Waliullah Kawsar

আমাদের দেশের প্রশ্নে কোন ছাড় নয়। ভারতের সাথে আর কোন প্রেম নয়। হিন্দুত্ববাদের পক্ষে যে ব্যক্তি বা দল দাঁড়াবে তার বিরুদ্ধে পুরো দেশ দাঁড়াবে ইনশাআল্লাহ।

মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু।

‘নারী পোশাক’ সংক্রান্ত আমীরে জামায়াতের বক্তব্যটি কতিপয় সংবাদপত্র ও গণমাধ্যমে ভুলভাবে প্রচার করার প্রতিবাদ

মধ্যরাতের বিনোদন || মিছিলে একজনের মোবাইল পরে গেলেও ভয়ে পিছন থেকে আরো উঠাতে যায়নি। আহা আওয়ামী লীগ,

মিছিলের চাইতে ধারাভাষ্যকার মজা বেশি।

‘‘সে সত্তার কসম যাঁর হাতে আমার জীবন! তোমাদের কেউ পরিপূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ না আমি তার নিকট তার নিজ মাতা-পিতা, ছেলে-সন্তান ও সকল মানুষ চেয়েও অধিক প্রিয় হই’’।
-বুখারী ৬৬৩২

জানাযা শুধু নয়, এক ধারাবাহিক সুদূরপ্রসারী ভূরাজনৈতিক মুক্তিসংগ্রামের ডাক ইনশাআল্লাহ!

জমিয়তুল ফালাহ চত্বর আজ এক ঐতিহাসিক টার্নিংপয়েন্ট সৃষ্টি করলো। তারিখটা স্মরণ রাখবেন।

শহীদ সাইফুলের লাশকে বুকে ধারণ করে বীরচট্টলার জমিয়তুল ফালাহ জামে মসজিদ যেন শহীদ বাবরি মসজিদের দিকে তাকিয়ে আছে........

- হারুন ইজহার হাফিঃ

সবরের ওয়াজ করে আওয়ামী শাসনামলকে দীর্ঘায়িত করা হয়েছিলো। এখন যদি ইস্কনের বিষয়ে সবরের ওয়াজ করেন তবে কাল আরেক ভাই শহীদ হবে।

রাসূল সাঃ বিদায় হজ্বের ভাষণে মুসলিম উম্মাহকে নির্দেশনা দেয়ার সময় বলেছিলেন আঘাত আসলে যেনো বসে না থাকি। আঘাতের পাল্টা জবাব দেয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন স্বয়ং রাসূল সাঃ।

সময় এখনই ইস্কনের মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেয়ার, ইস্কনের কবর রচনা করার। ভারতীয় কোন রক্ত বাংলাদেশে থাকতে দেয়া যাবে না। জেগে উঠুন, শক্ত অবস্থানে দমন করুন। দাঙ্গা নয় তবে ছাড়ও নয় ইনশাআল্লাহ ❤️

ইস্কনের বিরুদ্ধে গর্জে উঠো বাংলাদেশ
আমার ভাইয়ের জীবনের বদলা নিতেই হবে✊

আলহামদুলিল্লাহ

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন। সর্বত্র তাদের পত্রিকা বিক্রি বন্ধ করার ব্যবস্থা নিন। পত্রিকা বিক্রেতাকে ওয়ার্নিং দিন। এই দেশে দিল্লির আলো আর চলবে না।

এই দেশে আর ভারতকে মেনে নেয়া হবে না।

বেশী লাফালাফি করলে ফলাফল ভালো হয় না। রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ। সময়ই বলে দিবে কার কী অবস্থান হবে।

আওয়ামী ফ্যাসিস্টের পুনর্বাসনের চেষ্টা যে দলই করবে তার পরিণতি হবে আওয়ামীদের মতই, ইনশাআল্লাহ।

গত ১৫-১৬টা বছর আপনাদের ভুলের রাজনীতির খেসারত তৃণমূল ও জনগণ দিয়েছে। আন্দোলনের নামে ভাঁওতাবাজি করে দেয়ালের পিছনে আওয়ামী পাড়ায় আড্ডা বসানোর ইতিহাস সামনে আনবেন না প্লিজ। গণতন্ত্র ও দেশের জন্য শহীদ জিয়া ও বেগম জিয়ার ত্যাগ ও অবদানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ভারত ফাঁদে পড়ে যদি আপনারা আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করেন তবে এর পরিণতির দায়ও আপনাদের।

আওয়ামী জাহেলিয়াত নামক জাহান্নাম থেকে এই জাতি নিজেদের রক্তের বিনিময়ে দেশ ও জাতিকে মুক্ত করেছে। এত হাজার হাজার জীবন, এত হাজার হাজার পঙ্গুত্ব, আহত শহীদ গাজীদের ত্যাগের বিনিময়ে মুক্ত নতুন স্বাধীন বাংলাদেশে যারা ফ্যাসিস্টদের নির্বাচনে আনার সিদ্ধান্ত নিবে তবে সেসব রাজনৈতিক দলের জন্য জনগণ আওয়ামী পরিণতি তৈরী করে রেখেছে ইনশাআল্লাহ।

দেশ মুক্ত করেছে ছাত্র-জনতা, আর সিদ্ধান্তও নিতে এই ছাত্র-জনতা।

আমির হামজা ইস্যুতে কিছু কথা

আমির হামজা লোকটা অনেক বেশী সরল সহজ। এই লোকটাকে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য কতিপয় কিছু লোক নষ্ট করে ফেলতেছে।

ওনি যখন গ্রেফতার হোন তখন প্রশাসন থেকে ওনার ফেইসবুক আইডি আমি উদ্ধার করি। ওনি যতদিন কারাগারে ছিলেন ওনার আশেপাশের কেউই ওনার আইডি লগিং পর্যন্ত দিতে রাজি ছিলো না। ওনার মামলা সংক্রান্ত ইস্যুতে ওনার শ্যালককে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি।

ওনি কারামুক্ত হওয়ার পর ওনাকে একটা সালাম দেবো সে রাস্তাও তাদের কথিপয় লোকেরা বন্ধ করে দেয়। (তাদের উদ্দেশ্য নষ্ট হওয়ার ভয়ে)

হামজা ভাইয়ের মাহফিলে হুসাইন আহমেদ মাহফুজ নামের এক লোককে দাওয়াত না দিলে হামজা ভাইয়ের মাহফিল নেয়া যায় না। যেখানে আমির হামজা সেখানেই এই ভদ্র লোককে দেখা যায়। এটা হামজা ভাইয়ের দোষ না কিন্তু ওনার মাহফিল নেয়ার সময় এই ভদ্রলোক সহই এমন সিন্ডিকেট চালিয়ে যাচ্ছে।

কুমিল্লার আমির হামজার এক মাহফিলে মাহফুজ নামের এই ভদ্র লোকও সেখানে আমন্ত্রিত ছিলো। বিশ্বাস করুন, এই ভদ্র লোক মাহফিলের শৃঙ্খলা নষ্টই করতে জানে কিন্তু তাফসীর করার নূন্যতম যোগ্যতা আমি দেখিনি।

আমির হামজা ভাই সোস্যাল মিডিয়া একেবারেই বুঝেন না। যার কারণে ওনার বক্তব্যে কিছু ভুল দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এগুলার সমাধান আসলে কি!? আমার মতে, সিন্ডিকেট মুক্ত হলে আমির হামজাকে সুন্দর ভাবে গাইডলাইন দিয়ে তৈরী করা যাবে। ওনি আমাদের জন্য অমূল্য রতন।

মৌলবাদী কোনো খারাপ জিনিস নয়।
মূল না থাকলে গাছের অস্তিত্ব টিকবে না মূল আমাদের লাগবে তবে যে সেন্সে মৌলবাদ স্টিগমাটা দেয়া হয় আমি ওই মৌলবাদী মুসলমান না।
-জামায়াত আমীর ড. শফিকুর রহমান

মোদি-ট্রাম্পের ছবিসহ বেশ কয়েকজন আওয়ামী দুর্বৃত্ত আটক।

এটা কি সত্য🤣😆

মুসলমান মুসলমানদের বিপক্ষে যতটা ঐক্যবদ্ধ ততটা যদি অমুসলিম হিন্দুত্ববাদ ও ইহুদীবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতো তবে মুসলমানদের কখনোই দুঃসময় আসতো না।

খুনি হাসিনার রেখে যাওয়া ঋণে জর্জরিত বাংলাদেশ। মোদি ঘনিষ্ট আদানির কাছ থেকে কয়েকগুণ বেশি টাকায় বিদ্যুৎ কেনার গোলামি চুক্তি করে গেছে খুনিটা। কারণ তার ক্ষমতা দখল করে রাখতে হলে ভারতের অনুগ্রহ ছাড়া অন্য কোন পথ ছিলনা।