Tahlil-তাহলীল @tahlil2122 Channel on Telegram

Tahlil-তাহলীল

@tahlil2122


আমাদের সকল কাজ একমাত্র মহান রবের সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য। আমাদের পেইজের সকল কনটেন্ট কপিরাইট ফ্রি। কনটেন্ট নিতে কখনো কোনোপ্রকার ক্রেডিট অথবা অনুমতির প্রয়োজন নেই। 💚

Tahlil-তাহলীল (Bengali)

তাহলীল-এর মধ্যে আপনি পাবেন একটি অনন্য এবং সমৃদ্ধ সম্প্রদায়। আমাদের পেজে আপনি পাবেন ভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট যা সবসময় স্বতন্ত্র এবং উদ্ভাবনশীল। আমাদের লক্ষ্য হল মহান রবের সন্তুষ্টি অর্জন করা, এবং সে জন্য আমরা পুরো দৃঢ়তা নিয়ে কাজ করছি। আমাদের সকল কন্টেন্ট কপিরাইট ফ্রি এবং এর ব্যবহার করার জন্য কোনো অনুমতি ছাড়া দেয়া হয়। তাহলীল-এ আপনার জন্য আলাদা একটি পরিবেশ নিয়ে উঠুক এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। আমরা আপনাকে অভিযোগ, পরামর্শ, এবং মন্তব্যের জন্য উৎসাহিত করছি। এখানে প্রকাশিত 💚 চিন্হটি আমাদের হৃদয়ের সাথে নক্ষত্র।

Tahlil-তাহলীল

21 Nov, 13:49


SEAN এর ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিওটির সাথে লেখা - “আমাদের পক্ষে সম্ভব হলে এই আলোচনাটা আমরা সকল বাংলা-ভাষী মুসলিমকে দেখাতাম!” আলোচনার গুরুত্ব বুঝতে এতটুকু কথাই আসলে যথেষ্ট...

চট্টগ্রামে আয়োজিত সিয়ান সেমিনার-৪ এ যেতে পারিনি প্রচন্ড অসুস্থ থাকায়। যাদের থেকেই রিভিউ নিয়েছি সবাই বলেছেন - Asif Adnan ভাই ও Jakaria Masud ভাইয়ের আলোচনা শুনে কেউই কান্না থামাতে পারেনি। এক ভাই থেকে আলোচকদের নোটস নিয়েছি, তিনিও ভাইদের আলোচনা নোট করার সুযোগই পান নি অন্তর ভারাক্রান্তের জন্যে। সেই আলোচনা এখন আমাদের সামনে। সেমিনারে উপস্থিত থেকে সেই আলোচনার স্বাদ পাবোনা নিশ্চিত, কিন্তু একটু হলেও নিজেদের উপকৃত করতে পারি।

আলোচনার লিংক (সকলে দেখার চেষ্টা করি) -
https://youtu.be/GCTOsL6bGrQ

Tahlil-তাহলীল

20 Nov, 15:56


আমার সকল দুঃখ, ব্যথা, কান্নার প্রতিষেধক– "তাকদিরটুকু আল্লাহ লিখেছেন, মেনে নাও, সুখী হয়ে যাবে" নামক ঔষধি।

-শবনম

Tahlil-তাহলীল

20 Nov, 15:35


আপনার মহল্লায় আপনি এই ব্যাবস্থা করে দিন।।

Tahlil-তাহলীল

20 Nov, 00:06


ফজর নামাজ হচ্ছে মুমিনদের জন্য, শয়তানের বিরুদ্ধে প্রথম বিজয়.!

~সংগৃহীত

Tahlil-তাহলীল

19 Nov, 15:11


ঘুমের সময়েও যে সাওয়াব অর্জন করা যায় তা কি আমাদের জানা আছে? ঘুম আমাদের জন্য অপরিহার্য। এই অপরিহার্য বিষয় ঘুমানোর পূর্বে কিছু আমল করলে ঘুমের সময়টাতেও আমরা সাওয়াব অর্জন করতে পারি। চলুন জেনে নেওয়া যাক আমলগুলো—

১. এশার পর তাড়াতাড়ি ঘুমানোর চেষ্টা করা। অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা না বলা। (বুখারী: ৬৩১১)

২. ঘুমানোর পূর্বে কাপড় পরিবর্তন করা। (সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ: ৭/৩৫৯, ইবনে আব্বাস রাদিআল্লাহু আনহু)

৩. অজু করে ঘুমানো। (বুখারী: ৫৯৯)

৪. তিনবার বিছানা ঝেড়ে শোয়া। (বুখারী: ৭৩৯৩)

৫. তিনবার ইস্তিগফার পড়া

اسْتَغْفِرُ اللهَ الْعَظِيمَ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّوْمُ وَ أَتُوْبُ إِلَيْهِ

(তিরমিযী: ৩৩৯৭)

৬. তাসবিহে ফাতেমি
سُبْحَانَ اللهُ الْحَمْدُ لِلَّهُ اللَّهُ أَكْبَر

যথাক্রমে ৩৩ বার ৩৩ বার এবং ৩৪ বার পড়া। (বুখারী: ৫৩৬১)

৭. সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক এবং সূরা নাস পড়া। (বুখারী: ৫০১৭)

৮. আয়াতুল কুরসি পড়া।(বুখারী: ২৩১১)

৯. সূরা কাফিরূন পড়া। (সহিহ তারগিব: ৬০২)

১০. সূরা বাকারাহ এর শেষ ২ আয়াত পড়া। (বুখারী: ৪০০৮)

১১. সূরা মুলক পড়া। (তিরমিযী: ২৮৯০)

১২. ডান কাতে কিবলামুখী হয়ে শুয়ে হাত চোয়ালের নিচে রাখা। (বুখারী: ৬৩১৫)

১৩. পেটের উপর উপুড় হয়ে না শোয়া। (তিরমিযী: ২৭৬৮)

১৪. ঘুমানোর দোয়া:

اللَّهُمَّ بِاسْمِكَ أَمُوْتُ وَ أَحْيَا

পড়া। (বুখারী: ৫৮৭৩)

মুমিনের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের উচিত সর্বদা যতটা সম্ভব আমল করা। কোনোভাবেই সাওয়াব অর্জনের সুযোগ হাতছাড়া না করা। 
আল্লাহ তা'আলা আমাদের উক্ত আমলগুলো করার তৌফিক দান করুক আমিন।

~IOM

Tahlil-তাহলীল

19 Nov, 00:09


ফজর নামাজ বাকি চার নামাজের চেয়ে আলাদা।
ফজর নামাজের সবকিছুই সুন্দর আর অন্যরকম। এমনকি যারা ফজরে শরীক হন, তারাও একটু অন্যরকম। আলহামদুলিল্লাহ।

- আতীক উল্লাহ হাফি:

Tahlil-তাহলীল

17 Nov, 15:58


"ফজর ও তাহাজ্জু‌দের জামানত আছে। ঘুমা‌নোর পূ‌র্বের দুআ, যিকর ও তাসবীহগু‌লো তার জামানত। ‌যে এগু‌লো আদায় ক‌রে ঘুমা‌বে, সে ইনশাআল্লাহ ফজর পড়‌তে পা‌র‌বে। এমন‌কি চাইলে তাহাজ্জুদও!"

~ সাইফুদ্দিন গাযী হাফিযাহুল্লাহ

Tahlil-তাহলীল

17 Nov, 00:17


হে যুবক কাতার বদ্ধ হও
ফজরের জামাতে!

রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুনাফিকদের জন্য ফজর ও এশার চেয়ে বেশি ভারী কোনো নামাজ নেই।

এ দুই নামাজের ফজিলত যদি তারা জানত, তাহলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা উপস্থিত হতো।’

(সহীহ বুখারি)

Tahlil-তাহলীল

16 Nov, 13:44


❝এই দুনিয়ায় হায়!
মানুষ কি তা-ই পায়,
যাহা সে মনে প্রাণে চায়?❞

জীবনের একটি অধ্যায় পার করেছিলাম যখন আমার কান্না দেখে আমার মায়ের চোখ থেকেও টুপ করে দু’ফোটা পানি ঝরেছিলো।

হ্যাঁ, দুনিয়ায় তো সব চাওয়া পূরণ হওয়ার নয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তার প্রতিটি বান্দার তাকদির জুড়ে দিয়েছেন এভাবেই। হাজারো নিয়ামত দিয়েছেন আবার কখনো কখনো দুঃখ বেদনা দিয়ে পরীক্ষাও দিয়েছেন।

দুনিয়ায় তাকদির মেনে নেয়াতেই সুখ বিরাজ করে। আর মেনে নিতে না পারলে ভয়ংকর পাহাড়ের মতো দুঃখগুলো হাজির হয়, ইমানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আরও কয়েকটি বিষয়সহ তাকদিরের ভালোমন্দের উপরও ইমান এনেছি বলেই তো আমরা মুসলিম, এমনটা স্মরণ রাখা জরুরি। তাকদিরে বিশ্বাস, সবর ও তাওয়াক্কুল রেখেই আমাদেরকে এই দুনিয়ার সফর শেষ করতে হবে। এজন্যই তাকদিরের উপর রাজি-খুশি হয়ে কিছু অপ্রাপ্তির বেদনা হৃদয়ের ঘরে পাথর চেপে রেখে দিতে হয়।

নিশ্চয়ই অচিরেই এ পাথরের বুক ছিড়ে সুবিশাল বৃক্ষ জন্ম নিবে ইনশাআল্লাহ...

-শবনম

Tahlil-তাহলীল

16 Nov, 00:24


দিনের প্রথম সিদ্ধান্ত যদি ফজর কে ঘিরে না হয়, তাহলে দিনের বাকি সিদ্ধান্তগুলো প্রায় মূল্যহীন। শুরুতেই ব্যর্থ হয়ে বসে  আছি।

- শায়েখ আতিক উল্লাহ হাফি.

Tahlil-তাহলীল

14 Nov, 15:14


আল্লাহ তাআলা নারীকে একথা বলেননি :
‘তুমি হিজাব করো’!
‘তুমি বোরকা পরো’!
‘তুমি স্কার্ফ পরো’!

আল্লাহ তাআলা বলেছেন :
১. মুমিন নারীগণ যেন বে-গা-না পুরুষের কাছে  সৌন্দর্য প্রকাশ না করে!
وَلَا یُبۡدِینَ زِینَتَهُنَّ
(সূরা নুর : ৩১)

২. তোমরা আদি জা-হে-লি যুগের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেড়িয়ো না!
وَلَا تَبَرَّجۡنَ تَبَرُّجَ ٱلۡجَـٰهِلِیَّةِ ٱلۡأُولَىٰۖ
(সূরা আহযাব : ৩৩)

৩. মূল নিষেধাজ্ঞা সৌন্দর্য প্রকাশ করার বিষয়ে। যে বোরকা-হিজাবের মাধ্যমে সৌন্দর্য প্রকাশ পায়, বলাবাহুল্য সেটাও নি-ষি-দ্ধ। বোরকা-হিজাব এমন হওয়া জরুরী, যাতে সৌন্দর্য প্রকাশ না পায়।

বলাবাহুল্য চেহারাতেই সমস্ত সৌন্দর্য কেন্দ্রীভূত থাকে। কখনো চোখেও। এজন্য দৃষ্টিও অবনত রাখতে বলা হয়েছে।

~ আতিক উল্লাহ (হাফি.)

Tahlil-তাহলীল

14 Nov, 15:08


*শুক্রবার রিমাইন্ডার 📌*

• সূরা কাহফ
• ইস্তেগফার(আস্তাগফিরুল্লাহ)
• বেশি বেশি দুরুদ শরীফ পাঠ ﷺ
*[সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- রিমাইন্ডার দেখার পরপরই কয়েকবার পড়ে নিন ইনশা আল্লাহ। ]*
• আসরের পর থেকে মাগরিব এর আগ পর্যন্ত দোয়া করা।

~কপি

Tahlil-তাহলীল

14 Nov, 13:09


যার অন্তরে আল্লাহর প্রতি সম্মান এত বেশি থাকবে যে, এর (সম্মানের অনুভূতি থাকার) কারণে আল্লাহর অবাধ্যতা করা থেকে সে বিরত থাকবে; আল্লাহ তার জন্য সৃষ্টিকূলের হৃদয়েও সম্মান তৈরি করে দিবেন, ফলে তারা তাকে লাঞ্ছিত বা অসম্মান করবে না।

– ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রাহিমাহুল্লাহ
সূত্রঃ আল-ফাওয়াইদ: পৃ. ৪৯

Tahlil-তাহলীল

13 Nov, 06:45


আপনি আমারে ইশকের ফুল দিয়েন।
আমিও সিলাহ তুলে দিবো আপনার কাঁধে,
দুনিয়াজুড়ে রব্বের ফুল ফুটাতে...!

-শবনম

Tahlil-তাহলীল

12 Nov, 14:17


আর যে আখিরাত চায় এবং তার জন্য যথাযথ চেষ্টা করে মুমিন অবস্থায়, তাদের চেষ্টা হবে পুরস্কারযোগ্য![১]

[১] সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত : ১৯
বই : কাজের মাঝে রবের খোঁজে

~কালেক্টেড

Tahlil-তাহলীল

12 Nov, 03:58


দুয়া কুনুত পড়ার সময় একটা বাক্য আছে "ওয়ালা নাকফুরুকা" যার মোটামুটি অর্থ এবং আমরা কু ফ রি করিনা।

এখানে ওয়ালা শব্দের লা এর পর ন্যুনতম এক আলিফ টান দিতে হবে। না দিলে অর্থ ভয়ংকর রকম বিকৃত হয়ে যাবে। টান না দেওয়ায় অর্থ হবে- অবশ্যই আমরা কু ফ রি করি।

বিভিন্ন দুয়া পড়ার সময় এজন্য বিশুদ্ধ উচ্চারণে পড়া জরুরি।

-ইশতিয়াক আহমাদ তুষার হাফি.

Tahlil-তাহলীল

11 Nov, 17:51


একটি ভুল কাজ : কুরআন তিলাওয়াত চালু করে অন্য কাজ করা

অনেক মানুষকে দেখা যায় ক্যাসেট বা কম্পিউটারে কুরআন তিলাওয়াত চালু করে অন্য কাজ করতে থাকে। তিলাওয়াত একেবারেই শুনছে না বা কাজের কারণে তিলাওয়াতের প্রতি মনোযোগ দিতে পারছে না। বা একটা কিছু শুনতে শুনতে কাজ করার অভ্যাস তাই তিলাওয়াত ছেড়ে রেখেছে। শোনা উদ্দেশ্য নয়। এ কাজটি ঠিক নয়। কুরআন তিলাওয়াত শোনা একটি স্বতন্ত্র আমল। আল কুরআনুল কারীমে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
যখন কুরআন তিলাওয়াত হয় তখন তোমরা মনোযোগ সহকারে তা শ্রবণ কর এবং চুপ থাক। যাতে তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করা হয়।
[সূরা আরাফ, ২০৪]
কিন্তু তিলাওয়াত ছেড়ে তা না শোনা এবং অন্য কাজে লিপ্ত থাকা কুরআনের এই হুকুমের খেলাফ।
.
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেও অন্যের থেকে তিলাওয়াত শুনতে পছন্দ করতেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে বললেন, “আমাকে তিলাওয়াত করে শোনাও।” বললাম, আপনাকে কুরআন তিলাওয়াত করে শোনাব, কুরআন তো আপনার উপরই নাযিল হয়েছে! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “আমি অন্যের কাছ থেকে তিলাওয়াত শুনতে পছন্দ করি।” আমি সূরা নিসা তিলাওয়াত করতে শুরু করলাম। যখন এই আয়াতে পৌছলাম:
‘‘যখন আমি প্রত্যেক উম্মত থেকে একজন সাক্ষী উপস্থিত করব এবং আপনাকে উপস্থিত করব তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষীরূপে, তখন কী অবস্থা হবে?’’
তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “থাম, হে আব্দুল্লাহ।” আমি নবীজীর দিকে তাকিয়ে দেখি তার দুগাল বেয়ে অশ্রু ঝড়ছে।’
[সহীহ বুখারী, হাদীস ৪৫৮২]
.
আল্লাহর কালাম তিলাওয়াত হচ্ছে আর আমি অন্যদিকে মনোযোগ দিব তা হয় না। সুতরাং তিলাওয়াত যখন শুনব তো মনোযোগ দিয়ে তিলাওয়াতই শুনব। আর কাজ করার সময় যদি কিছু শুনতেই হয় তাহলে গুনাহের কিছু না শুনে  শরীয়তসম্মত গযল সংগীত শোনা যেতে পারে।

মাসিক আল কাউসার
তত্ত্বাবধানে: মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল মালেক
খতীব: জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররম

©

Tahlil-তাহলীল

09 Nov, 08:08


একটি হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ!!

রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
"تكفيرُ كل لِحــاءٍ؛ ركــعتان"
"প্রত্যেক ঝগড়ার কাফফারা হলো দুই রাকাত নামাজ।"
[আল-জামে ২৯৮৬, আলবানী]

"লিহা" শব্দের অর্থ: ঝগড়া-বিবাদ ও তর্ক-বিতর্ক।

এই হাদিসের শিক্ষা হলো, একজন মুসলিম তার ভাইয়ের সঙ্গে হওয়া কোনো ঝগড়া বা বিবাদকে কাফফারা দিতে আল্লাহর সামনে দুই রাকাত নামাজ আদায় করবে। এতে সে তার কাজে অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে। কারণ, এ ধরনের বিরোধ শয়তানের প্ররোচনায় হয়ে থাকে।

সংগৃহীত

Tahlil-তাহলীল

08 Nov, 16:02


ঈমানী মৃত্যু অনেক দামী জিনিস। শয়তান মৃত্যুকালীন সময়ে সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে ঈমান ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য। আবারও পড়ুন। শয়তান সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে। দুনিয়াতেই শয়তানের প্ররোচনায় সামান্য গুনাহ থেকে বাচতে পারিনা। যখন শয়তান সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে তখন হালত কী হবে?

এমনিতেই আমাদের অধিকাংশের ই প্রকাশ্য আমল আর গোপন আমলে অনেক পার্থক্য। এজন্য ঈমানের উপর অটল থাকার দুয়াগুলো বারবার আমলের চেষ্টা করি। আল্লাহ তা'আলা ঈমানের উপর মৃত্যু নসিব করুন আমিন।

-ইশতিয়াক আহমাদ তুষার হাফি.

Tahlil-তাহলীল

08 Nov, 13:18


প্রতিটা গুনাহ অন্য আরো একটা গুনাহ করতে তাড়িত করে।

যে লোক ফযর সালাত বাদ দিলো, যোহর সালাত তাকে খুব বেশি আকর্ষণ করতে পারবে না। এক অনির্ণেয় অলসতা ভর করবে তার শরীরে।

যে লোক মাত্রই মিথ্যে কথা বলে এক দোকানিকে ঠকাল, ঘরে ফেরার পথে রাস্তায় সে যদি কোনো কাঁটা অথবা কাঁচের টুকরো দেখে, সেটা হাত দিয়ে অন্যত্র সরিয়ে দিতে খুব বেশি আগ্রহ সে পাবে না। অথচ—রাস্তা থেকে ক্ষতিকর বস্তু সরিয়ে দেওয়া যে কতো বড় সওয়াবের কাজ সেই হাদিসটা নিদেনপক্ষে একশোবার সে পড়েছে জীবনে।

একইভাবে, প্রতিটা ভালো কাজ অন্য আরেকটা ভালো কাজ করতে তাড়িত করে।

যে লোক ফযর সালাত মসজিদে গিয়ে জামায়াতে আদায় করেছে, যোহর সালাত বাদ দেওয়া তো দূর, একাকী আদায় করার চিন্তা তার ভাবনার মধ্যেও আসবে না৷ যতো কাজের চাপ থাকুক, জামায়াতে শরিক হওয়ার সময় আর সুযোগ সে বের করে ফেলবেই।

যে লোককে দোকানি ভুলে দুইশো টাকার বদলে পাঁচশো টাকা দিয়ে দিয়েছিল, কিন্তু সে নিজ থেকে দোকানিকে উক্ত পাঁচশো টাকার নোট ফেরত দিয়ে, দুইশো টাকা চেয়ে নিয়েছে, তার ভেতরে সততার এক অন্যরকম শক্তি কাজ করবে।

ঘরে ফেরার সময় কাঁটা বা কাঁচ তো বহু দূরের ব্যাপার, রাস্তায় যদি একটা ছোট ইটের টুকরোও দেখে যেটায় কেউ হোঁচট খাওয়ার এতোটুকু সম্ভাবনাও বিদ্যমান, সেই ইটের টুকরোটা সে নিজ হাতে রাস্তা থেকে দূরে সরিয়ে রাখে।

‘মুড’ বা ‘মেজাজ’ যাই বলি না কেন, সেটা অনেকটাই নির্ভর করে আমাদের কীসের পাল্লাটা ভারি তার উপর৷ গুনাহের পাল্লা, নাকি ভালো আমলের পাল্লা।

~আরিফ আজাদ