এবারের ইসলাম ধর্ম বইয়ের কাজ করছেন আব্বাসী হুজুরের কাছে ধোলাই খাওয়া হাদিস অস্বীকারকারী আবু সাঈদ খান ও নানা সময়ে উল্টোপাল্টা লেখালেখি করে বিতর্কিত জাগো নিউজের ফারুক ফেরদৌস।
এখন বলেন, ইসলাম ধর্মের দায়িত্বেও গ্রহনযোগ্য কোন আলেমকে রাখলোনা কেন?
অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মিজোরাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মণিপুর ও ত্রিপুরা স্বাধীন করতে পারলে আমাদের বহু প্যারা কমে যাবে। আমাদের নদীগুলো জীবন্ত হয়ে উঠবে। আমাদের গোলাভরা ধান বৃদ্ধি পাবে। আমাদের পুকুরভরা মাছ বৃদ্ধি পাবে।
আমাদের ডিপার্টমেন্টের আবদুল বাছির স্যার (ঢাবি কলা অনুষদের ডিন) বটতলায় কুরআন তেলাওয়াত করার অপরাধে আমাদের নাম-পরিচয় জানতে চেয়েছিলেন এবং আমাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে চেয়েছিলেন। আজকে ওনার পদত্যাগ করিয়ে ওনার রুমেই স্টুডেন্টরা কুরআন তেলাওয়াত করলো এবং ভবিষ্যতে কেউ যেন জু'লুম-নির্যাতন না করে সেজন্য ওনাকে সহ সম্মিলিত মোনাজাতও করা হলো। সুবহানাল্লাহ! ৫ আগস্টের পর প্রতিটা দিনই অন্যরকম।
কাশ্মীরের ৮ বছর বয়সী পিচ্চি বোন আসিফা বানুকে মন্দিরে আটকে রেখে নির্মমভাবে Doর্ষণ ও খু+ন করা হয়েছিল। এ ঘটনা পুরো ভারতকেই নাড়িয়ে দেয়েছিল।
এসব কাজ মন্দিরের তত্ত্বাবধায়ক সঞ্জিরামের উপস্থিতিতে করা হয়েছে। তার নিজের ছেলে বিশাল, এক ভাগিনা ও স্পেশাল পুলিশ অফিসার দীপক খাজুরিয়াও শিশুটিকে Doর্ষণ করে। পরবর্তীতে জানা যায়, দু’জন পুলিশ অফিসারসহ আটজন মেয়েটিকে চারদিন ধরে নির্যাতনের পর পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্য| করে। আট বছর বয়সী আসিফার দেহ রাসানার জঙ্গল থেকে পুলিশ উদ্ধার করেছিল। ৪০ কিলোমিটার দূরে কাঠুয়া জেলার একটি গ্রামের জঙ্গলে আসিফাকে কবর দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ ভালো কোনো জায়গায় কবরস্থ হওয়ার জায়গাও মিলেনি তার। তবে আসিফার জানাজায় হাজির ছিল লক্ষাধিক মানুষ।
একটা শিশু বাচ্চাকে ৪ দিন যাবৎ Doর্ষণ করেছে
আটজন মিলে!
চারটা দিন!
তারপর কি করলো? পাথর ছুঁড়ে হত্য| করলো!
কারা করেছে? ১. মন্দিরের পুরোহিত ২. পুরোহিতের নিজের ছেলে ৩. তার ভাগিনা ৪. স্পেশাল দু'জন পুলিশ অফিসার ৫. আরও কয়েকজন মিলে....
এই কেইসটা বাংলাদেশে ভাইরাল হয়নি কারণ আসিফা বানু নির্যাতিত মুসলিমাহ ছিলো। কোনো এলিট কেউ ছিলো না...