Umma News @umma_news_net Telegramチャンネル

Umma News

Umma News
মিথ্যার আঁধারে নিমজ্জিত দুনিয়ায় সত্যের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়েই Umma News এর পথচলা। সত্য খবরের প্রত্যাশা নিয়ে আপনারা Umma News এর সাথে থাকবেন আশা করি ইনশাআল্লাহ।
1,998 人の購読者
6,091 枚の写真
3,850 本の動画
最終更新日 01.03.2025 08:14

Umma News: The Beacon of Truth in a World of Deception

Umma News শুরু থেকেই সমাজে সত্যতার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে কাজ করে আসছে, যেখানে অনেক সময় মিথ্যা আর গুজবের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। বর্তমান সময়ে, যেখানে তথ্যের অভাব নেই, সেখানে প্রায়শই তা সঠিক সত্যের পরিবর্তে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে। Umma News সংবাদ পরিবেশনায় সত্যতার প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ, যা পাঠকদের সঠিক তথ্যের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে সহায়তা করে। প্রতিষ্ঠানের মৌলিক লক্ষ্য হলো সমাজে সত্যের আলো ছড়িয়ে দেওয়া এবং অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি জনগণের সঙ্গে সংলাপ স্থাপন করা। সংবাদ কর্মীদের একটি দক্ষ টিম দিয়ে Umma News একটি নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে, যেখানে অনুভূতি ও সত্যের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা হয়। এভাবেই তারা সমাজের অবহেলিত এবং বিভ্রান্ত অংশকে সচেতন করে তোলে।

Umma News কি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ প্রচার করে?

হ্যাঁ, Umma News জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় স্তরের সংবাদ প্রদান করে। এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন ঘটনাবলি এবং বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার উপর নজর রাখে। তবে তাদের মূল উদ্দেশ্য হলো সমাজের স্বার্থে সত্য সংবাদ প্রচার করা, যা জনগণের কাছে প্রাসঙ্গিক। তারা বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক এবং সামাজিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যা পাঠকদের একটি বিস্তৃত দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে।

উদাহরণস্বরূপ, Umma News রাজনৈতিক নির্বাচন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, পরিবেশ এবং মানবাধিকার সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে নিবন্ধ এবং সম্পাদকীয় প্রকাশ করে। এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে জনগণ শুধু তথ্যই পায় না, বরং তারা বিষয়গুলোর গভীরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়।

Umma News এর সাংবাদিকতা নীতি কি?

Umma News এর সাংবাদিকতা নীতি হলো স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা এবং সত্য প্রকাশ। তারা বিশ্বাস করে যে সাংবাদিকতা কেবল একটি পেশা নয়, বরং এটি একটি দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনের জন্য, তারা তথ্য সংগ্রহের সময় সতর্কতা অবলম্বন করে এবং নিশ্চিত করে যে সব তথ্য নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে প্রাপ্ত।

এছাড়াও, তারা সাংবাদিকতার সঠিক মানদণ্ড বজায় রাখার জন্য নিজেদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং উন্নয়ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে। Umma News এর লক্ষ্য হলো একটি দায়িত্বশীল মিডিয়া সৃষ্টির মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনানো।

Umma News এর পাঠক কিভাবে তাদের সাথে যুক্ত হতে পারে?

পাঠকরা Umma News এর সামাজিক মাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলির মাধ্যমে সহজেই যুক্ত হতে পারে। তারা ফেসবুক, টুইটার এবং ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক মিডিয়া চ্যানেলের মাধ্যমে তাদের নিউজ আপডেট এবং বিশেষ সংবাদ শেয়ার করে। এছাড়াও, তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করার মাধ্যমে পাঠকরা নিয়মিত তথ্যের জন্য আপডেট পেতে পারেন।

এছাড়াও, Umma News ইন্টারঅ্যাকটিভ কনটেন্টের মাধ্যমে পাঠকদের মতামত এবং প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করে। এর ফলে পাঠকরা কেবল খবরে অবগত থাকেন না, বরং তারা নিজেরা বিষয়ের সঙ্গে জড়িত হয়ে যান এবং তাদের অভিব্যক্তি শেয়ার করতে পারেন।

Umma News কি কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে?

হ্যাঁ, Umma News বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে, যা তাদের সম্প্রদায়ের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। তারা প্রায়শই সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং বিভিন্ন আলোচনাসভার আয়োজন করে, যেখানে সাংবাদিকতা এবং তথ্যের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়। এই ধরনের উদ্যোগগুলি পাঠকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং জনগণের মধ্যে আরও সংলাপ সৃষ্টি করে।

এছাড়াও, Umma News বিভিন্ন সমাজসেবামূলক প্রকল্প যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং মানবিক সহায়তার কার্যক্রমে সমর্থন করে, যা তাদের সামাজিক দায়িত্বের অংশ হিসেবে দেখা হয়।

Umma News কিভাবে মিথ্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে?

Umma News মিথ্যার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তথ্য যাচাইকরণের একটি কঠোর প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। তারা নিশ্চিত করে যে প্রকাশিত সব তথ্য সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে আসছে। গুজব এবং মিথ্যা খবর শনাক্ত করতে তারা সামাজিক মিডিয়া এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে নজর রাখে।

এছাড়াও, Umma News জনসাধারণকে মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন ক্যাম্পেইন ও কার্যক্রম পরিচালনা করে। তারা জনগণকে তথ্য যাচাই করার প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে বিভিন্ন সেমিনার ও workshop এর আয়োজন করে।

Umma News テレグラムチャンネル

থাকুন মিথ্যার আঁধার থেকে দুনিয়ায় সত্যের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার পথে Umma News এর সাথে। এই চ্যানেল মুসলিম সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং সংবাদ সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হল সত্য ও সঠিক তথ্য দিয়ে মানুষকে অবগত করানো। Umma News আপনাকে বিশ্বের প্রতিটি ঘটনায় আপডেট রাখতে সাহায্য করবে। আপনি শীর্ষ খবর, রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক মৌলিক, সাহিত্য এবং বিজ্ঞান সহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পারবেন আমাদের চ্যানেলে। Umma News এর সাথে থাকবেন, সত্যের আলোতে এগিয়ে যাবেন নিশ্চিত করা যায়।

Umma News の最新投稿

Post image

জামায়াত্তাগো আব্বু পশ্চিমাদের ধুতি খুলার বই। Asif Adnan ভাইয়ের এই বইটি সবাইকে পড়ার অনুরোধ রইল।।কেউ বই পড়তে অনাগ্রহী হলে ইউটিউবে এর অডিও বুক আছে,,অডিও বুক হলেও শুনেনিন।
https://youtube.com/playlist?list=PLfvVqdPQP8pN5pLZnLwv0gqwqIM8YEvvN&si=57AxRcgo8LgMg1As

09 Feb, 09:11
30
Post image

কমপক্ষে ৫ বছরের পুরো বাজেট। পুরো বাংলাদেশ ৫ বছর চলতে পারতো এই টাকায়।
গত বছর বাজেট ছিল ৭ লাখ কোটি টাকার। অবশ্য ওরা দুর্নীতি সহই বাজেট করেছে। দরকারী বাজেট আরও অনেক কম।

09 Feb, 06:50
50
Post image

৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭। চীনের উইঘুর প্রদেশ।সারা বিশ্বে এই সময় চলছে মুসলমানদের পবিএ রমজান মাস। এই রমজান মাসেই চীনের সরকার চাইনিজ মুসলিম উইঘুরদের বিরুদ্ধে একটি নির্মম গণহত্যা চালিয়েছিল। যখন কিনা তারা শবে কদরের রাতে ইবাদত করছিল।

ইতিহাসে এই গনহত্যা "গুলজা গণহত্যা" নামে এটি পরিচিত।

বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার মতে, কয়েকশ উইঘুরকে তখন হত্যা করে চীন এবং আহত হয় এক হাজারের অধিক উইঘুর মুসলিম।

কয়েক হাজার উইঘুরকে আটক করা হয়, যাদের উপর নির্যাতন চালানো হয়। আটকৃতদের অনেকেই আর কখনও মুক্তি পাননি, অনেকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

চীনের দ্বারা মুসলিমদের উপর পরিচালিত অনেকগুলো গণহত্যার মাঝে এটি একটি ভয়াবহ গণহত্যা।

08 Feb, 10:53
101
Post image

আসিফ নজরুল কীভাবে জুলাই অভ্যুত্থানকে শেষ করে দিলো?

এক কথায় বললে, সুশীলতা করে।

অভ্যুত্থানের স্টেইক ছিলো ছাত্রদের হাতে। সেটাকে সে নিয়ে ফেললো সেনাবাহিনীর হাতে। "মানুষ জীবন বাঁচাতে" সে ব্যাকডোর নেগোসিয়েশন করলো সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে, যাদের নির্দেশে ছাত্রদের উপরে গুলি চালিয়েছিলো।

জীবনের চেয়ে মর্যাদার গুরুত্ব অনেক বেশি- এট্টুক বাস্তবতা সুশীলরা বোঝে না।

আন্দোলনের স্টেইক যদি ছাত্রদের হাতে থাকতো, হয়তো আরো রক্ত ঝরতো, কিন্তু মুজিববাদের বিনাশের রাস্তাও তৈরি হতো। গণশত্রু পরিষ্কার হয়ে যেতো। হাসিনা বিদায়ের ৬ মাস পরে এসে এখনও আমাদের ভাইদের রক্ত ঝরা লাগতো না।

অভ্যুত্থানকে বিপ্লবে রূপ দিতে না পারার দায় আসিফ নজরুল, সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলগুলোর। রাজপথ থেকে একে তারা ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে সমাধি করেছে। এরা প্রত্যেকে মুজিববাদ টিকিয়ে রাখতে চায়।

প্রয়োজন নতুন শক্তির। নতুন সোশিও-পলিটিক্যাল ব্লক। যারা রুথলেস হবে শত্রুদের বিরুদ্ধে, ভালোবাসা রাখবে জাতির জন্য। এদের কাছে আদর্শ ও মর্যাদার গুরুত্ব বেশি থাকবে। যারা জনতার শক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারবে।

আজ হোক, কাল হোক, ২০ বছর পরে হোক, আবু সাঈদদের রক্তের জবাব আমরা দেবোই।

08 Feb, 09:33
96