ইনশাআল্লাহ্!
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️ のテレグラム投稿

আমরা চাই আমাদের চ্যানেলের মাধ্যমে অন্ধকারাচ্ছন্ন আত্মাগুলো আলোকে ফিরে আসুক।ইবাদতে অনাগ্রহী আত্মাগুলোতে আগ্রহ সঞ্চার হোক।মৃতপ্রায় আত্মাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ুক প্রাণশক্তি। ভালো কিছুর প্রত্যাশায় ইন শা আল্লাহ...
প্রয়োজনেঃ https://chithi.me/asifmuhammad
প্রয়োজনেঃ https://chithi.me/asifmuhammad
2,307 人の購読者
3,017 枚の写真
543 本の動画
最終更新日 11.03.2025 18:03
類似チャンネル

12,356 人の購読者

6,145 人の購読者

1,218 人の購読者
ইসলাম ও ইসলামী বিশ্বের বার্তা....(AAHR10 NEWS)...⚔️ によってTelegramで共有された最新のコンテンツ
হারাম সম্পর্ক ও অবৈধ ভালোবাসার বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্মকে সচেতন করার লক্ষ্যে আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে আমাদের বিশেষ সিরিজ “ভ্যালেন্টাইন : শয়তানের উৎসব”।
ইনশাআল্লাহ্!
ইনশাআল্লাহ্!
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, মেয়েটার সাথে ছেলেটার সম্পর্ক ২ বছর ধরে। তারমানে হলো মেয়েটা ৯ বছর বয়সে হারাম সম্পর্কে জড়িয়েছে। আর এদের পরিচয় হয়, টিকটক থেকে।
খুব বেশি অবাক হচ্ছি না, বর্তমান মা-বাবা'রা সন্তানদের প্রতি যেভাবে উদাসীন ও বেখেয়াল। এমন ঘটনা আরো অনেক আছে, হয়তো না পালানোর কারণে সামনে আসছে না। খোঁজ নিলে দেখা যাবে— অনেক কম বয়সি বাচ্চারা হারাম সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে। ভালোভাবে চিন্তা করে দেখুন— কিভাবে এটা হচ্ছে? এর পেছনে বড় অবদান হলো– কম বয়সে বাচ্চাদের হাতে মোবাইল তুলে দেওয়া। কম বয়সে মোবাইল পেয়ে বাচ্চারা এসব জিনিস শিখছে।
কি আর বলবো এখন তো ট্রেন্ডই হলো— বাচ্চাদের নিয়ে মা-বাবা'দের টিকটক করা। আগামীতে ভয়ংকর একটা প্রজন্ম আসছে। এখনই এ বিষয়ে সতর্ক না হলে– পরিস্থিতি আরো বিপদজনক হবে।
দয়া করে প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগে বাচ্চাদের হাতে মোবাইল তুলে দিবেন না। এবং ছেলে-মেয়েদের উপর বিশেষ নজর রাখুন– তারা কি করছে? কোথায় যাচ্ছে? কার সাথে মিশছে? এই সন্তান যেন আপনার জা'হান্নামে যাওয়ার কারণ না হয়।
খুব বেশি অবাক হচ্ছি না, বর্তমান মা-বাবা'রা সন্তানদের প্রতি যেভাবে উদাসীন ও বেখেয়াল। এমন ঘটনা আরো অনেক আছে, হয়তো না পালানোর কারণে সামনে আসছে না। খোঁজ নিলে দেখা যাবে— অনেক কম বয়সি বাচ্চারা হারাম সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে। ভালোভাবে চিন্তা করে দেখুন— কিভাবে এটা হচ্ছে? এর পেছনে বড় অবদান হলো– কম বয়সে বাচ্চাদের হাতে মোবাইল তুলে দেওয়া। কম বয়সে মোবাইল পেয়ে বাচ্চারা এসব জিনিস শিখছে।
কি আর বলবো এখন তো ট্রেন্ডই হলো— বাচ্চাদের নিয়ে মা-বাবা'দের টিকটক করা। আগামীতে ভয়ংকর একটা প্রজন্ম আসছে। এখনই এ বিষয়ে সতর্ক না হলে– পরিস্থিতি আরো বিপদজনক হবে।
দয়া করে প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগে বাচ্চাদের হাতে মোবাইল তুলে দিবেন না। এবং ছেলে-মেয়েদের উপর বিশেষ নজর রাখুন– তারা কি করছে? কোথায় যাচ্ছে? কার সাথে মিশছে? এই সন্তান যেন আপনার জা'হান্নামে যাওয়ার কারণ না হয়।
১৮ বছরের আগে— বিয়ে করলে হারাম, আর প্রেম করলে আরাম! সমাজে যি'না-ব্য'ভিচার বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ হলো— বিয়েকে কঠিন করা।
যখন রাষ্ট্র, সমাজ ও পরিবার বিয়ের বয়স, অর্থনৈতিক অবস্থান, উচ্চশিক্ষা কিংবা ক্যারিয়ারের অজুহাতে বৈধ সম্পর্ক তথা বিয়েকে কঠিন করে তোলে, তখন স্বাভাবিকভাবেই তরুণ-তরুণীরা হারামের দিকে ধাবিত হবে। ইসলাম বিয়েকে সহজ করার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে, যাতে মানুষ পরিশুদ্ধ ও সম্মানজনক জীবনযাপন করতে পারে। বৈধ সম্পর্ক করার প্রক্রিয়াকে কঠিন করলে অবৈধ সম্পর্ক সহজ হয়ে যায়, আর এটাই সমাজে নৈতিক অবক্ষয়ের অন্যতম কারণ।
যখন রাষ্ট্র, সমাজ ও পরিবার বিয়ের বয়স, অর্থনৈতিক অবস্থান, উচ্চশিক্ষা কিংবা ক্যারিয়ারের অজুহাতে বৈধ সম্পর্ক তথা বিয়েকে কঠিন করে তোলে, তখন স্বাভাবিকভাবেই তরুণ-তরুণীরা হারামের দিকে ধাবিত হবে। ইসলাম বিয়েকে সহজ করার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে, যাতে মানুষ পরিশুদ্ধ ও সম্মানজনক জীবনযাপন করতে পারে। বৈধ সম্পর্ক করার প্রক্রিয়াকে কঠিন করলে অবৈধ সম্পর্ক সহজ হয়ে যায়, আর এটাই সমাজে নৈতিক অবক্ষয়ের অন্যতম কারণ।
দ্বীন বোঝার পর মোটামুটি সবারই টার্গেট থাকে দ্বীনের কাজ করা, দ্বীনের দাবি পূরণ করা, দ্বীনের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করা।
ঠিক তার কিছুদিন পর যখনই আপনার পরিবার বুঝবে আপনি আস্তে আস্তে আখিরাতের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তখনই তারা তীব্রভাবে জেঁকে বসবে! পরিবার, ক্যারিয়ার, সাবলম্বী, ভালো থাকা ইত্যাদি দুনিয়াবি ধোঁকার জিনিসগুলো চেপে বসবে বা চাপিয়ে দিবে আপনার মাথায়!
তখন দ্বীনের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার মানসিকতা থেকে দ্বীনের বড় ফরজ সালাত আদায় করাটাই আপনার কাছে অনেক দূর্বিষহ হয়ে উঠবে!
আর আপনি যদি হন জেনারেল পড়ুয়া ও আপনার মধ্যে দ্বীনের বুঝ আছে কিন্তু আপনার পরিবার শুধু নামাজকে দ্বীন মনে করে বা বেদ্বীন তাহলে তো আর কথাই নেই!
দুনিয়ার জীবনে হিদায়েত পাওয়া সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। হিদায়েত পাওয়া যত কঠিন, হিদায়াতের উপর অটল-অবিচল থাকা তার চেয়ে অনেক কঠিন!
ঠিক তার কিছুদিন পর যখনই আপনার পরিবার বুঝবে আপনি আস্তে আস্তে আখিরাতের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তখনই তারা তীব্রভাবে জেঁকে বসবে! পরিবার, ক্যারিয়ার, সাবলম্বী, ভালো থাকা ইত্যাদি দুনিয়াবি ধোঁকার জিনিসগুলো চেপে বসবে বা চাপিয়ে দিবে আপনার মাথায়!
তখন দ্বীনের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার মানসিকতা থেকে দ্বীনের বড় ফরজ সালাত আদায় করাটাই আপনার কাছে অনেক দূর্বিষহ হয়ে উঠবে!
আর আপনি যদি হন জেনারেল পড়ুয়া ও আপনার মধ্যে দ্বীনের বুঝ আছে কিন্তু আপনার পরিবার শুধু নামাজকে দ্বীন মনে করে বা বেদ্বীন তাহলে তো আর কথাই নেই!
দুনিয়ার জীবনে হিদায়েত পাওয়া সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। হিদায়েত পাওয়া যত কঠিন, হিদায়াতের উপর অটল-অবিচল থাকা তার চেয়ে অনেক কঠিন!
বিষন্ন মন যেন এক নীরব সমুদ্র, যার ঢেউগুলো শুধু হৃদয়ের গভীরে আছড়ে পড়ে। বাইরে থেকে হাসি-খুশি মনে হলেও ভেতরে এক অজানা শূন্যতা ঘুরপাক খায়। কিন্তু এই মনও জানে— প্রতিটি দুঃখ ক্ষণস্থায়ী, আর আল্লাহর রহমত সেই অন্ধকারকে আলোর পথে নিয়ে আসার জন্যই অপেক্ষা করছে।
সবচেয়ে বেশি দুঃখ লাগে কখন জানেন? এই যে আপনি মনে প্রাণে সহশিক্ষাকে ঘৃণা করেন, এমনকি অনেক মেহনতের পর সহশিক্ষাকে ছেড়েও আসলেন। অথচ তারপর কেউ যখন জিজ্ঞেস করেন- আপু! কোথায় পড়ছেন এখন? কি করছেন এখন? তখন ইতস্তত করে, প্রচন্ড সংকোচের সাথে বলেন - না মানে এখন কোথাও পড়ি না আসলে, মানে জেনারেলে আর পড়ি না আর কি। মানে...
যে যামানায় মানুষ বিক্রি হয়ে গেলো ওই সেক্যুলার আর পুঁজিবাদীদের কাছে। সেই কঠিন, খুব কঠিন যামানাতেও যখন আপনি তৌফিক পেলেন এক রব্বের কাছে বিক্রি হওয়ার, সেই বিরাট সফলতা ও আপনাকে লজ্জা দিচ্ছে? আসলেই?
হারামকে হারাম বলার ও হিম্মাত নাই আপনার? কেন কোনো মাজলিসে সিনা টানটান করে বলতে পারেন না, 'সহশিক্ষাকে হারাম জানার পর এক আল্লহর জন্য ই ছেড়ে দিয়েছি জেনারেল!' অথচ আপনি যদি একটু হিম্মাত করে শব্দগুলো উচ্চারণ করতেন, হয়তো এটাই অন্য আরেক বোনের সহশিক্ষা ছাড়ার উসিলা হয়ে যেতো!
'আলহামদুলিল্লাহ। আমি সহশিক্ষা ছেড়ে দিয়েছি' এই একটা বাক্য বলতে পারার কতটা সুকুন, তা তো শুধু সে-ই জানে যে রব্বের কাছে রোজ কাঁদে এই বাক্যটা বলতে চাওয়ার লোভে! আর আপনি কি না এই এতোবড় নিয়ামাত টা পেয়েও।
লেখা : বিনতে যাইনুল আবেদীন
যে যামানায় মানুষ বিক্রি হয়ে গেলো ওই সেক্যুলার আর পুঁজিবাদীদের কাছে। সেই কঠিন, খুব কঠিন যামানাতেও যখন আপনি তৌফিক পেলেন এক রব্বের কাছে বিক্রি হওয়ার, সেই বিরাট সফলতা ও আপনাকে লজ্জা দিচ্ছে? আসলেই?
হারামকে হারাম বলার ও হিম্মাত নাই আপনার? কেন কোনো মাজলিসে সিনা টানটান করে বলতে পারেন না, 'সহশিক্ষাকে হারাম জানার পর এক আল্লহর জন্য ই ছেড়ে দিয়েছি জেনারেল!' অথচ আপনি যদি একটু হিম্মাত করে শব্দগুলো উচ্চারণ করতেন, হয়তো এটাই অন্য আরেক বোনের সহশিক্ষা ছাড়ার উসিলা হয়ে যেতো!
'আলহামদুলিল্লাহ। আমি সহশিক্ষা ছেড়ে দিয়েছি' এই একটা বাক্য বলতে পারার কতটা সুকুন, তা তো শুধু সে-ই জানে যে রব্বের কাছে রোজ কাঁদে এই বাক্যটা বলতে চাওয়ার লোভে! আর আপনি কি না এই এতোবড় নিয়ামাত টা পেয়েও।
লেখা : বিনতে যাইনুল আবেদীন
আমরা বর্তমানে যেই অবক্ষয়ের মধ্যে আছি, এখানে নারী-পুরুষের জৈবিক চাহিদা কেন্দ্রিক সমস্যাগুলোর সমাধান কখনোই কেবল মাত্র বিয়ে না। কেবল বিয়েকে এখানে সমাধান হিসেবে আনা যায় না।
একটা ৬-৯ বছরের ছোট ছেলে বা মেয়ে যেমন অবৈধ রিলেশনে ঢুকে যাচ্ছে, আবার কয়েক বাচ্চার মা বাপও আজকে পরকীয়ায় জড়িয়ে যাচ্ছে অনায়েসেই। আজকের সংকট ছোট-বড়, বিবাহিত-অবিবাহিত, মাদ্রাসা-জেনারেল সকল জায়গাকেই আঘাত করছে।
এই অবক্ষয় আরো গভীরে এবং আরো বিস্তৃত। আমরা বিদ্যমান যেই রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক কাঠামোয় বসবাস করছি, এর পুরোটাই প্রব্লেমেটিক। এখানের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিটি পক্ষ সমাজে যিনা, ফাহেশা, অবৈধ সম্পর্ক ও মেলামেশার উপাদান তৈরি করছে। এরা হল ফাহেশার ক্রিয়েটর ও উৎপাদক।
যারা একদিকে সমাজে নিয়মিত যিনা ফাহেশার উত্তেজনা সৃষ্টি করছে, আবার অন্যদিকে ইসলাম যৌনতা ও নারীপুরুষের সম্পর্কের যেই বিধান ও নৈতিক স্ট্রাকচার দিয়েছে, সেটাকে ক্রিমিনালাইজ করছে। সেগুলোর ব্যাপারে মানুষ ও তরুণ প্রজন্মের ভিতর ঘৃণা ও নাক ছিটকানো মনোভাব তৈরি করছে। তাদের মাঝে প্রতিনিয়ত ফ্রিমিক্সিং, হারাম রিলেশন, ফ্রিডম, কনসেন্ট ইত্যাদি ওয়েস্ট বর্ন ভেলুজ পুশ করছে।
ফলে কম বয়সে বিয়ে দিয়ে এর কোন সমাধান হবে না। এর জন্য আমাদের সমাজে বৈপ্লবিক এক পরিবর্তন দরকার। সমাজ ও রাষ্ট্রের ইঞ্জিনিয়ারিং সার্কেলে যেসব উৎপাদক আছে তাদেরকে যেমন অকেজো করতে হবে, তেমনি মানুষের নৈতিকতা ও আদর্শকেও ইসলামের দেয়া ভেলুজ ও আইডিয়া দিয়ে গড়ে তুলতে হবে।
একটা ৬-৯ বছরের ছোট ছেলে বা মেয়ে যেমন অবৈধ রিলেশনে ঢুকে যাচ্ছে, আবার কয়েক বাচ্চার মা বাপও আজকে পরকীয়ায় জড়িয়ে যাচ্ছে অনায়েসেই। আজকের সংকট ছোট-বড়, বিবাহিত-অবিবাহিত, মাদ্রাসা-জেনারেল সকল জায়গাকেই আঘাত করছে।
এই অবক্ষয় আরো গভীরে এবং আরো বিস্তৃত। আমরা বিদ্যমান যেই রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক কাঠামোয় বসবাস করছি, এর পুরোটাই প্রব্লেমেটিক। এখানের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিটি পক্ষ সমাজে যিনা, ফাহেশা, অবৈধ সম্পর্ক ও মেলামেশার উপাদান তৈরি করছে। এরা হল ফাহেশার ক্রিয়েটর ও উৎপাদক।
যারা একদিকে সমাজে নিয়মিত যিনা ফাহেশার উত্তেজনা সৃষ্টি করছে, আবার অন্যদিকে ইসলাম যৌনতা ও নারীপুরুষের সম্পর্কের যেই বিধান ও নৈতিক স্ট্রাকচার দিয়েছে, সেটাকে ক্রিমিনালাইজ করছে। সেগুলোর ব্যাপারে মানুষ ও তরুণ প্রজন্মের ভিতর ঘৃণা ও নাক ছিটকানো মনোভাব তৈরি করছে। তাদের মাঝে প্রতিনিয়ত ফ্রিমিক্সিং, হারাম রিলেশন, ফ্রিডম, কনসেন্ট ইত্যাদি ওয়েস্ট বর্ন ভেলুজ পুশ করছে।
ফলে কম বয়সে বিয়ে দিয়ে এর কোন সমাধান হবে না। এর জন্য আমাদের সমাজে বৈপ্লবিক এক পরিবর্তন দরকার। সমাজ ও রাষ্ট্রের ইঞ্জিনিয়ারিং সার্কেলে যেসব উৎপাদক আছে তাদেরকে যেমন অকেজো করতে হবে, তেমনি মানুষের নৈতিকতা ও আদর্শকেও ইসলামের দেয়া ভেলুজ ও আইডিয়া দিয়ে গড়ে তুলতে হবে।
সকালে ১১ বছরের একটা মেয়ে হারিয়ে যাবার পোস্ট চোখে পড়ে। পোস্টটা দেখে মনটা ভারি হয়ে গেছিলো। ছোট্ট একটা মেয়ে, আমার মেহেরিমার বয়সী। একটু আগে জানলাম ঘটনা ভিন্ন। মনটা আরো খারাপ হয়ে গেলো। ১১বছরের মেয়েও আসলে এখন ছোট না।
এনজিওগুলো চায় পারিবারিক ও ধর্মীয় অনুশাসন ঢিলা হয়ে যাক, অথচ এগুলোই আমাদের রক্ষাকবচ। এনজিওদের সাথে মিডিয়াও তাল মেলায়ে প্রেমের উস্কানি দেয়, সেক্সকে জাস্টিফাই করে - প্রটেকশানের ওপর জোর দেয়। কিন্তু বিয়ের কথা বললেই তেড়ে এসে বলে - বয়স হয় নি৷
সামনে আসছে ১৪ই ফেব্রুয়ারী, বেহায়াপনা দিবস। ভায়েরা প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। স্রোতের বিপরীতে আমাদেরকেই দাঁড়াতে হবে, রক্ষা করতে হবে প্রজন্মকে।
- মেহেদী হাসান
এনজিওগুলো চায় পারিবারিক ও ধর্মীয় অনুশাসন ঢিলা হয়ে যাক, অথচ এগুলোই আমাদের রক্ষাকবচ। এনজিওদের সাথে মিডিয়াও তাল মেলায়ে প্রেমের উস্কানি দেয়, সেক্সকে জাস্টিফাই করে - প্রটেকশানের ওপর জোর দেয়। কিন্তু বিয়ের কথা বললেই তেড়ে এসে বলে - বয়স হয় নি৷
সামনে আসছে ১৪ই ফেব্রুয়ারী, বেহায়াপনা দিবস। ভায়েরা প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। স্রোতের বিপরীতে আমাদেরকেই দাঁড়াতে হবে, রক্ষা করতে হবে প্রজন্মকে।
- মেহেদী হাসান
BUTEX এর ৫০ ব্যাচের এক ছাত্র কর্তৃক রাসূল (সা.) কে অ*প*মা*ন করে ফেসবুক কমেন্ট করায় হল থেকে আজীবন বহিস্কার এবং হয়ত তার ছাত্রত্বও বাতিল করা হবে।
সবচেয়ে আফসোসের ব্যাপার হচ্ছে সেই ছেলের বাপ-মা পুরো ধার্মিক। চাচা তাবলীগের আমীর। ছোট্ট বোনটা পর্যন্ত পুরো পর্দা করে। হল থেকে ফেলে দেয়া জিনিসগুলো মা যখন পরম যত্নে গোছাচ্ছিল অশ্রশিক্ত নয়নে, ওই দৃশ্যটা হয়ত আমার অনেক দিন মনে থাকবে। দোয়া করি আল্লাহ যেনো আমাদের সবাইকে মৃ*ত্যু অব্দি হেদায়েতের পথে রাখেন।
সবচেয়ে আফসোসের ব্যাপার হচ্ছে সেই ছেলের বাপ-মা পুরো ধার্মিক। চাচা তাবলীগের আমীর। ছোট্ট বোনটা পর্যন্ত পুরো পর্দা করে। হল থেকে ফেলে দেয়া জিনিসগুলো মা যখন পরম যত্নে গোছাচ্ছিল অশ্রশিক্ত নয়নে, ওই দৃশ্যটা হয়ত আমার অনেক দিন মনে থাকবে। দোয়া করি আল্লাহ যেনো আমাদের সবাইকে মৃ*ত্যু অব্দি হেদায়েতের পথে রাখেন।