Bangladesh & World Defence News (BWDN)

📹 ট্রাম্প, এলন মাস্ক এবং এক্স (এলনের ছেলে) নতুন বছরের প্রাক্কালে একসঙ্গে পার্টি করছেন

এটা লক্ষণীয় যে মাস্ক এই অনুষ্ঠানে তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মহিলার সাথে দুটি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।

মহিলাটি পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত।

দক্ষিণ এশীয়দের সমালোচনায় তিনি ব্যক্তিগতভাবে অপমানিত বোধ করতে পারেন, কারণ তার পরিবারে এখন দক্ষিণ এশীয়রা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।"

🇵🇸🇹🇷🇮🇱 ইস্তাম্বুলে ইসরায়েল-বিরোধী, ফিলিস্তিনি-পন্থী বিক্ষোভে লাখ লাখ মানুষ অংশ নেয়।

বান্ধবীকে হারিয়ে ফেলার পর চুপ্পুর অবস্থা

ফিলিস্তিনে আল-জাজিরার কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত করল মাহমুদ আব্বাসের সরকার।
‘বিদ্বেষ উসকে দেওয়া’র অভিযোগ করেছে তারা।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) সাময়িকভাবে আল-জাজিরার কার্যক্রম স্থগিত করেছে। কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে যে আল-জাজিরা ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে এবং “বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার” কাজে লিপ্ত। বিশেষত, জেনিনে সাম্প্রতিক সংঘর্ষ নিয়ে আল-জাজিরার প্রতিবেদনের কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

পিএ জানিয়েছে, আল-জাজিরার ফিলিস্তিনে আইনগত অবস্থান পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত তাদের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ইতোমধ্যেই নিরাপত্তা বাহিনী আল-জাজিরার স্থানীয় অফিসে প্রবেশ করে এই স্থগিতাদেশ কার্যকর করেছে।

অন্যদিকে, আল-জাজিরা এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়ে একে "গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে প্রতিবেদন প্রকাশ বন্ধ করার চেষ্টা" হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

এই ঘটনাকে ঘিরে ফিলিস্তিনে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে।

মাত্র এক সপ্তাহে পাঁচটি প্লেন ক্র্যাশ🥹
বিমান দুর্ঘটনার একটি হৃদয়বিদারক সিরিজ।

১. আজারবাইজান এয়ারলাইনস ফ্লাইট 28243 - এমব্রার ইআরজে-190AR, বিমানটি বিধ্বস্ত, সন্দেহভাজনভাবে গুলিবিদ্ধ, ৩৮ জন

২। জেজু এয়ার ফ্লাইট 2216 - বোয়িং 737-800, ক্র্যাশ ল্যান্ডিং, ল্যান্ডিং গিয়ার ত্রুটি, ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটি, ল্যান্ডিং গিয়ারের মধ্যে আটকে থাকা একটি পাখি কারণে - 179 জন প্রাণহানি।

৩। কেএলএম ফ্লাইট 1204 - বোয়িং 737-800, অসলোতে উড্ডয়নের পরে কিছুক্ষণের মধ্যেই স্কিড হয়ে গেছে, হাইড্রলিক ব্যর্থতা, কোন মৃত্যু নেই।

৪. এয়ার কানাডা 2259 - ড্যাশ 8-400, একটি জরুরী অবতরণের সময় আগুন ধরেছিল, তার ল্যান্ডিং গিয়ার ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার পর, শনিবার রাতে নোভা স্কটিয়াতে হ্যালিফ্যাক্স বিমানবন্দরে রানওয়ে বরাবর স্কিডিং, শনিবার রাতে, কোন প্রাণহানি হয়নি।

৫। সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমাহ উপকূলে জাজিরাহ এভিয়েশন ক্লাবের একটি হালকা বিমান সমুদ্রে বিধ্বস্ত হয়েছে। দুঃখজনকভাবে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন পাইলট ও কো-পাইলট।

#sadstory #aircrash #AirAccident #Alarming

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচরে ইউপিডিএফ (মূল) এর গোপন আস্তানার সন্ধান: সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে নিহত এক

ঢাকা, ০২ জানুয়ারি ২০২৫ (বৃহস্পতিবার): আজ ২ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ ০৫৫০ ঘটিকায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার পেরাছড়া এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এসময় ইউপিডিএফ (মূল) এর গোপন আস্তানার সন্ধান পেয়ে সেনাবাহিনী তল্লাশি অভিযান শুরু করলে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসীরা গুলিবর্ষণ করে। এতে সেনাবাহিনীর সাথে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটলে ইউপিডিএফ (মূল) এর একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয় এবং বেশ কিছু সংখ্যক সন্ত্রাসী আহত অবস্থায় গহীন জঙ্গলে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে, উক্ত স্থানে তল্লাশি চালিয়ে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত ০১ টি এ্যাসল্ট রাইফেল (এম-১৬), ০২ রাউন্ড এমজি/স্নাইপার এ্যমোনিশন, ৯০ রাউন্ড রাইফেল এ্যমোনিশন, ০১ টি ওয়াকি-টকি সেট ও ১২ টি মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু সরঞ্জামাদি উদ্ধার করে। পালিয়ে যাওয়া সন্ত্রাসীদের সন্ধানে সেনা অভিযান চলমান রয়েছে।

স্বৈরাচারী সরকার উৎখাতে ছাত্র-জনতার উত্তাল আন্দোলনের দিনগুলোতে দেশের মূলধারার বেশিরভাগ সংগীতশিল্পী যখন মুখে প্রায় কুলুপ এঁটে ছিলেন, ঠিক তখনই শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে আগুন ঢেলে দিয়েছিলেন দুই তরুণ র‌্যাপার হান্নান হোসাইন শিমুল এবং মোহাম্মদ সেজান। সেই কণ্ঠযোদ্ধারা এবার ঠাঁই করে নিয়েছেন পাঠ্যবইয়েও।

রাঙামাটির লংগদু উপজেলার কাট্রোলী এলাকায় সেনাবাহিনী ও ইউপিডিএফ (প্রসীত) সদস্যদের মধ্যে এক ভয়াবহ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় একজন ইউপিডিএফ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।

উদ্ধারকৃত সামরিক পোশাক ও সরঞ্জাম প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে সেনাবাহিনীর আসল পোশাকের নিখুঁত নকল। বহু আগে থেকেই এমন সাদৃশ্যপূর্ণ পোশাক ব্যবহার করে পাহাড়ি এলাকায় অনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে ইউপিডিএফ।

#GenZ In class 9-10 books ☠️

বাংলাদেশের রূপপুর পরমাণু কেন্দ্র এবং এ সংক্রান্ত দুর্নীতিতে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ওঠায় চাপে পড়েছে সাবেক হাসিনার ভাগ্নি এবং যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি ইতোমধ্যে মন্ত্রিসভা থেকে টিউলিপকে অপসারণ করার আহ্বান জানিয়েছে।

🇸🇦❌🇮🇷 — সৌদি আরব কিংডম ঘোষণা করেছে যে তারা মাদক পাচারের দায়ে দোষী সাব্যস্ত ছয় ইরানিকে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করেছে।

জবাবে, তেহরান তেহরানে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের "কঠোর প্রতিবাদ" জানায়, ইরানি মিডিয়া জানিয়েছে।

🇺🇸🇲🇦🇮🇱⚡- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে F-35 এর একটি স্কোয়াড্রন কেনার ক্ষেত্রে ইসরায়েল মরক্কোকে সমর্থন করছে বলে খবর এসেছে। মরক্কো হবে প্রথম আরব দেশ যার এফ-৩৫ ফাইটার রয়েছে।

🇪🇬🇾🇪🇾🇪- মিশরীয় বিমান বাহিনী ইয়েমেনে হুথিদের উপর হামলার পরিকল্পনা তৈরি করছে, লোহিত সাগরে হুথিদের অভিযানের ফলে সুয়েজ খালের ব্যাপক ক্ষতির ফলে মিশরকে বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হচ্ছে।

- ইসরায়েলি মিডিয়ার বরাত দিয়ে আরটি

— ❗️🇷🇺/🇸🇾 রাশিয়ান চ্যানেল ওয়ান, ক্রেমলিনের সূত্রের বরাত দিয়ে: '

সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ এবং তার পরিবার নিরাপদে মস্কোতে পৌঁছেছেন'

সকাল ৭টায় বের হয়েছি ১৭০ কিলোমিটার দূরে গিয়ে একটা New water plant চালু করে আসলাম, এখন রাত বাজে আমার এখানে ৮টা ৩৫... এখন আবার আরেকটা প্লান্টে যাচ্ছি সেখানের কিছু problem দেখার জন্য, এই ফাঁকে টেলিগ্রামে উকি মারা , আর গাড়ির স্পিরিট প্রায় ১৫০ থেকে ১৬০ চলছে....

প্রকৃতির আবহাওয়া তার পাশে গাড়ির স্পিরিট এক অসাধারণ মুহূর্ত চলছে....

যাই হোক আল্লাহ হাফেজ শুভ রাত্রি। ❤️‍🩹❤️‍🩹

Shaki bul Bhuiyan

গত এক মাস ভীষণ ব্যস্ত চলছে। আজকেও সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ব্যস্ত আছি....

গাজা যুদ্ধ মনে হচ্ছে একটা টার্নিং পয়েন্ট ছিল। বিশেষকরে বললে, ৭ই অক্টোবর সিনওয়ারের ইজরায়েল হামলা।

ফিলিস্তিন ইস্যু পরিত্যাক্ত হয়ে গিয়েছিলো। যেটা এখন শুধু জীবিত না, সারা বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। এখন সেটা অন্যতম একটা মূল ইস্যু।

ইরানের সাথে আরবের দূরত্ব প্রায় ঘুচিয়ে দিয়েছে। যেটা দুর্দান্ত একটা ফলাফল। আমরা কেউ এমনকি আমেরিকা এবং গং পর্যন্ত এতোটা ভাবতে পারে নাই।

হামাসের সামরিক শাখা দৃশ্যত ধ্বংস। হেজবুল্লাহ সেই পথে। কিন্তু খুব সম্ভবত ফাতাহ এবং হামাসের রাজনৈতিক বোঝাপড়া আগের থেকে এখন অনেক ভালো।

ফিলিস্তিনের যুদ্ধ তথা গাজার যুদ্ধ শিয়াদের আধিপত্যের পতন ডেকে এনেছে ৫০+ বছর পরে।

বেশকিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট আছে আলোচনা করার। কিন্তু ভীষণ ক্লান্ত এবং ঘুম পাচ্ছে। সবথেকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হচ্ছে ইরান ও রাশিয়া কেন একপ্রকার আসাদকে ছুঁড়ে ফেলল ?

আমরা রাশিয়ান বাহিনীর যে হামলা গুলো দেখেছি সেগুলো কৌশলগত চোখে ধুলো দেবার জন্য আমি মনে করি। একদমই নিস্ক্রিয় দর্শক হয়ে থাকার ক্ষতি কেন বহন করবে।

ইরান স্রেফ বড়ো বড়ো কয়েকটা বক্তব্য দিয়েছে মাত্র। ব্যাস!

কেন?
এটা ট্রিলিয়ন ডলার প্রশ্ন।

আপাতত যতটুকু আমি বুঝতে পারছি ব্যস্ততার মধ্যেও বিভিন্ন খবর থেকে:

রাশিয়া খুব সম্ভবত ইউক্রেনে অধিকৃত এলাকা গুলো ভোগ করতে পারবে নিশ্চয়তা নিয়ে সিরিয়া ত্যাগ করল।

ইরান আনবিক শক্তি অর্জনের নিশ্চয়তা পাবার শর্তে আসাদকে ছুঁড়ে ফেলল। সেই সাথে হেজবুল্লাহ। খুব সম্ভবত হুথিদেরকেও বলি দিবে সামনেই। এটা অচিরেই বুঝা যাবে অনুমান করছি।

আমরা চর্ম চোখে যা যা দেখতে পাচ্ছি তা আসলে পর্দার আড়ালে কূটনৈতিক মহলে চলমান দাবার চালের তুলনায় খুবই সামান্য। ইরানের বিদেশমন্ত্রী আরব ও তুরস্কের শাসকদের সাথে বৈঠকে যতটুকু সময় ও শ্রম ব্যয় করেছে, আসাদের সাথে তুলনায় কিছুই করে নাই। এরদোয়ান যেরকম আত্মবিশ্বাসের সাথে যুদ্ধ পরিচালনা করল সেটা স্বাভাবিক না। অবশ্যই সে ইরান ও রাশিয়া সহ আমেরিকা এবং সৌদির সমর্থন পেয়েই এগিয়েছে।

আমি তো দেখতে পাচ্ছি ইরান, তুরস্ক, রাশিয়া, সৌদি আরব, আমেরিকা, ইজরায়েল এবং সুন্নিরা জয়ী অবস্থানে। হেরেছে শুধুমাত্র আসাদ ও হেজবুল্লাহ।

এখন আমার একটা সন্দেহ দানা বাঁধছে, হেজবুল্লাহর নেতাদের উপর ইজরায়েলের প্রতিটা সফল হামলার পিছনে কি ইরানের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হাত আছে 🤔

যদিও আমার এই সন্দেহের পক্ষে মজবুত প্রমাণ আমি দেখাতে পারব না এখন। তবে ইরানের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব থেকে যে ইসমাইল হানিয়াহ সহ নাছরুল্লাহ এবং সব উচ্চ পদস্থ নেতাদের গোপন তথ্য ফাঁস হয়েছে সেটা নিয়ে কানাঘুষা অনেক জোড়ালো। আর আমি বিশ্বাস করি না সব কয়জন নেতার গোপন তথ্য ফাঁস এবং হত্যা কাকতালীয়। ইরানকে আমি এতোটা কাঁচা ভাবতে চাইছি না। এক জন দুই জন হলে বিষয়টা অন্য ভাবে ভাবা যেতো।

ইরান যে হামাস, হেজবুল্লাহ, হুথিদের সহ প্রক্সি গ্ৰুপ গুলোর সব কয়টাকে বলির পাঁঠা বানাতে পারে বা বিশেষকরে হেজবুল্লাহ ও হামাসকে সেটা আমি একাধিকবার বিভিন্ন পোষ্টে ইঙ্গিত দিয়েছি।

আমি অপেক্ষা করছিলাম ইরান তার প্রক্সি সাপোর্ট টিম গুলোর সাথে কি কৌশল অবলম্বন করে দেখার। অথবা ইরানের প্রক্সি গ্ৰুপ গুলোর অবস্থা কি হয় দেখার। তো আমরা কি দেখলাম?

হামাস?
হেজবুল্লাহ?
আসাদ?

আসাদ কি বিষয়টা বুঝতে পেরেছিল বলেই দুই তিন মাস আগে থেকে ইরানকে আগের মতো সাপোর্ট না করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল? নিশ্চয়ই মনে আছে আসাদের দুই তিন মাস আগের ভূমিকার কথা।

ইজরায়েল তার সীমান্ত এবং অস্তিত্ব মজবুত করল দৃশ্যত। কিন্তু আসলেই কি তাই? আমি তা মনে করি না। ইজরায়েল আরও বড়ো বিপদ ডেকে এনেছে আমার বুঝা মতে।


দেখতে থাকি.....

🇱🇧🎉 আসাদ সরকারের পতনে যে সমস্ত শহরগুলোতে উদযাপন হচ্ছে।

📌বৈরুত
📌বেকা
📌জুনিহ
📌আশরাফিহ
📌বাইব্লোস
📌ব্যাট্রুন
📌সাইদা
📌ত্রিপোলি

❗️🇮🇱/🇸🇾 : এখন পর্যন্ত, আমরা যা জানি, ইসরায়েল সিরিয়ার গোলান মালভূমির ৫টি শহরে প্রবেশ করেছে।

এই শহরগুলির মধ্যে তিনটি 1974 সালের জাতিসংঘ-তত্ত্বাবধানে থাকা অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত, যেটি 1973 সালের যুদ্ধে ইসরায়েল দখল করেছিল এবং পরে সিরিয়ায় ফিরে এসেছিল:

- আল-কুনাইত্রা
- আল-হামিদিয়াহ
- মদিনাত আল-বাথ
- আল-কাহতানিয়াহ

যাইহোক, ইসরায়েল 1974 ডিসএঙ্গেজমেন্ট লাইনের বাইরেও একটি শহরে অগ্রসর হয়েছিল, যা ইসরাইল আগে কখনো নিয়ন্ত্রণ করেনি:

- খাম অর্ণবঃ

আন্তর্জাতিকভাবে, সমগ্র গোলান মালভূমি সিরিয়ার ভূখণ্ড হিসেবে এবং ইসরায়েলের দখলে থাকা হিসাবে স্বীকৃত।

🇸🇾 : বিদ্রোহীরা দামেস্কে সাইয়েদা জয়নব (রা.)এর মাজার লুট করতে শুরু করেছে। তারা একটি সংলগ্ন ভবনেও আগুন দিয়েছে, ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়।

🇮🇱❌🇸🇾 ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান দামেস্কের কাছে মাজেহ সামরিক বিমানবন্দরে বোমাবর্ষণ করেছে।

তারা সিরিয়ার রাজধানীতে পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অফিস এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানে বোমা হামলা চালায়।

আইডিএফ এবং ইসরায়েলি সাংবাদিকরা দাবি করে যে তারা অস্ত্র ধ্বংস করছে যাতে সন্ত্রাসীদের হাতে না পড়ে।

ক্বালাত আল মুদিক এলাকায় বিদ্রোহী ও আসাদ বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষের ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে।
(na/4)

গাজ*ওয়াতুল হিন্দের ব্যাপারে দুইটা বিষয় খুব জরুরী–

১.গাজ*ওয়াতুল হিন্দের ব্যাপারে ব্যাপক প্রচারণা চালানো।এ ব্যাপারে সর্বস্তরের মুসলিমদেরকে অবহিত করে তোলা।আর

২.গাজ*ওয়াতুল হিন্দের জন্য সর্বোচ্চভাবে সবধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা।

প্রেক্ষাপট ক্রমশই ঘনীভূত হয়ে আসছে।

ভারত ইস্যুতে এদেশের হিন্দুরা কখনো কোনো কথা বলেনা, কারন অধিকাংশের ভারতীয় আধার কার্ড আছে!
এমনকি ভারতে আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে জায়গা- জমি, এমনকি বাড়ি পর্যন্ত আছে!

ভারতের সাথে দ্বৈত নাগরিকত্ব প্রথা বাতিল করে দেন, দেখবেন আব্বু ডাক বন্ধ হয়ে যাবে! 🤡🙂

বাংলাদেশ আর ভারতের মধ্য সম্পর্কটা এই দিনেই শেষ হয়ে গিয়েছিল।

তারপরে যা ছিল সবই রম্য নাট্য।

কোটির অঙ্কের দুর্নীতিতে বিএনপি সরকারের সময়ে বাংলাদেশকে পরপর পাচঁবার চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছিল ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল

অথচ বিগত পনেরো বছরে, প্রতি বছর ষোলো বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার আর শত লক্ষ কোটি ডলার দুর্নীতির আমলনামা থাকার পরও বাংলাদেশ কেনো একবারও চ্যাম্পিয়ন হলো না?

বাংলাদেশের মানুষ কি কখনও ভেবেছে- ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল কারা চালায়?

আজকের দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হতে পারত ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে। কিন্তু কেউই এই বিষয়ে কথা বলেনি। কেনো..?

আমার ফ্রেন্ডলিস্টে RAB এর একজন কর্মকর্তা ছিলেন, যিনি বর্তমানে বাংলাদেশের কোনো এক প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থায় কাজ করছেন। তো র্যাবে সার্ভিস দেওয়াকালীন তার দায়িত্ব ছিল পুলিশ যে মামলাগুলি গ্রহণ করেনা, সেগুলো লিপিবদ্ধ করা এবং র্যাবের কোম্পানি কমান্ডারের নিকট তা সাবমিট করা। আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, এই কাজটা কেনো করা হয়? তিনি স্পষ্ট কোনো উত্তর না দিলেও এতটুকু বলেছিলেন ‛উপরমহল ছাড়া তা কেউই জানেনা’। অর্থাৎ এটা পুলিশের বিরুদ্ধে একটা ক্ল্যানডেষ্টাইন অপারেশনের অংশ।

আপনারা হয়ত ভাবতে পারেন, ফ্যা সি স্ট শাসনামলে করা পুলিশের অপকর্মকে আমি ইনিয়ে বিনিয়ে ডিফেন্ড করতে চাইছি। না, আমি বরং এটা বোঝাতে চাইছি যে একটা রাষ্ট্রের জন্য পুলিশ কতটা ইম্পরট্যান্ট রোল প্লে করে।

দেখুন, আজকে ডিএমপি কমিশনার খুব স্পষ্ট ভাষায় রিগ্রেট ফিল করে বলেছেন “কেনো আমরা আমাদের সন্তানদের বুকে গুলি চালালাম”? তিনি আরো প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেছেন “কোনো রাজনৈতিক দল যেন পুলিশকে ব্যবহার করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে”

এছাড়াও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাদ সাহেব আদর্শ শহর পরিকল্পনার কথা বলতে গিয়ে নিজের বাহিনীর একজন ডিআইজির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন “রাজধানীর তিনশো ফিটে পুলিশ অফিসার্স হাউজিং এরিয়ায় একজন ডিআইজি সাহেব নিজের বাড়ি করার জন্য সীমানা প্রাচীরের এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে রাজি নয়, প্রশাসনের লোকের যদি এই অবস্থা হয় তাহলে সাধারণ মানুষ কি করবে বলুন”?

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে কথাটি তিনি বলেছেন তা হলো মানুষকে নির্ভয়ে, নিঃসঙ্কোচে মামলা করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

তিনি বলেছেন― “আমার ওসিদেরকে আমি নির্দেশ দিয়েছি। আপনারা কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে পুলিশের শরণাপন্ন হবেন। আমার একটা থানায় ৫০০ মামলা হলে তাও হোক, মামলার দায়ভার আমি নিব তবুও পুলিশ জনগণের স্বার্থে কাজ করবে”

আমি তার কথা গুলি অবাক হয়ে শুনলাম। কতটা সুন্দর ও সাবলীলভাবে তিনি কথাগুলি বলছিলেন; দেখেই বোঝা যাচ্ছিল এই ব্যক্তির নৈতিকতা মূল্যবোধের বিন্দুমাত্র অভাব নেই।

একটি শক্তিশালী গোষ্ঠী সবসময়ই চেষ্টা করেছে এবং করছে পুলিশের উপর থেকে জনগণের আস্থা ভরসা উঠিয়ে নেওয়ার জন্য, যাতে করে সেই শূন্যস্থান অন্য কেউ দখল করতে পারে। আর আজ ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্য হারিয়ে যাওয়া সেই আস্থা বিশ্বাস ফিরিয়ে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ প্রয়াস হিসেবেই ধরা যায়।

আমি বিগত কয়েকদিন ধরে কয়েকটি বই পড়ছি, এর ভেতর একটা হলো 'The Deep State: Fall of a Constitution and The Rise Of a Shadow Government'

অর্থাৎ, কনস্টিটিউশনকে ফল করিয়ে কিভাবে একটা শ্যাডো গভমেন্ট এর উত্থান ঘটানো হয় তার প্রসিডিওর বিস্তরভাবে লিখা আছে এই বইটিতে।

সেখানে একটি চ্যাপ্টারে আমি আটকে গিয়েছিলাম। বিষয়বস্তু ছিল- শ্যাডো গভমেন্ট বা ডিপ স্টেটের উত্থান ঘটানোর জন্য কেনো একটি রাষ্ট্রের ল'এনফোর্সমেন্ট টিম বা নির্দিষ্টভাবে বললে পুলিশকে টার্গেট করা হয়?

ক্লান্ত অসুস্থ শরীরে পুরোটা পড়ার সুযোগ না হলেও যতটুকু পড়েছি তাতে বুঝেছি- পুলিশ দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি স্তম্ভ। সেনাবাহিনীর মত পুলিশকেও ডিসাইসিভ ফ্যাক্টর বলা যায়।

ফিল্ড লেভেলের যেকোনো ইনফরমেশন আপনি পুলিশের থেকে পাবেন। এমনকি এমপি মন্ত্রী থেকে শুরু করে দেশের বড় বড় শিল্পপতিদের টপ সিক্রেট ইনফরমেশন পুলিশের ইন্টিলিজেন্স ব্যুরোর হাতে থাকে। ডিজিএফআই কিংবা এনএসআই যখন কোনো তদন্তে নামে, তারাও পুলিশের ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চের সহায়তা নিয়েই কাজ করে। অর্থাৎ একটি দেশকে ডিস্ট্যাবলাইজ করতে চাইলে পুলিশের ভেতরে ইনফিলট্রেট করে তাদের পজেটিভ মুভমেন্টকে ডিরেইল করে দিলেই জনগণের থেকে তারা বিতর্কিত হয়ে যাবে এবং বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।

এত বছর যাবৎ ঠিক এই কাজটিই করা হয়েছে।

বাংলাদেশ পুলিশ অত্যন্ত দক্ষ ও গোছানো একটি বাহিনী। এই বাহিনীকে ধ্বংস নয়, বরং সংস্কার করে জনগণের কল্যাণে নিয়োজিত করা হোক। একইসাথে পুলিশ যেন আর কখনোই রাজনৈতিক নেতাদের হাতের পুতুল না হয়ে থাকে, তাহলেই পুলিশকে প্রপার্লি ইউটিলাইজ করা সম্ভব হবে।

shafin rahman

গ*জার গ*হ*ত্যা নিয়ে ডকুমেন্টারি নির্মাতা ফরাসি সাংবাদিক খুন হলেন

ইসরায়েলের গাজায় গণত্যার ওপর ডকুমেন্টারি তৈরি করা ফরাসি সাংবাদিক মেরিন ভ্লাহোভিচকে মার্সাইলে নিজের বাসায় খুন করে রেখে গেছে আততায়ীরা ।

তিনি ফিলিস্তিনপন্থি সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

❝শিবির করার জন্য ঢাকা ভার্সিটি আমাকে শিক্ষক হিসেবে নেয়নি, এটা তাদের ব্যর্থতা। আমি ঢাবি'র চাইতে বড় ভার্সিটির শিক্ষক হবো, ইনশাআল্লাহ ❞
- ড. মির্জা গালিব।

দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এভাবেই চ্যালেঞ্জ করেছিলেন ছাত্রশিবিরের সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. মির্জা গালিব ভাই।

বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন এবং তার চ্যালেঞ্জ পূর্ণ করেছেন।

বিঃদ্রঃ- মির্জা গালিব ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন ডিপার্টমেন্ট থেকে ৯৮% মার্ক নিয়ে গ্রাজুয়েশন শেষ করেছে, যে মার্ক এখন পর্যন্ত কেউ তুলতে পারেনি।

© Admission warrior

#mirzagalib

সুর নরম করছে নয়াদিল্লি

"পরিস্থিতি যাই হোক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকবে" : প্রণয় ভার্মা

#৪৭৯৬

রেসিয়াল থিওরি অফ অটোম্যাটিক্যালি গেটিং শিবির ট্যাগ ইন বাংলাদেশঃ
১)খোচাখোচা চাপদাড়ি থাকা
২)এটলিস্ট মোটামুটি ফর্সা হওয়া বা দেশী স্ট্যান্ডার্ডে কালো না হওয়া
৩)নাক বোঁচা না হওয়া
৪)পুরা মোচ থাকার পরেও সেইটারে ভুট্টাখেত না বানানো
৫)পুরুষ হওয়া-লদভদক না হওয়া
৬)ছাত্রদল ছাত্র ইউনিয়নের সাথে একমত না হওয়া

এইসব বৈশিষ্ট্য থাকলে জীবনে আপনি একবার না একবার শিবির ট্যাগ খাবেনই, এমনকি আপনি আপনার ডিপার্টমেন্টের সবচেয়ে কুখ্যাত প্লে বয় হইলেও রেহাই পাবেন না। আর যদি এর একটাও না থাকে, সহজে আপনাকে কেউ শিবির ট্যাগ দিতে আসবে না।

এইটাই শিবিরের রেশিয়াল থিওরি।

বিঃ দ্রঃ

যারা পাওয়ারলেস চশমা পরে তাদের এই ট্যাগ খাওয়ার চান্স অন্তত ৫০% বেশি।

"তাড়াহুড়ো করে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে নয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।"

- ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির

#৪৭৯৫

রিপাবলিক বাংলার ময়ুখ হালারপো হইতেসে হাইপারপ্রোল্যাক্টিনেমিয়া-লো টেস্টোস্টেরন সাইকোসিসের একেবারে ভিজুয়াল রিপ্রেজেন্টেশান।

ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, প্যানিক-এংজাইটি ডিজর্ডার, সাব একিউট হাইপোথাইরয়েডিজম, ফ্যাটি লিভার, ডিজলিপিডেমিয়া প্রতিটার সাইন সিম্পটমস আপনি তার মধ্যে খুইজা পাবেন একটু খেয়াল করলে। শেখ হাসিনার টেস্টোস্টেরন লেভেল ওর চেয়ে বেশি।

ইন্ডিয়ানদের উচিত তারে ভাল কইরা ট্রিটমেন্ট করা।

কারন টেস্টোস্টেরন যখন অপর্যাপ্ত, বিচি যখন নষ্ট, বুদ্ধি তখন পথভ্রষ্ট।

বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সীমান্ত দিয়ে ওরা নাকি ঢুকতে চায়। বিজিবির কাজ তাদের ঢুকতে দিয়ে আধা কিলোমিটার ভেতরে আনা। এরপর হাঁটুর নিচে গুli এবং দুই ঘন্টার ব্যাপক মেহমানদারি। তারপর পতাকা বৈঠকে আগত মেহমানদের বুঝিয়ে দিবেন।

বহু বছর পতাকা বৈঠকে আপন ভাইদের laaশ বুঝে নিয়েছেন। এবার ওরাই সুযোগ দিতে চাচ্ছে, কিছু জিনিসপত্র/অতিথি মেহমানদের বুঝিয়ে দিন।

কয়েকশো লোক লাঠিসোটা, অ*স্ত্রশ*স্ত্র নিয়ে ঢুকতে চাইছে, আপনাদের সামনে ঠেলাঠেলি হচ্ছে, দৃশ্যটা সুন্দর লাগে না। ওদের ভেতরে আনুন এবং আপ্যায়ন করুন।

©শরীফ মোহাম্মদ

#INDIA #BANGLADESH

ভারত দুঃখ প্রকাশ করার পরেও ভারতীয় হাইকমিশনকে তলব করা সরকারের একটা বোল্ড মুভ।

এইটা এড়ানোর জন্য ভারত তড়িঘড়ি করে ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে। ৩ জন পুলিশ অফিসারকে বরখাস্ত করেছে।

বাট আজকেও উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন বেশ হুমকির সুরেই কথা বলেছেন। বলেছেন, আমাদের অন্য ছোট দেশের মতো মনে করলে ভুল করবেন।

আসিফ মাহমুদ কালকেই ভারতকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, যদি নিজের দেশে কূটনৈতিকদের নিরাপত্তা দিতে পা পারেন, তাহলে জাতিসংঘের শান্তি রক্ষী বাহিনীর সহায়তা নিতে পারেন।

এইটা ছিলো সবার সামনে ভারতকে রীতিমত অপমান করা।

আর আজকে তো হাই কমিশনারকেই তলব করা হলো।

ওদিকে ভারতের কংগ্রেসের কিছু নেতাদের অবস্থান মেইবি পাল্টাতে শুরু করেছে। কংগ্রেসের শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের এতো কথা বলা উচিত না। মমতাকে খোঁচা মেরে বলেছেন, মমতা মেইবি জানেই না, শান্তি রক্ষী বাহিনী কী কাজে ব্যবহার করা হয়।

ভারতের দিক থেকে সাময়িক পিছু হটার লক্ষণ স্পষ্ট হচ্ছে।

বাট বাংলাদেশ সরকার আরো একটা বোল্ড মুভ নিতে যাইতেসে।

আর কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐক্যের ডাক দিবেন। এই জাতীয় ঐক্য হবে ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য।

ছাত্রনেতা, সকল রাজনৈতিক দল সাথে সকল ধর্মীয় নেতাদের সাথে বৈঠক করে সবার সহযোগিতা চাওয়া হবে।

বাংলাদেশের ইতিহাসে ভারতের বিরুদ্ধে এই প্রথমবারের মতো জাতীয় ঐক্য হতে যাচ্ছে। মহান আল্লাহ তাআলা এই ঐক্যকে সুদৃঢ় করুন।

ভারত আমাদের উপর চড়াও হয়েছিলো আমাদের দুর্বল করার জন্য।

অথচ এই মুহূর্তে গোটা বাংলাদেশ আবারও ভারতের বিরুদ্ধে এক হয়ে গেছে। অভ্যন্তরীণ কাবজাব আবারও নাই হয়ে গেছে।

এই যে ভালো সময়ে একে অন্যের সাথে কাবজাব করা আর কোন বিপদ আসলে সবাই লাঠি হাতে শত্রুকে মারার জন্য তৈরি হয়ে যাওয়া,এটাই প্রমাণ করে, জাতি হিসেবে আমরা দিন দিন ম্যাচিউর হয়ে উঠছি। এইটুকু যতদিন আমরা করতে পারবো, ততদিন আমাদের দেশের গায়ে কেউ একটা টোকাও দিতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।

এতোদিন ভারতের সাথে যথেষ্ট ফ্রেন্ডলি ওয়েতেই চেষ্টা করা হয়েছে। বাট ওরা সবসময়ই শক্তের ভক্ত, নরমের যম। অনেক বন্ধু বন্ধু খেলা হয়েছে। এবার আমাদের যম হয়ে উঠার সময় এসেছে।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

গাজার গণহত্যা নিয়ে ডকুমেন্টারি নির্মাতা ফরাসি সাংবাদিক খুন হলেন

ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যার ওপর ডকুমেন্টারি তৈরি করা ফরাসি সাংবাদিক মেরিন ভ্লাহোভিচকে মার্সাইলে নিজের বাসায় খুন করে রেখে গেছে আততায়ীরা ।

তিনি ফিলিস্তিনপন্থি সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

BREAKING:

Nine people were arrested in Turkey for saying “From the river to the sea Palestine will be free”.

দক্ষিণ এশিয়ার ছোট ছোট রাষ্ট্রগুলো কর্তৃক ন্যাটো জোটের মতন একটি সম্মিলিত সামরিক জোট করা দরকার যাতে কারো উপর আক্রমণ আসলে সম্মিলিতভাবে আমরা প্রতিহত করতে পারি। এভাবে ছোট ছোট রাষ্ট্র গুলো তাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারবে।

ভারতের রাজনীতিবিদদের হুমকি ধামকিকে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই৷ তারাও ভোটের রাজনীতি করে। পাবলিক সেন্টিমেন্ট নিজেদের পক্ষে আনতে তারা এসব উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলে। খেয়াল করে দেখবেন, আগে বিজেপি নেতার হুমকি দিলো বাংলাদেশকে। তারপর মমতা দিও একই পথে হাটলেন একটু কৌশলে। বললেন, শান্তিরক্ষী মোতায়েনের মাধ্যমে তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে। এসব বলে তিনি রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে চান। এমনিতেই তার গদি নড়বড়ে করে দিয়েছিলো বিজেপি। মুসলিম ভোটারদের সমর্থন না পেলে তার গদিও উল্টে যাবে। তাই তিনি অনেক বুঝেশুনে হিসাব করে কথা বলেন। একে বলে, অনিচ্ছা স্বত্ত্বেও বৃথা বাক্যালাপ। কিন্তু এইটা নিয়ে যারা বলতেছেন, ইন্ডিয়া বাংলাদেশ দখল করবে, হ্যান ত্যান করবে, তারা আসলে হুদাই প্যানিক ছড়াচ্ছেন। বর্তমান বিশ্বে একটা স্বাধীন দেশের উপর আক্রমণ করা অত সহজ নয়। বড় কোনো ইস্যু না থাকলে কেউ যুদ্ধে জড়ায় না। আর বাংলাদেশে সব বিশ্বশক্তিরই স্বার্থ আছে। চীন, রাশিয়া, আমেরিকা কেউই চায় না, বাংলাদেশ এমন কোনো ঝামেলায় পড়ুক। তাদের বাজার সম্প্রসারণে ভারতের আধিপত্য না থাকাই তাদের জন্য শুভকর। তাই এত চিন্তার কিছু নাই। ভারত এই ভুল করবে না। তবে বিভিন্নভাবে বাংলাদেশকে চাপে রাখতে চেষ্টা করবে।

আল আমিন হোসাইন

🇮🇱🇸🇾🇸🇾 - ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা সংস্থা আশঙ্কা করছে যে একবার বিদ্রোহীরা সিরিয়ার উপর নিয়ন্ত্রণ করলে, তারা ইসরায়েলি হোম ফ্রন্টের দিকে তাদের ফায়ারপাওয়ার ঘুরিয়ে দিতে পারে। 

অস্ত্র - যেমন ক্ষেপণাস্ত্র বা রাসায়নিক অস্ত্র - যেগুলি তাদের হাতে পড়তে পারে, তা ইসরায়েলের নিরাপত্তা স্বার্থের জন্য হুমকি হতে পারে, অবিরাম সতর্কতা প্রয়োজন৷

যদি এই ধরনের অস্ত্র বিদ্রোহীদের বা ইরানি মিলিশিয়াদের হাতে পড়ে, তাহলে ইসরায়েলকে এমনভাবে কাজ করতে হবে যা 'সিরিয়া এবং সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যকে প্রভাবিত করতে পারে'।

- জেরুজালেম পোস্ট/দ্য টাইমস অফ ইজরায়েল/হারেৎজ

🇸🇾🇹🇷🇷🇺🏴🇬🇧 বিদ্রোহীরা সিরিয়ার সেনাবাহিনীর কাছ থেকে একটি T-90A দখল করে নিয়েছে।

১১০ দিন পর আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ ভিক্ষুক আয়েশার পা হতে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বের করা হলো গুলি।

Mir Salman Samil

শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং শহীদ আলী আহসান মুজাহিদদের শাহাদাত বার্ষীকি চলে গেল। জামাতকে নিয়ে কোন আশা ছিল না, and they didn't prove me wrong either, জামাত এবং শিবিরের পেজ ঘেটে দেখলাম উনাকে নিয়ে কোন দোয়া মাহফিল, স্মরণসভা জাতীয় কোন অনুষ্ঠান হয়নি৷ যদিও আমি আলী আহসান মুজাহিদকে পছন্দ করতাম না। উনার কথা এবং কাজের ক্রিটিক আমার আছে তবে তিনি মজলুম হয়ে মারা গেছেন।

শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে নিয়েও বিএনপি কোন দোয়া মাহফিল করে নাই। শহীদদের পরিবার দোয়া মাহফিল এবং কবর জেয়ারত করেছিলো। তবে শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবারের প্রতি আমাদের প্রত্যাশা অনেক বেশি৷।

এখন কেও দেখবে না...
যে যার মতো চেয়ার নিয়ে বসে আছে।🙂

ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যদি ছাত্র-জনতা তাজা খুন বিলিয়ে থাকে, তবে সে খুনে যে ক'জন শিক্ষক প্রাণের সঞ্চার করেছিলেন, আপনি তাদের একজন।
আমরা জানি, রাজপথের সেই ফুটন্ত টগবগে লালরঙা খুনে ভীত হয়ে পালিয়েছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা।

মিস ইউ প্রিয় বাবা...
ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে খুনি হাসিনার বাহিনীর গুলিতে শহীদ সাংবাদিক প্রিয়'র অবুঝ মেয়ের কান্নাজড়িত আবদার...

কেউ কি পারবে অবুঝ মেয়েটার বাবাকে ফিরিয়ে দিতে?

শহীদ রনি ভাইয়ের মেয়ে রোজা।
বাচ্চাটি যখন মায়ের পেটে ৬ মাস বয়স তখন শহীদ হয় তার বাবা। রোজা নামটিও তার বাবার রেখে যাওয়া নাম। রোজার বয়স এখন মাত্র ১৯দিন।
রোজাকে যখন আজকে কোলে নিলাম অজানা এক ভার অনুভব করলাম। এই ভার ওর ওজনের ভার না। এখনো বুঝার চেষ্টা করছি কি ভার ওটা।

-Mir Snigdho

সবাই আমন্ত্রিত

IUT এর পিকনিকের বাস বিদ্যুতায়িত হবার ঘটনার প্রতক্ষ্যদর্শীর মুখে বিস্তারিত বর্ননা।

ভিডিও কার্টেসি: আবির হাসান রিফাত

১৯৮১ সালের ১১ই মে দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নিজেদের পতাকা উড়ায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। খবর প্রেসিডেন্ট জিয়ার কানে পৌঁছালে তৎক্ষনাৎ তিনি সেনাবাহিনী-বিডিআর'এর যৌথ টিম প্রেরণ করেন এবং একপর্যায়ে ভারতীয় বিএসএফ দ্বীপ ছেড়ে পালিয়ে যায়।

এই ঘটনার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়।

ছবিঃ দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ পর্যবেক্ষণে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান

#BWDN

দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণ না হলে, জনরোষ ঠেকানোর সাধ্য এ সরকারের হবে না : নুরুল ইসলাম সাদ্দাম

Me in every serious moment.😁

একজনের কথা মনে পড়ে গেলো!🙂

শহীদ হাসান, চাঁদপুরের ছেলে!
১৮ জুলাই!! ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে তুমুল সংঘর্ষ! প্রচন্ড গো*লাগু*লি! প্রথমেই শহীদ হন ইম্পিরিয়াল কলেজের শহীদ জিল্লুর। আরও অনেকেই গু* লি খান। ছাত্র জনতার প্রতিরোধে যখন পুলিশের গু* লি শেষ, তারা কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির ছাদে আশ্রয় নেন।

ক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা ঢুকে যায় কানাডিয়ানের ক্যাম্পাসে। সেখানেই ছবির ছেলেটি যার নাম হাসান সে ঢুকে যায়, চেষ্টা করে প্রতিরোধের। ছাত্র ভাইদের হ* ত্যার প্রতিবাদ জানাতে। তাকে উদ্দেশ্য করে গু* লি করে পুলিশ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রেস্কিউ করে বাড্ডার এ এম জেড হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করে শিক্ষার্থীরা। ৩ দিন লড়াই করে আমাদের ভাইটি শহীদের খাতায় নাম লেখান।

না সে ছাত্র না, সে জনতা, গরীব পরিবারের সন্তান। ছাত্রদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে সে লড়াই করেছে।
তার নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি, তার পরিবারে সরকার থেকে কেউ যোগাযোগ ও করেনি, পায়নি কোন সাহায্য। আমরা PUSAB থেকে ইনশা আল্লাহ তার জন্য কিছু করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবো।

- PUSAB

🔻👉 হাইফা টেকনিক্যাল বেইসে Nasr-2 মিসাইল স্ট্রাইকের ভিডিও প্রকাশ করেছে হিযবুল্লাহ।

কী দোষ ছিল আমার

এটাই সায়েন্স

ভারত একটি আইনহীন দেশ। বলিউড সিনেমার দৃশ্যের মতোই গুন্ডারা প্রকাশ্য দিবালোকে নারীদের অপহরণ করছে। ভারতে নারীরা নিরাপদ নয়।

এই ঘটনা ভারতের রাজস্থান থেকে।

জাতীয় বেঈমান ও মীরজাফর

সব চোখ এখন ইউক্রেন - রাশিয়ায়। ইউক্রেনিয়ানরা প্যানিক আচরণ করতেছে এবং ইউরোপ এবং তারা এই যুদ্ধটাকে ছড়াচ্ছে। বহু ভুয়া নিউজের ছড়াছড়ি। এখন পর্যন্ত রাশিয়া আক্রমণ না করলেও অন্তত তিনবার সাইরেনে কেঁপে উঠেছে ইউক্রেন। ভুয়া বিমান হামলার সাইরেন। আমেরিকা এবং গং সম্ভবত প্যানিক অবস্থা সৃষ্টি করতেছে ফায়দা নেবার জন্য।

ব্রেকিং!

আল কাসসাম ব্রিগেড ঘোষণা করেছে,
উত্তর গাজার "বাইত লাহিয়ায়" দখলদারদের 15 সদস্যের একটি ব্যাটালিয়নের উপর ধ্বংসাত্মক হামলা চালিয়ে শেষ করে দেয়া হয়।
উত্তর গাজার "জাবালিয়ায়" 1 টি মারকাভা ট্যাঙ্ক ধ্বংস করা হয়।

সূত্র:আল কাসসাম ব্রিগেডের সামরিক মিডিয়া।
~কুদস নিউজ

#Ban@BWDNs

ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা:

হামাস গাজার বিভিন্ন এলাকায় তার সামরিক সক্ষমতা পুনরুদ্ধার করেছে। একটি অদলবদল চুক্তি করতে ব্যর্থ হওয়া যুদ্ধের উদ্দেশ্যকে ক্ষুণ্ন করছে।

#Ban@BWDNs

BREAKING :

সিরিয়ার পালমিরা শহরে ইসরায়েলি বিমান হামলা চলমান।

নিহত ৩৬ এবং আহত ৫০ জনেরও অধিক।

#Ban@BWDNs

ইয়েমেন লোহিত সাগর থেকে আরও একটি ইসরায়েলি জাহাজ আটক করেছে।

এর আগে মার্কিন 'বিমানবাহী রণতরী আব্রাহাম লিংকন' সাথে থাকা আরও দুটি ডেস্ট্রয়ার ইয়েমেনের প্রিএমপটিভ স্ট্রাইকে গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে মধ্যপ্রাচ্য ত্যাগ করেছে।

#Ban@BWDNs

গাজায় কাজ করা আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় ডাক্তারগণ সার্জারির পর হামলার শিকার ভিক্টিমদের দেহে টাংস্টেনের তৈরি ক্ষুদ্র বিস্ফোরক কিউব খুঁজে পেয়েছেন, যেগুলো মিসাইল বা বোমায় ব্যবহার করা হয়েছে। হামলায় ফিলিস্তিনি ভিক্টিমদের যেন সর্বোচ্চ ক্ষতি করা যায়, সেই উদ্দেশ্য এই ক্ষুদ্র বিস্ফোরক কিউবগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে।

ইরাকি-ব্রিটিশ সার্জন ড. মুহাম্মাদ তাহির ক্ষুদ্র এই শার্পনেলগুলো যে মারাত্মক ক্ষতি করছে, সেই বর্ণনা দিচ্ছেন।

🇭🇺 পশ্চিমা সভ্যতার আধিপত্যের ৫০০ বছরের যুগের অবসান হয়েছে এবং ইউরেশিয়ার যুগ শুরু হয়েছে"; হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান ঘোষণা করেছেন যে, পশ্চিমাদের পক্ষে এই সত্যের সাথে মানিয়ে নেওয়া সহজ হবে না যে তারা আর "সবচেয়ে সুন্দর এবং সবচেয়ে বুদ্ধিমান" নয়।

তিনি বলেন,"কয়েক শতাব্দী ধরে পশ্চিমারা নিজেদেরকে সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে বুদ্ধিমান, সবচেয়ে উন্নত এবং সবচেয়ে ধনী হিসাবে ভাবতে অভ্যস্ত ছিল। হঠাৎ তারা স্বীকার করা বা আমরা আর সবচেয়ে সুন্দর, বুদ্ধিমান, উন্নত, ধনী নই এটি গ্রহণ করা বা মানা খুব কঠিন কাজ।"

(ইউক্রেন_ওয়াচ)
#Ban@BWDNs

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডিয়ন সা'র অভিযোগে করেছেন, ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাসপার ভেল্ডক্যাম্পের ইসরায়েল সফর বাতিল করেছেন যা তিনি আগামী সপ্তাহে আসার জন্য পরিকল্পনা করেছিলেন। ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন যে নেদারল্যান্ডস নেতানিয়াহু এবং গ্যালান্টের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আইসিসির রায় মেনে চলবে।

#Ban@BWDNs

ব্রেকিং

পুতিন বলেছেন যে ওরেশনিক হাইপারসনিক এমআরবিএম এর একটি সফল পরীক্ষা ইউক্রেনের ডিনিপ্রোতে একটি লক্ষ্যবস্তুতে পরিচালিত হয়েছে।

ভ্লাদিমির পুতিন: রাশিয়ার উপর পশ্চিমা ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইউক্রেনের সংঘাত বিশ্বব্যাপী রূপ নিয়েছে।



#Ban@BWDNs

পাকিস্তানের গোলযোগপূর্ণ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বন্দুকধারীদের গুলিতে ছয় নারীসহ অন্তত ৩৮ জন নিহত হয়েছেন
#Ban@BWDNs

যুক্তরাজ্যে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেছেন যে যুক্তরাজ্য এখন ইউক্রেনের যুদ্ধে সরাসরি জড়িত
#Ban@BWDNs

⛔ ব্রেকিংঃ-

ইউক্রেনের Dnepro এরিয়ার সামরিক টার্গেটে আধুনিক প্রযুক্তির হাইপারসনিক "Oreshnik" MRBM স্ট্রাইকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট পুতিন। অর্থাৎ, এটি ICBM ছিলো না।

এই মিসাইলটি সেকেন্ডে ২-৩ কি.মি পথ পাড়ি দিতে সক্ষম। বিদ্যমান এয়ার ডিফেন্সের পক্ষে এটি ইন্টারসেপ্ট করা অসম্ভব।।

আগ্রাসী এস্কেলেশন (হামলা) এর মাত্রা অনুযায়ী যথাযথভাবে জবাব দেয়া হবে।

যেসকল দেশের অস্ত্র রাশিয়ায় আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে সেসকল দেশের স্থাপনায় স্ট্রাইকের অধিকার রাশিয়া সংরক্ষণ করে।

সেই মাসুদ কামাল এখন বিরাট বিপ্লবী

এটাই ছিল অরিজিনাল ছবি,আর যেটা ভাইরাল হয়েছে সেটা ইডেট করা.........😆😆😆

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন নির্বাহী কমিটিকে অনেক বেশি শুভকামনা।

এই কমিটিতে প্রাইভেট থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন সম্মুখভাগের যোদ্ধারা

এই কমিটিতে প্রাইভেটের এমন একজন রয়েছেন যে গুলিবিদ্ধ হয়েও পরদিন ফের রাস্তায় নেমেছেন ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে।

সকল সমালোচনার উদ্ধে উঠে নতুন দেশ নির্মানে আপনাদের পথচলা সুন্দর হোক

আমাদের পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।

- PUSAB

🔴👉👉সালমান এফ রহমানের পক্ষে মামলা পরিচালনা করার জন্যে যুক্তরাজ্য থেকে দৈনিক ২৭ লক্ষ টাকা লিগ্যাল ফি'তে দু'জন ব্রিটিশ আইনজীবী ঢাকায় যাচ্ছেন। আগামী ১৮ নভেম্বর এই মামলার শুনানীতে তারা অংশগ্রহণ করবেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার সন্ধ্যা সাতটায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে তিনি এই ভাষণ দেবেন বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।

মজলুম জননেতা "মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী"
আজ তার ৪৮ তম মৃত্য বার্ষিকীতে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
আজকের এই বাংলাদেশে আমরা তার মতন একজন মহান আত্নত্যাগী জননেতার অভাব প্রচন্ড ভাবে অনুভব করছি।

১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের কারণে ভারত পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তেমন কোন সুবিধা করতে পারে নাই। ফলশ্রুতিতে ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তান যখন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে তখন সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত লাভের কথা চিন্তা করে ভারত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে সাহায্যের নামে পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়॥ পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় হলেও ভারত কখনোই বাংলাদেশকে বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে গ্রহণ করেনি।

ধারাবাহিকতায় ১৯৭৬ সালে যখন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সংক্ষেপে পিসিজেএসএস বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করে তখন ভারত পিসিজেএসএস কে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করেছে। এমনকি ১৯৯৭ সালে যখন তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করে তখন পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল বিদ্রোহী দল সীমান্ত পেরিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে এসে অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করেছিল। এ সকল তথ্য জানার পরেও আওয়ামীলীগ সরকার শুরু থেকেই ভারতের তাবেদারি করে এসেছে।

আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরবো করবো কিভাবে আওয়ামী লীগ সরকার বিগত ১৫ বছর বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সকল বিভিন্ন তথ্য ভারতের নিকট পাচার করেছে। ২০০৯ সালে নির্বাচনে জয়লাভের পর আওয়ামী লীগ কর্তৃক সরকার গঠনের পরে Bangladesh Awami League ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদেরকে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ দিয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সকল তথ্য প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ভারতের নিকট পাচারের পথ সুগম করেছে।

যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি'তে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদেরকে নিয়োগ দিয়ে এ দেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য HUMINT মারফত নিয়মতি সংগ্রহ এবং ভারতে পাঠানো।

১। বর্তমানে কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট এ ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কIর্নেল অরিন্দম চ্যাটার্জি (Colonel Arindam Chatterjee) সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর হিসেবে কর্মরত আছেন। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে কর্নেল অরিন্দম চ্যাটার্জির পূর্বে কর্নেল সিদ্ধার্থ মালিক (Colonel Siddharth Malik, SM) সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০০৯ সালের পর থেকে লাগাতার ভাবে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্নেল পদবীর কর্মকর্তাদেরকে কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

২। এরোনোটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে গ্রুপ ক্যাপ্টেন (সেনাবাহিনীর কর্নেল পদবীর সমতুল্য) সিদ্ধার্থ শংকর পাটনায়েক (Group Captain Sidharth Sankar Patnaik) সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে কর্মরত আছেন। বর্ণিত অফিসারের নিযুক্তির পূর্বে একই নিযুক্তিতে গ্রুপ ক্যাপ্টেন কার্থিকেয়ান (Group Captain Karthikeyan) এবং গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ এল গোলানি (Group Captain A L Golani) কর্মরত ছিলেন। ২০০৯ সালের পর থেকে লাগাতার ভাবে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদবীর কর্মকর্তাদেরকে এরোনোটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

প্রতি বছর বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় হতে কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিঃ এ উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত অনেক মেধাবী শিক্ষক পড়াশোনা শেষ করে দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে উন্নত ভবিষ্যতের আশায়। অথচ সে সকল ব্যক্তিত্বদের আমরা আমাদের এমআইএসটিতে নিয়োগ না দিয়ে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদেরকে নিয়োগ দিয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেশের বাইরে পাচার হওয়র রাস্তা করে দিচ্ছি যা অত্যন্ত ঘৃণিত এবং গুরুতর অপরাধ। অনেকের কাছে আপাত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা বৃন্দ আমাদের দেশের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে জ্ঞান বিতরণ করছে মেধা বিতরণ করছেন, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে যা হচ্ছে তা হলো,

১। প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মরত থাকার সুবাদে সামরিক সদস্য, অন্যান্য শিক্ষকদের এবং সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে অবাধে মেলামেশা করার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে বিধায় দেশের সাধারণ জনগণের মধ্যে ভারত সম্পর্কিত মনোভাব সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া সম্ভবপর হচ্ছে।

২। সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে অবাধে মেলামেশা করার সুযোগ থাকার প্রেক্ষিতে শিক্ষক এবং মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ভারতে উচ্চ শিক্ষার নামে মেধা পাচারের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।

৩। সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের অজ্ঞাতে তাদেরকে ভারতীয় এজেন্ট হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হচ্ছে।

৪। মিরপুর সেনানিবাসের অভ্যন্তরে সরকারি বাসস্থানে স্বপরিবারে অবস্থান করার কারণে সেনানিবাসের অভ্যন্তরীণ সকল তথ্য ভারতে পাচার হয়ে যাচ্ছে।

৫। সেনানিবাসের অভ্যন্তরে সরকারি বাসস্থানে বসবাস করার কারণে উক্ত বাসস্থান ভারতীয় গুপ্তচরদের নিরাপদ আবাসস্থল হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভবপর হচ্ছে।

৬। এম আই এস টি তে প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মরত থাকার কারণে দেশের যে কোন স্থানে নিরাপদে গমন করা সম্ভবপর হচ্ছে এম আই এস টির পরিচয় পত্র ব্যবহার করে।

৭। আর্থিক লেনাদেনা এবং বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদানের মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সকল কর্মকর্তা এবং কর্মচারী বিশেষ করে তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদেরকে ভারতীয় এজেন্টে রূপান্তর করার ক্ষেত্র সৃষ্টি হচ্ছে।

৮। সরকারি নিযুক্তিতে কর্মরত থাকার কারণে নিরাপদে এদেশে অপারেটরগুলো করে এমন সব ভারতীয় গুপ্তচরদের সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করা সম্ভবপর হচ্ছে কোন প্রকার সন্দেহের সৃষ্টি না করেই!

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আমার সবিনয় নিবেদন, অনতিবিলম্বে এ সকল ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদেরকে এমআইএসটির নিযুক্তি পরিত্যাগ করে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করবেন। একইসাথে একটু খতিয়ে দেখুন বাংলাদেশে তাদের সবচাইতে বিশ্বস্ত বন্ধু কারা?

-জুলকারনাইন

সেভেন সিস্টার্সের মণিপুরে অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি, বন্ধ ইন্টারনেট!

চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা রশিদ গ্রেফতার

আব্দুর রশিদ ওরফে চাল রশিদ দেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি। তিনি দেশের চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা। তার ইশারায় দেশে চালের দাম উঠানামা করত। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।

আব্দুর রশিদের বিরুদ্ধে সিআর ৬৪৩/২৩ মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ছিলেন তিনি। আব্দুর রশিদ এবং তার পরিবারের সদস্যদর বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির দায়ে আদালতে ৬৮টি মামলা করেছে সোনালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংকসহ দেশের বেশ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এর পর থেকেই তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা আত্মগোপনে ছিলেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মর্যাদার কর্মকর্তা থেকে আরো ৬০ দিনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

ওরা হাসতে ভুলে গেছে 😢 বাচ্চাটি হাসতে চেয়েও হাসতে পারছে না,😢😢😢

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দেশ টিভি'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে রাজধানী ঢাকা গুলশানের নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান রেজাউল করিম মল্লিক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গ্রেপ্তারের পর তাকে ডিবি পুলিশের মিন্টু রোডের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার বিলিয়ন ডলার বেবি

ডোনাল্ড ট্রাম্পের কনিষ্ঠ পুত্রের নাম ব্যারন। কথিত আছে, প্রথমে ট্রাম্প তার স্ত্রী মেলানিয়ার সাথে আর কোনো সন্তান নিতে চাননি। এই জন্য তিনি তার স্ত্রীর সাথে বিয়ের আগে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন, যে আর কোনো সন্তান নিবেন না। কিন্তু মেলানিয়া গর্ভবতী হয়ে পড়েন। তখনও ট্রাম্পের প্রথমে অতোটা আগ্রহ ছিল না, এমন নানা স্ক্যান্ডালে জড়িয়েও পড়ে। যখন ব্যারন জন্মগ্রহণ করে, তখন ট্রাম্প তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলেন এবং তার প্রতি স্নেহশীল হয়ে উঠলেন।

ব্যারনের চুল, বৈশিষ্ট্য এবং চোখের রঙ তার বাবা ট্রাম্পের মতো দেখতে অনেকটা। ট্রাম্প ব্যারনকে অনেক আদরে লালন-পালন করা শুরু করেন, এমনকি তার ত্বকের যত্নের জন্য ব্যয়বহুল ক্যাভিয়ারও ব্যবহার করেন। এর ফলে ব্যারন "বিলিয়ন-ডলার বেবি" নামে পরিচিত হয়ে উঠে। এখন, ১৮ বছর বয়সে, ব্যারনকে প্রায়ই ট্রাম্পের পাশে দেখা যায়। এমনকি এই বছরের প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনেও দেখা যায়।

🔻 দুঃসাহসী অপারেশনে, ইজ্রাইলি Merkava ট্যাংকে বিস্ফোরক বোম্ব লাগানোর পূর্বে আল-কাসসাম যোদ্ধার বক্তব্যঃ-

❝আমার ক্ষত স্বত্তেও(আহত অবস্থা), আমি বিস্ফোরক বহন করি ও শত্রুর দিকে এগিয়ে যাই, আল্লাহ ইচ্ছায়, তাদের ট্যাংকের দিকে এগিয়ে যাই।

আমরা বলবো,
যেমনটা আমাদের শায়েখ বলেছিলেন,
“আমাদের ঘাড়কে ছুরির সাথে রাখো, আমাদের পাঁজর পুড়িয়ে দাও, কিন্তু, তোমরা কখনই এক ঘন্টার জন্যও আমাদের চিন্তাকে আবদ্ধ করতে পারবে না, আমাদের বিশ্বাস টলাতে পারবে না, আমাদের অবশ্যম্ভাবিতার আলো নেভাতে পারবে না।

এই আলো আমাদের হৃদয়ে এবং আমাদের হৃদয় আল্লাহর হাতে এবং আল্লাহ আমাদের রক্ষাকারী ও সাহায্যকারী।
আমি আমার বিশ্বাসের রশিকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকব, আর আমি হাসতে হাসতে মৃত্যুবরণ করবো যাতে আমার দ্বীন বেঁচে থাকে।’❞

শহীদের রক্তের উপরে দাঁড়িয়ে ফ্যাসিস্টদের পক্ষে কথা বলবেন না।

এক্ষেত্রে বিএনপি আগাইয়া। উনারাই সবচেয়ে বেশি পুনর্বাসন করছে আওয়ামী লীগের লোকজনদের বিএনপিতে ঢুকিয়ে। এগুলো যদি এখনই না বন্ধ করে, তাহলে এই সাপগুলা বিএনপিকে ধ্বংস করে ফেলবে।

কিন্তু কোনো পারমাণবিক বোমা এতে নেই। সে হিসেবে ভারতের ভয় পাবার কোনো কারণ নেই 😂
পতিত লীগের সদস্যরা এই বিষয়টা নিয়ে প্রতিনিয়ত গুজব ছড়িয়েই যাচ্ছে! দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ভারতকে পাশ কাটিয়ে পাকিস্তানের করাচি থেকে সরাসরি পণ্য আমদানি শুরু হয়েছে। পেঁয়াজ সহ বিভিন্ন কাঁচামালের জন্য এখন আর বাংলাদেশকে শুধুমাত্র ভারতের উপরেই নির্ভর করে থাকতে হবে না, পাকিস্তান-তুরস্ক সহ বিভিন্ন দেশ থেকে এখন সরাসরি পণ্য আমদানি করতে পারবে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশ কার সাথে বাণিজ্য করবে বা করবে না, সেটা নিয়ে ভারতের মাথাঘামানোর প্রয়োজনও নেই। বিশ্বের সকল দেশের সাথে আমাদের একটাই পলিসি: উইন উইন সম্পর্ক...এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ। যারা এ পলিসিতে আমাদের সাথে চলবে, তাদের সাথে আমাদের সুসম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।

জার্মানির TKMS শিপইয়ার্ড bসরায়েলি নৌবাহিনীর জন্য প্রথম ডাকার-ক্লাস সাবমেরিন নির্মাণ শুরু করেছে। যা মূলত জার্মানির টাইপ 212A সাবমেরিনের উপর ভিত্তি করে তৈরি হচ্ছে, যা বিশ্বের অন্যতম স্টিলথ সাবমেরিন হিসেবে পরিচিত।

#DrAS
#BWDN

যারা চিটাগাং দখলের স্বপ্নদোষে নিমজ্জিত, তাদের জন্য এই ছোট্ট লেখাটি―

চিটাগাং হিলকে বুঝতে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টিলিজেন্স (আইএসআই) এর পাঞ্জাবি ও পাসতুন সমন্বয়ে আলাদা ইউনিট ছিল; যাদেরকে ৭০'সালে নির্বাচন পূর্ববর্তী সময়ে চিটাগাং পাঠানো হয়েছিল গোপন মিশনে। আইএসআই এর ওই এক্সপারটিজরা চরম ব্যর্থ ও হতাশ হয়ে হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট সাবমিট করে জানায় “Jungle covered Chittagong hills are lush delta basin of the east wing and it's literally an alien world apart”

অতঃপর শুধুমাত্র চিটাগাং হিলকে ভাল করে আয়ত্ত করতেই আইএসআই দুজন বাংগালী অফিসার হায়ার করেন। তাদের একজন- মেজর নুরুল ইসলাম শিশু ও অন্যজন- ক্যাপ্টেন সাদিকুর রহমান চৌধুরী

অর্থাৎ, চিটাগাংকে বুঝে উঠতে পারা এতটাই দুর্বোধ্য।

রেফারেন্স: Pakistan's Inter service Intelligence Directorate, Covert Actions and Internal Operations

⚡️| 🇱🇧 হিজবুল্লাহ একটি ইনফোগ্রাফিক্যাল ভিডিও প্রকাশ করেছে যার শিরোনাম "এই জমায়েত আল্লাহ তাড়িয়ে দেবেন।"

ভিডিওটিতে হিজবুল্লাহর কিছু পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে, কিছু উল্লেখযোগ্য পরিসংখ্যান হল:

• 100+ নিহত এবং 1,000+ আহত

— ক্ষতিগ্রস্ত/ধ্বংস:
• 43টি মেরকাভা ট্যাঙ্ক।
• 8টি সামরিক বুলডোজার
• 4টি সাঁজোয়া যান এবং এপিসি।
• 2 হামার আর্মি জিপ

• 4টি হার্মিস-450 এবং 2টি হার্মিস-900 ড্রোন গুলি করে ধ্বংস করা হয়েছে

CAUTION: Very graphic

🇷🇺⚔️🇺🇦 ইউক্রেনীয় MT-LB, উপরে এবং ভিতরে উভয় দিকে সৈন্যে পরিপূর্ণ একটি FPV দ্বারা আঘাত করা হয়েছিল।

ক্ষতিগ্রস্ত গাড়ির চালক তার মৃত ও আহত কমরেডদের রেখে পালিয়ে যায়। ইউক্রেনের কিছু সৈন্য ধ্বংস হয়ে যায় এবং যারা বেঁচে থাকে তারা আত্মসমর্পণ করতে শুরু করে।

সৌদি আরবে

সবাইকেই কি এভাবে পোস্ট দিয়ে দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের প্রধান আইকন মুজিবের ছবি সরাতে বলতে হবে?

আজকে একটি বেসরকারি টিভিতে প্রচারিত ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে "জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড" এর চেয়ারম্যানের কার্যালয়েই ঝুলছে এই ছবি।

🚨🟡 ব্রেকিং - হিজবুল্লাহ:
-
আক্রমণকারী ড্রোন এবং কাদের-2 ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে কেন্দ্রীয় "তেল আবিব" (অধিকৃত ইয়াফা) এর "কিরিয়া" সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইসলামী প্রতিরোধের ফুটেজ।
-
নোট:
0:07 - "তেল আবিব।"
0:12 - "হাকিরিয়া" বেস।

- "ইসরায়েল" যুদ্ধ এবং জেনারেল স্টাফ মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর রয়েছে।

- ওয়ার ম্যানেজমেন্ট রুম এবং এয়ার ফোর্সের মিলিটারি কন্ট্রোল এবং ওভারসাইট অথরিটি রয়েছে।

0:20 - ড্রোন চালু করা হচ্ছে।
0:38 - সেটলার ক্যামেরা।
1:01 - কাদের-2 ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ।
1:06 - বাধা দেওয়ার প্রচেষ্টা।

🔴 ইসরাইলের এ যুদ্ধ শিশুদের বিরুদ্ধে

এই ছেলেটা আওয়ামী ফ্যা‘সি‘স্টদের প্রতি যে ঘৃনাটা প্রকাশ করছে তা কোনো বড় রাজনৈতিক দলের নেতাও পারেনি। এর থেকে শিক্ষা নেয়া উচিৎ।

অনেকেই আ.লীগকে ক্ষমা করতে বা রাজনীতি করতে দিতে চান। এই ছেলেটার বাবাকে হ/ত্যা করেছে আওয়ামী স/ন্ত্রা/সী/রা।

ছেলেটা দিনের পর দিন ঘুরেছে, কিন্তু বাবার লা‘শ‘টাও দেখতে পারেনি, বাবার কবরটাও এখনো খুঁজে পায়নি। মেডিকেলে বাবার লাশ খু্ঁজতে গেলে উলটো ছেলেটাকে মা‘রা হয়েছে, আওয়ামী পুলিশ তার দিকে রা‘ই/ফেল তাক করেছে। এদের চাওয়া হলো আওয়ামীদের লা‘শ যেন শ‘কু‘নে খায়।

আওয়ামী ফ্যা*সিস্ট খু/নি*দেরকে এই ছেলেটার মত ঘৃনা করতে শিখুন।

জামাতের শফিকুর রহমান বা বিএনপির ফখরুল ইসলাম, রিজভীর বেফাঁস মন্তব্যের কারনে আমরা অনেকেই সমালোচনা করেছি এবং করাটাই যৌক্তিক। কিন্তু আমাদের মাঝে কিছু মানুষের সমালোচনা লেভেল ক্রস করে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে সেটা আমাদের জন্যই হিতে বিপরীত হতে সময় নেবে না।

আমেরিকান ইহুদি কমিটির ট্রান্সআটলান্টিক ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড্যানিয়েল শোয়ামেনথালের একটি কথা আছে এরকম – “রাজনীতির লৌহ নিয়ম হচ্ছে, সমাজে যদি সত্যিকার অর্থেই কোনো সমস্যা থাকে আর সেই সমস্যার সমাধান যদি মূলধারার দায়িত্ববানরা না করেন তাহলে সমাজের উচ্ছিষ্টরা সেখানে হামলে পড়বে"

অর্থাৎ, মূলধারার ব্যক্তিরা যদি ভুল করে থাকেন তবে নির্দিষ্টভাবে তাদেরই সমালোচনা হওয়া উচিত; প্রয়োজনের তাগিদে তাদের মাইনাস করে দেওয়া যেতে পারে তবুও মুলধারাকে সামগ্রিকভাবে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা উচিত নয়।

আপনি শফিকুর রহমানকে গালি দিন, আমির খসরু বা ফখরুল গং বা রিজভীকে নিয়ে বিদ্রুপ করুন― দ্যাটস টোটালি ওকে, কিন্তু যেই মুহূর্তে আপনি বিএনপি বা জামাতের উপর থেকে আস্থা- ভরসা উঠিয়ে ফেলবেন, তখন সেই জায়গাটা সমাজের উচ্ছিষ্টরা দখল করে নেবে; যেটা লং রানে মোটেই ইতিবাচক কিছু বয়ে আনবে না।

আজও আমি বিশ্বাস করি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যদি এই মুহূর্তে সারাদেশ থেকে ঢাকায় গণজমায়েতের ডাক দেন, আপনি আমি রাজধানীর কোনো এক চিপায় দাঁড়ানোর মত জায়গাটুকু পাবো কিনা সেটা নিয়েও সন্দিহান। তার কারণ একটাই― “বিএনপি বা জামাত বাংলাদেশের রাজনীতিতে মোস্ট ডিসাইসিভ ফ্যাক্টর”

এখন কথা হলো- এই শফিক, ফখরুল, রিজভী বা সমগোত্রীয় অন্যান্য ব্যক্তিরা আসলে কারা? এরা কি চায়?

ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) নিয়ে একটা লিখায় আমি বলেছিলাম, বিদেশি একটি সংস্থা (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বাংলাদেশে বহুবছর যাবৎ ফাংশন করছে। তাদের একটা এজেন্ডা হলো বাংলাদেশে ‛শ্যাডো রিক্রুটেড পলিটিক্যাল স্ট্রাকচার’ তৈরি করা, অর্থাৎ বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক দলসমূহের হাইকমান্ডে এমন কিছু লোক তৈরি করা যাদের দিয়ে টোটাল দলটার মুভমেন্টকে ভেতর থেকে ডিরেইল করে দেওয়া যায়। আর ঠিক এজন্য শ্যাডো রিক্রুটিং খুব গুরুত্বপূর্ণ।

আপনারা অনেকেই হয়ত শ্যাডো রিক্রুটকে আন্ডারকাভার বা স্লিপার এজেন্ট মনে করেন। নাহ, দুইটা সম্পূর্ণ আলাদা।

আন্ডারকাভার বা স্লিপার এজেন্ট থাকে লোকচক্ষুর আড়ালে। যাদেরকে নির্দিষ্ট একটি মিশনে পাঠানো হয়, যেমন ধরুন এসাসিনেশন। যেই মুহূর্তে এসাসিনেট করার প্রয়োজন পড়ে, কেবলমাত্র তখনই তারা একটিভ হন।

কিন্তু শ্যাডো রিক্রুটাররা থাকেন একদম জনসম্মুখে। সবাই তাদের চেনে। কিন্তু কেউই জানেনা, নির্দিষ্ট ওই ব্যক্তি খুব সূক্ষ্মভাবে পেশাদারিত্বের সহিত তার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন।

আমি জামাতের আমিরকে উদাহরণ দিয়ে বুঝাই

পাঁচ আগস্ট পরবর্তী সময়ে তিনি বেশকিছু বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। প্রথমদিকে মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে মুখরোচক মন্তব্য করেছেন, দল হিসেবে আওয়ামীলীগকে ক্ষমা ঘোষণা করেছেন এবং সবশেষে তিনি আওয়ামীলীগকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে বারংবার সাব্যস্ত হতে দেখতে অপছন্দ করেছেন।

খেয়াল করুন, প্রথম দুটো খুব লুকরেটিভ হওয়ার দরুন সহজেই নরমালাইজ হয়ে গেছে। আর প্রথম দুটি বিষয় নরমালাইজ হওয়ার কারণেই তৃতীয় বিষয়টি উত্থাপন করার মত সাহস তিনি দেখিয়েছেন।

এগুলো খুব প্রফেশনাল কাজ। আপনারা যারা বিভিন্ন দেশে পলিটিক্যাল, কালচারাল শ্যাডো রিক্রুটারদের মুভমেন্ট নিয়ে স্টাডি করেন, একমাত্র তারাই বিষয়টা বুঝতে পারবেন।

অর্থাৎ, এখানে দল হিসেবে আপনি জামাতকে দায়ী না করে বরং স্পেসিফিক্যালি শফিকুর রহমানকে নিয়ে কথা বলুন; সেটার ইমপ্যাক্ট আরো বেশি হবে।

অনেকেই বলছে রিজভী তো দুঃখ প্রকাশ করেছে, শফিক তো সেটাও করেনি বা করবেনা

দেখুন, রিজভীর দুঃখ প্রকাশ বা চব্বিশে এসে আঠারোর নির্বাচনে ভারতের সহায়তায় ও কুখ্যাত ব্লু স্টার স্ট্রাটেজিস লবিং ফার্ম কর্তৃক ক্ষমতায় আরোহনের জন্য ফখরুল ইসলামের ক্ষমাপ্রার্থী হওয়া বা শফিকুল ইসলামের ক্ষমা না চাওয়ার টেন্ডেন্সি― সবই প্রফেশনালিজম। তাদের এই থিওরিটাকে বলে “As above so below” অর্থাৎ, যতটা ভাল, ততটা মন্দ।

আপনি যখন তার মন্দের সমালোচনা করবেন, তখন সে তার অতীত ভাল বা ইনস্ট্যান্ট ভাল কোন কাজকে লাইমলাইটে এনে পুরো বিষয়টাকে ধামাচাপা দিয়ে দেবে।

এই ধরনের প্রফেশনাল শ্যাডো রিক্রুটারদের ডিটেক্ট করার ওয়ে দুটো। এক. এদের থিওরিটিক্যাল এবং মেথোডোলজিক্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অবজার্ভ করা; দুই. তাদের এনালিটিক্যাল সিগনিফিকেন্স নোটিশ করা

কারন যখন আপনি ইমপ্যাক্ট নিয়ে প্রচুর স্টাডি করবেন, তখন আপনি বুঝতে পারবেন ঠিক কোন কোন কম্পোনেন্ট ইউজ করার কারনে এই ইমপ্যাক্ট তৈরি হয়েছে।

আমাদের মূলধারার উচিত অনতিবিলম্বে এই ব্যক্তিদের ব্রেকডাউন করানো। এরা ডেঞ্জারাস।

জামাতের কথা যখন তুললামই তখন বলেই ফেলি, আর যেহেতু নাহিদ ইসলামও বিষয়টা শেয়ার করেছেন

আপনারা নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, আন্দোলনের সময় তিনি ধানমন্ডির একটি বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পরবর্তীতে বিপদ আঁচ করতে পেরে খালি পায়ে বেরিয়ে আসেন।

নাহিদ ইসলাম যার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন তিনি ছিলেন এক জামাত নেতা, একইসাথে ডিজিএফআই এর এজেন্ট (নাম বললাম না)। আবার নাহিদ ইসলামকে যারা বের করে এনেছিল, তারাও ছিল একই রাজনৈতিক দলের।

সেদিন যদি নাহিদ ইসলাম বের না হতে পারতেন, আমরা হয়ত তাকে চিরদিনের জন্য হারিয়ে ফেলতাম।

এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, শ্যাডো রিক্রুটাররা কতটা ভয়ঙ্কর।

ছবির বাম পাশে মায়ানমার এবং ডান পাশে বাংলাদেশ। মাঝখানে সেনাবাহিনীর সাদ্য নির্মিত সীমান্ত সড়ক।সড়কটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০০০ ফুট উচুতে।মজার কথা হচ্ছে বান্দরবানের এই পাহাড়গুলো প্রায় ৬০ থেকে ৭০ মিলিয়ন বছর আগে গঠিত হয়েছে। এই পাহাড়গুলো টারশিয়ারি যুগে ভারতীয় ও ইউরেশীয় টেকটোনিক প্লেটের সংঘর্ষের ফলে সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার ফলে ভূত্বকের ভাঁজ এবং উত্থান ঘটে, যা পরে পাহাড়ের আকার ধারণ করে।

২০১৫ সালের সেই ভ্যাট বিরোধী আন্দোলন, ২০১৮ সালের প্রথম দফার কোটা সংস্কার আন্দোলন, ২০১৮ সালের নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন, ২০২৪ এর রক্তাক্ত জুলাই বিপ্লবে আমাদের তরুণ প্রজন্মের সকল মুক্তি সংগ্রামে অনলাইন-অফলাইনে Private University Students Alliance of Bangladesh - PUSAB এর অবদান ছিল অতুলনীয়। জুলাই-এর গণঅভ্যুত্থানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এত শিক্ষার্থী রাজপথে নেমে আসার পেছনে তারা মূখ্য ভূমিকা রেখেছিল।

তাদের আজকের প্রোগ্রামে উত্থাপিত তাদের সকল দাবিসমূহ(আসলে যেগুলো তাদের অধিকার) সেগুলো অতিদ্রুত পূরণ করার জন্য সরকারকে আমরা আহবান জানাই।

🔻👉 বেইত লাহিয়ার উত্তর ও পশ্চিমে,

২টি Merkava ট্যাংক ও ১টি D9 সামরিক বুলডোজার টার্গেটের ভিডিও প্রকাশ করেছে আল-কাসসাম ব্রিগেড। 🔥

হলিউড তারকাদের নিয়ে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হলো জমকালো ফ্যাশন শো।

সেলিন ডিওন, জেনিফার লোপেজ, হ্যালি বেরিদের মতো তারকাদের অংশগ্রহণে সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত হয়েছছ 'এলি সাব শো'। এই সময় তারকারা পশ্চিমা ড্রেস পরে ফ্যাশন শো, নাচ, গানের অনুষ্ঠানে অংশ নেয়।

আমাদের এই বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের অখন্ডতা রক্ষায় পার্বত্য চট্টগ্রাম কেন্দ্রিক সেনাবাহিনীর যে তৎপরতা সেটার বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিদ্বেষমূলক প্রচারণা এবং পাহাড়ে থাকা বিভিন্ন সেনা ক্যাম্প সরিয়ে ফেলতে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার প্রথম আলো গং।

এছাড়াও এই প্রথম আলো গং বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার মদদে সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক, ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী, ধার্মিক কর্মকর্তাদের ধারাবাহিকভাবে "জঙ্গি" ট্যাগ দিয়ে তাদেরকে বাহিনীর মধ্যেই কোণঠাসা করে "র" এজেন্ট জিয়াউল আহসানদেরকে গত ১৬টা বছর ধরে এদেশে মাফিয়াতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ করে দিয়েছিল।

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে নির্বাসিত সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের এমন একটি তথ্যবহুল রিপোর্টে ভয়ঙ্কর সব অভিযোগ তোলার পরেও প্রথম আলো কর্তৃপক্ষ এখনপর্যন্ত কোন প্রতিবাদ জানায় নাই। তাহলে কেন প্রথম আলোর বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তপূর্বক রাষ্ট্রীয় ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা?

এরকম একটা আলোচনা প্রথম থেকেই মাঠে ছিলো। এখন খুঁজে বের করতে হবে সত্যিই সামিট হলে সামিটের পেছনে কে ছিলো!

৩ মাস অর্থাৎ ৯০+ পার হয়ে গেছে।

ভারতে পালিয়ে থাকা গণহত্যার দ্বায়ে অভিযুক্ত দলটির নেত্রী না হয় বিশেষ বিবেচনায় আছে সেখানে। কিন্তু বাকি নেতাকর্মীরা কিভাবে আছে? সাধারন ভিসায় ভারতে টানা ৯০ দিনের বেশি থাকার নিয়ম নেই, ডিপ্লোম্যাট পাসপোর্টে ৪৫দিনের বেশি ভিসা ফ্রী থাকার সুযোগ নেই।

তাহলে দলের নেতা-কর্মীরা কিভাবে আছে? নাকি ৯০ দিন হওয়ার পর সবাই আবার বাংলাদেশে এন্ট্রি নিয়ে আবার এক্সিট নিয়েছে? নাকি ভারত গণহারে সবাইকে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে?

নিয়মটা কি? আমাদের দেশের মানুষদের জানা প্রয়োজন।

-PUSAB

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মীরা দেশে পালিয়ে বেড়াচ্ছে আর নেতারা কোলকাতায় মৌজ-মাস্তিতে ব্যস্ত। দেশের অর্থ পাচার করে এরা বেশ সুখেই আছে, আর বারোটা বাজিয়ে গেছে তৃণমূল কর্মীদের। ভিডিওতে ফেনী-১ আসনের পলাতক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী নাসিম ও তার সাঙ্গ পাংগরা।

এটি আফগানিস্তানের বাদাখাশ শহরে একটি সম্পূর্ণ ফিমেল রেষ্টুরেন্ট। যা শুধু মাত্র আফগানিস্তানের কর্মজীবী মহিলাদের জন্য তৈরী করা হয়েছে। আফগান সরকার পুরো দেশ জুড়ে মহিলাদের জন্য সম্পূর্ণ আলাদা রেষ্টুরেন্ট তৈরী করবে, যার লক্ষ কর্মজীবী মহিলারা ও সাধারণ মহিলারা যেনো বাড়ির বাহিরে পর্দা মেইনটেইন করে হোটেল রেস্তোরাঁয় খাওয়া দাওয়া করতে পারে......

জয় বাংলা
জয় সোহরাওয়ার্দীর বডি গার্ড।

মাহফুজদের হুদাই বঙ্গভবনের ছবি নামানোর নাটক করার কোন দরকার আছিলো?

আমার মনে হয় জুলাই আন্দোলন এর নেতৃত্ব এখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে তুলে নেওয়া উচিত। জুলাই বিপ্লব একমাত্র প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাই ১০০% ধারণ করে।
যখন সবাই থেমে গিয়েছিল সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছিলো সেই ছাই থেকেই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা আবার শুরু করে আন্দোলন বিপ্লব সফল করতে বিলিয়ে দেয় জিবন ।
জুলাই চলছে জুলাই চলবে ✊✊

ছবির এই ব্যক্তির নাম জসীম উদ্দিন। চট্টগ্রামের চন্দনাইশের সাবেক চেয়ারম্যন এবং সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীরের ক্যাশিয়ার। বেনজীর-কামালদের আর্শিবাদে স্বর্ণ এবং মাদক ব্যবসার গডফাদার হয়ে ওঠে জসিম।

স্বর্ণ পাচার করতে গিয়ে সখ্যতা গড়ে ওঠে ক্রিকেটার নাসিরের বিমানবালা স্ত্রীর সাথে। নাসিরের স্ত্রী তামিমা এই জসীম উদ্দিনের ঘনিষ্ট বান্ধবী।

তামিমার সাথে জসিমের কি সম্পর্ক?

আজারবাইজানে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের সাথে

মার্কো রুবিওকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী করতে পারেন ট্রাম্প


পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ৫৩ বছর বয়সী রুবিও দায়িত্ব নিলে তাঁর কার্যতালিকার শীর্ষের দিকে থাকবে ইউক্রেন যুদ্ধ। সম্প্রতি কয়েকটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনের উচিত রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমঝোতায় পৌঁছানো। গত এক দশকে ইউক্রেনের যেসব অঞ্চল রাশিয়া দখল করেছে, সেগুলো মুক্ত করার চেয়ে আলোচনার পথে এগোনোই কিয়েভের জন্য ভালো হবে।

নাহিদ মিয়ার মুখের অবস্থা দেখার মতো🥹🥹

জামায়েত, ইসলামিস্ট ও ছাত্ররা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায়। উভয়ের মূল কারণ একটিই। ব্যালট পেপারে যদি নৌকার ছাপ্পাটাই না থাকে - তাদের ভোট বাড়বে। অন্তত বাড়ার কথা।

এলেক্টরাল পলিটিক্স আর ফেইসবুকের পলিটিক্সে আকাশ পাতাল ফারাক। এলেকশান করতে সারা দেশে আপনার মিনিমাম ১৫-২০ লাখ লোক লাগবে যারা অন্তত ৩ মাস, দিনে আনলিমিটেড সময় পার্টির কাজে ব্যয় করবে। এই ফোর্স তৈরী করা চাট্টিখানা কথা না। ৫-১০ বছরে আপনি পারবেন না। ইমরান খানের লেগেছিলো ২২ বছর।

জামায়েতে ইসলাম এলেক্টরাল পলিটিক্সে এখনো ছোটো দল। ছাত্ররা এখনো দল করেন নি; কিন্তু যখন করবেন - তখন সেটা ছোটো দলই হবে। যেকোনো ছোটো দল চাইবে এলেক্টরাল পলিটিক্সে একটা বিগ চাঙ্ক অফ ভোট - ওপেন হয়ে যাক। মানে ব্যালট পেপারে নৌকা সীলটা না থাকলে কিছু না কিছু ভোট তো তাদের সাইডে যাবে।

পারফেক্টলি আন্ডারস্ট্যান্ডেবল! গণতন্ত্রে ভোটের হিসাব করাটাই স্বাভাবিক। প্রত্যেকটা দলই করবে।

কিন্তু আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করলে কী হবে - এই জিনিসটা আপনাদের বোঝা উচিত। একটা ক্লিয়ার পিকচার থাকা উচিত।

আপনারা আগামী নির্বাচনে এই নিষিদ্ধের সুফল পাবেন। সত্য! কিন্তু এর পরে আর পাবেন না।

আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল না। এটা একটা ধর্ম। এদের কোনো রিমোরস নাই; কোনোদিনও এদের অনুতাপ হবে না। এদেরকে ডীল করার ২টাই রাস্তা। এদেরকে ধরে ধরে বিচার করবেন এবং এদের যে একেনমিক বন্দোবস্ত - সেইটা ডিজরাপ্ট করতে হবে। সব লেভেলে। আপনি যদি রেলেন্টলেসলি কাজটা করতে পারেন - আপনি নতুন রিক্রুট আসাটা নিঃসন্দেহে বন্ধ করতে পারবেন। ১০-১৫ বছরে ন্যাচারাল এট্রিশানে বেশীরভাগ মানিক টাইপ আওয়ামী মারা যাবে। এই কাজে যদি আপনি সিরিয়াস হন - ১০/১৫ বছরে আওয়ামী লীগের সাপোর্ট ক্রিটিকাল মাসের নীচে নামাতে পারবেন। প্রোভাইডেড: নতুন সরকারী দল নিজেই একটা ফ্যাশিষ্ট দল না হয়ে ওঠে।

মনে রাখবেন - আওয়ামীরা এখনো জাঙ্গিয়ার ছবিতে শহীদ আবু সাঈদকে বসিয়ে হাসিঠাট্টা করে। এই সিকনেস যদি ডীল করতে হয় - আমাদেরকে দীর্ঘসময় ধরে মেটিকুলাসলি কাজ করতে হবে।

লিগালি নিষিদ্ধ করলেই ভোটার হিসাবে আওয়ামীরা তো নিষিদ্ধ হবে না। তার ১ ভোট - আপনারও ১ ভোট। আপনি যদি "মজিবেরজাঙ্গিয়া" দল নামে একটা দল করেন - সেই দল জামায়েত ও ছাত্র - উভয়ের চেয়ে বেশী ভোট পাবে। ওদেরকে শুধু Dog Whistle করতে হবে যে এই দলটা শেখ মুজিবের দল - ভেড়ার মতো আওয়ামীরা এদের ভোট দিবে। যেই নামই দেন - মজিবেরজাঙ্গিয়া দলকে তারা ভোট দেবে।

একটা দেশকে অস্থিতিশীল করতে একটা দল লাগে না - লাগে ০.০০১% জনগোষ্ঠী। এই গ্রূপ অফ পিপল সবসময় থাকবে, আওয়ামীদের থাকবে এবং এদেরকে আপনার পুলিস-মিলিট্ৰি দিয়েই কন্ট্রোল করতে হবে। পলিটিক্স দিয়ে আপনি এদেরকে কন্ট্রোল করতে পারবেন না। আওয়ামী লীগকে যদি আপনি লাইভ রাখেন - চিরকাল মানুষের মনে এই কলঙ্কটা জারী রেখে নতুন রিক্রুট প্রসেস বন্ধ করতে পারবেন। যদি নিষিদ্ধ করেন - দেয়ার ইজ এ ফাইনালিটি।

মজিবেরজাঙ্গিয়া দলকে আপনি কীভাবে নিষিদ্ধ করবেন?

ধরেন যে আপনার ১৫ বছরের ছেলে ফারুকী সাহেবের নতুন সিরিজটা দেখলো (ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি) কিংবা ২ বছর পর নেটফ্লিক্সে দেখলো আওয়ামী লীগ আয়নাঘর বানিয়ে কীভাবে মানুষ মেরেছে। তার মধ্যে প্রচণ্ড ঘৃণা হোলো। কিন্তু যেই দলটা নিয়ে তার এতো ঘৃণা - সেই দলটাই এগজিস্ট করে না। এইটা ভালো নাকি তার ঘৃণার দলটা একচুয়ালি আছে - এইটা ভালো?

একটু বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করেন। কেন আওয়ামী লীগ জিন্দা রাখা দরকার। আমার নিজের কথা বলছি না। আপনারা পলিটিক্সে ছোটো দল হিসাবে কোনোভাবেই একটা অরগ্যানিক ঘৃণা waste করতে পারেন না। কেউ করে না আর কি। নিষিদ্ধ করে ফেললে তো আপনি closure এ চলে গেলেন।

আজকে জামায়াতে ইসলামীর কোনো ব্যাগেজ নাই কেন? কারণ গত ১৫ বছর আওয়ামীরা সব ধরনের শাস্তি - ইনক্লুডিং নিষিদ্ধকরণ - দেয়ার কারণে জামায়াতে ইসলামীর এখন আর কোনো ১৯৭১ ব্যাগেজ নাই।

প্রতিটি আওয়ামীকে আজীবন ২০২৪ ব্যাগেজ বহন করতে হবে।

.......................................

প্রশ্ন হোলো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করার মানে কি তাকে এলেকশানে ইনভাইট করা?

এবসোলিউটলি নট!

কোনো বিগত আওয়ামী নেতাকে কোনোভাবেই রাজনীতি করতে দেয়া যাবে না। যারা গণহত্যা ও গণহত্যায় মদদ করেছে তাদেরকে রাজনীতি করতে দেয়ার প্রশ্নই আসে না। উপরন্তু, তাদের বিচার করতে হবে। শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। আমার-আপনাকে বলতে হবে না। লোকাল মানুষরাই কোনো আওয়ামীকে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। এলেকশান কমিশন যদি চায় - তারাও পারবে না। মেইন রাস্তার ড্রামের ডিব্বা তো দূরে থাকে, কোনো নিরালা ছাদে পিড়ির ওপর দাড়িয়েও তো দেখলাম না কোনো আওয়ামী নেতা জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বলছে। এতিমরা এতো চিল্লাচিল্লি করলো - জিরো পয়েন্টে এতিমদের জিরো এক্টিভিটিও তো হতে দেখলাম না।

এইটাই ভালো বন্দোবস্ত এবং এইটাই জারি রাখা দরকার।

.................................

কোনো আওয়ামী কন্টেস্ট করে নাই, তাই ব্যালট পেপারে নৌকা নাই - এই ব্যবস্থাটা আপনাদের জন্য ইনফিনিটলি বেটার। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে ফেললে এই সুবিধাটা আপনারা আর নিতে পারবেন না। শেখ হাসিনা মরলে এবং শেখ পরিবারের বিচার প্রপারলি শেষ হলে এমনিতেই আওয়ামীদের ভোট ১০% এর কাছাকাছি চলে আসবে। নতুন চোররা যদি আওয়ামী নেতৃবৃন্দকে চুরির টাকা সাপ্লাই করতে না পারে - এই দল এমনিতেই ফাংশন করতে পারবে না। আপনি কোনো ধরনের অতিরিক্ত লিগ্যাল স্টেপ/অর্ডন্যান্স ছাড়াই এই ফ্যাশিস্টদেরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারবেন পলিটিকাল ল্যান্ডস্কেপ থেকে। এবং সেটাই সঠিক কাজ। কিন্তু সেজন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।

মনে রাখবেন - আমাদের আসল চ্যালেঞ্জ আওয়ামী লীগ লিডারশিপ না। তারা হেলিকপ্টারে পালিয়ে গেছে। আসল সমস্যা তাদের ভোটার। বিএনপি-জামাত-ছাত্রদের মধ্যে যদি কার্যকর ঐক্য না থাকে - কোনো না কোনোভাবে তারা ফিরে আসবেই।

আনফরচুনেটলি - অনেক অস্থিরচিত্ত মানুষ সামনে আওয়ামী লীগ না পেলে নিজেদের মধ্যে য়েন্দায়ুন্দি করতে ওন্নেক ভালোবাসেন।

এবং কার্যকর ঐক্য থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হোলো গুড গভর্নেন্স। আগামী সরকারকে কাজের মাধ্যমে দেখাতে হবে যে তারা আওয়ামী জাহেলিয়া থেকে বেটার।

আপনারা যদি এই কাজে ২৫% কম্পিটেন্সও দেখাতে পারেন - আমরা আওয়ামী লীগ অতিক্রম করবো। আমাদের আওয়ামী মেন্টালিটি অতিক্রম করতেই হবে।

দ্যাটস দা গোল।
Faham Abdus Salam

Faham Abdus Salam
আমি একটা সামান্য ফিল্টারে বিশ্বাস করি। যারা জুলাই মাসে আওয়ামী ফ্যাশিস্টদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে, ছাত্রদের পক্ষে এসে দাঁড়িয়েছে - সেই আমার ভাই এবং তার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। কেউ যদি আগে অন্য বিশ্বাস করে থাকে কিন্তু জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার পক্ষে এসে দাঁড়িয়েছে - সে বামপন্থী হোক আর হুজুর হোক - তার প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। আমি আসলেই তাকে আমার আপনজন মনে করি। এটা য়েন্দায়ুন্দি করার সময় না - বরং পলিটিকাল ঐক্য তৈরী করার সময়।

ফ্যাশিজম কোনো পয়েন্ট অফ ভিউ না। ফ্যাশিস্টদের কোনো ছাড় নাই। যারা ছাত্র-জনতার ওপর আক্রমণ করেছে, যারা জুলাই মাসেও ছাত্র-জনতার পক্ষে আসে নাই - তাদের কোনো মাফ নাই। কিন্তু যারা রাইট সাইড অফ দা হিস্ট্রিতে এসে দাঁড়িয়েছিলো - তাদের পাস্ট নিয়েও যদি আমরা য়েন্দায়ুন্দি করি, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদেরকে ছেসড়া বলবে। গরীব বলবে।

ইসলামের সফল হওয়ার একটা কারণ কী জানেন? সাহাবীরা যে মুহূর্তে একজন মুসলমান হোতো - সেই মুহূর্ত থেকে তাদেরকে নিজেদের একজন মনে করতো। এখনকার মুসলমানদের মধ্যেও এই মহত্ব আমি যত্রতত্র দেখেছি। দ্বীনে ফেরার পর আর কেউ বলে না যে তুই তো সিগ্রেটের মধ্যে ড্ৰাই ফ্রুটস ঢুকায়ে খাইতি। তুই শাহবাগী। আমি মুসলমান বলে মনে করি যে মুসলমান এই মহত্বের ওয়ারিশ - তার মধ্যে গ্রেইস থাকতে হবে। মুসলমানরা যখন তাদের সবচেয়ে বড় সম্রাজ্যে ছিলো (উমাইয়া/~৭৫০ খ্রি) - সেই বিশাল এম্পায়ারে মুসলমান কতো ছিলো জানেন? মাত্র ৫-১০%। ক্রিশ্চান ছিলো ৫০% এর উপরে। বৌদ্ধই ছিলো প্রায় মুসলমানদের সমান। মুসলমানরা গিয়ে ক্রিশ্চানদের সাইজ করে নি এই বলে যে তোরা তো আমাদের হত্যা করছিস আগে।

এই হিউমিলিটি মুসলমানের মধ্যে থাকতে হবে।

আপনার যে রাগ (ও রিডিকুলেচ্ছা) - এটা একটা সময় থামাতে হবে। আপনার নিজের জন্যে। সেই রাগটা যতোই ভ্যালিড হোক - রাগ থেকে ধৈর্য ও অধ্যাবসায় গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরী।

ছোটোমুখে একটা বড় কথা বলি।

আওয়ামী লীগের আমলে যারা ফ্যাশিস্টদের বিরুদ্ধে ছিলো - আশা করি এটা মানবেন যে বাংলাদেশের ৯৯% মানুষের চেয়ে আমি বেশী উচ্চকণ্ঠ ছিলাম। আপনাদের অধিকাংশের চেয়ে আমার আওয়ামীদের ব্যাপারে স্টেক এবং রাগ - হাই হওয়া অন্তত অস্বাভাবিক না। কেউ যদি ঠিক হতে চায় - আমি উদার হতে পারলে আপনারা পারেন না কেন? ইসলামিস্টদের অনেকেই এখন বড় বিপ্লবী হয়ে গেছেন যারা গত ১৫ বছর শেখ হাসিনা নামটা পর্যন্ত লিখতে পারতেন না। তাদেরকে নিয়েও তো কিছু আমি বলি না কারণ এই সময়টা জাতীয় ঐক্য তৈরী করার সময়। আমারও যে মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে না - তা না। আমি আল্লাহর কাছে আমার ক্ষুদ্রতা ও ইগোর জন্য মাফ চাই। আপনারাও চান।

এই ঐক্যের ভিত্তি হওয়া উচিত বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী ফ্যাশিজমের চিন্তা দূর করতে হবে। এবং ফ্যাশিস্টদের বিচার করতে হবে।

(কমেন্ট সেকশান বন্ধ রাখা হোলো। আমার আশংকা ফারুকী সাহেব এবং তার স্ত্রীকে নিয়ে মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়বে। এই কাজটা আমার অপছন্দ। ফারুকী সাহেব উপদেষ্টা হয়েছেন। আমি আশা করি আপনি বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের মানুষদের জন্য ভালো কিছু করবেন। আমি আশা করি বাংলাদেশের আওয়ামী কালচারাল ফ্যাশিজম ধ্বংস করতে আমাদের চেষ্টায় আপনিও শামিল হবেন। আপনি ন্যায়নিষ্ঠ হবেন। আমাদের সন্তানরা সভ্য মানুষ হবে - এই স্বপ্নে আপনিও শামিল হবেন।

একদিন আপনার সন্তান ইলহাম আমাদের স্বপ্নকে ধারণ করবে - সেইদিন আমরা সফল হবো।

আল্লাহ আপনার সহায় হোন

বিহারী সংস্কৃতির জয়! )

হাসিনাকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি করতে আইজিপিকে চিঠি

ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সাথে মুশফিকুল ফজল আনসারী(BNP)

কপ ২৯ সম্মেলনে ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট শিনা আনসারির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

জামাতে ইসলামী তাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ভুল করতে যাচ্ছে হিন্দুদের জন্য সংখ্যানুপাতে আসন বরাদ্দ চান চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির!  
চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী বলেছেন "হিন্দুদের জন্য সংখ্যানুপাতে আসন বরাদ্দ থাকা উচিত।
জামায়াতে ইসলামী ১৯৫৪ সালে নির্বাচন ও ১৯৭০ সালের নির্বাচনেও এই দাবি তুলেছিল।"

৫ মে ২০১৩ রাত ৩ টায় ফারুকীর ফেসবুক পোস্ট ছিল: “জঞ্জাল মুক্ত শাপলা”

তাইওয়ান এবং ফিলিপাইন উন্নত মার্কিন অস্ত্র সংগ্রহের জন্য প্রস্তুত; চীনের ক্ষোভ প্রকাশ।

ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে,এই প্যাকেজে Aegis ডেস্ট্রয়ার,
Lockheed Martin নির্মিত জাহাজ,
উন্নত Hawkeye বিমানবাহী রাডার সিস্টেম এবং কিছু পঞ্চম প্রজন্মের F-35 যুদ্ধবিমান থাকতে পারে।

তবে শেষ পর্যন্ত, তাইওয়ান ৬০টি F-35 যুদ্ধবিমান,
৪টি উন্নত Hawkeye,
৪০০টি প্যাট্রিয়ট মিসাইল এবং ১০টি অবসরপ্রাপ্ত যুদ্ধজাহাজ, যেমন Ticonderoga-ক্লাস ক্রুজার এবং Perry-ক্লাস ফ্রিগেট পেতে পারে।

এই প্যাকেজের মূল্য ১৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে, এখন পর্যন্ত তাইপে বা ওয়াশিংটন থেকে কোনো অফিসিয়াল মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
......

তুরস্কের
নিগদে ওমের হ্যালিসডেমির বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেছেন সাবেক জামায়াত আমীর শহীদ মতিউর রহমান নিজামী পূত্র নাদিম তালহা।

আল-কাসাম ব্রিগেড উত্তর গাজার জাবালিয়া ক্যাম্পের পূর্বে একটি 'শুয়াথ' বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে একটি ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক ধ্বংস করেছে।

ইসরায়েলের সেনাবাহিনী:
গত ৪৮ ঘন্টায় ইসরায়েলের ৮৮ জন সেনা আহত হয়েছে।

আলহামদুলিল্লাহ

#BREAKING : রামোত নাফতালি সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের IRON DOME এ সরাসরি আঘাত করে হিজবুল্লাহ ইতিহাস তৈরি করেছে।
❤️‍🩹❤️‍🩹

🇷🇺 রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিলে "হয় ইউক্রেন নিখোঁজ হবে, নয়তো ন্যাটো করবে।"

ধর্ম জ্ঞান তো ভালোই দেখি!

হিজবুল্লাহ ড্রোন হামলা ইসরায়েলের সেনারা মৃত।

🇺🇦💬🇮🇳 জেলেনস্কি টাইমস অফ ইন্ডিয়াতে গিয়ে ঘোষণা করেছেন যে তিনি চান ভারত নিরপেক্ষতা পরিত্যাগ করে ইউক্রেনের পাশে থাকুক।

👆👆

২) সঙ্খা (Saegheh) - এটি একটি হালকা মাল্টিরোল ফাইটার জেট যা F-5 এর ভিত্তিতে তৈরি করেছে। এতে কিছু উন্নত ফিচার রয়েছে, যেমন দ্বি-লেজ ডিজাইন। সঙ্খা আকাশযুদ্ধে দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে।


৩) কাবার (Qaher-313) - এটি ইরানের গোপন প্রযুক্তিতে নির্মিত একটি স্টেলথ যুদ্ধবিমান। যদিও এই বিমানের কার্যক্ষমতা ও পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য পাওয়া যায় না, তবে ধারণা করা হয় এটি রাডার এড়াতে সক্ষম এবং আকাশে বিভিন্ন মিশন পরিচালনা করতে সক্ষম।

৪) আজরখাশ (Azarakhsh) - এটি ইরানের প্রথম দেশীয় যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত। আজরখাশ মূলত আকাশে দ্রুত চলাচল এবং লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার জন্য তৈরি।

ইরান এসব বিমান তৈরি করে আঞ্চলিক শক্তি প্রদর্শন এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া, তাদের সামরিক বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করতে নিয়মিত গবেষণা ও উন্নয়ন চালিয়ে যাচ্ছে।

ইরান সামরিক ক্ষেত্রে নিজেদের স্বয়ংসম্পূর্ণ করার প্রচেষ্টায় বেশ কয়েকটি যুদ্ধবিমান তৈরি করেছে এবং বর্তমান সময় করে চাচ্ছে।  বর্তমান ইরানের তাদের উল্লেখযোগ্য যুদ্ধবিমানগুলির মধ্যে রয়েছে:

১) কাওসার (Kowsar) - এটি একটি অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান যা ইরান নিজেদের প্রযুক্তিতে তৈরি করেছে। এটি মূলত মার্কিন F-5 যুদ্ধবিমানের উপর ভিত্তি করে তৈরি, কিন্তু এতে আধুনিক প্রযুক্তি সংযোজন করা হয়েছে। কাওসার মূলত আকাশ থেকে আকাশ এবং আকাশ থেকে ভূমি আক্রমণ চালানোর ক্ষমতা রাখে.

ইসরায়েলে হার্জলিয়ার কাছে হামলার পর, একজন ইসরায়েলি ইহুদি মারা গেছে, এবং পাঁচ জনের অবস্থা গুরুতর।

ক্যালকিলিয়ার পূর্বে অবস্থিত "ইসরায়েলি কারনি শিমরন" বসতি ঘোষণা করেছে যে, তাদের একজন বাসিন্দা এবং সৈনিক দক্ষিণ লেবাননের সংঘর্ষে নিহত হয়েছে।

🇩🇿🇪🇬 আলজেরিয়ার রাষ্ট্রপ্রতি সফরের জন্য কায়রোতে পৌঁছেছেন।

মিশরের সিসি আলজেরিয়ার রাষ্ট্রপ্রতি  কে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানিয়েছেন।

ওমান সফরের সাথে আবদেলমাদজিদ তেবোউনের মিশর সফরের লক্ষ্য দেশগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ব, সহযোগিতা এবং পরামর্শের বন্ধন জোরদার করবে  বলা চলে।

ইসরায়েলের প্রায় অর্ধেক সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে যেখানে জেরুজালেম এবং পশ্চিম তীরের জনবসতি, সেখানে অনেক রির্জাভ  সৈন্য রয়েছে।

বেশিরভাগই যদি এই সপ্তাহে নিহত না হয় তাহলে রির্জাভ সৈন্য এসেছে কেনো বা পাঠিয়েছে কেনো!?

ইসরায়েলি সংবাদ অনুসারে, সেখানে ৫০ টিরও বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে, কারণ প্রতিটিতে ৪ থেকে ১০ টি শিশু রয়েছে।

ইসরায়েলি সৈন্যরা দেওয়ালে লিখেছে,লেবাননে এই সপ্তাহটি আক্রমণাত্মক বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অত্যন্ত ফলপ্রসূ ছিলো।

হিজবুল্লাহ সেই সৈন্যদের মধ্যে বেদনা ও ভয়কে আঘাত করেছিলো। তবে হিজবুল্লাহ এখনও ইসরায়েলিদের ভাঙতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে ।

এর জন্য, প্রার্থনা করুন সৃষ্টিকর্তার আল্লাহ কাছে, দক্ষিণ লেবানন এবং বেকা-এর ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তিদের পথপ্রদর্শন ও সাহায্য করতে এবং তাদের সহায়তা ও রক্ষা করেন। তাদের ব্যবহার করা এবং তাদের মাধ্যমে, ইসরায়েলি শত্রুর উপর ভারী ক্ষয়ক্ষতি বাড়ানো যতক্ষণ না তারা আর মানবিক ক্ষয়ক্ষতি সহ্য করতে না পারে এবং যুদ্ধবিরতি চাইবে।

🗣️🔰 রাব্বি গোলবার্গ,

লেবাননে প্রবেশের আগে ইসরায়েলি সৈন্যদের উদ্দেশে তার অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতার সময় দৃশ্য।

গোলবার্গ এখানে ছিলেন, তিনি আর নেই। এবং প্রত্যেক সৈন্য যারা লেবাননে পা রেখেছিলো শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে অনুসরণ করবে।

নতুন মোটিভেশন স্পিকার এখন দরকার, এই রাব্বি এখন জাহান্নামে নরকে চলে গেছে।

🇮🇳🧩🇨🇳 ব্রিকস সম্মেলনের সময় চীন ও ভারতের মধ্যে অপ্রত্যাশিত যুদ্ধবিরতি।

শিন জিং পিং এবং মোদির চুক্তির পর দ্বিতীয় দিনে, দুই দেশের সীমান্তে ডিপসাং এবং ডেমচোকের বিতর্কিত এলাকা থেকে ভারতীয় ও চীনা সেনাদের প্রত্যাহারের পরিকল্পনা (আপনার সামনে) প্রকাশিত হয়েছে। তদুপরি, কাজানে আলোচনার দিন থেকে ২০২০ সালের এপ্রিল পর্যন্ত যেখানে তারা ছিলো সেখানে সৈন্য প্রত্যাহার শুরু করেছে এবং পুরোদমে চলছে। কার্যত চার বছর ধরে তৈরি হওয়া সমস্ত সামরিক অবকাঠামো ইতিমধ্যে ধ্বংস করেছে।

আপনার সামনে বিশ্ব রাজনীতির দায়িত্বশীল বিষয়গুলির মধ্যে শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের গতির একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। যে শান্তি চায়- শান্তি চায়।আবার আরেক পক্ষ যুদ্ধ চাই যুদ্ধ চাই বলে চিৎকার করছে।

🇮🇷🇮🇱⚡️- ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে বক্তব্য  বলেছেন যে ইরান তার হামলার জন্য ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চায়।