(৭)পেটের ওঠানামার সাথে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া
(৮) শরীরে ক্ষতচিহ্নের উপস্থিতি বা ভিন্ন দাগ।
(৯)বিরক্তিকর স্বপ্ন দেখা, বিশেষ করে সাপ।
(১০)সবসময় তন্দ্রা অনুভব করে বা ঘুম ঘুম ভাব।
(১১)অনেক চিন্তা ও আবেগ এবং ক্রমাগত উদ্বেগ
(১২) আপনি যাকে ভালোবাসেন তার থেকে দূরে থাকা
(১৩)উল্লেখযোগ্য ওজন হ্রাস পাওয়া বা শরীর স্বাস্থ্য আস্তে আস্তে শুকিয়ে যাওয়া
(১৪) মনোযোগের অভাব এবং দুর্বল স্মৃতি ভুলে যাবার প্রবণতা বেশী
⛔ উক্ত সিমটম গুলি হিংসা দ্বারা আক্রান্ত হলে মানুষের মধ্যে দেখা দিবে কোরআন হাদিসের কোথাও নেই। এটা সম্পুর্ন একজন শরয়ী চিকিৎক এর অভিজ্ঞতা থেকে লিপিবদ্ধ।
🛑 জ্বিনদের মধ্যে অনেক প্রকার রয়েছে!
সা’লাবা আল খাসানি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) বলেছেন- “তিন ধরনের জ্বীন আছে- এক প্রকারের জ্বীন পাখার মাধ্যমে বাতাসে ওড়ে, এক প্রকারের জ্বীন সাপ এবং মাকড়শার আকারে থাকে, শেষ প্রকারের জ্বীনরা সাধারনভাবে থাকে এবং চলাচল করে।” (আত তাবারানী, আল হাকিম ৩৭০২, বায়হাক্বী এবং সহীহ আল জামে’ ৩১১৪)
একজন মানুষ যখন জ্বিন শয়তানের হিংসা আক্রান্ত হয় তখন সে কৌশল অবলম্বন করেই এগুতে থাকে এবং বাধা প্রধান করে থাকে।
🛑 জ্বিনদের মধ্যে অনেক প্রকার রয়েছে!
সা’লাবা আল খাসানি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) বলেছেন- “তিন ধরনের জ্বীন আছে- এক প্রকারের জ্বীন পাখার মাধ্যমে বাতাসে ওড়ে, এক প্রকারের জ্বীন সাপ এবং মাকড়শার আকারে থাকে, শেষ প্রকারের জ্বীনরা সাধারনভাবে থাকে এবং চলাচল করে।” (আত তাবারানী, আল হাকিম ৩৭০২, বায়হাক্বী এবং সহীহ আল জামে’ ৩১১৪)
একজন মানুষ যখন জ্বিন শয়তানের হিংসা আক্রান্ত হয় তখন সে কৌশল অবলম্বন করেই এগুতে থাকে এবং বাধা প্রধান করে থাকে।
⛔ যারা যাদুগ্রস্ত তারা প্রায় এই সিমটম হয়ে থাকে শরীরের পোকা বা পিঁপড়ের মতো কিছু চলাচল করে
কখনো এটা ভেতরে খাদেম বা ভেতরে বাহিরে নিয়ন্ত্রণ কারি জ্বিন শয়তান "পোকামাকড় আকৃতির জ্বিদের দায়িত্ব দেয় ব্যক্তি কে বিরক্ত করার জন্য। এতে যদি শয়তান সফলতা পায় তাহলে সে তার কার্য পরিচালনা করে এবং করে থাকে।
⛔ বাড়িতে পোকামাকড় উপদ্রব বেড়ে যায়, হতে পারে মাছি, পিপড়া, তেলাপোকা, টিকটিকি ইদূর ইত্যাদি
আবার প্রতিরোধ ব্যবস্থা পানি স্প্রে করলে মুহুর্তে এরা অদৃশ্য হয়ে যায়।
বাড়িতে হঠাৎ পিঁপড়ার আবির্ভাব বা দেখা দিলে কোন কারণ ছাড়া অর্থাৎ বৃষ্টি, বন্যা এইসব নেই এবং ঘর অপরিষ্কার না তাহলে বিষয়টি কোন ভাবেই সহজ নয় এবং স্বাভাবিক নয় এটি তান্ত্রিক শাস্ত্রের কাজ হতে পারে! তাই হঠাৎ পিঁপড়া বাড়িতে বা ঘরে দেখা দিলে যেগুলো হয় তা কিছু উল্লেখ করছি।
(১)যদি পিঁপড়া বাথরুমে,স্বাভাবিকের তুলনায় বেশী উপস্থিত হয় বা দেখা যায় এর মানে হল যে পরিবারের আর্থিক উন্নতি উপর হিংসা প্রভাবিত পরছে।
(২)যদি পিঁপড়া রান্নাঘরে অধিক পরিমান দেখা বা উপস্থিত হয় তবে এর মানে হচ্ছে হিংসা বাড়ির বড় মেয়েকে বা মাকে প্রভাবিত করেছে।
(৩)যদি পিঁপড়া অধিক পরিমান কাঠের দরজায় প্রদর্শিত বা দেখা যায় তবে এর অর্থ স্বামীরও হিংসা আছে।
(৪)যদি বাড়িতে প্রচুর পরিমাণে পিঁপড়া পাওয়া যায়,এবং দেখা যায় ঘরে অন্যান্য জায়গায় তবে এই বাড়িটিকে ঈর্ষা অর্থাৎ হিংসা করে।
(৫) যদি পিঁপড়া ঘরের জানালাগুলিতে উপস্থিত হয় বা দেখা যায় তবে এর অর্থ হ'ল বাচ্চারা হিংসা করেছে বা বাচ্চাদের হিংসা করছে!
(৬)যদি বেডরুমে পিঁপড়ে পাওয়া যায় অধিক পরিমান তার মানে দাম্পত্য সম্পর্কের মধ্যে হিংসা আছে।
উপরোক্ত বিষয় গুলি কোন কিতাবে উল্লেখ নেই! এবং এর রেফারেন্স নেই! এগুলো অভিজ্ঞতার আলোকে লিখা! তবে হাসাদের কারণে বাড়িতে বা ঘরে হঠাৎ করেই পোকামাকড়, কিটপতঙ্গের আবির্ভাব ঘটে!!
যদি কোন ব্যক্তি হিংসা বোধ করে, তবে তার উচিত সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করা, যা সম্পর্কে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের বলেছেন।
অনুরূপভাবে, পিঁপড়া পোড়ানোও জায়েয নয়, কারণ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের পিঁপড়া পোড়াতে দেখেছেন, তখন তিনি বললেন, “এটি কে করেছে?” সাহাবী বললেন, “আমি, হে রাসূল!আল্লাহ ” তিনি বললেন, আল্লাহর প্রার্থনা ও শান্তি তাঁর উপর বর্ষিত হোক, শুধুমাত্র আগুনের পুরানো এবং শাস্তি একমাত্র আল্লাহ দিতে পারেন।
পিঁপড়ে আল্লাহর সৃষ্টি প্রাণী
حَتّٰۤى اِذَاۤ اَتَوْا عَلٰى وَا دِ النَّمْلِ ۙ قَا لَتْ نَمْلَةٌ يّٰۤاَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوْا مَسٰكِنَكُمْ ۚ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمٰنُ وَجُنُوْدُهٗ ۙ وَهُمْ لَا يَشْعُرُوْنَ
"যখন তারা পিপীলিকার উপত্যকায় আসল তখন একটি পিপীলিকা বলল- ‘ওহে পিঁপড়ার দল! তোমাদের বাসস্থানে ঢুকে পড়, যাতে সুলাইমান ও তার সৈন্যবাহিনী তাদের অগোচরে তোমাদেরকে পদপিষ্ট ক’রে না ফেলে।"