Al Quds Network

@alqudsnetwork


Live update about Palestine and worldwide Muslims.

Al Quds Network

23 Oct, 10:47


হাসিনার ১ যুগের জুলুমের এভিডেন্স।
মোট 4,500+ ফাইল।
অডিও, ভিডিও, ইমেজ, স্ক্রিনশট, স্ক্রিনরেকর্ড, ওয়ার্ড ফাইল, পিডিএফ।
২০০৯ এর বিডিআর হত্য*াকা'ণ্ড থেকে শুরু করে ২০১৮-র নিরাপদ সড়ক আন্দোলন পর্যন্ত।

https://drive.google.com/drive/folders/10Vd19pJpBmLE0if3qjFWGhFtP5nsFVlg?usp=শারিং

©

Al Quds Network

21 Oct, 08:56


কল রেকর্ডে শেখ হাসিনা বলেছিলো, সে নভেম্বরে দেশে ফিরবে।

মাহফুজ আনাম দাবি করেছেন, শেখ মুজিব খুব ভালো। হাসিনার দায় মুজিবের উপর না।

আজ ছাত্রলীগের হামলাকে মিডিয়া লিখেছে, স্থানীয়দের সাথে সংঘর্ষ।

ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল নিয়ে ডেইলি স্টার আলাদা করে টেমপ্লেট বানাইতেছে।

প্রথম আলো অলরেডি সাকিবের জন্য শোকের মহাকাব্য লিখে ফেলেছে।

বামপন্থী সাংবাদিকরা দাবি করতে শুরু করেছেন, সরকারের সমালোচনা করলে নাকি গলা চেপে ধরা হচ্ছে।

বিএনপির আমির খসরু আজকে বলেছেন, স্বচ্ছ রাজনীতির নিশ্চয়তা দিলেই আওয়ামীলীগকে রাজনীতির সুযোগ দেওয়া উচিত।

যদিও আরেক নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, উচিত না।

এর অর্থ বিএনপিতেও ভারতের লবিটা আওয়ামীলীগের পুনর্বাসন চাইতেসে।

প্রথম আলো ডেইলি স্টার অলরেডি সংবিধান নিয়ে কান্নাকাটি শুরু করেছে।

আর চুপ্পু মেরেছে পল্টি। মিডিয়াকে বলেছে, হাসিনার পদত্যাগপত্র তার কাছে নাই।

হাসিনা বা আওয়ামীলীগ ফিরে আসবে কি না, সেইটা আমি জানি না।

বাট নভেম্বর আসার আগেই আওয়ামী মিডিয়া মিলে যে মিডিয়া ক্যু শুরু করে দিয়েছে, সেইটা খেয়াল করেছেন কেউ?

Sadiqur Rahman Khan

Al Quds Network

19 Oct, 00:41


হে আবু ইব্রাহিম, কাবার মালিকের কসম, তুমি জয়ী হয়েছ।

ইসলামি আমিরাতের নেতা আনাস হাক্কানি #ইয়াহিয়া_আল-সানওয়ারের শাহাদাতে এভাবেই মন্তব্য করেছেন।

Al Quds Network

19 Oct, 00:39


রক্তপাত সত্ত্বেও, তিনি তার হাত বেঁধে রেখেছিলেন এবং মহান আরশের মালিকের প্রিয় হয়ে উঠা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যান।

তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে শহীদ হন, কিন্তু তিনি পলায়ন করেননি বা আপোষ করেননি।

তিনি কোনো আরব দেশের ক্ষতি করেননি।
কোনো আরবকে গালি দিয়ে কথা বলেননি।
তিনি কোনো আরব শাসকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেননি।
কোনো আরব দেশের ভেতরে কোনো সন্ত্রাসী অভিযান চালানো হয়নি।
তিনি কোনো আরব দেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেননি।

যখন আরবরা তাকে সমর্থন বন্ধ করে দেয়, তখন সে তার উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়ন করার জন্য ইরানকে মিত্র হিসেবে গ্রহণ করে।

তাহলে তার মৃত্যুতে কেন এই ঘৃণা, বিদ্বেষ, আনন্দ?

আরব জাতি, লজ্জা করে না?

তোমরা রবের মুখোমুখি হবে কিভাবে?

সিনওয়ার, আল-আকসার শহীদ, আমাদের গৌরব।

Al Quds Network

12 Oct, 01:07


রিকশার পাদানিতে আড়াআড়িভাবে ঝুলে আছে নাফিসের দেহ। এক পাশে শূন্যে ঝুলছে দেশের পতাকা মোড়ানো মাথা অন্যপাশে ঝুলছে গুলিবিদ্ধ নিথর পা দুটো। একজন রিকশা ড্রাইভার প্যাডেল চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন নাফিসকে। এই দৃশ্য যতবার মনে পড়ে ততবার চোখে ভিজে যায়।

নাফিস তখনো জীবিত ছিল। টুকরিতে করে নিয়ে গুলিবিদ্ধ আহত নাফিসকে ম্যানহোলে ফেলে দিতে চেয়েছিল পুলিশ, তারপর পোড়াতেও ট্রাই করে। শেষ পর্যন্ত পুলিশের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে নাফিসকে বাঁচানোর চেষ্টা করে রিকশাচালক এই ভাইটি।

নাফিস সবেমাত্র বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি পাশ করেছে। বয়স মাত্র ১৭। এ বয়সে এতবড় স্যাক্রিফাইস করে ফেলল সে।

৪ আগষ্ট সকালে নাফিস শাহবাগ হয়ে ফার্মগেটে মুভমেন্টে যোগ দেয়। দুপুর দেড়টার দিকে সর্বশেষ তার মাকে কল দিয়ে জানায় সে নিরাপদে আছে। মা তাকে তাড়াতাড়ি ঘরে ফিরতে বলে। এরপর সময় গড়াতে থাকে, নাফিসের আর কোনো সন্ধান পাচ্ছিল না তার মা। মোবাইলেও কোনভাবে কানেক্টে করতে পারছিল না। সন্ধ্যা নাগাদ তার বাবা বের হয় ছেলের খোঁজে। শাহবাগ থেকে ফার্মগেট, হাসপাতাল টু হাসপাতাল খোঁজাখুজি করে কোথাও ছেলের সন্ধান না পেয়ে রাত বারোটায় ফিরে যান বাসায়। এরমধ্যে নাফিসের সেই হৃদয়বিদারক ছবি ফেসবুক ভাইরাল হয়ে যায়। বড় ভাই সেই ছবি দেখায় বাবাকে। সেখান থেকে তারা শনাক্ত করতে পারে নাফিসকে। পরবর্তীতে বিভিন্ন হাসপাতালের মর্গে খোজাখুঁজি করে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত নাফিসের বাবা মানবজমিন পত্রিকার অফিসে ছুটে যান সেই ছবিটির ফটোগ্রাফারের কাছে৷ মানবজমিনের অফিসে থাকা অবস্থায় তার শালা (মানে নাফিসের মামা) কল দিয়ে জানায় সোহরাওয়ার্দী মেডিকেলের মর্গে পাওয়া গেছে নাফিসের লাশ।

আসলে নাফিসের সাথে সেদিন কী ঘটেছিল তার বর্ণনা দিই এই রিকশাওয়ালা ভাইয়ের জবানিতে। উনার নাম মো. নূর মোহাম্মদ। উনিই নাফিসকে পুলিশের কাছ থেকে উদ্ধার করে বাঁচাতে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

সেদিন তিনি ২৭-এ যাত্রী নামিয়ে দিয়ে সংসদের সামনের দিয়ে ফার্মগেটের দিকে যাচ্ছিলেন, বিজয় সরণীর দিকের রোডে সংসদের কোণায় দেখেন মারামারি, তিনি তখন রং সাইড দিয়ে পাশ কাটিয়ে ফার্মগেট চলে যান। এরমধ্যে একজন যাত্রী তুলেন মগবাজারের। ফার্মগেট পুলিশ বক্স পার হবেন তখন দেখছেন বৃষ্টির মত গোলাগুলি চলছে। বিজ্ঞান কলেজের সামনে পুলিশ গতিরোধ করে উনাকে, টানেন সামনে নিতে। উনি তখন বলেন, ঐদিকে গোলাগুলি হইতেছে যামু ক্যান। পুলিশ ধমক দিয়ে বলে, তোরে আইতে কইছি আয়। এই বলে হাত ধরে টেনে নিয়ে যায়। তিনি তখন, দোয়াদরুদ পড়তে থাকেন। কপালে তার কী আছে আল্লাহ জানে।

সামনে নেওয়ার পর বলে, এইডা তোল রিকশায়। মো. নুর মোহাম্মদ (রিকশাচালক) বলেন, কী তোলমু?

তখন পাশে প্লাস্টিকের কিছু একটা আর একটা টুকরি দেখতে পান, বলেন এগুলো তোলমু?

তখন খেয়াল করেন নাই পাশে একটা গুলিবিদ্ধ দেহ কুণ্ডলি পাকিয়ে পরে আছে।

পুলিশ তাকে ধমক দিয়ে বলে, আরে বেটা লাশ পালাই রাখছি দেখছ না! এই যে, এইডা তোল। গালাগালি শুরু করে পুলিশ।

নূর মোহাম্মদ তখন নাফিসের পেছনের সাইড ধরে আলগি দেয়। পুলিশ তার দুই পা ধরে পিক্কা মেরে রিকশার পাদানিতে ফেলায়।

গাড়িতে ফেলানোর পর বলতেছে, আরও দুইটা গুলি কইরা দে। বাইচ্চ্যা যাইতে পারে। রিকশার ড্রাইভারকে দেখিয়ে গালাগালি করে বলে, ওই শালার পায়েও গুলি মার। রিকশা টান দিতে গেছে দেখে নাফিস পরে যাচ্ছে। তখন পাশের আরেকজন পুলিশ এসে বলে সোয়া তারে। (ড্রাইভারের ভাষায় এই পুলিশ কিছুটা মানবিক ছিল) রিকশা ড্রাইভার দেখতেছে হাতটা চেইনে আটকে যাচ্ছে, তাই হাতটা টেনে রডের সাথে ঝুলিয়ে রাখে। রিকশার ড্রাইভার আল রাজিতে নিতে চেষ্টা করে। তখনও নাফিসকে বাঁচানো যেত হয়ত। বাট পুলিশ গালাগালি করে বলে, বেটা এইডা সোহরাওয়ার্দী বা ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে ফালা। পুলিশের বাঁধা উপেক্ষা করেও আল রাজির দিকে টানে রিকশা ড্রাইভার। তখন কেউ ধরতে আসে নাই। ছাত্রলীগ-যুবলীগের বাঁধার মুখে সেখান থেকে ফিরে আবার চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে সেনাবাহিনী দেখে এগিয়ে আসে। বলে তাকে ইমার্জেন্সিতে নিতে হবে। দুই তিনজন তাকে ধরাধরি করে একটা অটোতে তুলে৷ তাকে সোহরাওয়ার্দী নিয়ে যাওয়া হয়। ততক্ষণে আমাদের নাফিসে পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়ে নেয়। শহীদের তালিকায় তার নামও যোগ হয়ে যায়।

রিকশার ড্রাইভারের ভাষ্যমতে, পুলিশ প্রথমে ট্রাই করছিল তাকে টুকরিতে করে ম্যানহোলে ফেলে দিতে, বাট কোথাও আশপাশে ম্যানহোলের ঢাকনা খুঁজে দেখতে পায় নাই। পরে বলতেছে, তাকে পুইড়া ফেল। তখন রিকশা ড্রাইভার পাশেই দাঁড়ানো। রিকশার যখন তুলছিল তখন মানবজমিনের যে সাংবাদিক ছবি তুলছিল তাকেও গালাগালি করে বলতে থাকে, ক্যামরা বন্ধ কর। তোর ক্যামরা ম্যামরাসহ তোরে পুড়া দিয়ে লামু।

আমাদের স্মৃতি থেকে নাফিসরা কোনদিন সরবে না, এই পুলিশ বাহিনীও যতদিন থাকবে আমরা তাদেরকে ততদিন ঘৃ-ণার চোখের দেখব। এরা আমাদের ভাই, বন্ধু, সহপাঠীদের নির্মমভাবে হ-ত্যা করেছে, কিভাবে আমরা তাদের ক্ষমা করব।

Al Quds Network

11 Oct, 01:17


জামালখান ওয়ার্ড যুবলীগের লোকাল নেতারা অবস্থান নিয়েছে মন্দিরের পাশে, আর ছাত্রলীগের কর্মীরা জয় শ্রীরাম স্লোগান দিচ্ছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত সূত্র জানিয়েছে এখানে প্রায় সবাই ছাত্রলীগ/যুবলীগের পরিচিত মুখ।

Al Quds Network

08 Oct, 00:31


প্রধান উপদেষ্টাকে অসাংবিধানিক বলা ও শ'হী'দ আবু সাইদকে 'স'ন্ত্রা'সী' আখ্যা দেয়া বিসিএস ৪০ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা তাপসী তাবাস্‌সুম ঊর্মিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে তার উপর বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, এত প্রস্তুতি নিয়ে এত কষ্ট করে পাওয়া বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের চাকরিটা খোয়াবেন জানার পরেও কেন তিনি এই ধরনের কাজ করলেন?

হাজার হোক, এই দেশের প্রেক্ষাপটে প্রসাশন ক্যাডারে চাকরি পাওয়া অত সোজা নয়। তিনি ২০১৫ সালে SUST এর সিএসই (২০১০ ব্যাচ) থেকে গ্র‍্যাজুয়েশনের পর ২০২২ সালে এই চাকরিতে যোগ দেন। অর্থাৎ, পাশ করার পর থেকে প্রশাসনে যোগ দিতে তার সময় লেগেছে ৭ বছর।

আসল কথা হল, এই চাকরি না করার সিদ্ধান্ত তিনি অনেক আগেই নিয়ে ফেলেছেন। তিনি ঠিক করেছেন এই দেশে আর ক্যারিয়ার গড়বেন না। তাই যত দ্রুত সম্ভব তিনি এই চাকরি ত্যাগ করে যাওয়াটা নিশ্চিত করতে চাচ্ছেন। গত ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে তাকে পাসপোর্ট গ্রহনের জন্য NOC দেয়া হয়। তার মানে তিনি পাসপোর্টের আবেদন আরো আগেই করেছিলেন। এছাড়াও তিনি কয়েকদিন আগে "Higher Study Abroad" গ্রুপে নিজের আইডি থেকে জয়েন করেন।

দ্রুত চাকরি থেকে বের হতে পারার পাশাপাশি বাইরে ভিসা পাওয়া বা প্রয়োজনে অ্যাসাইলাম পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরী করতে তাপসী তাবাস্‌সুম ঊর্মিকে একটু extreme measure নিতে হয়েছে। প্রথমে জনরোষ তৈরী করতে তিনি আবু সাইদকে স'ন্ত্রা'সী বললেন। কিন্তু তার অখ্যাত প্রোফাইলের জন্য সেটা বেশি মানুষের কাছে পৌছায়নি।

পাত্তা না পেয়ে এবার টার্গেট করলেন স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা ও গোটা উপদেষ্টা পরিষদকে। প্রজাতন্ত্রের একজন জুনিয়র কর্মকর্তা হয়ে রাষ্ট্রপ্রধানকে অসাংবিধানিক বলা ও তার বিদায়ঘন্টা বাজানোর ঘোষণা দেয়া সাড়া ফেলতে বাধ্য। তার উদ্দেশ্য সফল হল। দেশের গণমাধ্যম হুমড়ি খেয়ে এই সংবাদ প্রচার করল, ছাত্ররা তার বিরুদ্ধে স্লোগান দিল, একদিনের মধ্যে ওএসডি ও ২ দিনের মধ্যে বরখাস্তও হয়ে গেলেন।

এখন কেউ একজন তাকে আ'ক্র'ম'ণ করার হু'ম'কি দিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিলেই তিনি সুরসুর করে অ্যাসাইলাম নিয়ে ফ্লোরিডার বিচে হাওয়া খেতে পারবেন। তা না হলেও সমস্যা নেই। স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চতর শিক্ষার ভাল যোগ্যতা তার আছে, Google Scholar এ সার্চ করলে সাস্টে থাকাকালীন তার NLP (Natural Language Processing) এর উপর গবেষণাপত্রগুলো পেয়ে যাবেন।

আশা করা যায়, তাকে আমরা খুব দ্রুত বাইরের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষকরূপে দেখব, সেজন্য আগাম শুভকামনা রইল। জীবনের লক্ষ্যে পৌছাতে মানুষ অনেক ধরনের পথ বেছে নেয়, কিন্তু তিনি কাজটা এভাবে না করলেও পারতেন।

এখন প্রশাসনের উচিত জুলাই অভ্যুত্থানে তার কি ভূমিকা ছিল এবং ওই সময়ে তিনি কিভাবে তার নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করেছেন তা তদন্ত করা। এছাড়াও প্রসাশনে থেকে গত দুই বছরে তার দুর্নীতির কোন রেকর্ড আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা উচিত।

লিখেছেন - মেহেদী হাসান মুয়াজ (Mehedi Hasan Muaz)

Al Quds Network

04 Oct, 01:33


Hezbollah destroyed an Israeli Tank which recently entered in Lebanon 🇱🇧👇

#IsraelIranWar

Al Quds Network

04 Oct, 01:32


Trying to enter southern Lebanon was not and will not be a walk in the park

Al Quds Network

04 Oct, 01:28


Yemen 🇾🇪 destroys British oil tanker (CORDELIA MOON) with a USV in the Red Sea 👇

Al Quds Network

02 Oct, 16:34


BREAKING:

14 Israeli soldiers were killed in clashes with Hezbollah, Sky News reports.

Al Quds Network

02 Oct, 13:34


⚡️Another terrorist announced liquidated following a Hezb-Allah ambush as they entered Lebanese territory. It found out.

Al Quds Network

02 Oct, 13:28


⚡️BREAKING

35 Israeli soldiers injured in an ambush set by Hezbollah in Maroun al-Ras, southern Lebanon - Al Manar

Welcome to South Lebanon

Al Quds Network

02 Oct, 13:28


The Israel Defense Force has announced their First Casualty during Ground Operations in Southern Lebanon, Captain Eitan Itzhak Oster, a 22-Year-Old Team Commander in the Egoz Commando Unit, also known as Unit 621; was Killed during Fighting with Hezbollah within a Village in Southern Lebanon.

Al Quds Network

01 Oct, 23:50


Joy of Gaza

Al Quds Network

01 Oct, 23:50


99,99% OF THE MISSILES INTERCEPTED BY ISRAEL

Al Quds Network

16 Sep, 00:31


জাতির আব্বু ১৯৬৫ সালে Combined opposition parties (COP) গঠনে অংশ নিয়া জিন্নাহ পরিবাররে সাপোর্ট করছে।

Al Quds Network

16 Sep, 00:30


আমরা কখনো ডারতের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না। এই মানচিত্রটা অটোমান শাসনামলের আকা! এতোদিন যারা ইতিহাস শিখিয়েছে তারা আসলে আমাদের ডারতপ্রীতি শেখাতে চেয়েছিলো!