Irfan Sadik @cognitivecoterie2 Channel on Telegram

Irfan Sadik

@cognitivecoterie2


Small talks on necessary topics.

cognitivecoterie2 (English)

Welcome to cognitivecoterie2, a Telegram channel where small talks on necessary topics take place. If you are looking for a platform to engage in insightful discussions and exchange ideas on important subjects, then this is the place for you. The channel is managed by Irfan Sadik, a passionate individual who is dedicated to fostering meaningful conversations among like-minded individuals. At cognitivecoterie2, you can expect to find discussions on a wide range of topics such as current events, personal development, technology, and much more. Whether you are interested in learning new perspectives or sharing your own experiences, this channel provides a welcoming space for individuals to connect and engage with each other. Joining cognitivecoterie2 not only gives you the opportunity to expand your knowledge and understanding of various subjects but also allows you to be part of a community that values open dialogue and intellectual curiosity. Don't miss out on the chance to be part of this vibrant community of individuals who are passionate about learning and growing together. Join cognitivecoterie2 today and start engaging in small talks on necessary topics!

Irfan Sadik

19 Nov, 13:34


কারো বাপ এসে আমাদেরকে সফল করে দিয়ে যায় নাই
রক্ত দিয়ে হাসিনাকে বিদায় করসি আমরা

শহীদদের বন্ধু-পরিবার-সহযোদ্ধারা এখনও মরে নাই
আহতরা এখনও এ মাটিতেই আছে
মাত্র ২% মানুষ লাগবে। এর বেশি না।

আবার নামতে বাধ্য কইরো না
জুলাইয়ের ভুল আবার করবো না
হাসিনাকে দেশ ছেড়ে যাইতে দিসি
তোমরা যে গর্তে লুকাবা সেখান থেকে টেনে হেঁচড়ে বের করে ঝুলাই রাখবো

গুলির ভয় দেখাইও না। মরতেই নামসি আমরা
জানের মায়া নাই, পরিবারের পিছুটান নাই
তোমাদের কোনো বাপরে ডরাই না
আবু সাঈদ ডরায় নাই, ইয়ামিন ডরায় নাই

শেষ দেখার আগে ছাড়বো না এবার।

Irfan Sadik

19 Nov, 12:35


হোটেলে কাজ করা ছেলেটা পা হারায়, রক্ত দেয় রিক্সাওয়ালা, বুলেটের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়ায় একমাত্র ছেলে। ছেলের ছবিতে হাত বুলিয়ে আরেকটাবার বাবুর গন্ধটা অনুভব করার চেষ্টা করেন মা। নিখোঁজ ছেলেকে এখনও না পেয়ে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে উন্মাদ চিৎকার বাবার।
.
হাজারো মানুষের রক্ত-জীবন-অশ্রু-স্বপ্নের মূল্যে আনা এ স্বাধীনতা ছিঁড়েকুড়ে খায় কুকুরের দল। দেশটাকে বিক্রি করে দেয় নেতারা। রাজনীতিবিদরা সন্ধি করে। নতুন রূপে ফিরে আসে পতিত স্বৈর।চ।র। সকল আত্মত্যাগকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ক্ষমতার চর্চা ও লুটের মহামারিতে লেগে পড়ে।
.
কিন্তু শাড়ির ছেঁড়া পাড় দিয়ে চোখ মোছা মায়ের কলিজার টুকরা আর ফিরে আসে না...

Irfan Sadik

18 Nov, 17:18


“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা ক।ফির।”

“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা য।(লম।”

“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা ফ।সিক।”

এটাই আল্লাহর কথা। এটাই দ্বীনের অবস্থান।

[সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৪৪-৪৬]

Irfan Sadik

18 Nov, 16:29


https://www.facebook.com/share/p/1WHEZDaxQv/

Irfan Sadik

17 Nov, 15:27


এককালে দেশীয় রাজনীতি নিয়ে কোনো আগ্রহ ছিলো না। মুসলিম বিশ্ব, মধ্যপ্রাচ্যে কী হচ্ছে তা নিয়ে পড়ে থাকতাম। নানা বই ও আর্টিকেল পড়তাম এসব নিয়ে। সে আগ্রহের পেছনে দেওয়ার মত সময় কমে গেলেও আগ্রহ বিন্দুমাত্র কমেনি।

তাই Fountain Publications এর প্রতি আমার আলাদা রকমের দূর্বলতা আছে। তাদের কাজের টপিক ও প্রচ্ছদের কোয়ালিটি- এক কথায় অসাধারণ। আক্রান্ত মুসলিম ভূখন্ড নিয়ে এটা তাদের নতুন সিরিজ। সুন্দর সব টপিক মাশা-আল্লাহ।

কিনতে পারেন। পড়ে ভালো লাগবে। বিশেষ করে Weঘুরদের ব্যাপারটা নিয়ে।

Irfan Sadik

16 Nov, 18:43


অশিক্ষিত মোল লারা পশ্চিমাদের সব স্যাংশন সত্ত্বেও তিন বছরে দেশকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে।

এদিকে পশ্চিমাদের যাবতীয় সহায়তা সহও নোবেল বিজয়ী মহান পন্ডিতরা আহতদের চিকিৎসা পর্যন্ত নিশ্চিত করতে পারে না। আর সব বাদই দিলাম।

এই হলো অবস্থা।

Irfan Sadik

16 Nov, 17:49


https://youtu.be/zuX6XYQHUCA?feature=shared

Irfan Sadik

16 Nov, 12:47


নিখিল বাঙ্গু গণতান্ত্রিক ইসলামী ও মুসলিম জাতীয়তাবাদী ঐক্য পরিষদ:

"যাহা গণতান্ত্রিক নহে, তাহাই ড।য়েশ!"

Irfan Sadik

13 Nov, 16:47


বিএনপি নিয়ে কয়েকটা কথা। ভিডিও করা সম্ভব হচ্ছে না, এদিকে লিখলেও সমস্যা। তাই অডিও দেওয়া।

Irfan Sadik

13 Nov, 14:57


স্যরি, WeAreNahid লিখে হ্যাশট্যাগ দিতে পারলাম না।
.
নাহিদ ইসলামকে আমার প্রথম থেকেই বেশ পছন্দ ছিলো। তার সাথে আমার আদর্শিক কোনো মিল না থাকলেও তাকে শ্রদ্ধা করতাম। কোনো ফালতু আবেগ নেই, নাকিকান্না নেই। হ।সি নার সময়েও প্রচন্ড নির্যাতিত হয়েও হাল ছেড়ে দেন নি। আবার জেল থেকে এসে প্রবল বাহুল্য মিশিয়ে নিজের নির্যাতিত হওয়ার গল্পও বলেননি।
.
নেতৃত্ব, ম্যাচিউরিটি, ডেডিকেশন- সবই বেশ ভালোভাবেই ছিলো তার মধ্যে।
.
এছাড়া ইন্টারিম সরকার গঠিত হওয়ার পরেও নানা ধরণের কথা নানা উপদেষ্টা থেকে আসলেও সবচেয়ে স্পষ্ট কথা আমরা শুনতাম নাহিদের মুখ থেকেই। কিন্তু তারপর সবকিছু যেন বদলে যেতে শুরু করলো। ক্যাবিনেটে ফাসি*ট ঢুকলো, তার কোনো প্রতিরোধ নেই। মো-জিভ- বাদিদের পুনর্বাসন হচ্ছে, তিনি দাঁত কেলিয়ে হাসছেন।
.
জুলাই অ।পরা*সিং এ উনার ভূমিকা অন্য লেভেলের। কোনোভাবেই তা অস্বীকারের সুযোগ নেই। কিন্তু সেই স্পিরিটের সাথে বেঈমানি সহ্য করার পরেও কি তিনি সেই সম্মান ধরে রাখতে পারবেন? শেখ মো-জিভ কি পেরেছিলো? "শেষ ভালো যার, সব ভালো তার"- এটা আর সবকিছুর মত রাজনীতির ক্ষেত্রে খুব বেশি সত্য।
.
নাহিদ ইসলামদের হাতে এখন আর দেশরক্ষার সময় ও সুযোগ নেই। তবে নিজের মুখরক্ষার সুযোগ এখনও আছে।

Irfan Sadik

12 Nov, 17:47


কী হাসি! 😂

পডকাস্ট লিংক- https://youtu.be/D_tuqdBmOHk?feature=shared

Irfan Sadik

12 Nov, 17:45


https://youtu.be/D_tuqdBmOHk?feature=shared

Irfan Sadik

11 Nov, 11:57


ফারুকি বিখ্যাত নানা ট্যাবু ভাঙতে।

যেমন যৌ ন আচারকে বিয়ের ট্যাবু ভেঙে বের করে আনা। আবার বিয়েকে পুরুষ ও নারীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকার ট্যাবু ভেঙে বের করে পুরুষ-পুরুষ বা নারী-নারীতে আনা।

ফারুকিদের লক্ষ্য এমন বিশ্ব, যেখানে কোনো নিয়ম-নীতি, নৈতিকতা, সভ্যতা-সংস্কৃতি, সমাজ ও পরিবার থাকবে না। মানুষ হবে একদল পশু- যে উলঙ্গ ঘুরবে, যে যার সাথে ইচ্ছা শোবে, পশুর মত বাঁচবে।

একটা স্যাইটানিক বিশ্ব।

Irfan Sadik

11 Nov, 05:35


জুলাই আপরাইজিং-এ এক অসাধারণ জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। সব ধরণের ব্যাকগ্রাউন্ড ও ক্লাসের মানুষ এসে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো। জনতার এ ঐক্য যেমন হ।সিনাকে বিদায় করেছে, একইসাথে দূর্বল সরকার সত্ত্বেও ডাকাতি ও নৈরাজ্য বন্ধ, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা- সবই করেছে। খুব খুশী না হলেও মানুষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপরে আস্থা রেখেছিলো।
.
পার্থিবভাবে এ দূর্বল সরকারের টিকে থাকার পথ ছিলো একমাত্র জনতার একতা ধরে রাখা। তাদের শক্তি ছিলো শুধুমাত্র ময়দানে মানুষের শক্তি। জনতার দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে এ একতা ধরে রাখার জন্য তারা দ্রুত গণ হত্য।র বিচার, মো-জিভ-বাদ বিদায় করার ব্যবস্থা নিতে পারতো। পতিত ফ্য।সিস-ট থেকে এ দেশকে সম্পুর্ণভাবে মুক্তির ব্যবস্থা নিতে পারতো।
.
কিন্তু না। তারা উলটো পথে হাঁটল।
.
এসেই তারা শুরু করে নদীয়ার ইসলাম বনাম অন্য ইসলাম নিয়ে তর্ক। ভ।ড়(৩র দালালি বাদ দিয়ে ধরলো ওয়াশিংটনকে। প্রথম কালো ও দিল লী স্টারের মন যোগাতে বদলে ফেললো স্লোগান। হত্য।কারীদের বিচারের আগে তাদের রাজনীতি করার সুযোগের অধিকার দিতে হয়ে পড়লো মরিয়া। এখন তো তাদেরকেই বসানো শুরু করলো ক্ষমতায়।
.
আমরা চাইনি এ সরকার ব্যর্থ হোক। আমরা চাইনি আবার পতিত য।হিলিয়।হ ফিরে আসুক। কিন্তু তারা নিজ হাতে জনতাকে বিভাজিত করছে, নিজ হাতে নিজেদের কফিনে পেরেক ঠুকছে। ভুল সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনছে অ।ও আমি য।হিলিয়।হকে, যে বয়ান টিকিয়ে রেখেছে ৭২-৭৫ এবং ০৯-২৪ এর যুলু -মকে, তা টিকিয়ে রাখছে।
.
আমরা হারিয়ে যাই নি। রক্তের দাগ শুকায় নি। যমিনের বুকে জুলাইয়ের শা হিদদের কবর এখনও আছে, রাজপথের মানুষরা এখনও দেশেই আছে। জুলাইয়ের হাতিয়ার ফেলে দিই নি, রেখে দিয়েছি যত্ন করে। হ।সিনাকে গোণা হয় নাই, ইউনুস গোণার মত শক্তিশালীও না। অবিলম্বে প্রত্যেকটা ভুল সিদ্ধান্ত ঠিক করে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে গণ হত্য।র বিচার শুরু করা ও মো-জিভ-বাদের উচ্ছেদের কাজ শুরু করতে হবে।
.
আমার দ্বীন
আমার যমিন

Irfan Sadik

09 Nov, 20:44


যে জায়গাগুলোতে আন্দোলন করেছি, যে জায়গাগুলোতে ভাইদেরকে গুলি খেয়ে হাসপাতালে যেতে দেখেছি, যে জায়গাগুলোতে টিয়ারশেল-রাবার বুলেট খেয়েছি, যে জায়গাগুলোতে লাঠি হাতে পাহাড়া দিয়েছি, যে জায়গায় মানবতার গল্প নতুনভাবে লেখা হয়েছে- সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় এখনও কেমন জানি গা শিউরে ওঠে। কোথায় যেন হারিয়ে যাই!

Irfan Sadik

09 Nov, 15:20


আমি মনেপ্রাণে চাই কালকে আওয়ামী কিছু কুকুর রাস্তায় বের হোক।

মানুষ তাদের বর্বরতা ভুলে গেছে। মনে করিয়ে দেওয়া দরকার। সেনাবাহিনীর সুশীলতার জন্য তাদেরকে ভালোভাবে দমন করা যায় নি। সেটারও সুযোগ তৈরি হবে। আওয়ামী নিষিদ্ধের ও মুজিববাদের নির্মূলের আন্দোলন জোরদার হবে।

জুলাইয়ের প্রতিশোধ যথেষ্ট নেওয়া হয় নাই।
প্লিজ আসো। গুলিস্তান দেখা হবে।

Irfan Sadik

08 Nov, 17:15


ইসলামী বইমেলায় দুইদিন গেলাম। গত শুক্রবার ও আজকে। অসাধারণ আয়োজন করেছেন প্রকাশক ভাইরা। বারাকাল্লাহ। আলাদা স্টেইজ, বোনদের বসার জায়গা, শ্যুটিং রুম থেকে নানা আয়োজন। এদিকে স্বনামে স্টল দিয়ে নানা ধরণের দৃষ্টিনন্দন ডেকোরেশন দেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়। আর অনেক অনেক মানুষ।
.
এর আগেও ইসলামী বইমেলায় যেতাম। গিয়ে মন খারাপ হয়ে যেতো। লোক হতো না তেমন। পাবলিকেশনগুলো নিজের নাম দিয়ে স্টল দিতে পারতো না। খুব ছোট জায়গায়, অদ্ভুত সব ব্যানারে লেখা স্টলের নাম। তাও যেতাম। কারণ আমরা না গেলে কারা যাবে। হাসিনার বিদায় আমাদের কাজের সুযোগ বৃদ্ধি করে দিয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
.
বইমেলায় আসুন। ঘুরে যান স্টলগুলো। বিশেষ করে SEAN Publication, সন্দীপন প্রকাশন, সত্যায়ন প্রকাশন, Ruhama Publication, মাকতাবাতুল আসলাফ -Maktabatul Aslaf, Penfield Publication- এ স্টলগুলো ঘুরে আসুন। অসাধারণ লাগবে ইনশাআল্লাহ। বেশ ভালো কিছু বই প্রতি প্রকাশনীতেই আছে। বই না কিনলেও ঘুরে আসুন। ভালো লাগবে। ভাইরাও উৎসাহ পাবে।
.
স্পেশাল মেনশন Fountain Publications কে। আমার আগ্রহের টপিক নিয়ে বেশ কিছু ভালো বই তাদের আছে। দুঃখজনকভাবে লটারিতে ভাইদের স্টল কোণার দিকে পড়ে গেছে। তাই সেভাবে চোখে পড়ে না। আগেরদিন যেয়ে আমার চোখে পড়েনি। আজ গিয়ে Abdur Rahman Ad Dakhil ভাইয়ের সাথে দেখা হলো। অবশ্যই খুঁজে বের করে যাবেন।
.
আল্লাহ ভাইদেরকে কবুল করুন। তাদের মাধ্যমে এ ভূমিতে ইসলামী সাহিত্য ও সংস্কৃতি সমৃদ্ধ করুন।

Irfan Sadik

07 Nov, 15:35


অসাধারণ একটা আলোচনা। খুব অসাধারণ গাইডলাইন। রাজনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্কসহ অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু এ আলোচনা রেয়ার।

এ আলোচনা সবার জন্য না। যারা শুধু ঘরে বসে নানা তত্ত্ব ঘাঁটতে আগ্রহী, যাদের একটু "ইন্টেলেকচুয়ালিটি" র ছোঁয়া না থাকলে কিছু শুনতে ইচ্ছা করে না- এটা তাদের জন্য না।

যারা মুমিন হতে চায়, যুগসন্ধির এ যুগে হাল ধরতে চায়, সাহাবাদের পথ অনুসরণেই বিজয়ের স্বপ্ন দেখে- এ আলোচনা তাদের জন্য। শুনে ফেলুন।

https://youtu.be/xKLazeKCiGE?si=AlDYQFJdi4Bn4Huc

Irfan Sadik

07 Nov, 13:47


https://dailyinqilab.com/bangladesh/news/701425

Irfan Sadik

07 Nov, 12:58


এগুলো ভালো লাগার অনূভুতি দেয়। আলহামদুলিল্লাহ, বইটি অনুবাদেরও একটি অন্যতম মাকসাদ এটিই।
.
বাইতুল মুকাররম বইমেলায় আসেন, বইটি নেড়েচেড়ে দেখেন এবং আপনার বর্তমান প্রয়োজন থাকলে সংগ্রহ করেন, ফেসবুক হাইপ বা স্টলে অনুবাদক বসে আছে সে জন্য নয়।

Irfan Sadik

06 Nov, 12:00


ট্রাম্পের বিজয় নিয়ে কিছু পয়েন্ট-
.
১. ডেমোক্রেটদের পরাজয়ে গ।য। অনেক বড় ভূমিকা রেখেছে। আমেরিকার সাধারণ জনগোষ্ঠী গ।য।য় যে যেন সাইড চলছে তা নিয়ে খুব বেশি রাগান্বিত ও ওখানকার মুসলিমদের #AbandonBiden ক্যাম্পেইন বেশ ভালো সাড়া ফেলেছে। মুসলিম, মাইনোরিটি ও সাধারণ জনগোষ্ঠীর ডেমোক্রেটদেরকে বয়কটের ফলাফল এটা।
.
২. বাইডেনরা গ্লোবালিস্ট এজেন্ডা রাখে, যেখানে ট্রাম্প ডোমেস্টিক। কিন্তু তা সত্ত্বেও গ।য।র বাস্তবতা বদলাবে না। বাইডেন মৌখিকভাবে কিছু "উপদেশ" ইস র। ইলকে দিলেও, ট্রাম্প ইস র। ইলের কাজকে কোনো যদি, কিন্তু, অথবা ছাড়াই সমর্থন করে। এমনকি বাইডেনের কথা না শুনে অপারেশন চালিয়ে যাওয়ায় ধন্যবাদও দেয় নেতা বিবিকে।
.
৩. মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা প্রচন্ডভাবে আমেরিকার রাজনীতিতে প্রভাবিত করছে। বেড়ে গেছে আমেরিকানদের মধ্যকার অনৈক্য। গ।য। হয়ে দাঁড়িয়েছে অন্যতম বড় ফ্যাক্টর। এমনকি আমেরিকান মুসলিমরাও (ইন অ্যা মডার্নিস্টিক ওয়ে) নিজেদের শক্তি ও সক্ষমতা বুঝতে পারছে। এটা ধরে রাখা গেলে আমেরিকার সমাজে মুসলিমদের প্রভাব বাড়বে।
.
একইসাথে ট্রাম্প একজন ইসলামবি(দ্ব ষ ই। তার চার বছরে পলিসিতে খুব বড় কোনো পরিবর্তন না হলেও শক্তিশালী হবে বিভিন্ন ফার রাইট গ্রুপ। যারা কঠোরভাবে ইসলামের প্রতি ঘৃণা লালন করে ও মুসলিমরা এসে তাদের সংস্কৃতি বদলে দিচ্ছে, তাদেরকে মাইনোরিটি করে দিচ্ছে (রিপ্লেসমেন্ট থিওরি)- এমন কিছুতে বিশ্বাস করে। যেটা ঐদেশের মুসলিমদের উপরে হেইট ক্রাইম বাড়ার কারণ হতে পারে।
.
৪. বাংলাদেশের জন্য ব্যাপারটা কেমন হবে তা বোঝা যাচ্ছে না। ট্রাম্পের সাথে (ম)দির বেশ ভালো সম্পর্ক। কিছুদিন আগে ট্রাম্প ইন্ডি আন প্রে।প।গ।ন ডা টুইট করলেন। এদিকে ইউনুস সরকার ছিলো লিবারেল-ব্যাকড। এর আগেও কুখ্যাত এক ح nদু নারীও ট্রাম্পকে এমন কিছু বলে এসেছেন। তাই সব মিলে বর্তমান সরকারের প্রতি যে আগের মত সুনজর আমেরিকার থাকবে না বোঝাই যাচ্ছে।
.
৫. ট্রাম্পের মত ফার রাইট সিম্প্যাথাইজার মানুষ ক্ষমতায় আসা আসলে আমেরিকার ক্ষমতায় আসা আসলে আমেরিকার সমাজের গভীর অনৈক্য ও গণতন্ত্রের ব্যর্থতার দিকেই ইঙ্গিত দেয়। পশ্চিমের নানা দেশেই আমরা এমনটা দেখছি। এটা অবক্ষয়কালের অন্যতম উপসর্গ। মুসলিম হিসেবে আমাদের তাতে খুশী হওয়ার অনেক কারণ আছে।
.
পরিশেষে, আল্লাহ আমাদেরকে বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করছেন। ইতিহাস এগিয়ে যাবে, এমন নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে আল্লাহ ইসলামের বিজয়ের প্রেক্ষাপট তৈরি করবেন। এ ভূমির সন্তান হিসেবে আসিফ আদনান ভাইয়ের সে কথাটাই মাথায় রাখা জরুরি, "পরিবর্তন শুরু হবে আপনার এলাকা, পাড়া, মহল্লা থেকে। কিন্তু একটা চোখ থাকবে বিশ্বের দিকে।"

Irfan Sadik

03 Nov, 17:19


অ্যাক্টিভিজমের সুবাদে নানা স্থানের ভাইদের সাথে কথা বলা হয়। অ্যাক্টিভিজমের শুরুতেই অনেক ভাইদেরকে একটা কমন ভুল করতে দেখি। তারা প্রথমেই চিন্তা করেন, কীভাবে সংগঠন খুলেই তার অধীনে পুরো জেলার সব এলাকা, সব স্কুল-কলেজে ইউনিট বানিয়ে ফেলবেন। অথচ এটা কোনোভাবেই সঠিক চিন্তা না।
.
ভেবে দেখুন, আপনি একটা বার্গারের দোকান দিলেন। আপনি প্রথমেই চিন্তা করলেন, এখন আপনি কাজ শুরু করবেন পুরো দেশে ফ্র্যাঞ্চাইজ করার। সব জেলায় আপনার দোকান দেওয়ার। ব্যাপারটা কি সঠিক চিন্তা হবে? নাকি আপনি আপাতত আপনার যে দোকান আছে সেটাতে ফোকাস দিয়ে সেটাকে একটা সাকসেসফুল ব্যবসা হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করা উচিত?
.
নিঃসন্দেহে দ্বিতীয়টা। কারণ আপনি যখন একটা ইউনিট করেন, সেখানে আপনার অনেক ধরণের কাজ থাকে একটা ইউনিটে। লোক তৈরি, রেগুলার কিছু ক্যাম্পেইন, পাঠচক্রসহ অনেক কাজ। সেগুলো সফলভাবে নিয়মিত রুটিনে চলে আসলে একটা সফল ইউনিট হয়। তারপর এ লোক দিয়ে আপনি অন্য এলাকায় কাজ করানোর চিন্তা করতে পারেন।
.
কিন্তু আপনার প্রথম লক্ষ্যই যদি থাকে একাধিক ইউনিট করা, অথচ আপনার লোক নেই, স্ট্রাকচার নেই, লক্ষ্যও পুরোপুরি পরিষ্কার না- তাহলে কিছুই হবে না। জ্যাক অফ এভ্রিথিং, মাস্টার অফ নাথিং। আপনি একটা কেন্দ্রীয় সংগঠন করার মানে, আপনার ইউনিটগুলোর মাসিক কিছু কাজ থাকবে। সেটা করার মত সক্ষমতা আছে কিনা? সে লোক আছে কিনা?
.
পৃথিবীর কোনো সংগঠন এভাবে হয় নি। ইউনিট বাড়বে প্রয়োজনের ভিত্তিতে। একটা থেকে দুইটা হয়, দুইটা থেকে চারটা হয়। কিন্তু আগে একটা আপনার মোটামুটি একটা পর্যায়ে হতে হয়। তাহলে পরেরটার চিন্তা করা যায়। করার মত লোক তৈরি হয়ে যায়।

Irfan Sadik

31 Oct, 17:28


https://youtu.be/djScH_yWaCI

Irfan Sadik

31 Oct, 09:29


ইরফান নাফিস ভাইয়ের ডিজাইন।

Irfan Sadik

29 Oct, 16:13


যে জিনিসটা অনেক আগ থেকেই বলে আসা হচ্ছে সেটাই প্রমাণ হচ্ছে-
.
আমাদের প্রধান সমস্যা শাহবাগীজম না, কলকাতা কেন্দ্রিক সেক্যুলারিজম না, মঙ্গল শোভাযাত্রা না।
.
আমাদের প্রধান সমস্যা সেক্যুলারিজম। As a whole.
.
শাহবাগী সেক্যুলারিজম যাবে, পশ্চিমা সেক্যুলারিজম তার জায়গা নেবে। ভ।ড়(৩র জায়গায় আমেরিকা আসবে। কিন্তু সেক্যুলারিজম নড়বে না।
.
এক সেক্যুলারিজম আপনাকে গলায় পা দিয়ে রাখবে।
আরেক সেক্যুলারিজম আপনার সন্তানকে কেড়ে নিয়ে ন।স্তিক, স[ম]ক।মি বানাবে।
.
সেক্যুলারিজম বনাম ইসলাম- এটাই প্রধান দ্বন্দ্ব।

Irfan Sadik

28 Oct, 14:02


The Old Guards.

Grozny 1995

Aleppo 2013

Irfan Sadik

28 Oct, 13:22


প্রথম ছবিটা ল।শের মুখ থেকে খুচিয়ে দাঁত তুলে ফেলার ছবি।
.
দ্বিতীয় ছবিটা হলো ল।শের উপরে নাচার।
.
২৮ অক্টোবর, ২০০৬। আওয়ামী জাহিলিয়্যাহর সারমর্ম।

Irfan Sadik

27 Oct, 12:07


জুলাইয়ের কাফেলা

Irfan Sadik

26 Oct, 15:01


আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (IIUC) এর ইলেকট্রনিক এন্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র এম. নূরন্নবী।
.
তার বাবা মোহাম্মদ শরীফ চৌধুরী গত ৯ তারিখ ❝ব্রেইন হ্যামারেজ❞ এ আক্রান্ত হয়েছে। আঙ্কেল ওনাদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি এবং উনি “কাজেম আলী স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রাক্তন শিক্ষক”।
.
উপার্জনকারী ব্যক্তির অসুস্থতার কারণে পরিবার এখন অর্থনৈতিক সংকটের মোকাবেলা করছে। অর্থের অভাবে তার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। চিকিৎসার জন্য অনেক টাকা প্রয়োজন,যা আমার বন্ধুর পক্ষে একা বহন করা সম্ভব না।
.
তাই সকলের কাছে অনুরোধ, যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী আংকেলকে এবং তার পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করুন।
.
যে নাম্বারে টাকা পাঠাবেন:
.
Bkash: 01302954822 (ছেলে) এম.নুরুন্নবী
Bkash/নগদ: +8801878904162 (মেয়ের হাসবেন্ড) নওরোজ আবির
.
এছাড়াও ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারেন:

Name: Salimul Fattah
Account No: 18031929501
Standard Chartered Bank
Gulshan Branch

যাবতীয় ডকুমেন্টস: https://www.facebook.com/share/p/KK6YfRA8vmfVebVt/

Irfan Sadik

25 Oct, 16:03


রক্তের দাগ শুকায় নাই।
আজকে মিরপুরে।
উপস্থিত ছিলেন আহতরাও।

Irfan Sadik

24 Oct, 12:12


মানারাত বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (UIU) ভাইদেরকে আগামীকাল মি-ছি#লে খুব করে চাই।
.
কারণ আপনাদের সহপাঠিরা জীবন দিয়েছে। তাই অনেক বড় দায় আপনাদেরও আছে।
.
আপনারা আসুন, সহপাঠীদের আত্মত্যাগের কিছু গল্প আমাদের শুনিয়ে যান। সুরে সুর মিলিয়ে নিথর দেহগুলোকে সজীব করে তুলি। আদায় করে নিই জীবনের মূল্য।
.
কেউ আসতে চাইলে দয়া করে আমার ইনবক্সে নক দিন।

Irfan Sadik

23 Oct, 16:30


মনে আছে আবু সাঈদের কথা? কিংবা আসহাবুল ইয়ামিন - এপিসির ওপর থেকে নৃশংসভাবে যার নিথর দেহ টেনে হিচড়ে ফেলে দিয়েছিল পুলিশ?
.
আশুলিয়াতে সেই ছাত্রদের কথা মনে আছে, যাদেরকে মেরে পুড়িয়ে ছাই করে দেওয়া হয়েছিলো? ভুলে গেছেন নাফিসের কথা, রিকশাওয়ালা ভাই প্রাণপণ চেষ্টায়ও বাঁচাতে পারেনি যাকে?
.
আজকের মতো রাতে এ স্মৃতিগুলো কি দুঃস্বপ্ন হয়ে ফিরে আসে না? প্রচন্ড রাগে কি হাত মুষ্টিবদ্ধ হয়ে যায় না?
.
মনে হয় না। আমরা ভুলে যাই। আমরা ভুলতে পছন্দ করি। যার কারণে খুনী আওয়ামীলীগ আজ ফিরে আসার চেষ্টা করছে নানা রূপে। আবু সাঈদের রক্তে ভেজা মাটিতে দাঁড়িয়ে খুনী হাসিনার পক্ষে স্লোগান দেওয়ার স্পর্ধা দেখাচ্ছে তারা।
.
মুজিববাদের পক্ষে কলাম লিখছে ডেইলি স্টারদের মতো ফ্যাসিবাদের দোসররা। বহাল তবিয়তে আছে মুজিববাদের সে বয়ান, যে বয়ানের ওয়র তৈরি হয়েছিল পিলখানা, শাহবাগ, শাপলা গণহত্যা, জুলাই গণহত্যা সর্বোপরি আওয়ামী জাহেলিয়াত।
.
৭৫-এও মানুষ মনে করেছিলো, খুনী লীগ আজীবনের জন্য বিদায় হয়েছে। কিন্তু না। ২১ বছরের মাথাতেই আবার ক্ষমতায় ফিরে এসেছে তারা। ৪০ বছরের মাথায় দোর্দন্ড প্রতাপে কায়েম করেছে আওয়ামী জাহেলিয়াত ২.০।
.
আপনি হাসিনার প্রতি দয়া দেখালেও সে আপনার প্রতি দেখাবে না। জুলাই গনহত্যার ব্যাপারে খুনী হাসিনা থেকে শুরু করে তাদের কোনো নেতাকর্মীর কোনো অনুতাপ নেই, অপরাধবোধ নেই। তারা বারবার ফিরে আসে আগের চেয়ে আরও অনেক হিংস্র হয়ে।
.
তাদের আসার পথ সুগম করে মুজিববাদী সাংস্কৃতিক বয়ান। ডেইলি স্টারের কলাম, উপদেষ্টাদের মাথার উপরে মুজিবের ছবি মুজিববাদের ফিরে আসারই অশনী সঙ্কেত দেয় আমাদেরকে।
.
রক্তের দাগ শুকায় নাই। জুলাই জুড়ে যে মানুষদের ঐক্য, বীরত্ব ও মহানুভবতায় হাসিনার পতন হয়েছে, সে মানুষগুলো এ মাটিতেই আছে। চোখের সামনে দিয়ে খুলি উড়ে যাওয়া ভাইয়ের লাশ নিয়ে যাওয়ার স্মৃতি আমরা ভুলিনি। ভোলা সম্ভব না।
.
আমরা হাসিনার পতন নিশ্চিত করেছি বটে, বিজয় নিশ্চিত করি নি। যদি আজ পথে না নামি, নতুনভাবে মুজিববাদের বিদায় না ঘটাই, মনে রাখবেন আবু সাঈদদের রক্তই শেষ রক্ত না। আমাদের ও আমাদের প্রজন্মের মুক্তি হয় নি। ১৫ বছরের স্বৈরাচারই শেষ স্বৈরাচার না। তাই আসুন না, খুনীদের বিচার, আওয়ামীলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ, মুজিববাদের বিদায়ের লক্ষ্যে আরেকটাবার নামি, যেভাবে নেমেছিলাম এ কয়েকমাস আগেই।
.
জুলাইয়ের কাফেলা জেগে উঠুক আরেকবার।

Irfan Sadik

22 Oct, 05:02


আমি ব্যক্তিগতভাবে ইশরাকের সাথে একমত। আমিও মনে করি বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরে দুটো মেজর ধারা তৈরি হয়েছে। একটা হলো রিফর্মিস্ট মডারেট ধারা। যারা আধুনিক ইসলামী কল্যাণরাষ্ট্র ধরণের কিছু চায়। একইসাথে এরা কাওয়ালি করে, নারীদেরকে শিবিরে আনতে চায়। তারা চায় শিবির আরো "উদার" ও "আধুনিক" হয়ে উঠুক। যাদের কাছে পূজায় শ্লোকপাঠের চেয়ে আসিফ আদনানের নাশীদ গাওয়া বেশি বড় সমস্যা। সংগঠনের বক্তব্যে এদের কন্ঠস্বরই বেশি উঁচু।
.
আরেক অংশ আছে যারা আল্লাহর আইন চায়। মানুষ ফিতরাহগতভাবে দ্বীন বলতে যা বোঝে, তার জন্যই তারা শিবির করে। এরা সত্যিকার অর্থেই দ্বীন কায়েম করতে চায়। এরা মাওলানা মাওদূদী ও স।ইয়েদ কুতুবকে ধারণ করতে চায়। পূজায় শ্লোক পাঠের, গান করার মত কাজ তাদেরকে কষ্ট দেয়। সাংগঠনিক বক্তব্য-বিবৃতিতে এদের কণ্ঠ অতো উঁচু না হলেও এরা সংগঠনের একটা বড় অংশ ।
.
সত্য বলতে, ইশরাকের সাথে সুর মিলিয়ে বলবো, এটাই শিবিরের প্রধান ক্রাইসিস।
.
এটা আদর্শের দ্বন্দ্ব। যেকোনো সংগঠন কিছু মৌলিক মূলনীতি, লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের ব্যাপারে ঐক্যমতে আসতে হয়। নয় সে সংগঠন টিকে থাকা সম্ভব হয় না। শিবিরকে ঠিক করতে হবে তারা কোন পথে যাবে। তারা কি এরদোয়ান, রশীদ ঘানুসির পদাঙ্ক অনুসরণ করে দ্বীন ছেড়ে দেবে? নাকি স।ইয়েদ কুতুব, মাওলানা মাওদূদির বৈপ্লবিক পথ বেছে নেবে, বর্জন করবে সকল গাইরুল্লাহকে?
.
যতক্ষণ না এ প্রশ্নের সমাধান না হচ্ছে, ছাত্রশিবির কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগোতে পারবে না।

Irfan Sadik

21 Oct, 17:20


রাজশাহীতে ২৬ তারিখ থাকছি আমরা। ইনশাআল্লাহ।

রেজিস্ট্রেশন: ইতিহাসের আয়নায় বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
তারিখ: ২৬ অক্টোবর ২০২৪
ভেন্যু: শাহ ডাইন কনভেনশন হল-০৩, কাদিরগন্জ
সময়: দুপুর ২:৩০ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত
রেজিস্ট্রেশন ফি: ২৫০৳
রেজিস্ট্রেশন ডেডলাইন: ২৫ অক্টোবর ২০২৪
রেজিস্ট্রেশন ফি প্রদানের জন্য:

বিকাশ/নগদ: 01777125562
রকেট: 016464885205 (সেন্ড মানি করবেন ইন শা আল্লাহ)

রেজিস্ট্রেশন ফরম: https://forms.gle/oCNZTbcEYTDQ5S7t9

Irfan Sadik

21 Oct, 17:02


MSAN এর সেমিনারে আমার আলোচনা। বাংলাদেশে আদৌ কি ইসল।মবি(দ্বষ আছে কিনা- তা নিয়ে আলোচনা।

https://youtu.be/gMjRYdJ9S8k?feature=shared

Irfan Sadik

21 Oct, 07:56


শাসনক্ষমতায় সাধারণ বৈধতা বা লেজিটিমেসির প্রশ্ন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটা রাষ্ট্রে শাসকের বৈধতার ভিত্তি কী হবে? ইসলামী শাসনে সেটা হবে আল্লাহর আইন দিয়ে শাসন করা, আহলুল হাল্লি ওয়াল আকদ দিয়ে নির্বাচিত হওয়া, তামকিন অর্জন। প্রাইমারি সেকেন্ডারির প্রশ্ন এখানে থাকতে পারে। রাষ্ট্রভেদে এটা ভ্যারি করে।
.
সেক্যুলার স্ট্যাবলিশমেন্ট অনুসারে বর্তমান সরকারের বৈধতা কিসে?
.
জনগণের স্বতঃফূর্ত অভ্যুত্থ।নই হতে পারতো এর বৈধতা। জনগণ যে সরকার, সংবিধান ও সিস্টেমের বিরুদ্ধে নেমেছিলো, তাকে উৎখাত করে এ বৈধতা তৈরি করা যেতো। তা না করে এ সরকার রেখে দিলো হাসিনার রাষ্ট্রপতি, হাসিনার সংবিধান, হাসিনার সিস্টেমকে। ফলে থেকে যায় সাংবিধানিক লেজিটিমেসির প্রশ্ন।
.
শুধুমাত্র হাসিনা পদত্যাগ করলেই তৈরি হবে এ বৈধতা।
.
যদি হাসিনা পদত্যাগ না করে, তাহলে এ সরকারের সাংবিধানিক ভিত্তি কী? বলপ্রয়োগে কি কাউকে দেশ থেকে বের করে দিলেই সে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে যাবে? এর কি কোনো সাংবিধানিক ভিত্তি আছে? দেখা যাচ্ছে, না। ভিত্তি নেই। তাই এ সরকারের না আছে সাংবিধানিক বৈধতা, না আছে তাদের কাছে জনগণের ম্যান্ডেট।
.
চুপ্পু, আগের সংবিধান ও সিস্টেমকে আঁকড়ে ধরে রেখে এ সরকার সেক্যুলার স্ট্যান্ডার্ডেও কোনো বৈধতা পাবে না।

Irfan Sadik

20 Oct, 19:14


একজন বিখ্যাত ইমামের একটা কথা আছে, "এক অদ্ভুত সময়ে বসবাস করছি। এখন মানুষের জ্ঞান বিচার করা হয় তার জনপ্রিয়তা দিয়ে।"
.
এর মানে এই না, যারা জনপ্রিয় তাদের কারোরই জ্ঞান নেই। বরং এখানে একটা মানদন্ড বলা হচ্ছে। এমন অনেক অনেক মানুষ আছেন, যারা অনেক দক্ষ যার যার ফিল্ডে। কিন্তু তারা ফেসবুকে লেখালেখিতে সময় দেন না। কারণ লেখাই একমাত্র যোগ্যতা না।
.
তেমনই একজন মানুষ ইসমাঈল ভাই। উনাকে না চিনলেও উনার পাবলিকেশন সত্যায়ন, মাকতাবাতুল বায়ানকে অনেকেই চেনেন। তাকে শুধু প্রকাশক মনে করলে ভুল হবে। তিনি একজন দক্ষ অ্যাক্টিভিস্ট। দীর্ঘ অনেক বছর মাঠে-ময়দানের কাজ করার কারণে এ ব্যাপারে দক্ষ উনার মত কম মানুষ দেখেছি।
.
আলোচনাটা শুনুন।

https://youtu.be/T-_3kV8D1lU?feature=shared

Irfan Sadik

20 Oct, 10:19


কী অসাধারণ একটা ছবি। খুব বেশি সাধারণ। কিন্তু অনেক ভারি। একটা একেএম, একটা আতর, টুকটাক এদিক ওদিক- এতোটুকুতেই জীবনটা কাটিয়ে দেওয়াই তো ছিলো লক্ষ্য। জীবনকে ডিভোর্স দেওয়া, মৃত্যুকে চূড়ান্ত বাস্তবতা হিসেবে আলিঙ্গন করে নেওয়া যে জীবন- এমন জীবনের স্বপ্নই তো ছিলো মনের গভীরে। কী বদলে গেলো?
.
দুনিয়ার মোহ যাদের ধ্বংস করেছে, পরাজিত কি তারাই না? বিশ্বের সব রথী-মহারথীকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে লাঠি নিয়েই সমগ্র বিশ্বের সামনে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে যাওয়া- এটাই কি সত্যিকার বিজয় না? সকল বিজয়ের আনন্দ ফ্যাকাশে হয়ে যাবে, সকল মুক্ত ভূমি ধ্বংস হয়ে যাবে, কিন্তু জান্নাতিদের ঈমান ও সাহসের স্বাক্ষর থাকবে আজীবন।