Kaisar Ahmad (E+G+E) @ka_ege Channel on Telegram

Kaisar Ahmad (E+G+E)

@ka_ege


Sharing Eschatology, Geopolitics and Economics views

Kaisar Ahmad (E+G+E) (English)

Are you passionate about diving deep into discussions about eschatology, geopolitics, and economics? Look no further than the Telegram channel 'Kaisar Ahmad (E+G+E)'! With a username of 'ka_ege', this channel is your go-to source for sharing views and insights on these critical topics. Kaisar Ahmad, the mastermind behind this channel, brings together a community of like-minded individuals who are eager to explore and debate the complexities of eschatology, geopolitics, and economics. With his expertise and passion for these subjects, you can expect to engage in thought-provoking conversations and gain valuable perspectives. Whether you are a seasoned expert in these fields or just starting to explore them, 'Kaisar Ahmad (E+G+E)' offers a wealth of knowledge and a platform to share your own thoughts and opinions. Stay updated on the latest trends, developments, and analysis in eschatology, geopolitics, and economics through regular posts and discussions on this channel. Join 'Kaisar Ahmad (E+G+E)' on Telegram today and become part of a vibrant community that is dedicated to sharing and expanding knowledge in these crucial areas. Don't miss out on the opportunity to connect with fellow enthusiasts and deepen your understanding of eschatology, geopolitics, and economics. Let's embark on this intellectual journey together!

Kaisar Ahmad (E+G+E)

10 Nov, 17:19


জাহিল-জানওয়াররাও উপদেষ্টা হচ্ছে। ছাত্র-জনতার বিপ্লব বহু আগে হাইজ্যাক হয়েছে। দ্রুত নির্বাচন জরুরি।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

06 Nov, 07:16


জয়ের পথে ট্রাম্প, আমেরিকা নারীকে, তার আসল অধিকার দিয়েছে। ইতিহাসের ধারা ধরে রেখেছে।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

17 Oct, 15:05


খবর এখনো ভেরিফাইড না। আল্লাহ করুক যেন খবরটি মিথ্যা হয়।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

17 Oct, 14:36


ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তাকে শহিদ হিসেবে কবুল করুন। ইয়াহইয়া সিনওয়ার। রহিমাকাল্লাহ।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

01 Oct, 21:03


মিসাইল সো দেখতে সুন্দর। আমিও সবার মত উপভোগ করেছি। এখনই কোনো মন্তব্য করা সমীচীন মনে করছি না। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখে আসল উদ্দেশ্য ও পর্দার পিছনের ঘটনা জানা যাবে।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

01 Oct, 00:03


অবশেষে ইসরাইল লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করেছে। এর মাধ্যমে ইসরাইল যুদ্ধের সেকেন্ড স্টেজে প্রবেশ করেছে। ২০০৬ এর মত মনোবল নিয়ে হিজবুল্লাহ যদি লড়াই করে, এতে ইসরাইল মহাবিপদে পরবে। অন্যথায় লেবানন ধ্বংস হয়ে যাবে।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

29 Sep, 17:48


ইসরাইল প্রথমে লেবাননে মিসাইল এবং এয়ার স্ট্রাইক করেছিল। অতপর করল সাইবার এটাক (পেজার বিস্ফোরণ)। হিজবুল্লাহর গোপন যোগাযোগ ব্যবস্থা পুরো ধ্বংস হয়ে গেল। পরে করল হেডকোয়াটারে প্রিসেশন স্ট্রাইক। মাত্র কয়েকদিনে হিজবুল্লাহর পুরো লিডারশিপকে হত্যা করে ফেলল। নাসরুল্লাহর মৃত্যুর পর তার স্থলাভিষিক্তদেরও হত্যা করল। হিজবুল্লাহকে পঙ্গু বানিয়ে দিল। ইরান টেরও পায়নি।

ইরান এবং হিজবুল্লাহ চরম পর্যায়ে ব্যর্থ। ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসি ও হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া রহিমাহুল্লাহ-কে ইরানের ভিতরে ইসরাইল সহজে মেরে ফেলল। ইরান তা থামাতে ব্যর্থ হয়। ইসরাইলি গোয়েন্দা ইরানের সর্বোচ্চ স্তরে এক্সেস পাচ্ছে। এত কিছু হবার পরও ইরান কিছু না করে, কেবল ফাঁকা হুমকি দেয়।

ইরান ও হিজবুশ-শায়তানের শক্তি শুধু সুন্নি হত্যায় কার্যকর। তখন তারা জিহাদে নেমে যায়। কিন্তু ইয়াহুদি-নাসারাদের বিরুদ্ধে তারা কিছুই করতে পারে না বা করতে চায় না। এখন তাদের ইমাম লুকিয়ে বেড়াচ্ছে। আমি বহু বার বলেছি ইরান কেবল পেপার টাইগার। এখন তা স্পষ্ট হয়ে যাবে। অথচ ইরানের কাছে অনেক পথ ছিল এবং আছে। প্রতিটি ইনসেন্ডটকে ইরান রেড লাইন বলেছিল। ইসরাইল রেড লাইন পার করতে করতে এখন কালো করে ফেলেছে। কিন্তু ইরান এখনো চুপ। তবে তারা একটি কাজ করবে, তা হল মাতম করা। এতে তারা বেশ পারদর্শী। শোক করবে, তাজিয়া মিছিল করবে। সুন্দর সুন্দর ছবি বানাবে। ছবিতে দেখা যাবে জান্নাতে রইসি, কাসেম সুলাইমানির পাশে নাসরুল্লাহ বসে আছে। সাথে আলি ও হুসাইন রাযিয়াল্লাহু আনহুমদেরও ছবি এঁকে ফেলার দুঃসাহস করবে।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

28 Sep, 12:30


হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি ইন্তেকাল করেছেন। এখনো হিজবুল্লাহ অফিসিয়ালি কিছু জানায়নি। বর্তমান প্রজন্ম হাসান নাসরুল্লাহকে মাঠে যুদ্ধ করতে দেখেনি৷ দেখেছে কেবল হুমকি ধমকি দিতে৷ সম্ভবত হিজবুল্লাহ এখন তাদের ভুল বুঝতে পারবে।

বলা যায় ইরানের উপর এটা সবচে বড় আঘাত। কাসেম সুলাইমানীর চাইতেও বড়৷ ইরান কি করে তা এখন দেখা যাক। আগের মত ঘোষণা দিয়ে কয়েকটি হামলা করলে তার বন্ধু ও জনগনরা মেনে নিবে না। প্রতিশোধ নিতে গোছালো পদক্ষেপ নিতে হবে৷ অন্যথায় ধরে নেওয়া হবে ডাল মে কুছ কালা হ্যায়।

কাগুজে বাঘ নাকি রিয়াল- ওয়াচিং...

Kaisar Ahmad (E+G+E)

28 Sep, 12:16


লেবানন ও ইরান শুধু পেপার টাইগার নাকি আসলে কোনো শক্তি রাখে দেখা যাক।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

27 Sep, 18:08


জাতিসংঘে দেয়া ড ইউনুসের বক্তব্য প্রশংসার দাবী রাখে। তিনি বৈশ্বিক, আঞ্চলিক ও জাতীয় বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সব টপিকে কথা বলেছেন। বিশেষ করে গাজায় চলা গণহত্যাকে তুলে ধরেছেন। যদিও ইসরাইলের নাম তিনি উচ্চারণ করেননি। তিনি অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। উপস্থিত শ্রোতারা করতালি দিয়ে তাতে স্বাগত জানিয়েছে। তিনি উন্নয়নশীল এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত রাষ্ট্রের পক্ষে কথা বলেছেন। সকল রাষ্ট্রের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ঘোষণাও জরুরী ছিল, যাতে ভবিষ্যতে অ্যামেরিকা বাংলাদেশের নীতি বুঝতে পারে। তিনি বৈশ্বিক দক্ষিণের পক্ষে কথা বলেছেন। ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার নাম উচ্চারণ না করে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন। AI বিষয়ে তার বক্তব্য বেশ সংক্ষিপ্ত ও সুন্দর ছিল। জাতিসংঘের (SDG) এজেন্ডা ২০৩০, এর সফলতা মাত্র ১৭%। এনিয়ে তিনি আফসোস করেছেন। কিন্তু আমি এতে খুশি। এই এজেন্ডা ব্যর্থ হচ্ছে ও হবে। এমনকি পুরো জাতিসংঘ ব্যর্থতার দিকে যাচ্ছে। ইন শা আল্লাহ। শিক্ষিত- প্রতিষ্ঠিত-গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সামনে বক্তব্য দিতে তিনি বেশ দক্ষ ও অভিজ্ঞ। তাই এমন বক্তব্যই তার থেকে আশা করছিলাম। পুরো বক্তব্য শোনার সময় কেন জানি বার বার মোদীর কথা মনে পরছিল।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

27 Sep, 13:20


মাহমুদুর রহমান দেশে এসেছেন। আমরা আশা করি দ্রুতই তিনি আমার দেশ মিডিয়াকে চালু করবেন। প্রথম আলো-ডেইলি স্টার মাফিয়ার বিরুদ্ধে তিনি একাই লড়াই করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

26 Sep, 22:00


এটা ড ইউনুসের নিজ ভুলের ফসল। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বিষয়ে ডারতের কাছে ইউনুস ডিফেন্সিভ এপ্রোচ নিয়েছে। মোদীর কাছে নতজানু হয়ে সাফাই দিয়েছে। তার বলা উচিত ছিল- "ডারতে সংখ্যালঘুদের সাথে যেভাবে ট্রিট করা হয় আমাদের দেশেও একই রকম করা হবে। সংখ্যালঘু ট্রিটমেন্টের আদর্শ পদ্ধতি আমরা ডারত থেকে শিখব ও বাস্তবায়ন করব।" তা না করে বরং ডারতকে আপার হ্যান্ড দিল, এবং মুচলেকা হিসেবে ৩ হাজার টন ইলিশ দিল।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

25 Sep, 16:56


ছোটো গনহত্যাকারীকে সড়িয়ে, বড় গনহত্যাকারীকে আলিঙ্গন।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

25 Sep, 12:47


ফিরআউন হাসিনা নিজ ইচ্ছায় ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ এদেশে প্রতিষ্ঠা করছিল না, বরং আমেরিকান ডিমান্ড ছিল বলেই করছিল। আজ আমেরিকা নিজের পাপেট বসিয়ে সে ডিমান্ড গুলো আদায় করতে চাচ্ছে। জেগে উঠো বাংলার জনতা। শুরুতেই প্রতিবাদ করতে হবে, যাতে বীজ থেকে চারা গজানোর আগেই উপড়ে ফেলা যায়।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

25 Sep, 12:01


বাইডেনের ব্রেন চাইল্ড মজহারের ব্রেন চাইল্ডকে মন্সটার মাইন্ড বলে পরিচয় করিয়ে দিল।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

24 Sep, 19:13


দু'হাজার মানুষ শহীদ হয়েছে পাশ্চাত্যবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য নয়। তারা মুসলিম। কেউ রোজা অবস্থায়, কেউ কালেমা পাঠ অবস্থায়, কেউ বা এক আঙ্গুল উঠিয়ে শহীদ হয়েছে। শাহাদাতের তামান্না নিয়ে মানুষ যালিম হাসিনার পতন ঘটিয়েছে। আজ ঐ শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে ইসলাম বিরোধী পাশ্চাত্য মতবাদ প্রতিষ্ঠার ধৃষ্টতা দেখানো হচ্ছে। যাদের সারা জীবন ক্ষমতায় বসা সম্ভব ছিল না, তারা আজ সুযোগ পেয়ে স্বীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে।

শহীদ পরিবার ভিক্ষা করছে, খেতে পারছে না, আহতরা চিকিৎসা না পেয়ে কাতরাচ্ছে, ঢুকে ঢুকে মরছে, পঙ্গুত্ব বরণকারী বেকার হয়ে বসে আছে, ভিক্টিমরা ঋণী হয়ে পড়ছে, কোনো বিচার পাচ্ছে না, সেদিকে এই সরকারের কোনো ধ্যান নেই। উপরন্তু গণহত্যার বিচারের মূলা দেখিয়ে আইন সংশোধনের নামে এলজিটিবি সহ বিভিন্ন পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়নে আইন তৈরির প্রয়াস চালানো হচ্ছে। তাদের জেনে রাখা উচিত, যে জনগণ তাদের বসিয়েছে সে জনগণ তাদের টেনে নামাতেও পারে। দেশের জনগণের জন্য কাজ করলে, জনগণ মাথায় তুলে নিবে। অন্যথায় এনজিও উপদেষ্টাদের এনজিওতে ফিরে যেতে হবে।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

23 Sep, 08:40


ফরহাদ মাজহারের 'লোকায়েত এসলাম' মূলত দ্বীন-ই-এলাহীর একটি নতুন ভার্শন। সে নিজেকে একই সাথে মুসলিম ও সনাতনী বলে দাবী করে। প্রাচীন সনাতনী ধর্মের রীতি নীতি দ্বারা মাজারীরা প্রভাবিত। তথা মূর্তি পূজার স্থলে কবর পূজা, কবরের চার পাশ প্রদক্ষিণ করা, বাতি প্রজ্বলন করা, সুতা বাঁধা, মানত করা, নাপাক থাকা, জ্বল স্পর্শ না করা, দাড়ি-মোচ-চুল-নখ না কাঁটা, ইবাদত বাদ দিয়ে অন্তরের সাধন করা, নারী পুরুষ মিলে মিশে নেশা পান করা, নৃত্য-গান-ভজন-কবিতায় লিপ্ত থাকা ইত্যাদি। এই সব কিছুই সনাতন ধর্মের রীতি-নীতি। ভারতের গুরু-ঋষি, সাধক সকলেই এমন করে। পার্থক্য কেবল তাদের সামনে থাকে মূর্তি এদের সামনে কবর। তারা তা করে হিন্দু ধর্মের নামে। এরা করে এসলামের নামে। সহজ অর্থে হিন্দু ধর্মকে তারা ইসলামের মোড়কে পরিবেশন করে।

মাজারীদের আবেদনে সাধারণত শহুরে শিক্ষিত শ্রেণীরা সাড়া দেয় না। কিন্তু মাজহারির এক চিমটি আধুনিক পাশ্চাত্য দর্শন ও এক চিমটি সাম্যবাদের মিশেলে এসলামের প্লেটে বৈষ্ণব দর্শনের পরিবেশন দেখে শহুরের শিক্ষিত সভ্য কিছু লোকেরা সাড়া দেয়। অতপর তারা মাজহারের হাত ধরে লালনবাদী দীক্ষা নিয়ে, যোগ-ভজন-কীর্তন-ভক্তিযোগ করে মোক্ষ লাভ করে এবং পরমব্রহ্মের সঙ্গে মিলিত হয়ে বৈকুণ্ঠধামের দিকে যাত্রা করতে চায়। কিন্তু চতুর মাজহার বৈষ্ণববাদের সকল আনুষঙ্গকে ইসলাম ধর্মের শব্দের সাথে পরিবর্তন করে উপস্থাপন করে।

সনাতন ধর্মের একটি শাখা হল বৈষ্ণববাদ। ফরহাদ মাজহারের দর্শনকে এর সাথে মিলিয়ে দেখলে সহজেই সব স্পষ্ট হয়ে যাবে। এই আধুনিক যুগে যখন খৃষ্ট মতবাদেরও আবেদন ফিকে হয়ে আসছে তখন সনাতনী তথাকথিত ধর্মের আবেদনে মানুষ সাড়া দিবে এমন চিন্তা চরম পর্যায়ের হাস্যকর। বাংলাদেশি মুসলিমদের এক গর্জনে এরা হিমালয়ে পালাতে বাধ্য হবে।

Kaisar Ahmad (E+G+E)

21 Sep, 19:17


দেড় মাসে নিম্নোক্ত বিষয়ের জন্য সরকারের দুর্বলতা প্রকাশ পেল
- প্রধান প্রায়োরিটি তথা শহিদদের সম্মাননা, ও আহতের চিকিৎসা না দিতে পারা
- গণহত্যার বিচারে যথাযোগ্য পদক্ষেপ নিতে না পারা
- ভারতের বিষয়ে প্রথম থেকেই কথার সুর নরম রাখা,
- বড় বড় পদে আওয়ামীলীগ এখন পর্যন্ত বহাল থাকা
- সমন্বয়হীনতা প্রকাশ
- পদক্ষেপ নিয়ে তাতে স্থীর না থাকা। যেমনঃ ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করা, এমনকি ইলিশ দিতে না পারায় ভারতের মিডিয়ায় উপদেষ্টা দুঃখ প্রকাশ করেন। কয়কদিন পর আবারো ইলিশ দেয়া।