ilhaam @ilhaambd Channel on Telegram

ilhaam

@ilhaambd


ilhaam (English)

Welcome to Ilhaam, the channel dedicated to inspiration and motivation! Ilhaam is a haven for those seeking positivity and encouragement in their daily lives. Our channel features uplifting quotes, stories of courage, and practical tips for achieving your goals. Whether you're facing challenges or simply in need of a pick-me-up, Ilhaam is here to support you on your journey to success. Join our community of like-minded individuals who believe in the power of positivity and personal growth. Let Ilhaam be your guide to a more fulfilling and purposeful life. Subscribe now and let the inspiration flow!

ilhaam

11 Feb, 13:11


" হারাম "অপেক্ষা মৃত্যু শ্রেয়......

ilhaam

09 Feb, 19:15


সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে, সময়টাকে কাজে লাগাও!

ilhaam

09 Feb, 15:09


আমরা বোনদের কে সতর্ক করছি,
হে আমাদের বোনেরা আপনারা
সতর্ক ও সাবধান হোন।

আপনারা অনলাইনে কোন
মেয়েলি আইডির সাথে কিছুদিন কথা বলে,
পরিচিত হয়ে নিজের নাম,
ঠিকানা বলতে যাবেন না,
ছবি দিতে যাবেন না।
এমনকি আপনার অনলাইনে পরিচিত কোন মুসলিম বোনকেও ছবি দিবেন না,
এতেও বি*পদে পড়তে পারেন।

আমাদের নিকট বেশকিছু তথ্য এসেছে যে,
ইদানিং হিন্দুরা ব্যাপকভাবে ফে*ই*ক আইডি ব্যাবহার করে,
মুসলিম মা-বোনদের সাথে কথা বলে বলে,
কৌশলে তথ্য ও ছবি হাতিয়ে নিয়ে ব্ল্যাক করে চলছে,
এভাবে টাকা সহ ইজ্জত পর্যন্ত লুটে নিচ্ছে।
তাই আপনারা সতর্ক ও সাবধান হোন।

-মুসান্না আল ফাইয়াজ

ilhaam

05 Feb, 16:54


রমাদানে যে ভুলগুলো এড়ানো উচিৎ

ilhaam

01 Feb, 14:34


রামাদান কুরআনের মাস। রামাদান আমাদের কাছে এত স্পেশাল কারণ এই মাসে আল্লাহ রব্বুল আলামিন কুরআন আমাদের কাছে পাঠিয়েছেন! তাই প্রতি রমাদানের শুরুতেই মনে হয়, এই রামাদানে অবশ্যই অবশ্যই কুরআনের সাথে সম্পর্ককে এক নতুন পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে! আরো গভীরে যেতে হবে কুরআনের রত্ন ভান্ডার সংগ্রহ। গৎ বাঁধা এক/দুই খতিমা কুরআন কমপ্লিট করার পাশাপাশি কুরআনের সাথে সম্পর্ক আরো গভীর করতে হবে‌ ইন শা আল্লাহ।

এটা আমরা কীভাবে করতে পারি?

📍 আপনি যে অংশটুকু তেলাওয়াত করেছেন, সেখান থেকে একটা অপরিচিত আয়াতের অর্থ কে সিলেক্ট করুন।

📍 সেই আয়াতের আগের এবং পরের আয়াত গুলোর অর্থ পড়ুন। এবং ভালো একটা তাফসীর থেকে ব্যাখ্যা পড়ে নিন।

📍 এবার ভাবুন, এই আয়াতের মাধ্যমে তো আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমার সাথেই কথা বলছেন!! এই আয়াত তিনি ১৪০০ বছর ধরে লিপিবদ্ধ করে সংরক্ষণ করে রেখেছে যেন আমার আপনার কানে এসে পৌঁছায়।

নিজেকে জিজ্ঞেস করুন এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ এই মুহূর্তে আমাকে কি বলতে চাচ্ছেন?

আল্লাহ আমাকে সংশোধনের মেসেজ দিচ্ছেন? আমাকে তাঁর আশা এবং ভরসার মেসেজ দিচ্ছেন? আমাকে পুরষ্কারের উৎসাহ দিচ্ছেন? আল্লাহ আমাকে শাস্তি থেকে সতর্ক করছেন? এই আয়াত থেকে আপনার জন্য পার্সোনালাইজ মেসেজ কোনটা সেটা লিখে ফেলুন।

আপনি কি জানেন কুরআনে আমাদের সবার জন্য পার্সোনাল মেসেজ আছে? আপনাকে সেই অন্তর চক্ষু দিয়ে দেখতে হবে, এবং উপলব্ধি করতে হবে।

📍 এবার দেখুন এই আয়াতের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে আমি এই আয়াতটাকে কি কোন দোয়াতে রূপান্তরিত করতে পারি?? করতে পারলে আমার দোয়াটা কেমন হবে? সেই দোয়াটা লিখে ফেলুন!

এভাবে রামাদানে যদি আপনি রেগুলার এই এক্সারসাইজটা করেন তাহলে, ৩০ টা নতুন আয়াতের সাথে আপনার একটা গভীর সম্পর্ক স্থাপন হবে! এভাবে প্রতি বছর প্র্যাকটিস করলে বছর বছর ৩০ টা আয়াত আপনার রত্ন ভান্ডারে যোগ হতে থাকবে ইন শা আল্লাহ।

দেখুন তো এই রামাদানে আপনার কুরআনের রুটিনটা আপনি এভাবে সাজাতে পারেন কিনা?

"ওরা কি কুরআন নিয়ে চিন্তাভাবনা করে না নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?" [কুরআন ৪৭:২৪]

ilhaam

31 Jan, 16:18


"আপনার স্ত্রীকে রাণীর মর্যাদা দিন, বিনিময়ে তিনি আপনাকে রাজার মর্যাদা দিবেন।

সাফিয়্যা (রা.) ছিলেন, নবীজির অন্যতম স্ত্রী। তিনি কিছুটা খাটো ছিলেন, ফলে উটের পীঠে আরোহন করতে কষ্ট হতো।

তাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে সাহায্য করার জন্যে নিজের হাঁটু পেতে দিতেন। সাফিয়্যা (রা.) সেই হাঁটুতে পা রেখে উটের হাওদায় ওঠে বসতেন। [সহিহ বুখারি: ৪২১১]

আম্মাজান সাফিয়্যা (রা.) বলেন,❝একবার রাসূল ﷺ তাঁর স্ত্রীদের সাথে হজ্বে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে আমার উট বসে পড়ল, কারণ ওটা ছিল সবচেয়ে দুর্বল উট, তাই আমি কেঁদে ফেললাম

নবী ﷺ আমার কাছে আসলেন আর আমার চোখের জল নিজের জামা ও হাত দিয়ে মুছে দিলেন।❞ [মুসনাদে আহমাদ: ৬/৩৩৭]

সুবহানাল্লাহ!.....

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষটি তাঁর স্ত্রীর সাহায্যে নিজের হাঁটু বিছিয়ে দেন আর সেই হাঁটুতে পা দিয়ে ভর করে স্ত্রী উটের পীঠে চড়েন!

কী অসাধারণ দৃশ্য! কী চমৎকার বিনয় ও ভালবাসা! আবার স্ত্রীর চোখের পানি নিজের জামা ও হাত দিয়ে পরম মমতায় মুছে দেন

অন্য হাদিসে এসেছে, তিনি উঠের পীঠে তন্দ্রালু হয়ে পড়তেন, তখন নবীজি তাঁর মাথা ধরে রাখতেন! একজন স্ত্রী তাঁর স্বামীর কাছ থেকে আর কী চায়?

একজন স্ত্রী হিসেবে সাফিয়্যা (রা.) নিজ স্বামী রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কীভাবে মূল্যায়ন করতেন?

কতটুকু ভালবাসতেন? এটি বুঝতে একটি হাদিসই যথেষ্ট হতে পারে।

হাদিসে এসেছে,❝রাসূল ﷺ যখন প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে মৃত্যুশয্যায় ছিলেন, তাঁর স্ত্রীরা তাঁর চারপাশে জড়ো হলেন। তখন সাফিয়্যা (রা.) বললেন

হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহর শপথ! আপনার জায়গায় যদি আমি থাকতে পারতাম!’ (অর্থাৎ, আপনার কষ্টটা আপনার না হয়ে যদি আমার হতো!) তাঁর কথা শুনে অন্য স্ত্রীগণ মুখটিপে হাসলেন

রাসূল ﷺ তাঁদের দেখে ফেললেন এবং বললেন, ‘তোমাদের মুখ ধুয়ে ফেল।’ তাঁরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! কেন?’ তিনি জবাবে বললেন,‘কারণ তোমরা তাঁকে বিদ্রুপ করেছ। আল্লাহর শপথ! সে সত্য বলছে।❞

[তবাকাতে ইবনে সা'দ: ৮/১০১]

জ্বী, এটিই বাস্তবতা। জ্ঞানীরা বলেন, নারীকে আপনি যেটুকু ভালবাসা ও সম্মান দিবেন, সে বিনিময়ে তারচেয়ে বেশি ভালবাসা ও সম্মান ফিরিয়ে দেবে। আবার তাকে যতটুকু ঘৃণা দেখাবেন, বিনিময়ে সে তারচেয়েও বেশি ঘৃণা ফিরিয়ে দেবে।

©️ সংগৃহীত

ilhaam

31 Jan, 11:17


প্রতিবার রমাদান আসে আমাদের হিদায়াতের বসন্ত নিয়ে।কিন্তু আমরা কতটা পারি সেই হিদায়াতের বসন্তের কুকিল হতে কিংবা আপত্য আমের মুকুলের মত নিষ্পাপ হয়ে ফুটতে!?
.
আমরা চাই একটা প্রোডাক্টিভ রমাদান কাটিয়ে দিই,কিন্তু রমাদান শেষে হিসেব চুকালে দেখা যায় আমলের খাতায় শুধুই কমতি।এর মেইন কারণ হলো আমরা রমাদান এর জন্য অপেক্ষা ঠিকই করি কিন্তু নিজেদের প্র্যাক্টিসিং হিসেবে গড়ে তুলিনা।ফর দ্যাইট কজ আমরা রমাদান পেয়েও আ'মলে,আখলাকে কোন পরিবর্তন আনতে পারি না। সারাদিন সাওম রাখি,সাহরী-ইফতার করি,তাবাবিহ্ পড়ি। কিন্তু কিয়ামুল লাইলের জন্য আমরা উঠতে পাচ্ছি না।মাসনুন সুন্নাহ্ আমলে এক বৃহৎ গ্যাপ।এভাবে করে একটি সুন্দর, মহিমান্বিত রমাদানকে আমরা একবারে জীবনহীন বানিয়ে ফেলি।অথচ রমাদান এক সজীব, তাজা হিদায়াতের নূর।যা শুধু আমাদের আলোকিতই করবে।
.
আমরা বাস করতেছি ফিতনার জামানায়,একের পর এক ফিতনা,একের পর এক ইস্যু আর এসবের পিছনে আমরাও অন্ধের মতো ছুটে চলি, আর আমাদের মূল্যবান সময়টুকুই বরবাদ করে ফেলি।খেয়াল করে দেখুন গত রমাদানের হালত!? কি!? দেখছেন হালত? বলার মতই না।আর এর জন্যই আমরা দায়ী।
তাহলে কি এবারের রমাদানও তেমন হবে!?

অবশ্যই না! অবশ্যই না! আগেই বলেছি আমাদের রমাদান প্রোডাক্টিভ না হওয়ার কারণ আমরা প্র্যাক্টিসিং হইনা।
তাহলে কি করব?এখন?এবার?

উত্তর হলো.... এই তো আগামীকাল থেকে শা'বান মাস শুরু হতে যাচ্ছে। একটি মাস পরেই আমাদের কাঙ্খিত রমাদান৷ রমাদানকে সুন্দর করে প্রোডাক্টিভ করতে হবে আমাদের শা'বান মাস থেকেই আমাদের রমাদানের প্রিপারেশন কম্প্লিট করতে হবে।মোটকথা, রমাদান আসা আর আমি হান্ড্রেড পারসেন্ট রেডি!
সেজন্য আমাদের শা'বান মাস থেকেই সবকিছু গুছিয়ে নিতে হবে। হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ্ কে জিন্দা করতে হবে।নজর দিতে হবে —রমাদানের পিপারেশন এ আমার রাসুলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি করতেন? তার প্রিপারেশন কেমন ছিল। রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শা'বান মাসের চাঁদ উঠার সাথে সাথে খুশি হয়ে যেতেন।চাঁদ দেখার সাথে সাথে দোআ পড়তেন আর রমাদানের জন্য প্রস্তুতি নিতেন। রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শা'বান মাস পুরোটাই সাওম পালন করতেন শেষের দিকে ছেড়ে দিতেন।কিয়ামুল লাইল(তাহাজ্জুদের পরিমাণ বাড়িয়ে নিতেন)। কুরআনুল কারিম তিলাওয়াত করতেন বেশি বেশি। মোট কথা রমাদানের জন্য একদম পার্ফেক্ট প্রিপারেশন নিতেন আমার রসুল।
.
তাহলে আমি আপনি কেনো বসে আছি এখনো!? চলুন শা'বান মাসের শুরু থেকেই আমরাও রমাদানের প্রিপারেশন নেয়া আরম্ভ করি।শা'বান মাসে সাওম পালন করি,যতদূর সম্ভব ৫/১০/১৫ সাওম পালন করি।আর হ্যা.. শা'বান এর আইয়ামে বীজের সাওম মিস করা যাবেনা কিন্তু!
পাশাপাশি নফল আমলগুলোর পরিমাণ বাড়িয়ে নিই।নফল সালাতগুলো খুজে খুজে আদায় করি। কিয়ামুল লাইল(তাহাজ্জুদ) প্রথম শা'বান থেকেই শুরু করি।কুরআন তিলাওয়াত শুরু করি(প্রতিদিন অন্তত এক পৃষ্ঠা করে)। অনলাইন এ সময় কম দিই,কিচ্ছু নেই বিশ্বাস করুন।এখানে (অনলাইনে) বেহুদা সময় নস্ট! একের পর এক ইস্যু আসবে আর আপনাকে আমাকে সেটার লেজের পিছন পিছন ঘুরাবে। কি দরকার!? নিজের মূল্যবান সময় নস্ট করার। টাইম মেনেজমেন্টও দরকার আমাদের। এভাবে সবকিছু মেইনটেইন করে আসুন রমাদান এর জন্য আমরা সুন্দর, মার্জিত একটা প্রিপারেশন নিয়ে ফেলি!

এসে গেছে শা'বান... এরপরই আমাদের কাঙ্খিত রমাদান 🌸

- মুহাম্মদ জান্নাতুল নাঈম
একত্রিশ|এক|পঁচিশ

ilhaam

28 Jan, 06:56


নামাজ হলো দিনের খুঁটি এবং পরকালের সফলতার চাবিকাঠি।💝🌸

ilhaam

25 Jan, 06:35


দেখতে দেখতে সংক্ষিপ্ত জীবনের অনেকটা সময় হেলায় খেলায় চলে গেল! না জানি আর কয়দিন বাঁচি?

সবাই একটু সবার নেক দু'আতে রাখবেন। আল্লাহ যেন মনের নেক ইচ্ছা-আশাগুলো ইখলাসের সাথে পূরণ করেন। হেদায়েত দান করেন ও ঈমানের সাথে মৃত্যু দান করেন।

ilhaam

23 Jan, 17:12


শুক্রবার দুরুদ পাঠের দিন...
اَللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّد(ﷺ)

ilhaam

20 Jan, 12:51


অন্তরের ময়লা পরিস্কার করার উপকরণ হলো আল্লাহর জিকির!

ilhaam

20 Jan, 10:02


“বকরি পালের মাঝে দুটো ক্ষুধার্ত নেকড়ে বাঘকে ছেড়ে দিলে যতটুকু না ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় ব্যক্তির দ্বীনের, যখন তার মধ্যে অর্থ-সম্পদের লালসা এবং খ্যাতির মোহ থাকে।”

—  রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সূত্র: সুনান আত-তিরমিযী, ২৩৭৯

ilhaam

16 Jan, 14:24


কোনটি আগে চোখে পড়লো..?
সেটাই আগে বর্জন করুন...😊🙂

ilhaam

14 Jan, 15:11


“নিজেকে পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন, কিন্তু পারছেন না। কিভাবে শুরু করবেন, তাই ভাবছেন?” তাহলে এভাবে শুরু করুন—

১। ফরজ সালাত জামাআতে আদায়ের চেষ্টা করুন। (বোনেরা ওয়াক্তের শুরুতে আদায়ের চেষ্টা করুন)
২। ফরজ সালাতের পর কিছুক্ষণ বসে যিকর ও দুআ পড়ুন।
৩। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে একটা লম্বা বিরতি নিন। এবং অপ্রয়োজনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
৪। বড়-ছোট সকলের সাথে হাসিমুখে কথা বলুন। এবং সবার সাথে মানবিক, দয়ালু ও বিনয়ী হোন।
৫। সবাইকে সালাম দিতে শিখুন। হোক সে রিকশাওয়ালা কিংবা আপনার বাসার দারোয়ান বা কাজের লোক।
৬। রাগ কন্ট্রোল করুন। এবং মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাকুন।
৭। অন্যের কটু কথা ও আঘাত দেওয়া কথাগুলো হজম করুন। বিপরীতে তার জন্য আল্লাহর নিকট দুআ করুন।
৮। প্রতিদিন সাধ্য অনুযায়ী সাদাকাহ করুন। ৫ টাকা হলেও সাদাকাহ করুন।
৯। সাধ্য অনুযায়ী মানবিক কাজে অংশ নিন। (রাস্তা থেকে কষ্টকর বস্তু সরিয়ে; বাচ্চা, বৃদ্ধ ও অন্ধ ব্যক্তিকে রাস্তা পারাপারে সাহায্য করে; ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে খাবার খাওয়ানো ইত্যাদি)
১০। টিভি দেখা ছেড়ে দিন।
১১। যেসকল বন্ধুরা গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ড, মুভি, নাটক, গান কিংবা দুনিয়াবি বিষয়ে আলোচনা করে, তাদের সঙ্গ ছেড়ে; যারা বেশি আখিরাতমুখী এবং যাদের আড্ডাগুলো হয় দ্বীন-মুখরিত, তাদের সঙ্গে মেশার চেষ্টা করুন।
১২। দৃষ্টির হেফাজত করুন। সর্বাবস্থায় মাহরাম-নন মাহরাম মেনে চলুন। ফ্রি-মিক্সিং পরিবেশ ও অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলুন।
১৩। হারাম রিলেশনশিপে থাকলে, তা থেকে বেরিয়ে আসুন।
১৪। বাসার কাজে মা/স্ত্রী/বোনকে সহযোগিতা করুন।
১৫। বাবা-মা, স্ত্রী/স্বামী-সন্তান, ভাই-বোন, আত্মীয়দের হক আদায় করুন। বাবা-মা'কে কোনোভাবেই কষ্ট দেওয়া যাবে না।
১৬। প্রতিদিন ৫ আয়াত হলেও কুরআন (অর্থসহ) তিলাওয়াত করুন এবং অন্তত ২টা হাদিস পড়ুন।
১৭। রাত জাগা'কে না বলুন। রাতে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ুন এবং ফজরের পর একেবারে না ঘুমানোর চেষ্টা করুন। সে সময়টাতে শরীরচর্চা করুন কিংবা নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করুন।
১৮। বেশি বেশি ইস্তেগফার ও দরুদ পাঠ করুন এবং আল্লাহর নিকট নিজের হেদায়েতের জন্য দুআ করুন।
১৯। দ্বীনি ইলম অর্জন করা শুরু করুন। (ইসলামিক বই পড়ুন এবং গ্রহণযোগ্য আলেমদের লেকচার শুনুন)
২০। সপ্তাহে অন্তত একদিন শেষ রাতে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করুন এবং মাসে অন্তত তিনটি রোজা (আইয়ামে বীজের) রাখুন।
২১। সবকিছুর উপরে দ্বীনকে প্রাধান্য দিন। পরিস্থিতি যাইহোক না কেন, কোনো হারাম কাজে জড়াবেন না। কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী নিজের জীবনকে পরিচালিত করুন।

এই পয়েন্টগুলো ভাইদের উদ্দেশ্যে—
২২। পড়ালেখার পাশাপাশি টুকটাক হালাল ইনকামের চেষ্টা করুন। আর পড়ালেখা শেষ হলে হালাল উপার্জন করুন।
২৩। শরীয়ত অনুযায়ী দাড়ি রাখুন। এবং সব সময় টাখনুর উপরে কাপড় পরিধান করুন।

এই পয়েন্টগুলো বোনদের উদ্দেশ্যে—
২৪। ঘরে-বাহিরে সর্বাবস্থায় পরিপূর্ণ পর্দা মেনে চলুন।
২৫। নারীদের জন্য নিজ গৃহ সবচেয়ে উত্তম ও নিরাপদ জায়গা। তাই চেষ্টা করুন বিনা প্রয়োজনে ঘরের বাহিরে না বের হওয়ার।

সর্বোপরি নিজেকে এমনভাবে গড়ে তুলুন, যেন অন্যরা আপনার আচার-আচরণে মুগ্ধ ও আকর্ষিত হয়।

এভাবে নিজেকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন, সাহায্য আল্লাহর পক্ষ থেকে আসবেই, ইনশাআল্লাহ্।

লেখা : মাহমুদুল হাছান

ilhaam

14 Jan, 08:30


সমস্ত সম্পদের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছেন আবু দাহদাহ
আবু দাহদাহ নামের মদিনার এক ধনাট্য ব্যবসায়ী, তাঁর সমস্ত সম্পদের বিনিময়ে জান্নাতের বিশাল বিশাল বাগানের মালিক হলেন।
রাসুল (সাঃ) নিজেই সেটার জিম্মাদার হয়ে রইলেন।

ilhaam

13 Jan, 13:33


জশোয়া ট্রি! লাখ লাখ গাছ যাদের বয়স দেড়শ থেকে দু'শ বছর! গাছে একটি সাপ থাকে যার লেজ ঝুনঝুন করে শব্দ করে।
গ্রান্ড ক্যানিওন ক্যালিফোর্নিয়া 🇺🇸

ilhaam

11 Jan, 15:53


আপনার সুন্দর আচরণও এক প্রকার সঞ্চয়। যা কখনও কখনও অর্থের চেয়েও বেশি উপকারে আসে।

ilhaam

09 Jan, 02:32


"তোমার রব তোমাকে পরিত্যাগ করেননি এবং অসন্তুষ্টও হননি।"

সূরা : আদ দুহা [আয়াত-৯৩] .

ilhaam

04 Jan, 09:23


ধার্মিক এক যুবক দ্বীনদার এক মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু মেয়ের বাবা প্রস্তাব মেনে নেন নি; কারণ ছেলেটা ছিল গরীব।

কিছুদিন পরে আরেকজন যুবক বিয়ের প্রস্তাব দেয়। যদিও সে ধনী ছিল, কিন্তু তার পাপের কথা লোকদের অজানা ছিল না। অথচ মেয়ের বাবা প্রস্তাবটি সাথে সাথে মেনে নেন।

মেয়ে বিয়েতে অমত পোষণ করলে বাবা তাকে বার বার বোঝাতে লাগলেন। বললেন, “দেখ, আল্লাহ্ চাইলে তাকে হেদায়েত দিতে পারেন।”

একথা শুনে মেয়েটি বলল, “যিনি হেদায়েত দানের মালিক, তিনি কি রিযিক দানের মালিক নন?”

লেখা : শায়খ আল মুনাজ্জিদ (হাফি.)

ilhaam

31 Dec, 08:34


থার্টি ফার্স্ট নাইট

ilhaam

31 Dec, 02:40


আল্লাহর সামনে দন্ডায়মান হওয়ার ভয়

যে হৃদয়ে আছে সেই হৃদয় থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন তো দূরের কথা চিন্তাতেও আনতে পারেনা।

ফয়সাল আমীন

ilhaam

29 Dec, 00:55


দুআ কবুলের মাঝে সবচেয়ে বড় বাধা "গুনাহ"

ilhaam

28 Dec, 09:59


প্ল্যান ক্রেশ করার ভিডিওটা যখন প্রথমে দেখছি ভাবছি হয়তো কেও জীবিত নেই আর.... কিন্তু..

তোমার রবের রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করেন।"
— (সূরা আয-জুমার, ৩৯:৫৩)

ilhaam

26 Dec, 18:08


ঘুমিয়ে যান, জীবনের অনেক সমস্যা হাজার রাত চিন্তা করলেও যাবে না। কষ্ট আর সমস্যাগুলো যতটা আপনাকে পেরেশান করছে ততটাই শরীরকেও ভেঙ্গে দিচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে এই সমস্যা আর কষ্ট হয়ত আল্লাহ চাইলে দূর হবে কিন্তু একটা অসুস্থ শরীর বয়ে বেড়াতে হবে...

বেশি বেশি দুআ করুন, কবুল হলে আলহামদুলিল্লাহ, না হলেও আলহামদুলিল্লাহ। আপনার সমস্যার জন্য আল্লাহর দুয়ারে কড়া নারছেন এটাই যথেষ্ট। একটা সুন্দর আখিরাত এর জন্য,

গেট সাম গুড স্লিপস, আর শীত শেষ হলো প্রায়, তাহাজ্জুদ এর চেষ্টা করা উচিত...

ilhaam

25 Dec, 06:00


দান-সদকা না করে টাকা জমাবেন, ডাক্তার ঠিকই সেই টাকা নিয়ে নেবে। নিশ্চিত থাকেন।

দান-সদকার নিশ্চিত উপকারিতা সমূহ :

এক. দানে বিপদাপদ দূর হয়। (আবু দাউদ:১১৯১)

দুই. সম্পদে বরকত হয়। (সহিহ মুসলিম:২৫৮৮)

তিন. জটিল অসুখ ভালো হয়। (সহি জামে: ৩৩৫৮)

চার. আল্লাহর ক্রোধ নিভিয়ে দেয়।
(সহিহ জামে: ৩৭৬৬)

পাঁচ. খারাপ মৃত্যু ঠেকিয়ে দেয়।
(সিলসিলাহ সহিহা: ১৯০৭)

ছয়. কিয়ামতে ছায়া হিসেবে হাজির হয়।
(সহিহ ইবনু খুযাইমা ১৭৬৬)

সাত. ফেরেশতারা দুয়া করেন সম্পদ বৃদ্ধির জন্য। (বুখারী: ১৩৭৪)

আট. গোনাহ মাফ হয়। (তিরমিজি: ২৬১৬)

নয়. জান্নাত নসিব হয়। (সহিহ বুখারী: ১৮৯৭)

©

ilhaam

23 Dec, 18:42


“হে আল্লাহ, আমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করুন, আমাদের অন্তরগুলি পবিত্র করুন এবং আমাদের উত্তম আখলাক দান করুন ও জাহান্নাম থেকে হিফাযত করুন।”

ilhaam

21 Dec, 17:36


আপনার চরিত্র আপনার মূল্যবান সম্পদ। এই মূল্যবান সম্পদকে যত্নে রাখুন। দুনিয়াতে যেমন দাম পাবেন ঠিক তেমনি পরকালেও এর অধিক সম্মান পাবেন।

ক্ষণিকের আনন্দের জন্য আপনার চরিত্রকে নষ্ট হতে দিবেন না। রাত যত গভীর হয় চরিত্র তত কলঙ্কিত হয়। কি হবে বলুন এই হারাম সম্পর্ক করে? এই সম্পর্ক তো আপনার ভালো চরিত্র কে ধ্বংস করবে। কি হবে বলুন অশ্লীল ভিডিও দেখে? এই ভিডিও তো আপনার চেহারার নূর কেড়ে নিবে।

~মুসলিমাহ'স আয়াহ

ilhaam

21 Dec, 15:15


ছবিটি উম্মুল মুমিনিন আম্মাজান আয়েশা (রাযি.)-এর ঘরের অনুচিত্র। ডানপাশে কবরের মতো যে অংশগুলো দেখছেন, এগুলো নবীজি ﷺ, তাঁর প্রিয় সাথিদ্বয় আবু বকর সিদ্দিক এবং উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযি.)-গণের কবর।

এখানে যে অরিয়েন্টেশনে সাজানো, বাস্তবে কবরগুলো ঠিক সেভাবেই আছে। পাশের বিছানাটায় আমাদের মা আয়েশা  (রাযি.) থাকতেন। আল্লাহর রাসূল ﷺ এবং তাঁর পিতা আবু বকরকে কবর দেওয়ার পরও।

আয়েশা (রাযি.) বলেন, ‘আমার যে ঘরে আল্লাহর রাসূল ﷺ এবং আমার বাবা আবু বকর (রাযি.)-কে দাফন করা হয়েছে, আমি সেই ঘরে প্রবেশ করতাম। পর্দা ছাড়াই প্রবেশ করতাম এবং নিজেকে বলতাম, এখানে শুধু আমার স্বামী আর বাবা আছেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে যখন উমার (রাযি.)-কেও এখানে দাফন করা হলো, আল্লাহর কসম, আমি পর্দা ছাড়া একদিনও প্রবেশ করিনি। আর এটা ছিল উমারের প্রতি আমার লজ্জা।’

এই বানানো অনুচিত্রটি মদিনায় দর্শনার্থীদের প্রদর্শনীর জন্য রাখা হয়েছে। সত্যিকার ছবি পাওয়া দুর্লভ। কারণ, আয়েশা (রাযি.)-এর ঘরের অনেকগুলো দেয়ালে চারদিক ঘিরে রাখা হয়েছে।
©

ilhaam

21 Dec, 15:04


ন'গ্ন ছবি দেখবা যত। আল্লাহর কসম, রিজিকের দুয়ারে তালা লাগবে তত।

— মুফতি মুশতাকুন্নবি (হাফি.)

ilhaam

20 Dec, 04:11


“যে ব্যক্তি কুরআন অধ্যয়নে সময় দেয় না এবং তা পুনরাবৃত্তি করে না, তার অন্তর থেকে কুরআন হারিয়ে যায়, যেমন একটি বাধাহীন উট পালিয়ে যায়।”

~ ইমাম আল-আউজাঈ রহিমাহুল্লাহ

ilhaam

19 Dec, 01:58


এক ব্যক্তি নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে বললো, ‘হে আল্লাহর রাসুল! সওয়াবের দিক থেকে কোন সাদাকাহ (দান) সবচেয়ে বড়?’ উত্তরে তিনি বলেন—
.
أَنْ تَصَدَّقَ وَأَنْتَ صَحِيحٌ شَحِيحٌ تَخْشَى الْفَقْرَ وَتَأْمُلُ الْغِنَى
.
“এমন অবস্থায় তোমার সাদাকাহ করা, যখন তুমি সুস্থ-সবল, তোমার অর্থের প্রয়োজন; তুমি দারিদ্রের ভয় করো এবং ধনী হওয়ার আশা রাখো।’’ [ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ১৪১৯; ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২২৭২]
.
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! কোন্ ধরণের দান-সাদাকাহ সর্বোত্তম?’ তিনি বললেন—
.
جَهْدُ الْمُقِلِّ وَابْدَأْ بِمَنْ تَعُولُ
.
‘‘কষ্টে উপার্জিত স্বল্প সম্পদ থেকে দান করা। আর, তুমি তোমার পোষ্যদের দিয়ে দান শুরু করো।’’ [ইমাম আবু দাউদ, আস-সুনান: ১৬৭৭; হাদিসটি সহিহ]
.
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন—
.
لَنۡ تَنَالُوا الۡبِرَّ حَتّٰی تُنۡفِقُوۡا مِمَّا تُحِبُّوۡنَ ۬ؕ وَ مَا تُنۡفِقُوۡا مِنۡ شَیۡءٍ فَاِنَّ اللّٰهَ بِهٖ عَلِیۡمٌ
.
‘‘তোমরা যা ভালবাসো, তা থেকে ব্যয় না করা পর্যন্ত তোমরা কখনোই সওয়াব (জান্নাত) অর্জন করতে পারবে না। আর তোমরা যা কিছু ব্যয় করো, নিশ্চয়ই আল্লাহ সে সম্পর্কে বিশেষ অবগত।’’ [সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ৯২]
.
এই আয়াতটি অবতীর্ণ হওয়ার পর আবু তালহা আনসারি (রা.) নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উপস্থিত হয়ে বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! বাইরুহা বাগানটি আমার কাছে সর্বাপেক্ষা প্রিয় বস্তু। সেটিকে আমি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সাদাকাহ (দান) করতে চাই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘‘এটি তো বড়ই উপকারি সম্পদ। আমার মত হল, ওটাকে তুমি তোমার আত্মীয়দের মধ্যে বণ্টন করে দাও।’’ তাই নবিজির পরামর্শ অনুযায়ী সেটিকে তিনি স্বীয় আত্মীয়-স্বজনের মাঝে বণ্টন করে দিলেন। [ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ১৪৬১]
.
©

ilhaam

18 Dec, 05:56


ছয় কাজে অন্তর নরম হয়—

১. ক্বিয়ামুল লাইল,
২. কুরআন তিলাওয়াত,
৩. পাকস্থলীকে খালি রাখা,
৪. নেককারদের বন্ধু বানানো,
৫. যিকির এবং
৬. ভোরের ইস্তিগফার।

~ শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম রাহিমাহুল্লাহ

ilhaam

17 Dec, 10:42


আর মৃত্যুর যন্ত্রণা অবশ্যই আসবে। যা থেকে তুমি পলায়ন করতে চাইতে। [৫০:১৯]

ilhaam

15 Dec, 01:16


💌 ঘুম থেকে ওঠার সুন্নাহ সমূহ:

১) ঘুম থেকে দ্রুত উঠে যাওয়া। 
(সহীহ বুখারী,কিতাবুত তাহাজ্জুদ ১১২১)

২) ঘুম ভাব দূর করার জন্য চোখ মলা।(সহীহ বুখারী,কিতাবুত তাফসীর ৪৫৭)

৩) ঘুম থেকে ওঠার দোয়া পাঠ করা। (সহীহ বুখারী ৬৩১)

৪) সূরা আল ইমরানের শেষ রুকু তিলাওয়াত করা।
(শামায়েলে তিরমিজি ২৬৫)

৫) মিসওয়াক করা।
(মুসনানে আহমাদ ৫৯৭৯)

৬) উভয় হাত কব্জি পর্যন্ত তিনবার ধৌত করা।
(সহিহ মুসলিম, কিতাবুত তাহারাত ১৬২)

৭) ওযু করা ও নাক ভালোভাবে পরিস্কার করা।
(সহীহ বুখারী ৩২৯৫)

৮) গোসল ফরজ হলে গোসল করে নেওয়া।

৯) ঘরের অন্য সদস্যদের জাগিয়ে তোলা। (আবু দাউদ,কিতাবুস সালাত ১৪৫১)

আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তাআ'লা আমাদের সবাইকে  জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নবী(ﷺ) এর সুন্নাহ গুলো আমল করার তাওফিক এনায়েত করুন আমিন।

✍️শামীমা আক্তার
সূত্র: সুনান ও আদব বই।

ilhaam

13 Dec, 02:36


১ বার দরুদ পড়লে –

– আল্লাহ তায়ালা ১০ টা রহমত দেন,
– ১০ টা গুনাহ মাফ করেন,
– ১০ টা মর্যাদা বাড়িয়ে দেন,
– আল্লাহর ফেরেশতারা দুয়া করেন,
– আল্লাহর রাসূল ﷺ এর কাছে দরুদ পৌঁছে দেওয়া হয়। পৌঁছানোর সময় আমার নাম, আমার বাবার নাম বলা হয়।
– এরপর নবীজি ﷺ নিজে দুয়া করেন। সালাম দিলে সালামের জবাব দিয়ে দেন।

– যে বেশি বেশি দরুদ পড়বে, আল্লাহ তায়ালা তার দুনিয়ার টেনশন, মনের কষ্ট দূর করে দিবেন।
– তার দুয়া কবুল করবেন।
– আখিরাতে সে রাসূল ﷺ এর শাফায়াত পাওয়ার বেশি যোগ্যতা অর্জন করবেন।

আর কিছু বাকি আছে দুনিয়া আখিরাতে?

– ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) এর দরুদ সংক্রান্ত আলোচনা থেকে সংগৃহীত।

ilhaam

11 Dec, 10:44


ইবনে মা’কিল (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতার সাথে আব্দুল্লাহ (রাঃ) -এর নিকট উপস্থিত হলাম। আমি তাকে বলতে শুনলাম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ’’অনুতপ্ত হওয়াই তওবা’’। আমার পিতা তাকে জিজ্ঞেস করেন, আপনি নিজে কি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেন যে, ’’অনুতপ্ত হওয়াই তওবা’’? তিনি বলেন, হাঁ।

- সুনান ইবনু মাজাহঃ ৪২৫২

ilhaam

11 Dec, 06:31


Wife

ilhaam

10 Dec, 15:13


‘দ্বীন থেকে দূরে সরে যাওয়া’ এই কথাটার অন্য আরেকটা অর্থ হলো—দ্বীনকে সময় না দেওয়া। এই সমস্যা যাদের মাঝে দেখেছি, তাদের শতভাগের জীবনেই একটা জিনিস প্রকট—প্রাত্যহিক জীবনে দ্বীনের জন্য তারা কোনো সময় বরাদ্দ রাখে না।

ধরুন যে আপনার ইচ্ছা হলো আপনি ইলন মাস্কের মতো বিলিয়নিয়ার হবেন। কাড়ি কাড়ি টাকা উপার্জন করবেন। কিন্তু, এই কাড়ি কাড়ি টাকার মালিক হওয়ার জন্য কি শুধু ‘ইচ্ছা পোষণ’ করাটাই যথেষ্ট? ইলন মাস্ক হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করার পরেরদিন যদি দুপুর বারোটায় আপনার ঘুম ভাঙে, যদি স্যোশাল মিডিয়া স্ক্রলিং থেকে রাতের দেড়টা বা দুটোর আগে আপনি বেরুতে না পারেন—একটা টং দোকান দিয়েও তো আপনি সফলতা পাবেন না, ইলন মাস্ক হওয়া তো বহু দূরের স্বপ্ন।

প্রতিটা স্বপ্ন পূরণের জন্য পর্যাপ্ত সময় বরাদ্দ রাখতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি, চাকরির প্রস্তুতি, ব্যবসা গোছানো ইত্যাদিতে যদি পর্যাপ্ত সময় না দেওয়া হয়, তাহলে এসবে সফলতা আশা করাটা বোকামি বৈকি!

আচ্ছা, বুকে হাত দিয়ে বলুন তো—এই স্বপ্নগুলোর মধ্যে কোন স্বপ্নটা জান্নাতে যাওয়ার স্বপ্ন থেকে বড়? কোন ইচ্ছাটা আখিরাতে নবিজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাত থেকে হাউজে কাউসারের পানি পানের চেয়ে বেশি সুন্দর? স্বচক্ষে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাকে দেখার চেয়ে মনোরম দৃশ্য আর কী হতে পারে! সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি! এই স্বপ্নগুলো জীবনের চেয়েও বড় নয় কি? তাহলে, এই স্বপ্নগুলো পূরণে প্রতিদিন আমাদের ঠিক কীরকম সময় বরাদ্দ রাখা উচিত?

-আরিফ আজাদ

ilhaam

09 Dec, 02:48


সাহাবায়ে কেরামের যুগে তাঁরা যবের আটার রুটি খেতেন আর চাটাই-এর উপর ঘুমাতেন। তাঁরা যখন এই  অবস্থায়, তখনই নিচের আয়াতটি নাযিল হয়:

❝তোমারা অবশ্যই সেদিন এই নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে❞ [সুরা তাকাসুর: ৮]

আর আমরা তো নরম বিছানায় ঘুমাই, আমাদের খাবার টেবিলে খাবারের কোন প্রকারেরই কমতি নেই। তারপরও আমাদের অভিযোগের শেষ থাকে না একদিন একটু তরকারি মন্দা হলে আর ভালো লাগে না,যখন যা ইচ্ছে করে টাকা থাকলেই হলো মনের খায়েশ মিটানের জন্য কিনে ফেলি, কারণ আমরা নফসের কাছে হেরে যাই!

তাহলে সেদিন আমরা কী জবাব দিবো?
.
সংগৃহীত

ilhaam

07 Dec, 15:54


গুনাহের কারণে যেসব ক্ষতি হয়:

আল্লামা ইবনুল জাওজি রাহিমাহুল্লাহ তার আত-তিব্বু ওয়াল ফাওয়াইদ গ্রন্থে গুনাহের অনেক ক্ষতির কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন:

• ইলম থেকে বঞ্চিত হওয়া।
• নিজের ভেতর শূন্যতা অনুভব করা।
• কাজকর্ম কঠিন হওয়া।
• শারীরিকভাবে নিজেকে দুর্বল অনুভব করা।
• আল্লাহর আনুগত্য থেকে বঞ্চিত হওয়া।
• কাজেকর্মে বরকত না থাকা।
• কাজকর্মে সমন্বয় না থাকা।
• গুনাহের কাজে অভ্যন্ত হওয়া।
• আল্লাহর ব্যাপারে গুনাহকারীর ভেতর উদাসীনতা তৈরি হওয়া।
• লোকজন তাকে অশ্রদ্ধা করে।
• জীবজন্তুও গুনাহকারীকে লানত করে।
• সে সর্বদা অপমানিত হতে থাকে।
• গুনাহকারীর অন্তরে সিলমোহর পড়ে যায়।
• লানতের শিকার হয়ে তার দুআ কবুল হয় না।
• তার কারণে জলে ও স্থলে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়।
• তার আত্মমর্যাদাবোধ কমে যায়।
• লজ্জা-শরম চলে যায়।
• নিয়ামত দূর হয়ে যায়।
• আজাব আপতিত হয়।
• গুনাহকারীর হৃদয়ে সর্বদা ভয় বাস করে এবং সে শয়তানের বন্ধুতে পরিণত হয়। তার জীবনের যবনিকাপাত হয় মন্দের ওপর এবং পরকালীন শাস্তি অনিবার্য হয় অনন্তকালের জন্য।
#gunah

ilhaam

06 Dec, 15:01


উত্তর টা কি হবে? 🥴🥴

ilhaam

06 Dec, 14:40


৬ ডিসেম্বর ১৯৯২
একটি অন্ধকারতম দিন! এবং আমরা কখনও ভুলবো না!

ilhaam

06 Dec, 09:16


ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০ টি আলামতের কাছে হাদিসের বর্ণনা আছে

ilhaam

05 Dec, 10:00


সত্যিকারের মুমিন

ilhaam

04 Dec, 12:54


ইনশা-আল্লাহ

ilhaam

03 Dec, 12:23


ভালো স্বামীদের আল্লাহ তা'আলা যেসকল বিষয় দ্বারা পরীক্ষা করেন, তার মধ্যে একটি হলো— স্ত্রীর কটু কথায় ধৈর্যধারণ করা।
.
— ইমাম আল-গাজ্জালী রাহিমাহুল্লাহ।
— [ইহইয়াউ উলুমিদ্দীন: ২/৪১]।

ilhaam

02 Dec, 13:17


গার্লফ্রেন্ড, বয়ফ্রেন্ড থাকার মানে মানুষটি চরিত্রহীন!

ilhaam

02 Dec, 11:58


সুবহানাল্লাহ

ilhaam

30 Nov, 11:59


মেয়েটির দেহ পঁচে গেছে, কিন্তু তার আপলোকৃত ছবির মাঝে Wow / Nice Comment পড়তেছে। এর প্রতিদান গুনাহে জারিয়াহ তার আমলনামায় পৌঁছে যাচ্ছে।

ilhaam

29 Nov, 16:09


সময় খুব চালাক!
যৌবনের লোভ দেখিয়ে শৈশব কেড়ে নেয়; অর্থের লোভ দেখিয়ে যৌবন কেড়ে নেয়, অবশেষে মৃ*ত্যু সব কেড়ে নেয়!

কথা : সংগৃহীত

ilhaam

29 Nov, 16:04


আল্লাহর মহব্বত...

আখেরাতে সে ব্যক্তি সর্বাধিক সৌভাগ্যবান হবে, আল্লাহ তা'আলার সাথে যার মহব্বত অধিকতর শক্তিশালী হবে। কেননা, আখেরাতের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ তা'আলার কাছে গিয়ে সাক্ষাতের সৌভাগ্য অর্জন করা। বলা বাহুল্য, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর যখন আশেক তার মাশুকের কাছে যাবে, তার দীদারে চিরতরে ধন্য হবে, কোনরূপ বাধা থাকবে না এবং মালিন্য ও বিচ্ছিন্নতার কোন আশংকা থাকবে না, তখন কি অভাবনীয় খুশী ও অপার আনন্দই না তার অর্জিত হবে। কিন্তু এই আনন্দ মহব্বতের শক্তি অনুপাতে হবে। মহব্বত যত বেশী হবে, আনন্দও তত বেশী হবে।

দুনিয়াতে কোন ঈমানদার আল্লাহর মহব্বত থেকে খালি নয়। কিন্তু মহব্বতের আধিক্য যাকে এশক বলা হয়, তা অনেকের মধ্যে নেই। এই এক অর্জনের উপায় দু'টিদুনিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং মন থেকে গায়রুল্লাহর মহব্বত বের করে দেয়া।

কেননা, মন হচ্ছে পান- পাত্রের মত। যদি পাত্রে পানি থাকে, তবে তাতে সিরকা রাখার অবকাশ থাকে না। আল্লাহ তা'আলা কাউকে দুটি মন দেননি যে, একটির দ্বারা আল্লাহকে মহব্বত করবে এবং অপরটি দ্বারা গায়রুল্লাহকে মহব্বত করবে। আল্লাহকে সর্বান্তকরণে চাওয়াই হচ্ছে পরিপূর্ণ মহব্বত। যে পর্যন্ত অপরের দিকে মনোযোগ রাখবে, সে পর্যন্ত মন অপরের সাথে একপ্রকার মশগুল থাকবে এবং যে পরিমাণ অপরের সাথে মশগুল থাকবে, সে পরিমাণ মনে আল্লাহর মহব্বত কম হবে।

[ এহইয়াউ উলুমিদ্দীন ॥ পঞ্চম খণ্ড; ইমাম গাযালী রহঃ ]

ilhaam

27 Nov, 11:50


-শ্রেষ্ঠ হৃদয় কোনটা?
-যে হৃদয় কখনোই সত্যবাদিতামুক্ত থাকে না।

-শ্রেষ্ঠ মানুষ?
-একজন মানুষ তোমাকে ভুলে যায় না, কারণ তোমাকে আল্লাহর জন্যেই ভালোবাসে।

-শ্রেষ্ঠ দিন?
-যে দিন তোমার কোনও গুনাহ হয়নি!

-শ্রেষ্ঠ হাদিয়া কী?
-তোমার অজান্তেই যে দু‘আ আল্লাহর দরবারে পৌঁছে!

-------------
✍️ উস্তায আতিক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ

ilhaam

26 Nov, 11:09


বলতে পারবেন, কেন কুরআনে 'অন্ধকার' শব্দটি  বহুবচনরূপে এসেছে, আর 'আলো' শব্দটি একবচন?
.
ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) বলেন,
“এটি কুরআনের একটি অলৌকিক দিক। কারণ, গোমরাহির অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেয় এমন রাস্তা অসংখ্য। অন্যদিকে আলোর রাস্তা কেবল একটাই।”
.
সূত্র: বাদিউল ফাওয়ায়িদ, ১/১২৭

ilhaam

25 Nov, 08:28


লাশের খাটটা আমার অপেক্ষায়...!
আমি ব্যস্ত দুনিয়ায় রং তামাসায়.. 😢😢

ilhaam

25 Nov, 01:47


আমরা না এক উম্মাহ?

ilhaam

25 Nov, 01:43


“আমি পুরো কুরআন মুখস্থ করতে পারি না!”

এটি তাদের উত্তর যারা দুনিয়ার কাজ-কর্ম ও বিনোদনে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।

আপনি সহজে যেটুকু পারেন, তা মুখস্থ করুন—সুরা আল বাকারা, আলে ইমরান, অথবা আল কাহফ। অথবা আপনি পেছনে ফিরে “জুজ আম্মা”র ছোট সুরাগুলো পুনরায় মুখস্থ/ঝালাই করতে পারেন।

নিশ্চিত থাকুন, কাজটি সহজ, ইন শা আল্লাহ আপনি সাহায্যপ্রাপ্ত হবেন এবং আপনি কুরআনের পরিজনদের অন্তর্ভুক্ত হবেন।

আর এর চেয়ে বড় নিয়ামত আর কী হতে পারে!

— ড. আবদুল মালিক আল-কাসিম

ilhaam

23 Nov, 23:50


আমার লাগাম আমি দুঃশ্চিন্তার হাতে ছেড়ে দেব না,
আমার লাগাম আমি আল্লাহর হাতে ছেড়ে দেব।

- শাইখ আতিক উল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ

ilhaam

22 Nov, 13:57


কলিজা শীতল করা বয়ান

ilhaam

22 Nov, 04:56


এক ব্যভিচারী যুবকের তাওবা

বিস্তারিত কমেন্টে

ilhaam

20 Nov, 12:54


......আর যদি সালাতের হিসেবই খারাপ হয় তবে সে ব্যর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 🌿

☘️তিরমিজি : ৩৭৮

ilhaam

20 Nov, 01:58


মনের অবস্থা ঠিক হলে ঠিকমত কুরআন পড়বো- এভাবে ভাবলে ঠিকমত পড়া হবেই না। কারণ সর্বক্ষণই আমাদের মন কোনো না কোনো "অবস্থায়" থাকে।

কুরআন পড়তে থাকুন। ইন শা আল্লাহ কুরআনের সাথে চলতে চলতে মনের অবস্থা ঠিক হবে।

ilhaam

18 Nov, 06:46


- একটা সুসংবাদ শোনো।
- শোনাও।
- জান্নাতে মৃত্যু হবে না। যে একবার ঢুকেছে সে আর কখনও বেরোবে না।
- আলহামদুলিল্লাহ। এরচেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে!
- এবার একটা দুঃসংবাদ শোনো।
- শোনাও।
- জাহান্নামে মৃত্যু হবে না। যে একবার ঢুকেছে সে আর কখনও বেরোবে না।
- আল্লাহুম্মাগফিরলী! আল্লাহ আমাদেরকে রহম করুন।

নোট: কেয়ামতের দিন জান্নাত ও জাহান্নামের ফয়সালা হয়ে যাওয়ার পর মৃত্যুকে একটি মেষের ন্যায় জবাই করা হবে। তারপর আর কখনও কারও মৃত্যু আসবে না।

~ নাফীছাহ ইফফাত

আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
“কেয়ামতের দিন মৃত্যু আনা হবে, তা একটি সাদা কালো মেষের রূপে থাকবে। তারপর ঘোষণা করা হবে, 'হে জান্নাতবাসীগণ!' তারা মাথা উঁচু করবে, এবং বলা হবে, 'তোমরা কি একে চিনতে পারো?' তারা বলবে, 'হ্যাঁ, এটা মৃত্যু।' এরপর ঘোষণা করা হবে, 'হে জাহান্নামবাসীগণ!' তারাও মাথা উঁচু করবে, এবং বলা হবে, 'তোমরা কি একে চিনতে পারো?' তারা বলবে, 'হ্যাঁ, এটা মৃত্যু।' তারপর মেষটিকে জবাই করা হবে। এরপর ঘোষণা করা হবে, 'হে জান্নাতবাসীগণ! তোমাদের জন্য চিরস্থায়ী জীবন আছে, আর কোনো মৃত্যু নেই।' এবং, 'হে জাহান্নামবাসীগণ! তোমাদের জন্যও চিরস্থায়ী জীবন আছে, আর কোনো মৃত্যু নেই।' ফলে জান্নাতবাসীদের আনন্দ আরও বেড়ে যাবে এবং জাহান্নামবাসীদের দুঃখ আরও বেড়ে যাবে।”
(সহীহ বুখারী: ৬৫৪৮; সহীহ মুসলিম: ২৮৫০)

ilhaam

17 Nov, 12:50


দুনিয়াটা অসহ্য লাগতেছে।

সহজ, সত্যি কথা বললে দাম নাই! হাজার সমস্যা শুরু। আবার মিথ্যা বললে ঝামেলা নাই! যদিও মিথ্যা বলেছি! আজব দুনিয়া, আজব সমাজ, আজব মানুষ!

ইচ্ছা করে  দ্বীন নিয়ে কোথাও পালিয়ে যেতে। এই সমাজে এই মানুষের মন রক্ষা করে চলা অসম্ভব। কিন্তু কই যাবো? সমাজটায় আজ দূষিত! নামধারী মুসলিমের মুসলিমপ্রধান সমাজ! রাসূল ﷺ এর হাদিসে বলা কোনো এক পাহাড়ের পাদদেশে চলে যাইতে ইচ্ছা করে!

তবে প্রতিদিন অনুভব করি এই হাদিসটাকে। আর কাহ্ফবাসীদের কেও! শেষ যামানার সূরা থেকে কি শিখলাম বলুন ত? এই যুগেও টিকে টাকা খুব কঠিন! আর আমাদের মতো যারা সাধারণ সেক্যুলার ঘরের হিদায়াত পাওয়া ছেলে-মেয়ে তাদের জন্য সবচেয়ে বেশি কঠিন! না পারা যায় তাদের কিছু কইতে না পারা যায় সইতে!

চতুর্মুখী সমস্যা, চতুর্মুখী ফিতনা!

যাই হোক, শেষ জামানায় ঈমান নিয়ে থাকাটা গরম কয়লা হাতের মুঠে নেওয়ার থেকেও কঠিন কাজ! এখন আমরা কি পারবো?

ইয়া রব, সহজ করুন। এই হিদায়াত কেড়ে নিবেন না। আল্লাহুম্মা ইহদিনাস সিরাতাল মুস্তাকিম...

ilhaam

16 Nov, 05:07


তুমি কি লক্ষ্য করেছ তার প্রতি যে তার খেয়াল-খুশিকে ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে? আল্লাহ জেনে শুনেই তাকে পথভ্রষ্ট করেছেন আর তার কানে ও দিলে মোহর মেরে দিয়েছেন আর তার চোখের উপর টেনে দিয়েছেন পর্দা। অতঃপর আল্লাহর পর আর কে (আছে যে) তাকে সঠিক পথ দেখাবে? এরপরও কি তোমরা শিক্ষাগ্রহণ করবে না?

— সূরা জাসিয়া, আয়াত : ২৩

ilhaam

16 Nov, 02:18


নবী করীম ﷺ বলেছেন:

“যে মহিলা সুগন্ধি ব্যবহার করে লোকজনের নিকট দিয়ে গমন করার ফলে তারা তার ঘ্রাণ পেল সে মহিলা ব্যভিচারিণী।” [নাসাঈঃ হাদীস নং ৫০৩৬]

কেননা, নারী দেহের সুগন্ধ পরপুরুষকে প্রবলভাবে আকর্ষণ করে বা যৌনতার দিকে আহ্বান করে। তবে স্বামী, মাহরাম (যাদের সাথে বিবাহ হারাম) এবং মহিলা অঙ্গণে তা ব্যবহারে কোন দোষ নেই।

ilhaam

15 Nov, 16:39


দুঃখগুলো কাকে বলবেন?
যাকে বলছেন, হয়তো দুঃখ দিয়েছে;
নয়তো দেবে। একই তো কথা।.
মহান রবকে বলুন।
গোপনও থাকবে, সমাধানও আসবে।

~আদিব সালেহ।

ilhaam

13 Nov, 05:17


❝চলুন তো মিলিয়ে নিই, নিজেদের সাথে মিলে কিনা...!❞

- আমি অনেক দ্বীনের ইলম জানি, সে জানেনা।
- আমি অনেক আমল করি, সে করেনা।
- আমি একটা বিশাল কিছু, সে এখনো কিছুই করেনাই দ্বীনের জন্যে।
- আমার এই এই গুণ আছে, আমি প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য, তার কোন গুণ নেই। তাকে কেন সবাই পছন্দ করবে? সে কেন প্রশংসা পাবে সবার? তার মাঝে কি আছে এমন?
- আমি শাইখদের সোহবত পেয়ে বিশাল মারেফত হাসিল করেছি, সে করেনাই, সে এত মারেফত হাসিল করতে পারেনি।

... ... ... ... ... ... ইত্যাদি ইত্যাদি ... ... ... ... ...

ilhaam

13 Nov, 00:40


কিছু বাস্তব বিষয় যা অনেকেই গ্রহণ করতে  দ্বিধা করে থাকে।

১. সালাত পরিত্যাগকারী ব্যক্তি কাফির।
২. প্রাপ্তবয়স্ক নারীর উপর নিক্বাব পরে বের হওয়া বাধ্যতামূলক বিধান।
৩. গানবাজনা হারাম।
৪. পুরুষদের দাড়ি কামানো হারাম।
৫. ধূমপান করা হারাম।
৬. পুরুষদের কাপড় টাখনুর উপরে পরা ওয়াজিব।

কোনো একজন আলেম বলেছেন, "একজন মুসলিমকে তার দীনের বিধান মানানোর বিষয়টি কাফিরকে মানানোর চেয়ে কঠিন হয়ে গেছে।" আল্লাহর কাছে এ অবস্থা থেকে নিরাপত্তা চাই।
.
- শাইখ আবু বকর জাকারিয়া হাফিযাহুল্লাহ

ilhaam

11 Nov, 09:12


জীবনের অনিশ্চয়তার পর্যায়ে আছি!

ilhaam

10 Nov, 13:23


কবরে গিয়ে যদি দেখা যায়, মাফ পাইনি ধরা
খেয়ে গিয়েছি, তারচেয়ে বেশি দম বন্ধ করা
কোন কিছু কি হতে পারে? কল্পনা করলেও তো
হাত পা ঠান্ডা হয়ে যায়।

- হোসাইন সাকিব

ilhaam

09 Nov, 15:00


আমরা বড়ই স্বার্থপর। বিপদের সময় আল্লাহকে ডাকি। এমনিতে বাকি সময় খবর থাকে না। তাও যখন আল্লাহকে ডাকার প্রয়োজনবোধ করি, তখন কেবল সমস্যা থেকে সমাধান এবং নিজের চাহিদার কথাগুলো বলি। যে আল্লাহর কাছে আমরা পরম বিশ্বাস নিয়ে এই আবদারগুলো করি, যাঁর কাছে একটু আশ্রয় খুঁজে পাই, সেই আল্লাহকে আমরা চাই না, সেই আল্লাহর সাথে সম্পর্কটা মজবুত করার কথা চিন্তাও করি না। জীবনে কত দুআই তো করলাম, “হে আল্লাহ, আমার অন্তরে আপনার ভালোবাসা দিন” এ ধরণের দুআ কত দিন করেছি?

ilhaam

08 Nov, 12:51


জান্নাত এমন গুনাহগার মানুষ দ্বারা পূর্ণ থাকবে, যারা গুনাহ করার পর তাওবা করে নিয়েছে। আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি।
.
- শায়েখ আতিক উল্লাহ হাফি.

ilhaam

05 Nov, 12:05


যদি মিথ্যা বলার পর আমরা বোবা হয়ে যেতাম?
হারাম সম্পর্ক করার জন্য, হারামে লিপ্ত হওয়ায় যদি আমাদের ক্যান্সার হতো?

ছেলেদের সামনে সৌন্দর্য প্রকাশ করার পর যদি একটা এক্সিডেন্টে চেহারা ভূতের মতো হয়ে যেতো?

গান শোনার পর যদি কানে শুনতে নাহ পেতাম?
লেখাপড়ার জন্য নামাজ ছাড়ায় যদি পরীক্ষায় ফেল করতাম.?
যদি নাটক সিনেমা, মুভি দেখার জন্য আমাদের চোখ নষ্ট হয়ে যেতো তখন কেমন হতো?

অথচ আমাদের রব আমাদের সাথে কিছুই করছেন না.! বরং, বারবার সুযোগ দিচ্ছেন তওবা করার জন্য!

ilhaam

05 Nov, 09:25


নিজেকে আল্লাহর
সাথে জুড়ে দাও।
বাকিসব আল্লাহর
উপর ছেড়ে দাও।

ilhaam

04 Nov, 13:53


রিজিকের জন্য দুআ করুন বেশি বেশি
.
রিজিকের জন্য দুআ করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কুরআন-সুন্নাহর একাধিক দলীল আছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো হজরত মুসা আ.-এর দুআ। আল্লাহ তাআলা তাঁর ঘটনা কুরআনে বর্ণনা করেছেন। যখন তিনি মাদায়েনের একটি জলাশয়ের কাছে পৌঁছেছিলেন তখন একটি ছায়ায় গিয়ে তিনি আল্লাহ তাআলার কাছে এই বলে প্রার্থনা জানিয়েছিলেন, 'হে আমার প্রতিপালক, আপনি আমার ওপর যে কল্যাণই নাযিল করবেন আমি তার মুখাপেক্ষী।' (কাসাস : ২৪)
.
এ কারণেই রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর আনীত শরিয়তে নামাজে দুই সিজদার মাঝে বসে এই দুআ পড়ার কথা আছে, 'হে আমার রব, আমাকে ক্ষমা করো, আমাকে দয়া করো, আমাকে বিপদমুক্ত করো, আমাকে সুস্থতা দান করো, আমাকে রিজিক দান করো, আমাকে হেদায়াত দান করো, আমার মর্যাদা বৃদ্ধি করো।'
.
“রিজিক বৃদ্ধির ৩০ উপায়” বই থেকে চয়িত। অতএব হে আল্লাহর বান্দারা, রিজিকের জন্য দুআ করুন বেশি বেশি এবং দুআর সাথে চালিয়ে যান হালাল তরীকায় রিজিকের অন্বেষণ। ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ আপনাকে ব্যর্থ করবেন না।

ilhaam

03 Nov, 16:51


কুরআন বলে : "ভেঙে পড়ো না, নিরাশ হইও না, আল্লাহর সাহায্য আসবেই, এটা আল্লাহর ওয়াদা। জেনে রাখো আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে।"

(সূরা-আল বাকারা)

ilhaam

03 Nov, 03:11


'নেককার স্ত্রী হলো রাজার মাথায় থাকা সোনার তাজের মতো, যা রাজার শানশৌকত বাড়িয়ে দেয়। আর বদকার স্ত্রী হলো বৃদ্ধের পিঠে ভারী বোঝার মতো, যার ভারে বৃদ্ধ কুঁজো হয়ে যায়।'

— আব্দুর রহমান ইবনু আবযা (রহ.)
[মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ, ১৭৪২৮]

ilhaam

28 Oct, 08:42


আপনি মারা যাবেন!
আপনাকে কবর দেওয়া হবে!
আপনার লাশ পচে যাবে!
মানুষ আপনাকে ভুলে যাবে!
জীবন শেষ! আপনার কাহিনীও শেষ!
#life

ilhaam

27 Oct, 00:01


আমরা বড়ই স্বার্থপর। বিপদের সময় আল্লাহকে ডাকি। এমনিতে বাকি সময় খবর থাকে না। তাও যখন আল্লাহকে ডাকার প্রয়োজনবোধ করি, তখন কেবল সমস্যা থেকে সমাধান এবং নিজের চাহিদার কথাগুলো বলি। যে আল্লাহর কাছে আমরা পরম বিশ্বাস নিয়ে এই আবদারগুলো করি, যাঁর কাছে একটু আশ্রয় খুঁজে পাই, সেই আল্লাহকে আমরা চাই না, সেই আল্লাহর সাথে সম্পর্কটা মজবুত করার কথা চিন্তাও করি না। জীবনে কত দুআই তো করলাম, “হে আল্লাহ, আমার অন্তরে আপনার ভালোবাসা দিন” এ ধরণের দুআ কত দিন করেছি?

ilhaam

26 Oct, 15:39


সর্বশেষ কবে এমন নামাজ পড়েছেন, যখন দুনিয়ার কোনো চিন্তাই মনে উঁকি দেয়নি?
.
সর্বশেষ কবে ইচ্ছে করেছে, সিজদা থেকে মাথা না তুলি? রুকূতে আরেকটু থাকি?
.
সর্বশেষ কবে ইয়াকানা'নুবুদুর তিলাওয়াতে হারিয়ে গেছেন? ফাতিহা পড়ে কেঁদেছেন?
.
যদি মনে করতে না পারেন, তাহলে নিজের দ্বীনদারি নিয়ে প্রশ্ন তুলুন। দ্বীনের তো অনেক কাজ করলেন। কিন্তু আদৌ কি আপনার উন্নতি হয়েছে?

- মহিউদ্দিন রূপম

ilhaam

25 Oct, 04:01


যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় করো, তবে তোমরা পরপুরুষের সঙ্গে কোমল কণ্ঠে এমনভাবে কথা বলো না, যাতে যার অন্তরে ব্যাধি আছে সে প্রলুব্ধ হয়। (সুরা আহজাব-৩২)

ilhaam

24 Oct, 14:12


আর নিশ্চয়ই তোমার রবের নিকটই হলো শেষ গন্তব্য।

সূরা আন-নাজম ৪২

ilhaam

23 Oct, 14:20


যদি নেওয়ার মতো কেউ থাকে, তাহলে দেয়ার ব্যাপারে আল্লাহর দরবারে কোনো কমতি নেই।

কথা: সংগৃহীত

ilhaam

23 Oct, 08:14


৬০ বছরের জীবনে মানুষের ক্যারিয়ার গড়তে লেগে যায় ৩০ বছর। বাকি ৩০ টা বছর কে সে ফিউচার ভেবে বসে আছে। অথচ সে ভাবে না ক্যারিয়ার গড়তে যে ৩০ বছর চলে গেছে। ক্যারিয়ার গড়ার পর বাকি ৩০ টা বছর কেটে গেলেই মৃত্যু হাজির হবে৷

তারপরও মানুষের হুশ নেই। কথায় কথায় বলে আমার ফিউচার গড়তে হবে৷ অথচ মানুষের একমাত্র ফিউচার হওয়ার কথা ছিলো আখিরাত!

- ইন্তিফাদা

ilhaam

23 Oct, 00:27


আল্লাহর জন্য চুপ হয়ে যান,
আল্লাহর জন্য সরে যান
এবং আল্লাহর জন্য হেরে যান
অতঃপর, আল্লাহর কাছে আপনি জিতে যাবেন 💖
°°°_ইন শা আল্লাহ _°°°

ilhaam

22 Oct, 01:36


ফজর নামাজ একটি অফুরন্ত সম্ভাবনাময় বীজ। দিনের শুরুতে বপন করলে, সারাদিন প্রতিটি মুহূর্তে বরকত ও মানসিক স্বস্তির ফসল তুলতে পারব। ফজর নামাজ অপূর্ব এক চাষাবাদ।
.
— শায়খ আতীক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ

ilhaam

22 Oct, 01:29


বুক ফাটা তৃষ্ণায় এক গ্লাস ঠান্ডা পানির বদলে ঝাঁঝালো ভিনেগার পানে তো শান্তি মেলে না! তাহলে মন অশান্ত হলে রবের স্মরণ বাদ দিয়ে গান-বাজনায় কেন শান্তি খুঁজি

"জেনে রাখ, আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়।" [সুরা রাদ ২৮]

কথাঃ সংগৃহীত

ilhaam

21 Oct, 16:44


“হে আল্লাহ, আমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করুন, আমাদের অন্তরগুলি পবিত্র করুন এবং আমাদের উত্তম আখলাক দান করুন ও জাহান্নাম থেকে হিফাযত করুন।”

ilhaam

21 Oct, 00:50


রিজিকের ৭টি দরজা

১। সালাত:

যে রাস্তাগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বস্তুগত ও অবস্তুগত উভয় রকমের রিজিক পৌঁছান, তার মধ্য থেকে এক নম্বর হলো নামাজ। নামাজের মাধ্যমে এবং নামাজের দাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা রিজিক পৌঁছান। [সূরা ত্বহা, ১৩২]

২। তাকওয়া:
অর্থাৎ, আল্লাহ তাআলার কাছে জবাবদিহিতার ভয়ে ইসলামের বিধিবিধানকে শক্তভাবে মেনে চলা। হালাল-হারামগুলো বেছে চলা, আল্লাহকে হাজির-নাজির মনে করা যে, আল্লাহ আমার সামনে উপস্থিত, আমি কীভাবে গুনাহ করতে পারি। [সূরা তালাক, ২-৩]

৩। তাওয়াক্কুল:

আল্লাহর ওপর ভরসা করা। অনুকূল হোক বা প্রতিকূল, বিপদে হোক, আনন্দে হোক—সর্বাবস্থায় আল্লাহর ওপর আস্থা রাখা, ভরসা করা, নির্ভর করা। পরিপূর্ণভাবে আল্লাহর ওপর নির্ভর করা যে, আল্লাহ আপনিই করবেন; আমার কোনো শক্তি নেই, ক্ষমতা নেই; আপনিই করেন, আপনিই করবেন।

৪। ইসতিগফার:

প্রতিদিন বেশিব এশি আল্লাহর কাছে তাওবা করা, ক্ষমা চাওয়া। এর মাধ্যমে রিজিক আসে। হাদীসে এসেছে, 'যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইসতিগফার করবে, আল্লাহ তাকে সব সঙ্কট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন।' [হাকিম, ৭৬৭৭]

৫। কামাইয়ের চেষ্টা:
যেটা আমরা করি এবং রিজিকের তালাশ বলতে শুধু এটাই বুঝি ও বোঝাই। কুরআনে এসেছে, 'অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ করো।' [সূরা জুমা, ১০]

৬। আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা:
একটি হাদীসে এসেছে: 'যে ব্যক্তি কামনা করে তার রিজিক প্রশস্ত করে দেওয়া হোক এবং তার আয়ু দীর্ঘ করা হোক, সে যেন তার আত্মীয়দের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখে।' [বুখারী, ৫৯৮৫]

৭। বিবাহ করা:

কুরআনে এসেছে, 'তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও...তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন।" [সূরা নূর, ৩২]

হাদীসে এসেছে, 'বিবাহের দ্বারা রিজিক তালাশ করো।' [আল-মাকাসিদুল হাসানাহ, ১৬২]

তার মানে বিয়ের মাধ্যমে রিজিক আসে। তাহলে দেখুন, রিজিকের জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ৭টি দোকান দিয়েছে; কিন্তু আমি দোকান খোলা রেখেছি শুধু একটি। কেবল ব্যবসা আর চাকরির দোকান। একটিমাত্র দোকান খোলা রেখে বলছি, 'আল্লাহ, আমার অভাব দূর হয় না, আমার অভাব দূর করে দিন; আল্লাহ, আপনি আমার রিজিকে বরকত দান করুন, আমার রিজিক বাড়িয়ে দিন।' বাকি ছয়টি দোকান বন্ধ রেখে আমি বলছি, আমার রিজিকের অভাব দূর হয় না!
.
- শামসুল আরেফীন শক্তি হাফি.
#biye #rizq

ilhaam

20 Oct, 16:33


দুনিয়াতে পরিচিতি পেয়ে কি লাভ যদি মৃ*ত্যুর পর মানুষের স্মৃতি থেকে হারিয়ে যাওয়া লাগে?

— আরিফ আজাদ

ilhaam

20 Oct, 13:34


ক্বলব যদি গোনাহের ময়লার কারণে কালো হয়ে যায় তাকে ইস্তেগফারের পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে থাকুন। একসময় ঠিকই পরিষ্কার হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ

ilhaam

19 Oct, 07:59


কীভাবে দাম্পত্য-সম্পর্কের দূরত্ব কমাবেন?

আপনার স্বামী বা স্ত্রী আপনাকে সময় না দিলে অভিযোগ করবেন না। কারণ, প্রথমত এক্ষেত্রে অভিযোগ করার কাজটা দুঃখজনক এবং অবমাননাকর। দ্বিতীয়ত, কেউ যদি ভালোবেসে কোনো কাজ না করে, তাহলে নিছক কর্তব্য পালনের জন্য কাউকে কিছু করতে বলবেন না। তৃতীয়ত, সে যে অন্য কারও সঙ্গ খুঁজছে এটা আপনার জন্য একটা সতর্কবার্তা; কাজেই নিজেকে পরীক্ষা করুন এবং সে অনুযায়ী কাজ করুন।

খুঁজে দেখুন, কেন এমনটা হচ্ছে। নিজেকে শুধরে নিন। সব ঠিক হয়ে যাবে। মানুষ সবসময় আনন্দের বিষয়গুলোকেই খোজেঁ। সুতরাং, আপনার সঙ্গ যদি আনন্দের চাইতে বেশি যন্ত্রণাদায়ক হয়, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সে অন্য কোথাও তা খুঁজে পেতে চাইবে।

পুরো লেখা কমেন্ট এ ⬇️

ilhaam

18 Oct, 14:54


যে নফসের ধোকায় পড়ে রবের পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছিলাম,সে নফসই শেষ দিবসে আমার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে!

-কথা : Umaira khansa

ilhaam

17 Oct, 16:27


সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম! 🧡

ilhaam

16 Oct, 16:04


পাপকে মুছতেই হবে, হয় দুনিয়াতে তওবার অশ্রু দিয়ে, না হয় জাহান্নামের আগুন দিয়ে।
~ইমাম ইবনুল কাইয়্যুম (রহ.)