🌹JH Official🌹

গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস! অথচ ৮/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।

বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ, পাঞ্জেরী, পপি গাইড, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। আগের বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।

মাত্র ৮/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো। আর এখন বাড়ী গেলে দেখি অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্ররা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি, ফ্রী ফায়ার, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন আমাদের পছন্দের তালিকায়।

বাংলাদেশের এই দুইটা গোল চিহ্ন দেয়া জায়গায় কোন মুসলমান ভাই হিন্দুদের কাছে জায়গা জমি বিক্রি করবেন না, কোটি টাকা মূল্য দিলেও বিক্রি করবেন না।

এই দুটো জায়গায় দেশের বিভিন্ন জেলার হিন্দুরা দলে দলে জমি কিনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা বাড়াচ্ছে এবং এই জায়গা গুলোতে হিন্দুরা ৬০ থেকে ৭০% হতে পারলে স্বাধিনতা দাবি করবে এরকম একটা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

তাই আমার মুসলিম ভাইদের পায়ে হাত দিয়ে অনুরোধ করব এই দুইটা অঞ্চলে হিন্দুদের কাছে কোন জমি বিক্রি করবেন না, বিরাট ষড়যন্ত্র চলছে, দেশের স্বাধিনতা স্বার্বভৌমত্ত্ব রক্ষা করতে চাইলে খুব সতর্ক ভাবে পা ফেলতে হবে।

একটা দেশের হাড্ডিগুড্ডি শুদ্ধা ভারতের কাছে বর্গা দেয়া দলের লোকজন যখন সেইন্ট-মার্টিন দ্বীপ আমেরিকার কাছে বেচে দেয়ার ভয় দেখায়!

ধান কা'টার সময় আসলে বুঝতে পারবেন কি জিনিষ নিষিদ্ধ করছেন আপনারা। 🙂

আলহামদুলিল্লাহ,
দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ জঙ্গি সংগঠন "ছাত্রলীগ" নিষিদ্ধ।

নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠন এর দুইজন গ্রেফতার!

খবরের শিরোনাম শুনেই শরীরে একটা জোশ চলে আসবে।

কন্টেন্ট যখন কাপল ভ্লগ 💔

বর্তমান সময়ে ফেসবুকে কন্টেন্ট ভ্লগ মানেই কাপল ভ্লগ। বউয়ের চেহারা একটু সুন্দর হইলেই বিয়ের দিন থেকেই কাপল ভ্লগ বানানো শুরু।

এসব কন্টেন্ট এর মূলতঃ কোন মোটিভেশনাল উদ্দেশ্য থাকে না। শোয়ার ঘর, রান্নাঘর, বাথরুম, বাড়ির ছাদ এবং উঠোনই ওদের শ্যুটিং স্পষ্ট।

সারাদিন রাত কোন কাজ নাই, ক্যামেরা ধরে জামাই বউ অপ্রয়োজনীয় আলাপ আলোচনা আর নোংরামিতে ভরপুর শব্দ ব্যবহার করে কাপল ভ্লগ বানিয়ে ফেসবুকে ছেড়ে দেয়। এসব করে তারা টাকা ইনকাম করে। মোদ্দা কথায় যাকে বলে- "বউ দিয়ে বিজনেস"।

সামনের দিনগুলোতে দেখা যাবে, এই দেশের সব মেয়ে কাপল ভ্লগের অভিনেত্রী হয়ে গেছে কিন্তু ঘরে ভাত রান্না করার লোক নাই।

অন্যদিকে দেখা যায়, অধিকাংশ কাপল ভ্লগে স্বামী স্ত্রী সারাক্ষণ মারামারি ঝগড়াঝাটি করে আর বউ স্বামীকে থাপড়ায়, চড়মারে, লাথি-ঘুষি মারে, কথায় কথায় ডিভোর্স দেয়ার হুমকি দেয়!

এসব ভিডিওগুলো যখন ভাইরাল তখন সাধারণ পরিবারের স্বামী স্ত্রীদের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে।

টাকা উপার্জনের বহু পথ আছে কিন্তু বউয়ের চেহারা, কথা বলার ঢং, বডিশেপ, হিপ ও চেস্ট সাইজ মানুষকে দেখানো এবং স্বামী-স্ত্রী বিছানায় শুয়ে থাকার ভিডিও কন্টেন্ট বানিয়ে টাকা উপার্জনের কী দরকার?

বউকে দিয়ে এভাবে টাকা উপার্জন করার চাইতেও রাস্তায় ভিক্ষা করা বোধহয় অনেক শ্রেয় বলে মনে করি 😊

আল্লাহ সবাইকে সঠিক বোঝার তাওফিক দিক।

সব্জির আকাশচুম্বী দামের জন্য ইউনূস সরকারকে ১০ বার গালি দিতে ইচ্ছা করে, কিন্ত যে কারনে সব্জির বাজারে ধ্বস সেই ভারতকে একবারও গালি দিতে ইচ্ছা করে না।
দেশের সব্জির উৎপাদনের অর্ধেক ভূমি ভারতীয় পানি আগ্রাসনের স্বীকার।
সংবাদ মাধ্যম রাজনৈতিক কর্মী, সুশীল, এক্টিভিস্ট কেউ বলছে না ভারতীয় আগ্রাসনের ফলে আমাদের সব্জির খেতগুলো ধ্বংস হওয়ায় বাজারে সব্জির সংকট।
আর বাজারে চাহিদা বেশি থাকলে, সরবরাহ কম থাকলে পন্যের দাম বাড়তে বাধ্য।
আমি ইউনূস স্যারের সরকারের একজন কট্টর সমালোচক, কিন্তু এই জায়গায় স্যারের সরকারের কোন দোষ নাই। এটা ভারতের পানি আগ্রাসনের ফল আমরা ভোগ করছি। আসুন এই আগ্রাসন সর্ব শক্তি দিয়ে রুখে দেই।

পাশাপাশি আস্বস্ত করছি যে, ইউনূস স্যার কিছু করুক না করুক, আগামী ৩০ দিনের মাঝে সব্জির বাজার অর্ধেক দামে নেমে আসবে, সেটাও যোগান বাড়ার কারনে এর জন্য ভোক্তা অধিকার দিয়ে অবিযান চালাতে হবে না।

জুলাই বিপ্লবে ৫ আগস্টের পূর্বে প্রশাসন, পুলিশ বা কোনো সরকারি কর্মকর্তা কি স্বৈরাচারী সরকারের কোন আদেশের বিরোধিতা করে পদত্যাগ করেছিলেন? না-হয় হঠাৎ করে আপনাদের এই জাতীয়তাবাদী বঞ্চিত লীগ হয়ে উঠার কারন কি?

হুট করে যারা পদ পদবি হারাই ফেলছে, তারাই এখন চেচামেচি করছে।

"শেখ হাসিনার মুখনি: সৃত প্রতিটি বাণীই অলঙ্ঘনীয়। তোমরা তা শোন, বিশ্বাস করো এবং প্রচার করো। তা সত্য নাকি মিথ্যে সেটা বিচারের দায়ভার তোমাদের দেয়া হয়নি।

তোমরা নিশ্চয়ই শেখ হাসিনার চেয়ে বেশি জানো না? সুতরাং ভয় করো এবং প্রচার করো..."

#আওয়ামি ধর্মকথা

যারা প্রিপেইড মিটার লাগাইছে তারাই মরছে বলে জানা যায়। মিটার ঢাকায় আমার বাসায় ২০১৯-২০২০ সালে বিদ্যুৎ বিল আসতো প্রতিমাসে ২০০০-৩০০০ টাকার মধ্যে। আমি হিসাব-নিকাশ করে দেখলাম লোডের সাথে মোটামুটি সামঞ্জস্যপূর্ণ। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২০২১ কাল থেকে একই লোড এবং একই ব্যবহারের সময় থাকা সত্ত্বেও বিদ্যুৎ বিল এর পরিমাণ ৫০০০-৭০০০ টাকা আসতে শুরু করে। এবং আরো মজার বিষয় ২০২২ সালে শুরু থেকে বিলের পরিমাণ ১০,০০০-১২০০০ টাকা আসে। এবং আরো অদ্ভুত বিষয় গত মে, জুন, জুলাই মাসে ১৫,০০০-১৬,০০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল আসছে। আমি বাধ্য হয়েছি দিতে। আমি খুব মিতব্যয়ী একজন মানুষ, অপ্রয়োজনে একটি ফ্যান বা লাইট চালাই না, তাহলে এমন বিদ্যুৎ বিল কেন আসবে ?

জবাব খোঁজার জন্য আমি কিছু এক্সপেরিমেন্ট করলাম। তাতে যা যা আউট-কাম পেলাম তাতে আমি খুবই বিস্মিত হলাম। আমাদের অফিসে ইলেকট্রিক্যাল লোড এর টেস্টিং এর কাজে খুব নিখুঁত দামি কিছু কিলোওয়াট আওয়ার (ইউনিট) মাপার কিছু মেশিন আছে । আমি আমার পরিচিত রেনডম ১০-১৫ বাসায় বিদ্যুৎ বিভাগের মিটারের পরে আমরা টেস্টিং এর কিছু মিঠার লাগিয়ে রাখলাম। দেখলাম নরমাল যতটুকু লোড বা ইউনিট আসার কথা তার থেকে প্রায় ২০-৪০% ইউনিট বিদ্যুৎ বিভাগের মিটার গুলিতে বেশি দেখায়। তার মানে হল এই মিটার গুলি যে সমস্ত কোম্পানি থেকে আনানো হয়েছে তাদের সাথে চুক্তির সময় হয়তোবা মিটার গুলিতে এভাবে প্রোগ্রামিং করার অবৈধ চুক্তি ভেতরে ভেতরে করা ছিল। গত ছয় সাত বছরে যত মিটার বসানো হয়েছে আমার কথার সত্যতা তখনই পাওয়া যাবে যদি প্রত্যেক লটের একটি করে মিটার বুয়েটে টেস্টিং এর জন্য পাঠানো হয়।

আমি বিদ্যুৎ বিভাগের এই চুরির কিভাবে হচ্ছে তার কিছু আইডিয়া দেখাচ্ছি

১. এখানকার অসৎ কিছু ঊর্ধ্বতন লোকজন (মন্ত্রী থেকে শুরু করে মিটার রিডার প্রায় সবাই) সরকার থেকে ১০ ইউনিট বিদ্যুৎ কিনলে সেটা গ্রাহকের কাছে তারা মিটারের কারিশমার মাধ্যমে ১৫-২০ ইউনিট বিক্রি করছে। এই যে অতিরিক্ত ৫-১০ ইউনিট বিক্রির টাকা তা চোরেরা নিজেরা ভাগ-বাটোয়ার করে খাচ্ছে। এটা যেহেতু ডিজিটাল চুরি গ্রাহক ধরতে পারছে না।

২. প্রতিটি মিটার এটি প্রিপেইড বা পোস্টপেইড যাই হোক এর মধ্যে একটি RTC (Real Time Clock) লাগানো থাকে। এর কাজ মিটারকে একটা ক্যালেন্ডার বা সময় প্রদান করা। এই ক্যালেন্ডার উপর ভিত্তি করে মিটার যাবতীয় হিসাব-নিকাশ গুলো করে। অধিকাংশ মিটারে ডেট বা টাইম উল্টাপাল্টা থাকে, এই কারণে রেনডম ভাবে মিটার কিছু অটোবিল জেনারেট করতে থাকে। মানুষের সঠিক হিসাব-নিকাশ করতে পারে না। এটা ইচ্ছাকৃত-অনিচ্ছাকৃত ভুল যার ফলে গ্রাহককে বেশি টাকা দিতে হয়।

৩. প্রিপেইড মিটার গুলিতে এমন অদ্ভুত ভুল অ্যালগরিদম ব্যবহার করা হয়েছে মাঝে মাঝে বড় বড় স্লাব এর টাকা এমনি এমনি কেটে নেয়। আমি গত দুই বছর পর্যবেক্ষণ করেছি স্পেশালি ঈদ বা বড় কোন অকেশনের আগে মিটার গুলি খুব অস্বাভাবিক আচরণ করে, এবং বেশি করে টাকা কাটে। খুব অদ্ভুত কারণে টাকা চুরি করার জন্য মিটারগুলি প্রোগ্রামিং এপ্রোপ্রিয়েট নেই। আমার অফিসে প্রিপেইড মিটার লাগানো আছে আর এটা আমি প্রতি মাসে মাসেই ফেস করি।

৪. পোস্টপেইড মিটার গ্রাহকের মিটার দেখতে যে মিটার রিডার আসে ইউনিট লেখার সময় উল্টাপাল্টা ভাবে লিখে নিয়ে যায়, এটা অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল আসার কারণ।

আমি আশা করব আমার মতন আরও লক্ষ কোটি মানুষ যারা এইভাবে আর কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রত্যেকে আওয়াজ তুলবেন। দেশের বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি হাত থেকে গ্রাহকের কাছ থেকে লক্ষ্য কোটি টাকা এভাবে চুরি করা হচ্ছে। এগুলো সব ঠিক করার সময় বর্তমানে। একজন আমাকে বসে বসে লুট করবে আর আমি হাততালি দিব এমন অপদার্থ আমি নই।
আওয়াজ তরুণ এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে। আমাদের কস্টের টাকা আমরা এভাবে নষ্ট হতে দিতে পারি না। সৎ ভাবে টাকা আয় করি আমরা,
কষ্ট করতে হয় অনেক💔

এত কমে এত্ত সুন্দর ব্রীজ।।
ভাবা যায়😳😳 তাও আবার আয়রণ ব্রীজ

একটু আগে বৈরুতে হিজবুল্লাহর অস্ত্রগুদামে ইজরাইল মিসাইল হামলা চালিয়েছে ৷
https://t.me/jamsedHO2023

ইরানিয়ান রেভ্যুলোশনারি গার্ড' এর প্রধান ইসমাঈল কা'য়ানী বৈরুতে নিহত ৷

শিরোনাম: ইসলামের প্রতি বৈষম্য: BUET-এ সীরাত মাহফিলের অনুমতি প্রত্যাখ্যান

বুয়েটের ডিএসডব্লিউ (ছাত্রকল্যাণ বিভাগ) শায়েখ আহমদুল্লাহকে আমন্ত্রণ জানিয়ে সীরাত মাহফিলের আয়োজনের অনুমতি অস্বীকার করেছে। বিভাগটির যুক্তি হলো, ক্যাম্পাসে বাইরের অতিথিদের অংশগ্রহণের অনুমতি নেই।

এদিকে, বুয়েটে দীর্ঘকাল ধরে কনসার্ট আয়োজন করা হয় এবং সেখানে বাইরের সঙ্গীত ব্যান্ডও অংশগ্রহণ করে। এই দ্বিমুখী নীতির কারণে প্রশ্ন উঠছে: কেন ইসলামি অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে এই নিষে'ধাজ্ঞা, অথচ কনসার্টের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়?

ক্যাম্পাসে ইসলামি অনুষ্ঠানের প্রতি এ ধরনের আচরণ সাম্প্রদা'য়িক বৈ'ষম্যের চিত্র তুলে ধরছে, যা অবিলম্বে মোকাবেলা করা প্রয়োজন।

যোহরের সময় হওয়াকে শর্ত করা হয়েছে কারণ শরীয়ত প্রণেতা (আল্লাহ তাআলা) সেদিনের যোহরের সালাতের স্থলাভিষিক্ত করেছেন জুমার সালাতকে ৷ জুমার সালাতের পূর্বে খুতবা থাকায় সেদিনের যোহর সালাত চার রাকআত থেকে কমিয়ে দুই রাকআত করা হয়েছে ৷ সুতরাং খুতবা+দুই রাকআত জুমার সালাত পুরোটাই চার রাকআত যোহরের সালাতের পরিবর্তে ৷ যেহেতু এটা সেদিনের যোহরের স্থলাভিষিক্ত সালাত, তাই এটা যার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে এসেছে তার টাইমে হওয়া শর্ত ৷ কেমনে বুঝবেন এটা সেদিনের যোহরের স্থলাভিষিক্ত সালাত? নিয়ম হচ্ছে- কোনো কারণে যদি কোনো ব্যক্তির জুমার সালাত ছুটে যায়, তাহলে সেই ব্যক্তি চার রাকআত যোহর সালাত আদায় করবে অর্থাৎ তার মূলে (যোহরের সালাতে) ফিরে যাবে ৷ এক্ষেত্রে দুই রাকআত জুমার সালাত পড়লে হবে না ৷ কারণ সে খুতবায় উপস্থিত হয়নি ৷ (আল্লাহু আ'লাম)

সর্বপরি নিচের বক্তব্য দু'টি শুনার অনুরোধ করছি 👇
১. https://www.facebook.com/share/v/afA96HFfunLpPDs7/

২. https://www.facebook.com/share/v/LgUfxF7sJBtGN9KX/

সংক্ষিপ্ত মধ্যপ্রাচ্য সংবাদ
১. ইজরাইলের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ নিজেদের ভূমিতে ইরানের হামলার বিরুদ্ধে ইরানকে সমূচিত জবাব দেওয়ার সিদ্ধান্তের অনুমোদন দিয়েছে ৷
২. আমেরিকা ও ব্রিটেনের যৌথ উদ্যোগে ইয়ামেনে হুছি 'আনসারুল্লাহ' এর ঘাটি লক্ষ্য করে মিসাইল হামলা অব্যাহত ৷
৩. হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ এর পর হিজবুল্লাহ প্রধানের দায়িত্ব পান উত্তরসূরী হাশেম সাফিউদ্দিন ৷ গত পরশু এই হাশেম সাফিউদ্দিন ইজরাইলের হামলায় নিহত হয়েছে ৷ তৃতীয় পর্যায়ে দলের প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছে ইবরাহীম আল আমীন আস সায়্যেদ ৷
৪. ইরানের পরমানু চূল্লিতে হামলার নীলনকশা করেছে ইজরাইল ৷ এতে মধ্যেপ্রাচ্যে ব্যাপক যুদ্ধের আশংকা বৃদ্ধি পেয়েছে ৷

adani
চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে কোনো এক্সিট ক্লজ (বাতিল করার সুযোগ) রাখা হয়নি ৷
বিনা কারণে চুক্তি বাতিল করলে ১২ বিলিয়ন ডলার ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে ৷
এর বাইরে বিদ্যুৎ না কিনেও ২৫ বছর ধরে ৩৪% বিল পরিশোধ করতে হবে ৷
কয়লার দাম ও ক্যাপাসিটি চার্জ কমানো নিয়ে আদানির সঙ্গে চলছে দরকষাকষি....
কারা যেনো বলে ছিলো উন্নয়ন এর কথা🤔

তারা এখন step down Yunus
দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছে 😄😁 এগুলো করে ইউনুসকে নামানো যাবে না ৷