Umma News @umma_news_net Channel on Telegram

Umma News

@umma_news_net


মিথ্যার আঁধারে নিমজ্জিত দুনিয়ায় সত্যের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়েই Umma News এর পথচলা। সত্য খবরের প্রত্যাশা নিয়ে আপনারা Umma News এর সাথে থাকবেন আশা করি ইনশাআল্লাহ।

Umma News (Bengali)

থাকুন মিথ্যার আঁধার থেকে দুনিয়ায় সত্যের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার পথে Umma News এর সাথে। এই চ্যানেল মুসলিম সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং সংবাদ সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হল সত্য ও সঠিক তথ্য দিয়ে মানুষকে অবগত করানো। Umma News আপনাকে বিশ্বের প্রতিটি ঘটনায় আপডেট রাখতে সাহায্য করবে। আপনি শীর্ষ খবর, রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক মৌলিক, সাহিত্য এবং বিজ্ঞান সহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পারবেন আমাদের চ্যানেলে। Umma News এর সাথে থাকবেন, সত্যের আলোতে এগিয়ে যাবেন নিশ্চিত করা যায়।

Umma News

18 Jan, 09:56


রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ আগুন!

কক্সবাজারের কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুড়েছে ৬ শতাধিক ঘড়বাড়ি, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫০০টিরও বেশি পরিবার। বাস্তুহারা এই পরিবারগুলো এখন সব হারিয়ে ছন্নছাড়া।

এনজিওগুলো খাদ্য, পানি ও স্বাস্থ্যসেবার মতো মানবিক সহায়তা দিয়ে সাড়া দিলেও, আধ্যাত্মিক জিনিসপত্র যেমন কুরআন, জায়নামাজ পাচ্ছে না।

ইতিমধ্যে রোহিঙ্গা শরনার্থী শিবির থেকে আমাদের কাছে জায়নামাজ এবং কুরআনের কপি চেয়ে আর্জি জানানো হয়েছে। দিতে আগ্রহী এমন কেউ থাকলে আমাদের ইনবক্স করুন।

তারিখ: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
লোকেশন: কুতুপালং, কক্সবাজার।

Umma News

18 Jan, 09:56


🔴 গাজার খান ইউনিসের মাওয়াসি আল-ক্বাররা এলাকায় বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর আশ্রয় নেওয়া তাঁবু লক্ষ্য করে ইসরাইলের বিমান হামলা, এক মা ও তার ৪ সন্তান নিহত!

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত যত বেশি সম্ভব ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা যায়, এই লক্ষ্য নিয়ে গাযা জুড়ে বোমা হামলা জোরদার করেছে ইসরাইল।

Umma News

18 Jan, 09:56


🔴 ব্রেকিং । ফিলিস্তিনের দখলকৃত অঞ্চলগুলোতে বৃষ্টির মতো রকেট হামলা

Umma News

18 Jan, 09:56


🔴 ব্রেকিং । তেল আবিবে ইয়েমেনের রকেট হামলা, বাজছে সাইরেন, নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছে ইহুদিবাদীরা!

Umma News

18 Jan, 09:56


🔴 ব্রেকিং । তেল আবিব জুড়ে বাজছে সাইরেন, নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছে ইহুদিবাদীরা!

Umma News

18 Jan, 09:41


চাঁপাইনবাবগঞ্জের কিরণগঞ্জ সীমান্তে গাছ কাটা নিয়ে উত্তেজনা, সতর্ক বিজিবি।

Umma News

18 Jan, 09:38


মিসাইলের সাইরেন শুনে দৌড়ে পালাচ্ছে সন্ত্রাসীরা 😂

তেল আবিব

Umma News

18 Jan, 09:37


তেল আবিবে ইয়েমেন থেকে ব্যালেস্টিক মিসাইল হামলা চালাচ্ছে আনসারুল্লাহ হুথি।

Umma News

18 Jan, 09:34


আওয়ামী লীগ নেতাকে বাঁচানোর চেষ্টা সেনাবাহিনীর একটি অংশের!#elias_hossain
https://youtube.com/watch?v=1II-277hGJE&si=xSpRE9An3l-WiXiC

Umma News

18 Jan, 09:31


যে বাঙালি বাংলাদেশের জন্য রক্ত দিয়েছে। সেই বাংলার পার্বত্য চট্টগ্রামে ৫৪ বছরেও এখনো স্বাধীনতা পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি।  বিশেষ করে অবৈধ অস্ত্রধারীরা তাদের পেট চালাতে এবং উচ্ছাবিলাসি এলিটদের ক্ষমতায়ন করতে যারা অস্ত্রহাতে নিয়োজিত তারা এক ভীতিকর পরিস্থিতিতৈরি করে রেখেছে।

এখানে একজন বাঙালি হয়ে দিনেদুপুরে উপজাতি  অধ্যুষিত গহীন অরণ্যে যাওয়া যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমনি রাত নামলে সাহেবী উপজাতি অধ্যুষিত এলাকার মহাসড়ক বা আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করতেও ঝুঁকিপূর্ণ।

প্রতিনিয়ত ঘটছে সন্ত্রাসী ঘটনা। শুক্রবার সন্ধ্যা নামারপরও সন্ত্রাসী কর্তৃক খাগড়াছড়ির পানছড়িতে আঞ্চলিক মহাসড়কের লতিবান প্রিন্সিপাল পাড়া সংলগ্ন এলাকায় পাহাড়ি সন্ত্রাসী কর্তৃক ঢাকার এনসিটিবির ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাঙালিদের মারধোর করে মোবাইল এবং টাকা পয়সা কেড়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেল। 

বর্তমানে পানছড়ি  হাসপাতালে  ভর্তি আছে ভুক্তভোগী ১. আব্দুর রহিম (২৪), পিতা মোঃ মতিউর রহমান, গ্রাম মধ্যনগর। ২. মোহাম্মদ আজাদ হোসেন বাবু (২২), পিতা আব্দুল কাদের, গ্রাম দমদম, পানছড়ি এবং ৩. মোঃ সোহাগ (২৩), পিতা আলিনুর, গ্রাম কলোনি পাড়া, পানছড়ি।

Umma News

18 Jan, 06:44


খবরে দেখলাম মিয়ানমার থেকে ইন্ডিয়া হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের পথে একটা বড় অস্ত্রের চালান জব্দ করছে ইন্ডিয়ার মিজোরাম পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনী। এই সময় মিজোরাম পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা ছয়টি AK-47 রাইফেল, ১০,০৫০টি কার্তুজ এবং ১৩টি ম্যাগাজিন জব্দ করতে সক্ষম হয়।

মিজোরাম পুলিশ জানিয়েছে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী Chin National Front (CNF) বাংলাদেশের সশস্ত্র গোষ্ঠী United People's Democratic Front (UPDF) এর কাছে অস্ত্রগুলো ডেলিভারি দেয়ার জন্য পাঠিয়েছিলো। UPDF দেশের জন্য, সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হওয়া সত্ত্বেও বিগত সরকার ও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এদের বিরুদ্ধে কোন কার্যকারী পদক্ষেপ নিতে দেখিনি। ফলস্বরূপ UPDF পাহাড়ে বুক উঁচু করে শক্তি বৃদ্ধি করে চলছে এবং পাহাড়কে আলাদা করার দ্বিবাস্বপ্নে নিমজ্জিত হচ্ছে। UPDF কীভাবে পাহাড়ে প্রভাব বিস্তার করছে তা বোঝার জন্য নিচে একটা ছবি সংযুক্ত করছি। ছবিটিতে প্রকাশ্যে UPDF এর কার্যালয় দেখা যাচ্ছে। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা থেকে তোলা। যেদিন এই ছবিটি তোলা হয় ঠিক তার পূর্বের দিন রাঙামাটিতে সেনাবাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধে এক UPDF কর্মী নিহত হয় এবং সেনাবাহিনী তাদের কাছ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি M16 রাইফেল উদ্ধার করে।

#khaja_juberi

Umma News

18 Jan, 06:43


𝒯𝒽𝑒 𝒲𝑜𝓇𝓁𝒹 𝒾𝓈 𝑔𝒶𝓂𝑒, 𝐼𝓃 𝓉𝒽𝒾𝓈 𝑔𝒶𝓂𝑒, 𝓉𝒽𝑒 𝒫𝓁𝒶𝓎𝑒𝓇 𝒾𝓈 𝐼𝓃𝓉𝑒𝓁𝓁𝒾𝑔𝑒𝓃𝒸𝑒. — The Outpost

যখন পাহাড় কে আলাধা করা হচ্ছে কিছু ইচ্ছাকৃত ভাবে তৈরি জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে, সেখানে আমাদের কথিত রাষ্ট্র সংস্কার কমিশন টাইপ সংস্থাগুলো দেশকে চারটি প্রদেশে বিভক্ত করার মত আরো চারটি জাতীয়তা সৃষ্টি করার প্রস্তাবনা রেখেছেন।

বাস-সিনএজি স্ট্যান্ড গুলোতে চাঁদাবাজি হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় লাইসেন্সের ছত্রছায়ায় টাকা গুলোর একটি অংশ যাচ্ছে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের নিকট। এসব চাঁদাবাজ শ্রমিক ইউনিয়নের কমিটিতে রয়েছেন সেই স্থানীয় আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী ব্যক্তিরাই।

চাঁদাবাজ আর নব্য জাতীয়তাবাদের মধ্যে বাংলাদেশের দরকার একটি ডিসিপ্লিন জাতি গঠনের যেটা হবে প্রধানত সামরিক ও প্রযুক্তিকে ঘিরে এবং ইন্টিলিজেন্স আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে তা না করে এখনও ব্রিটিশ আমলের বহুত্ববাদ ও কমিশন গঠনেই রয়েছি আমরা।

মনে হচ্ছে ঝড় আসতে চলেছে........ ঝড়।

#মুহাম্মাদ_আশরাফ

Umma News

18 Jan, 06:42


Syrian Transitional Government এর পক্ষ হতে বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানির প্রতি কিছু দিকনির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। Turkish Airlines এর বরাতে Middle East Eye আমাদের জানিয়েছে যে, দামেশকের পক্ষ হতে সিরিয়ায় ফ্লাইট অপারেশন পরিচালনার অনুমতি দেওয়ার সময় তাদের অবগত করা হয়েছে যে, তাদের কোনো বিমান ইসরায়েলি ও ইরানি পাসপোর্টের অধিকারী কাউকে বহন করে সিরিয়ায় অবতরণ করতে পারবেন না। তবে লেবাননের নাগরিকদের অনুমতি রয়েছে, যদি তাদের ভিসা থাকে।

Data collected and composed by: Revan M
The Outpost Administration

Umma News

18 Jan, 03:05


বাম সন্ত্রাসীদের কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে?

Umma News

15 Jan, 01:43


বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায়  ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।

Umma News

14 Jan, 22:25


Ab- blood lagbe emergency...

.আজকে মধ্যে অন্যথা বাচ্চা বাঁচানো সম্ভব হবে না।
লোকেশন - পিজি হসপিটাল
Contact -
তানভীর - +8801780-042745

Umma News

14 Jan, 19:02


We have seen that various TV media are currently talking about the 70 GB database of Dhaka University. We would like to say that we will very quickly delete these databases from our storage and will never make them public so that they do not exist and do not go to third parties, because we do not want to harm our country. However, there are still some vulnerabilities in the website that should be resolved quickly.


আমরা দেখেছি যে বিভিন্ন টিভি মিডিয়া বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ জিবি ডাটাবেস নিয়ে কথা বলছে। আমরা বলতে চাই যে আমরা খুব দ্রুত আমাদের স্টোরেজ থেকে এই ডাটাবেসগুলি মুছে ফেলব এবং কখনই এগুলি সর্বজনীন করব না যাতে এগুলি বিদ্যমান না থাকে এবং তৃতীয় পক্ষের কাছে না যায়, কারণ আমরা আমাদের দেশের ক্ষতি করতে চাই না। তবে, ওয়েবসাইটে এখনও কিছু দুর্বলতা রয়েছে যা দ্রুত সমাধান করা উচিত।

-Systemadminbd Official

Chanel Link : https://t.me/+3c2o4XzXAWEzMzE1

Umma News

14 Jan, 18:15


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
আমি একজন মুহাজির রো°হি°ঙ্গা মুসলিম।
আমরা বর্তমানে এক বড় সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।

১. আমাদের সমস্যা : আমাদের সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে একজন রোহিঙ্গা সে আগে মুসলিম ছিল, পরবর্তীতে মিশনারীর দাওয়াতে খ্রিস্টান হয়ে গিয়েছে,
খৃষ্টান হয়ে সে আমাদের প্রাণের স্পন্দন রাসুল (সা)-এর বিরুদ্ধে ক*টূ*ক্তি করেছে। এর প্রতি*বাদে আমরা মিছিল করেছি এবং পোস্টার বিতরণ করে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করেছি, বিচারের দাবি জানিয়েছি।
আমাদের পক্ষে আর কিছু করার উপায় ছিল না। এখানে আমাদের কোনো বড় ইসলামিক চ্যানেলও নেই, যেখানে আমরা আমাদের কথাগুলো দেশবাসীর নিকটে প্রচার করতে পারব, মাঠে নামাও আমাদের জন্য সম্ভব নয়। আমরা কেবল পোস্টার বিতরণ করে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করেছি।
কিন্তু এখন খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিভিন্ন চ্যানেলে এখন আমাদের বি*রু*দ্ধে অ*প*প্রচা*র চালানো হচ্ছে।

২. বাড়তি বিপদ : আমরা যারা পোস্টার বিতরণ করে এই সচেতনতা তৈরির চেষ্টা করেছে, তাদেরকে এখন DGFI এবং অন্যান্য গো*য়েন্দা সংস্থাগুলো ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। শুধু তাই নয়, তাদেরকে হু*ম*কিও দেওয়া হচ্ছে।
আমাদের অপরাধ আমরা আমাদের প্রাণের স্পন্দন মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কটুক্তিকারীর শাস্তি দাবি করেছি।
আমরাও বুঝি, বাংলাদেশ সরকার আমাদের পক্ষে নয়, বরং খ্রিস্টানদের পক্ষেই বেশি সমর্থন দেখাচ্ছে।

আমাদের আবেদন : বাংলাদেশের সম্মানিত আলেম-ওলামা এবং মুসলিম ভাইদের প্রতি আমাদের বিনীত অনুরোধ, দয়া করে এই কঠিন সময়ে আমাদের সহযোগিতা করুন। আপনারা আগেও আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, আমরা আপনাদের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ।
এখনো আপনাদের সহায়তা প্রয়োজন।

এটিকে আপনাদের ঈমানী দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করে সম্ভাব্য সব পদ্ধতি অবলম্বন করে বিভিন্ন জনসভায় মানুষদেরকে বুঝান এই ষড়*য*ন্ত্রের কথা।
আমরা সবাই এখানে ঈমানদার, আমাদের ঈমানটা নিয়েই পড়ে আছি, আপনারা দয়াকরে আমাদের ঈমান রক্ষার্থে এগিয়ে আসুন। দয়াকরে প্রাণের স্পন্দন মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কটুক্তিকারীদেরকে বিচারের আওতায় আনুন।

অনুরোধ : প্রিয় ভাইয়েরা, দয়া করে এই বার্তাটি বেশি বেশি করে ছড়িয়ে দিন। আমি বাংলাদেশের ইসলামিক মিডিয়া গুলোকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি, দয়া করে আমাদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসুন।
আমরা কোন আর্থিক সহযোগিতা চাচ্ছি না.
শুধু মাত্র আপনারা প্রচার করে মানুষদের কে সতর্ক করবেন,
যেন শা*তি*মের বিচার হয় এবং আমাদের উপর বিপদ-আপদ না আসে।
জাজাকুমুল্লাহ খাইরান।
দ্রষ্টব্য : শা*তি*মের ছব কমেন্ট বক্সে দেওয়া আছে।

ইতি, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আপনাদের
মুহাজির এক ভাই।

Umma News

14 Jan, 18:08


তা*লি*বরা ন্যা*টো ও আ*মে*রিকার কাছ থেকে যে পরিমাণ অ"স্ত্র গো'লা-বা'রু, ট্যাংক যু*দ্ধ বিমান ইত্যাদি গনীমত হিসেবে পেয়েছে সেগুলো গনিমত ছাড়া শুধু প্রযুক্তি ও রাষ্ট্রীয় অর্থ দিয়ে হাসিল করতে হলে কত বছর লাগতো?!

মুসলিমদের সবচেয়ে সম্মানিত ও শতভাগ হালাল ও বরকতময় রিজিক হলো গনিমতের রিজিক। এটা না ধরা পর্যন্ত আমরা কখনোই সম্মান ও মর্যাদা পাবো না।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
عن ابن عمر رضي الله عنهما عن النبي صلى الله عليه و سلم: بعثت بين يدي الساعة مع السيف ، وجعل رزقي تحت ظل رمحي ، وجعلت الذلة والصغار على من خالف أمري ، ومن تشبه بقوم فهو منهم.

ইবনে উমর (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন:
"আমাকে কিয়ামতের পূর্বে তরবারিসহ প্রেরণ করা হয়েছে এবং আমার জীবিকার ব্যবস্থা আমার বর্শার ছায়ার নিচে করা হয়েছে। আর যারা আমার আদেশের বিরোধিতা করে তাদের জন্য লাঞ্ছনা ও হীনতা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর যে ব্যক্তি কোনো জাতির সাদৃশ্য গ্রহণ করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে।"
(মুসনাদে আহমাদ, সুনানে আবু দাউদ)

আরেক হাদীসে এসেছে,
سنن النسائي (6/ 214)
عَنْ سَلَمَةَ بْنِ نُفَيْلٍ الْكِنْدِيِّ، قَالَ: كُنْتُ جَالِسًا عِنْدَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، أَذَالَ النَّاسُ الْخَيْلَ، وَوَضَعُوا السِّلَاحَ، وَقَالُوا: لَا جِهَادَ قَدْ وَضَعَتِ الْحَرْبُ أَوْزَارَهَا، فَأَقْبَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِوَجْهِهِ، وَقَالَ: «كَذَبُوا الْآنَ، الْآنَ جَاءَ الْقِتَالُ، وَلَا يَزَالُ مِنْ أُمَّتِي أُمَّةٌ يُقَاتِلُونَ عَلَى الْحَقِّ، وَيُزِيغُ اللَّهُ لَهُمْ قُلُوبَ أَقْوَامٍ، وَيَرْزُقُهُمْ مِنْهُمْ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ، وَحَتَّى يَأْتِيَ وَعْدُ اللَّهِ، وَالْخَيْلُ مَعْقُودٌ فِي نَوَاصِيهَا الْخَيْرُ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ، وَهُوَ يُوحَى إِلَيَّ أَنِّي مَقْبُوضٌ غَيْرَ مُلَبَّثٍ، وَأَنْتُمْ تَتَّبِعُونِي أَفْنَادًا، يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ، وَعُقْرُ دَارِ الْمُؤْمِنِينَ الشَّامُ»

সালামা ইবন নুফাইল আল-কিন্দি (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে বসে ছিলাম। এক ব্যক্তি বলল: "হে আল্লাহর রাসূল, মানুষ ঘোড়ার ব্যাপারে অবহেলা করছে, অস্ত্র ত্যাগ করছে এবং বলছে যে, আর জিহাদের প্রয়োজন নেই, যুদ্ধ তো শেষ হয়ে গেছে।"

এ কথা শুনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার চেহারা তার দিকে ফিরিয়ে বললেন:
"তারা মিথ্যা বলেছে। এখনই, এখনই চো যুদ্ধ শুরু হলো মাত্র। আর আমার উম্মতের মধ্যে সর্বদা একটি দল থাকবে, যারা সত্যের জন্য যুদ্ধ করবে। আল্লাহ কিছু জাতির অন্তরগুলোকে বক্র করে তাদের প্রতি (আক্রমণের করার জন্য) ধাবিত করে দেবেন এবং তাদের (আগ্রাসী শত্রুদের) মধ্য থেকেই তাদের (মু/জা/হি/দদের) জন্য রিজিকের সুব্যবস্থা করবেন—যতক্ষণ না কিয়ামত প্রতিষ্ঠিত হয় এবং যতক্ষণ না আল্লাহর প্রতিশ্রুতি পূর্ণ হয়। ঘোড়ার কপালে কিয়ামত পর্যন্ত কল্যাণ বেঁধে রাখা থাকবে। আর আমার প্রতি ওহি হচ্ছে যে, আমি শীঘ্রই মারা যাব এবং তোমরা বিভিন্ন দল ও উপদলে বিভক্ত হবে; তোমরা একে অপরের গর্দান কাটবে। মুমিনদের আবাসভূমি হবে শাম।"

(সুনানে নাসায়ী)

শেষের হাদীসটা মনোযোগ দিয়ে পড়লে এবং অনুধাবন করলে এতটা বেশি মজা পাবেন এবং বর্তমান পৃথিবীর হালতে এত বেশি বুঝতে পারবেন যেটা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। এই হাদীসে একটি লক্ষনীয় বিষয় হলো, "কিছু জাতিকে আল্লাহ মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য লেলিয়ে দেবেন। এরপর মুসলিমদেরকে তাদের থেকে রিজিক দান করবেন!" এই জায়গাটা ভালোভাবে নোটিশ করুন এবং আ*ফ"গা*নিস্তান, সি/রিয়া, সো/মা/লিয়া, মা/লি ইত্যাদি অঞ্চলে মু/জা/হিদের প্রতি লক্ষ্য করে দেখুন। এই হাদীসের বাস্তবতা পুরোপুরি বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। মুসলিমরা অর্থনীতি দিয়ে বিজয় লাভ করতে পারবে না, বরং, গনিমতের পথ আঁকড়ে ধরলে সম্মানজনক রিজিক ও বিজয় উভয়টাই পাবে এবং পরবর্তীতে অর্থনীতিও শক্তিশালী হবে ইনশাআল্লাহ।

Umma News

14 Jan, 15:54


https://dailyamardesh.com/amar-desh-special/amdmdbhm9ybkf

Umma News

14 Jan, 15:51


🚨 হত্যার ভয় দেখিয়ে অসহায় মুসলিম মেয়েকে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করল হিন্দু যুবক, থানায় অভিযোগ দেওয়ায় বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ।

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর থানার রাণীরবন্দরের নশরতপুর ইউনিয়নের বশির মেম্বার পাড়ায় মাহফুজা আক্তার (১৫) নামের এক অসহায় মুসলিম মেয়েকে হত্যার ভয় দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে একই গ্রামের উপেন চন্দ্র পাল (৩৫) নামের এক হিন্দু যুবক।

মাহফুজা আক্তার প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় বিভিন্ন ভয় ভীতি এবং তার মাকে মারার হুমকি দেখিয়ে জোরপূর্বক শারীরিক নির্যাতন করে উপেন চন্দ্র পাল (কালু)।

ধর্ষণের পর হুমকি-ধামকি ও শারীরিক নির্যাতনে অতিষ্ট হয়ে, গত ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করে মাহফুজা। এরই জের ধরে গত চলতি মাসের ৭ জানুয়ারি মাহফুজার বাড়ির চতুর্দিক খড় দিয়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে এই পুরো মুসলিম পরিবারকে পুরিয়ে মারার চেষ্টা করে উপেন চন্দ্র পাল (কালু)।

আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, ঘটনার প্রায় ১ মাস কেটে গেলেও এখন পর্যন্ত এই ভয়াবহ অপরাধের দায়ে হিন্দু যুবককে আটক করেনি পুলিশ। অন্যদিকে অপরাধী ও তার সহযোগীরা এখনো ঐ মুসলিম মেয়ে ও তার পরিবারকে বিভিন্ন হুমকি ধামকি দিয়েই চলেছে।

#JusticeForMahfuja

Umma News

14 Jan, 15:51


ব্রেকিং! গাজার উত্তরাঞ্চলে গণহত্যা চালিয়েছে ইসরাইল

Umma News

14 Jan, 15:51


🔴 গতকাল গাজার উত্তরাঞ্চলে লড়াইয়ের সময় ৫ ইসরাইলি সেনা নিহত এবং ১০ জন আহত হয়েছে। ইতিমধ্যে ইসরাইলি সেনাবাহিনী এ হতাহতের কথা স্বীকারও করেছে।

Umma News

14 Jan, 15:51


🇸🇩 সংযুক্ত আরব আমিরাত সমর্থিত কুখ্যাত র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ) এর কবল থেকে ওয়াদ মাদানি শহর মুক্ত করার পর জনতার আনন্দ উদযাপন।

#Sudan

Umma News

14 Jan, 12:55


৮০-৯০ এর দশকে ইউরোপ-আমেরিকায় যৌনবিপ্লব সংঘটিত হয়। উন্মত্ত যৌনতায় ভেসে যায় পশ্চিমা দুনিয়া। বন্যপশুর মতো সমকামিতা, উভকামিতায় লিপ্ত হয় লক্ষ লক্ষ তরুণ-তরুণী রাতারাতি নেমে আসে GIDS (Gay Immunodeficiency Disorder) যা শুরুতে হত কেবল সমকামীদের। পরবর্তীতে উভকামীদের সুবাদে নারীদের মাঝে যখন ছড়িয়ে পড়ল তখন পরিচিতি পেল AIDS নামে।

শুরুতে পায়ুমিলনকে এইডসের জন্য হাইরিস্ক আচরণ বলা হতো। এজন্য এক রিভিউ পেপারে পাওয়া যায়: শুরুতে সমকামীদের মাঝে পায়ুমৈথুন ৯৯% চর্চা হতো। এইডসের সাথে পায়ুমৈথুনের ক্লোজ সম্পর্ক পাওয়ার পর, সমকামীদের প্রিয় আচরণ হয়ে ওঠে মুখমৈথুন, পায়ুমিলন নেমে যায় ৩/৪ নং-এ।

এখন পাওয়া গেল, এটাও হাইরিস্ক যৌন আচরণ। যার ৬ জন পার্টনার, তার ৮ গুণ বেশি সম্ভাবনা গলায় ক্যান্সার হবার। একে মুখমৈথুন না বলে কণ্ঠমৈথুন বললে বেশি এপ্রোপ্রিয়েট হয়।

https://thenewzpost.com/2025/01/13/oral-sex-is-now-the-main-cause-of-throat-cancer/

Umma News

14 Jan, 12:54


গাজায় পৌঁছে গেছে বাংলাদেশের দুঃসাহসী ত্রাণ সংস্থা! Hafezzi Charitable ...
https://youtube.com/watch?v=Ka935_eYce0&si=3eI08HkK3Xfu6_ZI

Umma News

13 Jan, 04:41


হাবিল কাবিলের ঘটনা থেকে শিক্ষাঃ বাতিল কখনো হকের সাথে সহাবস্থানকে সহ্য করেনা-
.
ইতিহাস বলে, বাতিলরা কখনো সত্যের সাথে সহাবস্থানকে মেনে নেয়না। সত্যের অনুসারীরা যদি বাতিলের সাথে সংঘাত লিপ্ত না হয় এবং কোন ধরণের বিরোধিতা না করে তবুও তারা সত্যের অনুসারীদের মিটিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে।
.
তারা মনে করে গুম খুন নির্যাতনের মাধ্যমে সত্যের অনুসারীদের দমন করা গেলেই বুঝি বাতিলকে চিরস্থায়ীরূপে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। কিন্তু তারা জানেনা যে, সত্যকে কিছু সময়ের জন্য চেপে রাখা সম্ভব হলেও পুরোপুরি মিটিয়ে দেয়া সম্ভব না। উদাহরণ হিসেবে আমরা হাবিল কাবিলের ঘটনাটা দেখতে পারি।
.
আদম আলাইহিস সালামের দুই সন্তান ছিল, একজনের নাম হাবিল আরেকজনের নাম কাবিল। দুই ভাই আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কোরবানী করেন, আল্লাহ তাআলা তাকওয়ার কারণে হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলের কোরবানীকে প্রত্যাখ্যান করেন। এটা দেখে কাবিল হাবিলের উপর খুব ক্রোধান্বিত হয় এবং তাকে হত্যার হুমকি দেয়। হুমকি শুনে হাবিল কাবিলকে এই কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য বিভিন্নভাবে বোঝায়।
বলেঃ
لَئِنۡۢ بَسَطۡتَّ اِلَیَّ یَدَكَ لِتَقۡتُلَنِیۡ مَاۤ اَنَا بِبَاسِطٍ یَّدِیَ اِلَیۡكَ لِاَقۡتُلَكَ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اللّٰهَ رَبَّ الۡعٰلَمِیۡنَ ﴿۲۸﴾ اِنِّیۡۤ اُرِیۡدُ اَنۡ تَبُوۡٓاَ بِاِثۡمِیۡ وَ اِثۡمِكَ فَتَكُوۡنَ مِنۡ اَصۡحٰبِ النَّارِ ۚ وَ ذٰلِكَ جَزٰٓؤُا الظّٰلِمِیۡنَ ﴿ۚ۲۹﴾
অর্থঃ আমাকে হত্যা করার জন্য তুমি আমার দিকে হাত বাড়ালেও তোমাকে হত্যা করার জন্য আমি তোমার দিকে হাত বাড়াব না, আমি বিশ্ব জগতের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি। আমি চাই তুমি আমার ও তোমার পাপের বোঝা বহন করো এবং এর ফলে জাহান্নামী হও, আর জালিমদের প্রতিদান এটাই। সুরা মায়িদা ২৮-২৯
.
কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হল এত সুন্দর উপদেশও কাবিলকে এই ঘৃণ্য কাজ থেকে বিরত রাখতে পারেনি বরং সে হাবিলকে হত্যা করেই তবে ক্ষান্ত হয়।
.
এই ঘটনায় আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো সবক রয়েছে। যেমনঃ
-সত্যের অনুসারীরা বাতিলের কোন ক্ষতি না করে কল্যাণ কামনা করলেও বাতিলরা তাদেরকে শত্রু মনে করে এবং তাদের হত্যা নির্যাতনের মাধ্যমে শেষ করে দেয়ার চেষ্টা করে। এযুগেও আমরা অনেক আলেমকে জালিমদের উদ্দেশ্য করে বলতে শুনেছি, আমরা ক্ষমতা চাইনা, আমরা আপনাদের ভালোবাসি। আমরা একটু নির্বিঘ্নে আল্লাহর ইবাদত করতে চাই এবং মানুষকে দ্বীনের কথা শোনাতে চাই।
.
এরপরও সেইসব আলেমরা জালিমের চক্ষুশূল হয়েছেন এবং জেল জুলুমের শিকার হয়েছেন। এই জন্যই ইসলামের শিক্ষা হল জালিমকে সুযোগ না দেয়া এবং সর্বশক্তি ব্যয় করে হলেও তাকে জুলুম থেকে বাধা দেয়া। এই উদ্দেশ্যেই আল্লাহ তাআলা ই''দা''দ এবং জি''হা''দকে ফরজ করেছেন। কুরআনুল কারীমে ইরশাদ করেছেন-
اُذِنَ لِلَّذِیۡنَ یُقٰتَلُوۡنَ بِاَنَّهُمۡ ظُلِمُوۡا ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی نَصۡرِهِمۡ لَقَدِیۡرُۨ
তাদেরকে যুদ্ধের অনুমতি দেয়া হল যারা আক্রান্ত হয়েছে। কারণ তাদের প্রতি অত্যাচার করা হয়েছে। আল্লাহ নিশ্চয়ই তাদেরকে সাহায্য করতে সক্ষম। সুরা হজ-৩৯
.
- অধিকাংশ জালিমের অবস্থা হল, তারা সদুপদেশে কর্ণপাত করেনা। উলটো সদুপদেশ দানকারীকে শত্রু মনে করে। জুলুম করতে করতে তাদের দিলের অবস্থা হয় আবু জাহেল আবু লাহাব ফেরাউন নমরুদের মত। দিলের মধ্যে দয়া মায়া মমতা বলতে কিছু অবশিষ্ট থাকেনা। অন্যকে কষ্ট দিতে পারলে খুশি হয়। অন্যের ভালো দেখলে কষ্ট পায়।
.
- জালিমরা কখনো তাদের পরিণতি নিয়ে চিন্তা করেনা, বরং যতদিন পারা যায় জুলুম অত্যাচারের মাধ্যমে নিজের অন্যায় কামনা বাসনা এবং নিকৃষ্ট চিন্তাধারাকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করে।
.
- জালিমদের সাধারণত আখিরাত এবং জান্নাত জাহান্নাম নিয়ে চিন্তা থাকেনা। দুনিয়ার জীবনকেই তারা মনে করে একমাত্র জীবন। এটা তাদের কথায় কাজে বিভিন্নভাবে প্রকাশ পায়। তাদের আরাম আয়েশ এবং খাহেশাতের অনুসরণ দেখলে মনে হয় যেন তারা দুনিয়াকেই সবকিছু মনে করে; আখিরাতকে বিশ্বাস করেনা। কারণ তারা যদি আখিরাত এবং জান্নাত-জাহান্নাম নিয়ে ভাবতো তাহলে তাদের পক্ষে জুলুম করা সম্ভব হতোনা।
.
এই কারণে আমাদের উচিত হবে, জালেমদের প্রতি কোন ধরণের দয়া না দেখানো এবং তাদেরকে কোন ধরনের সুযোগ না দিয়ে মূল উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা। আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য এই কাজগুলো সহজ করুন।

শায়েখ তামিম আল আদনান

Umma News

12 Jan, 12:29


.
ইসলামপন্থীদের জন্য শিক্ষণীয় বিষয় -
.
বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে লিবারেলদের পতন এবং ডানপন্থীদের উত্থান ইসলামপন্থীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হয়ে এসেছে। এটি শেখায় যে, নেতৃত্ব দিতে হলে শুধু তাত্ত্বিক কথা বা আদর্শ প্রচার করাই যথেষ্ট নয়; বরং মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ, আবেগকে সঠিকভাবে ব্যবহার এবং বাস্তবসম্মত কার্যক্রম চালানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামপন্থীদের উচিত নিজেদের কৌশল এবং বার্তা সাধারণ মানুষের সাথে মিল রেখে তৈরি করা। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
.
১. মানুষের প্রয়োজনকে গুরুত্বের সাথে দেখাঃ
.
ইসলামপন্থীদের অবশ্যই সাধারণ মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদাগুলো, যেমন - শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থান এবং নিরাপত্তাকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাদের এমন কর্মসূচি চালু করতে হবে যা মানুষের জীবনে সরাসরি প্রভাব ফেলে। ইসলামিক শাসনের ইতিহাসে খলিফা ওমর ইবনে খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু) এর নেতৃত্বে অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছিল। তিনি ব্যক্তিগতভাবে জনগণের সমস্যার সমাধানে মনোযোগ দিতেন এবং সবসময় সবার চাহিদা পূরণে চেষ্টা করতেন। শুধু ধর্মীয় আদর্শ প্রচার নয়, বরং স্থানীয় জনগণের জরুরি প্রয়োজনগুলো যেমন স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, খাদ্য, এবং আবাসন নিয়ে সরাসরি কাজ করা উচিত। মসজিদ, মাদ্রাসা বা ইসলামিক সংগঠনের মাধ্যমে ফ্রি চিকিৎসা কেন্দ্র, সস্তা শিক্ষা সহায়তা, খাদ্য বিতরণ ইত্যাদি কর্মসূচি শুরু করা যেতে পারে।
.
২. আবেগ এবং বাস্তবতার সমন্বয়ঃ

ইস.লাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের আত্মিক এবং শারীরিক উভয় প্রয়োজন পূরণ করে। ইসলামপন্থীদের উচিত ইসলামের মানবিক ও ন্যায়বিচারের বার্তা প্রচার করা এবং তা সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার সাথে মিলিয়ে তোলা। সামাজিক সমস্যাগুলো যেমন দারিদ্র্য কমানো বা শিশুদের শিক্ষা উন্নয়নের মতো বিষয়গুলিতে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্টভাবে দেখানো দরকার। উদাহরণস্বরূপ, জাকাত সঠিকভাবে ব্যবহার করা এবং সুবাহি মক্তবের নিয়ম আবার চালু করা। শুধু ধর্মীয় আবেগ জাগানোই নয়; সেই আবেগকে সত্যিকার সমাধানে রূপান্তর করতে হবে। যেমন, "শরিয়াহ আইন" বলার পরিবর্তে, সেই আইনের সামাজিক কল্যাণমূলক দিকগুলো কীভাবে বাস্তবায়িত হবে (যেমন ন্যায়বিচার, সুদের বিরুদ্ধে অবস্থান, ধনী-গরিবের মধ্যে সম্পদ ভাগ করা) তা স্পষ্ট করা দরকার।
.
৩. প্রযুক্তি ও মিডিয়ার সঠিক ব্যবহারঃ
.
ইসলামপন্থীদের উচিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইসলামের বার্তা প্রচার করা। ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণা দূর করতে এবং ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দিতে সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে। পিআর ফার্ম এবং বট আইডির মতো টুলসের প্রচার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে হবে। ইসলামপন্থীরা বড় বই বা লেকচারের পরিবর্তে সহজ ভাষা, গ্রাফিক্স, ভিডিও এবং ছোট লেখায় ইসলামের কল্যাণমুখী দিকগুলো তুলে ধরতে পারে। ইসলামফোবিয়া বা ভুল প্রচারণা মোকাবিলায় সোশ্যাল মিডিয়াতে শক্তিশালী ‘ফ্যাক্ট-চেকিং’ টিম থাকতে পারে, যারা গুজব বা উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার খণ্ডন করবে। এবং এগুলোর ব্যাপক ব্যবহার এবং প্রচার থাকতে হবে। অনলাইনে ইসলামের ইতিহাস, বিজ্ঞান, অর্থনীতি ইত্যাদির ওপর কোর্স বা লাইভ সেমিনার চালু করা যেতে পারে। ইসলামপন্থীরা ‘ইসলামিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক’ বা ডিজিটাল শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম গড়তে পারেন।
.
৪. মিথ্যা প্রচারণার বিরুদ্ধে প্রতিরোধঃ
.
ইসলামফোবিয়া এবং মুসলিম বিরোধী প্রচারণা মোকাবিলার জন্য ইসলামপন্থীদের কৌশলগত পদক্ষেপ নিতে হবে। মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিরোধ তৈরি করতে হবে এবং সত্যের প্রচার নিশ্চিত করতে হবে। সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে, যাতে তারা মিথ্যা প্রচারণার শিকার না হয়। এর জন্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে আরও বেশি উপস্থিতি থাকতে হবে, ইনশাআল্লাহ্‌। ইসলামপন্থীদের দরকার শক্তিশালী গবেষণা দল, যারা তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করবেন। এতে মিথ্যা প্রচারণার বিরুদ্ধে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিয়ে উত্তর দেওয়া সম্ভব হবে।
.
পৃথিবীর বর্তমান রাজনৈতিক এবং সামাজিক পরিস্থিতিতে লিবারেলদের পতন এবং ডানপন্থীদের উত্থান আমাদের জন্য একটি বড় শিক্ষা। এটি দেখায় যে, মানুষ সেই নেতাদের পছন্দ করে, যারা তাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা এবং আবেগ বুঝতে পারে এবং বাস্তবসম্মত সমাধান দিতে পারে। লিবারেলদের পতনের প্রধান কারণ হলো তাদের কথা এবং কাজের মধ্যে মিল না থাকা এবং আদর্শিক চিন্তাধারা বাস্তবতার সাথে না মিলানো। অন্যদিকে, ডানপন্থীরা মানুষের বাস্তব সমস্যা, আবেগ এবং স্থানীয় চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে তাদের রাজনৈতিক শক্তি বাড়িয়েছে।

Umma News

12 Jan, 12:29


.
ইসলামপন্থীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। মুসলমানদের নেতৃত্বকে অবশ্যই মানুষের প্রয়োজনকে গুরুত্ব দিতে হবে, আবেগ এবং বাস্তবতার মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করতে হবে এবং মানুষের সাথে কার্যকর সংযোগ স্থাপন করতে হবে। শুধুমাত্র ধর্মীয় আদর্শ প্রচার করা নয়, বরং মানুষের দৈনন্দিন সমস্যার সমাধান এবং উন্নয়নের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া মাধ্যমেই মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্ব শক্তিশালী হতে পারে।
.
এটি মনে রাখা জরুরি যে, মানুষ তাদের জীবনের মৌলিক চাহিদা, নিরাপত্তা, এবং ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে চায়। মানুষ তার মৌলিক চাহিদা ও নিরাপত্তা খোঁজে, নেতৃত্ব কেবল তাত্ত্বিক হলেই হবে না। নেতৃত্ব কেবল তাত্ত্বিক নীতি নয়; বরং মানুষের চাহিদা, আবেগ এবং সামাজিক বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে তৈরি করতে হবে।
.
এ ব্যাপারে শাইখ আবু মুস/আব আস-সু/রী (ফাক্কাল্লাহু আসরাহ) একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেন, যার ব্যাপারে আমরা অনেকে উদাসীন থাকি। কথাটা ভাল ভাবে আমাদের অনুধাবন করা উচিৎ। শাইখ বলেন-
الناس صحيح بَايعوا على الموت وعلى السمع والطاعة وعلى غيره ولكن الإنسان عندما يجوع ويجد إمرأته جائعة وولده مقتول فحتى لو أراد لن يستطيع أن يفكر بصورة صائبة، ولن يستطيع أن يجاهد بصورة صائبة، وسيعيد حسابَته مرة وأخرى ويقول لك "أنت لم تحمن، أنا أريد أن آكل قبل أن أجاهد"
.
এটা ঠিক যে, মানুষ আপনাকে বায়া-ত দিয়েছে মৃত্যুর উপর, শ্রবণ-আনুগত্যের উপর, আরও অন্য কিছুর উপর। কিন্তু মানুষ যখন ক্ষুধার্ত হবে, নিজ স্ত্রীকে ক্ষুধার্ত পাবে, সন্তানকে নিহত দেখবে, তখন সে চাইলেও সঠিক ভাবে চিন্তা করতে পারবে না, সঠিক ভাবে জিহা -দ করতে পারবে না। সে তার হিসাব বার বার কষবে। আপনাকে বলবে, আপনি আমাকে রক্ষা করছেন না, আমি জিহা -দের আগে খেতে চাই ......
.
আমাদের স্মরণ রাখতে হবে যে, ডানপন্থীরা বামপন্থীদের মতই আমাদের শত্রু। আমাদের দাওয়াতে উভয় দলকেই রদ করতে হবে। উভয় দলই চরমপন্থি, আর ইসলাম হচ্ছে মধ্যমপন্থা। ইসলামকে সঠিকভাবে মানুষের সামনে উপস্থাপন করলে বাম ও ডান-উভয় পন্থাই মুখ থুবড়ে পড়বে, ইনশাআল্লাহ। সামনে কোন দিন সম্ভব হলে ডানপন্থীদের রদ করার উপর লেখার ইচ্ছা রইলো। ওয়া মা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ।

Umma News

12 Jan, 12:29


পৃথিবীতে লিবারেলদের পতন এবং ডানপন্থীদের উত্থান: বাস্তবতা, কারণ এবং শিক্ষা - দ্বিতীয় পর্ব
.
ডানপন্থীদের উত্থানের কারণ এবং এ থেকে মুসলিমদের শিক্ষা
.
ডানপন্থী দলগুলোর উত্থান বর্তমানে বিশ্ব রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। তারা সাধারণ মানুষের আবেগ এবং বাস্তব সমস্যাগুলোর সাথে সংযুক্ত কৌশল ব্যবহার করে, যা তাদের নির্বাচনে সফল হতে সাহায্য করছে। নিচে ডানপন্থীদের উত্থানের কয়েকটি প্রধান কারণ এবং কিছু উদাহরণ দেওয়া হলো:
.
১. সাধারণ মানুষের বাস্তব সমস্যাগুলোকে কেন্দ্র করে প্রচারণাঃ
.
ডানপন্থীরা সাধারণ মানুষের চাকরি, নিরাপত্তা এবং সামাজিক স্থিতিশীলতার মতো সমস্যাগুলোকে তাদের প্রচারণার মূল বিষয় করে। ভারতে, মোদি সরকার নির্বাচনের আগে কৃষকদের ঋণ মওকুফ এবং ফসলের ন্যায্যমূল্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, যা গ্রামীণ ভোটারদের আকৃষ্ট করেছিল। মোদি সরকারের "প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি" প্রকল্পের মাধ্যমে কিছু আর্থিক সহায়তাও প্রদান করা হয়েছিল। এর ফলে ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি গ্রামীণ এলাকায় ব্যাপক সমর্থন পেয়েছে।
.
যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প 'আমেরিকানদের জন্য চাকরি' নীতির ওপর জোর দিয়ে মধ্যবিত্ত মানুষের মধ্যে অনেক সমর্থন পেয়েছিল। তার স্লোগান ছিল, 'মেইক আমেরিকা গ্রেট এগেইন (MAGA)', যা আমেরিকান চাকরি এবং আমেরিকান পণ্যকে গুরুত্ব দেয়। ট্রাম্প প্রশাসনের সময়ে কর্পোরেট কর কমানো এবং বাণিজ্য সুরক্ষার নীতি গ্রহণ করে ২০১৮ সালে বেকারত্বের হার ৩.৫% এ নেমে আসে, যা গত ৫০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল।
.
২. আবেগকে কেন্দ্র করে প্রচারণাঃ
.
ডানপন্থীরা জাতীয়তা, ধর্ম, এবং ঐতিহ্যের প্রতি মানুষের আবেগ কাজে লাগায়। তারা এমন বার্তা দেয় যা মানুষকে একত্রিত করে এবং একটি গোষ্ঠীর পরিচয় তৈরি করে। ভারতে মোদি সরকার "হিন্দুত্ববাদ" প্রচারণা চালিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী অনুভূতি তৈরি করেছে। এর ফলে তাদের ভোটব্যাংক শক্তিশালী হয়েছে।
.
যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের "MAGA" (Make America Great Again) স্লোগান আমেরিকানদের মধ্যে দেশপ্রেম এবং জাতীয় গৌরব বাড়িয়েছে। এটি মধ্যবিত্ত এবং গ্রামীণ জনগণের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করেছে।
.
তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান ডানপন্থী রাজনীতির একটি ভালো উদাহরণ। সে মানুষের আবেগ, ধর্মীয় পরিচয় এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে কাজে লাগিয়ে বারবার নির্বাচনে জিতেছে। এরদোয়ানের "অভ্যন্তরীণ শত্রু মোকাবিলা" এবং "পশ্চিমা হস্তক্ষেপ বিরোধিতা"র বার্তা মানুষের কাছে প্রাসঙ্গিক হয়েছে, যা তাদের মধ্যে জাতীয় ঐক্য এবং নিরাপত্তা অনুভূতি জাগিয়েছে।
.
৩. সরল বার্তা এবং কার্যকর উদ্যোগঃ
.
ট্রাম্পের "MAGA" (Make America Great Again) ভিশন সাধারণ মানুষের আবেগের সাথে মিলেছে। তার সরল ও স্পষ্ট বার্তা মানুষদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়েছে। ইউরোপের ডানপন্থী দলগুলো "নিজেদের সংস্কৃতি রক্ষা করো" এবং অভিবাসন বিরোধী বার্তা দিয়ে সহজেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
.
পোল্যান্ডে ডানপন্থী দল "ল অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি (PiS)" অভিবাসন এবং জাতীয়তাবাদী ভাবধারাকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। তারা সহজ ভাষায় বার্তা দিয়ে এবং স্থানীয় সমস্যাগুলোতে মনোযোগ দিয়ে মানুষের মন জয় করেছে। হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান এবং তার দল "ফিদেজ" (Fidesz) ডানপন্থী জাতীয়তাবাদীর সফল উদাহরণ। অরবান ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে মানুষের সমর্থন পেয়েছে। তার নেতৃত্বে হাঙ্গেরি সামাজিক ও অর্থনৈতিক কৌশলগুলোর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী ভাবধারা শক্তিশালী করেছে। ২০১৫ সালের ইউরোপীয় অভিবাসী সংকটের সময়, অরবান দৃঢ়ভাবে অভিবাসনের বিরোধিতা করে বলেছিলেন, "হাঙ্গেরি ইউরোপকে রক্ষা করছে।"
.
৪. প্রাক-নির্বাচনী অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদানঃ
.
ডানপন্থী দলগুলো প্রায়ই নির্বাচনের ঠিক আগে জনগণের কাছে আর্থিক সুবিধা নিয়ে আসে, যা তাদের জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাহায্য করে। ভারতে মোদি সরকার ফ্রি রেশন, নগদ অর্থ বিতরণ, এবং প্রধানমন্ত্রীর 'আবাস ইয়োজনার' মতো প্রকল্প চালু করে সাধারণ মানুষদের মধ্যে প্রভাব ফেলে। এই প্রকল্পগুলো সাধারণ মানুষের মধ্যে সরকারের প্রতি আস্থা বাড়িয়েছে।
.
যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকান পার্টি কর কমানো এবং মধ্যবিত্তদের জন্য বিশেষ সুবিধা ঘোষণা করে জনগণের সমর্থন পেয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২০ সালে ট্যাক্স রিফান্ড বৃদ্ধি করা হয়েছে, যা মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উন্নত করেছিল। রিপাবলিকান পার্টির এই নীতিমালা সাধারণ মানুষের মধ্যে সরকারের প্রতি আস্থা বাড়িয়েছে।
.
ডানপন্থীরা সাধারণ মানুষের বাস্তব সমস্যা, আবেগ, এবং সহজ বার্তার মাধ্যমে তাদের সাথে সংযোগ স্থাপন করেছে। তারা এমন অঙ্গীকার করে যা সাধারণ মানুষ সহজে বুঝতে পারে এবং নিজেদের জীবনের সাথে মিল রাখে মনে করে। এই কৌশলগুলো তাদের উত্থানের প্রধান কারণ এবং বিশ্ব রাজনীতিতেও তাদের শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করেছে।

Umma News

12 Jan, 08:03


দেখুন আপনাদের সরকার কী শুরু করেছে

Umma News

10 Jan, 12:33


দেশে প্রথমবার ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত

Umma News

10 Jan, 12:30


এর ফলে, তারা ডানপন্থী রিপাবলিকানদের কাছে ভোট হারায়।
.
চলবে ...

Umma News

10 Jan, 12:30


নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়ে দেয়।
.
২. বাস্তবতার সীমাবদ্ধতা: ইতিবাচক হলেও, এই ধারণাগুলো বাস্তবে প্রায়ই অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। মানুষের প্রতিভা, পরিবার, এবং সামাজিক অবস্থানের ভিন্নতার কারণে সুযোগের ফারাক থাকে। যেমন, যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা ব্যবস্থা দেখতে পারেন। সরকারি স্কুলগুলোতে সবাই সমান শিক্ষা সুযোগ পায়, কিন্তু ধনী পরিবারের সন্তানরা ব্যক্তিগত স্কুলে ভালো শিক্ষা পায়। ফলে, "সমান সুযোগ" শুধুমাত্র একটি ধারণা হিসেবে থেকে যায়।
.
৩. কর্পোরেট প্রতিযোগিতা: লিবারেল ধারণা অনুযায়ী, মানুষ স্বাভাবিকভাবে পরার্থপর এবং সহানুভূতিশীল। কিন্তু বাস্তবে, মানুষ প্রায়ই নিজের স্বার্থকে আগে রাখে। কর্পোরেট দুনিয়ার উদাহরণ থেকে এটা ভালোভাবে বোঝা যেতে পারে। বড় কোম্পানাগুলো ছোট ব্যবসাগুলোর সাথে প্রতিযোগিতা করে তাদের বাজার থেকে বের করে দেয়। এর ফলে "সবার জন্য সমান সুযোগ" কেবল একটি ধারণা হিসেবে থেকে যায়।
.
গ। মানুষের প্রয়োজনকে গুরুত্ব না দিয়ে বৈশ্বিক নীতিকে গুরুত্ব দেয়াঃ
.
লিবারেল নীতিগুলো প্রায়শই বড় বিষয়গুলির দিকে মনোযোগ দেয়, কিন্তু সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজন এবং সমস্যাগুলোকে গুরুত্ব দেয় না। তারা কর্পোরেট স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেয়, যা অনেক সময় সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে কঠিন করে তোলে। এর ফলে স্থানীয় জনগণের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয় এবং ডানপন্থী দলগুলোর উত্থান সহজ হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৮ সালের অর্থনৈতিক মন্দার সময় যুক্তরাষ্ট্রের বড় ব্যাংক এবং কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে বেইলআউট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু একই সময়ে সাধারণ মানুষ চাকরি হারিয়েছিল এবং তাদের বাড়ি বন্ধক রাখতে বাধ্য হয়েছিল, তাদের জন্যে অইরকম কিছু করা হয়নি। কর্পোরেট স্বার্থ রক্ষা করার জন্য সরকারের এই পদক্ষেপ সাধারণ মানুষের মধ্যে বড় ধরনের ক্ষোভ সৃষ্টি করেছিল।
.
লিবারেল দেশগুলো সাধারণ মানুষের চাকরি ও জীবনযাত্রার উন্নতির চাইতে জলবায়ু পরিবর্তন বা বৈশ্বিক নীতির মতো বড় বিষয়গুলিতে বেশি মনোযোগ দেয়। উদাহরণ হিসেবে ফ্রান্সে "ইয়েলো ভেস্ট" আন্দোলনকে দেখা যেতে পারে। ফ্রান্স সরকার যখন পরিবেশ রক্ষার জন্য জ্বালানির ওপর অতিরিক্ত কর আরোপ করল, তখন সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি ক্ষতিগ্রস্ত হল। তারা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে সড়কে নেমে আসে, কারণ এটি তাদের জীবনযাত্রার খরচ বাড়িয়ে দেয়।
.
ঘ। তাত্ত্বিকতা, "Woke" রাজনীতি এবং জনসাধারণের মূল সমস্যাগুলোর প্রতি উদাসীনতাঃ
.
লিবারেল দলগুলোর একটি বড় দুর্বলতা হলো তাত্ত্বিক আলোচনা এবং "ওয়োক" ("woke") রাজনীতিতে বেশি মনোযোগ দেওয়া। এর ফলে তারা প্রায়ই সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা এবং বাস্তব সমস্যাগুলো থেকে দূরে চলে যায়। লিবারেলদের আলোচনা অনেক সময় জটিল তাত্ত্বিক বিষয়গুলিতে সীমাবদ্ধ থাকে, যা শিক্ষিত মধ্যবিত্তের জন্য আকর্ষণীয় হলেও, গ্রামীণ বা কম শিক্ষিত মানুষের সাথে তাদের দূরত্ব বাড়ায়। এই কারণে তারা সাধারণ মানুষের প্রকৃত চাহিদা এবং সমস্যাগুলো সঠিকভাবে বুঝতে পারে না।
.
১। তাত্ত্বিক আলোচনা: লিবারেল নেতারা প্রায়ই মানবাধিকার, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠার মতো বিষয় নিয়ে তাত্ত্বিক আলোচনায় ব্যস্ত থাকেন। কিন্তু এই আলোচনাগুলো সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চাহিদার সাথে সম্পর্কহীন। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাজ্যে ব্রেক্সিট বিতর্কের সময় লিবারেল রাজনীতিকরা ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে থাকার পক্ষে "অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি" এবং "বৈশ্বিক সংযোগ" এর কথা বলেন। কিন্তু তারা ব্রেক্সিট সমর্থকদের বাস্তব সমস্যাগুলো, যেমন চাকরি হারানো এবং স্থানীয় শিল্পের পতন, ঠিকভাবে বুঝতে পারেনি। এর ফলে, সাধারণ মানুষের বড় একটা অংশ লিবারেল চিন্তাভাবনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।
.
২। "Woke" রাজনীতি: "Woke Politics" শব্দটি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামাজিক সচেতনতা এবং প্রগতিশীল অ্যাকটিভিজম বোঝাতে ব্যবহৃত হচ্ছে। "Woke" রাজনীতি একটি সামাজিক আন্দোলন, যা সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়গুলিতে সচেতনতা বাড়াতে এবং প্রগতিশীল পরিবর্তনের দিকে মনোযোগ দেয়। এটি লিঙ্গ সমতা, এলজিবিটিকিউ অধিকার এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতার মতো বিষয়গুলির ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই LGBTQ+ অধিকারের ব্যাপারে বেশি সচেতনতা দেখা যায়। তবে, এই আন্দোলন প্রায়ই সাধারণ মানুষের মৌলিক সমস্যাগুলো, যেমন চাকরি, মূল্যস্ফীতি, নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যসেবা, উপেক্ষা করে। মূলত, এর দার্শনিক ভিত্তি পোস্ট-মডার্নিজম বা উত্তর-আধুনিকতাবাদ।
.
৩। রাজনৈতিক শুদ্ধতা: "Woke" রাজনীতি প্রায়ই এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে যেখানে রাজনৈতিক শুদ্ধতার নামে ভিন্নমত প্রকাশ করতে বাধা দেয়। এটি সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরক্তি এবং অসন্তোষ সৃষ্টি করে। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাটিক পার্টি "Woke" আন্দোলনের সাথে সম্পর্কিত নীতি গ্রহণ করেছিল, যা মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষের বাস্তব সমস্যাগুলো সমাধানে সাহায্য করতে পারেনি।

Umma News

10 Jan, 12:30


পৃথিবীতে লিবারেলদের পতন এবং ডানপন্থীদের উত্থান: বাস্তবতা, কারণ এবং শিক্ষা - প্রথম পর্ব
.
বর্তমানে অনেক জায়গায় লিবারেল দলগুলোর জনপ্রিয়তা কমে গেছে, যেখানে ডানপন্থী দল ও মতাদর্শের উত্থান স্পষ্ট। লিবারেলদের পতনের প্রধান কারণ হলো তাদের নীতির সাথে বাস্তব কাজের মিল না থাকা এবং বাস্তবসম্মত নীতির অভাব। অন্যদিকে, ডানপন্থীরা মানুষের প্রকৃত প্রয়োজন ও চাহিদা লক্ষ্য করে রাজনীতি চালাচ্ছে এবং সফলভাবে মানুষের সমর্থন পাচ্ছে। এই পরিবর্তন শুধু রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি সামাজিকবিজ্ঞানের একটি শিক্ষণীয় উদাহরণ, যেখানে রাজনৈতিক মনস্তত্ত্ব এবং সামাজিক পরিবর্তনের গভীর বিশ্লেষণ করা যায়।
.
লিবারেলদের পতনের কিছু কারণ -
.
ক। কথা আর কাজে মিল নেইঃ
.
১. লিবারেল নীতির দ্বন্দ্ব: লিবারেল মতাদর্শের মূল কথা হলো মানবাধিকার, সমতা এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। এটি মানুষের জন্য ন্যায্য এবং সমৃদ্ধ সমাজের স্বপ্ন দেখায়। কিন্তু বাস্তবতায়, লিবারেল দেশগুলো প্রায়ই তাদের কথা অনুযায়ী কাজ করতে ব্যর্থ হয়। তারা কথায় মানবাধিকার রক্ষা করে, কিন্তু বাস্তবে তাদের নীতিতে প্রায়শই স্ববিরোধিতা দেখা যায়।
.
২. মানবাধিকার ও যু/দ্ধ: যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো লিবারেল দেশগুলো প্রায়ই মানবাধিকার রক্ষার কথা বলে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে, তাদের কার্যক্রম এই নীতির সাথে মিল না খাওয়ায় প্রায়ই বিপরীত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে যু/দ্ধ শুরু করে গণবিধ্বংসী অস্ত্র থাকার অভিযোগ তুলে। পরে জানা যায়, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন ছিল। এর ফলে ইরাকে লক্ষ লক্ষ নিরীহ মানুষ নিহত হয় এবং দেশটি চরম অস্থিতিশীলতায় পড়ে। ইউরোপীয় দেশগুলো শরণার্থীদের মানবিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিলেও, শরণার্থী সংকটের সময় ভূমধ্যসাগরে শরণার্থীদের ডুবে মারা যাওয়ার ঘটনাগুলোতে তাদের উদাসীনতা স্পষ্ট দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, ২০১৫ সালে শরণার্থী সংকটের সময় ইউরোপের ভূমধ্যসাগরে প্রায় ৮,০০০ শরণার্থী ডুবে মারা যায়, যা মানবাধিকারের নীতি বিরোধী আচরণের একটি স্পষ্ট উদাহরণ।
.
৩. অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা ও দারিদ্র্য: লিবারেল দেশগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য বিভিন্ন দেশের উপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞাগুলো সাধারণ মানুষের জীবনকে আরও কঠিন করে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা সাধারণ ইরানিদের খাদ্য ও ওষুধের সংকটে ফেলেছে, যা মানবাধিকার ধারণার বিরুদ্ধে। ২০১৯ সালে ইরানে খাদ্য এবং ওষুধের দাম প্রায় ৩০% বাড়ে, যা সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে কঠিন করে তোলে।
.
৪.জলবায়ু পরিবর্তনে প্রতিশ্রুতি ও কর্পোরেট প্রভাব: লিবারেল দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে কাজ করার বড় প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু কর্পোরেট লবিগুলোর চাপে তারা কার্যকর পদক্ষেপ নিতে প্রায়ই ব্যর্থ হয়। ইউরোপের অনেক দেশ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানোর প্রতিশ্রুতি দিলেও, বেশ কিছু কর্পোরেট স্বার্থ রক্ষার জন্য এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে দেরি করছে। কানাডার লিবারেল প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এবং প্যারিস জলবায়ু চুক্তির একজন প্রবক্তা ছিল। তবে, তার সরকার তেল পাইপলাইন সম্প্রসারণ প্রকল্প (Trans Mountain Pipeline Expansion) অনুমোদন করে। এই প্রকল্পটি জীবাশ্ম জ্বালানি পরিবহনে ব্যবহৃত হবে, যা কার্বন নির্গমন আরও বাড়াবে। ট্রুডো সরকারের এই পদক্ষেপকে পরিবেশবাদী গোষ্ঠীগুলো তীব্র সমালোচনা করেছে, তারা এটিকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে মন্তব্য করেছে।
.
খ। ইউটোপিয়ান চিন্তাভাবনাঃ
.
১. লিবারেল আইডিওলজির সীমাবদ্ধতা: লিবারেল চিন্তার মূল লক্ষ্য হলো একটি নিখুঁত এবং ন্যায়সঙ্গত সমাজের স্বপ্ন, যেখানে সবাই সমান সুযোগ পায় এবং কোনো বাধা ছাড়াই নিজের জীবন উন্নত করতে পারে। এটি একটি আদর্শিক ধারণা, যেখানে মানুষের নেতিবাচক দিকগুলো যেমন, লোভ, স্বার্থপরতা এবং প্রতিযোগিতার মতো বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করা হয়। লিবারেলরা প্রায়ই "সবার জন্য সমান সুযোগ" এবং "বিনামূল্যে অভিবাসন" এর মতো ধারণা প্রচার করে। এই ধারণাগুলো কাগজে-কলমে দারুণ শোনলেও বাস্তবে এটি সমাজ এবং অর্থনীতিতে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে।
.
উদাহরণস্বরূপ বিনামূল্যে অভিবাসন: বিনামূল্যে অভিবাসনের ধারণা অনুযায়ী, যে কেউ যেকোনো দেশে বসবাস ও কাজ করতে পারে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে, এটি একটি দেশের অর্থনীতি এবং সংস্কৃতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলে। যেমন, ইউরোপে অনেক শরণার্থী এসে একটি বড় সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সমস্যা সৃষ্টি করেছে। ২০১৫ সালের শরণার্থী সংকটের সময় জার্মানিতে অনেক অভিবাসী প্রবেশ করেছিল। এর ফলে স্থানীয় জনগণের মধ্যে চাকরি হারানোর ভীতি বেড়েছিল এবং বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা দেখা দিয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, ২০১৬ সালে জার্মানিতে অভিবাসীদের বেশি হবার কারণে চাকরি বাজারে চাপ পড়ে, যা সাধারণ মানুষের মধ্যে চাকরি নিরাপত্তা

Umma News

10 Jan, 02:20


বিনা অভিযোগে দুই দশকেরও বেশি সময় কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারে আটক রাখার পর ১১ জন ইয়েমেনি বন্দিকে ওমানে স্থানান্তর করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

মুক্তি পাওয়া ১১ জন হলেন-

উসমান আবদ আল-রহিম মুহাম্মদ
মুয়ায হামজা আহমেদ আল-আলভি
খালিদ আহমেদ ক্বাসিম
সুহাইল আবদুল আনাম আল শারাবি
হানি সালেহ রশিদ আবদুল্লাহ
তৌফিক নাসির আওয়াদ আল-বিহানি
ওমর মোহাম্মদ আলী আল-রামাহ
সনদ আলী ইসলাম আল কাজিমি
হাসান মুহাম্মদ আলী বিন আত্তাশ
শাকাউই আবদু আলী আল হাজ
আবদ আল-সালাম আল-হিলাহ

কুখ্যাত এই বন্দিশিবির থেকে সর্বশেষ স্থানান্তরিত হওয়া বন্দিদের কাউকেই তাদের দুই দশকের আটকাবস্থায় ফৌজদারি অভিযোগ বা বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি।

তাদের মুক্তির পর গুয়ানতানামোতে আর মাত্র ১৫ জন বন্দী রয়ে গেছে, যা এই কারাগারের ২২ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে কম সংখ্যক বন্দি।

Umma News

10 Jan, 02:19


Just Documentary.........

দেখার পর মন্তব্য করেন।

Umma News

10 Jan, 02:11


‘বাংলাদেশে অস্ত্র বিক্রি করতে চায় তুরস্ক, বাড়াবে সামরিক সহায়তা’

তুরস্ক বাংলাদেশে অস্ত্র বিক্রি করতে চায় বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী ওমর বোলাটের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা। জানান, এ নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো আলোচনা হয়নি।

উপদেষ্টা বলেন, দুই দেশের সামরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক দিক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গার্মেন্টস, ফার্মেসি, খাদ্যসহ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

Umma News

10 Jan, 02:10


সৌদির মক্কায় বন্যার পানিতে ৪ জনের মৃত্যু

Umma News

10 Jan, 02:10


মিয়ানমারের বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্যের একটি গ্রামে বিমান হামলা চালিয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনী। এতে অন্তত ৪০ জন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত ও ২০ জন আহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

আজ বিমান হামলার বিষয়টি ফরাসি বার্তা সংস্থাকে নিশ্চিত করেছে স্থানীয় একজন উদ্ধারকর্মী ও একটি জাতিগত সংখ্যালঘু সশস্ত্র গোষ্ঠী।

Umma News

10 Jan, 02:09


মার্কোস হলো ভারতের স্পেশালফোর্স।তাদেরকে ট্রেনিং এর শেষ পর্যায়ে ইজরায়েলে পাঠানো হয় বাস্তব অভিজ্ঞতা নেওয়ার জন্য। কথিত আছে গাজার বিভিন্ন অপারেশন এবং কিলিং মিশনে ইজরায়েলের ডিফেন্স ফোর্সের সাথে এই মার্কোস সদস্যরাও অংশগ্রহণ করে।

~Ahmed Imtiaz Shohel

Umma News

10 Jan, 02:06


I love Hollywood (west) when it burns! ❤️

"আমি কাফেরদের উপর ক্ষুদ্র শাস্তি (দুনিয়াতে) দিই মূল শাস্তির পূর্বে, যেন তারা ফিরে আসে।"
— সূরা আস-সাজদাহ: ২১

Umma News

10 Jan, 02:03


শুরু হল বাৎসরিক অফার। কমেন্টে দেখুন। ৫১০/- টাকা ছিল। এখন অফারে ৩৫০/-। এখন নিয়ে রাখলে পরে করতে পারবেন। রেকর্ডেড ক্লাস।

https://youtu.be/pXwXFYFX62k?si=ve-wvS3mfHMYmtBW

Umma News

10 Jan, 02:03


গণতন্ত্রের সবচেয়ে নিকৃষ্ট জিনিস কোনটা লাগে জানেন? 'শিরক ফিল তাশরী' (শরীয়ত প্রণয়নের শির্ক) বাদ দিলে আমার কাছে সবচেয়ে দমবন্ধ লাগে হল, আপনাকে প্রচুর পরিমাণে:
১. মিথ্যা কথা বলা লাগে।
২. এমন কথা বলতে হয়, যা আপনি আসলে মনে করেন না, বিশ্বাস করেন না, মীন করেন না।
৩. শব্দের খেলা খেলতে হয়।
৪. মনে এক কথা, কাজে অন্য কথা, মুখে আরেক কথা বলা লাগে।
৫. কথাবাজির মাধ্যমে ধোঁকা দেয়া লাগে

একজন মুসলমান হিসেবে যা অত্যন্ত কষ্টকর। জামাতের আমীরকে কথাটা বলতে হয়েছে। কিন্তু আমি হলফ করে বলতে পারি তিনি এটা বিশ্বাস করেন না। আবার দেখেন অনেক জামাতের ভাই, আমাকে গালাগালি করতে আসবে, তারাও এটা মনে করে না, আবার তাদের আমীর এটা 'কথার কথা' বলেছে, এটা তারাও মনে করে। তবু তারা আমাকে গালি দিবে, আমীরকে সাপোর্ট করবে। এবং এভাবে দুমুখো কথা বলাকে একটা রাজনৈতিক যোগ্যতা মনে করা হবে।

একজন মুসলমান হিসেবে এটা অত্যন্ত কষ্টের যে, আমি এমন কথা বলছি, যা আমি বিশ্বাস করি না। সম্ভবত ইসলামের ভাষায় একে 'নিফাক' বলে। গণতান্ত্রিক রাজনীতি আপনাকে দিয়ে বার বার এই নিফাক করাবে। প্রতি মুহূর্তে আপনি নিজের কাছে নিজে ছোট হতে থাকবেন।

Umma News

10 Jan, 02:03


এই মিথ্যা কথা বলার রাজনীতি জামাত তো কম কম করে। লীগ তো এটাকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়েছিল। বিএনপিও লীগের থেকে ভালোই শিখেছে।

১. জনগণ কীভাবে ঠিক করবে? সে কিন্তু জানে গণভোট হবে না এই ইস্যুতে যাতে জনগণ মতামত জানাবে।
২. সে নিজেই লীগ নিষিদ্ধকরণ বাধা দিচ্ছে। আবার বলছে জনগণ ঠিক করবে।

আমাদের শরীয়ত কাফেরের সাথে ওয়াদা, চুক্তি ইত্যাদি ভঙ্গ করাকেও যেখানে জায়েজ করে না, সেখানে মুসলমানদের সাথে দিনের পর দিন এভাবে মিথ্যা কথা বলাটা কেমন?

আমি একটা কাজ করবো না, কিন্তু মুখে বললাম ইনশাআল্লাহ করব। এটাকেও আমাদের শরীয়ত 'নিফাকের আলামত' সাব্যস্ত করেছে। সেখানে এভাবে কথা বলতে পারাটা খুব যোগ্যতা, খুব রাজনীতি, খুব কৌশল একটা।

একজন মুসলমানের শান-মান, আত্মমর্যাদার সাথে এই রাজনৈতিক যোগ্যতা কতটুকু যায়।

Umma News

10 Jan, 02:00


এ যেন গাজ্জার মাজলুমদের বদ্দুয়ার ফসল। মা হারা শিশুর আহাজারির শাস্তি। সন্তান হারা মায়ের বুকফাটা কান্নার আজাব।

আমেরিকার Los Angeles শহর খোদায়ী গজব দাবানলে পুড়ছে।

Umma News

10 Jan, 01:59


আমেরিকা পুড়ছে, মুসলমানদের অন্তরাত্মা প্রশান্তি পাচ্ছে। বুঝুক ওরা, বোমার আঘাতে নিরীহ মুসলমানদের পুড়িয়ে মারার কষ্ট কতটা ভয়াবহ।

Los Angeles, America

Umma News

10 Jan, 00:52


🔴 ফিলিস্তিনি নারীর হিজাব ছিঁড়ে ফেলল ইসরাইলি বাহিনী।

অধিকৃত পশ্চিম তীরের কলানস্ব শহরে এক ফিলিস্তিনি নারীকে নির্মমভাবে আক্রমণ করে তার হিজাব ছিঁড়ে ফেলে দখলদার ইসরাইলি সেনারা।

https://youtube.com/shorts/sgbKl4hcBro

Umma News

04 Jan, 14:34


অনুসন্ধানী রিপোর্ট-১┇ফেসবুকে প্রেম - মুসলিম তরুণী সিরাজগঞ্জ থেকে ভারতে┇P...
https://youtube.com/watch?v=dYh2XIW2-uA&si=gpeyHOhrcb3w-Otg

Umma News

04 Jan, 14:30


বান্দরবান জেলার তমব্রু সীমান্ত থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ১২ সেনাকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

#BANGLADESH #MYANMAR

আরাকান আর্মির ভয়ে চলে এসেছিল এই সেনারা।

Umma News

04 Jan, 12:30


গুমের জাদুকর! Reality Check BD
https://youtube.com/watch?v=Yrke4QBnSR8&si=yNQazly2hlKJdPXn

Umma News

04 Jan, 12:03


https://youtube.com/shorts/RDXgNAZuY68?si=3rWrjV7OEh3GPSHT

Umma News

04 Jan, 11:20


.
(১৫) শ্রেষ্ঠ মানুষেরা (১৬ পর্ব)
এটিতে ১১ জন নবির জীবনকাহিনি আলোচিত হয়েছে।
https://youtube.com/playlist?list=PLRRmxaFCrLnUhtZtRFOaksM17ftYoRvBT
.
(১৬) শেষের গল্প (২০ পর্ব)
এই সিরিজে সুন্দর ও ভয়ংকর কিছু মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে হৃদয়গ্রাহী আলোচনা করা হয়েছে। https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclu4Wd0frgipbpDyjWPFMwya
.
(১৭) রামাদানের চিঠি
রামাদানকে অর্থবহ করতে মোট ৯ পর্বের ছোট ছোট কিছু গুরুত্বপূর্ণ রিমাইন্ডার বেশ সহজ ভাষায় আলোচনা করেছেন হাফেজ আবু তাসমিয়া আহমাদ রফিক।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcltKoopEnFmVCBgou5SUoGDh
.
#ভালো_কিছুর_সন্ধান (নবম পর্ব)
আগের সবগুলো পর্বের লিংক কমেন্টে পাবেন।
.
#Nusus

Umma News

04 Jan, 11:20


https://youtube.com/shorts/EVC3phmDSHw?si=UB3L-OsDQO-uT9FE

Umma News

04 Jan, 11:20


আজ আমরা সেরা ১৭টি অডিও লেকচার সিরিজ সম্পর্কে আপনাদের তথ্য দেবো (লিংকসহ)। জীবনের মূল্যবান সময়গুলো বাজেভাবে ব্যয় না করে এগুলো শুনে ফেলুন। অনেক অনেক উপকৃত হবেন, ইনশাআল্লাহ।
.
(১) বিশ্ববিখ্যাত The Hereafter Series
এই লেকচার সিরিজটির প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না। মৃত্যু থেকে শুরু করে, কবরের জীবন, কিয়ামতের ছোট-বড় বিভিন্ন আলামতের বিবরণ এবং বর্তমান সময়ের সাথে এর সমন্বয়, হাশরের মাঠ, মিজান, পুলসিরাত, হিসাব-নিকাশ থেকে নিয়ে জান্নাত-জাহান্নামের বিস্তারিত আলোচনা আছে এতে। শায়খ আনওয়ার আল ইয়ামানি (রাহ.) ইংরেজি ভাষায় জুমার বয়ানে এই সিরিজটি পরিপূর্ণ করেছিলেন। এরপর এটি সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়। ‘পরকালের পথে যাত্রা’ শিরোনামে বাংলাতেও এটি অনূদিত হয়েছে এবং ডাবিং হয়েছে। যারা ইংরেজি শুনে বুঝতে পারেন, তারা অবশ্যই ইংরেজিটা শুনবেন। তবে, বাংলাটাও খুব ভালো হয়েছে।
২২ পর্বে এই সিরিজটির লিংক (বাংলা): https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclupkLZaHSrkfK3Py2r6xFe2
.
(২) সীরাহ : শায়খ আবদুল কাইয়ুম
বাংলা ভাষায় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনের উপর সর্বশ্রেষ্ঠ কাজ এটি। মোট ১৫১ টি পর্বে শায়খ আবদুল কাইয়ুম নবিজির সম্পূর্ণ জীবন নিয়ে আলোচনা করেছেন। যাদের সুযোগ আছে, অবশ্যই এটি শুনে শেষ করবেন।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLA0cV1UDgWf1cMzqW6osE_JBH0Kyw2nTl
.
(৩) সীরাহ : মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (নবিজির বিস্তৃত জীবন)
.
প্রখ্যাত ইতিহাসবেত্তা ড. আলি সাল্লাবি রচিত নবিজির সিরাতের অনুকরণে এই সিরিজটি প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি মোট ৭০ পর্বে সমাপ্ত। নবিজীবনের কাহিনি এবং তা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা জানার জন্য এটি খুবই যথার্থ মাধ্যম। লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcluLIl0V0JxYBE8pzkXA4FOu
.
(৪) কুরআনের ৩০ নং পারার ৩৭ টি সুরার তাফসির, শায়খ আবদুল কাইয়ুমের।
https://youtube.com/playlist?list=PLDfP1yNs-Ic9TsR4HLldl5Nn5VrdyjidD
.
(৫) পথিকৃৎদের পদচিহ্ন: নবিদের জীবনী
শায়খ আনওয়ারের আরেকটি জনপ্রিয় লেকচার সিরিজ, যেটির ইংরেজি শিরোনাম The Footsteps of Prophets. বাংলায় ‘পথিকৃৎদের পদচিহ্ন’ শিরোনামে ডাবিং হয়েছে। এটিতে আদম (আ.) থেকে শুরু করে সকল নবির জীবনী এবং তাঁদের জীবনের বিভিন্ন ঘটনা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাগুলো আলোচিত হয়েছে। তবে, আমাদের নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লামকে নিয়ে আলাদা করে বিস্তৃত পরিসরে আলোচনা এসেছে।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcltUMVK4M00U_tkAvhviodPZ
.
(৬) তাওহিদ সিরিজ (৪৬ পর্ব)
শায়খ আহমাদ জিবরিলের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি লেকচার সিরিজ। ইসলামের বেইসিক অনেক বিষয়ের আলোচনা আছে এতে। শুনে শেষ করলে অত্যন্ত উপকৃত হবেন। এটি বাংলায় ডাবিং করেছে মুবাশশিরিন মিডিয়া।
.
প্রথম ২৮ পর্বের লিংক:
https://youtube.com/playlist?list=PLHP919Hrr_j2pVQBhgteczkgtyR_2iRtn
বাকি ১৮ পর্বের লিংক:
https://youtube.com/playlist?list=PLHP919Hrr_j04aprdKZFvDwx-PRbkC8JD
.
(৭) অন্তরের রোগ ও এর প্রতিকার (৮ পর্ব)
শায়খ আবদুল কাইয়ুমের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লেকচার সিরিজ। আসলে এই টপিকের আলোচনা আমরা সেভাবে শুনি না, অথচ এটির গুরুত্ব অনেক।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLDfP1yNs-Ic_3lJ7wmvMvj792-aI6Ts_K
.
(৮) ধূলিমলিন উপহার রমাদান
এটি শায়খ আহমাদ মুসা জিবরিলের Gems of Ramadan লেকচার সিরিজের অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে। রমাদানের উপর রচিত এই সিরিজটি অনন্য ও অসাধারণ; অগণিত শিক্ষা ও উপদেশে ভরপুর। মোট ২৮ টি পর্বে সমাপ্ত।
লিংক: https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclt_XvpICHJ48ualJVGsmlU8
.
(৯) আবু বকর (রা.)-এর জীবনী (১৭ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclsyO32h45uXpP43DsOGS2v4
.
(১০) উমর (রা.)-এর জীবনী (২৬ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pclumrm5tPGHbAugxAreBl0fa
.
(১১) উসমান (রা.)-এর জীবনী (১০ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcls_qfn_bQJkvR7l4lU9KDYw
.
(১২) আলি (রা.)-এর জীবনী (১৮ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLrEnZj_8pcltlEmWHfVZ3uuPzWqa3s2vw
.
(১৩) জীবন - মৃত্যু - জীবন (১০ পর্ব)
বাসিরার এই সিরিজটি বেশ সুন্দর। মৃত্যু থেকে নিয়ে জান্নাত-জাহান্নাম পর্যন্ত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপের উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
https://youtube.com/playlist?list=PLRRmxaFCrLnWmKoxyUnS_fCDCTE6Ewd12
.
(১৪) আলোর পথে যাত্রা (৭ পর্ব)
https://youtube.com/playlist?list=PLRRmxaFCrLnXjae73CpcYQd1M0wkfNtR7

Umma News

04 Jan, 03:39


শিশুদের হত্যlয় মত্ত হয়ে উঠেছে ইসরlইল

Umma News

04 Jan, 03:39


🔴 গণহত্যা! গাজা উপত্যকায় গতকাল বিমান হামলা চালিয়ে অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনিকে হত্যl করেছে ইসরlইল

Umma News

04 Jan, 03:39


গাজা উপত্যকা জুড়ে প্রচন্ড শীত ও ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে এপর্যন্ত অন্তত ৬ শিশু মারা গিয়েছে।

Umma News

03 Jan, 19:07


চিল্লায়া বলেন ঠিক কিনা? 😝

Umma News

03 Jan, 19:06


গণতন্ত্রের ব্যাপারে উলামায়ে দেওবন্দের অবস্থান

Umma News

03 Jan, 18:59


শেফিল্ডে, কিছু ভারতীয় একটি রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করে এবং মেনুতে প্রচুর গরুর মাংসের আইটেম দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। তারা রেস্টুরেন্টটি ধ্বংস করার চেষ্টা করে, কিন্তু রেস্টুরেন্টের মালিক বেরিয়ে এসে তাদের সবাইকে প্রতিহত করেন। পরে তারা পালিয়ে যায়। রেস্টুরেন্টটির নাম "Abbassin," যা ব্রিটেনের শেফিল্ডে অবস্থিত।

Umma News

03 Jan, 18:48


জেনিন শরণার্থী শিবিরে এক ফিলিস্তিনি বাবা ও তার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে গাদ্দার মাহমুদ আব্বাসের নিরাপত্তা বাহিনী (পিএ)

Umma News

03 Jan, 18:48


ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা স্যোশাল মিডিয়ায় একটি ফুটেজ শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যায়―জেনিন শরণার্থী শিবিরে বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘরে নির্বিচারে গুলি চালাচ্ছে গাদ্দার মাহমুদ আব্বাসের এক পালিত কুকুর।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) এই অঞ্চলে জুড়ে ইসরাইল বিরোধী প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে তাদের অভিযান অব্যাহত রেখেছে এবং তারই ধারাবাহিকতায় এপর্যন্ত ৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হয়েছে।

Umma News

03 Jan, 18:48


দীর্ঘ ১৩ বছর নির্বাসিত থাকার পর, সিরিয়ার প্রখ্যাত আলেম শাইখ মুহাম্মদ রাতিব আন-নাবুলসি (হাফি.) দামেস্কে তার মসজিদে আবারো পাঠদান শুরু করেছেন।

এক যুগেরও বেশি সময় পর নিজের দারসের আসনে বসে বেশ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তিনি

Umma News

03 Jan, 18:12


সংবিধান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ আলাপ আছে। জরুরি দেখাটা।

https://youtu.be/1vjjTTgvQ3U?si=Wd0lD2AuZ38hzLfe

Umma News

03 Jan, 14:10


বাংলাদেশে ইসলাম পন্থী দের মূল সংকট টা আসলে কোথায়?

চলেন আজ এই টপিকে কিছু বিষয় জেনে নেওয়া যাক।

ভারত উপমহাদেশে ইসলামী যত দল উপদল রয়েছে, এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় পপুলার ঐতিহ্য বাহী দল হচ্ছে, দেওবন্দী ধারার। যেটা বাংলাদেশে কওমী নামে পরিচিত। আর উপমহাদেশে ইসলামী বিপ্লব করতে গেলে এদের বিশাল জনশক্তি কে বাদ দিয়ে বিপ্লব ঘটানো প্রাই ইম্পসিবলই।
কারণ বর্তমান হচ্ছে গেরিলা ওয়ারের সময়। এই গেরিলা ওয়ারে জনগণ হচ্ছে পানির ন্যায়। মাছ যেমন পানি ছাড়া বাঁচতে পারে না, অনুরুপ গেরিলাতে মু জাহিদ রা জনগণের সমর্থন ছাড়া টিকতে পারে না।

আমি মনে করি দেওবন্দী ধারার নেতৃত্বেই ভারত উপমহাদেশের সম্পূর্ণ পটপরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ এর সূচনা আমরা দেখতে পাই, যেমন ভারত উপমহাদেশের পটপরিবর্তনের সূচনা শুরু হয়ে গেছে আফগানে তালিব দের ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে। আর এই তালিবরা দেওবন্দী ধারারই। অন্য দিকে আমরা দীর্ঘ সময় ধরে পাকিস্তানের পটপরিবর্তনে সচেষ্ট সবচেয়ে শক্তিশালী দল টিটিপিকে দেখি,তাহলে সেখানেও লিডারশিপে ও অধিকাংশ যুদ্ধারাই দেওবন্দী ধারারই রয়েছে। অনুরূপভাবে একিউর ভারতীয় শাখা একিউআইএসের উমারা যারা রয়েছেন,তারা অধিকাংশই দেওবন্দী ধারারই। খোদ বাংলাদেশের একিউ শাখা আনসারুল ইসলামের নেতৃত্বের অধিকাংশ উমারাগনও দেওবন্দী ধারারই।

এখানে তালিব,টিটিপি একিউ ইত্যাদি দের উদাহরণ নিয়ে আসার কারণ হচ্ছে এটাই যে, ভারত উপমহাদেশে বিপ্লব করতে হলে দেওবন্দী দের নেতৃত্বে, তাদের কে ইউসপুল লিডার হিসেবে তৈরি করে হলেও তাদের অধিনে করতে হবে। যেরকম আফগানে তালিব দের ইউসপুল লিডার তৈরি করে তাদের অধিনেই কাজ করেছেন, এবং ভারত উপমহাদেশের অন্যান্য একিউ শাখাতেও দেওবন্দী লিডারশিপ রেখে কাজ করে যাচ্ছে।

মূলত যে ভূমিতে যাদের জনশক্তি বেশি, লিডারশিপ টা তাদের থেকে দিতে পারার মধ্যেই বেনিফিট ও ইফেক্টিভ হয়ে থাকে। যেরকম আফগানে হয়েছে, এবং পাকিস্তানেও বর্তমান হচ্ছে।

কিন্তু আমরা বাংলাদেশে তেমন কোন আশাজাগানিয় তৎপরতা দেখতে পাচ্ছি না ইসলাম পন্থী দের। কিন্তু কেন?
বাংলাদেশে দেওবন্দী ধারার কওমী দের এত বিশাল জনসংখ্যার মধ্যে দিয়ে এখনো পর্যন্ত আমরা কেনই বা একজন যোগ্য আপোষহীন চৌকষ কোন লিডার পেলাম না?

অথচ কওমী দের থেকে যোগ্যতাসম্পন্ন কোন লিডার যদি দাড়িয়ে যাইতো,তাহলে অন্যান্য ধারার ইসলাম পন্থী রাও এই লিডারশিপের অধিনে চলে আসতো। অন্তত আমি এটাই মনে করি ইসলামপন্থী দের প্রতি সুধারণার ভিত্তিতে।এটার একটা উদাহরণও দেওয়া যায়, ১৩ তে যখন হেফাজত ডাক দেয়,তখন সর্বস্তরের ইসলামপন্থীরা এতে যোগ দেয়। তখন কেউ এটা দেখে নি যে কোন ধারার। বরং আহমদ শফী রহ. লিডার হয়ে যখন দাঁড়িয়ে যায়,তখন সবাই হযরতের অধিনে চলে আসছিল। আজকেও যদি সেরকম কোন লিডার দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে সব ধারার ইসলাম পন্থীরা একত্রে হতে শুরু করবে ইনশাআল্লাহু।

কওমীদের থেকে লিডার তৈরি না হওয়ার কারণ:
কওমীদের হর্তাকর্তা দের প্রতি খেয়াল করলে দেখবেন যে, তাদের মধ্যে যারা মাঠে ময়দানে কাজ করেন, তাঁরা প্রাই সবাই গণ-তন্ত্রের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন কোন না কোন ভাবেই।
আবার একাংশ যারা গণ-তন্ত্রের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নয়, তারা শুধু দারস তাদরিসেই মশগুল রয়েছে, এবং তাদের দুনিয়ার সাথে তেমন সম্পর্ক নেই বললেই চলে। তারা না পলিটিক্স বুঝে,না পৃথিবীর এতো মারপ্যাঁচ বুঝতে সক্ষম।

কওমীদের দায়িত্বশীলরা এই দুই ধারাবাহিকতায় চলছে, এতে প্রথম গ্রুপ, গণ-তন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম কায়েমের দিকে আহবান করছে,যেটা অসম্ভব। আর দ্বিতীয় গ্রুপ, তাদের দুনিয়াবী এনালাইসিস না থাকায় এবং পলিটিক্স না বুঝাতে যুগোপযোগী কোন দিকনির্দেশনা দিতে পারছেন না। যারা একটু খানি পরেইনপলিটিক্স বুঝতে শুরু করে, তাদের কে ইসলামী গণ-তন্ত্র পন্থী রা নিজেদের মধ্যে ভিড়িয়ে নেয়।
যার দরুন নববী মানহাযে ইসলাম কে প্রতিষ্ঠা করার জন্য, কিভাবে পলিটিকালী কাজ করতে হবে এই এনালাইসিস তাদের মধ্যে হচ্ছে না। এবং এটাই লিডার তৈরি তে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে, এবং এটাকেই আমি বড় সংকট হিসেবে দেখছি।

দেখুন লিডার হচ্ছে কওমের ঢাল স্বরুপ। ঢাল না থাকলে যেমন আঘাত/প্রহার প্রতিহত করে নিজেকে বাচানো যায় না। অনুরুপ লিডার না থাকলে কওম কে বাচানো যায় না, তখন কওম বিক্ষিপ্ত হয়ে দিশাহারা হয়ে যায়। যেরকম আমরা বাঙালি মুসলিমরা এখন হয়ে আছি। আমাদের কর্মীর কমতী নেই, আমাদের কাজের লোক ভরপুর রয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু আমাদের লিডার নেই। এই লিডারের যায়গা টা যদি আমরা পূর্ণ করতে পারি, তাহলে এই বাংলায় আমরা একটা নিরব বিপ্লব ঘটাতে পারবো ইনশাআল্লাহু।

নিরব বিপ্লব কিভাবে..?

Umma News

03 Jan, 14:10


আমরা যদি একজন লিডার দাড় করিয়ে,তার অধীনে প্রত্যেক টা জেলা,থানা, এলাকায় সামাজিক ভাবে শরয়ী বোর্ড চালু করতে পারি, এবং শরয়ী ভাবে মানুষের সমস্যার সমাধান করে দিতে পারি। তাহলে এই মানব রচিত পঙ্গু বিচার ব্যবস্থার বিরুদ্ধে শক্ত একটা অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবো আমরা। এবং এতে মানব রচিত কুফরী বিচার ব্যবস্থার বিলুপ্তীর দ্বার উম্মুক্ত হবে। এতে করে মানুষ শরিয়তের ইনসাফ ও গণ-তন্ত্রের অসারতা সহজেই উপলব্ধি করতে সক্ষম হবে। এভাবেই মানুষ বেদ্বীন থেকে দ্বীন মুখি হবে। মানব রচিত কুফরী আইন থেকে আল্লহ প্রদত্ত শরিয়াহ মুখি হবে। এতে করে সামাজিক ভাবে ইসলাম পন্থী রা শক্তি শালী হতে শুরু করবে। এটাই হতো আমাদের নিরব বিপ্লব।

এই বাংলায় আমাদের ইসলাম পন্থী দের প্রচুর জনশক্তি রয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু আমাদের যোগ্য লিডারশিপ হীনতার দরুন সঠিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমে এই শক্তির যথাযথ ব্যবহার আমরা করতে পারছি না। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য ও হতাশার কারণ।

তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি বর্তমান এমন এক তরুণ যোগ্য আপোষহীন আলেম প্রজন্মর তৈরি হচ্ছে,যারা উল্লেখ্য দুই ধারা থেকে বেরিয়ে এসে উম্মাহর হাল ধরবেন ইনশাআল্লাহু। আমরা আশাবাদী তাদের মধ্যে থেকেই আমরা লিডারশিপ পেয়ে যাবো বি-ইযনিল্লাহি তাআলা।
https://www.facebook.com/share/15Y4kEUm7S/

Umma News

03 Jan, 14:08


দালালদের কথা শুনুন

Umma News

03 Jan, 14:03


আবু লাহাব মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম কে ক_টু_ক্তি করত,
আবু লাহাবের স্ত্রী ক_টু_ক্তি করত না।

কিন্তু আবু লাহাব কে তার স্ত্রী ইন্ধন যোগাত,
সাহায্য করত,প্রেরণা দিত।

আল্লাহ তাআ'লা ওনার বন্ধু মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ক/টু/ক্তি করার অ/পরা/ধে আবু লাহাবের নামে কোরআনে ক্বারীমে একটি সূরাই নাজিল করে দিলেন।

সূরাতে আবু লাহাবের ধ্বং*স হওয়ার দুঃসংবাদ দিলেন,
এবং আবু লাহাবকে সাহায্যকারী,
ইন্ধনকারীকেও (স্ত্রীকেও) ধ্বং*সের দুঃসংবাদ দিলেন।

সুতরাং যারা অফলাইনে ও অনলাইনে পোস্ট ও কমেন্টের মাধ্যমে শ| তি_মকে ইন্ধন দিচ্ছেন,
শ|তি_মকে প্রটেক্ট করছেন,
তারা অতিসত্বর নিভৃত হোন এবং তওবা করুন,
আর না হয় কিয়ামতের দিনে আপনার হাশর-নাশর মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে নয় শ| তি_মের সাথেই হবে।

Umma News

03 Jan, 14:03


চট্রগ্রামে
শ|| তি__মে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে প্রটেক্ট করছে এক জামায়েত নেতা!
আবার এই শা*তি*মে রাসূলের আ/ঘা/তকারী মুসলিম ভাইদেরকে খুঁজে বের করে প্রশাসনকে আইনের আওতায় আনার জন্য বলতেছে!

Umma News

03 Jan, 12:29


ইসলাম বি'দ্বে'ষী শিক্ষা দেয়া হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে! | Bangla Editi...
https://youtube.com/watch?v=brnWm4qzVeA&si=V6uO9AcWO2U9FclB

Umma News

03 Jan, 12:07


বাংলাদেশি ভিসার জন্য এখন রীতিমতো লম্বা লাইন ধরছে ভারতীয়রা। কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনের সামনে প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশের ভিসা পেতে ভিড় করছে। তবে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিদিন মাত্র একশটি ভিসা আবেদনপত্র গ্রহণ করা হচ্ছে এবং ভিসা প্রদান করা হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮৫ জনকে। শেখ হাসিনার জমানায় এই সংখ্যা ছিল প্রতিদিন কমবেশি ৩৫০।

উল্লেখ্য, জুলাই বিপ্লবে উৎখাত হয়ে শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কে চরম অস্থিরতা চলছে। ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে তৈরি হয়েছে জটিলতা। ৫ আগস্টের পর উগ্র ভারতীয় হিন্দুদের বাংলাদেশ মিশনগুলোর সামনে সহিংস বিক্ষোভ, মিশনের সামনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকায় অগ্নিসংযোগসহ ত্রিপুরায় অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনে নজিরবিহীন হামলার ঘটনায় দুদেশের মধ্যে তৈরি হয় কূটনৈতিক উত্তেজনা। নিরাপত্তার অভাবে বাংলাদেশের ত্রিপুরা মিশন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে কলকাতা ও ত্রিপুরার মিশন প্রধানদের।

Umma News

03 Jan, 12:07


সব মিলিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক ধরনের অস্থিরতা চলছেই। চলমান এই অস্থিরতার মধ্যেও কয়েকদিন ধরে প্রচুর সংখ্যক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশি ভিসার জন্য আসছে বাংলাদেশের কলকাতা মিশনে।

বাংলাদেশের কলকাতা মিশনে কর্মরত একজন পদস্থ কূটনীতিক আমার দেশকে জানিয়েছে, ৫ আগস্টের আগে কলকাতা মিশন থেকে প্রতিদিন গড়ে ৩৫০ জন ভারতীয় নাগরিককে ভিসা দেওয়া হতো। ওই সময় ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে তেমন কিছু যাচাই-বাছাই করা হতো না। ৫ আগস্টের পর প্রতিটি আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হয় এবং ভিসা দেওয়ার সংখ্যা প্রতিদিন ৩৫০ থেকে ২০০-তে নেমে আসে। ২৮ নভেম্বর সহিংস বিক্ষোভকারীরা মিশনের ১০০ মিটারের মধ্যে পৌঁছে যায় যা ছিল নজিরবিহীন। সাধারণত মিশন থেকে ১ কিলোমিটার দূরে যেকোনো বিক্ষোভকে আটকানো হয় যা ২৮ নভেম্বর করা হয়নি। ওইদিন বাংলাদেশ মিশনের সামনেই বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা পোড়ানোসহ এক নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি করে উগ্র হিন্দুরা। ওই ঘটনার পরপরই ভিসা পলিসি রিভিউ করা হয় বলে জানান ওই কূটনীতিক। যদিও ৫ আগস্টের পরপরই ভারতীয় হাইকমিশন ঢাকায় তাদের ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দেয়।

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কলকাতা মিশন প্রতিদিন ১০০টি ভিসা আবেদনপত্র গ্রহণ করছে। আর এক্ষেত্রে ভিসা দেওয়ার হার ৭৫ থেকে ৮৫ শতাংশ। এখানে প্রতিটি ভিসা আবেদনপত্র সঠিক প্রক্রিয়ায় যাচাই করা হচ্ছে।

Umma News

03 Jan, 10:50


দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় আমাদের প্রথম কলাম। প্রস্তাবিত সাইবার বুলিং আইনটি মারাত্নক। এটি দিয়ে এলজিবিটি গোষ্ঠী আমাদের কথা বলার অধিকার হরণ করতে পারবে। সপ্তম পৃষ্ঠায় https://eamardesh.com/

Umma News

03 Jan, 08:51


আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

الحمد لله رب العالمين والصلاة والسلام على نبيه الأمين وعلى آله وصحبه أجمعين

সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ তাআলার যিনি আমাদেরকে হিদায়াত দান করেছেন। অসংখ্য দুরুদ ও সালাম নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি, যার মাধ্যমে আমরা হিদায়াতের সন্ধান পেয়েছি।

আপনাদেরকে সুসংবাদ জানাচ্ছি, ইউটিউবের পাশাপাশি আমরা অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়াগুলোতেও আপনাদের সামনে আমাদের কন্টেন্টগুলো নিয়ে হাজির হওয়ার নিয়ত করেছি।
ফেসবুক, টুইটার, টেলিগ্রামে Ummah Network এর আইডি ও পেজগুলোতে এখনই যুক্ত হয়ে নিন ইনশাআল্লাহ্‌। আপনার শুভাকাংখী, বন্ধুদেরকে জানিয়ে দিন যাতে তারাও যুক্ত হতে পারেন ইনশাআল্লাহ্‌। এই আইডিগুলো ছাড়া Ummah Network এর অন্য কোন আইডি/পেজ/একাউন্ট নেই।

ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/UmmahNetworkTA/
টুইটারঃ https://x.com/UmmahNetworkTA
টেলিগ্রামঃ https://t.me/UmmahNetworkTA

যেসব শুভাকাংখী ভাইয়েরা পূর্বে Ummah Network নামে তাদের আইডি/পেজের কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন তাদের প্রতি সবিনয়ে অনুরোধ করছি, মেহেরবানী করে আপনারা আপনাদের পেজ বা আইডির নামগুলো পরিবর্তন বা ইডিট করে নেয়া সার্বিকভাবে কল্যাণকর হবে ইনশাআল্লাহ্‌। এতে করে কোনটি আসলে উম্মাহ নেটওয়ার্কের একাউন্ট তা বুঝতে সবার জন্য সহজ হবে ইনশাআল্লাহ্‌।

এতদিন পর্যন্ত যারাই তাদের সময় ও কাজের মাধ্যমে উম্মাহ নেটওয়ার্কের প্রচার, প্রসারে ভূমিকা রেখেছেন তাদের শুকরিয়া আদায় করছি, এবং সামনের দিকগুলোতেও আপনারা আমাদের পাশে থেকে দ্বীনের প্রচার প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন এই আশা রাখছি ইনশাআল্লাহ্‌। আল্লাহ তায়ালা তাওফিক দিন। আমিন।

Umma News

28 Dec, 01:46


আশেপাশের ফাঁকা রাস্তা এবং বিধ্বস্ত ভবনগুলির ক্ষতি অনুমান করলেই বোঝা সম্ভব এই নগরের বাসীন্দারা কতটা ত্যাগ শিকার করেছে।

দামেস্কের জোবার শহরে আসাদ সরকারের নৃ˚শং˚স˚তার সুস্পষ্ট সাক্ষ্য হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে এই বিধ্বস্ত ভবনগুলো।

Umma News

28 Dec, 01:46


🔴 হরিয়ানায় পিকআপ ট্রাকে ষাঁড় গরু বহনকারী দুই মুসলিম ড্রাইভারের বিরুদ্ধে গরু পাচারের অভিযোগ তুলে আটক ও হেনস্থা করে কথিত গো-রক্ষকরা।

তারিখ: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
লোকেশন: রোহতক, হরিয়ানা

Umma News

28 Dec, 01:46


আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুন

Umma News

28 Dec, 01:45


ফিলিস্তিনির ছুরিকাঘাতে এক ইহুদি জাহান্নামে।

Umma News

28 Dec, 01:44


বাশার আল আসাদের পরাজিত কুকুররা যেন না ভাবে বিপ্লবীরা অস্ত্র রেখে দিয়েছে। তাই আজ সারাদিন বিপ্লবীরা দামেশকে সামরিক সাঁজে ঘুরে বেড়িয়েছে।

Umma News

28 Dec, 01:43


পাইলট "রাগিদ আহমাদ"। ১৯৮১ সালে বাশার আল আসাদের পিতা স্বৈরাচার হাফিজ আসাদ তাকে "হামা" শহরে বিমান হামলা চালাতে নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু তিনি তার আদেশ পালন না করায় দীর্ঘ ৪০ বছর কারাবরণ করতে হয়।

বিজয়ের পর "হামার" বাসিন্দারা তাদের হিরোকে ভুলে যাননি। আরবীয় পদ্ধতিতে তরবারি উপহার দিয়ে তাকে সম্মানিত করে "হামা" শহরের বাসিন্দারা।

Umma News

28 Dec, 01:42


আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ।

মাশাল্লাহ। এই বন্ধন দৃঢ় হোক।

Umma News

28 Dec, 01:42


বাইকের পেছনে ছিল স্ত্রী আর সাত বছরের সন্তান।

আব্দুল্লাহপুর, কেরানীগঞ্জ টোল প্লাজায় টাকা দেওয়ার সময় সন্তান বাবার কাছে আবদার করে, ‘বাবা আমি টাকা দিবো।’

বাবা সন্তানের হাতে টাকা দেয়!

ঠিক তখনই পেছন থেকে ছুটে আসা দ্রুত গতির বাস সবকিছু স্তব্ধ করে দেয়।

কাকতালীয় ভাবে ঐ বাবা বেঁচে গেলেও, তার চোখের সামনে মারা যায় স্ত্রী আর সন্তান।

ভদ্রলোক ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে থেমে থেমে বললেন,

‘আমি তাকিয়ে দেখি আমার সন্তানের মাথার উপর দিয়ে বাসের চাকা চলে গেছে। আমার সন্তানের চোখ বেরিয়ে এসেছে , আর আমার বিবিকে চাকার সাথে বিঁধে টেনে নিয়ে গেছে।’ 😢😢

- সংগৃহীত

Umma News

28 Dec, 01:41


বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মায়ানমার এর রাখাইন রাজ্যের সরকারি বাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড এর ৯৫% দখল করে নিয়েছে মায়ানমার এর বিদ্রোহী বাহিনী আরাকান আর্মি(AA).
ঐ সময় প্রায় শতাধিক সরকারি জান্তা বাহিনীর সদস্যদের গ্রেফতার করে আরাকান আর্মি। যাদের মধ্যে বিভিন্ন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাও রয়েছে।

https://bit.ly/4iV144T

Umma News

27 Dec, 15:47


https://youtu.be/5m8nlDycsPk?si=3IiDoFuktYsgoSnv

Umma News

27 Dec, 15:33


সচিবালয়ের ভবনে আগুনের ঘটনায় আবারো একইভাবে ট্রাকচাপা দেওয়া হয়েছে কয়েকজন ফায়ার ব্রিগেড কর্মীকে।
রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা সাধারন মানুষের উপর খালি ট্রাক চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।

আবারো সেই 'ট্রাক চাপা' দিয়ে হত্যার চেষ্টা।
সুতরাং, এ থেকে বোঝা যায় ভারতীয় raw এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে সক্রিয় রয়েছে।

ট্রাকচাপায় মৃত্যুবরন করা ফায়ার ব্রিগেডের কর্মীকে আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা শহীদ হিসেবে কবুল করুন।
আমিন।
Systemadminbd Official

Umma News

27 Dec, 15:33


Follow us.
We are now officially on Twitter(X).

https://x.com/sysbdofc

Umma News

27 Dec, 14:55


পিআর ফার্ম এবং বট আইডি: মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে ডিজিটাল যুদ্ধ এবং এর মোকাবিলা
.
.
" পর্ব - ২ "
.
বট আইডি: কী এবং কীভাবে কাজ করে?
.
বট আইডি হলো স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যার প্রোগ্রাম যা সোশ্যাল মিডিয়ায় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ডিজাইন করা হয়। এই আইডিগুলো মানব ব্যবহারকারীদের মতো আচরণ করে, তবে মূলত এগুলো প্রোগ্রাম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এগুলোর ব্যবহার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া সমর্থন দেখানো, জনমত প্রভাবিত করা, ট্রেন্ড তৈরি করা, এবং বিরোধীদের আক্রমণ করার মতো কার্যক্রমে দেখা যায়। বট আইডি ব্যবহার করে একই মেসেজ হাজারো আইডি থেকে শেয়ার করা হয়, যার ফলে একটি মিথ্যা প্রচারণা সত্যে পরিণত হয়। এছাড়া জনপ্রিয় হ্যাশট্যাগ তৈরি করা, বিরোধী হ্যাশট্যাগ চাপিয়ে দেওয়া, বা জনমতের দিক পরিবর্তন করাও এর উদ্দেশ্য।
.
বট আইডি মূলত বিভিন্ন অ্যালগরিদম এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) মাধ্যমে কাজ করে। এগুলো নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করার জন্য প্রোগ্রাম করা হয় এবং বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করা হয়। বট আইডিগুলোর কাজের ধাপগুলো নিম্নরূপ:

- স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে হাজারো ভুয়া অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়, যেগুলো বিভিন্ন নাম, ছবি, এবং ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে মানুষের মতো দেখানো হয়।

- নির্দিষ্ট বিষয় বা বার্তা একযোগে ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। এটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ড তৈরি করার জন্য কার্যকর।

- জনপ্রিয় হ্যাশট্যাগ তৈরি করার জন্য বট আইডিগুলো একসঙ্গে পোস্ট করে, অথবা বিরোধী হ্যাশট্যাগকে আড়াল করতে বিপুল পরিমাণ পোস্ট করে তা দমিয়ে ফেলে।

- বট আইডিগুলো একই সময়ে হাজার হাজার শেয়ার এবং কমেন্ট দিয়ে কোনো কন্টেন্টকে প্রভাবিত করে।

- যেসব ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভিন্ন মতামত দেয়, তাদের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক মন্তব্য ছড়ানো হয়।
.
বাস্তব উদাহরণ এবং পিআর ফার্মের সংশ্লিষ্টতা
.
১. রাশিয়ান ট্রোল ফার্ম এবং ইন্টারনেট রিসার্চ এজেন্সি (Internet Research Agency):
.
রাশিয়ার এই পিআর ফার্মটি বট আইডি ব্যবহার করে ২০১৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বড় ভূমিকা পালন করেছিল। তারা ফেসবুক, টুইটার এবং ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে ভুয়া খবর, বিভ্রান্তিকর তথ্য, এবং প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে জনমত প্রভাবিত করেছিল। প্রায় ৫০,০০০ বট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ পোস্ট শেয়ার করা হয়, যার ফলে নির্বাচনের ফলাফল প্রভাবিত হতে পারে বলে অভিযোগ উঠে।
.
২. ভারতের নির্বাচনী প্রচারণা:
.
ভারতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সোশ্যাল মিডিয়ায় বট আইডি ব্যবহার করে জনমত প্রভাবিত করার জন্য কাজ করে। ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে বেশ কয়েকটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে, টুইটারে এবং ফেসবুকে বট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ভুয়া সমর্থন দেখানো এবং বিরোধীদের আক্রমণ করা হয়েছিল। বিশেষ করে বিজেপি'র আইটি সেল এই কাজের জন্য কুখ্যাত।
.
৩. সৌদি আরব এবং খাশোগি হত্যাকাণ্ড:
.
সৌদি আরব সরকারের পক্ষ থেকে পরিচালিত বট নেটওয়ার্কগুলো সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছিল। "যুদ্ধ শুরু" বা "মিথ্যা প্রচারণা" দাবি করে বট আইডি ব্যবহার করে সৌদি সরকারের বিরোধী ন্যারেটিভকে দমন করার চেষ্টা করা হয়েছিল।
.
৪. বর্তমানে আওয়ামী লীগের সোশ্যাল মিডিয়া কৌশল:
.
সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগ সোশ্যাল মিডিয়ায় ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে এক বিশাল প্রচারণা চালাচ্ছে। তারা ফেসবুক, টুইটার এবং ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মে ইউনূস সরকারের সমালোচনামূলক কনটেন্ট তৈরি ও ছড়িয়ে দিচ্ছে। এসব কনটেন্ট মূলত তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে।
.
এছাড়া, আওয়ামী লীগের নেতারা ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন এবং এসব বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচার করা হচ্ছে। তারা ইউনূস সরকারের রাজনৈতিক অবস্থান ও নীতিকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করছে, যা বিভ্রান্তি এবং জনমনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, এই প্রচারণার জন্য আওয়ামী লীগ প্রচুর পরিমাণে পেইড বট আইডি ব্যবহার করছে। এসব বট আইডি আওয়ামী লীগের পক্ষের অখ্যাত পেজ এবং ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে ধারাবাহিকভাবে পোস্ট, মন্তব্য এবং শেয়ারের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছে। পোস্টগুলোর গঠন এবং সমন্বিত প্রচারণা দেখলেই বোঝা যায়, এটি একটি সুসংগঠিত এবং পরিকল্পিত প্রচেষ্টা।
.
৫. পাকিস্তানের সোশ্যাল মিডিয়া কৌশল:
.
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী এবং সরকার দীর্ঘদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় বট অ্যাকাউন্ট এবং সংগঠিত প্রচারণা ব্যবহার করে জনমত প্রভাবিত করার অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছে। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই) এবং ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশনস (আইএসপিআর) এর ভূমিকা। আইএসআই মূলত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গোয়েন্দা তৎপরতা চালানোর পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রভাব বিস্তারে সক্রিয়। অন্যদিকে, আইএসপিআর সামরিক বাহিনীর মিডিয়া

Umma News

27 Dec, 14:55


এবং জনসংযোগ শাখা হিসেবে কাজ করে, যা সশস্ত্র বাহিনীর ভাবমূর্তি রক্ষা এবং তাদের বার্তা প্রচারের জন্য কাজ করে।
.
পাকিস্তানের সোশ্যাল মিডিয়ায় রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সামরিক বাহিনীও প্রায়ই বট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রচারণা চালায়। এক্স (সাবেক টুইটার) হলো পাকিস্তানের অন্যতম জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম, যেখানে প্রতিদিনই বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুতে হ্যাশট্যাগ ট্রেন্ডিংয়ে উঠে আসে। এই হ্যাশট্যাগগুলো প্রায়শই সামরিক বাহিনী, রাজনৈতিক দল বা সরকারের সমর্থনে অথবা বিরোধীদের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়।
বেশ কয়েকটি ঘটনার মধ্যে দেখা গেছে, সামরিক বাহিনীর সমালোচনা করার পরপরই কিছু নির্দিষ্ট এক্স হ্যান্ডেলের মাধ্যমে সমালোচকদের লক্ষ্য করে ট্রোলিং এবং কটূক্তি চালানো হয়। এই অ্যাকাউন্টগুলো প্রায়ই সামরিক বাহিনীর পক্ষে সংগঠিত প্রচারণায় জড়িত। এমনকি, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সময় সামরিক বাহিনী তাদের স্বার্থে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়ন্ত্রিত তথ্য ছড়ানোর জন্য বট এবং ট্রোল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
.
সাম্প্রতিক সময়ে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ইমরান খানের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনীর প্রচারণা এবং তার সমর্থকদের লক্ষ্য করে চালানো প্রচারণা বিশেষভাবে আলোচিত হয়েছে। সামরিক বাহিনীর সমালোচনা দমন করতে এবং সরকারের পক্ষে জনমত তৈরি করতে বিশাল পরিমাণে বট অ্যাকাউন্ট সক্রিয় ছিল।
.
বট আইডি ব্যবহারের উদ্দেশ্য:
.
- নির্বাচনের সময় ভুয়া সমর্থন বা নেতিবাচক প্রচারণা চালানোর জন্য বট আইডি ব্যবহার হয়। উদাহরণস্বরূপ, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০১৬ সালের প্রচারণার সময় রাশিয়ান বট নেটওয়ার্কের ভূমিকা।

- সামাজিক বিভাজন তৈরির জন্য বিভিন্ন ধর্মীয় বা জাতিগত ইস্যুতে বট ব্যবহার করে উত্তেজনা ছড়ানো হয়। যেমন ভারতে ব্যবহার করা হচ্ছে।

- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে তাদের ক্ষতি করার জন্য বট ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, অনেক কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগীদের দুর্বল করতে এমন প্রচারণায় অর্থ ব্যয় করে।

- একই মেসেজ বারবার শেয়ার করে একটি মিথ্যাকে সত্য মনে করানো হয়।

- যেসব ইস্যু প্রচার করা প্রয়োজন, সেগুলোকে শীর্ষ ট্রেন্ডে নিয়ে আসা হয়।

- বিরোধীদের আক্রমণ করে তাদের মতামতকে চাপা দেওয়া হয়।

বট আইডি মূলত জনমত প্রভাবিত করতে এবং ইচ্ছামতো ন্যারেটিভ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এটি শুধু রাজনীতিতে নয়, কর্পোরেট যুদ্ধ, সামাজিক ইস্যু, এমনকি যুদ্ধকালীন প্রোপাগান্ডার অংশ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। বট আইডি এবং পিআর ফার্মের ভূমিকা এতটাই জটিল এবং সুসংগঠিত যে এটি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ইস্যুতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলছে।
.
.
চলমান...
.
পিআর ফার্ম এবং বট আইডি: মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে ডিজিটাল যুদ্ধ এবং এর মোকাবিলা

Umma News

07 Dec, 17:58


যুগে যুগে জালিমের পরিণতি

Umma News

07 Dec, 17:58


ইজরায়েলী স্পিকার ওমর ওহানি:


সিরিয়ায় যা ঘটছে তা প্রতিনিয়ত আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। এবং এটাকে আমরা সমর্থন করি কারন শক্তিশালী ইরানের মিত্রদের পতন এটা সুখবর আমাদের জন্য।

Umma News

07 Dec, 17:56


এই মুহূর্তে হিমসে বিমান হামলা চালাচ্ছে বাশার এবং তার মিত্ররা

Umma News

07 Dec, 17:55


বিপ্লবীদের প্রতি নসিহত।

বাশার আল আসাদের সেনাদের প্রতি  বার্তা।

Umma News

07 Dec, 17:54


বাশার আল আসাদ পালানোর সংবাদকে এখন পর্যন্ত অস্বীকার করছে বাশারের মিডিয়া

Umma News

07 Dec, 09:32


কর্মকর্তাদের উপর মার্কিন জাতীয় রেডিও:

রাশিয়া তার জাহাজ টারতুস বন্দর ছেড়ে যাওয়ার খবরে সিরিয়া ছেড়ে যেতে শুরু করতে পারে।

Umma News

07 Dec, 08:56


ব্রেকিং! কিছু আগে গাজা সিটির একটি আশ্রয় কেন্দ্রের সামনে একদল নাগরিককে টার্গেট করে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী।

Umma News

07 Dec, 08:53


🔴 পঞ্চগড়ে এক বাংলাদেশীকে গুলি করে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)

গতকাল শুক্রবার ভোরে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের আওতাধীন পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের মোমিনপাড়া ও ভারতের শিংপাড়া সীমান্তের মেইন পিলার ৭৫১ এর ৮ ও ৯ নং সাব পিলারের মাঝামাঝি এলাকায় আনোয়ার হোসেন (৪০) নামে এক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ।

বছর পর বছর যাবত সীমান্তে বাংলাদেশীদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করে আসছে এই ভারতীয় খুনি বাহিনী। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সীমান্তে প্রায় ৬০০ বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে বিএসএফ।

Umma News

07 Dec, 08:52


ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল:

বাশার আল-আসাদ শুক্রবার পর্যন্ত সিরিয়ায় ছিলেন। কিন্তু তার পরিবার বিদেশ ভ্রমণ করেছে। তার স্ত্রী এবং সন্তানরা রাশিয়ায় এবং তার শ্বশুর আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছে।

Umma News

07 Dec, 08:50


দেইর ইজ-জোর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বিদ্রোহীদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

Umma News

07 Dec, 08:50


সিরিয়ার চতুর্থ শহর দখল করে নিল বিদ্রোহীরা


সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর দারা’র দখল নিয়েছে বিদ্রোহীরা। ২০১১ সালে এই শহর থেকেই সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উৎখাতের আন্দোলন শুরু হয়েছিল।

Umma News

07 Dec, 08:50


#breaking_news

সিরিয়ার বিদ্রোহী বাহিনী দেইর ইজ-জোরের দিকে অগ্রসর হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

আসাদ সরকারের মিলিশিয়া, জাতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং উপজাতীয় গোষ্ঠীগুলিকে তাদের নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে থাকার আহ্বান জানিয়েছে।

Umma News

07 Dec, 08:49


#breaking_news

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ দামেস্কে তার ঘনিষ্ঠ ৩০ জন কর্মকর্তাকে দ্রুত সিরিয়া ত্যাগের প্রস্তুতি নিতে বলেছেন।

Umma News

07 Dec, 02:46


সিরিয়া যুদ্ধের সর্বশেষ আপডেট

Umma News

07 Dec, 02:45


পুরো সিরিয়াজুরে আসাদের মূর্তিগুলি পোড়ানো হচ্ছে। 
জনগণ আসা করছে তার আসল মৃত্যু কারাদাহ বসতিতেই হবে

Umma News

07 Dec, 02:44


দারা শহর মুক্ত হওয়ার পর সেখানে আটক আসাদের বাহিনী

Umma News

07 Dec, 02:43


এরদোয়ান পেছন থেকে সমর্থন যুগিয়ে যাচ্ছে

Umma News

07 Dec, 02:39


জনগণের নিরাপত্তা দেয়ার জন্য বিপ্লবীরা আলেপ্প এবং হামায় তাদের জনবল নিয়োগ দিয়েছে

Umma News

07 Dec, 02:37


বিপ্লবীরা ইদলিব থেকে বের হয়ে আলেপ্প, হামা শহরে যেভাবে নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তার চিত্র

Umma News

04 Dec, 21:52


৫ ই ডিসেম্বর ২০১৩ সালে শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লা পরিবার এবং দেশের জনগণের উদ্দেশ্যে একটি চিঠি লিখেন। যেখানে তিনি হাসিনার সরকার ও ভারতীয় আগ্রাসনের বিষয় টি তুলে ধরেছেন।
বিস্তারিত পড়ুন আমাদের ফেসবুক পোস্টে

Umma News

04 Dec, 21:05


উপসংহার কী?

উপসংহার হলো মৃত্যু এসে সব ব্যস্ততা কেড়ে নেবে। হয়তো এমনই কোনো রাতের অন্ধকারে, ছোট্ট একটা রুমে পড়ে থাকা একটা শরীর হুট করে রূহহীন হয়ে যাবে।

হয়তো খাটের পাশে যত্ন করে সামলে রাখা পানির বোতলটা পর্যন্ত হাত পৌঁছানোর আগেই মৃত্যু এসে হাজির হবে।

পরেরদিনের টু-ডু লিস্টে সাজিয়ে রাখা টাস্কগুলো ওপেন করার মতো কেউ সেদিন থাকবে না।

ভার্চুয়াল কতগুলো প্ল্যাটফর্ম থেকে একজন ইউজার চলে যাবে, রয়ে যাবে অনলাইনের সব আমলনামা। সবুজ বাতিটাও আর কখনো জ্বলবে না।

অসহ্য যন্ত্রণার শিকার রূহটা বেরিয়ে যখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে চাইবে, তখন সে আবিষ্কার করবে মৃত্যুর মাধ্যমেই সব শেষ না, এই যন্ত্রণা তো কেবল শুরু।

আল্লাহর বিস্তৃত দুনিয়ায় অবাধ্যতার আয়োজনে ভাসিয়ে দিয়ে সবশেষে যখন অন্ধকার ছোট্ট কবরে বুকের পাঁজরগুলো মাটির এক চাপে ডান থেকে বামে, বাম থেকে ডানে চলে যাবে, তখন এই যন্ত্রণার সামনে সবই অর্থহীন হয়ে যাবে।

হে আমার রব, আমি তো পরকালে বিশ্বাস করি। তবুও নিজেকে সামলে চলতে পারি না।
এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্যই শাহাদাহর তামান্না, আপনার রহমতের ব্যাপারে আসমানসম আশা নিয়ে বেঁচে থাকি।

এই ফিতনাময় সমাজ আমার আপনার মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি করেছে সেটা তো আমাকে কাঁদায়। আপনার বান্দাকে আপনিই ফিরিয়ে নিন। মৃত্যু যন্ত্রণা, কবরের আযাব থেকে আমাকে আপনি মুক্তি দিন।

আপনার রাসুলের ﷺ সুপারিশ পাওয়ার মতো যোগ্যতা দান করুন। মাটির নিচে যে হিসাব, সেই হিসাব মাথায় রেখে মাটির উপরে চলার তৌফিক দান করুন।

Umma News

04 Dec, 21:05


#breaking_news

হামা শহরে স্বাধীনতাকামীদের তান্ডব 🔥😍

Umma News

04 Dec, 21:04


#breaking_news

আলহামদুলিল্লাহ স্বাধীনতাকামীরা সিরিয়ার হামা শহর নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিছে 🔥😍

Al Jazeera

Umma News

04 Dec, 18:51


খবরের সত্য-মিথ্যা জানি না তবে হিজাবী ফেমিদের কান্নাকাটির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে।

আগে বোনদের নিরাপত্তা, এরপর যাবতীয় পড়ালেখা।
মনে রাখবেন, যেসব ফেমিরা আফগানের মুজাহিদদের থেকে বেশি শরীয়াহ বোঝে ওদের ব্যাপারে কথা বলারই প্রয়োজন নেই।

Umma News

04 Dec, 18:51


#breaking_news

হামাসের হাতে বন্দী ১০০ জনের মধ্যে ৩৭ জনের মৃত্যু।

শর্তানুযায়ী বাস্তবায়ন হচ্ছে 🔥😍

Umma News

04 Dec, 18:50


#breaking_news

মনে আছে জাতিসংঘে উত্থাপিত নতুন পতাকার কথা...? 

সেই ম্যাপের বাস্তবায়নের পথে ইজরায়েল

Umma News

04 Dec, 18:50


২০ বছর কারাবন্দী ছিলেন। 
অবশেষে উনাকে কারাগারে মেরে ফেলেছে কাফেররা। বন্দী বিনিময় চুক্তিতে উনার নাম ছিলো।

শহীদ মুহাম্মদ আল-আরিফ (৪৫ বছর বয়সী) এর শাহাদাত।

Umma News

04 Dec, 18:49


উত্তর গাজা উপত্যকার বেত লাহিয়া থেকে ফিলিস্তিনি পরিবারের বাস্তুচ্যুত হওয়ার ছবি

Umma News

25 Nov, 14:30


প্রথম আলো অফিসে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব : উপদেষ্টা নাহিদ

Umma News

25 Nov, 14:29


চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী চিন্ময়ের পক্ষে মিছিল আ'লীগের!

Umma News

25 Nov, 11:14


বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিলেন মাহমুদুর রহমান

Umma News

25 Nov, 11:11


কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের অবস্থা। গতকাল সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের এই অবস্থা করেছিল মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ অন্যান্য ৩৫ কলেজের শিক্ষার্থীরা।

এই ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে যেখান থেকে সেটা জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

Umma News

25 Nov, 11:04


আলহামদুলিল্লাহ ,
রাজশাহী তে ❝প্রথম আলো❞র অফিস কে জয় বাংলা করে দেওয়া হয়েছে😍

Umma News

25 Nov, 10:46


গতকাল গ্রেফতার হওয়া ভাইয়েরা মুক্ত

Umma News

25 Nov, 10:43


মুশরিকদের সাম্প্রদায়িক রোষানলের শিকার সাম্ভাল জামে মসজিদ।

সাম্ভাল জামে মসজিদ, উত্তর প্রদেশ, ভারত।

Umma News

25 Nov, 10:40


জয় শ্রী.রাম স্লোগান দিয়ে মসজিদে হাম.লা

ভাড়তের উত্তর প্রদেশের সাম্ভাল এলাকায় "বিষ্ণু শঙ্কর জৈন" এবং সমীক্ষা দল জয় শ্রী রাম স্লোগান তুলে সাম্ভালের জামে মসজিদে প্রবেশ করে। তারপরে পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং সহিংসতা শুরু হয়। তখন হিন্দুদের প্রটেকশন দিয়ে মুসলিম যুবকদের উপর নির্বিচারে গুলি করে ৪ জন মুসল্লীকে শহিদ করে ভাড়তীয় পুলিশ।

প্রচার করুন! প্রতিবাদ করুন!

Umma News

25 Nov, 10:39


Ahmed Rafique

Umma News

25 Nov, 03:20


ন্যারেটিভ নির্মাণে লীগ সেরা। জামায়াত, বিএনপি লীগের কাছে শিশু।

এই জায়গায় লীগ থাকলে  সুশীলগীরি না করে এতক্ষণে একটা বয়ান হাজির করে দেশের শত্রু এই পত্রিকাগুলোকে সাময়িক অফ করে দিতো। এরপরে আর খুলতেই দিতো না। তারা দিগন্ত টিভি, আমার দেশ সহ অনেক গণমাধ্যম এক নিমিষেই নাই করে দিয়েছিলো।

এলিট পত্রিকা, এই সেই কনস্পিরেসি আলাপ বাদ দিয়ে অফ করে দেন সোজা। এতো বা... হিসেব করলে হাসিনার পতনও হতো না।

-মাসুদ রানা

Umma News

25 Nov, 03:19


এভাবেই রাতকে দিন, দিনকে রাত বানায় প্রথমালো।

Umma News

25 Nov, 03:19


চানখারপুলেও কয়েকটি মাইক্রো আটক করা হয়েছে। সবগুলোর ব্যানার ছিলো"অসহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ "।

সবাইকে ১০ থেকে ১ লক্ষ্য টাকা পর্যন্ত দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে আশা হয়েছে। এদের মধ্যে যুবলীগের এবং শ্রমিকলীগের স্হানীয় অনেক নেতাকে পাওয়া গিয়েছে।

-PUSAB

Umma News

08 Nov, 15:45


ফিলিস্তিনি বন্দিকে হত্যা করেছে ইসরাইলি সেনারা।

ডক্টর আহমেদ আল-নামনআম আবু ইসমাইল, গত সপ্তাহে অপহৃত তিনজন ফিলিস্তিনি মেডিকেল স্টাফের একজন, প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুসারে তাকে হত্যা করেছে ইসরাইলি বাহিনী।

ডঃ আল-নামনামকে মুক্তি দেওয়ার পর মাত্র কয়েক মিটার হেঁটে যেতেই ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করে ইসরাইলি সেনাবাহিনী।

তার প্রতিবেশী জানিয়েছেন, তিনি অবরুদ্ধ জাবালিয়া শরণার্থী শিবির থেকে গাজা সিটিতে যাচ্ছিলেন।

১০ দিন আটক থাকার সময় তাকে মানবঢাল হিসেবেও ব্যবহার করেছিল ইসরাইলি বাহিনী।

Umma News

08 Nov, 15:29


পশ্চিমা বিশ্বে বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবহার বৃদ্ধিঃ বিশ্বরাজনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলবে?
.
.
জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরশীলতা ও পরিবেশদূষণ কমাতে সারা বিশ্বেই বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ভারত চীন জাপান সহ অনেক দেশই এখন বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদন করছে। তবে এই ক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলো অন্যদের চেয়ে একটু বেশি অগ্রসর। পরিবেশবান্ধব ও জ্বালানী সাশ্রয়ী হওয়া ছাড়াও আরো কিছু বিষয় রয়েছে যে কারণে পশ্চিমাবিশ্বে ইলেকট্রিক গাড়িকে অটোমোটিভ শিল্পের ভবিষ্যৎ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
.
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ঘোষনা করেছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে তারা গ্যাসোলিন অর্থাৎ জ্বালানি চালিত গাড়ি উৎপাদন ও বিক্রি নিষিদ্ধ করবে এবং বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাবহার শতভাগ নিশ্চিত করবে। ফলে বাধ্য হয়ে গাড়ি নির্মাতাদের ইলেক্ট্রিক ভেহিক্যাল (EV) এর উৎপাদন বাড়াতে হচ্ছে।
.
কিন্তু শুধু উৎপাদন আর বিক্রি বাড়ালেই তো হবেনা, চার্জিং ব্যাবস্থাকেও তো উন্নত ও সহজলভ্য করতে হবে। এই লক্ষ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ২০৩০ সালের মধ্যে মহাসড়কের প্রতি ৬০ কিলোমিটারের মধ্যে অন্তত একটি করে চার্জিং স্টেশন স্থাপনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
.
কার অগ্রগতি কতটা?
.
বাইডেন প্রশাসন ঘোষণা করেছে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমেরিকায় বিক্রি হওয়া নতুন গাড়ির ৫০% হবে ইলেকট্রিক গাড়ি। এই লক্ষ্যকে বাস্তবায়নের জন্য কর ছাড় এবং প্রণোদনা বৃদ্ধির মত পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তারা।
.
এদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের লক্ষ্য ২০৩৫ সাল হলেও এর অনেক আগেই অনেকগুলো দেশ এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চায়। যেমন নরওয়ে ২০২৫ সালের মধ্যে ৭৫-৮০ শতাংশ এবং ২০২৭ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাবহার নিশ্চিত করার কথা জানিয়েছে। বর্তমানে সেখানে নতুন বিক্রি হওয়া গাড়ির আশি শতাংশেরও বেশি ইলেকট্রিক গাড়ি। অথচ নরওয়ে ইউরোপের অন্যতম তেল উৎপাদনকারী দেশ।
.
শুধু নরওয়ে বা আমেরিকা নয়, ইউরোপের অন্যন্য দেশেও ইভির বাজার বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন জার্মানীতে ২০২৩ সালে ইভি বিক্রির পরিমাণ ছিল ২৫ শতাংশের বেশি, যা বিগত বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। ফ্রান্সের শেয়ারবাজারে ইলেকট্রিক গাড়ির শেয়ার বেড়ে ১৫ শতাংশ উন্নীত হয়েছে। যুক্তরাজ্য ২০৩০ সাল থেকে পেট্রোল ও ডিজেল চালিত গাড়ি বিক্রি নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছে, এই ঘোষণার ফলে স্বাভাবিকভাবেই ইভির বিক্রি বেড়েছে।
.
পশ্চিমারা কেন ইলেক্ট্রিক গাড়ির দিকে ঝুঁকছে? -
.
মোটাদাগে বলতে গেলে দূষণ কমানো, পরিবেশ রক্ষা, তেলের ওপর নির্ভরতা কমানো এবং নতুন শিল্প গড়ে তোলা ইত্যাদিই হল বৈদ্যুতিক গাড়ির দিকে ঝোঁকার কারণ। কিন্তু এগুলো ছাড়াও গোপন আরো কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো প্রচারের আড়ালে রয়ে গেছে। এবার একটু কারণগুলো ব্যাখ্যা করে বলি।
.
১. পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু সংকট মোকাবেলা
.
জ্বালানি চালিত গাড়ি বাদ দিয়ে ইলেকট্রিক গাড়ি ব্যাবহারের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো বায়ু দূষণ এবং কার্বন নিঃসরণ কমানো। কারণ পশ্চিমা দেশগুলো বিশ্বের শীর্ষ কার্বন নিঃসরণেকারী দেশগুলোর অন্যতম। অব্যহত চাপের কারণে তারা চাচ্ছে এটি কমিয়ে আনতে। আর ইলেকট্রিক গাড়ি ব্যবহারের মাধ্যমে কার্বন নিঃসরণ অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। কারণ ইলেক্ট্রিক গাড়ি থেকে সরাসরি কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসরণ হয়না বলে পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব কম পড়ে।
.
২. তেলের ওপর নির্ভরতা কমানো
.
পশ্চিমা বিশ্ব দীর্ঘদিন ধরে তেলের ওপর নির্ভরশীল। তেল মূলত মধ্যপ্রাচ্য এবং রাশিয়ার মতো দেশগুলো থেকে আসে। তারা চাচ্ছে ধীরে ধীরে এই নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনতে। যেন ভবিষ্যতে তেল উৎপাদনকারী দেশগুলো তেল দিতে অস্বীকার করলে তাদের কোন সমস্যা না হয় এবং তারা চাইলে উল্টো যেকোন সময় তাদেরকে চাপের মুখে ফেলতে পারে। এজন্য তারা তেলের বিকল্প হিসেবে নবায়নযোগ্য শক্তি ও ব্যাটারির উপর নির্ভরশীল হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে বিশ্বজুড়ে তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর শক্তি ও প্রভাব কমতে পারে এবং এর স্থলে ব্যাটারি ও নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনকারী দেশগুলোর প্রভাব বাড়তে পারে।
.
৩. নতুন শিল্প ও অর্থনীতির ক্ষেত্র তৈরি করা
.
ইলেকট্রিক গাড়ির উৎপাদন পশ্চিমা দুনিয়ায় শিল্প ও প্রযুক্তি খাতে নতুন যুগের সূচনা করেছে। এই শিল্পে ব্যাটারি উৎপাদন, চার্জিং ইন্টারফেস, নবায়নযোগ্য শক্তির সঙ্গে সংযোগ ইত্যাদি খাতে শ্রম ও অর্থনীতির নতুন নতুন দ্বার উন্মোচিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দেশগুলো এই খাতে চীনের সাথে পাল্লা দিয়ে বিনিয়োগ করছে। তারা চাচ্ছে এই খাতে আধিপত্য প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনীতির নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নিতে। কারণ এনার্জির নিয়ন্ত্রণ যার হাতে থাকবে সেই বিশ্বে ক্ষমতাবান বলে বিবেচিত হবে।
.
৪. চীনের প্রভাব খর্ব করা
.
ইলেকট্রিক গাড়ি শিল্পে চীনের শক্তিশালী অবস্থান ইতোমধ্যে বিশ্বের ভূরাজনীতিতে বড় প্রভাব ফেলেছে। চীন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উৎপাদন এবং ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে চালকের আসনে আছে। যদি পশ্চিমা বিশ্ব চীনকে এই অবস্থান থেকে সরাতে না পারে তাহলে প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক দিক থেকে চীনের আধিপত্য আরও মজবুত হবে। তাই পশ্চিমারা

Umma News

08 Nov, 15:29


এই শিল্পে চীনকে দূর্বল করে নিজেদের অবস্থান মজবুত করতে চাচ্ছে।
.
৫. ভবিষ্যত যুদ্ধনীতি ও প্রতিরক্ষা
.
তেল গ্যাসের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্বে কয়েকটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। ১৯৯০ এর গালফ ওয়ার এবং ২০০৩ এর ইরাক যুদ্ধ এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য। এখন যদি পৃথিবী ব্যাটারি এবং নবায়নযোগ্য শক্তির দিকে ঝুঁকে পড়ে তাহলে জ্বালানির পরিবর্তে প্রযুক্তি ও খনিজ পদার্থ যেমন লিথিয়াম, কোবাল্ট ইত্যাদি নিয়ে দেশে দেশে শত্রুতা ও মিত্রতার নতুন সমীকরণ সৃষ্টি হতে পারে এমনকি যুদ্ধও হতে পারে।
.
এরফলে ভূরাজনীতিতে যে প্রভাব পড়তে পারে-
.
১. তেলের মূল্য কমতে পারে এবং তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর প্রভাব হ্রাস পেতে পারেঃ তেলের চাহিদা কমার সাথে সাথে মধ্যপ্রাচ্যের তেল উৎপাদনকারী দেশগুলো অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিকভাবে চাপের মুখে পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে তাদের আন্তর্জাতিক প্রভাবও কমে যেতে পারে।
.
২. খনিজ সম্পদ আহরণে প্রতিযোগিতা বাড়তে পারেঃ ইলেকট্রিক গাড়ির জন্য যেসব উপাদান প্রয়োজন যেমন লিথিয়াম, কোবাল্ট, এবং নিকেল, সেসবের জন্য নতুন নতুন রিসোর্সের তালাশে নামবে সবাই। ফলে বিশ্বজুড়ে নতুন ধরনের ভূরাজনৈতিক মিত্রতা এবং শত্রুতা গড়ে উঠতে পারে। আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার যেসব দেশের হাতে এই খনিজ সম্পদ আছে, তাদের প্রভাব বাড়তে পারে।
.
৩. নতুন কৌশলগত মিত্রতা তৈরি হতে পারে: ইলেকট্রিক গাড়ি এবং নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন ও বিপণনে আগ্রহী দেশগুলো অংশীদারির ভিত্তিতে নতুন জোট গঠন করতে পারে। ইউরোপ এবং আফ্রিকার যেসব দেশে লিথিয়াম ও অন্যন্য খনিজ উপাদান অধিক পরিমাণে পাওয়া যায় তাদের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে।
.
এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন হল, এর কারণে মুসলিম উম্মাহর উপর কি ধরণের প্রভাব পড়তে পারে বা তারা কি ধরণের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে।
.
পূর্বের আলোচনা থেকে আশা করি এই বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে যে, পশ্চিমারা চাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য এবং তাদের তেলের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনতে। যদি তারা এতে সফল হয় তাহলে সৌদি, আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েত সহ মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী দেশগুলো অনেকটা গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে। তখন তারা প্রয়োজন হলে এই অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে দিতে একটুও দ্বিধা করবেনা। কারণ তখন তাদের কিছু ব্যাবসায়িক লোকসান ছাড়া ভিন্ন কোন ক্ষতির ভয় থাকবেনা।
.
পশ্চিমারা বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সর্বাত্মক যুদ্ধে জড়াতে চায় না, যার প্রধান কারণ হলো অঞ্চলটির তেল সম্পদ। একটি সর্বাত্মক যুদ্ধের ফলে বিশ্বে তেলের ঘাটতি দেখা দিলে এই মুহূর্তে পশ্চিমা দেশগুলোর উৎপাদন ও সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা ধ্বংসের মুখে পড়তে পারে, যা পুনরুদ্ধার করা তাদের জন্য বর্তমান পরিস্থিতিতে অত্যন্ত কঠিন হবে।
.
বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, বর্তমানে যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে এই গতিতে অগ্রসর হলে পশ্চিমারা স্বল্প সময়ের মধ্যেই তেলের বিকল্প তৈরিতে সক্ষম হবে, কারণ শুধু একটি পারমাণবিক বিদ্যুতকেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত বিদ্যুতেই লাখ লাখ গাড়ি চার্জ দেয়া সম্ভব। আর পুরো ইউরোপজুড়ে এমন অসংখ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে এবং সামনে আরো হবে। তাছাড়া ব্যাটারী এবং ব্যাটারীর প্রয়োজনীয় কাঁচামালও তাদের প্রভাবাধীন অঞ্চল সমূহের মধ্যে রয়েছে। এখন শুধু প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি গুলো দাড় করাতে পারলেই হল। এরপর আর তাদেরকে তেল নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
.
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, দিন যত গড়াবে বিশ্বজুড়ে সভ্যতার সংঘাত ততই তীব্র থেকে তীব্রতর হবে। তাই এখনই যদি মুসলিম বিশ্ব এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয় তাহলে পরবর্তীতে তাদেরকে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে।

Umma News

08 Nov, 12:56


❝আমি কোনো যুদ্ধ শুরু করব না, যুদ্ধ থামাব।❞

ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন তিনি ❝যুদ্ধ বন্ধ করতে❞ যাচ্ছেন। তার পূর্ববর্তী রাষ্ট্রপতির কথা উল্লেখ করে তিনি দাবি করেন: ❝আমাদের কোনো যুদ্ধ ছিল না, চার বছর আমরা কোনো যুদ্ধে জড়াইনি। কেবল আইএসআইএসকে পরাজিত করেছি।❞

Umma News

08 Nov, 01:11


https://youtu.be/8TXbvbUlejo?si=vh46mBTJ1U7TKc3U

Umma News

08 Nov, 01:11


🔴 হৃদয়বিদারক দৃশ্য! শেষবারের মতো মায়ের চেহারাখানা দেখছে এক ফিলিস্তিনি শিশু!

গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে একটি স্কুলে বিমান হামলা চালিয়ে শিশুটির মাকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসী ইসরাইল।

Umma News

08 Nov, 01:11


এটি গাজার গেলরাতের দৃশ্য!

ফিলিস্তিনিদের নিশ্চিহ্ন করছে ইসরাইল!

Umma News

08 Nov, 01:11


🔴গাজার জাবালিয়ায় আবু হুসেইন স্কুলের কাছে ইসরাইলের বিমান হামলায় বিধ্বস্ত বাড়ির ধ্বংসসস্তূপের নিচে চাপা পড়া দুই ফিলিস্তিনি মেয়ে!

Umma News

08 Nov, 01:11


🔴 ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত এক ফিলিস্তিনি শিশু গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলায় তার পরিবারের একজন সদস্যকে হারিয়ে কান্নাকাটি করছে।

Umma News

08 Nov, 01:11


🔴 ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের বাদাখশান প্রদেশে শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য একটি রেস্তোরাঁ খোলা হয়েছে।

Umma News

07 Nov, 16:29


ইসরাইলের এ যুদ্ধ বাচ্চা ও শিশুদের বিরুদ্ধে

🔴 গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি পরিবারগুলোর আশ্রয় নেওয়া একটি স্কুলে যুদ্ধপবিমান থেকে বোমা হামলা চালিয়ে শিশুসহ অন্তত ১২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল।

Umma News

07 Nov, 16:29


🔴 ব্রেকিং! গাজা সিটির শুহাইবার স্কুলে যুদ্ধবিমান থেকে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল।

Umma News

07 Nov, 16:29


🔴 গাজায় স্কুলে ইসরাইলের বোমা হামলার পর, স্বামী ও সন্তান হারানোর সংবাদ শুনে পাগলপ্রায় এক ফিলিস্তিনি নারী

Umma News

07 Nov, 16:29


🔴 ব্রেকিং! গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় নেওয়া একটি স্কুলে ইসরাইলের বোমা হামলা, শিশুসহ হতাহত অসংখ্য

Umma News

07 Nov, 16:29


গাযযা 💔

Umma News

29 Oct, 02:47


🔴৯ বছর বয়সী ফিলিস্তিনি শিশু, জেইনা আল-ঘৌল―যাকে গাজার আল-শাতি শরণার্থী শিবিরের আসমা স্কুলে বিস্কুট নেওয়ার জন্য সারিবদ্ধ হওয়ার সময় বোমা হামলা চালিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে ইসরাইলি বাহিনী।

Umma News

29 Oct, 02:47


🔴ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ’র কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে ইসরাইল!

গতকাল সোমবার ইসরাইলি পার্লামেন্ট নেসেটে ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সাহায্য প্রদানকারী সংস্থাকে (ইউএনআরডব্লিউএ) অধিকৃত ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরে কাজ করা থেকে নিষিদ্ধ করে একটি আইন পাস করেছে।

নেসেটের ৯২ জন সদস্য আইনটির পক্ষে ভোট দিয়েছেন এবং মাত্র ১০ জন এর বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন।

জাতিসংঘের সংস্থার প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, এই নিষেধাজ্ঞা ❝শুধুমাত্র ফিলিস্তিনিদের দুর্দশাকে আরও গভীর করবে, বিশেষ করে গাজায় যেখানে মানুষ এক বছরেরও বেশি সময় ধরে নরকের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।❞

Umma News

29 Oct, 02:47


🔴 গাজার উত্তরাঞ্চলে ডজনখানেক ফিলিস্তিনিকে ঘিরে ফেলে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী, তন্নধ্যে কিছু বৃদ্ধ ফিলিস্তিনিও রয়েছে। এরপর তাদের বিশাল একটি এলাকায় জড়ো করে এবং নগ্ন হতে বাধ্য করে ইহুদিবাদী সেনারা। তাদের ভাগ্যে আদৌও কী ঘটেছে তা এখনও অজানা।

Umma News

28 Oct, 18:14


ভাগওয়া প্রেমে ফেঁসে গিয়ে হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করার করুন পরিণতি মেয়েটির নাম সজনী ছেলেটির নাম আকাশ দাশ
মেয়েটির বাড়ি রাজবাড়ী জেলা পাংশা পৌরসভার পারনারায়পুর।
ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলাধীন মানিদহ ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের বাসিন্ধা, হিন্দুধর্মাবলম্বী রামা দাসের ছেলে আকাশের প্ররোচনায় পড়ে তার সাথে নিজ ধর্ম ত্যাগ করে হিন্দু ধর্মের রীতিমতো বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ছেলেটির বাড়িতে অবস্থান করে। (দুজনই ভিন্ন ধর্মের লোক হওয়ায়) ব্যপারটি জানাজানি হলে স্থানীয় লোকজন ছেলেটিকে এবং মেয়েটিকে মানিকদহ ইউনিয়ন পরিষদে-চেয়ারম্যানের নিকট হাস্তান্তর করে।


প্রতিদিন ৩/৪ জন মুসলিম মেয়ে দ্বীন ত্যাগ করার খবর আসে

Umma News

28 Oct, 18:12


ইমাম লুকমান আমীন আবদুল্লাহকে হত্যার ১৫ বছর!

এইদিনে (২৮শে অক্টোবর ২০০৯) আমেরিকার ডিয়ারবর্নে ইমাম লুকমান আমীনকে হাতকড়া পরানো অবস্থায় ২১টি গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল এফবিআইএ'র (FBI) এজেন্টরা।

২১টি গুলি করার পর, FBI'র কুকুরগুলো চিকিৎসার জন্য তাকে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যায়। ইমাম লুকমানকে একজন মৌলবাদী মুসলিম, হিংস্র কৃষ্ণাঙ্গ এবং কমিউনিটির জন্য হুমকি হিসেবে চিত্রিত করা হয়। তার বিরুদ্ধে উক্ত অপরাধগুলোর অভিযোগ আনার আগেই নির্মমভাবে হত্যা করা হয়!

#NeverForget

Umma News

28 Oct, 18:12


রহিমাহুল্লাহ!

Umma News

28 Oct, 18:12


🔴 ব্রেকিং! মধ্য গাজার আল-জাওয়াইদা ক্যাম্পের মার্কেটে একদল বেসামরিক নাগরিককে লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল, হতাহত অসংখ্য!

Umma News

28 Oct, 18:12


🔴 রাশিয়ার ভ্লাদিমির অঞ্চলে স্কুলের মুসলিম মেয়েদের হিজাব পরা নিষিদ্ধ!

রাশিয়ার ভ্লাদিমির অঞ্চলের কর্তৃপক্ষ স্কুল শিক্ষার্থীদের হিজাবসহ ধর্মীয় পোশাক পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।

আঞ্চলিক শিক্ষা ও যুব নীতি মন্ত্রণালয় এ প্রজ্ঞাপন aজারি করে, যেটি ২২ অক্টোবর থেকে কার্যকর রয়েছে।

প্রজ্ঞাপনের ঐ নথিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় অনুষঙ্গ―বিশেষ করে হিজাব ও নিকাব পরিধান করতে পারবে না।

Umma News

28 Oct, 18:12


🔴 মধ্য গাজার বুরেইজ ক্যাম্পের ব্লক ১৩তে ইসরাইলি বাহিনীর আর্টিলারি হামলায় আহত এক ফিলিস্তিনি শিশু।

Umma News

28 Oct, 18:12


🔴 সম্প্রতি প্রকাশিত একটি ফুটেজে দেখা যায়, গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের একটি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিত ডজনখানেক ফিলিস্তিনিকে অমানবিকভাবে আটক করে নির্যাতন চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনারা।

Umma News

28 Oct, 18:12


🔴 ১০ বছর বয়সী ফিলিস্তিনি শিশু, মুহাম্মদ আব্দুল রহমান আল-দাহদুহকে আজ সকালে মধ্য গাজার আল মাগাজি শরণার্থী শিবিরে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরাইলি বাহিনী।

Umma News

28 Oct, 18:12


#Kashmir
#India

ভারতীয় সৈন্যদের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন একজন কাশ্মীরি স্বাধীনতাকামী যোদ্ধা

কাশ্মীনের আখনুর শহরের একটি অংশে ঘটনাটি ঘটেছে

Umma News

28 Oct, 18:04


দীনসচেতন ডাক্তার ভাইয়েরা একটু আমাদেরকে পরামর্শ দিন, এ ব্যাপারে আমরা কেমন অবস্থান গ্রহণ করব...

Umma News

28 Oct, 11:09


আল-হামদুলিল্লাহ,
এক শা-তিমকে উত্তমাধ্যম দিচ্ছে!
জাহান্নামে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক🥰
এক শা*তিমে রাসূল কে উত্তমমধ্যম দেওয়া হচ্ছে। ফরিদপুর, কাদিরদী কলেজ থেকে এই ইসকনের সদস্যকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, তাকে ক*তল করা হোক
আল্লাহর জমিনে কোনো শা*তিমের জায়গা হবে না।
বাড়ী: ভিমপুর। ©

Umma News

28 Oct, 11:06


মানুষটার ছবিসুরত দেখে-শুনে কী মনে হয়?

খোদার কী রা!
প্রথম দেখায় মনে হয়েছে,...
আচ্ছা কী মনে হয়েছে, সেটা উহ্য থাক।

ইনি একজন ট্রাক ড্রাইভার।
গতকাল তে/ল/আ/বীবে ৭০-টি সশস্ত্র শুকরের ওপর দিয়ে ট্রাক চালিয়ে দিয়েছেন।
ব্রাভো।
এই মানুষটাকে দেখে মনে হয়,
তার ভেতরে এত আগুন লুকিয়ে ছিল?
রাব্বে কারীম মানুষটাকে শহীদি মযাদা দান করুন।
আমীন।

.
.
.
.
ময়দানের মেহনতের সাথে জড়িত থাকা, কেউ কেউ মনে করেন,
তারাই বুঝি একমাত্র ‘মেহনতী’!
তাদের কেউ কেউ মনে করেন, ‘মা/হ/দী’ আসার পর তারাই শুধু সেই দলে শরীক হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করবেন।
তাদের কেউ কেউ মনে করেন, বর্তমানে মসজিদ-মাদরাসায় তালীম-তরবিয়তের সাথে জড়িয়ে থাকা অনেক ওলামায়ে কেরাম ‘মা/হ/দীবাহিনীতে শামিল হতে পারবেন না।
নাহ, আল্লাহর হেদায়াত নিয়ে আগাম মন্তব্য করা বিপদজনক।
ইয়া নাফসী! ‍ইয়া নাফসী করা উচিত।

Umma News

28 Oct, 03:05


এটা সবার শুনা দরকার
https://youtu.be/Yb_wKduF2vo?si=VjTFVOAN6ZKHtGi4

Umma News

28 Oct, 03:00


আসমা স্কুল, আল-শাতি শরণার্থী শিবির!

Umma News

28 Oct, 03:00


কিছু ভাই না জেনে ভিডিওটা গাজার বলে প্রচার করেছে। তারা এই ফেক ভিডিও ডিলিট করে দিন।

গাজার অবস্থা এবং ভয়াবহতা বোঝানোর জন্য ফেক ভিডিওর প্রয়োজন নেই।

Umma News

28 Oct, 01:33


তেল আবিবে হামলা উদযাপন করতে ইয়েমেনে মিষ্টি বিতরণ।🇵🇸🔻🇾🇪

Umma News

26 Oct, 12:01


🔴 গাজার উত্তরাঞ্চলের অবরুদ্ধ কামাল আদওয়ান হসপিটালে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর তাণ্ডব― চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মী ও রোগীসহ আশ্রিত বেসামরিকদের জোরপূর্বক বিতাড়িত।

Umma News

26 Oct, 12:01


🔴 গাজার উত্তরাঞ্চলে ইসরাইলের বোমা হামলা, শিশুসহ হতাহত অসংখ্য!

Umma News

26 Oct, 12:01


ইসরাইলি মিসাইলের খোঁজ চলছে..

Umma News

26 Oct, 12:01


🔴 ইসরাইলি মিসাইল ধ্বংস করছে ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

Umma News

26 Oct, 11:52


এই সুশীলমারানিদের জন্যই কামের কাম কিছু হয় না। লীগ ক্ষমতায় আবার এলে সুশীলমারানিদের সাথে মেয়ে বিয়ে দিবে। আর ডলা খাবে ইসলামপন্থীরা।

Umma News

26 Oct, 03:08


কয়েক সপ্তাহ ধরে হুমকি দিয়ে আসার পর ইরানে হামলা চালাল ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। স্থানীয় সময় শনিবার ভোররাত থেকে রাজধানী তেহরান এবং তার আশপাশের এলাকাগুলোতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানিয়েছে ইরানি সংবাদমাধ্যমগুলো।
এটি সঠিক কি না তা আমি কনফার্ম না

Umma News

26 Oct, 02:53


🔴 গাজা সিটির উত্তর পশ্চিমে আল-খালিদি মসজিদের কাছে একটি গাড়িতে বোমা হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী।

Umma News

26 Oct, 02:53


🔴 বৃহস্পতিবার রাতে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে হিজবুল্লাহর সাথে লড়াইয়ের সময় পাঁচজন ইসরাইলি রিজার্ভ সৈন্য নিহত হয়েছে এবং আরও ১৯ জন আহত হয়েছে, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। গতকাল শুক্রবার ইসরাইলি সেনাবাহিনী এ তথ্য জানিয়েছে।

দক্ষিণ লেবাননে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ ইহুদিবাদী সেনা নিহত হয়েছে।

Umma News

26 Oct, 02:53


[ সতর্কতা: ভিডিওতে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার রয়েছে ]

🔴 গাজার আল শাতি শরণার্থী শিবিরের ১৩ নং ব্লকে নৃশংস গণহত্যা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরাইল।

Umma News

26 Oct, 02:53


🔴 গাজাবাসীর প্রতি সমর্থন এবং ইসরাইলের সাথে জর্ডানের সম্পর্ক স্বাভাবিককরণের বিরোধিতা করে যখন জর্ডানের সাধারণ জনতা গতকাল একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে আম্মানে সরকারী সদর দফতরের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, তখনই জর্ডানের নিরাপত্তা বাহিনী তাদের জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

Umma News

26 Oct, 02:53


🔴 উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতাল থেকে কয়েক ডজন বেসামরিক ফিলিস্তিনিকে ধরে নিয়ে যায় দখলদার ইহুদিবাদী সেনারা। পরে তাদের কাপড় খুলতে বাধ্য করে এবং একটি বিশাল এলাকায় তাদের জড়ো করতে দেখা যায়। আটকদের ভাগ্যে কী ঘটেছে তা এখনও অজানা।

Umma News

26 Oct, 02:53


ইরাক ও ইরান তাদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে, কোনও ধরনের বিমান ঐ রুটে চলতে পারবে না।

#IRAN #IRAQ

Umma News

26 Oct, 02:52


ইরানে অন্তত একটি কনফার্ম আঘাতের ব্যাপারে জানা যাচ্ছে যেটি আগে সামরিক বেইস হিসেবে ছিলো এখন শ্যুটিং এর স্পট হিসেবে ব্যবহার হয়।

Umma News

25 Oct, 18:46


খলিফা সিরাজুদ্দীন হক্কানী হাফিজাহুল্লাহ। ছবিটি ১৯৯০ সালের। তখন তার বয়স ১৭ বছর। টগবগে যুবক।

আজ নিউইয়র্ক টাইমস এই ছবিটি প্রকাশ করে বলে, সে ছিল ন্যাটোর জন্য মৃত্যুদূত।

আলহামদুলিল্লাহ তিনি আমাদের জন্য শান্তির দূত।

Umma News

25 Oct, 18:43


উত্তর গাজা থেকে বৃদ্ধ এবং বাচ্চা বাদে সক্ষম সকল পুরুষদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসী ইজরায়েল। কিছুক্ষণ পূর্বে ছবির সকলকে ধরে নিয়ে এসেছে।

Umma News

25 Oct, 18:37


ইসরায়েলি বাহিনী ফিলিস্তিন এবং জর্ডানে মুসলমানদের হত্যা করছে, আর এই নির্লজ্জ আরবরা নেতানিয়াহুকে ভিডিও কল করছে এবং তার প্রশংসা করছে। 

লজ্জা তোমাদের, সৌদি আরব এবং আরব জনগণ।

Umma News

25 Oct, 18:26


এই পর্যায়ে একটা ভিন্ন আলাপ টানি।

২০২২ সালে খুনী হাসিনার আমলে এরকমই এক রবিউল আউয়াল বইমেলায় দক্ষিণ গেটে Mahmudul Hasan Css ভাই একে একে দুইজনের সাথে মোলাকাত করান। তৎকালীন শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি হাফেজ রাশেদ ভাই এবং কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি রাজীব পলাশ ভাই। আমি প্রথম দেখাতেই তাদের অনেকখন বুকে জড়িয়ে রাখি। দীনের জন্য যে কুরবানি তাদের করতে হয়েছে, আমাকে তা করতে হয়নি। মজলুম দীনী ভাইয়ের প্রতি আমার সে আবেগ তারা টের পেয়েছেন কিনা আমার জানা নেই। শত মতপার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু কালেমার ভাই হিসেবে সম্পর্কটা সবার আগে। রাম-বাম-লীগের বিপরীতে অবশ্যই আমার ভাইয়ের পক্ষে আমি সবার আগে দাঁড়াবো।

কেন জানি হঠাৎ গতকাল মসজিদে রাজীব ভাই এবং আজ বইমেলায় হাফেজ রাশেদ ভায়ের সাথে আবার দেখা হয়ে গেল। আরও দেখা হল বর্তমান সিপি মনজুর ভায়ের সাথে। অত্যন্ত আন্তরিক মানুষ মাশাআল্লাহ। এনাদের সাথে তাঁদের অনলাইন ঝগড়াটে ফলোয়ারদের মিল খুঁজে পাই না।

খুনী হাসিনার যুগে সেই এক রেস্টুরেন্টের দুইতলায় হাফেজ রাশেদ ভাই 'দেখেন ভাই, একদিন ঠিক এই জমিনে ইসলাম কায়েম হবে' বলে ঝর ঝর করে কেঁদে দিলেন। আমার ও মাহমুদ ভায়েরও চোখে পানি। ৩০ সেকেন্ড ঐ একসাথে কান্না আমার মনে যে 'আমার ভাই' অনুভূতির জন্ম দিল, তা সবসময় আমার মনে থাকবে।

দেখুন, গণতন্ত্রকে হয়ত মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মেনে নিতে পারবো না নিজের কর্মকৌশল হিসেবে। পশ্চিমাবিশ্বেও গণতন্ত্রের প্রচুর ক্রিটিক চলে। আমিও আকিদা ও কৌশলের দিক থেকে মউত তক গণতন্ত্রের সমালোচনা করেই যাব একাডেমিক পয়েন্ট থেকে। কিন্তু ঐ ৩০ সেকেণ্ডের ভ্রাতৃত্ব, ঐ ৫ সেকেণ্ডের বুকে চেপে ধরে রাখা মউত তক ভুলা সম্ভব না। এরপর থেকে আমি তাড়না অনুভব করেছি কিছু করার। #আমিও_শিবির এটা কার চালু করা আপনারা হয়ত জানেন, বা না জানলে নাই। ইত্যাদি সব করেছিলাম ঐ ভ্রাতৃত্বের দায় থেকে, ঐ ৩০ সেকেণ্ড।

খুনী হাসিনার বিরুদ্ধে রাজপথে শিবিরের ছেলেরা যেমন ছিল, অগণতান্ত্রিক ইসলামপন্থী ছেলেরাও ছিল, আমরাও ছিলাম, কওমীর ছেলেরাও ছিল। একসাথেই আমরা হটিয়েছি ফ্যাসিবাদ। হাসিনার আমলেও একসাথে জেল খেটেছি, আবার বন্ধু দেশের মিলিটারি ইন্টারভেনশন হলে একসাথেই লড়তে হবে, মরতে হবে।

আমার নিজের ভায়ের সাথে, বাপের সাথেও তো আমার ১০০% মতের মিল হয় না। উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য ছিল, আছে, থাকবে। এসব সহই আমাদের মাঝে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ার জায়গা আছে। আদর্শিক পার্থক্য সহই ঐক্যের জায়গাও আছে। আজও এনডিএফ (জামায়াতের ডাক্তার সংগঠন) এর একজন দায়িত্বশীল বড়ভায়ের সাথে কথা হল স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কারে একসাথে কাজ করার ব্যাপারে। ভাই আমার বইও কিনলেন।

কিন্তু আজ সকালে দায়িত্বশীল এক ছেলের বক্তব্য থেকে জানলাম, আমরাই নাকি প্রধান থ্রেট শিবিরের জন্য। কিছু অনলাইন ছাপড়ি বহিষ্কৃত শিবির যা বলছে, হুবহু সেটাই বলল সে। সেই পুরনো জেমবি, কখনো আয়েস, কখনও কিউ, কখনও এইচটি সব মিলিয়ে আমাদেরকেও একসাথে গুলিয়ে শিবিরের শত্রু হিসেবে ঘোষণা করলো। অচিরেই হয়ত মেরিকা স্টাইলে 'ঝঙি' বলে পুলিশের হাতে তুলেও দেবে।

সমস্যা নেই। এসব বহিষ্কৃত অনলাইন ছাপড়ি যদি আপনাদের সিদ্ধান্তকে ঠিক করে দেয়, কিছু বলার নাই। তবে, যদি কেন্দ্র থেকেই থ্রেট মনে করে, আমি ব্যক্তিগতভাবে বসতে রাজি আছি। ইনফো গ্যাপ যদি থাকে, সেটা পূরণ করে নিজের পক্ষ থেকে দায়মুক্ত হতে আমার আপত্তি নেই। এরপর আপনারা আল্লাহর হাওয়ালা। এরপর আপনাদের কোনো সিদ্ধান্ত, কোনো অনলাইন-অফলাইন এটাক হাশরের মাঠে উত্থাপন করবো। তিনিই আমাদের মাঝে ফয়সালা করবেন।