FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ のテレグラム投稿

ওয়েবসাইট:
https://www.frommuslims.com
[ফ্রম মুসলিমস্ এর অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল]
https://www.frommuslims.com
[ফ্রম মুসলিমস্ এর অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল]
1,446 人の購読者
357 枚の写真
46 本の動画
最終更新日 06.03.2025 05:06
類似チャンネル

12,694 人の購読者

10,452 人の購読者

6,379 人の購読者
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ によってTelegramで共有された最新のコンテンツ
শত্রুকে দুর্বলভাবা পরাজয়ের অন্যতম কারণ। বাংলাদেশকে দখল করার বিষয়টা পা জি* তরা অনেক সিরিয়াসলি নেয়, সুতরাং তাদেরকে দুর্বল না ভেবে প্রস্তুতি নেয়া উচিত। শত্রু যতই দুর্বল হোক, শত্রু যতক্ষণ অক্ষত থাকবে, ততক্ষণ আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। দিন ঘনিয়ে আসছে।
🎬 চার অবস্থায় জিহাদ ফরজে আইন।
🎙️মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল-মাদানী (হাফিঃ)
🎙️মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল-মাদানী (হাফিঃ)
বলা যায় ভারতের তরফ হতে ইনডাইরেক্ট যুদ্ধের ঘোষণা এসেছে।
যুদ্ধ শুরু হলে এই দেশের সমন্বয়রা, বাঙ্গু সেক্যুরা কি আন্দোলন করে, সেক্যুলার আইন দিয়ে, নিজে মৃত্যুবরণ করে দেশকে বাঁচাবে?
২৪ এও অস্ত্র হাতে নেওয়া শেখায় নি তারা, এখনো শিখাবে না।
আমাদের লিডারের অভাব নেই। ইমান ওয়ালা মানুষের সংকট আমাদের। যারা ইসলামের জন্য জীবন দিবে, মাতৃভূমির জন্য নয়। ইসলামের জন্য জান দিতে গেলে যে অতিপ্রাকৃতিক সাহায্য মুসলিমরা তাদের ১৪শত বছরের ইতিহাসে পেয়েছে সে সাহায্য ভূমির জন্য জান দিতে গেলে পাবেন এই আশা কখনো করবেন না। কারণ ইসলামকে জান্নাত জাহান্নামের রাস্তা বানিয়েছেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা, ভূমিকে নয়।
যদি মুসলিম হিসেবে লড়তে চান তাহলে লড়বেন ইসলাম কায়েমের জন্য, ভূমি বাঁচানো বা দখলের জন্য নয়, কোন আউল ফাউল মত বা আইন বাস্তবায়নের জন্য নয়। তাহলেই প্রকৃত শহিদ হিসেবে গণ্য হতে পারবেন, যাদের গোসল দেওয়ানো হয় না, কাফন পড়ানো হয় না।
মানুন আর না মানুন, এটাই বাস্তবতা। এটা গেঁথে নিন হৃদয়ে।
যুদ্ধ শুরু হলে এই দেশের সমন্বয়রা, বাঙ্গু সেক্যুরা কি আন্দোলন করে, সেক্যুলার আইন দিয়ে, নিজে মৃত্যুবরণ করে দেশকে বাঁচাবে?
২৪ এও অস্ত্র হাতে নেওয়া শেখায় নি তারা, এখনো শিখাবে না।
আমাদের লিডারের অভাব নেই। ইমান ওয়ালা মানুষের সংকট আমাদের। যারা ইসলামের জন্য জীবন দিবে, মাতৃভূমির জন্য নয়। ইসলামের জন্য জান দিতে গেলে যে অতিপ্রাকৃতিক সাহায্য মুসলিমরা তাদের ১৪শত বছরের ইতিহাসে পেয়েছে সে সাহায্য ভূমির জন্য জান দিতে গেলে পাবেন এই আশা কখনো করবেন না। কারণ ইসলামকে জান্নাত জাহান্নামের রাস্তা বানিয়েছেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা, ভূমিকে নয়।
যদি মুসলিম হিসেবে লড়তে চান তাহলে লড়বেন ইসলাম কায়েমের জন্য, ভূমি বাঁচানো বা দখলের জন্য নয়, কোন আউল ফাউল মত বা আইন বাস্তবায়নের জন্য নয়। তাহলেই প্রকৃত শহিদ হিসেবে গণ্য হতে পারবেন, যাদের গোসল দেওয়ানো হয় না, কাফন পড়ানো হয় না।
মানুন আর না মানুন, এটাই বাস্তবতা। এটা গেঁথে নিন হৃদয়ে।
🍁 মুসা (আঃ) মাদইয়ানের ঐ মেয়েটাকে বিয়ের জন্য মোহরানা স্বরূপ কাজ করে দিয়েছেন দশটা বছর। চিন্তা করতে পারেন একটা মেয়ের মোহরানা দশ বছর কাজ করে দেওয়া। বোঝাই যাচ্ছে ঐ মেয়েটা সাধারন কোন মেয়ে ছিল না। অসাধারণ কোন গুণ মূসা আলাইহিস সালাম তার মধ্যে দেখেছেন তাই দশ বছর কঠোর পরিশ্রম করে তার মোহরানা পরিশোধ করেছেন। কিন্তু সেই মেয়েটার কি এমন গুণ ছিল যার জন্য মূসা (আঃ) এত পরিশ্রম করলেন ?
🍁কুরআনুল কারীমে আল্লাহ ঐ মেয়ের সেই গুণটি উল্লেখ করেছেন: আর তা হলো 'লজ্জা'।
فَجَآءَتۡہُ اِحۡدٰىہُمَا تَمۡشِیۡ عَلَی اسۡتِحۡیَآءٍ
“তখন নারী দুজনের একজন লজ্জা-জড়িত পায়ে তাঁর কাছে আসল।”[সূরা ক্বছাছ:25]
আল্লাহ ঐ নারীর অন্য কোন সৌন্দর্য বর্ণনা করেননি কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুণটি বর্ণনা করেছেন—'লজ্জা'—কারণ এটা না থাকলে কোন নারী আর নারী থাকে না।
লজ্জাহীনতার কারণেই নারী নগ্ন হয়ে হয়ে ঘুরে বেড়ায়। বলা হয়ে থাকে: লজ্জা নারীর ভূষণ। অর্থাৎ লজ্জা আছে তো শরীরে ভূষণ (তথা পোষাক) আছে আর লজ্জা নেই তো শরীরে পোশাক নেই। লজ্জা ছাড়া কখনোই কোন নারীর নারীত্ব থাকে না—থাকার নয়। ©
🍁কুরআনুল কারীমে আল্লাহ ঐ মেয়ের সেই গুণটি উল্লেখ করেছেন: আর তা হলো 'লজ্জা'।
فَجَآءَتۡہُ اِحۡدٰىہُمَا تَمۡشِیۡ عَلَی اسۡتِحۡیَآءٍ
“তখন নারী দুজনের একজন লজ্জা-জড়িত পায়ে তাঁর কাছে আসল।”[সূরা ক্বছাছ:25]
আল্লাহ ঐ নারীর অন্য কোন সৌন্দর্য বর্ণনা করেননি কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুণটি বর্ণনা করেছেন—'লজ্জা'—কারণ এটা না থাকলে কোন নারী আর নারী থাকে না।
লজ্জাহীনতার কারণেই নারী নগ্ন হয়ে হয়ে ঘুরে বেড়ায়। বলা হয়ে থাকে: লজ্জা নারীর ভূষণ। অর্থাৎ লজ্জা আছে তো শরীরে ভূষণ (তথা পোষাক) আছে আর লজ্জা নেই তো শরীরে পোশাক নেই। লজ্জা ছাড়া কখনোই কোন নারীর নারীত্ব থাকে না—থাকার নয়। ©
কীভাবে মুসলিমদের খলিফা নির্বাচিত হয়?
https://islamqa.info/en/answers/111836/how-the-caliph-of-the-muslims-is-appointed
https://islamqa.info/en/answers/111836/how-the-caliph-of-the-muslims-is-appointed
কখন একবার নাসরিন সুলতানা বাসায় না থাকায় ডিম ভাজার জন্য পেঁয়াজ কাটতে হয়েছিল ফারিজাকে। নাবিলকে নাকি রিকুয়েষ্ট করেছিলো কেটে দিতে, সে মাথাব্যথা করছে বলে এড়িয়ে গেছে।
অগত্যা চোখের পানিতে ভেসে পেঁয়াজ কেটেছিল ফারিজা কিন্তু সাবান দিয়ে হাত ধুয়েও নাকি ঘ্রাণ যাচ্ছে না। শাশুড়িকে কল দিয়ে জিজ্ঞেস করেছিল সেদিন—আপনারা হাত থেকে পেঁয়াজের গন্ধ কী দিয়ে দূর করেন, মা? আমার হাত থেকে ঘ্রাণ যাচ্ছে না যে!
পেঁয়াজ কাটতে কাটতে নাসরিন সুলতানা ভাবছেন—পাত্রী দেখার সময় সুন্দর পাত্রী খুঁজেছিলেন তারা। ফারিজার সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন, সেখানেই পাশ মার্ক দিয়ে দিয়েছেন।
তারপর যখন ফ্যামিলি স্ট্যাটাস মিললো, মার্ক আরো বাড়িয়ে দিলেন। আছমা বেগমকে জিজ্ঞেস করেছিলেন মেয়ে নামাজ কালাম পড়ে কিনা, পর্দা করে কিনা। ইতিবাচক উত্তর পেয়ে আর দেরি করেননি মেয়েটাকে বউ বানিয়ে আনতে।
কিন্তু চোখের দেখায় পাশ মার্ক দিয়ে দেওয়া মেয়েটার মন মানসিকতা কেমন, উনার পরিবারের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারবে কিনা সেটা আর জানা হয়নি।
মেয়ে পর্দা করে বলতে নাসরিন সুলতানা যেটা বুঝেছিলেন—সারা শরীর ঢেকে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকা, দৃষ্টির হেফাজত করে মনকে কলুষতামুক্ত রাখা, কন্ঠের পর্দা রক্ষার্থে পরপুরুষের সাথে বিনা প্রয়োজনে কথা না বলা; ইসলামী শরীয়তের এসব বিধান মেনে চলে।
কিন্তু মেয়ে যে মনের পর্দাই বড়ো পর্দা মনে করে শালীন পোশাক পড়েই পর্দার বিধান সম্পন্ন করবে তা ভাবেননি তিনি। কন্ঠের পর্দা যে মেয়েটার কাছে ধর্তব্য কোনো বিষয় না যার কারণে গায়রে মাহরাম আত্মিয়ের সাথে বেশ সাবলিলভাবেই কথা বলবে সেটাও ভাবেননি তিনি।
এখন তিনি বুঝছেন, একজনের মুখের কথায় কোনোকিছু যাচাই না করে নিশ্চিত হওয়াটা ভুল ছিল। এই ভুলটা দৃষ্টির অগোচরে রয়ে গিয়েছিল সৌন্দর্যকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে।
এখন হারে হারে টের পাচ্ছেন তিনি, শো-কেসে সাজানোর জিনিস আনেননি যে পুতুল বা পুতুলের মতো সুন্দর হতে হবে।
তার প্রয়োজন ছিল একটা দ্বীনদার মেয়ে, যার ছায়ায় ছেলের সংসারটা বারাকায় ভরপুর থাকতো, ঘরের পরিবেশ থাকতো জান্নাতের লক্ষের দিকে অগ্রগামী।
প্রয়োজন ছিল একটা নম্র-ভদ্র সাংসারিক গুণসম্পন্ন মেয়ে যে শুধু রূপচর্চার বেষ্টনিতে ঘেরা নিজের জগত নিয়ে ব্যস্ত থাকতো না, বরং নিজের জীবনটাকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে নিতো এই সংসারের সাথে।
পেঁয়াজ কাটা শেষ হয়েছে সেই কবেই! একই জায়গায় স্থির বসে থেকে নাসরিন সুলতানা ভেবে চলেছেন—এমন একটা মেয়েকেই ছেলের বউ করার ইচ্ছে পুষেছিলেন সব সময়। কিন্তু কী যেন হয়ে গেল!
পাত্রী দেখার সময় এই গুরুত্বপূর্ণ ভাবনাগুলো তেমন আমলে নেননি। একটু বেশিই যেন হন্যে হয়ে খুজেছেন সুন্দর, লম্বা, শিক্ষিত আর স্যোশাল স্টেটাস মিলে এমন মেয়ে।
টিপিক্যাল বাঙালী মায়েদের মতো বিয়ের আগে রূপ খুঁজে বিয়ের পর গুণ খুঁজতে গিয়ে যখন ব্যর্থ হলেন নাসরিন সুলতানা, এখন বুঝছেন ভালোই—ডোন্ট জাজ আ বুক বাই ইটস কভার।
একটা দীর্ঘশ্বাস বেরুতে চাইলেও ভেতরেই আটকে দিলেন নাসরিন সুলতানা। এই দীর্ঘশ্বাস মুক্ত করে দেওয়া যায় না, বয়ে বেড়াতে হয় আজীবন।
পাত্রী সমাচার
বিনতে ইউনুচ
অগত্যা চোখের পানিতে ভেসে পেঁয়াজ কেটেছিল ফারিজা কিন্তু সাবান দিয়ে হাত ধুয়েও নাকি ঘ্রাণ যাচ্ছে না। শাশুড়িকে কল দিয়ে জিজ্ঞেস করেছিল সেদিন—আপনারা হাত থেকে পেঁয়াজের গন্ধ কী দিয়ে দূর করেন, মা? আমার হাত থেকে ঘ্রাণ যাচ্ছে না যে!
পেঁয়াজ কাটতে কাটতে নাসরিন সুলতানা ভাবছেন—পাত্রী দেখার সময় সুন্দর পাত্রী খুঁজেছিলেন তারা। ফারিজার সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন, সেখানেই পাশ মার্ক দিয়ে দিয়েছেন।
তারপর যখন ফ্যামিলি স্ট্যাটাস মিললো, মার্ক আরো বাড়িয়ে দিলেন। আছমা বেগমকে জিজ্ঞেস করেছিলেন মেয়ে নামাজ কালাম পড়ে কিনা, পর্দা করে কিনা। ইতিবাচক উত্তর পেয়ে আর দেরি করেননি মেয়েটাকে বউ বানিয়ে আনতে।
কিন্তু চোখের দেখায় পাশ মার্ক দিয়ে দেওয়া মেয়েটার মন মানসিকতা কেমন, উনার পরিবারের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারবে কিনা সেটা আর জানা হয়নি।
মেয়ে পর্দা করে বলতে নাসরিন সুলতানা যেটা বুঝেছিলেন—সারা শরীর ঢেকে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকা, দৃষ্টির হেফাজত করে মনকে কলুষতামুক্ত রাখা, কন্ঠের পর্দা রক্ষার্থে পরপুরুষের সাথে বিনা প্রয়োজনে কথা না বলা; ইসলামী শরীয়তের এসব বিধান মেনে চলে।
কিন্তু মেয়ে যে মনের পর্দাই বড়ো পর্দা মনে করে শালীন পোশাক পড়েই পর্দার বিধান সম্পন্ন করবে তা ভাবেননি তিনি। কন্ঠের পর্দা যে মেয়েটার কাছে ধর্তব্য কোনো বিষয় না যার কারণে গায়রে মাহরাম আত্মিয়ের সাথে বেশ সাবলিলভাবেই কথা বলবে সেটাও ভাবেননি তিনি।
এখন তিনি বুঝছেন, একজনের মুখের কথায় কোনোকিছু যাচাই না করে নিশ্চিত হওয়াটা ভুল ছিল। এই ভুলটা দৃষ্টির অগোচরে রয়ে গিয়েছিল সৌন্দর্যকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে।
এখন হারে হারে টের পাচ্ছেন তিনি, শো-কেসে সাজানোর জিনিস আনেননি যে পুতুল বা পুতুলের মতো সুন্দর হতে হবে।
তার প্রয়োজন ছিল একটা দ্বীনদার মেয়ে, যার ছায়ায় ছেলের সংসারটা বারাকায় ভরপুর থাকতো, ঘরের পরিবেশ থাকতো জান্নাতের লক্ষের দিকে অগ্রগামী।
প্রয়োজন ছিল একটা নম্র-ভদ্র সাংসারিক গুণসম্পন্ন মেয়ে যে শুধু রূপচর্চার বেষ্টনিতে ঘেরা নিজের জগত নিয়ে ব্যস্ত থাকতো না, বরং নিজের জীবনটাকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে নিতো এই সংসারের সাথে।
পেঁয়াজ কাটা শেষ হয়েছে সেই কবেই! একই জায়গায় স্থির বসে থেকে নাসরিন সুলতানা ভেবে চলেছেন—এমন একটা মেয়েকেই ছেলের বউ করার ইচ্ছে পুষেছিলেন সব সময়। কিন্তু কী যেন হয়ে গেল!
পাত্রী দেখার সময় এই গুরুত্বপূর্ণ ভাবনাগুলো তেমন আমলে নেননি। একটু বেশিই যেন হন্যে হয়ে খুজেছেন সুন্দর, লম্বা, শিক্ষিত আর স্যোশাল স্টেটাস মিলে এমন মেয়ে।
টিপিক্যাল বাঙালী মায়েদের মতো বিয়ের আগে রূপ খুঁজে বিয়ের পর গুণ খুঁজতে গিয়ে যখন ব্যর্থ হলেন নাসরিন সুলতানা, এখন বুঝছেন ভালোই—ডোন্ট জাজ আ বুক বাই ইটস কভার।
একটা দীর্ঘশ্বাস বেরুতে চাইলেও ভেতরেই আটকে দিলেন নাসরিন সুলতানা। এই দীর্ঘশ্বাস মুক্ত করে দেওয়া যায় না, বয়ে বেড়াতে হয় আজীবন।
পাত্রী সমাচার
বিনতে ইউনুচ
'মেয়ের গায়ের রং কেমন, আপা?'
নাসরিন সুলতানার প্রশ্নে বেশ দৃঢ়ভাবে উত্তর দিলেন আছমা বেগম, 'পুতুলের মতো মেয়ে, আপা। চোখ ফেরানো দায়। গায়ের রং, হাইট, ফিগার সব আপনারা যেমন চাইছেন তেমনই৷ কোনো দিক দিয়ে খুঁত পাবেন না। এজন্যই তো দেখিয়ে দিলাম আপা, যেমন তেমন মেয়ে নয়৷'
সদ্য ডাক্তারি পাশ করা ছেলের জন্য হন্যে হয়ে বউ খুঁজছেন নাসরিন সুলতানা। সেটা জানতে পেরে প্রস্তাবটা এনেছেন আছমা বেগম, মেয়ে উনার এক দূর সম্পর্কের ভাইয়ের মেয়ে। প্রতিবেশী হিসেবে কথাটা পেড়েছেন দু'পক্ষের ভালোর জন্যই।
মেয়ের সৌন্দর্যের দিকটাতে পাশ মার্ক দিতে পারায় খুশি হলেন নাসরিন সুলতানা। এবার বাকি প্রশ্নগুলোর দিকে মনোযোগ দিলেন।
মেয়ের পড়ালেখা কতদূর করেছে, দ্বীনদারীতা কেমন, পরিবার ভালো কিনা ইত্যাদি। সবটা মোটামুটি আশানুরূপ মনে হওয়ায় পাত্রী দেখতে যাওয়ার বিষয়ে কথা-বার্তা সারা হলো।
বোনকে নিয়ে মেয়ে দেখে এলেন নাসরিন সুলতানা। বেশ নম্র ভদ্র মনে হলো। বাড়ি ফিরে দু'বোন বেজায় খুশি। আছমা বেগম যে মেয়ের সৌন্দর্যের বর্ণনা একটু ও বাড়িয়ে বলেননি, সেটা নিয়ে বেশ খুশি মনেই কথা চললো দু'বোনের মধ্যে।
মায়ের পছন্দ করা পাত্রী নাবিলের ও পছন্দ হলো। আসলে মেয়েটা পছন্দ না করার মতো নয় একদমই। খোঁজ খবর নিয়ে রিপোর্ট ভালোই পাওয়া গেল। গোধূলির কনে দেখা আলোয় কবুল বলে একটা পবিত্র বন্ধনে আবদ্ধ হলো নাবিল-ফারিজা।
.
ডিউটি না থাকায় ঘুম থেকে উঠতে বেশ বেলা হলো নাবিলের৷ আড়মোড়া ভাঙতে ভাঙতে রুমের ড্রেসিং টেবিলের দিকে নজর গেল। ড্রেসিং টেবিলের সামনে ছোট একটা টুলে বসে ফেসপ্যাক লাগাচ্ছে ফারিজা।
মেয়েটা অনেক স্বাস্থ্য সচেতন। ওকে শরীরের যত্ন নেওয়ায় এতো মনোযোগী দেখে নাবিল মাঝেমধ্যেই চিন্তায় পড়ে যায় বৃদ্ধ বয়সে ত্বক না কুচকানোর বা ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য কোনো কিছু আবিষ্কার হয়েছে কিনা। নয়তো ফারিজার মতো সৌন্দর্য নিয়ে কনসার্ন মেয়েরা ডিপ্রেশনে পড়ে যাবে ভীষণ।
হঠাৎ মায়ের চিৎকার শুনে এক লাফে খাট থেকে নেমে দৌড়ে গেলো নাবিল।
নাসরিন সুলতানা সিড়ির শেষ ধাপে বসে আছেন কোমড়ে হাত দিয়ে। হাত-পায়ের কিছু কিছু জায়গা ছিলে গেছে। মায়ের মৃদু কন্ঠের আর্তনাদ শুনে সিড়ির দিকে এলো নাবিল।
'কোথায় লেগেছে, মা?' মাকে দেখতে দেখতে ব্যস্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলো নাবিল।
'শাড়ির একপাশ পড়েছিলো পায়ের নিচে, ওটাতে লেগে পড়ে গেলাম,' শ্রান্ত কন্ঠ শোনা গেল নাসরিন সুলতানার।
ভাগ্য ভালো বলেই সিড়ির শেষ কয়েক ধাপে পড়েছেন। উপরের দিক থেকে পড়লে খুব সিরিয়াস কিছু হয়ে যেত।
'কেন এতো উপর-নিচ করতে যাও বলো তো,' বলতে বলতে মাকে আগলে ধরে রুমের দিকে নিয়ে যেতে লাগলো নাবিল।
কোমড়ের দিকে ব্যথা হচ্ছে খুব। ছিলে যাওয়া জায়গা গুলোও জ্বলছে। 'সকালে মরিচ শুকাতে দিয়েছিলাম ছাদে। সেগুলোই একটুু নেড়ে দিতে গিয়েছিলাম, বাবা।' মৃদু স্বরে ছেলেকে কৈফিয়ত দিলেন নাসরিন সুলতানা।
'সব মসলা রেডিমেইড এনে দেবো বললেও তুমি শুনো না। এবার হলো তো?'
একটা দ্বীর্ঘশ্বাস গোপন করলো নাবিল। মাকে বুঝতে দেবে না বলে। মা তো জানেনই ছেলে অপারগ! সূর্যের আলোর তেজ থাকতে ফারিজা ছাদে উঠে না। স্কিন নাকি কালো হয়ে যাবে। কাপড় চোপড় হয় নাবিল গিয়ে শুকাতে দিয়ে আসে, নয়তো বেলকনিতে দেয়।
ফাস্ট এইডের উপকরণ বাসায় আছে। নাবিল মাকে চেক আপ করে ওষুধ দিয়ে দিলো, ছিলে যাওয়া জায়গায় অয়েন্টমেন্ট লাগিয়ে দিলো।
এদিকে যে এতোকিছু হয়ে যাচ্ছে, ফারিজার কোনো নড়চড় নেই।
দুপুরের রান্নার সময় হয়ে এসেছে। নিজেদের রুমে গিয়ে ফারিজাকে মুখ ধুয়ে বেরুতে দেখে লাঞ্চ রেডি করতে বললো নাবিল, মা হেল্প করতে পারবে না।
নাসরিন সুলতানার রুমের পাশ দিয়ে হেঁটে কিচেনে যেতে হয়। যাওয়ার সময় উঁকি দিয়ে দেখে গেল ফারিজা।
বিয়ের চার মাস তো পেরুলো, ওর গতিবিধি ভালোভাবেই বুঝে গেছেন নাসরিন সুলতানা। ছেলের বউয়ের এমন গা ছাড়া ভাব নতুন কিছু না। একই ঘরে থেকেও যেন বউ-শাশুড়ির জগত আলাদা।
'এগুলো একটু কেটে দিন তো, মা।'
খাটে আধশোয়া হয়ে বসে থেকেই ফারিজার গতিবিধি লক্ষ করছিলেন নাসরিন সুলতানা। রুমের একপাশ থেকে ছোট টি টেবিলটা টেনে এনে উনার বেডের সামনে রেখেছে। একটা বাটিতে তিনটা পেঁয়াজ, ছুরি আর চপিং বোর্ড এনে কথাটা বললো নাসরিন সুলতানাকে। বলেই চলে গেল ফারিজা।
দুহাতে কোমড় চেপে ধরে আস্তে আস্তে উঠে বসলেন নাসরিন সুলতানা। টেবিলটার সামনে দু'পা ঝুলিয়ে বসে কাটা শুরু করলেন।
এমনিতেই ভাবছিলেন তিনি—তার ছেলের বউ আজকে পেঁয়াজ কাটবে কিনা। সবসময় রান্নার কাজটা নাসরিন সুলতানা করেন, ফারিজা সবকিছু ধুয়ে, কেটে দেয়। এই সমঝোতা তদের মধ্যে আগেই হয়েছিল কারণ রান্না করলে ফারিজার গায়ে চুলার আঁচ লাগবে।
তবে এই কয়েক মাসে কিচেনে নাসরিন সুলতানা থাকতে ফারিজা কখনো পেঁয়াজ কাটেনি। প্রথম দিকেই সুন্দর করে বলে দিয়েছিল শাশুড়িকে যে পেঁয়াজ কাটলে চোখ জ্বালাপোড়া করে, পানি বের হয় তাই ও পেঁয়াজ কাটতে পারে না।
নাসরিন সুলতানার প্রশ্নে বেশ দৃঢ়ভাবে উত্তর দিলেন আছমা বেগম, 'পুতুলের মতো মেয়ে, আপা। চোখ ফেরানো দায়। গায়ের রং, হাইট, ফিগার সব আপনারা যেমন চাইছেন তেমনই৷ কোনো দিক দিয়ে খুঁত পাবেন না। এজন্যই তো দেখিয়ে দিলাম আপা, যেমন তেমন মেয়ে নয়৷'
সদ্য ডাক্তারি পাশ করা ছেলের জন্য হন্যে হয়ে বউ খুঁজছেন নাসরিন সুলতানা। সেটা জানতে পেরে প্রস্তাবটা এনেছেন আছমা বেগম, মেয়ে উনার এক দূর সম্পর্কের ভাইয়ের মেয়ে। প্রতিবেশী হিসেবে কথাটা পেড়েছেন দু'পক্ষের ভালোর জন্যই।
মেয়ের সৌন্দর্যের দিকটাতে পাশ মার্ক দিতে পারায় খুশি হলেন নাসরিন সুলতানা। এবার বাকি প্রশ্নগুলোর দিকে মনোযোগ দিলেন।
মেয়ের পড়ালেখা কতদূর করেছে, দ্বীনদারীতা কেমন, পরিবার ভালো কিনা ইত্যাদি। সবটা মোটামুটি আশানুরূপ মনে হওয়ায় পাত্রী দেখতে যাওয়ার বিষয়ে কথা-বার্তা সারা হলো।
বোনকে নিয়ে মেয়ে দেখে এলেন নাসরিন সুলতানা। বেশ নম্র ভদ্র মনে হলো। বাড়ি ফিরে দু'বোন বেজায় খুশি। আছমা বেগম যে মেয়ের সৌন্দর্যের বর্ণনা একটু ও বাড়িয়ে বলেননি, সেটা নিয়ে বেশ খুশি মনেই কথা চললো দু'বোনের মধ্যে।
মায়ের পছন্দ করা পাত্রী নাবিলের ও পছন্দ হলো। আসলে মেয়েটা পছন্দ না করার মতো নয় একদমই। খোঁজ খবর নিয়ে রিপোর্ট ভালোই পাওয়া গেল। গোধূলির কনে দেখা আলোয় কবুল বলে একটা পবিত্র বন্ধনে আবদ্ধ হলো নাবিল-ফারিজা।
.
ডিউটি না থাকায় ঘুম থেকে উঠতে বেশ বেলা হলো নাবিলের৷ আড়মোড়া ভাঙতে ভাঙতে রুমের ড্রেসিং টেবিলের দিকে নজর গেল। ড্রেসিং টেবিলের সামনে ছোট একটা টুলে বসে ফেসপ্যাক লাগাচ্ছে ফারিজা।
মেয়েটা অনেক স্বাস্থ্য সচেতন। ওকে শরীরের যত্ন নেওয়ায় এতো মনোযোগী দেখে নাবিল মাঝেমধ্যেই চিন্তায় পড়ে যায় বৃদ্ধ বয়সে ত্বক না কুচকানোর বা ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য কোনো কিছু আবিষ্কার হয়েছে কিনা। নয়তো ফারিজার মতো সৌন্দর্য নিয়ে কনসার্ন মেয়েরা ডিপ্রেশনে পড়ে যাবে ভীষণ।
হঠাৎ মায়ের চিৎকার শুনে এক লাফে খাট থেকে নেমে দৌড়ে গেলো নাবিল।
নাসরিন সুলতানা সিড়ির শেষ ধাপে বসে আছেন কোমড়ে হাত দিয়ে। হাত-পায়ের কিছু কিছু জায়গা ছিলে গেছে। মায়ের মৃদু কন্ঠের আর্তনাদ শুনে সিড়ির দিকে এলো নাবিল।
'কোথায় লেগেছে, মা?' মাকে দেখতে দেখতে ব্যস্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলো নাবিল।
'শাড়ির একপাশ পড়েছিলো পায়ের নিচে, ওটাতে লেগে পড়ে গেলাম,' শ্রান্ত কন্ঠ শোনা গেল নাসরিন সুলতানার।
ভাগ্য ভালো বলেই সিড়ির শেষ কয়েক ধাপে পড়েছেন। উপরের দিক থেকে পড়লে খুব সিরিয়াস কিছু হয়ে যেত।
'কেন এতো উপর-নিচ করতে যাও বলো তো,' বলতে বলতে মাকে আগলে ধরে রুমের দিকে নিয়ে যেতে লাগলো নাবিল।
কোমড়ের দিকে ব্যথা হচ্ছে খুব। ছিলে যাওয়া জায়গা গুলোও জ্বলছে। 'সকালে মরিচ শুকাতে দিয়েছিলাম ছাদে। সেগুলোই একটুু নেড়ে দিতে গিয়েছিলাম, বাবা।' মৃদু স্বরে ছেলেকে কৈফিয়ত দিলেন নাসরিন সুলতানা।
'সব মসলা রেডিমেইড এনে দেবো বললেও তুমি শুনো না। এবার হলো তো?'
একটা দ্বীর্ঘশ্বাস গোপন করলো নাবিল। মাকে বুঝতে দেবে না বলে। মা তো জানেনই ছেলে অপারগ! সূর্যের আলোর তেজ থাকতে ফারিজা ছাদে উঠে না। স্কিন নাকি কালো হয়ে যাবে। কাপড় চোপড় হয় নাবিল গিয়ে শুকাতে দিয়ে আসে, নয়তো বেলকনিতে দেয়।
ফাস্ট এইডের উপকরণ বাসায় আছে। নাবিল মাকে চেক আপ করে ওষুধ দিয়ে দিলো, ছিলে যাওয়া জায়গায় অয়েন্টমেন্ট লাগিয়ে দিলো।
এদিকে যে এতোকিছু হয়ে যাচ্ছে, ফারিজার কোনো নড়চড় নেই।
দুপুরের রান্নার সময় হয়ে এসেছে। নিজেদের রুমে গিয়ে ফারিজাকে মুখ ধুয়ে বেরুতে দেখে লাঞ্চ রেডি করতে বললো নাবিল, মা হেল্প করতে পারবে না।
নাসরিন সুলতানার রুমের পাশ দিয়ে হেঁটে কিচেনে যেতে হয়। যাওয়ার সময় উঁকি দিয়ে দেখে গেল ফারিজা।
বিয়ের চার মাস তো পেরুলো, ওর গতিবিধি ভালোভাবেই বুঝে গেছেন নাসরিন সুলতানা। ছেলের বউয়ের এমন গা ছাড়া ভাব নতুন কিছু না। একই ঘরে থেকেও যেন বউ-শাশুড়ির জগত আলাদা।
'এগুলো একটু কেটে দিন তো, মা।'
খাটে আধশোয়া হয়ে বসে থেকেই ফারিজার গতিবিধি লক্ষ করছিলেন নাসরিন সুলতানা। রুমের একপাশ থেকে ছোট টি টেবিলটা টেনে এনে উনার বেডের সামনে রেখেছে। একটা বাটিতে তিনটা পেঁয়াজ, ছুরি আর চপিং বোর্ড এনে কথাটা বললো নাসরিন সুলতানাকে। বলেই চলে গেল ফারিজা।
দুহাতে কোমড় চেপে ধরে আস্তে আস্তে উঠে বসলেন নাসরিন সুলতানা। টেবিলটার সামনে দু'পা ঝুলিয়ে বসে কাটা শুরু করলেন।
এমনিতেই ভাবছিলেন তিনি—তার ছেলের বউ আজকে পেঁয়াজ কাটবে কিনা। সবসময় রান্নার কাজটা নাসরিন সুলতানা করেন, ফারিজা সবকিছু ধুয়ে, কেটে দেয়। এই সমঝোতা তদের মধ্যে আগেই হয়েছিল কারণ রান্না করলে ফারিজার গায়ে চুলার আঁচ লাগবে।
তবে এই কয়েক মাসে কিচেনে নাসরিন সুলতানা থাকতে ফারিজা কখনো পেঁয়াজ কাটেনি। প্রথম দিকেই সুন্দর করে বলে দিয়েছিল শাশুড়িকে যে পেঁয়াজ কাটলে চোখ জ্বালাপোড়া করে, পানি বের হয় তাই ও পেঁয়াজ কাটতে পারে না।
প্রাচ্যবিদদের বই পড়তে গেলে সবার আগে আপনাকে মনে রাখতে হবে, সে অমুসলিম। সে শত্রুপক্ষ। এবার আপনি পড়তে পারেন।
দুঃখের বিষয়, মেসেঞ্জারে প্রায়ই এমন মানুষ আমি খুঁজে পাই, প্রাচ্যবিদদের কথায় তাদের ঈমান টলে যাচ্ছে। ভাই, অমুক বইটা পড়ে আমি নামাজে শান্তি পাচ্ছি না, এটার জবাব কী হতে পারে, হ্যান ত্যান।
অনেক ভালো ভালো কথা লিখলেও সে কিন্তু শত্রুপক্ষই। সালেহ আহমদ শামীর সীরাত বা রাহীকুল মাখতুম পড়ার সময় আমরা যেমন হৃদয়টা গছিয়ে দিয়ে পড়ি। প্রাচ্যবিদদের লেখা পড়লে ততখানিই ভুরু কুঁচকে পড়তে হবে।
দুঃখের বিষয়, মেসেঞ্জারে প্রায়ই এমন মানুষ আমি খুঁজে পাই, প্রাচ্যবিদদের কথায় তাদের ঈমান টলে যাচ্ছে। ভাই, অমুক বইটা পড়ে আমি নামাজে শান্তি পাচ্ছি না, এটার জবাব কী হতে পারে, হ্যান ত্যান।
অনেক ভালো ভালো কথা লিখলেও সে কিন্তু শত্রুপক্ষই। সালেহ আহমদ শামীর সীরাত বা রাহীকুল মাখতুম পড়ার সময় আমরা যেমন হৃদয়টা গছিয়ে দিয়ে পড়ি। প্রাচ্যবিদদের লেখা পড়লে ততখানিই ভুরু কুঁচকে পড়তে হবে।