Ahmadullah @shahmadullahdawah Channel on Telegram

Ahmadullah

Ahmadullah
- শায়খ আহমাদুল্লাহ
6,365 Subscribers
160 Photos
11 Videos
Last Updated 23.07.2025 21:03

Similar Channels

Arif Azad
50,608 Subscribers
Offbeat Talks
3,093 Subscribers
Focused
2,133 Subscribers

শায়খ আহমাদুল্লাহ: ইসলামের প্রচারক এবং সমাজের নেতা

শায়খ আহমাদুল্লাহ একজন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ এবং সমাজসেবক। তিনি সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে অঙ্গীকারবদ্ধ, বিশেষ করে যুব সমাজের উন্নয়নে। তাঁর কার্যক্রম ইসলামের প্রচার এবং ইসলামী মূল্যবোধের প্রচারের উপর গুরুত্বারোপ করে। আহমাদুল্লাহ'র শিক্ষা ও অনুসরণ কেবল ধর্মসভায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তিনি সংবাদমাধ্যম, সামাজিক মাধ্যম এবং সরাসরি উদ্যোক্তা হিসেবে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে জনগণের কাছে পৌঁছেছেন। তার উদ্দেশ্য হলো ইসলামকে একটি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা এবং সমাজের উন্নয়নে অসামান্য ভূমিকা রাখা। বর্তমান যুগে, তাঁর চিন্তা-ভাবনা এবং কার্যক্রম যুব সমাজের মধ্যে নতুন আলো এনে দিয়েছে, যা ইসলামকে আধুনিক যুগের সঙ্গে যুক্ত করার প্রয়াস।

শায়খ আহমাদুল্লাহর শিক্ষা পদ্ধতি কী?

শায়খ আহমাদুল্লাহের শিক্ষা পদ্ধতি আকর্ষণীয় এবং কার্যকরী। তিনি একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, যেখানে ধর্মীয় শিক্ষা এবং আধুনিক শিক্ষার সংমিশ্রণ ঘটানো হয়েছে। তিনি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধর্মীয় মূল্যবোধ গড়ে তোলার পাশাপাশি তাদের চরিত্র গঠনেও মনোযোগ দেন।

শায়খ আহমাদুল্লাহ অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতা এবং বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে যুবকদের মধ্যে ইসলামী শিক্ষা প্রসারিত করেন। তাঁর অনলাইন লেকচার এবং সেমিনারগুলোও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহর সামাজিক কার্যক্রমের বর্ণনা কি?

শায়খ আহমাদুল্লাহ নিজেকে কেবল একজন শিক্ষক হিসেবেই সীমাবদ্ধ রাখেননি, বরং সমাজের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। তিনি গরিব ও অসহায় মানুষের সহায়তার জন্য বিভিন্ন ফান্ড গঠন করেছেন এবং সেখান থেকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ তৈরি করেছেন।

এছাড়াও, তিনি সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির জন্য প্রচার অভিযান পরিচালনা করেন। এই প্রচারাভিযানগুলো সামাজিক সমস্যা যেমন, অশিক্ষা, দারিদ্র্য এবংgender inequality ইত্যাদি বিষয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে পরিচালিত হয়।

শায়খ আহমাদুল্লাহ কীভাবে যুব সমাজকে প্রভাবিত করেন?

শায়খ আহমাদুল্লাহ যুব সমাজকে ইসলামী মূল্যবোধে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেন। তিনি যুবকদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন যেখানে তারা কেবল ধর্মীয় শিক্ষা নেয় না, বরং নেতৃত্বের কৌশলও শেখে।

তিনি যুগোপযোগী বিষয়বস্তু তৈরি করে সামাজিক মাধ্যমেও যুবদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এর মাধ্যমে তিনি তাদেরকে সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে সচেতন এবং তাদের সমাধানে উদ্যোগী হতে উৎসাহিত করেন।

শায়খ আহমাদুল্লাহর বক্তৃতার মূল বিষয়বস্তু কি?

শায়খ আহমাদুল্লাহর বক্তৃতার মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে ইসলামের সত্যিকারের মানে এবং এর বাস্তব কার্যকারিতা। তিনি ধর্মীয় শিক্ষা, নৈতিকতা এবং সামাজিক মূল্যবোধের উপর জোর দেন। তিনি বলেন, ইসলামের মূল উদ্দেশ্য মানুষের কল্যাণ এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা।

আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তিনি আধুনিক সমাজের সমস্যাগুলোর সমাধান কিভাবে ইসলামি মূলনীতি অনুসরণ করে বের করা যায় সে বিষয়ে বক্তৃতা করেন। তার বক্তৃতাগুলো সাধারণ জনগণের কাছে স্পষ্ট এবং সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়।

ইসলামের প্রচার ও প্রসারে শায়খ আহমাদুল্লাহর অবদান কি?

শায়খ আহমাদুল্লাহ ইসলামের প্রচার ও প্রসারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর বক্তৃতা, লেখা এবং অন্যান্য কার্যক্রম মোতাবেক তিনি ইসলামের প্রকৃত রূপ এবং এর মানবিক দিকগুলো তুলে ধরেছেন।

তিনি বিশেষ করে যুবসমাজকে ইসলামের দিকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছেন, যা একটি নতুন প্রজন্মকে ইসলামের শিক্ষা ও সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহী করে তুলেছে।

Ahmadullah Telegram Channel

শায়খ আহমাদুল্লাহ চ্যানেলটি একটি বাংলাদেশি মুসলিম মাধ্যম। এই চ্যানেলে আপনি শায়খ আহমাদুল্লাহের ধর্মীয় উপদেশ, হাদিস, ও ইসলামী জীবনের উপদেশ পাবেন। শায়খ আহমাদুল্লাহ একজন প্রখ্যাত ইসলামিক শিক্ষক এবং দাইয়াত। এই চ্যানেলটির মাধ্যমে আপনি ইসলামিক শিক্ষা প্রাপ্ত করতে পারবেন এবং নিজের ধর্মীয় জীবনকে আরো উন্নত করতে পারবেন। যদি আপনি ইসলাম ও ধর্মীয় বিষয়ে আগ্রহী হন তবে শায়খ আহমাদুল্লাহ চ্যানেলটি আপনার জন্য একটি উত্তম স্থান হতে পারে।

Ahmadullah Latest Posts

Post image

এদেশে লক্ষ লক্ষ এমন পরিবার আছে, কুরবানীর ঈদ ছাড়া সারা বছর যারা গরু-ছাগলের গোশত খেতে পারে না। একমাত্র কুরবানীর ঈদই তাদের গরু-ছাগলের গোশত খাওয়ার একমাত্র উপলক্ষ্য।
আবার এই মানুষগুলো এমন এলাকায় বসবাস করেন, দারিদ্র্যপীড়িত অঞ্চল হওয়ায় সেসব জায়গায় খুব বেশি কুরবানীও হয় না। ফলে কুরবানীর গোশতও তাদের সবার কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পৌঁছে না।
অথচ শহরের একটা বিল্ডিংয়ে এত সংখ্যক কুরবানী হয়, অনেক গ্রামেও তা হয় না।
তাই, কুরবানীর গোশতের সুষম বণ্টনের লক্ষ্যে প্রতি বছরের মতো এবারও আমরা আয়োজন করতে যাচ্ছি সবার জন্য কুরবানী প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে শহরবাসীর কুরবানীর পশু উত্তরবঙ্গ-সহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে জবাই করে অভাবীদের মাঝে এর গোশত বিতরণ করা হবে ইনশাআল্লাহ।
কুরবানী এমন একটি ইবাদত, যা প্রতিনিধির মাধ্যমে সম্পাদন করা যায়। তাই, আপনি যদি চান, আমাদের মাধ্যমে আপনার পূর্ণ কুরবানী অথবা এর একটি অংশ প্রকৃত দুস্থের কাছে পৌঁছাক, তবে এই দায়িত্ব আমাদের হাতে অর্পণ করতে পারেন।
অংশগ্রহণের জন্য শর্ত : হালাল উপার্জন থেকে কুরবানীর টাকা দিতে হবে। কোনোভাবেই এই শর্তের ব্যত্যয় করা যাবে না।
আপনার পশুটি কোথায় এবং কখন কুরবানী হবে, তা এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।

প্যাকেজসমূহ:
➤ ১টি গরু: ৯৮ হাজার টাকা (প্রসেসিং কস্টসহ)।
➤ ১টি ছাগল ১৬ হাজার টাকা (প্রসেসিং কস্টসহ)।
➤ গরুর এক-সপ্তমাংশ ১৪ হাজার টাকা (প্রসেসিং কস্টসহ)।
অংশগ্রহণের পদ্ধতি:
➤ এই প্রজেক্টে অংশগ্রহণ করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। অংশগ্রহণ করতে ক্লিক করুন: https://asf.sh/qrbni
যারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা জমা করবেন, তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর স্বয়ংক্রিয়ভাবে আমাদের কাছে থাকবে।

অংশগ্রহণ করা যাবে মেনুয়াল পদ্ধতিতেও।
ব্যংক অ্যাকাউন্ট:
A/c Name: As Sunnah Foundation
A/c No. 20502920202959613
Islami Bank Bangladesh Limited
Kanchpur Branch
SWIFT Code: IBBLBDDH
Routing: 125670823
Narayanganj
বিকাশ-নগদ (মার্চেন্ট) 01897655735 (পেমেন্ট অপশন থেকে পাঠাতে হবে)

মেনুয়াল পদ্ধতিতে অংশগ্রহণকারীরা টাকা পাঠিয়ে এই গুগল ফরমটি পূরণ করুন, যাতে আমরা যথাযথভাবে প্রোফাইলিং করতে পারি: https://forms.gle/GWBF9bihku9JkG1Y7
অংশগ্রহণের শেষ তারিখ: ৩ জুন ২০২৫ রাত ১২টা (বাংলাদেশ সময়)।

আরো বিস্তারিত - ক্লিক

01 Jun, 12:41
468
Post image

আপনি যে এজেন্সির সাথেই হজে যান না কেন, আমরা চাই আপনার হজ সহজ, সুন্দর ও মাবরুর হয়ে উঠুক। সেই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বিগত বছরগুলোর মতো এবারও আমরা আয়োজন করতে যাচ্ছি আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন হজ প্রশিক্ষণ কর্মশালা ২০২৫।

এ আয়োজনে ঢাকা এবং চট্টগ্রাম—দুই ভেন্যুতে দিনব্যাপী হজ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।

🗺️ ঢাকা
🕹️ স্থান: কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট, কৃষি খামার সড়ক, ফার্মগেট, ঢাকা।
📅 তারিখ: ১লা মে, ২০২৫; বৃহস্পতিবার।
🕐 সময়: সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।

🗺️ চট্টগ্রাম
🕹️ স্থান: ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, শহীদ সাইফুদ্দিন খালেদ রোড, চট্টগ্রাম।
📅 তারিখ: ৩রা মে, ২০২৫; শনিবার।
🕐 সময়: সকাল ৯টা থেকে দুপুর ৪টা পর্যন্ত।

ℹ️ প্রাসঙ্গিক জ্ঞাতব্য:

হজ, উমরা ও মদীনা যিয়ারতের পূর্ণাঙ্গ কাজ ও পদ্ধতি প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিস্তারিত দেখানো হবে।
প্রজেক্টরের মাধ্যমে নারীদের জন্যও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে।
স্ন্যাকসের ব্যবস্থা থাকবে।
হজে সর্বদা সাথে রাখার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত হজ গাইড প্রদান করা হবে৷
প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে কোনো ফি প্রদান করতে হবে না।

🔗 আগ্রহী হাজীগণ গুগল ফরম পূরণ করুন: https://forms.gle/ooWpbfpbPSZYacBv6

📱✉️ যাদের আবেদন গৃহীত হবে, তাদেরকে ফোনে অথবা এসএমএসে জানিয়ে দেওয়া হবে। - শায়খ আহমাদুল্লাহ

15 Apr, 08:24
2,787
Post image

চলে আসুন আপনিও...
১২ই এপ্রিল বিকেল তিনটা থেকে...

08 Apr, 07:49
4,710
Post image

ওয়াকফ সংশোধনী বিলের মাধ্যমে ভারত আবারও প্রমাণ করল, তারা নামেই ধর্মনিরপেক্ষ, কাজে সম্পূর্ণ হি$ন্দু$ত্ববাদী দেশ।

সচেতন মানুষ মাত্রই জানেন, মুসলমানদের ধর্মীয় ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সসম্মানে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার একটি শক্তিশালী মাধ্যম হলো ওয়াকফ।

প্রাতিষ্ঠানিক সম্পত্তির দিক থেকে গোটা ভারতবর্ষের তৃতীয় সর্বোচ্চ সম্পত্তির মালিক ভারতীয় ওয়াকফ বোর্ড।

এর মাধ্যমে শত শত বছর ধরে ভারতের হাজার হাজার মসজিদ, মাদরাসা, এতিমখানা-সহ নানামুখী কল্যাণমুখী কাজ পরিচালিত হয়ে আসছে।

এটা ভারতের মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং সামাজিক অধিকারের বিষয়। কিন্তু সেই অধিকার খর্ব করার জন্য কেন্দ্রীয় ও রাজ্যের ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিমদের ঢোকানোর নতুন আইন পাস করেছে ভারত সরকার।

মুসলিম সম্প্রদায় এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রবল আপত্তির মধ্যেও ১৩ ঘণ্টার দীর্ঘ বিতর্কের পর লোকসভা ও রাজ্যসভায় পাস হয়েছে বিতর্কিত ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল, ২০২৫। অথচ এই বিলের বিপক্ষে মত দিয়েছেন ২৩২ জন সাংসদ।

বিতর্কিত এই আইন কার্যকর হলে শত শত বছর ধরে চলে আসা মুসলমানদের ওয়াকফকৃত সম্পত্তি পরিচালনায় হি$ন্দুদের হস্তক্ষেপের সুযোগ তৈরি হবে। মসজিদ, মাদরাসা, এতিমখানা-সহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান তাদের স্বকীয়তা ও ঐতিহ্য হারাবে। মুসলমানদের সম্পত্তি হি$ন্দু কর্তৃক বাজেয়াপ্ত করার সুযোগ তৈরি হবে।

তৃণমূলের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ওয়াকফ সংশোধনী বিল দেশের মুসলিমদের ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।

যে দেশের হি$ন্দু$ত্ববাদী গোষ্ঠী হোলির রং না মাখা কিংবা গরুর গোশত খাওয়ার 'অপরাধে' মুসলমানদের দিন-দুপুরে শেষ করে দেয়, সেই তাদের হাতে মুসলমানদের ওয়াকফকৃত সম্পত্তি কতটা নিরাপদ থাকবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

ভারতের হিন্দুরা কি মেনে নেবে, তাদের মন্দির পরিচালনায় মুসলমানদের হস্তক্ষেপ? যদি না মানে, তবে মুসলমানদের ওয়াকফকৃত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় কেন অমুসলিমদের ঢোকানোর পাঁয়তারা চলছে? এই কি তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার নমুনা?

আমরা এই আইনের তীব্র বিরোধিতা ও নিন্দা জানাচ্ছি। - শায়খ আহমাদুল্লাহ

05 Apr, 01:06
3,825