Masud Rana Sagor @shekhmasudrana Channel on Telegram

Masud Rana Sagor

@shekhmasudrana


Masud Rana is a Bangladeshi Author & Social activists

Masud Rana Sagor (English)

Are you a fan of thrilling adventures and gripping stories? Look no further than the Masud Rana Sagor Telegram channel! Masud Rana, a Bangladeshi Author and Social activist, has created a space where followers can immerse themselves in his captivating work. Masud Rana Sagor features a collection of novels and writings that will keep you on the edge of your seat. From action-packed plots to thought-provoking themes, there is something for every reader to enjoy. Masud Rana's storytelling skills will transport you to a world full of excitement and suspense. Join the shekhmasudrana channel today to stay updated on the latest releases from Masud Rana. Connect with fellow fans, discuss your favorite stories, and discover exclusive content only available to channel members. Don't miss out on the chance to be part of a community that shares a passion for literature and social change. Whether you're a long-time admirer of Masud Rana's work or a newcomer looking for an exciting read, Masud Rana Sagor has something for everyone. Follow the channel now and start the adventure of a lifetime with one of Bangladesh's most renowned authors and social activists.

Masud Rana Sagor

19 Nov, 07:55


বিপ্লবীদের এদেশের মাটি খেয়ে ফেলে। এদেশের মাটির প্রচন্ড ক্ষুধা।
এদেশের ছাত্র-জনতাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তারা মুক্তি চায় নাকি আবার গোলামি।
যদি গোলামি না চায় তাহল রাজনৈতিক দলগুলোর অন্ধ-অনুসরণ ছাড়তে হবে। বিপ্লবীদের পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে হবে।

লো আই-কিউ জাতির অস্থি মজ্জায় মিশে আছে দাসত্ব। তারা কি বুঝবে বিপ্লবীদের কদর?

Masud Rana Sagor

17 Nov, 07:15


রকমারিতে প্রি অর্ডার চলছে: https://www.rokomari.com/book/438880/jubok-you-are-the-game-changer

Masud Rana Sagor

17 Nov, 07:15


যুবক! ইউ আর দ্যা গেম চেঞ্জার।
আমার ২য় বইটি নিয়ে কিছু কথা।

আগের দুই সংস্করণের পরে এবার একটু নতুন রুপেই আসছে বইটি। বলা যেতে পারে পুনর্লিখন। তাই অলরেডি যারা পড়েছেন সুযোগ থাকলে এবারের টাও পড়বেন ইনশাআল্লাহ।

মূলত জেন-জি মাইন্ড অনুযায়ী বইটির লেখা সাজানো।
কিশোর ও তরুণদের বোধগম্য ভাষায় ইন্টেলেকচুয়াল আলাপ। কিশোরদের বুদ্ধিবৃত্তিক নলেজের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি ও উন্নতি সাধনের জন্যই তরুণ সিরিজে হাত আমার হাত দেওয়া।

ছোট্ট বাচ্চার সামনে যদি বিষাক্ত সাপ চলে আসে। বাচ্চাটি বুঝে না যে, এই সাপের কামড়ে সে মারা যেতে পারে তবুও সাপের কামড়ে কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য।
তেমনি আমাদের কিশোর, তরুণদের  প্রায় ৯৯% বললেও ভুল হবে না। যারা কিশোর বয়সেই বিভিন্ন আগ্রাসন, মতবাদের বিষাক্ত ছোবলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তারা এগুলো না বুঝেই আক্রান্ত হয়ে যাচ্ছে।
আবার এই বিষের যে এন্টি ভেনম(বই,আলাপ) এগুলো তাদের বোধগম্যর বাইরে। মানে এসব ইন্টেলেকচুয়াল আলাপ বোঝবার জন্য তাদের অধিকাংশের জন্য অনার্স লেভেল প্রযোজ্য কিংবা ইন্টার লেভেল। (ইটস ন্যাচারাল)
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাচ্ছে তারা ক্লাস ৬ থেকে ক্লাস ৮ মধ্যেই। সেজন্য এই আলাপগুলোকে যতটা সহজ ভাষায় সম্ভব আমি কিশোরদের জন্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

এতে শব্দচয়ন, ভাষাকে অনেক সহজ করতে হয়েছে এই দিকটা বোদ্ধা পাঠকেরা খেয়াল রাখলে আমার প্রতি সুবিচার হবে😊

আপনারা সিনিয়রেরা বইটি আপনাদের দাওয়াতি টার্গেট ও কিশোর ভাই-বোনদের জন্য সংগ্রহ করতে পারেন বেশিবেশি।

দোয়া চাই।

Masud Rana Sagor

16 Nov, 05:05


রাজনৈতিক নেতৃত্বে থাকলে ব্যক্তিগত চয়েজ উপেক্ষা করে রাজনৈতিক ভাষা প্রয়োগ ও কর্মপন্থায় থাকাটা প্রতি মূহুর্তে জরুরি।

আমিও ব্যক্তিগতভাবে নরম মনের মানুষ। ৫ তারিখের পর বিন্দুমাত্র অহিংস আচরণ করতে পারিনি। কঠিন সবর করেছি। ৫ তারিখের পরও অনেকেই আমার বিরুদ্ধে আড়ালে অনেক ষড়যন্ত্র কারার দুঃসাহস দেখিয়েছে। আমি সবটা অবগত তবুও একশান নিতে মনকে রাজি করাতে পারিনি। হয়তো জানের দুশমনের কষ্ট দেখলেও যেকোনো মূহুর্তে এগিয়ে যাবো এবং ইতিমধ্যে অনেকবার গিয়েছি। থানায় আমার নামে একজন লিস্ট পাঠিয়েছে অন্যদিকে আমি তার আরেক ভাইয়ের রিজিকের স্থায়ী ব্যবস্থা করেছি।
কিন্তু আমার উপরে যদি দায়িত্ব থাকে হাজার হাজার মানুষের। তাহলে সেসব মানুষের জিম্মাদারিটা হলো মূল, ব্যক্তিগত চয়েজকে এখানে পাত্তা দেওয়া যাবে না। সফট মনের হওয়ার ফলে রাজনৈতিক শক্তিকে রাজনৈতিকভাবে যদি মোকাবিলা না করি তাহলে পরাজয় নিশ্চিত। আর পরাজিত হলে নিজের একার ক্ষতি হলে সমস্যা ছিলো না। সমস্যাটা পুরো জাতির সেজন্য শক্ত হওয়াটা জরুরি।

পরিভাষা, ন্যারেটিভের শক্তিই রাজনৈতিক বিজয় এনে দেয়। রাজনীতিতে বিজয় হতে হলে ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠায় পিছিয়ে গেলে হবে না।
আবু জাহেলের নামই পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে ফ্যাসিজমের কারণে।
তারা হয়তো রাজনীতিতে ফিরে আসবে এদেশের স্বভাব তাই বলে। তবে তাদের ফ্যাসিস্ট পরিচয় তাদের গলায় লটকানো থাকুক এটা জরুরি।

Masud Rana Sagor

13 Nov, 04:51


আমরা বিপ্লবীরা নাহিদ ইসলাম।

বিপ্লবী মানেই সে মৃত। মৃত মানুষের দুনিয়ার বস্তুগত কোনো প্রয়োজনও থাকে না, লোভ তো জন্মেই না,ভয় পাবার তো অপশনই নাই।

বিপ্লবীদের একমাত্র আকাঙ্খা হলো, এই মৃত জীবন অতিক্রম করে চিরস্থায়ী জীবনে প্রবেশ। আর এই চিরস্থায়ী জীবনের একমাত্র প্রবেশ পথ হলো শাহাদাত।

শাহাদাত ব্যতীত বিপ্লবীদের কোনো লোভ থাকতে পারে না।যদি থাকে তাহলে সে বিপ্লবীও নয়।
ক্ষমতার স্বাদ বিপ্লবীদের জিহ্বায় কখনো সুস্বাদু লাগে না।
ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে যেয়ে মানুষের দেহে ময়লা আবর্জনা লেগে যায় তবে তা শরীরে বেশিক্ষণ কেউই রাখে না। পরিষ্কার করে ফেলে সুযোগ মত।
তেমনি বিপ্লবীদের গায়েও ক্ষমতার ময়লা বেশিক্ষণ লেগে থাকে না।

আমরা ১৫ বছর ধরে নমরুদের আগুনে প্রশান্তিতে বসবাস করা অভিজ্ঞ মানুষ। আমাদের দেহ ও চামড়া নতুন করে পুড়বার ভয় পাই না।
আমাদেরকে ভয় দেখানো শয়তান জান্নাত থেকে বিতাড়িত হয়ে তার দুরবস্থার অন্ত নাই।
সেজন্য সে প্রলেপ বকতেছে।

এই প্রোপাগাণ্ডা গুলো বিপ্লবীদের জন্য আতংকের নয় বরং আনন্দের। কারণ তা জালিমের হাহুতাশ।

Masud Rana Sagor

10 Nov, 15:45


হাসিনাকে লীগও চিনতে পারিনি পুরোপুরি।
হাসিনা চাচ্ছে লীগের উপর দিয়ে একটা ম্যাসাকার হোক।
তার নিজ দলের নেতাকর্মীদের র-ক্ত/লা-শের বিনিময়ে যদি একটুও সিমপ্যাথি তৈরি হয় তাহলে সেটাকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে তার বংশধরেরা যদি একটু রাজনীতিতে ফিরতে পারে। সাথে বহিঃবিশ্বের সুনজরেও যদি আসার সুযোগ হয়।

সে আর ফিরতে পারবে না সেটা সেও জানে। সে শুধুমাত্র তার বংশধরদের জন্য একটু চান্স রেখে যাওয়ার চেষ্টা করছে। এতে তার নিজ দলের লোকদের নিজ হাতে গলা টিপে হত্যা করতে হলেও সে তাই করার চেষ্টা করছে।

এই মহিলা মানুষই না। এই গজবকে দুনিয়া থেকে তুলে নাও আল্লাহ। হোক লীগ তবুও র*ক্ত পান করাই যেনো তার একমাত্র নেশা ও পেশা।

Masud Rana Sagor

09 Nov, 17:32


মুসলিমদের ধর্মান্তরিত হওয়ার বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে না কেন?

মৃত্যুক্ষুধা কাজী নজরুল ইসলামের একটি অসাধারণ উপন্যাস। আমরা যখন শৈশবে, তখন বিটিভিতে এই উপন্যাসটি ধারাবাহিক নাটক হিসেবেও প্রচারিত হয়েছিল। ১৯২৬ থেকে ১৯২৯ সাল পর্যন্ত কবি নজরুল পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগরে বাস করতেন। সেখানকার আশপাশের কিছু ঘটনা নিয়েই তিনি মৃত্যুক্ষুধা উপন্যাসটি রচনা করেছিলেন বলে জানা যায়।

গল্পের থিমটি এমন ছিল যে, মুসলিম পরিবারগুলো ক্ষুধার তাড়নায় এবং ক্ষুধা থেকে বাঁচার জন্য খৃষ্টান হয়ে গিয়েছিলেন। নাটকেও সেভাবেই দেখানো হয়েছিল। বিষয়টি তখন থেকেই আমার মনে গেঁথে গিয়েছিল। একটু বড়ো হওয়ার পর জানতে পারি, বাংলাদেশেও অনেক চার্চ আছে যেখানে গরিব ছাত্রদের খাবার দিয়ে, টাকা দিয়ে অনুরক্ত বানানো হয়। এরপর ঐ বেনিফিসিয়ারীর পুরো পরিবার খৃষ্টান ধর্ম গ্রহণ করে। মৃত্যুক্ষুধার দৃষ্টান্ত যে বাংলাদেশেও অহরহ হয় এই সত্য তখনই বুঝতে পেরেছিলাম।

আমার নানাবাড়ি, ঢাকার নবাবগঞ্জের বান্দুরা ও তুইতাল এলাকাতেও বেশ কয়েকটা চার্চ আছে। সেখানে বা আশপাশের এলাকায় যখন ছোটবেলায় গিয়েছিলাম তখনও মুসলিমদের ধর্মান্তরিত হওয়ার কিছু ঘটনা জেনেছি। দু বেলা খাবারের জন্য বা চিকিৎসা কিংবা অন্য কোনো জরুরি প্রয়োজনে মানুষ অসহায় অবস্থায় মিশনারীর শরনাপন্ন হয় আর এ সুযোগে খৃষ্টানেরা ভিকটিমদের মুসলিম বানিয়ে ফেলে।

সমাজকর্মী আহমেদ রশিদ বাহার আমার ইনবক্সে কিছু তথ্য ও ভিডিও পাঠিয়েছেন। সেগুলো দেখে বিস্মিত হলাম। আমাদের রাজনৈতিক ও দুনিয়াবি আলাপের বাইরেও বাংলাদেশে একটি ভয়ংকর ক্রূসেড হয়ে যাচ্ছে অথচ আমরা হয়তো সেভাবে সচেতনও নই।

পাহাড়ি এলাকায় মুসলিমদের কনভার্সনের ঘটনা বেশ কমন। পাহাড়ি এলাকাগুলো নিয়ে এই অঞ্চলে একটি খৃষ্টান দেশ গড়ার পরিকল্পনাও বহুদিন ধরে শুনে আসছি। তবে বাহার ভাইয়ের তথ্যে জানলাম, উত্তরবঙ্গের জেলা দিনাজপুরসহ আরো বেশ কিছু জেলায়ও একই গতিতে মুসলিমদের অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে। শুধু দিনাজপুর জেলাতেই ১১০৭টি মিশনারী স্কুল আছে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

এটি একটি ভয়াবহ বিপদের বার্তা দেয়। আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের মুসলিম। আমাদের চোখের সামনে এভাবে মুসলিমদের বিপথগামী করা হচ্ছে, দরিদ্রতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে অন্য ধর্ম গ্রহণে উস্কানি দেওয়া হচ্ছে, নিরবে মিশনারীরা কাজ করে যাচ্ছে- তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।

এই বিষয়টি নিয়ে জোরের সাথে আলাপ আলোচনা শুরু হওয়া দরকার। অন্তবর্তী সরকার এ বিষয়ে কতটা প্রতিক্রিয়া দেখাবেন জানি না, তবে আমাদের ঈমানী দায়বদ্ধতার জায়গা এ বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ জারি রাখা প্রয়োজন। আর মুসলিমরা স্বউদ্যোগে বেশ কিছু রিকভারী স্কুল খোলার উদ্যোগ নিয়েছে- যার মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হওয়া মুসলিম ছাত্র ছা্ত্রীদেরকে আবার ইসলামের পথে ফিরিয়ে আনা যায়। এসব উদ্যোগেও আমাদের যথাসম্ভব সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া উচিত।

Ali Ahmad Mabrur

Masud Rana Sagor

08 Nov, 06:21


সংখ্যাধিক্য ও ঐতিহ্যবাহী হলেও কোয়ালিটির দিক থেকে সেকেন্ডে ক্লাস দল নিজেদের অস্তিত্ব সুদুরপ্রসারি ভাবে টিকিয়ে রাখতে তার প্রতিপক্ষ হিসেবে সেকেন্ড ক্লাস দলকেই আশা করবে ও প্রয়োজন।

সমস্যা হলো পেশি শক্তিতে বড় দল হলেও ক্লাসে সেকেন্ড । এখন তাদের সামনে যারা প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে তারা সহ নতুন যে শক্তি ও সিস্টেমের উত্থান ঘটছে তারা কোয়ালিটির দিক থেকে ফার্স্ট ক্লাস।
তাদের সামনে ঐতিহ্য ও সংখ্যা দিয়ে সাময়িক বিজয়ী হলেও লং রেসে নিশ্চিত পরাজিত হতে হবে এটাই হলো আশংকা ও ভয়ের।

বাংলাদেশ এক নতুন যুগে নতুন পথে পদার্পণ করার জন্য উন্মুখ হয়ে উঠেছে।
আর সেই পথে দেশ চলে গেলে একটা পর্যায়ে যেয়ে ব্রাহ্মণ্যবাদী এবং জমিদারি প্রথার ভাবাপন্ন দলগুলো দুর্বল ও বিলীন হওয়ার সম্ভবনা তৈরি হবে। যুগের অনুপযোগী হওয়ার আশংকায় পুরানো যুগ তথা সিস্টেমকে ধরে রাখতে হবে। আর এরজন্য প্রয়োজন চলমান-পুরানো সিস্টেম তৈরিকারী পতিত জমিদারকে প্রতিপক্ষ বানানো। যার ফলে বাধ্য হয়েই পুরানো বর্তমানে টিকে থাকা জমিদার বাবুকে, পতিত ফ্যাসিস্ট জমিদারকে ফরিয়ে আনতেই হবে।জমিদারি মাঝেমধ্যে হাত বদল হলে হোক বাট জমিদারি প্রথাটা টিকে তো থাকবে। এতে আর যাইহোক জমিদারি একেবারে হাত ছাড়াতো হবে না।
বিষয়টি আসলে এখানেই.....

বাংলাদেশের মানুষ এখন যা ভালো মনে করে।
ইতিহাস অভিজ্ঞতা বলে এদেশের মানুষ সহজে সত্য চেনবার মত না।

সমাধান:টিকে থাকা পুরানো জমিদার বাবু যদি জমিদারি চিন্তা-চেতনা, পুরানো পথ পদ্ধতি পরিবর্তন করে যুগের আলোকে ও চাহিদা অনুযায়ী কাজ করতে পারে তাহলে এদেশের মানুষ তাদেরকে সাদরে গ্রহণ করে নিবে এবং মাথায় তুলে রাখতেও সমস্যাবোধ করবে না।
পরিশুদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করলেই ভিন্ন ও ভুল পথে হাটতে হবে না, ফ্যাসিস্ট জমিদার ও প্রথাকেও টিকিয়ে রাখার প্রয়োজন পড়বে না।

Masud Rana Sagor

07 Nov, 07:52


আমি এদেশ নিয়ে আশাবাদী তবে এখনই এদেশের কপালে ভালো কিছু ঘটবে এমনটা অবজারভেশন বলছে না।

শুধুমাত্র ক্ষমতার রাজনীতি যারা করে সেসব দলের মাধ্যমে একটা জাতির সততা, ন্যায়-পরায়ণতা, নীতি-নৈতিকতা,বুদ্ধিবৃত্তি,রুচিবোধ, আত্মমর্যাদাবোধ,উন্নত চিন্তাশীলতা তৈরি হবে না।
সেসব দলের নেতা কর্মীদের ভেতর থেকেও ফ্যাসিজম দূর হবে না। চলার বাকে বাকেই ফ্যাসিস্ট আচরণ,দুর্নীতি, অপকর্ম দেখতে পাওয়া যাবে। এসব দলগুলো সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড,শিক্ষা বিস্তারের ইত্যাদি বিষয়গুলোও করে মানুষের মন-মননের উৎকর্ষ সাধনের জন্য নয় বরং ক্ষমতার রাজনীতি সাসটেইনেবল করার জন্য।

যারা সত্যিকার অর্থেই আদর্শিক চর্চার মধ্যে দিয়ে রাজনীতি করে তাদের দিয়েই আমূল পরিবর্তন সম্ভব। যেমন তারা পাওয়ার পার্টি না হলেও ব্যক্তিগঠন,পরিবার গঠন, সমাজ পরিবর্তন-বিপ্লবের কাজ করে নিয়মিত। ছাত্র সমাজকে মেধাবি করে গড়ে তোলে, পরিবার গুলোকে ধার্মিক বানাতে চেষ্টা করে, সমাজের অসংগতি বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে লড়াই জারি রাখে।

তবে এই আদর্শিক চর্চা করা দলের কিছু কিছু মানুষ ক্ষমতার কাছাকাছি এসে তাদের চেহারার পরিবর্তন দেখে বুঝতে পারছি এতো দ্রুত এ জাতি ও মাটির পরিবর্তন সম্ভব না।ক্ষমতা চর্চার স্বাদ তাদের ভেতরেও প্রবেশ করা শুরু করেছে।অনেককে এই স্বাদ কাবুও করে ফেলেছে।

অন্যদিকে নতুন যে শক্তি আশার আলো নিয়ে উদিত হলো। তাদের অনেক আলোই ব্লাক হোলে পতিত হয়েগেছে।
তাদের কর্মকান্ডে দুরদর্শিতার ছাপ দেখা যাচ্ছে না। দেশের নিয়ন্ত্রক হয়েও আচরণ অরাজনৈতিক ও কিছুটা একপেশে টাইপের।

বাকী থাকলো সাধারণ জনগণ মানে আমরা। আমাদের মাথাভর্তি অজ্ঞতা, পুজিবাদ,ভোগবাদ,ব্যক্তি স্বার্থবাদ। আমরা একে অন্যর উন্নত জীবন কামনায় করিনা। উন্নত জীবন-রাষ্ট্রকেও ডিজার্ভ করতে হয়। আমরা তা মোটেই করিনা।

সব মিলিয়ে বিষয় যেটা দাড়াচ্ছে। উন্নত দেশ-জাতি গঠনের প্রাইমারি স্টেজেই আমরা দাঁড়িয়ে আছি যুগ যুগ ধরে।

এবার আশাবাদের আলাপটা অল্প করে বলি আপনাদের। হাসিনার মত দুঃশাসন হয়তো আমাদের আর দেখতে হবে না ইনশাআল্লাহ। তারা যে মানুষকে মানুষ হিসেবেই ট্রিট করতো না এমন বাংলাদেশ আমরা দেখবো না আশাকরা যায়। যদিও দুর্নীতি- অপকর্ম থাকবে তবে দেশের জন্য দেশের যোগ্য মানুষগুলো কাজ করার সুযোগটা অন্ততপক্ষে পাবে। একেবারে যে স্মুথলি হবে এমনটাও আবার না।
এই যে দেশব্যাপী একদল নীরব কারিগর কাজ করতে পারবে। এটাই আমার আশাবাদের জায়গা। মূল পরিবর্তনের কারিগররা এখনো জীবিত আছেন পর্যাপ্ত পরিমাণে এটাই বাংলাদেশের জন্য সুখবর।

Masud Rana Sagor

30 Oct, 12:07


শারিরীক অসুস্থতার জন্য আজকের প্রোগ্রামটি স্থগিত করতে হচ্ছে। দু:খিত।
তবে আমি ভিডিও বানিয়ে এখানে দিয়ে দিবো ইনশাআল্লাহ।
দোয়া করবেন!

Masud Rana Sagor

29 Oct, 17:49


টপিক: সমাজ পরিবর্তনে বিশ্বনবী(সা.) বুদ্ধিবৃত্তিক মুভমেন্ট এবং বর্তমানে ইবনে খালদুনের প্রয়োজনীয়তা।

যেহেতু আমাদের অন্যতম লক্ষ্য ইসলামের আলোকে সমাজ ব্যবস্থা গঠন। সেহেতু বিশ্বনবী সা. হলো এক্ষেত্রে একমাত্র মডেল। তবে এই মডেলকে সামনে রেখে যুগে যুগে যেসমস্ত মুসলিম দার্শনিক,সমাজবিজ্ঞানীগণ কাজ করেছেন তারাও আমাদের অন্যতম পথপ্রদর্শক।

বিশ্বনবী সা. জুলাইবিব রা. মত গরীব, দেখতে সমাজের চিন্তা অনুযায়ী সুদর্শন নয়, বংশমর্যাদা নেই এমন একজনের সাথে আরবের একজন ধনী, উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন, রুপসী নারীর সাথে বিবাহের ব্যবস্থা কেনো করলেন?

বিশ্বনবী সা. তো জুলাইবিব রা. সমকক্ষ কিংবা তার চাইতে একটু উন্নত জায়গায় বিবাহের ব্যবস্থা করতেই পারতেন তাই না?

এই কর্মকাণ্ডে কি গরীব সাহাবীদের প্রতি রাসুলের প্রচন্ড ভালোবাসা ছিলো শুধু এমন বিষয়ই আমরা ধরে নিবো? নাকি এর পিছনে আরো গভীর বিষয় ছিলো?

এই আলাপটুকু লিখতে গেলে একটু কঠিন হয়ে যাবে।
আপনারা যারা আলাপটুকু জানতে চান। তারা আগামীকাল আমার সাথে জুমে যুক্ত হতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

সময়: রাত ৯:০০ টা

https://us04web.zoom.us/j/76317013186?pwd=ypoQ83Q98Dsw23sHZftUbBL1p3e7xP.1

Masud Rana Sagor

26 Oct, 18:57


জামায়াতের ব্যাপারে সব ঘরনার বুদ্ধিজীবীরা কেনো বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীর পরিচয় দেয় এটা নিয়েই বিশাল একটা গবেষণা হওয়া উচিত।

জামায়াতের হিন্দু শাখা নিয়ে ইসলামিস্ট বুদ্ধিজীবী সহ অন্যরাও যেসব আলাপ দিলো সত্যই অবাক হওয়ার মত। কেউই সেরকম ইনসাফ,চিন্তাশীল ও বস্তুনিষ্ঠ আলাপ তুললো না।জামায়াতের ব্যাপারে ক্রিটিকের/ইসলামিক সমালোচনার মানদণ্ড মোটেই ফলা করা হয় না।

জামায়াতের হিন্দু কর্মী( হিন্দু শাখা) নিয়ে বইপত্র আছে আমি পড়েছি সেগুলো।
যারা একেবারে দা,কোড়াল নিয়ে নেমে গেলেন ফেইসবুকে আপনাদের সেগুলো পড়ে দেখা উচিত ছিলো কি না?

সব বাদ দিলাম। এতটুকু তো জানেন যে, জামায়াত-শিবির অনেক কৌশলী। তাহলে একবারো কি আপনার মনে হওয়া উচিত ছিলো না হয়তো এসব শাখাতে এমন কৌশল থাকতে পারে যার ফলে হিন্দুরা আস্তে আস্তে মুসলিম হওয়ার একটা ব্যাপার আছে। একটা কৌশলী দাওয়াতের সিস্টেম থাকতে পারে?

আমি বাদ রাখলাম নবীজির ইহুদি জোটের আলাপ। বাদ রাখলাম তাদেরকে রাষ্ট্রীয় উন্নতি কাঠামোর দিক দিয়ে সহযোগী বানানো শুধুমাত্র।
আরো বাদ রাখলাম বিশেষ একটি কৌশল সেটা হলো, বঙ ভূখন্ডে ইসলাম এবং ইসলামি রাজনীতির সবচেয়ে বড় শত্রু ও বাধা হলো হিন্দুত্ববাদ।
এই হিন্দু শাখার মাধ্যমে জামায়াতের এখানে ইন্টেলেকচুয়াল কোনো ওয়ার থাকতে পারে।

জামায়াত নিয়ে সমালোচনা হওয়ার অনেক যৌক্তিক বিষয় আছে। সেগুলো কখনো অনলাইনে দেখি না। দেখি যেগুলো সেগুলো দেখলেই মনেই হয় এটা জাস্ট বিরোধিতার জন্যই বিরোধিতা।


একশ্রেণীর আলেম ও সমর্থক দেখতেছি। তাদের কথাবার্তা শুনলে মনে হয় ইসলাম মানবজাতির জন্য আসেনি। এসেছে শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য।

Masud Rana Sagor

23 Oct, 18:43


ছাত্রলীগের ভালো কাজের পরিমাণ বর্ণনা করতে গিয়ে আর্যভট্ট শূন্য (০) আবিষ্কার করেছিলেন।

Masud Rana Sagor

20 Oct, 04:54


আমরা(মুসলিম উম্মাহ) সবসময় একজন সালাউদ্দিন আইয়ুবী, তারিক বিন যিয়াদ,ইবনে কাসিমের অপেক্ষায় থাকি। বস্তুত তাঁরা যুগে যুগে এসেছে ও একাকী লড়াই করতে করতে তাদের রবের সাথে করা স্বীয় ওয়াদা পূরণ করেগেছে।
তাদের সহযোদ্ধা হওয়ার ক্ষেত্রে আমরা(মুসলিম উম্মাহ) নিজেরা সবসময়ই ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছি। আর সেই ব্যর্থতাকে ঢেকে রাখতেই " তাঁদের জন্য অপেক্ষারত" এমন একটি বয়ান খাড়া করেছি।

Masud Rana Sagor

17 Oct, 17:34


লীগের মস্তিষ্ক কতটা পঁচে গেছে একটু ভেবে দেখুন। তারা ১৬ টা বছর ধরে গু-ম,খু-ন, দুর্নীতি, দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, ভোট চুরি থেকে এমন কোনো খারাপ কাজ নাই যা তারা করেনি।
শেষমেষ তারা গ-ণহ*ত্যা পর্যন্ত করলো।
সেই দলটা কোথায় বলবে যে, আমরা পরিশুদ্ধ হয়ে ফিরে আসবো,আমরা দুঃখিত। সেটা না বলে উল্টো বলতেছে ভয়ংকর হয়ে ফিরে আসবো। আবার কেউ কেউ দেখি হুমকির সুরেও কথাবার্তা বলতেছে।এদের একটুও অনুশোচনা নাই।
লীগ করলে কি মনুষ্যত্ববোধ,বিবেকবোধ কিছুই থাকতে নেই?

আচ্ছা লীগের যারা আছেন। একটা কথা বলুন তো। আপনারা ১৬ বছর ধরে যা করেছেন তার প্রতিশোধ সেই অর্থে বি এন পি/ জামায়াত কেউই গ্রহণ করেনি। আপনারা জাস্ট অবৈধ ক্ষমতা হারিয়েছেন কিন্তু সমাজে ঠিকভাবেই বসবাস করছেন। এরপরেও মাত্র দুই মাস ক্ষমতার বাইরে থেকে আবারো বলছেন ফিরতে পারলে চরম প্রতিশোধ নিবেন। তাহলে আপনাদের রুলস ও মাইন্ড অনুযায়ী এখন বি এন পি/ জামায়াত ও সাধারণ মানুষের আপনাদের সাথে কেমন আচরণ করা উচিত?

আওয়ামীলীগ থেকে তোমরা আগে মানুষ হও এরপরে অন্য আলাপ।

Masud Rana Sagor

16 Oct, 05:42


খু*নি-দের দল আওয়ামীলীগ টিকে থাকার মূল অস্ত্রটি ছিলো ফ্যাসিস্ট/বায়াসড আদালত। তারা অবৈধ যা কিছু করে টিকে ছিলো তার সবই প্রায় একদল জালিম বিচারকদের মাধ্যমে বৈধ(লেজিটিমেসি)করিয়ে নিয়ে।
জালিমের সেই দোসরদের কারাগারের বদলে আদালতে রাখার মানেই হলো ব্যর্থ শহিদদের রক্ত ও ইনকিলাব।

এখন দেখেন আপনারা যা ভালো মনে করেন।

Masud Rana Sagor

12 Oct, 08:06


ভোটের রাজনীতি এখনই এতো কইরেন না কাঙ্ক্ষিত সময় ও মঞ্জিল এখনো অনেক দূর,পজিটিভ সব ন্যারেটিভ,ক্রেডিট নেগেটিভ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু।
শো-ডাউন শব্দের সাথে ডাউন শব্দটাও আছে খেয়াল রাখেন।

সময় এখন ভিত্তি স্থাপনের,জমিনের গভীরে ও চারিদিকে শেকড় প্রতিষ্ঠার।কোয়ালিটিফুল স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন বেশিবেশি।

যেসব গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয় নেই থাকলেও ভালো মানের নাই সেসব জেলাগুলোতে মানারাত,নর্থ সাউথের মত বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলুন এবং প্রতিটি জেলায় স্কুল প্রতিষ্ঠিত করাকে অপরিহার্য কাজ হিসেবে গ্রহণ করুন।
শহরের উপকন্ঠে লাইব্রেরি, গবেষণাগারও তৈরি করে দেন। আমভাবে সকল চিন্তাশীলদের উপরে প্রভাব বিস্তার করতে এগুলো কাজে দিবে ইনশাআল্লাহ।

এই কাজগুলোর বেনিফিট সাসটেইনেবল বাকী সব উঠানামা করবে।

Masud Rana Sagor

07 Oct, 16:29


শেখ হাসিনা এবার শান্তিতে নোবেল ডিজার্ভ করে।
সে দেশে না থাকাতে শান্তিতে চলাফেরা ও ঘুমাতে পারছি।

Masud Rana Sagor

04 Oct, 13:13


পুঁজিবাদ,ভোগবাদ,বস্তুবাদ হলো মানুষের সত্ত্বার জন্য উইপোকা। যা মানুষের ভেতরটাকে ধীরে ধীরে খেয়ে শেষ করে ফেলে।
মানুষের তখন মহৎ কোনো জীবনবোধ,মূল্যবোধ, দর্শন,মিশন-ভিশন থাকে না।
থাকে শুধু পশুর মত জৈবিক চাহিদা মেটানোর উন্মাদনা।