Irfan Sadik @cognitivecoterie2 Channel on Telegram

Irfan Sadik

@cognitivecoterie2


Small talks on necessary topics.

cognitivecoterie2 (English)

Welcome to cognitivecoterie2, a Telegram channel where small talks on necessary topics take place. If you are looking for a platform to engage in insightful discussions and exchange ideas on important subjects, then this is the place for you. The channel is managed by Irfan Sadik, a passionate individual who is dedicated to fostering meaningful conversations among like-minded individuals. At cognitivecoterie2, you can expect to find discussions on a wide range of topics such as current events, personal development, technology, and much more. Whether you are interested in learning new perspectives or sharing your own experiences, this channel provides a welcoming space for individuals to connect and engage with each other. Joining cognitivecoterie2 not only gives you the opportunity to expand your knowledge and understanding of various subjects but also allows you to be part of a community that values open dialogue and intellectual curiosity. Don't miss out on the chance to be part of this vibrant community of individuals who are passionate about learning and growing together. Join cognitivecoterie2 today and start engaging in small talks on necessary topics!

Irfan Sadik

19 Feb, 02:17


৫ আগস্ট সাভার থানায় জনতা হামলা চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দিলে, পুলিশ সদস্যরা গুলি চালিয়ে পালাতে সক্ষম হয়। সিলেটে বেশ কয়েকটি থানায় হামলা চালিয়ে আগুন দেওয়া হয়। একটি থানায় আটকে থাকা পুলিশ সদস্যরা স্থানীয় একটি মসজিদে আশ্রয় নিয়ে নিজেদের জীবন বাঁচায়। রামপুরায়, একজন স্থানীয় ইমাম পুলিশ সদস্যদের নিরাপদে যাওয়ার পথ দেখিয়ে দেন।

অথচ এ কুকুরগুলো মসজিদে ঢুকে মুসল্লিদের উপরে আক্রমণ করতো। মসজিদে গুলি করতো। সুবহানাল্লাহ!

Irfan Sadik

18 Feb, 21:28


শিবিরের অনেক ভুল আছে। আমরা তাদের ভুলের সমালোচনা করে যাবো।
কিন্তু তারা আমাদের ভাই। ওদের রক্ত আমাদের রক্ত।

কিন্তু বিএনপির নেতারা তাগুত, বিএনপির আদর্শ কুফরি, বিএনপির আদর্শে যারা জেনেবুঝে বিশ্বাস করে, কোনো ওজর নেই, তারা কাফির।
তাদের সাথে আমার সম্পর্ক বারাআর। শত্রুতার।

Irfan Sadik

18 Feb, 10:54


পলিটিক্যাল এনালিস্ট জিন শার্পের একটা উক্তি আছে, "জালিম নিজেকে যত শক্তিশালী দেখায়, সে তত শক্তিশালী না। জনতা নিজেকে যত দূর্বল ভাবে, সে তত দূর্বল না।"

দুনিয়ার এ বাস্তবতা আল্লাহ আমাদেরকে অনেক আগে জানিয়েছেন, কত ছোট দল আল্লাহর হুকুমে বড় দলকে পরাজিত করেছে’! (সূরা বাকারাহ। আয়াত ২৪৯)

যত বড় শাসক আসুক না কেন, যত শক্তিশালীই হোক না কেন, আল্লাহ ছাড়া কোনো শক্তি ও ক্ষমতা নাই। আল্লাহ বাদে কারো কোনো সার্বভৌমত্ব নাই। আল্লাহর উপরে কেউ নাই।

এ বাস্তবতা হাসিনা দেখেছে। যারা এ ভূমিতে শাসক হবে, তাদেরও এটা মনে রাখা উচিত।

Irfan Sadik

17 Feb, 16:11


https://youtu.be/Pe9cXpfmUD4?feature=shared

Irfan Sadik

17 Feb, 15:05


বাসায় আসলে শুধু ক্ষুধা লাগে। 😑

Irfan Sadik

17 Feb, 13:04


আওয়ামী লীগ একটা ধর্ম। এ ধর্মের অনুসারীরা শেখ মুজিবকে আব্বা মানে, নিজের বাবাকে বাবা না মানলেও। তারা মনে করে হাসিনা হলো দেবী দূর্গার মত। তার আছে ডিভাইন কোনো পাওয়ার, সে দেশে আসলেই বিরোধী কেউ পালানোর পথ পাবে না। আওয়ামী লীগ ঐশ্বরিক কোনো শক্তি, তারা হেরে গেলেও আবার ফিরে আসবে।

কিছুদিন আগে এক আওয়ামী লীগের চট্টগ্রামের নেতার সাথে দেখা হলো। উনি বললেন ৫ তারিখও আওয়ামী লীগকে ডিফেন্ড করতে রাস্তায় ছিলেন উনি। উনি মরণ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ছাড়বেন না। আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করা উনার ঈমানি দায়িত্ব। আল্লাহ উনাকে সাহায্য করবেন। বিএনপির পতন কেউ আটকাতে পারবে না।

এর একটা কারণ হলো, বাংলাদেশে কালচারাল শাহবাগীরা যেভাবে ইতিহাসের বয়ান ও সাংস্কৃতিক আধিপত্য দাঁড় করিয়েছে, এর উপর ভর দিয়ে আওয়ামী লীগ দাঁড় করিয়েছে রাজনৈতিক আধিপত্য, তার কারণে আওয়ামী লীগ একটা অংশের কাছে হয়ে গেছে অলঙ্ঘনীয় বাস্তবতা। আওয়ামী লীগই মুক্তিযুদ্ধ, আওয়ামী লীগই বাংলাদেশ।

রেজাউল করিম রনি ভাই একবার বলেছিলেন, বাংলাদেশে দুই ধরণের রাজনীতি আছে। আওয়ামী রাজনীতি ও আওয়ামী বিরোধী রাজনীতি। এর বাইরে কোনো রাজনীতি গড়ে ওঠে নাই। এটা ইতিহাসের বয়ান ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সত্য। মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে বয়ানের কথা ভেবে দেখেন।

আওয়ামী বয়ান হলো, ইসলামের নামে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিলো। ১৯৭১ সালে বাঙালিরা ইসলামের নামে সৃষ্ট পাকিস্তানকে ছুঁড়ে ফেলার মাধ্যমে মুসলিম পরিচয় ও স্বয়ং ইসলামকেই ছুঁড়ে ফেলে গ্রহণ করে নিয়েছে বাঙালি জাতীয়তাবাদ। তাই মাওরাদেরকে বাঙালি হয়ে যেতে হবে। ইসলামকে বাদ দিয়ে আওয়ামী ধর্মে ঈমান আনতে হবে।

এর বিপরীতে কি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বয়ান আছে? এ বয়ান দিয়ে আওয়ামী লীগ জামায়াতকে ব্যাশিং করে। এদিকে জামায়াতের বয়ানও একেবারেই এটা। পলাশী থেকে বাংলাদেশ বইয়ে গোলাম আযম সাহেব (আল্লাহ উনাকে ক্ষমা করে দিয়ে জান্নাত নসিব করুন) মুক্তিযুদ্ধকে বানিয়ে দিয়েছেন আওয়ামী যুদ্ধ। এর কারণে জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো বলে প্রেজেন্ট করেন।

অথচ মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা, স্বাধীনতার ঘোষণা, জনযুদ্ধ- কোনোটাতেই আওয়ামী লীগের উপস্থিতি নেই। প্রায় পুরোটা জুড়েই ছিলো বাংলাদেশের তৌহিদি জনতা ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্যরা। কিন্তু যদি মুক্তিযুদ্ধের মত জনযুদ্ধকে আপনি আওয়ামী চক্রান্ত বানিয়ে দেন তাহলে বাঙালির ইসলামকে ছুঁড়ে ফেলার বয়ানই শক্তিশালী হয়।

আওয়ামী লীগ ও শাহবাগিজমের বাইরে গিয়ে কোরআন-সুন্নাহ ও ভৌগলিক বাস্তবতার নিরিখে নতুন ধরণের রাজনীতি ও সংস্কৃতি দাঁড় করাতে হবে। যারা ক্লাব সিস্টেমের রাজনীতির কথা বলেন, তারা সভ্যতার মৌলিক উপাদান নিয়ে ধারণা রাখেন না। কোনো ইউনিফাইং আদর্শ, সংস্কৃতি ও ঐতিহাসিক বয়ান বাদে কোনো জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় না।

Irfan Sadik

16 Feb, 18:22


সাহায্য করুন

Irfan Sadik

16 Feb, 18:06


- Don't give up. You are going to win soon.

- Who told you that I want to win? I'm not even interested in playing anymore. It was a mistake that I wanted to play as I was an ignorant.

Now, I am just eagerly waiting for the final whistle. Then I will go home, In-shaa-Allah.

Irfan Sadik

16 Feb, 13:30


স্যানিটারি ন্যাপকিন বিক্রি নিয়ে কোনো সেইন মানুষের কোনো সমস্যা থাকার কথা না। তোমরা জানলে অবাক হবে যে তৌহিদি জনতার মা-বোন-ফুফু-খালা থাকে। তারা বিয়েও করে পিরিয়ডের গন্ধ শুঁকে কবিতা লেখা লোকদের অনেক আগে। তাই তারা জানে এটা দরকারি জিনিস।
.
অসংখ্য মাদ্রাসা ও ধার্মিক মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাতেই ফার্মেসিতে অহরহ স্যানিটারি ন্যাপকিন বিক্রি হয়। কখনও সেখানে গিয়ে কোনো তৌহিদি জনতা আপত্তি জানায় নাই। এমনকি বইমেলায় বিক্রিতেও কোনো সমস্যা নেই। কারণ অনেক নারী সেখানে যায়, যে কারো ইমার্জেন্সি লাগতেই পারে।
.
যদি তৌহিদি জনতার আপত্তি থেকেই থাকে, তাহলে তা থাকলে এর এডভার্টাইজমেন্ট নিয়ে। আপত্তিটা আসতে পারে এমন যে বইমেলায় তো মানুষ অসুস্থও হয়ে যেতে পারে। কারো ইমার্জেন্সি ওষুধ লাগতে পারে। তাই আপনারা ফার্মেসি দেন সেখানে বিক্রি করেন। প্যাড চেনে এমন সবাই জানে যে ফার্মেসিতে এসব বিক্রি হয়।
.
যেহেতু বাংলাদেশ একটা মুসলিম দেশ ও মুসলিম হিসেবে আমাদের দায়িত্ব ইসলামী নৈতিকতার প্রসার, তাই আমরা চাইবো পিরিয়ড-প্যাডের মত মেয়েলি ও প্রাইভেট বিষয় প্রাইভেটই থাক। লজ্জা-শালীনতা বজায় থাক। দরকারের বাইরে এ বিষয়টার অতিরিক্ত প্রদর্শনী না হোক।
.
যদি এ জায়গা থেকে কেউ বিরোধিতা করতো আমি সমর্থন করতাম। কিন্তু তৌহিদি জনতা এমন কিছুও করলো না। স্টল বন্ধ হলো তারা অনুমতি ছাড়া স্টল দেওয়ায়। তাও দায় চাপানো হলো "ইসলামিস্ট" দের উপরে। সেক্যুলার কাঠামোর সেই ইসলামবিদ্বেষ। তৌহিদি জনতা মানেই ধর্মান্ধ, গোঁড়া, ঝামেলার লোক। হাসিনা জ(ঙ)গীবাদ ফিরে আসছে তৌহিদি জনতা নামে।
.
সেক্যুলারিজম মজ্জাগতভাবে ইসলামবিদ্বেষী। হোক সেটা হাসিনার সেক্যুলারিজম বা অন্য কারো।
.
Don't Push Us. কওমী-শিবির-ইসলামপ্রিয় জনতার সমন্বিত আন্দোলন ছাড়া জুলাই সফলতার মুখ দেখতো না। সেক্যুলারদের গ্রহণযোগ্যতা সমাজে কখনই ছিলো না। তাদের বয়ানের গ্রহণযোগ্যতা থাকলেও সেটাও ভেঙে পড়ছে ধীরে ধীরে। তৌহিদি জনতার পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে কী হয় সেটা হাসিনা ভালোভাবেই জানে। তার থেকে শিখুন।

Irfan Sadik

16 Feb, 05:17


আমার দেখা জুলাই: পর্ব ১

Irfan Sadik

16 Feb, 01:51


- ভাই গণতন্ত্র তো কুফর। এখানে জনগণ আইনপ্রণেতা নির্বাচনের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে আইন প্রণয়ন করে নিজের সার্বভৌম ক্ষমতার চর্চা করে।

- আমরা তো মনে মনে এটা বিশ্বাস করি না। আমরা তো বিশ্বাস করি আল্লাহ সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক।

- ভাই শুধু মনে মনে করলে হবে? এর বাস্তব প্রতিফলন কী? ঠিকই তো একদম সেক্যুলারদের মতই নির্বাচন, সংবিধান আপহোল্ডের কুফরি শপথ, জোটের কুফরি পলিসি সমর্থনের মাধ্যমেই একই কাজ হচ্ছে না?

- এতো সমস্যা আপনাদের? তাই জিহাদ করেন এখন! বোম মারেন! এসব করেন না কেন আপনারা?

- মানে কি ভাই? হয় যুদ্ধ করতে হবে, নয় কুফর করতে হবে? অন্য কোনো পন্থা মাথায় আসে না? অন্য কোনো পন্থায় পৃথিবীতে আসে নাই?


বি. দ্র. আমি ঠিক বুঝি না, নিজেদেরকে খুব ইন্টেলেকচুয়াল দাবি করা লোকজন কীভাবে যুদ্ধ আর কুফর বাদে আর কোনো অপশন চিন্তা করতে পারে না!

Irfan Sadik

16 Feb, 00:07


সালাফিজম থেকে তওবা করা ইয়াসির ক্বাদি লিখসে সালাফিজম নিয়ে বই। আগের গিল্ট নিয়ে টিকতে পারছে না এ লোক। কত রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়!

Irfan Sadik

15 Feb, 16:09


ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম ভাইকে আমার ভালোই লাগে। খুব সহজ সরলভাবে কথা বলেন। কথা শুনে, কাজ দেখে মনে হয় উনার মধ্যে ইখলাস আছে। উনার একটা ক্লিপ কয়েকদিন আগে আসলো সামনে। উনি কিছু কথা বললেন গণতন্ত্র নিয়ে। আমি যদি ভুল না বুঝি তাহলে উনার মূল কথা হলো অনেকটা এমন-
.
জামায়াত-শিবির তো প্রচলিত গণতন্ত্র মানে না। গণতন্ত্রের মূল বিষয় তো কুফরি। সেটা মানলে তো মুসলিমই থাকে না। জামায়াত সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ তো মানে না। সেটা মেনে নিলে তো জামাআতের নিবন্ধন বাতিল হতো না।
.
উল্লেখ্য যে কারণগুলোর কারণে জামাআতের নিবন্ধন বাতিল হয়েছিলো তার অন্যতম কারণ ছিলো, জামাআতের সংবিধানে আছে আল্লাহ সকল ক্ষমতার মালিক। অথচ বাংলাদেশের সংবিধানে আছে জনগণ সব ক্ষমতার মালিক। তিন কারণের মধ্যে এটা একটা কারণ ছিলো।
.
নুরুল ইসলাম সাদ্দাম ভাইকে ধন্যবাদ এটা স্বীকার করায় যে গণতন্ত্রের মূল কথা কুফর। যে এটা মানবে সে কাফির হয়ে যাবে। তবে এটার সাথে জামাআতে ইসলামীর গণতন্ত্রের পার্থক্য কী তা আমি বুঝতে পারলাম না। এটা কি সংবিধানের এক বাক্য শুধু লেখায় পার্থক্য নাকি প্র্যাক্টিসের দিকেও পার্থক্য থাকার কথা?
.
বুঝিয়ে বলি।
.
গণতন্ত্র মনে করে জনগণ সব ক্ষমতার উৎস। এর মানে কী? মানে জনগণের ইচ্ছায় সব চলবে। জনগণ ঠিক করবে রাষ্ট্র কীভাবে চলবে, সে নিজে কী আইন মেনে চলবে ইত্যাদি। অর্থাৎ জনগণ আইন প্রণয়নের যে সক্ষমতা- এর মাধ্যমে সে তার সার্বভৌম ক্ষমতা প্র্যাক্টিস করে। জনগণের আইন প্রণয়নের সক্ষমতায় তার ক্ষমতার প্রতিফলন।
.
এখন জনগণ সবাই মিলে তো করতে পারবে না। জনতা নির্বাচন করে তার প্রতিনিধি। যাদের নামই হলো 'আইনপ্রণেতা'। তারা গিয়ে আইন প্রণয়ন করে।
.
ইসলামের দিক থেকে এটা কুফর ও শিরক। কেননা আইন প্রণয়নের মালিক শুধুমাত্র আল্লাহ। ইনিল হুকমু ইল্লা লিল্লাহ। এগুলোর উপরে ভিত্তি করে মানুষ ইজতিহাদের ভিত্তিতে প্রেক্ষাপট অনুসারে আরো নানা সিদ্ধান্ত নিতে পারে। কিন্তু যে আইন আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন সেগুলো পরিবর্তন করার অধিকার আর কারো নেই। যে মনে করে তার আছে সে তাগুত।
.
প্রশ্ন হলো, জামাআতে ইসলাম এক্ষেত্রে কীভাবে জনতার সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করছে? তারা কি একই পন্থায় গণতন্ত্রে অংশ নিচ্ছে না যেভাবে সেক্যুলার রাষ্ট্র চায়? আইন প্রণয়নের সক্ষমতা জনতার হাতে ন্যস্ত করার মাধ্যমে তারা গণতন্ত্রের মূলনীতিই কি মেনে নিচ্ছে না? যাই থাকুক না কেন তাদের সংবিধানে।
.
শুধু এটাই না। গণতন্ত্রে আরো নানা ধরণের সমস্যা আছে। আল্লাহর আইন পরিবর্তন করা, কুফরি সংবিধান বহাল রাখার কুফরি শপথ, সেটা সবাইকে মানতে বাধ্য করা (তাশরিহ), মানুষকে তাগুতি আইন ও তাগুতের কাছে বিচার চাইতে বাধ্য করা (তাহকুম), আল্লাহ যা বৈধ করেছেন তা নিষিদ্ধ করা, যা নিষিদ্ধ করেছেন তাকে বৈধ করা (ইস্তিহলাল)। এমন আরো নানা সমস্যার কথা বলা যায়।
.
যদি জামাআতে ইসলামী আসলেই গণতন্ত্রের মূল কথাকে কুফর মনে করে, তাহলে তাদের গণতান্ত্রিক এ কাঠামো থেকে বের হয়ে আসতে হবে। বৈধ পন্থার অভাব নেই। এমনকি জামাআতের যে তাত্ত্বিক গুরুরা আছে, তারাও মনে করতেন না যে নির্বাচনের মাধ্যমে ইসলাম কায়েম হবে। মাওলানা নিজামী, কামারুজ্জামান- উনাদের আলোচনা আছে এ নিয়ে।
.
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝ দিন।

Irfan Sadik

14 Feb, 15:08


Finally, it's here!

https://www.wafilife.com/nihilism-o-islam/dp/1223555

Irfan Sadik

12 Feb, 07:50


কাছে আসার গল্প, অবৈধ প্রেম-যৌনতা, ডাস্টবিনে শিশুর লাশ: জীবনের জন্য মানববন্ধন

প্রগতি, স্বাধীনতা এবং আধুনিকতার নামে এক অদ্ভুত জীবনব্যবস্থায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি আমরা। চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে অবাধ যৌনতার সংস্কৃতি। এক ধরনের আদিম উল্লাসে আসক্ত হয়ে উঠেছে তরুণ সমাজ। ফলাফল হিসেবে সমাজ ও রাষ্ট্রে বাড়ছে হতাশা ও অস্থিরতা। ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে সভ্যতার স্তম্ভগুলো।

যৌনায়িত মিডিয়া ও সংস্কৃতি এবং কালচারাল এলিট গোষ্ঠীর প্রচারণা গ্রাস করে ফেলছে মানুষের সুস্থ স্বাভাবিক মস্তিষ্ককে। "পবিত্র প্রেম" এর নামে অবাধ যৌনতার প্রচলন করে এক ধরনের ধোঁয়াশাপূর্ণ ফ্যান্টাসি তৈরি করেছে বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা। বিয়ে বহির্ভূত প্রেম-ভালোবাসা এবং যৌনতাকে যৌবন উপভোগের সবচেয়ে লোভনীয় পথ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে তরুণদের কাছে। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে উঠছে "জাস্ট ফ্রেন্ড", "লিটনের ফ্ল্যাট", "লীভ টুগেদার" এর মতো বিষয়গুলো। ফেব্রুয়ারি মাসের নানা দিনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে যৌন উন্মাদনায় মত্ত হওয়ার উৎসবমুখর পরিবেশ। "কাছে আসার গল্পের" নামে অবাধ যৌনতার প্রচলন ঘটিয়ে অনুপ্রাণিত করা হচ্ছে সাময়িক সুখের নেশায়। কিন্তু দেখানো হচ্ছে না কাছে আসার পরের গল্প। ফলস্বরূপ, "ডাস্টবিনে নবজাতকের লাশ" এখন পরিণত হয়েছে নিত্যদিনের খবরে।

এত সব কিছুর মাঝে জীবনের আসল মর্ম ও স্পৃহা থেকে দূরে সরে গেছে আমাদের তরুণ প্রজন্ম। অবৈধ প্রেম ও যৌনতায় মত্ত হওয়ার কারণে বিষিয়ে উঠছে অসংখ্য জীবন। বাড়ছে মানসিক অস্থিরতা ও অসুখ। প্রেমের ফাঁদে পড়ে প্রতারণা ও ধর্ষণের শিকার হচ্ছে আমাদের বোনেরা। ছোট ছোট মেয়েদের আমরা দেখছি বাসা থেকে পালিয়ে যেতে। ফাঁদে পড়ে তারা হারিয়ে বসছে নিজেদের সম্মান ও আত্মমর্যাদা। ভবিষ্যৎ হারিয়ে যাচ্ছে অন্ধকারে। এমনকি অনেকে শিকার হচ্ছে হত্যার। আবার কেউ কেউ বেছে নিচ্ছে আত্মহত্যার পথ। তাছাড়া রয়েছে ধরা পড়া বা অবৈধ গর্ভধারণের অস্বাভাবিক মানসিক অস্থিরতা।

এছাড়াও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে তরুণদের ক্যারিয়ার, তাদের ব্যক্তিত্ব ও চরিত্র। ভোগবাদী বিশ্বব্যবস্থার কবলে পড়ে দুর্বল হয়ে পড়ছে তাদের মনস্তত্ত্ব। হতাশা তাদের নিয়ে যাচ্ছে আত্মহ*ত্যার দিকে। সামষ্টিক পরিসরে বাড়ছে ডিভোর্স, ভেঙে যাচ্ছে পরিবার, পারিবারিক মর্যাদা এবং সামাজিক সংহতি।

অবৈধ প্রেম-ভালোবাসা এবং যৌনতার অনিবার্য পরিণতি এই ধরনের সামাজিক বিপর্যয়। পশ্চিমের বর্তমান অবস্থা ও ধ্বংস হয়ে যাওয়া বিভিন্ন সভ্যতার ইতিহাস থেকে প্রমাণিত—এ বিষয়গুলো শুধু ব্যক্তিকে নয়, সমাজ, পরিবার ও সভ্যতাকেও ছারখার করে দেয়। সুতরাং, জাতির এই ক্রান্তিকালে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। আমাদেরকে অবশ্যই তরুণ সমাজকে এই নৈতিক পতন থেকে রক্ষা করতে হবে। তাওহীদের আলোতে উজ্জীবিত করে তাদেরকে রক্ষা করতে হবে সে ক্যু লার বিশ্বব্যবস্থার চাপিয়ে দেওয়া সব অন্ধকার বিশ্বাস ও সংস্কৃতি থেকে। মোহের রঙিন চশমাটা খুলে দিয়ে তাদেরকে দেখাতে হবে প্রকৃত আলোর দিশা।

আমাদেরকে এগিয়ে আসতে হবে জীবনের জন্য। অসংখ্য নিষ্পাপ নবজাতকের জীবনের জন্য। অসংখ্য তরুণ-তরুণীর জীবনের জন্য। তাদের ভবিষ্যতের জন্য। এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই আমাদের এই মানববন্ধন—জীবনের জন্য মানববন্ধন।

আসুন একতাবদ্ধ হই জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে।
একতাবদ্ধ হই জীবনের জন্য।

📅 তারিখ: ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
📍 স্থান: আজিমপুর গোরস্থান থেকে আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড, আজিমপুর, ঢাকা
সময়: বিকাল ৩টা ৩০ মিনিট

Irfan Sadik

09 Feb, 18:44


https://youtube.com/shorts/XU-FlsWlJKw?feature=shared

Irfan Sadik

09 Feb, 17:36


দালালির কোনো মাসলাক নাই।
.
দালালির যে প্রবণতা, এটা আসে ক্ষমতাকে পূজা করা, নিজের স্বার্থ হাসিল করা, ক্ষমতাসীনের সুনজর পাওয়া, ছোটলোকি ও ঈমানের গভীর সংকট থেকে। কোনো ফিকহ বা আক্বীদাহর কিতাবের পৃষ্ঠা থেকে আসে না।
.
তাই ১৫ বছর ধরে যুলুমের শিকার হওয়া দলের আলিম মুজিবকে জান্নাতে দেওয়ার দোয়া করতে পারে, শত শহীদের দলের নেতা হাসিনার আনুগত্যকে ঈমান বানিয়ে ফেলতে পারে, চমৎকার আচরণের জ্ঞানসম্পন্ন শাইখ খিস্তিখেউর করতে পারে হাসিনাবিরোধী মুসলিমদেরকে।
.
তাই মাসলাকবাজি না। প্রবণতার চিকিৎসা দরকার।

Irfan Sadik

09 Feb, 16:19


এ সরকারের কোনো সংগঠন নেই। তাদের তৃণমূলে নেতাকর্মী নেই। তাদের নিজেদের তেমন কোনো সক্ষমতাই নেই অন্যান্য কোনো সংগঠনের কোনো অনাচার ঠেকানোর। এমনকি প্রশাসনের নানা পর্যায়ে চাপ প্রয়োগের সক্ষমতাও তাদের নেই।
.
তাহলে এ সরকার কীভাবে ক্ষমতায় আছে?
.
এ সরকারের আছে জনতার শক্তি। তাদের প্রতি জনতার ম্যান্ডেট না থাকলেও, একটা পর্যায়ে সমর্থন ছিলো। এ সমর্থন থাকবে, যতদিন তারা আওয়ামী গুন্ডাপান্ডাদের বিরুদ্ধে স্টেইপস নেবে, মুজিববাদী বয়ান ধ্বংস করতে কাজ করবে, ভারতের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে, জুলাইয়ের আহত-নিহতদের অধিকার রক্ষা করবে।
.
৫ অগাস্টের পর থেকে নানা অংশ তাদের দূর্বল ভেবে অসহযোগিতা করেছে। ধানমন্ডি ৩২ ভাঙার পর ৫ই অগাস্টের মতই জনতার ক্ষমতার প্রদর্শনী হয়েছে। এখন এ সরকারের সুযোগ কিছু বোল্ড সিদ্ধান্ত নেওয়ার। জনতার শক্তির এ প্রদর্শনীকে রাজনৈতিকভাবে ক্যাপিটালাইজ করে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজ দ্রুত করে ফেলা।
.
কয়েকটা সরকার ইতিমধ্যেই নিয়েছে। অপারেশন ডেভিল হান্ট ও আয়নাঘরে সাংবাদিকসহ প্রবেশের সিদ্ধান্ত। তবে নিতে হবে আরো অনেক বেশি।

Irfan Sadik

08 Feb, 22:12


🏳️‍🌈

Irfan Sadik

08 Feb, 15:45


https://youtube.com/shorts/Y5PL5pAa8dE?feature=shared

সাথে এটাও পড়তে পারেন-

https://irfansadik.substack.com/p/927

Irfan Sadik

08 Feb, 09:07


আসিফ নজরুল কীভাবে জুলাই অভ্যুত্থানকে শেষ করে দিলো?

এক কথায় বললে, সুশীলতা করে।

অভ্যুত্থানের স্টেইক ছিলো ছাত্রদের হাতে। সেটাকে সে নিয়ে ফেললো সেনাবাহিনীর হাতে। "মানুষ জীবন বাঁচাতে" সে ব্যাকডোর নেগোসিয়েশন করলো সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে, যাদের নির্দেশে ছাত্রদের উপরে গুলি চালিয়েছিলো।

জীবনের চেয়ে মর্যাদার গুরুত্ব অনেক বেশি- এট্টুক বাস্তবতা সুশীলরা বোঝে না।

আন্দোলনের স্টেইক যদি ছাত্রদের হাতে থাকতো, হয়তো আরো রক্ত ঝরতো, কিন্তু মুজিববাদের বিনাশের রাস্তাও তৈরি হতো। গণশত্রু পরিষ্কার হয়ে যেতো। হাসিনা বিদায়ের ৬ মাস পরে এসে এখনও আমাদের ভাইদের রক্ত ঝরা লাগতো না।

অভ্যুত্থানকে বিপ্লবে রূপ দিতে না পারার দায় আসিফ নজরুল, সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলগুলোর। রাজপথ থেকে একে তারা ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে সমাধি করেছে। এরা প্রত্যেকে মুজিববাদ টিকিয়ে রাখতে চায়।

প্রয়োজন নতুন শক্তির। নতুন সোশিও-পলিটিক্যাল ব্লক। যারা রুথলেস হবে শত্রুদের বিরুদ্ধে, ভালোবাসা রাখবে জাতির জন্য। এদের কাছে আদর্শ ও মর্যাদার গুরুত্ব বেশি থাকবে। যারা জনতার শক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারবে।

আজ হোক, কাল হোক, ২০ বছর পরে হোক, আবু সাঈদদের রক্তের জবাব আমরা দেবোই।

Irfan Sadik

08 Feb, 04:53


https://youtu.be/Fhnd3-IWlSY?feature=shared

Irfan Sadik

07 Feb, 14:11


দুধ চা না রঙ চা!
কফি কফি!

https://youtu.be/SB3FSXaW1mk?feature=shared

Irfan Sadik

05 Feb, 20:28


৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩: শাহবাগের উত্থান
৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫: শাহবাগের পতন

Irfan Sadik

05 Feb, 19:44


আজকে ক্রমাগত তাকবির স্লোগান হচ্ছিলো। এতো তাকবির স্লোগান আমি জুলাইয়েও শুনিনি। কালিমার পতাকাও ছিলো।

জুলাইয়ের তাকবির স্লোগান ছিলো হাসিনার ইসলামবিদ্বেষের রিএকশন। আর এখনেরটা হলো হাসিনা ও সমন্বয়কদের কালিমার পতাকা তাকবিরের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার রিএকশন।

ইসলামকে যত দমন করতে চাইবেন, বাংলার মানুষ আরো বেশি করে ইসলামকে ধারণ করবে।

বি. দ্র. তবে মাথায় রাখতে হবে, আমরা হাসিনার মত ইসলাম বিদ্বেষী বলছি না সমন্বয়কদেরকে। তাদের নিজস্ব কিছু চিন্তা আছে এসব ক্ষেত্রে। বহিঃশক্তির চাপ, আন্তর্জাতিক ইম্প্রেশন এসব কারণ আছে। তবে এগুলো যে কম গুরুত্বপূর্ণ সেটাও তাদের বুঝতে হবে।

Irfan Sadik

05 Feb, 19:35


৫ অগাস্টের পর থেকে আজকের মত এতো অসাধারণ অনুভূতি আর পাই নি।

Irfan Sadik

05 Feb, 19:03


জামাআতের আমিরের এমন সতর্কতা সত্ত্বেও উষ্কানিতে পা দেওয়ায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরকে ধন্যবাদ।

Irfan Sadik

04 Feb, 14:49


A transgender woman named Shila was found murdered in Kaukhali, Rangamati. On Monday (Feb 3) evening, police recovered her throat-slit body from her home in Betbunia Union. Originally from Hathazari, Chittagong, Shila had been living in Kaukhali for years and was known as a leader among the local transgender community.

According to locals and police, Shila earned a living by collecting money from businesses. After undergoing surgery four years ago, she started giving stage shows to another transgender person. She had also married a local man, but their relationship ended in a legal dispute due to his drug addiction.

On Sunday night, residents saw five strangers entering her house, but no one noticed when they left. The next afternoon, a neighbor alerted others when Shila didn’t respond, leading to the discovery of her body. Police suspect murder and have collected evidence. OC Md. Saiful Islam Sohag stated that drug activities might have been happening at her home, and her body has been sent for autopsy.

Irfan Sadik

04 Feb, 12:34


আমরা অনেক লিনিয়ার সমাধান দিতে পছন্দ করি। এর বদলে এটা। কিছু একটা হালাল বিকল্প দিয়ে দিলে সেটাকেই সমাধান মনে করি। কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই সব সমস্যার খুব সিম্পল কোনো সমাধান হয় না। যেমন মেয়েরা পর্দা করা শুরু করলেই সেক্সুয়াল হ্যারেজমেন্ট চলে যাবে না, শুধু বিয়ে দেওয়া শুরু করলেই যিনা কমবে- ব্যাপারটা এমনও না।
.
আমাদের দেশে যারা যিনা, টিকটক ইত্যাদি কালচারে লিপ্ত, আপনার কি মনে হয় ব্যক্তি হিসেবে তাদের জন্য বিয়ে সমাধান? নতুন নতুন প্রেম করছে না এমন কাউকে আপনি তাদেরকে বিয়ের অপশন দিয়ে দেখুন, আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সে বিয়েতে রাজী হবে না। হোক ছেলে বা মেয়ে।
.
টিকটকার কিংবা যিনা করে বেড়ানো ছেলে/মেয়েকে যদি বিয়ে করিয়ে দেন, আপনার কি মনে হয় তারা সংসার, সন্তানের দায়িত্ব নিতে সক্ষম? তারা কি পরিবারের যে বিধিনিষেধ আছে সেগুলো মানতে পারবে? সম্পর্কের প্রতি লয়েল থাকতে পারবে? নাকি অবাধ্যতা, পরকীয়া, যিনা- সবকিছু মিলে সে পরিবারটা একটা অশান্তির অগ্নিকুন্ডে রূপ নেবে?
.
সুবা মেয়েটার কথাই চিন্তা করুন। সে বাবা-মায়ের পরিবারে টিকটক করার মত স্বাধীনতা ভোগ করে। বোঝাই যায়, অন্যান্য ছেলেদের সাথে কথা বলতেও সেভাবে বাঁধা নেই। সেখানে পর্যন্ত তার ভালো লাগছে না। প্রেমিকের সাথে পালালো। শুধু প্রেম, ভোগ, শপিং ইত্যাদি যখন ফিকে হয়ে যাবে, দায়িত্ব এসে পড়বে, রেস্ট্রিকশন আসবে, তখন সে কী করবে?
.
যিনা হলো ভোগ, প্রবৃত্তিপূজা, ক্রমাগত ডোপামিন নিঃসরণ, উন্মাদনা। অন্যদিকে বিয়েতে এসব হলো একটা অংশ। মূল অংশটাই হলো পারস্পরিক লয়েলিটি, আনুগত্য, গ্বাইরাত, দায়িত্ববোধ, সঠিক প্রজন্ম রেখে যাওয়া। দুটো অনেকাংশেই বিপরীত দুটো ব্যাপার। একটা আরেকটার বিকল্প হবে না। একটার বদলে অন্যটা ধরিয়ে দিলেই সমাধান হবে না।
.
আমাদের বর্তমান তরুণ যে প্রজন্ম, তাদের সমস্যা গভীর নৈতিক ও আদর্শিক সমস্যা। সেক্যুলার নৈতিকতার প্রভাব। যেটা নষ্ট করে শালীনতা, সম্পর্ক, দায়িত্বশীলতা, ব্যক্তিত্ব, আত্মমর্যাদা, দয়া-মায়া, ফিতরাহ, ভালো সব নৈতিকতা ও অনুভূতি। যার কারণেই মা-কে হাসপাতালে ফেলে বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে যাওয়া কোনো অনুশোচনা ও অনুতাপের জন্ম দেয় না। কোলের বাচ্চাকে ডাস্টবিনে ফেলে আসতে হাত কাঁপে না।
.
আমাকে ভুল বুঝবেন না। বাল্যবিবাহ বা বিয়ের ব্যাপারে যে সামাজিক পার্সেপশন, সেটার বিরুদ্ধে বলতে আমি নিষেধ করছি না। অবশ্যই এসব ক্ষেত্রে এসব আলোচনা এনে, মিমিং করে, গল্প-কবিতা-আর্টিকেলের মাধ্যমে সমাজের প্রতিষ্ঠিত পার্সেপশনকে প্রশ্ন করতে হবে, ভেঙে দিতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে, এগুলো দীর্ঘমেয়াদে সমস্যার সমাধান করবে না।
.
আমাদের প্রয়োজন তাজদিদি, রিভাইভালিস্ট মুভ(মন্ট। যারা সমাজে তাওহিদের দাওয়াহ দেবে, সমাজের প্রতিষ্ঠিত নর্ম ও কালচারকে প্রশ্ন করবে, ধ্বসিয়ে দেবে, সমাজের মানুষের কাছে গিয়ে আমর বিল মারুফ নাহি আনিল মুনকারের কাজ করবে, অনাচারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলবে। হাজি শরীয়তুল্লাহ, তিতুমিরদের প্রাথমিক দাওয়াহ যেমন ছিলো, তেমন।

Irfan Sadik

04 Feb, 10:09


তার মায়ের কেমো থেরাপি চলছে
এর মধ্যে বাবা কেঁদে কেঁদে মেয়েকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন
সে ধরা পরার পরে নির্লজ্জ্বের মত হাসছে
কোনো অনুশোচনা, অনুতাপ নেই
.
সেক্যুলার নৈতিকতা কীভাবে ১১ বছর বয়সেই একটা মেয়ের ফিতরাত, তার মধ্যে যা কিছু ভালো, লজ্জা, শালীনতা, বিবেক, ভালোবাসা- সব নষ্ট করে দেয়।

Irfan Sadik

04 Feb, 09:56


এ মেয়ে যখন হারিয়ে যায় তখন কমেন্টে "তৌহিদি জনতা" পর্দার কথা যখন বলছিলো, তখন অনেকের গা জ্বলে যাচ্ছিলো। যদিও কারো মেয়ে হারিয়ে যাওয়ার পরে, শোকে আপ্লুত বাবাকে মেয়ের পর্দা দিয়ে খোঁটা দেওয়াকে আমি ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করবো না, কিন্তু "তৌহিদি জনতা"র এসব কথা একেবারে ফেলে দেওয়ার মতও না।
.
আমি ইংলিশ মিডিয়ামের স্ট্যান্ডার্ড সিক্সের একটা মেয়েকে পড়াতাম (তখনও মাহরাম-গায়রে মাহরাম পালনে আমার ঘাটতি ছিলো)। সিক্সে উঠতে না উঠতে তার দুইটা প্রেম হয়ে গিয়েছিলো। প্রথম বয়ফ্রেন্ড ছিলো খৃস্টান ছেলে। সাথে সে ট্র্যাশ গন্ডার ইজমকেও সঠিক মনে করে। ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো, সে নিজেকে যথেষ্ট ধার্মিক বলে মনে করতো।
.
আপনি স্বাধীনতার মত অসংজ্ঞায়িত, অথর্ব, লিবারেল ধারণায় বিশ্বাস করতে পারেন। আপনি নাক সিটকে (ম/ল্লাদেরকে, বুমারদেরকেও গালি দিতে পারেন। কিন্তু পর্দা, কম বয়সে বিয়ে, যথাযথভাবে নারীত্ব-মাতৃত্বকে সংরক্ষণ করা, দ্বীন পালন- এসব ধারণাকে যুক্তি ও প্রমাণ দিয়ে রিফিউট করে দেওয়া দুনিয়ার কারো পক্ষে সম্ভব না।
.
নিঃসন্দেহে ইসলাম চূড়ান্ত দ্বীন। ইসলামের বিধান চূড়ান্ত।

Irfan Sadik

03 Feb, 13:20


ঔপনিবেশিক যুগে পশ্চিমাদের বর্বরতা

https://youtu.be/EuvXND_62Tg?feature=shared

Irfan Sadik

03 Feb, 11:21


সেক্যুলার রাষ্ট্রব্যবস্থা, সেক্যুলার শিক্ষাব্যবস্থা, সেক্যুলার সমাজব্যবস্থা যে ধরণের ইসলামকে অনুমোদন দেয় তা হলো সেক্যুলারাইজড ইসলাম। যে ইসলাম সব মেনে নেবে। এমনকি নিকৃষ্ট কু[ফ]রও। এর সাথে কোরআন-সুন্নাহ, সালাফে সালেহীনের ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই।

Irfan Sadik

02 Feb, 17:51


পুরুষদের দায়িত্বশীলতার সাথে যিনার একটা ব্যস্তানুপাতিক সম্পর্ক আছে। ছেলেদের দায়িত্বশীলতা যত কমে তত যিনা বাড়তে থাকে। যে ছেলে দায়িত্বশীল, পুরুষ হিসেবে একটা ব্যক্তিত্ব থাকে, সে কোনো প্রকার দায়িত্ব নেওয়া ছাড়াই কোনো মেয়েকে ভোগ করতে অসংখ্যবার ভাববে। অসম্মানজনক একটা সম্পর্ক, পরিচয় ও কোণায়-কাণায় গিয়ে কোনো নারীকে ভোগ করা তার ব্যক্তিত্বে লাগবে।
.
আমার ভাই! এই তো মাত্র কয়েকমাস আগেই পুরো দেশের দায়িত্ব কি আমরা নিজের হাতে তুলে নিই নি? ভাইদের বুকে যখন গুলি চলছিলো, তখন বিচারের দায়িত্ব কি আমরা নিজের হাতে তুলে নিই নি? আমাদের হাতে বন্দুক ছিলো না, ছিলো কোনো হেলিকপ্টার, লাঠি হাতেই আমরা দাঁড়িয়ে যাই নি? এ অনুভূতি কি কেউ আমাদের থেকে কেড়ে নিতে পারবে? আমাদের জীবনের এ অধ্যায়টার গুরুত্ব কেউ মুছে দিতে পারবে?
.
হেলিকপ্টার থেকে গ্রেনেড নিক্ষেপ, পুলিশের গুলি, ছাএপিগের চাপাতি সত্ত্বেও কি আমরা ঘরে বসে ছিলাম? কোনো ভয় কি আমাদের আটকে রাখতে পেরেছে? সে সময় আমাদের অনুভূতি কেমন ছিলো? দায়িত্ব, সাহসিকতা, ক্রোধ, দুঃখ, বীরত্বের এর চেয়ে অসাধারণ অনুভূতি কি আর আছে? এর চেয়ে অসাধারণ কোনো সময় কি আমাদের জীবনে ছিলো?
.
কিন্তু যখন আমরা যিনা করি, তখন কেমন লাগে? যখন সমাজ, পরিবার, আল্লাহ, দ্বীন, নৈতিকতা- সবকিছুকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দায়িত্বহীন একটা নোংরা যিনায় মেতে থাকি, তখনের অনুভূতিটা কি আসলেই সুখকর? এখানে কি দায়িত্বশীলতা, সাহসিকতা, বীরত্ব বলে কিছু আছে? কোনো পবিত্র অনুভূতি আছে? নাকি আছে অবাধ্যতা, অপবিত্র, দায়িত্বহীন, ভোগের একটা বাজে অনুভূতি যা ক্রমাগত ফিড না করলে চেপে বসে গিল্ট?
.
আল্লাহ চাইলে আমরা হবো ইতিহাস বদলে দেওয়া প্রজন্ম। এক অসম্পূর্ণ অ।পর/ইজিং এর পরে আমাদের ক্রোধ, অসন্তোষ থেকে তৈরি হবে পূর্ণাঙ্গ ইসলামী সোশ্যাল রি(ভ/ল্যুশনের রাস্তা, যা আমাদেরকে দেবে পূর্ণাঙ্গ বিজয়, অধিকার ও ইনসাফ। যদি আসলেই ইতিহাসে ব্যতিক্রমী একটা প্রজন্ম হতে চাই আমরা, আমাদেরকে ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া লোকদের মত ব্যক্তিত্বের অধিকারী হতে হবে। যিনার রাজ্যে ভেসে গিয়ে তা কখনও হবে না।
.
দায়িত্বহীন, কাপুরুষের মত ভোগ থেকে বের হোন। If you want to be a pioneer in this interregnum, then act like one.

Irfan Sadik

02 Feb, 15:59


ইনকাম, রিযক অন্বেষণ, ধনী হওয়া, যুহদ- এসব নিয়ে দুই ধরণের আলোচনা ঘুরে ফিরে আসে। একধরণের আলোচনা হলো, মুসলিমদের অনেক টাকা লাগবে। টাকা ছাড়া গতি নেই। অন্যরা টাকা দিয়ে খালি মাঠে গোল দিচ্ছে। এখানে উদাহরণ হিসেবে আনা হয় আব্দুর রহমান বিন আউফ, উসমান রাদিআল্লাহু আনহুমদের কথা।
.
বিপরীত আলোচনাও আছে। দুনিয়া ছেড়ে দেওয়া, অর্থ সম্পদ ছেড়ে দেওয়া, ইনকাম নিয়ে চিন্তা না করার আলোচনা। রিযকের মালিক আল্লাহ, তিনিই ব্যবস্থা করবেন। বেদুঈন তাওয়াক্কুল থেকে সব উট জবাই করে ফেলেছিলো। এক্ষেত্রে উদাহরণ হিসেবে আনা হয় অন্যান্য সাহাবা, রাসূলুল্লাহ ﷺ, সালাফদের নানা ধরণের কওল।
.
রিযক, যুহদ নিয়ে নানা বই পড়া ও আলিমদের সাথে এ ব্যাপারে কথা বলার কারণে এ বিষয়টা নিয়ে আমার নিজস্ব একটা চিন্তা ছিলো। কিন্তু ইসলামের জায়গা থেকে রিযকের ব্যাপারে অবস্থান কী, রিযককে আমরা কীভাবে দেখবো, টাকা রোজগারের পেছনে ঠিক কতটা লেগে থাকা উচিত, তা নিয়ে প্রোপার আলোচনা কোনো একক বইয়ে পাচ্ছিলাম না।
.
ইনকাম অ্যান্ড মাইন্ডসেট বইটা আলহামদুলিল্লাহ দুটো দিকের একটা ভারসাম্য এনে সুন্দর একটা উপসংহার টেনেছে। রিযককে কীভাবে দেখা হবে, সম্পদের পেছনে কতটা লেগে থাকবো, যুহদ কাকে বলে এগুলো নিয়ে অল্পের মধ্যে অসাধারণ আলোচনা করেছেন। একেবারে সাহাবায়ে কিরাম, সালাফে সালেহীনদের কওল ও উদাহরণ এনে এনে।
.
বইটা ভালোই দিন আগে গিফট পেয়েছিলাম। কিন্তু পড়া হয় নি। আজ পড়ে শেষ করলাম। অসাধারণ একটা বই। পড়তে পারেন। চিন্তা অনেকটা পরিষ্কার হবে।

https://www.wafilife.com/income-and-mindset/dp/1136293

Irfan Sadik

28 Jan, 00:14


উমর রাদিআল্লাহু আনহুর জীবনীতে
ইমাম আনওয়ার আল-আওলাকি রাহ.

Irfan Sadik

27 Jan, 19:37


সিস্টেম ভাঙবেই। আজ হোক, কাল হোক, ১০০ বছর পরে হোক। এটা আল্লাহর ওয়াদা।

তবে সিস্টেমে ঢুকে সিস্টেমের অংশ হয়ে গিয়ে হারিয়ে ফেলা ঈমান আল্লাহ ফিরিয়ে দেবেন, এমন কোনো ওয়াদা দেন নি।

পৃথিবীর সব সিস্টেমই ধ্বংস হবে। কিন্তু জান্নাত-জাহান্নাম ধ্বংস হবে না। সেখানে চিরকাল থাকতে হবে।

তাই সিস্টেম ভাঙতে গিয়ে সিস্টেমে ঢুকে ঈমান হারিয়ে ফেলা অর্থহীন।

Irfan Sadik

27 Jan, 16:30


বাইডেন: ইসরায়েল! গাযাবাসীকে ইচ্ছামত মেরে ধরে গাযা থেকে বিদায় করো।

ট্রাম্প: মুসলিম দেশে আমার পা চাটা কুকুর সরকাররা! গাযাবাসীকে বের করে নাও।

Irfan Sadik

26 Jan, 15:20


https://youtube.com/shorts/6-uwu2XLzm8?feature=shared

Irfan Sadik

26 Jan, 07:53


১৫ জুলাই ছাত্রলীগ কুকুরের মত হামলে পড়ে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের উপরে। এর আগে যতবারই তারা এভাবে হামলে পড়েছে, ততবারই আন্দোলন শেষ হয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমভাবে ছাত্ররা সেদিন রাতে হাতে লাঠি তুলে নিয়ে পালটা আঘাত করেছিলো। এক রাতের মধ্যে ঢাকার সবকটা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগকে বের করে দিয়েছিলো। এ আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া অন্যতম ঘটনা ছিলো এটা।

১৭৮৯ সালে ফ্রান্সে জনমানুষের আন্দোলন ঠেকানোর জন্য রাজা যখন সৈন্য এনে রাজধানীতে ভীড় করায়, তখন সাধারণ মানুষরা বসে বসে সেনাবাহিনীর হাতে মার না খাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। নিজেরা অস্ত্র হাতে তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। অস্ত্র যোগাড় করতে তারা রাজনৈতিক কারাগার ও আর্মরি বাস্তিলে আঘাত হানে। এটাই হলো বিখ্যাত ‘স্টর্মিং অফ দ্য বাস্তিল’। যা ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ঘটে ফ্রেঞ্চ রিভোল্যুশন।
.
শুধু খালি হাতে মার খেয়ে গেলে কোনো পরিবর্তন আসে না।
শত মানুষের হত্যাকারীর হাজার মানুষ মারতে হাত কাঁপবে না।
শুধুমাত্র মেরুদন্ড সোজা করে চোখে চোখ রেখে পালটা আঘাতই পিছু হটতে বাধ্য করে জালিমকে।

Irfan Sadik

26 Jan, 05:13


সিস্টেমের ভেতরে ঢুকে সিস্টেম বদলাতে গিয়ে যে আসলে সিস্টেমেরই অংশ হয়ে যেতে হয়, এবং পরবর্তীতে সিস্টেম বিরোধীদের যম আকারে এরাই হাজির হয়, এর ভালো উদাহরণ হতে পারে মাহমুদ আব্বাস ও তার দল ফাতাহ ও পিএলও।

Irfan Sadik

25 Jan, 16:49


প্রতিবাদ মিছিল/সমাবেশ বৈধ হওয়ার ব্যাপারে শাইখ নাসির আল ফাহাদের ফাতওয়া:

https://adviceforparadise.com/articles/2014/06/24/ruling-demonstrations/

Irfan Sadik

25 Jan, 15:19


Mastermind! 💥

Irfan Sadik

25 Jan, 11:45


وللحرية الحمراء باب
بكل يد مضرجة يدق

রক্তস্নাত বিজয়ের দরজা খুলতে হলে
ক্ষতবিক্ষত হাতের ধাক্কাই প্রয়োজন

শহীদ ইয়াহইয়া সিনওয়ার রহ.

Irfan Sadik

24 Jan, 16:14


এফবিআই দেশে আসলো, কালিমার পতাকা নিয়ে আটক শুরু হয়ে গেলো।

খুনী, বদমাশদেরকে আটক করতে ব্যর্থ।
কিন্তু ঠিকই পতাকার জন্য আটক করতে পারঙ্গম।

যে খুনীগুলো জেলে আছে, সেগুলোকে করে জামাই আদর।

একদিকে গুম কমিশন বানায়, অন্যদিকে জঙ্গি নাটক সাজায় আবার।

আমি মাঝেমধ্যে বুঝি না, এ সরকার অসভ্য নাকি অথর্ব।

Irfan Sadik

21 Jan, 06:08


যাদের ইমান নেই, তাদের কাছে ব্যাপারটা অনেক অদ্ভুত লাগতে পারে। কিন্তু একজন মুমিন যেকোনো কষ্ট ও সমস্যার সাথে তিক্তমধুর সম্পর্ক খুব ভালোভাবেই জানেন। অবশ্যই এটা তাদের জন্য কঠিন। কিন্তু যখন তারা দীন সম্পর্কে জানে, তখন তাদের আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ হওয়া সহজ হয়ে যায়।

শত কষ্ট সত্ত্বেও তারা ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে কৃতজ্ঞতায় লুটিয়ে পড়ে। আঘাতে কষ্ট ঠিকই হয়, কিন্তু জ্ঞান সেটাকে মধুর করে তোলে। সে মধুরতা আশার জন্ম দেয়। যখন কেউ বিশ্বাস করে—যা হয়, সবই হয় বান্দার ভালো ও উত্তম কোনো কারণে, তার পক্ষে তখন হতাশাবাদী হওয়াই অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়।

সুহাইব রা. থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, মুমিনের অবস্থা বিস্ময়কর। সকল কাজই তার জন্য কল্যাণকর। মুমিন ছাড়া অন্য কেউ এ বৈশিষ্ট্য লাভ করতে পারে না। তারা সুখ-শান্তি লাভ করলে শোকরগুজার করে আর অস্বচ্ছলতা বা দুঃখ-মুসিবতে আক্রান্ত হলে সবর করে, প্রত্যেকটাই তার জন্য কল্যাণকর।

প্রকাশিতব্য নিহিলিজম ও ইসলাম বই থেকে...

Irfan Sadik

19 Jan, 22:39


এই ছেলেকেই আজ জাবির লেডিস হলের এক বিবাহিতা মেয়ের রুম থেকে ধরা হয়েছে। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন, ছেলেটা নারীবাদী।
স্বাধীনতা আর আত্মনির্ভরশীলতার নামে নারীরা আজ বাণের জলের মত সহশিক্ষায়, পুরুষের পরিমণ্ডলে প্রবেশ করছে। আর এই মানুষরূপী শেয়ালগুলো সেই সুযোগে তাদের নারীত্বকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিচ্ছে।

জাবির মেয়েটা বিবাহিতা। মেয়েটার স্বামী যখন শুনেছে, তার স্ত্রীর সাথে এক ছেলেকে হাতেনাতে ধরা হয়েছে, তাও আবার লেডিস হোস্টেলে। তখনই ভার্সিটিতে চলে এসেছে।

চিন্তা করুন তো। আপনার স্ত্রীকে আপনি এমন স্বাধীনতা দিলেন। আর সে ওই স্বাধীনতার পুর্ণ ফায়দা লুটতে শুরু করল। একদিন দেখলেন, সে পরপুরুষের সাথে বিছানায় শায়িত। এমন পরিণতির পর আপনার বেচে থেকে কোন লাভ আছে? এমন কাপুরুষ তো পুরুষ-জাতির কলঙ্ক।

ইসলাম আমাদের এক বিস্ময়কর সমাধান দিয়েছে, পর্দাব্যবস্থা। পর্দা হল নারীজাতির সর্বরোগের ঔষধ। সেই বিস্ময়কর ঔষধটা আমরা হজম করতে পারছি না। আমরা আমাদের নারীদের টেনে ঘর থেকে বের করে আনছি। আমাদের বোনেরা ইসলামের বিধানকে ফালতু, সেকেলে মনে করছে। আল্লাহর আদেশগুলোকে তারা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে ছেড়ে অনুসরণ করছে রোকেয়ার মত নারীবাদীদের। সতীত্ব দান করছে নারীবাদীর ভেক ধরা পুরুষ শেয়ালগুলোকে।

আজ তাই এ জাতির বিবিদের বিছানায় পরপুরুষ এসে শুয়ে থাকে। এত অবাধ্যতার পর আজ যদি আমাদের জীবনে এই বিপর্যয় না আসে, তাহলে আর কবে আসতো?
নারীর নারীত্ব ধ্বংসের আরেক নাম নারীবাদ।

- সাজিদ হাসান

Irfan Sadik

19 Jan, 11:47


শহীদ ইসমাইল। রিকশাচালক। রামপুরার ডেল্টা হেলথ কেয়ারের সামনে পুলিশের গুলি খেয়ে আছড়ে পড়ে সে। হামাগুড়ি দিয়ে সহযোগিতা চায় হাসপাতালের নিরাপত্তা কর্মীদের (গেট দারোয়ান) কাছে। The saddest part of the story is গেট দারোয়ানরা সেদিন গেট খুলে দেয়নি।

অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে সিঁড়ির উপরেই প্রাণ হারায় শহীদ ইসমাইল। ফটোগ্রাফার তোলেন ছবি। পুলিশ চেয়ে চেয়ে দেখে ইসমাইলের মৃত্যু, বুলেটের বিজয়।

এই পুলিশ কিন্তু এখনো বাইরে। শহীদ ইসমাইলের হাড় মিশে যাবে মাটিতে, কবরে জেগে উঠবে বাঁশের ঝাড়। কিন্তু পুলিশ ঘুরবে লোকালয়ে, স্বাধীনভাবে, খুনের দায় নিয়ে।

ছবি তুলেছেন: রাকিব হাসান

Irfan Sadik

17 Jan, 21:23


বাম সন্ত্রাসীদের কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে?

Irfan Sadik

17 Jan, 21:20


যেখানেই চাঁদাবাজি সেখানেই এমন করতে হবে।

Irfan Sadik

16 Jan, 22:51


সালাফিদের প্রকার, কার চিন্তা ও কাজের ধারা কেমন এটা নিয়ে আমার পড়া সো ফার বেস্ট আলোচনা। পড়ে দেখা যায়।

Irfan Sadik

16 Jan, 13:19


শহীদ মীর মুগ্ধের হত্যাকান্ডের পুরো ভিডিও দেখুন কিভাবে পুলিশের
গুলিতে তার রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয় এবং ঐ জায়গায় লুটিয়ে পড়ে সাথে সাথে।

আবু সাঈদ মুগ্ধ
শেষ হয়নি যুদ্ধ

ইনকিলাব জিন্দাবাদ
-PUSAB

Irfan Sadik

15 Jan, 14:14


আলিম ও দাঈরা ফরহাদ মজহারের সঙ্গে বসছেন, একসঙ্গে কথা বলছেন। ভালো কথা। কিন্তু ফরহাদ কি তার 'এবাদত নামা' বই থেকে তাওবা করেছেন। নাকি তারা তার সঙ্গে তাদের পার্থক্যকে স্রেফ শব্দ ও চিন্তার বৈচিত্র্য হিসেবে দেখছেন? কবিতার ভাষার উদাম স্বাধীনতাবোধ থেকে কবিকে ক্ষমা করে দিচ্ছেন।

ফরহাদের 'এবাদত নামা' বইটি আগাগোড়া ইলহাদ, যানদাকা, সাব্ব ও শাতমে ভরপুর। আল্লাহ, রাসূল, কুরআন, ইসলামের নামাজ, হজ্জ ইত্যাদি থেকে শুরু করে কোনো বিষয়ে বিদ্রুপ-ব্লাসফেমি (হিজা) বাদ দেননি। অথচ কা'ব বিন আশরাফসহ আহদে নববীতে যতোজন শা*তিমকে হ*ত্যা করা হয়েছে তাদের বেশিরভাগ কবিই ছিল। কবিতাতেই তারা প্রিয় নবীজীকে হাজও তথা ব্যঙ্গ ও সমালোচনা করতো। নিকট অতীতে রঙিলা রাসূলসহ একাধিক শাতিমের বইয়ে কবিতাকে আশ্রয় করে সাব্ব-শাতম করা হয়েছে। কারণ এই কাজের জন্য গদ্যের চেয়ে পদ্যের ভাষা অধিক যু‌ৎসই। কুরআনে কবিদের সমালোচনার অন্যতম কারণ কবিত্বের এই শয়তানী দিক। তাহলে কবিতার ভাষা বিবেচনায় ফরহাদ মজহারের শয়তানীকে নযরান্দায করে গেলে কীভাবে হবে?

ফরহাদ নতুন বাংলাদেশে আকাশে উড়ছেন। মরেছে ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষ। অথচ তিনি নিজেকে স্বাধীনতার জনক ভাবছেন। অতীতের এসব কুকর্মের শাস্তি না হওয়াতে উলামা-দাঈদের থোড়াই কেয়ার করছেন। মুখোশ খুলে লালনবাদ প্রচার করছেন, পৌত্তলিকদের পক্ষ নিচ্ছেন। দার্শনিক সেজে আকীদা ও শরীয়াহর বিরুদ্ধে যাচ্ছেতাই বকছেন। প্রকাশ্যে ইসলামী রাজনীতি, কুরআনী শাসন, ইসলাম ভিত্তিক রাষ্ট্রচিন্তার বিরোধিতা করছেন। মুলহিদ-যিন্দীক সাব্যস্ত হতে আর কী কী লাগে? তার ব্যাপারে আলিম ও দাঈরা কী ভাবছেন?

মাওলানা মিজান হারুন হাফি.

Irfan Sadik

15 Jan, 13:38


বিএনপি কি দেউলিয়া হতে চায়? ডাকসুতে ছাত্রদল এলজিবিটি তথা সমকামিতা বিষয়ক (জেন্ডার সমতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক) সম্পাদক পদের দাবী জানিয়েছে!

Irfan Sadik

12 Jan, 17:44


| ইমাম মুহাম্মাদ ইবনু আবদিল ওয়াহহাব |
...
❝তাওহিদের আকিদাহ-বিশ্বাসের সুস্পষ্টতা ও ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ, কুরআনের আলোকে এর সত্যতা প্রমাণ এবং তাওহিদুল উলুহিয়াহ ও তাওহিদুর রুবুবিয়াহর মাঝে পার্থক্যের পরিধি যতদূর, তাতে শাহ সাহেব (ওয়ালিউল্লাহ দেহলাবি) এবং শাইখ মুহাম্মাদ ইবনু আবদিল ওয়াহহাবের চিন্তাধারা ও জ্ঞান-গবেষণায় বিরাট সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়। এটি কুরআনের গভীর ও যথার্থ মুতালাআ (অধ্যয়ন), চেষ্টা-সাধনা এবং কুরআন-সুন্নাহ সম্পর্কে অগাধ ব্যুৎপত্তির ফসল, যা তৎকালীন সময়ে শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়াহ এবং নিজ নিজ যুগে অন্যান্য গবেষক ও সংস্কারকদেরকে তদ্রুপ সাফল্য পৌঁছিয়েছে। তাঁদেরকে প্রকাশ্য ও দুগণ্ড দাওয়াতে তাওহিদের প্রচার-প্রসারে উদ্বুদ্ধ করেছে।❞
____
শাইখ আবুল হাসান আলি নাদবি
[ সূত্র : সংগ্রামী সাধকদের ইতিহাস, খণ্ড : ৫, পৃষ্ঠা : ২৭৩ ]

#ilmweb

Irfan Sadik

11 Jan, 18:58


https://youtu.be/A4TU2h_rDlM?feature=shared

Irfan Sadik

10 Jan, 13:42


আফিয়া সিদ্দিকির জন্য পিটিশন

https://chng.it/z6XVRPmZ5S

Irfan Sadik

10 Jan, 03:04


বিনম্র শ্রদ্ধা...

Irfan Sadik

08 Jan, 18:49


নারীরা কি ঘরের কাজ করতে বাধ্য?

Irfan Sadik

08 Jan, 15:53


"আমাদের সবার মনে রাখা উচিত সেক্যুলারিজম কী। সেক্যুলারিজম শুধুমাত্র ধর্মকে ব্যক্তিগত জীবনে সীমাবদ্ধ করে রাখারই নাম না। বরং সেক্যুলারিজম মানে হলো রাষ্ট্র ঠিক করবে কোনটা ধর্মের অংশ, কোনটা ধর্মের অংশ না, কোথায় ও কীভাবে ধর্ম চর্চা করা যাবে।
.
রাজনৈতিক তত্ত্ব অনুসারে, সেক্যুলারিজম হলো রাষ্ট্র কর্তৃক স্রষ্টাকে হত্য/। রাষ্ট্র যেকোনো ধর্মীয় চর্চাকে সীমিত করতে পারে, তার পরিধি নির্ধারণ করতে পারে, এমনকি নিষিদ্ধও করতে পারে। ফলে, রাষ্ট্রই সিদ্ধান্ত নেয় ধর্মীয় অঙ্গনে কেমন ও কতটা স্বাধীনতা থাকবে।"
.
- ওয়ায়েল হাল্লাক
ডেইলি ফিলোসফির সাথে এক সাক্ষাৎকারে

Irfan Sadik

07 Jan, 19:20


Unbelievable..এমন একটি দৃশ্য দেখবো কল্পনাও করিনি। আজ সীমান্তে ভারতীয় সেনারা অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করতে আসলে বাংলাদেশী বর্ডার গার্ডের সাথে স্থানীয় মুসলিমরাও এগিয়ে আসে। একসময় ভারতীয় সেনারা গুলি করতে চাইলে, বাংলাদেশের জনগণ তাদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে। তাদের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে!!!
এমন দৃশ্য বাংলাদেশের মানুষ পূর্বে কখনো দেখেছে বলে আমার মনে নাই।

যে জাতি খালি হাতেই শত্রুর সশস্ত্র বাহিনীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে,
তাদের বিরুদ্ধে ভারত যুদ্ধে ঘোষণা করলে রাজধানী দিল্লি হারাবে। ইনশাআল্লাহ

Irfan Sadik

07 Jan, 17:06


ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রধান বিচারপতি আবদুল হাকিম হক্কানী হাফি. এর কিতাব الإمارة الاسلامية و نظامها এবং উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী আব্দুল বাকী হক্কানী হাফি. এর কিতাব السياسة و الإدارة في الإسلام অবলম্বনে আসলাফ একাডেমির নতুন কোর্স 'ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থা'।
.
তাই, এই সংকট নিরসনে বিজ্ঞ দুজন আলিমের দুটি কিতাব অবলম্বনে আসলাফ একাডেমী থেকে আসছে 'ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থা' কোর্স।
.
ইন্সট্রাক্টর : মাওলানা আবূ উসামা জাফর
.
অফার চলাকালীন কোর্সটিতে এনরোল করা যাবে মাত্র ৪৪০ টাকায়।
.
কোর্স কন্টেন্ট ওপেন করা হবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ইন শা আল্লাহ।

লিংক : https://aslafacademy.com/courses/imarate-islam/

Irfan Sadik

07 Jan, 15:55


কম্যিউনিস্টরা একটা কথা বলতো, "আমরা আমাদের মাথা থেকে নানা কর্মসূচী বের করে মানুষের উপরে চাপিয়ে দিতাম না। আমরা সরাসরি সাধারণ মানুষদের থেকেই কর্মসূচী নিতাম। মানুষ যেগুলো স্লোগান দিতো, সেগুলোই আমরা আমাদের ব্যানারে লিখতাম।...আমাদের শক্তি হলো সাধারণ জনগণকে বোঝার মধ্যে নিহিত। সত্য বলতে আমাদের জনগণকে বোঝারও দরকার নেই। আমরাই জনগণ।"
.
একই ধরণের আলোচনা ডগলাস হাইডের বইয়েও আপনারা পাবেন। কম্যিউনিস্টদের কর্মপদ্ধতির অনেক সমস্যাজনক দিক আছে, অনেক সমালোচনাও আছে। তবে তাদের এই অবজার্ভেশন ও কর্মপন্থার এ দিকটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষণীয়।
.
যে কেউ যে সমাজের সংস্কার চায়, সমাজে একটা ব্যাপক পরিবর্তন চায়, কোনো সমাজবি*লব চায়, তাকে এ ব্যাপারটা বুঝতে হবে। মানুষের কাছে যেতে হবে, মানুষের সমস্যা বুঝতে হবে, সেটার সমাধান দিতে হবে। সে দাবি আদায়ে কাজ করতে হবে। সমাজের মানুষের সাথে একাকার হয়ে হবে। মানুষ ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাজনৈতিক যে সমস্যার মুখোমুখি হয়, নিজ আদর্শের জায়গা থেকে তার সমাধান দিয়ে, সেটা পূরণে কাজ করতে হবে।
.
তাহলেই কেবল জনগণের শক্তি আপনার সাথে থাকবে। জনতার মধ্যে আপনি নিজেকে দাঁড় করাতে পারবেন। শুধু তাই না, মানুষ আপনাকে নেতৃত্বের আসনে বসাবে।

Irfan Sadik

07 Jan, 14:17


https://youtu.be/vA0oW-mELbg?feature=shared

Irfan Sadik

07 Jan, 11:12


"We did not create the Soviets. They sprang out of the life of the people, We did not hatch up some program in our brains and then take it out and superimpose it upon the people. Rather we took our program directly from the people themselves. They were demanding 'Land to the Peasants,' 'Factories to the Workers,' and 'Peace to All the World. We wrote these slogans upon our banners and with them marched into power. Our strength lies in our understanding of the people. In fact, we do not need to understand the people. We are the people."

First rule of thumb of Activism: Understand the people.

Irfan Sadik

05 Jan, 12:42


আধুনিক জাতিরাষ্ট্রে রাষ্ট্র হলো সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী। সার্বভৌম ক্ষমতার ব্যাপারে শাইখ উমর মাহমুদ উসমান হাফিজাহুল্লাহ বলেন,

গণতন্ত্রে সার্বভৌমত্ব বলতে যা বোঝায়, ইসলামে সার্বভৌমত্বের ধারণা তেমনই। পজেটিভ ল- এর (সরকার ও তাদের শাখা কর্তৃক প্রবর্তিত আইন) শীর্ষস্থানীয় তাত্ত্বিকরা সার্বভৌম ক্ষমতার সংজ্ঞা দিয়েছেন এই বলে,

"পরম, সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব যার উপরে কোন কর্তৃত্ব নেই"। অর্থাৎ সবকিছু ও সব আইন বা কাজের ব্যাখ্যার একক অধিকার যার, যে ঠিক-ভুল নির্ধারণ করে এবং সেই একই আইনের সাথে মিলিয়ে নিজের কাজের বৈধতা নির্ধারণ করে।

(Thousand Books Before Death)

Irfan Sadik

04 Jan, 12:40


নানা ইংরেজি টার্ম ব্যবহার করতে যেয়ে বারবার রাসূলুল্লাহ ﷺ ও উম্মুল মুমিনীনদের শানে অবমাননা করা, পশ্চিমারা যে জ/ঙ[গী জুজুর ভয় দেখায় বারবার সেটা থেকে নিজের দূরত্ব ঘোষণা করা, পশ্চিমাদের নানা কন্সপাইরেসি থিওরি দিয়ে মুসলিমদের নামে যা তা বলা, পশ্চিমা নানা "মূল্যবোধ"-এর সাথে ইসলামকে মিলিয়ে ব্যাখ্যা করা...
.
এগুলো সবকিছুই একটা বিষয়েরই বার্তা দেয়।
.
মুসলিম হিসেবে চরম মাত্রার হীনমন্যতা। তাই জায়গায়-অজায়গায়, বেশিরভাগ সময় জোর করে ইংরেজি আনার চেষ্টা, পশ্চিমাদের স্ট্যান্ডার্ডে নিজেদেরকে ভালো প্রমাণের চেষ্টা, বারবার তাওবা করে নিজেকে "গুড মুসলিম" হিসেবে দেখানো, ওয়/র অন (টর রের বয়ান দিয়ে মুসলিমদেরকে নানাভাবে চিত্রায়িত করা- এগুলো হবেই। সামনে আরো বেশি হবে।
.
রেসিজম ও আত্মঘৃণা নিয়ে বেশ ভালো লেখালেখি করা ফ্রান্তসিস ফ্যানন (Frantz Fanon) কালোদের সাদাদের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে বলেছিলেন, "“The black man wants to be white. The white man slaves to reach a human level.” (Black Skin, White Masks)

Irfan Sadik

03 Jan, 14:43


গণতন্ত্রের ব্যাপারে উলামায়ে দেওবন্দের অবস্থান

Irfan Sadik

03 Jan, 13:07


https://youtu.be/YlTefXxNgdg?feature=shared

Irfan Sadik

03 Jan, 12:19


বাংলাদেশে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় পলিটিশিয়ান মনে হচ্ছে ওয়াকার-উজ-জামান সাহেবকে।

ছাত্রনেতাদেরকে বাদ দিয়ে, নিজস্ব অথোরিটিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকে অদ্ভুতভাবে আপরাইজিং হাইজ্যাক করলেন, হাসিনাকে নিয়ে কী হবে এ সিদ্ধান্তও নিজেই নিয়ে নিলেন, এদিকে সাক্ষাৎকার দিয়ে বলে বেড়াচ্ছেন রাজনীতিতে নাক গলানোর কোনো ইচ্ছা নাই উনার।

সাক্ষাৎকারটা দিয়েছেনও প্রথম আলোকে: https://www.prothomalo.com/bangladesh/a3uj1f63mu

Irfan Sadik

02 Jan, 11:27


হাসিনা বোরকাকে বলতো তাঁবুর মত।

তাও এদেরকে লীগের বি টিম বললে দোষ।

Irfan Sadik

01 Jan, 16:04


UPDATED: যা থাকছে ইসলামোফোবিয়া কোর্সে

Irfan Sadik

01 Jan, 07:03


আজ থেকেই লঞ্চ হতে যাচ্ছে আমার নেওয়া "ইসলামোফোবিয়া" কোর্স।
যারা রেজিস্ট্রেশন করেননি, করে ফেলুন।

লিংক- https://schooling.ilmweb.net/courses/islamophobia/

Irfan Sadik

01 Jan, 03:32


গতকাল যতক্ষণ শ/হি-দ মিনারের ঐদিকে ছিলাম, কালিমার সাদা পতাকা আমাদের হাতে রাখতেই পারিনি। একটু পরপরই আমাদের কাছে এসে নানাজন বলছিলো, "ভাইয়া পতাকা নিয়ে একটা ছবি তোলা যাবে?"

এমন করে করে ৩০ জনের কম হবে না যারা পতাকাটা নিয়ে ছবি তুলেছে নানা পোজে। এরা সব সাধারণ ছেলে। প্র‍্যাক্টিসিং কেউই ছিলো না। কারো কারো মাথায় বাংলাদেশের পতাকাও বাঁধা ছিলো।

দিনের পর দিন সেক্যুলার ইনডক্ট্রিনেশনের মধ্যে থাকা তরুণদের কাছে এখন কালিমার পতাকা এস্থেটিক। এটা নিয়ে ছবি তুলতে পারলে তারা গর্ববোধ করে। এদিকে দ্বীনের ঠিকাদাররা বামপন্থীদের বানানো জাতীয়তাবাদি পতাকা তুলে ধরে জাতে ওঠার চেষ্টায় রত।

আল্লাহ দ্বীনের বিজয় করবেনই। কারো জন্য এ বিজয় বসে থাকবে না।

Irfan Sadik

31 Dec, 16:15


জুলাইয়ে মানুষ কেন এ পতাকা নিয়ে নেমেছিলো?

সাধারণ মুসলমানরা যালিমের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অনুপ্রেরণা পেয়েছিলো কোরআন-সুন্নাহ থেকে। যালিমের পতন হবেই- দ্বীনের এ ওয়াদার উপরে বিশ্বাস রেখেই আল্লাহর নাম নিয়ে তারা মরতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো। ইসলামের বিরুদ্ধে হাসিনার চালানো নিষ্পেশনের বিরুদ্ধেও মানুষ নেমেছিলো।

এ পতাকা তারই বহিঃপ্রকাশ।

শুধু এ পতাকাই নয়, জুলাইয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্লোগানগুলোর একটা হলো তাকবীর। টিয়ারশেলের মধ্যে মানুষ সালাত আদায় করেছে, লুটিয়ে পড়েছে সিজদাহয়। সেক্যুলাররাও তখন আল্লাহর নামে মানুষকে ডাকছিলো।

আজ বিজয়ী হয়ে তোমরা এ পতাকা মুছে দিতে চাও? জুলাই অভ্যুত্থানে ইসলাম ও ইসলামপ্রিয় মুসলিমদের যেকোনো চিহ্ন মুছে দিতে চাও? ধর্ম নিয়ে ধোঁকাবাজি করো?

পারবে না।

হাসিনাও অনেক চেষ্টা করেছিলো। সে তোমাদের চেয়ে অনেক বেশি পাওয়ারফুল ছিলো। পারে নাই। মুসলিমরা এ যমিনেরই সন্তান। ইসলাম এখানের মানুষের জীবন, সংস্কৃতি- সবকিছুতে মিশে আছে। এ ভূমির ইতিহাস ইসলামের ইতিহাস।

আমার দ্বীন
আমার যমিন

Irfan Sadik

30 Dec, 17:04


কী থাকছে ইসলামোফোবিয়া কোর্সে?

রেজিস্ট্রেশন লিংক: https://schooling.ilmweb.net/courses/islamophobia/

Irfan Sadik

30 Dec, 15:50


ছোটভাইদের কাজ। সাহায্য করুন। সাওয়াব কামান।

https://www.facebook.com/share/p/14yunQ7Qad/

Irfan Sadik

30 Dec, 05:19


https://youtu.be/Fg_4HfsaZhY?feature=shared

Irfan Sadik

30 Dec, 04:08


এই কুলাঙ্গকার পাপীর নাম হলো শুজা আলি, যে "হুলা গণহত্যার" কসাই ছিলো। এর সাহস আর সকল বীরত্ব শুধু শুধুমাত্র মহিলা, শিশু এবং "নিরস্ত্রদের" উপরই ছিলো।

একবার এক ছোট্ট মেয়েকে সে জবাই করার জন্য প্রস্তুত করছিলো, তখন মেয়েটি কসাইকে বললো, ‘আঙ্কেল, আমার গলা ব্যথা করছে।' অথচ নিস্পাপ ছোট্ট শিশুটি বুঝতেই পারেনি যে তাকে এই পিচাশ এখন জবাই করবে।

সব প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদের চোখকে এই নরপিচাশের ধ্বংসের মাধ্যমে শান্তি দিয়েছেন।

*হুলা গণহত্যা হলো সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় ২০১২ সালে হেমস প্রদেশের এক নিকৃষ্ট গণহত্যা।
.
এক আরব লেখকের টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে।

Irfan Sadik

29 Dec, 13:15


কোর্সটার রেজিস্ট্রেশনে কাল ঝামেলা হচ্ছিলো। আজ ঠিক হয়েছে। করে ফেলুন ইনশাআল্লাহ।

রেজিস্ট্রেশন লিংক: https://schooling.ilmweb.net/courses/islamophobia/

কোনো সমস্যা ফেইস করলে নক দিন এই পেইজে: https://www.facebook.com/ilmweb

Irfan Sadik

29 Dec, 13:11


এটা নি:সন্দেহে বলা যায় যে বাংলাদেশে প্রচলিত রাজনীতিতে বেড়ে ওঠা শক্তিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সৎ, ডেডিকেটেড ও নৈতিক অংশ হলো জুলাইয়ে রাজনৈতিকভাবে বেড়ে ওঠা ছাত্ররা। দে ডু হোয়াট দে থিংক ইজ নিডেড টু বি ডান। এতো রাজনীতি, পাওয়ার স্ট্রাগল তারা বোঝে না।

এরা বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় শক্তি। অভ্যুত্থ/ন ছিনতাই হয়ে যাওয়া এদেরকে ব্যথিত করে। এদেরকে সত্য খুঁজে বের করার সুযোগ দেওয়া হলে, তাদের পটেনশিয়ালসকে কাজে লাগানোর সুযোগ করে দিলে এরা অন্যরকম বাংলাদেশ উপহার দেবে। ইনশাআল্লাহ।

প্লিজ! আপনাদের নোংরা রাজনীতি, ক্ষমতার কাড়াকাড়ি দিয়ে এ সম্ভাবনাকে নষ্ট করে দিয়েন না। দোহাই লাগে।

Irfan Sadik

29 Dec, 09:14


কারা অনেক আগ থেকেই চেঁচিয়ে আসছে এ ব্যাপারে?
জুলাইয়ের কাফেলা শুরুই হয়েছে একে কেন্দ্র করে।

Irfan Sadik

27 Dec, 15:28


ফাইনালি চলে আসছে ইসলামোফোবিয়ার উপরে আমার কোর্সটা। এ কোর্সটার কাজ শেষ করতে অনেক দেরি করে ফেলি। কিন্তু তাও শেষমেশ আসছে এটাই আলহামদুলিল্লাহ।

এ কোর্সটাতে মৌলিক কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।

১. নানা ধরণের ইসলামোফোবিয়া।
২. কোন কোন পন্থায় এটা করা হয়
৩. একে কীভাবে দেখা হয় ও আমরা কীভাবে দেখবো
৪. কীভাবে এর মোকাবেলা করা হয় ও কিভাবে করা উচিত

দাম একদম কম রেখেছে ভাইরা। আগামী ৫-৬ দিনের মধ্যেই লঞ্চ হওয়ার কথা। আজীবন এক্সেস পাচ্ছেন ইনশাআল্লাহ। রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন।

https://schooling.ilmweb.net/courses/islamophobia/

Irfan Sadik

26 Dec, 15:04


২০২৪ এর উত্তাল সময়ে ৩ অগাস্ট, অর্থাৎ সরকার পতনের মাত্র ২ দিন আগে এ গানটা প্রকাশিত হয়।

https://youtu.be/W8ksmWKxC38?feature=shared

Irfan Sadik

26 Dec, 10:38


বাম পাশের ছবিটা অনেকেই দেখেছেন। ওর নাম রাতুল , গত ১৯ জুলাই শুক্রবার উত্তরায় প্র'চ'ন্ড গো'লা'গু'লি'র সময় সাহস করে পুলিশের সাথে মিউচুয়াল করার জন্য সামনে আগায় , কথার এক সময় পুলিশ ওর বে'ল্ট ধরে সাইডে টান দেয় , যেতে না চাইলে পেটে গু"লি ঠেকিয়ে গু"লি করে , ঝা'জ'ড়া হয়ে যায় পেট এবং কি'ড'নি।

টানা ৬ ঘন্টা অ'পা'রে'শ'ন এবং কয়েকমাস এর চিকিৎসার পর এখন একটু স্টাবল হয় সে। পুরোপুরি সু"স্থ না। দিনে ২ টা ইনজেকশন নেয় এবং চিকিৎসা না পেলে একটি কি'ড'নি অচল হয়ে যাবে। এদিকে চি'কি'ৎসা'র প্রচুর অর্থ ব্যয় সামাল দিতে লোন করে এই ফুড কার্ট দিয়েছে রাতুল।

আশাকরি সবাই ওর ফুড কার্ট এ আসবেন , এতে করে উৎসাহ পাবে রাতুল , হয়তো একটু ফিনানশিয়ালি স্টাবল হতে পারবে।।

লোকেশন - রোড ২৮/ সেক্টর ৭ / উত্তরা ( উত্তরা হাই স্কুলের সাথে )

-Saleh

আর কিছু বলার নাই আসলে। দেখে যাওয়া ছাড়া কোনোকিছু করারও নাই মনে হচ্ছে।

Irfan Sadik

26 Dec, 10:05


এগুলো অ।ওয়/মী লীগের করতে থাকা উচিত। তাহলে মানুষ মনে রাখবে তারা কী ছিলো ও তারা ফিরে আসলে কী হতে পারে।

Irfan Sadik

26 Dec, 09:16


তুরস্কে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে ৫ ঘণ্টার সেনা বিদ্রোহে সহযোগিতার অভিযোগে ৫০ হাজার সরকারি কর্মচারীর চাকরি চলে গিয়েছিল। কি আর্মি, কি পুলিশ, কি প্রশাসন কাউকে ছাড়ে নাই। লাখ খানেকের হয়েছিলো জেল।

আর আমাদের দেশে ১৭ বছরের গুম-খুন-হত্যা-নির্যাতন-দুর্নীতি করাদের টাকা দিয়ে পালা হচ্ছে, ২০০০ মানুষকে নির্মমভাবে শহীদ করার পর যে সরকার আসলো, তারা এই ১৭ বছরের দোসরদের দিয়েই সংষ্কার করছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি সব জায়গায় দোসররা বহাল তবিয়তে আছে, আগের মতোই ক্ষমতা, টাকা ইনকাম।  
সরকার বলে সংষ্কার করবো কিন্তু করে না। আর রাজনৈতিক দলগুলো সব বাদ দিয়ে নির্বাচন চায় কিন্তু কেউ আসল জায়গায় হাত দেয় না।

জুলাই অভ্যুথাণ এই দেশের মানুষের মুক্তির জন্য ছিলো, সে মুক্তি আসে নাই। যারা জীবন দিয়েছে তাদের কাছে ক্ষমা চাই। আমরা ব্যর্থ।

Irfan Sadik

25 Dec, 21:50


Replace "Pakistan" with Israel and "TTP" with Hamas. Sounds right.

Irfan Sadik

25 Dec, 14:53


সাংবাদিক কনক সারোয়ারের সাথে গুম কমিশনের সদস্য নূর খান লিটনের সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ। কথাগুলো সবার শোনা দরকার। এই মাটিতে ভয়ঙ্কর যুলুমের কী ধরনের মেশিনারি গড়ে উঠেছিল, সেটা সবার জানা দরকার। কারণ যুলুমের এই মেশিনারি কিছুটা স্থবির হলেও এখনো ধ্বংস হয়নি।
.
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন -
الظُّلْمُ ظُلُمَاتٌ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
যুলুম কিয়ামতের দিন গাড় অন্ধকার রূপ ধারণ করবে। [সহীহ বুখারী]
.
আর গাঢ় অন্ধকার এইসব যালিমদের অন্তরকে দুনিয়াতেই গ্রাস করে নিয়েছে।
.
দেখুন, শেয়ার করুন।

- আসিফ আদনান

https://web.facebook.com/watch/?v=1293745738417581

Irfan Sadik

25 Dec, 12:56


আল্লাহ না-পাক আর্মি ও তাদের সেক্যুলার এলিটদের ধ্বংস করুন।

Irfan Sadik

25 Dec, 11:52


সোমালিয়ায় আশশাবাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য মিশর বিশ হাজার সেনাবাহিনী পাঠাতে সম্মত হয়েছে সোমালি সরকারের সাথে। যদিও মিশরের পাশে গাজায় কিছুই করার সামর্থ্য তাদের নেই। বরং ইজরাইলকে সাহায্যের জন্য যা যা করা দরকার মিশরের বর্ডারে তাই করেছে মিশরের সরকার সিসি।

এর আগে শাবাবদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য সামরিক সহায়তা দেওয়ার জন্য তুরস্ক চুক্তি করেছিলো, যা এখনো আছে।

শাবাবের তাহলে এখন শত্রু দাঁড়ালো সোমালী পুতল সরকার+আফ্রিকান ইউনিয়ন+জাতি সংঘ+মিশর+তুরষ্ক।

Irfan Sadik

25 Dec, 09:02


Baldwin from Daraz.

Irfan Sadik

25 Dec, 07:39


https://substack.com/@mmuhsin/p-152162935

Irfan Sadik

30 Nov, 17:52


যে ভাইরা অ্যাক্টিভিজমের ব্যাপারে আমার সাথে কথা বলতে চান তারা দয়া করে যে জন্য নক দিয়েছেন তা পরিষ্কার করে বলবেন। আপনি কি কাজ করতে চান/ কোনো ম্যাটারিয়ালস চান/ কাজের ক্ষেত্রে কোনো সাজেশন চান/ মাঝিমাল্লার দলের সাথে যুক্ত হতে চান ইত্যাদি। সাথে আপনার লোকেশন বা ক্লাব বললেও ভালো হয়।
.
শুধু সালাম দিয়ে কুশল জিজ্ঞেস করা পর্যন্ত থাকলে আসলে বোঝা সম্ভব হয় না কেন নক দিয়েছেন। আর স্বাভাবিকভাবেই সবার ম্যাসেজের রিপ্লাই দেওয়া সম্ভব হয় না। তাই এভাবে ম্যাসেজ দিলে ফিল্টারিং করা যায় ইজিলি। যারা আগে নক দিয়েছেন, পান নি, আন্তরিকভাবে দুঃখিত। এভাবে আবার দিন ইনশাআল্লাহ।

Irfan Sadik

30 Nov, 14:29


অনেক আগ থেকে বলছিলাম শাইখ উসাইমিনের একটা বইয়ের সম্পাদনার কাজ করছি। দাওয়াহ-অ্যাক্টিভিজমের উপরে অসাধারণ একটা বই। যারা অ্যাক্টিভিজমের কাজ করেন তাদের জন্যই এ কাজটা আনা হয়েছে। কিনে নিন। পাঠচক্র করুন। আমল করুন।

লিংক: https://seanpublication.com/product/islami-jagoran-niti-o-nirdeshona/

Irfan Sadik

30 Nov, 11:46


শাইখ জাওলানি বাইয়াত থেকে বের হয়ে গিয়ে অন্যায় করেছেন। তাদের আক্বীদাহ-মানহাযে বিচ্যুতি এসেছে। তারা পশ্চিমা তাগুতদের কাছে সাহায্য চেয়েছে। তুরস্কের নির্দেশনায় জিহাদকে সীমাবদ্ধ করে রেখেছে অনেকদিন।

তাই তার নেতৃত্বকে পুরোপুরি সমর্থন করার প্রশ্ন আসে না।

তবে ডেভিয়েন্সি থাকলেও তারা আহলুস সুন্নাহ। তারা নুসাইরি কুকুরদের চেয়ে অনেক বেশি উত্তম। তারা শরীআহর একটা নির্দিষ্ট ভার্সন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তাদের অধীনে যারা আছে তারা শরীআহর জন্যই লড়াই করে।

যারা ইসলামের গন্ডির মধ্যে আছে কাফিরদের বিরুদ্ধে তাদের বিজয়ে আমরা অবশ্যই খুশী। অবশ্যই এটা ইসলামের বিজয়। ঠিক যেভাবে ইমাম ইবনে তাইমিয়া মুতাজিলা বায়াসড শাসক ও তার আর্মিকেও কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে তাইফাতুল মানসুরাহ বলেছিলেন।

Irfan Sadik

30 Nov, 11:25


নেভার ট্রাস্ট আ বামপন্থী!

মির্জা ফখরুল ঢাবিতে থাকতে ছাত্র ইউনিয়ন করতো।

বিএনপিকে কলকাতাপন্থী এলিট সেক্যুলারদের বলয়ে ঢুকিয়েছে সে। এর অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামী থেকে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করেছে সে। শরীঅ।হর ব্যাপারে জঘন্য কথা বিএনপির মধ্যে শুধু সেই বলেছে। জুলাই মুভ(মন্ট চলাকালীন এর সাথে সম্পর্কহীনতা ঘোষণা করেছেও সে।

মির্জা ফখরুল জাতীয় বেঈমান।

Irfan Sadik

29 Nov, 17:43


শাম পৃথিবীর হৃদয়

Irfan Sadik

29 Nov, 13:59


Confession of a CIA agent.

Full article: https://x.com/SlanderedSaint2/status/1842859345031131613?t=KgHHhGY2h-okYBNQUSR5XA&s=09

Irfan Sadik

29 Nov, 13:47


এতোদিন ধরে সবার মাথা নষ্ট হয়ে যাচ্ছিলো যে কোন পয়েন্টে জাতীয় ঐক্য হবে। কোনোভাবেই পাওয়া যাচ্ছিলো না।

অবশেষে পাওয়া গেলো।

তা হলো, প্রথম কালো ও দিল্লী স্টার রক্ষার পয়েন্টে।

Irfan Sadik

28 Nov, 19:35


From Gaza To Aleppo, Our Struggle Is One!

Irfan Sadik

28 Nov, 13:16


বিএনপির মেজর জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার আদর্শ অবশ্যই ইসলামবিরোধী। একইসাথে তাদের রাজনীতির সাথেও আমার শক্তিশালী দ্বিমত আছে। তবে এ দুইজনের প্রতি মানবিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে আমার আলাদা রকমের শ্রদ্ধা কাজ করে।

এর কারণ আছে। দুইজনই সত্যিকার অর্থে দেশকে ও দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন। দুইজনই যেটাকে সত্য মনে করেন সেটার ব্যাপারে আপোষহীন (যদিও এ প্যারামিটারে বেগম জিয়া নিঃসন্দেহে এগিয়ে থাকবেন)। দুইজনই ব্যক্তিগত স্বার্থে ক্ষমতাকে মিসইউস করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করেছেন (এক্ষেত্রে মেজর জিয়া এগিয়ে)।

তবে তাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় ভুল আমার মতে, তারা বিএনপিকে কোনো সুনির্দিষ্ট, সুসংজ্ঞায়িত আদর্শের উপরে দাঁড় করিয়ে যেতে পারেননি। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের যে কথা তারা বলেন সেটা ফাঁকা বুলি। ইট ডাজেন্ট মিন এনিথিং। এর ওয়ার্ল্ডভিউ, লক্ষ্য, জীবনাচার- কিছুই ডিফাইন্ড না। এখানে সৎ রাজনীতি হলো "গুড ফিলিং" এর রাজনীতি।

ফলে বিএনপিতে যুক্ত হতে কোনো নির্দিষ্ট কিছুর উপরে একমত হওয়া জরুরি না। এখানে কেউ ক্ষমতাবান হতে আসে, কেউ আ.লীগ থেকে নিগৃহীত হয়ে আসে, কেউ গুন্ডামি করার অধিকার পেতে আসে। এ মানুষগুলোর মেরুদন্ড খুব বাঁকা হয়। স্বার্থের জন্য, ক্ষমতার জন্য এরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। এদের কোনো নৈতিক বাউন্ডারি থাকে না।

ভ।ড়(৩র আধিপত্যের বিরুদ্ধে যে দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতার স্ত্রী শক্ত অবস্থান নিয়েছিলেন, সে দলই যখন ভ।ড়(৩র সাথে গোপন সমঝোতায় পৌঁছে যায়, তখন এটা খুব ডিপ্রেসিং হলেও, এক্সপেক্টেড।

Irfan Sadik

28 Nov, 01:46


Today the mujahideen from the liberated area of idlib has begun a  battle with the syrian regime and its allies. By the will of Allah the mujahideen are advancing from various fronts and it is a huge success. Allah Akbar!!! May Allah give us victory over these oppressive kuffars. Aameen.

As-Saff 61:4

إِنَّ ٱللَّهَ يُحِبُّ ٱلَّذِينَ يُقَٰتِلُونَ فِى سَبِيلِهِۦ صَفًّا كَأَنَّهُم بُنْيَٰنٌ مَّرْصُوصٌ

Verily, Allah loves those who fight in His Cause in rows (ranks) as if they were a solid structure. oppressive kuffars.

Irfan Sadik

27 Nov, 09:44


কালকের এ ঘটনার পরে কিছু বিষয় পরিষ্কার-
.
১. ই*কন একটি ﻩন্দুত্বব।দী সংগঠন। তাদের লক্ষ্য আরে এসেসের মতই। এতে আর কনফিউজড থাকার সুযোগ নেই। এটা পরিষ্কার হলো সাধারণ মুসলমানদের কাছে, সেক্যুলারদের কাছে। অজ্ঞতার ওজর আর নেই।
.
২. মুসলিমবঙ্গ এখন লড়াইয়ের নতুন ফেইজে প্রবেশ করেছে। এখানে তারা কোনো লুকোছাপা রাখে নাই। তারা লড়তেই এসেছে। আমাদের অস্তিত্বকে মুছে দিতেই এসেছে। এটা দিনের আলোর মত পরিষ্কার।
.
৩. পরিষ্কার হলো, লড়াইটা ইসলামের সাথে তাদের। একে বাংলাদেশীয় জাতীয়তাবাদ, সেক্যুলারিজমের সম্প্রীতির বয়ান- কিছু দিয়েই মোকাবেলা করা যাবে না। শুধুমাত্র ইসলামের নামে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার মাধ্যমেই ভ।ড়৩ প্রশ্নের সমাধান করা সম্ভব।
.
৪. ভ।ড়(৩র ও ﻩন্দুতভার সাথে লড়াই করার মত পর্যাপ্ত শক্তি ও সামর্থ্য আমাদের নেই। তাদের সাথে ভ।ড়৩, অ।মেরিক।, সরকার, সুশীল সমাজ আছে। সেখানে আমাদের পেছনে দুনিয়ার কেউ নেই।
.
৫. পার্থিবভাবে আমাদের জন্য পটেনশিয়াল শক্তি হলো এ ভূমির মুসলিম জনসাধারণ (শুধু ইসল।ম -ইস্টরা না)। এ ভূখন্ডের প্রায় সব মুসলিম যদি ইসলামের নামে ভ।ড়৩ প্রশ্নে একমত হয়, তাহলে একটা লড়াই দেওয়া যাবে।
.
সাধারণ মুসলমানদেরকে কাছে পেতে একে তো তাদেরকে সচেতন করতে হবে, একইসাথে তাদের সমস্যার সমাধান দিয়ে, সাহায্য করে নিজেদেরকে নেতৃত্বের আসলে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
.
৬. এলাকায় এলাকায় দ্বীনি ভাইদের পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি, ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া উপায় নেই। তাহলে সাধারণ মুসলিমদেরকে মোবালাইজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে। যেকোনো সমস্যায় এগিয়ে আসা, নিজেদেরকে প্রস্তুত করার জন্যও জরুরি।
.
.
.
আল্লাহ এ ভূমির মুসলমানদেরকে সাহায্য করুন। আমাদেরকে আরামের কমফোর্টের জীবন ছেড়ে প্রস্তুত হওয়ার তাওফিক দিন। শুধু ইস্যুকেন্দ্রিক রিয়েকশন না দেখিয়ে লেগে থাকার তাওফিক দিন। আমাদেরকে তাওহীদের পতাকা দিল্লী হয়ে অ/কসায় নিয়ে যাওয়ার তাওফিক দিন।

Irfan Sadik

27 Nov, 05:24


Grow some spine, ﻩndus in BD!
.
আপনারা যখন মরেন, বিশ্বজিৎ যখন দিনেদুপুরে খোলা রাস্তায় খু\ন হয়, বর্ডারে আপনার ভাইরা মরে, তখন এই ই*কনরা কি আপনার পক্ষে কথা বলে? আপনার কোন স্বার্থটা তারা দেখে? আমি সিরিয়াসলি ইন্টেরেস্টেড। এদেশের মুসলিমরা আপনাকে প্রোটেকশন দেয়, এদের সাথেই আপনার পড়েন, চাকরি করেন, ঠিক কোন কারণে এদের শত্রু বানান আপনি?
.
এদেশের ﻩন্দুদের একটা অদ্ভুত স্বভাব। যে তাকে মারবে, যে তাকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করবে- তার জন্য গদগদ হয়ে যাবে তারা। আ*ইয়ামি লীগ এতো বছর ধরে সংখ্যালঘু কার্ড খেলে, নিজেরাই তাদের ঘরে হা*লা চালিয়ে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার বৈধতা তৈরি করলো, এদিকে এদেশের ﻩন্দুরা আ*ইয়ামি লীগ বাদে চোখে আর কাউকে দেখে না।
.
আপনি অ।ক্র।ন্ত হলে আপনাকে নিরাপত্তা দিতে এগিয়ে আসে আপনার প্রতিবেশি মুসলিমটাই। ঈদে চাঁদে আপনাকেই খাবার পাঠায়। বছরের পর বছর টঙে একসাথে বসে চা খেয়েছেন। আর আপনি ভ।ড়তীয় দাদার কথা শুনে তাকে শত্রু বানান। এর পেছনের মনস্তত্বটা কী আসলে? যে আপনাকে নিম্নবর্ণের বলে অবহেলা করে, তাকেই পূজা করার কারণ কী?
.
এসব দেখলে সিরিয়াসলি কষ্ট লাগে। কলেজে আমাকে ছাত্রলীগ থেকে আমার ﻩন্দু বন্ধুরা একাধিকবার বাঁচিয়েছে। এমনই তো হয়েছে বছরের পরে বছর। আর আমাদের মৃত্যুতে আপনারা চুপ। এতো বেঈমানি কেন?
.
আমরা ই*কনের শত্রুতায় কষ্ট পাই না। ওরা এসবই করবে। ভ।ড়৩ কেন আমাদেরকে শোষণ করে তা নিয়েও আমাদের ইস্যু নেই। এটাই তারা করবে। তাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক মরার ও মারার। একপক্ষ বিজয়ী হয়ে আরেক পক্ষকে ভুলে যাবে। কিন্তু আমরা ভুলবো না আমাদের প্রতিবেশীদের বেঈমানি, ঈদে চাঁদে যে আমার বাসায় খেয়েছিলো।

Irfan Sadik

26 Nov, 11:07


চট্টগ্রামের ভাইরা শাইখ হারুন ইযহারের নির্দেশনা নিন। সাথে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটা বিষয়

১. নিজ থেকে এগিয়ে গিয়ে সন।৩নীদের কোনো বাসা-বাড়ি উপাসনালয়ে আক্রমণ করবেন না। দাঙ্গা যেন না লাগে।

২. নিজ নিজ এলাকা, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজে সাধারণ মুসলিমরা সংঘবদ্ধ হয়ে লাঠিসোটা নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। নিজ থেকে আক্রমণ করবেন না। কিন্তু আক্রমণ করতে আসলে বাবার নাম ভুলিয়ে দেবেন।

৩. কোন কোন পত্রিকা, এলাকার কোন নেতা বা মুরুব্বি, কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি ই*কনকে সমর্থন দিচ্ছে তাদেরকে চিনে রাখুন

৪. সংঘবদ্ধ হওয়ার জন্য এলাকায় এলাকায় মিছিল, মানববন্ধন, লিফলেটিং, মাইকিং জারি রাখুন।

৫. স্থানীয় ছেলে, প্রতিক্রিয়াশীল ছেলে (যাদেরকে আমরা বখাটে বলি), গ্যাং টাইপ ছেলেদের সাথে এসব দেখিয়ে ইসলামের জায়গা থেকে মুসলিমদের ডিফেন্সে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এরা অনেক বড় শক্তি

৬. আজকে কোর্টে হ।*লাকারীদেরকে চিহ্নিত করে তাদের ব্যাপারে লিগ্যাল ব্যবস্থা নিন। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ইসলামপ্রিয় অংশকে ব্যবস্থা নিতে উৎসাহিত করুন

৭. কোথাও তাদের হ।*লার কথা শুনলে দ্রুত যারা পারেন সেখানে চলে যাবেন

আপাতত এই মাথায় আসলো। বড় শাইখরা ও ভাইরা আরো জানাবেন। সতর্ক থাকুন, প্রস্তুত থাকুন।

Irfan Sadik

26 Nov, 10:47


ভালোই হলো।

১. এখন সাধারণ মুসলিমরা সচেতন হবে
২. এখানের মুসলিমদের ঐক্য বাড়বে
৩. সরকার তাদেরকে দমন করার লিগ্যাল গ্রাউন্ড তৈরি হবে

এটা মুসলিমবঙ্গ। ভ।ড়৩ না।

Irfan Sadik

26 Nov, 07:14


"আমরা বিশ্বাস করি, কেবল ইবাদত ও তাওহিদের উদ্দেশ্যেই আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন।'
____
শাইখ আসিম আল-বারকাওয়ি
[ আমাদের আকিদাহ : ২৭/১২৯ ]"

Irfan Sadik

26 Nov, 05:37


আসিফ আদনান ভাই তখন What Is To Be Done লিখছিলেন। উনি একটা ধারণা এনেছিলেন, তা হলো সাংস্কৃতিক আধিপত্য (Cultural Hegemony)। মোটাদাগে ব্যাপারটা হলো, বাংলাদেশে একদল সাংস্কৃতিক জমিদার আছে, যারা সমাজের মানুষের চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাদের এই আধিপত্যের মাধ্যমে সমাজে উগ্র সেক্যুলারিজম ও ইসলামবিদ্বে*এর প্রসার ঘটায়। নানা সরকার আসে যায়, তারা বদলায় না।
.
আমি তখন তা মেনে নিতে পারি নি। আগের আইডিতে উনার কমেন্টে এটা নিয়ে উনার সাথে লম্বা লম্বা তর্ক হতো। আমার মত ছিলো, এই সাংস্কৃতিক জমিদার ও আও*মী লীগ একই। একটা আরেকটার পরিপূরক। কিন্তু ভাই এর সাথে দ্বিমত পোষণ করে মনে করেন, যদিও আও*মী লীগ তাদের প্রধান পছন্দ, তাও তাদের আধিপত্য আও৮মীর উপরে নির্ভরশীল না।
.
পরে আমিও উনার সাথে একমত হই।
.
গত দুই বছরের অধিক সময় থেকে আমরা এ বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করছি। আও*মী আমল থেকে যত সেমিনারে যাচ্ছি, প্রায় সবখানেই এ বিষয়টা নিয়ে বলে এসেছি। সাংস্কৃতিক জমিদাররা বাংলাদেশে প্রচন্ড শক্তিশালী। তারা যেভাবে বয়ান নির্মাণ করে, একইসাথে তারা কিং মেকার। ভিডিও-লেখা-বক্তৃতায় এদের বিরুদ্ধে কাজের কথা বলে আসছি।
.
আমরা যখন এসব বলতাম, তখন অন্যান্য ইসলামী দলের নানা ভাই, ডানপন্থী সেক্যুলার- সবার থেকেই কত গালি খেতাম। আমরা আও*মী লীগকে ভয় পাই, আমরা ফ্যা*বাদের দোসরসহ আরো কত কিছু। অথচ এখন দেখা গেলো, হাসি না গেলো, কিন্তু সাংস্কৃতিক জমিদাররা রয়ে গেলো। গণভবনে, সংসদ ভবনে গেলে গুলি হয় না, প্রথম কালোর অফিসের সামনে দাঁড়ালে হয়। নতুন প্রশাসন ও নেতারাও তাদের পক্ষ নেয়।
.
আবারও বলছি, সাংস্কৃতিক আধিপত্য ধ্বংস করা ছাড়া কোনো ইসলামের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা হবে না। সাংস্কৃতিক জমিদারদের আধিপত্য ধ্বংস না হলে আমাদের সমাজে ইসলামকে শক্তিশালী করার কোনো উপায় নেই। সাংস্কৃতিক লড়াই, কাউন্টার হেজেমনি, সোশ্যাল অ্যাক্টিভিজম- এ কথাগুলো মাথায় খুব ভালোভাবে ঢুকিয়ে নিন। নয় সরকার আসবে যাবে, এদিকে আপনার দ্বীন ধ্বংস হবে, ধ্বংস হবে মুসলিমবঙ্গ।

Irfan Sadik

26 Nov, 03:57


২০১৩ পরবর্তী সময়ে আমাদের দেশে তৈরি হয়েছে জেনারেল ইসলা*ইস্টদের একটা ধারা। তারা কওমী না, তাবলীগ না। তারা সংখ্যায় একেবারে কমও না। কিন্তু এদের অবস্থানটাও সমাজ ও রাষ্ট্রকে বিব্রতকর একটা পরিস্থিতিতে ফেলে দেয়।

দুনিয়া দুনিয়ার মত চলবে, দ্বীন দ্বীনের মত। দুইটা ওভারল্যাপ করবে না। জান্নাতে যেতে এক ছেলেকে মাদ্রাসায় দিতে হবে। আরেক ছেলে সুদখোর হলেও সেক্ষেত্রে সমস্যা নাই। অর্থাৎ মোটাদাগে গ্রহণযোগ্য ও অগ্রহণযোগ্য ইসলামের একটা বয়ান সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলো।

জেনারেল ইসলা*ইস্টরা এ বয়ানটার সরাসরি বিপরীত একটা অংশ। এরা সমাজেরই অংশ, আর্বান এডুকেটেড মিডল ক্লাস, আবার এরা দ্বীন ও দুনিয়াকে আলাদা করে না। ফলে সমাজ ও রাষ্ট্র তাদেরকে কীভাবে ডিল করবে তার সমাধান তাদেরকে করতে হয়।

রাষ্ট্রের সমাধান ছিলো সিম্পল। এদেরকে দমন করা। এরা হয় শিবির, না হয় য*গী।

রাষ্ট্রীয় প্রো*গান্ডার প্রভাব পরে সমাজেও। ঘরে ঘরে, প্রতিষ্ঠানসমূহে প্রতিনিয়ত নিগ্রহের শিকার হতে হয় সমাজের এ অংশটাকে।

তা সত্ত্বেও এ অংশটা ছোট থেকে বড় হতে থাকে। নানা রূপে সমাজ ও রাজনীতির বিভিন্ন ইস্যুতে তারা সরব হতে থাকে। হাসিনার চরম নিষ্পেষণের সময়েও শ।তি*এ রাসূল বিরোধী প্রতি*দ, সোশ্যাল এক্টিভিজমসহ নানাভাবে তারা সামনে আসতে থাকে। নতুন একটা ধারা তৈরির সূচনা হয়।

তারা প্রাথমিকভাবে অনলাইনে নানা বইকে কেন্দ্র করে কাজ করা শুরু। অনলাইনে নানা বয়ান সফলভাবে তৈরি করার পরে পরবর্তীতে ধীরে ধীরে শ।তি*সহ নানা ইস্যুতে ইস্যুতে একটু একটু করে অফলাইনে কাজ শুরু হয়। এরপর আসিফ আদনানসহ অনেকে কীভাবে একে আরো গুছিয়ে আনা যায় তা ভাবতে থাকেন।

সাম্প্রতিক সময়ে ট্র‍্যাশ গন্ডারিজমের বিরুদ্ধে শক্তিশালী এক্টিভিজম, মেইনস্ট্রিমে এ বিতর্ককে নিয়ে আসতেও এ ধারা অগ্রণী ভূমিকা রাখে। সাথে শিক্ষা কার্যক্রম নিয়ে কাজ করা, শিক্ষা কমিশনের সংস্কার, প্রথম কালো দিল্লী স্টারের বিরুদ্ধে বয়ান নির্মাণ- অনেক কিছুতেই তারা একদম সেন্টার রোল প্লে করেছে।

আধুনিক সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও জনপ্রিয় দাঈরা এ ধারা থেকেই উঠে আসা।

জুলাই অভ্যু*থানে এ অংশটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাদের হাতে আর কোনো অপশন ছিলো না। তারা এ সমাজেরই অংশ। তাদের ভাই-বন্ধুরা জীবন দিচ্ছিলো। একইসাথে তারা ছিলো বিগত আমলে অন্যতম নিষ্পেষণের শিকার গোষ্ঠী। তাই যুক্ত হওয়াই লাগতো।

রক্তলাল আ*দোলনকে নতুন রূপ দেওয়া, ট্রেডিশনালিস্টদেরকে যুক্ত হতে বাধ্য করা, কোথাও কোথাও সমন্বয়ক পর্যায় পর্যন্ত অংশগ্রহণ করা, কবিতা-গান-গ্রাফিতির মাধ্যমে বয়ান তৈরি, লংমার্চে ইসলা*ইস্ট ও ইসলামপ্রিয় জনতার ম্যাক্সিমাম মোবালাইজেশন নিশ্চিতে কাজ করাসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এ ধারা রেখেছে।

মজার বিষয় হলো, এ ধারাকে শুধু আও*মী লীগই যে নিষ্পেষণ করেছে তা না। পরিবার, সমাজ থেকে নিয়ে আও*মী বিদ্বেষী সেক্যুলার অংশটাও তাদেরকে উপেক্ষা করেছে। মুযি*বাদের কালচারাল ফ্রন্টের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বয়ান নির্মানের যে একমাত্র ক্রেডিটের দাবিদার তারা, সেটাও তাদেরকে দেওয়া হয় নি।

(যার ফলে ১৫ বছর কই ছিলেন ধরণের কথাবার্তা আমরা শুনি)

ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে এ ধারার দুটোর অবদান সবচেয়ে নোটেবল মনে হয়-

১. ইসলাম ও সেক্যুলারিজমের দ্বন্দ্বকে এ ভূখন্ডের প্রধান দ্বন্দ্ব হিসেবে চিহ্নিত করা
২. শুধু এ বি দল না, বরং মূল সমস্যা সে সাংস্কৃতিক জমিদারদের সাংস্কৃতিক আধিপত্য- তা প্রোপারলি ডায়াগনোজ করতে পারা

অবশ্যই, এ ধারার নানা সীমাবদ্ধতা আছে। তারা এখনও একটা সোশিও-পলিটিক্যাল ব্লক হয়ে উঠতে পারেনি। তবে এ ধারার একজন হিসেবে আমি আশাবাদী, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ ও উপমহাদেশে এ ধারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তারা পূর্বের ভুল থেকে বিরত থাকবে এবং দ্বীনকে বিজয়ের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ তাদেরকে কবুল করুন।

Irfan Sadik

25 Nov, 06:38


তেঁজগাও থাকা ঘেরাও কর্মসূচি। সবাই যোগ দিন।

Irfan Sadik

24 Nov, 17:13


এ কাজটা করে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারলো প্রথম কালো, দিল্লী স্টার। দীর্ঘদিন ধরে আমরা তাদেরকে যে গণশত্রু বলে আসছিলাম, তা নিজ হাতে তারা প্রমাণ করে দিলো।
.
এখন কাজ হলো-

১. এস্কেলেশন বাড়ানো। বারবার জমায়েত হওয়া

২. সরকার, বিশেষ করে সরকারের ছাত্রনেতাদেরকে অবস্থান পরিষ্কার করতে বাধ্য করা

৩. অনলাইন-অফলাইনে আলোচনা জিইয়ে রাখা। পুলিশ ব্রুটালিটির ভিডিও বারবার শেয়ার করা। জুলাইয়ের ট্রমা মানুষ ভুলে নাই। একই ড্রেস, একই ব্রুটালিটি বারবার সামনে এনে সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেওয়া

৪. জেলে কোনোভাবেই কোনো ভাইকে রাখতে দেওয়া যাবে না। জেল ঘেরাও করা, সবাইকে এরেস্ট করতে হবে- এমন প্রেশার দেওয়া, নেগোসিয়েশনের টেবিলে ভালো এমন ভাইদেরকে কাজে দ্রুত যুক্ত হয়ে যাওয়া
.
আ*য়ামির পতন হয় নি, কালচারাল ফ্রন্টের কালচারাল হেজেমনি টিকে আছে। এর পতনের আগে আ*য়ামি নির্মূল সম্ভব না।

Irfan Sadik

22 Nov, 01:28


এই যে কলেজে কলেজে মারামারি, রিক্সাওয়ালাদের সহিংসতা- এগুলো আসলে দুটো বিষয়ের ইঙ্গিত দেয়।

১. সরকার প্রচন্ড দূর্বল। (এটা আমরা সবাই জানি)

২. অ।পর।ইজিং এর গর্ভ থেকে যে জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছিলো তা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। ফলে ফ্য।সি*দ নির্মূলের কাজ অসমাপ্তই থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গেছে।

এটা আমাদের জন্য খারাপ। একই সাথে সরকারের জন্যও।

ক্ষমতার একাধিক কেন্দ্র তৈরি করে পাওয়ার স্ট্রাগল করার চেয়ে যদি অ।ও*মী দমনে ফোকাস করা হতো, তাহলে এ সরকারের আয়ু কিছুটা হলেও বেশি থাকতো।

তারা ডুবছে। আমাদেরকে নিয়ে ডুবছে।

Irfan Sadik

21 Nov, 12:46


https://youtu.be/GCTOsL6bGrQ?feature=shared

Irfan Sadik

19 Nov, 13:34


কারো বাপ এসে আমাদেরকে সফল করে দিয়ে যায় নাই
রক্ত দিয়ে হাসিনাকে বিদায় করসি আমরা

শহীদদের বন্ধু-পরিবার-সহযোদ্ধারা এখনও মরে নাই
আহতরা এখনও এ মাটিতেই আছে
মাত্র ২% মানুষ লাগবে। এর বেশি না।

আবার নামতে বাধ্য কইরো না
জুলাইয়ের ভুল আবার করবো না
হাসিনাকে দেশ ছেড়ে যাইতে দিসি
তোমরা যে গর্তে লুকাবা সেখান থেকে টেনে হেঁচড়ে বের করে ঝুলাই রাখবো

গুলির ভয় দেখাইও না। মরতেই নামসি আমরা
জানের মায়া নাই, পরিবারের পিছুটান নাই
তোমাদের কোনো বাপরে ডরাই না
আবু সাঈদ ডরায় নাই, ইয়ামিন ডরায় নাই

শেষ দেখার আগে ছাড়বো না এবার।

Irfan Sadik

19 Nov, 12:35


হোটেলে কাজ করা ছেলেটা পা হারায়, রক্ত দেয় রিক্সাওয়ালা, বুলেটের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়ায় একমাত্র ছেলে। ছেলের ছবিতে হাত বুলিয়ে আরেকটাবার বাবুর গন্ধটা অনুভব করার চেষ্টা করেন মা। নিখোঁজ ছেলেকে এখনও না পেয়ে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে উন্মাদ চিৎকার বাবার।
.
হাজারো মানুষের রক্ত-জীবন-অশ্রু-স্বপ্নের মূল্যে আনা এ স্বাধীনতা ছিঁড়েকুড়ে খায় কুকুরের দল। দেশটাকে বিক্রি করে দেয় নেতারা। রাজনীতিবিদরা সন্ধি করে। নতুন রূপে ফিরে আসে পতিত স্বৈর।চ।র। সকল আত্মত্যাগকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ক্ষমতার চর্চা ও লুটের মহামারিতে লেগে পড়ে।
.
কিন্তু শাড়ির ছেঁড়া পাড় দিয়ে চোখ মোছা মায়ের কলিজার টুকরা আর ফিরে আসে না...

Irfan Sadik

18 Nov, 17:18


“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা ক।ফির।”

“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা য।(লম।”

“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা ফ।সিক।”

এটাই আল্লাহর কথা। এটাই দ্বীনের অবস্থান।

[সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৪৪-৪৬]

Irfan Sadik

18 Nov, 16:29


https://www.facebook.com/share/p/1WHEZDaxQv/

Irfan Sadik

17 Nov, 15:27


এককালে দেশীয় রাজনীতি নিয়ে কোনো আগ্রহ ছিলো না। মুসলিম বিশ্ব, মধ্যপ্রাচ্যে কী হচ্ছে তা নিয়ে পড়ে থাকতাম। নানা বই ও আর্টিকেল পড়তাম এসব নিয়ে। সে আগ্রহের পেছনে দেওয়ার মত সময় কমে গেলেও আগ্রহ বিন্দুমাত্র কমেনি।

তাই Fountain Publications এর প্রতি আমার আলাদা রকমের দূর্বলতা আছে। তাদের কাজের টপিক ও প্রচ্ছদের কোয়ালিটি- এক কথায় অসাধারণ। আক্রান্ত মুসলিম ভূখন্ড নিয়ে এটা তাদের নতুন সিরিজ। সুন্দর সব টপিক মাশা-আল্লাহ।

কিনতে পারেন। পড়ে ভালো লাগবে। বিশেষ করে Weঘুরদের ব্যাপারটা নিয়ে।

Irfan Sadik

16 Nov, 18:43


অশিক্ষিত মোল লারা পশ্চিমাদের সব স্যাংশন সত্ত্বেও তিন বছরে দেশকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে।

এদিকে পশ্চিমাদের যাবতীয় সহায়তা সহও নোবেল বিজয়ী মহান পন্ডিতরা আহতদের চিকিৎসা পর্যন্ত নিশ্চিত করতে পারে না। আর সব বাদই দিলাম।

এই হলো অবস্থা।

Irfan Sadik

16 Nov, 17:49


https://youtu.be/zuX6XYQHUCA?feature=shared

Irfan Sadik

16 Nov, 12:47


নিখিল বাঙ্গু গণতান্ত্রিক ইসলামী ও মুসলিম জাতীয়তাবাদী ঐক্য পরিষদ:

"যাহা গণতান্ত্রিক নহে, তাহাই ড।য়েশ!"

Irfan Sadik

13 Nov, 16:47


বিএনপি নিয়ে কয়েকটা কথা। ভিডিও করা সম্ভব হচ্ছে না, এদিকে লিখলেও সমস্যা। তাই অডিও দেওয়া।

Irfan Sadik

13 Nov, 14:57


স্যরি, WeAreNahid লিখে হ্যাশট্যাগ দিতে পারলাম না।
.
নাহিদ ইসলামকে আমার প্রথম থেকেই বেশ পছন্দ ছিলো। তার সাথে আমার আদর্শিক কোনো মিল না থাকলেও তাকে শ্রদ্ধা করতাম। কোনো ফালতু আবেগ নেই, নাকিকান্না নেই। হ।সি নার সময়েও প্রচন্ড নির্যাতিত হয়েও হাল ছেড়ে দেন নি। আবার জেল থেকে এসে প্রবল বাহুল্য মিশিয়ে নিজের নির্যাতিত হওয়ার গল্পও বলেননি।
.
নেতৃত্ব, ম্যাচিউরিটি, ডেডিকেশন- সবই বেশ ভালোভাবেই ছিলো তার মধ্যে।
.
এছাড়া ইন্টারিম সরকার গঠিত হওয়ার পরেও নানা ধরণের কথা নানা উপদেষ্টা থেকে আসলেও সবচেয়ে স্পষ্ট কথা আমরা শুনতাম নাহিদের মুখ থেকেই। কিন্তু তারপর সবকিছু যেন বদলে যেতে শুরু করলো। ক্যাবিনেটে ফাসি*ট ঢুকলো, তার কোনো প্রতিরোধ নেই। মো-জিভ- বাদিদের পুনর্বাসন হচ্ছে, তিনি দাঁত কেলিয়ে হাসছেন।
.
জুলাই অ।পরা*সিং এ উনার ভূমিকা অন্য লেভেলের। কোনোভাবেই তা অস্বীকারের সুযোগ নেই। কিন্তু সেই স্পিরিটের সাথে বেঈমানি সহ্য করার পরেও কি তিনি সেই সম্মান ধরে রাখতে পারবেন? শেখ মো-জিভ কি পেরেছিলো? "শেষ ভালো যার, সব ভালো তার"- এটা আর সবকিছুর মত রাজনীতির ক্ষেত্রে খুব বেশি সত্য।
.
নাহিদ ইসলামদের হাতে এখন আর দেশরক্ষার সময় ও সুযোগ নেই। তবে নিজের মুখরক্ষার সুযোগ এখনও আছে।

Irfan Sadik

12 Nov, 17:47


কী হাসি! 😂

পডকাস্ট লিংক- https://youtu.be/D_tuqdBmOHk?feature=shared

Irfan Sadik

12 Nov, 17:45


https://youtu.be/D_tuqdBmOHk?feature=shared

Irfan Sadik

11 Nov, 11:57


ফারুকি বিখ্যাত নানা ট্যাবু ভাঙতে।

যেমন যৌ ন আচারকে বিয়ের ট্যাবু ভেঙে বের করে আনা। আবার বিয়েকে পুরুষ ও নারীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকার ট্যাবু ভেঙে বের করে পুরুষ-পুরুষ বা নারী-নারীতে আনা।

ফারুকিদের লক্ষ্য এমন বিশ্ব, যেখানে কোনো নিয়ম-নীতি, নৈতিকতা, সভ্যতা-সংস্কৃতি, সমাজ ও পরিবার থাকবে না। মানুষ হবে একদল পশু- যে উলঙ্গ ঘুরবে, যে যার সাথে ইচ্ছা শোবে, পশুর মত বাঁচবে।

একটা স্যাইটানিক বিশ্ব।

Irfan Sadik

11 Nov, 05:35


জুলাই আপরাইজিং-এ এক অসাধারণ জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। সব ধরণের ব্যাকগ্রাউন্ড ও ক্লাসের মানুষ এসে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো। জনতার এ ঐক্য যেমন হ।সিনাকে বিদায় করেছে, একইসাথে দূর্বল সরকার সত্ত্বেও ডাকাতি ও নৈরাজ্য বন্ধ, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা- সবই করেছে। খুব খুশী না হলেও মানুষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপরে আস্থা রেখেছিলো।
.
পার্থিবভাবে এ দূর্বল সরকারের টিকে থাকার পথ ছিলো একমাত্র জনতার একতা ধরে রাখা। তাদের শক্তি ছিলো শুধুমাত্র ময়দানে মানুষের শক্তি। জনতার দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে এ একতা ধরে রাখার জন্য তারা দ্রুত গণ হত্য।র বিচার, মো-জিভ-বাদ বিদায় করার ব্যবস্থা নিতে পারতো। পতিত ফ্য।সিস-ট থেকে এ দেশকে সম্পুর্ণভাবে মুক্তির ব্যবস্থা নিতে পারতো।
.
কিন্তু না। তারা উলটো পথে হাঁটল।
.
এসেই তারা শুরু করে নদীয়ার ইসলাম বনাম অন্য ইসলাম নিয়ে তর্ক। ভ।ড়(৩র দালালি বাদ দিয়ে ধরলো ওয়াশিংটনকে। প্রথম কালো ও দিল লী স্টারের মন যোগাতে বদলে ফেললো স্লোগান। হত্য।কারীদের বিচারের আগে তাদের রাজনীতি করার সুযোগের অধিকার দিতে হয়ে পড়লো মরিয়া। এখন তো তাদেরকেই বসানো শুরু করলো ক্ষমতায়।
.
আমরা চাইনি এ সরকার ব্যর্থ হোক। আমরা চাইনি আবার পতিত য।হিলিয়।হ ফিরে আসুক। কিন্তু তারা নিজ হাতে জনতাকে বিভাজিত করছে, নিজ হাতে নিজেদের কফিনে পেরেক ঠুকছে। ভুল সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনছে অ।ও আমি য।হিলিয়।হকে, যে বয়ান টিকিয়ে রেখেছে ৭২-৭৫ এবং ০৯-২৪ এর যুলু -মকে, তা টিকিয়ে রাখছে।
.
আমরা হারিয়ে যাই নি। রক্তের দাগ শুকায় নি। যমিনের বুকে জুলাইয়ের শা হিদদের কবর এখনও আছে, রাজপথের মানুষরা এখনও দেশেই আছে। জুলাইয়ের হাতিয়ার ফেলে দিই নি, রেখে দিয়েছি যত্ন করে। হ।সিনাকে গোণা হয় নাই, ইউনুস গোণার মত শক্তিশালীও না। অবিলম্বে প্রত্যেকটা ভুল সিদ্ধান্ত ঠিক করে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে গণ হত্য।র বিচার শুরু করা ও মো-জিভ-বাদের উচ্ছেদের কাজ শুরু করতে হবে।
.
আমার দ্বীন
আমার যমিন

Irfan Sadik

09 Nov, 20:44


যে জায়গাগুলোতে আন্দোলন করেছি, যে জায়গাগুলোতে ভাইদেরকে গুলি খেয়ে হাসপাতালে যেতে দেখেছি, যে জায়গাগুলোতে টিয়ারশেল-রাবার বুলেট খেয়েছি, যে জায়গাগুলোতে লাঠি হাতে পাহাড়া দিয়েছি, যে জায়গায় মানবতার গল্প নতুনভাবে লেখা হয়েছে- সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় এখনও কেমন জানি গা শিউরে ওঠে। কোথায় যেন হারিয়ে যাই!

Irfan Sadik

09 Nov, 15:20


আমি মনেপ্রাণে চাই কালকে আওয়ামী কিছু কুকুর রাস্তায় বের হোক।

মানুষ তাদের বর্বরতা ভুলে গেছে। মনে করিয়ে দেওয়া দরকার। সেনাবাহিনীর সুশীলতার জন্য তাদেরকে ভালোভাবে দমন করা যায় নি। সেটারও সুযোগ তৈরি হবে। আওয়ামী নিষিদ্ধের ও মুজিববাদের নির্মূলের আন্দোলন জোরদার হবে।

জুলাইয়ের প্রতিশোধ যথেষ্ট নেওয়া হয় নাই।
প্লিজ আসো। গুলিস্তান দেখা হবে।

Irfan Sadik

08 Nov, 17:15


ইসলামী বইমেলায় দুইদিন গেলাম। গত শুক্রবার ও আজকে। অসাধারণ আয়োজন করেছেন প্রকাশক ভাইরা। বারাকাল্লাহ। আলাদা স্টেইজ, বোনদের বসার জায়গা, শ্যুটিং রুম থেকে নানা আয়োজন। এদিকে স্বনামে স্টল দিয়ে নানা ধরণের দৃষ্টিনন্দন ডেকোরেশন দেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়। আর অনেক অনেক মানুষ।
.
এর আগেও ইসলামী বইমেলায় যেতাম। গিয়ে মন খারাপ হয়ে যেতো। লোক হতো না তেমন। পাবলিকেশনগুলো নিজের নাম দিয়ে স্টল দিতে পারতো না। খুব ছোট জায়গায়, অদ্ভুত সব ব্যানারে লেখা স্টলের নাম। তাও যেতাম। কারণ আমরা না গেলে কারা যাবে। হাসিনার বিদায় আমাদের কাজের সুযোগ বৃদ্ধি করে দিয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
.
বইমেলায় আসুন। ঘুরে যান স্টলগুলো। বিশেষ করে SEAN Publication, সন্দীপন প্রকাশন, সত্যায়ন প্রকাশন, Ruhama Publication, মাকতাবাতুল আসলাফ -Maktabatul Aslaf, Penfield Publication- এ স্টলগুলো ঘুরে আসুন। অসাধারণ লাগবে ইনশাআল্লাহ। বেশ ভালো কিছু বই প্রতি প্রকাশনীতেই আছে। বই না কিনলেও ঘুরে আসুন। ভালো লাগবে। ভাইরাও উৎসাহ পাবে।
.
স্পেশাল মেনশন Fountain Publications কে। আমার আগ্রহের টপিক নিয়ে বেশ কিছু ভালো বই তাদের আছে। দুঃখজনকভাবে লটারিতে ভাইদের স্টল কোণার দিকে পড়ে গেছে। তাই সেভাবে চোখে পড়ে না। আগেরদিন যেয়ে আমার চোখে পড়েনি। আজ গিয়ে Abdur Rahman Ad Dakhil ভাইয়ের সাথে দেখা হলো। অবশ্যই খুঁজে বের করে যাবেন।
.
আল্লাহ ভাইদেরকে কবুল করুন। তাদের মাধ্যমে এ ভূমিতে ইসলামী সাহিত্য ও সংস্কৃতি সমৃদ্ধ করুন।

Irfan Sadik

07 Nov, 15:35


অসাধারণ একটা আলোচনা। খুব অসাধারণ গাইডলাইন। রাজনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্কসহ অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু এ আলোচনা রেয়ার।

এ আলোচনা সবার জন্য না। যারা শুধু ঘরে বসে নানা তত্ত্ব ঘাঁটতে আগ্রহী, যাদের একটু "ইন্টেলেকচুয়ালিটি" র ছোঁয়া না থাকলে কিছু শুনতে ইচ্ছা করে না- এটা তাদের জন্য না।

যারা মুমিন হতে চায়, যুগসন্ধির এ যুগে হাল ধরতে চায়, সাহাবাদের পথ অনুসরণেই বিজয়ের স্বপ্ন দেখে- এ আলোচনা তাদের জন্য। শুনে ফেলুন।

https://youtu.be/xKLazeKCiGE?si=AlDYQFJdi4Bn4Huc

Irfan Sadik

07 Nov, 13:47


https://dailyinqilab.com/bangladesh/news/701425

Irfan Sadik

07 Nov, 12:58


এগুলো ভালো লাগার অনূভুতি দেয়। আলহামদুলিল্লাহ, বইটি অনুবাদেরও একটি অন্যতম মাকসাদ এটিই।
.
বাইতুল মুকাররম বইমেলায় আসেন, বইটি নেড়েচেড়ে দেখেন এবং আপনার বর্তমান প্রয়োজন থাকলে সংগ্রহ করেন, ফেসবুক হাইপ বা স্টলে অনুবাদক বসে আছে সে জন্য নয়।

Irfan Sadik

06 Nov, 12:00


ট্রাম্পের বিজয় নিয়ে কিছু পয়েন্ট-
.
১. ডেমোক্রেটদের পরাজয়ে গ।য। অনেক বড় ভূমিকা রেখেছে। আমেরিকার সাধারণ জনগোষ্ঠী গ।য।য় যে যেন সাইড চলছে তা নিয়ে খুব বেশি রাগান্বিত ও ওখানকার মুসলিমদের #AbandonBiden ক্যাম্পেইন বেশ ভালো সাড়া ফেলেছে। মুসলিম, মাইনোরিটি ও সাধারণ জনগোষ্ঠীর ডেমোক্রেটদেরকে বয়কটের ফলাফল এটা।
.
২. বাইডেনরা গ্লোবালিস্ট এজেন্ডা রাখে, যেখানে ট্রাম্প ডোমেস্টিক। কিন্তু তা সত্ত্বেও গ।য।র বাস্তবতা বদলাবে না। বাইডেন মৌখিকভাবে কিছু "উপদেশ" ইস র। ইলকে দিলেও, ট্রাম্প ইস র। ইলের কাজকে কোনো যদি, কিন্তু, অথবা ছাড়াই সমর্থন করে। এমনকি বাইডেনের কথা না শুনে অপারেশন চালিয়ে যাওয়ায় ধন্যবাদও দেয় নেতা বিবিকে।
.
৩. মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা প্রচন্ডভাবে আমেরিকার রাজনীতিতে প্রভাবিত করছে। বেড়ে গেছে আমেরিকানদের মধ্যকার অনৈক্য। গ।য। হয়ে দাঁড়িয়েছে অন্যতম বড় ফ্যাক্টর। এমনকি আমেরিকান মুসলিমরাও (ইন অ্যা মডার্নিস্টিক ওয়ে) নিজেদের শক্তি ও সক্ষমতা বুঝতে পারছে। এটা ধরে রাখা গেলে আমেরিকার সমাজে মুসলিমদের প্রভাব বাড়বে।
.
একইসাথে ট্রাম্প একজন ইসলামবি(দ্ব ষ ই। তার চার বছরে পলিসিতে খুব বড় কোনো পরিবর্তন না হলেও শক্তিশালী হবে বিভিন্ন ফার রাইট গ্রুপ। যারা কঠোরভাবে ইসলামের প্রতি ঘৃণা লালন করে ও মুসলিমরা এসে তাদের সংস্কৃতি বদলে দিচ্ছে, তাদেরকে মাইনোরিটি করে দিচ্ছে (রিপ্লেসমেন্ট থিওরি)- এমন কিছুতে বিশ্বাস করে। যেটা ঐদেশের মুসলিমদের উপরে হেইট ক্রাইম বাড়ার কারণ হতে পারে।
.
৪. বাংলাদেশের জন্য ব্যাপারটা কেমন হবে তা বোঝা যাচ্ছে না। ট্রাম্পের সাথে (ম)দির বেশ ভালো সম্পর্ক। কিছুদিন আগে ট্রাম্প ইন্ডি আন প্রে।প।গ।ন ডা টুইট করলেন। এদিকে ইউনুস সরকার ছিলো লিবারেল-ব্যাকড। এর আগেও কুখ্যাত এক ح nদু নারীও ট্রাম্পকে এমন কিছু বলে এসেছেন। তাই সব মিলে বর্তমান সরকারের প্রতি যে আগের মত সুনজর আমেরিকার থাকবে না বোঝাই যাচ্ছে।
.
৫. ট্রাম্পের মত ফার রাইট সিম্প্যাথাইজার মানুষ ক্ষমতায় আসা আসলে আমেরিকার ক্ষমতায় আসা আসলে আমেরিকার সমাজের গভীর অনৈক্য ও গণতন্ত্রের ব্যর্থতার দিকেই ইঙ্গিত দেয়। পশ্চিমের নানা দেশেই আমরা এমনটা দেখছি। এটা অবক্ষয়কালের অন্যতম উপসর্গ। মুসলিম হিসেবে আমাদের তাতে খুশী হওয়ার অনেক কারণ আছে।
.
পরিশেষে, আল্লাহ আমাদেরকে বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করছেন। ইতিহাস এগিয়ে যাবে, এমন নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে আল্লাহ ইসলামের বিজয়ের প্রেক্ষাপট তৈরি করবেন। এ ভূমির সন্তান হিসেবে আসিফ আদনান ভাইয়ের সে কথাটাই মাথায় রাখা জরুরি, "পরিবর্তন শুরু হবে আপনার এলাকা, পাড়া, মহল্লা থেকে। কিন্তু একটা চোখ থাকবে বিশ্বের দিকে।"

Irfan Sadik

03 Nov, 17:19


অ্যাক্টিভিজমের সুবাদে নানা স্থানের ভাইদের সাথে কথা বলা হয়। অ্যাক্টিভিজমের শুরুতেই অনেক ভাইদেরকে একটা কমন ভুল করতে দেখি। তারা প্রথমেই চিন্তা করেন, কীভাবে সংগঠন খুলেই তার অধীনে পুরো জেলার সব এলাকা, সব স্কুল-কলেজে ইউনিট বানিয়ে ফেলবেন। অথচ এটা কোনোভাবেই সঠিক চিন্তা না।
.
ভেবে দেখুন, আপনি একটা বার্গারের দোকান দিলেন। আপনি প্রথমেই চিন্তা করলেন, এখন আপনি কাজ শুরু করবেন পুরো দেশে ফ্র্যাঞ্চাইজ করার। সব জেলায় আপনার দোকান দেওয়ার। ব্যাপারটা কি সঠিক চিন্তা হবে? নাকি আপনি আপাতত আপনার যে দোকান আছে সেটাতে ফোকাস দিয়ে সেটাকে একটা সাকসেসফুল ব্যবসা হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করা উচিত?
.
নিঃসন্দেহে দ্বিতীয়টা। কারণ আপনি যখন একটা ইউনিট করেন, সেখানে আপনার অনেক ধরণের কাজ থাকে একটা ইউনিটে। লোক তৈরি, রেগুলার কিছু ক্যাম্পেইন, পাঠচক্রসহ অনেক কাজ। সেগুলো সফলভাবে নিয়মিত রুটিনে চলে আসলে একটা সফল ইউনিট হয়। তারপর এ লোক দিয়ে আপনি অন্য এলাকায় কাজ করানোর চিন্তা করতে পারেন।
.
কিন্তু আপনার প্রথম লক্ষ্যই যদি থাকে একাধিক ইউনিট করা, অথচ আপনার লোক নেই, স্ট্রাকচার নেই, লক্ষ্যও পুরোপুরি পরিষ্কার না- তাহলে কিছুই হবে না। জ্যাক অফ এভ্রিথিং, মাস্টার অফ নাথিং। আপনি একটা কেন্দ্রীয় সংগঠন করার মানে, আপনার ইউনিটগুলোর মাসিক কিছু কাজ থাকবে। সেটা করার মত সক্ষমতা আছে কিনা? সে লোক আছে কিনা?
.
পৃথিবীর কোনো সংগঠন এভাবে হয় নি। ইউনিট বাড়বে প্রয়োজনের ভিত্তিতে। একটা থেকে দুইটা হয়, দুইটা থেকে চারটা হয়। কিন্তু আগে একটা আপনার মোটামুটি একটা পর্যায়ে হতে হয়। তাহলে পরেরটার চিন্তা করা যায়। করার মত লোক তৈরি হয়ে যায়।

Irfan Sadik

31 Oct, 17:28


https://youtu.be/djScH_yWaCI

Irfan Sadik

31 Oct, 09:29


ইরফান নাফিস ভাইয়ের ডিজাইন।

Irfan Sadik

29 Oct, 16:13


যে জিনিসটা অনেক আগ থেকেই বলে আসা হচ্ছে সেটাই প্রমাণ হচ্ছে-
.
আমাদের প্রধান সমস্যা শাহবাগীজম না, কলকাতা কেন্দ্রিক সেক্যুলারিজম না, মঙ্গল শোভাযাত্রা না।
.
আমাদের প্রধান সমস্যা সেক্যুলারিজম। As a whole.
.
শাহবাগী সেক্যুলারিজম যাবে, পশ্চিমা সেক্যুলারিজম তার জায়গা নেবে। ভ।ড়(৩র জায়গায় আমেরিকা আসবে। কিন্তু সেক্যুলারিজম নড়বে না।
.
এক সেক্যুলারিজম আপনাকে গলায় পা দিয়ে রাখবে।
আরেক সেক্যুলারিজম আপনার সন্তানকে কেড়ে নিয়ে ন।স্তিক, স[ম]ক।মি বানাবে।
.
সেক্যুলারিজম বনাম ইসলাম- এটাই প্রধান দ্বন্দ্ব।

Irfan Sadik

28 Oct, 14:02


The Old Guards.

Grozny 1995

Aleppo 2013

Irfan Sadik

28 Oct, 13:22


প্রথম ছবিটা ল।শের মুখ থেকে খুচিয়ে দাঁত তুলে ফেলার ছবি।
.
দ্বিতীয় ছবিটা হলো ল।শের উপরে নাচার।
.
২৮ অক্টোবর, ২০০৬। আওয়ামী জাহিলিয়্যাহর সারমর্ম।

Irfan Sadik

27 Oct, 12:07


জুলাইয়ের কাফেলা

Irfan Sadik

26 Oct, 15:01


আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (IIUC) এর ইলেকট্রনিক এন্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র এম. নূরন্নবী।
.
তার বাবা মোহাম্মদ শরীফ চৌধুরী গত ৯ তারিখ ❝ব্রেইন হ্যামারেজ❞ এ আক্রান্ত হয়েছে। আঙ্কেল ওনাদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি এবং উনি “কাজেম আলী স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রাক্তন শিক্ষক”।
.
উপার্জনকারী ব্যক্তির অসুস্থতার কারণে পরিবার এখন অর্থনৈতিক সংকটের মোকাবেলা করছে। অর্থের অভাবে তার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। চিকিৎসার জন্য অনেক টাকা প্রয়োজন,যা আমার বন্ধুর পক্ষে একা বহন করা সম্ভব না।
.
তাই সকলের কাছে অনুরোধ, যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী আংকেলকে এবং তার পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করুন।
.
যে নাম্বারে টাকা পাঠাবেন:
.
Bkash: 01302954822 (ছেলে) এম.নুরুন্নবী
Bkash/নগদ: +8801878904162 (মেয়ের হাসবেন্ড) নওরোজ আবির
.
এছাড়াও ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারেন:

Name: Salimul Fattah
Account No: 18031929501
Standard Chartered Bank
Gulshan Branch

যাবতীয় ডকুমেন্টস: https://www.facebook.com/share/p/KK6YfRA8vmfVebVt/

Irfan Sadik

25 Oct, 16:03


রক্তের দাগ শুকায় নাই।
আজকে মিরপুরে।
উপস্থিত ছিলেন আহতরাও।

Irfan Sadik

24 Oct, 12:12


মানারাত বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (UIU) ভাইদেরকে আগামীকাল মি-ছি#লে খুব করে চাই।
.
কারণ আপনাদের সহপাঠিরা জীবন দিয়েছে। তাই অনেক বড় দায় আপনাদেরও আছে।
.
আপনারা আসুন, সহপাঠীদের আত্মত্যাগের কিছু গল্প আমাদের শুনিয়ে যান। সুরে সুর মিলিয়ে নিথর দেহগুলোকে সজীব করে তুলি। আদায় করে নিই জীবনের মূল্য।
.
কেউ আসতে চাইলে দয়া করে আমার ইনবক্সে নক দিন।

Irfan Sadik

23 Oct, 16:30


মনে আছে আবু সাঈদের কথা? কিংবা আসহাবুল ইয়ামিন - এপিসির ওপর থেকে নৃশংসভাবে যার নিথর দেহ টেনে হিচড়ে ফেলে দিয়েছিল পুলিশ?
.
আশুলিয়াতে সেই ছাত্রদের কথা মনে আছে, যাদেরকে মেরে পুড়িয়ে ছাই করে দেওয়া হয়েছিলো? ভুলে গেছেন নাফিসের কথা, রিকশাওয়ালা ভাই প্রাণপণ চেষ্টায়ও বাঁচাতে পারেনি যাকে?
.
আজকের মতো রাতে এ স্মৃতিগুলো কি দুঃস্বপ্ন হয়ে ফিরে আসে না? প্রচন্ড রাগে কি হাত মুষ্টিবদ্ধ হয়ে যায় না?
.
মনে হয় না। আমরা ভুলে যাই। আমরা ভুলতে পছন্দ করি। যার কারণে খুনী আওয়ামীলীগ আজ ফিরে আসার চেষ্টা করছে নানা রূপে। আবু সাঈদের রক্তে ভেজা মাটিতে দাঁড়িয়ে খুনী হাসিনার পক্ষে স্লোগান দেওয়ার স্পর্ধা দেখাচ্ছে তারা।
.
মুজিববাদের পক্ষে কলাম লিখছে ডেইলি স্টারদের মতো ফ্যাসিবাদের দোসররা। বহাল তবিয়তে আছে মুজিববাদের সে বয়ান, যে বয়ানের ওয়র তৈরি হয়েছিল পিলখানা, শাহবাগ, শাপলা গণহত্যা, জুলাই গণহত্যা সর্বোপরি আওয়ামী জাহেলিয়াত।
.
৭৫-এও মানুষ মনে করেছিলো, খুনী লীগ আজীবনের জন্য বিদায় হয়েছে। কিন্তু না। ২১ বছরের মাথাতেই আবার ক্ষমতায় ফিরে এসেছে তারা। ৪০ বছরের মাথায় দোর্দন্ড প্রতাপে কায়েম করেছে আওয়ামী জাহেলিয়াত ২.০।
.
আপনি হাসিনার প্রতি দয়া দেখালেও সে আপনার প্রতি দেখাবে না। জুলাই গনহত্যার ব্যাপারে খুনী হাসিনা থেকে শুরু করে তাদের কোনো নেতাকর্মীর কোনো অনুতাপ নেই, অপরাধবোধ নেই। তারা বারবার ফিরে আসে আগের চেয়ে আরও অনেক হিংস্র হয়ে।
.
তাদের আসার পথ সুগম করে মুজিববাদী সাংস্কৃতিক বয়ান। ডেইলি স্টারের কলাম, উপদেষ্টাদের মাথার উপরে মুজিবের ছবি মুজিববাদের ফিরে আসারই অশনী সঙ্কেত দেয় আমাদেরকে।
.
রক্তের দাগ শুকায় নাই। জুলাই জুড়ে যে মানুষদের ঐক্য, বীরত্ব ও মহানুভবতায় হাসিনার পতন হয়েছে, সে মানুষগুলো এ মাটিতেই আছে। চোখের সামনে দিয়ে খুলি উড়ে যাওয়া ভাইয়ের লাশ নিয়ে যাওয়ার স্মৃতি আমরা ভুলিনি। ভোলা সম্ভব না।
.
আমরা হাসিনার পতন নিশ্চিত করেছি বটে, বিজয় নিশ্চিত করি নি। যদি আজ পথে না নামি, নতুনভাবে মুজিববাদের বিদায় না ঘটাই, মনে রাখবেন আবু সাঈদদের রক্তই শেষ রক্ত না। আমাদের ও আমাদের প্রজন্মের মুক্তি হয় নি। ১৫ বছরের স্বৈরাচারই শেষ স্বৈরাচার না। তাই আসুন না, খুনীদের বিচার, আওয়ামীলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ, মুজিববাদের বিদায়ের লক্ষ্যে আরেকটাবার নামি, যেভাবে নেমেছিলাম এ কয়েকমাস আগেই।
.
জুলাইয়ের কাফেলা জেগে উঠুক আরেকবার।

Irfan Sadik

22 Oct, 05:02


আমি ব্যক্তিগতভাবে ইশরাকের সাথে একমত। আমিও মনে করি বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরে দুটো মেজর ধারা তৈরি হয়েছে। একটা হলো রিফর্মিস্ট মডারেট ধারা। যারা আধুনিক ইসলামী কল্যাণরাষ্ট্র ধরণের কিছু চায়। একইসাথে এরা কাওয়ালি করে, নারীদেরকে শিবিরে আনতে চায়। তারা চায় শিবির আরো "উদার" ও "আধুনিক" হয়ে উঠুক। যাদের কাছে পূজায় শ্লোকপাঠের চেয়ে আসিফ আদনানের নাশীদ গাওয়া বেশি বড় সমস্যা। সংগঠনের বক্তব্যে এদের কন্ঠস্বরই বেশি উঁচু।
.
আরেক অংশ আছে যারা আল্লাহর আইন চায়। মানুষ ফিতরাহগতভাবে দ্বীন বলতে যা বোঝে, তার জন্যই তারা শিবির করে। এরা সত্যিকার অর্থেই দ্বীন কায়েম করতে চায়। এরা মাওলানা মাওদূদী ও স।ইয়েদ কুতুবকে ধারণ করতে চায়। পূজায় শ্লোক পাঠের, গান করার মত কাজ তাদেরকে কষ্ট দেয়। সাংগঠনিক বক্তব্য-বিবৃতিতে এদের কণ্ঠ অতো উঁচু না হলেও এরা সংগঠনের একটা বড় অংশ ।
.
সত্য বলতে, ইশরাকের সাথে সুর মিলিয়ে বলবো, এটাই শিবিরের প্রধান ক্রাইসিস।
.
এটা আদর্শের দ্বন্দ্ব। যেকোনো সংগঠন কিছু মৌলিক মূলনীতি, লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের ব্যাপারে ঐক্যমতে আসতে হয়। নয় সে সংগঠন টিকে থাকা সম্ভব হয় না। শিবিরকে ঠিক করতে হবে তারা কোন পথে যাবে। তারা কি এরদোয়ান, রশীদ ঘানুসির পদাঙ্ক অনুসরণ করে দ্বীন ছেড়ে দেবে? নাকি স।ইয়েদ কুতুব, মাওলানা মাওদূদির বৈপ্লবিক পথ বেছে নেবে, বর্জন করবে সকল গাইরুল্লাহকে?
.
যতক্ষণ না এ প্রশ্নের সমাধান না হচ্ছে, ছাত্রশিবির কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগোতে পারবে না।

Irfan Sadik

21 Oct, 17:20


রাজশাহীতে ২৬ তারিখ থাকছি আমরা। ইনশাআল্লাহ।

রেজিস্ট্রেশন: ইতিহাসের আয়নায় বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
তারিখ: ২৬ অক্টোবর ২০২৪
ভেন্যু: শাহ ডাইন কনভেনশন হল-০৩, কাদিরগন্জ
সময়: দুপুর ২:৩০ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত
রেজিস্ট্রেশন ফি: ২৫০৳
রেজিস্ট্রেশন ডেডলাইন: ২৫ অক্টোবর ২০২৪
রেজিস্ট্রেশন ফি প্রদানের জন্য:

বিকাশ/নগদ: 01777125562
রকেট: 016464885205 (সেন্ড মানি করবেন ইন শা আল্লাহ)

রেজিস্ট্রেশন ফরম: https://forms.gle/oCNZTbcEYTDQ5S7t9

Irfan Sadik

21 Oct, 17:02


MSAN এর সেমিনারে আমার আলোচনা। বাংলাদেশে আদৌ কি ইসল।মবি(দ্বষ আছে কিনা- তা নিয়ে আলোচনা।

https://youtu.be/gMjRYdJ9S8k?feature=shared

Irfan Sadik

21 Oct, 07:56


শাসনক্ষমতায় সাধারণ বৈধতা বা লেজিটিমেসির প্রশ্ন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটা রাষ্ট্রে শাসকের বৈধতার ভিত্তি কী হবে? ইসলামী শাসনে সেটা হবে আল্লাহর আইন দিয়ে শাসন করা, আহলুল হাল্লি ওয়াল আকদ দিয়ে নির্বাচিত হওয়া, তামকিন অর্জন। প্রাইমারি সেকেন্ডারির প্রশ্ন এখানে থাকতে পারে। রাষ্ট্রভেদে এটা ভ্যারি করে।
.
সেক্যুলার স্ট্যাবলিশমেন্ট অনুসারে বর্তমান সরকারের বৈধতা কিসে?
.
জনগণের স্বতঃফূর্ত অভ্যুত্থ।নই হতে পারতো এর বৈধতা। জনগণ যে সরকার, সংবিধান ও সিস্টেমের বিরুদ্ধে নেমেছিলো, তাকে উৎখাত করে এ বৈধতা তৈরি করা যেতো। তা না করে এ সরকার রেখে দিলো হাসিনার রাষ্ট্রপতি, হাসিনার সংবিধান, হাসিনার সিস্টেমকে। ফলে থেকে যায় সাংবিধানিক লেজিটিমেসির প্রশ্ন।
.
শুধুমাত্র হাসিনা পদত্যাগ করলেই তৈরি হবে এ বৈধতা।
.
যদি হাসিনা পদত্যাগ না করে, তাহলে এ সরকারের সাংবিধানিক ভিত্তি কী? বলপ্রয়োগে কি কাউকে দেশ থেকে বের করে দিলেই সে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে যাবে? এর কি কোনো সাংবিধানিক ভিত্তি আছে? দেখা যাচ্ছে, না। ভিত্তি নেই। তাই এ সরকারের না আছে সাংবিধানিক বৈধতা, না আছে তাদের কাছে জনগণের ম্যান্ডেট।
.
চুপ্পু, আগের সংবিধান ও সিস্টেমকে আঁকড়ে ধরে রেখে এ সরকার সেক্যুলার স্ট্যান্ডার্ডেও কোনো বৈধতা পাবে না।

Irfan Sadik

20 Oct, 19:14


একজন বিখ্যাত ইমামের একটা কথা আছে, "এক অদ্ভুত সময়ে বসবাস করছি। এখন মানুষের জ্ঞান বিচার করা হয় তার জনপ্রিয়তা দিয়ে।"
.
এর মানে এই না, যারা জনপ্রিয় তাদের কারোরই জ্ঞান নেই। বরং এখানে একটা মানদন্ড বলা হচ্ছে। এমন অনেক অনেক মানুষ আছেন, যারা অনেক দক্ষ যার যার ফিল্ডে। কিন্তু তারা ফেসবুকে লেখালেখিতে সময় দেন না। কারণ লেখাই একমাত্র যোগ্যতা না।
.
তেমনই একজন মানুষ ইসমাঈল ভাই। উনাকে না চিনলেও উনার পাবলিকেশন সত্যায়ন, মাকতাবাতুল বায়ানকে অনেকেই চেনেন। তাকে শুধু প্রকাশক মনে করলে ভুল হবে। তিনি একজন দক্ষ অ্যাক্টিভিস্ট। দীর্ঘ অনেক বছর মাঠে-ময়দানের কাজ করার কারণে এ ব্যাপারে দক্ষ উনার মত কম মানুষ দেখেছি।
.
আলোচনাটা শুনুন।

https://youtu.be/T-_3kV8D1lU?feature=shared

Irfan Sadik

20 Oct, 10:19


কী অসাধারণ একটা ছবি। খুব বেশি সাধারণ। কিন্তু অনেক ভারি। একটা একেএম, একটা আতর, টুকটাক এদিক ওদিক- এতোটুকুতেই জীবনটা কাটিয়ে দেওয়াই তো ছিলো লক্ষ্য। জীবনকে ডিভোর্স দেওয়া, মৃত্যুকে চূড়ান্ত বাস্তবতা হিসেবে আলিঙ্গন করে নেওয়া যে জীবন- এমন জীবনের স্বপ্নই তো ছিলো মনের গভীরে। কী বদলে গেলো?
.
দুনিয়ার মোহ যাদের ধ্বংস করেছে, পরাজিত কি তারাই না? বিশ্বের সব রথী-মহারথীকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে লাঠি নিয়েই সমগ্র বিশ্বের সামনে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে যাওয়া- এটাই কি সত্যিকার বিজয় না? সকল বিজয়ের আনন্দ ফ্যাকাশে হয়ে যাবে, সকল মুক্ত ভূমি ধ্বংস হয়ে যাবে, কিন্তু জান্নাতিদের ঈমান ও সাহসের স্বাক্ষর থাকবে আজীবন।