ভান ধরেছেন, কিন্তু এটি দেওবন্দের অফিসিয়াল অবস্থান নয়।
টীকা
[1] হাশিয়াতুস সাভি, ৫/৭৮।
[2] ইনি ছিলেন মাজারপন্থী।
[3] মুহাম্মাদ বিন আবদুল ওহাবের ভাই সুলাইমান বিন আবদুল ওহাব রচনা করেন আস–সাওয়াইকুল ইলাহিয়্যাহ ফির রাদ্দি আলাল ওয়াহাবিয়্যাহ। এই গ্রন্থে তিনি ভাইয়ের বিভ্রান্তিকর চিন্তাধারা ও মতবাদ খণ্ডন করেন। তবে নজদী ধারার আলেমদের মতে এই বইটি তার রচনা নয়। অন্য কেউ প্রতারণা করে তার নামে চালিয়ে দিয়েছে।
[4] সুনানে নাসাঈর হাশিয়া, কিতাবুয যাকাত, বাবু মুয়াল্লাফাত কুলুবুহুম।
[5] ফাতাওয়া রশিদিয়া, ৬২।
[6] প্রাগুক্ত ২৬৬। মুফতি মাহমুদ হাসান গাংগুহির মতে রশিদ আহমদ গাংগুহি মুহাম্মাদ বিন আবদুল ওহাব নজদী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতেন না। দেখুন ফতোয়া মাহমুদিয়া, ৪/১৬৩।
[7] বিস্তারিত জানতে দেখুন আশ শিহাবুস সাকিব, ৬৪।
[8] হযরত খলীল আহমদ সাহারানপুরী ছিলেন হযরত রশীদ আহমাদ গাংগুহী রহ. ছাত্র।
[9] এখানে যারা সত্যায়ন করেছিলেন তারা হলেন, শাইখুল হিন্দ মাহমুদুল হাসান দেওবন্দী, মাওলানা মীর আহমদ হাসান আমরুহী, দারুল দেওবন্দের প্রধান মুফতী মাওলানা আজিজুর রহমান, হাকিমুল উম্মত আশরাফ আলী থানভী, শাহ আব্দুর রহীম রায়পুরী, মাওলানা হাকীম মাসউদ হাসান, মাওলানা কুদরুতুল্লাহ সাহেব, মাওলানা হাবিবুর রহমান দেওবন্দী, মাওলানা মুহাম্মদ আহমাদ বিন কাসিম নানুতাভী মাওলানা গোলাম রসুল দেওবন্দী, মাওলানা মুফতী কিফায়াতুল্লাহ দেহলভী, মাওলানা আশেক ইলাহী মিরাঠি।
[10] আল মুহান্নাদ আলাল মুফান্নাদ, ৬২। মুহাম্মাদ বিন আদম কাউসারীর তাহকিককৃত নুসখা।
[11] প্রাগুক্ত, ১০০।
[12] প্রাগুক্ত, ১০৩।
[13] ফাইযুল বারী, ১/২৯৪।
[14] আশ শিহাবুস সাকিব, ২২১। এ ছাড়াও আশ শিহাবুস সাকিবের আরো বেশ কিছু স্থানে হযরত মাদানী মুহাম্মাদ বিন আবদুল ওহাব নজদী ও নজদীবাদের কঠোর সমালোচনা করেন। দেখুন, পৃ- ৪৪-৪৬, ৫১। একস্থানে তিনি বলেন ওহাবই খবিসরা কি এই কাজকে জায়েয মনে করে? তারা তো একে শিরক, বিদআত ও কুফর মনে করে। দেখুন, ৫৪। অন্যত্র তিনি বলেন, নবীজির বিষয়ে শায়খ গাংগুহী ও তার অনুসারিদের আকিদা ওহাবই খবিসদের মত নয়। পৃ- ৫৪। অন্যত্র তিনি বলেন, ওহাবিরা যখন হারামাইন শরীফাইন নিয়ন্ত্রণ নেয় তখন তারা হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, শাস্তি দিয়েছে। বিস্তারিত জানতে পড়ুন ৫১-৬৬ পৃষ্ঠা।
[15] ফাতাওয়া মাহমুদিয়া, ৩/৪৪।
[16] প্রাগুক্ত, ৩/৪০।
[17] ফাতাওয়া হক্কানিয়া, ১/৩৮০। একই ধরণের ফতোয়া দেয়া হয়েছে জামিয়া বিন্নুরি টাউন থেকেও।
[18] যেমন সাম্প্রতিককালে মাওলানা ইলিয়াস ঘুম্মান, মাওলানা মানযুর মেংগল প্রমুখ মানযুর নোমানির পক্ষ নিয়েছেন।
[19] ফতোয়া বাইয়িনাত, ১/৫২৬।
[20] শেখ মুহাম্মাদ বিন আবদুল ওহাব আওর হিন্দুস্তান কে উলামায়ে হক, ৪০ ।
[21] আল মুহান্নাদ, ২২।
[22] প্রাগুক্ত, ৪৪।
[23] প্রাগুক্ত, ৪৬।
[24] আশ শিহাবুস সাকিব রচনা করা হয় ১৩২৮ হিজরি তথা ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে।
[25] মাওলানা মানযুর নোমানি দাবী করেন হযরত মাদানী শুধু নজদী'র বিপক্ষ দল যেমন আহমাদ যাইনি দাহলানসহ অন্যদের বই পড়েছেন ফলে প্রকৃত বিষয় জানতে পারেননি। দেখুন, শেখ মুহাম্মাদ বিন আবদুল ওহাব, ৪৭।
[26] চেরাগে মুহাম্মদ, ১১৮। হযরত মাদানী'র এই পত্রটি মাকতুবাতে শাইখুল ইসলামেও সংকলিত হয়েছে। দেখুন, মাকতুবাত, ২/২৯৮।
[27] মাকতুবাতে শাইখুল ইসলাম, ৩/৭৯।
[28] বিস্তারিত জানতে দেখুন, নকশে হায়াত, ১/১০৬, ২/২৪,
[29] ইনি শাইখুল ইসলাম আল্লামা যাহেদ কাউসারিরও সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।
[30] বিস্তারিত জানতে দেখুন, আনোয়ারুল বারী, ১৯/৩০৬।
[31] ফাইযুল বারী, ১/৩২।
[32] এখানে বিষয়টি উল্লেখ করা হলো নিছক একটি মত হিসেবে। এটি আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হওয়া জরুরী নয়। তবে মাওলানা মানযুর নোমানী'র বইয়ের আরবী ও উর্দু সংস্করণের মাঝে বেশকিছু তফাত দেখা যায়। আরবী সংস্করণে বেশকিছু বিষয় এড়িয়ে গেছেন তিনি। আহলে হাদীস ঘরানার আলেমরা এই বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন। বিস্তারিত জানতে দেখুন, দাওয়াতুল ইমাম মুহাম্মাদ বিন আবদুল ওহাব, ২২১।