Zulkarnain Saer @saerzulkarnain Channel on Telegram

Zulkarnain Saer

@saerzulkarnain


Official telegram channel of Zulkarnain Saer

Official Telegram Channel of Zulkarnain Saer (English)

Are you a fan of Zulkarnain Saer's work? Look no further than the Official Telegram Channel of Zulkarnain Saer, where you can stay up-to-date with all of his latest news, updates, and exclusive content. Zulkarnain Saer is a talented individual known for his unique perspective and creative approach in various fields. Whether you are interested in his photography, art, writing, or other projects, this channel is the perfect place to connect with him and his community. Join now to be part of an exclusive group of supporters and to receive first-hand information about upcoming events, releases, and collaborations. Don't miss out on this opportunity to engage with Zulkarnain Saer and his work directly. Subscribe to the Official Telegram Channel today!

Zulkarnain Saer

20 Nov, 21:17


একজন রেজাউল করিম মল্লিকঃ

ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) প্রধান ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, গত ১ সেপ্টেম্বর সদ্য বিদায়ী ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাকে এই পদে নিয়োগ দেয়া হয়।

এর পূর্বে তিনি সিআইডি এর এসপি হিসেবে সিরাজগঞ্জে কর্মরত ছিলেন। সিরাজগঞ্জে সিআইডির এসপি থাকাকালীন সিরাজগঞ্জ ডিসি অফিসের অবসরপ্রাপ্ত গাড়িচালক বকুল মিয়া'র রেন্ট-এ- কারের গাড়ি ভাড়া নিয়ে ব্যবহার করতেন।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চরম মুহূর্তে, গত ৫ আগস্ট সফিপুরে আনসার হেডকোয়ার্টারের পাশে এই কর্মকর্তা সর্বোচ্চ পুলিশি ক্ষমতা প্রয়োগ করেন ছাত্র জনতার উপর।

তিনি তার ব্যবহৃত অস্ত্র ছাত্র জনতার দিকে তাক করে গুলি করতে উদ্যত হলে উত্তেজিত জনতা, তাকে আটকিয়ে গণধোলাই দেয় এবং তার ব্যবহারকৃত গাড়ি ভেঙ্গে ফেলে। ৫ আগস্ট রেজাউল করিম মল্লিক গাজীপুর মডেল হাসপাতালে নিজ পরিচয় গোপন করে চিকিৎসা গ্রহণ করেন এবং ঢাকায় ফিরে তিনি ভোল পাল্টে সুপার নিউমেরিক পদ্ধতিতে পদন্নোতি লাভ করে ডিবি প্রধান হিসেবে আবির্ভূত হন!

ছাত্র জনতার প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই নতুন বাংলাদেশ তার মত বহুরূপী মানুষ কি করে ডিবি প্রধান হলো

Zulkarnain Saer

20 Nov, 06:19


স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটা চিঠি পেলাম, যেখানে ২২ জন সেনা ও ২ পুলিশ কর্মকর্তার পাসপোর্ট বাতিলের জন্যে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন উপসচিব মোঃ কামরুজজামান।

কেন পাসপোর্ট বাতিল করতে হবে? সেখানে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এসকল কর্মকর্তা গুমের সাথে সম্পর্কিত ছিলেন।

আমি জানতে আগ্রহী এই চিঠির নেপথ্যে কারা কাজ করেছেন? বা কাদের সাথে পরামর্শ করে এই তালিকা তৈরী করা হয়েছে? বিষয়টা কি এমন যে একদিন হঠাৎ মনে হলো একদল লোক, গুমের সাথে জড়িত চলো এদের পাসপোর্ট বাতিল করে দেই! খুব মজা হবে!

এসব কি মেলায় ঘুরতে যাওয়া এবং হাওয়াই মিঠাই খাওয়া টাইপ ব্যাপার?

২২ কর্মকর্তার প্রায় সবাই ডিজিএফআই'র সাবেক/বর্তমান সেনা কর্মকর্তা! আমার জানা মতে ডিজিএফআই যাদের গুম করেছিলো তাদের প্রায় সকলেই নিজ নিজ পরিবারের কাছে জীবিত অবস্থায় ফেরত গেছেন। কিন্তু তালিকায় পুলিশ, সিটিটিসি, ডিবি'র কোন কর্মকর্তার নাম নাই! কেন তারা কি গুমের সাথে জড়িত ছিলেন না?? তালিকায় RAB এ কাজ করেছেন এমন মাত্র ৭ জন কর্মকর্তার নাম আছে (তাদের মধ্যে RAB ও DGFI তে কাজ করেছেন এমন আছেন ৪জন) এর মানে কি RAB এর আর কোন কর্মকর্তা গুমের সাথে জড়িত ছিলেন না? কে বানিয়েছে এই এবস্যুলট গার্বেজ তালিকা?

তালিকায় পুলিশ কর্মকর্তা আলেপ ও ফারুকীর নাম এসেছে, কিন্তু এসবির সাবেক প্রধান গুমের অন্যতম মাস্টার মাইন্ড মনিরুলের নাম নাই। ডিবির সাবেক প্রধান হারুনের নাম নাই। সিটিটিসি এবং ডিবির কমপক্ষে হলেও ৩২-৩৪ জন কর্মকর্তা গুমের সাথে সরাসরি জড়িত ছিলেন তাদের কারোই নাম আসেনি। নেই কোন এনএসআই' কর্মকর্তার নাম। সাবেক এনএসআই ডিজি টিএম জোবায়ের কি সাধু সন্ন্যাসী টাইপ কেউ ছিলেন?

এছাড়াও গত আগষ্ট-সেপ্টেম্বর (২০২৪) মাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ বিগত সরকারের আমলে বলপূর্বক অপহরণ-বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত এমন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মকর্তার সাক্ষাতকার গ্রহণ করে। তাদের ১/২জন ব্যতিত কারো নামই এই তালিকায় নেই। এটা কেমন মশকরা? কমপক্ষে ৪৭জন সামরিক সদস্যকে চিহ্নিত করা হয় যারা গুম-খুনের সাথে সরাসরি জড়িত ছিলো। তাদের নাম কোথায়?

আর পালের গোদা যিনি, মেঃজেনারেল (অবঃ) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী ও তার সাইড'কিক কর্ণেল (অবঃ) মুখসুরুলের নামটাই নাই।

এবং এসব কিছুর আগে, আরেকটা বিষয় পরিস্কার করা প্রয়োজন, কোন সন্দেহভাজন ব্যক্তি পালিয়ে যাবে সে কারণে তার পাসপোর্ট বাতিল করতে হবে? এই আইন বা নিয়ম কবে থেকে চালু হয়েছে? তাহলে তো ভবিষ্যতে যে কেউ অপরাধ করলেই দ্রুত তার পাসপোর্ট বাতিল করতে হবে! আর যারা ইতোমধ্যে বিদেশে চলে গেছেন তাদের ক্ষেত্রে কি হবে?

এই চিঠি একটা চরম অব্যবস্থাপনার চিত্র স্পষ্ট করেছে, অবিলম্বে এই 'বোগাস' চিঠি বাতিল করে, গুম-খুন নিয়ে বছরের পর বছর গবেষণা করেছেন এমন ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করে যথাযথ তালিকা তৈরি করুন। এই তালিকা একটা অত্যন্ত নিম্নমানের কাজের পরিচয় দেয়। এখানে এমন অনেকের নাম আছে যাদের গুমের সাথে কোন সম্পর্কই নেই। ধারনাপ্রসূত হয়ে কোন নির্দোষ ব্যক্তির প্রতি অন্যায়-অবিচার যেন না হয় সে বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে।

Zulkarnain Saer

19 Nov, 23:03


https://www.facebook.com/share/v/199MvfGXuL/?mibextid=KsPBc6

Zulkarnain Saer

13 Nov, 20:39


আফসোস লাগে যখন দেখি এ ধরনের ব্যক্তিরা নিজ খোলস পাল্টে নিজেদের জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবের সমর্থক বলে দাবি করে।

সোয়েব কবির নামের এই ব্যক্তি সময় টেলিভিশনের ইউকে প্রতিনিধি। বিগত সময়ে স্বৈরাচারের দালালি করেছে এখন ভালো তিনি মানুষ সাজার চেষ্টায় আছেন।

অল দা প্রাইম মিনিষ্টারস ম্যান প্রচারিত হওয়ার পর ওই প্রতিবেদনকে তিনি সরকার বিরোধী চক্রান্ত ও প্রোপাগান্ডা রিপোর্ট বলে চালিয়ে দেন এবং, লন্ডন থেকে সরকারকে খুশি করতে ভুয়া আরেকটি প্রতিবেদন তৈরি করে বসেন। এবং এই চাটুকারিতার পুরস্কার হিসেবে পরবর্তীতে সোয়েব শেখ হাসিনার সাথে সরাসরি দেখা করার সুযোগ পায়। তার কাজে খুশি হয়ে শেখ হাসিনা তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদের মাধ্যমে তাকে দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকার লাইসেন্সও উপহার দেয়।

বর্তমানে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দালালির কারণে সময় টিভি থেকে তাকে বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলো সময় টিভির সৎ সাংবাদিকরা তবে দালাল সাংবাদিক সোয়েব কবির বসে নেই। এবার ভোল পাল্টে সে হাত করেছে যুক্তরাজ্য বিএনপিকে।

যুক্তরাজ্য বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতাকে (নাম নিশ্চিত হওয়া যায়নি) দিয়ে সময় টেলিভিশনে ফোন করিয়ে চাকরি বাঁচিয়েছে। সময় টিভি ইউটিউব চ্যানেল থেকে আল জাজিরার বিরুদ্ধে তৈরি করা প্রতিবেদনও ডিলিট করিয়েছে।

১৬ বছর স্বৈরাচারের দালালি করে এ ধরনের চাটারদল এখন ধোঁয়া তুলসি পাতা হওয়ার প্রচেষ্টায় আছে।

সোয়েবের বানানো প্রায় ১১ মিনিটের ওই প্রোপাগান্ডা ভিডিও কমেন্টে সংযুক্ত করা হয়েছে।

Zulkarnain Saer

12 Nov, 01:38


মেজর সৈয়দ মোঃ জিয়াউল হকের সাক্ষাৎকার, তৃতীয় পর্ব।

দেখুন 👇🏽

https://youtu.be/3bg67Bz9lkM?si=1LF1j2PUnMTr_E9Z

Zulkarnain Saer

10 Nov, 06:56


Feel free to read and share if you like it 🙂

https://www.facebook.com/share/p/1AeX4cCAPP/?

Zulkarnain Saer

09 Nov, 21:51


*বিপ্লবের গুড় কে খায়?*

সময়: ২০১৮, জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
স্থান: ১৭ পদাতিক ডিভিশন, সিলেট।

উল্লেখযোগ্য চরিত্র:

১৷ মেঃ জেঃ শামীম, জিওসি
২৷ ব্রিঃ জেঃ মামুন, কমান্ডার, ১৭ আর্টিলারি ব্রিগেড
৩৷ কর্নেল মোয়াজ্জেম, কর্নেল স্টাফ

দৃশ্যপট:

মেঃ জেঃ শামীম একজন পাড় আওয়ামীলীগার অফিসার। ভারতে দীর্ঘদিন প্রশিক্ষণ (স্টাফ কোর্স) নিয়েছেন। বিশ্বাসযোগ্য কারণে জনশ্রুতি আছে যে ভারতে দীর্ঘদিন প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী অফিসারদের মধ্যে যারা ভারত-প্রীতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তারা হাসিনা সরকারের সময় গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ পেয়েছেন। সম্ভবত সে কারণেই, তিন বছর কুয়েতে ক্রিম-জুস খেয়ে দেশে ফিরেই পদোন্নতি পেয়ে ১৭ ডিভিশনের জিওসি হিসাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।

২০১৮ এর নির্বাচনে সেনাবাহিনী সম্ভবত প্রথমবারের মতো সরাসরি নির্বাচন জালিয়াতিতে জড়িত হয়ে পড়ে। জেনাঃ আজিজ ও তার অনুগামী জিওসি-বৃন্দের — হীন-পরিকল্পনায় নির্বাচনী নিরাপত্তায় মাঠে নিয়োজিত সেনাবাহিনী মীরজাফরের সৈন্যদলের মত রিজার্ভ/ স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে পুতুলের ন্যায় ক্যাম্পবন্দী হয়ে থাকে। বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশকে নিঃসংকোচে দিনের ভোট রাতে সম্পন্ন করার সুবর্ণ সুযোগ করে দেয়া হয়।

ভোটের আগে ১৭ ডিভিশনে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের এক সমন্বয় সভায় মেঃ জেঃ শামীম, জেনাঃ আজিজ এর বরাতে তার অধীনস্থ সৈন্যদের মাঠ ছেড়ে দিয়ে পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে নির্বিঘ্নে রাতের ভোট সম্পন্ন করার পরিকল্পনার কথা জানান।

এই সভার পর *ব্রিঃ জেঃ মামুন* (কমান্ডার, ১৭ আর্টিলারি ব্রিগেড) এইরকম বিশ্বাসঘাতকতায় নেতৃত্ব দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। মেঃ জেঃ শামীম, ব্রিঃ জেঃ মামুনের উপর রুষ্ট হন এবং তাকে কৌশলে সেনানিবাসে প্রত্যাহার করে নেন। তার পরিবর্তে জিওসির আস্থাভাজন কর্নেল মোয়াজ্জেম (আর্টিলারি), কর্নেল স্টাফকে ওই ব্রিগেডের তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করেন।

কর্নেল মোয়াজ্জেম, তার জিওসি ও আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থার প্রতি সম্পূর্ণ সদাচার করেন।

১। কর্নেল মোয়াজ্জেম, জিওসির পক্ষ হতে সিলেট এরিয়ার জন্য অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে ভোট জালিয়াতির সমস্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেন।

২। কর্নেল মোয়াজ্জেম ভোট ডাকাতিতে অংশগ্রহণকারী পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসনের প্রণোদনার জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ 'সুচারুরূপে' সংশ্লিষ্টদের মধ্যে বন্টন করেন।

৩। সেনা সদস্যদের নিষ্ক্রিয়তার পুরস্কার ও পরবর্তীতে মুখ বন্ধ রাখার জন্য সেনাবাহিনীর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সরকার নির্ধারিত DA এর অতিরিক্ত অর্থ বিতরণ করা হয়। এই অতিরিক্ত অর্থের উৎস রহস্যজনক। কর্নেল মোয়াজ্জেম এর সরাসরি নির্দেশে ইউনিট পর্যায়ে এর কোন লিখিত দলিল বা গ্রহীতাদের স্বাক্ষর রাখা হয়নি।

৪। কর্নেল মোয়াজ্জেম, অত্যন্ত উৎসাহ-উদ্দীপনা সাথে ১৭ আর্টিলারি ব্রিগেডের আওতাধীন এলাকায় দিনের ভোট রাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করেন।

৫। মেঃ জেঃ শামীম ও কর্নেল মোয়াজ্জেম পারস্পরিক বুদ্ধি পরামর্শে সিলেট বিভাগের প্রতিটি জেলায় স্থানীয় পুলিশের ওসিদের সাথে সমন্বয় সভা করেন। যেখানে ওই জেলায় নিয়োজিত ইউনিট অধিনায়ক বা অন্য কোন সেনা অফিসারকে রাখা হয়নি। এরকম একটি জেলার সভায়, জনৈক ওসি জুনিয়র সেনা অফিসারদের নিরপেক্ষতার উল্লেখ করে বলেন,

"আমরা তাদেরকে নিয়ে ভয়ে আছি। তারা আমাদেরকে আপনাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এবং দিনের ভোট রাতে করার ক্ষেত্রে বাধা দিতে পারেন"

প্রত্যুত্তরে জিওসি শামীম তাদেরকে আশ্বস্ত করেন যে জুনিয়র সেনা অফিসাররা কোনক্রমেই ক্যাম্পের বাইরে আসবেন না। জিওসি কর্নেল স্টাফকে (মোয়াজ্জেম) বিষয়টি ensure করতে বলেন। কর্নেল মোয়াজ্জেম, অত্যন্ত নিষ্ঠা ও বিশ্বস্ততার সাথে সকল জুনিয়র অফিসার কে আদেশ বলে ক্যাম্পের ভেতরে থাকতে বাধ্য করেন।

২০১৮ এর নির্বাচনী পরবর্তী আওয়ামী সময়ে, উন্নত নৈতিকতাবোধের অধিকারী ব্রিঃ জেনাঃ মামুনের কি পরিণতি হয়েছিল, তা ঠিক জানা নেই। তবে, অতি সম্প্রতি, আওয়ামীসেবী এই কর্নেল মোয়াজ্জেম (পরবর্তীতে ব্রিঃ জেঃ হিসাবে পরিচালক, বাজেট পরিদপ্তর, সেনাসদরে কর্মরত) জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সেনাবাহিনীতে মেজর জেনারেল হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে ৭ ডিভিশনের জিওসি হিসাবে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়েছেন।

আসুন, আমরা সবাই সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত *মেজর জেনারেল মোয়াজ্জেম* এর হৃদয়ে আরো আওয়ামী প্রেম জাগ্রত হওয়ার জন্য প্রার্থনা করি।

বিঃ দ্রঃ ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় ১৭ পদাতিক ডিভিশনে কর্মরত কেউ অথবা কোন ব্যক্তি যদি প্রমাণ সহ এই লেখায় উল্লিখিত তৎকালীন কর্নেল মোয়াজ্জেমের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ ভুল প্রমাণ করতে পারেন; তবে নাকে খত দিয়ে লেখাটি প্রত্যাহার করে নেয়া হবে।

Zulkarnain Saer

06 Nov, 18:39


https://youtu.be/m_G8u2zREII

Zulkarnain Saer

05 Nov, 16:01


অতি-সজ্জন (?!) কর্মকর্তা ছিলেন জেনারেল ইক*বাল করিম ভূঁইয়া। মুখের কথা বাইশ হাত, কিন্তু কর্মকান্ড ১ আংগুল পরিমাণ। নিজের প্লট ৫ কাঠা কিন্তু উনি বাড়ি বানিয়েছেন ৫.৭৫ কাঠার উপর। আবার তার উপ্রে শোভা বর্ধনের কথা বইলা সেনাবাহিনীর ফান্ডের পয়সা খরচ কইরা পুকুরের পাড় বাধাইছেন, কালাশাহ মাজারের পাশে ওয়াকওয়ে ও পোল নির্মাণ করেছেন তৎকালীন ই ইন সি মেজর জেনারেল কাদেরকে ব্যবহার করে।

ভাবখানা এমন, বিশাল আপ্রাইট অফিসার তিনি, তা জনাব জলশিড়ি প্রকল্পে মেজর জেনারেল মামুন খালেদের ৫০০ কোটি টাকা তছরুপের তদন্তটা কেন থামিয়ে দিয়েছিলেন? এখন তো মুক্ত-দেশ, আগ্রহীরা আশিয়ান সিটির নজরুল সাহেব'কে জিজ্ঞাসা করে কাহিনীটা শুনতে পারেন। এদিকে আবার দেশের স্পর্শকাতর প্রতিরক্ষা স্ট্র্যাটেজি সোশ্যাল মিডিয়ায় গল্প আকারে লিখে যাচ্ছেন!

আওয়ামী সরকারের বদান্যতায় পাওয়ার প্ল্যানট, ইউনিভার্সিটি বাগিয়েছেন কিন্তু তারপরেও সবখানে তার মুখ দেয়া চাইই চাই। বাহ, বাহ!

Zulkarnain Saer

31 Oct, 02:28


৫ আগষ্ট পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নেতা-কর্মী পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে গা-ঢাকা দিয়েছেন। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে তাদের বেশীরভাগই কূটনৈতিক এবং অফিসিয়াল পাসপোর্ট ব্যবহার করে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট এবং আগরতলা সীমান্ত দিয়ে ভারতের মেঘালয় এবং ত্রিপুরা রাজ্যে প্রবেশ করে এবং সেখান থেকে সরাসরি আসামের গোয়াহাটি এবং আগরতলা বিমান বন্দর ব্যবহার করে কোলকাতায় গিয়ে পৌঁছায়। অনুসন্ধান করে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে তাদের বেশ বড় একটা অংশ এখনো কোলকাতায় অবস্থান করছে।

গুরত্বপূর্ণ নেতাদের সীমান্ত পার করতে টাঙ্গাইল-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ছোট মনির বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন।

গোয়াহাটি, আগরতলা এবং শিলং বিমান বন্দর ব্যবহার করে কোলকাতায় গেছেন এমন ৭ জন আওয়ামী লীগ নেতার বিমান টিকিট কপি আমার হাতে এসেছে। যা জনগুরুত্ব বিবেচনায় প্রকাশ করা হলো।

যাদের টিকিট পাওয়া গেছে তারা হলেন।

১. ছোট মনির।
২. আকরামুজ্জামান মোল্লা শুভ।
৩. বিপ্লব বড়ুয়া।
৪. মোঃ আবদুল বাতেন।
৫. হাবিবুর রহমান।
৬. মোঃ আবু জহির।
৭. ময়েজ উদ্দিন শরীফ।