https://www.prothomalo.com/onnoalo/q5btayvjyr
We Love Politics
@welovepolitics
'উই হেট পলিটিকস' জেনারেশনের বিপরীতে আমরা চাই 'উই লাভ পলিটিকস' জেনারেশন গড়ে তুলতে।
We Love Politics (English)
Are you passionate about politics and current events? Do you enjoy engaging in discussions about important issues that shape our world? If so, you'll love our Telegram channel - @welovepolitics! We are a community of like-minded individuals who share a common interest in all things politics. From local elections to global policies, we cover it all. Our channel serves as a platform for open and respectful discussions where members can share their viewpoints, debate ideas, and stay informed about the latest political developments. Whether you consider yourself a political junkie or just want to stay informed, our channel is the perfect place for you. Join us at @welovepolitics and be part of a vibrant community that shares your passion for politics!
We Love Politics
11 Mar, 02:59
https://www.facebook.com/share/v/UUi2eDTAuo5cGJnJ/?mibextid=oFDknk
কলকাতার বই নিয়ে লাইভ
কলকাতার বই নিয়ে লাইভ
We Love Politics
04 Mar, 13:33
https://www.facebook.com/share/v/zw9WamvotYzgF6mB/?mibextid=oFDknk
We Love Politics
03 Mar, 12:47
https://www.facebook.com/share/v/g5uLTuEHYcTgVRnc/?mibextid=oFDknk
We Love Politics
14 Feb, 04:44
https://www.facebook.com/share/v/gtiqChUseCWgYatB/?mibextid=oFDknk
We Love Politics
28 Jan, 02:27
আমি কিছু ভারতীয় পণ্যের কথা বলবো, বাংলাদেশে যে পণ্যগুলোর বাজার অনেক বড়। বাংলাদেশ থেকে অপ্রচলিত বা চোরাইখাত থেকে ভারত যত টাকা নিয়ে যায় তার বড় একটি অংশ যায় এইখাত থেকে। কিন্তু নানা সংকোচের কারণে, বিশেষ করে ধর্মীয় কারণে এগুলো নিয়ে তেমন কথাবার্তা হয় না।
চোরাইখাতে ভারতের সবচেয়ে বড় পণ্য ফেনসিডিল ও ইয়াবা। বাংলাদেশের সীমান্ত অঞ্চলগুলোতে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের রমরমা ব্যবসা চলে। ইয়াবা বলতে বার্মার কথা মনে এলেও বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতীয় এলাকাগুলোতে ব্যাপকভাবে ইয়াবা উৎপাদিত হয় বলে ধারণা করা হয়। ফেনসিডিলে ভারতের একচেটিয়া ব্যবসা অনেক আগে থেকেই। শুধু সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো নয়, বাংলাদেশের শহর ও গ্রামের এমন কোন জায়গা খুঁজে পাওয়া কঠিন যেখানে ফেনসিডিল ও ইয়াবা বিক্রি হয় না। কিশোর ও তরুণরা এই মাদকগুলো ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে। কিন্তু এ নিয়ে সামাজিক পরিসরে তেমন কোনো আলোচনা হয় না। আলোচনা করতে চাইলে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি সামনে আসে। সম্ভবত, অন্য নেশাদ্রব্যের মতোই ফেনসিডিল ও ইয়াবাও হারাম। কিন্তু এ বিষয়ে ধর্মনেতা ও ধর্মীয় বক্তাদের তেমন একটা সোচ্চার হতে দেখা যায় না।
অবশ্য, এ বিষয়ে কঠোর ও সোচ্চার মত তৈরি হলেই যে সবাই নেশা করা বাদ দেবে তাও নয়। যারা নেশা করার তারা করবেই। আর এক্ষেত্রে সহজলভ্যতার কারণে শহর গ্রাম সর্বত্র কিশোর ও তরুণদের পছন্দের শীর্ষে আছে ফেনসিডিল ও ইয়াবা। এগুলো সাধারণ মদের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর ও অস্বাস্থ্যকর। কিন্তু, নেশা অনুসন্ধানী ব্যক্তিদের সামনে ভারতীয় এই দুই পণ্যের বিকল্প থাকে না। ফলে এ দুটি বিক্রি করে বাংলাদেশ থেকে শত শত কোটি টাকার বিজনেস করে নিচ্ছে ভারত।
বাংলাদেশে ভারতীয় মদ মোটামুটিভাবে আসে। সীমান্ত এলাকাগুলোতে ভারতীয় মদ সহজলভ্য। এমনকি ঢাকার বারগুলোতেও ভারতীয় মদ বিক্রি হতে দেখা যায়। তবে বাংলাদেশে যারা নিয়মিত মদ্যপান করেন তারা ভারতীয় মদের স্বাদ পছন্দ করেন না। ফলে, বৃহৎ মদ্যসেবী সমাজে ভারতীয় মদ খুব বেশি জনপ্রিয় হয়নি। করোনা মহামারীর সময় বিদেশি মদ আমদানি বন্ধ হলে এবং ডলার সংকটের কারণে আমদানি একেবারে শূন্যের কোঠায় চলে গেলে বাজারে প্রচুর নকল মদ ছড়িয়ে পড়েছিল। তখনও ভারতীয় মদের দিকে মদ্যসেবীরা খুব একটা ঝোঁকেননি। তারা বিকল্প হিসেবে বাংলাদেশের কেরু এন্ড কোংয়ে উৎপাদিত মদ বেছে নিয়েছেন। করোনার সময় থেকে কেরু ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যমুনা উৎপাদিত হান্টার বিয়ারও একচেটিয়া ব্যবসা করছে।
অনেক মদ্যসেবী মনে করেন কেরুর হুইস্কি, রাম, জিন ও ভদকার মান আরো বাড়ালে বাংলাদেশ মদে ভাল করতে পারবে। পাশাপাশি পার্বত্য অঞ্চল ও গারো পাহাড় অঞ্চলে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত মদের মানোন্নয়ন ও গবেষণায় মনোযোগ দেওয়া দরকার।
এখন সমস্যা হলো, কেরু ও হান্টার ভালো বিকল্প হলেও ভারতীয় ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো সারাদেশে এগুলোর বিপণন ব্যবস্থা নেই। ফলে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর হলেও এগুলো মাদকসেবীদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না। মাদকসেবীরা বিকল্প না পেয়ে ইয়াবা ও ফেনসিডিল খেয়ে ভারতকে মালামাল করে দিচ্ছে।
ভারতীয় মাদক ইয়াবা ও ফেনসিডিল বর্জন করা খুব জরুরি। কীভাবে সম্ভব সে বিষয়ে আপনাদের মূল্যবান মতামত প্রত্যাশা করছি।
চোরাইখাতে ভারতের সবচেয়ে বড় পণ্য ফেনসিডিল ও ইয়াবা। বাংলাদেশের সীমান্ত অঞ্চলগুলোতে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের রমরমা ব্যবসা চলে। ইয়াবা বলতে বার্মার কথা মনে এলেও বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতীয় এলাকাগুলোতে ব্যাপকভাবে ইয়াবা উৎপাদিত হয় বলে ধারণা করা হয়। ফেনসিডিলে ভারতের একচেটিয়া ব্যবসা অনেক আগে থেকেই। শুধু সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো নয়, বাংলাদেশের শহর ও গ্রামের এমন কোন জায়গা খুঁজে পাওয়া কঠিন যেখানে ফেনসিডিল ও ইয়াবা বিক্রি হয় না। কিশোর ও তরুণরা এই মাদকগুলো ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে। কিন্তু এ নিয়ে সামাজিক পরিসরে তেমন কোনো আলোচনা হয় না। আলোচনা করতে চাইলে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি সামনে আসে। সম্ভবত, অন্য নেশাদ্রব্যের মতোই ফেনসিডিল ও ইয়াবাও হারাম। কিন্তু এ বিষয়ে ধর্মনেতা ও ধর্মীয় বক্তাদের তেমন একটা সোচ্চার হতে দেখা যায় না।
অবশ্য, এ বিষয়ে কঠোর ও সোচ্চার মত তৈরি হলেই যে সবাই নেশা করা বাদ দেবে তাও নয়। যারা নেশা করার তারা করবেই। আর এক্ষেত্রে সহজলভ্যতার কারণে শহর গ্রাম সর্বত্র কিশোর ও তরুণদের পছন্দের শীর্ষে আছে ফেনসিডিল ও ইয়াবা। এগুলো সাধারণ মদের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর ও অস্বাস্থ্যকর। কিন্তু, নেশা অনুসন্ধানী ব্যক্তিদের সামনে ভারতীয় এই দুই পণ্যের বিকল্প থাকে না। ফলে এ দুটি বিক্রি করে বাংলাদেশ থেকে শত শত কোটি টাকার বিজনেস করে নিচ্ছে ভারত।
বাংলাদেশে ভারতীয় মদ মোটামুটিভাবে আসে। সীমান্ত এলাকাগুলোতে ভারতীয় মদ সহজলভ্য। এমনকি ঢাকার বারগুলোতেও ভারতীয় মদ বিক্রি হতে দেখা যায়। তবে বাংলাদেশে যারা নিয়মিত মদ্যপান করেন তারা ভারতীয় মদের স্বাদ পছন্দ করেন না। ফলে, বৃহৎ মদ্যসেবী সমাজে ভারতীয় মদ খুব বেশি জনপ্রিয় হয়নি। করোনা মহামারীর সময় বিদেশি মদ আমদানি বন্ধ হলে এবং ডলার সংকটের কারণে আমদানি একেবারে শূন্যের কোঠায় চলে গেলে বাজারে প্রচুর নকল মদ ছড়িয়ে পড়েছিল। তখনও ভারতীয় মদের দিকে মদ্যসেবীরা খুব একটা ঝোঁকেননি। তারা বিকল্প হিসেবে বাংলাদেশের কেরু এন্ড কোংয়ে উৎপাদিত মদ বেছে নিয়েছেন। করোনার সময় থেকে কেরু ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যমুনা উৎপাদিত হান্টার বিয়ারও একচেটিয়া ব্যবসা করছে।
অনেক মদ্যসেবী মনে করেন কেরুর হুইস্কি, রাম, জিন ও ভদকার মান আরো বাড়ালে বাংলাদেশ মদে ভাল করতে পারবে। পাশাপাশি পার্বত্য অঞ্চল ও গারো পাহাড় অঞ্চলে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত মদের মানোন্নয়ন ও গবেষণায় মনোযোগ দেওয়া দরকার।
এখন সমস্যা হলো, কেরু ও হান্টার ভালো বিকল্প হলেও ভারতীয় ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো সারাদেশে এগুলোর বিপণন ব্যবস্থা নেই। ফলে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর হলেও এগুলো মাদকসেবীদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না। মাদকসেবীরা বিকল্প না পেয়ে ইয়াবা ও ফেনসিডিল খেয়ে ভারতকে মালামাল করে দিচ্ছে।
ভারতীয় মাদক ইয়াবা ও ফেনসিডিল বর্জন করা খুব জরুরি। কীভাবে সম্ভব সে বিষয়ে আপনাদের মূল্যবান মতামত প্রত্যাশা করছি।
1,044
subscribers
6
photos
3
videos
