ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️ (@alaksa10)の最新投稿

ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️ のテレグラム投稿

ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️
আমরা চাই আমাদের চ্যানেলের মাধ্যমে অন্ধকারাচ্ছন্ন আত্মাগুলো আলোকে ফিরে আসুক।ইবাদতে অনাগ্রহী আত্মাগুলোতে আগ্রহ সঞ্চার হোক।মৃতপ্রায় আত্মাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ুক প্রাণশক্তি। ভালো কিছুর প্রত্যাশায় ইন শা আল্লাহ...

প্রয়োজনেঃ https://chithi.me/asifmuhammad
2,307 人の購読者
3,017 枚の写真
543 本の動画
最終更新日 11.03.2025 18:03

類似チャンネル

Tasawwuf - তাসাউফ
27,538 人の購読者
Sakib War Update - 7th October
24,233 人の購読者
Ayisha Abdul Basith
7,088 人の購読者

ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️ によってTelegramで共有された最新のコンテンツ

ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

22 Feb, 11:21

37

এক গ্রামে শ্রমিক লাগে ৬০০।  বেডা আছে ৫০০৷ মহাজনের কাছে শ্রমিক শর্ট৷ বেডা শ্রমিকদের ১০০০ টাকা মজুরি দেয়া লাগে।  ঐ টেকা দিয়ে পুরুষ শ্রমিকরা সংসার চালায়৷ মহাজন তো দেখল,  ব্যাপক মুশকিল৷ সে গ্রামের বেডিদের যাইয়া কইলো, তোরা জামাইর অত্যাচার সহ্য করতাছস কেন, জামাই তোগোরে খাওয়ার খোটা দেয়, ঠিক মত শপিং এর টেকা দেয় না,  আয় আমার কারখানায় কাম কর, তোগোরে টেকা দিমু, তোরা ঐ টেকা দিয়া শপিং করতে পারবি, রেস্টুরেন্টে ঘুরতে পারবি৷ জামাইর দিকে চাইয়া থাকতে হবে না, নিজে স্বাবলম্বী হবি, নিজের খরচ নিজে চালাবি৷ এখন বেডিগুলা নেমে গেছে কামলা দিতে৷ শ্রমিক হয়ে গেছে ১০০০, শ্রমিক লাগে ৬০০। শ্রমিকের দাম কমে গেছে৷ এইদিকে বেডিগুলা ২০০ টাকা মজুরি তেই কামলা দিতে রাজি হইয়া গেছে,  ওদের তো আর একাই পুরা ফ্যামেলি চালাইতে হবে না।  এখন বেডাগুলো যখন ১০০০ দাবি করল, মহাজন কয়, আরে যা ব্যাডা যাহ৷ ২৫০ টাকা মজুরি দিমু,  আইলে আয়,  না আইলে ভাগ।  আরো ৪০০ শ্রমিক সিরিয়ালে আছে৷ এখন ব্যাডাগুলো ২৫০ টাকায় কামলা দিতেই রাজি হয়ে গেল৷ এখন ২০০ + ২৫০ = ৪৫০ জামাই বৌ দুইজন মিলে কামাই করল৷ কিন্তু সংসার চালাইতে ১০০০ লাগে৷ তাই লিভিং স্ট্যান্ডার্ড কমাইয়া ফেলল৷ অথচ, জামাই যদি একা কামাই করতো,  তাহলে কিন্তু ১০০০ টাকাই কামাতে পারতো৷

এইদিকে লাগলো আরেক ভ্যাজাল। জামাইর ২৫০ টাকা দিয়া তো হচ্ছে না, সে বৌয়ের কামাইতে ভাগ দাবি করে বসল৷   সংসারের খরচ দেয়া তো জামাইর দায়িত্ব, বৌয়ের দায়িত্ব না৷ বৌ কামলা দিতে গেছে নিজে ভোগবিলাস করার জন্য, সংসারের খরচ দেয়ার জন্য না৷ এখন এই ট্যাকা নিয়া লাগলো বৌ জামাই মারামারি৷ সংসারে অশান্তি৷ কিসের পুরুষ মানুষ হইছে৷ সংসারের খরচ দেয়ার মুরোদ নাই, আবার বৌয়ের কামাই খাইতে চায়, কিসের পুরুষ সে৷
এরপরই একটা একটা করে সংসার ভাঙতে লাগলো৷ নারী এখন নিজে ২০০ টাকা কামাই করে,  নিজে খায় শুধু৷ পুরুষও নিযে ২৫০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ একার ইনকাম দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব না৷
এইদিকে মহাজন তো লালে লাল৷ ব্যবসা চাংগা৷ অধিক প্রোডাকশন,  স্বল্প মজুরি, প্রচুর প্রফিট হচ্ছে৷ এই প্রফিট দিয়ে সে বান্ধা নারীবাদী ভাড়া রাখলো৷ নারীবাদী গুলো মহাজনের টাকায় মৌজ মাস্তি করতেছে, আর সাধারন নারীদেরকে বলতেছে, জামাইর সংসারে লাথি দিয়ে চলে আয়৷ মহাজনের কারখানায় কাম নে।স্বাবলম্বী হ৷ পরাধীন থাকিস না৷ নিজের খরচ নিজে চালা৷
আর সাধারন নারীগুলো মগজ বন্ধক দিয়ে দিল

-ইসমাঈল হুরাইন
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

22 Feb, 11:19

42

শিশুদের রোজা রাখা: অভিভাবক সাবধান!

শিশুরা রোজা রাখতে চাইলে তাদের নিষেধ করা যাবে না। কারণ সাহাবায়ে কিরাম (রা.) তাদের ছোট ছোট নাবালেগ সন্তানদের রোজা রাখাতেন, মাসজিদে নিয়ে যেতেন এবং তাদের জন্য তুলা, পশম ইত্যাদির খেলনা বানিয়ে দিতেন। রোজা অবস্থায় (দিনের বেলা) ক্ষুধায় কান্না করলে, তারা তাদের শিশুদের খেলনা দিতেন। ওরা খেলনা পেয়ে খেলতো আর খাবারের কথা ভুলে যেতো। [ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ১৯৬০]

যারা বাচ্চাদের নিষেধ করেন—রোজা রাখতে দেন না—তাদের ব্যাপারে আলিমগণ কঠিন কথা বলেছেন। শায়খ মুহাম্মাদ বিন সলিহ আল উসাইমিন (রাহ.) বলেন, ‘যে অভিভাবক নাবালেগ শিশুসন্তানের সিয়াম (রোজা) পালন থেকে নিষেধ করেন অথবা এ ব্যাপারে শৈথিল্য প্রদর্শন করেন, তিনি তাদের জন্য জালেম হিসেবে বিবেচিত হবেন এবং নিজের জন্যও। হ্যাঁ, যদি তারা সাওম (রোজা) পালন শুরু করে দেওয়ার পর তিনি দেখতে পান যে, সাওম পালনে তাদের ক্ষতি হয়ে যাবে, তখন তাদেরকে তা থেকে নিষেধ করায় কোন অসুবিধা নেই।’ [শায়খ ইবনু উসাইমিন, রমযান মাসের ৩০ আসর, পৃষ্ঠা: ৬২]

বাচ্চাদের উপর রোজা রাখা জরুরি না। তবে আমাদের পূর্বসূরি নেককারদের অনুসরণে অভিভাবকগণ নিজ নিজ নাবালেগ সন্তানকে রোজার চর্চা করাবেন, যাতে বালেগ (Adult) হওয়ার পর তাদের জন্য রোজার মত কষ্টসাধ্য ইবাদত করা সহজ মনে হয়। শহরের অনেক তরুণ আজ রোজা রাখে না; কারণ শিশু অবস্থায় তাদের রোজার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি।

উপরে বর্ণিত হাদিস থেকে কেউ যেন এ ধারণা না করেন যে, সাহাবাদের বুঝি দয়া-মায়া কম ছিলো! ব্যাপারটি সেরকম নয়। প্রথমত, শিশুরা নিজেরাই স্বপ্রণোদিত হয়ে সাহরি খেতো এবং রোজা রাখতো, কিন্তু ক্ষুধা লাগলে শিশুরা তো কান্না করবেই। তাদের কি আর সাওমের সেই অনুভূতি আছে?

দ্বিতীয়ত, এটাও হতে পারে যে, বাচ্চারা রোজা না রাখতে চাইলেও মাঝেমধ্যে তাঁরা রাখাতেন, যাতে আল্লাহর আনুগত্যের অভ্যাস হয়, পরবর্তিতে ইবাদত পালন সহজ হয়।

মূলকথা, শিশুরা নিজে থেকে রোজা রাখতে চাইলে কোনোভাবেই তাদেরকে বাধা দেওয়া যাবে না। হ্যাঁ, যদি তাদের শারীরিক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তাহলে নিষেধ করা যাবে। আর, এমনিতেও অভিভাবকগণ শিশুদেরকে নিজেদের তাগিদেই রোজার অভ্যাস করাবেন, যদিও তাদের আগ্রহ না থাকে।

আলোকিত রামাদান
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

22 Feb, 11:19

37

এবারের রামাদানকে জীবনের শ্রেষ্ঠ রামাদান বানাতে আমরা যেসব কাজ করবো:

১) প্রতিদিন ন্যূনতম ৪ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া ও কিছু সময় আন্তরিকভাবে দু‘আয় কাটানো। শেষ রাতের দু‘আ ও ইস্তিগফার আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয়।

২) সারা মাসে কমপক্ষে একবার কুরআন পড়ে শেষ করা। বিশেষভাবে রাতের বেলা কিছু সময় তিলাওয়াত করা। রাতের তিলাওয়াতের মর্যাদা অনেক বেশি।

৩) পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আওয়াল ওয়াক্তে (ওয়াক্তের শুরুতেই) পূর্ণ আন্তরিকতার সাথে আদায় করা। পুরুষরা অবশ্যই জামাতের সাথে পড়তে চেষ্টা করবেন। ধীরে-সুস্থে তারাবির নামাজ আদায় করা। বাসায় তারাবি পড়লে নারীদেরকেও শামিল করানোর চেষ্টা করা। তাঁদের কাতার হবে সবার শেষে। নারীদের কাতারে কোনো পুরুষ থাকতে পারবে না।

৪) গুনাহ থেকে বাঁচা: বিশেষত রোজা অবস্থায় চোখ, কান এবং জিহ্বা দিয়ে কোনো ছোট গুনাহও না করা। যথাসাধ্য অনলাইন থেকে দূরে থাকা। কারণ অনলাইন হলো গুনাহের মহাসমুদ্র। টেলিভিশন দেখা বাদ দেওয়াই উত্তম। চাইলে সতর্কতার সাথে ইসলামি অনুষ্ঠানগুলো দেখা যেতে পারে। তবে, এর বেশি কিছু না। মনের সংকীর্ণতা দূর করে উদারচিত্তে সবাইকে ক্ষমা করে দেওয়া। বিনিময়ে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করে দেবেন। কুরআন ও হাদিসে এই ওয়াদা আছে।

৫) সারা মাসে অন্তত একবার সকল আত্মীয়ের কাছে ফোন করে তাদের খোঁজ নেওয়া। আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষা করা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ফরজের একটি।

৬) প্রতিদিন অন্তত তিন ঘণ্টা সময় কুরআনের তিলাওয়াত, মুখস্থকরণ, অর্থ ও তাফসির পাঠে ব্যয় করা। সম্ভব হলে সম্মিলিতভাবেও এই কাজটি করা যায়।

৭) সাধ্যানুযায়ী পুরো মাস জুড়ে অসহায় ও দরিদ্রদের দান-সদাকাহ্ করা। এক্ষেত্রে নিজ আত্মীয়দের প্রাধান্য দেওয়া। এটিই ইসলামের নির্দেশনা। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে এমন অনেক পরিবার খাদ্যসংকটে আছে, যারা লজ্জায় কারও কাছে হাত পাতে না; তাদেরকে খুঁজে বের করে সাধ্যানুযায়ী হেল্প করা। এটি বিরাট নেকির কাজ হবে।

৮) রামাদানের শেষ দশকে ইবাদাতের জন্য কোমর বেঁধে নামা এবং লাইলাতুল কদর তালাশ করা; শুধু ২৭ তম রাতেই নয়।

৯) সাহরি ও ইফতারে খাবারের অপচয় না করা এবং খাবার নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা, কথা-বার্তা ও হৈ-হুল্লোড় না করা। খাবার তৈরিতে বাসার নারীদের যথাসাধ্য সহযোগিতা করা ও কোনো খাবার পছন্দ না হলে মেজাজ না দেখানো।

১০) নামাজের পর, সকাল-সন্ধ্যায় ও ঘুমের সময়ের মাসনুন যিকরগুলো গুরুত্বের সাথে পড়া। বিশেষভাবে চাশতের নামাজে অভ্যস্ত হওয়া।

১১) সারা মাস তাওবাহ্ এবং ইস্তিগফারে লেগে থাকা। সাহরি ও ইফতারের সময়ে কিছুক্ষণ দু‘আ করা। এ দুটো সময়ে দু‘আ কবুল হয়। জেনে রাখবেন, রামাদানে মুমিনের প্রধান টার্গেটই হলো, নিজের গুনাহ মাফ করানো।

১২) গিবত, গান শোনা, নাটক-মুভি দেখা, পর্নোগ্রাফি, কুদৃষ্টি, কুধারণা, হিংসা, অহংকার এসব গুনাহ্ যারা ছাড়তে পারছেন না, বরং এগুলো জীবনের সাথে মিশে গেছে এবং অভ্যাসে পরিণত হয়েছে, তারা রামাদানের দীর্ঘ এক মাসের কঠিন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের সংশোধন করে নিতে পারেন। যারা অনলাইনে গেইম খেলায় আসক্ত, তারাও নিজেদের সংশোধন করে নিতে পারেন। আইপিএল কিংবা অন্যান্য খেলা যেন নিজের মহামূল্যবান সময় ও আমলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে না পারে।

১৩) এই রামাদানই হতে পারে আমাদের অনেকের জীবনের শেষ রামাদান। তাই, হাসি-ঠাট্টা, ফূর্তিবাজি ও গতানুগতিক উদ্দেশ্যহীন জীবনযাপন বাদ দিয়ে যথাসাধ্য তাকওয়া, বিনয় ও গাম্ভীর্যের সাথে এমনভাবে এই রামাদান কাটানো, যেন সবাই মৃত্যুপথযাত্রী।

মহান রব আমাদের এই কাজগুলো সঠিকভাবে করার তাওফিক দিন, আমাদের গুনাহগুলো ক্ষমা করুন এবং তাঁর সন্তুষ্টির সাথে কবরবাসী করুন। আমিন।

সবাইকে রামাদানের শুভেচ্ছা। আল্লাহ্ আমাদের নেক আমলগুলো কবুল করুন।

[রামাদানের প্রতিটি দিন সুন্দরভাবে কাটাতে রুটিন অনুসরণ করতে পারলে ভালো হয়। আমরা একটি খসড়া রুটিন শীঘ্রই আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো, ইনশাআল্লাহ]

আলোকিত রামাদান
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

05 Feb, 15:35

68

মালিবাগ চৌরাস্তা থেকে এই বাবা যেনো লজ্জা না পায়, তাই তার ছবি গোপনে তুলেছি। জানিনা এই এই ভদ্রলোক কোন মেয়ের স্বামী, কোন ভাইয়ের বাবা, কোন বোনের বাবা। তবে পৃথিবীর সকল ভাই-বোন এবং স্ত্রীদের কে উদ্দেশ্য করে বলছি, বাবার সামর্থ্যের বাহিরে স্বামীর সামর্থ্যের বাহিরে তার কাছে কিছু চেয়ে তাকে লজ্জা দিবেন না, কারন যাহার কাছে আপনি বার বার চেয়ে লজ্জা দিচ্ছেন,
সে ও চায় তার স্ত্রী, ছেলে মেয়েকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে, কিন্তু সে যখন এই পাথরের শহরে বাসা ভাড়া দিয়ে সংসারের সকল খরচ মিটিয়ে আর পারেন না,
তখন সে নিজেকে এভাবেই রাখে!
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

05 Feb, 15:35

64

বসিলা থেকে মাত্রই ৩ গাড়ি সেনাবাহিনী দাঙ্গার সাজে সজ্জিত হয়ে রওনা দিয়েছে। সম্ভবত ৩২ এর দিকে যাবে। ভাবসাব দেখে তাই মনে হচ্ছে। যারা ৩২ এ আছেন, ভাঙ্গাভাঙ্গির কাজ দ্রুত শেষ করেন৷ সময় কতক্ষণ পাবেন জানি না।
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

05 Feb, 15:35

58

আজকের রাত রেহান আহসান, আবরার ফাহাদ, আবু সাঈদ, আসহাবুল ইয়ামীন, আর ৫-ই মে-র শহীদের জন্য...

রাহিমাহুমুল্লাহ
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

05 Feb, 15:34

41

লোকজন অলরেডি ঢুকে গেছে। যারা এখন আসছেন তাদের উচিৎ ভাঙ্গাভাঙ্গিতে কাজে লাগবে এমন জিনিস নিয়ে আসা।
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

05 Feb, 01:14

95

"এক থেকে একাধিক সুন্দর দেখেছি,
কিন্তু আপনার মতো শ্রেষ্ঠ সুন্দর্যের অধিকারী
আর কাউকে দেখি নি ইয়া রাসুলুল্লাহ (ﷺ)"
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

05 Feb, 01:13

79

১. লোক চক্ষুর আড়ালে তুমি তোমার জীবনকে সুন্দর করো, তাহলে আল্লাহ তোমার প্রকাশ্য জীবনকে সুন্দর করে দেবেন।

২. তুমি তোমার এবং আল্লাহর মধ্যকার সম্পর্কের ব্যাপারে যত্নবান হও, তাহলে আল্লাহ তোমার এবং লোকদের সাথে সম্পর্ককে ঠিক করে দেবেন।

৩. পরকালের জন্য আমল করো তাহলে আল্লাহ তোমার দুনিয়াবী চাহিদা পূরণ করবেন।

৪. আখেরাতের বিনিময়ে তুমি তোমার দুনিয়াকে বিক্রি করো, তাহলে উভয় জগতে তুমি লাভবান হবে।

৫. দুনিয়ার বিনিময়ে তুমি আখেরাতকে বিক্রি করোনা, তাহলে উভয় জগতে তুমি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

— সুফিয়ান আস-সাওরী (রহিমাহুল্লাহ)
[সূত্র : হিলইয়াতুল আওলিয়া, ৭/৩৫]
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️

05 Feb, 01:13

66

ভালো থাকা মানে শুধু হাসিমুখে দিন কাটানো নয়, বরং হৃদয়ে প্রশান্তি অনুভব করা। সুখ-দুঃখের মাঝেও আল্লাহর প্রতি ভরসা রাখা, ছোট ছোট নিয়ামতের কদর করা এবং নিজেকে নফসের দাসত্ব থেকে মুক্ত করা। এটাই প্রকৃত ভালো থাকা।