Islamic Online Madrasah - IOM

🟦 ভর্তির ধাপসমূহঃ
➖➖➖➖➖➖➖
☑️ ভর্তি হবার জন্য খরচসহ ভর্তি ফি বাবদ ১৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে এবং ভর্তিফর্ম পূরণ করতে হবে।
▪️ভর্তিফর্মের লিংকঃ https://admission.iom.edu.bd/

[উল্লেখ্য, অনলাইন পেমেন্টের জন্য উল্লিখিত ভর্তিফর্মের লিংক এ গিয়েই ফর্ম পূরণের পর নিজের বিকাশ/রকেট/নগদ/ভিসা/মাস্টারকার্ড ব্যবহার করে ফি প্রদান করা যাবে।]

▪️যারা সরাসরি বিকাশ নাম্বার এর মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন, তাদের আগে নিম্নোক্ত নাম্বারে টাকা পাঠাতে হবে। (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর। সরাসরি কেউ এই নম্বরে বিকাশ করলে তিনি শুধুমাত্র ১৫০০৳ প্রদান করবেন)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)

☑️এরপর উল্লিখিত ফর্মটি ট্রানজেকশন নাম্বার সহ পূরণ করতে হবে।

⛔️ বি: দ্র: ফর্মে লাল * চিহ্নিত ছকগুলো অবশ্য পূরণীয় যা পূরণ করলেই আপনার ফর্মটি সাবমিট হয়ে যাবে; সেক্ষেত্রে এগুলো ছাড়া অন্য ছকগুলো পূরণ না হলেও সমস্যা নেই ইন শা আল্লাহ।

✅ ভর্তি ফর্ম পূরণ করার ৪/৫ দিনের মধ্যে রোলসহ কনফার্মেশন ইমেইল পাবেন। এক্ষেত্রে৷ মেইল খুঁজে না পেলে ইমেইলের স্প্যাম বক্স এবং প্রোমোশন ফোল্ডার চেক করবেন ইনশা-আল্লাহ।

আমাদের অতীব পরিচিত একটি জিকির হলো الْحَمْدُ لِلّٰهِ অর্থ সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। কিন্তু ভুলবশত কেউ যদি পড়ে الْهَمْدُ لِلّٰهِ অর্থ সকল আবর্জনা আল্লাহর জন্য

আস্তাগফিরুল্লাহ। শুধু ح ও ه এই দুটি হরফ পরিবর্তনের ফলে উক্ত শব্দটির অর্থের কি ভয়াবহ বিকৃতি ঘটেছে! মূলত তাজবীদের নিয়মগুলো না জানার কারণে প্রতিনিয়ত এমন অসংখ্য ভুল হতেই থাকে আমাদের। এমনকি এই ধরনের ভূলের কারণে নামাজ, কুরআন তিলাওয়াতসহ বিভিন্ন ইবাদত কবুল হওয়া তো দূরে থাক বরং গুনাহ হতে পারে।

তাই এই গুরুতর সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন তাজবীদের নিয়মগুলো জানা ও তা প্রয়োগ করে তিলাওয়াত শুদ্ধ করতে পারা। সেই প্রয়োজন পূরণেই আইওএমে আবার এসেছে "তাজবীদ কোর্স।"

যেখানে হরফ উচ্চারণ বা মাখরাজ থেকে শুরু করে মাদ, গুন্নাহসহ তাজবীদের বিভিন্ন নিয়মাবলী ও কিছু সূরা প্র্যাকটিস করানো হবে। এছাড়া ভাই-বোনদের আলাদা আলাদা মাশক্ব ক্লাসে পড়ানো ও পড়া শুনে কারেকশন দেওয়া হবে ইন শা আল্লাহ।

🔰 বিস্তারিতঃ
➖➖➖➖➖
✅ তাজবীদ কোর্সে ভর্তি ফি ১৫০০৳। মাসিক ফি ৫০০৳; মিডটার্ম ফি ৩০০৳ ও ফাইনাল ফি ৫০০৳।
✅ মাধ্যমঃ জুম এপ।
✅ কোর্সের মেয়াদকালঃ ৬ মাস
✅ ক্লাস শুরুঃ জানুয়ারি ২০২৫ (১ম সপ্তাহ)
✅ ক্লাস টাইমঃ (রাত ৯টা থেকে ১০টা বা ১০টা থেকে ১১টা) সপ্তাহে ২দিন।
✅ কোর্সগুলো ভাই-বোন সকলের জন্যই প্রযোজ্য।
✅ প্রতিটি ক্লাসের রেকর্ড থাকবে।
✅ ভাই-বোনের জন্য আলাদা মাশক্ব ক্লাসের সুব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য মাশক করা আবশ্যক।
✅ কোর্স শেষে সকল স্টুডেন্টকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে ইন শা আল্লাহ।

🟥 ভর্তির শেষ সময়: ★ ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ইং ★ 🟥

🔰 ভর্তি প্রক্রিয়া জানতে আমাদের কমেন্টবক্স চেক করুন ইন শা আল্লাহ।

💠 সাদাকায়ে জারিয়ার নিয়তে পোস্টে পরিচিতদের মেনশন, শেয়ার এবং কমেন্ট করে সাওয়াব অর্জন করে নিতে পারেন, ইন শা আল্লাহ।

মাত্র ৩টি রোজায় এবার ৪টি রোজার সওয়াব!

আয়্যামে বীজের রোজা অত্যন্ত সওয়াবের একটি আমল। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রতি মাসের মধ্যের এই তিন দিন রোজা পালনের গুরুত্ব দিয়েছেন। হাদিসে উল্লেখ আছে, প্রতি মাসে তিনটি রোজা রাখা সারাবছর রোজা রাখার সমান সওয়াব পাওয়া যায়! আর এই মাসে একইসাথে আইয়্যামে বীজ ও সাপ্তাহিক সিয়াম রাখার সুযোগ থাকছে, আলহামদুলিল্লাহ!

জুমাদাউল উলা মাসের আইয়্যামে বীজের সিয়াম ১৬ নভেম্বর, ১৭ নভেম্বর ও ১৮ নভেম্বর। ১৮ নভেম্বর একইসাথে আইয়্যামে বীজ এবং সাপ্তাহিক সিয়াম। যারা আইয়্যামে বীজের সিয়াম পালন করবেন, তাদের প্রত্যেককে আরবি জুমাদাউল উলা মাসের ১৩ তারিখ দিবাগত রাতে সাহারী খেতে হবে। অর্থাৎ রোজাদারগণ ১৫ই নভেম্বর দিবাগত রাত থেকে অর্থাৎ আজ রাত ১২টার পরের দিবাগত রাতে সাহারী খাবেন। (বি.দ্র.: ইংরেজী ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নতুন দিন শুরু হয় রাত ১২টার পর থেকে)

আমরা সকলে কিন্তু চাইলেই চেষ্টা করতে পারি মাত্র ৩টি রোজায় এবার ৪টি রোজার সওয়াব লুফে নিতে।

➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
শেয়ার/কপি/ট্যাগ/মেনশন করে প্রিয়জনদের মাঝে ছড়িয়ে দিন, নিজের ইবাদাতের পাশাপাশি অন্যদেরও ইবাদাতের সুযোগ করে দিন।

♦️রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:

✅কোর্সটি সম্পূর্ণ ফ্রি হলেও অপ্রয়োজনীয় রেজিস্ট্রেশন ঠেকানোর জন্য ফর্ম ফিলাপ ফি হিসেবে মাত্র ২০ টাকা রাখা হয়েছে।

ফর্ম ফিলাপ ফি ২০ টাকা পে করার জন্য আমাদের বিকাশ নম্বরে পেমেন্ট অপশন থেকে পে করতে পারেন (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)
▪️বিকাশ ছাড়া অন্য মাধ্যমে পেমেন্ট করতে: https://iom.edu.bd/product/payment_tq/

🟡 পেমেন্ট করার আগে অবশ্যই রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম চেক অপেন আছে কিনা চেক করে নিতে হবে ইন শা আল্লাহ।

✅পেমেন্ট সম্পন্ন হলে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে। পেমেন্টের ট্রাঞ্জেকশন আইডি দিয়ে নিম্নোক্ত ফর্ম ফিলাপ করুন:

♦️রেজিস্ট্রেশন লিংক:
http://tiny.cc/TafsirulQuran_Forms

♦️আপনার রেজিস্ট্রেশন কনফার্ম হয়েছে কিনা জানার জন্য:
✅স্টুডেন্ট লিস্ট: https://tiny.cc/Students_List

♦️রেজিষ্ট্রেশনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর

⛔ বি:দ্র: শুধু কৌতূহলবশত রেজিস্ট্রেশন করে সংখ্যা না বাড়িয়ে যারা আসলেই কোর্সটি করতে চান শুধুমাত্র তারাই রেজিস্ট্রেশন করলে ভালো হয়।

কেমন হবে আমাদের "ধারাবাহিক তাফসীরুল কুরআন" কোর্স?

আসুন জেনে নেই সরাসরি মুফতি জুবায়ের আহমেদ (হাফি:) উস্তাদের নিকট থেকেই।

আমাদের রব আমাদেরকে কী বলেছেন তা কি জানতে চান না ভাই-বোনেরা? জানতে চান তো নিশ্চয়ই ইনশাআল্লাহ।

ইতিমধ্যে আমাদের এই কাফেলায় অনেক ভাই-বোন যুক্ত হয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। আপনি পিছিয়ে পড়ছেন না তো?

সবার অনুরোধে কিন্তু রেজিস্ট্রেশনের সময় বাড়ানো হয়েছে। পিছিয়ে না থেকে আইওএম আয়োজিত আমাদের "ধারাবাহিক তাফসীরুল কুরআন" কোর্সে যুক্ত হয়ে যাই ইন শা আল্লাহ।

🔴 কোর্সের বিস্তারিত: http://tiny.cc/DarabahikTafsirCourse

🟦 ভর্তির ধাপসমূহ:
➖➖➖➖➖➖➖
☑️ ভর্তি হবার জন্য খরচসহ ভর্তি ফি বাবদ ১৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে এবং ভর্তিফর্ম পূরণ করতে হবে।
▪️ভর্তিফর্মের লিংক: https://admission.iom.edu.bd/

[উল্লেখ্য, অনলাইন পেমেন্টের জন্য উল্লিখিত ভর্তিফর্মের লিংক এ গিয়েই ফর্ম পূরণের পর নিজের বিকাশ/রকেট/নগদ/ভিসা/মাস্টারকার্ড ব্যবহার করে ফি প্রদান করা যাবে।]

▪️যারা সরাসরি বিকাশ নাম্বার এর মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন, তাদের আগে নিম্নোক্ত নাম্বারে টাকা পাঠাতে হবে। (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর। সরাসরি কেউ এই নম্বরে বিকাশ করলে তিনি শুধুমাত্র ১৫০০৳ প্রদান করবেন)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)

☑️এরপর উল্লিখিত ফর্মটি ট্রানজেকশন নাম্বার সহ পূরণ করতে হবে।

⛔️ বি: দ্র: ফর্মে লাল * চিহ্নিত ছকগুলো অবশ্য পূরণীয় যা পূরণ করলেই আপনার ফর্মটি সাবমিট হয়ে যাবে; সেক্ষেত্রে এগুলো ছাড়া অন্য ছকগুলো পূরণ না হলেও সমস্যা নেই ইন শা আল্লাহ।

✅ ভর্তি ফর্ম পূরণ করার ৪/৫ দিনের মধ্যে রোলসহ কনফার্মেশন ইমেইল পাবেন। এক্ষেত্রে৷ মেইল খুঁজে না পেলে ইমেইলের স্প্যাম বক্স এবং প্রোমোশন ফোল্ডার চেক করবেন ইনশা-আল্লাহ।

আরবি ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব ও সৌন্দর্য সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্বীনি শিক্ষা, কুরআন, হাদিস এবং ইসলামি ফিক্বহের সাথে আরবি ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আরবি ভাষা জানা থাকলে কুরআনকে মূল ভাষা বোঝা যায় এবং ইসলামের গভীর জ্ঞান অর্জন সহজ হয়।

আরবি শুধু একটি ভাষা নয়, বরং দ্বীনি ইলম অর্জনের মূল দরজা। একটি ভালো আরবি ভাষা কোর্সে সাধারণত ভাষার মৌলিক শব্দভাণ্ডার, বাক্য গঠন এবং উচ্চারণের ওপর জোর দেয়া হয়। এছাড়াও, সহপাঠীদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা ও অনুশীলনের সুযোগ থাকে, যা শেখা সহজ করে।

এসকল বিষয়াদিতে আলোকপাত করে আরবি ভাষা শেখা সহজ করার প্রচেষ্টায় IOM- Islamic Online Madrasah থেকে আয়োজন করা হয়েছে ❝আরবি ভাষা কোর্স❞- এর। উল্ল্যেখ্য, এই কোর্সটি আলিম কোর্সের অন্তর্ভুক্ত একটি সাবজেক্ট। তাই, আলিম কোর্স করলে এই কোর্সটি আলাদাভাবে করার প্রয়োজন নেই।

🔰 বিস্তারিতঃ
➖➖➖➖➖
✅ কোর্সে ভর্তি ফি ১৫০০৳। মাসিক ফি ৫০০৳; মিডটার্ম ফি ৩০০৳ ও ফাইনাল ফি ৫০০৳
✅ মাধ্যম: জুম এপ
✅ কোর্স মেয়াদকাল: দেড় বছর
✅ ক্লাস শুরু: জানুয়ারি ২০২৫ (১ম সপ্তাহ)
✅ ক্লাস টাইম: (রাত ৯টা থেকে ১১টা) সপ্তাহে ২ দিন
✅ কোর্সটি ভাই-বোন সকলের জন্যই প্রযোজ্য
✅ প্রতিটি ক্লাসের রেকর্ড থাকবে
✅ আলাদা তামরীন সুব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য তামরীন ক্লাস করা আবশ্যক
✅ কোর্স শেষে সকল স্টুডেন্টকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে ইন শা আল্লাহ

🛑 ভর্তির শেষ সময়: ★ ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ইং ★

🟡 ভর্তি প্রক্রিয়া জানতে আমাদের কমেন্টবক্স চেক করুন ইন শা আল্লাহ 🟡

আপনি জানেন কি? সামান্য একটি শেয়ার করাতেও অশেষ সওয়াব থাকতে পারে যদি নিয়তটি সঠিক হয়। তাই সাদাকায়ে জারিয়ার নিয়তে শেয়ার এবং মেনশন করে নিজের এবং অন্যদের সাওয়াব লুফে নিন তাড়াতাড়ি!

🔰 তাফসির প্রজেক্ট রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
◾️ প্রথমে ৩০০৳ পেমেন্ট করুন:
https://iom.edu.bd/product/itp_payment/
✅ ফি প্রদান করে নিম্নোক্ত ভর্তি ফর্ম ফিলাপ করুন:
◾️ http://tiny.cc/ITP2403_Forms

💠 রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা চেক করুন এই লিংকে-
▪️ স্টুডেন্ট লিস্ট: http://tiny.cc/ITP2403_StudentsList

কুরআন কি শুধুই তিলাওয়াত করলে হবে?! আমাদেরকে কুরআনে উল্লেখিত আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্যগুলোর পর্যায়ক্রম উপলব্ধি করতে হবে এবং সে অনুযায়ী অপেক্ষাকৃত বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। আর তার জন্য তাফসির পাঠের বিকল্প আর কি হতে পারে!!

আর তাই, কুরআন তিলাওয়াত করলেই শুধু হবে না, এর অর্থ জানতে হবে, তাফসির পড়তে হবে; আল্লাহ তাআলা আমাদের কি বলতে চেয়েছেন সেটা বোঝার তাওফিক অর্জন করতে হবে। আর শুরুতেই বড় বড় তাফসির গ্রন্থ পড়াটা আমাদের ব্যস্ত মুমিন ভাইদের জন্য একটু কঠিনই হয়ে যায়। এজন্য ❝সংক্ষিপ্ত তাফসিরে উছমানী❞ তাফসির বইটি এই প্রজেক্টের জন্য আমাদের সর্বত্তোম পছন্দ। কারণ এটি পড়তে যেমন সহজ এবং তেমনি বুঝতেও সহজ। সংক্ষিপ্ত তাফসিরে উছমানী কিতাব কে কেন্দ্র করে আমাদের ১ বছর মেয়াদের পুরো তাফসির প্রজেক্টটি মূলত সেলফ স্টাডি প্রজেক্ট এবং দুটো সেশনে এই পুরো তাফসির পড়া হবে। মুমিন ভাইদের জন্য প্রতিদিনের জন্য স্বল্প পরিমাণ সিলেবাস এবং প্রতিদিনের পড়ার উপর সেলফ টেস্ট কুইজ থাকবে। প্রতি মাসের সিলেবাসের উপর মাসিক পরীক্ষা থাকবে এবং মেধাস্থান প্রাপ্তদের জন্য থাকবে হাদিয়ার ব্যবস্থা। প্রতি সেশন শেষে ফাইনাল পরীক্ষা হবে এবং পরীক্ষায় উত্তীর্নদের জন্য সার্টিফিকেট ও হাদিয়ার ব্যবস্থা থাকবে।

📔যে তাফসির থেকে পড়ানো হবে:
▪️সংক্ষিপ্ত তাফসিরে উছমানী।
▪️লেখক : মাওলানা শাব্বীর আহমদ উসমানী, শাইখুল হিন্দ মাওলানা মাহমুদ হাসান দেওবন্দী রহ.
▪️প্রকাশনী : থানভী লাইব্রেরী

🔴বিস্তারিত:
➖➖➖➖➖
✅ ফি: ৩০০ টাকা
(মাসিক ফি ৫০টাকা করে ৬ মাসের ফি একত্রে রেজিষ্ট্রেশনের সময় প্রদান করতে হবে ৬ মাস পর নেক্সট ৬ মাসের ফি ৩০০ টাকা দিতে হবে।
✅ ডিউরেশন: ৬মাস (প্রতি সেশন)
✅ মাধ্যম: টেলিগ্রাম এ্যাপ
✅ প্রতিদিন নির্দিষ্ট পড়া দেওয়া হবে।
✅ প্রতিদিন থাকবে কুইজ।
✅ প্রতি মাসে একটি পরীক্ষা হবে।
✅ বোনদের জন্য থাকবে সাপ্তাহিক মুজাকারা।
✅ প্রতি মাসিক পরীক্ষায় মেধা তালিকায় থাকাদের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় হাদিয়া।
✅ কোর্স শেষে ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকলের জন্য থাকবে সার্টিফিকেট এবং মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় গিফট।
✅ কোর্স শুরু: জানুয়ারী মাসের ১ম সপ্তাহ থেকে
✅ ভাই-বোন উভয়ের জন্য প্রতি সপ্তাহে থাকবে দু'আ টাস্ক।

🛑 রেজিষ্ট্রেশনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ইং

💠 রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া পাবেন কমেন্টবক্সে। তাছাড়া এই কোর্সের বিষয়ে আপনার যাবতীয় জিজ্ঞাসার উত্তর পেতে আমাদের ইনবক্স করতে পারেন অথবা কল করতে পারেন আমাদের হটলাইন নম্বরে 09638113322 | সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত (শনি থেকে বৃহস্পতিবার।

🍁🍁 দ্বীনে ফেরার গল্প 🍁🍁

আমি একজন এতিম। এইটা আমার কাছে আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়। কারণ এই পরিচয়ের কারণে আমি আজ হেদায়াতের গথে আলহামদুলিল্লাহ। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, আল্লাহ যা করেন আমাদের ভালোর জনাই করেন। আম্মু-আব্বুকে হারিয়ে যখন অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছিলাম, সবক্ষেত্রে হতাশ হওয়া শুরু করলাম ঠিক সেই মুহূর্তে আল্লাহ সবচেয়ে বড় নেয়ামত "হেদায়াত" দিয়েছেন আমাকে। আলহামদুলিল্লাহি আলা কুল্লি হাল।

আমাদের খুব সুন্দর সাজানো-গোছানো একটা সংসার ছিলো। আমার বয়স যখন ২০ কি ২২ আমার একদম সুস্থ-স্বাভাবিক মায়ের ক্যান্সার ধরা পরে তাও তা আবার লাস্ট স্টেজে। ক্যান্সার হওয়ার ৩ মাসের মাথায় আম্মুকে হারিয়ে ফেলি। এরপর আব্বুও আস্তে আস্তে অসুস্থ হয়ে পরে আম্মুর শূন্যতায়। আম্মু মারা যাবার ২ বছরের মাথায় আব্বুকেও হারিয়ে ফেলি। সবার জন্য যেমন দোয়া করার মত মানুষ আছে, সবার যেমন বিপদে টেনশন করার মানুষ আছে, আমার আপন বলতে তেমন কেও নেই। বাবার বাড়ি নামক শব্দটা একদম বিলীন হয়ে গেলো জীবন থেকে। কিন্তু আমার সবচেয়ে প্রিয়, মহান দয়ালু, অসীম করুনাময় অভিভাবক আল্লাহ রয়েছেন। যিনি আমাকে আলোর পথ দেখিয়েছেন সেই সময়ে।

"আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে চান হেদায়াত দান করেন।"
(সূরা মুদ্দাছিছর, ৩১)
যখন এই আয়াজটা শুনি তখন শরীরের লোম দাঁড়িয়ে চোখ ছলছল করে ওঠে এই ভেবে যে, আমার মত পাপিষ্ঠ বান্দাকে আল্লাহ তার হেদায়াতের ছায়াতলে আশ্রয় দিয়েছেন। যা আল্লাহর পক্ষ থেকে পাওয়া এক অমূল্য সম্পদ। আম্মু-আব্বু মারা যাবার পর বারবার ভাবনায় আনে এই দুনিয়া ক্ষণিকের। মাথায় সারাদিন কিছু প্রশ্ন ঘুরপাক খায়, আমি কি আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তুত? জীবনের আসন উদ্দেশ্য কী? আল্লাহ কেন পাঠিয়েছেন আমাদের এই দুনিয়ায়?
"প্রতিটি প্রাণ মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।"
(সূরা আল-আনকাবুত, ৫৭)

যখন খুব একা লাগে এই দুনিয়ায়, তখন আকাশের দিকে তাকিযে আমার একমাত্র অভিভাবক আল্লাহর কাছে নিজের চাওয়া-পাওয়া, অভিযোগ, সুখ-দুঃখের গল্প করি। আল্লাহ বলেন, "আকাশের দিকে ভোমার বারবার তাকানোকে আমি অবশ্যই লক্ষ্য করি।"
(সূরা বাকারা, ১৪৪)

কুরআনের প্রতিটি আয়াত এখন আমার জন্য শক্তি এবং সাহস যোগায়। সুবহানাল্লাহ! আমি আমার আল্লাহকে ডেকে কখনও নিরাশ হইনি, আল্লাহকে ডাকার মত ডাকলে তিনি কখনোই কাউকে নিরাশ করেন না। আল্লাহ বলেন, "বলে দাও, হে আমার বান্দারা যারা নিজের আজার ওপর জুলুম করেছ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না, নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করে দেন। তিনি ক্ষমাশীল ও দয়ালু।" (সূরা জুমার, ৫৩)

দুনিয়া একটি পরীক্ষাগার। আল্লাহ বলেন,
"আমি অবশাই তোমাদের পরীক্ষা করবো ভয়, ক্ষুধা এবং ভোমাদের জানমাল ও ফসলাদির স্কয়স্কতির মাধ্যমে। আর ধৈর্য্যশীলদের সুসংবাদ দিন।"
(সূরা বাকারা, ১৫৫)
এরচেয়ে বড় সুসংবাদ এবং স্বান্তনা আমার জন্য আর কি হতে পারে। তিনি আমার প্রিয় মানুষ নিয়ে গিয়ে আমার জন্য হেদায়াতের মত রহমত দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!

আস্তে আস্তে আমি আমার বদ অভ্যাস গুলো বাদ দেওয়া শুরু করি আল্লাহর সন্তষ্টির উদ্দেশ্যে। যেমন ফেইসবুকে নিজের ছবি দেওয়া, গান শোনা, টিভি-সিরিজ দেখা। এখনও চেষ্টা চালিবে যাচ্ছি নিজের বাদ বাকি বদ অভ্যাস ত্যাগ করার। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন, আমি যাতে কুরআন সুন্নাহের আলোকে নিজের জীবনকে আলোকিত করতে পারি।

ফেইসবুকে স্ক্রল করতে করতে একদিন ।OM এর সন্ধান পাই। এরপর প্রায়ই তাদের পেইজের "দ্বীনে ফেরার গল্প" পড়ি। কি যে অনুপ্রেরণা দিতো সেই গল্পগুলো বলে বোঝাতে পারবো না। IOM এর বিভিন্ন পোস্টগুলো দেখতে দেখতে ইসলাম নিয়ে জানার আগ্রহ বাড়তে শুরু করলো। দিন দিন IOM এ ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। কিন্তু তারা যে সামান্য ফি নেয়, তা দেওয়ার মত সক্ষমতা আমার নেই সেক্ষেত্রে খুবই দুশ্চিন্তায় পরে গেলাম। আল্লাহর কাছে সাথে সাথে সাহায্য চাওয়া শুরু করলাম। শুধু বলতে লাগলাম আল্লাহ আমার স্বপ্ন টা পূরণ করে দিন। আর কুরআনের নিম্নোক্ত আয়াতটি স্মরণ করতে থাকলাম, "নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে উত্তম পরিকল্পনাকারী।"
(সূরা আনফাল, ৬০)

দুই থেকে চার দিনের মাথায় আল্লাহ আমার দোয়া কবুল করেছেন। আমার বোনের উছিলায় আমার IOM এ পড়ার স্বপ্ন পূরণ করে দিয়েছেন। আপুকে এই বিষয়ে জানানোর সাথে সাথেই আপু আমাকে আশ্বাস দিলো আমার IOM এর সাথে তিন বছরের জার্নিতে সে আমার সাথে আছে। সে বললো, "তুই ভর্তি হয়ে যা তোর মাদ্রাসার যাবতীয় খরচ আমি দিবো।" আল্লাহর নাম নিয়ে ভর্তি হয়ে গেলাম। আলহামদুলিল্লাহ! এখন IOM এর ক্লাসগুলো করি আর মন থেকে দোয়া আসে আমার বোনের জন্য, আল্লাহ তার মনের সকল নেক আশা পূরণ করুক। সেইদিন এডমিশনের পর অঝোরে কেঁদেছি মহান রবের নিকট। আমার মত পাপিষ্ঠ বান্দার দোয়া কবুলের আনন্দে। বারবার আল্লাহর দেয়া ওয়াদার কথা মনে পরছিলো "তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেবো।"
(সূরা গাফির, ৬০)

IOM এখন আমার জন্য এক আলোর পথ। যেখানে এসে আমার স্বল্প জ্ঞান আস্তে আস্তে পরিপূর্ণভা লাভ করছে। আমি খুবই ভাগ্যবর্তী যাকে আল্লাহ /OM এর মত একটা প্লাটফর্মের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! যেখানে এসে শ্রদ্ধেয় উস্তাদদের সহবতে থাকতে পারছি, এত ধৈর্য্যশীল মুকাররিরাহ আপু, সকল সমস্যা সমাধানের জন্য সিআর আপু, আর এত মিষ্টভাষী সহপাঠীদের পেয়েছি। শুকরিয়া আলহামদুলিল্লাহ ইয়া রব! মেইন ক্লাস, মাশক ক্লাস, স্পেশাল ক্লাস গুলোতে আমাদের এত যত্নসহকারে পড়ানো হয়। স্টাডি গ্রুপ, নোটস গ্রুপ, কুইজ গ্রুপ, সিস্টার্স গ্রুপ গুলোতে সকল সমাধান পেয়ে যাই। এখন আল্লাহর কাছে চাওয়া এই প্রতিষ্ঠানের সাথে যেন শেষ অব্ধি লেগে থাকতে পারি।

একটা বিষয় ইদানিং খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করছি, হেদায়াত পাওয়ার চেয়ে তা আমৃত্যু ধরে রাখা কঠিন। কারণ হেদায়াতের সাথে জীবন চলার পথে সর্বদা বাধা তৈরি করে আমাদের অবাধ্য নফস। আমি আমার বাবা-মায়ের সাদকায়ে জারিয়ার উছিলা হতে চাই। আল্লাহ যেন আমার প্রিয় বাবা-মাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন।

হে আল্লাহ, হেদায়াতের পথে আমৃত্যু লেগে থাকার তাওফিক দিন। ঈমানের সাথে আমাকে সহজ ও শ্রেষ্ঠ মৃত্যু দিন। আপনাকে সন্তুষ্ট করে যেন দুনিয়া ত্যাগ করতে পারি। (আমীন)

- ২৪১১ ব্যাচের ত্বলিবা বোন

🌸 সবার অনুরোধে শেষ বারের মত বাড়ানো হলো রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ 🌸

কুরআন তিলাওয়াত নিঃসন্দেহে সওয়াবের একটি মহান কাজ। তবে প্রশ্ন হলো, কুরআনের আসল উদ্দেশ্য কি শুধু তিলাওয়াতে সীমাবদ্ধ? তিলাওয়াতই কি কুরআনের প্রতি সব দায়িত্ব শেষ করে দেয়? আসলে তা নয়। কুরআনের অর্থ বুঝে আমল করা, আয়াতগুলোর প্রেক্ষাপট জানা, এবং আমাদের জীবনে সেগুলোর ব্যবহারিক প্রয়োগ শেখাও কুরআনের অধিকারগুলোর অন্তর্ভুক্ত। এই উদ্দেশ্যগুলো পূরণে তাফসির জানা জরুরি। কিন্তু তাফসির একা পড়ে পুরোপুরি বোঝা প্রায়ই কঠিন হয়, তাই অনেক উস্তায আলেমদের সাহায্য ছাড়া এটি পড়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেন।

শুধু আরবি জানলেই যথেষ্ট নয়। সাহাবায়ে কেরাম (রাদ্বিয়াআল্লাহু আনহুম) আরবি জানতেন, কিন্তু প্রতিটি আয়াতের গভীর তাৎপর্য ও নির্দেশনা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাতে তাদের বুঝিয়ে দিতেন ও শিখাতেন।

এই ধারাবাহিক শিক্ষার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে আইওএম নিয়ে এসেছে "ধারাবাহিক তাফসিরুল কুরআন" কোর্স। এখানে মুফতি জুবায়ের আহমেদ হাফিজাহুল্লাহু-এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে তাফসির শেখার সুযোগ থাকবে, সময়ও সুবিধাজনক (মাগরিব থেকে এশার মধ্যবর্তী সময়ে) এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। এমন সুযোগ সত্যিই দুর্লভ, তাই না?

🔰 বিস্তারিত:
——————
✅ সম্পূর্ণ কুরআন এর তাফসীর
✅ দারস নিবেন: মুফতি জুবায়ের আহমেদ হাফিজাহুল্লাহ
✅ ভাই-বোন উভয়ের জন্য
✅ লাইভ ক্লাস
✅ ক্লাসের হবে: সপ্তাহে ১ দিন।
✅ ক্লাসের সময়: প্রতি মঙ্গলবার বাদ মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত
✅ কোর্সের সময়সীমা: ১ বছর ব্যাপী
✅ ক্লাস শুরু: ১৯ নভেম্বর

♦️রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:

✅ কোর্সটি সম্পূর্ণ ফ্রি হলেও অপ্রয়োজনীয় রেজিস্ট্রেশন ঠেকানোর জন্য ফর্ম ফিলাপ ফি হিসেবে মাত্র ২০ টাকা রাখা হয়েছে।

ফর্ম ফিলাপ ফি ২০ টাকা পে করার জন্য আমাদের বিকাশ নম্বরে পেমেন্ট অপশন থেকে পে করতে পারেন (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)
▪️বিকাশ ছাড়া অন্য মাধ্যমে পেমেন্ট করতে: https://iom.edu.bd/product/payment_tq/

✅ পেমেন্ট সম্পন্ন হলে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে। পেমেন্টের ট্রাঞ্জেকশন আইডি দিয়ে নিম্নোক্ত ফর্ম ফিলাপ করুন।

🟡 পেমেন্ট করার আগে অবশ্যই রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম চেক অপেন আছে কিনা চেক করে নিতে হবে ইন শা আল্লাহ।

♦️রেজিস্ট্রেশন লিংক:
http://tiny.cc/TafsirulQuran_Forms

♦️আপনার রেজিস্ট্রেশন কনফার্ম হয়েছে কিনা জানার জন্য স্টুডেন্ট লিস্ট: https://tiny.cc/Students_List

★ রেজিষ্ট্রেশনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর, ২০২৪। ★

⛔ বি:দ্র: শুধু কৌতূহলবশত রেজিস্ট্রেশন করে সংখ্যা না বাড়িয়ে যারা আসলেই কোর্সটি করতে চান শুধুমাত্র তারাই রেজিস্ট্রেশন করলে ভালো হয়।

তাফসির সম্পর্কে কি একা একাই জানবেন ভাইবোনেরা? নিজের বন্ধু-বান্ধবদের জানাবেন না? তাহলে আবার কেমন এ বন্ধুত্ব! পোস্টটি শেয়ার এবং মেনশন করার মাধ্যমে সাদকায়ে জারিয়ার সুযোগ লুফে নিন ইন শা আল্লাহ।

🟦 ভর্তির ধাপসমূহ:
➖➖➖➖➖➖➖
☑️ ভর্তি হবার জন্য খরচসহ ভর্তি ফি বাবদ ১৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে এবং ভর্তিফর্ম পূরণ করতে হবে।
▪️ভর্তিফর্মের লিংক: https://admission.iom.edu.bd/

[উল্লেখ্য, অনলাইন পেমেন্টের জন্য উল্লিখিত ভর্তিফর্মের লিংক এ গিয়েই ফর্ম পূরণের পর নিজের বিকাশ/রকেট/নগদ/ভিসা/মাস্টারকার্ড ব্যবহার করে ফি প্রদান করা যাবে।]

▪️যারা সরাসরি বিকাশ নাম্বার এর মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন, তাদের আগে নিম্নোক্ত নাম্বারে টাকা পাঠাতে হবে। (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর। সরাসরি কেউ এই নম্বরে বিকাশ করলে তিনি শুধুমাত্র ১৫০০৳ প্রদান করবেন)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)

☑️এরপর উল্লিখিত ফর্মটি ট্রানজেকশন নাম্বার সহ পূরণ করতে হবে।

⛔️ বি: দ্র: ফর্মে লাল * চিহ্নিত ছকগুলো অবশ্য পূরণীয় যা পূরণ করলেই আপনার ফর্মটি সাবমিট হয়ে যাবে; সেক্ষেত্রে এগুলো ছাড়া অন্য ছকগুলো পূরণ না হলেও সমস্যা নেই ইন শা আল্লাহ।

✅ ভর্তি ফর্ম পূরণ করার ৪/৫ দিনের মধ্যে রোলসহ কনফার্মেশন ইমেইল পাবেন। এক্ষেত্রে৷ মেইল খুঁজে না পেলে ইমেইলের স্প্যাম বক্স এবং প্রোমোশন ফোল্ডার চেক করবেন ইনশা-আল্লাহ।

স্কুল মক্তব কোর্সে আমাদের কোমলমতি সোনামনিরা নিচ্ছে ইলমের তালিম। মা শা আল্লাহ, কতই না সুন্দর সে দৃশ্য। আর তাদের পবিত্র ক্বলবে ইলমুল দ্বীন যেভাবে সুবিস্তারে জায়গা করে নিচ্ছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়, আলহামদুলিল্লাহ। আজ তাদেরই কিছু হোমওয়ার্ক তাই তুলে ধরা হলো আপনাদের সাথে৷ অবশ্যই আমরা তাদের জন্য বারাকাহের দুআ করতে ভুলবো না। এই ফিতনায় তারা হলো আমাদের ভীত। আর ভীত যত মজবুত হবে, তত তা ফিতনার ঝড়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে রবে, ইন শা আল্লাহ। 

🟩 স্কুল মক্তব কোর্স বিস্তারিত: tiny.cc/SchoolMaktaab

➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖

📞 এছাড়া, এ বিষয়ে যেকোনো প্রশ্নের জন্য কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে 09638113322 | [সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত (শনি-বৃহস্পতিবার)]

পোস্টটি শেয়ার কিংবা ট্যাগ করার মাধ্যমে দাওয়াতে অংশীদার হতে পারেন ইনশা আল্লাহ।

আমাদের প্রত্যেকেরই নিয়মিত বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়া ও ঘরে প্রবেশের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ঘর থেকে বের হওয়া ও ঘরে প্রবেশের সুন্নাহসমূহ কি আমরা জানি?

চলুন জেনে নেওয়া যাক ঘর থেকে বের হওয়া ও ঘরে প্রবেশের সুন্নাহসমূহ:

🔰 ঘর থেকে বের হওয়ার সুন্নাহসমূহ:

১. ঘরের লোকদেরকে সালাম দিয়ে বের হওয়া। (শুয়াবুল ঈমান: ৮৮৪৫)

২. প্রথমে বাম পা বাইরে রাখা। (বুখারি: ৪২৬)

৩. ঘর থেকে বের হওয়ার দোয়া পড়া। (তিরমিযী: ৩৪২৬)

🔰 ঘরে প্রবেশের সুন্নাহসমূহ:

১. দোয়া পড়া অবস্থায় ঘরে প্রবেশ করা। (আবু দাউদ: ৫০৯৬)

২. ঘরে প্রবেশের পূর্বে অনুমতি নেওয়া, কাশি দিয়ে বা দরজা নাড়িয়ে সংকেত দেওয়া। (তিরমিযী: ২৭১০)

৩. প্রথমে ডান পা দিয়ে ঘরে প্রবেশ করা। (বুখারি: ৪২৬)

আমরা সকলেই এই সুন্নাহসমূহ নিয়মিত পালনের চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।

➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
▪️শেয়ার ও মেনশনের মাধ্যমে সকলকে এই সুন্নাহসমূহ জানিয়ে দিতে পারেন এবং এর ফলে একজনও যদি আমল করে তাহলে আপনিও সাওয়াবের ভাগিদার হবেন ইন শা আল্লাহ।

◾ প্রথমে ৫০০৳ পেমেন্ট করুন: https://iom.edu.bd/product/fae_payment-link/
◾ এরপর রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ফিলাপ করুন: https://iom.edu.bd/course/fae/
💠 রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা চেক করুন এই লিংকে-
▪️ স্টুডেন্ট লিস্ট বোন :http://tiny.cc/FAE_Sis_List
▪️ স্টুডেন্ট লিস্ট ভাই: http://tiny.cc/FAE_Bro_List

বয়স বাড়ার সাথে সাথে একজন মানুষের জীবনের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। তাই এই বয়সে একজন মুসলিমের উচিত দ্বীনি ইলম অর্জনে আগ্রহী হওয়া।

সালাত ও দুআর মাধ্যমে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়। নিয়মিত সালাত আদায়ের মাধ্যমে চাপ ও উদ্বেগ কমানো সম্ভব। বয়স্কদের জন্য ইসলামিক ইলম অর্জন নতুন করে জীবনকে মূল্যায়নের সুযোগ দেয় এবং তারা নিজেদের ভুল-ত্রুটি স্বীকার করে পরিশুদ্ধির পথে এগোতে পারেন। আমরা কি চাইনা দ্বীনের পথে এগোতে? বয়স্করা কুরআন ও হাদিস অধ্যয়ন করে ইসলামের মৌলিক ধারণা ও নীতি সম্পর্কে জানতে পারেন। বয়সের সাথে সাথে ইসলামের ইলম অর্জন করা জীবনের নতুন দিগন্ত খুলে দেয়! এটি কেবল আধ্যাত্মিক বৃদ্ধি নয়, বরং মানসিক, সামাজিক এবং নৈতিক উন্নয়নেও সহায়তা করে।

আর তাইতো আমাদের বয়স্ক মুসল্লী ভাই-বোনদের ইলম অর্জনের কথা চিন্তা করেই আমাদের এই ❝বয়স্ক ফরজে আইন কোর্স❞। এই কোর্সে একই সাথে ইসলামের মৌলিক ৪ টি বিষয় তাজবীদ, আক্বিদা, ফিক্বহ এবং দাওয়াহ নিয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। ফরজ ইলম অর্জনের কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই, তাই দেরি হয়ে গিয়েছে ভেবে এই সুবর্ণ সুযোগটি হাতছাড়া করবেন না৷

🔶 কোর্সের বিস্তারিত:
————————————
✅ নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য
✅ ক্লাস: সপ্তাহে ৪ দিন
✅ সময়: বাদ মাগরিব
✅ মাধ্যম: জুম এপ
✅ ক্লাস শুরু: নভেম্বর, ২০২৪
✅ কোর্সের সময়সীমা: ৬ মাস
✅ ভর্তি ফি ৫০০৳, মাসিক ফি ৩০০৳
✅ কোর্সের পুরো সিলেবাস জানতে: https://iom.edu.bd/course/fae/

🔰 ভর্তির শেষ সময়: ৩০শে অক্টোবর, ২০২৪

🟦 রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া জানতে আমাদের কমেন্ট বক্স চেক করতে পারেন। 🟦

➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
▪️সাদাকায়ে জারিয়ার নিয়তে পোস্টটি টাইমলাইনে শেয়ার কিংবা পরিচিতদের মেনশন করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "জুমার দিনে এমন একটা সময় রয়েছে, যাতে আল্লাহর বান্দা আল্লাহর কাছে যা আল্লাহ তাই দেন। অতএব আছরের শেষ সময়ে, তোমরা তা তালাশ করো।"
[আবু দাউদ, হাদিস: ১০৪৮, নাসাঈ হাদিস: ১৩৮৯]

জুমার দিন সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন, মুমিনদের জন্য ঈদের দিন, বেশি বেশি আমল ও ইবাদতের দিন। এই দিনটি অতীব ফজিলতপূর্ণ ও এই দিনে অল্প আমলেও অধিক সাওয়াব অর্জন করা যায়। জুমার দিনেই আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে দোয়া কবুলের সময় রয়েছে। এই সময়ে করা দোয়াগুলো আল্লাহর দরবারে কবুল করা হয়।

আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রাযিআল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, 'জুমাবারে আসরের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত দোয়া কবুল হয়।' বিখ্যাত সিরাতগ্রন্থ যাদুল মাআ'দ- এ বর্ণিত আছে, 'জুমার দিন আসরের নামাজ আদায়ের পর দোয়া কবুল হয়।'
[যাদুল মাআ'দ: ২/৩৯৪]

তাই, জুমার দিনে আমরা বেশি বেশি আমল করব ও দোয়া কবুলের সময় দোয়া করব ইন শা আল্লাহ। আল্লাহ তা'আলা আমাদের তৌফিক দান করুক আমিন।

🔰 স্কুল মক্তব নাজেরা কোর্সে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:

◾ প্রথমে ১০০০৳ পেমেন্ট করুন:
https://iom.edu.bd/product/cnc/

যারা সরাসরি বিকাশ করতে চাইলে আমাদের বিকাশ নম্বরে পেমেন্ট অপশন থেকে পে করতে পারেন (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)

◾ পেমেন্ট এর পর রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ফিলাপ করুন: https://tiny.cc/SM_Nazera_Forms

💠 রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা চেক করুন এই লিংকে: https://tiny.cc/SMN_Student_List

স্কুল মক্তব নাজেরা কোর্সে আজই ভর্তির শেষ দিন!!

তাজবীদ শেখার পর আমাদের সন্তানরা কুরআন তিলাওয়াতের সময় তাজবীদের সঠিক প্রয়োগ করতে পারছে কিনা একজন সচেতন অভিভাবক হিসেবে তা খেয়াল করছেন তো?

কুরআন তিলাওয়াত শেখা ও পড়ার কারণ বলে শেষ করা যাবেনা! কুরআন মানুষের মনে শান্তি এবং স্থিরতা আনে, এতে জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে দিকনির্দেশনা ও শিক্ষা রয়েছে, কুরআন পড়ার মাধ্যমে ঈমান আরও শক্তিশালী হয়, এটি আমাদের নৈতিকতা এবং আচরণে উন্নতি করতে সাহায্য করে, কুরআনের আয়াতগুলো দিয়ে দোয়া করলে তা গ্রহণযোগ্য হয় বলে বিশ্বাস করা হয়। এগুলি ছাড়াও, কুরআন পড়া আমাদের কর্তব্য! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ❝এই অন্তরসমূহে মরিচা ধরে যেভাবে লোহায় পানি লাগলে মরিচা ধরে। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), এর পরিশোধক কি? উত্তরে তিনি বলেন, মৃত্যুর কথা বেশি বেশি স্মরণ করা এবং কুরআন তিলাওয়াত করা।❞ [বায়হাক্বী]

কুরআনের চর্চা যেনো আমাদের সোনামণিদের মাঝে জারি থাকে সেজন্যই হারফ চেনে এবং বানান করে পড়তে পারে এমন ৬ থেকে ১৬ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের কুরআন তিলাওয়াত সহীহ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে আমাদের এই স্কুল মক্তব নাজেরা কোর্স!

🔰 বিস্তারিত:
——————
✅ সম্পূর্ণ কুরআন পড়ানো হবে, ইন শা আল্লাহ
✅ থাকবে ছেলে-মেয়ে আলাদা উস্তায-উস্তাযা
✅ লাইভ ক্লাস
✅ ক্লাসের সময়: বাদ এশা; সপ্তাহে ৪ দিন
✅ কোর্সের সময়সীমা: ১ বছর (২ সেমিস্টার)
✅ বয়সসীমা: ৬-১৬ বছর
✅ ক্লাস শুরু: ১ নভেম্বর, ২০২৪ইং
✅ ভর্তি ফি ১০০০৳, মাসিক ফি ৭০০৳

🟦 নাজেরা কোর্সের পূর্বশর্ত: কুরআন বানান করে পড়া জানতে হবে। উল্লেখ্য, ভর্তি পরবর্তী সময়ে কোনো ছেলে-মেয়ে উক্ত শর্ত পূরণ না করতে পারলে তার ভর্তির ফি রিফান্ড করে দেয়া হবে।

🟥 স্কুল মক্তব নাজেরা কোর্সে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া জানতে প্রথম কমেন্টে চেক করুন 🟥

➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
▪️সাদাকায়ে জারিয়ার নিয়তে কমেন্ট, মেনশন এবং শেয়ারের মাধ্যমে পোস্টটি সকল অভিভাবকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। আল্লাহ তাআলা আমাদের সন্তানদের কবুল করে নিন, আমিন।

আহলিয়া হলো দ্বীনদার পাত্র-পাত্রীদের বিবাহ সহজ ও সুন্নাহসম্মত করতে IOM এর একটি কার্যক্রম।

আহলিয়া ওয়েবসাইটে বিবাহ ইচ্ছুক দ্বীনি পাত্র-পাত্রীদের বায়োডাটা দেওয়া থাকে, যা সবাই দেখতে এবং সাবমিট করতে পারে। পছন্দের পাত্র-পাত্রীদের সাথে যোগাযোগ করতে কানেকশন কিনতে হয়। তবে অনেকেই বায়োডাটা সাবমিট বা জমা দেওয়ার নিয়ম ভালোভাবে না জানার কারণে সমস্যায় পড়তে পারেন। তাদের জন্য সহজেই বায়োডাটা সাবমিট প্রসেসের বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

🔰ওয়েবসাইটে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। একাউন্ট খোলার সাথে সাথেই একটি সিরিয়াল নম্বর তৈরি হবে।

🔰বিভিন্ন রকমের তথ্য জানতে চাওয়া হয়। প্রাথমিক, IOM সংশ্লিষ্ট, সাধারণ বিষয়াদি যেমন: জন্মসাল, উচ্চতা, রক্তের গ্রুপ, ওজন, পেশা ইত্যাদি। এছাড়াও বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পারিবারিক অবস্থাও রয়েছে।

🔰ব্যক্তিগত তথ্যতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, মাহরাম/গাইরে মাহরাম মেনে চলা, নজরের হিফাজত, শুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত, নাটক/সিনেমা/খেলা দেখা, ঘরে বাইরে পোশাকের ধরণ, শারীরিক ও মানসিক রোগ, মাজার সম্পর্কিত ধারণা, মাজহাব, ছেলেদের ক্ষেত্রে সুন্নতি দাঁড়ি ও টাখনুর উপরে কাপড়, জামাতে নামাজ ইত্যাদি বিষয় উল্লেখ থাকবে।

🔰এরপরে অভিভাবকের অনুমতি, বিবাহ সম্পর্কে মতামত, কেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন, অভিভাবকের সাথে যোগাযোগের উপায়, ফোন নম্বর, ইমেইলসহ আরো কিছু তথ্য জানতে চাওয়া হবে। অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ করা হবে।

🔰 অতীব প্রয়োজনীয় অপশনে *(তারা চিহ্ন) ও Required দেওয়া থাকবে।

🔰সব তথ্য সঠিকভাবে পূরণের পর 'বায়োডাটা পাবলিশ' অপশনে ক্লিক করলে রিভিউ করে পাবলিক করে দেওয়া হবে।

🔰বায়োডাটা সেভ করে পরবর্তীতে এডিট করা যাবে।

🔰কর্তৃপক্ষ সন্তুষ্ট না হলে বায়োডাটা এপ্রুভ বা অনুমোদিত হবে না।

🔰ইন্টারফেসের নিচের দিকে বায়োডাটা এপ্রুভের কারণগুলো উল্লেখ করা হয়েছে।

🔰বায়োডাটা লিংক কপি করে শেয়ার করা যাবে।

🔰পাবলিশ হওয়ার পরবর্তীতে লগইন করলে ভিজিটর সংখ্যা, পছন্দের তালিকাভুক্ত, নিজস্ব পছন্দ তালিকা ও কানেকশন ক্রয়ের তথ্য পাওয়া যাবে ইন শা আল্লাহ।

তাহলে আর দেরি কেন? বিবাহ ইচ্ছুক দ্বীনি ভাইবোনেরা দ্রুতই বায়োডাটা সাবমিট করে দ্বীনি জীবনসঙ্গী খুঁজে নিন ইন শা আল্লাহ।

🔴 ফেসবুক লিংক: fb.com/ahlia.org

🔵 ওয়েবসাইট লিংক: ahlia.org

⭕ শেয়ার ও মেনশনের মাধ্যমে বায়োডাটা সাবমিট প্রসেস বা জমা দেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সকলকে জানিয়ে দিতে পারেন ইন শা আল্লাহ।

২০২০-২০২৪ এ দীর্ঘ সময়টাতে আমি নিজেকে একটু একটু করে চিনেছি। ভুল করেছি, শিক্ষা নিয়েছি। আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ঠিক ভুলের তুলনা করতে শিখেছি। দুনিয়াবি কোনো প্রয়োজনে আগে দ্বীনকে দেখেছি। ছোট বেলা থেকেই কোনো নেগেটিভ কথা আমার ভালো লাগত না। কষ্ট পেতাম যেখান থেকে সেখান থেকেই পজিটিভ চিন্তা ভাবনা করার তৌফিক দান করেছেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা। কখনও মনে হিংসা, অহংকার কিংবা গীবত হয়ে গেছে এমন মনে হলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতে শিখেছি। তবে নিজেকে পুরোপুরি দ্বীনের প্রতি অটল রাখতে পেরেছি তা কখনও বলব না। নিজের কাছে নিজেই আমি চরম ঘূর্ণিত একজন ব্যাক্তি জেনে না জেনে কত ভুল কত গুনাহ করে ফেলেছি আবার ক্ষমা চেয়েছি আবার গুনাহ করেছি।
এভাবেই চলছে....

এবার আসা যাক আইওএমের সন্ধান কিভাবে পেলাম?
আইওএম নিয়ে কোনো ধারণা ছিল না আমার| কখনও নাম ও শুনিনি। দ্বীন পুরোপুরি মেইনটেইন না করতে পারলেও চেষ্টা করি। সে ইচ্ছে থেকেই ফেসবুকে দ্বীনি বোনদের সাথে এ্যাড হই। তাদের মধ্যে একজন দ্বীনি বোনের সাথে আমার হুট করেই
পরিচয় হয়। নাম তার রাবেয়া বসরী। পড়াশোনা নিয়ে কথা বলার প্রেক্ষিতে সে বলল সে আইওএম এ আলিম কোর্সে ভর্তি হবে। সঙ্গে সঙ্গে আমিও প্রশ্ন করে বসলাম আইওএম কি? তখন রাবেয়া আমাকে আইওএমের ফেসবুক পেইজ লিংক দিলেন|সেখান থেকেই আমি আইওএম এর সন্ধান পাই। রিসার্চ করে দেখলাম আলিম কোর্সের মডিউল। আল্লাহুম্মা বারিক কোর্স মডিউল দেখে খুব খুশি হই। মনে মনে আমিও নিয়ত করে ফেলি যে আমি আলিম কোর্সে ভর্তি হবো। খুব সম্ভবত এ বছর
রোজার আগে আমি আইওএম সম্পর্কে জানতে পারি। আলিম কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য আম্মুর কাছে অনুমতি নিতে যাই। আম্মুও অনেক খুশি হয়। অনুমতিও দিয়ে দেন। যদিও তখনও ভর্তি শুরু হয়নি। তারপর শুরু হয় দীর্ঘ অপেক্ষা। আল্লাহর তরফ থেকে এত আগ্রহ আমার এসেছিল আলহামদুলিল্লাহ। ভর্তি আবেদন শুরু হওয়ার কিছুদিন পরেই ভর্তি হয়ে যাই। এপ্রিল মাসেই ভর্তি হই।

তারপর আরও দুই মাস অপেক্ষায় ছিলাম। ক্লাস কবে শুরু হবে এ প্রশ্নই শুধু করতাম। আলহামদুলিল্লাহ ক্লাস শুরু হয়। নতুন একটা পরিবেশ কখনও এমন চিন্তাও আসেনি আমি মাদ্রাসায় পড়বো। এখন আমি গর্ব করে বলতে পারি আইওএমের আলিম কোর্সে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত আমার জীবনের এখন পর্যন্ত নেওয়া সর্বোত্তম সিদ্ধান্ত।

উস্তাযদের ক্লাস, মশক, প্র্যাকটিস সব মিলিয়ে ব্যাস্ত থাকি আলহামদুলিল্লাহ। উপলব্ধি করতে পারছি আমার জীবনের একটু একটু পরিবর্তনকে। আমি একজন প্র্যাকটিসিং। পরিপূর্ণ দ্বীনদার কিংবা দ্বীনের পথে ফিরে এসেছি নিজেকে এমন বলার যোগ্যতা আমার নেই| আল্লাহ সুবহানাল্লাহু ওয়াতাআ'লা আমাকে যতটুকু বুঝ দিয়েছেন সেটার উপর অটল থাকার চেষ্টা আমি করছি। নিজের নফসের সাথে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করছি। এখন আমার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। তার দেখানো পথে চলা এবং হেদায়েতের পথে অটল থাকা। আমি চাই আমার মন ও জীবন দ্বীনের শিক্ষায় আলোকিত হোক এবং আমি যেন অন্যদেরকে ইসলামের পথে আহ্বান করতে পারি। দ্বীনের দায়ী হিসেবে আমার ভূমিকা যেন পালন করতে পারি এটাই আমার ইচ্ছে ও উদ্দেশ্য।

আল্লাহ তায়ালা আমাকে সে তৌফিক দান করুক| আমিন|
অতঃপর, দ্বীনের পথে অটল থাকার চেষ্টা চলছে, আমৃত্যু চলবে ইন শা আল্লাহ....

দ্বীনে ফেরার আগে জীবন একটি বিচিত্র যাত্রার অংশ, যেখানে আমরা বিভিন্ন দিক থেকে পরীক্ষা এবং সংগ্রামের মুখোমুখি হই| দৈনন্দিন জীবনের চাপ, সামাজিক প্রতিশ্রুতি এবং ব্যক্তিগত স্বপ্নের সংঘাত আমাদের অভ্যন্তরীণ শান্তি ও সুখকে প্রভাবিত করে| আমরা প্রায়ই স্বার্থপরতা, অহংকার এবং অনিশ্চয়তার সঙ্গে লড়াই করি, যা আমাদের আত্মিক অগ্রগতি ও সত্যিকারের শান্তির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়| এই সময়ে, আমরা বাহ্যিক সৌন্দর্য এবং সাময়িক সুখের প্রতি আকৃষ্ট হলেও, এক গভীর অভ্যন্তরীণ সঙ্কট অনুভব করি| দ্বীনে ফেরার পথ আমাদেরকে আত্মমূল্যায়ন ও আত্মবিশ্লেষণের মাধ্যমে শান্তি এবং সমাধানের সন্ধানে নিয়ে যায়| যেখানে আমরা খুঁজে পাই প্রকৃত উদ্দেশ্য এবং মীমাংসার প্রতিশ্রুতি|

দ্বীনে ফেরার বিষয়টি মানবজীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ ও অনুপ্রেরণাদায়ক অধ্যায় . প্রতিটি মানুষ তার জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে নানা ভুল ও বিচ্যুতির সম্মুখীন হয়| কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমত তার করুণার দরজা সবসময় খোলা থাকে| যা একজন মানুষকে নতুনভাবে দ্বীনের পথে ফিরে আসতে উদ্বুদ্ধ করে| ইসলাম এমন একটি ধর্ম যেখানে তাওবা ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে আল্লাহর নিকট ফিরে যাওয়ার সুযোগ
দেওয়া হয়| পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তাআলা বারবার তাওবার গুরুত্ব ও মানুষকে তাঁর কাছে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, “তোমরা সবাই আল্লাহর নিকট তাওবা করো, হে মুমিনগণ! যাতে তোমরা সফল হতে পারো” (সূরা আন-নূর, আয়াত ৩১)

আল্লাহ আরো বলেছেন, “যারা আল্লাহর পথে ইস্তিগফার করে এবং তার কাছে ফিরে আসে, তাদের জন্য আল্লাহর রহমত রয়েছে।” (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৬৪)

এখন একটু নিজের গল্প বলি....
আমি ছোটবেলা থেকেই ছিলাম খুবই চুপচাপ আর শান্তশিষ্ট স্বভাবের একজন মানুষ।বাকি স্বাভাবিক মুসলিম পরিবারের সন্তানদের মতো আমার দ্বীনি শিক্ষা পরিবার থেকেই পাওয়া। ছোটবেলা থেকেই আমার বিশেষ করে রোজা রাখা আর বোরখা পরার প্রতি আগ্রহ ছিল। খুব ছোট বয়স থেকেই আমি রোজা রাখা শুরু করেছি। মোটামুটি মা-বাবার বাধ্যগত সন্তান হয়েই গড়ে উঠেছি। পর্দার ব্যাপারে এত সচেতন ছোট থেকে ছিলাম না তবে সবসময় হিজাব পরতাম। এমনকি স্কুলে শিক্ষকদের অনেক প্রিয়ও ছিলাম। আমাকে উদাহরণ দিয়ে অন্য মেয়েদের বলত মাথার চুল ঢেকে আসতে, হিজাব পরতে বলত। মোটামুটি দ্বীনি জ্ঞান থাকলেও মানা হতো না তেমন ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে চলতাম| এভাবেই মাধ্যমিক শেষ হলো|

মাধ্যমিক শেষে আব্বু বলেছিল আমাকে মাদ্রাসায় ভর্তি হতে। বলে রাখা ভালো তখন আমাদের পরিবারে শুধু আব্বুই দ্বীন মেইনটেইন করতেন আর বাকি সদস্যরা ছিলেন মর্ডান মুসলিম| আমিও তাদের দলেই ছিলাম। আমাকে আব্বু বেশ অনেকদিন ধরেই বুঝিয়েছে যেন মাদ্রাসাতেই ভর্তি হই। কিন্তু আমি রাজি ছিলাম না। কেমন যেন একটা চিন্তা ভাবনা ছিল তখন ভাবতাম, আমার বাকিসব ফ্রেন্ডরা ভালো ভালো কলেজে পড়বে আর আমি মাদ্রাসায়? আমার ভবিষ্যৎ কি হবে? শেষমেশ কলেজেই ভর্তি হয়ে যাই আমি।

সময়টা তখন ২০২০ ছিল| করোনা যেন সারা পৃথিবীকে অসুস্থ করে তুলেছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার অশেষ রহমতে সেবছর অনেকেই দ্বীনের পথে ফিরে এসেছেন, হেদায়েত পেয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। আমার আম্মুও তাদের মধ্যে একজন।পুরো পরিবার তখন ঘরবন্দী। তখন শুধু একটা চিন্তাই ছিল সবার মনে মারা গেলে আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবো? ভয়ে কাতর ছিলাম পুরো পরিবার| আম্মু-আব্বু আমাদেরকে অনেক নসিহা করতেন| আমরা তখন পুরোপুরি দ্বীনের পথে ফেরার চেষ্টায়....

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, সকাল সন্ধ্যা কুরআন পাঠ করা, যিকির, তখন পর্দাও করা শুরু করেছি হাত মোজা পা মোজাসহ| আহা! সে দিন গুলো কতই না প্রশান্তির ছিল।

জানিনা তখন আমি দ্বীনকে নিজের ভেতর ধারণ করতে পেরেছিলাম কিনা। প্রশান্তির দিনগুলো খুব অল্প সময়ের জন্য ছিল আমার কাছে মনে হয়। বার বার মুখ থুবরে পড়ে গিয়েছি ভুল পথে পা বাড়িয়েছি। এমন করতে করতে পেরিয়ে গেল আরও কয়েকটি
বছর মনে শান্তি ছিল না আমি ছিলাম চরম হতাশাগ্রস্ত একজন মানুষ। এভাবে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে এডমিশন। এডমিশন টাইমটাতে বাকি সবার মতো আমিও চেয়েছিলাম স্বনামধন্য কোনো পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ার জন্য কিন্তু পরিবার দেয়নি।

তখনও আমার এসব ফ্রি-মিক্সিং নিয়ে ধারণা ছিল না। নিজ উদ্যেগে এডমিশন পরীক্ষা দিয়েছিলামও| এডমিশনে চান্স না পাওয়া সহপাঠীদের দেখতাম অনেক হতাশায় ভুগতে। আমিও হতাশায় ছিলাম তবে ওদেরকে সবসময় পজিটিভ কথা বলতাম আল্লাহর প্রতি ভরসা রাখতে বলতাম। নিজের অজান্তেই কখন যেন বুঝ এসেছিল যে এসবকিছুই তো দুনিয়াবি। আখিরাতের জন্য তো না। এডমিশনে চান্স না পাওয়ার শোক কেটে গেল। একটা সময় গিয়ে রিয়েলাইজ করতে পারলাম আল্লাহ তায়ালাই উত্তম পরিকল্পনাকারী। অতীতে এত এত এক্সপেক্টেশন ছিল জীবন নিয়ে সব ছিল দুনিয়ার চিন্তা। হেরে গেলে কতই না কষ্ট পেতাম। মরে যেতে চাইতাম| আল্লাহর কাছে অভিযোগ করতাম আল্লাহ আমিই কেনো? আল্লাহ মাফ করুক।

আইওএম থেকে ৩ বছরের আলিম কোর্স সম্পন্ন করা এক ভাইয়ের অনুভূতি:

❝দ্বীনের বুঝ পাওয়ার পর থেকে মনে একটা আফসোস ছিল যে, জীবনে কখনো মাদ্রাসায় পড়তে পারলাম না! ইলমে দ্বীনের ত্বলিব হতে পারলাম না! কারণ জীবন চলার বাঁকে বাঁকে দ্বীনি ইলমের প্রচন্ড শুন্যতা অনুভব করতাম। করোনাকালীন সময়ে হঠাৎ করেই আমার সেই আফসোস কিছুটা হলেও পুষিয়ে দিতে আলোকবর্তিতা হয়ে সামনে এলো প্রিয় আইওএম (ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসা)।

আলহামদুলিল্লাহ্! ২০২১ সালের জুলাই মাসে শুরু করেছিলাম ইলম শিখার এই যাত্রা। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে এই বছর জুনে পুরো কোর্সে প্রথম স্থান অধিকার করে শেষ করলাম ৩ বছর মেয়াদি আলিম প্রস্তুতিমূলক কোর্স, ফালিল্লাহিল হামদ্। আজকে হাতে পেলাম কোর্স সম্পন্ন করার স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ, মার্কশীট এবং আইওএমের তরফ থেকে বরাবরের মতো এক গুচ্ছ ভালোবাসা!

চোখের পলকেই যেন কেটে গেল ৩টি বছর! মনে হচ্ছে, এই তো মাত্র সেদিন শুরু করেছিলাম! দেখতে দেখতেই শেষ হয়ে গেল! আজ ফারেগীনদের খাতায় নামও লিখা হয়ে গেলো! সময় কত দ্রুত চলে যায়!

আইওএম থেকে শিখেছি বিনয়, নম্রতা, তাওয়াক্কুল কিভাবে করতে হয়। শিখেছি পবিত্র কুরআনের বিশুদ্ধ তিলাওয়াত। শিখেছি আকিদা থেকে সীরাহ, দাওয়াহ থেকে ইসলামের ইতিহাস। উস্তাজরা শিখিয়েছেন ইখতেলাফ (মত ভিন্নতা) স্বত্বেও কিভাবে উম্মাহ চেতনা ধারণ করতে হয়। শিখিয়েছেন কিভাবে একজন আদর্শ মুমীন হওয়া যায়। চিরকৃতজ্ঞ সমস্ত উস্তাজদের প্রতি যারা জেনারেল লাইনের একজন বে-ইলমকে হাতে-কলমে জান্নাতের রাস্তায় হাঁটার ইলম শিখিয়েছেন। আল্লাহ তায়া’লা আমার উস্তাজদের মর্যাদা দুনিয়া এবং আখিরাতে সমুন্নত করুন। আমীন।

পরিশেষে দুআ করছি, আল্লাহ তায়া’লা আইওএমের এই খেদমতকে কিয়ামত পর্যন্ত কবুল করুন। সংশ্লিষ্ট সবাইকে জাযায়ে খইর দান করুন। আইওএমকে আখিরাতে আমাদের নাজাতের জরিয়া বানান। আমীন।

আমি অধমও দুআ চাই, আল্লাহ তায়া’লা যেন আমৃত্যু ত্বলিবুল ইলম হিসেবে কবুল করেন। অর্জিত ইলম অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করেন। আমার ইলম যেন হয় ইলমে না'ফে। যে ইলম আমাকে জান্নাতের পথ দেখাবে, জাহান্নামের পথ থেকে বিরত রাখবে। আল্লাহুম্মা আমীন।❞

মা শা আল্লাহ। বারাকাল্লহু ফিকুম। আমাদের এই ত্বলিব ভাইয়ের জন্য বারাকাহ্-র দুআ করতে ভুলবেন না যেনো!

➖➖➖➖➖➖➖➖
আমাদের আলিম কোর্সের ১৩তম ব্যাচে ভর্তি চলছে, আলহামদুলিল্লাহ। আপনিও চাইলে আপনার আসনটি নিশ্চিত করে নিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

আলিম কোর্সের বিস্তারিত: https://www.facebook.com/share/v/LDog1hNtt8p8xSyV/

🟦 ভর্তির ধাপসমূহঃ
➖➖➖➖➖➖➖
☑️ ভর্তি হবার জন্য খরচসহ ভর্তি ফি বাবদ ১৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে এবং ভর্তিফর্ম পূরণ করতে হবে।
▪️ভর্তিফর্মের লিংকঃ https://admission.iom.edu.bd/

[উল্লেখ্য, অনলাইন পেমেন্টের জন্য উল্লিখিত ভর্তিফর্মের লিংক এ গিয়েই ফর্ম পূরণের পর নিজের বিকাশ/রকেট/নগদ/ভিসা/মাস্টারকার্ড ব্যবহার করে ফি প্রদান করা যাবে।]

▪️যারা সরাসরি বিকাশ নাম্বার এর মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন, তাদের আগে নিম্নোক্ত নাম্বারে টাকা পাঠাতে হবে। (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর। সরাসরি কেউ এই নম্বরে বিকাশ করলে তিনি শুধুমাত্র ১৫০০৳ প্রদান করবেন)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)

☑️এরপর উল্লিখিত ফর্মটি ট্রানজেকশন নাম্বার সহ পূরণ করতে হবে।

⛔️ বি: দ্র: ফর্মে লাল * চিহ্নিত ছকগুলো অবশ্য পূরণীয় যা পূরণ করলেই আপনার ফর্মটি সাবমিট হয়ে যাবে; সেক্ষেত্রে এগুলো ছাড়া অন্য ছকগুলো পূরণ না হলেও সমস্যা নেই ইন শা আল্লাহ।

✅ ভর্তি ফর্ম পূরণ করার ৪/৫ দিনের মধ্যে রোলসহ কনফার্মেশন ইমেইল পাবেন। এক্ষেত্রে৷ মেইল খুঁজে না পেলে ইমেইলের স্প্যাম বক্স এবং প্রোমোশন ফোল্ডার চেক করবেন ইনশা-আল্লাহ।

❝অনেক ছোটোবেলায় "আলিফ, বা, তা" পড়া শিখেছি, কিন্তু চর্চার অভাবে ভুলে গিয়েছি, আপনাদের কাছে কি কুরআন শিক্ষার কোনো কোর্স আছে?!❞

প্রতিদিন অনেকগুলো ম্যাসেজের মাঝে "কুরআন শিক্ষা" কোর্সের খোঁজে আসা ম্যাসেজগুলো জ্বলজ্বল করতে থাকে আমাদের ইনবক্সে, আলহামদুলিল্লাহ। কুরআন শিক্ষার এই কোর্সকে বলা হয় তাজবীদ কোর্স। তাজবীদ সহকারে শুদ্ধ ও সুন্দরভাবে কুরআনকে তিলাওয়াতের গুরুত্ব উল্লেখ করে আল্লাহ বলেন, ❝কুরআনকে তিলাওয়াত করো ধীরে ধীরে ও সুন্দরভাবে।❞

আমাদের সহিহ ভাবে তিলাওয়াত করতে চাওয়ার ইচ্ছাকে আন্জাম দিতে আর তাজবীদ শিক্ষার এই সফরকে সহজ করতেই বরাবরের মতো Islamic Online Madrasah- IOM কর্তৃক সাজানো হয়েছে "তাজবীদ কোর্স"। উল্লেখ্য, আমাদের তাজবীদ কোর্সের ১৩ তম ব্যাচে ভর্তি নেয়া হচ্ছে।

🔰 বিস্তারিতঃ
➖➖➖➖➖
✅ তাজবীদ কোর্সে ভর্তি ফি ১৫০০৳। মাসিক ফি ৫০০৳; মিডটার্ম ফি ৩০০৳ ও ফাইনাল ফি ৫০০৳।
✅ মাধ্যমঃ জুম এপ।
✅ কোর্সের মেয়াদকালঃ ৬ মাস
✅ ক্লাস শুরুঃ জানুয়ারি ২০২৫ (১ম সপ্তাহ)
✅ ক্লাস টাইমঃ (রাত ৯টা থেকে ১০টা বা ১০টা থেকে ১১টা) সপ্তাহে ২দিন।
✅ কোর্সগুলো ভাই-বোন সকলের জন্যই প্রযোজ্য।
✅ প্রতিটি ক্লাসের রেকর্ড থাকবে।
✅ ভাই-বোনের জন্য আলাদা মাশক্ব ক্লাসের সুব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য মাশক করা আবশ্যক।
✅ কোর্স শেষে সকল স্টুডেন্টকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে ইন শা আল্লাহ।

🟥 ভর্তির শেষ সময়: ★ ২৫শে অক্টোবর, ২০২৪ইং ★ 🟥
🔰 ভর্তি প্রক্রিয়া জানতে আমাদের কমেন্টবক্স চেক করুন ইন শা আল্লাহ।

সাদাকায়ে জারিয়ার নিয়তে পোস্টে পরিচিতদের মেনশন, শেয়ার এবং মন্তব্য করে আমলনামা ভারী করার কাজে লেগে পড়তে পারেন, ইন শা আল্লাহ।

হাদিস সিরিজ ০৬
আপনি জানেন কি নফল নামাজের মধ্যে সর্বোত্তম নামাজ কোনটি?

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "ফরজ নামাজের পর সর্বশ্রেষ্ঠ নামাজ হলো রাতের তাহাজ্জুদের নামাজ।"
[মুসলিম, ১১৬৩]

পবিত্র কুরআনেও আল্লাহ তা'আলা বলেন, "আর রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদ আদায় কর তোমার অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে। আশা করা যায়, তোমার রব তোমাকে প্রশংসিত অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত করবেন।"
[সূরা বনি ইসরাঈল, ৭৯]

বর্তমানে মোবাইল ও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার দরুন আমরা প্রায়ই রাতজাগি। কিন্তু আমরা চাইলেই এই বরকতময় সময়ে তাহাজ্জুদের আমলটি করতে পারি।

তাহাজ্জুদ বা রাতের নামাজ আল্লাহর কাছে প্রিয় হওয়ার, গুনাহ মাফের ও মুমিনের কাছে অতীব রহমতের বিষয়। এটি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অন্যতম সুন্নাহ। তিনি কখনও তাহাজ্জুদ ছাড়তেন না। নিজে আদায় করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকেও অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে উৎসাহিত করতেন।

তাই, এই আমলটি নিয়মিত করবো তো ইন শা আল্লাহ?

হতে পারে আজকের কুইজের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা আমাদের ইসলামি ইতিহাসকে অন্যরকমভাবে জানার তাওফিক দিলেন। ইসলামি ইতিহাস পড়ার তৌফিক খুব কম মানুষেরই হয়! আল্লাহ যেনো আমাদেরকেও সেই সকল মানুষদের মধ্যে তালিকাভুক্ত করে নেন, আমিন।

দেখুন তো নীচের কুইজের উত্তর টি আপনার জানা আছে কিনা!! জানা থাকলে দ্রুতই কমেন্ট বক্সে লিখে ফেলুন। সঠিক উত্তরটি জানানো হবে আগামীকাল সকাল ১০টা পর ইন শা আল্লাহ।

▪️ কুইজটি অবশ্যই আপনার টাইমলাইনে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

🟦 ভর্তির ধাপসমূহঃ
➖➖➖➖➖➖➖
☑️ ভর্তি হবার জন্য খরচসহ ভর্তি ফি বাবদ ১৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে এবং ভর্তিফর্ম পূরণ করতে হবে।
▪️ভর্তিফর্মের লিংকঃ https://admission.iom.edu.bd/

[উল্লেখ্য, অনলাইন পেমেন্টের জন্য উল্লিখিত ভর্তিফর্মের লিংক এ গিয়েই ফর্ম পূরণের পর নিজের বিকাশ/রকেট/নগদ/ভিসা/মাস্টারকার্ড ব্যবহার করে ফি প্রদান করা যাবে।]

▪️যারা সরাসরি বিকাশ নাম্বার এর মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন, তাদের আগে নিম্নোক্ত নাম্বারে টাকা পাঠাতে হবে। (এটি আমাদের মার্চেন্ট নম্বর। সরাসরি কেউ এই নম্বরে বিকাশ করলে তিনি শুধুমাত্র ১৫০০৳ প্রদান করবেন)
▪️বিকাশ নম্বর: 017 66 305 059 (Merchant)

☑️এরপর উল্লিখিত ফর্মটি ট্রানজেকশন নাম্বার সহ পূরণ করতে হবে।

⛔️ বি: দ্র: ফর্মে লাল * চিহ্নিত ছকগুলো অবশ্য পূরণীয় যা পূরণ করলেই আপনার ফর্মটি সাবমিট হয়ে যাবে; সেক্ষেত্রে এগুলো ছাড়া অন্য ছকগুলো পূরণ না হলেও সমস্যা নেই ইন শা আল্লাহ।

✅ ভর্তি ফর্ম পূরণ করার ৪/৫ দিনের মধ্যে রোলসহ কনফার্মেশন ইমেইল পাবেন। এক্ষেত্রে৷ মেইল খুঁজে না পেলে ইমেইলের স্প্যাম বক্স এবং প্রোমোশন ফোল্ডার চেক করবেন ইনশা-আল্লাহ।

হিদায়াত পেয়েছেন বেশ কয়েক বছর। অথচ হিদায়াত পাওয়ার আগের আপনি আর এখনকার আপনির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই বললেই চলে। এতদিনে কোথায় হিদায়াত আরো পাকাপোক্ত হবে তা না, বরং দিনকে দিন হিদায়াত হারিয়ে ফেলছেন।

কেমন জানি অজ্ঞতায় ভরা দিন কাটে রোজ। আপনার আক্বীদা কী তা জানেন না, দৈনন্দিন জীবনের অতীব জরুরি মাসয়ালা জানেন না, কুরআনের তাফসীর পড়েননি কখনো, নবীজির ﷺ সীরাহ ছুঁয়ে দেখার সৌভাগ্য হয়নি, দাওয়াত কীভাবে দিতে হয় সেটাও জানেন না। এমনকি কুরআন তিলাওয়াতটুকুও সঠিক না, সুন্নাহ পালন তো দূরের কথা!

এটা কি কোন মুমিনের বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিত? কখনোই না! হিদায়াত হারিয়ে ফেলার অন্যতম একটা কারণ কিন্তু গঠনমূলকভাবে ইলম অর্জন না করা অথবা অর্জিত ইলম অনুযায়ী আমল না করা।

গঠনমূলকভাবে ইলম অর্জনের এই যাত্রা সহজ করতেই আইওএম নিয়ে এসেছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত আলিম প্রিপ্রারেটরি কোর্স! তিন বছর মেয়াদি এই কোর্সে থাকছে আক্বীদা, ফিক্বহ, দাওয়াহ, সুন্নাহ, সীরাহ, তাফসির, ইসলামের ইতিহাস, আরবী, উর্দু ভাষাসহ মোট ১৫ টি বিষয়ে ইলম অর্জনের সুযোগ!

থাকছে ভাইবোনদের পৃথক মাশক্ব, রেকর্ড ক্লাস, নিজস্ব পিডিএফ, নিয়মিত পরীক্ষাসহ আরো আরো অনেক কিছু!

🔰 বিস্তারিত:
➖➖➖➖➖
✅ আলিম কোর্সে ভর্তি ফি ১৫০০৳। মাসিক ফি ৫০০৳; মিডটার্ম ফি ৩০০৳ ও ফাইনাল ফি ৫০০৳।
✅ মাধ্যম: জুম এপ।
✅ আলিম কোর্স মেয়াদকাল: ৩ বছর।
✅ আলিম কোর্সের সাবজেক্টসমূহ: তাজবীদ, আক্বীদা, দাওয়াহ, ফিক্বহ, ইলম শিক্ষার আদব, এরাবিক ল্যাঙ্গুয়েজ, সীরাহ, কুরআন তর্জমা, হাদীস এবং সুন্নাহ, উর্দু, আরবি ব্যাকরণ, ইসলামের ইতিহাস, গবেষণা ও ফতোয়া।
✅ ক্লাস শুরু: জানুয়ারি ২০২৫ (১ম সপ্তাহ)
✅ ক্লাস টাইম: (রাত ৯টা থেকে ১১টা) সপ্তাহে ৪দিন।
✅ কোর্সগুলো ভাই-বোন সকলের জন্যই প্রযোজ্য।
✅ প্রতিটি ক্লাসের রেকর্ড থাকবে।
✅ মাশক এবং তামরীনের সুব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য মাশক এবং তামরীন করা আবশ্যক।
✅ কোর্স শেষে সকল স্টুডেন্টকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে ইন শা আল্লাহ।

🛑 ভর্তির শেষ সময়: ★ ৩০শে অক্টোবর, ২০২৪ইং ★ পর্যন্ত
🛑 কোর্সটির সাবজেক্ট ও সিলেবাসসহ অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://iom.edu.bd/en/alim-course/

🔰 ভর্তি প্রক্রিয়া জানতে আমাদের কমেন্টবক্স চেক করুন ইন শা আল্লাহ।

তাহলে আর দেরি কীসের? ইলম অর্জনের এই সফরে যুক্ত হবেন না? সময় কিন্তু পেরিয়ে যাচ্ছে! আবার একা একা সফরে নামার চাইতে সমমনা কয়েকজন বন্ধুবান্ধব থাকলেও মন্দ হয় না। সামান্য একটা শেয়ার করাতেও অশেষ সওয়াব থাকতে পারে যদি নিয়তটা সঠিক হয়। তাই সাদকায়ে জারিয়ার নিয়তে শেয়ার এবং মেনশন করে নিজের এবং অন্যদের সাওয়াব লুফে নিন তাড়াতাড়ি!

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন," সূর্য উদিত হয় এমন সকল দিনের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন হল জুমার দিন। এই দিনেই আদম (আলাইহিস সালাম)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিনেই তাঁকে জান্নাতে প্রবেশ করান হয়। এই দিনেই তাঁকে তা থেকে বের করা হয়। আর এই জুমার দিনেই কিয়ামত সংঘটিত হবে।"
[সুনানে আত তিরমিজী, ৪৮৮]

"আল্লাহ তা'আলা জুমার দিনের গুরুত্ব সম্পর্কে আমাদের আগের লোকদের উদাসীন রেখেছেন। ফলে ইহুদিদের জন্য শনিবার, আর খ্রিস্টানদের জন্য রোববার।"
[সহিহ মুসলিম, ৮৫৬]

"জুমা" হলো আল্লাহর পক্ষ থেকে উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য একটি নিয়ামত। অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই দিনটিকে মুমিনদের জন্য সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়ে থাকে।

জুমার দিনে অল্প আমলে অধিক সাওয়াব ও গুনাহ মাফ, পঠিত দুরুদ রাসূল ﷺ এর কাছে পেশ, মাগরিব থেকে আসরের মধ্যবর্তী দোয়া কবুলের সময়, জুমার নামাজে যাওয়ার সময় কুরবানি করার সাওয়াব, সূরা কাহাফ তিলাওয়াতের মাধ্যমে এক জুমা থেকে অন্য জুমা অবধি আলোকিত থাকা ইত্যাদি অসংখ্য ফজিলত রয়েছে। পবিত্র কুরআনেও জুমা নিয়ে স্বতন্ত্র একটি সূরা আছে।

তাই, আমরা যেন মর্যাদাপূর্ণ জুমার দিনের তাৎপর্য উপলব্ধি করে বেশি বেশি ইবাদত ও আমল করতে পারি, আমিন।

আসছে আলোকিত আইয়্যামে বীজের দিনসমূহ!

প্রত্যেক চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ এই দিনগুলোকে ❝আইয়্যামে বীজ❞ বা আলোকিত দিনসমূহ বলা হয়। কারণ এই দিনগুলোতে চাঁদ সবচাইতে বেশি আলোকিত থাকে।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আইয়্যামে বীজের তিন দিন নিয়মিত সিয়াম পালন করতেন। তাই প্রত্যেক চন্দ্র মাসের মাঝামাঝি সময় তথা ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ তিন দিন আইয়্যামে বীজের সিয়াম পালন করা সুন্নাহ। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে এই সিয়াম পালন করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকে এই সিয়াম পালন করতে বলতেন।

সে হিসেবে চলতি বছরে রবিউস সানী মাসের আইয়্যামে বীজের সিয়াম ১৭, ১৮, ১৯ শে অক্টোবর ২০২৪ইং। যারা আইয়্যামে বীজের সিয়াম পালন করবেন, তাদের প্রত্যেককে আরবি রবিউস সানী মাসের ১৩ তারিখ দিবাগত রাতে সাহারী খেতে হবে। অর্থাৎ রোজাদারগণ ১৬ই অক্টোবর দিবাগত রাত থেকে অর্থাৎ আজ রাত ১২টার পরের দিবাগত রাতে সাহারী খাবেন। [বি.দ্র.: ইংরেজী ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নতুন দিন শুরু হয় রাত ১২টার পর থেকে]

🔖 হাদিস ও রেফারেন্সস্মূহঃ
হযরত আবু যার রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ❝যে ব্যক্তি প্রতি মাসে তিনটি সিয়াম রাখলো; সে যেন সারা বছরই সিয়াম রাখলো।❞ অতঃপর এর সমর্থনে আল্লাহ তাআলা তাঁর কিতাবে নাজিল করেন, ❝যে একটি নেকি নিয়ে আসে তার জন্য রয়েছে তার ১০গুণ। অতএব একদিন ১০ দিনের সমান।❞ (তিরমিজি)

➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
শেয়ার/কপি/ট্যাগ/মেনশন করে প্রিয়জনদের মাঝে ছড়িয়ে দিন, নিজের ইবাদাতের পাশাপাশি অন্যদেরও ইবাদাতের সুযোগ করে দিন।

◾ প্রথমে ৫০০৳ পেমেন্ট করুন: https://iom.edu.bd/product/fae_payment-link/
◾ এরপর রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ফিলাপ করুন: https://iom.edu.bd/course/fae/
💠 রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা চেক করুন এই লিংকে-
▪️ স্টুডেন্ট লিস্ট বোন :http://tiny.cc/FAE_Sis_List
▪️ স্টুডেন্ট লিস্ট ভাই: http://tiny.cc/FAE_Bro_List