আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার @muntajitmubtasim Channel on Telegram

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

@muntajitmubtasim


আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার (Bengali)

আপনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে আরো জানতে চান? আপনি যদি এমউএনটিজেম এমউবটাসিম চ্যানেলে যোগ দিতে না চান তবে আপনার চুক্তির হার কম করতে সহায়ক তথ্যের প্রয়োজন হতে পারে। এই চ্যানেলে 'আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার' নামের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা যা আপনাকে সমস্যার উৎপাতে সাহায্য করতে পারে। এই সেন্টারে রুকইয়াহ চিকিৎসা এবং ভাইটাল তথ্যবিজ্ঞানের বিষয়ে একটি প্রতিষ্ঠান যা নির্ভিক এবং দক্ষ চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেয়। আপনি এই চ্যানেলে যোগ দিয়ে সঠিক তথ্য এবং পরামর্শ পেতে পারেন এবং আপনার স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত কোনও সমস্যার সমাধান করতে আগ্রহী হয়ে থাকতে পারেন। তাহলে এই সেন্টারটি আপনার জন্য একটি ভালো সময় ব্যয়িত করার সুযোগ হতে পারে! আগামী দিনের আপনার স্বাস্থ্য এবং সামর্থ্যের জন্য সঠিক নির্ণয় নেওয়ার জন্য এই চ্যানেলে যোগ দিন।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

21 Nov, 12:03


শুনুন ইউটিউব হতে


https://youtu.be/PMqBEPuHJWE

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

21 Nov, 01:53


মানুষের শরীরে থাকার জন্য জ্বিনের শক্তি গুলি কি?


প্রথমে জানার দরকার মানুষের শরীরের জ্বিন আসার প্রধান দুইটি কারণ হচ্ছে

(1)আঈন -হাসাদ মাধ্যমে আসা
(২)যাদুর মাধ্যমে নিয়োজিত করা।

একজন মানু‌ষের শরীরে জ্বিন প্রবেশ করে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথম দুইটি কাজ

(১) ইবাদত বিমুখ করা
(২) মানুসিকতা পরিবর্তন করা।

ইবাদত বিমুখ আর মানুসিকতা পরিবর্তন আইন হাসাদের জন্য এবং যাদুতে আক্রান্ত উভয় কারনে হয় এবং শয়তান তার
কৌশল এ যায় বাস্তবায়ন করে এবং আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে তিনটি দিক ঢুকিয়ে দেয়, যা জ্বিন কে শক্তিশালী করে তুলে এবং আক্রান্ত ব্যক্তি ধীরে ধীরে জ্বিনের নিয়ন্ত্রণে যায়।

যেমনঃ
(১) হতাশা
(২)দুশ্চিন্তা/ওয়াসওয়াসা
(৩)ভয়

এই তিনটি হচ্ছে জ্বিনের এক প্রকার শক্তি,
এই তিনটি দিক যখন মানুষের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে পারে তখন সে প্রায় সফল, কারণ কাজ কর্ম,লেখাপড়া, চাকরি, জীবন পরিচালনা এই তিনটি দিক নিয়েই সে চলে, কখনো সে স্থির হতে পারেনা।কোন কিছুতেই শান্তি পায়না।
তিনটি দিকের ব্যখ্যা আর যাচ্ছি না, অন্য এক সময় লিখব।


জ্বিন শয়তান আইন হাসাদের মাধ্যমে শরীরের প্রবেশ করে যেমন তেমনি যাদুর মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। আইন হাসাদের আর যাদুর মাধ্যমে শরীরের প্রবেশ করার জন্য জ্বিনের কয়েকটি দিক আছে যা জ্বিনকে শরীরের প্রবেশ করা খুব সহজ করে দেয়।
যেমনঃ -

-অতিরিক্ত রাগান্বিত বা রাগারাগি করা
-হতাশা, দুশ্চিন্তা, ভয়
-অতিরিক্ত যৌন চাহিদা


জ্বিন শয়তান আইন হাসাদের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে যাদু করতে পারে এবং করে আবার কোন মানুষ শয়তান মন্ত্র পড়ে জ্বিন কে নিয়োজিত করে।

এক্ষেত্রে শরীরের থাকার জন্য জ্বিনের প্রটেকশন হচ্ছে

---- "যাদুর গিট "

আর শরীরের বসবাস করার জন্য
--- যাদুর দুর্গ

যখন কোন ব্যক্তি রুকইয়াহ করে যাদুর দুর্গের মধ্যে সে লুকিয়ে যায় এবং যাদুর গিট গুলি তাকে প্রটেকশন দেয়।

লেখা কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Nov, 12:48


পেশেন্ট এর দুর্বলতা কি বলতে পারবেন?
অন্য পেশেন্ট রুকইয়াহ করার সময় এই পেশেন্ট কলে রেখেছিলাম

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

19 Nov, 08:32


আমার এক পেশেন্ট যাদুগ্রস্ত ছিলেন "আল্লাহ্ ডাকে সাড়া দিয়ে আজ চলে গেলেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
বিস্তারিত পরে লিখবো।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

18 Nov, 08:21


রুকইয়াহ করলে অসুস্থতা বাড়ে কেন?

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

17 Nov, 12:55


প্রত্যেক জ্বিন যাদুর রুগীদের প্রতিদিন কয়েকবার এই দোয়া পড়া উচিত।




اللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَدَنِيْ، اللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ سَمْعِيْ، اللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَصَرِيْ، لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ،




হে আল্লাহ! আপনি আমাকে শারীরিক সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। হে আল্লাহ! আমার শ্রবণে সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। আমার দৃষ্টিতে সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। আপনি ব্যতিত কোনো ইলাহ নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

17 Nov, 08:43


এসেছেন "৬"বছরের বাচ্চাকে রুকইয়াহ করাবেন, বাচ্চার মাকে জিজ্ঞাসা করি আপনার কোন সমস্যা আছে? উত্তর দিলেই "নাই "সেশন শুরুতেই "মায়ের প্রতিক্রিয়া, মুলত সমস্যা মায়ের।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

16 Nov, 06:40


মানুষ যাদুগ্রস্ত হয় কয়েকটি কারণে

-সম্পত্তির লোভ
-কতৃত্ব বজায়
-হিংসাত্মক মনোভাব

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Nov, 13:20


পনে তিন ঘন্টা রুকইয়াহ সেশন শেষে পেশেন্ট বাড়ি ফেরার পথে, রুকইয়াহ সাপ্লিমেন্ট যে ব্যাগে করে নিয়ে যাচ্ছিল শয়তান তিনবার সে ব্যাগ ছিড়ে ফেলে! পরিশেষে পড়া তেল অর্ধেক ফেলে দেয় রাস্তায়।

বাড়ি যাওয়ার পর পেশেন্ট কে একাকীত্ব থাকায় অবস্থা শয়তান বলে যে তর শত্রু যে আমাকে এই আজাবের মধ্যে দিয়ে আজ যাত্রা শুরু করিয়েছে তার অবস্থা কি করি দেখ!


পেশেন্ট এত দিন যাবত কিছু বলতে গেলেই বুকে আর মাথায় চাপ দিয়ে ধরে রাখত কিছু বলতে দিত না! রুকইয়াহ শেষে বাসায় গিয়ে যখন মাকে বলে তখন এক অরাজকতা সৃষ্টি হয়।

এত দিন ফ্যামিলি ভাবত পেশেন্ট মানুষিক রুগী -

পেশেন্ট কে প্রতিরোধ ব্যবস্থা ছিটানোর জন্য যে পানি রেডি করে দেওয়া হয়েছে সে পানি মায়ের শরীর স্প্রে করার পরেই মায়ের পুরা শরীর গরম হতে শুরু করে এক পর্যায়ে শরীর হতে গরম ভাব বাহির হতে লাগে।

পেশেন্ট যাদুগ্রস্ত হয়েছে -সম্মতির লোভে!

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Nov, 01:21


صَــــــــــــــــلَّی اللهُ عَلَيْـــــــــهِ وَ سَـــــــــــلَّمَ
সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

14 Nov, 09:33


এভাবেই প্রবাসী 'রা যাদুগ্রস্ত হয়।

জ্বিন ইনজেকশন এর মাধ্যমে শরীরে যাদুর বিষক্রিয়া ডুকিয়ে দিয়েছে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

14 Nov, 02:10


শরীর হতে জ্বিনের সমস্যা, যাদুর সমস্যা, নজরের সমস্যা, হাসাদের সমস্যা দূর করতে দৈনিক ৩৩ বার করে পড়ুন


اِنَّمَا يُرِيْدُ اللّٰهُ لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ اَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيْرًا 


হে গৃহবাসী ! আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে পবিত্র ও নিষ্কলংক করতে।"
(সূরা আল আহযাব আয়াত 33)

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Nov, 13:52


রুকইয়াহ করতে আসলে ধনী ব্যক্তি ও তখন গরীব হয়ে যায়!

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Nov, 04:47


একজনের মানুষের শরীরে জ্বিন সর্বোচ্চ দেড় থেকে দুই মিনিট এক্টিভ থাকে, বাকি সময় প্রভাবে পেশেন্ট চিৎকার চেঁচামেচি করে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Nov, 01:01


আপনি আশিক জ্বিন দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকলে এই দুইটি আয়াত বেশী বেশী পড়ুন

সুরা ইউসুফ -23 এবং 33 নাম্বার আয়াত।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

12 Nov, 10:16


মাঝে মাঝে কিছু কথা শেয়ার করতে হয়,
এতো বছরের সম্পর্কে কিছুতেই উনি হারাতে চান না, অন্যদিকে প্রেমিক পরকীয়ার লিপ্ত

কিন্তু উনি যেকোনো মুল্য উনাকে চায়!
উনি পরিবারকে বলতে পারবেন না -উনি কোন পথে হাটছেন?

আপনাদের মন্তব্য কি???

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

12 Nov, 01:08


শরীরে যাদু থাকার কিছু সিমটম।

অনেক শারীরিক লক্ষণ রয়েছে যা নির্দেশ করে বা বুঝায় ঐ ব্যক্তি যাদুগ্রস্ত।

যেমনঃ -
(1)একজন ব্যক্তি ভীতিকর স্বপ্ন দেখেন, যেমন অনুভব করেন যে তার ঘুমের মধ্যে শ্বাসরোধ হচ্ছে, কুকুর তার পিছনে দৌড়াতে দেখেছে, বা কুকুর তাকে দৌঁড়াচ, কালো প্রাণীরা তাকে ধরতে চেষ্টা করছে, স্বপ্নে সে উঁচু জায়গা থেকে নীচে পড়ে যাচ্ছে।


(২)বাড়িতে পবিত্র কুরআনের আয়াত শুনতে, তিলাওয়াত করতে বা পুনরাবৃত্তি করতে অক্ষমতা।

(৩)শরীরের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে পিঠের নিচের দিকে তীব্র ব্যথা অনুভব করা।


(৪)জাদুগ্রস্ত ব্যক্তির চোখ সাধারণত লক্ষণীয়ভাবে উজ্জ্বল হয় এবং কেউ তার দিকে বেশিক্ষণ তাকাতে পারে না এবং দেখতে পাবেন যে যাদুগ্রস্ত ব্যক্তি সর্বদা মাটির দিকে তাকিয়ে থাকে।

(৫)যাদুতে আক্রান্ত ব্যক্তি মনোযোগ দেওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং সঠিকভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

(৬)কোন কারণ ছাড়াই অতিরিক্ত এবং হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, এবং পেটে প্রচুর গ্যাস জমা হওয়া, অল্প খেলেই পেটে ভরা ভরা লাগা।

(৭)নামায, ইবাদত এবং কুরআন পাঠে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার পর পাপ ও হারাম কাজ করার প্রবণতা।

(৮))পবিত্র কুরআনের আয়াত শোনার সময় তীব্র কান্নাকাটি বা খিঁচুনি হওয়া বা শরীরে ঘেমে যাওয়া বা শরীরের ভিন্ন অঙ্গ ব্যথা সৃষ্টি হওয়া।

(৯)সুস্পষ্ট কারণ ছাড়াই কিছু চিকিৎসা জটিলতায় ভুগছেন, যেমন দুর্বল দৃষ্টি, মনোযোগ দিতে অক্ষমতা, দৃষ্টি ঝাপসা এবং জ্বর।

( 10)যখন খাবার বা পানীয়ের সংস্পর্শে আসে, তখন ব্যক্তি নিজের মধ্যে দুর্গন্ধ অনুভব করে বা দুর্গন্ধ পায়।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

11 Nov, 16:21


পেশেন্ট আজ রাত দশটা বাজে কিছু সমস্যা কথা লিখেছিলেন করনীয় হিসেবে সমস্যা অনুযায়ী আয়াত বলে দিতেই এই অবস্থা!

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

11 Nov, 12:59


অনেকে ম্যাশ সেশন সম্পর্কে জানতে চান!

ম্যাশ সেশন কি তা আগে জানা দরকার -ম্যশ সেশন হচ্ছে একত্রে কয়েকজন কে বসিয়ে একত্রে রুকইয়াহ করা।

উপকার বা অপকারিতা কি??

উপকারিতা বা অপকারিতা কি তা জানার আগে আপনার জানার প্রয়োজন হচ্ছে "

রুকইয়াহ নিয়্যত, আপনি কোন নিয়্যতে রুকইয়াহ করছেন।

রুকইয়াহ তিলাওয়াত তে আপনার যত বেশী মনযোগ থাকবে তত বেশী উপকার পাবেন।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে -সম্মিলিতভাবে যে রুকইয়াহ করা হয় এখানে সবার সমস্যা কি এক?? আপনার উত্তর হবে নিশ্চয়ই না।

তাহলে এখানে উপকার কি? মুলত এখানে Random রুকইয়াহ আয়াত দুয়া তিলাওয়াত করা হয়ে থাকে নির্দিষ্ট কোন আয়াত বা দুয়া না বা নির্দিষ্ট কোন নিয়্যতে না!
এতে যার যতটা উপকার হয়!


আপনার মনে রাখা উচিত -সবার সমস্যা যেহেতু এক না এখানে তিলাওয়াত মনযোগ না থাকা 'ই বাঞ্চনিয়, এরমধ্যে যদি কার উপর শয়তান এক্টিভ হয় তাহলে তো কথাই নেই, মনযোগ সেদিকেই থাকবে সবার, আপনি যত চেষ্টা করেন মনযোগ সেদিকে 'ই থাকবে।

গতকাল সময়ের ব্যবধানে দুই পেশেন্ট একত্রে রুকইয়াহ করিতে হয়।যদিও এমনভাবে আমি কখনো রুকইয়াহ করিনা। কিন্তু এক প্রকার বাধ্য হয়ে করতে হয় যেহেতু দুরের পেশেন্ট ছিল!

এক পেশেন্ট এর উপর শয়তান এক্টিভ হয়ে যায়, পাশে বসা পেশেন্ট কে মারধোর পর্যন্ত করে! যা অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে হয়েছে।

প্রায় তিন ঘন্টা টানা রুকইয়াহ চলে এরমধ্যে অন্য পেশেন্ট এর কোন মনযোগ নাই
এতে সময় ব্যায় হয় সাত ঘন্টা!!

সম্মিলিতভাবে রুকইয়াহ যার যেটুকু উপকার হয় বিশেষ কোন কিছু না। আপনি এককভাবে যে উপকার পাবেন এটা সম্মিলিতভাবে পাবেন না!

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

11 Nov, 11:17


এই বস্তুটির সাথে কখনো সাক্ষাৎ হয়েছে আপনার??

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

10 Nov, 08:18


আলহামদুলিল্লাহ

আরেকজন পেশেন্ট এর বিয়ে সম্পুর্ন হতে যাচ্ছে! ইং শা আল্লাহ্।

পেশেন্ট দির্ঘ দিন যাদুতে আক্রান্ত ছিলেন, সাত মাস রুকইয়াহ করার পর আলহামদুলিল্লাহ এখন সফল!
সাত মাসে দুইবার সরাসরি রুকইয়াহ করেছেন, একবার কয়েকটি পয়েন্ট হিজামা করেছেন যেখানে প্রয়োজন!
বাকি সময় সেলফ রুকইয়াহ গাইডলাইন গুলি অনুসরণ করে গেছেন।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

09 Nov, 10:56


(৮) আপনার সমস্যা অনুযায়ী ভিন্ন হালাল উপকরণ দিয়ে পানি বানানো -হতে পারে, পেটের যাদু নষ্টের জন্য বা জ্বিনগত সমস্যা জন্য যা আপনার চিকিৎসক নির্ধারণ করবে কোন চিকিৎসা দেওয়া যায়। যদি আপনার চিকিৎসক এর অবিজ্ঞতা থাকে!

প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহ শেষে সেলফ রুকইয়াহ করে রাকিকে আপডেট দেওয়া, রাকি আপডেট দেখে যদি কিছু যুক্ত করার প্রয়োজন তাহলে যুক্ত করবে এবং পরবর্তী গাইডলাইন দিবে।


দৈনন্দিন যে সমস্যা হয় তা মেসেজ করে জানানো এবং সে অনুযায়ী গাইডলাইন দেওয়া -যা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

যেমন প্রতি সমস্যা অনুযায়ী দুয়া গুলো দেওয়া এবং ঐ মুহুর্তে কি করা তা বলে দেওয়া।

প্রতিরোধ ব্যবস্থা জন্য যা যা দেওয়ার তা দেওয়া -যেমন হালাল উপকরণ দিয়ে পড়া পানি রেডি করে সকাল বিকাল ঘরে স্প্রে করা।


দ্রষ্টব্যঃ - সব সময় মনে রাখবেন জ্বিন যাদুর পেশেন্ট সব সময় একটি মানুসিক ট্রমার মধ্য দিয়ে যায়, তাদের সমস্যা প্রতি মুহুর্তে পরিবর্তন হতে থাকে এবং হয়। এক্ষেত্রে যদি একজন পেশেন্ট কে ডাক্তারের চিকিৎসার মতো একটি প্রেসক্রিপশন দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় সুস্থ চেয়ে অসুস্থতা বেশি হয় এবং রুকইয়াহ প্রতি মানুসিকতা হারিয়ে ফেলে।

উপরোক্ত বিষয় গুলো দ্বারা কি প্রতীয়মান হয়? হিজামা প্লানেট কি রুকিয়াহ সেবা দিচ্ছে নাকি রুকিয়াহ ব্যবসা.....

আপনাদের মতামত কি???

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

09 Nov, 10:56


হিজামা প্লানেটে কি দেয়??
রুকিয়াহ চিকিৎসা নাকি চিকিৎসার নামে ব্যবসা??


🛑তাদের নিকট রুকইয়াহ হচ্ছে -

-কনসালটেশন ফি পেমেন্ট করা
-৪৫ মিনিটে সেশন শেষ করা -সময় বাড়ালে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা।
-সেশন শেষে সবার ক্ষেত্রে একি চিকিৎসা প্রধান করা।যা বেসিক রুকইয়াহ সবার ক্ষেত্রে।
-প্রয়োজন অপ্র‌য়োজনে হিজামা করিয়ে দেওয়া।
- পরবর্তী সেশন তারিখ বলে দেওয়া।
-সমস্যা অনুযায়ী গাইডলাইন না করা।
-দৈনিক ৫-৬ ঘন্টার অডিও ধরিয়ে দেওয়া।
আরও কিছু!!

🛑 তাদের উদ্যেশ্যে কি? রুকইয়াহ সেবা প্রধান করা নাকি রুকইয়াহ নামে 'শরয়ী লেভেল লাগিয়ে পেশেন্টদের পকেট কাটা???

অবশ্য রুকইয়াহ সাপোর্ট বিডি পরিচালক 'আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ২০১৮ সালে রুকইয়াহ প্রচারণা শুরুর দিকে তাদের বিরুদ্ধে আর্থিক অভিযোগ এনেছিল! যদিও মাহমুদ এর কোন লেনদেন বা পার্সেন্ট পেতনা! এবং গ্রুপ হতে পেশেন্টদের তাদের এখানে যেতে সাজেস্ট করত যে পেশেন্ট দের নিকট প্যাকেজ এর নামে পকেট কাটে এমন কিছু!


🛑 ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী (রহিমাহুল্লাহ)-এর মতে, চিকিৎসাশাস্ত্রের মৌলিক উদ্দেশ্য তিনটি।

আর তিনটি মৌলিক উদ্দ্যেশে হল
(১)শারীরিক সুস্থতার সংরক্ষণ
(২)দুর্ভোগ ও কষ্ট লাঘব
(৩) শরীর হতে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করা।

চিকিৎসার ব্যপারে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি দু’ প্রকার চিকিৎসার কথা বলেছেন।

👉প্রথমত শারীরিক চিকিৎসা যা মেডিক্যাল সাইন্স এবং রুকইয়াহ শ্যারইয়াহ মাধ্যমে হয়ে থাকে!

👉দ্বিতীয়ত অন্তরের চিকিৎসা, যার মৌলিক উপাদান হচ্ছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক আনীত আল্লাহ তা’আলার বাণী মহাগ্রন্থ আল কুরআন।

শারীরিক ব্যাধির (প্যরানরমাল -জ্বিন -যাদু -নজর -হাসাদ ) চিকিৎসার বিষয়টি হাদীসে বিভিন্নভাবে এসেছে তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা অভিজ্ঞতালব্ধ বিষয়।

শারীরিক ব্যাধির এ চিকিৎসা আবার দুই ধরনের। তন্মধ্যে একটি হচ্ছে প্রাণীকুলের প্রতি আল্লাহ প্রদত্ত কিছু প্রাকৃতিক বিষয়, যেমন ক্ষুধা ও তৃষ্ণা। অন্যটি চিন্তা-ভাবনা ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে সমাধানযোগ্য যা মেডিক্যাল সাইন্স এবং রুকইয়াহ শ্যরইয়া

ইসলামী শারী’আর আলোকে চিকিৎসার একটি পদ্ধতি হচ্ছে রুকইয়াহ শ্যারইয়াহ -শরীয়ত সম্মত ঝাড়ফুঁক। যা বাস্তবসম্মত ও পরীক্ষিত একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। ইমাম বাযযার (রহিমাহুল্লাহ) ’উরওয়াহ্ হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-কে বললাম, আপনি চিকিৎসাশাস্ত্র সম্পর্কীয় প্রচুর জ্ঞান কিভাবে অর্জন করলেন? তিনি বললেনঃ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বিভিন্ন সময়ের ব্যাধিতে ’আরব চিকিৎসকগণ তাঁর চিকিৎসার প্রাক্কালে আমি এ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছি।

ইমাম সুয়ূত্বী (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ চিকিৎসাশাস্ত্র সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে অনেক হাদীস বর্ণিত হয়েছে। এ সম্পর্কে বিভিন্ন গ্রন্থও রচিত হয়েছে। চিকিৎসাশাস্ত্রের উৎপত্তি সম্পর্কে অনেক মতামত বিদিত রয়েছে। তন্মধ্যে প্রসিদ্ধ কথা হচ্ছে এ সম্পর্কিত কতক বিষয় নবীগণ ওয়াহীর মাধ্যমে অবগত হয়েছেন। তবে অধিকাংশ বিষয়ই অভিজ্ঞতালব্ধ।


🛑 আর এই রুকইয়াহতে দুইটি সেক্টর....

(১) বিজনেস রুকইয়াহ
(২) রুকইয়াহ সেবা

বিজনেস রুকইয়াহ হচ্ছে -আপনি তাদের নিকট সেবা নিতে যাবেন এই বিষয় গুলি পাবেন।

কনসালন্টেশন ফি নেওয়া।

নির্দিষ্ট সময় রুকইয়াহ করা - ৪৫ -মিনিট বা ১ ঘন্টা।নির্দিষ্ট সময় ভেতরে শয়তান এক্টিভ হলে পেশেন্ট কে ছেড়ে দেওয়া এবং সময় না দেওয়া, যদিও সময় দেয় এর জন্য আলাদা চার্জ নেওয়া।

প্রয়োজনে বা অপ্রয়োজনীয় একি দিনে হিজামা করানো আহ্বান করা।

রুকইয়াহ সেশন শেষে -সমস্যা যাইহোক একটি পেপার হাতে ধরিয়ে দেয়া, এবং পরবর্তীতে সেশন এর সময় বলে দেওয়া। এরমধ্যে সপ্তাহিক আপডেট না নেওয়া বা আপডেট দেখে কিছু যুক্ত না করা, এবং দৈনন্দিন সমস্যা জানালে সে অনুযায়ী গাইডলাইন না দেওয়া।

পেশেন্ট এর সমস্যা সমস্যা সম্পর্কে অবগত না করা, রুকইয়াহ সেশন শেষে পেশেন্ট কে সব কিছু বুঝিয়ে না দেওয়া, কিভাবে সমস্যা থেকে উত্তোলন হবে, কিভাবে প্রতিরোধ করবে, প্রতিটি বিষয় আলাদাভাবে বুঝিয়ে না দেওয়া।


🛑 রুকইয়াহ সেবা

কনসালন্টেশন ফি নেই।

একটি সেশন পক্রিয়া শেষ হবে কমপক্ষে তিন বা চার ঘন্টা, পেশেন্ট এর সমস্যা শুনা, সে অনুযায়ী রুকইয়াহ করা, রুকইয়াহ শেষে পেশেন্ট এর কথা শুনা, এবং সব কিছু বুঝিয়ে দেওয়া।

নির্দিষ্ট সময় যদিও থাকে এর বাহিরে গিয়ে সময় দেওয়া এবং আলাদাভাবে চার্জ না করা।

সমস্যা অনুযায়ী প্রেসক্রিপশন দেওয়া -হতে পারে 7/14/21- দিনের জন্য।


সমস্যা অনুযায়ী প্রেসক্রিপশনে যা যা থাকবে - বা দিবে -

(১) রুকইয়াহ আয়াত দোয়া পড়ে পানি রেডি করে প্রতিদিন পড়া পানি দিয়ে গোসল দেওয়া

(২)পড়া পানি খাওয়া
(৩) পড়া তেল মালিশ করা
(৪) পড়া মধু খাওয়া
(৫) পড়া কাল জিরা খাওয়া

(৬)সমস্যা অনুযায়ী রুকইয়াহ "অডিও শুনা বা সমস্যা অনুযায়ী কোরআন আয়াত বা হাদিসের উল্লেখিত দুয়া পাঠ করা।

(৭) সকাল সন্ধা মাসনুন আমল করা।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

09 Nov, 04:09


লিখাটা বড় হয়েছে যদিও তাও পড়ুন তাদের অজ্ঞতা এবং নতুন কিছু জানতে পারবেন।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

09 Nov, 03:54


‼️হিজামা প্লানেট গ্রুপ‼️
👉যখন হাস্য উপহাসের মধ্য দিয়ে নিজেদের অজ্ঞতা এবং বেখেয়ালিপনা প্রকাশ করেছে..

আমার প্রশ্ন- প্যরানরমাল সমস্যা সম্পর্কে যাদের ভালভাবে দক্ষতা ও জ্ঞান নেই তারা কিভাবে রুকইয়াহ সেন্টার পরিচালনা করে? যারা সামান্য হাসাদের লক্ষন গুলো আয়ত্ত করতে অক্ষম তারা ব্রাঞ্চ পরিচালনা করে কিভাবে?

🛑 যাক এবার আসি "মুল "প্রসঙ্গে -

আমার লেখা ছিল -

(বাড়িতে অতিরিক্ত পিঁপড়ে উপস্থিতি তে বুঝায় বাড়ির বড় মেয়ে বা মেয়ের মা হিংসা দ্বারা আক্রান্ত)

এটা ছিলো মুল লেখার শিরোনাম -কমেন্ট বক্সে বিস্তারিত লেখার দুইটি লিংক ছিল,
কিন্তু পোস্টকারী পুরো লিখা না পরে বিস্তারিত জানতে চায় তাদের এডমিন ও গ্রুপ মেম্বারদের কাছে,উত্তরস্বরুপ এডমিন জানান "পাগল"।

বোঝায় যায় এডমিনের রুকিয়াহ সম্পর্কে দক্ষতা কতদুর। শুধু পেশেন্ট ধরা ব্যতীত তিনি রুকিয়াহ জগতের জ্ঞান আয়ত্ত করতে অক্ষম।

🛑হিংসা কি?

হাসাদ / হিংসা হলো অন্যের সুবিধা বা সফলতা দেখে মন খারাপ এবং ধংস কামনা করা এবং যা ব্যক্তির নিজের মধ্যে নেই, তা পেতে তীব্র আকাঙ্ক্ষা বোধ করা অসন্তুষ্টিতে ভোগা ইত্যাদি।

হাসাদ /হিংসা অর্থ হচ্ছে -অনিষ্ট, ক্ষতি।

হিংসা হলো শয়তানের কুমন্ত্রণা। তাই তার হাত থেকে বাঁচার জন্য শয়তানের প্রতি তীব্র ঘৃণা থাকা এবং তার বিরুদ্ধে প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকা আবশ্যক। সে সঙ্গে হিংসুকদের অনিষ্টকারিতা থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহ আমাদের প্রার্থনা করতে বলেছেন,

وَمِنْ شَرِّ حَا سِدٍ اِذَا حَسَدَ

হিংসুকের অনিষ্টকারিতা থেকে যখন সে হিংসা করে।’
(সুরা ফালাক ৫)

এখানে দেখুন বলাই হয়েছে হিংসুকের অনিষ্টতার কথা, অর্থাৎ হাসাদ বা হিংসার প্রভাব রয়েছে এতে ক্ষতি রয়েছে।

হিংসা হলো আল্লাহ অন্যকে যে নেয়ামত দান করেছেন তাকে হিংসা করা এবং ওই নেয়ামতের ধ্বংস কামনা করা।পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা সতর্ক করে বলেছেন

اَمْ يَحْسُدُوْنَ النَّا سَ عَلٰى مَاۤ اٰتٰٮهُمُ اللّٰهُ مِنْ فَضْلِهٖ

আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে লোকেদেরকে যেসব নেয়া‘মাত দান করেছেন, সেজন্য কি এরা তাদের হিংসা করে!

( সুরা নিসা -৫৪)

হিংসার পিছে পিছে আসে বিদ্বেষ। হিংসুক ব্যক্তি তখন সর্বদা ওই ব্যক্তির মন্দ কামনা করে।
হিংসা ও বিদ্বেষ হলো অন্তরের বিষয়। কিন্তু তার বিষফল হিসেবে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ও সম্পর্কচ্ছেদ ইত্যাদি হলো কর্মের বিষয়।

🛑 হিংসার সাথে শয়তান জড়িত

রাসুল (সাঃ) বলেন

الْعَيْنُ حَقٌّ وَيَحْضُرُهَا الشَّيْطَانُ وَحَسَدُ ابْنَ آدَمَ ».

"নজরলাগা সত্য এবং (গুণাগুণ বর্ণনার সময়) শয়তান ও বনি আদমের হিংসা হাজির হয়।" [মুসনাদে আহমাদ- ২১৪৩৯]

🛑 আর হিংসা সর্বপ্রথম শয়তান 'ই করেছিল।

وَاِ ذْ قُلْنَا لِلْمَلٰٓئِكَةِ اسْجُدُوْا لِاٰ دَمَ فَسَجَدُوْۤا اِلَّاۤ اِبْلِيْسَ ۗ اَبٰى وَا سْتَكْبَرَ ۖ وَكَا نَ مِنَ الْكٰفِرِيْنَ

"যখন আমি ফেরেশতাদেরকে বললাম, আদামকে সাজদাহ কর, তখন ইবলীস ছাড়া সকলেই সাজদাহ করল, সে অমান্য করল ও অহঙ্কার করল, কাজেই সে কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল।"
(সুরা বাকারা -৩৪)

🛑 ইবলিস ত ছিল জ্বিনদের একজন

كَا نَ مِنَ الْجِنِّ فَفَسَقَ عَنْ اَمْرِ رَبِّهٖ
সুতরাং হিংসা দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে জ্বিন থাকা অস্বাভাবিক কিছু না।

🛑 যে ব্যক্তি হিংসা করে সেই বদ নজর কারী কিন্তু বদনজর কারী ব্যক্তি হিংসুক না।


ইবনুল কাইয়্যিম তার বাদাই আল-ফাওয়াইদ গ্রন্থে বলেছেন: শয়তান জাদুকর এবং হিংসুক ব্যক্তির সাথে তুলনা করে, তাদের সাথে কথা বলে এবং তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে, কিন্তু হিংসুক ব্যক্তি তার পক্ষ থেকে শয়তানদের ডেকে না দিয়ে শয়তানদের সাহায্য করে।কারণ হিংসুক ব্যক্তি শয়তানের মতই।

🛑 হিংসা প্যরানরমাল এক‌টি সমস্যা যেমন তেমন একটি রোগ বটে -তদ্রুপ এই সমস্যা সিমটম রয়েছে বা লক্ষণ রয়েছে।

রাসুল (সাঃ) সুন্নাহ হিংসার কথা রয়েছে কিন্তু এই ক্ষতিতে আক্রান্ত হলে কি কি সিমটম বা উপসর্গ দেখা দিবে তা কোথাও লেখা নেই -এটা চিকিৎসা অভিজ্ঞতার মাধ্যমে লক্ষন প্রকাশিত হওয়ার দ্বারা লিপিবদ্ধ হয়। এবং অভিজ্ঞতা লব্ধ ব্যক্তি সেই অনুযায়ী চিকিৎসা করে।

🛑 সুতরাং হিংসা এটা মানু‌ষ দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে আবার জিন্নাতের মাধ্যমে ও হতে পারে যে কেউ।

🛑 হিংসায় পতিত হলে নিচের সিমটম গুলো নিজের সাথে মিল পাবেন...

১) বুকে ধরফর হৃদস্পন্দনের গতি অতিমাত্রায়।
(২)মুখ ফ্যাকাশে হলুদ হয়ে যায়।
(৩)শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা।
(৪)মাঝে মাঝে শরীরে কাঁপুনি, ঘুমের আগে শরীরের কাঁপুনি /নাড়াচাড়া দিয়ে উঠা ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া।
(৫)শরীরে ও মুখে অকারণে ব্রণ ও বিক্ষিপ্ত ব্রণ দেখা দেওয়া।
(৬)শুধু মাথার একপাশে ব্যথা করা।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

09 Nov, 03:54


(৭)পেটের ওঠানামার সাথে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া
(৮) শরীরে ক্ষতচিহ্নের উপস্থিতি বা ভিন্ন দাগ।
(৯)বিরক্তিকর স্বপ্ন দেখা, বিশেষ করে সাপ।
(১০)সবসময় তন্দ্রা অনুভব করে বা ঘুম ঘুম ভাব।
(১১)অনেক চিন্তা ও আবেগ এবং ক্রমাগত উদ্বেগ
(১২) আপনি যাকে ভালোবাসেন তার থেকে দূরে থাকা
(১৩)উল্লেখযোগ্য ওজন হ্রাস পাওয়া বা শরীর স্বাস্থ্য আস্তে আস্তে শুকিয়ে যাওয়া
(১৪) মনোযোগের অভাব এবং দুর্বল স্মৃতি ভুলে যাবার প্রবণতা বেশী

উক্ত সিমটম গুলি হিংসা দ্বারা আক্রান্ত হলে মানুষের মধ্যে দেখা দিবে কোরআন হাদিসের কোথাও নেই। এটা সম্পুর্ন একজন শরয়ী চিকিৎক এর অভিজ্ঞতা থেকে লিপিবদ্ধ।

🛑 জ্বিনদের মধ্যে অনেক প্রকার রয়েছে!

সা’লাবা আল খাসানি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) বলেছেন- “তিন ধরনের জ্বীন আছে- এক প্রকারের জ্বীন পাখার মাধ্যমে বাতাসে ওড়ে, এক প্রকারের জ্বীন সাপ এবং মাকড়শার আকারে থাকে, শেষ প্রকারের জ্বীনরা সাধারনভাবে থাকে এবং চলাচল করে।” (আত তাবারানী, আল হাকিম ৩৭০২, বায়হাক্বী এবং সহীহ আল জামে’ ৩১১৪)

একজন মানুষ যখন জ্বিন শয়তানের হিংসা আক্রান্ত হয় তখন সে কৌশল অবলম্বন করেই এগুতে থাকে এবং বাধা প্রধান করে থাকে।


🛑 জ্বিনদের মধ্যে অনেক প্রকার রয়েছে!

সা’লাবা আল খাসানি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) বলেছেন- “তিন ধরনের জ্বীন আছে- এক প্রকারের জ্বীন পাখার মাধ্যমে বাতাসে ওড়ে, এক প্রকারের জ্বীন সাপ এবং মাকড়শার আকারে থাকে, শেষ প্রকারের জ্বীনরা সাধারনভাবে থাকে এবং চলাচল করে।” (আত তাবারানী, আল হাকিম ৩৭০২, বায়হাক্বী এবং সহীহ আল জামে’ ৩১১৪)

একজন মানুষ যখন জ্বিন শয়তানের হিংসা আক্রান্ত হয় তখন সে কৌশল অবলম্বন করেই এগুতে থাকে এবং বাধা প্রধান করে থাকে।

যারা যাদুগ্রস্ত তারা প্রায় এই সিমটম হয়ে থাকে শরীরের পোকা বা পিঁপড়ের মতো কিছু চলাচল করে
কখনো এটা ভেতরে খাদেম বা ভেতরে বাহিরে নিয়ন্ত্রণ কারি জ্বিন শয়তান "পোকামাকড় আকৃতির জ্বিদের দায়িত্ব দেয় ব্যক্তি কে বিরক্ত করার জন্য। এতে যদি শয়তান সফলতা পায় তাহলে সে তার কার্য পরিচালনা করে এবং করে থাকে।

বাড়িতে পোকামাকড় উপদ্রব বেড়ে যায়, হতে পারে মাছি, পিপড়া, তেলাপোকা, টিকটিকি ইদূর ইত্যাদি

আবার প্রতিরোধ ব্যবস্থা পানি স্প্রে করলে মুহুর্তে এরা অদৃশ্য হয়ে যায়।

বাড়িতে হঠাৎ পিঁপড়ার আবির্ভাব বা দেখা দিলে কোন কারণ ছাড়া অর্থাৎ বৃষ্টি, বন্যা এইসব নেই এবং ঘর অপরিষ্কার না তাহলে বিষয়টি কোন ভাবেই সহজ নয় এবং স্বাভাবিক নয় এটি তান্ত্রিক শাস্ত্রের কাজ হতে পারে! তাই হঠাৎ পিঁপড়া বাড়িতে বা ঘরে দেখা দিলে যেগুলো হয় তা কিছু উল্লেখ করছি।

(১)যদি পিঁপড়া বাথরুমে,স্বাভাবিকের তুলনায় বেশী উপস্থিত হয় বা দেখা যায় এর মানে হল যে পরিবারের আর্থিক উন্নতি উপর হিংসা প্রভাবিত পরছে।

(২)যদি পিঁপড়া রান্নাঘরে অধিক পরিমান দেখা বা উপস্থিত হয় তবে এর মানে হচ্ছে হিংসা বাড়ির বড় মেয়েকে বা মাকে প্রভাবিত করেছে।

(৩)যদি পিঁপড়া অধিক পরিমান কাঠের দরজায় প্রদর্শিত বা দেখা যায় তবে এর অর্থ স্বামীরও হিংসা আছে।

(৪)যদি বাড়িতে প্রচুর পরিমাণে পিঁপড়া পাওয়া যায়,এবং দেখা যায় ঘরে অন্যান্য জায়গায় তবে এই বাড়িটিকে ঈর্ষা অর্থাৎ হিংসা করে।

(৫) যদি পিঁপড়া ঘরের জানালাগুলিতে উপস্থিত হয় বা দেখা যায় তবে এর অর্থ হ'ল বাচ্চারা হিংসা করেছে বা বাচ্চাদের হিংসা করছে!

(৬)যদি বেডরুমে পিঁপড়ে পাওয়া যায় অধিক পরিমান তার মানে দাম্পত্য সম্পর্কের মধ্যে হিংসা আছে।

উপরোক্ত বিষয় গুলি কোন কিতাবে উল্লেখ নেই! এবং এর রেফারেন্স নেই! এগুলো অভিজ্ঞতার আলোকে লিখা! তবে হাসাদের কারণে বাড়িতে বা ঘরে হঠাৎ করেই পোকামাকড়, কিটপতঙ্গের আবির্ভাব ঘটে!!

যদি কোন ব্যক্তি হিংসা বোধ করে, তবে তার উচিত সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করা, যা সম্পর্কে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের বলেছেন।

অনুরূপভাবে, পিঁপড়া পোড়ানোও জায়েয নয়, কারণ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের পিঁপড়া পোড়াতে দেখেছেন, তখন তিনি বললেন, “এটি কে করেছে?” সাহাবী বললেন, “আমি, হে রাসূল!আল্লাহ ” তিনি বললেন, আল্লাহর প্রার্থনা ও শান্তি তাঁর উপর বর্ষিত হোক, শুধুমাত্র আগুনের পুরানো এবং শাস্তি একমাত্র আল্লাহ দিতে পারেন।

পিঁপড়ে আল্লাহর সৃষ্টি প্রাণী

حَتّٰۤى اِذَاۤ اَتَوْا عَلٰى وَا دِ النَّمْلِ ۙ قَا لَتْ نَمْلَةٌ يّٰۤاَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوْا مَسٰكِنَكُمْ ۚ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمٰنُ وَجُنُوْدُهٗ ۙ وَهُمْ لَا يَشْعُرُوْنَ

"যখন তারা পিপীলিকার উপত্যকায় আসল তখন একটি পিপীলিকা বলল- ‘ওহে পিঁপড়ার দল! তোমাদের বাসস্থানে ঢুকে পড়, যাতে সুলাইমান ও তার সৈন্যবাহিনী তাদের অগোচরে তোমাদেরকে পদপিষ্ট ক’রে না ফেলে।"

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

09 Nov, 03:54


عن ابن عباس رضي الله عنهما قال: "نهى رسول الله صلى الله عليه سلم عن قتل أربع من الدواب النملة، والنحلة، والهدهد، والصرد"
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) চার প্রকার প্রাণী হত্যা করতে বারণ করেছেনঃ পিঁপড়া, মধুমক্ষিকা, হুদহুদ পাখি এবং চড়ুই সদৃশ বাজ পাখি।(সুনানু আবি-দাউদ-৫২৬৭, সুনানু ইবনি মা'জা-৩২২৪)

তবে কষ্টদায়ক পিঁপড়া যা মানুষের শরীরে কামড় দেয় বা যা খাদ্যকে নষ্ট করে দেয়,সেই সব পিঁপড়াকে হত্যা করা জায়েয আছে।যেমন সাদা পিঁপড়া,বা লাল পিপড়া।হাদীসে পিঁপড়া হত্যাকে নিষেধ করা হয়েছে,সেগুলো মূলত সেসব পিঁপড়াকে কেন্দ্র করে বলা হয়েছে,যেগুলো মানুষকে কোনো প্রকার ক্ষতি পৌছায় না।

সুতরাং ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো পিঁপড়াকে হত্যা করা যাবে না,যতক্ষণ না সেই পিঁপড়া কষ্টদায়ক প্রমাণিত হবে।এবং উক্ত পিঁপড়াকে হত্যা ব্যতিত সামনে বিকল্প কোনো রাস্তা থাকবে না।

এখানে মুল হচ্ছে একজন ভিক্টিমের সাথে থাকা জিন কখনো কখনো পোকামাকড় আকৃতির জ্বিনদের দায়িত্ব দেয় ব্যক্তি কে বিরক্ত করার জন্য। এতে যদি ঘরের আমল নষ্ট হয় তবে শয়তান সফলতা পায় তাহলে সে তার কার্য পরিচালনা করে এবং করে থাকে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

08 Nov, 13:50


আজকাল হিন্দু 'রা ইস্তেখারা করে সমস্যা বলে ভাবা যায়? আর সেই কথা বিশ্বাস করে একদল।

একজন মানু‌ষের প্যরানরমাল সমস্যা কিভাবে জানা যাবে

উনি আমার নিকট জিজ্ঞাসা করার পর বিস্তারিত গত মাসে বলেছি এরপর যান হিন্দুদের নিকট, হিন্দু কবিরাজ বলেছে তাবিজ পুতে রেখেছে এটা তুলতেই হবে, কিভাবে তুলবে এটা আজ আবার জানতে এসেছে আমার নিকট!

এদের ব্যপারে আপনার মুল্যবান মতামত কি??

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

08 Nov, 13:11


আপনার সাথে কয়টা সিমটম মিলে?

হাসাদের কারণে বাড়িতে বা ঘরে হঠাৎ করেই পোকামাকড়, কিটপতঙ্গের আবির্ভাব ঘটে!!

বাড়িতে হঠাৎ পিঁপড়ার আবির্ভাব বা দেখা দিলে কোন রিজন ছাড়া বা কারণ ছাড়া অর্থাৎ বৃষ্টি, বন্যা এইসব নেই এবং ঘর অপরিষ্কার না তাহলে বিষয়টি কোন ভাবেই সহজ নয় এবং স্বাভাবিক নয় এটি তান্ত্রিক শাশ্রের কাজ হতে পারে! তাই হঠাৎ পিঁপড়া বাড়িতে বা ঘরে দেখা দিলে যেগুলো হয় তা কিছু উল্লেখ করছি।

(১)যদি পিঁপড়া বাথরুমে তুলনায় বেশী উপস্থিত হয় বা দেখা যায় এর মানে হল যে পরিবারের আয় রোজগার আর্থিক উন্নতি উপর প্রভাবিত করছে হিংসা।

(২)যদি পিঁপড়া রান্নাঘরে অধিক পরিমান দেখা বা উপস্থিত হয় তবে এর মানে হচ্ছে হিংসা বাড়ির বড় মেয়েকে বা মাকে প্রভাবিত করেছে।

(৩)যদি পিঁপড়া অধিক পরিমান কাঠের দরজায় প্রদর্শিত বা দেখা যায় তবে এর অর্থ স্বামীরও হিংসা আছে।

(৪)যদি বাড়িতে প্রচুর পরিমাণে পিঁপড়া পাওয়া যায়,এবং দেখা যায় ঘরে অন্যান্য জায়গায় তবে এই বাড়িটিকে ঈর্ষা অর্থাৎ হিংসা করে।

(৫) যদি পিঁপড়া ঘরের জানালাগুলিতে উপস্থিত হয় বা দেখা যায় তবে এর অর্থ হ'ল বাচ্চারা হিংসা করেছে বা বাচ্চাদের হিংসা করছে!

(৬)যদি বেডরুমে পিঁপড়ে পাওয়া যায় অধিক পরিমান তার মানে দাম্পত্য সম্পর্কের মধ্যে হিংসা আছে।

উপরোক্ত বিষয় গুলি কোন কিতাবে উল্লেখ নেই! এবং এর রেফারেন্স নেই! এগুলো অভিজ্ঞতার আলোকে লিখা! তবে হাসাদের কারণে বাড়িতে বা ঘরে হঠাৎ করেই পোকামাকড়, কিটপতঙ্গের আবির্ভাব ঘটে!!

যদি কোন ব্যক্তি হিংসা বোধ করে, তবে তার উচিত সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করা, যা সম্পর্কে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের বলেছেন।

অনুরূপভাবে, পিঁপড়া পোড়ানোও জায়েয নয়, কারণ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের পিঁপড়া পোড়াতে দেখেছেন, তখন তিনি বললেন, “এটি কে করেছে?” সাহাবী বললেন, “আমি, হে রাসূল!আল্লাহ ” তিনি বললেন, আল্লাহর প্রার্থনা ও শান্তি তাঁর উপর বর্ষিত হোক, শুধুমাত্র আগুনের পুরানো এবং শাস্তি একমাত্র আল্লাহ দিতে পারেন।

পিঁপড়ে আল্লাহর সৃষ্টি প্রাণী

حَتّٰۤى اِذَاۤ اَتَوْا عَلٰى وَا دِ النَّمْلِ ۙ قَا لَتْ نَمْلَةٌ يّٰۤاَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوْا مَسٰكِنَكُمْ ۚ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمٰنُ وَجُنُوْدُهٗ ۙ وَهُمْ لَا يَشْعُرُوْنَ

"যখন তারা পিপীলিকার উপত্যকায় আসল তখন একটি পিপীলিকা বলল- ‘ওহে পিঁপড়ার দল! তোমাদের বাসস্থানে ঢুকে পড়, যাতে সুলাইমান ও তার সৈন্যবাহিনী তাদের অগোচরে তোমাদেরকে পদপিষ্ট ক’রে না ফেলে।"

عن ابن عباس رضي الله عنهما قال: "نهى رسول الله صلى الله عليه سلم عن قتل أربع من الدواب النملة، والنحلة، والهدهد، والصرد"
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) চার প্রকার প্রাণী হত্যা করতে বারণ করেছেনঃ পিঁপড়া, মধুমক্ষিকা, হুদহুদ পাখি এবং চড়ুই সদৃশ বাজ পাখি।(সুনানু আবি-দাউদ-৫২৬৭, সুনানু ইবনি মা'জা-৩২২৪)

তবে কষ্টদায়ক পিঁপড়া যা মানুষের শরীরে কামড় দেয় বা যা খাদ্যকে নষ্ট করে দেয়,সেই সব পিঁপড়াকে হত্যা করা জায়েয আছে।যেমন সাদা পিঁপড়া,বা লাল পিপড়া।হাদীসে পিঁপড়া হত্যাকে নিষেধ করা হয়েছে,সেগুলো মূলত সেসব পিঁপড়াকে কেন্দ্র করে বলা হয়েছে,যেগুলো মানুষকে কোনো প্রকার ক্ষতি পৌছায় না।

সুতরাং ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো পিঁপড়াকে হত্যা করা যাবে না,যতক্ষণ না সেই পিঁপড়া কষ্টদায়ক প্রমাণিত হবে।এবং উক্ত পিঁপড়াকে হত্যা ব্যতিত সামনে বিকল্প কোনো রাস্তা থাকবে না।

আর ঘরে পিঁপড়ার উপস্থিতি কোন কিছুর চূড়ান্ত প্রমাণ নয়। যদি আপনি মনে করেন যে ঘরে পিঁপড়ার উপস্থিতি যাদু বা এই জাতীয় কিছুর প্রমাণ, তাহলে আপনার উচিত সময়মত নামাজ আদায় করা,সকাল সন্ধা আমল গুলি গুরুত্ব সহকারে করা সেইসাথে ঘরে সূরা আল-বাকারা পড়া কারণ যে ঘরে সূরা বাকারা পাঠ করা হয় সে ঘর হতে শয়তান জ্বিন পলায়ন করে।

মুল লেখা একজন আরব রাকির, লিখাটি এডিট এবং পরিমার্জিত করা হয়েছে।

নিজের উপর, পতিবারের উপর ঘরে এবং বাড়িতে হাসাদের সমস্যা থাকলে করণীয় কি সেগুলো পুর্বে এক পোস্ট বলা হয়েছে!

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

01 Nov, 06:52


আপনার রিজিকের সমস্যা থাকলে! এগুলো পাঠ করুন।

সুরা আদ্ব দ্বোহা -সাতবার

এই আয়াত গুলি -

وَكَاَ يِّنْ مِّنْ دَآ بَّةٍ لَّا تَحْمِلُ رِزْقَهَا ۖ اللّٰهُ يَرْزُقُهَا وَاِ يَّا كُمْ وَهُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ

"এমন অনেক জীবজন্তু আছে যারা নিজেদের খাদ্য মজুদ রাখে না, আল্লাহই তাদেরকে রিযক দান করেন আর তোমাদেরকেও। তিনি সব কিছু শোনেন, সব কিছু জানেন।"
(সুরা আনকাবুত -৬০)

وَا للّٰهُ يَرْزُقُ مَنْ يَّشَآءُ بِغَيْرِ حِسَا بٍ


আল্লাহ যাকে ইচ্ছে অপরিমিত রিযক দিয়ে থাকেন

(সুরা বাকারা -২১২)

وَمَنْ يَّـتَّـقِ اللّٰهَ يَجْعَلْ لَّهٗ مَخْرَجًا وَّيَرْزُقْهُ مِنْ حَيْثُ لَا يَحْتَسِبُ


" আল্লাহ তার জন্য (সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়ার) কোন না কোন পথ বের করে দিবেন।""আর তাকে রিযক দিবেন (এমন উৎস) থেকে যা সে ধারণাও করতে পারে না।
(সুরা তালাক -২-৩)

اَللّٰهُ يَبْسُطُ الرِّزْقَ لِمَنْ يَّشَآءُ وَيَقْدِرُ


"আল্লাহ রিযক সম্প্রসারিত করেন যার জন্য ইচ্ছে করেন, আর যার জন্য চান সীমিত পরিমাণে দেন।

(সুরা আর রাদ -২৬)

اَوَلَمْ يَعْلَمُوْۤا اَنَّ اللّٰهَ يَبْسُطُ الرِّزْقَ لِمَنْ يَّشَآءُ وَيَقْدِرُ ۗ اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰ يٰتٍ لِّقَوْمٍ يُّؤْمِنُوْنَ

"এরা কি জানে না যে, আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছে রিযক প্রশস্ত করেন আর (যার জন্য ইচ্ছে) সংকুচিত করেন? মু’মিন লোকদের জন্য অবশ্যই এতে বহু নিদর্শন আছে।"
(সুরা যুমার -৫২)

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

31 Oct, 15:57


Raqi Anik Khandaker রাকি হয়ে লিখা চুরি এ কেমন নৈতিকতা

স্ক্রিনশট লিখা গুলো নিখুঁতভাবে কপি করে নিজের চিকিৎসা শাস্ত্র ভাড়ি করছেন, কারো চিকিৎসা শাস্ত্র কমা বা ভারি হওয়া দোষনীয় নয়।যদি অন্যের মেধা-মনন অভিজ্ঞতার চুরি করে নেওয়া হয় তবে তা অবশ্যই নৈতিক অবক্ষয়ের প্রমাণ এবং তা অপরাধও বটে।আর এ চুরি'কে আধুনিক ভাষায় প্লেজারিজম বলে।

Raqi Anik Khandaker নিচের অংশটুকু আপনার ও আপনার মত কপিবাজদের অবগত করার জন্য ..

👉প্লেজিয়ারিজম হলো অন্যের কোনো লিখা হুবহু নিজের নামে প্রকাশ করা। অর্থাৎ অন্যের লেখা বা লেখার অংশ হুবহু নকল করে নিজের কাজে ব্যবহার করা কোনো প্রকার রেফারেন্স ছাড়াই। প্লেজারিজম একটি অপরাধ যা কপিরাইট লংঘন মামলার আওতাধীন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই অপরাধের জন্য শাস্তি দেওয়া হয়।

নোট :একজন রাকি' তার দীর্ঘ রুকিয়াহ সফরে কেস স্ট্যাডি করে যে চিকিৎসা জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে, আর যে চুরি করে প্রচার করে পেশেন্ট ধরে উভয়ের অভিজ্ঞতা ও চিকিৎসা এক নয়।


🔻অনেকে প্রশ্ন তুলতে পারেন তাকে অবগত করা হয়েছিল কিনা,বা ক্ষমা করা যায় কিনা?

উত্তর :
১.তাকে অবগত করা হয়েছে তাই সে ৩ টা আইডি এবং এডমিন'কে ব্লক করেছে।

২.তাকে কল করা হয়েছে এ বিষয়ে প্রশ্ন করায় চুরি করার বিষয় টা কোন অপরাধ'ই মনে করেনা৷ এবং কথার মাঝে কল কেটে ব্লক করেছে।

এই ২ টা বিষয় বাড়াবাড়ি না করে স্বীকারোক্তি মুলক তথ্য দিলে অবশ্য'ই অন্যান্যদের মত ক্ষমা করা হত। আর অনেক সুনামধন্য রাকি আছেন যারা আমাদের পেজ থেকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত লিখা চুরি করেছে তাদের নাম ও পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে শুধু নমনীয়তার জন্য।

এখন সিদ্ধান্ত আপনাদের চিকিৎসা কোন অভিজ্ঞতা সম্পুর্ণ চিকিৎসকের কাছে করবেন নাকি যে বেশির ভাগ লিখা কপি করে নিজের পেজ ভারি করে তাদের থেকে,যার চুরি করা বিষয়ের উপর চিকিৎসা প্রদানের কোন জ্ঞান নেই।

ধন্যবাদ।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

31 Oct, 11:25


একজন ক্যানভাসার রাক্বীর পরিচয় প্রকাশ করা হবে। যিনি অন্যর লিখা চুরি করে নিজের ক্যানভাস করে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

31 Oct, 06:28


জ্বিন আপনাকে বেশী কষ্ট দেয়? তাহলে এই আয়াতটা আপনি ১০০ বার পড়ুন জ্বিনকে স্বাস্থী দেওয়ার নিয়্যতে



رَبَّنَاۤ اٰتِهِمْ ضِعْفَيْنِ مِنَ الْعَذَا بِ وَا لْعَنْهُمْ لَعْنًا كَبِيْرًا

"হে আমাদের পালনকর্তা! তাদেরকে দ্বিগুণ শাস্তি দাও আর তাদেরকে মহা অভিশাপে অভিশাপ দাও।"
( সুরা আহযাব -৬৮)

আয়াতটি পড়ার সময় "আতড়ের ঘ্রান নিন ঘণ ঘণ -এতে উপকার পাবেন বেশী।
পাশাপাশি আপনার হাত দ্বারা স্পর্শ করুন আপনার শরীরের যে যে জায়গায় ব্যথা করে।


পড়ার সময় এবং পরে কি কি প্রতিক্রিয়া হয় কমেন্ট বক্সে লিখুন।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

30 Oct, 05:42


ঘরোয়া ২ টি জিনিস ব্যবহার করে যাদু নষ্ট করা সম্ভব, জিনিস দুটো কি কেউ বলতে পারবেন?

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

30 Oct, 01:30


শুনুন ইউটিউব হতে

https://youtu.be/4xfm2eEm3gg

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

29 Oct, 23:54


আমাদের চ্যনেলের অডিও শুনেই মাথাব্যথা ভালো হয়ে গেছে -আলহামদুলিল্লাহ

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

28 Oct, 02:56


আপনি রুকইয়াহ চিকিৎসা কোন সেবাটুকু পেয়েছেন???

(১) বিজনেস রুকইয়াহ কি?
(২) রুকইয়াহ সেবা?



বিজনেস রুকইয়াহ হচ্ছে -আপনি তাদের নিকট সেবা নিতে যাবেন এই বিষয় গুলি পাবেন।

কনসালন্টেশন ফি নেওয়া।

নির্দিষ্ট সময় রুকইয়াহ করা - ৪৫ -মিনিট বা ১ ঘন্টা।নির্দিষ্ট সময় ভেতরে শয়তান এক্টিভ হলে পেশেন্ট কে ছেড়ে দেওয়া এবং সময় না দেওয়া, যদিও সময় দেয় এর জন্য আলাদা চার্জ নেওয়া।

প্রয়োজনে বা অপ্রয়োজনীয় একি দিনে হিজামা করানো আহ্বান করা।

রুকইয়াহ সেশন শেষে -সমস্যা যাইহোক একটি পেপার হাতে ধরিয়ে দেয়া, এবং পরবর্তীতে সেশন এর সময় বলে দেওয়া। এরমধ্যে সপ্তাহিক আপডেট না নেওয়া বা আপডেট দেখে কিছু যুক্ত না করা, এবং দৈনন্দিন সমস্যা জানালে সে অনুযায়ী গাইডলাইন না দেওয়া।


পেশেন্ট এর সমস্যা সমস্যা সম্পর্কে অবগত না করা, রুকইয়াহ সেশন শেষে পেশেন্ট কে সব কিছু বুঝিয়ে না দেওয়া, কিভাবে সমস্যা থেকে উত্তোলন হবে, কিভাবে প্রতিরোধ করবে, প্রতিটি বিষয় আলাদাভাবে বুঝিয়ে না দেওয়া।


🛑 রুকইয়াহ সেবা

কনসালন্টেশন ফি নেই।

একটি সেশন পক্রিয়া শেষ হবে কমপক্ষে তিন বা চার ঘন্টা, পেশেন্ট এর সমস্যা শুনা, সে অনুযায়ী রুকইয়াহ করা, রুকইয়াহ শেষে পেশেন্ট এর কথা শুনা, এবং সব কিছু বুঝিয়ে দেওয়া।

নির্দিষ্ট সময় যদিও থাকে এর বাহিরে গিয়ে সময় দেওয়া এবং আলাদাভাবে চার্জ না করা।

সমস্যা অনুযায়ী প্রেসক্রিপশন দেওয়া -হতে পারে 7/14/21- দিনের জন্য।


সমস্যা অনুযায়ী প্রেসক্রিপশনে যা যা থাকবে - বা দিবে -

(১) রুকইয়াহ আয়াত দোয়া পড়ে পানি রেডি করে প্রতিদিন পড়া পানি দিয়ে গোসল দেওয়া

(২)পড়া পানি খাওয়া
(৩) পড়া তেল মালিশ করা
(৪) পড়া মধু খাওয়া
(৫) পড়া কাল জিরা খাওয়া

(৬)সমস্যা অনুযায়ী রুকইয়াহ "অডিও শুনা বা সমস্যা অনুযায়ী কোরআন আয়াত বা হাদিসের উল্লেখিত দুয়া পাঠ করা।

(৭) সকাল সন্ধা মাসনুন আমল করা।

(৮) আপনার সমস্যা অনুযায়ী ভিন্ন হালাল উপকরণ দিয়ে পানি বানানো -হতে পারে, পেটের যাদু নষ্টের জন্য বা জ্বিনগত সমস্যা জন্য যা আপনার চিকিৎসক নির্ধারণ করবে কোন চিকিৎসা দেওয়া যায়। যদি আপনার চিকিৎসক এর অবিজ্ঞতা থাকে!

প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহ শেষে সেলফ রুকইয়াহ করে রাকিকে আপডেট দেওয়া, রাকি আপডেট দেখে যদি কিছু যুক্ত করার প্রয়োজন তাহলে যুক্ত করবে এবং পরবর্তী গাইডলাইন দিবে।


দৈনন্দিন যে সমস্যা হয় তা মেসেজ করে জানানো এবং সে অনুযায়ী গাইডলাইন দেওয়া -যা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

যেমন প্রতি সমস্যা অনুযায়ী দুয়া গুলো দেওয়া এবং ঐ মুহুর্তে কি করা তা বলে দেওয়া।

প্রতিরোধ ব্যবস্থা জন্য যা যা দেওয়ার তা দেওয়া -যেমন হালাল উপকরণ দিয়ে পড়া পানি রেডি করে সকাল বিকাল ঘরে স্প্রে করা।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

27 Oct, 12:40


🔻🔻 কিছু যাদু এমন যা আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষীদের মাধ্যমেই আমাদের পর্যন্ত পৌছায়।এখানে শুভাকাঙ্ক্ষী তারাই যারা ভিতরে হিংসা পুষে রাখে উপরে ভালো ব্যবহার করে।এমন ব্যক্তিদের দ্বারাই মানুষ বেশি যাদুগ্রস্ত হোন,এই সকল মানুষ যাদু করার ইচ্ছা পোষণ করলে কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে তার মধ্যে অন্যতম হল "উপহার দেওয়া" এবং এর মাধ্যমেই যাদুর জিনিস আপনার ঘর পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া।

🔴আমি কীভাবে জানব যে উপহারটিতে যাদু রয়েছে?

👉উপহারটি স্পর্শ করার পরে,অস্বস্তি অনুভব হতে পারে কেননা কখনো কখনো জিনকে লুকিয়ে যাদু নিক্ষেপ করা হয়।

👉শারীরিক ভাবে অসুস্থ হওয়া যেমন শ্বাসকষ্ট, মাথা এবং শরীরের কিছু অংশে ব্যথা, এর কোনো সুস্পষ্ট কারণ ছাড়াই।

👉ভীতিকর চিন্তা ভাবনা জাগ্রত হওয়া, কেউ ঘুমের মধ্যে আক্রমন করা,ঘুমের ব্যাঘাত হওয়া, ঘন ঘন দুঃস্বপ্ন দেখা।

👉ব্যক্তিগত আচার-আচরণে গুরুতর পরিবর্ত হওয়া যেমন রাগ, বিরক্তি এবং কথা ও কাজে ঘন ঘন ভুল হওয়া।

👉ব্যক্তি বিবাহিত হলে স্ত্রীর থেকে দূরত্ব ও ঘৃণা এবং তার প্রতি অত্যধিক রাগ এবং তাদের মধ্যে মতভেদ ও দ্বন্দ্ব বৃদ্ধি পাওয়া।

👉স্বাস্থ্যের অবস্থা দ্রুত বিপরীত দিকে পরিবর্তিত হওয়া,সুস্থতা থেকে অসুস্থতা, সুখ-আনন্দ থেকে দুঃখ-অসুখে পরিনতি হওয়া।

👉ইবাদতে ঘৃনাবোধ হওয়া অথবা গাফেল হয়ে যাওয়া।

উপরোক্ত বিষয় গুলো কিছু টা তাৎক্ষণিক প্রকাশ পাবে কিছু বিষয় যাদুর সময় দীর্ঘ হওয়ার দ্বারা।উচিৎ হবে সন্দেহজনক আচরণ নিজের মধ্যে উপলব্ধি করলে তারাতাড়ি প্রতিরক্ষা মুলক ব্যবস্থার পাশাপাশি একজন অভিজ্ঞ রাকির পরামর্শ অনুযায়ী রুকিয়াহ করা

সতর্কতামুলক কিছু বিষয় একান্ত নিজের রাখাই উচিৎ যেমন

আপনার [বাবা-মায়ের নাম,পরনের কাপ,ব্যবহৃত জিনিস,শরীরের কিছু জিনিস যেমন চুল-নখ -ছবি ] মানুষকে বলা বা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।কেননা এই বিষয় গুলো ছাড়া একজন যাদুকর সাধারণ যাদু করতেও ব্যর্থ হোন।

প্রতিরক্ষা মুলক সকাল-সন্ধ্যার যিকির সমুহ পাঠ করা, কুরআন তেলওয়াত করা, তিন কুল পরে শরীর মাসেহ করা।

আর-রহমাহ রুকিয়াহ সেন্টারে সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়াহ এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন

হোয়াটসঅ্যাপ - 01720-033876
কল - 01611282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

25 Oct, 03:19


আপনি রুকইয়াহ করতে চাচ্ছেন??

আপনার জন্য কিছু পরামর্শ -

🛑(১)প্রথমে আপনি রুকইয়াহ সম্পর্কে জানুন, রুকইয়াহ কি? রুকইয়াহ কিভাবে করে, রুকইয়াহ তে কি কি থাকে? তাহলে আপনি শির্ক কুফরি যুক্ত রুকইয়াহ এবং রুকইয়াহ শ্যারইয়া সম্পর্কে ধারণা পাবেন যেমন তেমনি বুঝতে পারবেন। কমপক্ষে এক মাস রুকইয়াহ নিয়ে ঘাটাঘাটি করুন এবং রুকইয়াহ সম্পর্কে ভিন্ন আর্টিকেল পড়ুন।


🛑(২) আপনি যদি আপনার মধ্যে সমস্যা অনুভব করেন তাহলে সিমটম দেখে প্রাথমিকভাবে আপনি নিজে নিজেই সেলফ রুকইয়াহ করুন, প্রয়োজনে আপনি কোন দক্ষ রাকির কাছে মাস খানেক সেলফ রুকইয়াহ করুন। এতে করে আপনার রুকইয়াহ করাটা যেমন সহজ হবে তেমনি আপনার সমস্যা গুলি স্পষ্ট হয়ে যাবে! পরবর্তীতে সরাসরি রুকইয়াহ করুন তারপর গাইডলাইন অনুযায়ী রুকইয়াহ করুন ইং শা আল্লাহ্ সমাধান আসবে।


🛑 ফেসবুকে বা ইউটিউব রুকইয়াহ ক্যানভাস দেখে কার নিকট দৌড় দেওয়াটা আপনার জন্য এক‌টি ভুল সিধান্ত! এই ভুল সিধান্ত বা ভুল করার আগে আপনি যে প্রতিষ্ঠান বা যার এখানে রুকইয়াহ করবেন তাকে এবং তাদের অনুসরণ করুন এক মাস বা দুই মাস, তাদের কাজ, তাদের সেবা কি? কিভাবে রুকইয়াহ সেবা দেয়? সেগুলো ভাল করে জানুন। তাহলে আপনি সঠিক চিকিৎসা টা পাবেন, সুস্থ করার মালিক আল্লাহ্ সুবহানাহু 'তা 'আলা।


🛑 কারণ রুকইয়াহতে দুইটি সেক্টর

(১) বিজনেস রুকইয়াহ
(২) রুকইয়াহ সেবা


বিজনেস রুকইয়াহ হচ্ছে -আপনি তাদের নিকট সেবা নিতে যাবেন এই বিষয় গুলি পাবেন।

কনসালন্টেশন ফি নেওয়া।

নির্দিষ্ট সময় রুকইয়াহ করা - ৪৫ -মিনিট বা ১ ঘন্টা।নির্দিষ্ট সময় ভেতরে শয়তান এক্টিভ হলে পেশেন্ট কে ছেড়ে দেওয়া এবং সময় না দেওয়া, যদিও সময় দেয় এর জন্য আলাদা চার্জ নেওয়া।

প্রয়োজনে বা অপ্রয়োজনীয় একি দিনে হিজামা করানো আহ্বান করা।

রুকইয়াহ সেশন শেষে -সমস্যা যাইহোক একটি পেপার হাতে ধরিয়ে দেয়া, এবং পরবর্তীতে সেশন এর সময় বলে দেওয়া। এরমধ্যে সপ্তাহিক আপডেট না নেওয়া বা আপডেট দেখে কিছু যুক্ত না করা, এবং দৈনন্দিন সমস্যা জানালে সে অনুযায়ী গাইডলাইন না দেওয়া।


পেশেন্ট এর সমস্যা সমস্যা সম্পর্কে অবগত না করা, রুকইয়াহ সেশন শেষে পেশেন্ট কে সব কিছু বুঝিয়ে না দেওয়া, কিভাবে সমস্যা থেকে উত্তোলন হবে, কিভাবে প্রতিরোধ করবে, প্রতিটি বিষয় আলাদাভাবে বুঝিয়ে না দেওয়া।


🛑 রুকইয়াহ সেবা

কনসালন্টেশন ফি নেই।

একটি সেশন পক্রিয়া শেষ হবে কমপক্ষে তিন বা চার ঘন্টা, পেশেন্ট এর সমস্যা শুনা, সে অনুযায়ী রুকইয়াহ করা, রুকইয়াহ শেষে পেশেন্ট এর কথা শুনা, এবং সব কিছু বুঝিয়ে দেওয়া।

নির্দিষ্ট সময় যদিও থাকে এর বাহিরে গিয়ে সময় দেওয়া এবং আলাদাভাবে চার্জ না করা।

সমস্যা অনুযায়ী প্রেসক্রিপশন দেওয়া -হতে পারে 7/14/21- দিনের জন্য।


সমস্যা অনুযায়ী প্রেসক্রিপশনে যা যা থাকবে - বা দিবে -

(১) রুকইয়াহ আয়াত দোয়া পড়ে পানি রেডি করে প্রতিদিন পড়া পানি দিয়ে গোসল দেওয়া

(২)পড়া পানি খাওয়া
(৩) পড়া তেল মালিশ করা
(৪) পড়া মধু খাওয়া
(৫) পড়া কাল জিরা খাওয়া

(৬)সমস্যা অনুযায়ী রুকইয়াহ "অডিও শুনা বা সমস্যা অনুযায়ী কোরআন আয়াত বা হাদিসের উল্লেখিত দুয়া পাঠ করা।

(৭) সকাল সন্ধা মাসনুন আমল করা।

(৮) আপনার সমস্যা অনুযায়ী ভিন্ন হালাল উপকরণ দিয়ে পানি বানানো -হতে পারে, পেটের যাদু নষ্টের জন্য বা জ্বিনগত সমস্যা জন্য যা আপনার চিকিৎসক নির্ধারণ করবে কোন চিকিৎসা দেওয়া যায়। যদি আপনার চিকিৎসক এর অবিজ্ঞতা থাকে!

প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহ শেষে সেলফ রুকইয়াহ করে রাকিকে আপডেট দেওয়া, রাকি আপডেট দেখে যদি কিছু যুক্ত করার প্রয়োজন তাহলে যুক্ত করবে এবং পরবর্তী গাইডলাইন দিবে।


দৈনন্দিন যে সমস্যা হয় তা মেসেজ করে জানানো এবং সে অনুযায়ী গাইডলাইন দেওয়া -যা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

যেমন প্রতি সমস্যা অনুযায়ী দুয়া গুলো দেওয়া এবং ঐ মুহুর্তে কি করা তা বলে দেওয়া।

প্রতিরোধ ব্যবস্থা জন্য যা যা দেওয়ার তা দেওয়া -যেমন হালাল উপকরণ দিয়ে পড়া পানি রেডি করে সকাল বিকাল ঘরে স্প্রে করা।


দ্রষ্টব্যঃ - সব সময় মনে রাখবেন জ্বিন যাদুর পেশেন্ট সব সময় একটি মানুসিক ট্রমার মধ্য দিয়ে যায়, তাদের সমস্যা প্রতি মুহুর্তে পরিবর্তন হতে থাকে এবং হয়। এক্ষেত্রে যদি একজন পেশেন্ট কে ডাক্তারের চিকিৎসার মতো একটি প্রেসক্রিপশন দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় সুস্থ চেয়ে অসুস্থতা বেশি হয় এবং রুকইয়াহ প্রতি মানুসিকতা হারিয়ে ফেলে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

25 Oct, 01:33


আজ শুক্রবার বেশী বেশী দুরুদ পড়ুন

صَــــــــــــــــلَّی اللهُ عَلَيْـــــــــهِ وَ سَـــــــــــلَّمَ
সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

24 Oct, 07:01


🔴যে যাদু দ্বারা স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের বাধন নষ্ট করা হয় এবং অবিবাহিত নারীদের বিয়েতে বাধা সৃষ্টি করা হয়।

▶️ বাঁধা গ্রস্তের জাদু কি?

বাধা গ্রস্তের যাদু হল এমন একটি জাদু যা দ্বারা মানুষের স্বাভাবিক জীবনের ঘটনাবলি বিরত রাখা হয়।

যেমন : যাদুর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বাধা সৃষ্টি করা, সহবাস থেকে বিরত রাখা,এবং স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একটি বড় বিবাদ ও ক্ষতি সৃষ্টি করা, বিচ্ছেদ না হয়েও সংসারে সকল সুসম্পর্কে বাধা অনুভব করা।

এই যাদুর কিছু প্রকারভেদ তুলে ধরা হল:

--ব্রেইন নিস্তেজতার মাধ্যমে বাধা সৃষ্টিকরা:

বিশেষ করে এটা মহিলাদের উপর করা হয়,মস্তিষ্কের সংবেদনশীল কেন্দ্রগুলিতে জাদুর সাথে জিন নিয়োজিতর মাধ্যমে। যার ফলে স্ত্রী তার স্বামীর সাথে তার আনন্দের অনুভূতি হারিয়ে ফেলে, কখনো স্বামীর অনুরোধে সাড়া দেয় না,স্বামীর প্রতি অনীহা সৃষ্টি হয়।

-- রক্তপাতের মাধ্যমে বাধা সৃষ্টিকরা।

এটি শরীরের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকারক জাদু, এবং এটি মহিলার মধ্যে গুরুতর রক্তপাত (ইস্তিহাজা) ঘটায় যখন তার স্বামী তার সাথে সহবাস করার চেষ্টা করে।
সহবাসের সময় প্রচণ্ড ব্যথা এবং রক্তপাত অনুভব করা এবং যোনি থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়া, যার ফলে তার স্বামী তার থেকে দূরে সরে যাওয়া এই প্রকার যাদুর মাধ্যমে করা হয়।

--আবরণের দ্বারা বাধা সৃষ্টি করা,

এই জাদু ঘটে যখন স্বামী তার স্ত্রীর সাথে সহবাস করার চেষ্টা করে এবং একটি দুর্ভেদ্য বাঁধের মতো মাংসের একটি ভর খুঁজে পায় যা সহবাস সম্পূর্ণ হতে বাধা দেয়।

এ জাদুর লক্ষন পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে একই রকম হতে পারে এবং যেমন:

১.স্বামী/স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা ও সম্মানের অনুভূতি স্পষ্ট কারণ ছাড়াই ঘৃণাতে পরিণত হয়।

২.পুরুষদের মধ্যে জাদুর লক্ষণগুলির মধ্যে একটি হল যে যখন মিলন বা ফোরপ্লে প্রক্রিয়া শুরু হয়, তখন পুরুষটি পুনরুত্থানের শিকার হয় এবং ইরেকশন হয় না।

২.যৌন আনন্দের অনুভূতির অভাব।

৪.একে অপরের উপর সন্দেহ সৃষ্টি হয়।

৫.ঘৃনা বৃদ্ধি, ঝগড়া বৃদ্ধি।

৬. মাঝে মাঝে বুকে বা মেরুদণ্ডে ব্যথা অনুভব।

৭.স্ত্রীর চোখে স্বামীকে ভয়ংকর, জঘন্য এবং সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য লাগে এবং এটি মহিলাদের প্রতি জিনের আকর্ষণের প্রভাবে হয়।

৮.স্বামী তার স্ত্রীকে কুৎসিত এবং ঘৃণ্য দৃষ্টিতে দেখে , যা তাদের প্রকৃতির সম্পূর্ণ বিপরীত।

৯.দুই পক্ষের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদের চিন্তাভাবনা আসা, কোনো সমাধান না পাওয়া।


➡️ অবিবাহিত নারীকে কোন সম্পর্কে বা বিয়েতে বাধাগ্রস্ত করার জন্যও এই যাদু করা হয়, এর ফলে কিছু লক্ষন প্রকাশিত হয়, যেমন :

১.পাত্র পক্ষ দেখতে আসলে চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে কালো হয়ে যাওয়া,মুখে ব্রন ওঠা।শরীরে কিছু দাগ ও চিহ্ন দেখা দিতে পারে।

২.পেটে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব হওয়া তার সাথে বমি বমি ভাব এবং বমি করার তাৎক্ষণিক ইচ্ছা, ডাক্তারি পরিক্ষা-নিরীক্ষায় কোন কারণ ধরা না পরা।

৩.মাথা ঘোরা,অলসতা, মাথাব্যথা অনুভব করা এবং কোনও ওষুধে ভালো না হওয়া।

৪.ঋতুস্রাবের সময় ব্যথা, ব্যাকপেইন হওয়া।

৫.কখনও কখনও হাত, পা এবং কাঁধের মতো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অসাড়তা অনুভব করেন।

৬.বিয়ের সমন্ধ সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা না করে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দেওয়া।

৭.বিয়ের প্রস্তাবদাতাকে অযথাই সন্দেহ ও ঘৃণার চোখে দেখা।বিয়ের প্রস্তাব দিলে মনে চরম ভয় ও আতঙ্ক বোধ করা।

৮.বিয়েতে রাজি হলে সমস্যা বেড়ে যায় শরীরে।

৯.প্রস্তাব আসার পূর্বে পূর্ণ আগ্রহ থাকা সত্তেও প্রস্তাব আসলেই বিয়ের আগ্রহ হারিয়ে ফেলা।

১০. যত ভালো প্রস্তাবই হোক, কোনোটাই মনমতো না হওয়া এবং বিয়ের কথা শুনতেই মেজাজ খারাপ করা

করণীয় :
বাধা গ্রস্তের যাদু বা যে কোন জাদুর চিকিৎসার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ রাকির পরামর্শ অনুযায়ী রুকিয়াহ করা উচিৎ, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আগে সময়ে আদায় করা উচিৎ । নিরন্তর সকাল-সন্ধ্যা যিকির করা, তাহাজ্জুদে আল্লাহর নিকট মুক্তির দু'আ করা, । সর্বদা অজু এবং পবিত্রতার অবস্থায় ঘুমানো,এটি সকল জীন- যাদু চিকিৎসাকে সহজ করে দেয়।
আয়াতুল কুরসি, তিন কুল পাঠ করে হাতের তালুতে তিনবার ফুঁ দিয়ে শরীর মাসেহ করা।
ফজরের নামাযের পর একশত বার বলা কালিমা তাওহীদ পাঠ করা।

আর-রহমাহ রুকিয়াহ সেন্টারে সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়ার জন্য এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন,

হোয়াটসঅ্যাপ - 01720-033876
কল - 01611282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

24 Oct, 03:07


এই বিষয়ে আপনার মন্তব্য কি?
কমেন্ট বক্সে লিখুন।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

22 Oct, 10:15


জ্বীনের আসর মানুষকে পাগল বানিয়ে দেয়(বাকারা-২৭৫),

সে জ্বীন মানব শরীরের আটকে থাকে
কয়েকটি মাধ্যমে

সিহর উক্বাদ -যাদুর গিট
সিহর হুসুন -যাদুর দুর্ঘ

যাদুর দুর্ঘ হচ্ছে জ্বিনের বসবাসের জায়গা আর যাদুর গিট হচ্ছে জ্বিনকে বন্ধী করে রাখা

আর যাদের শরীরে খাদেম জ্বীন আটকে থাকে বা যাদুকর আটকে রাখে তারা নিন্মোক্ত সমস্যা গুলো উপলব্ধি করেন....

১/ শরীরে বিভিন্ন স্থানে নাড়াচাড়া বা রগ গুলোতে চলাচলের মাধ্যমে উপস্থিতি টের পাওয়া।
২/ শরীরে ভারী কিছু অনুভব করা যা নামাজের সময় গুলোতে বেশি উপলব্ধি হয়।
৩/ অযথাই চিৎকার দিয়ে কান্না করতে ইচ্ছে হওয়া বা হাসি আসা বা এমনটা হয়।

৪/ শরীরে বিশেষ কিছু অঙ্গে মাত্রাতিরিক্ত তাপ উপলব্ধি করা যা বিশেষত নিজের শরীরে স্বাভাবিক তাপমাত্রা নয়।

৫/বারংবার জ্বীন হাজির/উপস্থিত হওয়া, কখনো কথা বলা, কখনো এলোমেলো শব্দ করে উচ্চারণ করা। এবং তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবগত না করা।
৬/দু'আ করতে না পারা বা দু'আ করতে না দেওয়া। কখনো উপস্থিতির মাধ্যমে বাধা প্রধান করে থাকে।
৭/শরীরে তীব্র ব্যথা অনুভূব করা, হাড়ের জয়েন্ট গুলোতে।

৮/ঘুম থেকে উঠলে শরীরে হাড় গুলো গরম অনুভব করা এবং ভার হয়ে আসা। যা ১০/১৫ মিনিটের মত স্থায়ী হওয়া।

আটকে থাকা জ্বীনের পেশেন্টের মুল সমস্যা হয় শরীরে থাকা দীর্ঘদিনের যাদুর গিট, আইন হাসাদের গিট ও হুসুনের জন্য, যা এক দিনের এক সেশনে সুস্থতা আসে না এর জন্য প্রয়োজন সরাসরি রুকিয়ার পাশাপাশি সেল্ফ রুকিয়াহ ও হিজামা করা।

রুকিয়াহ করতে যোগাযোগ করুন
হোয়াটসঅ্যাপ :01720-033876
কল : 01611282839

লেখা কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

21 Oct, 02:42


নাম দিয়ে জ্বিন যাদু সমস্যা কোন প্রকার সমস্যা জানা যায়না, নাম দিয়ে প্রাথমিক ভাবে কবিরাজের মাধ্যমে যাদুগ্রস্ত হয়ে থাকে।

দ্বিতীয় -ইস্তেখারা মাধ্যমে সমস্যা জানা এটা আরেকটি ধোঁকা

সমাজের মানুষ এই দুটি বিশ্বাস করে। এক সময় এই সব ব্যক্তি বলে অনেক চিকিৎসা করেছি কোন কাজ হয়না, অনেক হুজুর কবিরাজ দেখিয়েছি সব ধোঁকা।

কারণ ব্যক্তি নিজেই প্রথমে ধোঁকা পথ বেছে নিয়েছে, আর শয়তান সেই সুযোগে তার কাজ পাকাপোক্ত করে নিয়েছে শরীরের ভেতরে। এবং আর্থিক শারীরিক ভাবে দুর্বল করে দেয়।

তখন ব্যক্তির কোন কিছু করার থাকেনা। এই পর্যায়ে ব্যক্তি সব হারিয়ে বলে আল্লাহ্ ভরসা।

লেখা কপি করার অনুমতি নেই

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 23:50


গতকাল আমাদের একজন এডমিনের ফেসবুক আইডি হ্যাকড হয়েছে -অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে কোন প্রকার লেনদেন করবেন না।

এপর্যন্ত অনেককেই কল দিয়েছে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 13:26


রুকইয়াহ অডিও শুনার সময়
আপনার শরীরের ভিন্ন জয়েন্ট জয়েন্টে ব্যথা করে?

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 11:07


পেশেন্টের আর্তনাদ,
আমি নামাজে দাড়ালে আমাকে টেনে পিছনে ফেলে দেয়..

কথা টা সেকুলারিজমদের কাছে হাস্যকর হলেও এর বাস্তবতা উজ্জ্বল আলোর ন্যায়।

জিন (মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর মতই আল্লাহ সৃষ্টি) তবে উল্লেখ্য যে তারা অদৃশ্য।আর এই অদৃশ্য হওয়ার নিমিত্তে কিছু মানুষ কঠিন ভাবে এর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত আর কিছু সংখ্যক উপহাসে ব্যস্ত।

মুল আলোচনা : একটা সময় জিন মানুষদের এমন ভাবে ভয় পেত যেমন ভাবে মানুষ এখন জিন জাতিকে ভয় পায়।কিন্তু কালের বিবর্তনে মানুষের মনুষ্যত্বে আর বিবেকে পোকা ধরছে, মানুষ তার গয়রত হারিয়ে, মানুষ এখন নিজের প্রয়োজনে আল্লাহর স্বরনাপন্ন না হয়ে, এক আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুলের জীবন পরিত্যাগ করে তারা কুফুরি -জিন-যাদুর মাধ্যমে নিজেদের জীবন পরিচালনাকে বেচে নিয়েছে এবং নিচ্ছে । আর সেই সুবাদে জিন জাতির দাম্ভিকতা বেড়ে গেছে। মানুষ জিন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া অন্যতম কারণ এটি।

এখন জিন দ্বারা মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য কোন কারন প্রয়োজন পরে না। ঠিক তেমনি ভাবে এক পেশেন্ট মাদ্রাসা পড়া কালীন অবস্থায় জীনের নজরে পরে যায়,এবং জিন প্রতিনিয়ত একটু একটু বার্তা দেয়।

যেমন : কখনো রুমের লাইট অন-অফ করে, কখনো স্বপ্নে ভয়, কখনো তাহাজ্জুদ নামাজে মাথায় বারি দেয়,কখনো ঘুমন্ত অবস্থায় মাথায় থাপ্পড় দেয়, এবং স্বপ্নে আক্রমণ করে বিভিন্ন রুপে।

বিষয় গুলো প্রথম দিকে পেশেন্ট এড়িয়ে গেলেও স্বপ্নে ও বাস্তববে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি বাসায় এসে বাসা ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে এবং বাসায় জিনের উপস্থিতির কথা জানায়। কিন্তু তারা এই সর্তকতাও উপেক্ষা করে। যার ফলস্বরূপ জিন পেশেন্টের শরীরে উপস্থিত হয়ে যায়।

ধাপে ধাপে কয়েক জায়গায় কবিরাজি চিকিৎসা চলাকালীন অবস্থায় খারাপ থেকে আরো খারাপ হতে থাকে। একটা পর্যায় অবস্থা এতটা করুন হয় যে "নামাজে দাড়ালে জিন টেনে পিছনে ফেলে দেয়। যা পরিবারের সকল সদস্যের চোখে দৃশ্যমান ছিল। রাকাআতে রাকাআতে ওয়াক্তে ওয়াক্তে জিন উপস্থিত হয়। অন্যান্য সব সময় ভালো কিন্তু নামাজের সময় গুলোতে জিন উপস্থিত হয়ে নামাজ পরতে দেয় না।কারণ জিন টি মুশরিক।আল্লাহর ইবাদত সহ্য করতে পারে না। দীর্ঘ সময় হওয়ায় জিন আশিক হয়ে যায়।

কয়েক বছর রুকিয়াহ করে বারংবার বাধা গ্রস্ত হয়েছে, এখন অবস্থা কিছু টা উন্নতির দিকে।নামাজ পরতে পারে টেনে পিছনে ফেলে দেয় না কিন্তু নামাযে আল্লাহর স্বরন করলে ব্রেনে ধাক্কা দেয়। যার কারণে মনোযোগ কিছুটা নষ্ট হয়।অসুস্থতার পরিমান কমেছে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছে।

রুকিয়াহ চিকিৎসা চলমান আছে, পেশেন্টের পুরোপুরি সুস্থতার জন্য দু'আর দরখাস্ত রইল।

আর-রহমাহ রুকিয়াহ সেন্টারে সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়াহ সেবা নিতে যোগাযোগ করুন,

হোয়াটসঅ্যাপ : 01720-033876
কল : 01611282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 01:25


আলহামদুলিল্লাহ -

পেশেন্ট বিচ্ছেদের যাদুতে আক্রান্ত -

অনলাইনে এক‌টি সেশন নিয়েছেন এবং গাইডলাইন গুলি সঠিকভাবে অনুসরণ করে যাচ্ছেন, চিকিৎসা গাইডলাইন তৃতীয় সপ্তাহ চলে।

-পেশেন্ট এর অতিরিক্ত মাথা ব্যথা ছিল আজ এক সপ্তাহ উপর নেই!

-সারাক্ষণ বমি বমি ভাব ছিল এখন নেই!

-স্বামীকে দেখলেই রাগান্বিত হতেন ঝগড়া করার মানুসিকতা থাকতেন এখন নেই!

পেশেন্ট -চিকিৎসা নিয়মে চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং ধারাবাহিক ভাবে সপ্তাহ শেষে আপডেট দিয়ে যাচ্ছেন।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল -দৈনন্দিন যে সিমটম দেখা দেয় সেগুলো দৈনিক জানাচ্ছে এবং সে অনুযায়ী তাৎক্ষণিক গাইডলাইন দেওয়া।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

19 Oct, 13:30


মেয়ের বিয়ে হয়না, মা তার মেয়েকে এনে দিয়েছে এই তাবিজ একজন হুজুরের নিকট থেকে।

সাথে একটি চিরুনি তে বেধে রাখবে আরেকটি আয়নাতে বেধে ৪১ দিন ব্যবহার করবে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

19 Oct, 05:56


শুনুন ইউটিউব হতে


https://youtu.be/wkCH_9ZA30M

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

18 Oct, 09:55


আগামী ২৫ তারিখে "কুমিল্লা "সফরে যাওয়া হচ্ছে
ইংশা আল্লাহ্

প্রয়োজনে

যোগাযোগ করুণ -01611-282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

18 Oct, 05:38


এমন অনেক 'ই রয়েছেন যখন কিছু জানতে চান, তাদেরকে সহজ ভাবে বিষয় টি জানতে বুঝতে পারেন লিংক দেওয়া হয়, তারা লিংকে কি লেখা আছে পড়ার প্রয়োজন মনে করেনা।

পরবর্তীতে যখন জানতে চান, তখন যদি জিজ্ঞাসা করা হয় পুর্বের লিংকগুলো পড়েছেন? উত্তর না
তখন কিছু বল্লে -উপদেশ দেয় আপনার ব্যবহার ভালো করেন!

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

18 Oct, 00:09


এখানে কি হয়েছে??
এবং কি হতে যাচ্ছে?
আপনার অবিজ্ঞতা কি বলে? কমেন্ট এ লিখতে পারেন।
সঠিক উত্তর দাতা পাবেন এক মাস সেলফ রুকইয়াহ গাইডলাইন।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

16 Oct, 06:11


ধূর্ত জ্বীন কি চায়, সে কি সত্যি যেতে পারে না??

জিন যেতে চায় না, বা পারে না এমন সত্য নয়৷ মুলত ব্যক্তির কোন এক দু্র্বলতাকে কেন্দ্র করে অথবা কোন নিদিষ্ট উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য জিন ব্যক্তির মাঝে থাকে।

এক্ষেত্রে ভিক্টিম যদি নিজের সমস্যা চিহ্নিত করতে সাহায্য না করে যেমন নিজের সাথে কোন জিনিস টি বারবার হয়, কোন কাজে বেশি বাধা অনুভব করছে বা কোন কাজ করতে চাইলে জীন উপস্থিত হয়ে বাধা প্রদান করছে এগুলোর লক্ষ্য রাখা না হয় সেক্ষেত্রে জিন স্থায়িত্ব লাভ করে। কেননা সে তার উদ্দেশ্যর দ্বারপ্রান্তে এসে উদ্দেশ্য পুরন না করে কখনোই যাবে না।

যেমন : আপনি জিন দ্বারা আক্রান্ত, জিনের জন্যপ যখনই রুকিয়াহ করছেন জিন বলছে সে যেতে পারে না, বা যাদুকর তাকে আটকে রেখেছে সে বের হতে পারে না কিন্তু তার কর্ম গুলো বিপরীত অর্থ বহন করছে, খাদেম নিযুক্ত থাকে যাদুকরের উদ্দেশ্য অথবা নিজের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য যদি বার বার বিভিন্ন জিন আসা-যাওয়া করে তাহলে যাদুকর ক্লান্ত হননি, আর যদি জিন দীর্ঘ বছর ধরে একটাই থাকে তাহলে জিনের উদ্দেশ্য হাসিল হয়নি এক্ষেত্রে সেই যাদুকর।

ধরুন আপনি নামাজ পরছেন যখনই আল্লাহর কথা স্বরন করছেন জিন আপনাকে নামাযে আক্রমণ করছে কিন্তু যখন অন্যান্য সময় উপস্থিত হচ্ছে সে আপনাকে বিভিন্ন আমল বলছে। আপনাকে বিয়ে করার উপদেশ দিচ্ছে কিন্তু যখনই বিয়ের পাত্র/পাত্রী দেখছেন তখনই আপনার মাথা ঘুরিয়ে যাচ্ছে। বিয়েতে অনীহা আসছে।

এক্ষেত্রে দুটি বিষয় ঘটছে,
১. সে আপনাকে ইবাদত বিমুখ করতে চায় এবং পরিপূর্ণ তার মত উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়।
২.আপনার উপর আশিক হয়ে একাই ভোগ করতে চায়। এবং আপনার বিশ্বাস নিয়ে আপনার সঙ্গ বেশি পেতে চায়।

জিনের প্রকৃতিগত স্বভাবের মধ্যে অন্যতম এরা একরোখা ও রাগী হয়। কিছু জিন জীবন দিতে চাইলেও নিজের উদ্দেশ্য পুরন করে। মানবশরীরে উপস্থিতি অবস্থায় এরা যদিও বলে বের হতে পারি না বা আটকে রেখেছে কিন্তু এগুলো সত্য তথ্য নয়। মুলত জিন তার লক্ষ্য পৌছানো ছাড়া ছাড়বে না বা যাবে না এটাই তাদের একরোখা নীতি। এমন জীন বেশির ভাগ বিধর্মি হয়, এরা এদের নফসকে প্রভু মানে। আর প্রভু ভক্তি যেকোনো জিনিসকে অন্ধ করে করে দেয়।

উল্লেখ্য যদি এসমস্ত কেস কারো সাথে ঘটে উচিৎ হচ্ছে জিন কোন উদ্দেশ্য হাসিলে ব্যক্তির সাথে লেগে আছে তা জানা এক্ষেত্রে ভিক্টিমকে বেশি সচেতন থাকা নিজের নফসের বিষয়, ওয়াসওয়াসার বিষয় গুলো গুলিয়ে না ফেলা।নিজের সাথে একাধিকবার হওয়া ঘটনা কোন দিকে ইংগিত বহন করে তাতে সচেতন থাকা এবং একজন রাকিকে সকল বিষয় তথ্য দেওয়া। এখানে আরেকটি বিষয় সর্তকতার সাথে বলতে চাই জিন বেশির ভাগ মিথ্যা কথা বলে, তার কথা বিশ্বাস না করে তার দীর্ঘস্থায়ী কর্ম গুলো লক্ষ্য করলে সহজ হবে এর উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানা।

লক্ষ গুলো অনুসন্ধান করতে পারলে তার বিপরীত ভাবে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে রুকিয়াহ পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিৎ।

আর-রহমাহ রুকিয়াহ সেন্টার
সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়াহ Appointment নিতে যোগাযোগ করুন,

হোয়াটসঅ্যাপ : 01720-033876

কল: 01611282839

লিখা কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Oct, 12:44


ভিন্ন উৎসবে সময় যাদুকর 'রা এভাবেই কাজ গুলি করে থাকে।

করণীয় :-

(১)নিয়মিত সালাত আদায় করুন
(২)সকাল সন্ধা মাসনুন আমল গুরুত্ব দিয়ে করুন 'এবং বাচ্চাদের পড়ে শরীর মাসেহ করে দিন।
(৩)ঘরে ঢুকতে বের হতে দোয়া পড়বেন।
(৪)বিসমিল্লাহ বলে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করবেন।
(৫) সন্ধ্যার দিকে বাচ্চাদের ঘত হতে বাইরে বের হতে দেবেন না।
(৬) দোয়া, ইস্তেগফার, জিকির চালু রাখবেন সবসময়।
(৭) স্বপ্ন খাবার খাওয়ার প্রবণতা থাকলে কিছু কালো জিরা নিবেন এতে সুরা ইয়াসিন- ৯ -নাম্বার আয়াতটা এবং সুরা সাবা, ৪৭-৪৮ নাম্বার আয়াত সাত বার করে পাঠ করে কাল জিরাতে ফু দিবেন এবং ঘুমানো আগে এক চিমটি কাল জিরা খাবেন আর সুরা ইয়াসিন এর নয় নাম্বার আয়াতটা কয়েকবার পাঠ করবেন।






সরাসরি রুকইয়াহ এবং রুকইয়াহ এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন ওয়াটসাপে

01720033876

Call -01611282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Oct, 12:44


পূজা বা বড় দিন -অন্যান্য উৎসব আসলে জ্বিনের বা যাদুর সমস্যা গুলি বেশী হয় কেন??


প্রথমে আপনাকে শির্ক সম্পর্কে অবগত হতে হবে অর্থাৎ আল্লাহ্ সাথে কাউকে শরীক করা।


(১)শির্ক আর কুফরি ছাড়া যাদু হয়না।যেখানে শির্ক আর কুফরি সেখানেই জ্বিন শয়তান জড়িত।
রেফারেন্স দেখুন সুরা বাকারা (১০২)

(২) -যাদু হচ্ছে শির্ক!!
রেফারেন্স (আন -নিহায়া :১/২০০)

যে ব্যক্তি শির্ক করে আল্লাহ্ ঐ ব্যক্তির পুর্ব বর্তী সব নেক আমল নিস্ফল হয়ে যায় বরবাদ হয়ে যায়।

আল্লাহ সুবহানাহু তা 'আলা বলেন-


وَ`لَـقَدْ اُوْحِيَ اِلَيْكَ وَاِ لَى الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِكَ ۚ لَئِنْ اَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُوْنَنَّ مِنَ الْخٰسِرِيْنَ

"কিন্তু তোমার কাছে আর তোমাদের পূর্ববর্তীদের কাছে ওয়াহী করা হয়েছে যে, তুমি যদি (আল্লাহর) শরীক স্থির কর, তাহলে তোমার কর্ম অবশ্য অবশ্যই নিস্ফল হয়ে যাবে, আর তুমি অবশ্য অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।"


জাদুকর 'রা যাদু করার জন্য ভিন্ন উৎসবের দিন গুলিকে বেছে নেয় বেশী! এবং এই দিন গুলিতে যাদু রিনিউ করে বেশী। এর প্রধান কারণ এই উৎসবের দিন গুলিতে শির্ক করা হয় বেশী! এবং আল্লাহ্ নামের ব্যথিত পশু জবাই করা হয়। এতে জ্বিন শয়তান খুব বেশী খুশী হয়!!


সূরা মায়েদার ৩ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

حُرِّمَتْ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةُ وَالدَّمُ وَلَحْمُ الْخِنْزِيرِ وَمَا أُهِلَّ لِغَيْرِ اللَّهِ بِهِ وَالْمُنْخَنِقَةُ وَالْمَوْقُوذَةُ وَالْمُتَرَدِّيَةُ وَالنَّطِيحَةُ وَمَا أَكَلَ السَّبُعُ إِلَّا مَا ذَكَّيْتُمْ وَمَا ذُبِحَ عَلَى النُّصُبِ وَأَنْ تَسْتَقْسِمُوا بِالْأَزْلَامِ

‘‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শূকরের মাংস, আল্লাহ্ ছাড়া অন্যের নামে যবেহ কৃত পশু, যা কণ্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উঁচুস্থান থেকে পড়ে গিয়ে মারা যায়, যা শিং-এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ্ করেছ, তা হালাল। আর যে জন্তু বেদীমূলে যবেহ্ করা হয়েছে তাও তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে। এ ছাড়া জুয়ার তীর নিক্ষেপের মাধ্যমে ভাগ্য নির্ণয় করাও তোমাদের জন্য জায়েয নয়।

আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

قُلْ إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ لَا شَرِيكَ لَهُ وَبِذَلِكَ أُمِرْتُ وَأَنَا أَوَّلُ الْمُسْلِمِينَ

‘‘তুমি বলো, আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মরণ সবই আল্লাহ রাববুল আলামীনের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। তার কোনো শরীক নেই। আমি তাই আদিষ্ট হয়েছি এবং আমিই প্রথম আনুগত্যশীল’’।
(আনআমঃ ১৬২-১৬৩)



‘‘তুমি একনিষ্ঠ হয়ে নিজেকে ঠিকভাবে দ্বীনের উপর প্রতিষ্ঠিত রাখো এবং মুশরেকদের অন্তর্ভুক্ত হয়োনা। (সূরা ইউনূসঃ ১০৫) সম্পূর্ণ কুরআনেই এবাদতের ক্ষেত্রে এ তাওহীদকে সাব্যস্ত করা হয়েছে এবং তাতে তাওহীদের পূর্ণ বিবরণ পেশ করা হয়েছে। শুধু তাই নয়; শির্ককে সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করা হয়েছে এবং শির্কের সাথে সকল প্রকার সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা আরো এরশাদ করেছেনঃ

فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ

‘‘তুমি তোমার রবের উদ্দেশ্যে নামাজ পড়ো এবং কোরবানী করো’’। (সূরা কাউছারঃ ২)

সুতরাং পুজা বলেন বা বড় দিন বলেন এটা তাদের ধর্মীয় একটি ইবাদত বলেই মনে করে।




যাদুকর 'রা কিভাবে কাজ করে??


وَّاَنَّهٗ كَا نَ رِجَا لٌ مِّنَ الْاِ نْسِ يَعُوْذُوْنَ بِرِجَا لٍ مِّنَ الْجِنِّ فَزَا دُوْهُمْ رَهَقًا 


"আরো এই যে, কতক মানুষ কতক জ্বিনের আশ্রয় নিত, এর দ্বারা তারা জ্বিনদের গর্ব অহঙ্কার বাড়িয়ে দিয়েছে।"

এই আয়াতের দুইটি বিষয় -

(১)এই আয়াত দ্বারা জ্বিন দিয়ে কাজ করানো হারাম সাব্যস্ত হয়।
(২)কিছু মানুষ জ্বিনের সাহায্য এবং আশ্রয় নেয়।

🛑🛑 ছোট একটি উদাহারণ দেই তাহলে বুঝতে সহজ হবে।

একজন মুমিন বান্ধা আল্লাহ্‌ নৈকট্য লাভের জন্য তার ঈমান, আক্বিদা ঠিক রেখে, সালাত, রোজা, জিকির আজকার এর মাধ্যমে আল্লাহ্ নৈকট্য তালাশ করে এবং আল্লাহ্ সাহায্য প্রাপ্ত হয়!


🛑 আর যে ব্যক্তি জ্বিনের সাহায্য নেয় এবং জ্বিন দিয়ে কাজ করায় সে ব্যক্তি তার ইমান আক্বীদাহ বিসর্জন দিয়ে, একমাত্র আল্লাহ্ ইবাদত বন্দেগী বাদ দিয়ে শির্ক এবং কুফরী কর্ম কান্ডের মাধ্যমে জিন শয়তানের নৈকট্য লাভ করে।

আল্লাহ্‌ সুবহানাহু তা 'লা বলেন

كَمَثَلِ الشَّيْطٰنِ اِذْ قَا لَ لِلْاِ نْسَا نِ اكْفُرْ ۚ فَلَمَّا كَفَرَ قَا لَ اِنِّيْ بَرِيْٓءٌ مِّنْكَ اِنِّيْۤ اَخَا فُ اللّٰهَ رَبَّ الْعٰلَمِيْنَ


"(তাদের মিত্ররা তাদেরকে প্রতারিত করেছে) শয়ত্বানের মত। যখন মানুষকে সে বলে- ‘কুফুরী কর’। অতঃপর মানুষ যখন কুফুরী করে তখন শয়ত্বান বলে- ‘তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই, আমি বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’"

এই আয়াতে তাদের মিত্র অর্থাৎ জ্বিন শয়তানের মিত্র যাদুকরকে বুঝানো হয়েছে, যারা শির্ক করে, কুফরি করে, তাবিজ তুমার দেয়।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Oct, 04:42


যাদুকর তার লক্ষ্য গুলো ঠিক রেখে ব্যক্তির ক্ষতি সাধনের জন্য সুগন্ধযুক্ত পদার্থের সাহায্যে যাদু করে। যেমন পারফিউম বা ধুপের ঘ্রাণ। এসময় যাদুকরের যাদু বা নিয়োজিত জিন মাথা ও বুকে বসতি স্থাপন করে এবং লক্ষ্য অনুযায়ী আক্রমণ করে।

👉 এ যাদুর উদ্দেশ্য কি?

এ জাদুর উদ্দেশ্য অন্যান্য যাদুর উদ্দেশ্যের মতো ক্ষতি করা, বিচ্ছেদ করা, ধ্বংস করা, সমস্যা সৃষ্টি করা এবং অসুস্থ করা।

👉 এ জাদুর লক্ষণ....
১/ নাক ও বুকে অ্যালার্জির হয়।
২/ মাথাব্যথা।
৩/ কপালে ও গলায় ক্রমাগত ব্যথা অনুভব হয়। এবং সেই অংশে তীব্রভাবে আঁচড় দেওয়ার ইচ্ছা জাগ্রত হয়।
৪/ভ্রু এবং চোখ ফুলে যাওয়া।
৫/চেহারায় চোখে লালচে ভাব দেখা দেয়।
৬/এ জাদুর লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম লক্ষন হচ্ছে ঘ্রাণের অনুভূতি ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করে যতক্ষণ না এ যাদু নষ্ট করা হয়।
৭/ক্লান্তি, অলসতা ভুগতে থাকে।
৮/আক্রান্ত ব্যক্তি চোখ ও ঘাড়ে অনৈচ্ছিক নড়াচড়া অনুভব করেন।
৯/অল্পতেই হাপিয়ে যাওয়া।
১০/উচ্চ শব্দ সহ্য করতে না পারা।
১১/ঘুমের ব্যাঘাত বা অনিদ্রা ।
১২/বিভ্রান্তির মধ্যে থাকেন।

👉 যাদু বের হওয়ার লক্ষন...
➡️এ যাদু বের হওয়ার লক্ষণ স্পষ্ট নাক থেকে সর্দির মাধ্যমে যাদু বের হয়, বিশেষ করে রুকিয়ার সময়।

➡️আরেকটি চিহ্ন হল নাক থেকে দুর্গন্ধযুক্ত আঠালো পদার্থ বের হওয়া এবং রুকিয়ার সময় যাদুর গন্ধ পাওয়া,এবং নাক থেকে বাদামী বা কালো রঙের তরল পদার্থ বের হওয়া।
➡️ঘন ঘন হাঁচি সহ মাথাব্যথা হওয়া,
➡️মাথা ঘোরা এবং ভারসাম্য হারানো।
➡️প্রচন্ড পানির তৃষ্ণা হওয়া।
➡️আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের ব্যথা ধীরে ধীরে চলে যাওয়া,
➡️ঘুমানোর ইচ্ছা জাগ্রত হওয়া।

🔻এছাড়া স্বামী বা স্ত্রীকে আলাদা করার জন্য দ্রুত এবং শক্তিশালী উপায় হিসাবে যাদুকর এ জাদুর আশ্রয় নেয়, বিচ্ছেদের উদ্দেশ্যে হলে উপরোক্ত লক্ষন গুলোর পাশাপাশি নিন্মোক্ত লক্ষন গুলো প্রকাশিত হয়....

▶️বিশেষ করে মাথা ও কপালের অংশে ব্যথা হওয়া।
▶️সাইনাস সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ পায়।

▶️আচরণগত পরিবর্তন সহ ব্যক্তির উপর মানসিক চাপ তৈরি হয়।
▶️ভুলে যাওয়া,কাজে একাগ্রতা হারানো এবং বিভ্রান্তিতে ভুগা।
▶️অলসতা এবং লক্ষণীয় ক্লান্তি।
▶️কখনও কখনও নাক দিয়ে রক্তপাত হয়।
▶️নাকে অপ্রীতিকর গন্ধ পাওয়া।
▶️অকারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বারবার সমস্যা ও দ্বন্দ্ব দেখা দেয়।
▶️একে অপরের থেকে দূরে থাকা এবং এতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা।

👉 এ জাদুর চিকিৎসা.....
যেমন আমরা পূর্বে উল্লেখ করেছি, ঘ্রানযুক্ত যাদু হয় সুগন্ধি বা ধূপের ভিতরে রাখা যাদুকরী পদার্থের গন্ধে,তাই রুকিয়ার সময় আইনী রুকিয়া সহ আতর ও ধূপ ব্যবহার করা ।

হাঁচি দূর করতে এবং নাক থেকে আঠালো তরল পদার্থ বের করে দিতে অলিভ অয়েল ও কালোজিরার তেল একসাথে মিশিয়ে নাকে দেওয়া। একসপ্তাহ বড়ই পাতার গোসল দেওয়া এবং আইনী রুকিয়াহ অডিও শোনা ।

সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়াহ করতে যোগাযোগ করুন

📲 --01720-033876

📞--01611282839

কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

14 Oct, 23:48


শুনুন ইউটিউব থেকে


https://youtu.be/cufOpTZ7wM0

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Oct, 11:34


স্বপ্নে খাবার খাওয়া মানেই আপনার যাদু রিনিউ হয় এটা একটি ভুল ধারণা!

স্বপ্নে একজন মানুষ খাবার খায় কয়েকটি কারণে তা পুর্বে এক পোস্ট এ লিখেছি!

আপনার পেটে যাদু থাকলে জ্বিন তার কার্যক্রম করার শক্তি পাবেই! শয়তান তার দল নিয়ে কার্যক্রম চালিয়ে যাবেই।

পেটের যাদু হচ্ছে আপনি কোন প্রকার যাদুতে আক্রান্ত তার উপর নির্ভর করে।


আপনি যখন সঠিক গাইডলাইন পাবেন তাহলে শয়তান দুর্বল হবেই! ইং শা আল্লাহ।

একজন মানুষ যাদুগ্রস্ত হলে এখানে শয়তান একা থাকেনা।

মানুষ নামের যাদুকর -মধ্যস্থতা আরেক শয়তান -পেশেন্ট এর দেহের ভেতরে খাদেম শয়তান।

এই তিনটি মিলেই যাদুর কাজ গুলি পরিচালনা করে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Oct, 05:23


এখানে কি হচ্ছে আপনার অবিজ্ঞতা কি বলে?

কমেন্ট বক্সে লিখুন

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Oct, 00:18


আপনি বেশিরভাগ অসুস্থ থাকেন ডাক্তারের চিকিৎসা কাজ হয়না? তাহলে এই দুইটি দুয়া 100 করে পড়ুন।

اللهم ابطل سحر التعطيل والمرض
হে আল্লাহ্ বাধাগ্রস্ত করে রাখা এবং অসুস্থতার যাদু নষ্ট করে দিন।
اللهم ابطل سحر المرض والانتقام

হে আল্লাহ্ প্রতিশোধমূলক যাদু এবং অসুস্থতার যাদু নষ্ট করে দিন।

পড়ার সময় কি কি প্রতিক্রিয়া হয় জানাবেন

কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

12 Oct, 15:34


আপনার শরীরে হিন্দু থাকলে এই দুয়াটা ১০০ বার পড়ুন

اللهم دمر فجر عقد كل جن هندوس نصراني

আল্লাহুম্মা দাম্মির ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা জিন্নিন হিন্দুস নাসরানি

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

12 Oct, 13:29


#যাদুর_দুর্ঘ_যাদুর_ঘিট_হাসাদের_ঘিট_ধংসের রুকইয়াহ

👉#তিনবার ------

عَيْنًا يَّشْرَبُ بِهَا عِبَا دُ اللّٰهِ يُفَجِّرُوْنَهَا تَفْجِيْرًا
আইনাইঁ ইয়াশরাবুবিহা- ‘ইবা-দুল্লা-হি ইউফাজ্জিরূনাহা- তাফজীরা- ।
.. يفجرونها تفجيرا
ইউফাজ্জিরূনাহা- তাফজীরা-অনেকবার

(সুরা আল ইনসান -৬)

اللهم فجر العقد-
আল্লাহুম্মা ফাজ্জিরিল উক্বদা -অনেকবার

اللهم انسف العقد -
আল্লাহুম্মা উংসাফাল উক্বদা
اللهم حرق العقد-
আল্লাহুম্মা হারাক্বাল উক্বদা

👉#তিনবার
وَلَا تَعْزِمُوْا عُقْدَةَ النِّکَاحِ
ওয়ালা-তা‘ঝিমূ ‘উকদাতান নিকা-
عُقْدَةَ
উকদাতান-অনেকবার

(সুরা বাকারা -২৩৫)
اللهم احرق عقد السحر-
আল্লহুম্মা আহরিক উক্বদা -আল সিহরা -অনেকবার
اللهم احرق كل سحر مرشوش
আল্লাহুম্মা আহরিক কুল্লা সিহর মারশুশ -অনেকবার
اللهم احرق كل سحر للتعطيل
আল্লাহুম্মা আহরিক কুল্লা সিহর লিল-তাঅত্বীল-অনেকবার

👉#তিনবার
اَوْ يَعْفُوَا الَّذِيْ بِيَدِهٖ عُقْدَةُ النِّكَا حِ

আও ইয়া‘ফুওয়াল্লাযী বিয়াদিহী ‘উকদাতুন নিকা-

عُقْدَةُ

উকদাতুন -অনেকবার

(সুরা বাকারা- ২৩৭)

اللهم أبطل سحر ربط الازواج
আল্লাহুম্মা আবতিল সিহর রাবতিল আজ-যাওয়াজ---অনেকবার

اللهم حل كل ربط على الازواج
আল্লাহুম্মা হুল্ল কুল্লা রাবতু আলাই আল -যাওয়াজ----অনেকবার

اللهم حل كل ربط على العورات
আল্লাহুম্মা হুল্লা কুল্লা রাবতিল আলাই আল- আওরাত ---অনেকবার

اللهم أبطل سحر الأزواج
আল্লাহুম্মা আবতিল সিহরু আজ-যাওয়াজ---অনেকবার

اللهم أبطل أسحار البغضاء
আল্লাহুম্মা আবতিল সিহরু আল বাগদাআ---অনেকবার

اللهم احرق كل سحر للتعطيل عن
الإنجاب
আল্লাহুম্মা আহরিক কুল্লা সিহরু লিল তাত্বীলী আনিল ইনজা-ব---অনেকবার

👉#তিনবার

اِذَا زُلْزِلَتِ الْاَ رْضُ زِلْزَا لَهَا , وَاَ خْرَجَتِ الْاَ رْضُ اَثْقَا لَهَا
ইযা-ঝুলঝিলাতিল আরদুঝিলঝা-লাহা-।ওয়া আখরাজাতিল আরদুআছকা-লাহা-।

إذا زلزلت الأرض زلزالها -
ইযা-ঝুলঝিলাতিল আরদুঝিলঝা-লাহা-----অনেকবার
زلزلت -
ঝুলঝিলাতি----অনেকবার

اللهم زلزل العقد-
আল্লাহুম্মা ঝালঝিলুল উক্বাদ -অনেকবার

اللهم زلزل الدروع والحصون
আল্লাহুম্মা ঝালঝিলু আদুরুঅা ওয়াল হুসুওনা
-অনেকবার

👉#তিনবার

اِذَا السَّمَآءُ انْفَطَرَتْ
ইযাছ ছামাউন ফাতারাত

انفطرت
ইনফাতারাত ---অনেকবার

اللهم فجر عقد المعدة
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদাল মায়িদাতি -অনেকবার

اللهم فجر كل عقدة في المعدة
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির কুল্লা উক্বদাতান ফিল মায়িদাতি -অনেকবার

اللهم فجر سحر المعدة
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির সিহরাল মায়িদাতি -অনেকবার

اللهم احرق سحر المعدة
আল্লাহুম্মা আহরিক সিহরাল মায়িদাতি --অনেকবার

👉#তিনবার

وَيَسْــئَلُوْنَكَ عَنِ الْجِبَا لِ فَقُلْ يَنْسِفُهَا رَبِّيْ نَسْفًا
ওয়া ইয়াছআলূনাকা ‘আনিল জিবা-লি ফাকুল ইয়ানছিফুহা-রাববী নাছফা-।
ينسفها ربي نسفا

ইয়ানছিফুহা-রাববী নাছফা-অনেকবার
ينسفها
ইয়ানছিফুহা--- অনেকবার

اللهم انسف عقد الأرحام
আল্লাহুম্মা আংসাফ উক্বদা -আল আরহাম -অনেকবার

اللهم فجر عقد الأرحام
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদা -আল আরহাম

👉#তিনবার

قال رب اشرح لي صدري ويسر لي أمري
واحلل عقدة من لساني يفقهو قولي


واحلل عقدة
ওহলুল উক্বদা -অনেকবার

اللهم فجر عقد العين والحسد
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদা আঈনু ওয়াল হাসাদ -অনেকবার

بسم الله تفجر عقد العين والحسد
বিসমিল্লাহি তাফজির উক্বাদ আঈনু ওয়াল হাসাদ

ريخ فيها عذاب أليم تدمر كل شيئ بأمر ربها

রিয়হু ফিয়খা আজাবুন আলিম তুদাম্মির কুল্লা শাইয়িম বিআমরি রাব্বিখা -অনেকবার


تدمر كل شيئ بأمر ربها

তুদাম্মির কুল্লা শাইয়িম বিআমরি রাব্বিখা-অনেকবার
اللهم دمر العقد
আল্লাহুম্মা দাম্মির আল -উক্বাদ


اللهم دمر دروعهم وحصونهم
আল্লাহুম্মা দাম্মির দুরুওখুম ওয়া হুসুনাখুম

اِذَا السَّمَآءُ انْشَقَّتْ
ইযাছ ছামাউন শাক্কাত।

(সুরা আল ইন শিক্বাক্ব -১)

اللهم شقق العقد
আল্লাহুম্মা শাক্বাকাল উক্বদা
وفجر العقد
ওয়া ফাজ্জিরিল উক্বদা

اللهم دمر فجر عقد كل جن يهودي
আল্লাহুম্মা দাম্মির ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা জিন্নিন ইয়াহুদী,
اللهم دمر فجر عقد كل جن نصراني
আল্লাহুম্মা দাম্মির ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা জিন্নিন নাসরানি
اللهم دمر وفجر وحرق عقد كل جن
আল্লাহুম্মা দাম্মির ওয়া ফাজ্জির ওয়া হাররাক উক্বদা কুল্লা জিন্নিন
اللهم فجر ودمر وحرق عقد شيطان
للحسد
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির ওয়া দাম্মির ওয়া হাররাক উক্বদা শ্বয়তানিল হাসাদ

اللهم دمر فجر عقد كل جن هندوس نصراني

আল্লাহুম্মা দাম্মির ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা জিন্নিন হিন্দুস নাসরানি

عقد شيطان العين والحسد
উক্বদা শ্বয়ত্বানিল আঈন ওয়াল হাসাদি

اللهم دمر واحرق وفجر عقد كل شيطان
وجن عاشق.

আল্লাহুম্মা দাম্মির ওয়া হাররাক ওয়া ফাজ্জির উক্বদা কুল্লু শয়তান ওয়া জিন্নি আশিক

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

12 Oct, 13:29


اللهم فجر عقد الجن العاشق الفاسق
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদা-আল আশিক আল ফাসিক্ব

اللهم فجر واحرق العاشق واحرق دروعه
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির ওয়া -হারাক্বাল আশিক ওয়া হারাক দুরুওঅহ
اللهم حرق الجن الزاني الفاحش
আল্লাহুম্মা হারাক্বাল জিন্নি আল জানি আল ফাহিশা

اللهم حرق كل جن عاشق يأتى لامرأة
আল্লাহুম্মা হাররাক কুল্লা জিন্নি আশিক ইয়াতা-ল ইমরাতান
اللهم دمر عقد سحر عشاق الجن.
আল্লাহুম্মা দাম্মির উক্বদা সিহরা আশিক্বাল জিন্নি

اللهم فجر عقد كل سح دته النساء.
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা সাহান দতাহ আননিসাহ

اللهم فجر عقد كل سحر عقدته النساء.أو عقده الرجال
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা সিহরু উক্বদাতাহ আননিসাহ আও উক্বদাতা আল রিজাল

اللهم فجر ودمر كل سحر عقده الأقارب.
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির ওয়া দাম্মার কুল্লা সিহরু উক্বদা -হুল আক্বরিব
اللهم فجر ودمر كل سحر عقدوه من شعرها.أو عقدوه من ثيابها،
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির ওয়া দাম্মার কুল্লা সিহরু উক্বাদুহু মিন শাআরিহা আও উক্বাদুহু

اللهم احرق كل سحر دسوه في الطعام أو الشراب
আল্লাহুম্মা আহরিক কুল্লা সিহর দাসাওহ ফিয় আত্বআম আও শ্বরা-ব

اللهم احرق كل سحر مدفون.
আল্লাহুম্মা হাররাক কুল্লা সিহর মাদফুন

اللهم احرق كل سحر للتفريق بين الزوجين
আল্লাহুম্মা হাররাক কুল্লা সিহরুল তাফরিক্বি বায়না যাওযায়নি

اللهم احرق سحر التفريق، سحر التفريق بين الزوجين.
আল্লাহুম্মা হাররাক সিহরুল তাফরিক্বি, সিহরুল তাফরিক্বি বায়নাল যাওযায়নি
اللهم فجر عقد التفريق، عقد التفريق بين الزوجين
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদা তাফরিক, উক্বদা তাফরিক্বি বায়নাল যাওযায়নি
اللهم احرق كل سحر وضعوه في البيوت
আল্লাহুম্মা আহরিক কুল্লা সিহর ওয়া -দুওহু ফিয়্যিল বয়ুত

اللهم احرق سحر العقم
আল্লাহুম্মা হাররাক সিহরুল ইক্বাম

اللهم احرق سحر الاسقاط
আল্লাহুম্মা হাররাক সিহর আল আস্ক্বাত

اللهم احرق سحر منع الإنجاب
আল্লাহুম্মা হাররাক সিহরা মানাঅ আল -ইনজাবি

اللهم احرق عقد منع الإنجاب
আল্লাহুম্মা হাররাক উক্বদা মানাঅ আল -ইনজাবি
اللهم احرق عقد سحر التعطيل عن الزواج
আল্লাহুম্মা হাররাক উক্বদা সিহরু তাত্বীল আনিজ যাওয়াজ
وحسد التعطيل عن الزواج
ওয়া হাসাদ তাত্বীল আনিজ যাওয়াজ

اللهم حرق وفجر ودمر عقد التعطيل عن الزواج
আল্লাহুম্মা হাররাক ওয়া ফাজ্জির ওয়া দাম্মির উক্বদা তাত্বীল আনিজ যাওয়াজ

اللهم احرق عقد التعطيل عن العمل والدراسة والزواج
আল্লাহুম্মা হাররাক উক্বদা তাত্বীল আন আমাল ওয়াল -দিরাসাত ওয়াল - যাওয়াজ

اللهم احرق كل سحر وحسد للتعطيل .
আল্লাহুম্মা হাররাক কুল্লা সিহত ওয়া হাসাদ লিলতাত্বীল


بسم الله يبطل كل سحر وحسد للتعطيل
বিসমিল্লাহ ইয়ুবতিলু কুল্লা সিহর ওয়া হাসাদ লিলতাত্বীল

بسم الله يبطل كل حسد وسحر للتعطيل وخاصة عن الزواج والدراسة والعمل
বিসমিল্লাহ ইয়ুবতিলু কুল্লা হাসাদ ওয়া সিহর লিলতাত্বীল ওয়া হাসাতান আনিল যাওয়াজ ওয়াল - দিরাসাত ওয়াল আমাল

اللهم أبطل سحر التعطيل وانسفه نسفا
আল্লাহুম্মা আবতিল সিহর লিলতাত্বীল ওয়া নাসফাহ নাস্ফান

وَقَدِمْنَاۤ اِلٰى مَا عَمِلُوْا مِنْ عَمَلٍ فَجَعَلْنٰهُ هَبَآءً مَّنْثُوْرًا
ওয়া কাদিমনাইলা-মা-‘আমিলূ মিন ‘আমালিন ফাজা‘আলনা-হু হাবাআম মানছূরা-।

(সুরা আল ফুরকান -২5)
فجعلناه هباءا منثورا
ফাজা‘আলনা-হু হাবাআম মানছূরা-।

اللهم فجر عقد كل جن طيار
আল্লাহুম্মা ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা জিন্নি ত্বাইয়্যার
كل جن طيار
কুল্লা জিন্নি ত্বাইয়্যার

اللهم فجر ودمر واحرق عقد كل جن
مارد
আল্লাহুম্মা ফাজজির ওয়া দাম্মির ওয়াহরিক উক্বাদ কুল্লা জ্বিন্নিন মারিদু
شيطان مارد.
শয়াতিন মারিদ --একাদিকবার

اللهم احرق ودمر وابطل كل عقدة للتعطيل عن الزواج.
আল্লাহুম্মা হারিক ওয়া দাম্মির ওয়াআবতিল কুল্লা উকদ্বাতান লিলতাঅত্বিল আনিয যাওয়াজ

الله أكبر يبطل كل سحر
আল্লাহু আকবার ইয়ুবত্বিলু কুল্লা সিহর
الله أكبر يبطل كل حسد
আল্লহু আকবার ইয়ুবত্বিল কুল্লা হাসাদ

الله أكبر يحرق كل جن داخل الجسد.
আল্লাহু আকবার ইয়ু হারাক কুল্লা জিন্নন দাখিলাল যাচাদ

সুরা ফালাক পড়ুন একাধিকবার ---

দ্রষ্টব্য :- আরবি দেখে দেখে পড়ুন, বাংলা উচ্চারণে ভুল হতে পারে এবং অর্থের তারতম্য হতে পারে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

12 Oct, 11:01


আলহামদুলিল্লাহ "মাদ্রাসার কার্পেট এর ব্যবস্থা হয়েছে "

একজন প্রবাসী বোন সম্পুটা একাই দিয়েছেন! আল্লাহ্ উনাকে উত্তম রিজিকের ব্যবস্থা করুন!



যারা যারা আগ্রহ করেছিলেন আল্লাহ্ আপনাদের অন্য কোন ভালো কাজের জন্য মঞ্জুর করে নিন! আমীন।