বইপোকা না PDF পোকা 📚 @pdf_boi Channel on Telegram

বইপোকা না PDF পোকা 📚

@pdf_boi


pdf গ্রুপ~ @BoiPoka_group
আড্ডাগ্রুপ~ t.me/+Ng0bJkcCA2YxOTk1
Quiz~ t.me/+b7Q65uQLj39mM2E9

🔘Join us t.me/Pdf_Boi/2108
contact owner @boigroupbot

বইপোকা না PDF পোকা 📚 (Bengali)

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল 'বইপোকা না PDF পোকা 📚' এ আপনি একই স্থানে পিডিএফ বই ও প্রিন্ট বই উভয়ের সুবিধা পাবেন। এই চ্যানেলে আমরা আপনাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বই একত্রে এনে থাকি। আপনি এখানে পড়াশোনা করতে পারবেন, তাই ছাড়াও আড্ডা করতে পারবেন এবং কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।nnআমাদের চ্যানেলে থাকা অন্যান্য গ্রুপ, চ্যানেল, ও পেইজ গুলি হলো:n- pdf গ্রুপ: @BoiPoka_groupn- আড্ডাগ্রুপ: t.me/+Ng0bJkcCA2YxOTk1n- Quiz: t.me/+b7Q65uQLj39mM2E9n- Bangla Audio Book: @Bangla_audio_bookn- EPUB Boi: @epubboin- Pdf Boi: t.me/Pdf_Boi/2108nnআপনি যদি আরো বিস্তারিত তথ্য পেতে চান বা কোনো প্রশ্ন থাকেন, তাহলে দয়া করে আমাদের মালিক এর সাথে যোগাযোগ করুন। এখানে আপনি পৌছাতে পারেন: @boigroupbot

বইপোকা না PDF পোকা 📚

17 Feb, 00:29


এই রূপসী বাংলার নদী-মাঠ-ক্ষেত ভালোবেসে বারবার বহুরূপে ফেরার বাসনায় যিনি ব্যাকুল ছিলেন। আজ সেই কবির জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন কবি💙

বইপোকা না PDF পোকা 📚

11 Feb, 05:02


জীবন ও সাহিত্যের নিখুঁত রুপকার সৈয়দ মুজতবা আলীর মৃত্যুদিবস আজ💙

বইপোকা না PDF পোকা 📚

09 Feb, 01:58


কথাসাহিত্যিক বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় (বনফুল)
মৃত্যু দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধা❣️

বইপোকা না PDF পোকা 📚

08 Feb, 01:03


শুভ জন্মদিন বাংলা সাহিত্যের কালপুরুষ
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ🖤

বইপোকা না PDF পোকা 📚

07 Feb, 10:01


একুশে পদক পাচ্ছেন ‘অভ্র’র মেহেদী হাসান

বইপোকা না PDF পোকা 📚

07 Feb, 02:06


প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি💚

বইপোকা না PDF পোকা 📚

06 Feb, 15:48


ভুলে যাওয়ার চেয়ে ভালো কিছু নেই।
আমরা ভুলে যাই বলেই নতুনত্বের স্বাদ পাই। পুরনো প্রিয় মানুষগুলোকে ভুলে যাই বলেই নতুন নতুন মানুষ প্রিয় হয়ে উঠে।

চেনা জানা সুন্দর মুখ গুলো ভুলে যাই বলেই হঠাৎ দেখা অন্য কোন সুন্দর মুখ দেখে চোখ স্থির হয়ে যায়। সৌন্দর্য ভুলে যাই বলেই অন্য নতুন কোন সৌন্দর্য আমাদের আলোড়িত করে, স্পন্দিত হয় নতুন করে। 

-মহাদেব সাহা

বইপোকা না PDF পোকা 📚

06 Feb, 12:37


একটি বই একশটি বন্ধুর সমান.. কিন্তু একজন ভালো বন্ধু পুরো একটি লাইব্রেরির সমান।

- এ. পি. জে. আবদুল কালাম💖

বইপোকা না PDF পোকা 📚

04 Feb, 09:37


জীবনে যা কিছু হারিয়েছেন সবকিছুই ভুলে যাবেন, যখন স্বয়ং আল্লাহ ধৈর্যের প্রতিদান দিবেন🤍

-মাহমুদা হাবিব

বইপোকা না PDF পোকা 📚

03 Feb, 16:09


হঠাৎ ডেকে ওঠে নাম না জানা পাখি,
অজান্তেই চমকে ওঠি।
জীবন, ফুরালো নাকি!

-রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ

বইপোকা না PDF পোকা 📚

03 Feb, 13:07


প্রেমিক
-জয় গোস্বামী


তুমি আমাকে মেঘ ডাকবার যে বইটা দিয়েছিলে একদিন
আজ খুলতেই দেখি তার মধ্যে এক কোমর জল।
পরের পাতায় গিয়ে সে এক নদীর অংশ হয়ে দূরে বেঁকে গেছে।

আমাকে তুমি উদ্ভিদ ভরা যে বইটা দিয়েছিলে
আজ সেখানে এক পা-ও এগোনো যাচ্ছে না, এত জঙ্গল।
গাছগুলো এত বড় হয়েছে যে মাটিতে আলো আসতে দিচ্ছে না।

তুমি আমাকে ঝর্ণা শেখবার যে বইটা দিয়েছিলে
আজ সেখানে মস্ত এক জলপ্রপাত লাফিয়ে পড়ছেসারাদিন।

এমনকি তোমার দেওয়া পেজ-মার্কের সাদা পালকটাও
যে বইতে রেখেছিলাম, সেখানে আজ
কত সব পাখি উড়ছে, বসছে, সাঁতার কাটছে।তোমার দেওয়া সব বই এখন মরুভূমি আর পর্বতমালা,
সব বই আজ সূর্য, সব বই দিগন্ত …

অথচ আজকেই যে আমার লাইব্রেরি দেখতে আসছে বন্ধুরা
আমার পড়াশোনা আছে কিনা জানার জন্য! তাদের আমি
কী দেখাবো? তাদের সামনে কোন মুখে দাঁড়াবো আমি!

বইপোকা না PDF পোকা 📚

02 Feb, 14:32


তোমার মুখের রুপ
কত শত শতাব্দী আমি দেখি না,
খুঁজি না💔

- জীবনানন্দ দাশ.

বইপোকা না PDF পোকা 📚

02 Feb, 06:46


'হিমু'কে নিয়ে লেখা উপন্যাসগুলো যে খুবই হালকা গোছের, সেখানে কিছু কাঁচা কথা ছাড়া আর কিছু থাকে না, কোন কাহিনী থাকে না এধরণের বহু অভিযোগ আজ পর্যন্ত শুনেছি। কিন্তু দুঃখের কথা, যাদের মুখ থেকে এ ধরণের স্টেটমেন্ট বেরিয়েছে তারা জীবনে কোনদিন হিমু বিষয়ক একটা বই পড়ে দেখেন নাই। যদি তারা হিমুকে নিয়ে লেখা কোন উপন্যাস পড়তেন তাহলে বুঝতেন, হুমায়ুন আহমেদ তার লেখক জীবনের সবচেয়ে সাহসী কাজগুলো করেছেন হিমুকে নিয়ে লেখা উপন্যাস সমূহের ভেতর। আর দশটা সাধারণ উপন্যাসে যে ধরণের কথাবার্তার উল্লেখ থাকলে নিঃসন্দেহে লেখককে তীব্র সমালোচনায় পড়তে হত, সেইসব কথাই অবলীলায় তিনি হিমুর মুখ থেকে বলিয়েছেন। রূপক ভাবে অসংখ্য বিতর্কিত ঘটনাকে তিনি উপস্থাপন করেছেন এই সিরিজের বইগুলোর মাধ্যমেই।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

02 Feb, 05:30


শেষবার তার সাথে যখন হয়েছে দেখা,
মাঠের উপরে বলিলাম,
_"একদিন এমন সময়
আবার আসিয়ো তুমি,
আসিবার ইচ্ছে যদি হয়
পঁচিশ বছর পর"

- জীবনানন্দ দাশ

বইপোকা না PDF পোকা 📚

01 Feb, 12:18


অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার বিকেল ৩টায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়। এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলার শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়।

ছবি ও লেখা: সিএ প্রেস উইং

বইপোকা না PDF পোকা 📚

31 Jan, 12:09


কেউ কাউকে ছাড়া বাঁচবে না,
এটা খুব বাজে রকমের মিথ্যা কথা।
সবাই বাঁচে, খুব ভালোভাবেই বাঁচে,
মরে যায় শুধু স্বপ্নগুলো💔

- হুমায়ূন আহমেদ

বইপোকা না PDF পোকা 📚

06 Jan, 11:39


১৯৭১ সালে পাকিস্তানিরা ধর্ষণ চালিয়েছিলো কিনা সেটা নিয়ে বিতর্ক উঠছে। চলুন আমরা বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের কাছে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতম কর্মকাণ্ডের কথা শুনি-

১।স্বাধীনতার পর ধর্ষিতা বাঙালী মহিলাদের চিকিৎসায় নিয়োজিত অস্ট্রেলীয় ডাক্তার জেফ্রি ডেভিস গণ-ধর্ষণের ভয়াবহ মাত্রা দেখে হতবাক হয়ে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে আটক পাক অফিসারকে জেরা করেছিলেন যে তারা কিভাবে এমন ঘৃণ্য কাজ-কারবার করেছিলো। অস্ট্রেলীয় চিকিৎসক বিচলিত হলেও পাক অফিসারদের সাচ্চা ধার্মিক হৃদয়ে কোন রকম রেখাপাত ঘটেনি। তাদের সরল জবাব ছিল,

“আমাদের কাছে টিক্কা খানের নির্দেশনা ছিল যে একজন ভালো মুসলমান কখনই তার বাবার সাথে যুদ্ধ করবে না। তাই আমাদের যত বেশী সম্ভব বাঙালী মেয়েদের গর্ভবতী করে যেতে হবে।”

“We had orders from Tikka Khan to the effect that a good Muslim will fight anybody except his father. So what we had to do was to impregnate as many Bengali women as we could.”

২।ধর্ষণে লিপ্ত এক পাকিস্তানী মেজর তার বন্ধুকে চিঠি লিখেছে;
“আমাদের এসব উ-শৃঙ্খল মেয়েদের পরিবর্তন করতে হবে যাতে এদের পরবর্তী প্রজন্মে পরিবর্তন আসে, তারা যেন হয়ে ওঠে ভালো মুসলিম এবং ভালো পাকিস্তানী”
“We must tame the Bengali tigress and change the next generation Change to better Muslims and Pakistanis”
(Tikka khan, one of the leading general of Pakistan on 1971.)

৩।একাত্তরের সেপ্টেম্বরে পূর্ব পাকিস্তানের সকল ডিভিশান কমান্ডারের কনফারেন্সে এক অফিসার তুলছিল পাকিস্তানী সেনা কর্তৃক বাঙ্গালী নারীদের ধর্ষণের প্রসঙ্গ । নিয়াজী তখন সেই অফিসারকে বলেন, “আমরা যুদ্ধের মধ্যে আছি। যুদ্ধক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনাকে স্বাভাবিক বলে ধরে নিও।” তারপর তিনি হেসে বলেন, “ভালই তো এসব বাঙ্গালী রক্তে পাঞ্জাবী রক্ত মিশিয়ে তাদের জাত উন্নত করে দাও।”
September 1971, in a conference of Pakistan army, an officer told to general Niazi about the mass rape done by the Pakistan army. General Niazi told to that officer-
“We are in war now, and in war it is normal”
Then he smiled and said-
“Isn’t it good?”
এই ধর্ষণের পক্ষে তিনি যুক্তি দিয়ে বলতেন,-“আপনারা কি ভাবে আশা করেন একজন সৈন্য থাকবে, যুদ্ধ করবে, মারা যাবে পূর্ব পাকিস্তানে এবং যৌন ক্ষুধা মেঠাতে যাবে ঝিলমে(পতিতালয়ে)?”

৪।পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার আবদুল রহমান সিদ্দিকী তার East Pakistan The Endgame বইতে আরও লেখেন- “নিয়াজী জওয়ানদের অ-সৈনিকসুলভ, অনৈতিক এবং কামাসক্তিমূলক কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করতেন। ‘গত রাতে তোমার অর্জন কি শেরা (বাঘ)?’ চোখে শয়তানের দীপ্তি নিয়ে জিজ্ঞেস করতেন তিনি। অর্জন বলতে তিনি ধর্ষণকে বোঝাতেন।

৫।পাকিস্তানী জেনারেল খাদিম হুসাইন রাজা “অ্যা স্ট্রেঞ্জার ইন মাই ওন কান্ট্রি” বইতে লিখেছেন, নিয়াজী ধর্ষণে তার সেনাদের এতই চাপ দিতেন যে তা সামলে উঠতে না পেরে এক বাঙালি সেনা অফিসার নিজে আত্মহত্যা করেন। এখানেই শেষ নয়
“বেগ সাহেবের জন্য ভালো মাল পাঠাবেন। রোজ অন্তত একটা।” মাল বলতে এখানে বাঙালী মেয়েদের কথা বলা হয়েছে।

৬।সিলেটের শালুটিকরে পাকিস্তানী ক্যাম্পের দেয়ালে পাকি সৈন্যদের আঁকা ছবিটি দেখুন

৭।ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির গ্রন্থ “যুদ্ধ ও নারী”-তে উঠে আসে অনেক তথ্য যা পাঠকদের নিঃসন্দেহে আগ্রহ জোগাবে।
এক. “যুদ্ধ শেষে ক্যাম্প থেকে কয়েকটি কাঁচের জার উদ্ধার করা হয়,যার মধ্যে ফরমালিনে সংরক্ষিত ছিল মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন অংশ। অংশগুলো কাটা হয়ে ছিল খুব নিখুঁতভাবে।”- ডাঃ বিকাশ চক্রবর্তী, খুলনা।

দুই. এরপর তারা আমাদের সব মেয়েকে ঘর থেকে বের করে নিয়ে লাইন করে দাঁড় করাল। আমাদের বাচ্চারা চিৎকার, কান্নাকাটি করছিল। এই পরিস্থিতিতে আর্মিরা বলল, তাদের প্রস্তাবে রাজি না হলে বাচ্চাদের পা ধরে ছিঁড়ে ফেলবে…।-জোহরা, ছাতনী (দত্তের বাগান), নাটোর।

তিন. ধর্ষিতা মেয়েরা চিৎকার করে আমাদের বলতেন ‘আমরা তো মরে যাব, আপনারা যদি কেউ বেঁচে যান তাহলে আমাদের কথা আমাদের বাড়িতে গিয়ে বলবেন।’…

চার.পাকিদের নির্যাতনের ধরন ছিল বীভৎস। তারা মেয়েদের স্তন কেটে ফেলত, যৌনাঙ্গে রাইফেল ঢুকিয়ে গুলি করত; এমনভাবে নির্যাতন করত যে সে প্রক্রিয়া আমি ভাষায় বর্ণনা করতে পারছি না, এসব আমি নিজের চোখে দেখেছি।-মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম আবু ইউসুফ, ফরিদপুর।

পাঁচ. পাকি বর্বরেরা প্রত্যেক মহিলাকে অবর্ণনীয় কষ্ট ও যন্ত্রণা দিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর তাদের হত্যা করে। ধোপা যেভাবে কাপড় কাচে সেভাবে রেললাইনের ওপর মাথা আছড়ে, কখনও দু’পা ধরে টান দিয়ে ছিঁড়ে দু’টুকরা করে হত্যা করেছে শিশুদের। স্বাধীনতার অনেকদিন পরেও সেখানে মহিলাদের কাপড়, ক্লিপ, চুল, চুলের খোঁপা ইত্যাদি পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেখান থেকে আমি আমার ছোট বোনের ফ্রকের এক টুকরো কাপড় খুঁজে পাই।-বিনোদ কুমার, নীলফামারী।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

06 Jan, 11:39


ছয়. আমাদের পাশের বাড়ির একটি মেয়ে। সদ্য মা হয়েছে, আট দিনের বাচ্চা কোলে। ঐ সময় সে বাচ্চাটিকে দুধ খাওয়াচ্ছিল। এমন সময় বাড়িতে আক্রমণ। ঘরে তখন কেউ ছিল না। এরপর যা হবার তাই হল, মেয়েটির উপর চলল অমানুষিক নির্যাতন। এরমধ্যেই দুপুর গড়িয়ে এল, পাকিরা খাবার খেতে চাইল। ঘরে কিছু না থাকায় ক্ষেত থেকে বেগুণ এনে দিতে বলল। ভীত মেয়েটি ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। মেয়েটির আসতে দেরি হচ্ছিলো দেখে পাকিরা তার বাচ্চাকে গরম ভাতের হাঁড়িতে ছুঁড়ে দিয়ে ঘর থেকে নেমে গেল। -ভানু বেগম, ছাব্বিশা, ভূয়াপুর, টাঙ্গাইল।

সাত. “মার্চে মিরপুরের একটি বাড়ি থেকে পরিবারের সবাইকে ধরে আনা হয় এবং কাপড় খুলতে বলা হয়। তারা এতে রাজি না হলে বাবা ও ছেলেকে আদেশ করা হয় যথাক্রমে মেয়ে এবং মাকে ধর্ষণ করতে। এতেও রাজি না হলে প্রথমে বাবা এবং ছেলে কে টুকরো টুকরো করে হত্যা করা হয় এবং মা মেয়ে দুজনকে দুজনের চুলের সাথে বেঁধে উলঙ্গ অবস্থায় টানতে টানতে ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।” -মোঃ নুরুল ইসলাম, বাটিয়ামারা কুমারখালি।

আট. “আমাদের সংস্থায় আসা ধর্ষিত নারীদের প্রায় সবারই ছিল ক্ষত-বিক্ষত যৌনাঙ্গ। বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ছিঁড়ে ফেলা রক্তাক্ত যোনিপথ, দাঁত দিয়ে ছিঁড়ে ফেলা স্তন, বেয়োনেট দিয়ে কেটে ফেলা স্তন-উরু এবং পশ্চাৎদেশে ছুরির আঘাত নিয়ে নারীরা পুনর্বাসন কেন্দ্রে আসতো।”-মালেকা খান, যুদ্ধের পর পুনর্বাসন সংস্থায় ধর্ষিতাদের নিবন্ধীকরণে যুক্ত সমাজকর্মী।

নয়. “১৮ ডিসেম্বর মিরপুরে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া একজনকে খুঁজতে গিয়ে দেখি মাটির নিচে বাঙ্কার থেকে ২৩জুন সম্পূর্ণ উলঙ্গ, মাথা কামানো নারীকে ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছে পাক আর্মিরা।”-বিচারপতি এম এ সোবহান।

দশ. “যুদ্ধের পর পর ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন স্থানে উদ্বাস্তুর মতো ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে বেশ কিছু নারীকে। তাদের পোশাক এবং চলাফেরা থেকে আমরা অনেকেই নিশ্চিত জানতাম ওরা যুদ্ধের শিকার এবং ওদের যাওয়ার কোন জায়গা নেই।”-ড. রতন লাল চক্রবর্তী, অধ্যাপক ইতিহাস বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এগারো. “কোন কোন মেয়েকে পাকসেনারা এক রাতে ৮০ বারও ধর্ষণ করেছে।”-সুসান ব্রাউনি মিলার, গবেষক।

৮।খুলনার একটি ক্যাম্প থেকে যখন কাচের জারে ফরমালিনে সংরক্ষিত ছিল মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন অংশ পাওয়া যায় খুব নিখুঁতভাবে কাঁটা। যখন সিলেটের দেয়ালে ধর্ষকেরা সদম্ভে এঁকে রেখে যায় নিজেদের কৃতকর্ম, তখন বুঝে নিতে হয় এই ধর্ষণ দু’একজন সামরিক কর্মকর্তার বিচ্ছিন্ন মনোরঞ্জন নয়। তখন বুঝতে হয় তারা এসব করেছিলো একটা এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে, আর সেই এজেন্ডার কথা সৈয়দ সামসুল হক তার কালজয়ী নিষিদ্ধ লোবান উপন্যাসে লিখেছেন সবচেয়ে সুন্দর করে।

৯।"আমি তোমায় সন্তান দিতে পারব। উত্তম বীজ উত্তম ফসল। তোমার সন্তান খাঁটি মুসলমান হবে, খোদার ওপর ইমান রাখবে, আন্তরিক পাকিস্তানী হবে, চাওনা সেই সন্তান? আমরা সেই সন্তান তোমাদের দেব, তোমাকে দেব, তোমার বোনকে দেব, তোমার মাকে দেব, যারা হিন্দু নয়, বিশ্বাসঘাতক নয়, অবাধ্য নয়, আন্দোলন করে না, শ্লোগান দেয় না, কমিউনিস্ট হয় না। জাতির এই খেদমত আমরা করতে এসেছি। তোমাদের রক্ত শুদ্ধ করে দিয়ে যাব, তোমাদের গর্ভে খাঁটি পাকিস্তানী রেখে যাব, ইসলামের নিশানা উড়িয়ে যাব। তোমরা কৃতজ্ঞ থাকবে, তোমরা আমাদের পথের দিকে তাকিয়ে থাকবে, তোমরা আমাদের সুললিত গান শোনাবে।”- নিষিদ্ধ লোবান, সৈয়দ শামসুল হক,সূত্র:জেনারেল খাদিম হুসাইন রাজা: অ্যা স্ট্রেঞ্জার ইন মাই ওন কান্ট্রি।

main post

বইপোকা না PDF পোকা 📚

05 Jan, 20:32


একাত্তরের মাঝামাঝি সময় থেকেই মিলিয়নের উপর মানুষের হত্যাকাণ্ডের কথা বিভিন্ন মিডিয়ায় আসতে থাকে। মাওলানা ভাসানী একাত্তরের মে মাসে দশ লক্ষ মানুষ হত্যাকাণ্ডের কথা তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় মেজর খালেদ মোশাররফ কানাডার গ্রানাডা টিভিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ইতিমধ্যে দশ লক্ষ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে’। কবি আসাদ চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় লিখেছেন ‘বারবারা বিডলারকে’। সেখানে তিনি লিখছেন :
‘তোমাদের কাগজে নিশ্চয়ই ইয়াহিয়া খাঁর ছবি ছাপা হয়-
বিবেকের বোতামগুলো খুলে হৃদয় দিয়ে দেখো;
ওটা একটা জল্লাদের ছবি।
পনেরো লক্ষ নিরস্ত্র লোককে ঠাণ্ডা মাথায় সে হত্যা করেছে…’

যুদ্ধের সময় শহিদের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাড়ছিলো, বিদেশি কিছু পত্রিকা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে শহিদের সংখ্যা নিয়ে লেখে:
১) Times একাত্তরের এপ্রিলের ৭ তারিখে লিখেছে নিহতের সংখ্যা ৩ লাখ ছাড়িয়েছে এবং বাড়ছে
২) News Week এপ্রিলের ২৮ তারিখে লিখেছে নিহত ৭ লক্ষ।
৩) The Baltimore sun ১৪ মে ১৯৭১ লিখেছে সংখ্যাটা ৫ লাখ।
৪) The Momento, Caracas জুনের ১৩ তারিখে লিখেছে ৫ থেকে ১০ লক্ষ।
৫) কাইরান ইন্টারন্যাশনাল ২৮ জুলাই লিখেছে ৫ লক্ষ।
৬) Wall Street Journal ২৩ জুলাই রিপোর্ট করেছে, সংখ্যাটা প্রায় ১০ লক্ষ।
৭) Times সেপ্টেম্বরের বলছে প্রায় ১০ লক্ষাধিক।
৮) দি হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট এক্সপ্রেস- পহেলা অক্টোবর ১৯৭১ বলেছে শহীদের সংখ্যা ২০ লক্ষ।

এসব ফিগার যুদ্ধ চলাকালীন কথা। যুদ্ধের সময় অর্ধপূর্ণ তথ্যসূত্র নিয়েই এসব নিউজ করা হয়েছে। ডিসেম্বরের আগে পূর্ণ খবর পাওয়া অসম্ভব ছিলো। এবারে আসুন দেখা যাক ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর আর ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাসের পত্রিকা (শেখ মুজিব দেশে আসার আগ পর্যন্ত)। যেমন ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে এম আর আখতার মুকুল চরমপত্রের শেষ পর্বে তিরিশ লক্ষ শহিদের কথা বলেছিলেন।

এর ছয় দিন পর দৈনিক পূর্বদেশে পত্রিকায় ২২ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ‘ইয়াহইয়া জান্তার ফাঁসি দাও’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রবন্ধে লেখে: ‘হানাদার দুশমন বাহিনী বাংলাদেশের প্রায় ৩০ লাখ নিরীহ লোক ও দু’শতাধিক বুদ্ধিজীবিকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।’ এরপর রাশিয়ার কমিউনিষ্ট পার্টির মুখপাত্র প্রাভদা পত্রিকা ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাসের ৩ তারিখ ৩০ লক্ষ শহীদের বিষয়টি তাদের পত্রিকায় প্রকাশ করে।

জানুয়ারি মাসের ৪ তারিখ তিরিশ লক্ষ শহিদের কথা প্রকাশ করে মর্নিং নিউজ, তারা লেখে- "Over 30 lakh persons were killed throughout Bangladesh by the Pakistani occupation forces during the last nine months"।


১৯৭২ সালের পাঁচ জানুয়ারি ঢাকার পত্রিকা দৈনিক অবজারভার শিরোনাম করে এভাবে, "Pak Army Killed over 30 Lakh people"।
দৈনিক বাংলা পত্রিকা তিরিশ লাখ শহিদের কথা লেখে ‘জল্লাদের বিচার করতে হবে’ শিরোনামের নিবন্ধে জানুয়ারি মাসের ছয় তারিখ।
এগুলো শেখ মুজিবের দেশে আসার আগের খবর।

শেখ মুজিব ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডনে যান এবং উড্রো উইলসনের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বীর উত্তর মেজর ডালিম গতকালের লাইভে বলেছেন- শেখ মুজিবকে সিরাজ বলেছিলো "তিন লক্ষের মতো শহীদ হয়েছে" কিন্তু তিনি সাক্ষাৎকারের সময় ভুল উচ্চারণ করেছেন তিন মিলিয়ন।


তিরিশ লক্ষ শহিদের বাস্তবসম্মত পরিসংখ্যান ও প্রমাণিক সত্য তুলে ধরেছি।
"সিরাজ" কোথা থেকে এই তিনলক্ষ সংখ্যাটি পেলো?


মূল লেখা- আরিফ রায়হান

বইপোকা না PDF পোকা 📚

05 Jan, 20:27


আমাদের দেশের মানুষ শহিদের তালিকা দাবী করে, পৃথিবীতে এমন কোনো যুদ্ধ হয় নাই যেখানে শহিদের নামিয় তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এখন ৩০ লক্ষ শহীদ কীভাবে হিসাব করা হলো দেখে নেওয়া যাক-

১. স্বাভাবিক হত্যার সময়ের সংখ্যা গননা পদ্ধতি আর গনহত্যার সংখ্যা পদ্ধতি এক নয়৷ Rudolph Joseph Rummel গণহত্যার পরিসংখ্যান কিভাবে করতে হয় তার একটি গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। পদ্ধতিটি তাঁর রচিত “Estimating Democide: Methods and Procedures” শীর্ষক নিবন্ধে বিধৃত হয়েছে। তাঁর রচিত Statistics of Democide (1998) গ্রন্থের অষ্টম অধ্যায়ে তিনি অন্তর্ভুক্ত করেছেন “Statistics of Pakistan Democide, Estimates Calculation and sources” শীর্ষক নিবন্ধটি। এই নিবন্ধে Rummel তাঁর আবিষ্কৃত গণহত্যা পরিসংখ্যান পদ্ধতি অনুসারে দেখিয়েছেন যে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে ৩০ লাখ ৩ হাজার লোক প্রাণ হারিয়েছেন।

এই পরিসংখ্যানে কোনো একটি সময়ে (কয়েকমাস বা বছরে) বিশেষ কোনো গনহত্যাকে ফোকাস করা হয়। যেমন চুক নগর গনহত্যায় নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার৷ ১৯৭১- এর ১ এপ্রিল  থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামের পাহাড়তলী বধ্যভূমিতে প্রায় ২০ হাজার জনকে হত্যা  করা হয়৷  খুলনার গল্লামারী বধ্যভূমিতে ১০ হাজার জনকে হত্যা করা হয়।

এসকল গনহত্যার বিশেষ সময়কে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় নিয়ে Rudolph এর পরিসংখ্যান বিবেচনায় নিয়ে ৩০ লক্ষ শহিদের হিসেব গালগল্প নয়৷
UNHRC এর মতে ৭১ এ শহীদের সংখ্যা ২৪ লক্ষের অধিক।

২. World Bank এর হিসেব অনুযায়ি ৭১ এ বাংলাদেশে প্রতি ১ হাজারে ৪১ জন মারা যায়।তাহলে ওই সময় মোট জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৮ কোটি। Calculation করলে দাঁড়ায় ৩২ লক্ষ  ৮০ হাজার


৩. ১৯৮১ সালের UNHRC (ইউনাইটেড ন্যাশনস হিউম্যান রাইটস কমিশন) রিপোর্ট অনুযায়ী মানব সভ্যতার ইতিহাসে যতগুলো গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে তার মধ্যে অল্প সময়ের মধ্যে সব থেকে বেশি সংখ্যক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে।
গড়ে প্রতিদিন ৬,০০০ - ১২,০০০ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এটি হচ্ছে গণহত্যার ইতিহাসে প্রতিদিনে সর্ব্বোচ্চ নিধনের হার। উল্লেখ্য, অপারেশন সার্চলাইটের প্রথম রাতের প্রাণহানির সংখ্যাই ছিল কমপক্ষে ৩৫ হাজার। চুকনগর গণহত্যায় প্রাণহানি ঘটেছিল ১০ হাজারেরও বেশি। ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চে প্রকাশিত New York Times এর রিপোর্ট অনুযায়ী ২৭ মার্চে প্রাণহানির সংখ্যা ১০ হাজার। ১৯৭১ সালের Sydney Moning Herald এর রিপোর্ট অনুযায়ী মার্চের ২৫ থেকে ২৯ তারিখ পর্যন্ত (৫ দিনে) প্রাণহানির সংখ্যা প্রায় ১ লাখ। এতে দেখা যায়, প্রতিদিন প্রাণহানির সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার। সুতরাং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে প্রাণহানির দৈনিক গড় UNHRC রিপোর্টের ঊর্ধ্বসীমার কাছাকাছি (প্রতিদিন ১২ হাজার) বলেই আমরা ধরে নিতে পারি।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধ চলেছে মোট ২৬৭ দিন (২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর)। অতএব, দিনপ্রতি ১২ হাজার নিহত সংখ্যাকে ২৬৭ দিন দিয়ে গুণ করলে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩২ লাখ ৪ হাজার। আবার UNHRC এর নির্দেশিত ঊর্ধ্বসীমা ১২ হাজার ও নিম্নসীমা ৬ হাজারের গড় যদি হয় ৯ হাজার, তবে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় অন্ততঃ ২৪ লাখ ৩ হাজার।


৪. এক পাকিস্তানি সৈন্য একাই প্রায় ১৪০০০ মানুষ মেরেছিল!!!
এটা আইয়ুব খানের "Diaries of Field Marshal Mohammad Ayub Khan" বই থেকে নেয়া ১১ই নভেম্বরের ঘটনা।
"একজন তরুণ অফিসার যাকে মানসিক চিকিৎসার জন্য সিএমএইচ রাওয়ালপিন্ডিতে আনা হয়েছে, সে প্রায় 14,000 মানুষকে হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই হত্যাকান্ডের নিছক চিন্তা তাকে খিঁচুনি এবং দুঃস্বপ্ন দেয়।"


৫. মুক্তিযুদ্ধের ৩ প্রজন্ম পর অনেকেই যুক্তি দেয় যে আপনার আত্মীয় স্বজন কিংবা গ্রামের শহীদ কতজন খোঁজ নিয়ে বলুন। এটার একটা বড় রিজন হচ্ছে ৭১ এ অনেক ফ্যামিলির সবাইকে মেরে ফেলা হইসে। তাই ২/৩ প্রজন্ম পরে এদের কাউকে আর কেউ চিনবে না।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

31 Dec, 18:09


বইপোকাদের নতুন বছরের শুভেচ্ছা

বইপোকা না PDF পোকা 📚

15 Dec, 18:04


"বিজয় মানে সম্ভাবনা,
বিজয় মানে মুক্তি।
বিজয় মানে দৃঢ় পায়ে,
এগিয়ে চলার শক্তি".

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে যাক বিজয়ের চেতনা। সবাইকে মহান বিজয় দিবসের প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। সেই সাথে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া সকলের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা🌸❤️

বইপোকা না PDF পোকা 📚

14 Dec, 11:38


বিনম্র শ্রদ্ধা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

13 Dec, 12:11


"এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিয়ো৷
এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটা
খুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন আছে, পত্র দিয়ো৷"

বিদায় প্রেম ও দ্রোহের কবি হেলাল হাফিজ💔

বইপোকা না PDF পোকা 📚

13 Nov, 14:30


"সব মানুষের জীবনেই অপূর্ণতা থাকবে। অতি পরিপূর্ণ যে মানুষ তাকে জিজ্ঞেস করলে সে ও অতি দুঃখের সঙ্গে তার অপূর্ণতার কথা বলবে। অপূর্ণতা থাকে না শুধু বড় বড় সাধক ও মহা পুরুষদের।"
- হুমায়ুন আহমেদ

শুভ জন্মদিন নন্দিত কথা সাহিত্যিক, হিমু ও মিসির আলির স্রষ্টা।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

19 Oct, 18:20


জরুরিভিত্তিতে ৮ ব্যাগ AB- ('এবি' নেগেটিভ) রক্তের প্রয়োজন

⚠️ রোগের ধরণ: কোলন ক্যান্সার (colon cancer)
🩸 রক্তের গ্রুপ: AB(-ve) ('এবি' নেগেটিভ)
💉 রক্তের পরিমাণ: ৮ ব্যাগ
📆 রক্তদানের তারিখ: ২১ থেকে ২৭ অক্টোবরের মধ্যে
🏥 রক্তদানের স্থান: আহসানিয়া মিশন ক্যান্সার ও জেনারেল হাসপাতাল, প্লট-০৩, এমব্যাংকমেন্ট ড্রাইভ ওয়ে, সেক্টর-১০, উত্তরা মডেল টাউন, উত্তরা, ঢাকা
☎️ যোগাযোগ: 01717384575

বইপোকা না PDF পোকা 📚

20 Sep, 17:36


বুদ্ধির চর্চায় স্বাগতম।
https://t.me/+_gFtydL6elxkZmQ1

বইপোকা না PDF পোকা 📚

13 Sep, 01:51


আজ প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলীর জন্মদিন।জীবন ও সাহিত্যের নিখুঁত রুপকার সৈয়দ মুজতবা আলী। ব্যঙ্গ ও রঙ্গ রসিকতায় তার গদ্য রচনা প্রদীপ্ত। 'চাচা কাহিনী' (১৯৫৯) তার বিখ্যাত গ্রন্থ।সরস, মার্জিত , বুদ্ধিদীপ্ত সাহিত্য ধারার প্রবর্তক এই কিংবদন্তি সাহিত্যিক
সৈয়দ মুজতবা আলীকে জন্মদিনে স্মরণ করি বিনম্র শ্রদ্ধায়❤️

বইপোকা না PDF পোকা 📚

11 Sep, 05:49


জন্মদিনের শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা

বইপোকা না PDF পোকা 📚

07 Sep, 02:02


শুভ জন্মদিন বাংলা সাহিত্যের কাল্পনিক চরিত্র
" পিনডিদা" এর স্রষ্টা আশুতোষ মুখোপাধ্যায়"।
পিনডিদা চরিত্রের মতোই আপনি আজও জীবন্ত সকল সাহিত্যপ্রেমীর হৃদয়ে❤️

বইপোকা না PDF পোকা 📚

29 Aug, 20:33


একটা ভিডিওতে দেখলাম স্কুলের কিছু ছাত্র জোর করে সেই স্কুলের হেড মাস্টার কিংবা শিক্ষককে পদত্যাগ করতে বলছে। এক পর্যায়ে সেই শিক্ষকের গায়ে পর্যন্ত হাত তুলেছে ছাত্ররা!

আমার পক্ষে এই দৃশ্য নেয়া সম্ভব হয় নাই। আমার বুক কেঁপে উঠেছে। আমি জানি না, ওই শিক্ষক কেমন। কোন দল করে। কিংবা তার পরিচয় কি। আমি জানতেও চাই না। ছাত্ররা শিক্ষকের গায়ে হাত তুলতে পারে না। না মানে না।

এমনকি ঘোর দলদাস কোন শিক্ষকের গায়েও যদি আপনারা আঘাত করেন। সেটা অপরাধ। শুধু নৈতিক ভাবে অপরাধ নয়। এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ। সেই শিক্ষক যদি অপরাধ করে থাকে। তাকে আইনের হাতে তুলে দিন। কিন্তু গায়ে হাত তোলা যাবে না।

অন্যায় সব সময়ই অন্যায়।

আজকের পর থেকে কেউ যদি কোন শিক্ষককের গায় হাত তোলে। তাদের যেন সোজা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হয়।
ফুল স্টপ।

- Aminul Islam

বইপোকা না PDF পোকা 📚

27 Aug, 09:15


ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে, ভোগান্তি ও খাদ্য সংকট চরমে

ফেনীতে বন্যার পরিস্থিতি এখন উন্নতির দিকে। ঘরের ছাদে, কিংবা গলা সমান পানি যেখানে ছিল সেখানে কোমর সমান পানি রয়েছে। তবে ভোগান্তি কমেনি। অধিকাংশ আশ্রয়কেন্দ্রে এখনো মানুষ রয়েছে। গ্রামে চরম খাবার সংকট দেখা দিয়েছে। গ্রামের অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ ও মালামাল না থাকায় বানবাসি মানুষরা কিনেও খেতে পারছেন না।

অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ রয়েছে। এদিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে খুবই ধীরগতিতে গাড়ি চলছে। বন্যার স্রোতে সড়কে বড় বড় খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় যান চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন হচ্ছে।

প্লাবিত হওয়া ফুলগাজী, পরশুরাম, ছাগলনাইয়া উপজেলায় কোথাও কোথাও এখনো পানি রয়েছে। যেখানে পানি নেমেছে সেখানে ক্ষতচিহ্ন দৃশ্যমান হচ্ছে। নোয়াখালীর মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙে যাওয়ায় দাগনভূঞার পানি দ্রুত কমতে শুরু করেছে। শুধুমাত্র সিন্দুপুর ইউনিয়নে বুক ও গলা সমান পানি রয়েছে।

ফেনী সদর উপজেলার ধলিয়া ও মোটবী ইউনিয়নে এখনও বুক সমান পানি। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ জেলা শহরের সাথে সংযুক্ত প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে ত্রাণ পৌঁছালেও গ্রামীণ জনপদে সেসব পৌঁছাচ্ছে না।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

27 Aug, 09:15


নোয়াখালীর বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত, দূর্গম এলাকায় পৌঁছায়নি ত্রাণ

নোয়াখালীতে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। কমছে না পানি। এখনও তলিয়ে আছে পথঘাট। ঘরবাড়িতে পানি থাকায় এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে আছে মানুষ। তবে খাবার সংকট রয়েছে। বিশেষ করে দুর্গম গ্রামীণ এলাকা যেখানে নৌকা ছাড়া যোগাযোগ করা যায় না সেখানে কোনো ত্রাণ সহায়তা পৌঁছায়নি।

এদিকে সাগরে অতিরিক্ত জোয়ার থাকায় হাতিয়ার মেঘনা নদীর বুকে জেগে থাকা ঘাসিয়ার চর, ঢাল চর, নিঝুম দ্বীপসহ প্রায় সবগুলো চর হাঁটু বা কোমর সমান পানিতে তলিয়ে গেছে।

বন্যাদুর্গত এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানি, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ডায়রিয়া ও পানিবাহিত রোগ প্রকট আকার ধারণ করেছে জেলাটিতে।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

27 Aug, 09:14


দেশে এখনো বন্যা চলমান আছে । নোয়াখালী ও লক্ষীপুরের অবস্থা খারাপ হচ্ছে ,ফেনীর কিছু এরিয়া স্পেশালি সদর এলাকার পরিস্থিতি এখন ভালো তাই বন্যার হাইপ চলে গেছে অনেকটা ।

বন্যা এখনো চলমান । কুমিল্লা-নোয়াখালী-লক্ষীপুর-ফেনীর কিছু এরিয়ার অবস্থা খুবই খারাপ ।।

বন্যার হাইপ চলে গেছে ,সর্বসাধরণ এখন আর বন্যা নিয়ে ভাববে না । কিন্তু আপনি আমি বন্যা নিয়ে চুপ করে থাকলে হবে না।

- Sadiqur Rahman Sadab

বইপোকা না PDF পোকা 📚

24 Aug, 16:37


ফেনীবাসী,কেউ যদি এনাদের খোঁজ জানেন তাহলে জানাবেন।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

22 Aug, 17:05


⚠️Attention⚠️

Those who have bKash account and balance worth "even 1 taka" please donate it for the people of the flood affected area.

Remember, thousands of ONES can make a MILLION!!!

Note: As-Sunnah Foundation is my personal recommendation.

বইপোকা না PDF পোকা 📚

22 Aug, 14:40


মসজিদের মাইকে ঘোষণা হচ্ছে
📌 ফেনী

বইপোকা না PDF পোকা 📚

22 Aug, 09:07


---------------সারাদেশের বন্যা আপডেট
*** বন্যায় দেশের ছয় জেলার ৪৩টি উপজেলা প্লাবিত হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
*** বন্যায়  কুমিল্লা, ফেনী, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজারের ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৬৩টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১৭  লাখ ৯৬ হাজার ২৪৮ জন। 
*** ধারণার চেয়ে ভয়াবহ ফেনীর বন্যা পরিস্থিতি, যোগাযোগবিচ্ছিন্নতা বাড়াচ্ছে আতঙ্ক। জেলার ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার পরিস্থিতি সবচেয়ে বেশি খারাপ। উপজেলাগুলোর পৌর শহরগুলোও এখন পানির নিচে।
*** সিলেটে বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে বিপৎসীমা ছাড়িয়েছে কুশিয়ারা নদীর পানি। পাউবোর বৃহস্পতিবার সকালের তথ্যমতে সুরমার পানিও বিপৎসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে
*** মৌলভীবাজার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। জেলায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন ৬ উপজেলার অন্তত ৩ লাখ মানুষ। এদিকে, মনু ও ধলাই নদীর বাঁধে ফাটল দেখা দেওয়ায় আতঙ্কে রয়েছে স্থানীয় জনসাধারন।
*** রাঙ্গামাটিতে টানা বর্ষণে জেলার বিভিন্ন স্থানে ২০টি স্পটে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে।
*** লক্ষ্মীপুরে ৬ লাখ মানুষ পানিবন্দি। লক্ষ্মীপুর সদর, রামগতি, কমলনগর, রায়পুর ও রামগঞ্জের সর্বত্র জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে।
*** ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যায় তলিয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রাম থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সড়ক যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বইপোকা না PDF পোকা 📚

21 Aug, 20:50


ফেনী ভেসে যাচ্ছে। নোয়াখালী এবং কুমিল্লা ভয়ংকর বিপদে! আপাতত প্রধান কাজ হচ্ছে সারাদেশ মিলে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানো।

বেশ কিছু স্পীডবোট পরশুরামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছে। আপনাদের যাদের সহযোগিতা লাগবে দ্রুত যোগাযোগ করুন।

হেল্পলাইনঃ

মোঃ আরাফাত-01836-889812
মোঃফোরকান -01818738984
আরাফাত হোসেন-01829260044
নাদের চৌধুরী -01690-028474
মীর হোসাইন হৃদয় -01875-149204
মাহেদী হাসান -01766-046785
জিয়াউর রহমান ফারুকী 01820746314(ফুলগাজী)
আবদুর রহমান -01887954818(ফুলগাজী)
আসাদুল ইসলাম -01402933308(পরশুরাম)
ওমর ফারুক -01822789872(ছাগলনাইয়া)
মেহেদী হাসান -01865445795(ছাগলনাইয়া)
চিথলিয়া: 01639746448
পরশুরাম UNO: 01713187316

আশেপাশে যারা অনলাইন আসতে পারছেন তারা পরিচিত কেউ বিপদগ্রস্ত এলাকায় থাকলে নাম্বারগুলো পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন।
ফেনী সদর থেকে আর্মির রেস্কিউ টিম ১২টি স্পীড বোট ও হেলিকপ্টার নিয়ে পরশুরাম-ফুলগাজী যাচ্ছে।
যোগাযোগঃ মেজর সানজিদ 01769331213

11,669

subscribers

875

photos

4

videos