আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

@muntajitmubtasim


আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

22 Oct, 10:15


জ্বীনের আসর মানুষকে পাগল বানিয়ে দেয়(বাকারা-২৭৫),

সে জ্বীন মানব শরীরের আটকে থাকে
কয়েকটি মাধ্যমে

সিহর উক্বাদ -যাদুর গিট
সিহর হুসুন -যাদুর দুর্ঘ

যাদুর দুর্ঘ হচ্ছে জ্বিনের বসবাসের জায়গা আর যাদুর গিট হচ্ছে জ্বিনকে বন্ধী করে রাখা

আর যাদের শরীরে খাদেম জ্বীন আটকে থাকে বা যাদুকর আটকে রাখে তারা নিন্মোক্ত সমস্যা গুলো উপলব্ধি করেন....

১/ শরীরে বিভিন্ন স্থানে নাড়াচাড়া বা রগ গুলোতে চলাচলের মাধ্যমে উপস্থিতি টের পাওয়া।
২/ শরীরে ভারী কিছু অনুভব করা যা নামাজের সময় গুলোতে বেশি উপলব্ধি হয়।
৩/ অযথাই চিৎকার দিয়ে কান্না করতে ইচ্ছে হওয়া বা হাসি আসা বা এমনটা হয়।

৪/ শরীরে বিশেষ কিছু অঙ্গে মাত্রাতিরিক্ত তাপ উপলব্ধি করা যা বিশেষত নিজের শরীরে স্বাভাবিক তাপমাত্রা নয়।

৫/বারংবার জ্বীন হাজির/উপস্থিত হওয়া, কখনো কথা বলা, কখনো এলোমেলো শব্দ করে উচ্চারণ করা। এবং তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবগত না করা।
৬/দু'আ করতে না পারা বা দু'আ করতে না দেওয়া। কখনো উপস্থিতির মাধ্যমে বাধা প্রধান করে থাকে।
৭/শরীরে তীব্র ব্যথা অনুভূব করা, হাড়ের জয়েন্ট গুলোতে।

৮/ঘুম থেকে উঠলে শরীরে হাড় গুলো গরম অনুভব করা এবং ভার হয়ে আসা। যা ১০/১৫ মিনিটের মত স্থায়ী হওয়া।

আটকে থাকা জ্বীনের পেশেন্টের মুল সমস্যা হয় শরীরে থাকা দীর্ঘদিনের যাদুর গিট, আইন হাসাদের গিট ও হুসুনের জন্য, যা এক দিনের এক সেশনে সুস্থতা আসে না এর জন্য প্রয়োজন সরাসরি রুকিয়ার পাশাপাশি সেল্ফ রুকিয়াহ ও হিজামা করা।

রুকিয়াহ করতে যোগাযোগ করুন
হোয়াটসঅ্যাপ :01720-033876
কল : 01611282839

লেখা কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

21 Oct, 02:42


নাম দিয়ে জ্বিন যাদু সমস্যা কোন প্রকার সমস্যা জানা যায়না, নাম দিয়ে প্রাথমিক ভাবে কবিরাজের মাধ্যমে যাদুগ্রস্ত হয়ে থাকে।

দ্বিতীয় -ইস্তেখারা মাধ্যমে সমস্যা জানা এটা আরেকটি ধোঁকা

সমাজের মানুষ এই দুটি বিশ্বাস করে। এক সময় এই সব ব্যক্তি বলে অনেক চিকিৎসা করেছি কোন কাজ হয়না, অনেক হুজুর কবিরাজ দেখিয়েছি সব ধোঁকা।

কারণ ব্যক্তি নিজেই প্রথমে ধোঁকা পথ বেছে নিয়েছে, আর শয়তান সেই সুযোগে তার কাজ পাকাপোক্ত করে নিয়েছে শরীরের ভেতরে। এবং আর্থিক শারীরিক ভাবে দুর্বল করে দেয়।

তখন ব্যক্তির কোন কিছু করার থাকেনা। এই পর্যায়ে ব্যক্তি সব হারিয়ে বলে আল্লাহ্ ভরসা।

লেখা কপি করার অনুমতি নেই

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 23:50


গতকাল আমাদের একজন এডমিনের ফেসবুক আইডি হ্যাকড হয়েছে -অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে কোন প্রকার লেনদেন করবেন না।

এপর্যন্ত অনেককেই কল দিয়েছে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 13:26


রুকইয়াহ অডিও শুনার সময়
আপনার শরীরের ভিন্ন জয়েন্ট জয়েন্টে ব্যথা করে?

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 11:07


পেশেন্টের আর্তনাদ,
আমি নামাজে দাড়ালে আমাকে টেনে পিছনে ফেলে দেয়..

কথা টা সেকুলারিজমদের কাছে হাস্যকর হলেও এর বাস্তবতা উজ্জ্বল আলোর ন্যায়।

জিন (মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর মতই আল্লাহ সৃষ্টি) তবে উল্লেখ্য যে তারা অদৃশ্য।আর এই অদৃশ্য হওয়ার নিমিত্তে কিছু মানুষ কঠিন ভাবে এর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত আর কিছু সংখ্যক উপহাসে ব্যস্ত।

মুল আলোচনা : একটা সময় জিন মানুষদের এমন ভাবে ভয় পেত যেমন ভাবে মানুষ এখন জিন জাতিকে ভয় পায়।কিন্তু কালের বিবর্তনে মানুষের মনুষ্যত্বে আর বিবেকে পোকা ধরছে, মানুষ তার গয়রত হারিয়ে, মানুষ এখন নিজের প্রয়োজনে আল্লাহর স্বরনাপন্ন না হয়ে, এক আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুলের জীবন পরিত্যাগ করে তারা কুফুরি -জিন-যাদুর মাধ্যমে নিজেদের জীবন পরিচালনাকে বেচে নিয়েছে এবং নিচ্ছে । আর সেই সুবাদে জিন জাতির দাম্ভিকতা বেড়ে গেছে। মানুষ জিন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া অন্যতম কারণ এটি।

এখন জিন দ্বারা মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য কোন কারন প্রয়োজন পরে না। ঠিক তেমনি ভাবে এক পেশেন্ট মাদ্রাসা পড়া কালীন অবস্থায় জীনের নজরে পরে যায়,এবং জিন প্রতিনিয়ত একটু একটু বার্তা দেয়।

যেমন : কখনো রুমের লাইট অন-অফ করে, কখনো স্বপ্নে ভয়, কখনো তাহাজ্জুদ নামাজে মাথায় বারি দেয়,কখনো ঘুমন্ত অবস্থায় মাথায় থাপ্পড় দেয়, এবং স্বপ্নে আক্রমণ করে বিভিন্ন রুপে।

বিষয় গুলো প্রথম দিকে পেশেন্ট এড়িয়ে গেলেও স্বপ্নে ও বাস্তববে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি বাসায় এসে বাসা ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে এবং বাসায় জিনের উপস্থিতির কথা জানায়। কিন্তু তারা এই সর্তকতাও উপেক্ষা করে। যার ফলস্বরূপ জিন পেশেন্টের শরীরে উপস্থিত হয়ে যায়।

ধাপে ধাপে কয়েক জায়গায় কবিরাজি চিকিৎসা চলাকালীন অবস্থায় খারাপ থেকে আরো খারাপ হতে থাকে। একটা পর্যায় অবস্থা এতটা করুন হয় যে "নামাজে দাড়ালে জিন টেনে পিছনে ফেলে দেয়। যা পরিবারের সকল সদস্যের চোখে দৃশ্যমান ছিল। রাকাআতে রাকাআতে ওয়াক্তে ওয়াক্তে জিন উপস্থিত হয়। অন্যান্য সব সময় ভালো কিন্তু নামাজের সময় গুলোতে জিন উপস্থিত হয়ে নামাজ পরতে দেয় না।কারণ জিন টি মুশরিক।আল্লাহর ইবাদত সহ্য করতে পারে না। দীর্ঘ সময় হওয়ায় জিন আশিক হয়ে যায়।

কয়েক বছর রুকিয়াহ করে বারংবার বাধা গ্রস্ত হয়েছে, এখন অবস্থা কিছু টা উন্নতির দিকে।নামাজ পরতে পারে টেনে পিছনে ফেলে দেয় না কিন্তু নামাযে আল্লাহর স্বরন করলে ব্রেনে ধাক্কা দেয়। যার কারণে মনোযোগ কিছুটা নষ্ট হয়।অসুস্থতার পরিমান কমেছে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছে।

রুকিয়াহ চিকিৎসা চলমান আছে, পেশেন্টের পুরোপুরি সুস্থতার জন্য দু'আর দরখাস্ত রইল।

আর-রহমাহ রুকিয়াহ সেন্টারে সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়াহ সেবা নিতে যোগাযোগ করুন,

হোয়াটসঅ্যাপ : 01720-033876
কল : 01611282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

20 Oct, 01:25


আলহামদুলিল্লাহ -

পেশেন্ট বিচ্ছেদের যাদুতে আক্রান্ত -

অনলাইনে এক‌টি সেশন নিয়েছেন এবং গাইডলাইন গুলি সঠিকভাবে অনুসরণ করে যাচ্ছেন, চিকিৎসা গাইডলাইন তৃতীয় সপ্তাহ চলে।

-পেশেন্ট এর অতিরিক্ত মাথা ব্যথা ছিল আজ এক সপ্তাহ উপর নেই!

-সারাক্ষণ বমি বমি ভাব ছিল এখন নেই!

-স্বামীকে দেখলেই রাগান্বিত হতেন ঝগড়া করার মানুসিকতা থাকতেন এখন নেই!

পেশেন্ট -চিকিৎসা নিয়মে চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং ধারাবাহিক ভাবে সপ্তাহ শেষে আপডেট দিয়ে যাচ্ছেন।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল -দৈনন্দিন যে সিমটম দেখা দেয় সেগুলো দৈনিক জানাচ্ছে এবং সে অনুযায়ী তাৎক্ষণিক গাইডলাইন দেওয়া।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

19 Oct, 13:30


মেয়ের বিয়ে হয়না, মা তার মেয়েকে এনে দিয়েছে এই তাবিজ একজন হুজুরের নিকট থেকে।

সাথে একটি চিরুনি তে বেধে রাখবে আরেকটি আয়নাতে বেধে ৪১ দিন ব্যবহার করবে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

19 Oct, 05:56


শুনুন ইউটিউব হতে


https://youtu.be/wkCH_9ZA30M

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

18 Oct, 09:55


আগামী ২৫ তারিখে "কুমিল্লা "সফরে যাওয়া হচ্ছে
ইংশা আল্লাহ্

প্রয়োজনে

যোগাযোগ করুণ -01611-282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

18 Oct, 05:38


এমন অনেক 'ই রয়েছেন যখন কিছু জানতে চান, তাদেরকে সহজ ভাবে বিষয় টি জানতে বুঝতে পারেন লিংক দেওয়া হয়, তারা লিংকে কি লেখা আছে পড়ার প্রয়োজন মনে করেনা।

পরবর্তীতে যখন জানতে চান, তখন যদি জিজ্ঞাসা করা হয় পুর্বের লিংকগুলো পড়েছেন? উত্তর না
তখন কিছু বল্লে -উপদেশ দেয় আপনার ব্যবহার ভালো করেন!

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

18 Oct, 00:09


এখানে কি হয়েছে??
এবং কি হতে যাচ্ছে?
আপনার অবিজ্ঞতা কি বলে? কমেন্ট এ লিখতে পারেন।
সঠিক উত্তর দাতা পাবেন এক মাস সেলফ রুকইয়াহ গাইডলাইন।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

16 Oct, 06:11


ধূর্ত জ্বীন কি চায়, সে কি সত্যি যেতে পারে না??

জিন যেতে চায় না, বা পারে না এমন সত্য নয়৷ মুলত ব্যক্তির কোন এক দু্র্বলতাকে কেন্দ্র করে অথবা কোন নিদিষ্ট উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য জিন ব্যক্তির মাঝে থাকে।

এক্ষেত্রে ভিক্টিম যদি নিজের সমস্যা চিহ্নিত করতে সাহায্য না করে যেমন নিজের সাথে কোন জিনিস টি বারবার হয়, কোন কাজে বেশি বাধা অনুভব করছে বা কোন কাজ করতে চাইলে জীন উপস্থিত হয়ে বাধা প্রদান করছে এগুলোর লক্ষ্য রাখা না হয় সেক্ষেত্রে জিন স্থায়িত্ব লাভ করে। কেননা সে তার উদ্দেশ্যর দ্বারপ্রান্তে এসে উদ্দেশ্য পুরন না করে কখনোই যাবে না।

যেমন : আপনি জিন দ্বারা আক্রান্ত, জিনের জন্যপ যখনই রুকিয়াহ করছেন জিন বলছে সে যেতে পারে না, বা যাদুকর তাকে আটকে রেখেছে সে বের হতে পারে না কিন্তু তার কর্ম গুলো বিপরীত অর্থ বহন করছে, খাদেম নিযুক্ত থাকে যাদুকরের উদ্দেশ্য অথবা নিজের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য যদি বার বার বিভিন্ন জিন আসা-যাওয়া করে তাহলে যাদুকর ক্লান্ত হননি, আর যদি জিন দীর্ঘ বছর ধরে একটাই থাকে তাহলে জিনের উদ্দেশ্য হাসিল হয়নি এক্ষেত্রে সেই যাদুকর।

ধরুন আপনি নামাজ পরছেন যখনই আল্লাহর কথা স্বরন করছেন জিন আপনাকে নামাযে আক্রমণ করছে কিন্তু যখন অন্যান্য সময় উপস্থিত হচ্ছে সে আপনাকে বিভিন্ন আমল বলছে। আপনাকে বিয়ে করার উপদেশ দিচ্ছে কিন্তু যখনই বিয়ের পাত্র/পাত্রী দেখছেন তখনই আপনার মাথা ঘুরিয়ে যাচ্ছে। বিয়েতে অনীহা আসছে।

এক্ষেত্রে দুটি বিষয় ঘটছে,
১. সে আপনাকে ইবাদত বিমুখ করতে চায় এবং পরিপূর্ণ তার মত উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়।
২.আপনার উপর আশিক হয়ে একাই ভোগ করতে চায়। এবং আপনার বিশ্বাস নিয়ে আপনার সঙ্গ বেশি পেতে চায়।

জিনের প্রকৃতিগত স্বভাবের মধ্যে অন্যতম এরা একরোখা ও রাগী হয়। কিছু জিন জীবন দিতে চাইলেও নিজের উদ্দেশ্য পুরন করে। মানবশরীরে উপস্থিতি অবস্থায় এরা যদিও বলে বের হতে পারি না বা আটকে রেখেছে কিন্তু এগুলো সত্য তথ্য নয়। মুলত জিন তার লক্ষ্য পৌছানো ছাড়া ছাড়বে না বা যাবে না এটাই তাদের একরোখা নীতি। এমন জীন বেশির ভাগ বিধর্মি হয়, এরা এদের নফসকে প্রভু মানে। আর প্রভু ভক্তি যেকোনো জিনিসকে অন্ধ করে করে দেয়।

উল্লেখ্য যদি এসমস্ত কেস কারো সাথে ঘটে উচিৎ হচ্ছে জিন কোন উদ্দেশ্য হাসিলে ব্যক্তির সাথে লেগে আছে তা জানা এক্ষেত্রে ভিক্টিমকে বেশি সচেতন থাকা নিজের নফসের বিষয়, ওয়াসওয়াসার বিষয় গুলো গুলিয়ে না ফেলা।নিজের সাথে একাধিকবার হওয়া ঘটনা কোন দিকে ইংগিত বহন করে তাতে সচেতন থাকা এবং একজন রাকিকে সকল বিষয় তথ্য দেওয়া। এখানে আরেকটি বিষয় সর্তকতার সাথে বলতে চাই জিন বেশির ভাগ মিথ্যা কথা বলে, তার কথা বিশ্বাস না করে তার দীর্ঘস্থায়ী কর্ম গুলো লক্ষ্য করলে সহজ হবে এর উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানা।

লক্ষ গুলো অনুসন্ধান করতে পারলে তার বিপরীত ভাবে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে রুকিয়াহ পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিৎ।

আর-রহমাহ রুকিয়াহ সেন্টার
সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়াহ Appointment নিতে যোগাযোগ করুন,

হোয়াটসঅ্যাপ : 01720-033876

কল: 01611282839

লিখা কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Oct, 12:44


ভিন্ন উৎসবে সময় যাদুকর 'রা এভাবেই কাজ গুলি করে থাকে।

করণীয় :-

(১)নিয়মিত সালাত আদায় করুন
(২)সকাল সন্ধা মাসনুন আমল গুরুত্ব দিয়ে করুন 'এবং বাচ্চাদের পড়ে শরীর মাসেহ করে দিন।
(৩)ঘরে ঢুকতে বের হতে দোয়া পড়বেন।
(৪)বিসমিল্লাহ বলে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করবেন।
(৫) সন্ধ্যার দিকে বাচ্চাদের ঘত হতে বাইরে বের হতে দেবেন না।
(৬) দোয়া, ইস্তেগফার, জিকির চালু রাখবেন সবসময়।
(৭) স্বপ্ন খাবার খাওয়ার প্রবণতা থাকলে কিছু কালো জিরা নিবেন এতে সুরা ইয়াসিন- ৯ -নাম্বার আয়াতটা এবং সুরা সাবা, ৪৭-৪৮ নাম্বার আয়াত সাত বার করে পাঠ করে কাল জিরাতে ফু দিবেন এবং ঘুমানো আগে এক চিমটি কাল জিরা খাবেন আর সুরা ইয়াসিন এর নয় নাম্বার আয়াতটা কয়েকবার পাঠ করবেন।






সরাসরি রুকইয়াহ এবং রুকইয়াহ এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন ওয়াটসাপে

01720033876

Call -01611282839

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Oct, 12:44


পূজা বা বড় দিন -অন্যান্য উৎসব আসলে জ্বিনের বা যাদুর সমস্যা গুলি বেশী হয় কেন??


প্রথমে আপনাকে শির্ক সম্পর্কে অবগত হতে হবে অর্থাৎ আল্লাহ্ সাথে কাউকে শরীক করা।


(১)শির্ক আর কুফরি ছাড়া যাদু হয়না।যেখানে শির্ক আর কুফরি সেখানেই জ্বিন শয়তান জড়িত।
রেফারেন্স দেখুন সুরা বাকারা (১০২)

(২) -যাদু হচ্ছে শির্ক!!
রেফারেন্স (আন -নিহায়া :১/২০০)

যে ব্যক্তি শির্ক করে আল্লাহ্ ঐ ব্যক্তির পুর্ব বর্তী সব নেক আমল নিস্ফল হয়ে যায় বরবাদ হয়ে যায়।

আল্লাহ সুবহানাহু তা 'আলা বলেন-


وَ`لَـقَدْ اُوْحِيَ اِلَيْكَ وَاِ لَى الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِكَ ۚ لَئِنْ اَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُوْنَنَّ مِنَ الْخٰسِرِيْنَ

"কিন্তু তোমার কাছে আর তোমাদের পূর্ববর্তীদের কাছে ওয়াহী করা হয়েছে যে, তুমি যদি (আল্লাহর) শরীক স্থির কর, তাহলে তোমার কর্ম অবশ্য অবশ্যই নিস্ফল হয়ে যাবে, আর তুমি অবশ্য অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।"


জাদুকর 'রা যাদু করার জন্য ভিন্ন উৎসবের দিন গুলিকে বেছে নেয় বেশী! এবং এই দিন গুলিতে যাদু রিনিউ করে বেশী। এর প্রধান কারণ এই উৎসবের দিন গুলিতে শির্ক করা হয় বেশী! এবং আল্লাহ্ নামের ব্যথিত পশু জবাই করা হয়। এতে জ্বিন শয়তান খুব বেশী খুশী হয়!!


সূরা মায়েদার ৩ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

حُرِّمَتْ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةُ وَالدَّمُ وَلَحْمُ الْخِنْزِيرِ وَمَا أُهِلَّ لِغَيْرِ اللَّهِ بِهِ وَالْمُنْخَنِقَةُ وَالْمَوْقُوذَةُ وَالْمُتَرَدِّيَةُ وَالنَّطِيحَةُ وَمَا أَكَلَ السَّبُعُ إِلَّا مَا ذَكَّيْتُمْ وَمَا ذُبِحَ عَلَى النُّصُبِ وَأَنْ تَسْتَقْسِمُوا بِالْأَزْلَامِ

‘‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শূকরের মাংস, আল্লাহ্ ছাড়া অন্যের নামে যবেহ কৃত পশু, যা কণ্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উঁচুস্থান থেকে পড়ে গিয়ে মারা যায়, যা শিং-এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ্ করেছ, তা হালাল। আর যে জন্তু বেদীমূলে যবেহ্ করা হয়েছে তাও তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে। এ ছাড়া জুয়ার তীর নিক্ষেপের মাধ্যমে ভাগ্য নির্ণয় করাও তোমাদের জন্য জায়েয নয়।

আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

قُلْ إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ لَا شَرِيكَ لَهُ وَبِذَلِكَ أُمِرْتُ وَأَنَا أَوَّلُ الْمُسْلِمِينَ

‘‘তুমি বলো, আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মরণ সবই আল্লাহ রাববুল আলামীনের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। তার কোনো শরীক নেই। আমি তাই আদিষ্ট হয়েছি এবং আমিই প্রথম আনুগত্যশীল’’।
(আনআমঃ ১৬২-১৬৩)



‘‘তুমি একনিষ্ঠ হয়ে নিজেকে ঠিকভাবে দ্বীনের উপর প্রতিষ্ঠিত রাখো এবং মুশরেকদের অন্তর্ভুক্ত হয়োনা। (সূরা ইউনূসঃ ১০৫) সম্পূর্ণ কুরআনেই এবাদতের ক্ষেত্রে এ তাওহীদকে সাব্যস্ত করা হয়েছে এবং তাতে তাওহীদের পূর্ণ বিবরণ পেশ করা হয়েছে। শুধু তাই নয়; শির্ককে সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করা হয়েছে এবং শির্কের সাথে সকল প্রকার সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা আরো এরশাদ করেছেনঃ

فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ

‘‘তুমি তোমার রবের উদ্দেশ্যে নামাজ পড়ো এবং কোরবানী করো’’। (সূরা কাউছারঃ ২)

সুতরাং পুজা বলেন বা বড় দিন বলেন এটা তাদের ধর্মীয় একটি ইবাদত বলেই মনে করে।




যাদুকর 'রা কিভাবে কাজ করে??


وَّاَنَّهٗ كَا نَ رِجَا لٌ مِّنَ الْاِ نْسِ يَعُوْذُوْنَ بِرِجَا لٍ مِّنَ الْجِنِّ فَزَا دُوْهُمْ رَهَقًا 


"আরো এই যে, কতক মানুষ কতক জ্বিনের আশ্রয় নিত, এর দ্বারা তারা জ্বিনদের গর্ব অহঙ্কার বাড়িয়ে দিয়েছে।"

এই আয়াতের দুইটি বিষয় -

(১)এই আয়াত দ্বারা জ্বিন দিয়ে কাজ করানো হারাম সাব্যস্ত হয়।
(২)কিছু মানুষ জ্বিনের সাহায্য এবং আশ্রয় নেয়।

🛑🛑 ছোট একটি উদাহারণ দেই তাহলে বুঝতে সহজ হবে।

একজন মুমিন বান্ধা আল্লাহ্‌ নৈকট্য লাভের জন্য তার ঈমান, আক্বিদা ঠিক রেখে, সালাত, রোজা, জিকির আজকার এর মাধ্যমে আল্লাহ্ নৈকট্য তালাশ করে এবং আল্লাহ্ সাহায্য প্রাপ্ত হয়!


🛑 আর যে ব্যক্তি জ্বিনের সাহায্য নেয় এবং জ্বিন দিয়ে কাজ করায় সে ব্যক্তি তার ইমান আক্বীদাহ বিসর্জন দিয়ে, একমাত্র আল্লাহ্ ইবাদত বন্দেগী বাদ দিয়ে শির্ক এবং কুফরী কর্ম কান্ডের মাধ্যমে জিন শয়তানের নৈকট্য লাভ করে।

আল্লাহ্‌ সুবহানাহু তা 'লা বলেন

كَمَثَلِ الشَّيْطٰنِ اِذْ قَا لَ لِلْاِ نْسَا نِ اكْفُرْ ۚ فَلَمَّا كَفَرَ قَا لَ اِنِّيْ بَرِيْٓءٌ مِّنْكَ اِنِّيْۤ اَخَا فُ اللّٰهَ رَبَّ الْعٰلَمِيْنَ


"(তাদের মিত্ররা তাদেরকে প্রতারিত করেছে) শয়ত্বানের মত। যখন মানুষকে সে বলে- ‘কুফুরী কর’। অতঃপর মানুষ যখন কুফুরী করে তখন শয়ত্বান বলে- ‘তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই, আমি বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’"

এই আয়াতে তাদের মিত্র অর্থাৎ জ্বিন শয়তানের মিত্র যাদুকরকে বুঝানো হয়েছে, যারা শির্ক করে, কুফরি করে, তাবিজ তুমার দেয়।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

15 Oct, 04:42


যাদুকর তার লক্ষ্য গুলো ঠিক রেখে ব্যক্তির ক্ষতি সাধনের জন্য সুগন্ধযুক্ত পদার্থের সাহায্যে যাদু করে। যেমন পারফিউম বা ধুপের ঘ্রাণ। এসময় যাদুকরের যাদু বা নিয়োজিত জিন মাথা ও বুকে বসতি স্থাপন করে এবং লক্ষ্য অনুযায়ী আক্রমণ করে।

👉 এ যাদুর উদ্দেশ্য কি?

এ জাদুর উদ্দেশ্য অন্যান্য যাদুর উদ্দেশ্যের মতো ক্ষতি করা, বিচ্ছেদ করা, ধ্বংস করা, সমস্যা সৃষ্টি করা এবং অসুস্থ করা।

👉 এ জাদুর লক্ষণ....
১/ নাক ও বুকে অ্যালার্জির হয়।
২/ মাথাব্যথা।
৩/ কপালে ও গলায় ক্রমাগত ব্যথা অনুভব হয়। এবং সেই অংশে তীব্রভাবে আঁচড় দেওয়ার ইচ্ছা জাগ্রত হয়।
৪/ভ্রু এবং চোখ ফুলে যাওয়া।
৫/চেহারায় চোখে লালচে ভাব দেখা দেয়।
৬/এ জাদুর লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম লক্ষন হচ্ছে ঘ্রাণের অনুভূতি ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করে যতক্ষণ না এ যাদু নষ্ট করা হয়।
৭/ক্লান্তি, অলসতা ভুগতে থাকে।
৮/আক্রান্ত ব্যক্তি চোখ ও ঘাড়ে অনৈচ্ছিক নড়াচড়া অনুভব করেন।
৯/অল্পতেই হাপিয়ে যাওয়া।
১০/উচ্চ শব্দ সহ্য করতে না পারা।
১১/ঘুমের ব্যাঘাত বা অনিদ্রা ।
১২/বিভ্রান্তির মধ্যে থাকেন।

👉 যাদু বের হওয়ার লক্ষন...
➡️এ যাদু বের হওয়ার লক্ষণ স্পষ্ট নাক থেকে সর্দির মাধ্যমে যাদু বের হয়, বিশেষ করে রুকিয়ার সময়।

➡️আরেকটি চিহ্ন হল নাক থেকে দুর্গন্ধযুক্ত আঠালো পদার্থ বের হওয়া এবং রুকিয়ার সময় যাদুর গন্ধ পাওয়া,এবং নাক থেকে বাদামী বা কালো রঙের তরল পদার্থ বের হওয়া।
➡️ঘন ঘন হাঁচি সহ মাথাব্যথা হওয়া,
➡️মাথা ঘোরা এবং ভারসাম্য হারানো।
➡️প্রচন্ড পানির তৃষ্ণা হওয়া।
➡️আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের ব্যথা ধীরে ধীরে চলে যাওয়া,
➡️ঘুমানোর ইচ্ছা জাগ্রত হওয়া।

🔻এছাড়া স্বামী বা স্ত্রীকে আলাদা করার জন্য দ্রুত এবং শক্তিশালী উপায় হিসাবে যাদুকর এ জাদুর আশ্রয় নেয়, বিচ্ছেদের উদ্দেশ্যে হলে উপরোক্ত লক্ষন গুলোর পাশাপাশি নিন্মোক্ত লক্ষন গুলো প্রকাশিত হয়....

▶️বিশেষ করে মাথা ও কপালের অংশে ব্যথা হওয়া।
▶️সাইনাস সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ পায়।

▶️আচরণগত পরিবর্তন সহ ব্যক্তির উপর মানসিক চাপ তৈরি হয়।
▶️ভুলে যাওয়া,কাজে একাগ্রতা হারানো এবং বিভ্রান্তিতে ভুগা।
▶️অলসতা এবং লক্ষণীয় ক্লান্তি।
▶️কখনও কখনও নাক দিয়ে রক্তপাত হয়।
▶️নাকে অপ্রীতিকর গন্ধ পাওয়া।
▶️অকারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বারবার সমস্যা ও দ্বন্দ্ব দেখা দেয়।
▶️একে অপরের থেকে দূরে থাকা এবং এতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা।

👉 এ জাদুর চিকিৎসা.....
যেমন আমরা পূর্বে উল্লেখ করেছি, ঘ্রানযুক্ত যাদু হয় সুগন্ধি বা ধূপের ভিতরে রাখা যাদুকরী পদার্থের গন্ধে,তাই রুকিয়ার সময় আইনী রুকিয়া সহ আতর ও ধূপ ব্যবহার করা ।

হাঁচি দূর করতে এবং নাক থেকে আঠালো তরল পদার্থ বের করে দিতে অলিভ অয়েল ও কালোজিরার তেল একসাথে মিশিয়ে নাকে দেওয়া। একসপ্তাহ বড়ই পাতার গোসল দেওয়া এবং আইনী রুকিয়াহ অডিও শোনা ।

সরাসরি ও সেল্ফ রুকিয়াহ করতে যোগাযোগ করুন

📲 --01720-033876

📞--01611282839

কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

14 Oct, 23:48


শুনুন ইউটিউব থেকে


https://youtu.be/cufOpTZ7wM0

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Oct, 11:34


স্বপ্নে খাবার খাওয়া মানেই আপনার যাদু রিনিউ হয় এটা একটি ভুল ধারণা!

স্বপ্নে একজন মানুষ খাবার খায় কয়েকটি কারণে তা পুর্বে এক পোস্ট এ লিখেছি!

আপনার পেটে যাদু থাকলে জ্বিন তার কার্যক্রম করার শক্তি পাবেই! শয়তান তার দল নিয়ে কার্যক্রম চালিয়ে যাবেই।

পেটের যাদু হচ্ছে আপনি কোন প্রকার যাদুতে আক্রান্ত তার উপর নির্ভর করে।


আপনি যখন সঠিক গাইডলাইন পাবেন তাহলে শয়তান দুর্বল হবেই! ইং শা আল্লাহ।

একজন মানুষ যাদুগ্রস্ত হলে এখানে শয়তান একা থাকেনা।

মানুষ নামের যাদুকর -মধ্যস্থতা আরেক শয়তান -পেশেন্ট এর দেহের ভেতরে খাদেম শয়তান।

এই তিনটি মিলেই যাদুর কাজ গুলি পরিচালনা করে।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Oct, 05:23


এখানে কি হচ্ছে আপনার অবিজ্ঞতা কি বলে?

কমেন্ট বক্সে লিখুন

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

13 Oct, 00:18


আপনি বেশিরভাগ অসুস্থ থাকেন ডাক্তারের চিকিৎসা কাজ হয়না? তাহলে এই দুইটি দুয়া 100 করে পড়ুন।

اللهم ابطل سحر التعطيل والمرض
হে আল্লাহ্ বাধাগ্রস্ত করে রাখা এবং অসুস্থতার যাদু নষ্ট করে দিন।
اللهم ابطل سحر المرض والانتقام

হে আল্লাহ্ প্রতিশোধমূলক যাদু এবং অসুস্থতার যাদু নষ্ট করে দিন।

পড়ার সময় কি কি প্রতিক্রিয়া হয় জানাবেন

কপি করার অনুমতি নেই।

আর রহমাহ রুকইয়াহ সেন্টার

12 Oct, 15:34


আপনার শরীরে হিন্দু থাকলে এই দুয়াটা ১০০ বার পড়ুন

اللهم دمر فجر عقد كل جن هندوس نصراني

আল্লাহুম্মা দাম্মির ফাজ্জির উক্বদা কুল্লা জিন্নিন হিন্দুস নাসরানি