Arman Abdullah Sakib

ধানমন্ডি ৩২ শে হট্টগোল একজন নি*হত! 😬

এই দেখেন ফ্যা*সিবাদের কীট প্রথম কালো - ডিল্লিস্টারের জ্বালা শুরু হয়ে গেছে। ছাত্র-জনতাকে এরা মব (দা!ঙ্গাবাজ) মনে করে। এদের কালচার হেজেমনি গুড়িয়ে দেয়া ব্যতীত এদেশে ফ্যাসিবাদ নির্মূল সম্ভব না। এদেরকে মূল্যহীন করে দিন, এদের গ্রহণযোগ্যতা জিরো করে দিন।

আপনি এই ঘটনাকে ইসলাম বাদ দিয়ে কিভাবে সলভ করবেন?

১) নারী তার মাহরাম পুরুষ ছাড়া দূরে যেতে পারবে না।
২) শরীয়াহ কায়েম হলে এইসব জানোয়ারগুলো কোনো অপরাধের সুযোগই পেত না৷ এই একটা ঘটনাই একজন আমিরকে জবাহদিহিতার জন্য কাঠগড়ায় দাড়ানোর জন্য যথেষ্ট ছিল।

কয়েকটা প্যাটার্ন বলি:
১) নেকাব পরে চ্যানেল আই এর টকশোতে আসতে নিষেধ করেছে চ্যানেল আইয়ের উর্ধতন কর্তৃপক্ষ, তথ্যটি পৌঁছে দিয়েছেন মধ্যস্থতাকারী কেউ।
২) সোশ্যাল মিডিয়ায় সবার প্রতিবাদ।
৩) চ্যানেল আইয়ে পূর্বের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হিজাব পরিধান করা বিভিন্ন শো এর ছবি প্রচার।
৪) মধ্যস্থতাকারী কোনো ব্যক্তিকে শোকজ/অপসরণ বা এধরনের কোনো শাস্তি দিয়ে ফলাও করে প্রচার করা। বস্তুত এই অপসরণ লোক দেখানো বা পরবর্তীতে পুর্নবাসন বা আশ্বাসের ভিত্তিতে অন্য কোথাও জব ম্যানেজ করে দেয়া।
৫) অত:পর চ্যানেল আইকে বাহবা দেয়া।

ফলাফল: উর্ধতন কর্তৃপক্ষ কারা? কে? তা অপ্রকাশিত থাকা ও প্রতিষ্ঠানকে দায়মুক্তি।

দাবানলের তীব্রতায় দাউ দাউ করে জ্বলছে আমেরিকার লস এঞ্জেলসের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। Accuweather এর তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিক পর্যায়ে আনুমানিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে!

৩য় ছবিটি স্যাটেলাইট ইমেজ। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বিস্তীর্ণ অঞ্চল জ্বলছে দাবানলের আগুনে।

ইসরায়েলকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বোমা দিয়ে সাহায্য করেছে আমেরিকা, যেই বোমাগুলো দিয়ে গাজাবাসীকে প্রতিনিয়ত দগ্ধ ও ছিন্নভিন্ন করছে ইসরায়েল। আজ আমেরিকা আল্লাহর সামান্য আগুনের কাছে অসহায়।

১) Maher Zain কোনো ইসলামিক নাশীদ শিল্পী না। সে স্পষ্টত হারাম মিউজিক ব্যবহার করে। হারাম ব্যবহার করে দাওয়াহ দেয়া জায়েজ?

২) সৌদি বিশ্বকাপে যেসব অ*শ্লীলতা, বেপর্দা, মিউজিক, জু*য়া নজিরবিহীন পাপের মাধ্যমে কি ইসলাম সম্পর্কে দাওয়াহ দেয়া সঠিক পন্থা?
.

এসব খুনি আওয়ামী কুত্তাদের বিচারের প্রয়োজন নেই, আসেন কনসার্ট করি।

IOU তে এবার একটি কোর্স ছিল "পড়াকে কিভাবে সহজে পড়া যায়" এই টাইপের। ইন্টারেস্টিং একটা টপিক। টার্মের এক্সাম নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম কদিন। ব্যস্ততা এখন কম আলহামদুলিল্লাহ। বাইরের বই পড়া নিয়ে অনেক দিন ব্লকে আছি। ব্লকটা কাটিয়ে উঠতে চাই।
আরেকটা বিষয় দুনিয়াতে টোটাল বইয়ের সংখ্যা, সারাজীবন পঠিত বইয়ের অনুপাতে অনেক বেশি। এজন্য এমন কিছু পড়ুয়া মানুষ চাই যারা নিয়মিত পড়েন ও সারমর্ম বা সামারাইজ করে আমাদের সাথে শেয়ার করবেন। কয়েকটি শর্ত যুক্ত করলাম, শর্ত মেনে আগ্রহী হলে যুক্ত হতে পারেন, যাহাতে উপকৃত হবেন ও হবো ইন শা আল্লাহ।

১) সপ্তাহে অন্তত একটি বই/আর্টিকেল পড়তে হবে।
২) সবাই যেন উপকৃত হতে পারে এজন্য হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে লিখে/ভয়েজের মাধ্যমে রিভিউ/সারমর্ম বা সামারাইজ করে প্রত্যেক সপ্তাহে দিতে হবে। (পর পর দুই সপ্তাহ মিস করলে তাকে গ্রুপ থেকে ছুটি দেয়া হবে)
৩) পারস্পরিক ইলম গ্রহণ ও প্রদানের আন্তরিকতা থাকতে হবে।
৪) অপ্রয়োজনীয় ও অশ্লী*ল কোন রিভিউ করা যাবেনা।
৫) আরো কিছু পরবর্তীতে যুক্ত হবে।
গ্রুপ লিংক কমেন্টে/ আগ্রহী হলে কমেন্ট করে আগ্রহ প্রকাশ করবেন।

ফারুকি সাহেবদের উপদেষ্টা হওয়াতে কেন আমরা বাদ সেধে ছিলাম?https://www.facebook.com/share/p/183yqR8dZV/

৭১ এ ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী কারা ?

=============================
১৯৭১ সালে নিহতদের মধ্যে যারা বুদ্ধিজীবী হিসেবে চিহ্নিত এরকম আছেন প্রায় ৩৬ জন। এদের মধ্যে আঠার জন ১৪ই ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেছেন। বাকীরা এর আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন। আর এর পরে বাহাত্তরের ত্রিশে জানুয়ারী হারিয়ে যান জহির রায়হান।
.
বাংলাদেশে ঘটা করে পালন করা হয় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। অথচ এই দিন যারা নিহত হলেন, তারা কেন নিহত হলেন? কি তাদের রাজনৈতিক পরিচয়? এই খবর আমরা কেউ রাখছি না।
.
তাদের কারা হত্যা করেছে এটা বলার আগে আমি যারা বাংলাদেশের ইতিহাস রচনা করেছেন তাদের কাছে কয়েকটি প্রশ্ন রাখতে চাই।

১. ১৪ই ডিসেম্বর যারা নিহত হলেন মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ নয় মাস তাদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ভূমিকা কি ছিল?
২. তারা কি তাদের কর্মস্থলে নিয়মিত গিয়েছিল?
৩. ঢাকা শহর পাকিস্তানীদের নিয়ন্ত্রণে যতদিন ছিল ততদিন কি তারা ঢাকায় লুকিয়ে বা আত্মগোপনে থাকতেন?
৪. তারা ১৪ ই ডিসেম্বরের আগে কি কোন জিজ্ঞাসাবাদ বা গ্রেফতারের মুখোমুখি হয়েছেন?
৫. তাদের রাজনৈতিক পরিচয় কি ছিল?
.
যারা সত্যের মুখোমুখি হতে চায় না , তারা কখনো এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে যাবেন না। তারা একটা গথবাঁধা গল্প বলবেন। এবং দাবী করবেন এদের আল বদর বাহিনীর সহযোগিতায় পাকিস্তানীরা হত্যা করেছিল।
.
১ নং প্রশ্নের উত্তর হল : যারা সেদিন নিহত হলেন তারা সবাই পাকিস্তান সমর্থক ছিলেন। অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী নেতৃত্বে ৫৫ জন একটি বিবৃতিতে পাকিস্তানের ঐক্যের পক্ষে তাদের দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করেন।

তথ্যসূত্রঃ
১. একাত্তরের ঘাতক ও দালালেরা কে কোথায়? - মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশ কেন্দ্র, ফিফথ এডিশান।
২. চরমপত্র - এম আর আখতার মুকুল।
.
২য় প্রশ্নের উত্তর হল : তারা নিয়মিত তাদের কর্মস্থলে গিয়েছেন। প্রবাসী সরকারের ১৮ দফা নির্দেশনামার ১ম দফাই তারা অমান্য করেছেন। এটা শুধু যারা নিহত হয়েছেন তারা নয়, ঢাকা ভার্সিটির সব টিচারই এই নির্দেশ অমান্য করেছেন কারণ তারা সবাই পাকিস্তানপন্থী ছিলেন।

তথ্যসুত্রঃ
১. দুঃসময়ের কথাচিত্র সরাসরি - ড. মাহবুবুল্লাহ ও আফতাব আহমেদ।
২. চরমপত্র - এম আর আখতার মুকুল।
৩. প্রধানমন্ত্রী হত্যার ষড়যন্ত্র - কাদের সিদ্দিকী।
৪. দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা ২৭/৯/১১ এবং ১১/১০/১১
.
৩ নং প্রশ্নের উত্তর হল : যেহেতু তারা প্রতিদিন নিজ নিজ কর্মস্থলে গিয়ে পাকিস্তান সরকারের সেবা করতেন সুতরাং তাদের আত্মগোপনে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।

৪ নং প্রশ্নের উত্তর হল : তারা ১৪ই ডিসেম্বরের আগে গ্রেফতার কিংবা জিজ্ঞাসাবাদ হওয়ার কোন ঘটনা কেউ কোন গ্রন্থে উল্লেখ করেননি। তাই আমরা ধরে নিতে পারি তারা এরকম ঘটনার মুখোমুখি হননি। আর যেহেতু তারা পাকিস্তান সমর্থক ছিলেন তাই তারা গ্রেফতার হওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই। যুক্তি অন্তত তাই বলে।

৫ নং প্রশ্নের উত্তর : তাদের রাজনৈতিক পরিচয় হল তারা সবাই পিকিংপন্থী বাম। এর মধ্যে শহীদুল্লাহ কায়সার, মুনীর চৌধুরী নেতাগোছের ছিলেন। পিকিং বা চীনপন্থী বামরা ছিল পাকিস্তানপন্থী।

তথ্যসুত্রঃ
১. একাত্তরের ঘাতক ও দালালেরা কে কোথায়?- মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশ কেন্দ্র, ফিফথ এডিশান।
২. চরমপত্র - এম আর আখতার মুকুল।
৩. বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ - এম আই হোসেন।
.
এবার আসুন, তাদের কারা হত্যা করেছ, তা নিয়ে আলোচনায় আসা যাক।

১. সিপিবি ৩১.০৮.৭১ তারিখে তাদের রাজনৈতিক যে শত্রুর তালিকা করেছে সেখানে বলেছে :
“মনে রাখতে হইবে চীনের নেতারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করিতেছে ও আমাদের শত্রুদের সাহায্য করিতেছে। দেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী এসব চীনপন্থীদের সম্পর্কে হুশিয়ার থাকিতে হইবে”।

তথ্যসূত্রঃ
বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ- এম আই হোসেন।
.
২. যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চলে পিকিংপন্থী কমরেড আব্দুল হক, কমরেড সত্যেন মিত্র, কমরেড বিমল বিশ্বাস ও কমরেড জীবন মুখার্জীর নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনীর বিপক্ষে যুদ্ধ করেন।

তথ্যসূত্রঃ
আমি বিজয় দেখেছি - এম আর আখতার মুকুল।
.
৩. কমিউনিস্টদের মটিভেশন ক্লাসে এরকমও বলা হতো :
"একজন রাজাকারকে যদি তোমরা ধর, তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, তাকে নানাভাবে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করবে। বারবার করবে এরকম। এতেও যদি কাজ না হয় , প্রয়োজনে শারীরিক নির্যাতনও করবে। যত পারো তথ্য সংগ্রহ করবে এবং পরে কারাগারে নিক্ষেপ করবে। আর যদি কোন চীনপন্থীকে ধর, তাহলে সাথে সাথে প্রাণসংহার করবে।

তথ্যসূত্রঃ
দুঃসময়ের কথাচিত্র সরাসরি - ড. মাহবুবুল্লাহ ও আফতাব আহমেদ।
.
৪. কাজী জাফর ও রাশেদ খান মেননের দল সহ পিকিংপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা ও কর্মীদের নিধন করা হবে বলে মুজিব বাহিনীর কর্মীরা হুমকি দিয়েছে। এই কারণে তারা পালিয়ে থাকতেন।

তথ্যসূত্রঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ - ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া।
.
আমি এখানে যে তথ্যগুলো উপস্থাপন করেছি তাতে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে, যারা নিহত হয়েছেন তাদের পরিচয় ও যারা তাদের শত্রু তাদের পরিচয়। সুতরাং পাকিস্তানীরা তাদের কেন হত্যা করবে এটা আমার মাথায় আসছে না। আমি মনে করি কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের মাথায় তা আসতে পারে না।
.
আর ১৪ই ডিসেম্বর ঢাকার নিয়ন্ত্রণ কোনভাবেই পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে ছিল না। রাজাকাররা তো আরো আগেই পালিয়েছে। ১২ ডিসেম্বরের মধ্যেই ঢাকার পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় ভারতীয় সেনাবাহিনী। ১৩ তারিখ আত্মসমর্পনের সিদ্ধান্ত হয়। সহজেই অনুমেয়, ১৪ই ডিসেম্বরের কোন হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত হওয়ার ক্ষমতাই ছিল না পাকিস্তানী হানাদারদের।
.
সমীকরণ খুবই সোজা। “র” নিয়ন্ত্রিত মুজিব বাহিনীই সংঘটিত করেছে এই নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের। পাকিস্তানের সমর্থক ও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী ঐসব বুদ্ধিজীবী বামপন্থী নেতাদের হত্যা করতে সহযোগীতা করেছে রুশপন্থী বামেরা। এখানেই শেষ নয়। একে একে সকল পাকিস্তানপন্থীদের তারা হত্যা করে। তারা গণহত্যা চালায় বিহারী ক্যম্পে ও মসজিদে মসজিদে। পরে এই মুজিব বাহিনীর সাথে ধ্বংসযজ্ঞে যোগ দেয় কাদের সিদ্দীকী।

তথ্যসূত্রঃ
১. দ্যা ডেড রেকনিং - শর্মিলা বসু।
২. অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা - মেজর এম এ জলিল।
৩. বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ - এম আই হোসেন।
.
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যাতে পিকিংপন্থী কমিউনিজম এ দেশে প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে সে পরিকল্পনা আগেই প্রণয়ন করে এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছে।
.
অর্থাৎ প্রথমত : পিকিংপন্থী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে মাওবাদী কমিউনিজমের উত্থানকে রোধ করেছে।দ্বিতীয়ত : সম্ভাব্য ভারত বিরোধী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে শুধু দালাল বুদ্ধিজীবীদের বাঁচিয়ে রেখেছে ভবিষ্যতের ভারতীয় লুটপাট নিষ্কণ্টক করেছে।
.
-ফজলে এলাহী।

"নো বীফ" লেখা রেস্টুরেন্টের মত কোনো রেস্টুরেন্টে কি "নো পর্ক" (শুকর) লেখা কোনো সাইনবোর্ড থাকে? তুমি তোমার রেস্টুরেন্টে গরু বিক্রি করবানা ফাইন! তো এটা ঝুলায় রাখার কি হলো?
তাহলে ওরা নো বীফ লিখে আসলে কাকে খুশি করতে চায়? দিল্লির গোলামি তো আমরা করিনা। বাঙালি মুসলমান বার বার র*ক্ত দিয়ে এই গোলামির জিঞ্জির ভেঙেছে। যেসব রেস্টুরেন্ট নো বীফ সাইন ঝুলাবে এদের ব্যবসায় ধ্বস নামান।
শাহজালালের বাংলায় নো বীফের ঠাঁই নাই। ☝️☝🏻

কুত্তা বাশার আল আসাদের কাজিন। 🔥🔥

ইয়া শাম! নিশ্চয়ই আমার রবের ওয়াদা সত্য... তাকবির! ☝️

কি নির্মমভাবে আমার ভাইকে কুপিয়েছে ইস্কন সন্ত্রাসীরা! তাকানো যায়না ভাই 😓

এডভোকেট আলিফকে যেভাবে শহীদ করেছিল হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকনের সন্ত্রাসীরা।

#BANGLADESH #BanISKCON

১) চিন্ময় অনুসারী আবার কারা? স্পষ্টতো এখানে ইskন জড়িত।
২) সাম হাউ যদি কোনো বিন্দু আইনজীবী হতো, প্রথম কালো কি এভাবে শুধু আইনজীবী লিখতো?

#BoycottProthomAlo

স্পষ্ট ধারালো অস্ত্রধারীদের গ্রেফতার করতে রাষ্ট্রের কতদিন সময় লাগবে? আজকে চট্টগ্রামের আইনজীবী হত্যাকান্ডে এভাবেই তারা ধারালো অস্ত্র ও ভিতরে ভিতরে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার করেছে। ছবিগুলো তো স্পষ্ট। রেখে দিলাম, এই সেক্যুলার রাষ্ট্রের বিচার কতদূর হয় দেখা যাক।

Channel IR

চট্টগ্রামে আজ অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফকে নির্মমভাবে জ*বা*ই করেছে ইস্কন হিন্দু উগ্র সংগঠন। উনি IIUC এর শিক্ষার্থী ছিলেন বলে জানা গেছে।

শুরুটা জরুরি ছিল। হয়েছে। মাথায় রাখুন, ইউনুস গং অনড় থাকবে। ইউনুসের চারপাশে প্রআ এমনভাবে সৈন্য সাজিয়েছে যাতে তিনি কিছুই করতে না পারেন। বরং খুব দ্রুততার সাথে তাকে ঘনিষ্ঠ করে নিয়েছে প্রআ। জেনে রাখা উচিৎ ইউনুসের সাথে এই ব্লকের আতাত ২০১১ সাল থেকেই।

আরো স্মার্ট মুভ দরকার। প্রআ'র নবী অবমাননা তৎকালীন বাইতুল মোকাররমের খতিবের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করলেই মুছে যায় না। এটি জাতীয় অপরাধ, আদালতেই এর ফয়সালা জরুরি। নতুন করে মামলা করুন।

তদন্ত দাবি করা দরকার প্রআ'র টয়লেট পশ্চিমমুখী ছিলো এই বিষয়টার। মামলাও জরুরি।

প্রআ'র কনসার্টে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যাওয়া কিশোরের পরিবার কি বিচার পেয়েছে এখনও?! ঐ মামলার রায় কবে হবে?!

ডিল্লিস্টারের কর্মচারীদের নামাজ, রোজা ও দাড়ি রাখতে বাধাঁ দেয়ার বিষয়ে মামলা জরুরি। অফিসে রাতদিন ইসলাম বিরোধী আলাপের তদন্ত প্রয়োজন।

হাসিনার গণহত্যার শুরুতেই প্রআ+ডিল্লিস্টারের সমর্থনপুষ্ট সম্পাদকীয়গুলো কি যথেষ্ট না?!

গুম হওয়া ব্যক্তির খোঁজ পাওয়ার আগেই তাদের সম্পর্কে ভুল তথ্য প্রদান করা থেকে নিয়ে ডারতীয় হাই কমিশনারের সাথে তাদের ফোনালাপ অনুসন্ধানের দাবিও থাকুক আমাদের স্লোগানে।

জামাত বিএনপিকে কোনো একটি প্রকাশ্যেই বেছে নিতে হবে। হয় আপামর মুসলিম ছাত্র জনতা, নাহয় ডিল্লির দাসানুদাস প্রআ ও ডিল্লিষ্টার।

- সাঈদুল মোস্তফা

চট্টগ্রামের শান্তিপূর্ণ মিছিল নাকি প্রথমকালোর অফিস ভাঙচুরের জন্য হয়েছিল। মিথ্যা মিডিয়ার তথ্য সন্ত্রা*স দেখেন!

https://chithi.me/Sakib0598

"আসিফ আদনান ডায়েশের সদস্য সংগ্রহ করতেন যেভাবে! চাঞ্চল্যকর তথ্য!!"

এটা আফিয়া সিদ্দিকীর পরীক্ষা না, পরীক্ষা এ উম্মতের।
🎙️Jakaria Masud (হাফি.)

বাংলাদেশকে ভারতের সাথে যুক্ত করার প্রস্তাব রেখেছে শ্যামলী পরিবহনের মালিক রমেশ চন্দ্র ঘোষ। সাথে ছিলো হিন্দু মহাজোটের প্রধান গোবিন্দ প্রামাণিক। খুব অবাক লাগে এমন সুস্পষ্ট রাষ্ট্রদ্রোহিতার বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পরও কিভাবে সে বেঁচে যায়? তার শ্যামলী বাসগুলো কিভাবে রাস্তায় চলে? তাহলে রাষ্ট্রদ্রোহীতা, জঙ্গিবাদ কিংবা সার্বভৌমত্বের হুমকির জন্য কেবলমাত্র মুসলিমদেরই গ্রেফতার করা যায়; হিন্দুদের যায়না?!

.
তাহলে বৈষম্য দূর হলো কোথায়? যেখানে অখন্ড ভারতের হয়ে কাজ করা গোবিন্দ প্রামাণিকও হিন্দু নেতা হয়ে বাংলাদেশে ঘুরে বেড়ায়। আবার রমেশ চন্দ্রের শ্যামলী বাসগুলোও মুসলিমদের ভাড়ায় বাংলাদেশে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা করে।

.
মাঝেমধ্যে মনে হয় এদেশের মানুষের ভারতের আগ্রাসন এবং উগ্র হিন্দুত্ববাদের নির্যাতন ডিজার্ভ করে। না হয় এদের হুঁশ ফিরবেনা।

মানে ব্রেণের যা অবস্থা!
কাউকে না চিনেও ট্যাগিং রেডি।

৭ ই অক্টোবর! অনেক ভয়, শঙ্কা আর নতুন আলোর গল্প।
.
শুরু করি আবরার ফাহাদ রহি: কে দিয়ে। জীবিত আবরার থেকে অন্তকালের যাত্রী আবরারকে নিয়ে
১) ফ্যাসিস্ট আওয়ামী ২) ভরতও ভরতপ্রেমী এবং ৩) ইসলামবিদ্বেষীদের বেশি চিন্তার ভাজ ছিল৷
.
আবরার যে বিপ্লবের রেখা শুরু করেছেন সে রেখা এখনো স্পষ্ট এবং বিদ্যমান। বাহ্যিক আওয়ামি পালিয়েছে কিন্তু কাঠামোগত আওওয়ামি থেকে এখনো বাংলাদেশ মুক্তি পায়নি বা একটু বাস্তবিক হয়ে বলা যায় মুক্ত করা হয়নি।
.
একইভাবে ভরতপ্রেমীদের আলাদা করা যায়নি। ফ্যাসস্ট আওয়ামিকে দুষে অনেকেই নিজের দুষ্টতা মুছে রুপ পাল্টিয়েছে কিন্তু দাদাপ্রেম কি ত্যাগ করেছে? আবরারের দাবীর ইলিশ কি কলকাতায় বন্ধ করা গেছে?
.
আবরার নামাজ পড়ে, ইসলাম পালন করে এই বয়ানের পিছনে যারা তাকে সন*ত্রাসী বানিয়ে তাকে পেটানো জায়েজ করেছিল তাদের স্পষ্ট পদচারণাও নতুন বাংলাদেশে স্পষ্ট! তা না হলে বুয়েটে কনসার্ট আদিকাল থেকে হয়ে আসছে ইহা সর্বজন স্বীকৃত অথচ সীরাত মাহফিলের জন্য শায়েখ আহমাদুল্লাহরা কেন অস্বীকৃত?
----

দু'মাস না পেরোতে আবু সাঈদকে সন্ত!সী আখ্যা দিয়ে শুধু ওএসডি দেয়া হয়। অথচ এই রাষ্ট্রের রন্ধে রন্ধে কি উর্মীর মত আওয়ামীর রূহানী সন্তানেরা নেই? নাকি শুধু মস্টরমাইন্ড ক্রেডিট নিয়েই রাস্ট্রের ক্রেডিবিলিটি বাড়ানো যায়?

----

শুধু গত এক বছরে মানবতার আব্বোরা এক হাজার ৭৯০ কোটি ডলার সহায়তা আপ্পনার আমার ভাইয়ের রক্তের বিরুদ্ধে পাঠিয়েছে। যদিও ৭ অক্টোবর থেকে এম্রিকার মুখোশ ও ইস্রIL এর প্যান্ট খুলে গিয়েছে, তবুও এদেশের পশ্চিমাদাসেদের চোখ খুলেনি। অবশ্য খোলার কথাও না সত্যের আলোর ঝলকানিতে চোখ খোলা কঠিন। ওদের ও ওদের আব্বুদের জন্য সামনে দিনগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে ইন শা আল্লাহ।

০৭-১০-২০২৪

ইসরায়েলি টেলিগ্রাম গ্রুপগুলিতে প্রচারিত ভিডিওগুলি ইসরায়েলের উপর ইরানের হামলার প্রভাব স্পষ্ট প্রতিফলিত হচ্ছে।
আগুন এখনো চারিদিকে জ্বলছে।

ইসরাইল তার জনগণকে হামলায় আক্রান্ত হওয়া ভিডিও বা ছবি শেয়ার না করতে নির্দেশ দিয়েছে।⁩

আলহামদুলিল্লাহ! ইস্পরায়েলিদের জাহান্নামে পৌছে দেয়া হয়েছে ❤️💥

ইসরায়েলের নেভাতিম এয়ার বেইসে একেরপর এক হিট। বেইসের প্রতিরক্ষা যেন ঘুমিয়ে পড়েছে।

নিশ্চিত হওয়া যায়নি! তবে দাবী করা হচ্ছে মুজাহিদরা ইসরায়েলিদের জাহান্নামে পৌছাচ্ছে!💥

ইরানিয়ান আতশবাজি ইন তেল আবিব 💥

🇮🇷🇱🇧⚔🏴‍☠🇺🇸  তেল আবিবে ইরানের মিসাইল... 💥

ইরানের হামলার ফলে এখন পর্যন্ত ৮ ইসরাইলী নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

#IRAN #Israel