The Outpost @outpostosint Channel on Telegram

The Outpost

@outpostosint


The Outpost is a military affairs group. Where military, diplomatic, military history, activities of intelligence forces of different countries are discussed.

X: x.com/outpostosint

The Outpost (English)

Welcome to The Outpost, a dynamic and engaging Telegram channel dedicated to military affairs! Our community, known as outpostosint, is a hub where enthusiasts of military, diplomatic relations, military history, and activities of intelligence forces from around the world come together to share knowledge, insights, and discussions. Whether you are a military buff, a history aficionado, or simply curious about the intricate world of international relations, The Outpost is the perfect place for you! Stay updated on the latest developments, engage in thought-provoking conversations, and connect with like-minded individuals who share your passion for all things military. Join us today at x.com/outpostosint and become part of The Outpost community. We look forward to welcoming you onboard!

The Outpost

03 Feb, 03:51


নিক্বাব পরিধান নিষিদ্ধ করলো কিরগিজস্তান!

মধ্য এশিয়ার মুসলিমপ্রধান দেশ কিরগিজস্তানে নিক্বাব নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশটিতে গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই আইন কার্যকর হয়েছে।

আইন ভঙ্গ করলে ২৩০ ডলার জরিমানা গুনতে হবে। রেডিও ফ্রি এশিয়ার অনলাইন প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

-DOAM BANGLA

The Outpost

03 Feb, 03:47


তৎকালীন সিরিয়ার সামরিক বাহিনী, ইরান, রাশিয়া ও হিজবুল্লাহর যোদ্ধাদের হাতে নির্মমভাবে নির্যাতনের শিকার সুন্নী মুসলিম।

#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

02 Feb, 19:15


জুলাই আন্দোলনে আ'হ'তরা ড. ইউনূসের বাসভবনের ব্যারিকেড ভে'ঙ্গে ফেলেছে। প্রবেশপথে হাসনাত আব্দুল্লাহর সঙ্গে তর্ক-বি'তর্ক চলছে।

—নব দিগন্তের মঞ্চ

The Outpost

02 Feb, 19:07


বাশার আল আসাদের বাহিনীর হাতে ২০১৪ সালে নৃশংসভাবে নির্যাতনের শিকার হওয়া সুন্নী মুসলিম।

#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

02 Feb, 16:33


শহীদ আল্লামা সাঈদীকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে খুনি হাসিনার নিকট গোপন এক প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল হিন্দুস্থানের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ । ওই প্রতিবেদনে সাঈদীর বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়াসংক্রান্ত এক নির্দেশনাতে বলা হয়েছিল “দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে যদি দুনিয়া থেকে না সরিয়ে দেয়া হয়, তাহলে যেকোনো সময় তার (শেখ হাসিনা) সরকারকেই ফেলে দেয়া হতে পারে। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সাঈদীকে মন থেকে ভালোবাসেন এবং দলমত নির্বিশেষে তার রয়েছে ব্যাপক জনসমর্থনও।”

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ এর ১/৩ নম্বর (হাসপাতালসংলগ্ন) সেলে দীর্ঘদিন আটক থাকার সময় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী তার জেল পার্টনার, ব্যক্তিগত খেদমতকারী (খুনের মামলার আসামি মাসুদ) ও বিভিন্ন সময় তার সেবায় নিয়োজিতদের কাছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর দেয়া গোপন প্রতিবেদন এবং শেখ হাসিনাকে নিয়ে নানা মন্তব্যের সময় তিনি এ কথা বলেছেন। এ সময় ফাঁসির আসামি বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী তার (সাঈদী) কথায় সায় দিয়ে শুধু বলেছিলেন, ঠিক বলেছেন ভাইজান, ওদের (ইন্ডিয়া) চালে পড়েই শেখ হাসিনা ফাঁসির রায় দেয়া শুরু করেছে।

সূত্র : নয়া দিগন্ত/ ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

The Outpost

02 Feb, 16:32


হবিগঞ্জ শহরের উত্তর শ্যামলী এলাকায় লিফলেট বিতরণকালে সাবেক সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) ও আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শামীম আহমেদকে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে ছাত্র-জনতা।

যেখানেই লীগ সেখানেই গণধোলাই।

আপনার আশে পাশে থাকা লীগ সন্ত্রাসীদের তথ্য দিয়ে প্রশাসনকে সহযোগীতা করুন।


Bring Justice to You

The Outpost

02 Feb, 16:31


ভায়োলেন্স ভিডিও

সিরিয়ার স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদের বাহিনীর হাতে নিহত সুন্নী মুসলিম।

#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

02 Feb, 14:55


সিরিয়ার আলেপ্পোর আতারিবে জেলা ভবনে এক বেসামরিক সুন্নী নাগরিকের উপর নৃশংস নির্যাতন চালাচ্ছে বাশার আল আসাদের সেনাবাহিনী, রাশিয়া, ইরান ও হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা।

#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

02 Feb, 14:50


২০১১ সালে সিরিয়ার হোমসে সুন্নী মুসলমানদের উপর নির্যাতন চালাচ্ছে বাসার আর আসাদের বাহিনী ও হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা।

#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

02 Feb, 01:50


রাজধানীর হাতিরঝিল থানার উলন পুরাবাড়ি এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে জিলানী (৫৫) ও শুভ (১৭) নামে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।

The Outpost

01 Feb, 23:47


জুলাই আন্দোলনে হাসিনার পালিত বাহিনীর গুলিতে আহত এক যোদ্ধা। বুকের বা'পাশে গুলি লেগে পিছন থেকে বেরিয়ে গিয়েছে।

The Outpost

01 Feb, 23:29


২০১২ সালে সিরিয়ার হোমসের বাবা আমর এলাকায় আসাদ বাহিনী হাতে নিহত হওয়ার পরেও একজন বেসামরিক ব্যক্তির লাশের উপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে।


#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

01 Feb, 20:04


এলার্ট: ভায়োলেন্স ভিডিও

সিরিয়ার বাশার আল আসাদের বাহিনীর হাতে মারা যাওয়া ব্যক্তিটির নাম "দিব সালেহ আল-মুহাম্মাদ (আল-হুরাইবি)"। তিনি ১৯৮৩ সালে দামেস্কের আল-জামানিয়াহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বিবাহিত এবং তার চারটি সন্তান রয়েছে।


#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

01 Feb, 14:40


এলার্ট: ভায়োলেন্স ভিডিও

সিরিয়ার স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদ, রাশিয়া, ইরান ও হিজবুল্লাহর দ্বারা সংঘটিত সুন্নী মুসলমানদের উপরে গনহত্যার ভিডিও ফুটেজ।


#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

01 Feb, 14:34


জুলাইয়ের আন্দোলন..

The Outpost

01 Feb, 10:26


আজ সকাল সাড়ে ৮টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রধান ফটকের সামনে ও আশপাশের এলাকায় রিক্সা ও সিএনজি চালকদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ করেছে নি'ষি'দ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের স'ন্ত্রা'সীরা।

লিফলেট বিতরণে অংশ নিয়েছে নি'ষি'দ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আনোয়ার হোছাইন, সাবেক গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মুকিব মিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এস এম আব্দুর রহিম, ছাত্রলীগের সাবেক সহ- সম্পাদক এনামুল হক প্রিন্স, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক দিদার মুহাম্মদ নিজামুল হক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এম. এম. নাজমুল হাসান, সহ-সভাপতি হাসান আহমেদ খান, সাবেক উপ-মানবসম্পদ সম্পাদক কপিল হালদার সজল, আমিনুল ইসলাম, আব্দুস সামাদ লাভলু, আলী হোসেন, মাহমুদুল হাসান মামুন।

গোয়েন্দাদের জন্য তথ্যগুলো সরবরাহ করা হলো। সময় ২৪ ঘন্টা। এরমধ্যেই এদেরকে গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হলে জনতার কাছে আপনারা জবাবদিহিতা দিতে বাধ্য।

Bring Justice to You

The Outpost

01 Feb, 08:15


সিরিয়ায় বাশার আল আসাদ ও হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা সুন্নী মুসলমানদের উপরে নৃশংস নির্যাতন চালানোর ভিডিও ফুটেজ।


#SSM (Syrian Sunni Massacre)

The Outpost

03 Jan, 15:49


ফুটেজগুলোতে দেখা যাচ্ছে, ইউক্রেনের কুরস্ক অঞ্চলের কোন একটি এরিয়ায় গ্রুপ ফাইট শেষে সেখানকার ধ্বংসাবশেষ ও ইউক্রেনীয় সৈন্যদের মৃতদেহ। এগুলোর মধ্যে একজন ইউক্রেনীয় সৈনিক বেঁচে রয়েছেন, তার বেঁচে থাকার একমাত্র কারণ হলো আত্মসমর্পণ।

The Outpost

30 Dec, 06:58


গাজা উপত্যকা

The Outpost

28 Dec, 16:37


অপরাধী আবু মুখলেস সারাকিব সে আসাদ বাহিনীর একজন কর্মকর্তা ছিলেন সার্ভিসে থাকাকালীন তার হাতে অনেক সিরিয়ান সাধারন মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং গুমের শিকার হন। তাকে পাকড়াও করেছে সিরিয়ার বর্তমান বিপ্লবি সরকার। সে যে কোনো বেসামরিক লোক না তার প্রমানস্বরুপ একটি ভিডিও ক্লিপ বিপ্লবি সেনাদের হাতে পৌছায় সেখানে অপরাধী আবু মুখলেস সারাকিবকে দেখা যায়।

@outpostosint

The Outpost

27 Dec, 20:44


২০১৩ সালের সিরিয়ার দামেস্কে নির্যাতনের শিকার হওয়া একটি ভিডিও ফুটেজ আমাদের হাতে এসেছে।

ভিডিওটি দেখা যাচ্ছে দামেস্কের গ্রামাঞ্চলের হারাস্তা শহরের একটি বাড়িতে রাশিয়া , পাকিস্তান , ইরান এবং হিজবুল্লাহ সমর্থিত আসাদ সরকারের মিলিশিয়ারা সুন্নী মুসলিম হওয়ার কারনে স্থানীয় এক যুবককে মারধর করছে। একইসাথে মহান আল্লাহকে অবমাননা করে নানা কথা বলছে।

The Outpost

27 Dec, 15:56


বাংলাদেশের যশোরে ১২ সমকামী শিক্ষার্থী এইডস আক্রান্ত হয়েছে, নতুন করে শনাক্ত করা হয়েছে ২৫ রোগী।

The Outpost

27 Dec, 15:50


বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র কোনো প্রভাব ছাড়াই নিরপেক্ষ ও নিরপেক্ষভাবে জাতির সামনে তুলে ধরা হবে।

— মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান
সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রাইফেলস

The Outpost

27 Dec, 15:48


আমি দেশবাসীকে জানাতে চাই যে, বিডিআর বিদ্রোহের পর যারা নির্যাতিত ও নিহত হয়েছেন, আমরা তাদের সকলের খোঁজ নেব।

— মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান
সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রাইফেলস

The Outpost

27 Dec, 15:44


৩১°৩১′ উত্তর ৩৪°২৭′ পূর্ব

উত্তর গাজার আহত মানুষদের আশা কামাল আদওয়ান হাসপাতাল। হাসপাতালটি ইস রাইলের সেনাবাহিনী দ্বারা শ্বাসরুদ্ধকর অবরোধে আক্রান্ত হয়েছে। ইসরা ইলের হামলায় হাসপাতালের প্রায় সম্পূর্ণ ভবনে আগুন ছড়িয়ে গিয়েছে। অপারেশন এবং সার্জারি বিভাগ, পরীক্ষাগার, রক্ষণাবেক্ষণ, অ্যাম্বুলেন্স ইউনিট এবং গুদামগুলি সম্পূর্ণরূপে পুড়ে গেছে

ইসরা ইলের সেনাবাহিনীর অস্ত্র ও বন্দুকের ব্যারেলের হুমকির মধ্যেই কামাল আদওয়ান হাসপাতালের আহতদের জোরপূর্বক ইন্দোনেশিয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হচ্ছে, স্থানান্তরিত হাসপাতালটিতেও চিকিৎসা সরবরাহ, পানি, ওষুধ এবং এমনকি বিদ্যুৎ ও জেনারেটরের অভাব রয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এমনকি, কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ হুসাম আবু সাফিয়াকে তুলে নিয়ে যাবে ইসরাই ইল বলে হুমকি পেয়েছেন তিনি।

The Outpost

24 Dec, 15:22


Bangladesh Rifles (BDR) দিল্লিকে মৃত্যু পর্যন্ত তাড়া করবে إِنْ شَاءَ ٱللَّٰهُ। BDR এর সদরদপ্তরে নারকীয় হত্যাকাণ্ড নিয়ে অবশেষে দীর্ঘ অপেক্ষার পর "পিলখানা তদন্ত কমিশন" গঠিত হয়েছে। এবং কমিশনের দায়িত্ব নিয়েছেন লিজেণ্ডারি মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান স্যার। যিনি কিনা Bangladesh Rifles কর্তৃক বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষার ইতিহাসে সবচেয়ে সোনালী অধ্যায়টির মূল নায়কদের মাঝে অন্যতম হিসাবে গণ্য হয়ে থাকেন।

পিলখানায় গণহত্যার পর দায়িত্ব পাওয়া BGB এর প্রথম ডিরেক্টর জেনারেল (DG) আজ কমিশন তৈরির সংবাদে পলায়নের চেষ্টা করছিলেন বলে শোনা গিয়েছে। ফলাফল হিসাবে কমিশন নিজেদের ক্ষমতার প্রথম প্রদর্শনী দেখিয়েছে। মেজর জেনারেল ফজলুর রহমানের নির্দেশে বিমানবন্দরে BGB এর তৎকালীন আলোচ্য DG ও Lieutenant General হিসাবে আর্মি থেকে অবসরে যাওয়া Md Mainul Islam কে থামানো সম্ভব হয়েছে এবং ওনার বিদেশে গমন স্থগিত করা গিয়েছে।

এমন খবর আমরা 'পিলখানা তদন্ত কমিশন' থেকে নিয়মিত পাওয়ার অপেক্ষায় থাকব। إِنْ شَاءَ ٱللَّٰهُ।

ধন্যবাদ।

- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

23 Dec, 05:09


ই. স.রা.ই.ল General's Plan এর আওতায় উত্তর গাজাকে আলাদা করে সেখানকার সমস্ত কিছু পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে থাকা জীবিত মানুষদের প্রাণ ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে। গতকাল সেখানে দেখা যায় ফি,লি,স্তি,নি মৃতদেহগুলোর মাংস বিড়াল ভক্ষন করছে।

@outpostosint

The Outpost

21 Dec, 10:08


সিরিয়ার বিপ্লবীদের হাতে জব্দ হওয়া একটি নথিতে দেখা যাচ্ছে ইয়ারমুক ক্যাম্পের একজন ফিলিস্তিনি শুধু হামাসের সদস্য হওয়ার কারনে বাশার আল আসাদ সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা তাকে তুলে নিয়ে যায় এবং তার বিচার করে। ফিলিস্তিনি ব্যক্তিটির নাম ছিলো আলা সালাহ আল-দিন আইয়ুবি এবং তার মায়ের নাম জান্নাত নাদিয়া। তিনি ১৯৮৫ সালে ইয়ারমুক জন্মগ্রহণ করেন। আটক করার পরে আলা সালাহ আল-দিন আইয়ুবির বিরুদ্ধে সিরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা নথিতে উল্লেখ করে "বিশ্বাসঘাতক হামাস, হামাস আন্দোলন এবং তার পক্ষে কার্যকলাপের সাথে সংশ্লিষ্টতা থাকায় আটক করা হলো।"

The Outpost

18 Dec, 04:13


ইজতেমা ময়দানে সাদ ও জুবায়ের গ্রুপের সংঘর্ষে তিনজন নিহত এবং শতাধিক লোক আহত হয়েছে।

The Outpost

17 Dec, 18:12


Syrian Emergency Organization এর নির্বাহী পরিচালক মুয়াজ মুস্তফা বাসার আল আসাদের সময়ে ঘটে যাওয়া সুন্নী মুসলিমদের উপর নৃশংস হত্যাকান্ডের সামান্য একটু প্রমাণ বিশ্ববাসীর সম্মুখে আনতে সক্ষম হয়েছে। সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের ৪০ কিলোমিটার উত্তরে কাতিফার অঞ্চলে মুয়াজ মুস্তফা পাঁচটি গনকবরে খুঁজে পেয়েছেন। এর মধ্যে একটি গনকবরে অন্ততপক্ষে এক লক্ষ (১,০০,০০০) সুন্নী মুসলিমদের কবর দেয়া হয়েছে। ২০১১ সাল থেকে সুন্নী মুসলমানদের উপরে চলা বর্বর নির্যাতনে এরকম লক্ষ লক্ষ মানুষকে শহীদ করেছেন বাসার আল আসাদ ও তার প্রত্যক্ষ সহযোগী রাশিয়া, ইরান, হিজ*বু"ল্লাহ, ইস*রা"ইল এবং পরোক্ষ সহায়তাকারী পাকিস্তান।

The Outpost

17 Dec, 18:11


Bangladesh Rifles নামটা হলো গর্ব ও শতবর্ষের ঐতিহ্যের ধারক একটি নাম। Rifle's HQ, পিলখানায় ২০০৯ সালে এই নামের গর্বিত ধারকদের ওপর অপবাদ লাগানো হয়। সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্র করে পাল্টে ফেলা হয় দূর্ধর্ষ নামটি।

'Rifles' শব্দটি আমাদের বাহিনীর নামে যুক্ত হওয়ার ইতিহাস জানতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে ১০৪ বছর পূর্বে। তখন আমাদের বাহিনীটির নামকরণ করা হয় 'Eastern Frontier Rifles'। সেকেণ্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ার শুরু হলে এই বাহিনী উক্ত নামের অধীনে সেখানে সম্মুখ যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষে বৃটিশ উপনিবেশের অবসান ঘটলে পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানের সীমান্তের প্রহরী হিসাবে উক্ত বাহিনীকে মোতায়েন করতে শুরু করে। এবার তাঁদের নাম দেওয়া হয় 'East Pakistan Rifles'। পাকিস্তানের হয়ে EPR এর গৌরবময় ইতিহাস আছে। এবং স্বাভাবিকভাবে তা ইণ্ডিয়ান আর্মির বিরুদ্ধে। '৫৮ সালে সিলেটের ভূখণ্ড দখল করতে এসে EPR এর হামলায় ইণ্ডিয়ান আর্মি পলায়ন শুরু করে। সেসময় ওরা ০৪টি লাশ ও ০৩টি বন্দিকে EPR এর হাতে ফেলে পালিয়ে যায়। 'East Pakistan Rifles' এর গ্রাউণ্ড ফোর্সেস কমাণ্ডার মেজর মুহাম্মাদ তোফায়েল (تَقَبَّلَاللهُ) এসময় একমাত্র সীমান্তরক্ষী হিসাবে শত্রুর হাতে প্রাণ হারান। পাকিস্তান সরকার তখন এই দূর্ধর্ষ EPR অফিসারকে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীতে বীরত্বের সর্বোচ্চ সম্মাননা نشان حیدر (Mark Of The Lion) খেতাবে ভূষিত করে। তখন পর্যন্ত তাঁর পূর্বে পাকিস্তানে শুধুমাত্র দু'জন উক্ত খেতাব পেয়েছিলেন এবং আজ পর্যন্ত পাকিস্তানে 'Nishan-E-Haider' খেতাব পাওয়া যোদ্ধা মাত্র ১১ জন।

নতুন উপমহাদেশের ইতিহাসে সেটা ছিল ইণ্ডিয়ান আর্মির তরফ হতে আমাদের ভূখণ্ডের দিকে সর্বপ্রথম দৃষ্টিপাত। যার শাস্তিস্বরূপ জনপদের Rifles ওদের চোখ উপড়ে নেয়। তারপর '৬৫ সালের যুদ্ধে 'CHT' তে আবারো ইণ্ডিয়ান আর্মি হামলা চালালে 'EPR' পুনরায় ওদের ভয়ঙ্কর পিটুনি দেয়। পলায়ন করে ওরা।

অতঃপর ১৯৭১ সালের পর নতুন বাংলাদেশে 'EPR' এর নাম আরো একবার পরিবর্তিত হয়। এবার আমাদের বাহিনীটির নাম রাখা হয় 'Bangladesh Rifles'। কিন্তু, নামের শুরু বদলালে কি হবে, Rifles এর স্বভাব কোনোদিন বদলায়নি। কখনো ছাড় দেয়নি Rifles। '৭৯ সালে সীমান্তের সম্মান রক্ষার্থে আমাদের BDR কুমিল্লা সীমান্তে পুরো নভেম্বর মাস ধরে ইণ্ডিয়ান সেনাদের সাথে গুলিবিনিময় করতে থাকে। তারপর ২০০১ সালে তাঁদের দৃঢ়তার ইতিহাস তো আজ পর্যন্ত অদ্বিতীয়।

শেষ পর্যন্ত আসে ২০০৯। মুখোমুখি যুদ্ধের পরাজিত শক্তি তখন আশ্রয় নেয় ভয়ঙ্কর কূটকৌশলের। আমাদের মাঝে মিশে থাকা কিছু বিশ্বাসঘাতকের সহায়তায় ওরা সেদিন Rifles এর হৃদয়, পিলখানার মাটিতে নিজেদের অপবিত্র পা রাখতে সমর্থ হয়। বাংলার নায়কদের সেদিন ওরা অসহায়ভাবে হত্যা করে। অপমান করে তাঁদের সম্মানিত পরিবারবর্গকে। এরপর পরাজিত শক্তি নিজের বিশ্বাসঘাতক চরদের সহায়তায় সেদিনকার সকল কুকর্মের দায় 'Rifles' নামের গর্বিত ধারকদের ওপর চাপিয়ে দেয়।

ওরা ১৯২০ সালের পর প্রথম বারের মতো 'Rifles' কে 'Guards' এ রূপান্তর করতে সমর্থ হয়। শুরু হয় বাংলার পরাধীনতা ও তাঁর সীমান্তরক্ষীদের লজ্জাজনক নিষ্ক্রিয়তার এক লাঞ্জনাকর অধ্যায়। যা আজও চলমান রয়েছে।

আমাদেরকে আমাদের Rifles ফিরিয়ে দিন। আমরা সার্বভৌমত্ব ফিরিয়ে নিব। إِنْ شَاءَ ٱللَّٰهُ।

ধন্যবাদ।

- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

16 Dec, 17:12


সিরিয়ার একটি সামরিক সাইটে ইসরাইলি এয়ার ফোর্স বিমান হামলা চালিয়েছে। বিস্ফোরণের মাত্রা এতটাই তীব্র ছিলো যে ঐ অঞ্চলসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় ৩.১ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

The Outpost

16 Dec, 07:52


আজ বাংলাদেশের বিজয় দিবস। আমরা তিন লক্ষ বা তিন মিলিয়ন শহীদের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়েছি সে বিষয়ে আমি কথা বলতে চাচ্ছি না। শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি সেটা তিনজন হোক বা তিন মিলিয়ন। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা পোস্ট করছে। পোস্টটিতে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করে ইন্ডিয়ার স্বাধীনতাকে প্রাধান্য দিয়েছে, প্রচার করছে। পোস্টটির বাংলা অনুবাদ হচ্ছে, "আজ বিজয় দিবসে আমরা ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক বিজয়ে ভারতের সাহসী সৈনিকদের সাহস ও আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধা জানাই। তাদের নিঃস্বার্থ আত্মনিবেদন এবং অটুট সংকল্প আমাদের জাতিকে সুরক্ষিত করেছে এবং গৌরব বৃদ্ধি করেছে। এই দিনটি তাদের বীরত্ব এবং অবিচল চেতনার প্রতি শ্রদ্ধার নিবেদন। তাদের আত্মত্যাগ চিরকাল প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং আমাদের জাতির ইতিহাসে গভীরভাবে স্থান করে নেবে।"

তবে একটা কথা বলে দিচ্ছি, ইসরাইল এবং ইন্ডিয়া তাদের "প্রমিস ল্যান্ড" এবং "অখন্ড ভারত" প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যত সামনে এগিয়ে যাবে ওরা ওদের কবরের গভীরতা তত-ই বৃদ্ধি করবে।

— Khaja Juberi
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

16 Dec, 07:00


Research & Analysis Wing এর তরফ হতে বাংলাদেশের ভেতরে গুপ্তহত্যা পরিচালনার ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিগুলো ব্যবহৃত হতে পারে, এর মাঝে একটি হলো ISIS। এদের বিভিন্ন গুপ্তচর সংস্থা বর্তমানে নিজস্ব কাজে মোতায়েন করে থাকে।

যেহেতু ISIS যাদের শত্রু মনে করে, ভিনদেশি গুপ্তচর সংস্থাও তাঁদের শত্রু মনে করে। সুতরাং, ISIS এর কিছু সন্ত্রাসীকে আত্মঘাতী হামলার প্রশিক্ষণ দিয়ে সেখানে নিজেকে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হলো বর্তমানে Intelligence Community এর সবচেয়ে সফল কৌশল। এমন পদ্ধতি অনুসরণ করার ফলে কাজটি ওরা ঘটিয়েছে তার একদম কোনো প্রমাণ থাকে না। সেদিন পাকিস্তানে ISI এর নির্দেশে ISIS এর জনৈক আত্মঘাতী অনুরূপভাবে আফগানিস্তানের একজন মন্ত্রীর প্রাণহানি ঘটিয়েছে।

ISIS হলো জ্ঞানপাপী ও মূর্খদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল। এগুলো মুসলিম জাতির সবচেয়ে বড় হুমকি সমূহের ভেতর অন্তর্ভুক্ত। আমি ইসলামের বিধানের দিকটা সযত্নে এড়িয়ে গেলেও, আমার বিগত দিনগুলোর পড়াশোনায় আমি এদের সম্পর্কে যেসমস্ত জিনিস জানতে পেরেছি, তাতে আমার নিকট এদের ডেজিগনেশন হলো - "Anti Muslim Counter - Revolutionary Force।"

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

15 Dec, 16:33


#সিরিয়ায়_সুন্নী_মুসলিম_এবং_নিধনে_পাকিস্তান

আজ আমরা যখন পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে দাঁড়িয়ে সিরিয়ায় মানবতার সর্বনিম্ন পর্যায় অবলোকন করছি তখন আমাদের মননে ভেসে আসছে হাফেজ আল আসাদ, বাশার আল আসাদ ও তাদের মতাদর্শের অধিকারী বাহিনীর নৃশংস হত্যাকান্ড ও নির্যাতন। সুন্নী মুসলিম হওয়ার অপরাধে গত ৬১ বছর ধরে সিরিয়া ও ফিলিস্তিনি নাগরিকদের জীবিত থাকতে নির্যাতন এবং মৃত্যুর পরে মৃতদেহ নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার বর্ননা দেয়া কোন সাধারণ মানুষের মস্তিষ্কে ধারণ করে বলে আমার মনে হচ্ছে না। সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলসহ সিদনায়া কারাগার এবং গুল জমাল স্কুলের আন্ডারগ্রাউন্ডে আসাদ ও তার বাহিনীর পায়ের নিচে মানবতা এতটাই ভূলন্ঠিত হয়েছে যা উদ্ধার করা কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। আসাদ বাহিনী সিরিয়া ও ফিলিস্তিনি সুন্নী মুসলমানদের উপর বিশ্ব নিন্দিত Amputation, Thermal Torture Method, Squat Position Method, The Dulab Method, Magic Carpet এবং Suspension Torture Method এপ্লাই করেছে। এই নৃশংস নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে হাজার হাজার মানুষ শহীদের স্বাদ নিয়েছে। আসাদ পরিবারের নৃশংস নির্যাতন ও ক্ষমতায় থাকার ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে আমাদের সামনে ভেসে আসে কয়েকটি দেশের নাম। দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়া, ইরান এবং ইসরাইল প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করলেও পিছনে থেকে আসাদের সাধারণ জনগণ হত্যা এবং সুসৃঙ্খল দেশটাকে ধ্বংসস্তূপে পরিনত করার জন্য সহযোগিতা করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তান কীভাবে সিরিয়ার সুন্নী মুসলিম এবং ফিলিস্তিনিদের হত্যায় আসাদ গংদের সহযোগিতা করছে তা জানতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হচ্ছে আজ থেকে ৫০ বছর পূর্বে।

জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং হাফেজ আল আসাদের সম্পর্কের সূচনা হয় ১৯৭৪ সালে লাহোরে Organization of Islamic Cooperation (OIC) এর দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে। এই সম্মেলনে হাফেজ আল আসাদ এবং জুলফিকার আলী ভুট্টোর সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনয় '১৯৭১ সালে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর তিনি সিরিয়ার বৈদেশিক নীতি, আরব জাতীয়তাবাদ এবং ইসরাইলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন' সহ বিভিন্ন বিষয়ে একমতে পৌঁছায়। এর কিছুদিন পরে পাকিস্তানের অন্তরকোন্দলের জেরে ১৯৭৯ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টোকে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউল হকের আমলে ফাঁসি দেয়ার ঘোষণা হলে জুলফিকার আলী ভুট্টোর সমর্থক এবং পরিবার বিশেষ করে তার পুত্র মির মুর্তজা ভুট্টো এবং শাহনওয়াজ ভুট্টোকে হাফেজ আল আসাদ সিরিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় নিশ্চিত করেন। সিরিয়ার অবস্থানকালে মির মুর্তজা ভুট্টো এবং শাহনওয়াজ ভুট্টো Al-Zulfikar নামে একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী প্রতিষ্ঠা করেন। Al-Zulfikar সশস্ত্র সংগঠনটি ০২ মার্চ, ১৯৮১ সালে Pakistan International Airlines (PIA) এর একটি (Boeing-707) ফ্লাইট ছিনতাই করে দামেস্কে (সিরিয়া) নিয়ে যায় এবং পাকিস্তানের এক কূটনীতিককে হত্যা করে। পরবর্তীতে হাফেজ আল আসাদ এই ছিনতাইকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এভাবেই হাফেজ আল আসাদের (সিরিয়া) সাথে ভুট্টো পরিবারের (পাকিস্তান) সাথে সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং পাকিস্তান হাফেজ আল আসাদের জঘন্য ও নির্মম কর্মকাণ্ডে সহায়তা পোষন করে।

প্রিয় পাঠক, এবার ফিরে আসি বাশার আল আসাদের শাসনামলে কীভাবে সিরিয়ার সুন্নী মুসলিম এবং ফিলিস্তিনিদের হত্যায় পাকিস্তান সহযোগিতা করছে এই বিষয়ে। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ দ্রুত বিস্তার লাভ এবং আসাদ সরকার সাধারণ জনগনকে বিনা অপরাধে হত্যায় মারণাস্ত্র ব্যবহার নিষেদ্ধের জন্য যুক্তরাজ্য ২০১৩ সালে জাতিসংঘে একটা রেজুলেশন গ্রহন করেন। এই রেজুলেশনে অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো ভোট দিলেও রাশিয়ার ও চীন সাথে জাতিসংঘে অবস্থানরত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত জমির আকরাম ভোট দেয়নি। ফলে রেজুলেশনটি বাতিল হয়ে যায় এবং পাকিস্তান সিরিয়ার সরকারকে সমর্থনকারী দেশগুলির দলে যোগ দেয়।

৩০ আগস্ট ২০১৩ তারিখে The Express Tribune নিউজ মিডিয়া একটি নিউজ কভার করে যেখানে তারা উল্লেখ করে, "পাকিস্তান বর্তমানে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য, সিরিয়ার বিরুদ্ধে যে কোনো পদক্ষেপের অনুমোদনের ক্ষেত্রে এটির (পাকিস্তানের) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। পাকিস্তানের মুখপাত্র ইঙ্গিত দিয়েছেন যে পাকিস্তান সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপের যে কোনও প্রস্তাবের বিরোধিতা করতে পারে।" বিশ্বব্যাপী ও পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মুসলিমদের সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী খুরশিদ মাহমুদ কাসুরির বলেন, "পাকিস্তানের নীরবতা 'ভুট্টো এবং আল আসাদ পরিবারের মধ্যে ঐতিহাসিক যোগসূত্রের' ফল।"

এছাড়াও তৎকালীন পাকিস্তান সরকার সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সাথে একটি শক্তিশালী জোট তৈরি করে এবং ২০১১ সালে শুরু হওয়া সুন্নী মুসলিম নিধনে ইরান পাকিস্তানি শিয়া মতাবলম্বীদের নাগরিকত্ব দেয়ার আইন প্রণয়ন করেন। এর মাধ্যমে পাকিস্তানের অগনিত শিয়া মতাদর্শের স্বেচ্ছাসেবক সিরিয়ায় যুদ্ধ করার ইচ্ছা নিয়ে ইরানে অবস্থান নেয়া শুরু

The Outpost

15 Dec, 16:33


করে। এদের মাসিক বেতন ছিলো ১১০০ ডলার। তবে কোন দেশ এই স্বেচ্ছাসেবকদের বেতন দিতো তা জানা যায়নি। একইসাথে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে, পাকিস্তানের Inter Service Intelligence (ISI) এর CT Wing এর তৎকালীন মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফয়েজ হামিদ সিরিয়া সফর করেন এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করতে সিরিয়ার শীর্ষ কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করেন। সিরিয়ান অফিসারদের প্রশিক্ষণ এবং সিরিয়া থেকে পাকিস্তানি যোদ্ধাদের প্রত্যাবর্তন সীমিত করা শীর্ষ এজেন্ডা ছিল।

প্রিয় পাঠক, সর্বশেষে আমি নিচে ধ্বংসস্তূপে পরিনত হওয়া সিরিয়ার একটা ভিডিও ফুটেজ সংযুক্ত করছি। ভিডিওটি লক্ষ্য করলে ১.১ মিনিট অতিবাহিত হওয়ার সময় 'PAK ARMY' লেখা দেখবেন। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে PAK ARMY লেখা অনেক বার্তা বহন করে।


— Khaja Juberi
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

12 Dec, 18:51


দামেশকে সিরিয়ার إِدَارَةُ الْمُخَابَرَاتِ الْعَامَّةِ সদরদপ্তর থেকে ২৩/০৩/২০১১ তারিখের গোপন ফাইল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। إِدَارَةُ الْمُخَابَرَاتِ الْعَامَّةِ হলো সিরিয়ার General Intelligence Directorate। যাদের সদরদপ্তরের একাংশে বিজয়ের দিন IDF এর যুদ্ধবিমান বিমান হামলা পরিচালনা করেছিল।

সেখানে মার্চ, ২০১১ সালের যে নথি আবিষ্কার করা হয়েছে, সেটা বাশার আল-আসাদ বিরোধী বিক্ষোভ দমনের জন্য সিরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার প্রণয়ন করা একটি বিস্তারিত পরিকল্পনার নথি। পরিকল্পনাটির নাম ছিল 'Bandar Bin Abbas Plan'। সম্পূর্ণ পরিকল্পনাটি নিম্নে তুলে ধরা হচ্ছে। সুদীর্ঘ হওয়াতে এটি কয়েকটি খণ্ডে প্রকাশ করা হবে। নিজেদের স্বার্থে সকলকে লেখাটির সকল পর্ব পড়বার অনুরোধ করা হলো। চলে যাচ্ছি মূল বিষয়ে। GID এর Analyst যেখানে লিখেছে -

"পরিস্থিতি সম্পর্কে ফিল্ড থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আমাদের National Security Cell মিটিংয়ে বসেছিলেন। আমাদের Evaluation হলো, আমাদের অতীতে Muslim Brotherhood এর বিরুদ্ধে পরিচালিত অপারেশনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে। পাশাপাশি তিউনিস ও মিশর সরকার যে ভুল করেছে, আমাদের সেখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ওরা রিপাবলিকান গার্ড ও আর্মিকে সময়মতো মোতায়েন করেনি এবং মিডিয়াকে স্বাধীনভাবে চলতে দিয়েছিল। এরপর পরিস্থিতি ওদের পুরোপুরি হাতের বাহিরে চলে যায়।

আমরা এখন যে বিস্তারিত পরিকল্পনাটি করছি, তার অনুসরণ করা হলে পরিস্থিতি বিপদের দিকে মোড় নিবে না। এবং বেশকিছু মাস অস্থিতিশীল পরিস্থিতি চলার পর সরকার অনির্দিষ্টকালের জন্য পূর্বের তুলনায় আরো বেশি শক্তিশালী অবস্থানে চলে যেতে সমর্থ হবে।

National Security Team এর মিটিং থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে আমাদের ০৩টি স্তরে কাজ শুরু করতে হবে।

০১| মিডিয়া বিষয়ক।

০২| নিরাপত্তা বাহিনী বিষয়ক।

০৩| সীমান্ত অঞ্চলে অর্থনীতি বিষয়ক।

মিডিয়াতে আমাদের থেকে প্রথম যে পদক্ষেপ নিতে হবে তা হলো, আন্দোলন, বিক্ষোভকে ঘৃণিত ব্যক্তিবর্গের সাথে যুক্ত করতে হবে। যেমন সৌদি আরব ও লেবাননের বিতর্কিত ব্যক্তিত্বদের সাথে বিক্ষোভকে জুড়ে দিতে হবে। পাশাপাশি চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। National Security Team এই পদক্ষেপকে সাময়িকভাবে 'Bandar Bin Abbas Plan' এর অধীনে প্রয়োগ শুরু করছে।

মিডিয়া থেকে এর বাহিরে আমাদের আরও ভিন্ন ভিন্ন ক্যাম্পেইন চালু করতে হবে। সেখানে আন্দোলনকারী নাগরিকদের সৌদি আরব, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের চর হিসাবে প্রদর্শন করতে হবে। আন্দোলনে হতাহতের ঘটনা ঘটলে তা সশস্ত্র দুষ্কৃতিকারী ও চরমপন্থী সংগঠনের কাজ মর্মে মিডিয়া থেকে বিবৃতি জারি করতে হবে। এবং নিরাপত্তা বাহিনী স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছে মর্মে বার্তা জারি করতে হবে।

সমগ্র দেশে টেলিভিশন ও বেসরকারি মিডিয়া থেকে পরোক্ষ ক্যাম্পেইন চালু করতে হবে। যেন তারা সংখ্যালঘু খৃস্টান ও দ্রূজ জনগোষ্ঠীকে 'Muslim Brotherhood' ও চরমপন্থীরা নির্যাতন করছে মর্মে প্রচারণা শুরু করে।

নিরাপত্তা বাহিনীর সকল শাখায় বেশ কিছু টিম তৈরি করতে হবে, যারা 'Facebook' নিয়ে কাজ করবে। তাদের ভেতর কিছু টিমের কাজ হবে সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে যুক্ত এমন কিছু 'Page' এর নিয়ন্ত্রণ হাতিয়ে নেওয়া ও তৈরি করা। অতঃপর সেগুলো থেকে সুনির্দিষ্ট কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা, যার মাধ্যমে আন্দোলনকে বিতর্কিত করা সম্ভব হবে। মিডিয়া যেন সংঘর্ষ ও বিক্ষোভের স্থানে উপস্থিত না হয়। যদি উপস্থিত হয় তবে তাদের কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করা হবে। দেশের বিরুদ্ধে কোনো সংবাদ প্রচার করা হলে অনুরূপ ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং এক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না।

শত্রুরা যদি ভিডিও কিংবা ছবি প্রচারে সমর্থ হয়, তাহলে মিডিয়ার দায়িত্বে থাকা টিমকে ঘটনার স্থানের দৃশ্যে পরিবর্তন সাধন করতে হবে। অতঃপর নতুন দৃশ্যকে ব্যবহার করে শত্রুর প্রচার করা ভিডিও ও ছবিকে ভুয়া প্রমাণ করে তাঁদের 'Discredit' করা হবে।

যখন মিডিয়া সরাসরি তথ্য পেতে ব্যর্থ হয়, তখন তারা 'প্রত্যক্ষদর্শীদের' সহায়তা নেয়। এজেন্সিকে অবশ্যই এখানে নিজস্ব প্রত্যক্ষদর্শী প্রস্তুত করতে হবে। তাদের নির্দেশনা দিতে হবে, যেন তারা অতিরঞ্জিত বয়ান প্রদানের মাধ্যমে মিডিয়াতে আন্দোলনের গ্রহণযোগ্যতা নষ্ট করে দেয়।

আমাদের مَجْلِس الشَّعْب (Parliament) এর কিছু প্রতিনিধিকে বিক্ষোভের স্থানগুলোতে প্রেরণ করা হোক। এসময় নাশকতাকারীদের দাবি-দাওয়ার বিপরীতে তাদের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে, সেজন্য কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি ও বক্তব্য প্রস্তুত করে দেওয়া হোক। যদি বিক্ষোভ শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং এড়িয়ে যাওয়ার মতো না হয়, তাহলে বিক্ষোভের দাবি-দাওয়া যেন জাতীয় পর্যায় থেকে সরে স্থানীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে।

The Outpost

12 Dec, 18:51


রাস্তায় রাষ্ট্রপতির ছবি ও জাতীয় পতাকা সজ্জিত গাড়ি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, তাদের বন্ধু, সামরিক কর্মকর্তা ও নীতিনির্ধারকদের ব্যবহার করতে হবে। এসমস্ত গাড়ির মাঝে বেশকিছু গাড়িতে সাইরেন যুক্ত করতে হবে। যেন স্থানীয় নাগরিকদের মাঝে ভীতি তৈরি হয়।

বিরোধী পক্ষের মাঝে 'Moderate' নেতা ও ব্যক্তিত্বদের মিডিয়ার সামনে আনতে হবে। সেখানে তাদের সাথে নরম আচরণ করতে হবে ও তাদের আন্দোলনকারীদের বিভিন্ন উত্তেজিত আচরণ দেখিয়ে লজ্জিত করতে হবে। এতে করে তাদের দাবি-দাওয়া নরম হয়ে আসবে এবং এর মাধ্যমে বিরোধী পক্ষের শক্তিশালী ও কট্টরপন্থী নেতা যারা রয়েছেন, তাদের মাঝে বিভাজন তৈরি হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তরফ হতে শিক্ষার্থীদের 'Internet ও Facebook' ব্যবহারের ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা জারি করতে হবে। 'Celebrity' ও 'চলচ্চিত্র বিষয়ক কিছু চরিত্র'কে তরুণদের মনোযোগ আকর্ষনের জন্য মোতায়েন করতে হবে। এক্ষেত্রে যারা আমাদের অনুগত ও যারা আমাদের 'Blackmail' এর আওতায় রয়েছে, তাদের ব্যবহার করতে হবে। এজন্য তাদেরকে নির্দিষ্ট কিছু বক্তব্য ও পদ্ধতি বাতলে দেওয়া যেতে পারে।"

(চলবে)

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

12 Dec, 14:15


ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (FA) সৌদি আরবের সফল ২০৩৪ বিশ্বকাপ আয়োজক হিসেবে সমর্থন জানিয়েছে, যেখানে LGBTQ+এবং সমকামী ভক্তদের "নিরাপদ পরিবেশে থাকার নিশ্চয়তা এবং তাদেরকে স্বাগতম জানানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। বুধবার ফিফা সৌদি আরবকে ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে ঘোষণা করার পর এই ঘোষণা আসে।

এক বিবৃতিতে এফএ জানিয়েছে, "আমরা তাদের অনুরোধ করেছিলাম যে তারা ২০৩৪ সালে সৌদি আরবে সব ভক্তদের, বিশেষ করে LGBTQ+ ভক্তদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করবে। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছে যে তারা এটি নিশ্চিত করতে সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

The Outpost

12 Dec, 12:26


উত্তর গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকে গত ৭০ দিনে ৪,০০০ এরও বেশি শহীদ হয়েছে এবং ১২,০০০ জন সাধারন মানুষ আহত হয়েছে।

The Outpost

12 Dec, 12:10


গাজীপুর থেকে আজ যে রিপোর্ট বের হয়েছে, সেগুলোর অনুপাতে সেখানে নয়াদিল্লির এজেণ্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে খুনিদের মোতায়েন হয়েছে বলে যথেষ্ট সন্দেহ করবার কারন আছে।

ওখানে দু'জনকে মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে, তার ভেতর একটি সফল হয়েছে। অপর মানুষটি এখন পর্যন্ত বেঁচে আছেন। যার ওপর হামলা সফল হয়েছে, তিনি 'East-West University' তে পড়াশোনা করতেন। যতদূর জানতে পারলাম, তাঁর পায়ের রগ কাটা হয়েছে। সাধারণ ছিনতাইয়ের ঘটনায় যা ঘটে না। যার ওপর সফল হয়নি, তাঁর পরিবর্তে সেখানে তাঁর চাচা হামলার শিকার হয়েছেন। তাঁকে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে।

দু'জন মানুষই Social Media তে দিল্লির কুকর্ম নিয়ে সরব ছিলেন। তাঁদের মাঝে বেঁচে যাওয়া মানুষটি নিশ্চিত করেছেন যে, তাঁকে দিল্লির ঝাণ্ডাধারীরা মেরে ফেলতে খুঁজছে। এমতাবস্থায়, আপনি যদি বাংলাদেশের কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন, আপনার নামে যদি জাতীয় পরিচয়পত্র থাকে, এবং আপনি যদি দিল্লির বিরুদ্ধে তৎপর মানুষদের অন্তর্ভুক্ত হন, তাহলে আপনি দয়া করে সঙ্গী ছাড়া বাহিরে বের হবেন না। গভীর রাতে নির্জন কোথাও যাবেন না। চলাচলের পথ পরিহার করবেন। ওদের Targeter এর শিকার হওয়ার জন্য আপনার খুব সুপরিচিত হওয়ার দরকার নাই। যাদের মারবার চেষ্টা হয়েছে, তাঁরা খুব পরিচিত ছিলেন বলে মনে হয় না।

Counter-Surveillance সম্পর্কে ধারনা নিন। কোনো গাড়ি কিংবা মানুষ যদি আপনার পেছনে বা সামনে ভিন্ন ভিন্ন ০৩টি টার্নে নজরে পড়ে, নিরাপদ আশ্রয় গ্রহণ করুন। বাংলাদেশ পুলিশ আপনাকে সাহায্য করবে না। 'East-West University' এর ভাইয়ের লাশ শুনেছি পুলিশ ফাঁড়ির পাশে পড়ে ছিল। ওরা নিতে পর্যন্ত রাজি হয়নি।

মনে রাখবেন, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তথ্য ওখানকার Database থেকে ওদের কাছে আছে। National Identity Card এর তথ্য ওদের হাতে আছে। ওরা বসে নাই। ওদের পরিকল্পনা পূর্ণ গতিতে এগিয়ে চলছে। তবে ভয় পাবেন না। কারন, এখন পিছু হটে গেলেও আমাদের লাভ হবে না। ওদের তালিকায় নাম চলে গিয়েছে। ওরা পিছু হটলে বাঁচতে দিবে বলে মনে করবেন না। আমাদের সামনে শুধু সামনের রাস্তা খোলা আছে।

আমাদের একটিকে মারলে আমাদের একটাই কমে! বাকিডি কমে না! মনে আছে না?

في أمان الله!

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

10 Dec, 18:20


"ওহে সিরিয়াবাসী! আপনাদের বিজয় আমাদের এবং উম্মতে মুহাম্মাদি (ﷺ) এর জন্য সুসংবাদ স্বরূপ। আল্লাহ তা'আলা কবুল করলে, আপনাদের বিজয় গাজা, বায়তুল মুকাদ্দাস ও ফিলিস্তিনের বিজয়ের কারন হবে।"

- Khalid Mashal, Chairman of The HAMA$ Political Bureau।

এতকাল ধরে যে Illusion এর সাম্রাজ্যের কথা বলে আসছি, আজ স্বয়ং খালিদ মিশাল এসে সেটার অস্তিত্বের বিরুদ্ধে কথা শুরু করলেন। কথিত Geopolitics, Conspiracy জানালা দিয়ে ময়লার ঝুঁড়িতে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছেন তিনি। ১৯৯৬ থেকে ২০১৭ এবং অতঃপর ২০২৪ এ এসে আজ তিনি পুনরায় HAMA$ এর প্রধান নীতিনির্ধারক। বিশ্বাস হলো আশা করি সকলের।

The Outpost

10 Dec, 17:55


আজ HTS গেরিলাদের হাতে বাশার আল আসাদের সেনাবাহিনীর অফিসারদের মারা যাবার ফুটেজ।

The Outpost

07 Dec, 07:49


মডার্ন ওয়ারফেয়ারের যুগে বিপ্লবীদের Technology বিষয়ক জ্ঞান অর্জন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যার একটি উদাহরণ গত ০৫ ডিসেম্বর তারিখে সিরিয়ার হামা শহরে লক্ষ্য করা গিয়েছে।

হামা শহর ছিল বাশার আল-আসাদের সবচেয়ে শক্তিশালী এবং দক্ষ সামরিক ফর্মেশনের ঘাঁটি। 25 Special Mission Forces Division নামে পরিচিত এই বাহিনী সেদিন বিপ্লবীদের থামাতে হামায় বেশ শক্ত অবস্থান নিয়েছিলো বলে জানা যায়। শহরের চতুর্দিকে Defensive Position তৈরি করে ওরা মরণপন লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হয়ে বসে।

কিন্তু, বিপ্লবী বাহিনীর হামলা শুরু হয় সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত একটি দিক থেকে। বিপ্লবীদের কনভয় হামার উপকন্ঠে দৃশ্যমান হলে 25 Division এর কমাণ্ড সেন্টারের সাথে শহরে মোতায়েন থাকা গ্রাউণ্ড ফোর্সের সকল কমিউনিকেশন বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি কমাণ্ড সেন্টার থেকে মিলিটারি কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কে ০৮ মিনিট যাবত শহরে মোতায়েন থাকা সকল সেনাদের নিকট শহর থেকে পিছু হটে যাওয়ার নির্দেশনা সম্বলিত বার্তা প্রেরণ করা হয়।

০৮ মিনিট পর নিজেদের কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ফেরত পায় বাশারের আর্মি। কিন্তু, ততক্ষণে যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। হামা ছেড়ে পিছু হটতে শুরু করেছে শহরে মোতায়েন থাকা সেনারা।

আমরা এখন ফিরে যাব ২০১৫ সালে। সিরিয়ার রণাঙ্গনে তখন বিপ্লবীদের মারাত্মক পরাজয় হচ্ছে। এমন অবস্থায় সিরিয়া থেকে আগত স্টুডেন্টদের দ্বারা তুর্কিয়ের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির Engineering এবং Computer Science ডিপার্টমেন্ট পূর্ণ হয়ে যায়। খোঁজ নিতে গিয়ে তাদের সহপাঠীরা জানতে পারেন যে, তারা সকলে এসেছে আজকের রণাঙ্গনে ঝড় তোলা HT$ এর তরফ হতে। HT$ বৃত্তি দিয়ে পড়াশোনা সম্পূর্ণ করবার জন্য তাদের তুরস্কে প্রেরণ করেছে।

অতঃপর, আজ ২০২৪ সাল। তাঁদের কর্মকাণ্ড তো আমরা নিজ চোখে দেখছি।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

07 Dec, 07:09


নরসিংদীর রায়পুরায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতার সমর্থকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ১০ জন। নিহতরা হলেন, চান্দেরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মানিক মিয়া (৫৫) ও সাবেক নারী ইউপি মেম্বার কল্পনা বেগম (৩২)। তারা দু’জন ভাই-বোন বলে জানা গেছে।

The Outpost

07 Dec, 05:49


বিপ্লবী বাহিনী সিরিয়াতে Conquest of Damascus Military Operation Room নামে দামেশক অভিযানের জন্য সকল বিপ্লবী বাহিনীর সম্মিলিত কমাণ্ড তৈরি করেছে। হিমসে HT$ বাশার আল-আসাদের সেনা এবং হিজবুল্লাহের সাথে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে যাওয়ার মাঝে এমন তথ্য এলো। এই কমাণ্ডের কাজের শুরু হচ্ছে দার'আর দিক থেকে একদল বিপ্লবীর অগ্রসর হয়ে দামেশকের উপকন্ঠের একটা শহর উদ্ধারের মাধ্যমে।

তবে, উক্ত জয়েন্ট মিলিটারি কমাণ্ডের কারণে বিপ্লবীদের মাঝে ইসরায়েলপন্থি সিরিয়ানদের অনুপ্রবেশের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এতদিন পর্যন্ত অভিযানের নিয়ন্ত্রণ HT$ এর হাতে থাকলেও, বিপ্লবীদের মাঝে ক্ষুদ্র একাংশ ইসরায়েলের সাথে ভালো সম্পর্ক আশা করে। এই ক্ষুদ্রাংশ এখন এখানে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে বলে আশংকা করা হয়।

The Outpost

07 Dec, 05:07


ভারতে মুসলিম দম্পতিকে বাড়ি বিক্রি করতে বাধ্য করল হিন্দু প্রতিবেশী।

ইন্ডিয়ার মোরাদাবাদের অভিজাত এলাকায় একটি নতুন বাড়ি কিনেছিলেন এক মুসলিম চিকিৎসক দম্পতি। কিন্তু হিন্দু প্রতিবেশীরা ওই বাড়িতে তাঁদের উঠতে দেননি। প্রতিবেশিদের দাবি, এলাকাটি হিন্দু অধ্যুষিত, এখানে মুসলিম সম্প্রদায়ের কাউকে থাকতে দেওয়া উচিত নয়। এজন্য মুসলিম দম্পতির বাড়িটি বিক্রি করে দিতে বাধ্য করছে স্থানীয় হিন্দুরা।

The Outpost

07 Dec, 04:44


(সিরিয়াতে অনেকের পক্ষ নিতে অসুবিধা হচ্ছে। তাদের জন্য নিচের লেখাটি ছেড়ে গেলাম। লেখাটি ২০/০১/২০২৪ তারিখে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল)

এখানে সিরিয়াতে ইরান, রাশিয়া এবং বাশার আল-আসাদের কারাগারে বন্দি থাকা একজন নিরপরাধ ফিলিস্তিনি নারীর জবানবন্দি তুলে ধরা হচ্ছে। তিনি বলেন -

"আমাকে ওরা ঘন্টার পর ঘন্টা সিলিংয়ে থাকা ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে রেখেছিলো। তারপর ওরা ফ্যানের সাথে থাকা আমার হাতের বাঁধন কেটে দেয়। আমি ফ্লোরে পড়ে যাই। আমাকে অনেক সময় ধরে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। একারণে তখন খুব ক্লান্ত আমি। এর মাঝে আবার লাঠি দিয়ে মারার কারণে এবং সিলিং থেকে পড়ে যাওয়ায় অনেক আঘাতও লেগেছিল। তারপরও ওরা আমাকে ধর্ষণ করে!

তখন আমার মাঝে বাঁধা দেওয়ার মতো কোনো শক্তি অবশিষ্ট ছিলো না। এরপর ওরা আমার সামনে ০৯ম শ্রেণীতে পড়ুয়া আরেকটি ছোট্ট মেয়েকেও ধর্ষণ করে। ওদের ০৬ জন পালাক্রমে সেখানে ওতে অংশ নিয়েছিল। এরপর কোনো এক সময়ে শেষ হয় ওদের সেই ভয়াবহ তাণ্ডব। কিন্তু, মেয়েটা এরপর আর নড়াচড়া করেনি। তাঁর শরীর থেকে তখন প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ আরম্ভ হয়েছিল।

ওরা যখন মেয়েটার ওপর হামলো পড়েছিল, তখন ওরা তাঁকে বলতে থাকে - "তুই আমাদের সন্তান জন্ম দিবি। তুই আমাদের সন্তানকে বড় করবি। তাতে তুই পছন্দ করিস বা না করিস, তুই এটা করবি!"

ওরা আমাকে টানা ১৫ দিন ধর্ষণ করে। একদিন আমাকে এমনকি ১০ বার ধর্ষণ করা হয়। এরপর, একপর্যায়ে আমাকে একটা অন্ধকার রূমে নিক্ষেপ করা হয়। সেখানে আমি কিছুসময় পর অনুভব করি যে, আমার আশ-পাশে কিসের যেন স্পর্শ পাওয়া যাচ্ছে। এরপর আমি আরও ভালোভাবে লক্ষ্য করতে যাই। এবং আচমকা আমি বুঝতে পারি যে, স্পর্শগুলো আসলে নির্যাতনে মারা যাওয়া বন্দিদের পঁচা-গলা লাশ থেকে! এই রূমে থাকাকালীন আমি প্রথম আবিষ্কার করি যে - "আমি ওদের ধর্ষণের কারণে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছি!"

- হুদা।

(হুদা সিরিয়াতে ফিলিস্তিনিদের জন্য তৈরি ইয়ারমুক শরণার্থী শিবিরের একজন সাবেক বাসিন্দা। তিনি একজন ফিলিস্তিনি নারী। সিরিয়ার বিপ্লব আরম্ভ হলে তাঁকে ইরানিদের তত্বাবধানে বাশার আল-আসাদের গোয়েন্দারা তাদের ডিটেনশন এবং টর্চার ফ্যাসিলিটিতে তুলে নিয়ে যায়৷ সেখানে আরও বহু ফিলিস্তিনি ও সিরিয়ান নারীর পাশাপাশি তাঁকে নিপীড়ন করা হয়। সিরিয়াতে থাকা এসকল ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবিরগুলোর ওপর ইরানের তত্বাবধানে বসানো বাশার আল-আসাদের অবরোধ ছিল ভয়াবহ এবং তুলনাহীন। এসব স্থানে ওদের হাতে অসংখ্য গণহত্যাও সংঘটিত হয়েছিল)

আপনি যদি ফিলিস্তিনের মুক্তি চান, আপনাকে দুনিয়ার তাবৎ জালিমের পতন দাবি করতে হবে। তাতে প্রকাশ্যে সে জালিমকে যেমনই মনে হোক না কেন এবং সে জালিমের টিকে থাকার মাঝে এখান থেকে যত বড় কল্যান দেখা যাক না কেন। আমাদের মনে রাখা দরকার যে, মজলুমের ফরিয়াদ আর আল্লাহ তা'আলার আরশের মাঝে কোনো পর্দা থাকে না। এমতাবস্থায় অত্যাচারীর টিকে থাকার পেছনে আমি যে বড় কল্যাণ দেখছি, ওটা আসলে সেখানে সবচেয়ে বড় অকল্যান। তখন ঐ জালিমকে টিকিয়ে রাখতে গিয়ে আসলে আমি আল্লাহ তা'আলার সাহায্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। মজলুমের ফরিয়াদের কারণে অবতীর্ণ হওয়া বিপদকে হয়তো নিজের ওপরও টেনে আনছি!

মনে রাখা দরকার, ফিলিস্তিনের মুক্তির অর্থ যদি হয় অন্য কারো নিষ্পেষণ, তাহলে ফিলিস্তিন মুক্ত নয়। পৃথিবীর সকল মজলুমের রাজধানী যে স্থান, সে স্থানকে চতুর্দিকের মজলুমদের এড়িয়ে সোজা মুক্ত করা সম্ভব বলে আমার মনে হয় না। ফিলিস্তিনের মুক্তি সকল মজলুমের দু'আর মাঝে আছে। তেহরান, দামেশক, মস্কো, তেল আবিব, ওয়াশিংটন, লণ্ডন, নিউ ইয়র্কের জুলুমি দরবারে ঐ ভূখণ্ডের মুক্তি নাই। সিরিয়ার বিপ্লবীরা নিখুঁত নন। কিন্তু, তাঁরা এখন পর্যন্ত জালিমের বিরোধী। সুতরাং, এখানে বর্তমানে কাদের পক্ষ নিতে হবে তা বোঝা কঠিন হওয়া উচিত নয়।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

06 Dec, 16:30


জন্মই হয়েছে ভারতের এই আগ্রাসী স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য।

ভারতের কি বাংলাদেশ আক্রমণের জন্য কোনো সামরিক জটিলতা আছে এবং বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী কি ভারতীয় আক্রমণ মোকাবেলা করতে সক্ষম?

ভারতের বিশাল আয়তন ও বৈরী প্রতিবেশীদের সাথে দীর্ঘ সীমান্তের কারণে অধিকাংশ বাংলাদেশিদের ধারণা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার মতো পর্যাপ্ত বাড়তি সামরিক শক্তি জড়ো করতে ব্যর্থ হবে ভারত৷ নিজেদের এই ধারণার সমর্থনে তারা চীন-পাকিস্তান সীমান্ত, কাশ্মীর এবং অন্যান্য বিদ্রোহ ও সংঘাতপ্রবন অঞ্চলে মোতায়েনকৃত ভারতীয় সৈন্যদের সংখ্যা উপস্থাপন করে থাকেন৷ কিন্তু এক্ষেত্রে আমাদের ভুললে চলবেনা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারত যুদ্ধে নামলে 𝗕𝗼𝗿𝗱𝗲𝗿 𝗚𝘂𝗮𝗿𝗱 𝗕𝗮𝗻𝗴𝗹𝗮𝗱𝗲𝘀𝗵 ( 𝗕𝗚𝗕 ) যেমন হবে আমাদের 𝗙𝗶𝗿𝘀𝘁 𝗟𝗶𝗻𝗲 𝗼𝗳 𝗗𝗲𝗳𝗲𝗻𝘀𝗲 তেমনই ভারতীয় সামরিক আগ্রাসনকে সহজতর করতে ইস্টার্ন কমান্ডকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছে একাধিক পূর্ণ সামরিক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত আধাসামরিক বাহিনী রয়েছে ৷ এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সীমান্তের খুনে বাহিনী 𝗕𝗼𝗿𝗱𝗲𝗿 𝗦𝗲𝗰𝘂𝗿𝗶𝘁𝘆 𝗙𝗼𝗿𝗰𝗲 ( 𝗕𝗦𝗙 ), 𝗔𝘀𝘀𝗮𝗺 𝗥𝗶𝗳𝗹𝗲𝘀 ( 𝗔𝗥 ) ও 𝗖𝗲𝗻𝘁𝗿𝗮𝗹 𝗥𝗲𝘀𝗲𝗿𝘃𝗲 𝗽𝗼𝗹𝗶𝗰𝗲 𝗙𝗼𝗿𝗰𝗲 ( 𝗖𝗥𝗣𝗙 ) যাদের সম্মিলিত জনবল দশ লক্ষাধিক। এবং এই বিপুল পরিমাণ আগ্রাসী সৈন্যকে সহায়তা করতে প্রস্তুত ভারতের বহু উগ্রবাদী সংগঠনের ট্রেইনড মিলিশিয়া গ্রুপ ও বাংলাদেশের ভূখন্ডে বসবাসরত মীরজাফরের ভায়রা ভাইয়েরা৷ যাদের সংখ্যা কয়েক মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছুই থাকবেনা৷ বাংলাদেশ সীমান্তের নিকটবর্তী অঞ্চলে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য না পাওয়া গেলেও বেশকিছু টুকরো তথ্য থেকে একটি বাস্তবসম্মত অনুমান দাড় করানো কঠিন কিছুই নয়৷ এই তথ্যগুলোর মাঝে বিশেষ উল্লেখ্য অক্টোবরের শুরুতে সীমান্ত বিষয়ে চীনের সাথে সমঝোতা আলোচনা চলাকালীন ভারতীয় সেনাবাহিনীর আর্টিলারি ইউনিটগুলোর 𝗟𝗔𝗖 এর নিকটবর্তী অঞ্চলে মোতায়েন হওয়ার খবর৷ যেখানে প্রতিকূল আবহাওয়ার ফলে উক্ত সময় হতে কয়েকমাসের জন্য চীন সীমান্ত মানুষের বেঁচে থাকারও অনুপোযোগী হয়ে পড়বে সেখানে বাড়তি সামরিক শক্তি মোতায়েনের সিদ্ধান্ত যে কতটা অস্বাভাবিক তা বলার অপেক্ষা রাখেনা৷ এর কিছুদিন পরই চীন ও ভারত সীমান্ত নিয়ে সমঝোতায় পৌছায় ও সীমান্ত অঞ্চল থেকে সামরিক শক্তি কমিয়ে এনে স্বাভাবিকীকরণের পথে পা বাড়ায়৷ এর কিছুদিন পরই 𝗘𝘅𝗲𝗿𝗰𝗶𝘀𝗲 𝗣𝗿𝗼𝗼𝗿𝘃𝗶𝗲 𝗣𝗿𝗮𝗵𝗮𝗿 নামে পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে একটি বিস্তৃত সামরিক মহড়ার আয়োজন করে ভারত৷ যেখানে অংশ নেওয়া সৈন্যদের অবস্থান সম্পর্কে প্রায় কোনো ধারণাই নেই আমাদের।

সম্ভাব্য ভারতীয় আগ্রাসন প্রতিরোধে কতটুকু সক্ষম বাংলাদেশ, বাংলাদেশে ভারতের উদ্দেশ্য কি এবং ভারতীয় সামরিক আগ্রাসনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের করনীয় কি?

বাস্তবতা এই যে ওরা আমাদের সম্পর্কে ওয়াকিবহাল কিন্তু আমরা ওদের সম্পর্কে নই৷ ওরা জানবে, আঘাত হানবার চেষ্টা করবে। এটাকে ওরা ওদের দায়িত্ব বলে মনে করে । আমাদের মনে রাখতে হবে আমাদের প্রতিপক্ষ ভারত এবং ভারতের সকলে দিনশেষে ভারতীয় আধিপত্য কিভাবে বৃদ্ধি পাবে তা বিবেচনা করে। ন্যায়-অন্যায় কিংবা কোনো নীতি নৈতিকতার পরোয়া তারা করেনা৷ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটা যুদ্ধকে জাস্টিফাই করতে তারা সত্য মিথ্যার বিবেচনা না করে বহির্বিশ্বে ভারতপন্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে যে প্রোপাগাণ্ডা ওয়ার চালাচ্ছে তা বাংলাদেশের জন্য হুমকিস্বরূপ একে খাটো করে দেখার কোনো উপায় নেই । ভারত বহুবার আমাদের আক্রমন করার ছক কষেছে। সেই হিসেবে বাংলাদেশ এখন তাঁর বোনাস লাইফ লিড করছে ৷ এই ক্রান্তিলগ্নে এসে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো বিষয়ে বাকিরা কি মনে করবে এই ভেবে কোনো পদক্ষেপ থেকেই পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই৷ আমাদের ভালো পরিস্থিতির আশা করা উচিত কিন্তু, চূড়ান্ত খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত হওয়া উচিত। আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র আমাদের শত্রু বলে ঘোষণা করেছে। নিজের অজ্ঞ জনসাধারণকে আমাদের ঘৃণা করা শেখাচ্ছে। ওদের নেতারা আমাদের দখল করবার ঘোষণা দিচ্ছে প্রকাশ্যে। বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী বাহিনীর মোতায়েন চাচ্ছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের জনসাধারণের প্রধানতম কর্তব্য নিজের আশেপাশে শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করা এবং সেই অনুযায়ী সতর্ক থাকা, নিজের প্রিয়জনূের সতর্ক করা ও একটি আসন্ন যুদ্ধের জন্য পর্যাপ্ত মানসিক প্রস্তুতি গ্রহন করা।

— Sohanur Rahman
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

06 Dec, 16:30


𝗪𝗔𝗥!!

দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু এখন বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এক ভিন্ন রাজনৈতিক শিবিরে যোগ দেওয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সবচেয়ে বড় হুমকি আমাদের প্রতিবেশী ভারত। বাংলাদেশের সকল বিষয়ে ভারতের নগ্ন হস্তক্ষেপ করার প্রয়াস যেমন উভয় দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলছে তেমনি প্রভাব ফেলছে উভয় দেশের জনসাধারণের মাঝে৷ সাম্প্রতিক ঘটনাবলি বাংলাদেশের জনসাধারণের মাঝে বৃদ্ধি করছে সচেতনতা এবং ভারতের জনগণের মাঝে বাড়াচ্ছে উগ্রতা৷ উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা এখন এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে উভয় দেশের মানুষই একটি যুদ্ধের আশংকা করছেন৷ এই পরিস্থিতি ভারতীয়দের মাঝে এক আদিম বন্য উগ্রতার সঞ্চার করলেও সচেতন বাংলাদেশিদের মাঝে জাগিয়ে তুলেছে শতশত প্রশ্ন। তারই প্রেক্ষিতে আজকের এই লেখা৷ এই লেখাটিকে আমি তিনটি মূল ভাগে বিভক্ত করছি৷

ভারত কি তার বৈরী প্রতিবেশীদের ও আভ্যন্তরীন সমস্যাগুলোকে উপেক্ষা করে আমাদের আক্রমণ করতে সক্ষম?

ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে একমাত্র ভুটান ছাড়া অন্য কাউকে ভারতের বন্ধু বলা যায় না৷ পাকিস্তান ও চীনকে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ এবং বাংলাদেশকে নিজের অখন্ডতা এবং অস্তিত্বের প্রতি চরমতম হুমকি বলেই মনে করে দেশটি৷ এমতাবস্থায় অনেকেই মনে করেন যে ভারত যদি বাংলাদেশ আক্রমণ করে তবে চীন ও পাকিস্তান ভারত অধিকৃত ভূখন্ডে নিজেদের দাবিকৃত অঞ্চল দখলে যুদ্ধে জড়াবে৷ এবং তিনটি ফ্রন্ট সামলানো ভারতের পক্ষে অসম্ভব। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামা ভারতের জন্য অত্যন্ত সহজ৷ এর কারণ সম্পূর্ণ ভৌগোলিক। ভারত ও চীনের সীমান্ত তথা 𝗟𝗶𝗻𝗲 𝗼𝗳 𝗔𝗰𝘁𝘂𝗮𝗹 𝗖𝗼𝗻𝘁𝗿𝗼𝗹 (𝗟𝗔𝗖) পৃথিবীর সর্বোচ্চ রণাঙ্গন। যেখানে সৈন্যদের প্রধান শত্রু প্রতিপক্ষের গুলি-গোলা নয় বরং আবহাওয়া। অতি উচ্চতায় অক্সিজেন স্বল্পতা, প্রচন্ড ঠান্ডা, যাতায়াত ব্যবস্থার ভঙ্গুর দশা এবং সর্বোপরি সেপ্টেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত চলা ভারী তুষারপাত ও ব্লিজার্ড এই অঞ্চলকে যুদ্ধের জন্য চরম অনুপুযুক্ত করে তুলেছে৷ চীনের প্রতি আশাবাদীদের জন্য আরেকটি হতাশার বিষয়ও 𝗟𝗔𝗖 তে চীন ও ভারতের সমঝোতায় পৌছানো৷ অন্যদিকে পাকিস্তান, ভারতের জন্মশত্রু বলে পরিচিত পাকিস্তান পৃথিবীর শীর্ষ সামরিক শক্তিধর দেশগুলোর একটি৷ একমাত্র মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ যার হাতে রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। কিন্তু বর্তমানে আভ্যন্তরীন রাজনৈতিক কোন্দলে বিপর্যস্ত পাকিস্তান এখন তার সামরিক শক্তি নিয়ে নিজের জনগণের বিরুদ্ধেই যুদ্ধে লিপ্ত৷ ভারতের সাথে লড়তে আসার সময়, সুযোগ, শক্তি কিংবা কোনোটাই লক্ষ্য করা যায়না তাদের মাঝে৷

তবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারত আগ্রাসন চালালে চীন ও পাকিস্তান কিছু বলবেনা বা বললেও করবেনা তা স্পষ্ট হলেও আন্তর্জাতিক মহল তো 𝗦𝗶𝗻𝗼-𝗣𝗮𝗸 ব্লকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়৷ বরং তা আরও বিস্তৃত। এবং এই বিস্তৃত আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সবচেয়ে শক্তিশালী হলো মার্কিন বলয় ও রুশ বলয়৷ এবং সৌভাগ্যক্রমে আমাদের প্রিয় প্রতিবেশী ভারত উভয়েরই আশীর্বাদ পুষ্ট৷ সাম্প্রতিক সময়ে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকারের বহু গুরুত্বপূর্ণ পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের পদায়ন অবশ্যই বাংলাদেশের জন্য স্বস্তিকর নয়। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায় 𝗗𝗶𝗿𝗲𝗰𝘁𝗼𝗿 𝗼𝗳 𝗡𝗮𝘁𝗶𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗜𝗻𝘁𝗲𝗹𝗹𝗶𝗴𝗲𝗻𝗰𝗲 ( 𝗗𝗡𝗜 ) এর পদটিকে৷ পৃথিবীর শীর্ষ পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত 𝗖𝗲𝗻𝘁𝗿𝗮𝗹 𝗜𝗻𝘁𝗲𝗹𝗹𝗶𝗴𝗲𝗻𝗰𝗲 𝗔𝗴𝗲𝗻𝗰𝘆 ( 𝗖𝗜𝗔 )ও মার্কিন সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা 𝗗𝗲𝗳𝗲𝗻𝘀𝗲 𝗜𝗻𝘁𝗲𝗹𝗹𝗶𝗴𝗲𝗻𝗰𝗲 𝗔𝗴𝗲𝗻𝗰𝘆 ( 𝗗𝗜𝗔 ) সহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সকল গুপ্তচর সংস্থা সরাসরি 𝗗𝗡𝗜 কে রিপোর্ট করে বিধায় এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী একটি পদ । উল্লেখ্য বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্কিত 𝗜𝗦𝗞𝗖𝗢𝗡 সংশ্লিষ্ট একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই তুলসী গ্যাবার্ড ২০১৫ সালে কঠোর বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ঢাকায় নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশের উপর কূটনৈতিক চাপ প্রদান করার পরামর্শ দেন৷

এখানে পাঠক আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গোয়েন্দা সংস্থার প্রভাব ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তাদের অংশগ্রহণ সম্পর্কে প্রশ্ন তুলতেই পারেন।

এর স্পষ্ট উত্তর একটিই। প্রকৃতপক্ষে গোয়েন্দা সংস্থার প্রদত্ত তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতেই একটি রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হয়। ভারতের 𝗥𝗲𝘀𝗲𝗮𝗿𝗰𝗵 𝗮𝗻𝗱 𝗔𝗻𝗮𝗹𝘆𝘀𝗲𝘀 𝗪𝗶𝗻𝗴 ( 𝗥𝗔𝗪 ) পাকিস্তানের 𝗜𝗻𝘁𝗲𝗿 𝗦𝗲𝗿𝘃𝗶𝗰𝗲 𝗜𝗻𝘁𝗲𝗹𝗹𝗶𝗴𝗲𝗻𝗰𝗲 ( 𝗜𝗦𝗜 ), মার্কিন 𝗖𝗜𝗔, ইজরা য়েলী 𝗠𝗢𝗦𝗔𝗗 এক্ষেত্রে তাদের সফলতার জন্য পৃথিবীবিখ্যাত ৷ সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের একাধিক বিবাদমান রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের বাংলাদেশ ইস্যুতে একই সুরে গান গাওয়া মূলত সম্ভব হয়েছে ভারতের একটি সত্যিকার আধুনিক ও প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা থাকার কারণেই ৷ আর 𝗥𝗔𝗪 এই নীতিবিবর্জিত কাজে নেমেছে কারণ তাদের

The Outpost

06 Dec, 12:29


"৪০ বছর পূর্বে বাশারের পিতা, হাফেজ আল-আসাদ হামায় ট্যাংক নিয়ে প্রবেশ করেছিল। শহরে কান্নার রোল পড়েছিল সেদিন।
৪০ বছর পর আজ আমরাও হামায় ট্যাংক নিয়ে এসেছি। আজ শহরে আনন্দের স্রোত বইছে।"

- হামা, সিরিয়া থেকে একজন বিপ্লবী যোদ্ধা।

(কথাটি খুব গভীর)

The Outpost

05 Dec, 19:52


কদিন আগে একটি শর্ট বিশ্লেষণে বলেছিলাম যে আসাদের পক্ষে অবস্থান করার জন্য হি জ বু ল্লা হ কে যুদ্ধ থেকে ছুটি দিয়েছে ইসরাইল। এরই মধ্য দিয়ে আজ হি জ বুল্লাহ সিরিয়াতে নতুন করে শতাদিক সৈন্য রিইনফোর্সমেন্ট হিসাবে পাঠিয়েছে। নতুন ডিপ্লয়েড হওয়া এসব ফাইটারদের প্রধান টাস্ক হলো বিপ্লবী ও তার সমর্থকদের ধ্বংস করা।

আর যারা যুলুম করেছে তোমরা তাদের প্রতি ঝুঁকে পড়ো না; পড়লে আগুন তোমাদেরকে স্পর্শ করবে। এ অবস্থায় আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন সাহায্যকারী থাকবে না। তারপর তোমাদেরকে সাহায্য করা হবে না।

(সূরা হুদ, আয়াত : ১১৩)

— মুহাম্মাদ আশরাফ
আউটপোস্ট আ্যডমিনিস্ট্রেশন

The Outpost

05 Dec, 12:49


HQ, Border Guard Bangladesh (BGB) এর তরফ হতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের যশোর অঞ্চলে High-Alert জারি করা হয়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যশোর সীমান্ত প্রহরার দায়িত্বে থাকা যশোর ব্যাটালিয়নের (৪৯ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল্লাহ সিদ্দিকি আলোচ্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সেখানকার স্থানীয় জনতা সীমান্তরক্ষীদের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত পাহারায় নিয়োজিত হয়েছেন বলেও সাংবাদিকেরা অবগত হয়েছেন।

তবে, Pilkhana HQ থেকে জারি করা উক্ত নির্দেশনা শুধুমাত্র BGB এর South Western Regional HQ এর অধীনে যশোর সীমান্তে মোতায়েন থাকা সেনাদের জন্য প্রযোজ্য নাকি সমগ্র বাংলাদেশ সীমান্তে তাদের অনুরূপ নির্দেশনা রয়েছে, তা আমাদের অজানা।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

03 Dec, 17:58


গ্লোবাল কনফ্লিক্ট মনিটর আউটপোস্ট:

দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে ৩০০ আসন আছে। মার্শাল ল জারি হওয়ার পর পার্লামেন্টের ১৯০ জন সদস্য পার্লামেন্টে এসে ROK Special Forces এর বাঁধা উপেক্ষা করে মার্শাল ল তুলে নেওয়ার পক্ষে ১৯০-০ তে প্রস্তাবনা অনুমোদন করেছেন।

ভিডিওতে দেখতে পাচ্ছেন যে, জনতা ও সাংসদদের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার স্পেশাল মিশন ইউনিটের অপারেটররা সিউলের পার্লামেন্ট ভবন ছেড়ে বের হয়ে যাচ্ছেন। তারা জনতার ওপর এক রাউণ্ড বুলেট ফায়ার করেছেন বলেও শোনা যায়নি।

দক্ষিণ কোরিয়ার সংবিধান মতে রাষ্ট্রপতি মার্শাল ল জারি করলে তার বাস্তবায়ন করা সামরিক বাহিনীর জন্য অবশ্য কর্তব্য। কমাণ্ডার-ইন-চিফের (CnC) নির্দেশনা অমান্য করা হবে সেক্ষেত্রে বিদ্রোহের শামিল। সুতরাং, পার্লামেন্টে উপস্থিত হওয়া ROK Special Forces এর সদস্যরা বলা চলে নিজেদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করেছেন। অতঃপর, জনতা যখন তাদের ইচ্ছার প্রদর্শনী ঘটিয়েছে, তখন সেটার প্রতি সম্মান দেখিয়ে তারা সেখান থেকে সরেও গেলেন।

এখান থেকে আমাদের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা শিক্ষা নিতে পারেন। ভবিষ্যতে অনুরূপ কোনো দূর্যোগের সময়ে এমন কৌশলের প্রয়োগ ঘটালে তা দেশের ক্ষতি নয়, বরঞ্চ উপকার করবে বলে আশা করা যায়। তবে, জনতাকে এগিয়ে আসতে হবে।

এনিওয়ে, মার্শাল ল কমাণ্ড, রিপাবলিক অব কোরিয়ার তরফ হতে মার্শাল ল কমাণ্ডার, জেনারেল পার্ক আন সুঁ এর নির্দেশনা মোতাবেক, ROK Armed Forces এবং ROK Special Mission Unit গুলো রাষ্ট্রপতির আদেশ না পাওয়া পর্যন্ত মার্শাল ল কার্যকরের লক্ষ্যে মোতায়েন থাকবে এবং ঘাঁটিতে ফেরত আসবে না। ROK Air Force অন্যদিকে নিজেদের যুদ্ধবিমানগুলোকে গুরুতর পরিস্থিতি মোকাবেলায় স্ট্যাণ্ডবাই রেখেছে।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

03 Dec, 15:37


#outpost_breaking

গ্লোবাল কনফ্লিক্ট মনিটর আউটপোস্ট:

দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি কিছুক্ষণ পূর্বে নিজ জাতির উদ্দেশ্যে এক ভাষণে সমগ্র দক্ষিণ কোরিয়াতে Martial Law জারি করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে থাকা নীতিনির্ধারকদের মাঝে নর্থ কোরিয়ান গুপ্তচরদের অনুপ্রবেশ এবং সরকারকে অস্থিতিশীল করবার চক্রান্তের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ হিসাবে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে নিজ জাতিকে অবগত করেছেন তিনি।

এসময় তিনি দেশের মাটি থেকে নর্থ কোরিয়ার পক্ষের শক্তিকে পরিপূর্ণভাবে নির্মূল করবার এবং দেশের সাংবিধানিকভাবে গণতন্ত্রকে রক্ষা করবার কঠোর প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেছেন।

রাষ্ট্রপতির আদেশে মার্শাল ল কার্যকর করার লক্ষ্য নিয়ে ইতিমধ্যে রাজধানী সিউলের রাস্তায় Republic of Korea Army কে ভারী সাঁজোয়া যানের সাথে মোতায়েন হতে দেখা যাচ্ছে।

মার্শাল ল এর নিয়মানুসারে এখন হতে সমগ্র দক্ষিণ কোরিয়াতে সকল প্রকারের আন্দোলন, মিছিল সহ যেকোনো প্রকারের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। এবং দেশের ভেতরে চালু থাকা সকল গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের আওতাধীন করা হলো।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন

The Outpost

03 Dec, 15:16


যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, “কানাডা চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্যে পরিণত হতে পারে।”

ডোনাল্ড ট্রাম্প জাস্টিন ট্রুডোকে বলেছেন, “যদি যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত শুল্কও দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অভিবাসন সমস্যা সমাধান না করে কানাডার অর্থনীতিকে ধ্বংস করে ফেলে, তাহলে কানাডার উচিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্য হয়ে যাওয়া।”

The Outpost

03 Dec, 05:10


Research & Analysis Wing (RAW) এর জনৈক অপারেটিভকে কিছুদিন পূর্বে একটি সাক্ষাৎকারে বিভিন্ন জাতির মস্তিষ্ক সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়। সেখানে ওনার জবাবের সারমর্ম ছিল নিম্নরূপ -

"একজন গুপ্তচরের শত্রু সবসময় একটি জাতি। আর, একটি জাতির মস্তিষ্ক হলো তাদের বিজ্ঞানী, বুদ্ধিজীবী, গবেষক, নেতারা। অতএব, তারা তো সবসময় আমাদের নজরে থাকেনই। সকল এজেন্সি সর্বদা নিজ প্রতিপক্ষের এসকল ব্যক্তিবর্গকে মনিটরিংয়ের মাঝে রাখে। এবং সুযোগ পেলে সঠিক সময়ে তাদের নির্মূলও করে দেওয়া হয়।"

বর্তমান বাংলাদেশের জন্য বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাঝে অনেক রত্ন ০৫ তারিখের আগে এবং পরে সামনে এগিয়ে এসেছেন। দুর্যোগের শুরু হলে তাঁদের যেন আমরা নিরাপত্তা বলয়ের মাঝে নিয়ে ফেলি। প্রকৌশলী, IT বিশেষজ্ঞ, Economist, গবেষক, ডাক্তার, ধর্মীয় নেতা সহ আমাদের সংশ্লিষ্ট সুরক্ষা তালিকায় বিভিন্ন ধরনের আরও নানান পর্যায়ের মানুষেরা অন্তর্ভুক্ত হবেন। অতঃপর এই মানুষদের সঠিক স্থানে কাজে নিয়োজিত করতে সমর্থ হলে আমাদের বিজয় إنشا ء الله তরান্বিত হবে।

ধন্যবাদ।

The Outpost

02 Dec, 18:19


বাংলাদেশের স্বনামধন্য একজন সাংবাদিক প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (DGFI) রিপোর্ট মর্মে নিম্নোক্ত রিপোর্টটি প্রকাশ করেছেন।

এখানে দেখা যাচ্ছে যে, ০৪ আগস্ট দিবাগত রাত ১০:৩০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সকল বাহিনী প্রধানকে 'Long March to Dhaka' শক্ত হাতে দমনের নির্দেশ প্রদান করেন।

রাত ১২টা ০১ মিনিট তথা ০৫ আগস্ট তারিখের প্রথম মূহুর্তে সেনাসদরের কমাণ্ড সেন্টারে চিফ অব আর্মি স্টাফ (COAS) সকল বাহিনী প্রধানকে সাথে নিয়ে 'Long March to Dhaka' দমনের বিস্তারিত পরিকল্পনা আরম্ভ করেন।

এর মাঝে ডোনাল্ড লু এর পক্ষ হতে বাংলাদেশ আর্মিকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন হতে সরিয়ে নেওয়ার হুমকি এবং প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ডোনাল্ড লু'র সাথে সমঝোতায় আসবার জন্য সালমান ফজলুর রহমানকে নির্দেশ প্রদানের ঘটনা ঘটে।

আমার প্রশ্ন হলো, রিপোর্টটি সঠিক হয়ে থাকলে বিষয়টি কি দাঁড়াচ্ছে? ডোনাল্ড লু সমঝোতায় রাজি হলে সেদিন রাত ১২টা ০১ মিনিটে সেনাসদরে COAS এর নেতৃত্বে হওয়া মিটিংয়ের ফলাফল হিসাবে সকালে ভারী মেশিনগানগুলো জ্যান্ত হয়ে উঠতো কিনা? আর যদি তাই হয়, তবে পরিস্থিতির কারণে জনতার পক্ষে আসা একজনকে জনতা বিশ্বাস করতে পারে কিনা? এগুলো আমাদের সকলের প্রশ্ন।

ধন্যবাদ।

The Outpost

02 Dec, 15:49


নয়াদিল্লির নির্দেশে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রকাশ্যে লংঘনের প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে আজ কিছুক্ষণ পূর্বে আগরতলার বাংলাদেশ হাই-কমিশনে আক্রমণ পরিচালনা করা হয়েছে।

দূতাবাস বিদেশের মাটিতে একটি দেশের স্বাধীন সার্বভৌম ভূখণ্ড। পুলিশ ও প্যারা-মিলিটারি ফোর্সের উপস্থিতিতে এমন একটি স্থানে হামলা চালানো এবং দূতাবাসের কর্মকর্তাদের শারীরিক নির্যাতন করাটা দূত বিষয়ক হাজার বছরের আন্তর্জাতিক নীতির চূড়ান্ত লঙ্ঘন এবং সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ওপর সরাসরি আগ্রাসন পরিচালনা শুরু হলো।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

The Outpost

02 Dec, 14:41


যদি ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হাইকমিশনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর সহায়তা চাইতে পারে।

সেক্ষেত্রে শান্তিরক্ষা মিশনে সৈন্য সহায়তা বাড়িয়ে সহযোগিতা করতে পারে বাংলাদেশ।

— আসিফ মাহমুদ

The Outpost

02 Dec, 13:38


আগরতলা বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন অফিসে ভাঙচুর চালিয়েছে হিন্দুত্ববাদী একটি সমিতির সদস্যরা। ‘বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতন ও চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারে’র প্রতিবাদে সোমবার (০২ ডিসেম্বর) বিক্ষোভ সমাবেশ ডাকে ওই সমিতি।

এদিকে ১৯৬১ সালের ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোম্যাটিক রিলেশনস অনুযায়ী কোন দেশের দূতাবাসে হামলা করা মানে ঐ দেশের সাথে যুদ্ধ শুরু করা

The Outpost

02 Dec, 05:01


জুলাই গণ-অভ্যূত্থানের অনেক আগের কথা। সেদিন আমি ফেসবুকে বিভিন্ন মানুষের কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ক লেখা পড়ছিলাম। যেখানে একজন সামরিক ব্যক্তিত্বের লেখাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এবং তাঁর লেখাটির বিষয়বস্তু ছিল "পিলখানার কালো দিনগুলোর" অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে।

সেখানে অপর একজন সামরিক ব্যক্তিত্ব সেদিনকার তাঁর নিজস্ব অভিজ্ঞতাও লেখার নিচে শেয়ার করেন। যেখানে তাঁর বক্তব্যের সারমর্ম হলো - "তিনি সেদিন বিভিন্ন দেশের কূটনীতিবিদদের নিয়ে দেশের কোনো এক প্রান্তে একটি অনুষ্ঠানের মাঝে ছিলেন। এসময় ঢাকায় ঝামেলা শুরু হওয়ার সংবাদ তাঁর কানে পৌঁছে এবং তিনি কূটনীতিবিদদের নিয়ে অনুষ্ঠান বন্ধ করে ফেরত আসতে থাকেন। তখন পিলখানার ঝামেলা কেবলমাত্র আরম্ভ হয়েছে এবং স্বাভাবিক কারণেই Bangladesh Army কিংবা আমাদের অন্যান্য বাহিনীর সাধারণ কর্মকর্তাবৃন্দ আসলে কোথায় কি ঘটেছে, তার কিছুই জানেন না। অথচ, ফেরত আসবার কালে অন্যদের সাথে গাড়িতে বসে থাকা দিল্লির জনৈক কূটনীতিবিদ সবাইকে অবাক করে আচমকা বলে বসলেন যে,

- BDR এর মেজর জেনারেল শাকিল প্রাণ হারিয়েছেন! (যেখানে মেজর জেনারেল শাকিলের সহকর্মীরা জানেন না তাঁর পরিস্থিতি, সেখানে উনি দেশের আরেক জায়গাতে একটি গাড়িতে বসে হুবহু কি ঘটছে তা সাথে সাথে বলে দিলেন)

বিষয়টা তুলে আনবার কারণ হলো, গতকাল মুন্নি সাহা নামে এক মহিলাকে ঢাকায় পাওয়া গিয়েছিল। উনি এমন এক মহিলা, যিনি কিনা '০৯ সালের সেই কালো সকালে পিলখানার Rifle's HQ তে কি ঘটছে, তা উপরের ঘটনার মতো করে আমাদের দেশের সবার আগে জেনে ফেলেছিলেন। পিলখানার হৃদয় থেকে আততায়ীর গুলির প্রথম শব্দ ধ্বনিত হওয়ার সাথে সাথে এই মহিলা সেদিন হাজির হয়েছিলেন পিলখানার দরজাতে। এই মাটির সূর্যসন্তানদের রক্তে যখন সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরীদের ঘাঁটি লাল হতে শুরু করেছে, তখন উক্ত মুন্নি সাহা ব্যস্ত ছিলেন এসকল আততায়ীদের পক্ষে 'Narrative' তৈরি করায়।

বাংলাদেশ রাইফেলসের সদরদপ্তরে আসলে কি হচ্ছে সেদিন তা ভালো কোনো মানুষের জানা ছিলো না। সেখানে উনি জাতির মাঝে নির্দ্বিধায় ছড়িয়ে দিলেন যে, আমাদের BDR এর অকুতোভয় জওয়ানেরা নাকি বিদ্রোহ করেছেন! তাঁরা নাকি নিজেদের শ্রদ্ধেয় কমাণ্ডারদের অস্ত্রের নিশানা বানিয়েছেন!

মুন্নি সাহার পক্ষ হতে একটি চূড়ান্ত মিথ্যার পক্ষে এরকম তৎপরতা চালাবার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। উনি সেদিন নয়াদিল্লির উপরোক্ত কূটনীতিবিদের মতো করে সর্বাগ্রে ঘটনা সম্পর্কে একটা তথ্য দিয়েছিলেন। এর মাধ্যমে উনি ঘটনার 'Narrative' কে নিজ নিয়ন্ত্রণে নিতে সমর্থ হয়েছিলেন। ওনার স্থাপিত শত্রুর উক্ত 'Narrative' এর সর্বপ্রথম শিকার হন আমাদের অসহায় সেনাকর্মকর্তাগণ। জীবনের অন্তিম মূহুর্তে জাতির সামনে খলনায়কের ভূমিকায় দেখানো হয় তাঁদের! এবং পরবর্তীতে সর্বনাশের সংবাদ পেয়ে জাতি ঐ "Narrative" এর ওপর ভিত্তি করেই আমাদের BDR এর নিরপরাধ জওয়ানদের খলনায়কে পরিণত করে।

দু'টি বাহিনী এবং আমার দেশের সার্বভৌমত্বকে শেষ করে দিতে মুন্নি সাহা সেদিন যে অবদান রেখেছেন, তা বাংলার মানুষ ভুলে গিয়েছে। নতুবা ওনাকে গতকাল হাতে পেয়েও মুক্ত বাতাসে ছেড়ে দেওয়ার দূঃসাহস আমাদের দেশে মাটিতে বসে থাকা কারো হওয়ার কথা নয়।

ওনাকে মুক্তি দেওয়ার স্বপক্ষে আমি যত যুক্তি খাঁড়া করি না কেন, বাস্তবতা গতকাল রাতের পর হতে চূড়ান্তরূপে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে, বাংলাদেশ আজ স্মরণকালের মাঝে সবচেয়ে ভয়াবহভাবে পরাধীন। কারণ, আজ শত্রু আমাদের সামনে বন্ধু হয়ে হাজির হয়েছে। এবং আমরা শত্রুকে বন্ধু মর্মে গ্রহণ করে নিয়েছি।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন

The Outpost

26 Nov, 18:39


"ফ্রেন্ড লিস্টের নট এ সিংগেল হিন্দুকে দেখলাম উগ্রবাদী জঙ্গি ইস্কন নিয়ে পোস্ট করতে, তাদের ঐক্য দেখে বিস্মিত হই। আর আমরা মৌলবাদী নিয়ে কত শত আওয়াজ তুলি মুসলমান হয়েও!

উগ্র মৌলবাদের বিরুদ্ধে আমি আওয়াজ তুলতে পারলে, উগ্র হিন্দুত্ববাদে আপনি চুপ কেন? জবাব দেন, নাহয় আপনি ইন্ডিয়ার দালাল বলে আখ্যায়িত করবো"

- গাধা, বাংলাদেশ।

উপরে যে লেখা পড়লেন, তা একটা গাধার লেখা। উল্লেখিত গাধা এবং অনুরূপ আরো যত গাধা আছে, এরা আজকের ঘটনার জন্য বহুলাংশে দায়ী। এই গাধারা নিজেদের তৈরি রঙিন দুনিয়ায় বসবাস করে। এদের এই বোধশক্তি নাই যে, পৃথিবীর প্রত্যেকটি স্বাধীন ভূখণ্ড নিজেদের দেশের সংখ্যাগুরু ধর্মের 'Far-right' কে সবসময় ভূখণ্ডের সবচেয়ে দেশপ্রেমিক শ্রেণী বলে বিবেচনা করে আসছে।

আমেরিকাতে অনেকগুলো 'Special Force' আছে। আমি এদের ভেতর প্রকাশ্যে থাকা আর্মির সবচেয়ে 'Notorious' দু'টি 'Outfit' কে দিয়ে উদাহরণ দিচ্ছি। প্রথম হলো US Army Special Forces। মাত্র কয়েকমাস আগে এদের একটা 'Group' নিয়ে আলোচনা উঠেছিলো যে, এরা নাৎসি ইনসিগনিয়া ইত্যাদি পরে চলাফেরা করে। এরপর এরা আফগানিস্তান এবং ইরাকে 'Crusade' এর সময়কার পতাকা ওড়াতো। এগুলো স্রেফ কয়েকটি উদাহরণ। এরপর চলে যাচ্ছি আর্মির আরেকটা 'Outfit' এবং পৃথিবীর সবচেয়ে দক্ষ শুটারদের বাহিনী বলে পরিচিত 'Delta Force' এর কাছে। এই বাহিনীর অপারেটররা নিজেদের 'Templar Knights' এবং 'Crusade' এর সময়কার নানান অভিজাত নাইটদের দলের সাথে তুলনা করে থাকে। এদের কোথাও পরিচয় দিতে গেলে অনেকসময় "A Proud Christian" কথাটা জুড়ে দেওয়া হয়।

অর্থাৎ, খৃস্টান ধর্মের 'Far-Right' মানসিকতার লোক দিয়ে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সবচেয়ে স্পর্শকাতর সংগঠনগুলো তৈরি হয়েছে।

চলে যাই রাশিয়াতে। রাশিয়ার স্পেৎসনাজের কথা শুনে নাই আমাদের মাঝে এমন লোক খুব কম। স্পেৎসনাজ দিয়ে মূলত 'Special Force' বোঝানো হয়। এবং রাশান স্পেশাল ফোর্সেস কমিউনিটির গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনগুলোর মাঝে রয়েছে সামরিক বাহিনীর কমাণ্ড 'KSSO', FSB এর 'Alpha Group' এবং 'Vympel'। এদের বড় একটা অংশ আসে 'Orthodox Christian' পরিবার থেকে। এবং এদের মাঝে একটি অলিখিত নিয়ম হলো, একান্ত বাধ্য না হলে কোনো মুসলিম সৈনিককে নিজেদের অংশ না করা। ওদের চোখে মুসলিমরা সবসময় শত্রু থাকবে ওদের। এই নিয়মের ফলে, যখন চেচনিয়াতে FSB এর K-Directorate রাশিয়ার সবচেয়ে বড় 'Special Operations Training Facility' চালু করে, তখন 'Alpha Group' ওখানে নিজেদের অপারেটরদের পাঠাতে সরাসরি অস্বীকৃতি জানায়। কারণ, চেচনিয়া এখন ওদের অংশ হলেও ওরা মুসলিম। সুতরাং, ওরা মনে করে যে, ভবিষ্যতে এদের সাথে হয়তো আবার লড়তে হবে ওদের।

এরপর আমরা চলে আসি 'Indian Special Forces' এর কাছে। এদের মাঝে আছে 'Para SF, Marine Commandos, GARUD' ইত্যাদি। আপনি এদের অপারেটরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করলে দেখতে পাবেন যে, এরা ওদের ধর্মের যুদ্ধের দেবতা ইত্যাদিকে নিয়ে সার্বক্ষণিক পড়ে আছে। অর্থাৎ, আবারো আমরা দেখছি যে, ধর্মীয় চরমপন্থীদের দিয়ে একটা আঞ্চলিক পরাশক্তির সবচেয়ে দক্ষ বাহিনী তৈরি করা হয়েছে। ইণ্ডিয়ান আর্মির 'Para SF' এ 'Balidan Badge' নামের একটা ব্যাজ আছে। প্রাথমিক প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করবার পর কমাণ্ডো যখন নির্দিষ্ট একটা সময় 'Combat Zone' এ কাটিয়ে নিজের প্রথম শত্রু নিধন (!) সম্পন্ন করে, তখন সংশ্লিষ্ট কমাণ্ডোকে এই ব্যাজ পরিয়ে দেওয়া হয়। নাম শুনে আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে, এটা কোন ঐতিহ্য থেকে এসেছে।

এরপর বৃটেন, ইসরায়েলের কথা আর না বলি। অতএব, গাধা কেন বললাম তা আশা করি আর বলে বোঝাতে হবে না। গাধাটা মূলত নিজেই নিজের লেখায় পরিষ্কার করে বলে বসেছে যে, আমরা বিভাজন করি! আমাদের প্রতিরক্ষা যারা করবে, আমাদের ঐ 'Warrior Class' কে আমরা দূরে ঠেলি! কিন্তু আপনারা করেন না কেন!

ধর্মীয় চরমপন্থীদের ছাড়া পৃথিবীর কোনো পরাশক্তির সামরিক বাহিনী নাই। জার্মানির স্পেশাল ফোর্স 'KSK' তে 'Far-Right' মারাত্মক ভয়ানক মাত্রায় ছিল। এরপর ওদের ভেতর কিছু বিপথগামী হয়ে জার্মানিতে 'ক্যু' এর পরিকল্পনা করলে বার্লিন কিছুটা কঠোর হতে বাধ্য হয়। 'Australian SAS' আফগানিস্তানে 'Crusade' এর পতাকা উড়িয়ে ঘুরতো। ওদের নিষ্ঠুরতার কাহিনীগুলোর তুলনা হয় না। খৃস্টান, ইসরায়েলি মৌলবাদীরা দেশগুলোর সবচেয়ে সম্মানিত শ্রেণী। এরা পরাশক্তি হওয়ার বড় রহস্য এটাই। ওরা নিজেদের ভালো বুঝে। আপনি গাধামি করলে ওদের কি তাতে!

(ওহ! আরেকটা কথা, আপনি ওদের ইণ্ডিয়ার দালাল বলে আখ্যায়িত করলে ওরা বরঞ্চ গর্ববোধ করবে। করেন আখ্যায়িত)

The Outpost

24 Nov, 13:05


"একজন গুপ্তচরের নিশানা হয় একটি গোটা দেশ। একটি গুপ্তচর বাহিনী নিশানা করে একটি দেশ, একটি সংগঠন, একজন ব্যক্তিকে। ইন্টেলিজেন্সে আমরা আমাদের বিরোধী কোনো পক্ষ, গোষ্ঠী কিংবা অর্গানাইজেশনকে দমন করতে আমরা প্রথমে যা করি তা হলো, আমরা আমাদের শত্রুর মাঝে বিভাজন তৈরি করে দিই। সংগঠনের মাঝে আমাদের নিয়ন্ত্রিত দ্বিতীয় একটি সংগঠন দাঁড় করিয়ে দিই, গোষ্ঠীর মাঝে আমাদের নিয়ন্ত্রিত আরেকটি গোষ্ঠী খাড়া করে ফেলি। ক্ষেত্রবিশেষে নিয়ন্ত্রিত গোষ্ঠী একপর্যায়ে আমাদের বিরোধিতা শুরু করতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের উপরোক্ত প্রক্রিয়া চলমান থাকে।"

- Laxman Bisht, Research & Analysis Wing, India.

বাংলাদেশে গত কয়েকমাস যাবত এই পক্ষ, গোষ্ঠী, সংগঠন ছিলো ছাত্ররা। এবং বাংলাদেশে বর্তমানে সবচেয়ে অসচেতন গোষ্ঠীও এরা। যার ফলাফল দৃশ্যমান রয়েছে। শত্রুর বহুমুখী পরিকল্পনার হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে এরা।

The Outpost

22 Nov, 19:45


কক্সবাজারের টেকনাফে চারটি রকেট ও চারটি পিন অ্যাসেম্বলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১টা ৩০ মিনিটে উপজেলা সাবারাং উত্তরপাড়া মাঝের ডেইল এলাকায় অভিযান চালিয়ে এগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে র‍্যাব। তবে এই ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

The Outpost

21 Nov, 12:12


[সাময়িক পোস্ট]

আজকে আবার কলেজের শিক্ষার্থীরা মারামারি করতে নেমেছেন। আপনারা কিন্তু দেশে মার্শাল ল জারি করিয়ে ছাড়বেন। এরপর টের পাবেন আপনাদের ঢাকায় কারা ডেপ্লয় হয়ে ছিলো এতদিন। আজকে দলবেঁধে লাঠি নিয়ে বিশৃঙ্খলা করছেন, এরপর রাস্তায় পাঁচজন একত্র হলেও ভারী গুলিবর্ষণ হবে। সত্যিকার অন্যায় হলেও সেটার বিরুদ্ধে রাস্তায় নামতে পারবেন না। যে ৭.৬২ থেমে থেমে হজম করেছেন, তখন রাস্তায় নামলে বৃষ্টির মতো শুধু ওটাই চলবে। রাতের বেলা ঘরে আলোও জ্বালতে পারবেন না। আপনারা একটা Instrument of War কে শত্রু বানাচ্ছেন।

বাহিরের দেশে পুলিশ সার্ভিসকে 'Peace Officer' বলে। আর্মড ফোর্সেসকে বলে 'War Machine'। আপনাদের কোনো নৈতিক ভিত্তি নাই এখন। আপনারা যাদের সাথে মুখোমুখি হচ্ছেন, এদের নিচের দিকে আপনাদের জন্য সহানুভূতি ছিলো বলে ০৫ তারিখে ঢাকা রক্তে ভাসেনি। নয়তো অর্ডার পেয়ে স্রেফ দুইটা BTR-80 ওদের মেইন গান চালু করে দিলে জীবনেও আপনারা বঙ্গভবনের মুখ দেখতেন না। ৭.৬২ নিয়ে কান্নাকাটি করছেন, সেখানে BTR গুলোর প্রত্যেকটায় ১৪.৫ মিলিমিটারের হেভি মেশিন গান বসানো থাকে। মিনিটে ৬০০ রাউণ্ড ফায়ার করে। দেওয়াল, বাংকার ওড়াতে ব্যবহৃত হয় এই অস্ত্র। এটাকে ক্রাউডের ভেতর যদি ছোঁড়া হয়, একটা বুলেট যথেষ্ট এক সারিতে ০৫ জনকে শেষ করে দিতে! ঐদিন এগুলো অপারেট করতে রাজি হননি আমাদের সেনারা।

আপনারা এখন নয়াদিল্লির এজেণ্ডাধারীদের এদের সাথে দূর্ব্যবহারের সুযোগ করে দিচ্ছেন। এদের ফিল্ড লেভেলের সম্মানিত সেনাসদস্যদের আপনারা নিজেদের বিরুদ্ধে নিচ্ছেন। মনে রাখবেন, এদের নীতিনির্ধারকেরা কিন্তু কখনো আপনাদের পক্ষে ছিলো না। এখন এদেরকে আপনাদের নষ্ট চেহারা দেখালে এরপর শত অন্যায় হতে শুরু করলেও স্বাভাবিক আন্দোলন করতে রাস্তায় পা দিতে পারবেন না।

এটা একটা আর্মি। এদের কাজ ধ্বংসের জবাব ধ্বংস দিয়ে দেওয়া। দয়া করে বিশৃঙ্খলা করে নিজের ধ্বংস টেনে আনবেন না। এরা বিগড়ে গেলে কি হয় তা মিসরে, পাকিস্তানে, মিয়ানমারে দেখে আসতে পারেন। চীনে গিয়ে দেখতে পারেন। জনতার হাতে শক্তি একটা ভুয়া কথা। ছাত্র-জনতা দিয়ে কিছু হয় না, যদি কোনো ওয়ার মেশিন সাথ না দেয়। আপনাদের ক্যাম্পাসগুলো দয়া করে আপনারা বাঁচান। এখনও সুযোগ আছে। আপনারা এমন বিশৃঙ্খল হলে আর্মি কতটা ভয়ঙ্কর ইনস্ট্রুমেন্ট হয়ে উঠতে পারে তা বুঝতে পারছেন না। এখনও তারা অনেক সহনশীল আছেন। তাদের সহনশীলতা, সহানুভূতিকে দূর্বলতা মনে করবেন না। এনাদেরকে ক্ষিপ্ত করে দিয়ে বহিঃশক্তির দাবার ঘুঁটি বানিয়ে দিবেন না।

The Outpost

20 Nov, 14:47


“একাত্তরে আমরা কোনো ভুল করে থাকলে এবং তা যদি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়, আমি জাতির কাছে ক্ষমা চাইব।“

-জামায়াত আমির

The Outpost

20 Nov, 14:37


বাংলাদেশ পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাহারুল আলম। একই সঙ্গে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) নতুন কমিশনার পদে শেখ মো. সাজ্জাত আলী নিয়োগ পেয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। জানা গেছে, পুলিশপ্রধান হিসেবে নতুন দায়িত্ব পাওয়া বাহারুল আলম একসময় এসবির প্রধান ছিলেন। দুই দফা পদোন্নতিবঞ্চিত এই কর্মকর্তা ২০২০ সালে অবসরে যান । ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘ সদরদপ্তরের শান্তিরক্ষা বিভাগে পুলিশ লিয়াজোঁ অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি।

The Outpost

19 Nov, 11:18


বাংলাদেশ ম্যানস রাইটস ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী সমগ্র বাংলাদেশে, চলতি বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত ১ হাজার ৬৭ জন পুরুষ নির্যাতনের শিকার হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর আগে, ২০২৩ সালে ১০৪৯ জন, ২০২২ সালে ৭৯২ জন, ২০২১ সালে ৪৫০ জন, ২০২০ সালে ৩৩০ জন, ২০১৯ সালে ২৪০ জন, ২০১৮ সালে ১৭০ জন, ২০১৭ সালে ১২০ জন ও ২০১৬ সালে ৫০ জন পুরুষ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এ হিসেবে গত নয় বছরে ৪ হাজার ২৬৮ জন পুরুষ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তবে প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে দাবি করেছে সংস্থাটি।

The Outpost

19 Nov, 11:18


বাংলাদেশ ম্যানস রাইটস ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী নারায়ণগঞ্জ জেলায়, চলতি বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত ৬৪৭ জন পুরুষ নির্যাতনের শিকার হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর আগে, ২০২৩ সালে ৬৩২ জন, ২০২২ সালে ৩৯৭ জন, ২০২১ সালে ২১২ জন, ২০২০ সালে ১৫৩ জন, ২০১৯ সালে ১১৭ জন, ২০১৮ সালে ৮২ জন, ২০১৭ সালে ৬৫ জন ও ২০১৬ সালে ২৩ জন পুরুষ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এ হিসাব অনুযায়ী গত নয় বছরে ২ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

The Outpost

19 Nov, 11:18


সমাজের প্রায় ৮০ শতাংশ বিবাহিত পুরুষ নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ ম্যানস রাইটস ফাউন্ডেশন। সংস্থাটির পরিসংখ্যার অনুযায়ী, বিগত ৯ বছরে সারা দেশে ৪ হাজার ২৬৮ জন ও নারায়ণগঞ্জ জেলায় ২ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তবে প্রকৃত পুরুষ নির্যাতনের সংখ্যা আরও অনেক বেশি।

The Outpost

18 Nov, 19:04


মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে ৪৫ জনের অনুপ্রবেশ হয়েছে।

The Outpost

18 Nov, 17:59


ইন্ডিয়ার মুর্শিদাবাদের বেলডেঙ্গা গ্রামে একটি কার্তিক পূজা প্যান্ডেলে 'আল্লাহ' অবমাননাকারী (Mother f___r Allah) একটি নিন্দামূলক সাইনবোর্ড লাগানোর পরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে।

মুসলমানরা আপত্তি জানানোর পরে সংঘর্ষ শুরু হয়, যার ফলে উভয় পক্ষ থেকে পাথর ছোড়া হয় এবং পরবর্তীতে ভাঙচুর হয়। গতকাল পর্যন্ত ১৫ জন মুসলমান আহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ৩ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

The Outpost

18 Nov, 15:20


সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

করাইল বস্তি এলাকায় যৌথবাহিনীর অভিযান: আটক ০৯

ঢাকা, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ (সোমবার): আজ (১৮ নভেম্বর ২০২৪) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৪ স্বতন্ত্র ইঞ্জিনিয়ার ব্রিগেডের নেতৃত্বে সুনির্দিষ্ট তথ্যর ভিত্তিতে করাইল বস্তি এলাকায় যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচলনা করে ০৯ জন শীর্ষ ও মামলাভূক্ত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তল্লাশি অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে বেশ কিছু পরিমান হেরোইন ও মাদক ব্যবসায়ীদের অবৈধ অর্থ উদ্ধার করা হয়। অভিযানের পর উদ্ধার হওয়া মাদকদ্রব্য ও অবৈধ অর্থসহ গ্রেফতারকৃতদের পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর অভিযান অব্যাহত থাকবে।

The Outpost

18 Nov, 15:08


সারা দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৬ জন। এ নিয়ে এ বছর ডেঙ্গুতে মোট প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২১ জনে। এছাড়া একই সময়ে ডেঙ্গুতে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৮৩ জন।

The Outpost

18 Nov, 09:49


শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হরিণী অমরাসুরিয়াকে পুনরায় নিয়োগ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমার দিশানায়েকে।

The Outpost

18 Nov, 04:23


বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ধর্মীয় প্রতীকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি সরকার। গতকাল রোববার এক নির্দেশনায় সরকার বলেছে, ‘জাতীয়, ধর্মীয় ও পবিত্র প্রতীক যে কোনো ধরনের প্রচার প্রচারণা এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক বিষয়াবলীতে ব্যবহার করা যাবে না।’

The Outpost

18 Nov, 04:21


সৌদি আরবে ২০২৪ সালে এখন পর্যন্ত মোট ১০১ জন বিদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়াদের মধ্যে পাকিস্তানের ২১ জন, ইয়েমেনের ২০ জন, সিরিয়ার ১৪ জন, নাইজেরিয়ার ১০ জন, মিশরের ৯ জন, জর্ডানের ৮ জন এবং ইথিওপিয়ার ৭ জন নাগরিক রয়েছেন। এছাড়া ভারত, সুদান ও আফগানিস্তানের তিনজন করে নাগরিক এবং শ্রীলঙ্কা, ইরিত্রিয়া ও ফিলিপাইনের একজন করে নাগরিক রয়েছেন।

The Outpost

18 Nov, 02:50


ডিএমপির পরিসংখ্যান বলছে, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে প্রতিদিন খুন হয়েছেন একজন করে। সংখ্যার হিসেবে ৬৮ জন। মে থেকে জুলাই এই তিন মাসে ৮৮টি হত্যা মামলা হলেও পরের তিন মাসে হত্যা মামলা হয় ৩২৫টি। অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিনে সারা দেশে খুন হয়েছে পাঁচ শতাধিক।

The Outpost

18 Nov, 02:50


অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিনে সারা দেশে খুন হয়েছেন পাঁচ শতাধিক মানুষ, বেড়েছে নৃশংসতাও।

The Outpost

18 Nov, 02:46


দুই সপ্তাহে শুধু ঢাকাতেই খুন হয়েছেন অন্তত ১১ জন। আর সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে প্রতিদিন খুন হয়েছেন একজন করে। সংখ্যার হিসেবে ৬৮ জন।

The Outpost

17 Nov, 19:10


অনেকে বাংলাদেশে সামরিক শাসন দেখতে চান। সামরিক শাসন আসলে ওনাদের মতে দেশে নয়াদিল্লির আধিপত্যের অবসান হতে পারে। এদিকে আজ বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য সাংবাদিক কিছু তথ্য প্রকাশ করেছেন। যেখানে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত কিছু প্রতিষ্ঠানে কর্মরত 'Indian Military Official' দের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। যারা সেখানে এখনও কর্মরত রয়েছেন।

এখন দেখেন যা ভালো মনে হয়।

The Outpost

17 Nov, 02:59


ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরে নতুন করে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। রাজ্যটির তিনজন মন্ত্রী ও ৬ জন বিধায়কের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে।

মন্ত্রী-বিধায়কদের বাড়িতে হামলার পর মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের বাড়িতেই হামলার চেষ্টা চালিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এসময় দরজা ভেঙে জোর করে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে বিক্ষোভকারী জনতা।

The Outpost

17 Nov, 00:49


দেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী কুষ্টিয়ার খাজানগরের রশিদ এগ্রো ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের মালিক আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিহাবুর রহমান শিহাব বলেন, আব্দুর রশিদ একজন চাল ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে প্রতারণা, ঋণখেলাপিসহ আদালতে অন্তত ৬৮টি মামলা রয়েছে।

দেশের অন্যতম বৃহত্তম চালের মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগরে রশিদ অ্যাগ্রো ফুড নামে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ওই প্রতিষ্ঠানের কারনে প্রথমে তিনি কুষ্টিয়া জেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হন। তারপর থেকেই দেশের রাইস সেক্টরে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল তার। মূলত তখন থেকেই দেশের চাল ব্যবসায়ের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চলে যায় তার হাতে। হয়ে ওঠেন চাল সিন্ডিকেটের হোতা। ইচ্ছেমত চালের দাম বাড়িয়ে চালের বাজার অস্থির করে তুলতেন।

The Outpost

16 Nov, 07:24


প্রায় দুই দশকে গাজিপুরের ৬০ শতাংশ বন উজাড় এবং ৫০ শতাংশ জলাধার দখল করে অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে।

২০০০ সালে গাজীপুরের বনাঞ্চলের আয়তন ছিল ৩৯ হাজার ৯৪৩ হেক্টর। ২০২৩ সালে তা কমে ১৬ হাজার ১৭৪ হেক্টরে নেমে এসেছে। অর্থাৎ তিন বছরে বনাঞ্চল কমেছে ৫৯ দশমিক ৫১ শতাংশ।

একই সময় জলাশয়ের আয়তন কমেছে ৫১ দশমিক ৪২ শতাংশ। ২০০০ সালে জলাশয় ছিল ১১ হাজার ৪৬২ হেক্টর। ২০২৩ সালে সেখান থেকে কমে ৫ হাজার ৫৬৮ হেক্টরে দাঁড়িয়েছে।

The Outpost

16 Nov, 06:03


ইন্ডিয়ায় জাতিগত দাঙ্গায় এক নারী ও দুই শিশুর মরদেহ নদীতে পাওয়া গিয়েছে। ওই তিনজনই মেইতেই সম্প্রদায়ের বলে আসাম রাইফেলস ও মণিপুর পুলিশ জানিয়েছে।

উত্তরপূর্বের রাজ্যের জিরিবাম জেলার বরাক নদী থেকে মেইতেই সম্প্রদায়ের ওই তিনজনের মরদেহ শুক্রবার আসামের শিলচর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়। গত সোমবার তাঁদের অপহরণ করা হয়েছিল। এ ঘটনার পেছেন কুকি জঙ্গিরা আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

The Outpost

16 Nov, 05:49


ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনেস্কি মনে করছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের পর রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধ অতি দ্রুত শেষ হবে।

জেলেনেস্কি বলেন, এটি অবশ্যই ঠিক যে, বর্তমান প্রশাসনের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর অতি দ্রুত রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ হবে। সেইসঙ্গে জেলেনেস্কি আরো উল্লেখ করেন, ‘তবে কবে যুদ্ধ শেষ হবে, তার সঠিক তারিখ আমরা জানি না’।

The Outpost

16 Nov, 05:06


সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।

The Outpost

15 Nov, 16:16


ভারতের দেহরাদুনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বেসরকারি কলেজের ৬ শিক্ষার্থীর। পার্টি শেষ করে গাড়িতে করে রাস্তায় আরেক গাড়ির সঙ্গে রেসে নামেন। এরপর ট্রাকের নিচে পড়ে তাদের গাড়ি। তারা সবাই একটি টয়োটা ইনোভা গাড়িতে করে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন। এরপর একটি বিএমডব্লিউ গাড়ির সঙ্গে রেস শুরু করেন। ওই সময় গাড়িতে থাকা সবাই মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। নিহত ও আহত সবার বয়স ২৫ বছরের কম বলে জানা গেছে।

The Outpost

15 Nov, 13:49


হলিউড তারকাদের নিয়ে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হলো জমকালো ফ্যাশন শো।

সেলিন ডিওন, জেনিফার লোপেজ, হ্যালি বেরিদের মতো তারকাদের অংশগ্রহণে সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত হয়েছে 'এলি সাব শো'। এই সময় তারকারা পশ্চিমা ড্রেস পরে ফ্যাশন শো, নাচ, গানের অনুষ্ঠানে অংশ নেয়।

The Outpost

14 Nov, 19:51


বাংলাদেশি জনৈক রাজনৈতিক নেতা এখন লণ্ডনে আছেন। যিনি এবং যার দলের সতীর্থ নেতারা দেখা যায় বেশ উদার। যেমন, ওনার এক নেতা কয়েকদিন হলো চিটাগংয়ে ISCKON এর সভায় বক্তৃতা রেখেছেন। সেখানে তিনি ভারতপন্থীদের সাথে সুর মিলিয়ে সংসদে সাম্প্রদায়িক পরিচয়ের ভিত্তিতে আসন পাওয়ার পক্ষে মতামত দেন।

এদিকে আমাদের লণ্ডনের নেতা হলেন শীর্ষ নেতা। সুতরাং, ওনার তো পিছিয়ে থাকা মানায় না। অতএব, অধীনস্থের সাথে পাল্লা দিয়ে উনি আজ বলেছেন যে, উনি ভূখণ্ডের সদ্য পতিত সরকারের রাজনৈতিক দলটিকে বারংবার 'Fascist' বলতে রাজি নন। কারণ, ওরা নাকি ওনার রাজনৈতিক পরিবারের অংশ! উনি আরও বলেন যে, আমরা (মুসলমান) নিশ্চয়ই এমন কিছু করেছি, যে কারণে মন্দির পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন হয়! ঐ কারণটা দূর করতে হবে!

এটা এমন এক দল, ইতিহাসের পাতায় যাদের পরিচয় হলো, ওদের সতীর্থ দলগুলো আগ্রাসনের শিকার দেশগুলোতে আগ্রাসী শক্তির সাথে সমঝোতা করে চলেছে। আমি 'Illusion' এর রাজনীতি নিয়ে লিখেছিলাম। এরাও ঐ প্রক্রিয়ার অংশ। দলটার নাম জামায়াতে ইসলামি। এবং এদের পিঠে সওয়ার হয়ে নয়াদিল্লির বলয় থেকে বের হওয়ার চিন্তা আমার মতে অলীক কল্পনা। তাই আমার অনুরোধ হলো, আমাদের যারা ধোঁকার মায়াজালে এখনও আবদ্ধ আছি, দয়া করে দ্রুততার সাথে জাল ছিন্ন করে বের হয়ে যাই।

ধন্যবাদ।

The Outpost

14 Nov, 16:11


সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় কেএনএ'র বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযান

ঢাকা, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ (বৃহস্পতিবার): আজ ১৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখ বান্দরবানের রুমা উপজেলায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর একটি অপারেশন দল মুনলাই পাড়া নামক এলাকায় কেএনএ'র বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। বৃহস্পতিবার ভোররাতে অপারেশন দলটি মুনলাই পাড়ার উত্তর পশ্চিমে রুমা খালের পার্শ্ববর্তী লাইচেংয়াই নামক আমবাগানে কেএনএ'র অবস্থানের উপর অভিযান পরিচালনা করলে সন্ত্রাসীরা তাদের অস্ত্র-সরঞ্জামাদি ফেলে পালিয়ে যায়। এ সময় উক্ত এলাকা তল্লাশি করে ১টি এসএমজি (ম্যাগাজিনসহ), ২টি গাঁদা বন্দুক (১৫৯ রাউন্ড কার্তুজ ও ১টি কার্তুজ ভর্তি বেল্ট), ১টি বাইনোকুলার, ২টি ওয়াকিটকি সেট, ৩ জোড়া কেএনএ ইউনিফর্ম, ১ জোড়া বুট, ১টি হ্যান্ডকাফ, ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আই ই ডি) তৈরিতে ব্যবহৃত স্প্লিন্টার ও ৫টি স্মার্ট ফোন উদ্ধার করা হয়।

The Outpost

13 Nov, 20:09


এখানে জবাব হলো, ইতিহাস বলে যে, বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনচেতা। এমনকি বৃটিশদের বিরুদ্ধে সিপাহি বিদ্রোহ যখন হলো, তখনও বিদ্রোহের বলা চলে সম্পূর্ণ কৃতিত্ব আমাদের বাংলার সেনানীদের ছিল। শেখ হাসিনা ওনার চূড়ান্ত মিশনে যখন নয়াদিল্লি মোতায়েন করে, তখন ওদের তাই এটা মাথায় রাখবার প্রয়োজন দেখা দেয়। যেহেতু অন্যায় কর্মকাণ্ড ও প্রত্যক্ষ ষড়যন্ত্র জাতি হিসাবে আমরা বরদাশত করব না, সেহেতু অমন ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাওয়ার জন্য সবচেয়ে নিকটবর্তী এবং তদনুযায়ী তড়িৎ পদক্ষেপ গ্রহণে সবচেয়ে সক্ষম ও আগ্রহীদের দল, আমাদের সেনাবাহিনী ও সেনাকর্মকর্তাদের সর্বপ্রথম দমন করার প্রকল্প হাতে নেয় ওরা। সাথে সাথে আগ্রাসন চালাবার মূহুর্তে ওদের সাথে যাদের প্রথম দেখা হবে, সেই দূর্ধর্ষ Bangladesh Rifles (BDR) কে ওরা একইসাথে শেষ করে ফেলার পরিকল্পনা করে। এই দু'টি পরিকল্পনা দ্রুততম সময়ের মাঝে বাস্তবায়ন করা হয়। এরই সাথে নতুন প্রধানমন্ত্রী ভবিষ্যতে এর থেকেও ন্যাক্কারজনক এবং পাশবিক কাণ্ড ঘটাতে শুরু করলেও যেন জনগণকে ঘুম থেকে তোলার মতো কেউ উপযুক্ত স্থানগুলোতে অবশিষ্ট না থাকে, এজন্য রাজনীতির ময়দানে ওদের প্রধানমন্ত্রীর বিপক্ষ দলে কিছু 'Puppet' এর প্রয়োজন হয়। এরাই হলো সেই 'Controlled Opposition' তথা 'নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষ'।

আর, এদের আরও একটি ব্যবহার ছিল। আমরা দেখেছি যে, বিগত ১৬ বছর যাবত আমাদের দেশে চরম পর্যায়ের জুলুম-নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু, বহির্বিশ্বের চোখে তবুও কাগজে-কলমে আমরা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার অধীন হিসাবে বিবেচিত ছিলাম। আর, কাগজে-কলমে গণতান্ত্রিক হওয়ার অনেক লাভ আছে। যেমন, স্বীকৃত স্বৈরশাসকদের ওপর আন্তর্জাতিক মহলের জন্য চাপ দেওয়া সহজ। দেশের ভেতরে ওদের শত্রু জন্মে দ্রুত এবং ওদের পেছনে বিদেশি সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীরাও সর্বক্ষণ লেগে থাকে। অন্যদিকে, কাগজে-কলমে গণতন্ত্র থাকলে মানুষ তেমন নজর দেয় না। অন্যায়-অবিচার খুব সহজে করে যাওয়া যায়। আর দেশের ভেতরে নিজের দালাল তৈরি করাও কিছুটা সহজ হয়। পাশাপাশি, নয়াদিল্লি আরেকটি বিষয় উপলব্ধি করেছিল যে, ওদের মহাপরিকল্পনা যত নিখুঁতই হোক না কেন, বৈশ্বিক শক্তির নজর এড়িয়ে এবং বৈশ্বিক পরাশক্তির সাথে টক্কর দিয়ে সেটার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। ওরা যদি কাগজে-কলমে ওদের 'Asset' কে ঠিক না রাখতো, তবে সেটা হতো বিশ্ব ব্যবস্থার প্রতি চ্যালেন্জ জানানো। যা নয়াদিল্লির জন্য ভালো অভিজ্ঞতা হতো বলে মনে হয় না। ওদের এমন পরিকল্পনার প্রধান 'Asset' কে কাগজে-কলমে ঝুঁকির মাঝে রেখে দিলে বৈশ্বিক শক্তি সুযোগ পেলেই ওদের 'Asset' কে ধরে ওদের মাথার ওপর 'Leverage' বানিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়ারও চেষ্টা চালাতো।

সুতরাং, সবকিছু বিবেচনা করে নয়াদিল্লি পুরোদস্তুর প্রত্যক্ষ স্বৈরাচারী ব্যবস্থার দিকে না গিয়ে নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষ সমেত একটা 'Illusion' ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থা খাঁড়া করে। এসময় এর অংশ হিসাবে বিপরীত পক্ষে থাকা রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তিবর্গকে ওনাদের সজ্ঞানে কিংবা অজ্ঞানে আওয়ামী লীগকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন স্থানে বসানো হয়। এসময় নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষ তৈরিতে বাঁধা হয়ে উঠতে পারে এমন ব্যক্তিবর্গকে বিভিন্ন কায়দায় সরিয়ে ফেলা হয়। অতঃপর অবশিষ্ট যারা রয়েছে, ওদের জন্য নয়াদিল্লির এজেণ্ডা বাস্তবায়ন হয় বর্তমানে একমাত্র লক্ষ্য।

সুতরাং, কোনো কথিত নামধারী ইসলামি রাজনৈতিক দলের নেতা যখন নয়াদিল্লির এজেণ্ডা নিয়ে কাজ করতে থাকা সাম্প্রদায়িক দলের সাথে সুর মিলিয়ে সংসদের আসন বিষয়ে বক্তৃতা দিবেন, তখন আমি বাংলাদেশের মানুষকে অবাক না হতে পরামর্শ দিব। আবার, যখন কোনো বৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতাকে কুখ্যাত অমিত শাহের (ভারতের 'Minister of Home Affairs') সামনে নতজানু হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাবে, তখনও আমি বাংলাদেশের মানুষকে অবাক না হওয়ার পরামর্শ দিব।

সাথে সাথে মনে রাখবেন, বাংলাদেশের মাটিতে নয়াদিল্লি সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ওনার পরিবার এবং ওনার পারিবারিক রাজনৈতিক দল ব্যতীত আর কাউকে বিশ্বাস করে না। অতএব, নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষদের ওরা এদের পুনরায় পুনর্বাসন করানোর দায়িত্ব প্রদান করেছে। আর এতক্ষণ যেমনটা বলেছি যে, নয়াদিল্লি যদি সামরিক পদক্ষেপ নিতে চায়, সেটা ওরা নিজেদের স্বস্তির জায়গা থেকে নেওয়ার পক্ষপাতী। ফলে, নিজেরা স্বস্তির জায়গাতে পৌঁছাবার আগ পর্যন্ত ওরা নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষদের দিয়ে ঢাকা চালাতে চায়। এবং পরিস্থিতি যদি গুরুতর হয় এবং নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষদের ওপর সেসময় পর্যন্ত আস্থা রাখা সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে সরাসরি সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পারিবারিক দলকেই পুনরায় এনে পুনর্বাসন করে ঢাকার দায়িত্ব দিতে চায় ওরা। এক্ষেত্রে ইরান সিরিয়াতে বাশার আল-আসাদকে যেভাবে ক্ষমতায় রেখেছে, অনুরূপ মডেল অনুসরণ করা হতে পারে। অথবা এর কাছাকাছি নিজস্ব কোনো পরিকল্পনা ওদের থাকতে পারে। আর এটা ততক্ষণের জন্য, যতক্ষণ পর্যন্ত না নয়াদিল্লি সরাসরি দৃশ্যপটে সামরিক শক্তি সমেত আগমনের সিদ্ধান্ত না নেয়।

The Outpost

13 Nov, 20:09


মনে রাখবেন, একটি সামরিক বাহিনীর যুদ্ধ শুরু হয় যুদ্ধের তারিখে। আর একটি গোয়েন্দা সংস্থার জন্য একই যুদ্ধ শুরু হয়ে যায় সামরিক বাহিনীর কয়েক দশক পূর্বে।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন

The Outpost

13 Nov, 20:09


০৫/ ০৮/ ২০২৪ তারিখ।

ঐ দিনটিতে আমার একটি আশংকা ছিল। দূঃখজনকভাবে আনুমানিক মাত্র চৌদ্দ সপ্তাহের মাথায় আজ তা বাস্তব। অতএব, আমি এখন বাংলাদেশের বিগত ১৬ বছরের রাজনীতিকে আমার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি ও ধারণা থেকে চিত্রায়িত করার চেষ্টা করছি। শুরুতে বলে রাখি, ধারণাটি আমার একান্ত নিজস্ব। এবং হয়তো আমার ধারণা পুরোপুরি ভুল। হয়তো আমি বাস্তবতা সম্পর্কে পরিপূর্ণভাবে অজ্ঞ। হয়তো আমি একজন নির্বোধ। তবে, সবকিছু বিবেচনার পর আমার মনে হয়েছে যে, হোক আমার ধারণা সঠিক কিংবা ভুল, হোক তা বুদ্ধিমত্তা কিংবা নির্বুদ্ধিতার পরিচয়, হোক তা শিক্ষিত কিংবা গণ্ডমূর্খের চিহ্ন, যেটাই হোক না কেন, আমার উচিত ওসব কিছু বিবেচনা না করে বিষয়টা সবার সম্মুখে প্রকাশ করা।

ধারণাটি হলো - "বাংলাদেশে বিগত ১২ বছর কিংবা তারও আগে থেকে কোনো বিরোধী দলের অস্তিত্ব নাই। এই দীর্ঘকাল যাবত বাংলাদেশে যা কিছু ছিল, এর সবগুলি আসলে 'Controlled Opposition'। এবং এই কথাটি তিতা হলেও আমার মতে সত্য।"

এখন, এই নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষগুলোর মাঝে ব্যক্তিগতভাবে অসংখ্য ত্যাগী মানুষেরা ছিলেন এবং আছেন। যাদের ত্যাগের কথা অস্বীকার করা সম্ভব নয়। এই মানুষগুলো নিষ্ঠাবান, তারা নিজ দলের প্রত্যক্ষ আদর্শের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত। যারা কিনা নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে দলের ও দেশের জন্য সংগ্রাম করেছেন, ত্যাগ স্বীকার করেছেন। কিন্তু, দল হিসাবে সামগ্রিকভাবে নয়াদিল্লির চরম বিরোধী কোনো দল কিংবা সাবেক সরকারের অস্তিত্বের প্রতি হুমকি কোনো দলের বাংলাদেশে অস্তিত্ব না থাকার অন্তত এক যুগ ইতিমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। আর এই বাস্তবতা অনস্বীকার্য।

আমরা এখন ভুল করে নিয়মিত বলে চলেছি যে, 'Fascist চলে গেছে'! অথচ আমরা ভুলে যাই যে, বাংলার মাটিতে সত্যিকারের 'Fascist' সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না। আমাদের প্রধান শত্রুর যে আলোচনা, সেখানেও উনি আসবেন না। ওনার দায়িত্ব ছিল এদেশে আমাদের প্রত্যক্ষ শত্রু এবং প্রধান শত্রুর মূল হাতিয়ার হিসাবে কাজ করার। কিন্তু, হাতিয়ার পরিচালনার পেছনে যে শত্রুটি, সেটা উনি ছিলেন না। আর যে ছিল, সে কিন্তু সরেও যায়নি। বরং সে নিজস্ব স্থানেই এখনও বেশ স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে রয়ে গেছে। এবং সে যে 'Fascist কাঠামো' তৈরি করেছিল, সেটাও চলছে বহাল তবিয়তে।

সদ্য সাবেক 'Prime Minister' এর আমাদের ওপর ক্ষমতার মেয়াদ ছিল ১৬ বছর। এই সময়ের মাঝে সে যত নির্যাতন এবং নিপীড়ন চালিয়েছে, এর সমস্ত কিছু কি সে স্রেফ নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য করেছে? নাকি সে সমস্ত কিছু শুধুমাত্র নিজের প্রতিশোধস্পৃহা নিবারণের জন্য করেছে? এখানে উত্তর হলো, প্রতিশোধস্পৃহা নিবারণ তথা নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য উনি মূলত এগুলো করলেও, এখানে নিজ স্বার্থ হাসিল ওনার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল না। উনি ছিলেন বাংলাদেশের ভূখণ্ড ও জনসাধারণের ওপর নয়াদিল্লি কর্তৃক মোতায়েনকৃত একটি অস্ত্র মাত্র!

১৯৮১ সালের মে মাসের ১৭ তারিখে এই অস্ত্রকে নয়াদিল্লি আমাদের মাঝে ডেপ্লয় করে। এর পূর্বে ০৬ বছর যাবত ভারতের রিসার্চ & অ্যানালাইসিস উইং (RAW) ওনাকে প্রস্তুত করে এদেশে ওদের ভবিষ্যৎ অপারেশনের জন্য। এবং ওদের আলোচ্য অপারেশনের লক্ষ্য কি? উত্তর হলো, বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ। এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ওরা '৭৫ সালের আগস্টের ১৫ তারিখের পর পরিবার হারানো শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানাকে জার্মানি থেকে সরিয়ে নয়াদিল্লিতে নিয়ে আসে। এসময় নয়াদিল্লির 'Prime Minister' ইন্দিরা গান্ধী ব্যক্তিগতভাবে এই সম্পূর্ণ তৎপরতার দেখভাল করেন। ওদেরকে নয়াদিল্লিতে তখন নতুন আবাসনের ব্যবস্থাও করে দেয় ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সেসময় ইন্দিরা গান্ধী যে এত আন্তরিকতার সাথে শেখ পরিবারের অবশিষ্ট সদস্যদের এভাবে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে গেলেন, এটা কিন্তু কোনো বিচ্ছিন্ন নির্দোষ আন্তরিকতার ফলাফল ছিল না। বরং এর পেছনে RAW এর নিখুঁত বিশ্লেষণ এবং সে অনুযায়ী প্রদত্ত পরামর্শ যে কাজ করেছিল, তা প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব।

যাইহোক, শেখ হাসিনা তখন ওদের জন্য মূল্যবান রত্ন। সম্ভাবনায় পরিপূর্ণ একটি 'Asset'। ওরা যখন তাই ওনাকে হাতের নাগালে পেলো, তখন স্বাভাবিকভাবেই ওনার পারিবারিক দল আওয়ামী লীগ, এদেশে নয়াদিল্লির একমাত্র বিশ্বস্ত দলে পরিণত হয় (আগে থেকে পছন্দের দল)। এবং যেহেতু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়েকে ওরা ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে, ফলে এখানে অন্য কোনো দলের নয়াদিল্লির বিশ্বস্ত মিত্র হয়ে ক্ষমতা পাওয়ার সুযোগ তখনই শেষ হয়ে যায়। অন্য দলগুলোকে এসময় নয়াদিল্লি একটি ভিন্ন ভূমিকায় কাজে লাগাবার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। পরিকল্পনাটি হলো, দলগুলোকে ভেতর থেকে কব্জা করে সেগুলোকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পুতুল হিসাবে খাঁড়া করে রাখা। এর ফলাফল হিসাবে আমাদের দেশের রাজনীতিতে 'Controlled Opposition' এর আগমন হয়।

The Outpost

13 Nov, 20:09


প্রশ্ন হতে পারে, আমাদের ভূখণ্ডে দিল্লির 'Controlled Opposition' রাখাটা কেন দরকার? উত্তর হলো, নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষের দরকার কারণ, নয়াদিল্লি আমাদের ভূখণ্ডকে তখন নিজ হাতের মুঠোয় নেওয়ার এক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। এবং ওদের সে পরিকল্পনার সর্বশেষ পর্ব হলো পূর্ণ দখলদারিত্ব। যে পর্যন্ত পৌঁছানোর পর চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনে দু'টি পথ অবলম্বন করা যায়।

০১| Peaceful Takeover।
০২| Violent Takeover।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, দিল্লি আমাদের নিয়ে ওদের পরিকল্পনায় 'শান্তিপূর্ণ দখল প্রক্রিয়াকে' অগ্রাধিকার দিয়েছে। শান্তিপূর্ণ বলতে আমি এখানে রক্তপাতহীন বোঝাচ্ছি না। শান্তিপূর্ণ বলতে এখানে তুলনামূলক বাঁধা বিহীন প্রক্রিয়ার দিকে ইঙ্গিত করছি। যেখানে আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর তেমন কোনো বাঁধা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীর তরফ হতে থাকবে না। এবং এটা যে ওদের চূড়ান্ত লক্ষ্য, তা আমরা বুঝতে পারি দেশের নানান ক্ষেত্রের শাখা-প্রশাখায় ওদের হয়ে কাজ করা 'Asset' এর মাত্রাতিরিক্ত সংখ্যা দেখে। গোয়েন্দা সংস্থার সাথে সংশ্লিষ্টরা আশা করি জানেন যে, শত্রুর মাঝে একটা বিশ্বাসঘাতক খুঁজে নিজ দলে টেনে আনবার জন্য কি পরিমাণ অর্থ এবং শ্রম ব্যয় করতে হয়। ভারতের জন্য দৃশ্যমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী পাকিস্তান কিন্তু 'Existential Threat'। অথচ ওরা কিন্তু পাকিস্তানে এত বিশ্বাসঘাতক নিজেদের দলে টানবার চেষ্টা করেনি, ওরা কিন্তু ওখানে তুলনামূলকভাবে এত বেশি শ্রম ও অর্থ ব্যয় করেনি, যতটা না ওরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিশেষ করে বিগত ১৬ বছর যাবৎ করে আসছে। এমন অস্বাভাববিক গোয়েন্দা তৎপরতার পেছনে যে পরিমাণ আগ্রহের দরকার, তা শুধুমাত্র একটি আগ্রাসন ও দখলের পরিকল্পনা থেকে আসা সম্ভব।

মূল আলোচনা থেকে কিছুটা সরে গিয়েছিলাম। আমরা আবার সেদিকে ফেরত আসছি। কথা হলো, 'Peaceful অথবা Violent', দখলের উদ্দেশ্যে চালানো ওদের আগ্রাসন যেমনই হোক না কেন, ওদের পরিকল্পনা হলো আগ্রাসনের মূহুর্তে যথাসম্ভব কম বাঁধার মুখোমুখি হওয়া। আমাদের মাঝে আশা করি সকলের ১৩ই জুলাই, ২০২৪ সালের একটি খবর স্মরণে রয়েছে। এদিন বাংলাদেশের উচ্চ আদালত আমাদের Border Guard Bangladesh (BGB) এর জন্য জাতীয় সংসদকে উদ্দেশ্য করে একটি পরামর্শ প্রদান করে। উক্ত পরামর্শে বলা হয় যে, 'BGB' যেন 'Trafficking' বন্ধ করবার জন্য বাংলাদেশের সকল সীমান্তে সীমান্ত রেখা হতে দেশের অভ্যন্তর পর্যন্ত ০৮ কিলোমিটার জমি সম্পূর্ণ ফাঁকা এবং সমতল করে ফেলে। এবং শুধু তাই নয়, উচ্চ আদালত আরও পরামর্শ দেয় যে, 'BGB' এর উচিত এই সম্পূর্ণ ০৮ কিলোমিটারকে এমনভাবে প্রস্তুত করা, যেন এই সম্পূর্ণ জায়গা এক প্রান্ত হতে অপর প্রান্ত পর্যন্ত স্পষ্ট দেখা যায়! এসময় পরামর্শদাতারা এটুকুতে ক্ষান্ত হয়নি। ওরা আরও বলে যে, এই ০৮ কিলোমিটারকে 'BGB' নিজেদের ঘাঁটি ও সামরিক চৌকি সহ যাবতীয় স্থাপনা এবং প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ডের কাজে ব্যবহার করতে পারে!

এটা যে কত ভয়ানক অশুভ একটি পরামর্শ ছিল, তা আশা করি বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশের সাবেক সরকার থাকলে এই পরামর্শ হয়তো বাস্তবায়িতও হয়ে যেতো। আমরা এখন জানি যে, এমন অশুভ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আগ্রহীদের অভাব আসলে আমাদের দেশে নাই। আর এই পরামর্শ বাস্তবায়িত হলে কি ঘটতো? পরামর্শ বাস্তবায়িত হলে ভবিষ্যতে কোনো একদিন যখন 'Indian Armed Forces' এর সাঁজোয়া, পদাতিক এবং বিমান বাহিনী হামলা শুরু করতো, তখন উক্ত ০৮ কিলোমিটার ওদের 'Free Fire Zone' এ পরিণত হতো। ইণ্ডিয়ান আর্টিলারির আঘাতে নিমিষে শেষ হয়ে যেতো আমাদের বর্ডার গার্ড। এসময় নয়াদিল্লির পরামর্শে বিস্তৃত অঞ্চল ধরে প্রাকৃতিক কোনো বাঁধা কিংবা আড়াল না রাখায় আমাদের 'First Line of Defence' এর সৈনিকেরা তখন অসহায়ের ন্যায় প্রাণ হারাতেন। তাদের ওখানে কিছু করার থাকতো না।

এটা হতে পারতো তখন পিলখানার গণহত্যা দিয়ে এদেশের সশস্ত্র বাহিনীর ওপর আরম্ভ হওয়া নিপীড়নের সর্বশেষ পর্ব। যার শেষ হতো 'Border Guard Bangladesh' এর সর্বস্তরের সম্মুখযুদ্ধে নিশ্চিত পরাজয় দিয়ে। এবং ইণ্ডিয়ান আর্মির পদাতিক ও সাঁজোয়া বাহিনী দ্রুততার সাথে কিছু বুঝে উঠবার পূর্বে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর সকল ঘাঁটির দোরগোড়ায় পৌঁছে যেতো। এসময় সেনাবাহিনীর সকল স্তরে বসে থাকা নয়াদিল্লির বিশ্বাসঘাতকেরা নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন শুরু করলে বাকি কাজ সম্পন্ন হতো (এই অংশটা এখনও পুরোপুরি সম্ভব)। সুতরাং, আমরা দেখলাম যে, ওরা আগ্রাসনের সর্বস্তরে বাঁধার যথাসম্ভব কম মুখোমুখি হতে চায়। যে কারণে ওরা এই বিষয়টিকে পরিকল্পনার কেন্দ্র বানিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।

উপরে আমাদের ভূখণ্ড নিয়ে ভারতের যে লক্ষ্য ও পরিকল্পনার কথা এতক্ষণ বলা হলো, ওটার ক্ষেত্রে প্রস্তুত করবার জন্য আশা করি বাংলাদেশের 'Prime Minister' পদ দখলে নেওয়ার গুরুত্ব আমার এখানে বলে দেওয়ার প্রয়োজন নাই। তবে, সেক্ষেত্রেও পূর্বেকার একটি প্রশ্ন আবার আসতে পারে। তা হলো, দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ দখলে নিতে নিয়ন্ত্রিত প্রতিপক্ষের প্রয়োজন কি?

The Outpost

13 Nov, 02:36


যাত্রাবাড়ীতে হানিফ ফ্লাইওভারের নিচ থেকে নবজাতকের ম'রদেহ উদ্ধার, বয়স আনুমানিক একদিন! বাচ্চাটি সাদা কাপড়ে মোড়ানো ছিলো।

The Outpost

12 Nov, 15:14


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সমন্বয়ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

The Outpost

12 Nov, 06:41


'৯০ এর দশকে বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দলের মাঝে নয়াদিল্লির গোয়েন্দা সংস্থা নিজস্ব 'Agent' তৈরি করতে সমর্থ হয়। তখন কোনো রাজনৈতিক দলকে ওরা ছেড়ে দিয়েছিল, এমন কোনো প্রমাণ আমরা এরপর পাই নাই।

গোয়েন্দা সংস্থা মূলত সম্পর্ক তৈরি, টিকিয়ে রাখা এবং সম্পর্কের বিস্তৃতির ওপর ভিত্তি করে কাজ করে। কোনো সংস্থা বা দলের মাঝে সবচেয়ে দূর্বলতম তথা 'Vulnerable' লোকটি হয় এক্ষেত্রে ওদের জন্য সেখানকার প্রবেশদ্বারের প্রথম চাবি। অতঃপর, ওদের লক্ষ্য ঐ ব্যক্তিকে একলা নিজেদের লোক হিসাবে 'Recruit' এর মাঝে সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং, ওরা উক্ত ব্যক্তির মাধ্যমে কিংবা এমনকি আলাদাভাবেও সংশ্লিষ্ট সংস্থা কিংবা দলে আরও নতুন নতুন অনুপ্রবেশের পথ খুঁজতে থাকে। এক্ষেত্রে দরজার প্রথম ও প্রধান চাবির ভূমিকা হয় সাধারণত বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

'৯০ এর দশকের পর বাংলাদেশে নয়াদিল্লির প্রভাব স্রেফ বেড়েছে। আর বিগত ১৬ বছরে তো এটা বেড়েছে মাত্রাহীন গতিতে। গোয়েন্দা সংস্থার কাজের ধরণ অনুযায়ী, যখন কোনো সংস্থা বা দলে ওরা সফল অনুপ্রবেশ সম্পন্ন করে, তখন কিংবা নিকট ভবিষ্যতে সংশ্লিষ্ট সংস্থা কিংবা দল বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর যদি তড়িৎ গতিতে এর বিপরীতে কোনো প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণে করতে ব্যর্থ হয়, সেক্ষেত্রে আক্রান্ত দল অথবা সংস্থা দ্রুতগতিতে হামলাকারী গোয়েন্দা বাহিনীর হাতের মুঠোয় চলে যেতে আরম্ভ করে। এমতাবস্থায় ০৫ বছরও অনেক ক্ষেত্রে যথেষ্টর তুলনায় বেশি সময় হতে পারে। সেখানে তিন দশক যথেষ্ট কিনা, তার বিবেচনার ভার পাঠকের ওপর ছেড়ে দেওয়া হলো।

যে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো তিন দশক যাবত টানা নয়াদিল্লির 'National Security Apparatus' কর্তৃক বিরতিহীন হামলার শিকার ছিল, এবং যেখানে উক্ত হামলা প্রতিহত করবার জন্য দৃশ্যমান কোনো উপায়ও অবলম্বন করা হয়নি, সে দেশের কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা কোনো সামাজিক, শিক্ষা অথবা সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকে বিশ্বাস করা যেতে পারে কিনা সেটুকু বিবেচনার ভারও পাঠকের ওপর ছাড়া হলো।

আবার, যে রাষ্ট্রের সামাজিক, শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক স্থানগুলো শত্রুর গুপ্তচরদের নিয়ন্ত্রণে, উক্ত রাষ্ট্রের অবশিষ্ট অঙ্গগুলোকে কিভাবে বিশ্বাস করা যেতে পারে সেটা বিবেচনার ভারও পাঠককে দেওয়া হলো।

যদি বিপ্লব হয়, আর বিপ্লবের পর এমনকি জালিমের মুচির জুতা সেলাই করবার ক্ষমতাও বিপ্লবের জমিনে টিকে থাকে, তাহলে ওটা বিপ্লব হয়নি। যেখানে বিপ্লব হয়, সেখানে অত্যাচারীর জুতা মেরামতকারীও চেহারা দেখাতে গেলে ভীত হয়। মারাত্মক লজ্জিত বোধ করে।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন

The Outpost

11 Nov, 19:43


ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ প্রথমবার আইডিএফ জেনারেল স্টাফ ফোরামের সাথে এক বৈঠকে বলেছেন যে ইসরায়েলের বিমান হামলার পর ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা স্থাপনাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলি আগের চেয়ে আরও বেশি দুর্বল।

"আজ ইরান তার পারমাণবিক স্থাপনাগুলির ক্ষতির ক্ষেত্রে আগের চেয়ে বেশি উন্মুক্ত। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে, ইসরায়েলের উপর ধ্বংসের হুমকিকে ব্যর্থ করা এবং তা অপসারণ করা," কাটজ তার অফিস থেকে প্রদত্ত বক্তব্যে বৈঠকের সময় বলেছেন।

লেবানন প্রসঙ্গে কাটজ বলেছেন, "যুদ্ধের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহর জন্য কোন যুদ্ধবিরতি বা অবকাশ থাকবে না।"

গাজা উপত্যকা সম্পর্কে নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যটি হলো জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা। "আমরা তাদের বাড়ি ফিরিয়ে আনার জন্য এবং হামাসকে পরাজিত করার নিশ্চয়তা দিতে যা যা করার দরকার, সব করব," তিনি বলেছেন।

The Outpost

11 Nov, 13:20


বাংলাদেশ পুলিশে বড় রদবদল করেছে সরকার। ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি ও পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ৬৪ কর্মকর্তাকে বদলি ও প্রত্যাহার করা হয়েছে।

The Outpost

10 Nov, 21:39


কক্সবাজারে টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুর্বৃত্তদের গুলিতে মোহাম্মদ জোবায়ের (২৮) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।

The Outpost

10 Nov, 21:22


🔻আল কাসাম ব্রিগেডস-এর প্রতিবেদন:

উত্তরের গাজা উপত্যকার বেইত লাহিয়ার পশ্চিমে আল-বারাকা এলাকায় একটি ইসরায়েলি পদাতিক বাহিনীর সাথে সংঘর্ষ হয়েছে। এই সময় ইসরাইলি সদস্যরা হতাহত হয়েছে।

বেইত লাহিয়ার উত্তরে আল-শিমা এলাকার পশ্চিমে ১৫ জন ইসরায়েলি সৈন্যের একটি পদাতিক বাহিনীকে একটি অ্যান্টি-পার্সোনেল আরপিজি শেলে টার্গেট করা হয় এবং কাছাকাছি দূরত্বে হালকা অস্ত্র এবং হাতবোমা দিয়ে তাদের সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা হয়েছে।

জাবালিয়া ক্যাম্পের মাঝামাঝি শহীদ ইমাদ আকল মসজিদের কাছে একটি সামরিক বুলডোজারকে রা'দিয়া বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে এবং দুটি ইসরায়েলি সৈন্যবাহী যানকে আল-ইয়াসিন ১০৫ এবং ট্যান্ডেম শেল দিয়ে টার্গেট করা হয়েছে।

The Outpost

10 Nov, 16:08


ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী মাস অক্টোবর : ব্রিটেন

The Outpost

10 Nov, 06:51


নাটোরে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামিলীগের ৩৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছে।

The Outpost

10 Nov, 01:44


إِنَّا لِلَّٰهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُون
Muntaha is no more.

The Outpost

08 Nov, 15:49


"এমন অস্বীকার আমার কাছে নতুন কিছু না। বরং এটা ছিল আমার কাছে বেশ পরিচিত একটা বিষয়। কারণ, ২৫ বছর আগে আমি হুবহু একই আচরণ ISKCON থেকে আগত আমার নিজ আধ্যাত্মিক গুরুর মাঝে লক্ষ্য করেছিলাম। '৯৩ সালের অক্টোবরের সে দিনটিতে গুরুর ব্যক্তিগত বাসস্থানে বিশেষ দর্শনের আসর চলাকালীন আমি লোকটার সরাসরি মুখোমুখি হই। আমি ওকে তখন সোজা ভাষায় প্রশ্ন করি যে, সে আশ্রমের নাবালক ছেলেদের সাথে অবৈধ যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে কিনা!

প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়ার পর গুরু আচার্য্য আমাকে জবাব দেয় যে, সে নাকি প্রভুপদের সাথে ওর সাক্ষাৎ হওয়ার পর থেকে কখনো কোনো সংযমী মূল্যবোধ বিরোধী আচরণ করেনি। আমি ওর কথা বিশ্বাস করলাম না এবং ওকে তৎক্ষনাৎ আমার "আধ্যাত্মিক গুরুর" খাতা থেকে খারিজ করে দিলাম।

লোকটা যে তখন আমার সাথে মিথ্যাচার করছে সেটা আমি জানতাম কারণ আমি এর আগে সব খোঁজ নিয়ে রেখেছিলাম। আমি উপরোক্ত কথোপকথনের আগে নিও-বৃন্দাবনে থাকা কিছু কিশোরের সাথে কথা বলেছিলাম, ওদের জবানবন্দির বিবরণী পড়েছিলাম। এবং আমার চোখে সেখানে উপস্থাপিত প্রমাণ ছিল অকাট্য।"

(এই লেখাটি Henry Doktorski এর বই 'Killing For Krishna : The Danger of Deranged Devotion' থেকে নেওয়া হয়েছে)

লেখায় আলোচ্য সাবেক ISKCON ধর্মগুরুকে মার্কিন ল এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি একটা পর্যায়ে হত্যা মামলা ও সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রের মদদদাতা হিসাবে গ্রেফতার করে। এসময় শোনা যায় যে, নাবালক শিশুদের সাথে নিজের শারীরিক সম্পর্কে জড়ানোর তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে সে নিজের দু'জন অনুসারীর হত্যার আয়োজন করেছিল।

ধরা পড়ার পর আদালতে ওর পক্ষে আইনজীবী হিসাবে দাঁড়ায় কুখ্যাত Alan Dershowitz। এই আইনজীবীর সহজ পরিচয় হলো, সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলি লবির নেতৃস্থানীয় আইনবিদ। এই আইনজীবীর প্রভাবে পড়ে মার্কিন আদালত একপর্যায়ে আলোচ্য অভিযুক্ত গুরুকে মামলা থেকে খালাস দিতে বাধ্য হয়। কিন্তু, কথায় আছে যে, কুকুরের লেজ হাজার মণ ঘি দিলেও সোজা হয় না!

'৯৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে একটি গাড়ির পেছনে গুরুজিকে অপর এক নাবালক কিশোরের সাথে অনৈতিক কর্মে লিপ্ত অবস্থায় দূর্ঘটনাবশত মানুষ ধরে ফেলে। এরপর মার্কিন আদালত পুনরায় নতুন করে গুরুর বিচারকর্ম শুরু করে। এসময় ওর ২০ বছরের সাজা হলেও পরবর্তীতে সেটাও মওকুফ হয়ে যায়!

- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন

The Outpost

08 Nov, 04:59


ইণ্ডিয়ান আর্মি, নেভি এবং এয়ারফোর্স আগামী '০৮ই নভেম্বর' তারিখ হতে 'Eastern Command' রিজিয়নে 'Exercise Poorvi Prahar' লঞ্চ করতে চলেছে। ভারতীয়দের ভাষায় পূর্বাঞ্চলের সীমান্তকে কেন্দ্র করে চালু হতে চলা এই মহড়াতে ভারতীয় সামরিক বাহিনী ৫,০০০ কিলোমিটার বিস্তৃত রণাঙ্গন দখলে নেওয়ার প্রশিক্ষণ পরিচালনা করবে।

মহড়া চলাকালীন ভারতীয় সামরিক বাহিনী 'Eastern Command' এর অধীনে বাংলাদেশের সীমান্তে থাকা অনেকগুলো বেস চালু করতে চলেছে। এসময় 'Activate' হতে চলা সামরিক ঘাঁটির তালিকায় অন্যতম নামগুলো হলো 'Eastern Air Command' এর অন্তর্গত Hashimara Air Force Station (VEHX), Kalaikunda Air Force Station (VEDX) এবং Panagarh Air Force Station (VEPH)।

এছাড়াও ইণ্ডিয়ান নেভির 'Marine Commandos (MARCOS)' মহড়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হবে।

The Outpost

08 Nov, 04:56


আল্পনাচস্টাডে সুইস আর্মি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে।

The Outpost

08 Nov, 01:54


লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলা, নিহত ৪০

লেবাননের বেকা উপত্যকা ও এর পশ্চিমে বালবেক শহরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৪০ জন নিহত হয়েছেন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। গত বুধবার এসব হামলা চালানো হয়। এদিন সন্ধ্যায় লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণ শহরতলিতেও কয়েক দফা হামলা চালিয়েছেন ইসরায়েলি সেনারা। ইসরায়েলের সঙ্গে ইরান-সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর এক বছর ধরে লড়াই চলছে। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পরপরই ওই লড়াইয়ের সূত্রপাত হয়। তবে গত সেপ্টেম্বর থেকে সংঘাত তীব্রতর হয়েছে। ইসরায়েল লেবাননের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে বিমান হামলা জোরদার করেছে। পাশাপাশি স্থল অভিযান চালাচ্ছে লেবানন সীমান্তের বিভিন্ন গ্রামে। লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, বালবেক শহর ও বেকা উপত্যকায় ৪০ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫৩ জন।

The Outpost

08 Nov, 01:53


পাকিস্তানে বোমা হামলায় নিহত ৭

পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে পৃথক তিনটি বোমা হামলায় অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দেশটির আধা সামরিক বাহিনী ফ্রন্টিয়ার কর্পসের চার সদস্য রয়েছেন। খাইবার পাখতুনখাওয়ার সাউথ ওয়াজিরিস্তান আপার, দাজা গুন্দাই ও তিরাহ এলাকায় এসব হামলার ঘটনা ঘটে। সূত্র জানিয়েছে, সাউথ ওয়াজিরিস্তানে ফ্রন্টিয়ার কর্পসের একটি বোমা নিষ্ক্রিয়করণ যানে বোমা হামলা চালানো হয়। এর আগে সেখানে গোলাগুলিও হয়। এতে আধা সামরিক বাহিনীটির চার সদস্য নিহত হন। আহত হন পাঁচজন। এদিকে প্রদেশের দাজা গুন্দাই এলাকায় একটি গাড়িতে হামলা চালায় সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা। এতে পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী বিভাগের এক কর্মকর্তা নিহত হন।

The Outpost

07 Nov, 03:11


চীন বলেছে যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতিত্ব "চীন-মার্কিন সম্পর্কের একটি নতুন সূচনা চিহ্নিত করতে পারে যদি প্রস্তাব করা সুযোগটি নষ্ট না করা হয়।"

The Outpost

07 Nov, 02:56


প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োন্ড গ্যালান্টকে বরখাস্ত করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। গত মঙ্গলবার তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। নেতানিয়াহু বলেন, গাজা ও লেবাননে যুদ্ধকে কেন্দ্র করে ইসরায়েলের চলমান সামরিক অভিযান পরিচালনার বিষয়ে গ্যালান্টের প্রতি তাঁর কোনো আস্থা ছিল না। গ্যালান্টের স্থলাভিষিক্ত করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইসরায়েল কাৎজকে নিয়োগ দিয়েছেন নেতানিয়াহু। আর গিদেওন সারকে নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়েছে। নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ১৩ মাস ধরে ইসরায়েলের যুদ্ধ চলছে। এ যুদ্ধের লক্ষ্যগুলো কী, তা নিয়ে কয়েক মাস ধরে ডানপন্থী লিকুদ পার্টির অভ্যন্তরে গ্যালান্ট ও নেতানিয়াহুর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। দলের অনেকেরই ধারণা ছিল, নেতানিয়াহু আজ হোক বা কাল, গ্যালান্টকে বরখাস্ত করবেনই। এদিকে গ্যালান্টকে বরখাস্ত করায় দেশটিতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।

The Outpost

07 Nov, 02:54


জম্মু কাশ্মীরের হৃত বিশেষ মর্যাদা ফেরাতে বিধানসভায় প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। গতকাল বুধবার আচমকাই সেই প্রস্তাব পেশ করেন উপমুখ্যমন্ত্রী সুরেন্দ্র চৌধুরী। হকচকিত বিজেপি সদস্যদের বিরোধিতা সত্ত্বেও সেই প্রস্তাব কণ্ঠভোটে পাস করা হয়। বিধানসভার অধিবেশন শুরুর প্রথম দিনেই সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে এক প্রস্তাব পেশ করেছিলেন পিডিপি নেতা ওয়াহিদ পারা। যদিও স্পিকার তা গ্রহণ করেননি। সেই প্রস্তাব সম্পর্কে সেদিন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ বলেছিলেন, শুধু প্রচার পেতে পিডিপি সদস্য এই কাজ করেছেন। তাঁরা সত্যিই আগ্রহী থাকলে প্রস্তাব নিয়ে ন্যাশনাল কনফারেন্সের (এনসি) সঙ্গে আলোচনা করতে পারতেন। সরকারের পক্ষ থেকে গতকাল পেশ করা প্রস্তাবে অবশ্য ৩৭০ অনুচ্ছেদের উল্লেখ করা হয়নি। একটু ঘুরিয়ে বলা হয়েছে, সাংবিধানিক রক্ষাকবচ ও বিশেষ মর্যাদা পুনঃস্থাপনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার বিধানসভার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করুক। প্রস্তাবে বলা হয়, সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে জম্মু কাশ্মীরের জনগণের পরিচয়, সংস্কৃতি ও অধিকার রক্ষার কথা বলা হয়েছিল, তা ফেরাতে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সঙ্গে কেন্দ্র আলোচনা শুরু করুক।

The Outpost

06 Nov, 19:57


যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের বিজয়ের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে হামাস। এমনকি বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিতেও তার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই গোষ্ঠীটি। বুধবার (৬ নভেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনের তথ্যমতে, হামাসের সদস্যরা মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সামি আবু জুহরি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে পারবেন বলে ট্রাম্প অতীতে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা এখন পরীক্ষা করা হবে। তিনি বলেন, আমরা ট্রাম্পকে বাইডেনের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

অন্যদিকে হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য বাসেম নাইম বলেছেন, জায়নবাদী সত্তার প্রতি (যুক্তরাষ্ট্রের) এই অন্ধ সমর্থনের অবসান হওয়া উচিত। কারণ এই বিষয়টি আমাদের জনগণের ভবিষ্যৎ এবং এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার বিনিময়ে আসে।

অবশ্য নির্বাচনের আগে প্রচারণার সময় ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি মধ্যপ্রাচ্যকে বাস্তব ও স্থায়ী শান্তিতে ফিরতে দেখতে চান এবং আমরা এটি সঠিকভাবে সম্পন্ন করব যাতে প্রতি ৫ বা ১০ বছর পর পর যেন এসবের পুনরাবৃত্তি না হয়।

উল্লেখ্য, অক্টোবরের শেষের দিকে ট্রাম্প বলেন, আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যদি রিপাবলিকানরা জয়ী হয় তাহলে বিদেশে কোনো যুদ্ধ করবে না যুক্তরাষ্ট্র। কোনো মার্কিন সেনাকেও আর যুদ্ধের জন্য বিদেশেও পাঠানো হবে না। এবার ট্রাম্পের নিজের করা সেই বক্তব্যের যথার্থতা প্রমাণের দিকেই দৃষ্টিপাত করলো হামাস।

The Outpost

06 Nov, 06:58


Trump: 66.5 million
Harris: 61.3 million

The Outpost

05 Nov, 20:00


মার্কিন গোয়েন্দারা অভিযোগ করেছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করছে রাশিয়া।

The Outpost

05 Nov, 19:48


হিজবুল্লাহ উত্তর ইসরাইলে রকেট হামলা চালানোর ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করছে।

The Outpost

05 Nov, 19:20


চট্টগ্রামের হাজরী গলিতে সন্ত্রাসী ইসকনদের রুখতে গেলে এক পুলিশ সদস্যদের উপর এসিড নিক্ষেপ করে। এতে ঐ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ১২ জন আহত হয়েছে এই ঘটনায়।

The Outpost

05 Nov, 18:56


চট্টগ্রামের হাজারীতে ইসকন সন্ত্রাসীদের গণধোলাই দিচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা।

The Outpost

04 Nov, 02:27


গাজার সরকার নিয়ে আলোচনায় হামাস ও ফাতাহ।

মিসরের রাজধানী কায়রোয় ফিলিস্তিনের দুই শাসকগোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহর শীর্ষ নেতাদের বৈঠক চলছে। যুদ্ধের পর গাজায় সরকার পরিচালনার জন্য একটি কমিটি গঠনের বিষয়ে তাঁরা আলোচনা করছেন। মিসরের নিরাপত্তা বাহিনীর একটি সূত্রের বরাত দিয়ে স্থানীয় সময় গত শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম আল কাহেরা নিউজ টিভি।

গাজায় ইসরায়েল ও অবরুদ্ধ উপত্যকাটির শাসকগোষ্ঠী হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির জন্য জোর চেষ্টা চালাচ্ছে মিসর। মধ্যস্থতাকারী হিসেবে দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছেন দেশটির কর্মকর্তারা। এর অংশ হিসেবে যুদ্ধের পর গাজা কেমন হবে, তা নির্ধারণে হামাসের সঙ্গে অবরুদ্ধ পশ্চিম তীরের শাসকগোষ্ঠী ফাতাহকে আলোচনার টেবিলে বসিয়েছে মিসর।

যুদ্ধ-পরবর্তী গাজায় শাসনব্যবস্থা কেমন হবে, তা নিয়ে একটি প্রস্তাব দিয়েছিল মিসর। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী একটি কমিটি গঠনের বিষয়ে আলোচনা করতে গত মাসে কায়রোয় হামাস ও ফাতাহর নেতারা আলোচনায় বসেন। এ আলোচনা সম্পর্কে জানেন এমন একাধিক সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, পরে আলোচনা হবে, এ বিষয়ে একমত হয়ে সেবারের মতো আলোচনা স্থগিত করা হয়েছিল।

সূত্রগুলো রয়টার্সকে জানিয়েছে, কোনো গোষ্ঠীর সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা নেই, এমন মানুষজনকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে। ইসরায়েলের হামলা বন্ধ হওয়ার পর গাজা কে শাসন করবে আর গাজার শাসনব্যবস্থা কেমন হবে, সেই বিষয় নিয়ে কাজ করবে এই কমিটি।

The Outpost

04 Nov, 02:25


২০২৩ সালে বাংলাদেশে ৪,৩০৮ টি ফেসবুক পোস্টে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মেটা একইসাথে ১৪ টি প্রফাইলেও নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়।

The Outpost

04 Nov, 02:22


পুলিশের বিশেষ শাখার তথ্যে সাল ভিত্তিক হত্যা—
১. ২০১৫ সালে ১২৪ জন।
২. ২০১৬ সালে ১৬৩ জন।
৩. ২০১৭ সালে ১৬৪ জন।
৪. ২০১৮ সালে ৩৫৮ জন।
৫. ২০১৯ সালে ৩০৭ জন।
৬. ২০২০ সালে ১৪৭ জন।
৭. ২০২১ সালে ৩০ জন।

The Outpost

04 Nov, 02:18


২০১৫ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিভাগ ভিত্তিক মোট ক্রসফায়ারে তথ্য হলো—
১. ঢাকা বিভাগ: ২৯১ জন।
২. চট্টগ্রাম বিভাগ: ৪৫৯ জন।
৩. খুলনা বিভাগ: ২৬০ জন।
৪. রাজশাহী বিভাগ: ১১৬ জন।
৫. ময়মনসিংহ বিভাগ: ৫৮ জন।
৬. রংপুর বিভাগ: ৪৭ জন।
৭. সিলেট বিভাগ: ৩৩ জন।
৮: বরিশাল বিভাগ: ২৯ জন।

The Outpost

04 Nov, 02:15


বেসরকারি হিসাবে মতে গত ১৫ বছরে 'ক্রসফায়ারে' ১৯২৬ জন নিহত হয়েছে। আর পুলিশের নথিতে ৭ বছরে ১২৯৩ জনকে হত্যার হিসাব পাওয়া গিয়েছে।

The Outpost

31 Oct, 14:53


বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন রিয়ার এডমিরাল মোঃ জিয়াউল হক, ওএসপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি (Rear Admiral Md Ziaul Hoque, OSP, ndc, afwc, psc)। কোস্ট গার্ড মহাপরিচালক হিসেবে নিযুক্তির আগে সর্বশেষ তিনি সিনিয়র ডাইরেক্টিং স্টাফ (নৌবাহিনী) হিসেবে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে নিযুক্ত ছিলেন।

The Outpost

31 Oct, 03:55


বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিশেষ বাহিনী (SWADS)

The Outpost

26 Oct, 02:20


ইরানের উপর হামলা চালিয়েছে ইসরাইল।

The Outpost

25 Oct, 13:40


গাজা উপত্যকার উত্তরে একটি বিস্ফোরক ডিভাইসের বিস্ফোরণ ঘটার পর ইসরাইলের এক অফিসার এবং দুই সৈন্য নিহত হয়েছে।

The Outpost

25 Oct, 13:04


উত্তর আরবের মাজদ আ-ক্রুম শহরে রকেট হামলায় অন্তত নয়জন আহত হওয়ার দায় স্বীকার করেছে হিজবুল্লাহ।

আইডিএফ বলছে, হামলায় প্রায় ৩০টি রকেট নিক্ষেপ করা হয়েছে।

The Outpost

25 Oct, 13:01


লেবানন থেকে হিজবুল্লাহর লঞ্চ করা রকেটের বিস্ফোরণে ইসরাইলের মাজদ আল-ক্রুমে অন্তত নয়জন আহত হয়েছে।

আহতদের মধ্যে তিনজন গুরুতর অবস্থায় রয়েছে। একজন ৩৫ বছর বয়সী মহিলা এবং দুজন ২১বছর বয়সী যুবক।

The Outpost

25 Oct, 12:58


তুর্কি বাহিনী উত্তর হাসাকাহের কামিশলিতে PKK এর অবস্থানে একাধিক হামলা চালিয়েছে।

The Outpost

25 Oct, 12:56


রাশিয়ান বাহিনী আজ সিরিয়ার আতারিব এবং নিকটবর্তী এলাকূ সাতটি ড্রোন হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় একজন শিশু এবং একজন মহিলা সহ তিনজন বেসামরিক লোক আহত হয়েছে।

The Outpost

25 Oct, 08:38


লেবাননে হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের হাতে আরও ৫ আইডিএফ সৈন্য নিহত হয়েছে।

নিহতদের মধ্যে ৮৯তম ব্যাটালিয়নের ডেপুটি কমান্ডার রয়েছে।

The Outpost

25 Oct, 08:16


IDF এয়ার ফোর্স পাইলট "আসাফ দাগান"গতকাল আত্নহ ত্যা করেছেন এবং মারা যাওয়ার আগে তার মায়ের কাছে একটি শেষ চিঠি লিখে যায়।

হাজার হাজার ফি (লি) (স্তি) (নি) কে বোমা মারার পর তিনি পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার এ ভুগছিল কয়েকদিন।

তার শেষ কথা:(বাংলা)

আজ অশ্রু প্রবাহিত হচ্ছে এবং শব্দগুলো এলোমেলো হয়ে গেছে। আমি নিশ্চিত নই যে, কি বলা উচিত, কি জানানো উচিত, আর কিসের গোপন থাকা উচিত।

আপনি অনেক কিছু সম্পর্কে অনবগত। যখন কিনা আপনি আমার আদর্শ, আমার সবচেয়ে কাছের মানুষ, আমার মা। হয়তো আপনি এটা জেনে স্বস্তি পাবেন যে, আমি স্বস্তির সন্ধান পেয়েছি এবং আপনাকে আর আমাকে নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করতে হবে না।

The Outpost

22 Oct, 02:42


চীন ঘোষণা করেছে যে তারা ২২ অক্টোবর ফুজিয়ান প্রদেশের পিংটান দ্বীপ এলাকায় লাইভ-ফায়ার অনুশীলন পরিচালনা করবে।

The Outpost

21 Oct, 01:56


জম্মু ও কাশ্মীরের গান্ডারবালে হামলায় ছয়জন বেসামরিক নাগরিক, একজন চিকিৎসক এবং ৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন।

The Outpost

19 Oct, 18:34


বাংলাদেশ নৌবাহিনী তাদের এভিয়েশন ডিপার্টমেন্টের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করছে।

ভিডিওতে ইতালির তৈরি এডব্লিউ ১০৯ হেলিকপ্টার এবং জার্মানির তৈরি ডরনিয়ার ডিও ২২৮ বিমান দেখা যাচ্ছে।

The Outpost

19 Oct, 14:11


রাশিয়ান বাহিনী পশ্চিম আলেপ্পোর দারাত ইজ্জার উপকণ্ঠে একাধিক এফপিভি ড্রোন হামলা চালিয়েছে।

The Outpost

19 Oct, 14:09


স্কাই নিউজ আরাবিয়ার মতে, সিরিয়ার সরকার দামেস্কের গ্রামাঞ্চলে হিজবুল্লাহর দুটি গোলাবারুদ ডিপো জব্দ করেছে।

The Outpost

19 Oct, 13:47


তারা (ইসরাইল) আমাদের ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে, কিন্তু আমাদের সংকল্প ধ্বংস করেনি।

উপরিউক্ত বাক্যটি অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি আগ্রাসনে ধ্বংস হয়ে যাওয়া ভবনে পাওয়া গিয়েছে।

The Outpost

19 Oct, 08:51


আলমে ইসলামির নিরব প্রহরীদের একজন বিদায় নিলেন...

নোট: উপরোক্ত ফাইলটি আউটপোস্ট ও তার লেখক কতৃক সংরক্ষিত