্ব থাকে না—থাকার নয়। ©

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

13 Nov, 17:37


কীভাবে মুসলিমদের খলিফা নির্বাচিত হয়?
https://islamqa.info/en/answers/111836/how-the-caliph-of-the-muslims-is-appointed

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Nov, 20:52


https://youtu.be/D_tuqdBmOHk?si=z7vnM8kBYWhkyfw0

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Nov, 06:40


কখন একবার নাসরিন সুলতানা বাসায় না থাকায় ডিম ভাজার জন্য পেঁয়াজ কাটতে হয়েছিল ফারিজাকে। নাবিলকে নাকি রিকুয়েষ্ট করেছিলো কেটে দিতে, সে মাথাব্যথা করছে বলে এড়িয়ে গেছে।

অগত্যা চোখের পানিতে ভেসে পেঁয়াজ কেটেছিল ফারিজা কিন্তু সাবান দিয়ে হাত ধুয়েও নাকি ঘ্রাণ যাচ্ছে না। শাশুড়িকে কল দিয়ে জিজ্ঞেস করেছিল সেদিন—আপনারা হাত থেকে পেঁয়াজের গন্ধ কী দিয়ে দূর করেন, মা? আমার হাত থেকে ঘ্রাণ যাচ্ছে না যে!

পেঁয়াজ কাটতে কাটতে নাসরিন সুলতানা ভাবছেন—পাত্রী দেখার সময় সুন্দর পাত্রী খুঁজেছিলেন তারা। ফারিজার সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন, সেখানেই পাশ মার্ক দিয়ে দিয়েছেন।

তারপর যখন ফ্যামিলি স্ট্যাটাস মিললো, মার্ক আরো বাড়িয়ে দিলেন। আছমা বেগমকে জিজ্ঞেস করেছিলেন মেয়ে নামাজ কালাম পড়ে কিনা, পর্দা করে কিনা। ইতিবাচক উত্তর পেয়ে আর দেরি করেননি মেয়েটাকে বউ বানিয়ে আনতে।

কিন্তু চোখের দেখায় পাশ মার্ক দিয়ে দেওয়া মেয়েটার মন মানসিকতা কেমন, উনার পরিবারের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারবে কিনা সেটা আর জানা হয়নি।

মেয়ে পর্দা করে বলতে নাসরিন সুলতানা যেটা বুঝেছিলেন—সারা শরীর ঢেকে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকা, দৃষ্টির হেফাজত করে মনকে কলুষতামুক্ত রাখা, কন্ঠের পর্দা রক্ষার্থে পরপুরুষের সাথে বিনা প্রয়োজনে কথা না বলা; ইসলামী শরীয়তের এসব বিধান মেনে চলে।

কিন্তু মেয়ে যে মনের পর্দাই বড়ো পর্দা মনে করে শালীন পোশাক পড়েই পর্দার বিধান সম্পন্ন করবে তা ভাবেননি তিনি। কন্ঠের পর্দা যে মেয়েটার কাছে ধর্তব্য কোনো বিষয় না যার কারণে গায়রে মাহরাম আত্মিয়ের সাথে বেশ সাবলিলভাবেই কথা বলবে সেটাও ভাবেননি তিনি।

এখন তিনি বুঝছেন, একজনের মুখের কথায় কোনোকিছু যাচাই না করে নিশ্চিত হওয়াটা ভুল ছিল। এই ভুলটা দৃষ্টির অগোচরে র‍য়ে গিয়েছিল সৌন্দর্যকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে।

এখন হারে হারে টের পাচ্ছেন তিনি, শো-কেসে সাজানোর জিনিস আনেননি যে পুতুল বা পুতুলের মতো সুন্দর হতে হবে।

তার প্র‍য়োজন ছিল একটা দ্বীনদার মেয়ে, যার ছায়ায় ছেলের সংসারটা বারাকায় ভরপুর থাকতো, ঘরের পরিবেশ থাকতো জান্নাতের লক্ষের দিকে অগ্রগামী।

প্রয়োজন ছিল একটা নম্র-ভদ্র সাংসারিক গুণসম্পন্ন মেয়ে যে শুধু রূপচর্চার বেষ্টনিতে ঘেরা নিজের জগত নিয়ে ব্যস্ত থাকতো না, বরং নিজের জীবনটাকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে নিতো এই সংসারের সাথে।

পেঁয়াজ কাটা শেষ হয়েছে সেই কবেই! একই জায়গায় স্থির বসে থেকে নাসরিন সুলতানা ভেবে চলেছেন—এমন একটা মেয়েকেই ছেলের বউ করার ইচ্ছে পুষেছিলেন সব সময়। কিন্তু কী যেন হয়ে গেল!

পাত্রী দেখার সময় এই গুরুত্বপূর্ণ ভাবনাগুলো তেমন আমলে নেননি। একটু বেশিই যেন হন্যে হয়ে খুজেছেন সুন্দর, লম্বা, শিক্ষিত আর স্যোশাল স্টেটাস মিলে এমন মেয়ে।

টিপিক্যাল বাঙালী মায়েদের মতো বিয়ের আগে রূপ খুঁজে বিয়ের পর গুণ খুঁজতে গিয়ে যখন ব্যর্থ হলেন নাসরিন সুলতানা, এখন বুঝছেন ভালোই—ডোন্ট জাজ আ বুক বাই ইটস কভার।

একটা দীর্ঘশ্বাস বেরুতে চাইলেও ভেতরেই আটকে দিলেন নাসরিন সুলতানা। এই দীর্ঘশ্বাস মুক্ত করে দেওয়া যায় না, বয়ে বেড়াতে হয় আজীবন।

পাত্রী সমাচার
বিনতে ইউনুচ

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Nov, 06:40


'মেয়ের গায়ের রং কেমন, আপা?'

নাসরিন সুলতানার প্রশ্নে বেশ দৃঢ়ভাবে উত্তর দিলেন আছমা বেগম, 'পুতুলের মতো মেয়ে, আপা। চোখ ফেরানো দায়। গায়ের রং, হাইট, ফিগার সব আপনারা যেমন চাইছেন তেমনই৷ কোনো দিক দিয়ে খুঁত পাবেন না। এজন্যই তো দেখিয়ে দিলাম আপা, যেমন তেমন মেয়ে নয়৷'

সদ্য ডাক্তারি পাশ করা ছেলের জন্য হন্যে হয়ে বউ খুঁজছেন নাসরিন সুলতানা। সেটা জানতে পেরে প্রস্তাবটা এনেছেন আছমা বেগম, মেয়ে উনার এক দূর সম্পর্কের ভাইয়ের মেয়ে। প্রতিবেশী হিসেবে কথাটা পেড়েছেন দু'পক্ষের ভালোর জন্যই।

মেয়ের সৌন্দর্যের দিকটাতে পাশ মার্ক দিতে পারায় খুশি হলেন নাসরিন সুলতানা। এবার বাকি প্রশ্নগুলোর দিকে মনোযোগ দিলেন।

মেয়ের পড়ালেখা কতদূর করেছে, দ্বীনদারীতা কেমন, পরিবার ভালো কিনা ইত্যাদি। সবটা মোটামুটি আশানুরূপ মনে হওয়ায় পাত্রী দেখতে যাওয়ার বিষয়ে কথা-বার্তা সারা হলো।

বোনকে নিয়ে মেয়ে দেখে এলেন নাসরিন সুলতানা। বেশ নম্র ভদ্র মনে হলো। বাড়ি ফিরে দু'বোন বেজায় খুশি। আছমা বেগম যে মেয়ের সৌন্দর্যের বর্ণনা একটু ও বাড়িয়ে বলেননি, সেটা নিয়ে বেশ খুশি মনেই কথা চললো দু'বোনের মধ্যে।

মায়ের পছন্দ করা পাত্রী নাবিলের ও পছন্দ হলো। আসলে মেয়েটা পছন্দ না করার মতো নয় একদমই। খোঁজ খবর নিয়ে রিপোর্ট ভালোই পাওয়া গেল। গোধূলির কনে দেখা আলোয় কবুল বলে একটা পবিত্র বন্ধনে আবদ্ধ হলো নাবিল-ফারিজা।
.

ডিউটি না থাকায় ঘুম থেকে উঠতে বেশ বেলা হলো নাবিলের৷ আড়মোড়া ভাঙতে ভাঙতে রুমের ড্রেসিং টেবিলের দিকে নজর গেল। ড্রেসিং টেবিলের সামনে ছোট একটা টুলে বসে ফেসপ্যাক লাগাচ্ছে ফারিজা।

মেয়েটা অনেক স্বাস্থ্য সচেতন। ওকে শরীরের যত্ন নেওয়ায় এতো মনোযোগী দেখে নাবিল মাঝেমধ্যেই চিন্তায় পড়ে যায় বৃদ্ধ বয়সে ত্বক না কুচকানোর বা ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য কোনো কিছু আবিষ্কার হয়েছে কিনা। নয়তো ফারিজার মতো সৌন্দর্য নিয়ে কনসার্ন মেয়েরা ডিপ্রেশনে পড়ে যাবে ভীষণ।

হঠাৎ মায়ের চিৎকার শুনে এক লাফে খাট থেকে নেমে দৌড়ে গেলো নাবিল।

নাসরিন সুলতানা সিড়ির শেষ ধাপে বসে আছেন কোমড়ে হাত দিয়ে। হাত-পায়ের কিছু কিছু জায়গা ছিলে গেছে। মায়ের মৃদু কন্ঠের আর্তনাদ শুনে সিড়ির দিকে এলো নাবিল।

'কোথায় লেগেছে, মা?' মাকে দেখতে দেখতে ব্যস্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলো নাবিল।

'শাড়ির একপাশ পড়েছিলো পায়ের নিচে, ওটাতে লেগে পড়ে গেলাম,' শ্রান্ত কন্ঠ শোনা গেল নাসরিন সুলতানার।

ভাগ্য ভালো বলেই সিড়ির শেষ কয়েক ধাপে পড়েছেন। উপরের দিক থেকে পড়লে খুব সিরিয়াস কিছু হয়ে যেত।

'কেন এতো উপর-নিচ করতে যাও বলো তো,' বলতে বলতে মাকে আগলে ধরে রুমের দিকে নিয়ে যেতে লাগলো নাবিল।

কোমড়ের দিকে ব্যথা হচ্ছে খুব। ছিলে যাওয়া জায়গা গুলোও জ্বলছে। 'সকালে মরিচ শুকাতে দিয়েছিলাম ছাদে। সেগুলোই একটুু নেড়ে দিতে গিয়েছিলাম, বাবা।' মৃদু স্বরে ছেলেকে কৈফিয়ত দিলেন নাসরিন সুলতানা।

'সব মসলা রেডিমেইড এনে দেবো বললেও তুমি শুনো না। এবার হলো তো?'

একটা দ্বীর্ঘশ্বাস গোপন করলো নাবিল। মাকে বুঝতে দেবে না বলে। মা তো জানেনই ছেলে অপারগ! সূর্যের আলোর তেজ থাকতে ফারিজা ছাদে উঠে না। স্কিন নাকি কালো হয়ে যাবে। কাপড় চোপড় হয় নাবিল গিয়ে শুকাতে দিয়ে আসে, নয়তো বেলকনিতে দেয়।

ফাস্ট এইডের উপকরণ বাসায় আছে। নাবিল মাকে চেক আপ করে ওষুধ দিয়ে দিলো, ছিলে যাওয়া জায়গায় অয়েন্টমেন্ট লাগিয়ে দিলো।

এদিকে যে এতোকিছু হয়ে যাচ্ছে, ফারিজার কোনো নড়চড় নেই।

দুপুরের রান্নার সময় হয়ে এসেছে। নিজেদের রুমে গিয়ে ফারিজাকে মুখ ধুয়ে বেরুতে দেখে লাঞ্চ রেডি করতে বললো নাবিল, মা হেল্প করতে পারবে না।

নাসরিন সুলতানার রুমের পাশ দিয়ে হেঁটে কিচেনে যেতে হয়। যাওয়ার সময় উঁকি দিয়ে দেখে গেল ফারিজা।

বিয়ের চার মাস তো পেরুলো, ওর গতিবিধি ভালোভাবেই বুঝে গেছেন নাসরিন সুলতানা। ছেলের বউয়ের এমন গা ছাড়া ভাব নতুন কিছু না। একই ঘরে থেকেও যেন বউ-শাশুড়ির জগত আলাদা।

'এগুলো একটু কেটে দিন তো, মা।'

খাটে আধশোয়া হয়ে বসে থেকেই ফারিজার গতিবিধি লক্ষ করছিলেন নাসরিন সুলতানা। রুমের একপাশ থেকে ছোট টি টেবিলটা টেনে এনে উনার বেডের সামনে রেখেছে। একটা বাটিতে তিনটা পেঁয়াজ, ছুরি আর চপিং বোর্ড এনে কথাটা বললো নাসরিন সুলতানাকে। বলেই চলে গেল ফারিজা।

দুহাতে কোমড় চেপে ধরে আস্তে আস্তে উঠে বসলেন নাসরিন সুলতানা। টেবিলটার সামনে দু'পা ঝুলিয়ে বসে কাটা শুরু করলেন।

এমনিতেই ভাবছিলেন তিনি—তার ছেলের বউ আজকে পেঁয়াজ কাটবে কিনা। সবসময় রান্নার কাজটা নাসরিন সুলতানা করেন, ফারিজা সবকিছু ধুয়ে, কেটে দেয়। এই সমঝোতা তদের মধ্যে আগেই হয়েছিল কারণ রান্না করলে ফারিজার গায়ে চুলার আঁচ লাগবে।

তবে এই কয়েক মাসে কিচেনে নাসরিন সুলতানা থাকতে ফারিজা কখনো পেঁয়াজ কাটেনি। প্রথম দিকেই সুন্দর করে বলে দিয়েছিল শাশুড়িকে যে পেঁয়াজ কাটলে চোখ জ্বালাপোড়া করে, পানি বের হয় তাই ও পেঁয়াজ কাটতে পারে না।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

11 Nov, 05:26


প্রাচ্যবিদদের বই পড়তে গেলে সবার আগে আপনাকে মনে রাখতে হবে, সে অমুসলিম। সে শত্রুপক্ষ। এবার আপনি পড়তে পারেন।

দুঃখের বিষয়, মেসেঞ্জারে প্রায়ই এমন মানুষ আমি খুঁজে পাই, প্রাচ্যবিদদের কথায় তাদের ঈমান টলে যাচ্ছে। ভাই, অমুক বইটা পড়ে আমি নামাজে শান্তি পাচ্ছি না, এটার জবাব কী হতে পারে, হ্যান ত্যান।

অনেক ভালো ভালো কথা লিখলেও সে কিন্তু শত্রুপক্ষই। সালেহ আহমদ শামীর সীরাত বা রাহীকুল মাখতুম পড়ার সময় আমরা যেমন হৃদয়টা গছিয়ে দিয়ে পড়ি। প্রাচ্যবিদদের লেখা পড়লে ততখানিই ভুরু কুঁচকে পড়তে হবে।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

09 Nov, 17:29


আমাদের দুই পক্ষ সমান নয়।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

09 Nov, 08:30


যারা কাফেরদের সাথে বেশি ডিবেট করেন, বিতর্কে লিপ্ত হন, তাদের সাথে বা তাদের আলাপ আলোচনা দেখায় সময় ব্যয় করেন বেশি, সেটা হতে পারে ম্যাসেঞ্জারে, হতে পারে লাইভে, হতে পারে বিতর্ক অনুষ্ঠানে, হতে পারে কমেন্টে, অথবা হতে পারে তাদের অভিযোগ করা লিখা বেশি পড়ার মাধ্যমে (জবাব দেওয়ার উদ্দেশ্য পড়লে সমস্যা নেই) তাদের উদ্দেশ্য পোস্টটি।

সতর্ক হোন আমার কলিজার ভাই, আপনি কি করছেন সেটা ভালো করে চিন্তা করে দেখুন। আপনার অন্তরের কও অবস্থা সেটা একটা বার নিজেই উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন।

আল্লাহর স্মরনে কি হৃদয় কেপে ওঠে আপনার? তার আজাবের ভয় কি চোখের অশ্রু নির্গত করে সহজে? অন্তর কি ভয়ে কেঁপে ওঠে? তার পুরুষ্কার কথা কি আপনাকে আনন্দিত করে? অন্তরকে পরিতৃপ্ত করে?

যদি না হয় তাহলে তার একটি কারণ কাপেরদের সাথে বেশ সময় কাটানো।

ইমাম উসমান ইবনু সাইদ আদ দারিমি বলেছেন,

أَخْبَرَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، قَالَ: قَالَ أَبُو قِلَابَةَ «لَا تُجَالِسُوا أَهْلَ الْأَهْوَاءِ وَلَا تُجَادِلُوهُمْ، فَإِنِّي لَا آمَنُ أَنْ يَغْمِسُوكُمْ فِي ضَلَالَتِهِمْ، أَوْ يَلْبِسُوا عَلَيْكُمْ مَا كُنْتُمْ تَعْرِفُونَ»

আবু কিলাবা বলেছেন, তোমরা প্রবৃত্তির অনুসারীদের সাথে ওঠা বসা করবে না। কেননা আমি এই ব্যাপারে আশঙ্কামুক্ত নই যে তারা তোমাদেরকে তাদের ভ্রষ্টতায় নিমজ্জিত করবে অথবা তোমরা যা জানতে সেই ব্যাপারে তোমাদেরকে সংশয়ে ফেলে দিবে। [সুনানুদ দারিমি, ১/৩৮৭]

ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনু মুহাম্মাদ ইবনি মুহাম্মাদ ইবনি হামদান আল উকবারি যিনি ইবনু বাত্তা হিসেবে পরিচিত তিনি বলেছেন,

أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ الْحُسَيْنِ , قَالَ: حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُحَمَّدٍ أَبُو بَكْرٍ الْفِرْيَابِيُّ , قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو بَقِيٍّ هِشَامُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ الْحِمْصِيُّ قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَرْبٍ , عَنْ أَبِي سَلَمَةَ سُلَيْمَانَ بْنِ سُلَيْمٍ , عَنْ أَبِي حُصَيْنٍ , عَنْ أَبِي صَالِحٍ , عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ , قَالَ: لَا تُجَالِسْ أَهْلَ الْأَهْوَاءِ , فَإِنَّ مُجَالَسَتَهُمْ مُمْرِضَةٌ لِلْقُلُوبِ،

ইবনু আব্বাস বলেছেন, তোমরা প্রবৃত্তির অনুসারীদের সাথে ওঠা বসা করবে না। কেননা তাদের সাথে ওঠা বসা অন্তরসমূহে রোগ তৈরিকারী। [আল ইবানাতুল কুবরা, ২/৪৩৮]

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

31 Oct, 04:23


যা কিছু কালো তার সঙ্গে প্রথম আলো! এই প্রথম আলোর কুকীর্তি নিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করেছেন, সময়ের সাহসী কণ্ঠস্বর প্রিয় ভাই সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন। আল্লাহ ভাইকে উত্তম জাযা দান করেন।
.
এই দেশ ও জাতির সাথে গা'দ্দা'রি করে আসা ভিন্নদেশীয় দালালদের লাঘাম টেনে ধরা এখন সময়ের দাবি। যেই সকল দালাল মিডিয়া গুলো তথ্য স'ন্ত্রা'সে'র মাধ্যমে দেশের মধ্যে অরাজকতা সৃষ্টি করেছে, জ'ঙ্গি'বা'দে'র বুলি আউড়িয়ে ভিন্নদেশী এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করেছে, তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় এনে বিচার কার্যকর করতে হবে।
.
যারা এখনো ডকুমেন্টারিটা দেখেননি, তারা নিম্নে দেওয়া লিংকে গিয়ে দেখে নিন।

https://youtu.be/uFZ_5aQuecc?si=vUjB3iENjXQmoDWz

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

22 Oct, 19:13


https://darulilm.org/2022/01/07/dawah-manhaz/

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

22 Oct, 09:02


বিপ্লব। নেশাধরানো একটা শব্দ। আগুনের হলকায় যেন ছাই করে দিতে মন চায় সবকিছু! যেন প্রবল কোনো সাইক্লোনে উড়িয়ে দেবে যতো মিথ্যে, যতো জঞ্জাল, যতো উদ্ভট আবর্জনাদের দঙ্গল! বিপ্লব তো টাইফুন, সুনামি আর ভূমিকম্পের এক রাগমেশানো ককটেল!
.
কবি নবারুণ ভট্টাচার্যের "একটা ফুলকির জন্যে" কবিতাটার খুব চল দেখা যায় বিপ্লবের এই আগুনকে ফুটিয়ে তোলার জন্য। সন্দেহ নেই, কবির কথাগুলো বিপ্লবের মতোই দারুণ!
.
"একটা কথায় ফুলকি উড়ে শুকনো ঘাসে পড়বে কবে
সারা শহর উথাল পাথাল, ভীষণ রাগে যুদ্ধ হবে
-----------------
--------------------
একটা কুঁড়ি বারুদগন্ধে মাতাল করে ফুটবে কবে
সারা শহর উথাল পাথাল ভীষণ রাগে যুদ্ধ হবে।"
.
সেই ভীষণ রাগে যুদ্ধের এক বারুদ আজ ফুটছে সমগ্র বিশ্বজুড়ে। এই বারুদের রাগে ভস্মীভূত হচ্ছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। পবিত্র ভূমি জুড়ে রয়েছে তার সবটুকুতে। এই রাগ, এই আগুন আসবে এদিকেও। ঠিক যেভাবে চিন্তাপরাধ এর শেষ পৃষ্ঠায় তুলে ধরা হয়েছে ভবিষ্যতের সেই চিত্র। শুধু চিত্রই দেওয়া হয়নি, তার চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে এসেছে করণীয়ের আলাপ।
.
"মুসলিম হিসেবে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত ইতিহাস এবং চলমান ঘটনাপ্রবাহ থেকে। পশ্চিমকে খুশি করা আর তাদের সাথে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা অর্থহীন, জাতিসংঘ এবং 'আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের' ওপর ভরসা করা নিরেট পাগলামি।
.
এসব বাদ দিয়ে এখন সময় এসেছে সম্পূর্ণভাবে দ্বীনে ফিরে আসার। সময় এসেছে পশ্চিমা দর্শন আর তন্ত্রমন্ত্রের অন্ধকার অলিগলিতে দিগভ্রান্তের মতো না ঘুরে পরিপূর্ণভাবে বিশুদ্ধ তাওহীদের শিক্ষা আত্মস্থ করার।
.
অন্যসব ঠুনকো পরিচয়কে ছুড়ে ফেলে দিয়ে আমাদের মুসলিম পরিচয়কে আঁকড়ে ধরতে হবে। সেইসাথে ইসলামকে বুঝতে এবং পালন করতে হবে, যেভাবে বুঝেছিলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম, কুরআনের প্রজন্ম—রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাহাবীগণ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া আজমাইন)।
.
সেই সাথে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে কীভাবে আমরা এ আগ্রাসনের প্রতিরোধ করব। সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই চোখ থেকে পশ্চিমা ঠুলি সরিয়ে আমাদের খুঁজতে হবে শ্বেতসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমাদের অগ্রবর্তী বাহিনীকে। আমাদের বুঝতে হবে আগ্রাসী শত্রুর বিরুদ্ধে কারা আমাদের ফার্স্ট লাইন অফ ডিফেন্স। দিগন্তে কালো মেঘ জমতে শুরু করেছে আর মাটিকে গ্রাস করে নিচ্ছে শ্বেতসন্ত্রাসের ছায়া।"
.
পাঠক, এই মহাযুদ্ধের মহা আবেদনকে আপনি আত্মস্থ করতে পেরেছেন তো? সময় কিন্তু নিকটবর্তী!
.
চিন্তাপরাধ
যুদ্ধ

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

22 Oct, 03:43


সেক্যুলারিজমের বিশ্বাসী ব্যক্তি কাফের।
🎙️ শায়খ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া حفظه الله

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

21 Oct, 17:09


https://youtu.be/gMjRYdJ9S8k

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

15 Oct, 04:02


https://youtu.be/Ssoib-bhvJY

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

15 Oct, 04:02


https://m.youtube.com/watch?v=upsUniIbS3E

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

13 Oct, 16:04


❝সালাফরা সেলিব্রিটি/খ্যাতির ফিতনা থেকে পলায়ন করতেন.....❞
___

– শু’বা (رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ) বলেন, একবার এক দরকারে
আইয়ুব (رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ)-এর সঙ্গে বের হয়েছিলাম। আমি তার পাশাপাশি হাঁটতে চাইলে তিনি আমাকে সুযোগ দিচ্ছিলেন না। কেউ যেন তার সম্পর্কে টের না পায় এজন্য তিনি এদিক সেদিক সরে যাচ্ছিলেন। তিনি আমাকে একদিন বলেন, মানুষের মুখে মুখে আমার নাম ছড়িয়ে পড়েছে, কিন্তু আমি চাই না তাদের মাঝে প্রসিদ্ধ হতে।

📚 [হিলইয়াতুল আউলিয়া, ৩:৬; আয-যুহদুল কাবীর, হা-১৪২]

__

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

13 Oct, 14:59


Malware Attack এর কারণে ওয়েবসাইটের প্রশ্নোত্তর সেকশনে Anonymous অপশন অফ করা হলো।

যাদের প্রশ্ন আছে তারা ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে প্রশ্ন করবেন।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

11 Oct, 18:04


কেউ শরীয়াহ চাইলে, শরীয়াহর পক্ষে কথা বললে তার আমলনামার যাবতীয় পাপ সামনে টেনে এনে যারা শরীয়াহর শাসনের প্রতি মানুষকে বিমুখ করতে চান তাদেরকে বলি,

আপনার পাপটা বাকি সকল হারামে লিপ্ত থাকার চেয়ে বেশি খারাপ। শরীয়াহবিমুখ হওয়া, শরীয়াহর চেয়ে ভিন্ন কিছুকে উত্তম মনে করা কুফর। তাই আপনি অন্যের পাপ নিয়ে চিন্তা না করে নিজের ঈমান নিয়ে চিন্তা করুন।

যে গান শোনে, সে-ও শরীয়াহ চাইতে পারে। যে যেনা-ব্যভিচার করে, সে-ও শরীয়াহ চাইতে পারে। যে মদ খায় সে-ও শরীয়াহ চাইতে পারে। পাপী ব্যক্তি মাত্রই শরীয়াহবিমুখ এই চিন্তাটা কোনো স্বাভাবিক মুসলমান করবে না। মানুষ পাপী হলেও ফিতরাতের উপর থাকতে চাওয়ার প্রবণতা থাকে। ইহকালীন শাস্তি দ্বারা পরকালে নাজাত চাওয়া পাপীও থাকতে পারে।

যতই পাপ থাকুক, মুসলমানের একটাই কথা। হয় শরীয়াহ, নাহয় শাহাদা।

- মেরাজ ভাই

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

11 Oct, 09:19


لَنۡ تَرۡضٰی عَنۡكَ الۡیَهُوۡدُ وَ لَا النَّصٰرٰی حَتّٰی تَتَّبِعَ مِلَّتَهُمۡ ؕ قُلۡ اِنَّ هُدَی اللّٰهِ هُوَ الۡهُدٰی ؕ وَ لَئِنِ اتَّبَعۡتَ اَهۡوَآءَهُمۡ بَعۡدَ الَّذِیۡ جَآءَكَ مِنَ الۡعِلۡمِ ۙ مَا لَكَ مِنَ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ ﴿۱۲۰﴾ؔ


-ইয়াহূদী ও নাসারারা কখনো তোমার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, যতক্ষণ না তুমি তাদের মিল্লাতের অনুসরণ করো। বলো, নিশ্চয় আল্লাহর হিদায়াতই হিদায়াত’ আর যদি তুমি তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো তোমার কাছে যে জ্ঞান এসেছে তার পর, তাহলে আল্লাহর বিপরীতে তোমার কোনো অভিভাবক ও সাহায্যকারী থাকবে না।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

10 Oct, 19:30


FromMuslims.com is live again!

We changed our server!

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

10 Oct, 15:57


FromMuslims is under maintenance

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

10 Oct, 11:28


প্রশ্নঃ কোনো কাফের দাওয়াত দিলে খাওয়া বৈধ কী?

উত্তরঃ কোন কাফেরের দাওয়াতে হালাল খাদ্য খাওয়া অবৈধ না। আল্লাহর ওয়াস্তে তার মনকে ইসলামের দিকে আকৃষ্ট করার জন্য খাওয়া যায়। আমাদের আদর্শ নবী কাফেরদের দাওয়াতে তাদের তৈরি হালাল খাদ্য খেয়েছেন। অবশ্য তাদের পূজা (তদনুরূপ মাজারিদের উরস) উপলক্ষে প্রস্তুতকৃত খাদ্য, মূর্তি বা মাজারে উৎসর্গকৃত খাদ্য, ঠাকুরের প্রসাদ, মাজারের তবরুক ইত্যাদি খাওয়া বৈধ নয়। যেহেতু তাতে শিরকে মৌন সম্মতি ও সমর্থন প্রকাশ পায়।

(মাজাল্লাতুল বুহূসিল ইসলামিয়্য্যাহ ২৬/১০৯,২৮/৮২, ৮৪)
দ্বীনী প্রশ্নোত্তর, আবদুল হামীদ ফাইযী।

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

10 Oct, 08:13


📝 বিধর্মীদের উৎসব উপলক্ষে তাদেরকে শুভেচ্ছা জানানোর বিধান কি?
🖋️ শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ (হাফিঃ)

উত্তরঃ t.me/islamqabn23/284

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

07 Oct, 12:57


Managed, FromMuslims website will run one more year InshaAllah.